Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Eknath Shinde: শপথ নিয়েই ‘বিদ্রোহী’দের ফেরাতে গোয়া উড়ে গেলেন মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী 

    Eknath Shinde: শপথ নিয়েই ‘বিদ্রোহী’দের ফেরাতে গোয়া উড়ে গেলেন মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই গোয়া (Goa) উড়ে গেলেন মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার (Shiv Sena) একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। বৃহস্পতিবার রাতে শপথ নেন তিনি। প্রত্যাশিতভাবেই খুশি গোপনও করেননি শিন্ডে। বলেন, কেবল আমার সতীর্থরাই নয়, গোটা মহারাষ্ট্র খুশি যে বালাসাহেব ঠাকরের শিবসৈনিক মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। এদিন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না শিবসেনার একজন বিক্ষুব্ধ বিধায়কও। তাঁরা ছিলেন গোয়ার হোটেলে।

    আরও পড়ুন : বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    তাই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষেই শিন্ডে উড়ে যান গোয়া। মহারাষ্ট্রবাসীর উদ্দেশে নয়া মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই সরকার মহারাষ্ট্রের মানুষদের জন্যই কাজ করবে। সমাজের প্রতিটি স্তরে সুবিচার করা হবে। আমরা এক সঙ্গে বালাসাহেবের মতাদর্শকে সামনে রেখে এগিয়ে যাব।

    কাজ করতে যে শিন্ডে মুখিয়ে ছিলেন, তার প্রমাণ মিলল এদিনই। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল আশুতোষ কুম্ভকোনিকে জানিয়ে দেন মেট্রো কারশেড গড়া হবে এরিয়া কলোনি এলাকায়ই। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কোর্টে জমা দেওয়ার নির্দেশও দেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৯ সালে ক্ষমতায় বসেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সরকার। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যেতেই কাজ আর এগোয়নি। বিরোধী দলনেতা হিসেবেও গতবছর ফড়নবিশ জানিয়েছিলেন, মেট্রো কারশেডটিকে কঞ্জুরমার্গে সরিয়ে নিয়ে গেলে কাজে দেরি হবে। ব্যয়ও হবে বেশি।

    আরও পড়ুন : বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    এদিকে, এদিনই বসতে চলেছে মহারাষ্ট্র বিধানসভার দুদিনের অধিবেশন। এই অধিবেশনেই নির্বাচিত হবেন নয়া স্পিকার। এদিন শিন্ডের পাশাপাশি উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। তিনি অবশ্য সরকারের বাইরেই থাকতে চেয়েছিলেন। পরে অবশ্য শপথ নেন তিনিও।

    মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে না বসে ফড়নবিশ যেভাবে শিন্ডেকে তা ছেড়ে দিয়েছেন, এদিন তার প্রশংসা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, ফড়নবিশের হৃদয় বড়। শিন্ডে বিজেপির পুরো সমর্থন পাবেন বলেও জানিয়ে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শপথ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ফড়নবিশ এবং অন্য বিজেপি নেতাদের ধন্যবাদ জানাতেও ভোলেননি শিন্ডে। ফড়নবিশ বলেন, শিবসেনা এমন দুটি দলের সঙ্গে জোট গড়েছিল, জীবদ্দশায় যাদের প্রতিবাদ করে গিয়েছিলেন বালাসাহেব স্বয়ং। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস এবং এনসিপির সঙ্গে জোট গড়েই এতদিন সরকার চালাচ্ছিল শিবসেনা।

     

  • Vice President Election 2022: বাজল উপরাষ্ট্রপতি পদের দামামাও, কীভাবে ভোট হয় জানেন?

    Vice President Election 2022: বাজল উপরাষ্ট্রপতি পদের দামামাও, কীভাবে ভোট হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (Presidential Election) পর এবার দামামা বেজে গেল উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনেরও (Vice president election)। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন হবে ৬ আগস্ট। ওই দিনই হবে ভোট গণনা।

    জুলাই মাসের ১৮ তারিখে হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। সেই পর্ব শেষ হওয়ার পরেই হবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ভোট হওয়ার কথা ৬ আগস্ট। তার পরেই জানা যাবে বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুর (Venkaiah naidu) পরে ওই পদে আসীন হন কে?  

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু! ‘ঘরের মেয়ে’ কে সমর্থন নবীনের

    জানা গিয়েছে, বুধবার সকালেই বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার এবং নির্বাচন কমিশনার অনুপচন্দ্র পাণ্ডে। ওই বৈঠকেই ঘোষণা করা হয় উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। আগামী মাসেই উপরাষ্ট্রপতি পদে মেয়াদ শেষ হচ্ছে বেঙ্কাইয়ার। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে ৫ জুলাই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে ১৯ জুলাই পর্যন্ত। সেগুলি স্ক্রুটিনি হবে ২০ জুলাই। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২২ জুলাই। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট দেওয়া যাবে।  

    রাষ্ট্রপতি পদে বেঙ্কাইয়াকে বসানো হবে বলে একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছিল দেশজুড়ে। তার কারণও ছিল। এনডিএর রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর নাম ঘোষণা হওয়ার আগে ইস্তক বেঙ্কাইয়ার নাম ভাসছিল। তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎও করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পরেই বেঙ্কাইয়াই-ই এনডিএর তরফে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হচ্ছেন বলে খবর ছড়ায়। যদিও শেষমেশ রাষ্ট্রপতি পদে নাম ঘোষণা হয় দ্রৌপদীর।

    আরও পড়ুন : এখনও অন্ধকারে! অবশেষে বিদ্যুৎ এল রাষ্ট্রপতি প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে

    ভারতীয় গণতন্ত্র প্রতিনিধিত্বমূলক। এখানে রাষ্ট্রপতি কিংবা উপরাষ্ট্রপতি সরাসরি নির্বাচিত হন না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন সাংসদদের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্যের বিধায়করাও। তবে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন সংসদের উভয় কক্ষের সদস্যদের দ্বারা। সংসদের দুটি কক্ষ। একটি রাজ্যসভা, অন্যটি লোকসভা। এই দুই কক্ষের সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয় একটি নির্বাচনী সংস্থা। ওই নির্বাচনী সংস্থা দ্বারা সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটে এবং গোপন ব্যালটের মাধ্যমে নির্বাচিত হন উপরাষ্ট্রপতি।

    রাষ্ট্রপতি পদে সম্মিলিতভাবে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি বিরোধী ১৮টি দল। এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর বিরুদ্ধে বিরোধীদের বাজি তৃণমূলের যশবন্ত সিনহা। এখন দেখার, উপরাষ্ট্রপতি পদেও বিজেপিকে মাত দিতে বিরোধীরা প্রার্থী দেয় কিনা!

     

  • Ajit Doval: “শান্তি ভিক্ষা চাইবে না ভারত”, চিন-পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি ডোভালের

    Ajit Doval: “শান্তি ভিক্ষা চাইবে না ভারত”, চিন-পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি ডোভালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তি ভিক্ষা করবে না ভারত (India)। পাকিস্তানের (Pakistan) পাশাপাশি চিনকেও (China) কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। তিনি বলেছেন, শান্তির জন্য কোনও অবস্থাতেই ভারত আর পাকিস্তানের মুখাপেক্ষী হবে না। সতর্ক করার পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশের সামনে বন্ধুত্বের হাতও বাড়িয়েছেন ডোভাল। তিনি বলেছেন, “প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ভারত সব সময় প্রস্তুত। কিন্তু জঙ্গিদের মদত কখনওই বরদাস্ত করা হবে না। শান্তি ভিক্ষার কোনও প্রশ্নই নেই। শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ভারত সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণে তৈরি। সময় মতো যোগ্য জবাবও দেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: “গণতন্ত্রে প্রতিবাদ গ্রহণযোগ্য, তবে হিংসা বরদাস্ত নয়”, হুঁশিয়ারি ডোভালের

    ২০১৯ সালে পুলওয়ামায় (Pulwama) সেনা কনভয়ে জঙ্গি হামলার পর কাশ্মীরের ‘মুড’ অনেকটাই বদলে গিয়েছে বলে দাবি করেছেন ডোভাল। তিন বছর আগে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের হামলায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) চল্লিশের বেশি জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। পরে ভারতীয় সেনা পাল্টা জবাব দিয়েছিল পাকিস্তানকে। এই প্রসঙ্গে টেনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, “পাকিস্তানের জঙ্গি কার্যকলাপকে এখন আর কেউ সমর্থন করে না। জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu-Kashmir) মানুষও শান্তি চায়। বনধে কাশ্মীরে কোনও প্রভাব না পড়াটা তার বড় উদাহরণ। এটা ঠিক, এখনও কিছু যুবককে ভুল পথে পরিচালিত করার চেষ্টা চলছে, কিন্তু আমরা তাদের বোঝানোর আপ্রাণ চেষ্টা করব।”

    পাকিস্তানের পাশাপাশি চিনকেও কড়া বার্তা দিয়েছেন অজিত ডোভাল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, “সীমান্ত অতিক্রম করলে কাউকে ছেড়ে কথা বলা হবে না। নিজেদের সীমায় থাকলে ভারত সকলের বন্ধু। না হলে কঠিন পদক্ষেপ নিতে ভারতও প্রস্তুত।’ 

    চিনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত বিবাদ (Border Dispute) নতুন নয়। তবে সম্প্রতি তা নতুন করে মাথা চাড়া দিয়েছে। প্যাংগংয়ের হৃদের (Pangong Tso) কাছে নতুন সেতু তৈরি করছে চিন। এই প্রসঙ্গে ডোভালের বক্তব্য, “চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে আমাদের এই টানাপড়েন দীর্ঘদিনের। তবে ভারত অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছে। বার বার বৈঠক হয়েছে। এর পরেও যদি সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে, তাহলে ভারত নিজের মতো করেই জবাব দেবে।”

  • TDS New Rules: চিকিৎসকদের পাওয়া ফ্রি স্যাম্পল, উপহারও আসতে চলেছে টিডিএস-এর আওতায়?

    TDS New Rules: চিকিৎসকদের পাওয়া ফ্রি স্যাম্পল, উপহারও আসতে চলেছে টিডিএস-এর আওতায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ জুলাই থেকে টিডিএসের (TDS) নতুন নিয়ম লাগু হতে চলেছে। আয়কর আইনে (Income Tax Act) যোগ হয়েছে ‘194R’ ধারা। কর আদায়ের পরিধি বাড়াতে চলতি অর্থবর্ষে নতুন নিয়ম এনেছে কেন্দ্র। এবার থেকে ব্যবসায়িক কারণে পাওয়া বিনামূল্যের উপহারের ওপর দিতে হবে টিডিএস। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সর (Social Media Influencers) এবং চিকিৎসকদের (Doctors) কোনও সংস্থার প্রচারের জন্যে পাওয়া ‘ফ্রি স্যাম্পেলে’ কর গুনতে হবে। করের হার বাকিদের মতোই থাকবে ১০%।   

    আরও পড়ুন: আয়কর রিটার্ন জমা দিচ্ছেন না? বেশি কর দেওয়ার জন্যে প্রস্তুত হন 

    বর্তমানে কোনও পণ্য বা পরিষেবা বাজারে আসার আগেই সামাজিক মাধ্যমে তার প্রচার চালায় সংস্থাগুলি। ‘কোলাবরেশন’ করে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সরদের সঙ্গে। এছাড়া চিকিৎসকদেরও বিনামূল্যে ওষুধ বা উপহার পাঠায় ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। ইনফ্লুয়েন্সররা বা চিকিৎসকরা বিনামূল্যে পান ওই পণ্য। এতদিন পর্যন্ত এ ধরনের পণ্য বা পরিষেবার জন্য কোনওরকম কর দিতে হত না। কিন্তু আগামী ১ জুলাই থেকে বদলে যাচ্ছে নিয়ম।

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের (Ministry of Finance) তরফে জানানো হয়েছে, এখন থেকে বিনামূল্যে পাওয়া জিনিস বা উপহারের উপর টিডিএস (ট্যাক্স ডিডাকক্টেড অ্যাট সোর্স) দিতে হবে। যে সব পণ্যের প্রচারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সর বা চিকিৎসকদের বিনামূল্যে উপহার পাঠানো হয়, তার উপর ১০ শতাংশ টিডিএস বসানো হবে। তবে, যদি কেউ প্রোমোশনের পর ওই পণ্য সংস্থাকে ফিরিয়ে দেন, তাহলে তাঁকে কর দিতে হবে না। এই ধরনের কাজ থেকে বছরে ২০ হাজার টাকার কম সুবিধা পেলে টিডিএস লাগবে না। বিজ্ঞপ্তিটি জারি করেছে সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডিরেক্ট ট্যাক্সেস (CBDT)। যে সমস্ত পণ্যের উপর টিডিএস বসবে, তার মধ্যে রয়েছে গাড়ি, টিভি, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, সোনার কয়েন, মেডিসিন স্যাম্পেল, বিদেশে যাওয়ার জন্য বিমানের টিকিট, আইপিএল টিকিট ইত্যাদি।   

    আরও পড়ুন: বিয়ে করলে বাড়ে বেতন এবার কর্মীদের জীবনসঙ্গীও খুঁজে দেবে সংস্থা

    কিন্তু হাসপাতালে কর্মরত কোনও চিকিৎসক যদি বিনামূল্যে ওষুধের স্যাম্পেল পান, তাহলে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকে তার জন্যে টিডিএস দিতে হবে। তবে কোনও চিকিৎসক যদি হাসপাতালে কনসালট্যান্ট হিসেবে কর্মরত থাকেন, তাহলে টিডিএস প্রথমে হাসপাতালের নামে কাটা হবে। পরে ওই হাসপাতালে ‘১৯৪ আর’ ধারায় সংশ্লিষ্ট টিকিৎসককে কর জমা করতে বলবে। এই নিয়ম বেসরকারি হাসপাতালের জন্যে। সরকারি হাসপাতালে এই নিয়ম কার্যকর হবে না।

      

  • Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল ইন্ডিয়ার (Digital India) পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গুজরাটের (Gujrat) গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ পালনের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠানেই মোদি বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত। তাঁর মতে, ডিজিটাল ইন্ডিয়া সরকারি স্বচ্ছতাকে একটি ভিন্ন পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে। দেশবাসীর জীবনে পরিবর্তনের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রশংসাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ ২০২২ (digital india week 2022) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোদি। বলেন, পরিবর্তনশীল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নয়া প্রযুক্তি গ্রহণ না করলে পিছিয়ে পড়বে দেশ। মোদি বলেন, আজ থেকে আট দশ বছর আগে আমাদের সব কিছুর জন্য লাইনে দাঁড়াতে হত। বিল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্র সব কিছুর জন্যই লাইন দিতে হত। আমরা অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতাম। কিন্তু এখন তা অতীত। অনলাইনে সব কিছু পাওয়া যায়। ডিজিটাল ইন্ডিয়া দুর্নীতি থেকে দরিদ্রদের রক্ষা করেছে। এটি সমস্ত ক্ষেত্রে মধ্যসত্ত্বভোগীদের নির্মূল করেছে।

    আরও পড়ুন : শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভাষানি ও ডিজিটাল ইন্ডিয়া জেনেসিস প্রোগ্রামেরও সূচনা করেন। বলেন, এই প্রকল্পগুলির মূল উদ্দেশ্যেই হল প্রযুক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানো। সেই সঙ্গে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা। মোদি বলেন, নয়া প্রযুক্তির যেসব ব্যবসা চালু হচ্ছে সেগুলি দেশবাসীর জীবনযাত্রার মান আরও শক্তিশালী করবে। তিনি বলেন, স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রকল্প ভারতের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

    আরও পড়ুন : “আর চলছে-চলবে নয়, করতে হবে-তে বিশ্বাস রাখে ভারত”, মিউনিখে মোদি

    করোনা অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াই করতেও ডিজিটাল ইন্ডিয়া যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন মোদি। বলেন, ভারতই একমাত্র দেশ যারা প্রযুক্তির মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচি পালন করছে। বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে গোটা ভারতেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া সফল হয়েছে। সকলেই মোবাইল ব্যবহার করে সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করছে। এখন প্রযুক্তির সুফল ভোগ করছে গোটা দেশই।

     

  • BJP: হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?   

    BJP: হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাজো সাজো রব হায়দরাবাদ (Hyderabad) জুড়ে। আজ, শনিবার এখানেই বসেছে বিজেপির (BJP) দু দিনের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক (National Executive Meeting)। বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)। পাঁচ বছর পর এই প্রথম নয়া দিল্লির বাইরে কোনও শহরে এই ধরনের বৈঠক করছে বিজেপি।

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একের পর এক রাজ্য জয় করে চলেছে বিজেপি। গত কয়েক বছর ধরে একের পর এক রাজ্যের রশি এসেছে পদ্ম শিবিরের হাতে। বাকি রয়েছে তেলঙ্গানা। এখানে ক্ষমতায় রয়েছে তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি। রাজনৈতিক মহলের মতে, আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন তেলঙ্গানায়। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যের রশি যাতে গেরুয়া শিবিরের হাতে আসে, তাই এখানেই আয়োজন করা হয়েছে বৈঠকের। সূত্রের খবর, এই বৈঠক শুরুর আগে বিজেপি তাদের বিভিন্ন নেতাকে পাঠিয়েছে রাজ্যের ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে। জনগণের মন বুঝতেই পাঠানো হয়েছিল তাঁদের।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

    বৈঠক উপলক্ষে সেজে উঠেছে গোটা হায়দরাবাদ শহর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ প্রথম সারির বিজেপি নেতাদের মুখের ছবি সম্বলিত পোস্টারে ছয়লাপ গোটা শহর। এদিন দুপুরে বৈঠকে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রবিবার বক্তৃতা দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যদিও বৈঠকে যোগ দিতে শনিবারই হায়দরাবাদ এসে পৌঁছনোর কথা তাঁর। বৈঠকের পাশাপাশি হবে চিত্র প্রদর্শনীও। এর আগে যেসব জাতীয় কার্যকরী কমিটির বৈঠক হয়েছে, সেসবের ছবিও প্রদর্শিত হবে এদিন সন্ধ্যায়।

    আরও পড়ুন : “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    তেলঙ্গানা বিজেপির মুখপাত্র এনভি সুভাষ বলেন, ১৮ বছর পরে জাতীয় কার্যকরী কমিটির বৈঠক হচ্ছে হায়দরাবাদে। সেই উপলক্ষে সাজানো হয়েছে শহর। জাতীয় নেতারা, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা এবং অন্যরা ঘুরে দেখছেন ১১৯টি বিধানসভা কেন্দ্র। রবিবার সমাবেশ হবে। প্রচুর মানুষ ওই সমাবেশে যোগ দেবেন বলেই আশা করছি। বিজেপি সূত্রের খবর, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচন নিয়ে একট রেজলিউশন পাশ হওয়ার কথা এই বৈঠকে। তেলঙ্গানা সহ দেশের অন্যত্র কীভাবে সংগঠন আরও বিস্তার করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা।

    সম্প্রতি মহারাষ্ট্রে ক্ষমতা দখল করেছে বিজেপি। শিবসেনার নেতৃত্বাধীন সরকার পড়ে গিয়েছে। বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে শিবসেনারই একটি অংশ সরকার গড়েছে সেখানে। উত্তর-পূর্ব ভারতের একটা বিরাট অংশ গেরুয়া শিবিরের দখলে। তাই আপাতত পাখির চোখ তেলঙ্গানা। এক সময়, তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআরের সঙ্গে মধুর সম্পর্ক ছিল বিজেপির। পরে কেন্দ্রের কাছ থেকে স্পেশাল প্যাকেজ না আসায় বিজেপির থেকে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজনৈতিক মহলের একটি অংশের ব্যাখ্যা, কেসিআরের রাজ্যে থাবা বসাতেই সেখানে আয়োজন করা হয়েছে জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। যে বৈঠকের মধ্যমণি অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।  

     

  • Eknath Shinde: টেবিলে উঠে নাচানাচি করায় শিন্ডের ধমক খেলেন মহারাষ্ট্রের বিধায়করা!

    Eknath Shinde: টেবিলে উঠে নাচানাচি করায় শিন্ডের ধমক খেলেন মহারাষ্ট্রের বিধায়করা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্রোহে ইতি। মিশনও সাকসেসফুল। তাই নয়া  মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde) দেখেই আবেগে ভাসলেন গোয়ার (Goa) হোটেলে থাকা শিন্ডে শিবিরের বিধায়করা (MLA)। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন অতি উৎসাহে টেবিলের ওপরে উঠে শুরু করলেন নাচানাচি। ব্যস, আর যায় কোথায়? ধমক খেলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। নৃত্যরত বিধায়কদের সাফ জানিয়ে দিলেন, বিধায়কদের আচরণ করতে হবে মার্জিত।

    আরও পড়ুন : শিবসেনার সব পদ থেকে শিন্ডেকে সরালেন উদ্ধব, কেন জানেন?

    ৩০ জুন সন্ধ্যায় মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে। কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গ ছাড়া নিয়ে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। তার জেরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে উড়ে যান প্রথমে গুজরাটের সুরাটে ও পরে সেখান থেকে মধ্যরাতের বিমান ধরে উড়ে যান আর এক বিজেপি শাসিত রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে। ৩০ জুন মহারাষ্ট্রে এসে শপথ নেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। যদিও অনুগত বিধায়কদের তখন আসাম থেকে এনে রাখা হয়েছিল গোয়ার একটি হোটেলে। শপথ নিয়ে রাতেই গোয়া উড়ে যান মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তাঁকে দেখে খুশি গোপন করতে পারেননি ‘হোটেল বন্দি’ বিধায়করা। তাঁদেরই কয়েকজন টেবিলে উঠে নাচানাচি শুরু করে দেন। ধমক খান নয়া মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে।

    আরও পড়ুন : “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    শিন্ডে শিবিরের এক বিধায়ক কেসরকর। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে শপথ নিয়েই নয়া মুখ্যমন্ত্রী এসেছিলেন। বিধায়কদের মার্জিত আচরণ করার নির্দেশ দেন। সুখের মুহূর্তে কয়েকজন বিধায়ক এমন আচরণ করেছেন, যা যথোপযুক্ত নয়। এই বিধায়কদের ঘাড়ে শাস্তির খাঁড়া ঝুলছিল। এটা ছিল মুক্তির আনন্দ। তখনই শিন্ডে তাঁদের তিরস্কার করেন। নয়া মুখ্যমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দেন, বিধায়কদের আরও রুচিশীল হতে হবে।

    [tw]


    [/tw]

    শুক্রবার মহারাষ্ট্র উড়ে যান শিন্ডে। তার আগে বিধায়কদের নিয়ে করেন বৈঠকও। ওই বৈঠকে মহারাষ্ট্রের আবহাওয়ার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। গোয়ার হোটেলের ওই বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে শিন্ডে বলেন, আমি বৃষ্টি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে মহারাষ্ট্র ফিরে যাচ্ছি। আমার সরকারের প্রথম কাজ হল মহারাষ্ট্রে যেন আর একজন কৃষকও আত্মহত্যা না করেন। তিনি জানান, বৃষ্টি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বিপর্যয় ম্যানেজমেন্ট কমিটির একটি বৈঠকও ডাকা হয়েছে।

     

  • LCA Tejas: মিশরে তৈরি হবে ‘তেজস’ যুদ্ধবিমান, ‘ধ্রুব’ হেলিকপ্টার! নয়া চুক্তির পথে ভারত?

    LCA Tejas: মিশরে তৈরি হবে ‘তেজস’ যুদ্ধবিমান, ‘ধ্রুব’ হেলিকপ্টার! নয়া চুক্তির পথে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) আগেই জানিয়েছিলেন প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখাবে আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প (Atmanirbhar Bharat)। বিদেশ থেকে অস্ত্র আমদানি কমিয়েছে ভারত। বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি হচ্ছে দেশের ভেতরেই। এর ফলে যেমন বিদেশ নির্ভরতা কমেছে। তেমনই দেশের অস্ত্র পরিকাঠামো জোরদার হয়েছে। মানুষের রোজগার বেড়েছে।  শুধু ছোট অস্ত্র নয়,সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তেজস মার্ক ওয়ান যুদ্ধ বিমান তৈরি করেও নজর কেড়েছে ভারত। এবার প্রতিরক্ষা (Defence) খাতে মিশরের সঙ্গে বড়সড় চুক্তি করতে চলেছে ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, এই প্রথম কোনও বাইরের দেশকে তেজস তৈরির প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে পারে দিল্লি। এতে অস্ত্র রফতানি দেশ হিসেবে আরও তালিকার ওপরে উঠে আসবে ভারতের নাম। 

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন,  মিশরের সঙ্গে তেজস ফাইটার জেটের বড় চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে ভারত। এই প্রসঙ্গে কথা বলতে মিশরীয় বিমানবাহিনীর প্রধান কয়েকদিনের মধ্যেই ভারতে আসবেন। এই সফরে ভারতীয় তেজসের নানান খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখবেন তিনি। মিশর এখন আমেরিকা, ফ্রান্স আর রাশিয়া থেকে যুদ্ধ বিমান সংগ্রহ করে। মিশরীয় বিমান বাহিনীর (EAF) ৭০টি হালকা যুদ্ধ বিমানের প্রয়োজন রয়েছে। তারা তেজসের প্রযুক্তি নিয়ে মিশরের মাটিতেই ওই বিমানগুলি তৈরি করতে চায়। এ বিষয়ে মিশরকে সাহায্য করতে চায় দিল্লি।  

    আরও পড়ুন: আমেরিকার ভোলবদল! AMCA-র ইঞ্জিন নির্মাণে প্রযুক্তি সহায়তার প্রস্তাব ভারতকে

    ভারতীয় বায়ুসেনার (IAF) একটি দল বর্তমানে মিশরে রয়েছে। ওই দলই বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা চালাচ্ছে। তারা দেখেছে মিশরে হালকা যুদ্ধ বিমান তৈরির জন্য উপযুক্ত ঘাঁটি রয়েছে।  সেখানে একটি ফিক্সড উইং বা রোটারি উইংয়ের প্রয়োজন রয়েছে। ভারত মিশরের সঙ্গে যৌথভাবে
    সেখানে তেজস এলসিএ মার্ক ওয়ান (Tejas Mk1) উৎপাদন করতে চায়। তেজস ছাড়াও হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার প্রদানের কথা বলেছে। যার মধ্যে রয়েছে অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (ALH), লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার (LCH)।

    ভারতে তৈরি যুদ্ধ বিমানের প্রতীক তেজস। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে ভারতীয় বিমান বাহিনীর শক্তি বাড়াতে এই বিমানের আধুনিক সংস্করণ তিরাশিটি অর্ডার করেছে তাঁরা। HAL ২০২৪ সালের প্রথম দিকে IAF কে তেজস যুদ্ধবিমান সরবরাহ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।  বেশ কয়েকটি দেশ ইতিমধ্যেই তেজস বিমান সংগ্রহের বিষয়ে গভীর আগ্রহ দেখিয়েছে এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যে প্রথম রফতানি আসতে পারে তেজসের হাত ধরে এমনটাই মনে করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

  • Maharashtra Crisis: বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    Maharashtra Crisis: বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেবেন্দ্র ফড়নবিশ নন, মহারাষ্ট্রের ভাবী মুখ্যমন্ত্রীর নাম একনাথ শিন্ডে। 

    এদিন যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা ঘোষণা করলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ নিজে। তিনি বলেন, হিন্দুত্ব ও বালাসাহেবের আদর্শের পাশাপাশি, আমাদের বিধায়কদের কেন্দ্রগুলিতে উন্নয়নের অ্যাজেন্ডাকে মাথায় রেখেই একনাথকে মুখ্যমন্ত্রী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ সন্ধে সাড়ে সাতটায় নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন রাজ্যপাল বিএস কোশিয়ারি।

    পরতে পরতে নাটক। প্রতি মুহূর্তে পট-পরিবর্তন। মহারাষ্ট্রের মহাসংকট যে কোনও বলিউড ছবিকেও হার খাওয়াবে। এদিন দুপুর পর্যন্ত যে খবর আসছিল, তা হল, ফড়নবিশ হবেন মুখ্যমন্ত্রী, আর একনাথ শিন্ডে হবেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, কিছুক্ষণের মধ্যেই ফড়নবিশের ঘোষণা কার্যত সকলকে চমকে দিয়েছে। তিনি এও জানিয়ে দেন, নতুন সরকারের মন্ত্রিসভাতেও তিনি থাকছেন না। বললেন, আমি বাইরে থেকে সরকারকে সমর্থন করব। 

    তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও বিজেপি নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানান একনাথ শিন্ডে। বললেন, এটা তাদের উদারতা। আমার থেকে তাদের সমর্থন, আসন-শক্তি বেশি। তা সত্ত্বেও আমাকে মুখ্যমন্ত্রী বানালেন। এটাই বা কে করেন? তিনি যোগ করেন, এমভিএ সরকারে কাজ করতে সমস্যা হচ্ছিল। বললেন, বালা সাহেবের হিন্দুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যাব।

    ঘোষণার ঠিক আগেই শিন্ডে ও ফড়নবিশ একসঙ্গে গিয়ে রাজ্যপাল কোশিয়ারিরর কাছে সরকার গঠনের দাবি পেশ করেন। সেখানেই ভাবী মুখ্যমন্ত্রীকে মিষ্টিমুখ করান রাজ্যপাল। এদিকে, শিন্ডের নাম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা হতেই রাস্তায় নেমে উৎসব পালন করতে শুরু করেন তাঁর অনুগামীরা। 

    এদিকে সূত্রের খবর, নতুন মন্ত্রিসভায় বিজেপির ২৫ ও শিণ্ডে শিবিরের ১৩ জন পেতে পারেন মন্ত্রিত্ব। এদিন সন্ধেয় মহারাষ্ট্রে ফের বৈঠক রয়েছে বিজেপি-র। নয়া সরকার গড়ার আগে সেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে একাধিক বিষয়ে। কাকে কোন দফতর দেওয়া হবে, সেই নিয়েও বিশদ আলোচনা হতে চলেছে ওই বৈঠকে।

    দুসপ্তাহ ধরে টানাপোড়েনের শেষে গতকাল রাতে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন উদ্ধব ঠাকরে। একইসঙ্গে ছেড়ে দেন বিধান পরিষদের সদস্যপদও। জোট সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা যে প্রমাণ করা অসম্ভব, তা কার্যত মেনে নিয়েই মুখ্যমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।

LinkedIn
Share