Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mohan Bhagwat: দেশের জন্য অনেক বলিদান দিয়েছে আরএসএস, হায়দরাবাদে মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: দেশের জন্য অনেক বলিদান দিয়েছে আরএসএস, হায়দরাবাদে মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জন্য অনেক বলিদান দিয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ। তেলঙ্গানার রাজধানী হায়দরাবাদে (Hyderabad) সংগঠনের নয়া ভবনের উদ্বোধনে এসে এমনই দাবি করলেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। এর পাশাপাশি তাঁর দাবি, সত্যকে কোনওদিনই চেপে রাখা যায় না। তা একদিন না একদিন নিজের পথ করে নেবে।

    ভাগবতের মতে, আরএসএস কর্মীদের আত্মত্যাগের কারণেই আড়েবহরে বেড়েছে আরএসএস। তিনি বলেন, আরএসএস কর্মীরা অনেক আত্মত্যাগ করেছেন। আর তা করতে পেরেছেন বলেই মজবুত হয়েছে সংগঠন। বিরোধীদের উদ্দেশে ভাগবত বলেন, কিছু মানুষ আছেন যাঁরা মনে করেন তাঁরাই একমাত্র সঠিক। আর বাকিরা ভুল। আর যখনই তাঁদের বিরোধিতা করা হয়, তাঁরা চেষ্টা করেন ন্যায় ও সত্যকে চেপে রাখতে। তিনি মনে করিয়ে দেন, হিংসা দিয়ে সত্যকে চেপে রাখা যায় না।

    আরও পড়ুন : হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কে ভাগবতের মন্তব্য সংগঠনের বক্তব্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, জানাল আরএসএস

    তেলঙ্গনায় দলীয় কর্মীদের সাফল্যেও তিনি যে অভিভূত, তাও দেরাজ গলায় প্রবীণ এই আরএসএস নেতা। তিনি বলেন, অনেক লড়াইয়ের শেষে এই সাফল্য পেয়েছেন এখানকার যুব নেতারা। তিনি বলেন, আমি তেলঙ্গানায় এবিভিপি ক্যাডারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখি। আমি দেখেছি কীভাবে তারা প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়েছে। আজ এই ভবনের উদ্বোধন বুঝিয়ে দিচ্ছে আন্দোলন কতটা ইতিবাচক হয়ে উঠেছে।

    সংগঠন বাড়ায় যে বিপদ হতে পারে সে ব্যাপারে সংগঠনের ছাত্র ও কর্মীদের সতর্ক করে দেন আরএসএস প্রধান। বলেন, এই সময় সতর্ক না হলে সমস্যা হতে পারে। আরএসএসের জনপ্রিয়তা এখন বাড়ছে। জনপ্রিয়তা নিজেই ভবিষ্যতে পথ আটকে দিতে পারে। সংঘপ্রধান মনে করিয়ে দেন, আমাদের কাছে সাফল্য কোনও গন্তব্য নয়, এটি হল যাত্রা।

    আরও পড়ুন : সব মসজিদে শিবলিঙ্গ খোঁজার এত হিড়িক কীসের? সমালোচনা মোহন ভাগবতের

    হিন্দুত্ববাদীদের অতিসক্রিয়তা যে তিনি ভালো চোখে দেখছেন না, দিন কয়েক আগে তা স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন ভাগবত। তিনি বলেছিলেন, সমস্ত মসজিদে শিবলিঙ্গ খোঁজার প্রয়োজন কী? জ্ঞানবাপী নিয়ে আমাদের আলাদা ভক্তি থাকতেই পারে, তাই বলে সমস্ত মসজিদে শিবলিঙ্গের অস্তিত্ব খুঁজতে বেরনো অনুচিত।

     

  • Jammu and Kashmir polls: ভূস্বর্গে নির্বাচনের ঘণ্টা, বাদ সাধতে পারে চিল্লাই কলন!

    Jammu and Kashmir polls: ভূস্বর্গে নির্বাচনের ঘণ্টা, বাদ সাধতে পারে চিল্লাই কলন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে বাজতে চলেছে নির্বাচনের (Election) ঘণ্টা? অন্তত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাইয়ের (Nityanand Rai) বক্তব্যে এমনই ইঙ্গিত মিলল। সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) ভোটের জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)।

    চলতি বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বর নাগাদ নির্বাচন হওয়ার কথা গুজরাট ও হিমাচল প্রদেশে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন জম্মু-কাশ্মীরেও ভোট করানোর পক্ষপাতী বলে সূত্রের খবর। ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। এর পাশাপাশি রাজ্যটিকে দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়। সরকারি সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যেই ভূস্বর্গে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য কমিশনকে সবুজ সংকেত দিয়েছে। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই উপত্যকায় সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ শেষ করেছে। আগে এই রাজ্যের বিধানসভা আসন ছিল ১০৭টি। সীমানা পুনর্বিন্যাসের জেরে আসন সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১৪টি। এবার কাশ্মীরি পণ্ডিতদের জন্য দুটি আসন সংরক্ষিত থাকবে। তফশিলি জাতি উপজাতিদের জন্যও এবার নটি আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : গুজরাট, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গেই নভেম্বরে ভোট হবে জম্মু-কাশ্মীরেও?

    এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই ভোট করানোর ব্যাপারে পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে। শুরু হয়েছে ভোটার তালিকায় নাম তোলার কাজও। কিছুদিন আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহও জানিয়েছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে ভোট হতে পারে চলতি বছরের শেষের দিকে।তিনি বলেন, চলতি বছরের শেষের দিকে উপত্যকায় নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

    আরও পড়ুন : জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    সরকারের তরফে চলতি বছরের শেষের দিকে ভোট হওয়ার কথা বলা হলেও, তা সম্ভব নয় বলেই মনে করে নির্বাচন কমিশনের একাংশ। তাদের মতে, জম্মু-কাশ্মীরে শুরু হয়েছে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। সংশোধিত তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পরেই ভোট ঘোষণা করা হয়। তবে ওই সময় জম্মু-কাশ্মীরে প্রবল ঠান্ডার কাল। ঠান্ডার এই পর্ব চলতে থাকে ৪০ দিন। স্থানীয় ভাষায় একে বলা হয় চিল্লাই কলন। তাই ঠান্ডার এই পর্ব শেষ না হলে ভূস্বর্গে ভোট করানো সম্ভব নয় বলেই মনে করেন নির্বাচন কমিশনের ওই আধিকারিকরা। তবে তীব্র ঠান্ডার ওই পর্ব শেষ হলে নতুন বছরের গোড়ার দিকে ভোট করানো হতে পারে বলেই মনে করেন তাঁরা।

     

  • Draupadi Murmu: ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    Draupadi Murmu: ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইতিহাস রচনা করল ভারত।’ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential poll) দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) জয়ের পরই তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন দেশের প্রান্তিক মানুষের প্রতিনিধি দ্রৌপদী মুর্মুর এই জয় দেশবাসীকে গর্বিত করবে। এরপর ভাবী রাষ্ট্রপতি (President-elect) দ্রৌপদী মুর্মুর বাসভবনে পৌছন প্রধানমন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রতিদ্বন্দী যশবন্ত সিনহাকে (Yashwant Sinha) বিপুল ভোটে হারিয়ে দেশের ১৫তম রাষ্ট্রপতি (15th President) নির্বাচিত হলেন দ্রৌপদী মুর্মু। তৃতীয় রাউন্ড ভোট গণনার শেষে দ্রৌপদী মুর্মুর পক্ষে পড়ে ৮১২টি ভোট। আর যশবন্ত সিনহা পেয়েছেন ৫২১ ভোট। ১৫ জন সাংসদের ভোট বাতিল হয়। ১৭জন বিরোধী সাংসদ তাঁদের প্রার্থীকে সমর্থন করেন বলে দাবি বিজেপির। দ্বিতীয় রাউন্ডের শেষে দ্রৌপদী মুর্মুর জয় কার্যত নিশ্চিত হয়ে যায়।

    বর্ণানুক্রমিকভাবে প্রথম ১০টি রাজ্যের গণনা শেষে দ্রৌপদী মুর্মু ১৩৪৯টি ও যশবন্ত সিনহা ৫৩৭টি ভোট পান। দু’জনের ভোটের মূল্যের ব্যবধান দাঁড়ায় প্রায় ৩ লক্ষের। তৃতীয় রাউন্ডের শেষেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন আদায় করেন নেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি। কারণ জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫ লক্ষ ৪৩ হাজার ২৬১। তৃতীয় রাউন্ডের শেষে এনডিএ প্রার্থীর ভোটের মূল্য দাঁড়ায় ৫লক্ষ ৭৭ হাজার ৭৭৭। শেষমেশ দ্রৌপদীকেই জয়ী ঘোষণা করে দেন রাজ্যসভার সাধারণ সচিব পি সি মোদি।

    আরও পড়ুন: প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে নতুন হাইওয়ে চিনের! জানুন কোথা দিয়ে যাবে সেই রাস্তা

    দেশের নতুন রাষ্ট্রপতিকে শুভেচ্ছা জানাতে ফুলের তোড়া নিয়ে তাঁর বাড়িতে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর বিশ্বাস, দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘দ্রৌপদী মুর্মুর জীবনকাহিনি, জীবনের শুরু থেকে তাঁর লড়াই, ভালো কাজ এবং দৃষ্টান্তমূলক সাফল্য প্রত্যেক ভারতীয়কে অনুপ্রেরণা জোগাবে। দেশবাসীর কাছে উনি আশার আলো। বিশেষত গরিব, প্রান্তিক এবং পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য তাঁর এই জয় এক দৃষ্টান্ত।’ মোদি আরও বলেন, ‘দল নির্বিশেষে যে সাংসদ এবং বিধায়করা দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। গণতন্ত্রের পক্ষে এই রেকর্ড জয় অত্যন্ত ভালো।’

  • Agnipath Scheme: ভবিষ্যতে ভারতীয় সেনার অর্ধেক হবে অগ্নিবীর! দাবি সেনা উপপ্রধানের

    Agnipath Scheme: ভবিষ্যতে ভারতীয় সেনার অর্ধেক হবে অগ্নিবীর! দাবি সেনা উপপ্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক বছরের মধ্যেই প্রায় ১২ লক্ষ ভারতীয় সেনা জওয়ানের মধ্যে ৫০ শতাংশই হবে ‘অগ্নিবীর‘ (Agniveer)। বুধবার এমন দাবি করলেন ভারতীয় সেনা (Indian Army) উপপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (Lt General) বাগগাভল্লি সোমশেখর রাজু (BS Raju)।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, চলতি বছরে ৪৬ হাজার অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে। তাঁদের জন্য ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) আওতায় সেনার নিয়ন্ত্রণে তৈরি হবে সম্পূর্ণ নতুন একটি বাহিনী। এ প্রসঙ্গে বিএস রাজু এদিন বলেন, “শীঘ্রই এই পদ্ধতিতে সেনায় নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে। চলতি বছর ৪০ হাজার অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে।

    ছয়-সাত বছরের মধ্যে এর সংখ্যা দাঁড়াবে এক লক্ষ ২০ হাজার। দশ-এগারো বছরের মধ্যে সংখ্যাটা হবে এক লক্ষ ৬০ হাজার।” অফিসার পদে নিয়োগ ছাড়া প্রায় সম্পূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হবে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে বলে জানান সেনা উপপ্রধান। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগ হতে থাকলে ২০৩০-৩২ সালের মধ্যে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে অগ্নিবীররাই ৫০ শতাংশ স্থান দখল করবেন।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্র পৃথ্বী-২এর সফল উৎক্ষেপণ

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের (Ministry of Defence) দাবি, অগ্নিপথ প্রকল্প সশস্ত্র বাহিনীতে অভিজ্ঞতা এবং তারুণ্যের ভারসাম্য আনবে। শুধু পুরুষরা নন, মহিলারাও স্থলসেনা, নৌসেনা এবং বায়ুসেনায় অগ্নিবীর হওয়ার সুযোগ পাবেন। নৌসেনা (Navy) ও বায়ুসেনায় (IAF) চলতি বছর তিন হাজার করে অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে। প্রথম বছরে সেনার তিন বিভাগে অগ্নিবীরের সংখ্যা হবে ৪৬ হাজার এর পরের বছর তা বেড়ে হবে ৪৬ হাজার ৫০০। দ্বিতীয় বছর বায়ুসেনায় অতিরিক্ত ৫০০ জন নিয়োগ করা হবে। তৃতীয় বছর সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়াবে ৫২,৪০০। সেনায় (Army) অগ্নিবীরের সংখ্যা হবে ৪৫ হাজার, নৌবাহিনীতে তিন হাজার এবং বায়ুসেনায় চার হাজার ৪০০।

    গত দুবছর সেনায় নিয়োগ হয়নি। তাই চতুর্থ বছরের সেনায় প্রায় ৫০ হাজার অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে বলে জানান বিএস রাজু। সূত্রের খবর,নতুন বাহিনীর উর্দি হবে ভারতীয় সেনার ধাঁচেই। তবে থাকবে চিহ্নিতকরণের জন্য পৃথক ব্যাজ ও রঙের ‘ইনসিগনিয়া’। তবে এ সংক্রান্ত খুঁটিনাটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে।

    বর্তমানে ভারতীয় সেনার গড় বয়স ৩২। অগ্নিবীর নিয়োগ শুরুর ৬-৭ বছরের মধ্যে তা ২৪ থেকে ২৬-এ নেমে আসবে বলে জানান রাজু। এই ‘নতুন রক্তে’ ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর (Indian Armed Forces) যুদ্ধ-ক্ষমতা বাড়বে বলে বিশ্বাস সেনা উপপ্রধানের। সেনাবাহিনী হবে আধুনিক এবং প্রযুক্তি নির্ভর।

  • Akasa Air: অপেক্ষার অবসান, উড়ান শুরু আকাসা এয়ারের

    Akasa Air: অপেক্ষার অবসান, উড়ান শুরু আকাসা এয়ারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। রবিবার যাত্রা শুরু করল রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার (Rakesh Jhunjhunwala) নতুন বিমান সংস্থা ‘আকাসা এয়ার’ (Akasa Air)। রবিবার সকালে মুম্বই-আহমেদাবাদ উড়ানের মধ্যে দিয়ে হল শুভ সূচনা। আকাসা এয়ারের উদ্বোধন করেন অসামরিক বিমানমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।

    আরও পড়ুন: আজ থেকেই টিকিট বুকিং শুরু ভারতের নয়া বিমান সংস্থা ‘আকাশা এয়ার’-এর    

    গত ২২ জুলাই থেকেই টিকিটের অগ্রিম বুকিং। আপাতত আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, মুম্বই ও কোচির মধ্যে চলাচল করবে বিমান। পরবর্তীতে পরিষেবা আরও বাড়ানো হবে বলে নিশ্চিত করেছে সংস্থা। সংস্থার শীর্ষকর্তা বিনয় দুবে জানিয়েছেন, “আমাদের উড়ান পরিষেবা শুরু হওয়ায় আমরা আনন্দিত।”     

    নতুন এই বিমান সংস্থার আত্মপ্রকাশ হয় গত জুলাই মাসে। প্রকাশ্যে আসে সংস্থার বিমানের ছবি প্রথমবার। প্রাথমিকভাবে শুরুতে জুলাইতেই পরিষেবা চালু হওয়ার কথা ছিল। বিমান পরিচালন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন (DGCA) জানিয়েছিল, আকাসা এয়ারের প্রথম বিমান জুন বা জুলাই মাসে কোম্পানির হাতে আসতে পারে। শেষমেশ নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে বেশ কয়েকটি পরীক্ষামূলক উড়ানের পরেই যাবতীয় নিয়ম মেনেই এবার শুরু হল বিমান পরিষেবা। 

     

    গত বছরই জানা গিয়েছিল, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা উড়ান ব্যবসায় আসতে চলেছেন। আগামী ৪ বছরের মধ্যে ৭০টি বিমানের উড়ান শুরু করতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থা। এই উড়ান হবে মধ্যবিত্তের হাতের নাগালে। অন্যান্য উড়ানের থেকে এই উড়ান অনেকটাই সস্তা। ভবিষ্যতে আরও বেশি মানুষ যাতে আকাশ পথের সফরকে বেছে নেন, সেটাই এই বিমান সংস্থার লক্ষ্য। 

    গত ৭ জুলাই ডিজিসিএ-র তরফে এয়ার অপারেশন সার্টিফিকেট পায় আকাসা। এরপরেই টিকিট বিক্রি শুরু করে বিমান সংস্থাটি। প্রাথমিক ভাবে মুম্বই-আহেমাদাবাদ এবং বেঙ্গালুরু-কোচি রুটে সাপ্তাহিক ভাবে ২৮টি করে উড়ান চালাবে সংস্থাটি। আগামী ১৩ অগাস্ট, সোমবার বেঙ্গালুরু-কোচি রুটে যাত্রা শুরু হতে চলেছে। এরপর ১৯ অগাস্ট বেঙ্গালুরু ও মুম্বইয়ের মাঝেও বিমান পরিষেবা চালু করতে চলেছে আকাসা। সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ চেন্নাই ও মুম্বইয়ের মধ্যকার রুটে উড়ান চালু করবে আকাসা। 

  • RSS: এবার আরএসএসের দিল্লির দফতরের নিরাপত্তায় সিআইএসএফ

    RSS: এবার আরএসএসের দিল্লির দফতরের নিরাপত্তায় সিআইএসএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে আরএসএস (RSS)। নিরন্তর নানা কর্মসূচির মাধ্যমে করে চলেছে সমাজ গঠনের কাজ। ভারতকে (India) বিশ্বে আদর্শ সমাজ হিসেবে তুলে ধরতে প্রাণপাত করে চলেছেন স্বয়ংসেবকরা। এই আরএসএসের একটি দফতর রয়েছে দিল্লিতে। এই সংগঠনের নিরাপত্তায় এবার নিয়োগ করা হচ্ছে সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স, সংক্ষেপে সিআইএসএফ (CISF)। সোমবার আরএসএসের এক আধিকারিক বলেন, এবার থেকে সিআইএসএফের নিরাপত্তার বলয়ে থাকবে দিল্লিতে সংগঠনের সদর দফতর।
    খবরটি যে ঠিক, তা নিশ্চিত করেছেন সিআইএসএফের এক প্রবীণ আধিকারিক। তিনি জানান, জেড প্লাস সিকিউরিটির নিয়ম মেনে দিল্লির কেশব কুঞ্জে সংগঠনের সদর দফতরে মোতায়েন করা হয়েছে  বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সিআইএসএফ জওয়ানদের। তিনি জানান, নাগপুরে আরএসএসের সদর দফতর এবং আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত ইতিমধ্যেই সিআইএসএফের নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে রয়েছেন। ভাগবতকে জেড প্লাস ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। 
    জানা গিয়েছে, দিল্লিতে আরএসএসের অফিস ১ সেপ্টেম্বর থেকে নিরাপত্তার মোড়কে ঢেকে ফেলা হয়েছে। আরএসএসের এক আধিকারিক জানান, অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে সিআইএসএফের জওয়ানরা পাহারা দিচ্ছেন দিল্লির অফিস। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে হামলার খবর পাওয়ার পর আঁটোসাঁটো করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। নিয়ম অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি কিংবা সংস্থাকে তখনই সেন্ট্রাল সিকিউরিটি দেওয়া হয়, যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে হুমকি সংক্রান্ত রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হয়। এই হুমকি সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রস্তুত করে বিভিন্ন সেন্ট্রাল সিকিউরিটি এজেন্সি। তার প্রেক্ষিতেই বিবেচনা করে ব্যবস্থা করা হয় নিরাপত্তার। 

    আরও পড়ুন : আদর্শ সমাজের লক্ষ্যে রায়পুরে বসতে চলেছে আরএসএস-এর বার্ষিক সমন্বয় বৈঠক
    প্রসঙ্গত, আরএসএস যে ভারতকে বিশ্বে একটি মডেল সোসাইটি বা আদর্শ সমাজ হিসেবে তুলে ধরতে চায়, গত রবিবার দিল্লি ইউনিটের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে সেকথা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। তিনি বলেছিলেন, সংগঠন (আরএসএস) কাজ করছে সমাজকে জাগ্রত করতে এবং সমাজকে একত্রিত করতে। যাতে গোটা বিশ্বে সেটা একটা মডেল সোসাইটি হয়ে দাঁড়ায়। ওই অনুষ্ঠানে তিনি ‘আমি’ এবং ‘আমার’ চেয়ে বেশি জোর দিয়েছিলেন ‘আমাদের’ ওপর। 
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Defence: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    Indian Defence: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতা বাড়াতে নয়া পদক্ষেপ প্রতিরক্ষামন্ত্রকের। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সমরাস্ত্র কেনায় মিলল ছাড়পত্র। সায় দিল প্রতিরক্ষামন্ত্রক (Ministry of defence)। এজন্য অনুমোদন করা হয়েছে ৭৬ হাজার কোটি টাকা। ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিলের (defence acquisition council) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath singh) এর সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়।

    জানা গিয়েছে, এই অর্থে ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য রাফ টেরেন ফর্ক লিফ্ট ট্রাক (RTFLT), ব্রিজ লেইং ট্যাঙ্ক (BLT), হুইলড্ আর্মার্ড ফাইটিং ভেহিকল (WhAFV), অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (ATGM) কেনা হবে। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি উয়েপন লোকেটিং রাডারও (WLR) কেনা হবে। ৩৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নৌবাহিনীর জন্য পরবর্তী প্রজন্মের করভেট (NGC) যুদ্ধজাহাজ কেনায়ও মিলেছে সায়। মোট ৮টি করভেট (Corvette) নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি, নজরদারি এবং এসকর্ট অপারেশনকে আরও অত্যাধুনিক করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে।

    আরও পড়ুন : সফল উৎক্ষেপণ অগ্নি-৪ ক্ষেপণাস্ত্রের, আওতায় ভারতের প্রতিবেশীরা

    উপকূলরক্ষী বাহিনী (Coast Guard) অত্যাধুনিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। এজন্য একটি প্রকল্পও হাতে নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় বাহিনীর নানা সারফেস ও অ্যাভিয়েশন অপারেশন, লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এবং এইচআর প্রক্রিয়াগুলি জিডিটাইজ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে।

    প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতার ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। আত্মনির্ভরতার পথে চলতি বছর বিপুল পরিমাণ অস্ত্র রফতানি করে ভারত। লোকসভায় সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ। চলতি অর্থবর্ষের ২১ মার্চ পর্যন্ত ১১ হাজার ৬০৭ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন : হজরত মহম্মদ মন্তব্য বিতর্কে পাকিস্তানকে পাল্টা তোপ ভারতের

    আত্মনির্ভর ভারত গড়তে প্রধানমন্ত্রী যে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তার প্রমাণ মিলেছে নানা সময়। ২০২১ সালে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি আকাশ (Akash) মিসাইল রফতানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজনাথ জানান, ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে মহাকাশ গবেষণা ও প্রতিরক্ষা সংস্থার সঙ্গে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার সরঞ্জাম রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

     

     

  • Jammu & Kashmir: জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারায় সেনা এনকাউন্টারে খতম দুই লস্কর জঙ্গি

    Jammu & Kashmir: জম্মু ও কাশ্মীরের কুপওয়ারায় সেনা এনকাউন্টারে খতম দুই লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে জম্মু কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) খতম হল ২ লস্কর জঙ্গি। মঙ্গলবার ভোরে কুপওয়ারায়  (Kupwara) নিরাপত্তাবাহিনীর অভিযানে দুই সন্ত্রাসবাদীকে গুলি করে নিকেশ করা হয় বলে পুলিশ সূত্রে খবর। মৃতরা পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার (Lashkar-e-Taiba) সদস্য।

    কাশ্মীর জোন পুলিশের তরফে বলা হয়, জেলার চাকতারাস কান্দি (Chaktaras Kandi) এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে ২ জঙ্গি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজনের নাম তুফায়েল (Tufail)। সে পাকিস্তানের নাগরিক। কাশ্মীর জোন পুলিশ (Kashmir Zone Police) ট্যুইটে করে বলেছে, “তুফায়েল নামে একজন পাকিস্তানি জঙ্গি সহ নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার দুই জঙ্গি নিহত হয়েছে৷  এখনও তল্লাশি চলছে।”

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: পরপর হিন্দু-হত্যা কাশ্মীরে! সেনাপ্রধান, এনএসএ-র সঙ্গে বৈঠক শাহের 

    একদিন আগেই, বারামুল্লা (Baramulla) জেলার সোপোর (Sopore) শহরে একটি এনকাউন্টারে আরেক লস্কর (LeT) জঙ্গি নিহত হয়েছিল। নিহতের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া তথ্য অনুসারে জানা যায়, তার নাম হানজাল্লা (Hanzalla) এবং সে লাহোরের (Lahore) বাসিন্দা। তার আগে শনিবার দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ (Anantnag ) জেলায় সেনা অভিযানে হিজবুল মুজাহিদিনের ( Hizbul Mujahideen) এক ‘কমান্ডারের মৃত্যু হয়েছিল।

    গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলার (Terrorists Agttacks) বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। কাশ্মীরে বসবাসকারী হিন্দুদের, বিশেষ করে পণ্ডিত সম্প্রদায়ের (Kashmiri Pandits) মানুষকে বেছে বেছে টার্গেট করছে জঙ্গিরা। গত সপ্তাহে, জম্মু ও কাশ্মীরের কুলগাম (Kulgam) জেলায় সন্ত্রাসবাদীদের হাতে এক ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে খুন হতে হয়। এর আগে, কুলগামেই রজনী ভাল্লা (Rajini Bhalla) নামে একজন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। আবার বদগামের চাদুরা (Chadoora) এলাকায় কাশ্মীরি টিভি অভিনেত্রী আমরিন ভাটও ( Amreen Bhatt) সন্ত্রাসবাদীদের কবলে পড়ে নিহত হন, এবং তার ১০ বছর বয়সী ভাইপোও এই দুর্ঘটনায় আহত হয়।

    আরও পড়ুন: ফের জঙ্গি-নিশানায় হিন্দু পণ্ডিত, কাশ্মীরে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে হত্যা

    রবিবার, জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা (L-G Manoj Sinha) বলেছেন যে, “সন্ত্রাসবাদীরা নিরাপত্তা বাহিনীকে উস্কে দেওয়ার জন্য নিরীহ সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করছে৷” তিনি আরও বলেন যে, “আমাদের বাহিনী সন্ত্রাসবাদকে শেষ করার জন্য দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করতে থাকবে।”

  • NSE Phone Tapping: ফোন ট্যাপিং কাণ্ডে গ্রেফতার মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার

    NSE Phone Tapping: ফোন ট্যাপিং কাণ্ডে গ্রেফতার মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনএসই ফোন ট্যাপিং (NSE Phone Tapping) মামলায় মুম্বইয়ের প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার সঞ্জয় পান্ডেকে (Sanjay Pandey) গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। বেআইনিভাবে এনএসইর কর্মচারীদের ফোন ট্যাপিং এবং রেকর্ড করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই অভিযোগেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগে প্রাক্তন পুলিশ কর্তার বিরুদ্ধে শুরু সিবিআই তদন্ত

    গত ৩০ জুন মুম্বইয়ের পুলিশ কমিশনারের পদে ইস্তফা দেন সঞ্জয় পান্ডে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে সঞ্জয় পান্ডে নিয়মিত এনএসই (NSE) কর্মীদের ফোন রেকর্ড করেছেন বলে জানা গিয়েছে। এজন্যে তিনি মোটা টাকাও নিতেন বলে জানতে পেরেছেন ইডির আধিকারিকরা। ইডি সূত্রে খবর, এজন্যে আইএসইসি সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড নামের একটি সংস্থার থেকে তিনি ৪.৫৪ কোটি টাকা নিয়েছিলেন। বেশ কয়েকজনকে জেরা করে বিষয়টি জানতে পেরেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সাক্ষীদের জেরা করার পরেই উঠে আসে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য।   

    আরও পড়ুন: বাইকের নম্বর হবে ২৬/১১! বেশি টাকা দেয় উদয়পুরের হত্যাকারীরা    

    সোমবার দিল্লি আদালতে ইডি (ED) জানায়, ১৯৯৭ সাল থেকেই এনএসইর কর্মীদের ফোন ট্যাপিং চলছিল। এই সংক্রান্ত নথি এবং তথ্যও জোগাড় হয়েছে বলেও আদলতে জানিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। এর আগে সিবিআইয়ও ১০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারি মামলায় সঞ্জয় পান্ডেসহ আরও এক পুলিশ কমিশনার পরমবীর সিংকে দফায় দফায় জেরা করে। প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিল দেশমুখ এই মামলার অন্যতম অভিযুক্ত। 

    এনএসই-তে আর্থিক কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করার সময় গোপনে ফোনে আড়িপাতার বেশ কিছু অভিযোগ পান ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। তারপরেই বিষয়টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে জানায় ইডি। সিবিআইকেমামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ফোন ট্যাপিং মামলায় সিবিআই এবং ইডি উভয়ই সঞ্জয় পান্ডের বিরুদ্ধে মামলা করে। এই মাসেই প্রাক্তন পুলিশ কর্তাকে দফায় দফায় জেরা করে সিবিআই।

    অন্যদিকে আইএসইসি সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডসহ এনএসইর প্রাক্তন এমডি রবি নারায়ণ এবং সিইও চিত্রা রামকৃষ্ণার (Chitra Ramakrishna) বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করেছে সিবিআই (CBI)। তদন্ত চালাচ্ছে ইডিও। সিবিআইয়ের দাবি, নারায়ণ এবং রামকৃষ্ণ পুরো বিষয়টির ষড়যন্ত্র করে। প্রাক্তন আইপিএস অফিসার সঞ্জয় পান্ডে এই সংস্থাটি খুলেছিলেন বলেও জানতে পারে তদন্তকারী সংস্থা। জানা গিয়েছে, প্রাক্তন পুলিশ কর্তাকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে আরও জেরা করতে পারে ইডি।

  • Sena vs sena: উদ্ধবের পাশ থেকে সরে শিন্ডে শিবিরে ১২ সাংসদ!

    Sena vs sena: উদ্ধবের পাশ থেকে সরে শিন্ডে শিবিরে ১২ সাংসদ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে একে নিভিছে দেউটি!

    কুর্সি গিয়েছে আগেই। এবার ক্রমেই একা হয়ে পড়ছেন মহারাষ্ট্রের (Maharasthra) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। লোকসভায় শিবসেনার (Shiv Sena) ১৮ জন সাংসদের মধ্যে ১২ জনই শিবির বদল করে  একনাথ শিন্ডের (Eknath Shinde) দলে ভিড়ছেন। অন্তত একটি সংবাদ মাধ্যমের খবর এমনই। যদি তা হয়, তাহলে আরও বিপাকে পড়বেন উদ্ধব।

    কংগ্রেস, এনসিপি নয়, পদ্ম শিবিরের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধের সূত্রপাত শিবসেনারই একনাথ শিন্ডের। যার জেরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসাম উড়ে যান শিবসেনার বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মেলান শিন্ডে। পতন হয় উদ্ধব সরকারের। গেরুয়া-সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। মুখ্যমন্ত্রী হন শিন্ডে স্বয়ং। উপমুখ্যমন্ত্রী হন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গেই রয়েছেন প্রায় ৪০ জন বিধায়ক। মহারাষ্ট্র বিধানসভায় শিবসেনার সদস্য সংখ্যা ৫৬। তার সিংহভাগই রয়েছেন শিন্ডে শিবিরে। বাকিরা এখনও রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের দলে।   

    আরও পড়ুন : আসল শিবসেনা প্রমাণ করতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছেন শিন্ডে? 

    সম্প্রতি উদ্ধবের গড়া এক্সিকিউটিভ কমিটি ভেঙে দিয়েছেন শিন্ডে। তিনি নিজে ন্যাশনেল এক্সিকিউটিভ কমিটির গঠন করেছেন। কমিটির মাথায় উদ্ধবকে রাখা হলেও, কমিটির প্রধান মুখপাত্র করা হয়েছে শিবসেনা বিধায়ক দীপক কেশরকরকে। নয়া গঠিত এই কমিটি সংক্রান্ত রেজলিউশন নির্বাচন কমিশনের দফতরে পেশ করতে চলেছে শিন্ডে শিবির।

    এহেন পরিস্থিতিতে আরও বিপাকে পড়তে চলেছেন উদ্ধব। সূত্রের খবর, শিবসেনার ১২ জন সাংসদ শিন্ডে শিবিরে নাম লেখাতে আগ্রহী। তাঁরা এ ব্যাপারে মনস্থিরও করে ফেলেছেন বলে খবর। এদিনই দিল্লিতে গিয়ে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করার কথা শিন্ডের। সূত্রের খবর, তখনই ওই সাংসদরা ঘোষণা করতে পারেন শিন্ডে বাহিনীতে যোগদানের খবর। একটি দৈনিকের খবর অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই ওই সাংসদরা লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে তাঁদের পরিকল্পনার ব্যাপারে চিঠি দিয়েছেন। তাঁরা এও জানিয়েছেন, মুম্বইয়ের সাউথ সেন্ট্রালের সাংসদ রাহুল শেওয়ালের নেতৃত্ব পৃথক শিবসেনা গ্রুপ তৈরি করবেন।

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

LinkedIn
Share