Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Satyendar Jain: আইনের ফাঁসে আরেক আপ নেতা! হাওয়ালাকাণ্ডে গ্রেফতার দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Satyendar Jain: আইনের ফাঁসে আরেক আপ নেতা! হাওয়ালাকাণ্ডে গ্রেফতার দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার এক কোম্পানির সঙ্গে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে দিল্লির (Delhi) স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি (Aam Aadmi Party) নেতা সত্যেন্দ্র জৈনকে (Satyendar Jain) গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) বা ইডি।

    সোমবার সন্ধ্যায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাওয়ালা চক্রের মাধ্যমে আর্থিক তছরুপের (Money laundering) অভিযোগে সত্যেন্দ্রর বাড়ি এবং দফতরে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল ইডি (ED)। তাঁর স্ত্রী ইন্দু এবং কয়েক জন আত্মীয়ের নামে থাকা ৪ কোটি ৮১ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল।

    দিল্লিতে আম আদামি পার্টির (AAP) সরকারের ক্যাবিনেটে গুরুত্বপূর্ণ পোর্টফোলিও রয়েছে সত্যেন্দ্র জৈনের নামে। একাধারে স্বাস্থ্য ছাড়াও বিদ্যুৎ, গৃহ, পিডব্লিউডি, শিল্প, নগরোন্নয়ন, বন্যা, সেচ ও জল মন্ত্রীর দায়িত্বে রয়েছেন জৈন। ইডি সূত্রের খবর, ৫৭ বছর বয়সী জৈন সোমবার ইডির জিজ্ঞাসাবাদের সময় প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছিলেন। এরপরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার সকালে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। সত্যেন্দ্রর অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নিতে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার তাঁকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়েছে।

    ১৪ দিনের জেল হেফাজতে ঘুষকাণ্ডে ধৃত পাঞ্জাবের বরখাস্ত হওয়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    ইতিমধ্যেই জৈনের গ্রেফতারে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আপ বিধায়ক সোমনাথ ভারতী। তাঁর অভিযোগ, এজেন্সির “অপব্যবহার” করছে বিজেপি (BJP)। ভারতী বলেন, “ইডি কোনও দেবতা নয়। আমাদের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ার ফলেই এই কাজ করানো হচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে উনি এর থেকে বেরিয়ে আসবেন।” এই নিয়ে বিজেপিকে একহাত নিয়েছেন দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া (Manish Sidodia)। ট্যুইটারে তিনি বলেন, ”হিমাচল প্রদেশে দলের নির্বাচনের দায়িত্ব রয়েছে জৈনের হাতে। এখনও নির্বাচন বাকি। তাই এই ধরনের কাজ করানো হচ্ছে।”

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) সাফ জানিয়ে দেন, তিনি সতৈন্দ্র জৈনের বিরুদ্ধে আনা মামলা ভাল করে খতিয়ে দেখেছেন। পুরো মামলাটই ভুয়ো বলে অভিযোগ কেজরির। এরপর কেজরি বলেন, “আমরা দুর্নীতি সহ্য করব না, দুর্নীতি করবও না। আমাদের সরকার সততার ওপর দাঁড়িয়ে। শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে আমাদের টার্গেট করা হচ্ছে। বিচারব্যবস্থার ওপর আমার পূর্ণ আস্থা আছে।”

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে বদ্ধপরিকর ধামি! রূপরেখা তৈরিতে গঠিত বিশেষ কমিটি

    দিল্লি বিজেপি’র প্রধান আদেশ গুপ্তা (Adesh Gupta) ইডির এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “কেজরিওয়াল সরকার মুখে দুর্নীতি দূর করার কথা বললেও আদতে চুপ থাকে। নিজেদের দলের নেতা-মন্ত্রীদের দোষ চাপা দেওয়ার চেষ্টা করে আম আদমি পার্টি।” সত্যেন্দ্র জৈনকে আরও আগেই গ্রেফতার করা উচিত ছিল বলে দাবি করেন আদেশ।

  • Assam-Meghalaya Rainfall: ১২১ বছর পর রেকর্ড বৃষ্টি অসম-মেঘালয়ে! আবহাওয়াবিদরা কী বলছেন, জানুন…

    Assam-Meghalaya Rainfall: ১২১ বছর পর রেকর্ড বৃষ্টি অসম-মেঘালয়ে! আবহাওয়াবিদরা কী বলছেন, জানুন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছর প্রবল বৃষ্টি হয়েছে অসম, মেঘালয় সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে। কিন্তু এই বছর সব রেকর্ড ছাপিয়ে গিয়েছে বৃষ্টির পরিমাণ। আবহাওয়া দফতর এবং মেঘালয় প্রশাসন জানিয়েছে, দীর্ঘ ১২১ বছর পর রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে। ১৯৬৬ সালে ৭৮৯.৫ মিমি বৃষ্টি হয়েছিল এরপরেই ২০২২-এ ৮৫৮.১ মিমি বৃষ্টি হয়ে এক রেকর্ড গড়ে তুলেছে। এই বছরেই সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে আসাম ও মেঘালয়ে, এমনটাই জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে।

    আরও পড়ুন: বন্যায় বিধ্বস্ত গুজরাট – মহারাষ্ট্র, মৃতের সংখ্যা ১০০-এর বেশি

    রিপোর্ট সূত্রে জানা যায়, বর্ষাকালের প্রথম মাসে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে মোট ৩১৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন, ৭২ জন আহত হয়েছেন ও ৫০ জন নিখোঁজ। এছাড়াও অনেকই বাড়ি ছাড়া হয়েছেন। ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি যেমন- অসম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুরে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে ও এই রাজ্যেই হতাহতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এছাড়াও বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশে বজ্রপাতের ফলে অনেকেই প্রাণ হারিয়েছেন। প্রবল বর্ষণের ফলে অসম ও মেঘালয়ার বিভিন্ন জায়গায় ভূমিধসও হয়েছে, এর ফলে জুন মাসে ১৫০ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।

    আবহওয়াবিদ রক্সি ম্যাথিউ কোল (Roxy Mathew Koll) জানিয়েছেন, অসম, মেঘালয়, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড ইত্যাদি জায়গায় ১৯৫০ সাল থেকেই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে বলেছন গ্লোবাল ওয়ার্মিং (Global Warming)। অর্থাৎ আবহাওয়ায় বর্তমানে অনেক পরিবর্তন আসতে দেখা গিয়েছে। ফলে ভারত মহাসাগর  বিশেষ করে আরব সাগরের জল বেশি গরম হতে শুরু করেছে। ও বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে।

    এছাড়াও আধুনিকীকরণ (Modernization), মাটির ব্যবহারে পরিবর্তন এসবও বন্যা, ভূমিধসের (Landslide) ওপর প্রভাব ফেলে থাকে। তাপমাত্রাতেও বিপুল পরিমাণে পরিবর্তন দেখা গিয়েছে। ১৯৮১- ২০১০ সাল পর্যন্ত যেখানে স্বাভাবিক তাপমাত্রা ছিল ৩৩.৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, তেমনি ২০২২-এ তাপমাত্রা বেড়ে হয়েছে ৩৪.১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়াও আরব সাগরের (Arabian Sea) ওপর নিম্নচাপের (Depression) সৃষ্টি হওয়ায় জুন মাসে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। অন্যদিকে সমুদ্রের জলস্তরও (sea level) বাড়তে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড বৃষ্টিপাত মেঘালয়ে, কারন জানেন? 

  • Hindu janajagruti samiti: ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    Hindu janajagruti samiti: ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদ (gyanvapi mosque)-কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (kashi viswanath temple) বিতর্ক এখনও থিতু হয়নি। আগরা, মথুরা, দিল্লি, কর্নাটক সহ বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন মসজিদ নিয়ে। এই আবহে ১ হাজার ৮৬২টি মসজিদের তালিকা প্রকাশ করল হিন্দু জন জাগৃতি সমিতি (Hindu janajagruti samiti)  নামে একটি সংগঠন। তাদের দাবি, মন্দির ভেঙে ওই মসজিদগুলি গড়ে তোলা হয়েছিল। রবিবার ওই ‘অবৈধ’ মসজিদের (illegal mosque) তালিকা প্রকাশ করেছে তারা।

    কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ভেঙে গড়ে তোলা হয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। এই অভিযোগ তুলে আদালতে মামলা করেছে একাধিক হিন্দু সংগঠন। তাদের দাবি, ষোড়শ শতকে মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের নির্দেশেই মন্দির ভেঙে মসজিদ গড়ে তোলা হয়েছিল। পরে রানি অহল্যবাই বিশ্বনাথের মন্দিরটি নতুন করে গড়ে দেন। সেই মন্দিরই রয়েছে আজও।

    ১৮০০ সালে মন্দির কর্তৃপক্ষকে একটি নন্দীর মূর্তি উপহার দেন নেপালের রাণা। সেই মূর্তিও আজও রয়েছে। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দাবি, নন্দীর মুখ শিবের দিকেই থাকে। এই নন্দীর মুখও রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদের দিকে। তাই মন্দির ভেঙে গুঁড়িয়েই যে মসজিদ গড়ে তোলা হয়েছিল, হিন্দুত্ববাদীরা সে ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত। মন্দির-মসজিদ এই বিতর্কের অবসানে মামলা গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত।

    আরও পড়ুন : শাহি ইদগাহ মসজিদ চত্বরে স্থিতাবস্থা চেয়ে আবেদন মথুরা আদালতে

    এই আবহে গোটা দেশে কতগুলি মন্দির ভেঙে মসজিদ গড়ে তোলা হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রকাশ করল হিন্দু জন জাগৃতি সমিতি। সমিতির মতে, এই মসজিদগুলি ‘অবৈধ’। তালিকায় সব চেয়ে বেশি মসজিদ রয়েছে উত্তরপ্রদেশে। সেখানে ২৯৯টি মন্দির ভেঙে গড়ে তোলা হয়েছে মসজিদ। এর পর কর্নাটক। সেখানে ‘অবৈধ’ মসজিদের সংখ্যা ১৯১, তামিলনাড়ুতে ১৭২, রাজস্থানে ১৭০, গুজরাতে ১৬৯, মধ্যপ্রদেশে ১৫০, মহারাষ্ট্রে ১৪৩, অন্ধ্রপ্রদেশে ১৪২।

    তালিকায় নাম রয়েছে পশ্চিমবঙ্গেরও। সেখানে ‘অবৈধ’ মসজিদ রয়েছে ১০১টি। আর বিহারে ৭৭টি। এই তালিকায় রয়েছে দিল্লির নামও। সেখানে ৭০টি মন্দির ভেঙে গড়ে তোলা হয়েছে মসজিদ। এর মধ্যে রয়েছে কুতুব মিনার, আলাউদ্দিন খিলজির মাকবাবা, সিকান্দর লোধির সুন্দর বুর্জ মাকবারা, খিড়কি মসজিদ এবং রাজিয়া সুলতানের মাকবারাও।

    আরও পড়ুন :মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করা দাসত্বের নিদর্শন, বলেছিলেন গান্ধীজি

    এই তালিকা প্রকাশের ঠিক একদিন আগেই সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন জমা দেওয়া হয়েছে। ওই পিটিশনে ১০০ বছর বা তারও বেশি পুরনো মসজিদগুলি সার্ভে করার দাবি জানানো হয়েছে। সংবিধানের ৩২ নম্বর অনুচ্ছেদ (সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার) এর অধীনে দায়ের করা রিট পিটিশনে বিতর্কিত সম্পত্তি সুরক্ষিত রাখার নির্দেশিকা এবং নির্দেশনা জারির আবেদনও জানানো হয়েছে। পিটিশনে বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের ওজুখানার জলাধারের উল্লেখও করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ওই জলাধারে একটি শিবলিঙ্গ পাওয়া গিয়েছে। সেখানে এতদিন লোকজন ওজু করত। আবেদনকারীদের মতে, এই ধরনের অভ্যাস হিন্দু ধর্ম অনুসরণকারী কোটি কোটি হিন্দুর পক্ষে সম্পূর্ণ অবমাননাকর।

     

  • Modi: ফের পরিবারতন্ত্রের প্রতি কটাক্ষ মোদির

    Modi: ফের পরিবারতন্ত্রের প্রতি কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের নানা প্রান্তে বিভিন্ন মঞ্চ থেকে বারবার পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্প্রতি জয়পুরে অনুষ্ঠিত বিজেপির জাতীয় বৈঠকেও কংগ্রেসের ‘পরিবারবাদী’ রাজনীতির সমালোচনা করেন মোদি। এবার হায়দরাবাদে (Hyderabad) এক জনসভায় তেলঙ্গানায় ক্ষমতাসীন দল টিআরএসের বিরুদ্ধে পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ তুললেন তিনি। এদিন পরোক্ষে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওকে (KCR) কটাক্ষ করলেন প্রধানমন্ত্রী।  বৃহস্পতিবার হায়দরাবাদে (Hyderabad) গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সঙ্গে দেখা না করে এদিনই বেঙ্গালুরুতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার কাছে  গিয়েছেন কেসিআর। 

    এদিন মোদি বলেন, তেলঙ্গানা রাজ্য গঠনের জন্য শুধু একটি পরিবারই লড়াই করেনি। এই রাজ্য থেকে কেবল একটি পরিবারের লোকই সবরকম সুবিধা নেবে, এমনটাও ঠিক নয়। পরে তিনি বলেন, আমাদের দেশের বহু দলে পরিবারতন্ত্র কায়েম হয়ে বসেছে। সেজন্যই যুবকরা সুযোগ পাচ্ছে না। মোদির কথায়, “পরিবারবাদী দলের নেতারা কেবল নিজেদের উন্নয়নের কথা চিন্তা করেন। তাঁরা গরিব লোকজনের কথা ভাবেন না। তাঁরা চেষ্টা করেন যাতে একটি দলই ক্ষমতায় থাকতে পারে এবং যত বেশি সম্ভব সম্পদ লুঠ করতে পারে।”

    দলীয় কর্মীদের সভায় মোদি বলেন, “পরিবারভিত্তিক রাজনীতি কেবল একটি সমস্যা নয়, তা গণতন্ত্রের পক্ষে সবচেয়ে বড় বিপদ। যে দলগুলি একটি পরিবারের কথায় চলে, তারা কতদূর দুর্নীতিগ্রস্ত হতে পারে, দেশের মানুষ তা দেখেছে।” কেসিআরের সরকারের বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “সারা দেশ দেখছে, কীভাবে তেলঙ্গানার মানুষ সমস্যায় পড়েছেন।” পরে মোদি বলেন, তেলঙ্গানায় বিজেপি কর্মীরা আক্রমণের লক্ষ্য হয়ে উঠছেন।
    মোদির কথায়, “পরিবারতান্ত্রিক দলগুলি তোষণের রাজনীতি করে। তাদের মূল লক্ষ্য থাকে নিজেদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ভর্তি করা।” 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিজেপি তেলঙ্গানায় টেকনোলজিক্যাল হাব গড়ে তুলতে চায়। তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর ‘কুসংস্কার’ নিয়েও কটাক্ষ করেন মোদি। তিনি বলেন, কুসংস্কারাচ্ছন্ন ব্যক্তিরা রাজ্যের উন্নয়ন করতে পারেন না। তাঁর কথায়, “আমি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্বাস করি। আমি যোগী আদিত্যনাথকে অভিনন্দন জানাই। তিনি সাধু। কিন্তু কুসংস্কারে বিশ্বাসী নন। কুসংস্কারাচ্ছন্ন ব্যক্তিদের হাত থেকে তেলঙ্গানাকে রক্ষা করতে হবে।”

  • Viral News: ভারত থেকে মাকে অপহৃত হওয়ার ফোন মার্কিন যুবতীর, পরে বেরোল আসল সত্য!

    Viral News: ভারত থেকে মাকে অপহৃত হওয়ার ফোন মার্কিন যুবতীর, পরে বেরোল আসল সত্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপহরণের কতই না খবর শোনা যায় সংবাদমাধ্যমে। তবে কখনও নিজেকে অপহরণ করার খবর কি শুনেছেন? হয়তো না। তবে এবার এমনই একটি ঘটনা ঘটল ভারতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৭ বছরের এক মহিলার এমন কাণ্ড শুনে চক্ষু চড়কগাছ সাধারণ মানুষের। নিজেই নিজেকে অপহরণ করার গল্প বানিয়ে নিয়েছেন তিনি। তবে কেন এমন করলেন তিনি? কী আছে এর পেছনের রহস্য?

    আরও পড়ুন: সাগরে সাঁতার কাটতে গিয়ে হাঙরের আক্রমণে দুই মহিলা, এরপর কী হল…

    পুলিশসূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মার্কিন যুবতীর নাম ক্লোই ম্যাকলাভলিন (Chloe Mclaughlin)। তিনি চলতি বছরের ৩ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দিল্লি আসেন। রবিবার পুলিশ জানিয়েছে, তাঁর টাকার অভাব ছিল, তাই নিজের বাবা-মায়ের থেকে টাকা নেওয়ার জন্য নিজের অপহরণের গল্পটি বানান। 

    ক্লোই জুলাইয়ের ৭ তারিখ নাগাদ তাঁর মাকে ফোন করে জানান যে, তিনি বিপদে পড়ছেন ও তাঁর ওপর অত্যাচারও চালানো হচ্ছে। এরপরেই তাঁর মা ভারতে মার্কিন দূতাবাসে (US Embassy) এই খবর জানালে এই  মামলার দায়িত্ব নয়াদিল্লি পুলিশের (New Delhi Police) ওপর দেওয়া হয়। ১০ জুলাই ক্লোই আবার তাঁর মাকে ভিডিও কলের মাধ্যমে ফোন করেন ও কিন্তু তাঁর মা কোনও তথ্য পাওয়ার আগেই ফোন কেটে দেয়।

    আরও পড়ুন: মৎস্যজীবীর জালে বিরল নীল গলদা চিংড়ি, মুহূর্তে ভাইরাল ছবি

    এরপরেই দিল্লি পুলিশ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জানতে পারে যে, ক্লোই অন্যের ওয়াইফাই ব্যবহার করে তাঁর মাকে ভিডিও কল করেছিলেন ও তিনি তখন কোথায় ছিলেন তাও জানতে পারে পুলিশ। তার পরেই পুলিশ জানায় যে, তিনি এতদিন নয়ডাতে (Noida) বসবাস করছিলেন ও এরপরেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। তারপর তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও তথ্য উঠে আসে যে, নিজেকে অপহরণ করার পরিকল্পনায় একা ছিলেন না ক্লোই। সঙ্গে ছিল তাঁর বয়ফ্রেন্ড ওকোরো (Okoro)।

    পুলিশের কাছে ক্লোই স্বীকার করেন যে, দিল্লিতে আসার কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর টাকার অভাব হয়। তাই তিনি ও তাঁর বয়ফ্রেন্ড এই অপহরণের নাটক করেন তাঁর বাবা-মায়ের থেকে টাকা নেওয়ার জন্য। ক্লোই ভারতে ওকোরোর সঙ্গে থাকার জন্যেই এসেছিলেন। এছাড়া, ৬ জুন তাঁর পাসপোর্টের সময়সীমা পেরিয়ে গেছে ও তাঁর বয়ফ্রেন্ডের পাসপোর্টের ভ্যালিডিটিও শেষ হয়ে গিয়েছে।

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতে বিনা ভিসা ও ভ্যালিড পাসপোর্টে নির্দিষ্ট সময়ের বেশি থাকায় উভয়ের জন্যই আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

     

  • Sameer Wankhede: তদন্তে গাফিলতির মাশুল! বদলি সমীর ওয়াংখেড়ে, কোথায় পাঠানো হল জানেন?

    Sameer Wankhede: তদন্তে গাফিলতির মাশুল! বদলি সমীর ওয়াংখেড়ে, কোথায় পাঠানো হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রমোদতরী মাদক মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন শাহরুখপুত্র আরিয়ান খান (Aryan Khan)। তাঁর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করতে অসফল হয়েছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (NCB)। এবার সেই মাদক মামলায় (Drug case) তদন্তকারী এনসিবি অফিসার সমীর ওয়াংখেড়েকে (Sameer Wankhede) বদলি করা হল তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ে।

    প্রমোদতরী ‘ক্রুজ কর্ডেলিয়া’ (Cordelia cruise) থেকে শাহরুখ খানের (Shah Rukh Khan) পুত্রকে গ্রেফতারের নেপথ্যে ছিলেন এই প্রাক্তন এনসিবি আধিকারিক। ঘটনার তদন্তের গাফিলতি অভিযোগ উঠেছে এনসিবির বিরুদ্ধে। আরিয়ানের বিরুদ্ধে চার্জশিটে কোনও প্রমাণই দেখাতে পারেনি এনসিবি। আরিয়ান মাদক কিনেছিলেন বা পাচার করেছিলেন এরকম কোনও প্রমাণ মেলেনি। এমনকি সে মাদক সেবন করেছিলেন কি না তাও জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: আরিয়ানের বিরুদ্ধে ভুয়ো মামলা! প্রাক্তন এনসিবি কর্তার বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রের

    কারণ, এনসিবির কর্তারা গ্রেফতারের পর তাঁর কোনও মেডিক্যাল টেস্ট করাননি। সেই গাফিলতির মাশুলই কি দিতে হল সমীর ওয়াংখেড়েকে? সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, এই ঘটনার জেরেই মুম্বাই থেকে চেন্নাইয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ পদে বদলি করা হল এনসিবির প্রাক্তন জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়েকে। ট্যাক্সপেয়ার সার্ভিসে বদলি হলেন সমীর ওয়াংখেড়ে। জানা গিয়েছে, আগামী ১০ জুন নতুন পদে দায়িত্ব নেবেন এই আইআরএস (IRS) অফিসার।

    নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (Narcotics Control Bureau) ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান জানান, ১৪ জনের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, ৬ জনের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ২০২১ সালের ২ অক্টোবরে মুম্বাইয়ের একটি প্রমোদতরীতে অভিযান চালায় এনসিবি। সেই অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সমীর। মাদক-যোগের অভিযোগে ২০ জনকে গ্রেফতার করেছিল এনসিবি। ধৃতদের মধ্যে ছিলেন শাহরুখ খানের বড় ছেলে আরিয়ান খান। মাদককাণ্ডে ২৭ দিন জেলে থাকতে হয়েছিল আরিয়ানকে।

    আরও পড়ুন: মাদক-মামলায় বেকসুর খালাস, আমেরিকার পথে শাহরুখ পুত্র আরিয়ান

    মাদক-সিন্ডিকেট এবং বিদেশি মাদক পাচারকারীদের যোগসূত্রের অভিযোগে এনডিপিএস আইনের (NDPS Act) ৩৭ ও ২৭ নম্বর জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করে এনসিবি। একাধিকবার জামিন খারিজও হয় বাদশা-পুত্রের। পরবর্তী সময়ে জামিন মঞ্জুর হলেও নিয়মিত এনসিবি দফতরের ডেকে জেরা করা হয়েছে তাঁকে।

    অবশেষে ক্লিনচিটও পান আরিয়ান খান। সম্প্রতি আরিয়ানকে নির্দোষ বলে নিষ্কৃতি দেয় এনসিবি। আর এর পরই সমীরের বদলিতে অনেকেই মনে করছেন দুটি ঘটনা একে অপরের সঙ্গে যুক্ত।

     

     

  • Venkaiah Naidu: ভারতীয় সংস্কৃতি কোনও ধর্মকেই অপমান করে না, সাফ জানালেন উপরাষ্ট্রপতি 

    Venkaiah Naidu: ভারতীয় সংস্কৃতি কোনও ধর্মকেই অপমান করে না, সাফ জানালেন উপরাষ্ট্রপতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সংস্কৃতি (Indian Culture) কোনও ধর্মকেই (Religion) অপমান করে না। শুক্রবার বিজয়ওয়াড়ায় একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বলেন উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) বেঙ্কাইয়া নাইডু (Venkaiah Naidu)। ওই অনুষ্ঠানে দেশের শান্তি এবং ঐক্যের ওপর আঘাত হানতে পারে, এমন শক্তি সম্পর্কে জনগণকে সতর্কও করে দেন তিনি। যে সব শক্তি ভারতের সংহতি বিনষ্ট করতে চাইছে, তাদের সম্পর্কে জণগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাকও দেন উপরাষ্ট্রপতি।

    সম্প্রতি হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে দেশজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ প্রদর্শন। তার আগেই অবশ্য নূপুরকে সাসপেন্ড করে পদ্ম শিবির। তার পরেও অশান্তি ছড়ায় একদল মানুষ। কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ করা হয়েছে। কোথাও আগুন লাগানো হয়েছে বিজেপির পার্টি অফিসে। ঘটনার ঢের আগেই সরকারের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, নূপুরের মন্তব্য নিছকই ব্যক্তিগত, সরকারের বক্তব্য নয়। তার পরেও তাণ্ডব চলেছে দেশজুড়ে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই এদিন এমন মন্তব্য করেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, অন্যের সংস্কৃতি, ধর্ম কিংবা ভাষাকে অপমান করা ভারতীয় সংস্কৃতি নয়। বেঙ্কাইয়া বলেন, ভারতীয় সংস্কৃতির মূল্যবোধ সমস্ত সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা এবং সহবত পোষণ শেখায়। বিশ্বের দরবারে ভারতের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা চলছে বলেও মনে করিয়ে দেন উপরাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, ভারতের সংসদীয় গণতন্ত্র ও বহুত্ববাদের মূল্যবোধ গোটা বিশ্বের সামনেই একটা মডেল।

    আরও পড়ুন : কে হবেন উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী? শনিবার বৈঠকে বিজেপি

    এদিনের অনুষ্ঠানে বেঙ্কাইয়া বলেন, এখন দেশজুড়ে চলছে আজাদি কি অমৃত মহোৎসব। এই মহোৎসব আমাদের মনে করিয়ে দেয় স্বাধীনতা পেতে গিয়ে বলিদান দিতে হয়েছে কত প্রাণ! তরুণ প্রজন্মের সামনে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অবদান তুলে ধরার আহ্বানও জানান তিনি। উপরাষ্ট্রপতি বলেন, তরুণ প্রজন্মকে লড়াই করতে হবে দারিদ্র, নিরক্ষরতা, সামাজিক বৈষম্য এবং মহিলাদের ওপর অত্যাচারে বিরুদ্ধে। এটা করতে পারলেই দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ বলিদান দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি যথাযোগ্য শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা হবে। গ্রামের সঙ্গে শহরের বিভাজন, সমাজে শ্রেণি বিভাজন এবং লিঙ্গ বৈষম্য দেশকে দুর্বল করে দেয় বলেও মনে করিয়ে দেন উপরাষ্ট্রপতি।

    আরও পড়ুন : প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি পাক চরকে ভারতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন! বিস্ফোরক দাবি

     

  • Taj Mahal: নিয়ম ভেঙে তাজমহলে নমাজ পাঠ! গ্রেফতার চার

    Taj Mahal: নিয়ম ভেঙে তাজমহলে নমাজ পাঠ! গ্রেফতার চার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য, তাজমহল (Taj Mahal)। বৃহস্পতিবার তাজমহল চত্বরের মসজিদে নমাজ (Namaz) পড়ার জন্য চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।আগরার পুলিশ সুপার বিকাশ কুমার জানান, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে তিনজন হায়দ্রাবাদের বাসিন্দা এবং একজন আজমগড়ের। অভিযুক্তদের ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩ ধারার অধীনে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তাদের আদালতে পেশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    [tw]


    [/tw]

    প্রতি শুক্রবার সমস্ত পর্যটকদের জন্য বন্ধ থাকে তাজমহল। তাজমহলের প্রধান দরজার পশ্চিম দিকে শাহি মসজিদ রয়েছে। শুধুমাত্র শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে ২টো পর্যন্ত নমাজ পড়ার জন্য খুলে দেওয়া হয় তাজমহল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ঘটনার দিন ওই চার অভিযুক্ত মসজিদে নিয়মের বিরুদ্ধে গিয়ে নমাজ পড়ে। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (Archeological Survey of India) শুধুমাত্র শুক্রবারই নমাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছে। বিষয়টি নজরে পড়তেই ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের আধিকারিকরা পুলিশকে জানান। 

    আরও পড়ুন: তাজমহল আসলে তেজো মহালয়া শিবমন্দির! জানেন কি এই বিতর্কের আসল কারণ?

    জানা গিয়েছে, এদিন বিকাল ৫টা নাগাদ ওই চারজনকে তাজমহল চত্বরের শাহি মসজিদে নমাজ পড়তে দেখা যায়। তাদেরকে হাতে নাতে ধরে ফেলেন আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার কর্মী এবং সিআইএসএফ-এর জওয়ানরা। পরে তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। 

    আরও পড়ুন: কী আছে তাজমহলের বন্ধ ঘরগুলিতে? ছবি প্রকাশ করল এএসআই

    কিছুদিন আগেই তাজমহলের তালাবন্ধ ২২টি ঘর খোলার বিষয়ে বিজেপি নেতার পিটিশন খারিজ করে দেয় এলাহাবাদ হাইকোর্ট। তা নিয়ে গোটা দেশজুড়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। ফের নমাজ বিতর্কে জড়াল এই স্মৃতি সৌধের নাম।

                                                   

  • Netaji Statue: নেতাজির ৩০-ফুট উঁচু মূর্তি গড়ছেন এই শিল্পী, কেন জানেন?

    Netaji Statue: নেতাজির ৩০-ফুট উঁচু মূর্তি গড়ছেন এই শিল্পী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরই ইন্ডিয়া গেটে (India Gate) নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) মূর্তি বসানোর কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এবার জানা গেল শিল্পীর নাম। ইন্ডিয়া গেটে নেতাজির মূর্তি খোদাই করবেন শিল্পী অরুণ যোগীরাজ (Arun Yogiraj)।

    মাইসুরুর এই ভাস্করকে অনেকেই চেনেন। কেদারনাথের (Kedarnath) ১২ ফুটের শংকরাচার্যের (Shankaracharya) মূর্তিটিও বানিয়েছেন এই শিল্পী। মূর্তিটি গত বছর উদ্বোধন করেন মোদি। এপ্রিল মাসেই ২ ফুটের নেতাজির একটি মূর্তি প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন অরুণ। এবার ফের তিনি নেতাজির মূর্তি বানাচ্ছেন।   

    নতুন মূর্তিটি হবে ৩০ ফুটের। ইন্ডিয়া গেটে যেখানে অমর জওয়ান জ্যোতি (Amar Jawan Jyoti) ছিল, সেখানেই বসানো হবে নেতাজির মূর্তি। ইতিমধ্যেই সেই স্থানে নেতাজির একটি হলোগ্রাম মূর্তি রয়েছে। হলোগ্রাম মূর্তিটি ২৩ জানুয়ারি নেতাজির জন্মদিবসে উদ্বোধন করেছিলেন মোদি। এবার সেই স্থানে বসবে কালো গ্রানাইটের মূর্তি। 

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার পিএম কিষান প্রকল্পের কিস্তির টাকা বিতরণ করবেন মোদি, জানুুন বিস্তারিত
     
    নেতাজির মূর্তির জন্য তেলাঙ্গনা থেকে একটি বড় গ্রানাইট পাথর বেছে নিয়ে দিল্লিতে আনা হয়েছে। সেখানেই পাথর খোদাই করে মূর্তি বানানো হবে। মূর্তিটির নকশা তৈরি করেছে সংস্কৃতি মন্ত্রকের অধীনে ‘ন্যাশনাল গ্যালারি অফ মডার্ন আর্ট’- এর একটি দল। যার নেতৃত্বে রয়েছেন ডিরেক্টর-জেনারেল অদ্বৈত গদানায়ক (Adwaita Gadanayak)। 

    অরুণ যোগীরাজ জানিয়েছেন, ১ জুন থেকে নেতাজির মূর্তির কাজ শুরু করেছেন। ১৫ অগাস্ট, স্বাধীনতা দিবসের আগেই শেষ হয়ে যাবে মূর্তি তৈরির কাজ। স্বাধীনতা দিবসের দিনই প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন সেই মূর্তি। 

    শংকরাচার্য এবং নেতাজির মূর্তি বাদেও যোগীরাজ একাধিক মূর্তি তৈরি করেছেন। মাইসুরুর মহারাজা জয়চামরাজেন্দ্র ওডেয়ারের সাড়ে ১৪ ফুটের মূর্তি এবং স্বামী রামকৃষ্ণ পরমহংসের (Ramakrishna Paramahansa) পূর্ণাবয়ব সাদা মার্বেলের মূর্তিটিও তাঁরই হাতে তৈরি।   

    আদি শংকরাচার্যের মূর্তিটি কেদারনাথে বসানোর আগেও যোগীরাজ শংকরাচার্যের দু’ফুটের একটি ছোট সংস্করণ তৈরি করেছিলেন। যা পাঠিয়েছিলেন সংশ্লিষ্ট সব দফতর, এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কাছেও। ঠিক যেভাবে এবারও নেতাজির মূর্তি উপহার দিয়েছিলেন মোদিকে। 

     

     

  • Rajyasabha Election: রাজ্যসভা নির্বাচনে প্রথম ১৬ জনের তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা পেলেন জায়গা?

    Rajyasabha Election: রাজ্যসভা নির্বাচনে প্রথম ১৬ জনের তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা পেলেন জায়গা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভা নির্বাচনের প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। প্রথম কিস্তিতে ১৬ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রের শাসক দল। রবিবার ওই তালিকা প্রকাশিত হয়। এদিন ১০টি কেন্দ্রে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিরোধী দল কংগ্রেসও।

    ১০ জুন রাজ্যসভার নির্বাচন। দেশের ১৫টি রাজ্যের ৫৭টি আসনে নির্বাচন হবে ওই দিন। এদিন ১৬ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। এতে নাম রয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ ও কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের। নির্মলা প্রার্থী হয়েছেন কর্নাটক থেকে। আর পীযূষ মনোনীত হয়েছেন মহারাষ্ট্র থেকে। অর্থ মন্ত্রকের পাশাপাশি কর্পোরেট বিভাগ সামলান নির্মলা। পীযূষ রাজ্যসভায় বিজেপি দলনেতা। গ্রাহক পরিষেবা এবং বস্ত্র মন্ত্রকের দায়িত্বও তাঁর ওপর।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    এবার রাজ্যসভায় সব চেয়ে বেশি আসন উত্তর প্রদেশে। সেখানে ভোট হবে ১১টি আসনে। গেরুয়া শিবিরের মনোনীত প্রার্থী হলেন লক্ষ্মীকান্ত বাজপেয়ী, রাধামোহন আগরওয়াল, সুরেন্দ্র নিষাদ, দর্শনা সিংহ, সঙ্গীতা যাদব। মহারাষ্ট্রে পীযূষের পাশাপাশি অনিল দেশমুখ বোন্দের নামও মনোনীত হয়েছে। গোরক্ষপুর বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন রাধামোহন। পরে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে আসনটি ছেড়ে দেন তিনি। সেই কারণেই তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পদ্ম-শিবির। রাজস্থান থেকে মনোনীত হয়েছেন ঘনশ্যাম তিওয়ারি। তবে তামিলনাড়ুর ৬টি আসনে সোমবার বিকেল পর্যন্তও কাউকে মনোনীত করেনি পদ্মশিবির।

    এই রাজ্যগুলি ছাড়াও বিহারের পাঁচটি, কর্নাটক, রাজস্থান এবং অন্ধ্রপ্রদেশের তিনটি করে আসনেও নির্বাচন হবে ওই তারিখে। মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং পঞ্জাবের দুটি করে আসনেও নির্বাচন হবে। একটি করে আসনে নির্বাচন হবে ঝাড়খণ্ড, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গানা এবং উত্তরাখণ্ডে। হরিয়ানা থেকে মনোনীত হয়েছেন প্রাক্তন বিধায়ক কৃষ্ণলাল পানওয়ার, মধ্যপ্রদেশ থেকে কবিতা পতিদার। তারকা-রাজনীতিবিদ যজ্ঞেশ মনোনীত হয়েছেন কর্নাটক থেকে।  

    আরও পড়ুন : জিটিএ নির্বাচন অবৈধ, রুখবই! সাফ জানালেন রাজু বিস্ত

    শাসক দলের পাশাপাশি এদিন প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিরোধী দল কংগ্রেসও। ১০টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তারা। এই তালিকায় নাম রয়েছে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরম, জয়রাম রমেশ, অজয় মাকেন এবং দলের প্রধান মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালা।

    চিদম্বরমকে মনোনীত করা হয়েছে তামিলনাড়ু থেকে। কর্নাটক থেকে মনোনীত হয়েছেন জয়রাম রমেশ। মাকেন মনোনীত হয়েছেন হরিয়ানা থেকে। আর সুরজেওয়ালাকে মনোনীত করা হয়েছে রাজস্থান থেকে। রাজস্থান থেকে মুকুল ওয়াসনিক এবং প্রমোদ তিওয়ারির নামও রয়েছে। মধ্যপ্রদেশে মনোনীত হয়েছেন বিবেক তানখা। রাজীব শুক্লা এবং রঞ্জিত রঞ্জন মনোনীত হয়েছেন ছত্তিশগড় থেকে। মহারাষ্ট্রে প্রার্থী হয়েছেন ইমরান প্রতাপগড়ি।

    প্রসঙ্গত, আগামী দু’মাসে রাজ্যসভায় যে ৫৫টি শূন্যপদ সৃষ্টি হবে, তার মধ্যে কংগ্রেসের রয়েছেন সাতজন। এঁরা হলেন চিদম্বরম, রমেশ, অম্বিকা সোনি, বিবেক তানখা, প্রদীপ টামটা, কপিল সিবাল এবং ছায়া ভার্মা। এর মধ্যে সিবাল অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির সমর্থনে প্রার্থী হচ্ছেন রাজ্যসভায়।  

     

     

LinkedIn
Share