Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Krishnamurthy V Subramanian: আইএমএফের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর পদে কে ভি সুব্রাহ্মণ্যম

    Krishnamurthy V Subramanian: আইএমএফের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর পদে কে ভি সুব্রাহ্মণ্যম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১লা নভেম্বর থেকে ইন্ডিয়ান মানিটরি ফান্ডের (IMF) এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর (ED) পদে নিযুক্ত হতে চলেছেন প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (CEA) কৃষ্ণমূর্তি ভি সুব্রাহ্মণ্যম (Krishnamurthy V Subramanian)। এই মুহূর্তে এই পদের দায়িত্বে রয়েছেন সুজিত ভাল্লা (Sujit Bhalla)।   

    বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভার নিয়োগ কমিটির দেওয়া নির্দেশিকা অনুসারে, পরবর্তী আদেশ না আসা অবধি তিনবছরের জন্যে এই পদে বহাল থাকবেন সুব্রাহ্মণ্যম। তৎকালীন ইডি এবং প্রাক্তন আরবিআই ডেপুটি গভর্নর সুবীর গোকর্ন ২০১৯ সালে মারা যাওয়ার পরে ভাল্লাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: বীরভূমে ১৭টি চালকলে ঢুকেছে গরু পাচারের টাকা? কেষ্টর যোগসূত্রে তদন্তে ইডি-সিবিআই   

    সুব্রাহ্মণ্যমের মুখ্য অর্থনীতি উপদেষ্টা পদের মেয়াদ ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে শেষ হয়েছে। তারপরেই তিনি আইএসবি হায়দ্রাবাদে অধ্যাপক পদে ফিরে আসেন। করোনা পরিস্থিতিতেও অর্থনীতি উপদেষ্টা হিসেবে দেশকে অনেক সাহায্য করেছেন সুব্রাহ্মণ্যম। ২০২০ সালে কোভিড প্রথম ঢেউয়ের সময় তিনি ‘ভি’ আকারে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের আভাস দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে, আগের বছর ৬.৬% রেকর্ড সংকোচনের পরে ২০২২ অর্থবর্ষে জিডিপি ৮.৯% বৃদ্ধি পেয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দল চালাচ্ছে রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তারক্ষী এবং আপ্তসহায়ক! বিস্ফোরক মন্তব্যের পর কংগ্রেসের হাত ছাড়লেন আজাদ

    সম্প্রতি, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রের জ্বালানি কর কমানোর পরে, সুব্রাহ্মণ্যম মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরালা এবং পশ্চিমবঙ্গের মতো উচ্চ কর আদায়কারী রাজ্যগুলিকেও সেই পন্থা অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন৷    

    শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বুথ স্কুল অফ বিজনেস থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি এবং আইআইএম কলকাতা এবং আইআইটি কানপুরের প্রাক্তন ছাত্র, সুব্রাহ্মণ্যম ব্যাংকিং, কর্পোরেট গভর্নেন্স এবং অর্থনৈতিক নীতিতে বিশেষজ্ঞ। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনের তত্ত্বাবধানে পিএইচডি করেছিলেন তিনি। মুখ্য অর্থনীতি উপদেষ্টার ভূমিকায় আসার আগে, তিনি উদয় কোটকের নেতৃত্বে কর্পোরেট গভর্ন্যান্সের বিশেষজ্ঞ প্যানেল এবং ব্যাঙ্ক বোর্ডগুলির পরিচালনা সংক্রান্ত পিজে নায়ক কমিটির সদস্য হিসাবেও কাজ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Poll)। অথচ ওই পদে প্রার্থী হতে রাজি নন কংগ্রেস (Congress) নেতা তথা গান্ধী পরিবারের সদস্য রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। নিতান্তই রাহুল ওই পদে না বসলে দীর্ঘ দিন পর এবারই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসতে চলেছেন ওই পদে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলের জাতীয় সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। বয়সজনিত কারণ ও মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি চান এবার ওই পদে বসুন অন্য কেউ।

    সূত্রের খবর, দলের একটা বড় অংশ ওই পদে রাহুলকেই চাইছিলেন। তবে ওই পদে বসতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য কংগ্রেসেরই একটা অংশ রাহুলকে ওই পদে ফেরাতে মরিয়া। উনিশের ভোটের পর রাহুল ইস্তফাপত্র জমা দিলেও তা গ্রহণ করা হয়নি। তবে রাহুলও সাফ জানিয়ে দেন তিনি ওই পদে থাকছেন না। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পার্টি প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারেরই কাউকে বসতে হবে, এমন কথা নেই। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন : দায়িত্ব পেয়েই ইস্তফা গুলাম নবি আজাদের, ‘ক্ষোভের আঁচে’ বিপাকে কংগ্রেস

    রাহুল না বলে দেওয়ায় ওই পদে কাকে বসানো যায়, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে দলের অন্দরেই। তার পরেই জল্পনা দানা বাঁধছে কয়েকটি নাম নিয়ে। এঁরা হলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল ওয়াসনিক, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমার, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। দলের একটি সূত্রের খবর, ওই পদে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে বসানোর চেষ্টা করছে কংগ্রেসের একটি অংশ। তবে প্রিয়ঙ্কাও রাজি না হলে সীতারাম কেশরির পর এই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসবেন ওই পদে। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছিলেন কেশরি।

    আরও পড়ুন : মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

  • Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকার গঠন করা অনেক সহজ কাজ। কিন্তু দেশ গঠন করতে গেলে চাই কঠোর পরিশ্রম। দেশকে ভালবেসে সবটা উজাড় করে দিতে হবে। দেশের মানুষের স্বার্থে নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে। এমনই অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুক্রবার ‘হর ঘর জল’ অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময়  তিনি বলেন, সরকার গঠন করতে এত পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না, তবে দেশ গঠনের জন্য কঠোর পরিশ্রম অপরিহার্য।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মধুল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    দেশের বিরোধী দলগুলিকে আক্রমণ করে মোদি বলেন, “যারা দেশের কথা চিন্তা করে না, তারাই দেশের সমস্যার প্রতি উদাসীন থাকে।” গত আট বছরে এনডিএ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে মোদি জানান, সরকার গঠন করা সহজ, কিন্তু বিজেপি দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছে… যা কঠোর পরিশ্রমের কাজ।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা (বিজেপি সরকার) দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছি। তাই, আমরা সর্বদা কাজ করছি।” বিরোধী দলগুলোকে কটাক্ষ করে তিনি আরও বলেন, “যারা জাতির কথা চিন্তা করে না, তারা এসব সমস্যার প্রতি কোনও উদ্বেগ বা আগ্রহ দেখায় না। তারা জলের ব্যবস্থা করার জন্য বড় বড় প্রতিশ্রুতি দিতে পারে, কিন্তু কখনোই দূরদৃষ্টি নিয়ে কাজের কাজ করবে না।”

    আরও পড়ুন: বকেয়া বিল, অন্ধকারে ডুববে ১৩টি রাজ্য! জানুন তালিকায় কোন কোন জায়গা

    প্রধানমন্ত্রী আজ একটি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে জল জীবন মিশনের অধীনে ‘হর ঘর জল’ উৎসবে ভাষণ দেন। গোয়ার পানাজিতে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশের ১০ কোটি গ্রামীণ পরিবারকে পাইপযুক্ত বিশুদ্ধ জলের সুবিধার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি সরকারের প্রতি ঘরে জল পৌঁছে দেওয়ার প্রচারের একটি বড় সাফল্য।” প্রধানমন্ত্রী জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যেও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।

     

  • Chinese Smartphones: ফের চিনের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের, ১২ হাজারের কম দামের চিনা স্মার্টফোন নিষিদ্ধ হচ্ছে ভারতে

    Chinese Smartphones: ফের চিনের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের, ১২ হাজারের কম দামের চিনা স্মার্টফোন নিষিদ্ধ হচ্ছে ভারতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চিনের (China) বিরুদ্ধে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে ভারত সরকার (Indian Government)। ভারতের বাজারে সস্তা স্মার্টফোনের বাজার দখল করে রেখেছে চিনা সংস্থাগুলি। তাই এবারে এতে লাগাম টানতে চলেছে মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, চিনা সংস্থার তৈরি ১২ হাজার টাকার নীচে স্মার্টফোন বিক্রি করার উপরে নিষেধাজ্ঞা আনতে চলেছে সরকার। ভারতীয় বাজারে একাধিক চিনা সামগ্রী আগেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে এবারে, স্মার্টফোনের ওপর নিষেধাজ্ঞার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। ফলে চিনা স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করা হলে সংস্থাগুলি বিপুলভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবে। কম দামের ফোনের কথা উঠলেই ক্রেতারা চিনা সংস্থার ফোনগুলিকেই বেছে নেয়। ফলে ভারতীয় সংস্থাগুলি এই প্রতিযোগিতায় টিকতে পারে না। তাই তাদের চাপ কমানোর জন্যই এই বিষয়ে ভাবা হয়েছে, এমনটাই মনে করছে বিভিন্ন মহল।

    আরও পড়ুন: এবার আস্তিন গুটিয়ে চিনের পাল্টা মহড়ায় নামল তাইওয়ানও

    সাম্প্রতিক কয়েক বছরে ভারতের উপর ভর করেই রমরমা ব্যবসা করেছে চিনা সংস্থাগুলি। মার্কেট ট্র্যাকার কাউন্টারপয়েন্টের মতে, ভারতের বাজারে ১৫০ ডলারের অর্থাৎ ১২ হাজারের কম দামের স্মার্টফোনের বিপুল চাহিদা ও এর ক্রেতার সংখ্যাও প্রচুর। ২০২২-এর জুন পর্যন্ত ভারতের স্মার্টফোন বিক্রির মোট সংখ্যার এক-তৃতীয়াংশই এই বিভাগ থেকে হয়েছে। আর তার ৮০%-ই চিনা কোম্পানির ফোন। শাওমি, পোকো, রিয়েলমি-সহ বেশ কিছু চিনা সংস্থার ফোনগুলো ভারতের বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তাই এই সংস্থার ফোনের পরিবর্তে লাভা (Lava), মাইক্রোম্যাক্সের (Micromax) মতো ভারতীয় সংস্থার ফোনের বিক্রি বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এমন পদক্ষেপ। তবে সরকারের তরফে এখনও এই বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়নি।

    আরও পড়ুন: তাইওয়ানের ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণকারী সংস্থার শীর্ষ আধিকারিকের মৃত্যু, রহস্য

    প্রসঙ্গত, শাওমি, ওপ্পো এবং ভিভো-র মতো চিনা সংস্থাগুলির আর্থিক খাতাপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। তাতে কর ফাঁকি এবং অর্থ পাচারের মতো অভিযোগও উঠে এসেছে। সরকার এর আগে Huawei Technologies Co. এবং ZTE Corp. টেলিকমের সরঞ্জাম নিষিদ্ধ করেছে। যদিও চাইনিজ নেটওয়ার্কিং গিয়ার নিষিদ্ধ করার এখনও পর্যন্ত কোনও সরকারি নীতি নেই। এর আগেও বিভিন্ন চিনা অ্যাপকে নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদযাপনে এটিও কেন্দ্রের বড়সড় পরিকল্পনা বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তবে এখন এটাই দেখার যে সরকারের এই সিদ্ধান্তে ভারতীয় সংস্থাগুলির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হয় কিনা ।

  • Justice DY Chandrachud: সহনশীল হও, তবে ‘হেট স্পিচ’কে স্বীকৃতি দিও না! জানুন কী বললেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়

    Justice DY Chandrachud: সহনশীল হও, তবে ‘হেট স্পিচ’কে স্বীকৃতি দিও না! জানুন কী বললেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্যের মতামত গ্রহণ এবং সহনশীল হওয়ার অর্থ এই নয় যে একজনকে ঘৃণামূলক বক্তব্যও (Hate Speech) মেনে নিতে হবে। সম্প্রতি এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (dy chandrachud)। গুজরাটের গান্ধীনগরে গুজরাট ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটির (GNLU) সমাবর্তন অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি। স্নাতক শিক্ষার্থীদের তাঁদের “নিজের বিবেক এবং ন্যায়সঙ্গত কারণ” দ্বারা পরিচালিত হওয়ার আহ্বান জানান চন্দ্রচূড়। স্নাতকস্তরের আইনি পড়ুয়াদের তিনি  বলেন, ”নিজের বিবেক এবং নিরপেক্ষ যুক্তির উপর ভিত্তি করে চলতে হবে।”

    সম্প্রতি সোশাল মিডিয়ার বিভিন্ন পোস্ট নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে ৷ “সামাজিক মাধ্যমে মানুষের মনোযোগ সীমাবদ্ধ ৷ এটাও মনে করিয়ে দেয় যে, আমরা এমন অনেক কাজ করি, যার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব রয়েছে ৷ প্রতিদিনের ঝঞ্ঝাট নিয়ে দুশ্চিন্তা করা উচিত নয়”, বলেন দেশের ভাবী প্রধান বিচারপতি ৷ উল্লেখ্য, দেশের প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানা অবসর নিলে বিচারপতি ইউইউ ললিত প্রধান বিচারপতি হবেন ৷ তারপর বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের সেই আসনে বসার কথা ৷

    আরও পড়ুন: স্থায়ী রাজ্যপাল নেই, স্বাধীনতার ৭৫ বছরে রাজভবনের অ্যাট-হোম কি বাতিল?

    তিনি ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের (Voltaire) একটি উক্তি তুলে বলেন, “তুমি যা বলছো, আমি তা নাও মানতে পারি ৷ কিন্তু তোমার বলার অধিকারের জন্য আমি মৃত্যু পর্যন্ত লড়ব ৷” এই উদ্ধৃতিটি নিজেদের জীবনে কার্যকর করতে বলেন সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি ৷ ভুল করা, কোনও কারণ ছাড়া নিজেকে গ্রহণযোগ্য ও সহনীয় করে তোলার অর্থ অন্ধের মতো আচরণ ৷ এর মানে এটা নয় যে, হেট স্পিচের বিরুদ্ধে গলা তোলা যাবে না, জানান বিচারপতি ৷

    বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে “বাড়তে থাকা কোলাহল এবং সংখ্যাগরিষ্ঠের রাজনৈতিক ধন্দ, সামাজিক এবং নৈতিক সংঘাতে”র মধ্যে গিয়ে পড়বেন তাঁরা ৷ সেখানে তাঁদের নিজের বিবেক, বিচারবুদ্ধি দিয়ে চলতে হবে, ভবিষ্যৎ আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বার্তা বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের ৷

     

  • Nallathamby Kalaiselvi: সিএসআইআরে ডিজি পদে প্রথম মহিলা বিজ্ঞানী, জানুন পরিচয়

    Nallathamby Kalaiselvi: সিএসআইআরে ডিজি পদে প্রথম মহিলা বিজ্ঞানী, জানুন পরিচয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ’- এর ডিরেক্টর জেনারেল (DG) পদে  নিযুক্ত হলেন নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি (Nallathamby Kalaiselvi)। এই প্রথম কোনও মহিলা বিজ্ঞানী এই পদে নির্বাচিত হলেন। দেশ জুড়ে মোট ৩৮টি গবেষণা কেন্দ্রের কনসর্টিয়াম  সিএসআইআর-এর (CSIR) দায়িত্ব পেলেন তিনি।  

    লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি নিয়ে গবেষণার জন্য বিখ্যাত  নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি। ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে কাজ করছেন তিনি। বর্তমানে তামিলনাড়ুর কারাইকুড়িতে সিএসআইআর-সেন্ট্রাল ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর ডিরেক্টর পদে নিযুক্ত রয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্য! এই প্রথমবার মেরামতির জন্য ভারতে মার্কিন রণতরী

    নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি, সিএসআইআর-এর  ডিজি নির্বাচিত হওয়ার আগে এই পদের দায়িত্ব সামলেছেন শেখর মান্ডে। তিনি এপ্রিলে অবসর নিয়েছেন। তারপর থেকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই পদ সামলাচ্ছিলেন জীবপ্রযুক্তি বিভাগের সচির রাজেশ গোখলে। বিজ্ঞানী নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি সিএসআইআর-এর পাশাপাশি ডিপার্টমেন্ট অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ-এর সচিবের দায়িত্বও পালন করবেন। ২০১৯ সালে ফেব্রুয়ারিতে সিএসআইআর-সেন্ট্রাল ইলেক্ট্রোকেমিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর প্রথম মহিলা ডিরেক্টর হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন এই নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি।  

    আরও পড়ুন: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    পরবর্তী অর্ডার না আসা অবধি দুবছরের জন্যে এই পদে বহাল থাকবেন নাল্লাথাম্বি কালাইসেলভি। এমনটাই জানানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফ থেকে। 

    ডাঃ কালাইসেলভির ছোট বেলা তামিলনাড়ুর তিরুনেলভেলি জেলার একটি ছোট শহর আম্বাসামুদ্রমে কেটেছে। তামিল মিডিয়াম স্কুলে পড়াশোনা করেন। সেখান থেকেই বিজ্ঞানের প্রতি আকর্ষন জন্মায়। সিএসআইআর – এ এন্ট্রি লেভেল বিজ্ঞানী হিসাবে তিনি তাঁর গবেষণার জীবন শুরু করেন। তারপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি। 

     

     

     

     

  • Pegasus Spyware: পেগাসাস বিতর্কে স্বস্তি কেন্দ্রের! মাত্র ৫টি ফোনে ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব মত শীর্ষ আদালতের

    Pegasus Spyware: পেগাসাস বিতর্কে স্বস্তি কেন্দ্রের! মাত্র ৫টি ফোনে ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব মত শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেগাসাস মামলায় সুপ্রিম কোর্টে রিপোর্ট পেশ করল বিশেষজ্ঞ কমিটি। ফোনে আড়িপাতা সংক্রান্ত মামলায় বিশেষজ্ঞ কমিটির দেওয়া রিপোর্টে বলা হয়, কমিটি যে ২৯টি ফোন পরীক্ষার জন্য নিয়েছিল, তার মধ্যে ৫-টিতে মিলেছে সন্দেহজনক ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব। তবে তা পেগাসাস স্পাইওয়্যার কিনা তার নিশ্চিত প্রমাণ মেলেনি।

    পেগাসাস ইস্যুতে লোকসভা থেকে রাজ্যসভা-সহ একাধিক জায়গায় কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন বিরোধীরা। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণে কিছুটা স্বস্তি পেল কেন্দ্র। সুপ্রিম কোর্টের মনোনীত কমিটি জানিয়েছে, জমা দেওয়া ২৯টি মোবাইল ফোন পরীক্ষা করা হয়েছিল। মাত্র পাঁচটি ফোনেই ম্যালওয়ার পাওয়া গিয়েছে। তবে তা আদৌ পেগাসাস কি না তার কোনও প্রমাণ মেলেনি। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়েছেএদিন প্রধান বিচারপতি এন ভি রমণ নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: ৯ অগাস্ট থেকে সুপ্রিম কোর্টে ২৫টি সাংবিধানিক বেঞ্চের মামলার শুনানি শুরু

    এদিকে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে উদ্দেশ্য করে বিচারপতি এন ভি রমণ জানিয়েছেন, কমিটির দাবি অনুযায়ী এই তদন্তে কেন্দ্রীয় সরকার সহযোগিতা করেনি। এই কমিটি পেগাসাস ইস্যুতে তদন্তের পর একটি রিপোর্ট পেশ করেছে। সেই রিপোর্ট যাচাই করা হচ্ছে সুপ্রিম কোর্টের তরফে। তিনটি ভাগে এই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। দুটি রিপোর্ট টেকনিক্যাল কমিটির। বাকি একটি রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি আরভি রবীন্দ্রণের তদারকি কমিটির। এই তৃতীয় রিপোর্টটি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে বলেও জানিয়েছেন রমণ। তবে কিছু আবেদনকারী বাকি দুটি রিপোর্ট প্রকাশের কথা বলেন। সেই বিষয়ে ভেবে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। আপাতত চার সপ্তাহের জন্য এই মামলার মুলতুবি ঘোষণা করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের সালের জুলাই মাসে বিশ্বব্য়াপী অনুসন্ধান মূলক একটি তদন্তে দেখা যায় যে, পেগাসাস, একটি শক্তিশালী স্পাইওয়্যার যা ইসরায়েলি সাইবারসিকিউরিটি কোম্পানি এনএসও গ্রুপ দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই স্পাইওয়্যারকে কাজে লাগিয়ে ভারত সহ বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত একাধিক ব্যক্তির মোবাইলে আড়িপাতা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IRCTC: রেলযাত্রায় সুখবর! চলন্ত ট্রেনে হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন খাবার! জানেন কীভাবে?

    IRCTC: রেলযাত্রায় সুখবর! চলন্ত ট্রেনে হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই অর্ডার করতে পারবেন খাবার! জানেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলযাত্রীদের জন্য সুখবর। এবারে চলন্ত ট্রেনেই অর্ডার করতে পারবেন বাইরের খাবার, তাও আবার হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেই। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র PNR নম্বরটি লাগবে, আর তাতেই খাবার পৌঁছে যাবে আপনার সিটে। ভারতীয় রেলওয়ে এবং ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (IRCTC) যাত্রীদের সুবিধার জন্য অনেক রকমের উদ্যোগ নেয়। গত কয়েক মাসে, রেলওয়ে এবং আইআরসিটিসি অনেক নিয়মে পরিবর্তন করেছে। এর কারণে যাত্রীরা ভ্রমণের সময় আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন। আরও একবার যাত্রীদের সুবিধার জন্য নতুন ব্যবস্থা শুরু করেছে আইআরসিটিসি।

    আইআরসিটিসি-এর খাবার ডেলিভারি করার প্ল্যাটফর্মটির নাম ‘জুপ’ (Zoop)। জানা গিয়েছে, Jio Haptik Technologies-এর সঙ্গে আইআরসিটিসি পার্টনারশিপ করেছে, যা ট্রেনে যাত্রীদের খাবার ডেলিভার করতে সাহায্য করবে। আর এর জন্য ফোনে কোন অ্যাপও ইনস্টল করতে হবে না। হোয়াটসঅ্যাপ থেকেই ট্রেনের যাত্রীরা অর্ডার করতে পারবেন নিকটবর্তী রেস্তোরাঁর খাবার। শুধু তাই নয়, খাবার অর্ডার করার পর আপনি তা রিয়েল টাইমে ট্র্যাক করতে পারবেন। এ ছাড়া কোনো সমস্যা হলে সাপোর্ট টিমের সাহায্য নিতে পারেন। এই মুহূর্তে সারা দেশে ১০০ টিরও বেশি স্টেশনে এই সুবিধা শুরু হয়েছে। এই স্টেশনগুলি হল বিজয়ওয়াড়া, বরোদা, মোরাদাবাদ, ওয়ারাঙ্গল ছাড়াও দীনদয়াল উপাধ্যায়, কানপুর, আগ্রা ক্যান্ট, টুন্ডলা জংশন, বলহারশাহ জংশন ইত্যাদি। যাত্রীদের কাছ থেকে পাওয়া রিভিউয়ের উপর নির্ভর করেই অন্যান্য স্টেশনেও এই সুবিধা চালু করা হবে।

    আরও পড়ুন: ‘মহাকাল’ থেকে থালি অর্ডার হৃত্বিক রোশনের! বিতর্কের মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রত্যাহার জোম্যাটোর

    কীভাবে খাবার অর্ডার করবেন?

    সবার আগে, Zoop এর সাথে মোবাইল নম্বর +৯১৭০৪২০৬২০৭০ এ চ্যাট করতে পারেন। এই চ্যাটবক্সের নাম জিভা (Ziva)। এই নম্বরে আপনার খাবারের অর্ডার দিতে পারেন। আপনাকে চ্যাট ওপেন করে আপনার ১০ ডিজিটের PNR নম্বর টাইপ করতে হবে। এর পরে আপনাকে আসন্ন স্টেশন নির্বাচন করতে হবে। এখানে Zoop চ্যাটবক্সে কিছু রেস্টুরেন্টের নাম পাবেন। যেখান থেকে নিজের খাবার অর্ডার করতে পারবেন। এরপরে পেমেন্ট মোড দেওয়া হবে। খাবারের অর্ডার দেওয়ার এবং লেনদেন সম্পূর্ণ করার পরে, আপনার অর্ডার ট্র্যাক করতে পারেন। পরে ট্রেনটি নির্বাচিত স্টেশনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে Zoop আপনার খাবার আপনার সিটেই পৌঁছে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Supreme Court on Freebies: খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court on Freebies: খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ হওয়া প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসতে ফি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে থাকে নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। এবার বিষয়টিকে ‘গুরুতর’ হিসেবে চিহ্নিত করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালতে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এনভি রমানার (NV Ramana ) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বৃহস্পতিবার তাদের পর্যবেক্ষণে বলেছে, জনকল্যাণ কর্মসূচি আর বিনামূল্যে দেওয়া (Freebies) এক বিষয় নয়।

    বিজেপি ঘনিষ্ঠ জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেন, যাঁরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন, তাঁরা তা পেতে চান। আবার অনেকে বলেন, তাঁদের করের টাকা প্রকৃত উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে ব্যবহার করতে হবে। তাই দু পক্ষের বক্তব্যই শোনা প্রয়োজন। এদিকে, পলিটিক্যাল ফ্রিবিজ নিয়ে নিয়ম নির্ধারণ করতে আদালতকে অনুরোধ করল কেন্দ্র। তার প্রেক্ষিতে সরকারি কোষাগারের খয়রাতি বন্ধের বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করার কথা বলেছে ওই বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন : মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ তার পর্যবেক্ষণে বলেছে, ভারতের মতো দেশে এখনও দারিদ্র রয়েছে। তাই ক্ষুধার্তদের খাদ্য দেওয়ার মতো কর্মসূচি প্রয়োজন। কিন্তু বিনামূল্যে পাইয়ে দেওয়ার প্রবণতা যাতে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করতে না পারে, সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন। দরকার খয়রাতির রাজনীতি বন্ধ করা। আদালতের তরফে এও বলা হয়, সুবিধাবঞ্চিতদের আর্থ-সামজিক কল্যাণমূলক পরিকল্পনাগুলিকে বিনামূল্যের পরিষেবা বলা যায় না। সমাজের কিছু মানুষকে নিখরচায় বিদ্যুৎ, জল এবং পরিবহণের সুবিধা দেওয়া প্রয়োজন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৭ অগাস্ট।

    আরও পড়ুন : ভোটারদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অর্থনীতি, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন। গত মাসেই আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গুজরাতে গিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, আপ ক্ষমতায় এলে তাঁরা বিনামূল্যে ৩০০ ইউনিট বিদ্যুৎ দেবেন। বকেয়া বিলে ছাড় দেওয়ার পাশাপাশি গোটা রাজ্যে দেওয়া হবে ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পরিষেবা। একই প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাঞ্জাবের ক্ষমতা দখল করেছে অরবিন্দের পার্টি।

     

  • CBI summoned Anubrata:  ‘দিদি’ ফোন ধরছেন না, সিবিআই ডাকে বিচলিত কেষ্টর চোখে ঘুম নেই   

    CBI summoned Anubrata: ‘দিদি’ ফোন ধরছেন না, সিবিআই ডাকে বিচলিত কেষ্টর চোখে ঘুম নেই  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ টান টান কেষ্ট! দিদি তাঁর ফোন ধরছেন না। সিবিআইয়ের (CBI) ডাক এসেছে। যে দিদি তাঁকে দেখলেই বুঝে যেতেন মাথায় অক্সিজেন(Oxygen) পর্যাপ্ত নাকি কম, সেই দিদিই(DIDI) কেষ্টর বাঁশির আওয়াজ শুনতে পাচ্ছেন না। ফলে নিদ্রাহীন নিশিযাপন করছেন বীরভূমের ‘ঢাকবাদক’ অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal)।

    তৃণমূল সূত্রের খবর, আগামীকাল সোমবার গরু পাচার মামলায় ফের কেষ্টকে তলব করেছে সিবিআই। নিজাম প্যালেসে(NIZAM palace) হাজির হয়ে তাঁকে জবাব দিতে হবে তদন্তকারী সংস্থার নানা প্রশ্নের। অনুব্রতের দেহরক্ষী এখন আসানসোল জেলে। তাঁর ১০০ কোটি টাকার বেশি সম্পত্তি মিলেছে। গরু, কয়লা, বালি, পাথর পাচারের বেআইনি কারবারের নানা তথ্য সিবিআই, ইডির সংগ্রহে এসেছে। তাতেই বীরভূমের তোলাবাজির মূলপাণ্ডা হিসাবে নাম উঠে এসেছে কেষ্ট মণ্ডলের। তদন্তকারীদের হাতে এসেছে অকাট্য প্রমাণ। ফলে ডাক এসেছে সিবিআইয়ের।

    সূত্রের খবর, গত ৫ অগষ্ট সাঁইথিয়াতে এক জনসভায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu) ঘোষণা করে দিয়েছেন, মোটা পার্থর সঙ্গে এবার জেলে যাবেন মোটা কেষ্ট। বিরোধী দলনেতার এই ঘোষণার পরেই তৃণমূল শিবিরে হইহই পড়ে গিয়েছে। সাঁইথিয়ার সভার দিনেই সিবিআইয়ের এক আধিকারিক বোলপুরে নীচুপট্টির বাড়ি গিয়ে ফের হাজিরার নোটিস ধরিয়েছেন।

    ফের গরুপাচার মামলায় অনুব্রতকে তলব সিবিআইয়ের, হাজির হবেন কেষ্ট?

    তৃণমূল সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের নোটিস (CBI Notice) পেয়ে সে দিনই পেট খারাপ হয় ঢাকবাদকের। বার বার ফোনে ধরার চেষ্টা করেন তাঁর দিদিকে। কিন্তু দিদি কেষ্টর ফোন ধরেননি। ঘনিষ্ঠ মহলে এ নিয়ে আক্ষেপও করেছেন কেষ্ট। জানিয়েছেন, এত দিনের লড়াইয়ের সঙ্গী আমি। বিপদে পড়েছি যখন, তখন দিদি আর ফোন ধরছেন না। তবে সিবিআইয়ের সামনে আর যেতে চান না অনুব্রত। তিনি সোমবারই এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ফের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে চান। তৃণমূলের এক নেতা মুচকি হেসে জানান, কেষ্টটার অবস্থা সঙ্গীন। তিনি সিবিআই দফতরে যাওয়ার চাইতে তাঁর যে কোষে পুঁজ জমেছিল, সেখানে আবার পুঁজ জমার প্রার্থনা করছেন। এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে আবার ভর্তি হতে চলেছেন তিনি।

    গরু পাচার মামলায় বিপুল সম্পত্তির হদিশ অনুব্রতর? আদালতে তথ্য দিল সিবিআই

    তৃণমূলের অনেকেই মনে করছেন, কেষ্টর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন, টুলু মণ্ডল, কেরিম খানের কাছ থেকে তল্লাশি চালিয়ে যে সব নথিপত্র উদ্ধার হয়েছে তাতে বীরভূমের কেষ্ট, তাঁর মৃত স্ত্রী এবং কন্যার নামে কয়েকশো কোটি টাকার সম্পত্তি কোথা থেকে হয়েছে, তা জানাতে হবে। সেই পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে চাইছেন তিনি। নিজের অ্যারেস্ট মেমোয় পরমাত্মীয় বলে মুখ্যমন্ত্রীর নাম-টেলিফোন নম্বর লিখে দিয়েছিলেন সদ্য প্রাক্তন শিল্প মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সেই পার্থবাবুকে ঝেড়ে ফেলতে খুব বেশি সময় নেয়নি তৃণমূল। মুখ্যমন্ত্রীও নিজের দায় এড়িয়ে গিয়েছেন। এ বার কেষ্টর পালা? তাই কি কেষ্টর ফোন আর ধরছেন না তাঁর দিদি।  

     

LinkedIn
Share