Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • ONGC chopper emergency landing: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    ONGC chopper emergency landing: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ করল অয়েল অ্যান্ড ন্যাচরাল গ্যাস কর্পোরেশন লিমিটেড (ONGC)-এর  হেলিকপ্টার ( (ONGC Chopper)। জানা গিয়েছে, ওই হেলিকপ্টারে দু’জন পাইলট-সহ মোট নজন ছিলেন। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে মৃ্ত্যু হয়েছে ওএনজিসির চার কর্মীর। পাঁচজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তাঁদের অবস্থা স্থিতিশীল। জুহু বিমানবন্দরের ডিরেক্টর এ কে ভার্মা (Juhu airport director A K Verma) জানান, মৃত চার জন ওএনজিসির কর্মীর মধ্যে একজন ঠিকাদার কর্মীও রয়েছেন। তাঁদের দেহ কুপার হাসপাতালে (Cooper Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: উদয়পুর-হত্যাকাণ্ডে জঙ্গি যোগ! তদন্ত শুরু করল এনআইএ

    সংবাদসংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, হেলিকপ্টারটিতে ছ’জন ওএনজিসি কর্মী এবং ঠিকাদারের সংস্থার অধীনে কর্মরত আরও এক কর্মী ছিলেন। হেলিকপ্টারটি মুম্বই উপকূল থেকে প্রায় ৬০ নটিক্যাল মাইল দূরে বম্বে হাই (Arabian Sea) এলাকায় অবস্থিত ‘সাগর কিরণ রিগে’অবতরণ করে। রিগের ল্যান্ডিং জোন থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে সমুদ্রে পড়েছিল কপ্টারটি। এটি ,পবন হংস (Pawan Hans) চালিত একদম নতুন কপ্টার। এতে কেন বিপত্তি ঘটল তা জানতে নানা বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    [tw]


    [/tw]

    দুর্ঘটনার পরই ঘটনাস্থলের কাছাকাছি থাকা এমআরসিসি মুম্বইয়ের তরফে একটি ভেসেল মালভিয়া-১৬ কে উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়। উদ্ধারকারী নৌকার সাহায্যে পুরোদমে চলে উদ্ধারকাজ। দমন এয়ারবেস থেকেও একটি এয়ারক্র্যাফ্ট পাঠানো হয়। ওএনজিসি’র তরফে টুইটে জানানো হয়েছে,কপ্টারে থাকা প্রত্যেককেই উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কেন ওএনজিসির কপ্টারটিকে জরুরি অবতরণ করতে হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

     প্রসঙ্গত, এ বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতের প্রথম ‘চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ’ বিপিন রাওয়াত একটি হেলিকপ্টারে যাচ্ছিলেন। খারাপ আবহাওয়ার কারণে সেই কপ্টার মাঝ আকাশে ভেঙে পড়ে। মৃত্যু হয় সস্ত্রীক রাওয়াত-সহ ১৩ জনের।

  • Maharasthra Political Crisis: মহারাষ্ট্রে বৃহস্পতিবার আস্থা ভোট, সুপ্রিম কোর্টে উদ্ধব শিবির

    Maharasthra Political Crisis: মহারাষ্ট্রে বৃহস্পতিবার আস্থা ভোট, সুপ্রিম কোর্টে উদ্ধব শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মহাসংকট! বৃহস্পতিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে (Uddhav Thackeray) সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। আস্থা ভোটে যোগ দেবেন শিবসেনার (Shiv Sena) বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডেরও ( Eknath shinde)। রাজ্যপালের এই নির্দেশের বিরোধিতা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। আস্থাভোটের নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল উদ্ধব শিবির।

    এনসিপি এবং কংগ্রেসের সঙ্গে নয়, বিজেপির সঙ্গে জোট গড়েই সরকার চালাতে আগ্রহী শিবসেনা বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে তাঁরই মন্ত্রিসভার সদস্য শিন্ডের। এর পরেই অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে বিজেপি শাসিত গুজরাটের সুরাটে চলে যান শিন্ডে। সেখান থেকে মধ্যরাতের বিমান ধরে ওই বিধায়কদের নিয়ে তিনি উড়ে যান বিজেপি শাসিত আর এক রাজ্য আসামে। সেখানকারই একটি বিলাসবহুল হোটেলে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। সোমবার রাতে গুজরাটে এসে শিন্ডে সাক্ষাৎ করেন বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সঙ্গে।

    আরও পড়ুন : দু’বার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়তে চেয়েছিলেন উদ্ধব! আটকান এই প্রবীণ নেতা

    এর পরে পরেই উদ্ধবকে সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল। তার পরিপ্রেক্ষিতেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছেন উদ্ধব অনুগামী বিধায়করা। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, উদ্ধবের পক্ষে এখন মহা বিকাশ আঘাড়ি জোট সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করা মুশকিল। তাই এখনই পরীক্ষায় যেতে চাইছেন না তাঁরা। উদ্ধর ঘনিষ্ঠ নেতা সঞ্জয় রাউত সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, রাজ্যপালের দেওয়া আস্থা ভোটের নির্দেশ বেআইনি। তাঁর অভিযোগ, বিজেপি ও রাজ্যপাল মিলে আস্থা ভোট করানোর চেষ্টা করছে। তাঁর আশা, ন্যায় বিচার মিলবে সুপ্রিম কোর্টে। তিনি জানান, বিধায়কদের নিয়ে যে মামলা চলছে, সে সংক্রান্ত চিঠিও দেওয়া হবে রাজ্যপালকে। সঞ্জয় বলেন, আস্থাভোটের এই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ বেআইনি। এখনও শিবসেনার ১৬ জন বিধায়কের বিধায়ক পদ খারিজের মামলা চলছে সুপ্রিম কোর্টে। সুতরাং এই আস্থা ভোট বেআইনি। রাজ্যপালের এই সিদ্ধান্তের পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিবসেনা। এই মর্মে একটি মামলাও দায়ের করেছেন দলের চিফ হুইপ সুনীল প্রভু।

    আরও পড়ুন : ‘বর্ষা ছাড়লেও ছাড়ছি না…’ বললেন বিদ্রোহ দমনে প্রত্যয়ী উদ্ধব

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার অধিবেশন আহ্বান করতে গিয়ে রাজ্যাপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উল্লেখ করেছেন। তার একটি হল, পুরো আস্থাভোট পর্ব ভিডিওগ্রাফি করতে হবে। রাজ্যপাল সাফ জানিয়েছেন, এই অধিবেশনের একমাত্র আলোচ্যসূচি আস্থা ভোট। তা কোনওভাবেই স্থগিত করা যাবে না।

    এদিকে, আস্থাভোটের আগে উদ্ধবের চিন্তা বাড়িয়েছেন এনসিপির দুই বিধায়ক। সূত্রের খবর, তাঁরা দুজনেই সংক্রমিত হয়েছেন কোভিডে।

    অন্যদিকে, গুয়াহাটির হোটেল থেকে দ্রুত মহারাষ্ট্রে ফেরার কথা শিন্ডে ও তাঁর অনুগামী বিধায়কদের। এদিন কামাখ্যা মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন শিন্ডেবাহিনী। সেখানেই তিনি জানান, দ্রুত মহারাষ্ট্রে ফিরছেন তাঁরা।

     

  • Reliance Retail: আকাশের পর ইশা! রিলায়েন্স রিটেইলের দায়িত্ব পেতে চলেছেন মুকেশ-কন্যা?

    Reliance Retail: আকাশের পর ইশা! রিলায়েন্স রিটেইলের দায়িত্ব পেতে চলেছেন মুকেশ-কন্যা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরবর্তী প্রজন্মের হাতে ধীরে ধীরে তুলে দেওয়া হচ্ছে রিলায়েন্স গ্রুপের ব্যাটন। বড় ছেলে আকাশ আম্বানির হাতে রিলায়েন্স জিওর দায়িত্ব তুলে দিয়েছেন মুকেশ আম্বানি। সূত্রের খবর, এবার কোম্পানির খুচরো ব্যবসা রিলায়েন্স রিটেইলের (Reliance Retail) দায়িত্ব যেতে পারে মুকেশের কন্যা ইশা আম্বানির হাতে। শীঘ্রই এই ঘোষণা করতে পারে রিলায়েন্স বোর্ড।

    ব্যবসায়িক মহলে জল্পনা, ইশা অম্বানিকে রিলায়েন্স রিটেলের চেয়ারপার্সন করা হতে পারে। রিলায়েন্স রিটেলের বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা রয়েছে। রিলায়েন্স গ্রুপের খুচরো ব্যবসা ইশা আম্বানির হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। কোম্পানি ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন, উত্তরসূরিদের জন্য একটি নীলনকশা তৈরি করেছেন মুকেশ আম্বানি। সেই কারণেই কোম্পানির ডিরেক্টর পদ থেকে সরে গিয়েছেন তিনি। মুকেশ কন্যা ইশা ইয়েল এবং স্ট্যানফোর্ডে পড়াশোনা করেছেন। ২০১৫ সালে পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেন তিনি। জিও প্যাটফর্ম (Jio Platforms), জিও লিমিটেড (Jio Limited), রিলায়েন্স খুচরো ব্যবসা (Reliance Retail Ventures)-এর বোর্ডে রয়েছেন ইশা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, ব্যবসায়ী অজয় পিরামলের ছেলে আনন্দ পিরামলের সঙ্গে ইশার বিয়ে হয়।

    আরও পড়ুন: ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    মঙ্গলবার ২৭ জুন আকাশ অম্বানিকে দেশের বৃহত্তম টেলিকম কোম্পানি রিলায়েন্স জিওর নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে। আকাশ অম্বানি ২০১৪ সালে রিলায়েন্স জিওর বোর্ডে যোগ দেন। প্রসঙ্গত, ২৭ জুন রিলায়েন্স জিও-র বোর্ডের একটি সভা হয়েছিল। সেই বৈঠকে আকাশ অম্বানিকে কোম্পানির চেয়ারম্যান করার বিষয়ে অনুমোদন দেয় বোর্ড।

    সম্প্রতি রিলায়েন্স জিও তার বোর্ড মিটিংয়ে পঙ্কজ মোহন পাওয়ারকে ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে। তবে এর জন্য শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন লাগবে। এছাড়াও কোম্পানির অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর হিসাবে রামিন্দর সিং গুজরাল ও কেভি চৌধুরীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আকাশ,ছাড়াও মুকেশ আম্বানির আরও দুই সন্তান রয়েছে। তাঁর মধ্যে একজন হলেন ইশা আম্বানি। যিনি আসলে আকাশ আম্বানিরই যমজ বোন। এছাড়া রয়েছেন ছোট পুত্র অনন্ত আম্বানি। উল্লেখ্য, গত বছর মুকেশ বলেছিলেন, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের (Reliance Industries) নেতৃত্বে পরিবর্তন আসছে। পরের প্রজন্ম আরও দায়িত্ব নিচ্ছে। তিনি বলেন, “সন্তানদের মধ্যে আমি সেই প্রতিভা ও সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি, যা রিলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা আমার বাবা ধীরুভাই আম্বানির (Dhirubhai Ambani) মধ্যে ছিল।” তিনি আশা করেন, ধীরুভাইয়ের মতোই ভারতের আর্থিক বিকাশে অবদান রাখবে আম্বানি পরিবারের আগামি প্রজন্ম।

  • Udaipur killing: উদয়পুরে হিন্দু দর্জি খুনের ঘটনার নিন্দায় সরব কংগ্রেস, বিজেপি

    Udaipur killing: উদয়পুরে হিন্দু দর্জি খুনের ঘটনার নিন্দায় সরব কংগ্রেস, বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থানের উদয়পুরে (Udaipur) হিন্দু দর্জি (Tailor) খুনের ঘটনায় এক সুর কংগ্রেস (Congress) এবং বিজেপির (BJP)। পরিস্থিতি সামাল দিতে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)। সেখানেই একযোগে নিন্দা করা হয় নৃশংস ওই ঘটনার। রাজ্যবাসীর কাছে শান্তি বজায় রাখার আবেদনও জানিয়েছে এই দুই প্রধান জাতীয় দল।

    আরও পড়ুন : উদয়পুর-হত্যাকাণ্ডে জঙ্গি যোগ! তদন্ত শুরু করল এনআইএ

    উদয়পুরের ধানমান্ডি এলাকায় কানাইয়ালাল নামের এক দর্জি বিজেপির সাসপেন্ডেড মুখপাত্র নূপুর শর্মার সমর্থনে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেন কিছুদিন আগে। তার জেরে খুন করা হয় তাঁকে। প্রথমে একটি খুনের ভিডিও করা হয়। পরে করা হয় আরও একটি ভিডিও। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওয় বলা হয়, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের জন্য শিরশ্ছেদ করা হয়েছে লালের। ওই ভিডিওয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও হুমকি দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় গাউস মহম্মদ ও রিয়াজ আহমেদ নামে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টের জেরে গ্রেফতার করা হয়েছিল কানাইয়ালালকে। পরে জামিনে ছাড়াও পান। তার পর থেকে তাঁকে লাগাতার ফোনে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল বলেও পুলিশকে জানিয়েছিলেন তিনি। তার পরেও বাঁচানো যায়নি কানাইয়ালালকে।

    হিন্দু দর্জি খুনের ঘটনার জেরে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয় রাজস্থানজুড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ডাকা হয় সর্বদলীয় বৈঠক। জয়পুরে আয়োজিত ওই বৈঠকে নেতৃত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। সেখানেই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিরা। আবেদন জানান শান্তি বজায় রাখারও। মৃতের পরিবারকে ৫০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : “দায়ী রাজ্যের তোষণের রাজনীতি”, উদয়পুর হত্যাকাণ্ডের নিন্দায় বসুন্ধরা রাজে

    কানাইয়ালাল খুনের ঘটনাকে সর্বদলীয় বৈঠকে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের তকমা দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, অভিযুক্তদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক কোনও গোষ্ঠীর হাত রয়েছে। ওই বৈঠকে কংগ্রেস সহ অন্যান্য দলের পাশাপাশি দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করেছে বিজেপিও। সব দলের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হয়েছে শান্তি বজায় রাখার। এই বৈঠকেই মুখ্যমন্ত্রী জানান, এনআইএ-র পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড এবং স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ। তদন্তে রাজস্থান পুলিশ তাদের সবরকম ভাবে সাহায্য করছে। সাইবার ক্রাইম রুখতে সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্টের ওপর নজরদারি চালাতে একটি শক্তপোক্ত সাইবার ইনটেলিজেন্স সিস্টেম তৈরি করার প্রস্তাবও ওই বৈঠকে দেন রাজস্থান বিধানসভার স্পিকার সিপি জোশী।

     

  • Hindustan Motors Contessa: স্বত্ব বিক্রির পথে হিন্দুস্তান মোটর্স, কী হবে কন্টেসার ভবিষ্যৎ?

    Hindustan Motors Contessa: স্বত্ব বিক্রির পথে হিন্দুস্তান মোটর্স, কী হবে কন্টেসার ভবিষ্যৎ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই শোনা গিয়েছিল হিন্দুস্তান মোটর্সের (Hindustan motors) হাত ধরে নয়া অবতারে ফিরতে চলেছে আইকনিক (Iconic) কন্টেসা (Contessa)। খবর প্রকাশ্যে আসতেই নস্ট্যালজিয়ায় ভেসেছিল গোটা দেশ। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই শোনা যাচ্ছে কন্টেসার স্বত্ব, এস জি কর্পোরেট মোবিলিটিকে (SG Corporate Mobility) বিক্রি করতে চলেছে হিন্দুস্তান মোটর্স।   

    অ্যাম্বাসেডরের ভারতের রাস্তায় ফেরার খবরে ভারতে গাড়ি প্রেমীদের মধ্যে হৈ চৈ পড়ে গিয়েছিল। ইলেকট্রিক চালিত নতুন কন্টেসা ভারতের বাজারে লঞ্চ করতে পারে বলে জানিয়েছিল হিন্দুস্তান মোটর্স। একটি ইউরোপীয় সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই গাড়ি ফিরিয়ে আনার কথা ছিল ভারতীয় সংস্থাটি। 

    ১৯৮০-৯০ -এর দশকে ভারতের রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াত এই গাড়ি। বিলাসবহুল গাড়ি হিসাবেই দেশের মানুষের মন জয় করেছিল কন্টেসা। এক সময় হুগলি নদীর তীরে হিন্দমোটর রেলস্টেশন এলাকায় বিরাট কারখানা গড়ে তুলেছিল হিন্দুস্তান মোটর্স। কারখানায় কাজ হত দিনরাত। কারখানার সাইরেনে ঘুম ভাঙত গঙ্গাপারের বাসিন্দাদের। সাইরেনের শব্দ শুনেই কাজে যোগ দিতেন শ্রমিকরা। শ্রমিকদের সুবিধার্থে তৈরি হয় আস্ত একটি রেলস্টেশন। কারখানার নামের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে স্টেশনের নাম হয় হিন্দমোটর। হিন্দমোটরের এই কারখানা থেকেই তৈরি হত বিখ্যাত গাড়ি অ্যাম্বাসাডর। মজবুত গাড়ি হওয়ায় গাড়িবিলাসীদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের গাড়ি ছিল অ্যাম্বাসাডর। তৈরি হত কন্টেসাও। যাঁরা আর্থিকভাবে খানিকটা বেশি স্বচ্ছল, তাঁরাই হাওয়া খেতে বেরতেন কন্টেসা চড়ে। 

    আরও পড়ুন: নয়া অবতারে ফিরতে চলেছে হিন্দুস্তান মোটর্সের “আইকনিক” কন্টেসা! 

    কিন্তু ২০০২ সালে বেশি মাইলেজ দেওয়া, হাল্কা গাড়ি জায়গা করে নেয় ভারতের বাজারে। আস্তে আস্তে কন্টেসা তৈরি করা কমিয়ে দেয় হিন্দুস্তান মোটর্স। পেট্রলের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই লো মাইলেজের গাড়ি কন্টেসার কফিনে শেষ পেরেকটি পুঁতে দেয় ভারতীয় ওই গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা।  

    হিন্দুস্তান মোটর্সের ডিরেক্টর উত্তম বোস জানান,”অ্যাম্বাসেডরকে আবার নতুন রূপে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে ভারতীয় বাজারে। আরও যুগোপযোগী করে তুলতে বদলানো হবে ইঞ্জিনের ধরন।”  

    ধারণা করা হচ্ছে কন্টেসাও আবার ফিরবে বীর বিক্রমে। এই গাড়ির ভাগ্য নিয়ে কী পরিকল্পনা করে রেখেছে এস জি কর্পোরেট মোবিলিটি তা সময়ই বলবে। 

     

  • House Rent Agreement: বাড়ি ভাড়ার চুক্তি ১১ মাসের কেন হয়, ভেবে দেখেছেন?

    House Rent Agreement: বাড়ি ভাড়ার চুক্তি ১১ মাসের কেন হয়, ভেবে দেখেছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ি ভাড়ায় (House on Rent) নিয়ে অনেকেই থাকেন। আবার অনেকেই নিজের বাড়ি ভাড়াও দেন। আগে মুখের কথায় বাড়ি ভাড়া দেওয়া হলেও, এখন বাড়ি ভাড়ার চুক্তি (Agreement) আবশ্যিক। ভবিষ্যতে কোনওরকম অশান্তি এড়িয়ে যেতে এখন সকলেই চুক্তি করিয়ে রাখেন। এর ফলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন বাড়ির মালিক, ভাড়াটে দুজনেই।   

    এরকম বহু ঘটনা রয়েছে ইতিহাসে। যেখানে ভাড়াটেকে ওঠাতে কালঘাম ছুটেছে বাড়িওলার। বিগত ৫০ বছর ধরে একই ভাড়া দিয়ে যাচ্ছেন ভাড়াটে, এরম উদাহরণও নেহাত কম নেই। আবার বহু বছর একই ভাড়াটে রেখে দেওয়ায় তাঁকে সম্পত্তির অংশ দিতে হয়েছে এমন ঘটনাও ভুরি ভুরি। তাই চুক্তি করে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

    আরও পড়ুন: বাড়ি ভাড়ার চুক্তি ১১ মাসের কেন হয়, ভেবে দেখেছেন?  

    ভারতে সাধারণত ১১ মাসের বাড়ি ভাড়ার চুক্তি করা হয়। কখনও ভেবে দেখেছেন এই চুক্তি ১১ মাসেরই কেন! বেশি বা কম নেয় কেন?

    ১১ মাসের চুক্তি করার পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে।

    ১। এর একটি বড় কারণ হল, ভারতীয় রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট, ১৯০৮- এর সেকশন ১৭ (ডি) অনুযায়ী, এক বছরের কম কোনও বাড়ি ভাড়ার চুক্তি করলে আলাদা করে রেজকিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন পড়ে না। রেজিস্ট্রেশন  প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ মেয়াদী এবং জটিল। ফলে বাড়িওয়ালা বা ভাড়াটে কাউকেই এই ঝামেলার মধ্যে যেতে হয় না। 

    ২। ১১ মাসের চুক্তি থাকলে ভাড়াটে- বাড়িওয়ালার মধ্যে কোনও আইনি লড়াই হলে জটিলতা এড়ানো যায়। কারণ বাড়িওয়ালার কাছে ১১ মাসের চুক্তির প্রমাণ থাকে। ফলে ভাড়াটের সেই সম্পত্তিতে কোনও অধিকারের প্রশ্নই ওঠে না।

    আরও পড়ুন: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    ৩। রেজিস্ট্রেশন করতে হয় না বলে রেজিস্ট্রেশন ফি থেকেও বেঁচে যান বাড়ির মালিক- ভাড়াটে উভয়েই।  

    ৪। এক বছরের কম সময়ের বাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটির টাকাও অনেকটাই কমে আসে। 

    শুধুমাত্র মুম্বাইতেই ৫ বছরের জন্যে বাড়ি লিজ দেওয়ার চল রয়েছে। দিল্লি বা বাংলার মতো দেশের বহু রাজ্যেই ১১ মাসের বাড়ি ভাড়ার চুক্তি করা হয়। দেশের বাইরেও দীর্ঘ দিনের বাড়ি ভাড়ার চুক্তির রেওয়াজ উঠে গিয়েছে। চুক্তির মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ার পরেও যদি কোনও ভাড়াটে থেকে যান, তাহলে ধরে হয় যে সে জোর করে আছেন বা পুনরায় চুক্তি করা হয়েছে। 

     

  • CCPA Guidelines: হোটেল খেতে গিয়ে ‘সার্ভিস চার্জ’ নিচ্ছে? কোথায় অভিযোগ জানাবেন, জেনে নিন…

    CCPA Guidelines: হোটেল খেতে গিয়ে ‘সার্ভিস চার্জ’ নিচ্ছে? কোথায় অভিযোগ জানাবেন, জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোটেল-রেস্তোরাঁয় (Hotel and Restaurants) ক্রেতাদের থেকে আর সার্ভিস চার্জ (Service Charge) নেওয়া যাবে না, সম্প্রতি একথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই ঘোষণায় স্বস্তি পেয়েছেন ক্রেতারা। কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক (Central Consumer Protection Authority) (CCPA) সোমবার ৪ জুলাই নতুন একটি নির্দেশিকা (Guidelines) জারি করে জানিয়েছে যে, এবার থেকে হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো সার্ভিস চার্জ নিলে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন ক্রেতারা।

    এর আগেও কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল যে হোটেল-রেস্তোরাঁয় নেওয়া সার্ভিস চার্জ “বেআইনি”। জাতীয় রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশনকে  এই নিয়ম বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হলেও কোনও পরিবর্তন না হওয়ায় এবারে কড়া নির্দেশ জারি করেছে কেন্দ্র সরকার। এবার থেকে যদি কোনও হোটেল বা রেস্তোরাঁ কেন্দ্রের নির্দেশিকা অগ্রাহ্য করে ক্রেতাদের থেকে সার্ভিস চার্জ নেয় তাহলে জাতীয় ক্রেতা সুরক্ষা হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করে ক্রেতারা অভিযোগ জানাতে পারবেন। জাতীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক থেকে যেসব নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, সেগুলো হল- 

    আরও পড়ুন: রেস্তোরাঁ ‘সার্ভিস চার্জ’ নিচ্ছে? তাহলে জেনে রাখুন এই সরকারি নিয়ম

    • কোনও হোটেল ও রেস্তোরাঁ ভুলবশতও সার্ভিস চার্জ যোগ করতে পারবে না।
    • অন্য কিছুর নাম করেও সার্ভিস চার্জ নেওয়া যাবে না।
    • হোটেল ও রেস্তোরাঁ জোর করেও ক্রেতাদের থেকে সার্ভিস চার্জ নিতে পারবে না । উপভোক্তাদের জানিয়ে দিতে হবে যে সার্ভিস চার্জ দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়।
    • খাবারে বিলের সঙ্গেও অতিরিক্ত মূল্য ধার্য করা চলবে না।

    এই নির্দেশিকা অগ্রাহ্য করলে উপভোক্তারা কীভাবে অভিযোগ করতে পারবেন?

    • প্রথমে উপভোক্তারা হোটেল বা রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের কাছে বিল থেকে সার্ভিস চার্জ সরানোর আবেদন করতে পারেন।
    • এরপরেও না মানলে ক্রেতারা জাতীয় ক্রেতা হেল্পলাইনে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন ও ১৯১৫ নম্বরে ফোন করে অভিযোগ করতে পারেন।
    • এছাড়াও http://www.edaakhil.nic.in. এই অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে অভিযোগ করা যাবে।
    • অন্যদিকে যে জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে সেই জায়গার জেলা শাসকের কাছেও অভিযোগ করা যাবে। আবার কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রকের মেল অ্যাকাউন্টেও ccpa@nic.in. মামলা দায়ের করতে পারেন।

    এই কেন্দ্রীয় নির্দেশে এও বলা হয়েছে, অনেক গ্রাহকই আছেন যাঁরা খুশি হয়ে রেস্তোরাঁয় এখনও টিপস দেন। বকশিস বা টিপস দেওয়া কোনও ব্যক্তির ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু আলাদা ভাবে কোনও ক্রেতার থেকে টাকা আদায় করা যাবে না। সুতরাং এইসব নির্দেশ না মানলে ক্রেতারা যদি অভিযোগ করে থাকেন তবে হোটেল বা রেস্তোরাঁর বিরূদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • Modi in Andhra Pradesh: অল্পের জন্য বাঁচলেন মোদি! প্রধানমন্ত্রীর কপ্টারের সামনে গ্য়াসবেলুন

    Modi in Andhra Pradesh: অল্পের জন্য বাঁচলেন মোদি! প্রধানমন্ত্রীর কপ্টারের সামনে গ্য়াসবেলুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর সুরক্ষায় বড় ফাঁক। অন্ধ্রপ্রদেশ (Andhra Pradesh) থেকে ফেরার পথে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) হেলিকপ্টারের সামনে উড়ল কালো বেলুন। বিজয়ওয়াড়া হেলিপ্যাড চত্বরে শোনা গেল ‘মোদি গো ব্যাক’ স্লোগান। কিন্তু এ কেমন প্রতিবাদ! বিপজ্জনক! যার জন্য ঘটতে পারত বড় দুর্ঘটনাও। বিপদের হাত রেখে রক্ষা পেলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কপ্টারের সামনে গ্যাস বেলুনের ঝাঁক ওড়ালেন কংগ্রেসের প্রতিবাদীরা। বিজয়ওয়াড়ায় সোমবার এই ঘটনা ঘটেছে। গ্রেফতার করা হয়েছে দু’ জনকে।  এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বেশ কিছু কংগ্রেস কর্মীকে আটকও করা হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

     সূত্রের খবর, সোমবার সকাল থেকেই কংগ্রেস কর্মীরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। কংগ্রেস কর্মী সমর্থকদের তরফে প্রতীকী প্রতিবাদ স্বরূপ এই কালো বেলুন ওড়ানো হয়। আর তার জেরেই বিঘ্নিত হয় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা। প্রধানমন্ত্রীর চপার আসা-যাওয়ার রুটকে সম্পূর্ণভাবে ‘নো-ফ্লাই জোন’ করে দেওয়া হয়। বেলুন, ড্রোন এমকী ঘুড়ি ওড়ানোয় পর্যন্ত নিষিদ্ধ। সে ক্ষেত্রে এদিনের ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, কী করে একটি নো-ফ্লাই জোনে এভাবে কালো বেলুন ওড়ানো গেল? অন্ধ্রপ্রদেশের ভীমাভরমে এদিন মোদি আল্লুরি সীতারাম রাজুর (Alluri Sitarama Raju) মূর্তি উন্মোচন করতে আসেন। অনুষ্ঠান শেষে ফেরার পথেই ঘটে এই বিপত্তি। 

    আরও পড়ুন: শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    আল্লুরি সীতারাম ১৯২২ সালে শুরু হওয়া রাম্পা বিদ্রোহের (Rampa Kranti) নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। স্থানীয় মানুষ তাঁকে ‘মান্যম ভিরুডু’ (জঙ্গলের নায়ক) নামেই চেনেন। মোদি এদিন বলেন, “যখন আমাদের যুবক, আদিবাসী, মহিলা, দলিত এবং নিপীড়িতরা দেশকে নেতৃত্ব দেবে তখনই ‘নতুন ভারত’ তৈরি করা থেকে কেউ বাধা দিতে পারবে না।” এদিন, অন্ধ্রপ্রদেশের বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রয়াত পাসলা কৃষ্ণ মূর্তির পরিবারের সঙ্গেও দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রয়াত স্বাধীনতা সংগ্রামীর কন্যা পাসলা কৃষ্ণ ভারতীর সঙ্গে দেখা করেন তিনি। ৯০ বছর বয়সী পাসলা কৃষ্ণ ভারতী হুইলচেয়ারে বসেই প্রধানমন্ত্রীকে আশীর্বাদ করেন।

  • Maharashtra Political Crisis: ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন! ভেঙে যাবে শিন্ডে সরকার দাবি পাওয়ারের

    Maharashtra Political Crisis: ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন! ভেঙে যাবে শিন্ডে সরকার দাবি পাওয়ারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহও হয়নি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (CM) পদে শপথ নিয়েছেন একনাথ শিন্ডে। আজ, সোমবার মহারাষ্ট্র (maharashtra) বিধানসভায় (assembly) আস্থা ভোট (floor test)। তার আগে মহারাষ্ট্রের নতুন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) কটাক্ষ করলেন এনসিপি (NCP) প্রধান শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar)। নতুন সরকার কত দিন টিকবে তা নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন মহারাষ্ট্রের ‘স্ট্রংম্যান’। রবিবার সন্ধ্যায় এনসিপির বৈঠকে পওয়ার বলেন, আগামী ছ’মাসের মধ্যেই পতন হতে পারে মহারাষ্ট্রের নতুন সরকারের। সে কারণে মহারাষ্ট্রে অসময়ে নির্বাচনও হতে পারে বলে দাবি করেছেন তিনি। তাই সকলকে প্রস্তুত থাকার আবেদন করেছেন। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে ফের জয় টিম শিন্ডের, স্পিকার পদে বিজেপির রাহুল

    রবিবার এনসিপির বিধায়ক এবং অন্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন পাওয়ার। সেই সময় তিনি বলেন, মহারাষ্ট্রের নবগঠিত সরকারের পতন হতে পারে ৬ মাসের মধ্যেই। সেই কারণে অন্তর্বর্তী নির্বাচনের জন্য তৈরি থাকতে হবে। পাওয়ারকে উদ্ধৃত করে বৈঠক শেষে এক এনসিপি নেতা বলেছেন, ‘‘শিন্ডেকে যাঁরা সমর্থন করেছেন, সেই সমস্ত বিদ্রোহী বিধায়কের অনেকেই খুশি নন। এ কথা বলেছেন পওয়ার। তাঁর মতে, মন্ত্রিত্ব বণ্টনের পরই অসন্তোষ বাড়বে। যার ফলে সরকার পড়ে যাবে।’’ ওই নেতার কথায়, পাওয়ার জানিয়েছেন, একনাথ শিন্ডের পরীক্ষা ব্যর্থ হবে এবং এর ফলে অনেক বিদ্রোহী তাঁদের পুরোন দলে ফিরে আসবেন। তিনি বলেছেন, হাতে মাত্র ছয়মাস সময় রয়েছে, সেই কারণে এনসিপি বিধায়কদের নিজের নিজের বিধানসভা এলাকায় আরও বেশি করে সময় দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: শিবসেনায় উদ্ধব-জমানার শেষ?

    বিজেপির (BJP) সঙ্গে জোট বেঁধে শিন্ডে শিবির মহারাষ্ট্রের মসনদে বসেছে। সোমবার বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষার মুখোমুখি হচ্ছেন একনাথ। উদ্ধব ঠাকরে বনাম একনাথ শিন্ডে সঙ্ঘাতের পারদ ক্রমশ চড়ছে। শিবসেনার অন্দরে জটিলতা রোজই বাড়ছে। এই অবস্থায় পওয়ারের মন্তব্য নয়া মাত্রা যোগ করল বলেই মনে করছে, রাজনৈতিক মহল।

     

  • Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    Rajdhani Express: গতি বাড়ল রাজধানী এক্সপ্রেসের, হাওড়া থেকে দিল্লি মাত্র ১৪ ঘণ্টায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেনের যাত্রীদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। এবারে হাওড়া থেকে দিল্লি যাওয়ার রাজধানী এক্সপ্রেস (Rajdhani Express) ট্রেনটির গতি বাড়ানো হল। ফলে হাওড়া  (Howrah) থেকে দিল্লি (Delhi) যেতে আগের তুলনায় এখন আড়াই ঘন্টা কম সময় লাগবে। ট্রেনটির গতি বাড়িয়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার করা হয়েছে।

    ভারতীয় রেলে (Indian Railways) রাজধানী এক্সপ্রেসের এক অন্যতম গুরুত্ব রয়েছে। এই ট্রেনটির চলতি বছরে ৫৩ বছর পূর্ণ হল। ১৯৬৯ সালের ১ মার্চে প্রথমবারের জন্য রাজধানী এক্সপ্রেস হাওড়া থেকে দিল্লির দিকে ছুটেছিল। এই ট্রেন আজও ভারতীয় রেলওয়ের জন্য এক অন্যতম গর্ব। হাওড়া থেকে দিল্লি যাতায়াতের সুবিধার জন্য এই ট্রেনটির ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: এবার রেল-সূত্রে ভারতের সঙ্গে বাঁধা পড়তে চলেছে ভুটানও?

    এতবছর পরেও ভারতীয় ট্রেনের তালিকায় এই ট্রেনটি প্রিমিয়াম ট্রেনের তালিকায় রয়েছে। ১৯৬৯ সালে ১ মার্চ হাওড়া জংশন স্টেশন থেকে নয়া দিল্লি জংশনের দিকে ছুটে গিয়েছিল দেশের প্রথম রাজধানী এক্সপ্রেস। বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে এই ট্রেন ছেড়েছিল ও সেটি পরের দিন সকাল ১০ টা বেজে ৫ মিনিটে দিল্লিতে গিয়ে পৌঁছেছিল। তখন ট্রেনের টিকিটের ভাড়া ছিল মাত্র ২৮০ টাকা। অন্যদিক থেকে একই সঙ্গে ট্রেনটি ১ মার্চ নিউ দিল্লি থেকে ছেড়েছিল হাওড়ার উদ্দেশ্যে। সেটি বিকেল ৪ টে বেজে ৫০ মিনিটে ছেড়েছিল। পরের দিন সকাল ৯ টা বেজে ৫৫ মিনিটে  হাওড়া স্টেশনে পৌঁছে ছিল। আগে এই ট্রেনটির যেতে সময় লাগত ১৭ ঘণ্টা ১৫ মিনিট, সেটিই এখন কমে হয়েছে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। অর্থাৎ এখন ১৫২৫ কিলোমিটারের দূরত্বে এই রাজধানী এক্সপ্রেসের মাধ্যমে  যাতায়াত করতে সময় লাগবে ১৪ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট।

    তবে বর্তমানে বিভিন্ন এক্সপ্রেস ট্রেন আসলেও রাজধানী এক্সপ্রেসের কোনো তুলনা হয়না। হাওড়া থেকে দিল্লি পৌঁছতে হলে এখনও এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে সকলের প্রথম পছন্দ ৫৩ বছরের পুরনো ‘রাজধানী এক্সপ্রেস’-ই।  

    আরও পড়ুন: ভারতের মাটিতে কবে থেকে ছুটবে বুলেট ট্রেন? জানা গেল অবশেষে 

     

LinkedIn
Share