Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Recession: দেশে এখনই মন্দার সম্ভাবনা নেই! জানুন কী বলছেন অর্থনীতিবিদরা

    Recession: দেশে এখনই মন্দার সম্ভাবনা নেই! জানুন কী বলছেন অর্থনীতিবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু ভারত (India) নয়, গোটা বিশ্বই মুদ্রাস্ফীতির এক কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে এই মন্দা (recession) অত্যন্ত ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন অনেকে। বেশ কিছু বড় দেশে এই মুদ্রাস্ফীতি ও আর্থিক মন্দার প্রভাব ব্যাপকভাবে পড়তে চলেছে। তবে বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতি থেকে মুক্তি পাওয়ার পথ এখনও খোলা রয়েছে ভারতের সামনে। এমনটাই দাবি করা হয়েছে এক সমীক্ষায়।

    আরও পড়ুন: ফের ৫টি ভারতীয় জলাভূমিকে অন্তর্ভুক্ত করা হল রামসার সাইটে

    সম্প্রতি সারা বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা একটি সমীক্ষা করে দেখেছেন, বহু দেশের অর্থনীতি আগামী এক বছরের মধ্যে মন্দার সম্মুখীন হতে পারে। কিন্তু ভারতে সেই সংকটের সম্ভাবনা শূন্য। শ্রীলঙ্কা বর্তমানে আর্থিক সংকটের মুখে। সেখানে আগামী এক বছরে মন্দায় পড়ার সম্ভাবনা ৮৫ শতাংশ। কিন্তু ভারতের উপর বিশ্বব্যপী অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব হবে মাঝারি এবং স্বল্পমেয়াদী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মন্দার প্রভাব দেশে পরোক্ষভাবে পড়বে। মার্কিন মন্দা ভারতের রপ্তানিকে মন্থর করতে পারে তবে সেক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী পণ্যের দামও কমে যাবে যা ইতিবাচক। রপ্তানি বাজার হিসাবে ইইউ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর প্রচুর নির্ভরতার কারণে ভারতের রপ্তানি নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হবে এবং বিশ্ব বাণিজ্য ধীর হয়ে যাবে, বলে দাবি অর্থনীতিবিদদের।

    আরও পড়ুন: ২৩ তম কার্গিল বিজয় দিবসে বীর শহীদদের শ্রদ্ধার্ঘ্য বলিউড তারকাদের

    সম্প্রতি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার (RBI) তরফে স্টেট অব ইকোনমি রিপোর্টে জানানো হয়েছিল যে, বিশ্বে মুদ্রাস্ফীতি চরম পর্যায়ে পৌঁছতে চলেছে। এর প্রভাব ভারতীয় অর্থনীতিতেও পড়তে চলেছে। তবে এই মুদ্রাস্ফীতি থেকে মুক্তি পাওয়ার  উপায় রয়েছে ভারতের কাছে। রিজার্ভ ব্য়াঙ্কের তরফে জানানো হয়, যদি নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম কমানো হয় এবং সরবরাহ চেইনের উপরে তৈরি চাপ কমানো হয়,তবে মুদ্রাস্ফীতির ধাক্কা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এই নীতি অনুসরণ করা হলে যদি দেশের অর্থনীতির উপরে মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়ে,তবুও সেই প্রভাব খুব একটা গুরুতর হবে না।

  • IAF MiG-21 Crash: ফের দুর্ঘটনার কবলে মিগ ২১, মৃত দুই পাইলট

    IAF MiG-21 Crash: ফের দুর্ঘটনার কবলে মিগ ২১, মৃত দুই পাইলট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে ভারতীয় বায়ুসেনার যুদ্ধবিমান মিগ-২১ (MiG-21 Aircraft)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজস্থানের (Rajasthan) বারমের জেলায় (Barmer District) প্রশিক্ষণের সময় ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) যুদ্ধবিমানটি ভেঙে পড়ে। সেই মুহূর্তে তাতে দুজন পাইলট (Pilot) ছিলেন। দুজনেরই মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বায়ুসেনা। আকাশেই আগুন লেগে যায় বিমানটিতে।  

    বায়ুসেনা বিবৃতিতে দিয়ে জানিয়েছে, “বায়ুসেনার একটি বা দুই আসন-বিশিষ্ট মিগ-২১ ট্রেনার যুদ্ধবিমান রাজস্থানের উতারলাই বিমান ঘাঁটি থেকে প্রশিক্ষণের জন্য উড়ছিল। রাত ৯টা ১০ নাগাদ বিমানটি বারমেরের কাছে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। দুজন পাইলটেরই মৃত্যু হয়েছে। বায়ুসেনা গভীরভাবে অনুতপ্ত। শোকাহত পরিবারের পাশে রয়েছি আমরা। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের জন্য কোর্ট অফ ইনকোয়ারির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: এলএসি-তে উড়ছে চিনা যুদ্ধবিমান! জবাবে দ্বিতীয় এস-৪০০ স্কোয়াড্রন মোতায়েন ভারতের

    [tw]


    [/tw]

    [tw]”      


    [/tw]

    দুর্ঘটনার পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরীর (ACM VR Chaudhury) সঙ্গে কথা বলেছেন। ঘটনায় শোক প্রকাশ করে তিনি ট্যুইটারে লেখেন, “রাজস্থানের বারমেরের কাছে বায়ুসেনার মিগ-২১ প্রশিক্ষক বিমানের দুর্ঘটনার কারণে দুই যোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। এর জন্য আমি গভীরভাবে মর্মাহত। দেশের জন্য তাঁদের সেবা কখনই ভোলার নয়। শোকের এই মুহূর্তে আমি শোকাহত পরিবারের পাশে রয়েছি।” 

    [tw]


    [/tw]

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলেট শোকরপ্রকাশ করে বলেছেন, “বারমেরে আইএএফ মিগ-২১ প্রশিক্ষক বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এবং কর্তব্যরত অবস্থায় দুই আইএএফ পাইলট প্রাণ হারিয়েছেন। এই ঘটনায় আমি গভীরভাবে দুঃখিত। শোকাহত পরিবারের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা। তাঁরা যেন এই ক্ষতি সহ্য করে শক্ত থাকেন। আমরা তাঁদের পাশে আছি। তাঁদের সঙ্গে দুঃখ ভাগ করে নেওয়ার জন্য পাশে থাকব।”

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে ঘন অরণ্যে ৭ শ্রমিকের খোঁজ মিলল, এখনও নিখোঁজ ১২

    ১৯৬০ সালে প্রথম ভারতে আসে রাশিয়ার তৈরি এই যুদ্ধবিমান। তারপর থেকে প্রায় ২০০টি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনার এই বিমানটি। প্রতিরক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাট মার্চে রাজ্যসভায় জানিয়েছেন, গত পাঁচ বছরে ৪২ জন সেনা কর্মী দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ৪৫টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বায়ুসেনায় দুর্ঘটনাই ২৯টি।

     

     

  • Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি,  কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি, কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেন্নাইতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড(Chess Olympiad)। সেই উপলক্ষে টাঙানো হয়েছে বিলবোর্ড (Bill Board)। তাতে ছবি নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। এর পরেই কয়েকজন বিজেপি (BJP) কর্মী গিয়ে বিলবোর্ডে সাঁটিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এর ঠিক পরের দিনই মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) তামিলনাড়ু সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ওলিম্পিয়াডের বিলবোর্ড, পোস্টারে রাখতে হবে রাষ্ট্রপতি (President) এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি।
    কিছুদিন পরেই তামিলনাড়ুতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড। আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতা উপলক্ষে শহর ছয়লাপ মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছবি সম্বলিত পোস্টারে। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হওয়া সত্ত্বেও তাতে রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী ছবি ছিল না। আদালতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে যখন দেশ ব্যস্ত তখন রাষ্ট্রপতির ছবি মেলেনি। তাই পোস্টারে ছবি দেওয়া হয়নি রাষ্ট্রপতির। আর পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া হয়নি কারণ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে তাঁর ছবি ছাপার অনুমতি এসেছিল দেরিতে।

    আরও পড়ুন : শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ নবম-দশমেও, হাইকোর্টে দায়ের মামলা

    রাজ্য সরকারের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি মুনিশ্বর নাথ ভাণ্ডারি ও বিচারপতি এ আনন্থির ডিভিশন বেঞ্চ। তাঁরা জানান, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছে জাতির গুরুত্বটাই সবার ওপরে হওয়া উচিত। যে কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সেই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের ছবি থাকে। কারণ তাঁরাই দেশের প্রতিনিধি। এটা শুধুই দেশের উন্নতির চিত্র প্রদর্শন নয়, এটা অল্প সময়ে ওই দেশের আয়োজনের ক্ষমতাও প্রমাণ করে। রাজ্য সরকার সহ প্রত্যেক সরকারের এ ব্যাপারে কাজ করা উচিত। যখন দেশ এমন এক আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে, তখন সেটা যাতে নিখুঁতভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সেটা যাতে আন্তর্জাতিক মহলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে, তার ব্যবস্থা করতে হবে। জেলা প্রশাসনকে আদালত এও জানিয়ে দিয়েছে, যেসব বিজ্ঞাপনে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও মাননীয় রাষ্ট্রপতি এবং প্রধামন্ত্রীর ছবি রয়েছে, তা যেন বিকৃত করা না হয়। যদি  এমন খবর আসে, তাহলে অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর পদক্ষেপ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন : রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

     

     

  • Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে ফাটল কংগ্রেসেই, নিন্দার ঝড় বিজেপিতে

    Rashtrapatni Remark Row: অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে ফাটল কংগ্রেসেই, নিন্দার ঝড় বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস (Congress) সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরীর (Adhir Ranjan Chowdhury) ‘রাষ্ট্রপত্নী’ (Rashtrapatni) মন্তব্যের জেরে ফাটল দলের অন্দরেই। কংগ্রেস নেতা মণীশ তিওয়ারি (Manish Tewari) অধীরের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে জানিয়েছেন কড়া প্রতিক্রিয়া। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানকে সম্মান জানানো উচিত।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে জেরা করছে ইডি (ED)। এনিয়ে সংসদে সরব হয়েছিলেন বহরমপুরের সাংসদ কংগ্রেসের অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই সময়ই অধীর দেশের পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) সম্পর্কে ‘রাষ্ট্রপত্নী’ শব্দটি প্রয়োগ করেন বলে অভিযোগ। সংসদে তিনি বলেছিলেন, আমরা রাষ্ট্রপতির কাছে যাব। ভারতের রাষ্ট্রপতি না, না, রাষ্ট্রপত্নীর কাছে যাব।

    আরও পড়ুন : অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    অধীরের এই মন্তব্য নিয়ে লোকসভার পাশাপাশি গন্ডগোল শুরু হয় রাজ্যসভায়ও। পাল্টা চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে কংগ্রেসও। দুপক্ষের চিৎকার-চেঁচামেচির জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে সংসদের উভয় কক্ষ। ঘটনার তীব্র নিন্দে করেন পদ্ম শিবিরের মহিলা নেত্রীরা। অধীরের মন্তব্যের জেরে ফাটল ধরেছে কংগ্রেসের অন্দরেও। কংগ্রেস সাংসদ মণীশ তিওয়ারি বলেন, যিনি কোনও একটি সাংবিধানিক পদে রয়েছেন, তিনি নারীই হোন বা পুরুষ যেই হোন না কেন, তিনি সম্মানীয়। তিনি বলেন, যাঁর যে সম্মান প্রাপ্য, তাঁকে তা দিতে হয়। যিনি কোনও একটি সাংবিধানিক পদে রয়েছেন, তিনি লিঙ্গ বৈষম্যের উর্ধ্বে। অধীরের মন্তব্যকে লিঙ্গ বৈষম্যমূলক অপমান বলে দাবি করেছে বিজেপি। অধীরের পাশাপাশি এ ব্যাপারে কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীরও ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছে গেরুয়া শিবির।

    বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও কড়া নিন্দা করেছেন অধীরের। আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা অধীরের মন্তব্যকে অশালীন বলে উল্লেখ করেছন। তিনি বলেন, কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী জনজাতি সম্প্রদায় থেকে উঠে আসা রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে অশালীন শব্দ প্রয়োগ করেছেন। প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের এর সমালোচনা করা উচিত। প্রত্যেক ভারতীয়ের কংগ্রেস, তার নেতারা এবং সোনিয়া গান্ধীকে বয়কট করা উচিত বলেও মনে করেন তিনি।

    আরও পড়ুন : ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যের জের, অধীরকে তলব জাতীয় মহিলা কমিশনের

    উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে কংগ্রেস সাংসদের এহেন মন্তব্য নিন্দার্হ। এটা সংবিধান, মহিলা ও জনজাতির মহিলাকে অপমান।এক দিক থেকে এটা জাতির অপমানও। ভারতবাসীর কাছে তাঁদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। জাতি কখনও এই জাতীয় মন্তব্য মেনে নেবে না।  

     

    অধীরের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর। তিনি বলেন, জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বিতর্কিত মন্তব্য করতেই অভ্যস্ত অধীররঞ্জন চৌধুরী। তাঁর উচিত দেশের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায় থেকে উঠে আসা রাষ্ট্রপতিকে সম্মান করা। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত বলেন, দ্রৌপদী মুর্মু দেশের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায় থেকে উঠে আসা রাষ্ট্রপতি। তাঁর প্রতি এহেন মন্তব্যের আমরা তীব্র নিন্দা করি। দেশবাসীর কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। অধীরের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধিরও ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের মতে, অধীরের মন্তব্য অসাংবিধানিক ও রাষ্ট্রপতি পদের অসম্মান। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, নয়া রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে এহেন মন্তব্য অধীর আগেও করেছেন।

     

  • Election Commission:  বয়স ১৭ হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার তালিকায়? কী বলল নির্বাচন কমিশন

    Election Commission:  বয়স ১৭ হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার তালিকায়? কী বলল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ১৮ নয়, এবার মাত্র ১৭ বছর বয়স হলেই নাম তোলা যাবে ভোটার তালিকায় (Voter List)। বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Election commission) তরফে জানানো হয়েছে, সতের বছর বয়স হলেই কোনও ভারতীয় নাগরিক (Indian Citizen) অগ্রিম তাঁর নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন ভোটার তালিকায়। এর ফলে ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য আর অপেক্ষা করতে হবে না নয়া প্রজন্মের ভোটারদের।

    ভারতীয় সংবিধান অনুসারে, এদেশে ভোট দিতে গেলে ভোটারদের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৮ বছর। তাই এতদিন ১৮ বছর বয়স হলেই নাম তোলা যেত ভোটার তালিকায়। এতদিন পয়লা জানুয়ারি কোনও নাগরিকের বয়স আঠারো হলে, তবেই নাম তোলা যেত ভোটার তালিকায়।

    আরও পড়ুন : অধীরের ‘রাষ্ট্রপত্নী’ মন্তব্যে তোলপাড় সংসদ, ক্ষমা চাওয়ার দাবি বিজেপির

    এদিন একটি বিবৃতি জারি করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, যাদের বয়স ১৭ বছরের ঊর্ধ্বে, তারা ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করতে অগ্রিম আবেদন করতে পারে। আগে যোগ্যতার মাপকাঠি অনুযায়ী ১ জানুয়ারি অনুযায়ী আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছর হতে হবে না।

    মুখ্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এবং নির্বাচন কমিশনার অনুপ চন্দ্র পান্ডে সব রাজ্যের সিইও/ইআরও/এইআরওদের প্রযুক্তিগত দিক থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। দেশের যুবসমাজ যাতে অগ্রিম ভোটার কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারে, সেই জন্যই এমন নির্দেশ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের। এখন থেকে প্রতি ত্রৈমাসিক ভোটার তালিকা আপডেট করা হবে।এতদিন ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করা যেত কেবল ১ জানুয়ারি। এবার থেকে ওই দিনটি ছাড়াও তা করা যাবে ১ এপ্রিল, ১ জুলাই এবং ১ অক্টোবরেও। যে ত্রৈমাসিকে যাঁরা যোগ্য হবেন, তাঁদের নাম তোলা হবে ভোটার তালিকায়। নাম নথিবদ্ধ হলেই মিলবে ভোটার কার্ড। বয়স ১৮ বছর হলেই ভোট দিতে পারবে সে।

    আরও পড়ুন : ধর্নায় বসে সাসপেন্ডেড সাংসদরা খাচ্ছেন ইডলি-সাম্বার, চিকেন-তন্দুরি!

     

  • Praveen Nettaru: কর্নাটকে কুপিয়ে খুন বিজেপি যুব মোর্চার নেতা

    Praveen Nettaru: কর্নাটকে কুপিয়ে খুন বিজেপি যুব মোর্চার নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে (Karnataka) কুপিয়ে খুন করা হল বিজেপি (BJP) যুব মোর্চার (Yuva Morcha) এক নেতাকে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায়। দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয়। প্রবীণ নেত্তারু ( Praveen Nettaru) ওই নেতার মৃত্যুর ঘটনায় কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোম্মাই গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। যত দ্রুত সম্ভব দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করা হবে, বলে জানিয়েছেন তিনি। 

    প্রবীণ একটি পোল্ট্রির দোকানের মালিক ছিলেন। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কয়েকজন দুষ্কৃতী বাইকে চড়ে হাজির হয় দক্ষিণ কন্নড় জেলার বেল্লারে গ্রামে। পিছন থেকে ধারালো অস্ত্র হাতে তারা চড়াও হয় বিজেপির ওই যুব নেতার উপরে। কুপিয়ে খুন করা হয় তাঁকে। এরপরই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দ্রুত নিরাপত্তা জোরদার করার চেষ্টা করা হয়। এলাকার আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে মাঙ্গালুরু ও উদুপি থেকে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী নিয়ে আসা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম কিনছে সেনা! অনুমতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের

    জেলা পুলিশ সুপার রুশিকেশ সোনানা বলেন, “অভিযুক্তদের ধরতে ইতিমধ্যেই পুলিশের পাঁচটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। পাঁচটির মধ্যে তিনটি দলকে যথাক্রমে কেরল এবং কর্নাটকের মাদিকেরি ও হাসানে পাঠানো হয়েছে।” পুলিশ সূত্রে খবর, দুষ্কৃতীদের বাইকের নম্বরটি মনে হচ্ছে কেরলের। কিন্তু এখনও সে বিষয়ে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রাজ্যের সীমান্তগুলিতে কড়া পাহারা বসানো হয়েছে। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোম্মাই।  দোষীদের শীঘ্রই গ্রেফতার এবং শাস্তির আশ্বাসও দেন তিনি।  ট্যুইটারে শোক বার্তায় তিনি বিজেপি নেতার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি এই জঘন্য খুনের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। 

    স্থানীয়দের দাবি, এক মুসলিম যুবকের মৃত্যুর বদলা নিতেই এই হত্যাকাণ্ড। যদিও এটি রাজনৈতিক খুন নাকি ব্যক্তিগত আক্রোশের জেরে প্রবীণকে মারা হয়েছে তা নিয়ে ধন্দ্বে রয়েছে পুলিশ। এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার বেশ কিছু এলাকায় বনধ ডেকেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

  • Shinzo Abe: মোদি-আবে রসায়নই কি চিন্তা বাড়িয়েছিল চিনের? ইন্দো-জাপান মধুর সম্পর্কের স্থপতি শিনজো

    Shinzo Abe: মোদি-আবে রসায়নই কি চিন্তা বাড়িয়েছিল চিনের? ইন্দো-জাপান মধুর সম্পর্কের স্থপতি শিনজো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের (Japan) সঙ্গে ভারতের ‘কৌশলগত বন্ধুত্বপূর্ণ’ সম্পর্কের অন্যতম স্থপতি ছিলেন শিনজো আবে (Shinzo Abe)।  শুক্রবার আততায়ীর গুলিতে নিহত হন জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। সংসদীয় নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে  পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলিবিদ্ধ  হন তিনি। জাপানের সঙ্গে সঙ্গে শোকের ছায়া নামে ভারতেও। বন্ধু হারানোর যন্ত্রণা ধরা পড়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) গলায়। মোদি ও আবের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়টি সবার জানা। বলা হয়, এই দুই রাষ্ট্রনেতার প্রচেষ্টার ফলেই প্যাসিফিকে চিনা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একটি সবল অবস্থান তৈরি হয়েছে। ২০১৫ সালে শিনজোকে নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে নিয়ে আসেন মোদি। সেখানে দুই রাষ্ট্রপ্রধান পাশাপাশি বসে গঙ্গারতি দেখেন। দু’ বছর পর, ২০১৭ সালে জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আমদাবাদ যান। সেখানে ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন আবে। ২০১৮ সালে জাপান সফরে গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে নিজের একটি বাড়িতে মোদিকে রেখেছিলেন শিনজো। ২০২১ সালে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান পদ্মবিভূষণে সম্মানিত করা হয় জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে।

    প্রথম এবং দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারের সময়েও ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল শিনজোর। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের আমন্ত্রণে এ দেশে প্রজাতন্ত্র দিবসের অতিথি হয়ে এসেছিলেন তিনি। তার আগে ২০০৭ সালে সংসদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেন আবে। সেখানেই তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর মা-বাবার সঙ্গেও ভারতের মধুর সম্পর্ক ছিল। ১৯৫৭ সালে দিল্লিতে এসেছিলেন জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজোর দাদু নোবুসুকে কিশি। তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। 

    আরও পড়ুন: জীবন-মৃত্যুর লড়াই শেষ! নিহত জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    যুদ্ধ-পরবর্তী জাপানের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শিনজো আবে। ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত ৮ বছর ও তারও আগে ২০০৬ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত আবে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় ২০২০-এর অগাস্টে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেছিলেন আবে। দেশে তাঁর দারিদ্র দূরীকরণ নীতি প্রশংসা কুড়িয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম জাপানের সমরনীতিতেও পরিবর্তন এনেছিলেন আবে। ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় (Indo-Pacific Region) এলাকায় চিনের (China) একক আধিপত্য খর্ব করতে চতুর্দেশীয় কোয়াড (Quad) গঠনের মূল  উদ্যোক্তা ছিলেন আবে-ই। ভারত, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াকে সঙ্গে নিয়ে এই কোয়াড গঠন আবের অন্যতম সেরা কূটনৈতিক সাফল্য বলে মনে করা হয়। শুধু তা-ই নয়, এশিয়ার রাজনীতিতে ভারতের গুরুত্ব বুঝতে কোনওদিন ভুল করেননি তিনি। ভারতের সঙ্গে তাঁর সরকারের সম্পর্ক সব সময়েই ভাল ছিল। 

  • Amarnath cloudburst: মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে বিধ্বস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ, আপাতত স্থগিত যাত্রা 

    Amarnath cloudburst: মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে বিধ্বস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ, আপাতত স্থগিত যাত্রা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘভাঙা বৃষ্টির (Cloudburst) জেরে হড়পা বানে বিধ্বস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ (Amarnath)। মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৬ জন। প্রশাসনের আশঙ্কা হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। প্রাশসন সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত ১৫ হাজার তীর্থযাত্রীকে (Pilgrims) নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে আনা হয়েছে।

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ আচমকাই প্রবল বর্ষণের সঙ্গে সঙ্গে বালতাল বেস ক্যাম্পে মেঘভাঙার ঘটনা ঘটে। তাতে তীর্থযাত্রীদের বেশ কিছু তাঁবু ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায়। দ্রুত উদ্ধার কাজে নামে কাশ্মীর পুলিশ, আইটিবিপি ও জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।এই মুহূর্তে বালতাল এলাকার সব ফোন লাইন বিপর্যস্ত। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যাত্রাপথের অনেকাংশ। পরিস্থিতি সামলে না ওঠা পর্যন্ত যাত্রা বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।যাঁরা উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছেন, তাঁদের বক্তব্য জলের তোড় এতটাই ছিল যে বড় বড় বোল্ডার গড়িয়ে এসে জমছে রাস্তায়। ক্যাম্প চত্বর জুড়ে আবর্জনার স্তূপ। সেখান থেকেই উদ্ধার হয়েছে দেহ। আরও দেহ চাপা পড়ে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা উদ্ধারকারীদের।

    আরও পড়ুন : দুবছর পর ফের শুরু হচ্ছে অমরনাথ যাত্রা, কীভাবে আবেদন করবেন?

    জম্মু-কাশ্মীরের ডিজিপি দিলবাগ সিং জানান, প্রবল বৃষ্টি ও মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে এলাকায় জারি করা হয়েছে সতর্কতা। সিন্ধু নদীর জলস্তর আচমকাই বেড়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। ফি বছর অমরনাথ যাত্রা শুরু হয় ২৮ জুন। শেষ হয় রাখি পূর্ণিমার পর। তুষারতীর্থ দর্শনে প্রতি বছর যোগ দেন বহু পুণ্যার্থী। এই ঘটনার জেরে এ বছর সাময়িক বন্ধ হয়ে গেল অমরনাথ যাত্রা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ট্যুইট বার্তায় জানান, বায়ুসেনার জওয়ানদের ওই জায়গায় পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজনে আকাশপথে নিয়ে এসে আহতদের চিকিৎসা করানো হবে।

    এদিকে, গুহাতীর্থের সামনে যেসব পুণ্যার্থী ছিলেন, তাঁদের পঞ্চতরণীতে নিয়ে আসা হয়েছে। ২১ জন জখম পুণ্যার্থীকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছে বালতালে। এখনও পর্যন্ত ৪০ জন নিখোঁজ হয়েছেন বলে খবর। উদ্ধার কাজ তদারকি করছেন কাশ্মীর পুলিশের পদস্থ কর্তারা। কাশ্মীর পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল বিজয় কুমার ও কাশ্মীরের ডিভিশনাল কমিশনারও উদ্ধার কাজের তদারকি করছেন। দীপক চৌহান নামে উত্তর প্রদেশের এক পুণ্যার্থী বলেন, ঘটনার পরেই পদপৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে সেনা বিশাল সাহায্য করেছে। জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে বহু তাঁবু।

    আরও পড়ুন : অমরনাথ যাত্রায় হামলার ছক বানচাল, কাশ্মীরে খতম তিন জঙ্গি

    তীর্থযাত্রীদের মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসনকে দ্রুত উদ্ধারকাজ এবং ত্রাণ বিলির নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। প্রশাসনের তরফে কয়েকটি হেল্পলাইন নম্বরও দেওয়া হয়েছে। এগুলি হল, এনডিআরএফ: 011- 23438252, 011-23438253, কাশ্মীর ডিভিশনাল হেল্পলাইন: 0194-2496240, শ্রাইন বোর্ড হেল্পলাইন: 0194-2313149

  • Mohammed Zubair: সুপ্রিম কোর্টে জামিন অল্ট নিউজের মহম্মদ জুবেরের, দিল্লি মামলায় থাকতে হচ্ছে জেলেই

    Mohammed Zubair: সুপ্রিম কোর্টে জামিন অল্ট নিউজের মহম্মদ জুবেরের, দিল্লি মামলায় থাকতে হচ্ছে জেলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরের মামলায় অল্ট নিউজের সহ-প্রতিষ্ঠাতা (Alt News co-founder) মহম্মদ জুবেরের (Mohammed Zubair) ৫ দিনের শর্ত সাপেক্ষে জামিন (Interim Bail) মঞ্জুর করল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। তবে এখনই ছাড়া পাচ্ছেন না তিনি। জেলেই থাকতে হবে তাঁকে। কারণ দিল্লি পুলিশের মামলায় এখনও জামিন পাননি জুবের।  

    শুক্রবার জুবেরের শর্তাধীন জামিন মঞ্জুর করলেন শীর্ষ আদালতের বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায় (Indira Banerjee)। কিন্তু জামিন পাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত মানতে হবে মহম্মদ জুবেরকে। পাঁচ দিনের অন্তর্বর্তী জামিনে কোনও ট্যুইট করতে পারবেন না জুবের। ছাড়তে পারবেন না দিল্লি। পাঁচদিন পর মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। অন্তর্বর্তী জামিনের নির্দেশকে সোমবার পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করেছিলেন সরকার পক্ষের আইনজীবী তুষার মেহতা। তবে তা মানতে নারাজ আদালত।  

    আরও পড়ুন: চারদিনের পুলিশ হেফাজতে অল্ট নিউজের সহ প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ জুবের

    শুক্রবার শীর্ষ আদালতে অবকাশকালীন বেঞ্চে বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায় ও জেকে মহেশ্বরী এই মামলা শোনেন। মহম্মদ জুবেরের তরফে সওয়াল করেন আইনজীবী কলিন গনসালভেজ। পাশাপাশি এলাহাবাদ হাই কোর্টের (Allahabad High Court) নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মহম্মদ জুবেরের করা আবেদন নিয়েও পদক্ষেপ করেছে শীর্ষ আদালত। এই আবেদনের ক্ষেত্রে উত্তরপ্রদেশ পুলিশকে (Uttar Pradesh Police) নোটিসও দেওয়া হয়েছে।  

    [tw]


    [/tw]

    প্রাণনাশের আশঙ্কার কথা জানিয়ে শুক্রবার শীর্ষ আদালতে দ্বারস্থ হন জুবের। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাতের যে এফআইআর উত্তরপ্রদেশ পুলিশ করেছে তা খারিজ করার আবেদন করেন আদালতের কাছে। উত্তরপ্রদেশের তিন হিন্দুত্ববাদী নেতা বিদ্বেষমূলক ভাষণ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন জুবের। তাঁর আইনজীবী আদালতে জানান, বিদ্বেষ ছড়িয়েছিলেন ওই নেতারা। তথ্য যাচাই করা তাঁর মক্কেলের কাজ।   

    ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাতের অভিযোগে গত ২৭ জুন জুবেরকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ। হিন্দু দেবতাকে নিয়ে কুমন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে। ১ জুন জুবেরের বিরুদ্ধে হিন্দু সাধুদের বিরুদ্ধে অপমানজনক মন্তব্য করার অভিযোগে মামলা করে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।  

     

  • INS Vikrant: নৌসেনার হাতে এল দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত, অন্তর্ভুক্তি কবে?

    INS Vikrant: নৌসেনার হাতে এল দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত, অন্তর্ভুক্তি কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবস, ১৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে ভারতীয় নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হবে ‘আইএনএস বিক্রান্ত’ (INS Vikrant)। বৃহস্পতিবার এই বিমানবাহী রণতরী (Aircraft Carrier) হাতে পেল ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। তার পর থেকেই এই নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। এই প্রথমবার সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে (Indigenously built) তৈরি বিমানবাহী রণতরী ব্যবহার করতে চলেছে নৌসেনা। এদিন বিক্রান্তকে নৌসেনার হাতে তুলে দেয় কোচিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড (Cochin Shipyard Limited) বা সিএসএল (CSL)। একাধিক ট্রায়ালের (Trial) পর নির্মাণ সংস্থার তরফে এই রণতরী  তুলে দেওয়া হল নৌসেনার হাতে। 

    [tw]


    [/tw]

    কোচিন শিপইয়ার্ড জানিয়েছে, এই যুদ্ধজাহাজের ওজন ৪৫ হাজার টন। সর্বোচ্চ ২৮ নট (Knot) গতিতে ছুটতে পারে এই বিমানবাহী রণতরী (Aircraft Carrier)। এই প্রকল্পে মোট খরচ হয়েছে ২৩ হাজার কোটি টাকা। এই যুদ্ধ জাহাজ হাতে পাওয়ার পর এদিন ট্যুইট বার্তায় ভারতীয় নৌসেনা জানায়, ‘স্বাধীনতার ৭৫ বছরে বিমানবাহী রণতরী হাতে পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।”

    আরও পড়ুন: দেশীয় প্রযুক্তিতে ভরসা! ভারতীয় সেনার হাতে টাটার নয়া সামরিক যান

    ২৬২ মিটার লম্বা এই যুদ্ধজাহাজ চারটি গ্যাস টারবাইন দিয়ে চালিত হয়। এজন্য এর লাগে ৮৮ মেগাওয়াট শক্তি। ইন্দো প্রশান্ত মহাসাগর (Indo Pacific region) এবং ভারত মহাসাগরে (Indian Ocean) মোতায়েন করা হতে পারে এই রণতরী। এখানে থাকবে মিগ-২৯কে (Mig-29K) এবং লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট (Light Combat Aircraft)। এছাড়াও এই রণতরীতে থাকবে কামোভ-৩১ (Kamov-31), এমএইচ-৬০আর (MH-60R) মাল্টি রোল কপ্টার  এবং অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (Advanced Light Helicopter)। এর প্রায় ৭৬ শতাংশ দেশীয় সামগ্রী দিয়ে এই রণতরী তৈরি হয়েছে। যা আত্মনির্ভর ভারতের প্রতীক বলে মনে করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

LinkedIn
Share