Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Modi: মোদির নিশানায় পরিবারতন্ত্র, অযথা বিতর্ক তৈরি বিরোধীদের কাজ

    Modi: মোদির নিশানায় পরিবারতন্ত্র, অযথা বিতর্ক তৈরি বিরোধীদের কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখে আনেননি সনিয়া অথবা রাহুল গান্ধীর নাম। মমতা কিংবা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করেননি এক বারও। অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের নাম না করে ফের একবার পরিবারতন্ত্রের বিরোধিতা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার জপুরে  বিজেপির দলীয় সম্মেলনে মোদি বলেন, “যে দলগুলির ভিত্তি পরিবারতন্ত্রের উপর দাঁড়িয়ে তারা দেশের মানুষের জন্য ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। তাদের দিনের শুরু থেকে শেষ পরিবারের জন্যই তোলা থাকে। পরিবারের স্বার্থেই কাজ করেন তাঁরা। দেশের স্বার্থ তাঁদের কাছে গৌন।” দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গেলে গণতন্ত্রই শেষ কথা বলে জানান তিনি।

    বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ শাসনের আট বছর পূর্ণ হওয়াকে কেন্দ্র করে দু’দিনের এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ২০১৪ সালের পরবর্তী সময়কালকে দেশের উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সামাজিক সুরক্ষার জন্য উত্সর্গ করেন মোদি। তিনি বলেন, “২০১৪-এর পরে দেশে সরকারি কাজের ক্ষেত্রে জনগণের হারানো বিশ্বাস ফিরে এসেছে। এই আট বছর সরকার সেবা, সুশাসন এবং গরিবের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। এনডিএ আমলের এই আট বছর প্রান্তিক কৃষক থেকে শুরু করে শ্রমিক এবং মধ্যবিত্তের প্রত্যাশা পূরণের সময় ছিল।” 

    আরও পড়ুন: ভাষার মধ্যে বৈচিত্র্য দেশের গর্ব, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    দলের কর্মীদের উদ্দেশে মোদি জানান, এটা থেমে থাকার সময় নয়।  তিনি বলেন, “বিজেপির জন্যও আগামী ২৫ বছরের লক্ষ্য ঠিক করার এবং অবিরাম কাজ করে চলার সময় এটা। সারা বিশ্ব এখন বিরাট প্রত্যাশা নিয়ে ভারতের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে।” দলের কর্মীদের সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই কাজ করে যেতে হবে। বিরোধীরা অনেক ছোট ছোট ঘটনাকে বড় করে দেখিয়ে বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করবে, কিন্তু তাকে আমল দিলে চলবে না বলে জানান মোদি। তাঁর তোপ, ” বিরোধীদের লক্ষ্যই হল ছোট ঘটনা নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে দেশের অগ্রগতিকে ব্যাহত করা।”

    এদিন ফের পরিবারতন্ত্রকে নিশানা করে মোদি বলেন, “বংশ পরম্পরার রাজনীতি দেশের স্বার্থ সবার উপরে রাখার বদলে ‘আমি এবং আমার’ ভাবনাকে পোক্ত করে। রাজনৈতিক দুর্নীতির এটি বড় কারণ। পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি দেশের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। তা সমূলে উপড়ে ফেলা প্রয়োজন। পারিবারিক রাজনীতির পরম্পরা রক্ষা শুধু গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করে না, দুর্বলও করে দেয়।’’ বিজেপি শুরু থেকেই পরিবারতন্ত্রের বিরোধী বলে জানান মোদি। 

  • Modi Meets Adityanath: “বিশ্রামের সময় নেই…”, যোগী-মন্ত্রিসভাকে কোন পরামর্শ দিলেন মোদি?

    Modi Meets Adityanath: “বিশ্রামের সময় নেই…”, যোগী-মন্ত্রিসভাকে কোন পরামর্শ দিলেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগী (Yogi Adityanath) রাজ্যে গিয়ে লোকসভা নির্বাচনের দামামা বাজিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। যোগী মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠকে তিনি জানিয়ে দিলেন, বিশ্রামের সময় নেই। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের (2024 Loksabha election) জন্য প্রস্তুতি শুরু করা উচিত। জনগণের সেবায় রাজ্যের মন্ত্রীদের উৎসর্গ করা উচিত বলেও সোমবার জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    বুদ্ধজয়ন্তী (Buddha Jayanti) উপলক্ষে এদিন নেপালের (Nepal) লুম্বিনিতে গিয়েছিলেন মোদি। বিকেলে ফেরেন লখনউতে। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) স্বয়ং। এদিন মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি। ব্রেনস্টর্মিং এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “শুধুমাত্র সুশাসনই পথ খুলে দেয় ক্ষমতায় ফেরার। মন্ত্রীদের জনগণের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করার নির্দেশ দেন। মোদি বলেন, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই সকলের উচিত প্রস্তুতি শুরু করা। বিশ্রামের কোনও সময় নেই।”

    বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। অপরাধ দমনে যোগী সরকারের বুলডোজার (Bulldozer drive) অভিযানেরও প্রশস্তিও শোনা যায় প্রধানমন্ত্রীর মুখে। যোগী-জমানায় যে উত্তর প্রদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রভূত উন্নতি হয়েছে, এদিন তাও জানিয়ে দেন মোদি। মুখ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দনও জানান। করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলায় রাজ্য সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, তারও প্রশংসা শোনা যায় প্রধানমন্ত্রীর গলায়।

    লোকসভা নির্বাচনের বেশি দেরি নেই। তাই এখন থেকেই শুরু করতে হবে প্রস্তুতি। যোগী মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের আরও বেশি করে তাঁদের বিধানসভা এলাকায় সময় দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন মোদি। সরকারের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করার পরামর্শও দেন তিনি। সরকারি প্রকল্পগুলি যোগ্য উপভোক্তাদের কাছে পৌঁছচ্ছে কিনা, তাও তাঁদের নিশ্চিত করতে হবে। মোদি বলেন, কেবল সুশাসনই ক্ষমতায় ফেরার পথ। দলের সঙ্গে সরকারকে সমন্বয় রেখে চলার পরামর্শও এদিন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর মতে, দল ও সরকারের মধ্যে সমন্বয় রেখে কাজ করা প্রয়োজন। কারণ উভয়ই একে অপরের পরিপূরক।

    দেশের সব চেয়ে বড় রাজ্য উত্তরপ্রদেশ। বিধানসভার আসন সংখ্যা ৪০৩টি। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা কেন্দ্রের সংখ্যাও বেশি। এই উত্তরপ্রদেশের রাশ যার দখলে থাকে, তারাই কেন্দ্রে সরকার গড়ে। উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh) বিপুল জনাদেশ নিয়ে ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার। অতএব, লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রের শাসন ক্ষমতায় যে বিজেপি-ই (BJP) ফিরছে, তা এক প্রকার নিশ্চিত। বিজেপি যাতে আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে পারে, এদিন যোগী রাজ্যের মন্ত্রীদের সেই দাওয়াই-ই দিয়ে গেলেন নরেন্দ্র মোদি।

     

  • Jammu & Kashmir: কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    Jammu & Kashmir: কাশ্মীরে ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে বিহার, উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূস্বর্গে (Kashmir) অশান্তির জন্য কাঠগড়ায় বিহার (Bihar) ও উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মৌলবীরা (Maulvi)। উপত্যকায় ‘হাইব্রিড’ সন্ত্রাসের (Hybrid Terrorism) জন্য তারাই দায়ী বলে দাবি করা হয়েছে গোয়েন্দা তথ্যে (intel note)। সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমের দৌলতে প্রকাশ্যে এসেছে সেই নোট। তাতে বলা হয়েছে, কাশ্মীরি যুবকদের বিভ্রান্ত করতে তারা গোপনে কোরান সম্পর্কে তাদের সীমিত জ্ঞানকে কাজে লাগায়।

    নয়ের দশকের গোড়ার দিক থেকেই অশান্তির আঁচ পুড়তে থাকে কাশ্মীর। হিন্দু পণ্ডিতদের নির্বিচারে নিধন করে উপত্যকায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসে কাশ্মীর সমস্যার সমাধান করতে উদ্যোগী হয় বিজেপি। উনিশের ভোটের পর কাশ্মীর থেকে রদ করা হয় ৩৭০ ধারা। তার পরে ক্রমেই নিভতে থাকে অশান্তির আঁচ। সম্প্রতি ফের কাশ্মীরে মাথাচাড়া দিয়েছে সন্ত্রাস। আর এই সন্ত্রাসের শিকড় খুঁজে বের করতে তদন্ত শুরু করেন গোয়েন্দারা। তাতেই জানা যায়, উপত্যকার তরুণদের ‘মাথা খাচ্ছে’ বিহার ও উত্তরপ্রদেশের মৌলবীদের একাংশ।

    প্রকাশ্যে আসা গোয়েন্দা নোট থেকে জানা যাচ্ছে, বিহার ও উত্তরপ্রদেশের মৌলবীরা জীবিকার খোঁজে কাশ্মীরে যান। সেখানে অনায়াসেই মিলে যায় ইমামের চাকরি। তারপরেই শুরু হয় আসল খেলা। ধর্মশিক্ষার নামে তৈরি হতে থাকে হাইব্রিড জঙ্গি (hybrid terrorist)।

    হাইব্রিড সন্ত্রাসবাদী কারা? গোয়েন্দাদের মতে, যারা জঙ্গি-তালিকাভুক্ত নয়, কিন্তু নির্দিষ্ট কোনও একটি জঙ্গি হামলার জন্য নিয়োগ করা হয় তাদের বলা হয়ে থাকে হাইব্রিড জঙ্গি। এর সুবিধা হল, এভাবে সহজেই নিরাপত্তরক্ষীদের চোখে ধুলো দেওয়া যায়।

    গোয়েন্দাদের ওই নোটে বলা হয়েছে, এই মৌলবীরা প্রথমে ইসলাম সম্পর্কে ওই তরুণদের জ্ঞান পরীক্ষা করে। পরে ‘ভাল মুসলিম’ না হওয়ার জন্য তরুণদের উপহাস করে। পরে জেহাদের জন্য তাদের উদ্বুদ্ধ করা হয়।

    আরও পড়ুন : অফিসে ঢুকে গুলি করে খুন কাশ্মীরি পণ্ডিতকে, ফের অশান্ত ভূস্বর্গ

    এই মৌলবীরা (maulvis) যে তরুণদের মাথা খাচ্ছে, তার উদাহরণ দিতে গিয়ে নোটে কাশ্মীরের শাঙ্গুশের উল্লেখ করা হয়েছে। এক সময় অনন্তনাগের এই তহশিল ছিল অন্যতম শান্তিপূর্ণ এলাকা। এলাকার তরুণরা সেনাবাহিনী, আধা-সামরিক বাহিনী সহ সরকারি নানা বিভাগে কাজ করত। ২০১২-১৩ সালে এখানকার মসজিদে ‘বহিরাগত’ মৌলবীদের নিয়োগ করা হয়।

    নোটে বলা হয়েছে, তার জেরে বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর পরে হিংস্র হয়ে ওঠে শাঙ্গুস। পরে পুলিশ ওই মৌলবীদের তুলে নিয়ে গিয়ে জেলার বাইরে পাঠায়। তার জেরে আপাতত শান্ত ওই এলাকা। একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে পুলওয়ামা, ওয়াচি, কুলগাম এবং শোপিয়ানেও।

     

  • Saji Cheriyan resigns: সংবিধান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, পদত্যাগে বাধ্য কেরলের মন্ত্রী

    Saji Cheriyan resigns: সংবিধান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, পদত্যাগে বাধ্য কেরলের মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সংবিধান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য (anti-Constitution remark)করায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন কেরলের (Kerala)সংস্কৃতি ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী সাজি চেরিয়ান (Saji Cheriyan)। সংবিধান নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে কংগ্রেস ও বিজেপি  সাজি চেরিয়ানের ইস্তফার দাবিতে পথে নেমেছিল ৷ শেষপর্যন্ত সিপিএমের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে বুধবার ইস্তফা দিতে বাধ্য হন সাজি চেরিয়ান৷ 

    আরও পড়ুন: রাজ্যসভায় মনোনীত পিটি ঊষা- ইলাইয়ারাজা সহ ৪, অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    সম্প্রতি দলীয় সভায় সাজি বলেছিলেন, “সকলে বলে,সংবিধান সুন্দর ভাবে লেখা হয়েছে। তবে আমার মতে, এমনভাবে সংবিধান লেখা হয়েছে, যা মানুষকে লুট করতে সাহায্য করে। ব্রিটিশদের নির্দেশানুযায়ী সংবিধান বানানো হয়েছে। সংবিধান  শ্রমিকদের শোষণকে প্রশ্রয় দেয়।” এরপরেই কেরলের মন্ত্রীর মন্তব্যের বিরুদ্ধে সরব হন বিরোধীরা। একাধিক স্তর থেকে সিপিআই(এম)-এর বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়। যার জেরে দলের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বুধবার জানিয়েছিলেন,বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছে দল।

    অন্যদিকে রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি কে সুধাকরণ এই ঘটনাকে ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, একজন মন্ত্রীর কাছ থেকে এমন বক্তব্য এসেছে, যা দুর্ভাগ্যজনক। সুধাকরণ জানিয়েছেন, “কংগ্রেস আইনগতভাবে এর বিরোধিতা করবে।”

    আরও পড়ুন: ভিভোকাণ্ডে ইডি-র আতসকাচের তলায় দুই অ্যাকাউন্ট্যান্ট ও এক কোম্পানি সেক্রেটারি

    নিজের মন্তব্য প্রসঙ্গে চেরিয়ান বলেন, “তিনি সংবিধানের অবমাননা করতে চাননি।” তিনি আরও বলেন, তাঁর মন্তব্যকে “ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে” এবং তিনি এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। বিরোধীদের বিক্ষোভের জেরে বুধবার কেরালা বিধানসভার অধিবেশন স্থগিত করে দেওয়া হয়। সিপিআই-এমের কেরালা ইউনিটের শীর্ষ পদাধিকারীরা এই নিয়ে আলোচনার জন্য জরুরি বৈঠকে বসেন। দলীয় সূত্রে খবর, চেরিয়ানের মন্তব্যের বিরোধিতা করে সিপিআই(এম)-এর পক্ষ থেকে বিবৃতি দেওয়া হতে পারে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন এই ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনার জন্য আইনগত পরামর্শ নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে।

  • VHP Gyanvapi Meeting: অযোধ্যার পর কাশী? জ্ঞানবাপী নীতি ঠিক করতে বৈঠকে ভিএইচপি

    VHP Gyanvapi Meeting: অযোধ্যার পর কাশী? জ্ঞানবাপী নীতি ঠিক করতে বৈঠকে ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী নিয়ে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করা প্রয়োজন। তাই জুন মাসে হরিদ্বারে বসতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের(VHP) বৈঠক।  এই বৈঠকে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের সাধুরা। সেখানেই আলোচনা হবে জ্ঞানবাপী(Gyanvapi mosque)  নিয়ে।

    ফি বছর জুন মাসে অনুষ্ঠিত হয় বিশ্বহিন্দু পরিষদের বার্ষিক সভা(annul meeting)। এই সভায় দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এবারও জুনের ১০-১১ তারিখে হবে ওই সভা। এবার আলোচনায় গুরুত্ব পাবে জ্ঞানবাপী মসজিদ।

    বারাণসীতে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির(kashi Viswanath temple) চত্বরেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। হিন্দুত্ববাদী একাধিক সংগঠনের দাবি, ঔরঙ্গজেবের শাসনকালে বিশ্বনাথের মন্দির ভেঙে তৈরি হয়েছে মসজিদ। পরে ওই চত্বরেই মন্দির পুনর্নিমাণ করেন রানি অহল্যাবাই। রয়ে যায় মসজিদও। প্রতিদিন নিয়ম করে মন্দিরে যেমন পুজো হয়, তেমনি পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়া হয় মসজিদেও। হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের দাবি, যে জায়গায় মসজিদ রয়েছে, সেখানে এক সময় ছিল শৃঙ্গার গৌরীর মঠ। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দুদের দেবদেবীর কয়েকটি মূর্তি রয়েছে বলেও দাবি ওই সংগঠনের। এর পরেই পুজোর অধিকার চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয় হিন্দুদের কয়েকটি সংগঠন। বারাণসী জেলা আদালত ঘুরে যে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে।

    আরও পড়ুন : ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা মাদ্রাসা বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যোগীর

    সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে মসজিদ এলাকায় ভিডিওগ্রাফি করা হয়। একটি অংশের দাবি, ভিডিওগ্রাফিতে মসজিদের ওজুখানার জলাধারে মিলেছে শিবলিঙ্গ। যদিও মসজিদ কমিটির দাবি, শিবলিঙ্গ নয়, জলাধারে রয়েছে পুরানো ফোয়ারা। এরপরেই জেলাশাসককে ওজুখানার জলাধারে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। নমাজিরা যাতে নমাজ পড়তে পারেন, সেটাও ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন :জ্ঞানবাপী মামলার দুই বিচারপতি ছিলেন রামজন্মভূমি-বাবরি শুনানিতেও

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের সভাপতি অলোক কুমার(alok kumar) বলেন, বিশ্বহিন্দু পরিষদের একটি কেন্দ্রীয় গাইড বোর্ড রয়েছে। দেশের সাধু-সন্তরা এর সদস্য। জুন মাসের বৈঠকে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাঁরা আমাদের দিকনির্দেশা করবেন। প্রতি বছর জুন মাসে এই সভা হয় বলেও জানান তিনি। সভাপতি বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের পথ দেখাতে অনুরোধ করব।তিনি বলেন, বিশ্বহিন্দু পরিষদ জ্ঞানবাপী সম্পর্কে আদালতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করতে চলেছে। আমাদের সমাজ আদালতের সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ আস্থা রাখবে। আমরা আদালতের চূড়ান্ত নির্দেশের অপেক্ষা করব। তার পরেই হবে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ।

     

  • PFI: পিএফআই-এর সব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    PFI: পিএফআই-এর সব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক তছরুপ (Money laundering) মামলায় পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার (Popular Front of India) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। বুধবার পিএফআই (PFI) এবং তার সহযোগী সংগঠন রিহ্যাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের (Rehab India Foundation) মোট ৩৩টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি (ED)। এর মধ্যে পিএফআই-এর ২৩টি অ্যাকাউন্টে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা এবং রিহ্যাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের ১০টি অ্যাকাউন্টের প্রায় সাড়ে ন’লক্ষ টাকা রয়েছে।   

    একটি ট্যুইটে ইডি জানিয়েছে, “পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া এবং রিহ্যাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের বাজেয়াপ্ত অ্যাকাউন্টগুলি থেকে মোট ৬৮,৬২,৮১ টাকা উদ্ধার হয়েছে।”

    [tw]


    [/tw]

    রাজ্য পুলিশ এবং জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার (NIA) অভিযোগের ভিত্তিতে পিএফআই-এর বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করেছে ইডি। তদন্তে উঠে এসেছে যে এই টাকা ব্যবহার করে বিভিন্ন সময় পিএফআই-এর কর্মীরা বেআইনি কার্যকলাপ করেছে। ‘মুন্নার ভ্যালি প্রজেক্ট’, ‘বার ইন মিডল ইস্ট’ এরই অংশ। 

    ইডি জানিয়েছে, যেহেতু এই অ্যাকাউন্টের টাকা ব্যবহার করে অপরাধমূলক কাজ করা হয়েছে, তাই মামলাটি আর্থিক তছরুপ রোধ আইনের (PMLA) আওতায় পড়বে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (CAA) বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল যে সংগঠনগুলি, তাদের মধ্যে ‘পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া’ অন্যতম। সাম্প্রতিক দিল্লি হিংসাতেও ওই ইসলামিক সংগঠনের যোগের কথা জানিয়েছিল দিল্লি পুলিশ। এবার পিএফআই-এর বিরুদ্ধে বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে সক্রিয় হল ইডি।  

    এর আগে অন্য মামলায় পিএফআই-এর কিছু কর্মীকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। ২০১৮ সালে মামলাটি দায়ের করে ইডি। ২০২০ সালে ওই সংগঠনের যোগ আছে এমন বেশ কিছু জায়গায় হানা দেয় ইডি। ওই একই বছর পিএফআইকে নিষিদ্ধ করার ডাক দেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী (Yogi) আদিত্যনাথ। বিজেপি সরকারের দাবি, সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়া সিএএ এবং এনআরসির (NRC) বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলনের টাকার যোগান দিয়েছে।  

    পিএফআইকে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব দিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও। সূত্রের মতে, এবার সেই পথেই হাঁটতে চলেছে মোদি (Modi) সরকার। 

     

  • Gujarat: কে এই তিস্তা শেতলবাদ? জানুন

    Gujarat: কে এই তিস্তা শেতলবাদ? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat)  সমাজকর্মী তিস্তা শেতলবাদ (Teesta Setalvad) গ্রেফতার। মুম্বইয়ের জুহু থেকে গুজরাট পুলিশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড (Anti Terrorist Squad ) তাঁকে আটক করে। পরে করা হয় গ্রেফতার। তিস্তার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে এফআইআরও।  এখন প্রশ্ন ,কে এই তিস্তা শেতলবাদ? 
    ১৯৬২ সালে এক গুজরাটি পরিবারে জন্ম তিস্তা শেতলবাদের। বাবা আইজীবী অতুল শেতলবাদ। ১৯৮৩ সালে বম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিলোজফিতে স্নাতক তিস্তা। এরপরই তিনি যোগ দেন সাংবাদিককতায়।  তবে ১৯৯৩ সালেই সাংবাদিকতার মূল স্রোত থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। তবে তিনি ও তাঁর স্বামী তখন একটি মাসিক পত্রিকা বের করতেন। যার নাম ‘ কমিউন্যালিজম কমব্যাট’। ২০০২ সালে গুজরাট হিংসার পরে তিস্তা  সিটিজেন্স ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস নামে একটি এনজিও তৈরি করেন । হিংসা মামলায় সহযোগী হিসেবে দ্বারস্থ হন আদালতের।

    আরও পড়ুন : গ্রেফতার তিস্তা, জালিয়াতি ও ষড়যন্ত্রের মামলা রুজু
     ২০০৭ সালের মার্চ মাসে গুজরাট হাইকোর্টে একটি বিশেষ ফৌজদারি মামলায় জনৈক জাকিয়া জাফরির সঙ্গে সহ আবেদনকারী হিসেবে নাম ছিল তিস্তার। মোদি সহ ৬১ জন রাজনীতিবিদ ও আমলার বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করেন তিনি। মোদির বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের দাবিও জানান। শেতলাবাদের সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এর পরেই উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। আদালত সিট গঠনের নির্দেশ দেয়। ২০১৮ সালে শেতলাবাদ ও তাঁর স্বামী জাভেদ আনন্দের বিরুদ্ধে আমেদাবাদের ডিসিবি থানায় এফআইআর দায়ের হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে এনজিওর অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ দায়ের করেন জনৈক রইস খান।  গুলবার্গ সোসাইটিতে মিউজিয়াম গড়তে বিদেশিদের থেকে অর্থ সাহায্য নিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন : জাকিয়া জাফরির কষ্টকে ব্যবহার করেছেন তিস্তা শেতলবাদ! অভিমত সুপ্রিম কোর্টের
    তবে একাধিক অভিযোগ থাকলেও তাঁকে ২০০৭ সালে পদ্মশ্রী দেয় মনমোহন সরকার। বিজেপি আজ তাঁর বিরুদ্ধে কংগ্রেসের হয়ে কাজ করার অভিযোগ এনেছে। তবে একাধিক ঘটনার প্রেক্ষিতে তিস্তা শেতলবাদ যে এক বিতর্কিত চরিত্র, তাতে সন্দেহ নেই।  

     

  • Centre plans: ২ লক্ষ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয়! মুদ্রাস্ফীতি রুখতে দাওয়াই কেন্দ্রের

    Centre plans: ২ লক্ষ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয়! মুদ্রাস্ফীতি রুখতে দাওয়াই কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) রুখতে আগামী এক বছরে অতিরিক্ত দু’লক্ষ কোটি টাকা খরচ করার কথা ভাবছে কেন্দ্র (Modi govt)। দুই সরকারি আধিকারিকের কথায়, কেন্দ্র সরকার ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে এই অতিরিক্ত ব্যয়ের কথা ভাবছে। এর ফলে সাধারণ মানুষকে ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা করা যাবে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।

    সূত্রের খবর, সে জন্যই জ্বালানির উপর থেকে শুল্ক কমানোর কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ (Union Finance Minister Nirmala Sitharaman)। যার ফলে পেট্রলে আট টাকা ও ডিজেলে ছয় টাকা শুল্ক কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    তাতে পেট্রোলের দাম কমবে লিটার পিছু সাড়ে নয় টাকা। আর ডিজেলের দাম কমবে লিটার পিছু সাত টাকা। পাশাপাশি উজ্জ্বলা (Ujjwala scheme) গ্যাস সিলিন্ডারে (domestic LPG) ২০০ টাকা করে ভর্তুকির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সুবিধা পাওয়া যাবে বছরের ১২টি সিলিন্ডারের ক্ষেত্রে। এর ফলে ৯ কোটি গ্রাহক উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    নির্মলা ট্যুইটে জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় আবগারি শুল্ক পেট্রলের ক্ষেত্রে কমানো হচ্ছে ৮ টাকা প্রতি লিটার এবং ডিজেলে ৬ টাকা প্রতি লিটার। এর ফলে দেশে পেট্রলের দাম কমবে লিটারপ্রতি সাড়ে ৯ টাকা এবং ডিজেলের দাম কমবে লিটারে ৭ টাকা। এর ফলে বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকা কোষাগার থেকে দেবে কেন্দ্র।

    করোনা (Covid-19) এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Ukraine Russia war) জেরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দামবৃদ্ধি (price rise) এমনিতেই সাধারণ মানুষের পকেটে চাপ বৃদ্ধি করছে। গত এপ্রিল মাসে ভারতের খুচরো মুদ্রাস্ফীতি (retail inflation) আট বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি, অন্যদিকে পাইকারি বাজারে মুদ্রাস্ফীতি (wholesale inflation) অন্তত ১৭ বছরে সর্বোচ্চে, যা আগামী দিনে বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচনের আগে সরকারের জন্য একটি বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    রাশিয়া-ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধের ফলে তেলের দাম আরও বাড়লে সরকার আরও ভর্তুকি দেওয়ার কথা ভাবছে বলে জানান ওই দুই আধিকারিক। কৃষিক্ষেত্রেও ভর্তুকি দেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারকে ঋণ নিতে হলেও সাধারণ মানুষের কথা ভেবে সে ঝুঁকি নিতেও প্রস্তুত কেন্দ্র এমনই দাবি করেছেন আধিকারিকেরা।

  • BrahMos ER Missile: ৩৫০ কিমি দূরে লক্ষ্যভেদে সফল ব্রহ্মস,  এবার ভারতের লক্ষ্য ৫০০ কিমি

    BrahMos ER Missile: ৩৫০ কিমি দূরে লক্ষ্যভেদে সফল ব্রহ্মস, এবার ভারতের লক্ষ্য ৫০০ কিমি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুখোই-৩০ (Su-30 MKI) যুদ্ধবিমান থেকে এক্সটেন্ডেড রেঞ্জ ব্রহ্মস (Brahmos ER) মিসাইলের সফল পরীক্ষা করল ভারত। বৃহস্পতিবার বঙ্গোপসাগরে একদম নিখুঁত নিশানায় আঘাত হানে মিসাইলটি। বায়ুসেনার তরফে এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।

    বায়ুসেনা জানিয়েছে, যুদ্ধবিমান থেকে এই মিসাইলের এক্সটেন্ডেড রেঞ্জ বা সম্প্রসারিত পাল্লার মিসাইলের পরীক্ষা এই প্রথম করা হল।  এখন ৩৫০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে সুখোই থেকে ব্রহ্মস মিসাইল নিক্ষেপে সক্ষম ভারতীয় বায়ুসেনা বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। তারা জানায়, ব্রহ্মস এক্সটেন্ডেড রেঞ্জ ভার্সন (extended range version of BrahMos) সফলভাবে লক্ষ্যভেদ করেছে। এটা দেশের কাছে গর্বের।

    ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) তরফে জানানো হয়েছে, আগামীদিনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেবে এই নতুন স্ট্র্যাটেজি।  ভারত ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে তৈরি এই ব্রহ্মস মিসাইল প্রায় ২৯০ কিলোমিটার দূরে গিয়ে আঘাত হানতে সক্ষম। শব্দের তিনগুণ গতিতে এটি ছুটতে পারে। এদিন যে এক্সটেন্ডেড রেঞ্জ মিসাইলের পরীক্ষা করা হল, তার পাল্লা বৃদ্ধি করে ৩৫০ কিলোমিটার করা হয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    এই সাফল্য একেবারে গেম চেঞ্জার, বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। যুদ্ধের পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। সম্প্রসারিত পাল্লায় এটি আঘাত হানতে সক্ষম। সমুদ্রের ওপর বিপক্ষের বড়সড় প্রতিরক্ষাকে ভেঙে দিতেই ব্রহ্মস বেশি কার্যকরী। জলে হোক বা স্থলে একেবারে পিনের মতো লক্ষ্যেও সঠিকভাবে আছড়ে পড়তে সক্ষম ভারতীয় বায়ুসেনার এই বিমান। এই মিসাইলের সঙ্গে সুখোই যুদ্ধবিমানের যুগলবন্দি ভারতীয় সেনার সামরিক শক্তিকে আরও পোক্ত করবে বলে মনে করা হচ্ছে। যুদ্ধ স্থলে হোক বা জলে, যেখানেই হোক না কেন, সেখানেই ব্রহ্মসের কার্যকারিতা প্রাসঙ্গিক।  

    এদিকে সূত্রের খবর, ভারত এর চেয়েও দূরপাল্লার মিসাইল তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ৫০০ কিমি আঘাত হানতে পারবে এই মিসাইল। ব্রহ্মসের সফলতার পিছনে বায়ুসেনা ছাড়াও ভারতীয় নৌবাহিনী, ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO), হিন্দুস্তান এরোনটিক্স লিমিটেড (HAL) এর ভূমিকা ছিল। প্রসঙ্গত, গত ৯ মার্চ ভারত ভুলবশত একটি ব্রহ্মস মিসাইল ছুড়ে ফেলেছিল। রুটিন পরীক্ষার সময় সেটি পাকিস্তানে চলে যায়। এরপরই প্রতিরক্ষামন্ত্রী জানিয়ে দেন, এটি পরীক্ষার সময় নিয়মমাফিক কার্যপ্রক্রিয়া (SOP) বজায় রাখতে হবে। এই ব্রহ্মস জল, স্থল, আকাশে আঘাত হানতে সক্ষম।

  • Man hides gold in his wig: পটচুলের মধ্যে আনছিলেন সোনা , আটক দিল্লি বিমানবন্দরে

    Man hides gold in his wig: পটচুলের মধ্যে আনছিলেন সোনা , আটক দিল্লি বিমানবন্দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উইগের তর ৩০ লক্ষ টাকা মূল্যের সোনাকে ধাতব পেস্ট আকারে নিয়ে আসছিলেন আবুধাবি থেকে আসা এক ব্যক্তি।  হঠাতই দিল্লি বিমানবন্দরের ৩ নং টার্মিনালে তাঁকে ঘিরে ধরেন কাস্টমসের অফিসারেরা।

    [tw]


    [/tw]
    কাস্টমস অফিসারদের তরফে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া হয়। যাতে দেখা যায়, কীভাবে ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দরে ওই ব্যাক্তির কাছ থেকে   আনুমানিক ৬৩০ গ্রাম সোনা উদ্ধার করছেন কাস্টমস অফিসারেরা। ভিডিওয় দেখা যায়, সুন্দরভাবে চুল কামিয়ে ওই ব্যক্তির মাথায় সোনার পেস্ট ভর্তি প্যাকেটটি সেঁটে দেওয়া হয়েছে। ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল। ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।

LinkedIn
Share