Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Yogi Adityanath: অযোধ্যার পর জেগে উঠছে কাশী, মথুরা, বিন্ধ্যবাসিনী ধাম দাবি যোগীর 

    Yogi Adityanath: অযোধ্যার পর জেগে উঠছে কাশী, মথুরা, বিন্ধ্যবাসিনী ধাম দাবি যোগীর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রামমন্দির-বাবরি মসজিদ (Ram Mandir Babri Masjid) মামলায় সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের পর দেশজুড়ে একটি ডাক উঠেছিল। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি তখন থেকেই বলতে শুরু করেছিল, “অযোধ্যা তো সির্ফ ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা বাকি হ্য়ায়।”  অর্থাৎ, অযোধ্যা সারা হয়েছে, কাশী-মথুরা এখনও বাকি আছে।

    গত একমাস ধরে খবরের শিরোনামে চলে আসা কাশী (Kashi) ও মথুরার (Mathura) মন্দির-মসজিদ বিতর্কে এবার ঘুরিয়ে সেই ডাক মনে করালেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Masjid) চত্বরে হিন্দুদের পূজাপাঠের আর্জি, মথুরায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান (Sri Krishna Janmabhoomi) থেকে শাহী ইদগাহ মসজিদ (Shahi Idgah Masjid) সরিয়ে নেওয়ার দাবি নিয়ে মুখ খুললেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। সরাসরি কোনও মন্তব্য না করে যোগী বলেন, “অযোধ্যায় (Ayodhya) রাম মন্দির নির্মাণ শুরু হওয়ার পর মনে হচ্ছে কাশী, মথুরাও নতুন করে জেগে উঠছে।”

    গত একমাস ধরে বারাণসী ও মথুরার জেলা আদালতে মন্দির-মসজিদ বিতর্ক নিয়ে মামলা অব্যাহত। বারাণসীতে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Viswanath temple) লাগোয়া জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে পূজার্চনার আর্জি জানিয়ে হওয়া একাধিক মামলার শুনানি চলছে। অন্যদিকে, মথুরায় (Mathura) হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠনের দাবি, শাহী ইদগাহ মসজিদের জায়গাটিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান বা গর্ভগৃহ। ওই জায়গা ফিরিয়ে দিতে হবে। এই সংক্রান্ত কয়েকটি মামলার শুনানি চলছে মথুরার আদালতে।

    দ্বিতীয়বার সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর রবিবার প্রথম বিজেপি রাজ্য কমিটির বৈঠকে উপস্থিত হন যোগী। সেখানেই তিনি কাশী, মথুরার প্রসঙ্গ টানেন। এদিন যোগী বলেন, “বারাণসী, মথুরা বৃন্দাবন, বিন্ধ্যবাসিনী ধাম (Vindhyavasini Dham), নৈমিশ ধামের মতো সমস্ত তীর্থস্থান আবার জেগে উঠছে। এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আমাদের আবার এগিয়ে যেতে হবে।”

    আরও পড়ুন: মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করা দাসত্বের নিদর্শন, বলেছিলেন গান্ধীজি

    নানা ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে যোগী বিজেপি কর্মকর্তাদের এখন থেকেই ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি শুরু করে দিতে বলেন। তিনি জানান, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির করিডর নির্মাণের পর সেখানে দিনে একলাখ ভক্তের সমাগম হচ্ছে। প্রশাসন কঠোর এবং সংবেদনশীল বলেই, রাজ্যে এখন আর সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা চোখে পড়ে না, দাবি যোগীর। তাঁর অভিমত, তিনি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর বড় উৎসব ছিল রামনবমী, হনুমান জয়ন্তী এবং ইদ। যোগী জানান, এই সব উৎসবে শান্তি বজায় ছিল রাজ্যে। এবারই প্রথম রাস্তায় ইদের নমাজ হয়নি। সবাই নিজ নিজ ধর্মস্থানে শান্তিতে ধর্মাচরণ করতে পেরেছেন। দলীয় সভায় উপাসনাস্থলগুলির নিরাপত্তা জোরদারেও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান যোগী।

  • Amreen Bhat: ২৪-ঘণ্টার মধ্যেই কাশ্মীরে সেনা অভিযানে খতম টিভি অভিনেত্রীর হত্যাকারী দুই লস্কর জঙ্গি

    Amreen Bhat: ২৪-ঘণ্টার মধ্যেই কাশ্মীরে সেনা অভিযানে খতম টিভি অভিনেত্রীর হত্যাকারী দুই লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Kashmir) নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিকেশ টিভি অভিনেত্রী আমরীন ভাটের (Amreen Bhat) হত্যায় জড়িত দুই দুই লস্কর-ই-তৈবা (Lashkar-e-Taiba) জঙ্গি। কাশ্মীরের অবন্তিপোরায় (Awantipora) এনকাউন্টারে এই দুই জঙ্গি খতম হয়েছে বলে জানিয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ। 

    ইসলামিক ফতোয়া না মানায় বুধবার রাতে আমরীন ভাটকে বুধবার বদগামের হাশরু গ্রামে তাঁর বাড়ির সামনে গুলি করে হত্যা করে জঙ্গিরা। সেই সময় অভিনেত্রীর সঙ্গে ছিল তাঁর ১০ বছরে ভাইপো, সেও আহত হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। অভিনেত্রীর মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হল তাঁর হত্যাকারীদের। 

    কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা (Omar Abdulla) ট্যুইটে প্রতিক্রিয়া জানান, “আমরীন ভাটের খুনের ঘটনায় দুঃখিত এবং হতবাক। আমরীনকে তাঁর প্রাণ দিতে হল এবং তাঁর ভাইপো আহত। ঈশ্বর তাঁকে স্বর্গে ঠাঁই দিক।”

    আরও পড়ুন: কুপওয়ারায় গুলির লড়াইয়ে খতম তিন লস্কর জঙ্গি, উদ্ধার প্রচুর অস্ত্র
     
    কাশ্মীরে লাগাতার অভিযান চালিয়ে সম্প্রতি বড় সাফল্য পেয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। কাশ্মীর পুলিশের আইজি বিজয় কুমার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ৩ দিনে নিকেশ করা হয়েছে ১০ জঙ্গিকে। এদের মধ্যে ৩ জন জইশ-ই-মহম্মদের সদস্য। বাকি ৭ জন লস্করের সদস্য। 

    [tw]


    [/tw]

    মৃত জঙ্গিদের মধ্যে কাশ্মীরের টিভি অভিনেত্রী আমরীন ভাট হত্যাকাণ্ডে জড়িত জঙ্গিরাও ছিল বলে জানিয়েছে কাশ্মীর পুলিশ। তাদের নাম শাকির আহমেদ ওয়াজা এবং আফরিন আফতাব। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি একে-৪৭ রাইফেল, অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে।  

    [tw]


    [/tw]

    টেলিভিশন অভিনেত্রী আমরীন ভাট কাশ্মীরে বেশ জনপ্রিয় মুখ। টিকটক-সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বেশ সক্রিয় ছিলেন। পুলিশের ধারণা, ইসলামিক ফতোয়া না মানায় তাঁকে টার্গেট করে জঙ্গি গোষ্ঠী।

    আরও পড়ুন: যাবজ্জীবন ইয়াসিন মালিকের, অশান্তি এড়াতে জম্মু-কাশ্মীরে বাড়ানো হল নিরাপত্তা

     

  • India’s population: আগামী ৭৮ বছরে জনসংখ্যা  হ্রাস পাবে ৪১ কোটি ! জানুন কী বলছে সমীক্ষা

    India’s population: আগামী ৭৮ বছরে জনসংখ্যা হ্রাস পাবে ৪১ কোটি ! জানুন কী বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৭৮ বছরে অর্থাৎ ২১০০ সালের মধ্যে ভারতের জনসংখ্যা কমতে পারে ৪১ কোটি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের জনসংখ্যা বিষয়ক প্রজেক্টে বলা হয়েছে, বর্তমানের ১৪১.২ কোটি থেকে ২১০০ সালে ভারতের জনসংখ্যা ১০০.৩ কোটি হতে পারে। 

    ভারত বিশ্বে দ্বিতীয় জনবহুল দেশ। বিশ্বে একমাত্র চিনের সংখ্যা ভারতের থেকে বেশি। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘের জনসংখ্যা বিভাগের তরফে একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভারতের জনসংখ্যা আগামী কয়েক বছরে দ্রুত কমবে। প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভারতে আগামী ৭৮ বছরে জনসংখ্যা প্রায় ৪১ কোটি হ্রাস পাবে। ভারতের জনসংখ্যার হ্রাস বিশ্বের জনসংখ্যার ওপর প্রভাব পড়বে বলেও অনুমান করা হচ্ছে।

    ভারতের জনসংখ্যা হ্রাসের কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে, দেশে প্রজনন হ্রাস হবে। স্ট্যানফোর্ডের গবেষণার দেখা গিয়েছে, কোনও দেশের জনসংখ্যা হ্রাসের জন্য একদিকে যেমন প্রজনন হার হ্রাস দায়ী তেমনি মৃত্যু ও অভিভাবসন অন্যতম কারণ। তবে ল্যানসেট মেডিক্যাল জার্নালের একটি সমীক্ষাতে বলা হয়েছে, ২০৪৮ সাল পর্যন্ত ভারতের জনসংখ্যা দ্রুত হারে বাড়তে থাকবে। এই সময় ভারতের জনসংখ্যা সর্বোচ্চ হবে। তারপর দেশের জনসংখ্যা ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। ২০৪৮ সালের তুলনায় ২১০০ সালে ভারতের জনসংখ্যা ৩২ শতাংশ কমে যাবে।

    আরও পড়ুন: চলতি বছরে ২৭টি বাঘের মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে, দেশে সর্বাধিক

    অধিক জনসংখ্যার ফলে একজন ব্যক্তির জন্য রসদ কমে যায় এটা ঠিক, কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতামত বলছে, জনসংখ্যা কমায় আদৌ কোনও লাভ হবে না দেশের। যখন জনসংখ্যা বৃদ্ধি নেতিবাচক হয়ে যায়, জ্ঞান এবং জীবনযাত্রার মান থমকে যায় এবং সেই জনসংখ্যা ক্রমশ শূন্যের দিকে এগোতে থাকে, যা অবশ্যই উদ্বেগজনক। 

    গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ভারতের জনঘনত্ব ক্রমশ কমে যাচ্ছে। বর্তমানে ভারত এবং চিনের জনসংখ্যা অনেকটা একরকম দেখালেও ঘনত্বের দিক থেকে অনেক পার্থক্য রয়েছে। ভারতে প্রতি বর্গকিমি এলাকায় গড়ে ৪৭৬ জন বাস করে, সেখানে চিনে বাস করে মাত্র ১৪৮ জন। ২১০০ সালের মধ্যে প্রতি বর্গকিমিতে ৩৩৫ জন করে কমে যামে। গোটা বিশ্বে জনঘনত্ব যতটা কমবে বলে ধারণা তার থেকে অনেক বেশি কমবে ভারতে।

  • Aadhaar Card: আপনার আধার কার্ড দিয়ে অন্য কেউ সিম তোলেনি তো? আজই জেনে নিন

    Aadhaar Card: আপনার আধার কার্ড দিয়ে অন্য কেউ সিম তোলেনি তো? আজই জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার কার্ড (Aadhaar Card) ভারতীয়দের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। তবে কখনও কখনও এই আধার কার্ডের ফলে অনেকে সমস্যায় পড়তে পারেন আপনি। কারণ অনেক সময়েই একজনের আধার কার্ড ব্যবহার করে অপরিচিত কারও সিম তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। যা আইনত অপরাধ। আপনারা জানেন যখন কোনও সিম কিনতে যান তখন আধার কার্ড আপনার পরিচয়পত্র হিসেবে লাগে ও এছাড়াও বর্তমানে ফোন নম্বরের সঙ্গে আধার কার্ড লিঙ্ক করাও বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। কিন্তু আপনি কি জানেন, একটি আধার কার্ড দিয়ে মোট কতগুলো সিম কার্ড তোলা যায়, অথবা আপনার আধার দিয়ে অন্য কেউ সিম তোলেনি তো?

    আরও পড়ুন: বাড়ি বসেই আধারের ফেস অথেন্টিকেশন, নতুন সুবিধা নিয়ে হাজির ইউআইডিএআই

    ভারতের টেলিকম নিয়ম অনুযায়ী, একটি আধার কার্ডের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৯টি সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। একটি পোর্টাল থেকে আপনারা সহজেই নিজের আধার নম্বরের সঙ্গে যুক্ত থাকা সব মোবাইল নম্বরের তালিকা দেখে নিতে পারবেন। তাই, আপনার আধার কার্ড দিয়ে অন্য কেউ সিম কার্ড ব্যবহার করলে তা আপনি জেনে নিতে পারবেন ও কোনও বিপদ হওয়ার আগেই সতর্ক হয়ে যেতে পারবেন। আপনার আধার দিয়ে অন্য কেউ কিছু বেআইনি কাজ করছে কিনা সেই তথ্য আপনার জানা দরকার। টেলিকমের একটি ওয়েবসাইট থেকেই জানা যাবে যে একটি আধার কার্ড ব্যবহার করে মোট কটি মোবাইল নম্বর কানেক্ট করা আছে।

    আপনার আধার দিয়ে কতগুলো সিম তোলা হয়েছে, কীভাবে জানবেন?

    • প্রথমেই টেলিকমের TAFCOP ওয়েবসাইটে যান।
    • এই ওয়েবসাইটে আপনার আধার নম্বরটি দিন এবং এরপরেই আধারের সঙ্গে লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বরে ওটিপি পাঠানো হবে।
    • সেই ওটিপি দিয়ে ওয়েবসাইটে দিয়ে লগ-ইন করুন।
    • এপররেই স্ক্রিনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। যেখানে  আপনার আধার কার্ড ব্যবহার করে যত ফোন নম্বর অ্যাক্টিভ করা হয়েছে, সেই তালিকা দেখে নেওয়া যাবে।
    • এরপরে যদি আপনি কোনও বেআইনি নম্বর দেখে থাকেন তবে আপনি সেই নম্বরটিকে ব্লকও করতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ২০ লক্ষের বেশি টাকার লেনদেন করছেন? এখন থেকে নতুন নিয়ম মানতে হবে

  • Bullet Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেনের অনুমোদন দিল মহারাষ্ট্র সরকার 

    Bullet Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেনের অনুমোদন দিল মহারাষ্ট্র সরকার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আমেদাবাদ সুপার ফাস্ট বুলেট ট্রেনের (Bullet Train) জন্যে অনুমোদন দিল সদ্য গঠিত মহারাষ্ট্র সরকার (Maharashtra Government)। রেল প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জারদোশ (Darshana Jardosh) নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে বিষয়টি পোস্ট করে জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, “আজ মুম্বই-আমেদাবাদ হাইস্পিড বুলেট ট্রেনের অনুমোদন দিল মহারাষ্ট্র সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন ‘গতি-শক্তি’ প্রকল্পের সাফল্যের দিকে আরও একধাপ এগিয়ে গেল ভারতীয় রেল (Indian Railways)। মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde) এবং উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস (Devendra Fadnavis) কে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ।” 

    [tw]


    [/tw]

    ১৪ জুলাই মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস জানান, মুম্বই-আমেদাবাদ হাইস্পিড রেল কোরিডোরের জন্যে সমস্ত রকম অনুমোদন দেওয়ার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ৫০৮ কিলোমিটারের এই রেল কোরিডোর তৈরির দায়িত্বে আছে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড। বরাদ্দ হয়েছে ১.১ লক্ষ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: শিবসেনার তির-ধনুক প্রতীক কেউ কেড়ে নিতে পারবেন না, সাফ জানালেন উদ্ধব

    বুলেট ট্রেনটির যাত্রাপথে ১২ টি স্টেশন পড়বে। ৪ টি মহারাষ্ট্রে এবং ৮টি গুজরাটে। স্টেশনগুলি হল, সুরাট, ভাদোদরা, আনন্দ, আমেদাবাদ, সবরমতী, বিলিমোড়া, ভারুচ, মুম্বাই, থানে, ভিরার, বইসার, ভাপি। ট্রেনটি মাত্র দু’ঘণ্টায় সম্পন্ন করবে এই দূরত্ব।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের 

    এর আগেই এই ট্রেন নিয়ে জল্পনা ছিল। তারপরেই সামনে আসে এই খবর। রেলের জন্যে টানেলটি বানাতে বেশ কিছু পেট্রল পাম্পকে সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যেতে হবে। তারও অনুমতি নিয়ে নিয়েছে রেল মন্ত্রক।

    গত মাসেই রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, সাধারণ ট্রেনের ফার্স্ট ক্লাস এসির মতোই রাখা হবে বুলেট ট্রেনের ভাড়া। যদিও ভাড়া কত হবে সে বিষয়ে কিছু নিশ্চিত করেননি মন্ত্রী। তবে সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্যেই হবে, একথা নিশ্চিত করেছেন মন্ত্রী। 

    ইতিমধ্যে ৭৫ কিলোমিটার রেল লাইনের পিলারের কাজ হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড।  

     

  • Modi PM-CARES: কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ মোদির! বললেন, “২০১৪ সালের আগে দেশ…”

    Modi PM-CARES: কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ মোদির! বললেন, “২০১৪ সালের আগে দেশ…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আট বছরে ভারত (India) যে উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। আজ বিশ্বে ভারতের গর্ব বেড়েছে। বিশ্ব-ফোরামে ভারতের শক্তি বেড়েছে। পিএম কেয়ার্সের (PM-CARES) সুবিধাপ্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    এদিন তাঁর সরকারের সাফল্য তুলে ধরার পাশাপাশি বিরোধী দল কংগ্রেসকেও (congress) নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগে দেশটি কেলেঙ্কারি (scam) ও স্বজনপ্রীতির (nepotism) মধ্যে আটকে থাকলেও, এখন নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। মোদি বলেন, আজ যখন আমাদের সরকারের আট বছর পূর্ণ হচ্ছে, দেশের আস্থা, নিজের প্রতি দেশবাসীর আস্থা নজিরবিহীন। দুর্নীতি, হাজার হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, স্বজনপ্রীতি, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের ছড়াছড়ি এসব যেসব দুষ্টচক্রে দেশ এতদিন আটকে পড়েছিল, এখন তা থেকে বেরিয়ে আসছে। এরপরই তিনি বলেন, গত আট বছরে ভারত যে উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    করোনা পরিস্থিতিতে ভারতের অবদানের কথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন মোদি। বলেন, নেতিবাচকতার সেই পরিবেশেও ভারত তার শক্তির ওপর নির্ভর করেছিল। আমরা আমাদের বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং আমাদের নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছিলাম। আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ ও ভ্যাকসিন পাঠিয়েছি। এত বড় দেশের সবাইকেও দিয়েছি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    অতিমারী পরিস্থিতিতে যেসব শিশু মা-বাবাকে হারিয়ে অনাথ হয়ে পড়েছে, সেই শিশুদের আর্থিক সাহায্যের জন্য বিশেষ প্রকল্পের কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ঘোষণা করেন, পিএম কেয়ারস ফর চিলড্রেন (PM-CARES for Children) প্রকল্পের অধীনে বিশেষ সুবিধা পাবে শিশুরা। এটা তাদের সাহায্য করবে, যারা অতিমারীতে মা-বাবাকে হারিয়েছে। তিনি বলেন, আমি জানি যে করোনা অতিমারী চলাকালীন যাঁরা তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হারিয়েছেন, তাঁদের জন্য পরিস্থিতি কতটা কঠিন। তবে পিএম কেয়ার ফর চিলড্রেন স্কিম এই ধরনের পরিবারের শিশুদের সাহায্য করার একটি প্রচেষ্টা। এর আগে এদিন প্রধানমন্ত্রী স্কুল পড়ুয়া শিশুদের হাতে স্কলারশিপ তুলে দেন।

    প্রসঙ্গত, পিএম কেয়ার্সকে এমন শিশুদের সাহায্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যারা কিছু পেশাগত কোর্স বা উচ্চ শিক্ষার জন্য ঋণ খুঁজছেন। সরকার শিশুর দৈনন্দিন প্রয়োজন ও অন্যান্য প্রকল্পের মাধ্যমে মাসিক চার হাজার টাকার ব্যবস্থাও করেছে। ২৩ বছরে পৌঁছলে এই শিশুরাই প্রত্যেকে এককালীন ১০ লক্ষ টাকা করেও পাবেন। সুস্বাস্থ্যের জন্য তাঁরা পাবেন স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ সুবিধাও।  

     

  • Mahatma Gandhi on Mosque: ১৯৩৭-এ লেখা প্রবন্ধে গান্ধীজি বলেছিলেন, “মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি আসলে…”

    Mahatma Gandhi on Mosque: ১৯৩৭-এ লেখা প্রবন্ধে গান্ধীজি বলেছিলেন, “মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি আসলে…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে অব্যাহত মন্দির-মসজিদ বিত!র্ক। জ্ঞানবাপী (gyanvapi mosque), মথুরা (mathura), আগরা ফোর্ট (agra fort) সহ একাধিক জায়গায় মন্দিরের জায়গায় মসজিদ (masjid) গড়ে উঠেছে বলে দাবি হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের। এই আবহে ভাইরাল হয়েছে সংবাদপত্রের একটি ক্লিপিং। ক্লিপিংটি একটি প্রবন্ধের একাংশের। যাতে মহাত্মা গান্ধী (mahatma Gandhi) লিখেছিলেন, মন্দির ভেঙে মসজিদ বানানো দাসত্বের নিদর্শন।

    আরও পড়ুন : এবার নমাজ বন্ধের দাবি আগরা ফোর্টের ভিতরের বেগম কি মসজিদে

    ১৯৩৭ সালের ২৭ জুলাই নবজীবন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল গান্ধীজির ওই প্রবন্ধটি। জনৈক শ্রী রাম গোপাল ‘শারদ’-এর একটি চিঠির প্রতিক্রিয়ায় প্রবন্ধটি লিখেছিলেন তিনি। হিন্দি থেকে অনূদিত তাঁর লেখাটি এই রূপ: যে কোনও উপাসনালয়ের ক্ষতি করা খুবই জঘন্য পাপ। মুঘল আমলে ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে মুঘল শাসকরা হিন্দুদের অনেক ধর্মীয় স্থান দখল করে নেয়। এর মধ্যে অনেকগুলি লুঠপাট ও ধ্বংস করা হয় এবং অনেককে মসজিদে রূপান্তরিত করা হয়। যদিও মন্দির এবং মসজিদ উভয়ই ঈশ্বরের উপাসনার পবিত্র স্থান এবং উভয়ের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।  হিন্দু ও মুসলমান উভয়ের উপাসনার ঐতিহ্য ভিন্ন। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে একজন মুসলমান কখনওই সহ্য করতে পারে না যে সে যেখানে নমাজ পড়েছিল সেই মসজিদ একজন হিন্দু লুঠ করুক। একইভাবে একজন হিন্দুও কখনওই সহ্য করবে না যে তার মন্দির, যেখানে সে রাম, কৃষ্ণ, বিষ্ণু এবং অন্যান্য দেবতার উপাসনা করে আসছে, ভেঙে দেওয়া হোক। যেসব জায়গায় এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলি দাসত্বের লক্ষণ। মন্দির-মসজিদ বিবাদ অবসানে হিন্দু-মুসলমান উভয়েরই নিজেদের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। মুসলমানদের যেসব উপাসনালয় হিন্দুদের দখলে, হিন্দুদের উদারভাবে সেগুলি মুসলমানদের দিয়ে দেওয়া উচিত। একইভাবে মুসলমানদের দখলে থাকা হিন্দুদের ধর্মীয় স্থানগুলিও খুশির সঙ্গে হিন্দুদের হস্তান্তর করা উচিত। এতে পারস্পরিক বৈষম্য দূর হবে এবং হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে ঐক্য বাড়বে, যা ভারতের মতো দেশের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে প্রমাণিত হবে।

    আরও পড়ুন : শাহি ইদগাহ মসজিদ চত্বরে স্থিতাবস্থা চেয়ে আবেদন মথুরা আদালতে

    কাশী বিশ্বানাথ মন্দির-জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কও এখনও টাটকা। ১৯৯১ সালে বারাণসী আদালতে দায়ের করা একটি পিটিশনে দাবি করা হয়েছিল ষোড়শ শতকে তাঁর রাজত্বকালে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের একটি অংশ ভেঙে ঔরঙ্গজেবের নির্দেশে জ্ঞানভাপী মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল। আবেদনকারী এবং স্থানীয় পুরোহিতরা জ্ঞানবাপী মসজিদ কমপ্লেক্সে উপাসনার অনুমতি চেয়েছিলেন। সম্প্রতি ফের মসজিদ চত্বরে শৃঙ্গার গৌরীর পুজোর অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন পাঁচ মহিলা। আদালত অবশ্য তাতে সায় দেয়নি। অতি সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে হয় ভিডিওগ্রাফি সমীক্ষার কাজ। ওই মামলার নিষ্পত্তি এখনও হয়নি। এরই মধ্যে ভাইরাল গান্ধীজির প্রবন্ধের একটি অংশ। যা আদতে মন্দির ভেঙে মসজিদ গড়ে তোলার দাবিকেই সমর্থন করে বই কি!

     

  • Russia: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    Russia: রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনা নিয়ে পশ্চিমি দেশগুলিকে জবাব পীযূষ গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি ইস্যুতে পশ্চিমের দেশগুলিকে (western countries) একহাত নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush goyal)। ফের একবার জানিয়ে দিলেন, দেশের স্বার্থ রক্ষার্থে ভারত যা সঠিক তাই করবে। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের জেরে ইউরোপের পাশাপাশি আমেরিকাও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুতিনের দেশের ওপর। তার জেরে রাশিয়ায় পেট্রোপণ্যের দাম তলানিতে। এই পরিস্থিতিতে, রাশিয়া থেকে সস্তার অশোধীত পেট্রোপণ্য কিনছে ভারত। রাশিয়া থেকেই বরাবর তেল কেনে ভারত। যুদ্ধের আবহেও যা বন্ধ হয়নি।

    আরও পড়ুন : চিন নিয়ে সহমত, রাশিয়া প্রসঙ্গে বিভেদ কোয়াডে

    এদিকে, নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনায় সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ভারতকে। তারপরও রাশিয়া থেকে জ্বালানি কেনায় ইতি টানেনি নর্থ ব্লক। পীযূষ বলেন, আমাদের স্বার্থ বা চাহিদা ইউরোপীয় দেশগুলির থেকে আলাদা নয়। তাঁর দাবি, বর্তমান পরিস্থিতিতে যখন মুদ্রাস্ফীতি সর্বকালের উচ্চতায়, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (European Union) এবং ইউরোপীয় দেশগুলি যে পরিমাণ তেল কিনছে রাশিয়া থেকে, তা ভারতের তুলনায় ঢের বেশি। 

    তিনি যোগ করেন, আমরা কখনওই রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ পেট্রোলিয়াম পণ্য আমদানি করতাম না। ভারত রাশিয়া থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে আমদানি বাড়াচ্ছে এমন কোনও দাবিও খারিজ করে দিয়েছেন তিনি। ২৫ মে দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামে পীযূষ মন্তব্য করেছিলেন, প্রতিটি সরকারকে তার নিজস্ব স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। তাঁর মতে, রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বর্তমান কাঠামোর মধ্যেই কাজ করছে ভারত। তিনি জানান, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারী এবং ব্যবহারকারী দেশ ভারত।  মোট ব্যবহারের ৮০ শতাংশই আমদানি করতে হয় ভারতকে। এর মাত্র একটি ছোট শতাংশ আসে রাশিয়া থেকে।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই নরেন্দ্র মোদির ঝটিকা ইউরোপ সফর কতটা তাৎপর্যপূর্ণ?

    এদিকে, পশ্চিমের দেশগুলির নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়া থেকে ডলারে জ্বালানি লেনদেনে সমস্যা হচ্ছে। তাই রুপি-রুবেল সিস্টেমের পথে হাঁটতে পারে ভারত। তবে এব্যাপারে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই দাবি ভারতের। সরকারের একটি সূত্রের দাবি, আমাদের একটি ব্যবস্থা আছে। আমাদের দেখতে হবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ব্যবস্থা কার্যকর করা যায় কিনা।

    রাশিয়ার অন্যতম বড় খদ্দের ভারত। এদেশের প্রধান আমদানি দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে জ্বালানি, খনিজ তেল, মুক্তো, মূল্যবান বা আধা মূল্যবান পাথর, পারমাণবিক চুল্লি, বয়লার, যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম এবং সার। আর ভারত থেকে রাশিয়ায় মূলত রফতানি হয় ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য, জৈব রাসায়নিক এবং যানবাহন। যুদ্ধের আবহে আমদানি-রফতানি যাতে বন্ধ না হয়, তাই লেনদেনের নয়া উপায় খুঁজে বেড়াচ্ছে মোদির (Modi) ভারত ও পুতিনের (Putin) রাশিয়া। 

     

     

  • UNSC Meet in India: দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    UNSC Meet in India: দিল্লিতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্বেই শিরঃপীড়ার কারণ হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসবাদ (Terrorism)। এহেন আবহে চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক (UNSC Meet)। এই বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে দিল্লিতে (Delhi)। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে আয়োজনের যাবতীয় প্রস্তুতি।

    পনের সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। বিশ্বের পাঁচ শক্তিশালী দেশ চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা এবং ব্রিটেন এই সংঘের স্থায়ী সদস্য। এই স্থায়ী সদস্যরা নিরাপত্তা পরিষদের রেজ্যুলেশন, নতুন দেশের অন্তর্ভুক্তি বা মহাসচিব প্রার্থীর নিয়োগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এই নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, আলবানিয়া, ঘানা, কলম্বো, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো এবং নরওয়ে। আয়োজক দেশ ভারতও নিরাপত্তা পরিষদের অন্যতম সদস্য।

    আরও পড়ুন : তাইওয়ানের চারপাশে ১১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল চিন, কেন জানেন?

    নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসদমন শাখার ওয়েবসাইটে এই বৈঠকের খবর দিতে গিয়ে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কম বেশি শিকার বিশ্বের সব দেশই। নিরাপত্তা পরিষদ মনে করছে, বিশ্বে সন্ত্রাসবাদ দমনে একযোগে কাজ করতে হবে প্রতিটি দেশকে। এবার কমিটির বৈঠক বসবে ভারতে, ২৯ অক্টোবর। নিরাপত্তা পরিষদের এটি বিশেষ বৈঠক।

    নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক সচরাচর হয় আমেরিকায়ই। অন্যান্য দেশেও হয় মাঝে মধ্যে। তবে ভারতে এই প্রথম নয়, এনিয়ে সাতবার নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসদমন শাখার বৈঠক বসতে চলেছে ভারতে। এর আগে সন্ত্রাসদমনের বিশেষ বৈঠক হয়েছিল স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে, ২০১৫ সালের জুলাইয়ে। তার পর এবার ভারতে বসতে চলেছে এই বিশেষ বৈঠক। আয়োজক দেশ ভারতের কাছে নিরাপত্তা পরিষদের এই বিশেষ বৈঠক নিঃসন্দেহে বড় প্রাপ্তি। আলোচনার বিষয় যেহেতু সন্ত্রাসবাদ, তাই দিল্লির সুর যে সপ্তমে চড়বে, তা বলাই বাহুল্য।

    আরও পড়ুন : মালদ্বীপে ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যাম্পেন আদতে মিথ্যে প্রচারের ফল, মত ভারতের বিদেশমন্ত্রকের

    এদিকে, পরিষদের তরফে জারি করা এক ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, এই বিশেষ বৈঠকে বিশেষত তিনটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হবে। এগুলি হল, সদস্য দেশগুলি যেভাবে প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নতি করছে এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সেই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে আলোচনা হবে ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়াকে কীভাবে সন্ত্রাসবাদের হাতিয়ার করা হচ্ছে, তা নিয়েও। প্রসঙ্গত, এবার ভারতে হচ্ছে স্বাধীনতার পঁচাত্তর বর্ষপূর্তি উৎসব। সেই আবহেই হতে চলেছে নিরাপত্তা পরিষদের এই বৈঠক।

     

  • Rajnath Singh: ভিয়েতনামকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১২টি গার্ড বোট উপহার ভারতের

    Rajnath Singh: ভিয়েতনামকে ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১২টি গার্ড বোট উপহার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারত ও ভিয়েতনামের মধ্যে সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তবে এই সম্পর্ক ক্রমাগত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। কারণ  দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Defence Minister) রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) বৃহস্পতিবার ভিয়েতনাম (Vietnam) কে ১২টি দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোট (Guard Board) উপহার দেন। তুলে দেন ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চেক। সেদেশে এয়ারফোর্স অফিসারদের ট্রেনিং স্কুল তৈরির জন্য এই সাহায্য। বুধবারই তিনদিনের ভিয়েতনাম সফরে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। পারস্পরিক সম্পর্ক মজবুত করতে সেখানে গিয়েই তিনি ভারতের তরফে এই উপহারের ডালি তুলে দেন ভিয়েতনামের হাতে। হোং হা শিপইয়ার্ডের (Hong Ha shipyard ) এক অনুষ্ঠানে  ভিয়েতনামকে দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোর্ড উপহার দেন। এই বোটগুলি ভারত সরকারের অধীনে নির্মিত হয়েছে।  এর মধ্যে ৫টি বোট ভারতের এল অ্যান্ড টি শিপইয়ার্ডে (L&T Shipyard) তৈরি । বাকি ৭টি বোট হোং হা শিপইয়ার্ডে (Hong Ha Shipyard) তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভরতার পথে ভারতের জৈব প্রযুক্তি অর্থনীতি

    তিনি এদিন জানান, “কেন্দ্রীয় সরকারের ১০০ মিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বিভাগের অধীনে ১২টি দ্রুতগতি সম্পন্ন গার্ড বোট নির্মাণের প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমি আত্মবিশ্বাসী যে এটি ভারত ও ভিয়েতনামের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।“

    রাজনাথ সিং বলেন, “প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) “মেক ইন ইন্ডিয়া (Make In India), মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড”(Make For The World) এর একটি উজ্জ্বল উদাহরণ।“  তিনি আরও জানান, ভিয়েতনামের মতো অন্যান্য ঘনিষ্ঠ দেশগুলো যদি উন্নত ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পের রূপান্তরের অংশ হয়ে ওঠে, তবে তাঁরা  অত্যন্ত আনন্দিত হবেন।

    আরও পড়ুন: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

    এদিন ভারত ও ভিয়েতনামের মধ্যে একটি  নতুন চুক্তিও স্বাক্ষর করা হয় যা ২০৩০সালের মধ্যে  ভারত-ভিয়েতনামের  প্রতিরক্ষা বিভাগকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। দুই দেশের  প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে ২০৩০ সালের মধ্যে আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এই চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। এই চুক্তিটি রাজনাথ সিং ও ফান ভ্যান গিয়াং (Phan Van Giang) -এর মধ্যে আলোচনার পরই স্বাক্ষর করা হয়। ভারত-ভিয়েতনামের মধ্যে এই চুক্তি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞরা। দুই দেশের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরের পর ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিভাগ আরও উন্নত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

LinkedIn
Share