Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Taj Mahal: কী আছে তাজমহলের বন্ধ ঘরগুলিতে? ছবি প্রকাশ করল এএসআই 

    Taj Mahal: কী আছে তাজমহলের বন্ধ ঘরগুলিতে? ছবি প্রকাশ করল এএসআই 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাজমহল নিয়ে গোটা বিশ্বের কৌতূহলের শেষ নেই। তাহমহলের খানিকটা অংশ জনসাধারণের দর্শনের জন্যে খোলা থাকলেও, বেশ খানিকটা অংশ এখনও রয়েছে সাধারণের চোখের আড়ালে। শোনা যায়, তাজমহলের (Taj Mahal) ২২টি ঘর নাকি আজও তালাবন্ধ। কী আছে দরজার (Closed Rooms) ওপারে? এনিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই। বার বার সেই ঘরগুলি খোলার দাবি তোলা হয়েছে। কিন্তু সরকার তাতে রাজি হয়নি। সম্প্রতি ফের মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তাজমহলের বন্ধ ঘরের বিতর্ক। এলাহাবাদ হাইকোর্টে ওই বন্ধ ঘর খোলার দাবিতে পিটিশনও দেন এক বিজেপি নেতা। যদিও সেই আবেদন খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট। 

    এবার তাজমহলের মধ্যে থাকা কয়েকটি বন্ধ ঘরের ছবিই প্রকাশ করল খোদ আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (Archaeological Survey of India)। বেসমেন্টে থাকা কয়েকটি ঘরের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে এএসআই-এর ওয়েবসাইটে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যে জায়গাগুলি ক্ষয়ে গিয়েছে, সেখানে আবার নতুন করে প্লাস্টার করা হয়েছে। মেরামতির আগে এবং পরের দুই ছবিই প্রকাশ করেছে এএসআই (ASI) কর্তৃপক্ষ। 

    এএসআই-এর দাবি, এই মেরামতির কাজ শুরু করা হয়েছিল ২০২১-এর ডিসেম্বরে এবং শেষ হয়েছে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। ব্যয় হয়েছে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা। এক এএসআই আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে এবিষয়ে বলেন, “ছবিগুলি ২০২২ সালের জানুয়ারির নিউজলেটারের অংশ হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। যে কেউ ওয়েবসাইটে গিয়ে তা দেখতে পারেন।”

    [tw]


    [/tw]

    অর্থাৎ এলাহাবাদ হাইকোর্টে পিটিশন দেওয়ার বেশ খানিকটা আগেই তাজমহল নিয়ে মানুষের কৌতূহল প্রশমন করার চেষ্টা করেছে ভারত সরকারের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ। 

    এএসআই দাবি করে, ২০০৬-০৭ সালেও ঘরগুলির মেরামত করা হয়েছিল। এএসআই-এর ওয়েবসাইটে সেই ছবিও আপলোড করা হয়। এবারও যে বন্ধ ঘরগুলি মেরামতের জন্য খোলা হয়েছিল, সেই ছবিও আপলোড করা হয়েছে ওয়েবসাইটে।   

    কিছুদিন আগেই ২২টি বন্ধ ঘর খোলার দাবিতে এলাহাবাদ হাইকোর্টে (Allahabad High Court) পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। এলাহাবাদ হাইকোর্টে করা পিটিশনে বলা হয়েছিল, তাজমহলের যে ২২টি ঘর বছরের পর বছর ধরে বন্ধ রয়েছে, তা খোলা হোক এবং সেখানে কী রয়েছে, তা নিয়ে এএসআইকে তদন্ত করার অনুমতি দেওয়া হোক। যদিও আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দেয়। আর তারপরেই এএসআই- এর এই ছবি প্রকাশ। এএসআই- এর তরফে বলা হয়েছে, ওই বন্ধ ঘরগুলি নিয়ে কোনও গোপনীয়তা নেই। এগুলো শুধুই কাঠামোর অংশ। 

     

  • Reliance Jio:  ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    Reliance Jio:  ইস্তফা মুকেশ আম্বানির! রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদে পুত্র আকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স জিও-এর দায়িত্বে নতুন মুখ। ছেলের হাতে ব্যাটন তুলে দিলেন বাবা। দেশের সবচেয়ে বড় টেলিকম কোম্পানি রিলায়েন্স জিও (Reliance Jio)-এর ডিরেক্টর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani)। তাঁর ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছে সংস্থার পরিচালন পর্ষদ। নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন মুকেশ-পুত্র আকাশ আম্বানি (Akash Ambani)।

    সংস্থার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ২৭ জুন রিলায়েন্স জিও-এর ডিরেক্টর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন মুকেশ আম্বানি। চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁর ছেলে আকাশকে অনুমোদন দিয়েছে বোর্ড। তাঁকে সংস্থার নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবেও নিয়োগ করা হয়েছে। সংস্থার তরফে মঙ্গলবার স্টক এক্সচেঞ্জে এই খবর দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ২৭ জুন বাজার বন্ধ হওয়ার পর রিলায়েন্স কর্ণধার মুকেশ আম্বানির পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করা হয়েছে। আকাশ আম্বানিকে বোর্ডের (রিলায়েন্স জিও-এর) চেয়ারম্যানের পদে বসানো হচ্ছে। 

    পরবর্তী প্রজন্মের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে মুকেশের এই সিদ্ধান্ত বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। সম্প্রতি তাঁর পরবর্তী প্রজন্মকে আরও দায়িত্ব নিতে হবে বলে জানিয়েছিলেন মুকেশ। তিনি বলেছিলেন, যেভাবে তাঁর বাবা ধীরুভাই আম্বানি তাঁদের তৈরি করেছিলেন, সেভাবেই নিজের সন্তানদের তৈরি করতে চান তিনি। প্রসঙ্গত, ব্রাউন ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক আকাশ। ২০১৪ সালে রিলায়েন্স জিও-র বোর্ডে যোগ দেন তিনি। জিও-৪জি (Jio 4G) সফল হওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। উল্লেখ্য, এমন সময় আকাশ দায়িত্ব নিলেন, যখন দেশে কয়েক মাসের মধ্যেই ৫-জি (5G) পরিষেবা শুরু হতে পারে। আকাশ কার্যত বড় ধরনের এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলেন। রিলায়্যান্সের (Reliance) সম্পত্তি বৃদ্ধির দিকেও যেমন তাঁকে নজর দিতে হবে, নজর রাখতে হবে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তির দিকেও।

    আরও পড়ুন: কলম্বোর রাস্তা কার্যত গাড়ি শূন্য! জ্বালানি সংকটে শ্রীলঙ্কা

    সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে নিয়োগ করা হয়েছে পঙ্কজ মোহন পাওয়ারকে। ২৭ জুন থেকে আগামী পাঁচ বছর এই পদে থাকবেন তিনি। ওই দিন জিও’র বোর্ড অব ডিরেক্টরদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্বাধীন ডিরেক্টরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রামিন্দর সিং গুজরাল এবং কে ভি চৌধুরীকে।

  • Rahul Gandhi: কাঠমান্ডুর নাইটক্লাবে রাহুল গান্ধীর ভিডিও ভাইরাল, নিন্দায় সরব বিজেপি

    Rahul Gandhi: কাঠমান্ডুর নাইটক্লাবে রাহুল গান্ধীর ভিডিও ভাইরাল, নিন্দায় সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চর্চায় রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রাতারাতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল রাহুল গান্ধীর প্রতিবেশী দেশের নাইট ক্লাবে (Night Club) পার্টি করার ভিডিও। ভিডিওয় ক্লাবের আলো আধারিতে হঠাৎই মুখ ভেসে ওঠে কংগ্রেস সাংসদের। নেপালের (Nepal) রাজধানী কাঠমান্ডুর (Kathmandu) একটি নাইট ক্লাবে বন্ধুর সঙ্গে দেখা গিয়েছে কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতিকে। মঙ্গলবার ভিডিওটি নেটমাধ্যমে ভাইরাল (viral video) হতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে।     

    বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য (Amit Malviya) প্রথম টুইটারে ভিডিওটি শেয়ার করেন। টুইটে তিনি লেখেন, “গোটা মুম্বই যখন অবরুদ্ধ তখন  রাহুল গান্ধী ছিলেন নাইট ক্লাবে। তাঁর দলে যখন একের পর এক বিস্ফোরণ ঘটছে, তখন তাঁকে উল্লাসে মাততে দেখা গেল।” 

    [tw]


    [/tw]

    যদিও এখনও পর্যন্ত ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করা যায় নি। তবে সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুসারে, ভিডিওটি কাঠমান্ডুর একটি নাইট ক্লাবের। সোমবার এক সাংবাদিক বন্ধু সুমনিমা দাসের বিয়েতে গিয়েছিলেন গান্ধী পরিবারের এই সদস্য। বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছিল ম্যারিয়ট (Mariott) হোটেলে।  

    এদিন রাহুল (Rahul) গান্ধীর ভিডিও সামনে আসতেই আক্রমণ শানায় ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) জার্মানি, ডেনমার্ক, ফ্রান্স সফরকেও রেয়াত করেনি হাত শিবির। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়, “দেশে যখন একটা সঙ্কটময় পরিস্থিতি চলছে, তখন সাহেব বিদেশ ভ্রমণে ব্যস্ত।” এরপরই রাহুল গান্ধীর নাইট ক্লাবের ভিডিও প্রকাশ্যে এলে কংগ্রেসকে (Congress) খোঁচা মারতে এক মূহূর্তও দেরি করেনি বিজেপি।

     

     

  • Haridwar: হয় নাতি-নাতনির মুখ দেখাও না হলে ৫ কোটি টাকা দাও! ছেলে-বৌমাকে প্রৌঢ় দম্পতি

    Haridwar: হয় নাতি-নাতনির মুখ দেখাও না হলে ৫ কোটি টাকা দাও! ছেলে-বৌমাকে প্রৌঢ় দম্পতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে আসলের থেকে সুদের দাম বেশি। দাদু-দিদাদের কাছে নাতি-নাতনিদের আদর সব সময় বেশি। নাতি বা নাতনিদের যাবতীয় আব্দার মেটান দাদু-দিদারাই। বাবা-মার শাসন করলে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে দাদু-দিদার কোলে চলে যায় ছোট শিশু। তাঁদের প্রশয়ে বাড়ির মাথা হয়ে যায় ছোট-ছেলে বা মেয়েটি। কর্মব্যস্ত জীবনে বাড়ির বড়দের কাছেই ছোট শিশুকে রেখে কাজের জগতে বেড়িয়ে পড়ে বাবা-মা। অবসর জীবনে দাদু-দিদারও সঙ্গী হয়ে যায় নাতি-নাতনি। শিশুর হাঁটা-চলা না থাকলে বাড়ি ফাঁকা লাগে এমনটাই ভাবেন দাদু-দিদারা। তাই নাতি-নাতনি না থাকলে হতাশ হন দাদু-দিদারা। কিন্তু দাদু-দিদা না হতে পারার জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে পুত্র এবং পুত্রবধূর বিরুদ্ধে মামলা করার ঘটনা বিরল। এই  অবাক ঘটনা ঘটেছে উত্তরাখন্ডের হরিদ্বারে।

    ছেলে বৌমার বিয়ে হয়েছে ২০১৬ সালে, তারপর কেটে গিয়েছে ৫ বছর। এখনও তাঁদের কোনও সন্তান হয়নি। সন্তান হোক, সেটাও চান না তাঁরা। বিষয়টা মেনে নিতে পারেননি ছেলের মা। তাই শেষ পর্যন্ত কোর্টের দ্বারস্থ হলেন শাশুড়ি। শুধু তাই নয়, পুত্র  ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার মামলা করেছেন তিনি।  প্রৌঢ় এস আর প্রসাদ এবং তাঁর স্ত্রীকে এই যন্ত্রণা নিয়ে গিয়েছে আদালতের দরজা পর্যন্ত।

    আদালতে এস আর প্রসাদ ছেলের কাছে দাবি করেছেন, “হয় তোমরা নাতি-নাতনি দাও, না হলে ৫ কোটি টাকা দাও।” বৃদ্ধ ওই দম্পতি জানিয়েছেন যে, ছেলের পড়াশোনার পেছনে প্রায় লক্ষাধিক টাকা খরচ করেছেন তাঁরা। বিদেশে পড়িয়েছেন। ছেলেকে একজন সফল পাইলট বানিয়েছেন। ২০১৬ সালে ছেলের বিয়ে দেন তাঁরা। সেই বিয়েতেও বিশাল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়েছিল। মা, বাবা নিজেদের টাকা খরচ করে নব দম্পতিকে তাইল্যান্ডে মধুচন্দ্রিমায় পাঠিয়েছিলেন।

    কিন্তু সমস্যার শুরু তারপর থেকেই। শাশুড়ি জানিয়েছেন, বিয়ের পরই পুত্রবধূ তাঁর ছেলেকে হায়দরাবাদে গিয়ে থাকতে বাধ্য করে। তারপর থেকে বাবা মায়ের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে ছেলের। ওই দম্পতির কথায়, নাতি বা নাতিনি  যা-ই হোক তাতেই তাঁরা খুশি। তাই কোর্টে গিয়ে মামলা করেছেন তাঁরা। মামলায় বলা হয়েছে, আগামী এক বছরের মধ্যে যদি পুত্র  ও পুত্রবধূর সন্তান না হয়, তাহলে বাবা ও মা’কে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

     

  • Amarnath Yatra 2022: অপেক্ষার আর মাত্র তিনদিন! অমরনাথ যাত্রা ঘিরে নিরাপত্তা তুঙ্গে

    Amarnath Yatra 2022: অপেক্ষার আর মাত্র তিনদিন! অমরনাথ যাত্রা ঘিরে নিরাপত্তা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র তিন দিনের অপেক্ষা। দীর্ঘ দু বছর পর শুরু হতে চলছে বার্ষিক অমনাথ যাত্রা ( Amarnath Yatra)। এই তীর্থযাত্রায় কোনও রকম নাশকতামূলক কাজ রুখতে সচেষ্ট কেন্দ্র। সে কারণে সমগ্র জম্মু-কাশ্মীরকে (Kashmir) নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে বলে জানালেন এক নিরাপত্তা আধিকারিক।

    সেনা সূত্রে খবর, অমরনাথ যাত্রার তীর্থযাত্রীদের উপর হামলা রুখতে ও সন্ত্রাসবাদীদের অনুপ্রবেশের প্রচেষ্টা প্রতিরোধ করতে উপত্যকার বিভিন্ন প্রান্তে অভিযান চালানো হয়েছে। সীমান্তে কোনও সুড়ঙ্গ রয়েছে কিনা তা সনাক্ত করতেও চালানো হয়েছে তল্লাশি। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ, সিআরপিএফ (CRPF) এবং বিএসএফ (BSF) যৌথভাবে সাম্বা, কাঠুয়া এবং জম্মু জেলার সামনের গ্রামে অনুসন্ধান অভিযান চালিয়েছে। 

    অমরনাথ যাত্রীদের ( Amarnath Yatra) যাত্রা সুরক্ষিত রাখার জন্য সীমান্ত ও হাইওয়ে গ্রিড শক্তিশালী করতে অতিরিক্ত চেকপোস্টও স্থাপন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ৪৩ দিনের যাত্রাটি দুটি পাহাড়ি রুট থেকে শুরু হওয়ার কথা। একটি হল দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগের পহেলগামের (Pahalgam) নুনওয়ান থেকে গুহা মন্দির পর্যন্ত ৪৮ কিলোমিটার পথ এবং দ্বিতীয়টি হল মধ্য কাশ্মীরের গান্ডারবাল জেলার বালতাল (Baltal) থেকে ১৪ কিলোমিটার ছোট পথ। দুই বছরের ব্যবধান কাটিয়ে আগামী ৩০ জুন থেকে অমরনাথ যাত্রা শুরু হবে। শেষ হবে রাখী পূর্ণিমার দিন ১১ আগস্ট।

    অমরনাথ যাত্রা উপলক্ষে জম্মু ও কাশ্মীরে নিয়োজিত নিরাপত্তা কর্মী, বিশেষ করে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সকে হাই-টেক গ্যাজেটে দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে। নিরাপত্তার কারণে এই বিশেষ গ্যাজেটের নাম গোপন রাখা হয়েছে। তাছাড়াও তীর্থযাত্রায় নজরদারির জন্য ড্রোনের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে বলে সেনা সূত্রে খবর। ২৪ ঘণ্টা সিসিটিভি এবং ড্রোনের নজরদারি চলবে। ১১ এপ্রিল থেকেই শুরু হয়েছে অমরনাথ যাত্রার জন্য নাম নথিভুক্তকরণ প্রক্রিয়া। ১৩ বছরের নীচে, ৭৫ বছরের বেশি বয়সী এবং কোনও গর্ভবতী মহিলাকে যাত্রার অনুমতি দেওয়া হয়নি। যাত্রার জন্য মেডিক্যাল ফিট সার্টিফিকেট এবং আধার কার্ড অবশ্যই লাগবে।

  • Punjab: চরম আর্থিক সংকটের মুখে পাঞ্জাব? দাবি আপের শ্বেতপত্রে

    Punjab: চরম আর্থিক সংকটের মুখে পাঞ্জাব? দাবি আপের শ্বেতপত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবের (Punjab) অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতির দিকে এগোচ্ছে। শনিবার পাঞ্জাব বিধানসভায় (Punjab State Assembly) রাজ্যের আর্থিক বিষয়ক শ্বেতপত্র (White Paper) পেশ করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, বর্তমানে আর্থিক মন্দা এবং ঋণের ফাঁদে রয়েছে পাঞ্জাব। অর্থমন্ত্রী হরপাল সিং চিমা (Harpal Singh Cheema) এদিন এটি পেশ করেন ও আর্থিক বিশৃঙ্খলার জন্য আগের সরকারকে দায়ী করেছেন তিনি।

    পঞ্জাবের বাজেট পেশের সময় রাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়। শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, “পাঞ্জাব আর্থিক সংকটের মুখে। সেখানে ঋণের পরিমাণও অনেক বেড়ে গিয়েছে। আগের সরকারগুলি পরিস্থিতি ঠিক করার জন্য কোনও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি। উল্টে যথেচ্ছ ব্যয়, খয়রাতি এবং অযোগ্য ভর্তুকি করার ফলে রাজস্বে বিপুল ঘাটতি হয়। বর্তমানে পাঞ্জাবের ঋণ বাকি রয়েছে ২.৬৩ লক্ষ কোটি টাকা, যা রাজ্যের জিডিপির ৪৫.৮৮ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: দেশের পাঁচটি রাজ্যে উপনির্বাচন শান্তিপূর্ণ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি কয়েকটি জায়গায়

    শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, অর্থ ব্যবস্থাপনায় উন্নতি করা হবে আগের কংগ্রেস শাসিত সরকার একথা বললেও রাজ্য ঋণ পরিশোধ করেনি। তারপর সরকার বদল হলে, ২৪,৩৫১.২৯ কোটি টাকার দায়ভার পাঞ্জাবের নতুন সরকারকে হস্তান্তর করে দেয়, যেটি আগামী বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।

    গত পাঁচ বছরে, রাজ্যের ঋণ ৪৪.২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে যা বছরে ৭.৬০ শতাংশের হারে বেড়েছে। শ্বেতপত্রে আরও বলা হয়েছে, রাজ্যের বকেয়া ঋণ ১৯৮০-৮১ সালে ১০০৯ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ২০১১-১২ সালে ৮৩,০৯৯ কোটি টাকা এবং ২০২১-২২ সালে আরও বেড়ে ২,৬৩,২৬৫ কোটি টাকা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার শূন্য, শ্রীলঙ্কার মতোই দেউলিয়ার পথে পাকিস্তানও?

    যে পাঞ্জাব দীর্ঘদিন ধরে সারা দেশে মাথাপিছু আয়ে (Per Capita Income) এক নম্বরে ছিল, এটি এখন অন্যান্য অনেক রাজ্যের থেকে পিছিয়ে রয়েছে এবং শীর্ষ থেকে ১১ তম অবস্থানে নেমে গিয়েছে। পাঞ্জাবকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে  আনতে ও আর্থিক পরিস্থিতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে, সরাসরি রাজস্ব বৃদ্ধির ব্যবস্থা সহ ব্যয়ের প্রতিশ্রুতিগুলিকে গুরুত্ব সহকারে পুনর্বিবেচনা করতে হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে শ্বেতপত্রে।

  • Edible Oil:  ২৮ এপ্রিলের পরে দামি হবে রান্নার তেল! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি ব্যবসায়ীদের

    Edible Oil: ২৮ এপ্রিলের পরে দামি হবে রান্নার তেল! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি ব্যবসায়ীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবহণের পরে রান্নাঘরেও তেলের ছ্যাঁকা লাগার সম্ভাবনা। শুধু দামবৃদ্ধিই নয়, ভোজ্য তেলের দাম লাগামছাড়া হয়ে যেতে পারে। কারণ, চলতি মাস থেকেই ভারতকে পাম তেল রফতানি বন্ধ করে দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। দেশের অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনের তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য তেল রফতানিতে নিষেদ্ধাজ্ঞা আরোপ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে তারা। প্রসঙ্গত, ভারতে প্রয়োজনীয় পাম তেলের বড় অংশই ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা হয়। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার যাতে পদক্ষেপ করে সেই দাবিও তুলেছে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি।

    বণিক সংগঠন সলফেন্ট এক্সট্র্যাকটর্স অ্যাসোসিয়েশনের এগ্‌জিকিউটিভ ডিরেক্টর বিভি মেটা বলেন, ‘‘ইউক্রেনে যুদ্ধ চলায় এমনিতেই সূর্যমুখী তেলের জোগান ধাক্কা খেয়েছে। এখন পাম তেলের জোগান কমে গেলে সার্বিক ভাবে দাম আকাশছোঁয়া হতে পারে। ইন্দোনেশিয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের বাজারে বড় প্রভাব ফেলবে।’’ তিনি জানিয়েছেন, ভারতে প্রতি মাসে ১৮ লাখ টন ভোজ্য তেল লাগে। এর মধ্যে ছয় থেকে সাত লাখ টন পাম তেল আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। মালয়েশিয়া, তাইল্যান্ড এবং পাপুয়া নিউ গিনি থেকে বাকিটা আসে। ফলে ইন্দোনেশিয়া থেকে সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়বে ভারতে। এই পরিস্থিতিতে ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ভারত সরকারের কথা বলা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন মেটা।

    মার্চের শেষেই আন্তর্জাতিক আর্থিক উপদেষ্টা সংস্থা ক্রিসিলের সমীক্ষায় দাবি করা হয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ভারতে অশোধিত সূর্যমুখী তেলের আমদানি চলতি অর্থবর্ষে ২৫ শতাংশ কমতে পারে। প্রয়োজনের এই তেলের ৯০ শতাংশই ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে কেনে ভারত। জোগানের ঘাটতি তার দামকে আরও ঠেলে তুলবে বলে আশঙ্কা করা হয়।

    ভারতে ভোজ্য তেলের মধ্যে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত পাম তেলের দাম অবশ্য আগে থেকে অনেকটা বেড়ে গিয়েছিল। এর সঙ্গে সূর্যমুখী তেলের জোগান কমে যাওয়ায় ভোজ্য তেলের মূল্যবৃদ্ধির সমস্যা তৈরি হয়। এখন পাম তেলের অভাব সেই সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেবে।

  • Repo Rate: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?  

    Repo Rate: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যবিত্তের কপালে ভাঁজ। ফের রেপো রেট (Repo Rate) বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (Reserve Bank of India)। দু’মাসে দু’বার।

    বুধবার আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (Shaktikanta Das) জানান, আর্থিক নীতি নির্ধারক কমিটির (Monetary policy committee) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট (Basis Point) বা ০.৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। নতুন রেপো রেট হয়েছে ৪.৯ শতাংশ।

    আজ থেকেই নতুন রেপো রেট কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন আরবিআইয়ের গভর্নর। এক মাস আগেই, অর্থাৎ মে মাসেই ৪০ বেসিস পয়েন্ট বা ০.৪ শতাংশ বাড়ানো হয়েছিল রেপো রেট। পর পর দুমাসে, দুদফায় মোট ৯০ বেসিস পয়েন্ট (০.৯ শতাংশ) বাড়ল রেপো রেট।আর্থিক নীতি নির্ধারক কমিটি রেপো রেট বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তে  অনুমোদন দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    রেপো রেট বাড়ার ফলে গাড়ি-বাড়ির ইএমআই-এ (EMI) যেমন সুদ বাড়বে, ঠিক তেমনই সাধারণ ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রেও সুদের হার বাড়াবে ব্যাঙ্কগুলি। অর্থাৎ সব মিলিয়ে বিপদে পড়তে চলেছেন সাধারণ মানুষ। এর আগেও রেপো রেট বৃদ্ধির পর এইচডিএফসি, আইসিআইসিআই-এর মতো বেসরকারি ব্যাঙ্ক ইএমআই বাড়িয়ে মধ্যবিত্তের উপর চাপ সৃষ্টি করেছিল। 

    দেশে অতিমারীর প্রকোপকালে রেপো রেট ১১৫ বেসিস পয়েন্ট কমানো হয়েছিল। মুদ্রাস্ফীতি ও বাজারে নগদ জোগানের ভারসাম্য বজায় রাখতে রেপো রেট ও রিভার্স রেপো রেট কমানো হয়েছিল। এরপর থেকে টানা বেশ কয়েক মাস, ১১ দফায় রেপো রেটে কোনও বদল আনেনি আরবিআই। তবে দেশের বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির হার মাথায় রেখে পরপর দুই দফায় রেপো রেট মোট ৯০ বেসিসট পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। 

    আরও পড়ুন: এবার কার্ড ছাড়াই ATM থেকে তোলা যাবে টাকা! কীভাবে, জেনে নিন

    আরবিআই (RBI) চেয়েছিল, মুদ্রাস্ফীতি যাতে ৬ শতাংশের মধ্যে থাকে। কিন্তু ভারতে মুদাস্ফীতির হার এখন ৬.৭%। শক্তিকান্ত দাস বলেন, “চলতি অর্থবর্ষের প্রথম তিন ত্রৈমাসিকে মুদ্রাস্ফীতি ৬ শতাংশের উপরে থাকতে পারে। মূল্যস্ফীতিকে নামিয়ে আনতে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করব।”

    রেপো রেট বৃদ্ধির বিষয়ে আগে থেকেই আগাম আঁচ পেয়েছিলেন অর্থনীতিবিদরা। তাদের ধারণা ছিল , রেপো রেট ৩৫-৫৫ শতাংশের মধ্যে রাখতে পারে শীর্ষ ব্যাঙ্ক। তেমনটাই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন তাঁরা। সেই পূর্বাভাসেরই প্রতিফলন ঘটল আরবিআই-এর এদিনের সিদ্ধান্তে। মুদ্রাস্ফীতির ধারা অব্যহত থাকলে অগাস্ট মাসে ফের রেপো রেট বাড়াতে পারে আরবিআই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।  

     

  • IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    IRCTC: অনলাইনে টিকিট কাটলেই যেকোন স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন যাত্রীরা, দেখে নিন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলযাত্রীদের জন্যে সুখবর। এখন থেকে আর কখনই মিস হবে না আপনার ট্রেন। আপনার টিকিটে উল্লেখিত স্টেশনছাড়াও অন্য স্টেশন থেকে আপনি ধরতে পারবেন ট্রেন। এমনকি উল্লেখিত স্টেশনের আগেরও কোন স্টেশন থেকে ট্রেনে চাপতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে, বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে পারবেন যাত্রীরা। তারজন্যে দিতে হবে না একটা বাড়তি টাকাও। কিন্তু ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে যাত্রীকে। নাহলে গুনতে হবে জরিমানা।  

    অনেক সময়ই যাত্রীদের বোর্ডিং স্টেশন (Boarding Station) পরিবর্তন করতে হয়। কোন কারণে যাত্রীর বাড়ি বোর্ডিং স্টেশন থেকে দূরে হলে বা তাঁকে অন্য কোথাও যেতে হলে ট্রেন মিস হওয়ার ভয় থাকে। তখন কাছের  স্টেশন থেকেই ট্রেনে চাপতে পারবেন যাত্রীরা। এর জন্যে টিকিটে কিছু পরিবর্তন করতে হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থেই এই সুযোগ করে দিয়েছে আইআরসিটিসি। যারা ট্যাভেল এজেন্টের কাছে বা টিকিট কাউন্টারে গিয়ে টিকিট কাটছেন তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না। যারা অনলাইনে টিকিট কাটছেন তাঁরাই একমাত্র এই সুযোগ পাবেন।   

    কোনও যাত্রী বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করতে চাইলে, তাঁকে ট্রেন ছাড়ার ২৪ ঘন্টা আগে অনলাইনে স্টেশনের নাম পরিবর্তন করতে হবে। সেইক্ষেত্রে, কোনও যাত্রী যদি একবার বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন করেন, তবে তিনি আর মূল বোর্ডিং স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে পারবেন না। আইআরসিটিসি-এর নিয়ম অনুযায়ী বোর্ডিং স্টেশনে বদল না এনে অন্য স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে চাইলে টিকিট থাকা সত্ত্বেও যাত্রীকে জরিমানা দিতে হবে। একবারই পরিবর্তন করা যাবে বোর্ডিং স্টেশন। 

    টিকিটে কীভাবে করবেন এই পরিবর্তন? 

    ১। প্রথমে আপনি আইআরআইটিসির (IRCTC) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট –  https://www.irctc.co.in/nget/train-search -এ যেতে হবে। 

    ২। লগইন করে ‘Booking Ticket History’ অপশনে যেতে হবে। 

    ৩। সেখানে নির্দিষ্ট ‘জার্নি’ সিলেক্ট করে‘change boarding point’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। একটা নতুন পেজ খুলবে। 

    ৪। সেখানে নতুন বোর্ডিং স্টেশন বেছে নিতে হবে। 

    ৫। নতুন স্টেশন বেছে নেওয়া হলে ‘OK’ তে ক্লিক করুন। বোর্ডিং স্টেশন পরিবর্তন হলেই মোবাইলে একটি এসএমএস আসবে। 
     

     

  • IRCTC Online Ticket Booking: অনলাইনে রেলের টিকিট কাটেন? নিয়মে বড় বদল আনল আইআরসিটিসি

    IRCTC Online Ticket Booking: অনলাইনে রেলের টিকিট কাটেন? নিয়মে বড় বদল আনল আইআরসিটিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  কাছে হোক অথবা দূরে, এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য ভারতে অধিকাংশ মানুষই ট্রেনের (Indian Railways) উপর নির্ভরশীল।  প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এই রেল পরিষেবা গ্রহণ করেন। আর এই যান্ত্রিক যুগে কর্মব্যস্ততার মধ্যে কাউন্টারে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটার বদলে বহু মানুষই ঘরে বসে অনলাইনে টিকিট (Online Ticket) কাটতে বেশি পছন্দ করেন।

    রেলের তথ্য অনুযায়ী, এখন ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৮ লাখ টিকিট কাটা হয়। কোভিডের (Covid-19) সময় দীর্ঘদিন ব্যাহত হওয়ার পর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে জনজীবন। একইভাবে দীর্ঘদিন অনিয়মিত থাকার পর এবার ক্রমশ স্বাভাবিক হচ্ছে ট্রেন পরিষেবা। অতিমারীকালে দীর্ঘ সময়ে অনলাইনে টিকিট (e-ticket) না কাটার জন্য অনেক প্রোফাইলই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই এখন টিকিট কাটতে গেলে মাঝে মাঝেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তা দূর করতে অনলাইনে টিকিট বুকিং করার নিয়মে কয়েকটি পরিবর্তন আনল আইআরসিটিসি (IRCTC)।

    অনলাইনে টিকিট বুকিং করার ক্ষেত্রে নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে সেই পরিবর্তন এসেছে আইআরসিটিসি’র ওয়েবসাইট এবং অ্যাপে। এই নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে মূলত গ্রাহকদের মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি সংক্রান্ত বিষয়ে। কি সেই পরিবর্তন ?

    অনলাইনে টিকিট বুকিং করার ক্ষেত্রে এবার থেকে প্রতিটি গ্রাহককে নিজেদের মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি যাচাই করতে হবে। মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি ভেরিফিকেশন ছাড়া আর টিকিট বুকিং করা যাবে না। তবে এই নিয়ম প্রযোজ্য হচ্ছে সেই সকল গ্রাহকদের জন্য যাঁরা করোনাকাল থেকে এখনও পর্যন্ত নিজেদের অ্যাকাউন্ট থেকে টিকিট বুকিং করেননি।

    IRCTC অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি কীভাবে যাচাই করবেন?

    প্রথম ধাপ: আপনার IRCTC পোর্টাল বা IRCTC মোবাইল অ্যাপে লগ ইন করে শুরু করুন৷

    দ্বিতীয় ধাপ: যাচাইকরণ উইন্ডোতে যান এবং আপনার ইতিমধ্যে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর এবং ইমেল আইডি লিখুন ৷

    তৃতীয় ধাপ: আপনি ডানদিকে একটি যাচাইকরণ বিকল্প এবং বাম দিকে একটি সম্পাদনা বিকল্প দেখতে পাবেন৷ আপনি যদি নিবন্ধিত নম্বর এবং ইমেল আইডি পরিবর্তন করতে চান তবে সম্পাদনা বিকল্পে আলতো চাপুন বা যাচাইকরণ ট্যাবে আলতো চাপুন।

    চতুর্থ ধাপ: আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি OTP পাবেন৷ যাচাইকরণ সম্পূর্ণ করতে এটি লিখুন।

    পঞ্চম ধাপ: ইমেইল আইডি যাচাইকরণের পদ্ধতি একই। একবার আপনার যাচাইকরণ হয়ে গেলে, আপনি অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বুক করতে পারবেন।

    কীভাবে IRCTC-তে অনলাইনে টিকিট বুক করবেন?

    প্রথম ধাপ: একবার যাচাইকরণ হয়ে গেলে, IRCTC পোর্টালে একটি ব্যবহারকারী আইডি এবং পাসওয়ার্ড তৈরি করুন এবং ড্যাশবোর্ড থেকে বুক টিকিট ট্যাবে আলতো চাপুন।

    দ্বিতীয় ধাপ: অরিজিন স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, যাত্রার তারিখ এবং ট্রেনের বিভাগ নির্বাচন করুন।

    তৃতীয় ধাপ: এরপর, একটি ট্রেনের জন্য অনুসন্ধান করুন এবং এর প্রাপ্যতা এবং টিকিটের ভাড়া পরীক্ষা করুন৷ ‘Book Now’-এ ক্লিক করুন এবং এর পরে আপনাকে যাত্রী সংরক্ষণ পৃষ্ঠায় পুনঃনির্দেশিত করা হবে।

    চতুর্থ ধাপ: যাত্রীদের বিশদ বিবরণ যেমন বয়স, লিঙ্গ, বার্থ এবং খাবারের পছন্দ পূরণ করুন।

    পঞ্চম ধাপ: এখন ‘মেক পেমেন্ট’ বিকল্পের সাথে এগিয়ে যান এবং ভাড়া পরিশোধ করুন।

    ষষ্ঠ ধাপ: একবার টিকিট বুক করা হলে, আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি ভার্চুয়াল রিজার্ভেশন বার্তা পাবেন এবং আপনার নিবন্ধিত ইমেল আইডিতে বুকিং নিশ্চিতকরণ ইমেল ​​পাবেন।

LinkedIn
Share