Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Russian Crude Oil: দামে ছাড়! রাশিয়ার তেলের সবথেকে বড় ক্রেতা ভারত  

    Russian Crude Oil: দামে ছাড়! রাশিয়ার তেলের সবথেকে বড় ক্রেতা ভারত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগের থেকে দ্বিগুণ পরিমাণে রাশিয়ার (Russia) উড়াল পর্বতের অপরিশোধিত তেল (Ural Crude Oil) আমদানি (Import) করতে ইচ্ছুক ভারত (India)। তার জন্যে পিটার্সবার্গ থেকে নাভা সেভা বন্দর অবধি অপেক্ষাকৃত একটি ছোট রুটও বাছা হয়েছে। যাতে কম খরচে বিপুল পরিমাণে তেল আমদানি করা যায়। এই তেলের সবথেকে বড় বাজার হয়ে উঠেছে ভারত। তারপরেই তালিকায় রয়েছে চিন। কিন্তু চিনের থেকে আমদানির নিরিখে অনেক এগিয়ে ভারত। নতুন পথে তিন সপ্তাহের কিছুটা বেশি সময়েই তেল রাশিয়া থেকে পৌঁছে যাবে ভারতে। সুয়েজ খাল দিয়ে আনতে সময় লাগে দশ সপ্তাহেরও বেশি।     

    আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    মে মাসে ভারত রাশিয়া থেকে প্রতিদিনের হিসেবে ৮,৪০,৬৪৫ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল কিনেছে। এই মাসে তা লাফিয়ে বেড়ে গিয়েছে ১০ লক্ষে। এপ্রিলে দৈনিক তেল কেনা হত ৩,৮৮,৬৬৬ ব্যারেল। আগের বছরে মে মাসে সেই পরিমাণ ছিল ১,৩৬,৭৭৪ ব্যারেল। 

    এই মুহূর্তের ট্রেন্ড দেখে বোঝা যাচ্ছে এই মাসে ভারতে মোট অপরিশোধিত তেল আমদানির ২০%, রাশিয়ার থেকে কেনা হয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধের আগের থেকেও ২% বেশি। 

    আরও পড়ুন: ভারতের ওপর কি ক্রমশ নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে রাশিয়া?

    এর একটা বড় কারণ আগের থেকে ৩০% কম দামে রাশিয়ার থেকে তেল কিনতে পারছে ভারত। তাই পশ্চিমা দেশগুলি  রাশিয়ার থেকে তেল কেনার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও সেই পরামর্শকে গুরুত্ব দেয়নি ভারত। দেশের স্বার্থই সবার আগে, একথা স্পষ্ট করা হয়েছে ভারতের পক্ষ থেকে। বর্তমানে বিশ্ব বাজারে তেলের দাম প্রতি ব্যারেল ১২০ মার্কিন ডলার। কিন্তু রাশিয়ার কাছ থেকে প্রতি ব্যারেল তেল ৯০ ডলারেও কমে কিনছে মোদি সরকার। দামে এই তারতম্য হওয়ার কারণ, ইউরোপের দেশগুলি রাশিয়ার থেকে তেল কেনা বাদ দিয়েছে। এ বছরের শেষে রাশিয়ার কাছ থেকে ৯০ ভাগ তেল আমদানি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।     

    ইতিমধ্যেই রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানির বিষয়ে চুক্তি করেছে ভারতের বৃহত্তম তেল সংস্থা ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন। রাশিয়া থেকে তিন মিলিয়ন ব্যারেল অপরিশোধিত তেল আমদানির চুক্তি করেছে তারা। 

    আগে রাশিয়া থেকে ভারতে তেল আমদানিতে পরিবহণ খরচ বিপুল থাকায় কম তেল আমদানি করা হত। কিন্তু রাশিয়া তেলের দাম কমানোয় সেই দুঃখ ঘুচেছে। এখন ছোট রুটে আরও অনেক লাভের মুখ দেখবে ভারত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। অন্যান্য তেল সংস্থাগুলিও চুক্তি সাক্ষর করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  

     

     

  • Defence Recruitment “Agnipath”: সেনায় ৪ বছর দিক যুবারা, “অগ্নিপথ” প্রকল্পের ঘোষণা রাজনাথের

    Defence Recruitment “Agnipath”: সেনায় ৪ বছর দিক যুবারা, “অগ্নিপথ” প্রকল্পের ঘোষণা রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনাবাহিনীর অগ্নিপথে দেশের তরুণরা। সেনার (Army) তিন বিভাগে চাকরি নিয়ে মঙ্গলবার “অগ্নিপথ প্রকল্পের” ঘোষণা করলেন রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। দেশের যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে দেশাত্মবোধ জাগাতে এবং কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান তিনি। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তকে ঐতিহাসিক অ্যাখ্যা দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Defence Minister)। এই প্রকল্পের আওতায় ১৭ থেকে ২১ বছর বয়সী তরুণরা দেশের সেনাবাহিনীতে সাময়িকভাবে ” অগ্নিবীর” (Agniveer) হিসেবে কাজে যোগ দিতে পারবেন। ৪ বছরের চুক্তিভিত্তিক এই নিয়োগে মিলবে আকর্ষণীয় বেতন সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

    [tw]


    [/tw]

    জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের প্রধান লক্ষ্যই হল বেতন, পেনশন বিল কমানো এবং অস্ত্রের জরুরি সংগ্রহের জন্য তহবিল খালি করা। এই প্রকল্পের অধীনে চার বছরের জন্য সেনাতে লোক নিয়োগ করা হবে। এই চার বছরের কাজের মধ্যে চাকরি প্রার্থীদের প্রথম ছয় মাস প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। নিয়োগের প্রথম কিস্তিতে ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিন শাখায় ৪৫,০০০ এর বেশি নিয়োগ হবে। সরকারি তরফে তাঁদের জন্য ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা বেতন বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়াও চিকিৎসা, বিমা সহ অন্যান্য সরকারি সুযোগ সুবিধা পাবেন তাঁরা। 

    চার বছর পর এই সৈন্যদের মধ্যে মাত্র ২৫ শতাংশকে স্থায়ীভাবে কাজে বহাল রাখা হবে। তাঁরা ক্যাডারে নিযুক্ত হয়ে আরও ১৫ বছর নন-অফিসার পদে চাকরি করতে পারবেন।জানা গিয়েছে, চার বছরের মেয়াদে চাকরি চলে যাওয়ার আনুমানিক ৩০ দিনের মধ্যে ২৫ শতাংশ সেনাকে চাকরিতে ফিরিয়ে আনা হবে। চাকরিতে যোগ দেওয়ার নয়া তারিখ ধরে তাঁদের নিয়োগ করা হবে। সেই তারিখের ভিত্তিতেই বেতন এবং পেনশন পাবেন সেনারা। এই পদ্ধতিতে নিয়োগ চালু হলে সেনাদের প্রথম চার বছরের পেনশনের ভার বহন করতে হবে না কেন্দ্রকে। তার ফলে প্রচুর ৫.২ কোটি টাকা বাঁচবে সরকারের।

    [tw]


    [/tw]

    চার বছরের জন্য সেনাবাহিনীতে থাকবেন যাঁরা ‘সেবা নিধি প্যাকেজ’ এর অন্তর্ভুক্ত হবেন সৈনিকরা। তাঁদের বেতনের ৩০ শতাংশ প্রভিডেন্ট ফান্ডের জন্য কাটা হবে তাতে সরকারও সমান অবদান রাখবে। এর ফলে সৈন্যরা চার বছরের চাকরির পরে তাদের অবসর গ্রহণের সময় এককালীন ১০ লাখ টাকা পাবে। যদিও চাকরি ছাড়ার পর তাঁরা আর পেনশন যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।  

    দিন কয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সঙ্গে স্বল্পমেয়াদী নিয়োগ প্রক্রিয়া সংক্রান্ত বিষয়ে বৈঠকে বসেছিল দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Ministry of Defence)। এবার পরিকল্পনাটি সামরিক বিষয়ক বিভাগ দ্বারা বাস্তবায়ন হতে চলেছে। এবার থেকে সামরিক বাহিনীতে স্বল্পমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তিতে নিয়োগ চলবে। এই প্রকল্পের ফলে প্রতিরক্ষা খাতে সরকারের ব্যায়ও কিছুটা কমবে। আর্থিক সাশ্রয়ের জন‌্যই জওয়ান ও অফিসার নিয়োগে এই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ভাবনা কেন্দ্রের। 

    এই প্রকল্পকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিন বিভাগের প্রধানেরা। সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে জানান, এই প্রকল্পের ফলে সেনাবাহিনীতে তরুণ এবং অভিজ্ঞ সেনাদের যথোপযুক্ত সংমিশ্রণ ঘটবে। বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী বলেন, বিমানবাহিনীতে আধুনিক-প্রযুক্তির মেলবন্ধন ঘটাতে তরুণ সম্প্রদায় বড় ভূমিকা নেবে। নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার জানান, মহিলারাও এই প্রকল্পে সমান সুবিধা পাবেন। মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ৯০ দিনের মধ্যে ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের নিয়োগ সম্পূর্ণ হবে। প্রশিক্ষণের পর ২০২৩ সালের জুলাইয়ে প্রথম দফায় কাজ শুরু করবে ‘অগ্নিবীর’রা।

     

  • Moosewala Murder: পুলিশের হাতে খতম মুসেওয়ালা খুনের দুই অভিযুক্ত 

    Moosewala Murder: পুলিশের হাতে খতম মুসেওয়ালা খুনের দুই অভিযুক্ত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃতসরে এনকাউন্টারে (Encounter) নিহত সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Noosewala) খুনের দুই অভিযুক্ত। দুই মৃত দুষ্কৃতির নাম জগরূপ রূপা এবং মুন্না কুশা। এই দুজনেই পাঞ্জাবি (Punjab) গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুনের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে দাবি পুলিশের। অমৃতসরেরে কাছে ভাকনা জেলায় বুধবার এনকাউন্টারের ঘটনাটি ঘটে।  

    আরও পড়ুন: মুসেওয়ালাকে খুনের পর বন্দুক নিয়ে উল্লাস খুনিদের, প্রকাশ্যে ভিডিও

    ৫ ঘণ্টার এই গুলির লড়াইয়ে তিনজন পুলিশকর্মী এবং একজন ক্যামেরাম্যানও আহত হয়েছেন। যদিও তাঁদের আঘাত খুব গুরুতর নয় বলে পাঞ্জাব পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। গোটা এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ। স্থানীয়দেরও বাড়ির বাইরে বেরতে নিষেধ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ক্ষোভের চাপ! ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা ফেরাল পাঞ্জাবের আপ সরকার

    গত ২৯ মে দুষ্কৃতিদের গুলিতে প্রাণ হারান তরুণ পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা। সেই হত্যার অন্যতম চক্রী লরেন্স বিষ্ণোইকে ইতিমধ্যেই দিল্লির পাতিয়ালা হাউজ কোর্টের নির্দেশে গ্রেফতার করেছে পাঞ্জাব পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, লরেন্স আরও এক সঙ্গীর সঙ্গে পরিকল্পনা করেই সিধুকে হত্যা করেছিল।  

    এনকাউন্টারের পর সিধু মুসেওয়ালা খুনের মামলায় পুলিশের নজর ফের ঘুরেছে বিষ্ণোই গ্যাং – এর দিকে। প্রায় ৭০০ সদস্য রয়েছে তার দলে। বিষ্ণোইসহ ওই গ্যাং- এর অনেকেই দেশের বিভিন্ন জেলে সাজা খাটছে। পুলিশের ধারণা এনকাউন্টারে মৃত দুই দুষ্কৃতিও ওই কুখ্যাত গ্যাং- এরই সদস্য ছিল। 

    মুসেওয়ালা খুনের ঘটনায় এক শার্প শুটারকে আগেই গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। বাকিরা অধরাই ছিল। তদন্তে জগরূপ রূপা এবং মুন্না কুশা নামে দুজনের নাম সামনে আসে। এদিন তাদের গ্রেফতার করতে যায় পুলিশ। কিন্তু, তখনই তারা পাল্টা হামলা চালায় পুলিশের ওপর। আত্তারি সীমান্তের কাছে একটি বাড়িতে লুকিয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায় ওই দুই দুষ্কৃতি৷ টানা পাঁচ ঘণ্টা গুলি চালাচালির পর পুলিশের হাতে খতম হয় মুসেওয়ালা খুনের ওই দুই অভিযুক্ত। ওই স্থান থেকে একে ৪৭, পিস্তলসহ একটি ব্যাগ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ কর্মীদের মধ্যে একজনের পায়ে, একজনের বুকে এবং একজনের চোখের কাছে গুলি লেগেছে।

    মুসেওয়ালা খুনের পরেই এই দুই দুষ্কৃতি পাঞ্জাব ছেড়ে পালায়। কিছুদিন আগেই তারা রাজস্থান থেকে পাঞ্জাব ফিরে এসেছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তাদের চিহ্নিত করে পুলিশ। 

     

  • NHAI Guinness Record: ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    NHAI Guinness Record: ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গিনেস বুকে (Guinness World Records) নাম উঠল ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (National Highway Authority of India) বা সংক্ষেপে এনএইচএআই (NHAI)। পুরো কাজটি সম্পন্ন করতে সময় লেগেছে মাত্র ১০৫ ঘণ্টা। পাঁচ দিনেরও কম সময়ে ৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি করে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’— এ নাম উঠল NHAI-এর। এত কম সময়ে এই দীর্ঘ হাইওয়ে তৈরি করেছে বলেই রেকর্ড গড়েছে।

    দীর্ঘ ৭৫ কিমি হাইওয়ে তৈরির কাজ সফল হওয়ার কথা প্রথম ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি (Nitin Gadkari)। তিনি বলেন, অমরাবতী (Amaravati) থেকে আকোলা (Akola) জেলার মধ্যে ৫৩ নম্বর জাতীয় সড়কে বিটুমিনাস কংক্রিটের (Bituminous concrete) ৭৫ কিলোমিটার রাস্তা ১০৫ ঘণ্টা এবং ৩৩ মিনিটে তৈরি করে গিনেস (Guinness) বুকে নাম উঠেছে NHAI-এর।  

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ১৮ জুলাই, প্রার্থী কারা? তুমুল জল্পনা

    এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুত হাইওয়ে তৈরির কাজ শেষ করার ওয়ার্ল্ড রেকর্ড রয়েছে কাতারের (Qatar)। ১০ দিনে ২৫.২৭৫ কিলোমিটার একটি রাস্তা তৈরির রেকর্ড রয়েছে তাদের। সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি একটি ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর স্মরণে এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) কর্তৃক ঘোষিত ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের’ (Azadi ka Amrut Mahotsav) তত্ত্বাবধানে এটি তৈরি করা হয়েছে।

    রাস্তা তৈরির কাজটি ৩ জুন সকাল ৭টা ২৭ মিনিটে শুরু হয়েছিল, যা ৭ জুন বিকেল ৫টায় শেষ হয়েছে। বিটুমিনাস কংক্রিট দিয়ে নির্মিত ৭৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এক-লেন বিশিষ্ট রাস্তাটি দুই লেন বিশিষ্ট ৩৭.৫ কিমি রাস্তার সমান। এর নির্মাণে প্রায় ১৫২০ জন কর্মীকে নিযুক্ত করা হয়েছিল। গড়কড়ির মতে, এই রাস্তাটি কলকাতা, রায়পুর, নাগপুর, আকোলা, ধুলে, সুরাট শহরগুলিকে একত্রিত করবে। তিনি অবশেষে NHAI-এর ইঞ্জিনিয়ার, ঠিকাদার সংস্থা ও কর্মীদের প্রশংসা করেছেন এত বড় সাফল্যের জন্য।

    আরও পড়ুন:স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে কয়েনের বিশেষ সিরিজ উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

  • Cheetah in India: বাঘ আঁকা জাম্বো বিমানে করে ভারতে আনা হচ্ছে চিতা

    Cheetah in India: বাঘ আঁকা জাম্বো বিমানে করে ভারতে আনা হচ্ছে চিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামিবিয়ার (Namibia) মাটি ছুঁল বাঘ মুখ (Tiger Faced) আঁকা বিরাট জাম্বো জেট (Jumbo Jet)। বি ৭৪৭ বিমানটি এদিন নামিবিয়ার রাজধানী উইন্ডহোয়েকের মাটি ছুঁল। এই বিমানটিতে করেই ভারতে (India) নিয়ে আসা হবে আটটি চিতা (Cheeta)। উইন্ডহোয়েকে ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে ট্যুইট বার্তায় বলা হয়েছে একটি বিশেষ পাখি বাঘের দেশে শুভেচ্ছার বার্তা বয়ে নিয়ে এল।    

    অগাস্টের ১৭ তারিখে আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে নিয়ে আসা হচ্ছে ৮টি চিতা। এগুলির মধ্যে পাঁচটি পুরুষ, তিনটি স্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চিতা পুনরুদ্ধার প্রোগ্রামের সূচনা করবেন। ঘটনাচক্রে এই দিনটি আবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনও। এদিনই চিতাগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হবে ওই পার্কে। সেই চিতা আনতেই নামিবিয়া গিয়েছে ওই বিশেষ বিমান। জানা গিয়েছে, চিতাগুলিকে নিয়ে বিমানটি অবরতণ করবে জয়পুরে। সেখান থেকে সেগুলিকে কুনো ন্যাশনাল পার্কে নিয়ে আসা হবে হেলিকপ্টারে করে। যে জেটে করে চিতাগুলিকে নিয়ে আসা হবে, তার অন্দরসজ্জায় বিশেষ বদল নিয়ে আসা হয়েছে। মেইন কেবিনে থাকবে চিতার খাঁচা। পুরো যাত্রাটি চিতারা থাকবে পশু চিকিৎসকদের তত্ত্ববধানে। বিমানটির সামনের দিক আঁকা হয়েছে জঙ্গলের রাজার মুখের আদলে। টানা ১৬ ঘণ্টা উড়ান শেষে বিমান ছোঁবে ভারতের মাটি। সেপ্টেম্বরের ১৭ তারিখ সকাল সাতটা নাগাদ বিমানটি এসে পৌঁছবে জয়পুরে। পরে সেখান থেকে চিতাগুলিকে নিয়ে আসা হবে পার্কে। পুরো যাত্রা পথে চিতাগুলিকে কোনও কিছু খেতে দেওয়া হবে না।

    জানা গিয়েছে, প্রথম এক মাস চিতাগুলিকে খাঁচাবন্দি করে রাখা হবে। পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার পর সেগুলিকে ছাড়া হবে জঙ্গলে। চিতা পৃথিবীর দ্রুততম স্থলচর প্রাণী। ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১১০ কিলোমিটার বেগে দৌড়তে পারে এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটি। চিতা ও চিতাবাঘ এক নয়। ভারতে চিতাবাঘ থাকলেও, চিতা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে স্বাধীনতার কালে। সেই কারণেই চিতার বংশ বৃদ্ধি ঘটাতে মধ্যপ্রদেশের জাতীয় পার্কে ছাড়া হবে নামিবিয়ার চিতা।  

     

     

  • Youngest CEO: কুঁজো, ট্যারা শুনতে শুনতেই আত্মহত্যার চেষ্টা, এখন তিনিই ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও

    Youngest CEO: কুঁজো, ট্যারা শুনতে শুনতেই আত্মহত্যার চেষ্টা, এখন তিনিই ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বডিশেমিং-এর শিকার প্রায় অনেককেই হতে হয় এবং এর জেরে আত্মহত্যার কথাও শোনা যায়। তবে লোকের টিটকিরি সহ্য় করেও নজির গড়েছেন  রাধিকা গুপ্তা (Radhika Gupta) । ছোট থেকেই রাধিকাকে কটূক্তির শিকার হতে হয়েছিল। তিনিও চেয়েছিলেন তাঁর এই জীবন থেকে মুক্তি পেতে। কিন্তু তিনিই আজ দেশের অন্যতম কনিষ্ঠ সিইও (CEO)। যিনি আপাতত এডেলওয়াইসের (Edelweiss) সিইও পদে আছেন। ইতিমধ্যেই তাঁর কাহিনী সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

    রাধিকা জানান, জন্ম থেকেই তাঁর ঘাড় একটু বাঁকা,  চোখ ট্যারা । কুঁজো হয়ে হাঁটতেন। ফলে তাঁকে স্কুলজীবন থেকেই অনেক কটাক্ষের শিকার হতে হয়। স্কুলে গেলেই শরীর নিয়ে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ শুনতেন রাধিকা। বাবা কূটনীতিবিদ হওয়ায় তাঁর ছোটবেলা কেটেছিল পাকিস্তানে ।  সেখানকার স্কুলে তাঁর কথায় ভারতীয় টান নিয়েও ব্যঙ্গ করা হত।

    আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম, মেহেন্দিতে সেজে নিজেকেই বিয়ে তরুণীর ! কী কী হল অনুষ্ঠানে?

    রাধিকা বলেন, “আমার মায়ের সঙ্গে তুলনা করত আমার। মা আমার স্কুলেই কাজ করতেন। দারুণ মহিলা ছিলেন। সবসময় লোকজন বলতেন যে মায়ের তুলনায় আমি বাজে দেখতে। তারপর আমার আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে চলে গিয়েছিল।“

    রাধিকা জানান,  ২২ বছরে সাতটি চাকরির সুযোগ হারানোর পর আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। বাঁকা ঘাড়ের কারণেই চাকরি মেলেনি তাঁর। তিনি বলেন, “আমি জানালার বাইরে দিয়ে দেখছিলাম , আর মনে মনে ভাবছিলাম যে ঝাঁপ  দেব। আমার বন্ধু দেখতে পেয়ে সাহায্যের জন্য চিৎকার করতে থাকে।”  তারপর তাঁর বন্ধুই তাঁকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। দীর্ঘ দিন চিকিৎসার পর অবসাদ কাটিয়ে ওঠেন। তারপরেই একটি ইন্টারভিউ দিয়ে ম্যাককিনসেতে (McKinsey) চাকরি পান রাধিকা। কয়েক বছর চাকরি করার পর স্বামী এবং এক বন্ধুর সঙ্গে একটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম খোলেন। যদিও এই সংস্থাটি পরে কিনে নেয় একটি মিউচুয়াল ফান্ড সংস্থা। তিনি বলেন, ‘‘এ ভাবেই আমি কর্পোরেট জগতে ঢুকে পড়লাম। একদল স্যুট প্যান্টের মাঝখানে আমি একা শাড়িতে।’’ তারপর এই সংস্থাতেই ৩৩ বছর বয়সে  সিইও(CEO) হয়ে যান  এবং  ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও-দের তালিকায় নাম লেখান। এভাবেই যাবতীয় বিদ্রুপকে পিছনে ফেলে জীবনের জয়গানের এক নতুন নজির গড়েন রাধিকা গুপ্তা।

    আরও পড়ুন: বিমানে মাস্ক বাধ্যতামূলক, কেমন মাস্ক উড়ানে আদর্শ?

  • Covid-19 in India: দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফ, চতুর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?

    Covid-19 in India: দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফ, চতুর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দেশজুড়ে বিষ নিঃশ্বাস ছড়াচ্ছে করোনা (Covid-19)। একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজারের গণ্ডিও পেরিয়ে গেল। বুধবার দেশে নতুন করে মোট ৭,২৪০ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। গত মার্চের পর থেকে যা একদিনে সর্বোচ্চ সংক্রমণ। একদিনে মৃত্যু হয়েছে আট জনের। বৃহস্পতিবার দৈনিক সংক্রমণের হার দাঁড়িয়েছে ২ শতাংশের বেশি।

    করোনা সবচেয়ে দ্রুত ছড়াচ্ছে মহারাষ্ট্রে। এতদিন এরকমই খবর ছিল। কিন্তু আচমকা কেরলেও খুব দ্রুত বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সাড়ে চার কোটি। এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২৮,৮৫৭। মহারাষ্ট্রে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২০০০ জন। এছাড়াও করোনার ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ লক্ষ্য করা যাচ্ছে কেরলসহ কর্নাটক, তেলেঙ্গানা এবং তামিলনাড়ুতে। 

    আরও পড়ুন: দেশজুড়ে করোনার বাড়বাড়ন্ত, বিমানে ফের বাধ্যতামূলক মাস্ক

    চতূর্থ ঢেউয়ের পূর্বাভাস?

    বিশেষজ্ঞদের মতে চতূর্থ ঢেউ (4th Wave) আসছে এখনই এরকমটা ভাবার কোনও কারণ নেই। এই মুহূর্তে কোভিডের যে ভ্যারিয়েন্টটি সংক্রমণ ছড়াচ্ছে তা হল ওমিক্রন। বছরের শুরুতেই এই ভ্যারিয়েন্টটি নিজের দাপট দেখিয়েছে। দ্বিতীয়বার এই একই ভ্যারিয়েন্টের দাপট দেখানোর সম্ভবনা খুব কম। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, “সংক্রমণের থেকেও সবচেয়ে বেশি ভয় থাকে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে। সেদিক থেকে এখনও ভয়ঙ্কর কোনও পরিস্থিতি দেখা যায়নি। এই ধরনের ভাইরাস খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায় না। বহুদিন অবধি এরা টিকে থাকবে এবং সংক্রমণ ছড়াবে। কিন্তু আমরা ধীরে ধীরে সুস্থতার দিকে এগোচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের দেশের পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো।”

    আরও পড়ুন: মাথা চাড়া দিচ্ছে করোনা, মহারাষ্ট্রে ফের বাধ্যতামূলক মাস্ক!

    কীভাবে বুঝবেন আক্রান্ত হয়েছেন কি না?

    হাঁচি, কাশি, জ্বর, ক্লান্তি, মাথা ব্যথা, বমি, ঘুম-ঘুম ভাব, গা ব্যথা এই লক্ষণগুলি ২-৩ দিনের বেশি থাকলে অবশ্যই পরীক্ষা করিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। খাবারে অনীহা, মনযোগের অভাব, খিটখিটে মেজাজ, ঘুমে ঘাটতি, বুকে ব্যথা, র‍্যাশ, হাতে-পায়ে ব্যথা মূলত এগুলিই করোনার লক্ষণ।  

    কেউ করোনা পজিটিভ হলে, তার সংস্পর্শে আসা সকলকে বিষয়টি জানানো উচিত এবং তাদেরও পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত এবং কোভিডবিধি মেনে নিভৃতবাসে যাওয়া উচিত।

     

     

     

     

  • India-China Border:  আতঙ্কিত চিন! এবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতের যুদ্ধবিমান

    India-China Border: আতঙ্কিত চিন! এবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতের যুদ্ধবিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোর কমান্ডার স্তরে বৈঠকের পরেও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (LAC) বরাবর মাঝেমাঝেই চক্কর কেটে চলেছে চিনা ফাইটার জেট (Chinese Fighter Jets)। সম্প্রতি একাধিকবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার (Line of Actual Control) কাছে প্ররোচনা দিয়ে চলেছে চিনা ফৌজ। ভারতীয় প্রতিরক্ষা (Indian defence) ব্যবস্থাকে মাপার জন্য বরাবর সক্রিয় চিন (China)। এবার তারই পাল্টা দিল ভারত (India)। পাল্টা প্রতিরোধ-ব্যবস্থা হিসেবে ওই এলাকায় ফাইটার জেট মোতায়েন করছে ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Airforce)। একেবারে সীমান্ত বরাবর যুদ্ধ বিমান ওড়াচ্ছে ভারত। তাতেই টনক নড়েছে চিনের। ভারতীয় বায়ুসেনার লাদাখ সেক্টরের মানোন্নয়ন নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA)। এ নিয়ে আপত্তিও জানিয়েছে বেজিং (Beijing)।

    সীমান্ত বরাবর নির্মাণ কাজেও গতি আনছে ভারত। প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত কয়েকদিন ধরে লাদাখ সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে নির্মাণ কাজের জন্য সামগ্রী, সরঞ্জাম নিয়ে আসতে হেলিকপ্টার ব্যবহার করছে ভারত। এমনকি নির্মাণ কাজে শ্রমিক নিয়ে আসতেও কপ্টারের ব্যবহার করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভারতীয় সীমান্তের মধ্যে কিন্তু LAC-এর খুব কাছে ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। আর তাতেই ঘুম উড়েছে চিনের। ভারতের এহেন কার্যকলাপে আপত্তি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে চিন।

    আরও পড়ুন: তাইওয়ানে পা রাখলেন ন্যান্সি, সমরসজ্জা শুরু চিন আমেরিকার?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এই বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সেনা কমান্ডার স্তরে আলোচনাও হয়েছে। জুন মাসের শেষের দিকে এলএসিতে চিনা বিমানকে উড়তে দেখা গিয়েছিল। এর বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানায় ভারত। ভারত এবং চিনের মধ্যে ১৬তম সামরিক স্তরের বৈঠকে ঠিক হয় যে, দুই দেশই সীমান্তের কাছে আকাশে যে কোনও কার্যকলাপ সম্পর্কে একে অপরকে অবহিত করবে। কিন্তু চিন তা লঙ্ঘন করে। তাই ভারতও জবাব দিতে প্রস্তুত। আগেই দিল্লির তরফে জানানো হয়েছিল, ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় কিন্তু কোনওভাবেই আর শান্তি ভিক্ষা করা হবে না।

    আর কয়েকমাসের মধ্যেই শীত এসে যাবে। এই অবস্থায় ভারত এবং চিন দুই দেশই সীমান্তে পরিকাঠামো ঢেলে সাজাতে উদ্যোগ নিয়েছে। এক আধিকারিক জানিয়েছে, ভারত সীমান্তের কাছে রাস্তা এবং অন্য পরিকাঠামো নির্মাণ করছে। ফলে সেই কাজ শীতের আগেই শেষ করতে চায় ভারত। সেই লক্ষ্যেই কাজ চলছে। অন্যদিকে চিনের তরফে নানা কাজ চালানো হচ্ছে। ব্রিজ, রাস্তা সহ একাধিক কাজ চলছে। চিন যদি ভারতকে উপেক্ষা করে নিজেদের শক্ত করতে চায়, তাহলে সীমান্তে নিজেদের অধিকার বজায় রাখতে এতটুকু খামতি দেখাবে না দিল্লি, এমনই অভিমত কূটনীতিকদের।

  • Vizag Missing Woman: ভাইজাগে সমুদ্রে নেমে ‘নিখোঁজ’ স্ত্রী, তিনদিন পর দেখা মিলল বেঙ্গালুরুতে! তারপর…

    Vizag Missing Woman: ভাইজাগে সমুদ্রে নেমে ‘নিখোঁজ’ স্ত্রী, তিনদিন পর দেখা মিলল বেঙ্গালুরুতে! তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় বিবাহবার্ষিকী। স্বামীর সঙ্গে সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। চোখে চোখ-হাতে-হাত। হঠাতই অফিস থেকে ফোন। কথা বলার জন্য একটু দূরে চলে যান স্বামী। জলের কাছে ছিলেন স্ত্রী। বড় বড় ঢেউ তখন আছড়ে পড়ছে পাথরের উপর। ফোন করে ফিরে এসে স্বামী দেখেন স্ত্রী নেই। তন্য তন্য করে খোঁজ চলে।

    তিনদিন ধরে পুলিশ, সেনা থেকে উপকূলরক্ষী বাহিনী সবাই খোঁজ চালায়। তল্লাশি অভিযানে ব্যবহার করা হয় দুটি জাহাজ, চেতক হেলিকপ্টারও। তবু খোঁজ মেলে না। স্বামী হতাশ। এত করেও খোঁজ মিলছিল না প্রিয়তমার। তাহলে কি সে আর নেই? তলিয়ে গিয়েছে জলার তলায়? মনের কোণে উঁকি মারছিল নানান দুশ্চিন্তা। অবশেষে খোঁজ মিলল। ভাঙল মন। পুরনো প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছেন স্ত্রী। দুজনে এখন বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)।

    আরও পড়ুন: ‘রাষ্ট্রপত্নী’ বিতর্কে ইতি টানতে রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে ক্ষমা চাইলেন অধীর

    এনএডি কোঠা রোডের সানিভায়া নাগতের রাপিরেডি সাই প্রিয়া নামে ২১ বছরের ওই মহিলা তাঁর স্বামী আপ্পালা রাজু ওরফে শ্রীনিবাসের সঙ্গে বিশাখাপত্তনমের রামকৃষ্ণ বিচে (Vizag beach) বেড়াতে গিয়েছিলেন। তখনই ঘটনাটি ঘটে। তারপর থেকেই সাই প্রিয়াকে পাগলের মতো খুঁজতে থাকেন রাজু। পুলিশ জানায়, ওই মহিলার খোঁজে তল্লাশি শুরু করে স্থানীয় থানা ও উপকূলরক্ষী বাহিনী। তাঁকে খুঁজতে গত কয়েকদিনে প্রায় এক কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানায় উপকূলরক্ষী বাহিনী।

    এর পরে সাই প্রিয়ার বাবা-মার কাছ থেকে খবর পেয়ে জানা যায়, স্কুলে পড়তে পড়তেই একজনের প্রেমে পড়েছিল সাই প্রিয়া। সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে তার কয়েকটি পোস্ট থেকে জানা যায় সাই প্রিয়া এখন বেঙ্গালুরুতে রয়েছেন। সঙ্গে রয়েছেন তাঁর প্রেমিকও। কিন্তু কীভাবে সাই প্রিয়া ওখানে গেলেন তা এখনও জানা যায়নি। প্রসঙ্গত, সাই প্রিয়া ২০২০ সালের জুলাই মাসে শ্রীনিবাস রাওকে বিয়ে করেন। শ্রীনিবাস হায়দ্রাবাদের একটি ফার্মেসি কোম্পানিতে কাজ করেন। 

  • Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: প্রতীক্ষার অবসান, শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে চেম্বার পেলেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবেদন করেছিলেন পাঁচ বছর আগে। শেষমেশ বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বার মিলল পাঁচ বছর পরে। হ্যাঁ, এনডিএ (NDA) উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) পদপ্রার্থী  জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) নিজস্ব চেম্বার পেলেন সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। তবে উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে।

    ফি-বছর প্রচুর ছেলেমেয়ে ল’ পাশ করেন। তার পরেই তাঁরা বিভিন্ন কোর্টে প্র্যাকটিস করেন। বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার পর আবেদন করেন নিজস্ব চেম্বারের জন্য। এই চেম্বার সহজে মেলে না। অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। সুপ্রিম কোর্টে এই চেম্বার পেতে সময় লাগে আরও বেশি সময়। এই যেমন জগদীপ ধনখড়। জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ল’য়ের ছাত্র ছিলেন ধনখড়। এলএলবি ডিগ্রি পান ১৯৭৯ সালে। সেই বছরই রাজস্থান কোর্টে বার কাউন্সিলের সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করেন।

    ১৯৯০ সালে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসেবে প্র্যাকটিসের সুযোগ পান দেশের শীর্ষ আদালতে। তার পর থকে সেখানেই প্র্যাকটিস করছিলেন তিনি। লড়েছিলেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ২০১৬ সালে শতদ্রু রিভার ওয়াটার বিতর্ক। এই মামলায় হরিয়ানা সরকারের হয়ে লড়ছিলেন তিনি। এছাড়া, সলমন খানের বিরুদ্ধে ওঠা কৃষ্ণসার হত্যা মামলাতেও তিনি অভিনেতার পক্ষ নিয়ে আইনি লড়াইয়ে অংশগ্রহণ  করেছিলেন। রাজ্যপাল হওয়ার পর বন্ধ করে দেন প্র্যাকটিস।

    আরও পড়ুন : মোদিকে পাশে বসিয়ে মনোনয়নপত্র জমা জগদীপ ধনখড়ের

    তবে তার আগে ২০১৭ সালে নিজস্ব একটি চেম্বারের জন্য আবেদন করেন ধনখড়। সেই আবেদনপত্রে কিছু ত্রুটি থাকায় চেম্বার পাননি তিনি। ত্রুটি সংশোধনের জন্য তাঁকে চার সপ্তাহের সময় দেওয়া হয়। পরে ফের সংশোধিত আবেদনপত্র পাঠানো হয় চেম্বার অ্যালটমেন্ট কমিটির কাছে। এই চেম্বার কমিটির মাথায় থাকেন প্রধান বিচারপতি।

    আইনজীবী ধনখড়ের বহু আকাঙ্খিত সেই চেম্বারই মিলল এতদিনে। সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডিশনাল বিল্ডিং কমপ্লেক্সের ডি ব্লকে তাঁর ওই চেম্বার। সম্প্রতি যে ৪৬৮ জন আইনজীবীকে চেম্বার দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধনখড়ও। ধনখড়ের সঙ্গে বহু মামলা লড়েছেন এক প্রবীণ আইনজীবী। তিনি বলেন, ধনখড় সম্ভবত এটা আশা করেননি। যখন তিনি রাজ্যপাল থেকে উপরাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন, তখন তিনি পেলেন চেম্বার। প্রসঙ্গত, ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে জয়ী হলে, এই চেম্বার ছেড়ে দিতে হবে তাঁকে। কারণ তখন আর আইনজীবী হিসেবে প্র্যাকটিস করতে পারবেন না তিনি।

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

     

LinkedIn
Share