Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Rameshbhai Ojha: বিবাদ মিটিয়েছিলেন দুই ভাইয়ের, চিনে নিন আম্বানি পরিবারের ‘ভাইশ্রী’-কে 

    Rameshbhai Ojha: বিবাদ মিটিয়েছিলেন দুই ভাইয়ের, চিনে নিন আম্বানি পরিবারের ‘ভাইশ্রী’-কে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সব থেকে চর্চিত পরিবার হল আম্বানি পরিবার (Ambani Family)। এই পরিবারের ধন দৌলত সব সময়ই আলোচনার বিষয়। দেশের ধনীতম পরিবার হলেও আম্বানিদের সব সময় নিজেদের সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে, শিকড়ের সাথে জুড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। বিশেষ করে আম্বানি পরিবারের কত্রী কোকিলাবেন, তিনি সবসময়ই পরিবারের পারম্পারিকতাকে ধরে রাখার চেষ্ঠা করেছেন। 

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

    খুব কম মানুষই জানেন, এই আম্বানি পরিবারের একজন গুরু আছেন, যার কথা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলে এই পরিবার। যাকে তাঁরা ‘ভাইশ্রী’ বলে ডাকেন। নাম রমেশ ভাই ওঝা (Rameshbhai Ojha)।    

    আম্বানি পরিবারের মতোই তিনিও মিডিয়ার আড়ালে থাকতেই পছন্দ করেন। সম্প্রতি আম্বানি পরিবারের হবু পুত্রবধু রাধিকা মার্চেন্টের নাচের অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়। ভাইশ্রীকে গাড়ি থেকে অনুষ্ঠানের জায়গায় সম্মানের সাথে নিয়ে যেতে দেখা যায় দুই আম্বানি ভ্রাতাকে।

    কে এই রমেশ ভাই ওঝা? 

    অনিল এবং মুকেশের মধ্যে মিল করিয়েছিলেন এই রমেশ ভাই ওঝাই। ধীরুভাই আম্বানির দুই ভাইকে মিলেমিশে একসাথে থাকতে রাজী করান তিনিই। রমেশ ভাইয়ের সাহায্য নিয়েই কোকিলাবেন দুই ভাইয়ের মাঝের ঝামেলা মেটান। কোকিলাবেন দুই ছেলেকে একে অপরের প্রতি রাগ বিসর্জন দিয়ে বাবাকে গর্বিত করার পরামর্শ দেন। এই কাজে তাঁকে সাহায্য করেন রমেশ ভাই ওঝা। এই রমেশ ভাই- ই পরিবারের বাইরে একমাত্র ব্যক্তি, যার আম্বানি পরিবারের যেকোনও পারিবারিক বৈঠকে অবাধ যাতায়াত। 

    ধীরুভাই সম্পর্কে বলতে গিয়ে একটি সাক্ষাৎকারে রমেশ ভাই বলেন, “ধীরুভাই বলতেন ভারতের আরও অনেক ধীরুভাইদের প্রয়োজন। আমার দ্বিতীয় প্রজন্মের মধ্যে সেই যোগ্যতা রয়েছে।” 

    আরও পড়ুন: যুদ্ধের আবহে তেল বেচে বিপুল লাভ মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্সের

    শোনা যায় এক সময় কোকিলাবেন রমেশ ভাইয়ের ‘মোটিভেশনাল ভিডিও’ দেখতেন। তারপর ১৯৯৭ সালে তিনি রামকথা পাঠ করতে রমেশ ভাইকে বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান। তারপর থেকে ‘ভাইশ্রী’ এই পরিবারের অবিচ্ছদ্য অংশ হয়ে গিয়েছেন। ২০০২ সালে ধীরুভাইয়ের মৃত্যুর পর তাঁর শ্রাদ্ধানুষ্ঠানেও পৌরহিত্য করেন তিনি।  

      

     

     

     

     

     

  • Biggest-ever loan fraud: দেশে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! অভিযুক্ত ওয়াধওয়ান ভাতৃদ্বয়

    Biggest-ever loan fraud: দেশে সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! অভিযুক্ত ওয়াধওয়ান ভাতৃদ্বয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার দেশে বড়সড় ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারির ঘটনা সামনে এল। জানা গিয়েছে, এই কেলেঙ্কারিতে ১৭টি ব্যাঙ্ক থেকে প্রায় ৩৪ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI) দেওয়ান হাউজিং ফাইন্যান্স লিমিটেডের (DHFL) প্রাক্তন চেয়ারম্যান কপিল ওয়াধওয়ান  (Kapil Wadhawan ), পরিচালক ধীরাজ ওয়াধওয়ান (Dheeraj Wadhawan) এবং ছয়টি রিয়েলটি সেক্টর (সংস্থার বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছে। এটিই এখন পর্যন্ত সিবিআইয়ের নথিভুক্ত সবচেয়ে বড় ব্যাঙ্ক জালিয়াতির (biggest-ever loan fraud) মামলা। এর আগে, এবিজি শিপইয়ার্ডে (ABG Shipyard loan fraud) ২৩ হাজার কোটি টাকার মামলাটি ছিল সবচেয়ে বড় জালিয়াতির মামলা।

    আরও পড়ুন: কোলে ২ বছরের ছেলে, ইডি-র তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির রুজিরা

    তাদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ( UBI) নেতৃত্বাধীন ১৭টি ব্যাঙ্কের কনসোর্টিয়ামকে (consortium) ৩৪ হাজার ৬১৫ কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, চলতি বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার কাছ থেকে পাওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে সিবিআই পদক্ষেপ নেয়। ওই মামলায় ওয়াধওয়ান ভাইরা স্ক্যানারে রয়েছেন। মামলা দায়েরের পর সিবিআই-এর ৫০ জনেরও বেশি অফিসারের একটি দল সারা দেশের  ১১টি জায়গায় তল্লাশি চালায়। ওই জায়গাগুলি অভিযুক্তদের সঙ্গে জড়িত। তাই ওখানে তল্লাশি চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলবে বলে আশাবাদী সিবিআইের অফিসারেরা। ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার অভিযোগ, সংস্থাটি ২০১০ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে বিভিন্ন ব্যবস্থায় ব্যাঙ্কগুলির একটি কনসোর্টিয়ামের কাছ থেকে ৪২,৮৭১ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। কিন্তু ২০১৯ সালের মে মাস থেকে ঋণ খেলাপি হতে শুরু করে। 

    অডিট রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে যে ডিএইচএফএল প্রোমোটারদের সাথে সমতা রয়েছে এমন ৬৬ টি সংস্থাকে ২৯,১০০.৩৩ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২৯ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া অর্থ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি জমি ও সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

  • Covaxin: শিশুদের জন্যে কতটা নিরাপদ কোভ্যাক্সিন? পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াই বা কী?

    Covaxin: শিশুদের জন্যে কতটা নিরাপদ কোভ্যাক্সিন? পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াই বা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাদের নির্মিত করোনা টিকা (Covid-19 vaccine) “কোভ্যাক্সিন” শিশুদের জন্যও সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের গবেষণায় এমনটাই প্রমাণিত হয়েছে। শিশুদের ক্ষেত্রে এটি নিরাপদ, সহনীয় এবং রোগকে প্রতিরোধ করে। এই দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ট্রায়াল হয়েছিল গত বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বর অবধি। এমনটাই দাবি করল ভারত বায়োটেক (Bharat Biotech)।

    সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, কোভ্যাক্সিনের (Covaxin) দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে ২-১৮ বছর বয়সি শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের উপর টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়েছিল। তাতে টিকার নিরাপত্তা এবং রোগ প্রতিরোধের বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শেষ হল নেজাল ভ্যাকসিনের তৃতীয় ট্রায়াল, শীঘ্রই মিলবে ছাড়পত্র?

    ভারত বায়োটেকের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর কৃষ্ণা এল্লা (Dr. Krishna Ella) এবিষয়ে বলেন,”শিশুদের ওপর কোভ্যাক্সিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল খুবই ভালোভাবে সফল হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “শিশুদের ওপর কোভ্যাক্সিনের নিরাপত্তা এবং রোগ প্রতিরোধের বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। আমরা প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ ও কার্যকরী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরির লক্ষ্যে পৌঁছতে পেরেছি। দেশের ৫ কোটি শিশুকে এই টিকা দেওয়া হয়েছে।”

    ইতিমধ্যেই ‘ইউনিভার্সাল ভ্যাকসিন’ (Universal Vaccine)- এর তকমা পেয়েছে কোভ্যাক্সিন। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিশুদের শরীরেও সমান কার্যকর এই টিকা। বাচ্চাদের শরীরে ভ্যাকসিনটি নিরাপদ হলেও, এই টিকা নেওয়ার পরে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে শিশু এবং কিশোরদের। এমনকি টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থাও এরকম কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার তালিকা প্রকাশ করেছে।

    আরও পড়ুন: করোনায় একদিনে আক্রান্ত ১৩ হাজারেরও বেশি, স্বস্তি দিচ্ছে সুস্থতার হার

    সংস্থার দাবি, এই টিকা নেওয়ার পর মাথা ব্যথা, হালকা জ্বর, ইঞ্জেকশনের জায়গায় ব্যথা, গা ব্যথা, বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। কিন্তু তাতে ভয়ের কোনও কারণ নেই বলেই দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারত বায়োটেক গবেষণায় জানিয়েছে, বিশেষ কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার খবর মেলেনি। মোট ৩৭৪টি কেসে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টি রিপোর্ট করা হয়েছিল, কিন্তু বেশিরভাগ ঘটনাই হালকা প্রকৃতির এবং এক দিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। ইঞ্জেকশন নেওয়ার জায়গাতে ব্যথার কথাই সবচেয়ে বেশি জানা গিয়েছে। সংস্থাটির দাবি, তাদের কাছে ৫ কোটিরও বেশি ডোজের কোভ্যাক্সিন মজুত রয়েছে।

     

  • Presidential Election: আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু

    Presidential Election: আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনার অবসান। আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential Election 2022) কাকে প্রার্থী করবে বিজেপি (BJP), সেই নিয়ে তুমুল কৌতুহল ছিল জাতীয় রাজনীতি মহলে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেই জল্পনার যবনিকা পতন হল। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ প্রার্থী (NDA candidate) হিসেবে এদিন দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) নাম ঘোষণা করেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা (Nadda)। তিনি বলেন, এই প্রথমবার একজন আদিবাসী মহিলাকে প্রার্থী করা হল। 

    নাম ঘোষণার কিছুক্ষণের মধ্যেই ট্যুইট করে পদপ্রার্থীকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি লেখেন, সমাজসেবা এবং দরিদ্র, পিছিয়ে পড়া ও প্রান্তিক মানুষদের ক্ষমতায়নের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বিশাল প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা রয়েছে। একইসঙ্গে রাজ্যপাল হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি নিশ্চিত তিনি আমাদের দেশের একজন মহান রাষ্ট্রপতি হবেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা

    কোনও অঘটন না ঘটলে, ৬৪ বছর বয়সি দ্রৌপদী মুর্মুই হতে চলেছেন দেশের ১৫তম রাষ্ট্রপতি। নির্বাচিত হলে তিনিই হবেন দেশের দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি। দ্রৌপদীই হবেন দেশের প্রথম সাঁওতালি মহিলা যিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন।

    কে এই দ্রৌপদী মুর্মু?

    ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার বাইদাপোসি গ্রাম থেকে উঠে আসা দ্রৌপদী প্রথম জীবনে শিক্ষকতা করতেন। স্বামী শ্যামচরণ মুর্মু মারা যাওয়ার পর কিছুদিন কাজ করেছিলেন সেচ দফতরের ছোট কেরানি হিসেবে। ১৯৯৭ সালে যোগ দেন ওড়িশার রাজনীতিতে। রাইরঙপুরে পুরসভার কাউন্সিলর হন। এরপর তাঁকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। দীর্ঘ সময় তিনি ছিলেন বিজেপির তফশিলি উপজাতি মোর্চার সহ সভানেত্রী।

    ২০০০ সালে প্রথমবার বিধায়ক নির্বাচিত হন রাইরঙপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। জিতেই বিজেপি-বিজেডি জোট সরকারের মন্ত্রী হয়েছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। বাণিজ্য ও পরিবহণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মৎস্য ও পশুপালন দফতরও তাঁকে সামলাতে হয়েছে। ২০০০ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ওড়িশা বিধানসভার মন্ত্রী ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। 

    এরপর আরও একবার ২০০৯ সালে তিনি ওড়িশা বিধানসভার বিধায়ক নির্বাচিত হন। ২০১৫ সালে তাঁকে ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। এর আগে ঝাড়খণ্ড রাজ্য তৈরি হওয়ার পর কোনও রাজ্যপালই পূর্ণ মেয়াদ কাজ করতে পারেননি। সেই দিক দিয়ে দ্রৌপদী মুর্মুই প্রথম রাজ্যপাল যিনি পূর্ণ মেয়াদ ছিলেন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল ভবনে। গতবছর ২০২১ সালেই পূর্ণ করেছেন তাঁর রাজ্যপালের মেয়াদ। 

    ২০১৭ সালেও উঠেছিল তাঁর নাম

    ২০১৭ সালেই দিল্লি রাজনীতির অন্দরে দেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হিসেবে ঘোরাফেরা করছিল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। প্রণব মুখোপাধ্যায়ের উত্তরসুরী হিসেবে। কিন্তু সেবার বিজেপি রাষ্ট্রপতি পদের জন্য রামনাথ কোভিন্দের নাম সুপারিশ করে। বিহারের রাজ্যপাল থেকে প্রথমবার দেশের দলিত রাষ্ট্রপতি হন কোভিন্দ। ঠিক পাঁচ বছর পর ঐ একই পদের জন্য ফের উঠে এল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। এবার, তাঁকেই রাষ্ট্রপতি হিসেবে এনডিএ-র পদপ্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করল বিজেপি।

    গতকাল ২০শে জুন নিজের ৬৪তম জন্মদিন পালন করেছেন দ্রৌপদী মুর্মু। ২১ জুনের সন্ধ্যায় বিজেপির ঘোষণা, দেশের ১৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে এনডিএ প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এই তফশীলি উপজাতি নেত্রী।

  • Jammu-Kashmir Election: বছর শেষেই ভোট ভূস্বর্গে? কাশ্মীরে নির্বাচন নিয়ে বড় মন্তব্য রাজনাথের

    Jammu-Kashmir Election: বছর শেষেই ভোট ভূস্বর্গে? কাশ্মীরে নির্বাচন নিয়ে বড় মন্তব্য রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে বিধানসভা নির্বাচন (Assembly polls) হতে পারে ভূস্বর্গে। দু’দিনের সফরে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu-Kashmir) গিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। যোগ দেন জম্মুর (Jammu) একটি অনুষ্ঠানে। সেখানেই বছর শেষে বিধানসভা ভোটের ইঙ্গিত দেন রাজনাথ। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সকলে প্রস্তুত থাকুন। বছর শেষে বিধানসভার ভোট করানোর ভাবনা আছে।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে ভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত নাড্ডার

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয় ৩৭০ ধারা (Article 370)। যার জেরে ভূস্বর্গ হারায় তার বিশেষ মর্যাদা। সেদিনই রাজ্যকে ভাগ করে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল— জম্মু-কাশ্মীর (Jammu Kashmir) ও লাদাখ (Ladakh) গঠন করা হয়। সেখানে অবশ্য কোনও বিধানসভা রাখা হয়নি। এর পর নাশকতা দমনে কোমর কষে নামে কেন্দ্র। মেরুদণ্ড ভেঙে যায় জঙ্গিদের। বিক্ষিপ্ত কয়েকটি ঘটনা বাদ দিলে কাঙ্খিত শান্তি ফেরে কাশ্মীরে।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    ভূস্বর্গে জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্ত কমতেই বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দেয় নরেন্দ্র মোদির (Modi) সরকার। সেইমতো শুরু হয় সীমানা পুনর্বিন্যাসের (Delimitation) কাজ। সম্প্রতি শেষ হয় সেই কাজ। জমা পড়েছে রিপোর্টও। উপত্যকায় বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০টি। এর মধ্যে জম্মুতে রয়েছে ৪৩টি, কাশ্মীরে ৪৭।

    ডিলিমিটেশন কমিশনের সুপারিশ মতো নির্বাচন কমিশন নতুন বিধানসভা ভিত্তিক মানচিত্র তৈরির কাজ শুরু করতে চলেছে। এই কাজ শেষ হওয়ার আগেই হয়ে যাবে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। সেই কাজটি যথেষ্টই কঠিন। কারণ আগের বিধানসভাগুলি লোপ পেয়েছে। তাই ওই বিধানসভাগুলির ভোটারদের নাম তুলতে হবে নয়া কেন্দ্রে।

    সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ দ্রুত শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner) রাজীব কুমার। ওই কাজ শেষ হলেই হবে উপত্যকায় বিধানসভা নির্বাচন। যার ইঙ্গিত এদিন মিলল প্রতিরক্ষামন্ত্রীর কথাতেই।

    আরও পড়ুন : কাশ্মীরি পণ্ডিতদের অন্যত্র সরানোর দাবি খারিজ জম্মু-কাশ্মীর সরকারের

     

  • Assam Flood: আসামে বন্যায় মৃত ৮২, ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭ লক্ষ! মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন অমিত শাহের

    Assam Flood: আসামে বন্যায় মৃত ৮২, ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭ লক্ষ! মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসামের বন্যা (Assam Flood) পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বন্যা এবং ভূমিধস মিলিয়ে আসামে মৃত্যু হয়েছে ৮২ জনের। শেষ ২৪ ঘণ্টাতেই নিহত হয়েছেন ১১ জন। উত্তর-পূর্ব ভারতে (North East India) এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে মোট ১৩১ জনের। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার (CM Himanta Biswa Sarma) সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। একটি ট্যুইট করে বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Union Home Minister)।  কেন্দ্রের তরফ থেকে বন্যা কবলিত রাজ্যগুলিকে সাহায্যের বার্তা দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: উত্তর-পুর্ব ভারতে বন্যায় মৃত ৭১, শুধু আসামেই ক্ষতিগ্রস্ত ৪২ লক্ষ মানুষ

    [tw]


       [/tw]

    আরও একটি ট্যুইটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন করতে একটি আন্তঃমন্ত্রক কেন্দ্রীয় দল (IMCT) আসাম এবং মেঘালয়ের বন্যা কবলিত  এলাকা পরিদর্শন করবে। এর আগেও ২৬ থেকে ২৯ মে-র বন্যায় আইএমসিটি তাই করেছিল। 

    [tw]


    [/tw]

    আসামের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা। বন্যা কবলিত এলাকায় হেলিকপ্টারে করে ত্রাণ নিয়ে গিয়ে মাটিতে ছুঁড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। উদ্ধারকাজে কোনওরকম গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না, এমন কড়া বার্তাও দেন তিনি। 

    [tw]


    [/tw]

    আসাম বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষের দৈনিক বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ওই রাজ্যে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। কাছাড় জেলায় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে বরপেটায়। বাজালি, কামরূপ, করিমগঞ্জ, উদলগুড়িতে এক জন করে মৃত্যুর খবর মিলেছে। ডিব্রুগড়ে চার জন নিখোঁজ হয়েছেন। কাছাড়, হোজাই, তমুলপুর, উদলগুড়িতে এক জন করে নিখোঁজ।

    আরও পড়ুন: বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে আসামসহ উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে, মৃত্যু বেড়ে ৫৪  

    আসাম বিপর্যয় মোকাবিলা সংস্থার (ASDMA) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সেরাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮২। রাজ্যের ৩০ জেলায় অন্তত ৪৭ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সব চেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বরপেটা, বক্সা, গোয়ালপাড়া আর কামরূপে।

    এদিকে মেঘালয়েও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তা নিয়ে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী সাংমা কনরাডের সঙ্গেও কথা বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিকে আবহাওয়া দফতর সোমবার এই অঞ্চলের সাতটি রাজ্যে নতুন করে বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করেছে। বুলেটিন অনুসারে, শুক্রবার পর্যন্ত আসাম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, মণিপুর এবং ত্রিপুরায় ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।

  • Rahul Gandhi: কেউ রানি ভিক্টোরিয়া বা যুবরাজ নয়! সোমবার রাহুলের জেরা প্রসঙ্গে বিজেপি

    Rahul Gandhi: কেউ রানি ভিক্টোরিয়া বা যুবরাজ নয়! সোমবার রাহুলের জেরা প্রসঙ্গে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় সোমবার আবারও ইডির (ED) জেরার মুখে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এদিন সকাল সাড়ে ১১ টা নাগাদ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসে পৌঁছন রাহুল। 

    গত সপ্তাহে টানা তিনদিন ৩০ ঘণ্টা রাহুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। গত শুক্রবারই চতুর্থবার জেরার জন্য কংগ্রেস সাংসদকে ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি। কিন্তু মা সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখার করার জন্য তা পিছনোর আর্জি জানিয়ে ইডিকে চিঠি লিখেছিলেন রাহুল। তা মেনে নিয়ে ২০ জুন হাজিরার নির্দেশ দেয় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেইমতোই এদিন ইডির দফতরে পৌঁছন রাহুল। চলে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব।

    এদিকে, রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু করেছে কংগ্রেস। দিল্লির যন্তর মন্তরে সত্যাগ্রহ শুরু করেছেন কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, সলমন খুরশিদ, ভি নারায়ণ স্বামীরা। কংগ্রেসের বিক্ষোভ আটকাতে দিল্লিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ইডি দফতরের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। 

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুলকে ইডির (Enforcement Directorate) জেরা নিয়ে কড়া ভাষায় কংগ্রেসের সমালোচনা করে বিজেপি। দলের মুখপাত্র সম্বিত পাত্র কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে বলেন, “এ দেশে না কেউ রানি ভিক্টোরিয়া (Queen Victoria ), না কেউ যুবরাজ চার্লস (Prince Charles)। যে তাঁকে জেরা করা যাবে না। এদেশে আইনের চোখে সবাই সমান। কারও বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে বা উঠলে তদন্তকারী সংস্থা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই পারে।” তাঁর দাবি, জনগণ জানে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় গান্ধী পরিবার এবং রাহুল গান্ধীর ভূমিকার কথা। সুতরাং,এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট মনে করলে গান্ধী পরিবারের যে কোনও সদস্যকে ডেকে জেরা করতেই পারে। এই জেরার অধিকার তাদের রয়েছে। সম্বিত আরও বলেন, “ইডি কথার অর্থ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, এন্টাইটেলমেন্ট ডিরেক্টরেট নয়। এটা যেন কংগ্রেস বা রাহুল গান্ধী ভুলে না যান।”

    আরও পড়ুন: কেন রাহুল গান্ধীকে জেরা, ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলা কী?

    এর আগে রাহুলকে তলব নিয়ে কংগ্রেস মুখপাত্র অজয় মাকেন বলেন, “আমার জানা নেই যে কংগ্রেসকে (Congress) যেভাবে দিনের পর দিন হেনস্থা করা হচ্ছে, সেভাবে অন্য কোনও দলকে হেনস্থা করা হয়েছে কি না। আর এই হেনস্থার একমাত্র উদ্দেশ্য হল রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের মুখ বন্ধ করা। এভাবে কোনও একটি রাজনৈতিক দলের মুখ বন্ধ করা যায় না।”

    প্রসঙ্গত, এই মামলায় শুধু রাহুল নয় সনিয়া গান্ধীকেও ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি৷ কিন্তু করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর নির্ধারিত দিনে ইডি অফিসে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেস সভানেত্রী৷ এই মুহূর্তে তিনি ভর্তি গঙ্গারাম হাসপাতালে৷ পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠলে ইডি দফতরে তিনি যাবেন বলে জানিয়েছে কংগ্রেস৷

  • Modi Mother Birthday: সযত্নে ধুয়ে দিলেন পা, চাইলেন আশীর্বাদ, মায়ের ৯৯তম জন্মদিন পালন মোদির

    Modi Mother Birthday: সযত্নে ধুয়ে দিলেন পা, চাইলেন আশীর্বাদ, মায়ের ৯৯তম জন্মদিন পালন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মায়ের ৯৯তম জন্মদিনে পা ধুইয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী ছেলে। হিরাবেন মোদি (Hiraben Modi) ১০০-য় পদার্পণ করলেন। সেই উপলক্ষেই মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গুজরাট (Gujarat) সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। গান্ধীনগরে (Gandhinagar) ছোট ভাইয়ের বাড়িতে মায়ের সঙ্গে দেখা করে সযত্নে মায়ের পা ধুইয়ে দিলেন তিনি।

    ট্যুইটারে এদিন মোদি লেখেন, “মা শুধুই একটা সাধারণ শব্দ নয়। এটা একটা আবেগ। আজকের দিনেই আমার মা ১০০ বছরে পা দিলেন। আনন্দে এবং কৃতজ্ঞতায় আজকের দিনে আমি কয়েক লাইন লিখেছি।” 

    [tw]


    [/tw]

    একটি চিঠিতে মোদি লেখেন,”আজ আমি খুব খুশি। আমার মা হিরাবেন মোদি আজ ১০০ বছরে পদার্পণ করলেন। এই বছরটি তাঁর জন্ম শতবর্ষ। ২০২২ বছরটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আজ বাবা বেঁচে থাকলে তিনি শতবর্ষ পার করতেন। গত সপ্তাহে তিনি তাঁর শতবর্ষ পালন করতেন।” 

    আরও পড়ুন: পওয়াগড় কালী মন্দিরে মোদি, জানেন এখানকার ইতিহাস 

    ধুমধাম করে হিরাবেনের শতবর্ষ উদ্‍যাপন করছে মোদি পরিবার। গান্ধীনগরের বাড়িতে জড়ো হয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। নিজে হাতে মায়ের জন্য নৈবেদ্য সাজিয়েছেন মোদি। ধুইয়ে দিয়েছেন মায়ের পা। আশীর্বাদ নিয়েছেন মায়ের থেকে। মা ও ছেলের আবেগঘন মুহূর্তের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

    [tw]


    [/tw]

    ১৯২৩ সালের ১৮ জুন জন্ম হিরাবেন মোদির। এই বছর ১০০ বছরে পা দিলেন তিনি। গান্ধীনগরে ছোট ছেলে পঙ্কজ মোদির সঙ্গে থাকেন হিরাবেন, সেখানেই মায়ের সঙ্গে দেখা করেন মোদি। এদিন আমেদাবাদের জগন্নাথ মন্দিরে একটি ‘ভাণ্ডারো’ বা গণআহারের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে মোদির পরিবার।

    পাশাপাশি আজ হটকেশ্বর মহাদেব মন্দিরে হিরাবেনের দীর্ঘায়ু কামনায় সারাদিন ধরে চলছে পুজো ও যজ্ঞ। ভজন সঙ্গীতের অনুষ্ঠানের পাশাপাশি হবে শিব আরাধনাও। এর আগে গত ১১ মার্চ দুদিনের সফরে গুজরাট গিয়ে মায়ে সঙ্গে দেখা করেছিলেন মোদি। এবার ২ দিনের সফরে ভদোদরায় ২১ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন তিনি। সর্দার এস্টেটের কাছে কুষ্ঠ হাসপাতালে একটি জনসভা করবেন।  এদিন পওয়াগড় কালী মন্দিরও দর্শন করেন মোদি। 

    আরও পড়ুন: শতবর্ষে পদার্পণ হিরাবেনের, মায়ের সঙ্গে দেখা করবেন মোদি

    হিরাবেনের জন্মদিন উপলক্ষে গান্ধীনগরে রায়সান পেট্রোল পাম্প থেকে ৬০ মিটার পর্যন্ত একটি রাস্তার নাম ‘পূজ্য হীরাবা মার্গ’ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গান্ধীনগর প্রশাসন। আজই সেই রাস্তার নামকরণের দিন ধার্য হলেও কিছু সরকারি কাজ বাকি থাকায়, পিছিয়ে যায় নামকরণ।          

  • Modi in Pavagadh temple: হাজার বছর পুরনো পওয়াগড় কালীমন্দিরে পুজো মোদির, জানেন এখানকার ইতিহাস?

    Modi in Pavagadh temple: হাজার বছর পুরনো পওয়াগড় কালীমন্দিরে পুজো মোদির, জানেন এখানকার ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চমহল জেলার প্রসিদ্ধ পওয়াগড় কালী মন্দিরের (Pavagadh temple) ধর্ম-ধ্বজা ওড়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  আড়াইশোটি সিঁড়ি ভেঙে পাহাড়ের উপর অবস্থিত ওই মন্দিরে শনিবার বিশেষ পুজোয় অংশ নেন তিনি।  অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। 

    এদিন পওয়াগড় কালী মন্দিরে মোদির প্রার্থনাকে ঐতিহাসিক অ্যাখ্যা দিচ্ছেন অনেকে।  মন্দিরটি এই অঞ্চলের প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। প্রতিদিন এখানে প্রচুর দর্শনার্থী ভিড় করেন। কিন্তু গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন কখনও এই মহাকালী মন্দিরে আসেননি মোদি। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, জরাজীর্ণ মাতৃ মন্দির দেখতে রাজি ছিলেন না তিনি। আবার কারওর মতে, মন্দিরের ওপর দরগা থাকায় তিনি এতদিন দর্শন করেননি। এখন তাই সংস্কার ও দরগা সরে যাওয়ার পর এই মন্দিরে গেলেন মোদি। পূজো দিলেন এবং ওড়ালেন মন্দিরের ধ্বজা। 

    গুজরাট সরকার সূত্রে খবর, পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে এই মন্দিরটি জরাজীর্ণ ছিল। এটিকে নতুন রূপে সাজানো হয়েছে। সরকারের তরফে পুরো মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করা হলেও মূল গর্ভগৃহটি অক্ষত রাখা হয়েছে। গর্ভগৃহ পরিবর্তন না করে প্রথমে পাহাড়ের চূড়া প্রশস্ত করে একটি বড় মন্দির গঠনের জন্য ভিত তৈরি করা হয়। তারপর নির্মিত হয় মন্দিরের প্রথম ও দ্বিতীয় তল। 

    আরও পড়ুন: ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    কথিত আছে, পওয়াগড়ে পাহাড়ের চূড়ায় এই কালী মন্দিরটি একাদশ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছিল। পঞ্চদশ শতাব্দীতে সুলতান মাহমুদ বেগদার চাম্পানের আক্রমণের সময় মন্দিরের চূড়াটি ভেঙে ফেলা হয়। সেখানে নির্মাণ করা হয় পীর সাদানশাহের মাজার। মন্দিরের উপরের অংশ এতদিন দরগা কর্তৃপক্ষের দখলে ছিল। কয়েক দফা আলোচনার পর দরগা কমিটির কর্মকর্তারা মন্দিরের উপরের অংশ খালি করে দেন। তাঁদেরকে অন্যত্র জায়গা দেওয়া হয়। এরপরই পতাকা উত্তোলনের জন্য নতুন স্তম্ভ স্থাপন করা হয়, বলে সরকারি সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই ইউনেস্কো (UNESCO) মন্দিরটিকে সারা বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির মধ্যে একটি বলে বর্ণণা করেছে।

    মন্দিরের শীর্ষে ধ্বজা উড়িয়ে মোদি বলেন, “এই মুহূর্ত আমার হৃদয়কে বিশেষ আনন্দে ভরিয়ে দিয়েছে। এই শেখর পতাকাটি আমাদের বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক। এটা প্রমাণ করে শতাব্দী বদলায়,সময় বদলায় কিন্তু বিশ্বাসের শিখর চিরন্তন।”

  • New Labour Codes: সপ্তাহে তিন দিনের ছুটি, আর কী পরিবর্তন আসল নতুন শ্রমবিধিতে

    New Labour Codes: সপ্তাহে তিন দিনের ছুটি, আর কী পরিবর্তন আসল নতুন শ্রমবিধিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু আলোচনার-পর্যালোচনার পর নয়া শ্রমবিধি (New labour codes) প্রকাশ করল কেন্দ্র। জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকেই লাগু  হবে এই নতুন শ্রমবিধি। এই শ্রমবিধি কার্যকর হলে বাড়তে পারে সাপ্তাহিক ছুটি, অবসরকালীন কিছু সুযোগ-সুবিধাও আসতে পারে এই নতুন নিয়মে। এই সবকিছু ভালোর মধ্যে একটিই নেতিবাচক দিক, তা হল নয়া শ্রমবিধিতে কমে যেতে পারে টেক-হোম বেতন। অর্থাৎ সব কেটে-কুটে যে টাকা আপনি বাড়ি নিয়ে যেতে পারেন, তা কমে আসবে। 

    সূত্রের খবর, আগামী ১ জুলাই থেকে নতুন শ্রমবিধি কার্যকর হতে পারে। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকার ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে চারটি আইনের  চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছিল। একইভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশন কোড ২০২০, কোড অন সোশ্যাল সিক্যুরিটি ২০২০, অক্যুপেশনাল সেফটি, হেলথ অ্যান্ড ওয়ার্কিং কন্ডিশন কোড ২০২০ – এই চার বিধি নিয়ে ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত ২৩ টি রাজ্য এই আইনগুলির খসড়া গ্রহণ করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার চায় সমস্ত রাজ্য একসঙ্গে এই চারটি পরিবর্তন কার্যকর করুক।

    আরও পড়ুন: জুলাইয়েই ডিএ বাড়াতে পারে কেন্দ্র, কত হবে বেতন?        

    নতুন শ্রমবিধি কার্যকর হলে কর্মচারীদের মূল বেতন হবে তাদের মোট বেতনের অন্তত ৫০ শতাংশ। নতুন নিয়মে পিএফে বেশি টাকা রাখতে হবে কর্মীকে। অবসরের সময় তা অত্যন্ত লাভজনক। নতুন শ্রমবিধিতে কর্মীদের গ্র্যাচুইটিও বাড়বে। অবসরের পরে তাতেও লাভবান হবেন তাঁরা। তবে, এই নতুন নিয়মে টেক হোম স্যালারি কমতে পারে।  

    সরকার খসড়ায় চার দিনের কর্ম সপ্তাহের প্রস্তাব করেছে। মানে সপ্তাহে চারদিন কাজে যেতে হবে আর তিনদিন ছুটি পাবেন কর্মীরা। তবে যে বাড়তি একদিন ছুটি পাওয়া যাচ্ছে তা পুষিয়ে দিতে হবে, বাকি দিনগুলিতে ১২ ঘণ্টা করে কাজ করে। সরকারের প্রস্তাব, একজন কর্মচারীকে সপ্তাহে কমপক্ষে ৪৮ ঘন্টা কাজ করতে হবে।   

    নতুন শ্রমবিধির পরিবর্তনগুলি এক নজরে:

    পাঁচ দিনের বদলে কর্মীদের চার দিন কাজ করতে হবে।

    সপ্তাহে তিন দিন ছুটি পেলে কর্মীকে বাকি চার দিন ১২ ঘণ্টা করে কাজ করতে হবে।   

    কর্মচারীদের মূল বেতন হবে তাঁদের  মোট বেতনের অন্তত ৫০ শতাংশ। পিএফে কর্মীদের অবদান বাড়বে।

    নতুন নিয়মে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ -কে মান্যতা দেওয়া হয়েছে।

    গ্র্যাচুইির পরিমাণ বাড়বে।

    আরও পড়ুন: তবে কি ক্রেডিট কার্ডের নয়া নিয়ম কার্যকর হবে অক্টোবর মাসে?

    তবে দিনে ১২ ঘণ্টার কাজ হলে, সেক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারে কোম্পানিগুলি। বেশি টাকা গুনতে হতে পারে তাদের। কারণ ফ্যাক্টরি অ্যাক্টের আওতায় যে কোম্পানিগুলি রয়েছে কোনও কর্মী দিনে ৯ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে তাদের ‘ওভার টাইম’- এর টাকা দিতে হবে।

    স্পেন, জাপান, নিউজিল্যান্ড, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ডের মতো দেশগুলিতে ইতিমধ্যেই সাপ্তাহিক তিন দিন ছুটির নিয়ম চালু হয়ে গিয়েছে।  

     

     

     

     

     

     

LinkedIn
Share