Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Congress Chintan Shivir: “এক পরিবার, এক টিকিট” নীতির ভাবনা কংগ্রেসে, ছাড় পাবে গান্ধী-পরিবার?

    Congress Chintan Shivir: “এক পরিবার, এক টিকিট” নীতির ভাবনা কংগ্রেসে, ছাড় পাবে গান্ধী-পরিবার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে (2024 Loksabha election) বিজেপির (BJP) বিজয়রথ কীভাবে থামানো যাবে, সেই নিয়ে আলোচনা-বিশ্লেষণ করতে ১৩ মে থেকে রাজস্থানের উদয়পুরে বসছে কংগ্রেসের (congress) চিন্তন শিবির (chintan shivir)।

    কংগ্রেসের বিরুদ্ধে পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অতীতে, পরিবার-তন্ত্রকে ইস্যু করে কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি। বিরোধীদের এই অস্ত্রেই বিভিন্ন নির্বাচনে ঘায়েল হয়েছে কংগ্রেস। শুধু বিরোধী নয়, দলের অভ্যন্তরেও এই নিয়ে অনেক অপ্রিয় প্রশ্ন উঠেছে। দলের অন্দরে ও বাইরে উভয়ক্ষেত্রেই একাধিকবার, এই পরিবারতন্ত্রের জন্য বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে হাত-শিবিরকে। 

    আগামী লোকসভা নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরকে টেক্কা দিতে এবার আগে থেকে কোমর বেঁধে নামতে চলেছে শতাব্দী-প্রাচীন দলটি। এবার তাই পরিবারতন্ত্রে ইতি টানতে চাইছে কংগ্রেস। সূত্রের খবর, বিরোধীদের জবাব দিতে এবার এক পরিবার এক টিকিট নীতি (one family, one ticket) চালু করতে পারেন কংগ্রেস হাইকমান্ড। 

    সম্প্রতি, ভোটকূশলী প্রশান্ত কিশোর কংগ্রেসকে চাঙা করার একগুচ্ছ খসড়া পেশ করেন হাইকমান্ডের কাছে। ওই খসড়ায়ই ছিল এক পরিবার, এক টিকিট নীতি লাগু করার কথা। পিকে কংগ্রেসে যোগ দেননি। তবে তাঁর প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে আলোচনা। 

    সূত্রের খবর, দলের মধ্যেই প্রস্তাব উঠেছে, দলকে জেতাতে অবিলম্বে চালু হোক এক পরিবার এক টিকিট নীতি।  ইতিমধ্যেই দলের শীর্ষস্তরে এই নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা ও পর্যালোচনা হয়েছে। আসন্ন চিন্তন শিবিরেই প্রস্তাবে পড়তে পারে হাইকমান্ডের শিলমোহর। 

    আরও পড়ুন : কাঠমান্ডুর নাইটক্লাবে রাহুল গান্ধীর ভিডিও ভাইরাল, নিন্দায় সরব বিজেপি

    তবে সূত্রের খবর, এই নীতি-রূপায়ণের ক্ষেত্রে একটি ব্যতিক্রম রাখা হয়েছে! আর সেই ব্যতিক্রমের নাম গান্ধী পরিবার। অর্থাৎ, এক পরিবার এক টিকিট নীতি বাকি সকলের জন্য কার্যকর হলেও, গান্ধী পরিবারের ক্ষেত্রে নয়। অর্থাৎ, গান্ধী পরিবারকে এই নিয়মের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে বলেই খবর।

    সূত্রের খবর, আলোচনার সময়, গান্ধী পরিবারের ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা সম্ভব নয় বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে। স্বাস্থ্যের কারণে হয়তো এবার আর রায়বেরিলি থেকে ভোটে লড়বেন না সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। তবে আমেঠি থেকে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)  লড়বেন বলেই খবর। এক পরিবার এক নীতি লাগু হলে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার টিকিট পাওয়ার কথা নয়। যদিও প্রিয়ঙ্কাও লড়বেন বলে এখনও পর্যন্ত খবর।

    পরপর দু’দফায় দিল্লির তখতে বসেছে বিজেপি সরকার। দীর্ঘদিন ক্ষমতা থেকে দূরে শতাব্দী প্রাচীন দল কংগ্রেস। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষয় শুরু হয়েছে দলে। যার ফলশ্রুতিতে একের পর এক রাজ্যে ধরাশায়ী হচ্ছে দল। এমতাবস্থায় দলকে চাঙা করার একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে ওই চিন্তন শিবিরে। তার মধ্যেই একটি হতে চলেছে, এক পরিবার এক টিকিট নীতি।

    কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, বিজেপি যাতে ফের পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ করতে না পারে, সেই জন্যই এই নীতি চালু করার ভাবনা। তবে রাজনৈতিক মহলের মতে, যদি গান্ধী পরিবারকে এই নীতি থেকে “ফ্রি পাস” দেওয়া হয়, তাহলে কংগ্রেসের দ্বিচারিতা আরও প্রকট হবে। সেক্ষেত্রে, নির্বাচনের আগে, বিজেপির হাতে নতুন অস্ত্র উঠে আসবে। 

    শুধু তাই নয়। দলের কংগ্রেসেরই অন্দরে এই নিয়ে আরও অসন্তোষ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, ইতিমধ্য়েই, দলের একাংশ রাহুলের নেতৃত্ব নিয়ে খুশি নয়। অনেকেই মনে করেন, পুনরুজ্জীবনের জন্য গান্ধী পরিবারের ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে হবে কংগ্রেসকে। কিন্তু, তা আখেরে কতটা হয়, তা আসন্ন চিন্তন শিবিরেই বোঝা যাবে। 

  • Domestic violence: কর্তব্যে অনীহা! “স্বাভাবিক” ভাবেই গার্হস্থ্য হিংসার শিকার মেয়েরা, দাবি সমীক্ষায়

    Domestic violence: কর্তব্যে অনীহা! “স্বাভাবিক” ভাবেই গার্হস্থ্য হিংসার শিকার মেয়েরা, দাবি সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্তব্য পালন না করার ফলে মেয়েদের যদি গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হতে হয়, তাহলে তাতে কোনও ‘ভুল’ নেই। সেই ঘটনাকে ‘স্বাভাবিক’ বলেই মনে করে দেশের অর্ধেক ছেলে-মেয়েরা। কেন্দ্রের সমীক্ষায় উঠে এল এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। 

    ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে (NFHS) অনুযায়ী, কর্ণাটকের বেশিরভাগ বাসিন্দাই মনে করেন, মেয়েরা যদি নিজেদের দায়িত্ব পালন না করেন তাহলে স্ত্রীদের বিরুদ্ধে পারিবারিক হিংসা বা যৌন হয়রানির ঘটনা খুবই স্বাভাবিক। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের (Ministry of Health & Family Welfare) প্রকাশিত ওই সমীক্ষা রিপোর্টে দেখা গিয়েছে শুধু কর্ণাটক নয় দেশের প্রায় অর্ধেক পুরুষ এবং মহিলা এই যুক্তিতে একমত।

     ভারতের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নারী শারীরিক বা যৌন সহিংসতার শিকার হন, ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে-৫ রিপোর্টে এমনটাই দেখা গিয়েছে। যদিও দেশে নারীর বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসা ৩১.২% থেকে ২৯.৩% এ হ্রাস পেয়েছে। তবুও দেশবাসীর এই মানিসকতা চমকে দেওয়ার মতো বলে অভিমত বিশেষজ্ঞদের। ওই সমীক্ষায় দেখা গেছে যে ৩২% বিবাহিত মহিলা (১৮-৪৯ বছর) শারীরিক, যৌন বা মানসিক সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রীর সহিংসতার সবচেয়ে সাধারণ প্রকার হল শারীরিক সহিংসতা (২৮%), তারপরে মানসিক সহিংসতা এবং যৌন সহিংসতা। এর বিপরীতে, দেশে মাত্র ৪ % পুরুষ গার্হস্থ্য সহিংসতার মামলার মুখোমুখি হন।

    কর্ণাটকে নারীর বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য সহিংসতা সর্বোচ্চ ৪৮ %, বিহার, তেলেঙ্গানা, মণিপুর এবং তামিলনাড়ুর পরে। লক্ষদ্বীপে সর্বনিম্ন পারিবারিক সহিংসতা ২.১%। গ্রামীণ এলাকায় মহিলাদের মধ্যে শারীরিক সহিংসতার অভিজ্ঞতা বেশি সাধারণ (৩২%) শহরাঞ্চলে তাদের সমকক্ষদের তুলনায় (২৪%) এবং একজন মহিলার সহিংসতার অভিজ্ঞতা ক্রমবর্ধমান স্কুলিং এবং সম্পদের সঙ্গে দ্রুত হ্রাস পায়।

    সেন্টার ফর সোশ্যাল রিসার্চের রঞ্জনা কুমারী বলেন,” এই সমীক্ষা প্রমাণ করে দেশবাসী নারীর উপর গার্হস্থ্য হিংলার ঘটনাকে সাধারণ বলে মনে করে। এতে কোনও অপরাধ লুকিয়ে আছে বলে মানেন না তাঁরা। শুধু পুরুষেরা নয়, মেয়েরাও এই নীতিকেই মেনে নিয়েছে।” এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে গেলে নারীশিক্ষার উপর জোর দেওয়ার প্রয়োজন বলে মনে করেন রঞ্জনা। 

     

  • Dalai Lama: দলাই লামাকে মোদির ফোন! জন্মদিনে বৌদ্ধ ধর্মগুরুর দীর্ঘায়ু কামনা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Dalai Lama: দলাই লামাকে মোদির ফোন! জন্মদিনে বৌদ্ধ ধর্মগুরুর দীর্ঘায়ু কামনা করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা বিশ্ব তাঁকে চেনে অথচ নিজের জন্মভূমিতে ফেরার অধিকার নেই তাঁর। তিনি হলেন তেনজিং গিয়াস্তো, চতুর্দশ দলাই লামা।  ১৯৩৫ সালের ৬ জুলাই উত্তর পূর্বের তাতসের গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। জন্মসূত্রে নাম ছিল লামো ধন্ডুপ। আজ তাঁর ৮৭-তম জন্মদিন। তিব্বতের বৌদ্ধ ধর্মগুরু দলাই লামা-র ৮৭তম জন্মদিনে তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দলাই লামার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেন তিনি। ট্যুইটবার্তায় মোদি লেখেন, ‘ধর্মগুরু দলাই লামাকে আগেই ফোন করে তাঁর জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছি। তাঁর সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করি।’

    [tw]


    [/tw]

    তিব্বত আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে বৌদ্ধ ধর্মগুরু দলাই লামার সঙ্গে চিনের বিরোধ বাধে। সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তিব্বতি বৌদ্ধ ধর্মের শীর্ষগুরু দলাই লামা ভারতের কাছে রাজনৈতিক আশ্রয় চান। ভারত দলাই লামাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়ে ধর্মশালায় তাঁকে সংঘ স্থাপনের জায়গা দেয়। সেই থেকে ধর্মশালাতেই স্বেচ্ছা নির্বাসনে রয়েছেন দলাই লামা। তাঁর জন্মদিনে এদিন দেশ ও বিদেশের বহু রাজনৈতিক নেতা ও রাষ্ট্রনেতারা অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন।

    দলাই লামা কথাটির অর্থ হল জ্ঞানসাগর। তেনজিংয়ের মধ্যে ত্রয়োদশ দলাই লামার পুনর্জন্ম ঘটেছে বলে মাত্র দু’বছর বয়সে তিনি চিহ্নিত হন লামো হিসেবে। করুণার বোধিসত্ত্ব হিসেবে পুনর্জন্ম নেবেন বলে মৃত্যুর আগেই জানিয়ে গিয়েছিলেন ত্রয়োদশ দলাই লামা। ১৯৫০ সালে ছ’বছর বয়সে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন দলাই লামা। তিব্বত সরকারের প্রধান হিসেবে তাঁকে অভিষিক্ত করার প্রস্তুতি শুরু হয়। ৬১ বছর আগে, ১৯৫৯-এর মার্চের এক রাতে চিনের লাল ফৌজের লালচক্ষু উপেক্ষা করে পথে নেমে পড়েছিলেন দলাই লামা। সঙ্গী ছিলেন তাঁর  বৃদ্ধা মা, বোন, ছোট ভাই আর তাঁর কয়েক জন আধিকারিক। জানতেন না, তাঁর সামনে কী ভবিষ্যত্‍‌ অপেক্ষা করছে। ১৯৫৯ সালের ৩ এপ্রিল ভারত দলাই লামাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়। তাঁর নির্বাসিত সরকারকে জায়গা দেওয়া হয় হিমাচল প্রদেশের ধরমশালায়। তার পর, সেখান থেকেই তিব্বত মুক্ত করার দাবিতে চিনবিরোধী আন্দোলন সংগঠিত করেছেন দলাই লামা। যার স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৮৯ সালে তিনি পান নোবেল শান্তি পুরস্কার।

    আরও পড়ুন: ‘স্মোকিং কালী’ বিতর্ক, হাত ছাড়ল দল, তৃণমূলকে আনফলো মহুয়ার

    ভারত সরকারের সঙ্গে দলাই লামার সম্পর্ক যথেষ্ট ভালো। করোনা মোকাবিলায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করে চিঠি লেখেন দলাই  লামা। এমনকি করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে অনুদানও দেন তিনি। অসমে বন্যা দুর্গতদের সাহায্যেও এগিয়ে এসেছেন তিব্বতি ধর্মগুরু। তিনি মনে করেন ভারতই একমাত্র দেশ, যেখানে ইতিহাস ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটেছে। নিজেদের অতীত-ঐতিহ্যকে ধরে রেখে নতুনকে বরণ করেছে ভারত। 

  • Anantnag Sun Temple: অনন্তনাগে মার্তন্দ সূর্য মন্দির পরিদর্শন জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার

    Anantnag Sun Temple: অনন্তনাগে মার্তন্দ সূর্য মন্দির পরিদর্শন জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনন্তনাগ (Anantnag) পরিদর্শন করলেন জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা (L-G Manoj Sinha)। তিনি মাত্তানের প্রাচীন মার্তন্দ সূর্য মন্দিরে (Martand Sun Temple) শুভ নবগ্রহ অষ্টমঙ্গলম পুজোয় অংশ নেন।

    সাধু, কাশ্মীরি পণ্ডিত সম্প্রদায়ের সদস্য এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয় এই পুজো। এই মন্দির দেশের সূর্য মন্দিরগুলির মধ্যে প্রাচীনতম। অষ্টম শতাব্দীতে তৈরি এই মন্দিরটি অমূল্য প্রাচীন আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের প্রতীক। অনুষ্ঠানে মনোজ সিনহা বলেন, “কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর বৈচিত্র্যময় ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বহন করে। দেশের জ্ঞানের কেন্দ্র। আমরা জম্মু ও কাশ্মীরের ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক স্থানগুলিকে প্রাণকেন্দ্রে রূপান্তরিত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এই কাজ আমাদের ধর্মের পথে চালনা করবে এবং এই সুন্দর ভূমিকে শান্তি, সুখ এবং সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে তুলবে।” 

    কাশ্মীরবাসীর মঙ্গলের জন্যে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনাও করেন তিনি। লেফটেন্যান্ট গভর্নর ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন বিধায়ক সুরিন্দর অম্বরদার এবং বিভিন্ন প্রান্তের বিশিষ্ট সাধু-সন্ন্যাসীরা।এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কাশ্মীরের বিভাগীয় কমিশনার পান্ডুরং কে পোল, কাশ্মীর পুলিশের আইজি বিজয় কুমার, অনন্তনাগ জেলা প্রশাসক ডাঃ পীযূষ সিংলা এবং পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্তারা।

     

  • Graceful Nirmala: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    Graceful Nirmala: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বক্তৃতা দিচ্ছেন ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ডিপোজিটরি লিমিটেডের (এনএসডিএল) অধিকর্তা পদ্মজা চুন্দুরু। মঞ্চে বসে  কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বক্তৃতার মাঝে হঠাতই গলা শুকিয়ে গেল পদ্মজার। জল চাইতেই উঠে গেলেন অর্থমন্ত্রী। নিজের পদ বা গাম্ভীর্য ভুলে মানবিকতার খাতিরে জলের বোতল এগিয়ে দিলেন পদ্মজার হাতে। অভিভূত এনএসডিএল অধিকর্তা তথা কক্ষে উপবিষ্ট সকল দর্শক-শ্রোতারা। এই ছবি ভাইরাল হতেই প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরাও।  

    [tw]


    [/tw]

    সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত অনুষ্ঠানটির ভিডিওতে, পদ্মজা চুন্দুরুকে কথা বলতে দেখা যায় যার মধ্যে তিনি বিরতি দেন এবং জলের জন্য অঙ্গভঙ্গি করেন। তারপরে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে মঞ্চ জুড়ে হাঁটতে দেখা যায় এবং শ্রীমতী চুন্দুরুকে একটি জলের বোতল অফার করতে দেখা যায়। শ্রীমতী চুন্দুরু ধন্যবাদ জানান অর্থমন্ত্রীকে। দর্শকদের করতালিতে ভরে যায় গোটা জায়গাটা।শনিবার এনএসডিএল-এর রজত জয়ন্তী উদযাপনের জন্য মুম্বাইয়ে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন শনিবার হিন্দি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষার্থীদের জন্য NSDL-এর বিনিয়োগকারী সচেতনতা কর্মসূচি ‘মার্কেট কা একলব্য’ চালু করেছেন। নির্মলা বলেন, “এই কর্মসূচীর মাধ্যমে, আপনি এমন অনেকের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন যাদের আর্থিক সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে৷ এটিই সঠিক সময় যখন মানুষের বাজার সম্পর্কে জানার প্রবণতা থাকে। এই কাজে মানুষকে সাহায্য করবে  NSDL।” 

  • Guwahati Temple Vandalised: গুয়াহাটিতে দুটি মন্দিরে ভাঙচুর, উপড়ে ফেলা হল শিবলিঙ্গ 

    Guwahati Temple Vandalised: গুয়াহাটিতে দুটি মন্দিরে ভাঙচুর, উপড়ে ফেলা হল শিবলিঙ্গ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুয়াহাটিতে (Guwahati) দুটি মন্দিরে (Temple) ভাঙচুর চালানোর ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে আসামে (Assam)। দুষ্কৃতিদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, গুয়াহাটির ভেটাপাড়া এলাকায় মঙ্গল এবং বুধবার পরপর দুদিন দুটি মন্দিরে ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতিরা। ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে। 

    মন্দিরের মূর্তিগুলি নির্দিষ্ট স্থান থেকে উপড়ে ফেলা হয়। পরদিন সকালবেলা বিষয়টি জানতে পারেন এলাকার বাসিন্দারা। বিষয়টিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসীরা। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। 

    [tw]


    [/tw]

    ডেপুটি পুলিশ কমিশনার সুধাকর সিং এবিষয়ে বলেন, ‘রাস্তার ধারের দুটি মন্দির ভাঙচুর করা হয়। মন্দিরগুলিতে পুলিশি সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা ঘটনার তদন্ত করছি। দোষীকে দ্রুত চিহ্নিত করা হবে এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” 

    একটি মন্দির থেকে শিবলিঙ্গ উপড়ে ফেলা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি অপর মন্দির থেকে গনেশের মূর্তি উপড়ে ফেলার চেষ্টাও করেছিল দুষ্কৃতিরা। মন্দিরটি গ্রিল দিয়ে ঘেরা থাকায় মন্দিরের বাইরে থাকা শিবলিঙ্গটি ছুঁড়ে ফেলে তারা। পরদিন সকালে ড্রেনের কাছে ভাঙা মূর্তিটি খুঁজে পায় এলাকাবাসীরা। সেই মূর্তিটি তুলে আবার আগের জায়গায় স্থাপন করেন তাঁরা। শিবলিঙ্গ এবং শিবমূর্তিটির হাত ভাঙা হয়েছে। এলাকাবাসীরা মূর্তিগুলির পুনর্নির্মাণের ব্যবস্থা করেছেন।

     

  • Yasin Malik: “হত্যার বদলা ফাঁসি”, ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে সরব প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসারের স্ত্রী

    Yasin Malik: “হত্যার বদলা ফাঁসি”, ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে সরব প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসারের স্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিককে (Yasin Malik) যে দণ্ডে দণ্ডিত করেছে আদালত, তাতে বিচারব্যবস্থার প্রতি সম্মান জানিয়েও শাস্তি নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করলেন প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসার রবি খান্নার (Ravi Khanna) স্ত্রী নির্মলা খান্না (Nirmala Khanna)।

    বুধবার দিল্লির এনআইএ (NIA) আদালত ইয়াসিন মালিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের (life sentence) নির্দেশ দেওয়ার পর প্রয়াত বায়ুসেনা অফিসার রবি খান্নার স্ত্রী জানান, তিনি মনে করেছিলেন ইয়াসিন মালিককে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। কিন্তু যাবজ্জীবনে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা নিয়ে তিনি একেবারেই খুশি নন। তিনি মনে করেন, তাঁর স্বামী হত্যা করার একমাত্র শাস্তি হতে পারে ফাঁসি।

    জঙ্গিদের অর্থ সাহায্যের (Terror Funding Case) অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় ইয়াসিন মালিককে।  তাঁর মৃত্যুদণ্ডের আবেদন করেছিল এনআইএ। ইয়াসিনের আইনজীবী যাবজ্জীবনের আবেদন রাখেন। আদালত ইয়াসিনকে দুটি মামলায় যাবজ্জীবন সাজার পাশাপাশি, ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা করেছে। মামলার রায় ঘোষণার পরই মুখ খোলেন বায়ুসেনার প্রয়াত অফিসারের স্ত্রী। নির্মলা বলেন, “আমি এত বছর ধরে অপেক্ষা করে রয়েছি। রক্তের বদলে রক্ত, মৃত্যুর বদলে মৃত্যু। কিন্তু আদালত ইয়াসিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল। ওর মৃত্যুদণ্ড পাওয়া উচিত ছিল।”

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত ১৯৯০ সালের ২৫ জানুয়ারি জম্মু-কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টের (JKLF) এর নেতৃত্বে হত্যা করা হয় বায়ুসেনা অফিসার রবি খান্নাকে। আদালত ও ভারতীয় বিচারব্যবস্থার প্রতি সম্মান জানিয়ে নির্মলা এদিন বলেন, “যাঁরা সাজা ঘোষণা করেছেন, তাঁরা যথেষ্ট অভিজ্ঞ এবং ন্যায়-নীতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। তবে আমি খুশি হতাম ইয়াসিন মৃত্যুদণ্ড পেলে।” ইয়াসিনের মৃত্যুদণ্ড প্রসঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও কথা বলবেন বলে জানান নির্মলা। 

    আরও পড়ুন: ইয়াসিনের সমর্থনে ট্যুইট আফ্রিদির, “সব তোমার বয়সের মতো…” পালটা অমিত মিশ্র

    কেন্দ্রে কংগ্রেস সরকারের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিয়ে নির্মলা বলেন, “আগের সরকার আমার স্বামীকে শহিদ তকমা দেয়নি। শুধু তাই নয়, তাঁরা ইয়াসিন মালিককে মহাত্মা গান্ধীর মতো করে মান-সম্মান দিয়ে রেখেছিল। গত ৩২ বছর ধরে ইয়াসিন মুক্ত হয়ে ঘুরে বেরিয়েছে। যা আমাকে খুব কষ্ট দিত।” বলেও অভিযোগ করেন নির্মলা খান্না। ইয়াসিন মালিক আসলে পাকিস্তানেরই চর, তাই তার সাজাতে পাক সরকার খুব দুঃখ পাচ্ছে বলেও কটাক্ষ করেন নির্মলা। 

  • Covid 19: করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়া নয়, জানাল হু

    Covid 19: করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়া নয়, জানাল হু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনায় (Corona) আক্রান্ত হওয়া মানেই করোনার বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে, এমনটা নাও হতে পারে, জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওরফে হু (WHO)। হু-এর বিজ্ঞানী ডেভিড নোবারোর (David Nabarro) মতে বার বার করোনায় আক্রান্ত হলে, পরবর্তীতে দীর্ঘ সময়ের জন্যে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।

    নোবারো বলেন, “করোনায় আক্রান্ত হলেই, পরবর্তী সংক্রমণে আপনি সুরক্ষিত এটা ভাবার কোনও কারণ নেই। কারণ করোনা বার বার এর প্রকৃতি বদলাচ্ছে। তাই আগে থেকে তৈরি হওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা করোনার নতুন ভেরিয়েন্টকে আটকাতে পারবে না।”

    আরও পড়ুন: দেশের করোনাগ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী, নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে বাংলা-তামিলনাড়ু

    তিনি আরও বলে, “যতবার আপনার কোভিড হবে ততবার শরীরের ক্ষতি হবে এবং দীর্ঘমেয়াদী কোভিড হওয়ার আশঙ্কাও বেশি থাকবে। তাই করোনা যত কম হবে ততই মঙ্গল।” চার সপ্তাহের বেশি সময় ধরে করোনার লক্ষণ যদি শরীরে থাকে, তাহলে তাকে দীর্ঘমেয়াদী করোনা ধরা যায়। এই সংক্রমণের রেশ কয়েক মাস থেকে এক বছরও থাকতে পারে।

    আরও পড়ুন: সক্রিয় রোগীর সংখ্যা এক লক্ষ পার, ফের ভয় ধরাচ্ছে করোনা!

    কিছুদিন আগে ডেভিড বলেছিলেন, করোনা আস্তে আস্তে এর তেজ হারাচ্ছে। এতে প্রাণনাশের আশঙ্কা আর নেই। তিনি এবার জানান, ভাইরাস আবার এর প্রকৃতি বদলাচ্ছে। তাই করোনার ভয় এখনই কাটছে না।

    তিনি আরও জানান, যারা টিকা নিচ্ছেন না তাঁদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। এই মুহূর্তে করোনার বিএ৪ এবং বিএ৫- ভেরিয়েন্ট বিশ্বজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। নোবারো আরও বলেন, মানুষকে অনেক বেশি সতর্ক হতে হবে। টিকাই এই রোগ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায়। 

    দিন দিন ঊর্ধ্বমুখী দেশের করোনা গ্রাফ (Corona Graph)। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও কিছুটা বাড়ল সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, একদিনে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ হাজার ৯২ জন। গতকাল এই সংখ্যাটা ছিল ১৭ হাজার ৭০ জন।

    এর পাশাপাশি বেড়েছে মৃতের সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (Health Ministry) বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৯ জনের। আগের দিনে এই সংখ্যাটা ছিল ২৩ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনামুক্ত হয়েছেন ১৪ হাজার ৬৮৪ জন। এই মুহূর্তে দেশে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৯ হাজার ৫৬৮ জন। দৈনিক পজিটিভিটির হার ৪.১৪ শতাংশ।

  • PACS Computerisation: ৬৩,০০০ ‘প্যাকস’- এর জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন কেন্দ্রের 

    PACS Computerisation: ৬৩,০০০ ‘প্যাকস’- এর জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৬৩ হাজার প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল ক্রেডিট সোসাইটির (Primary Agricultural Credit Societies) ডিজিটাইজেশনের জন্যে ২,৫১৬ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন দিল কেন্দ্র। এর মধ্যে কেন্দ্র দেবে ১,৫২৮ কোটি টাকা। ৫ বছরের এই প্রকল্পে প্যাকসগুলিকে ডিজিটাইজ করা হবে। মন্ত্রিসভার অর্থনীতি বিষয়ক কমিটি (Cabinet Committee on Economic Affairs) বুধবার এই অনুমোদন দিয়েছে। দেশের ১৩ কোটি কৃষক এই সোসাইটিগুলির সদস্য।

    আরও পড়ুন: ‘সেদিন দেশবাসীর অধিকার…’, ৭৫-এর জরুরি অবস্থা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    সরকারের বক্তব্য, দেশের বেশিরভাগ ক্রেডিট সোসাইটিই কম্পিউটারাইজড নয়। এখনও ম্যান্যুয়াল পদ্ধতিতে চালিত হয়। ফলে স্বচ্ছতার অভাব দেখা দিচ্ছে। তাই পুরো প্রক্রিয়াকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সহজ করতে সরকারের এই ভাবনা। কিছু কিছু রাজ্যে প্যাকসের কম্পিউটারাইজেশন হলেও, তারা সবাই এক সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে না বলে একে অপরের সাথে কোনওভাবে যুক্ত নয়। পরিকল্পনা করা হয়েছে, দেশের সমস্ত প্যাকসকে কম্পিউটারাইজড করে এক ছাতার তলায় আনা হবে। ফলে প্রতিদিনের হিসেব রাখতে সুবিধে হবে। 

    আরও পড়ুন: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    সফ্টওয়্যারটিতে সাইবার নিরাপত্তা এবং ডেটা স্টোরেজসহ ক্লাউড-ভিত্তিক সফ্টওয়্যার, রক্ষণাবেক্ষণ সহায়তা, প্রশিক্ষণসহ বর্তমান রেকর্ডগুলির ডিজিটাইজেশনের সুবিধা থাকবে। সফ্টওয়্যারটিতে স্থানীয় ভাষায় অপারেট করার সুবিধাও থাকবে। 

    এই বিষয়ে ট্যুইট করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি লেখেন, “এই প্রকল্পটি চালু হলে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আসবে। বিশ্বাসযোগ্যতা এবং কর্মদক্ষতাও বাড়বে। মানুষের সুবিধার জন্যে আঞ্চলিক ভাষাতেও সফ্টওয়্যার অপারেট করার সুবিধা থাকবে।”

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

    প্রক্রিয়াটি চালু হলে ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক চাষীদের অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা ঢুকবে। এছাড়াও সরকারি প্রকল্প, ফসল বীমা সম্পর্কে কৃষকদের তথ্য পেতে আরও সুবিধে হবে। সবটাই চলে আসবে হাতের নাগালে। 

     

  • Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের  

    Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ডিলিমিটেশন নিয়ে পাকিস্তানের ‘প্রহসনমূলক’ প্রস্তাব খারিজ ভারতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে সীমানা পুনর্বিন্যাসের (Jammu Kashmir delimitation) বিরুদ্ধে পাকিস্তানের (Pakistan) সংসদে পাশ হয়েছে প্রস্তাব। প্রস্তাবটি ‘প্রহসনমূলক’ (farcical resolution) বলে জানিয়ে দিল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (ministry of external affairs)।  মঙ্গলবার মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়, এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার কোনও অধিকারই পাকিস্তানের নেই। পাক অধিকৃত কাশ্মীর (PoK) সহ সমগ্র জম্মু-কাশ্মীর (jammu & kashmir) এবং লাদাখ (Ladakh) ভারতের (India) অবিচ্ছেদ্য অংশ।

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসেই জম্মু-কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হয় নরেন্দ্র মোদির (modi) সরকার। ভূস্বর্গকে আক্ষরিক অর্থেই শান্তির স্বর্গে পরিণত করতে কোমর কষে নামে মোদি-অমিত শাহ (Amit Shah) জুটি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীদের কার্যত দুরমুশ করে দিয়ে ফের কেন্দ্রের কুর্সিতে ফেরে বিজেপি। তার পরেই কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। উপত্যকায় ফেরে শান্তি। জম্ম-কাশ্মীরকে সুশাসন দিতে সেখানে বিধানসভা ভোট করার প্রস্তুতি শুরু করে মোদি সরকার। শুরু হয় সীমানা পুর্নবিন্যাসের কাজ। সম্প্রতি শেষও হয়েছে কাজ। ডিলিমিটেশন কমিশনের জমা দেওয়া রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, জম্মু-কাশ্মীরে লোকসভা কেন্দ্র হয়েছে পাঁচটি। প্রত্যাশিতভাবেই আসন সংখ্যা বেড়েছে বিধানসভারও।

    ভারতের এই সীমানা পুনর্বিন্যাসের ঘটনায় ‘উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছিল ইসলামিক দেশগুলির সংগঠন ওআইসি (OIC)। বিশ্বের ৫৭টি দেশ এই সংগঠনের সদস্য। তাদের অভিযোগ, কাশ্মীরিদের অধিকার লঙ্ঘন করছে ভারত। সোমবার ইসলামিক দেশগুলির এই সংগঠনকেও কড়া জবাব দিয়েছিল ভারত। বিদেশ মন্ত্রক সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, ওআইসির এই ধরনের ‘অযৌক্তিক মন্তব্য’ করা উচিত নয়।

    সীমানা পুনর্বিন্যাসের নিন্দা করে পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে (Pakistan national assembly) একটি প্রস্তাব পাশ হয় গত সপ্তাহে। পাক বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি সংসদে প্রস্তাবটি পেশ করে বলেছিলেন, কৃত্রিমভাবে জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচনী শক্তি বদলে দেওয়ার লক্ষ্যেই ভারত সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে। এদিন সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বিদেশ সচিব অরিন্দম বাগচি বলেন, অবৈধভাবে এবং জোর খাটিয়ে পাকিস্তানের দখল করা ভারতীয় ভূখণ্ড-সহ ভারতের কোনও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য বা হস্তক্ষেপ করার কোনও অধিকার পাকিস্তানের নেই। তিনি বলেন, ভারতীয় কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে পাক সংসদে যে প্রহসনমূলক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, তা আমরা স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিবৃতিতে এও বলা হয়, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরের আসন পুনর্বিন্যাসের অনুশীলন একটি গণতান্ত্রিক অনুশীলন। যারা যারা এতে প্রভাবিত হবেন, তাদের সবার সঙ্গেই বিস্তারিত পরামর্শের পরেই এই কাজ করা হয়েছে। এটা দুঃখজনক বিষয় যে, পাকিস্তানের নেতৃত্ব নিজেদের ঘর গোছানোর পরিবর্তে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে চলেছে এবং ভিত্তিহীন ও উস্কানিমূলক ভারত-বিরোধী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।

    ভারতের দাবি, পাকিস্তানকে অবিলম্বে ভারত বিরোধী আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হবে এবং ভেঙে দিতে হবে তার সন্ত্রাসবাদের পরিকাঠামো।

    আরও পড়ুন : ঢিমেতালে চলছে চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডরের কাজ, ক্ষুব্ধ শেহবাজ প্রশাসন

LinkedIn
Share