Category: দেশ

Get updates on India News Headlines National News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Amarnath yatra: অমরনাথে মেঘভাঙা বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা নিয়ে কী বললেন বেঁচে ফেরা যাত্রীরা?

    Amarnath yatra: অমরনাথে মেঘভাঙা বৃষ্টি, ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা নিয়ে কী বললেন বেঁচে ফেরা যাত্রীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘভাঙা বৃষ্টির (Cloudburst) বিধস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ (Amarnath)। মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৬ জন। নিখোঁজ হয়েছেন প্রায় ৪০ জন। ১৫ হাজার পুণ্যার্থীকে (Piolgrims) উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। প্রবল জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে পুণ্যার্থীদের তাঁবু। দুর্ঘটনার জেরে আপাতত বাতিল করা হয়েছে তুষারতীর্থ যাত্রা। বরাত জোরে যাঁরা বেঁচে ফিরেছেন, তাঁরা জানাচ্ছেন তাঁদের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার কথা।  

    আরও পড়ুন : মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে বিধ্বস্ত তুষারতীর্থ অমরনাথ, আপাতত স্থগিত যাত্রা

    উত্তর প্রদেশের হরদই এলাকা থেকে তুষারলিঙ্গ দর্শনে এসেছিলেন দীপক চৌহান নামে এক পুণ্যার্থী। তিনি বলেন, আতঙ্কে সবাই ছোটাছুটি করছেন। পদপিষ্ট হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সেনা জওয়ানদের তৎপরতায় তা হয়নি। জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে পুণ্যার্থীদের বহু তাঁবু। বরাত জোরে বেঁচে ফিরেছেন মহারাষ্ট্রের তীর্থযাত্রী সুমিত। তিনি বলেন, মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে হড়পা বান আসে। বানের তোড়ে ভেসে আসে প্রচুর বড় বড় পাথর। যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে, আমরা ছিলাম সেখান থেকে দু কিলোমিটার দূরে।

    আরও পড়ুন : অমরনাথ যাত্রা শুরু ৩০ জুন, এগুলি সঙ্গে না রাখলে পড়বেন সমস্যায়

    ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছেন আরও এক পুণ্যার্থী। তিনি বলেন, যখন মেঘভাঙা বৃষ্টি শুরু হয়, তখনকার দৃশ্য চোখে দেখা যায় না। তার পরেই দেখি চারদিকে শুধুই জল আর জল। আমাদের দলে সাত-আটজন ছিলাম। ভোলেনাথের কৃপায় আমরা সবাই বেঁচে গিয়েছি। তবে বানের তোড়ে পুণ্যার্থী ও তাঁদের ব্যাগপত্র ভেসে যেতে দেখার দুঃসহ অভিজ্ঞতাও হয়েছে। তিনি বলেন, মেঘভাঙা বৃষ্টির দশ মিনিটের মধ্যেই আটজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। জলের তোড়ে ভেসে এসেছিল প্রচুর বড় বড় পাথর। হাজার পনের তীর্থযাত্রী ছিলেন। বৃষ্টি সত্ত্বেও চলছিল যাত্রা। তার পরেই এই দুর্ঘটনা।

    এদিন সকাল থেকেও উদ্ধারকাজ চালান ইন্দো টিবেটান বর্ডার পুলিশের কর্মীরা। জম্মু-কাশ্মীরের গান্ডেরবালের চিফ মেডিক্যাল অফিসার চিকিৎসক এ সাহা বলেন, অমরনাথে মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে শুক্রবারই ১৩ জন মারা গিয়েছেন। ৪৮ জনেরও বেশি পুণ্যার্থী জখম হয়েছেন। আহত তীর্থযাত্রীদের আপার হোলি কেভ, লোয়ার হোলি কেভ এবং পঞ্চতরণী এলাকার হাসপাতালগুলিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

     

  • Arunachal Pradesh:  অরুণাচল প্রদেশে ১০২ আসনে জয়ী বিজেপি, কী বললেন আইনমন্ত্রী?   

    Arunachal Pradesh:  অরুণাচল প্রদেশে ১০২ আসনে জয়ী বিজেপি, কী বললেন আইনমন্ত্রী?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসামের পর এবার অরুণাচল প্রদেশ। ফের বিপুল জয় বিজেপির (BJP)। গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৩০টি আসনের মধ্যে ১০২টিই গিয়েছে গেরুয়া ঝুলিতে। অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) এই জয়ে দৃশ্যতই খুশি বিজেপি নেতৃত্ব।

    চলতি মাসের ১২ তারিখে গ্রাম পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat)  উপনির্বাচন অরুণাচল প্রদেশে। মোট আসন ১৩০টি। তার মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১০২টি আসনে জয় পেয়েছে পদ্ম শিবির। অরুণাচল প্রদেশ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সচিব নিয়ালি এতে সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ১২ জুলাই গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৩০টি আসন ও জেলা পরিষদের একটি আসনে উপনির্বাচন হওয়ার কথা। পঞ্চায়েতের এই ১৩০টি আসনের মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজেপির দখলে গিয়েছে পঞ্চায়েতের ১০২টি আসনের রাশ। কংগ্রেস এবং নির্দল মিলিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে ১৪টি আসনে। তিনি বলেন, সেই কারণে গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৪টি আসন ও জেলা পরিষদের একটি আসনে নির্বাচন হবে।

    আরও পড়ুন : কার্বি আংলং নির্বাচনে জয় ‘ঐতিহাসিক’, দলের প্রশংসায় মোদি

    পদ্ম শিবিরের বিপুল জয়ে যারপরনাই উল্লসিত গেরুয়া শিবির। বিজেপিকে শতাধিক আসন উপহার দেওয়ায় সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খাণ্ডু। ট্যুইট বার্তায় তিনি বলেন, বিজেপির সমস্ত কর্মকর্তা, সমর্থক এবং সহকর্মীদের শুভেচ্ছা । অরুণাচল প্রদেশের ১৩০টি আসনের মধ্যে ১০২টি আসনে বিজেপি প্রার্থীদের জয়ী করার জন্যই শুভেচ্ছা জানাই তাঁদের। কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খাণ্ডুর ওপর পুরোপুরি আস্থা রয়েছে অরুণাচল প্রদেশবাসীর। রাজ্যবাসীর স্বপ্নপূরণে যিনি কাজ করে চলেছেন নিরলসভাবে। মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসাও করেন রিজিজু। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খাণ্ডুর ওপর রাজ্যবাসীর পুরো আস্থা রয়েছে। রাজ্যবাসীর স্বপ্ন পূরণে তিনি নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন। উত্তর-পূর্বের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অবদানও কম নয়।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

    কিছুদিন আগেই আসামের কার্বি আংলং অটোনমাস কাউন্সিলের নির্বাচনের ২৬টি আসনের সব কটিতেই জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। সেই জয়ের পরেও দলীয় কর্মীদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে উত্তর-পূর্বের মাটিতে ক্রমেই পোক্ত হচ্ছে পদ্মের জমি। প্রথমে আসাম এবং তার পরে অরুণাচল প্রদেশে বিজেপির এই জয়ই তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ।

     

  • Raj Babbar: ২৬ বছরের পুরনো মামলায় ২ বছরের কারাদন্ড রাজ বব্বরের! জানুন পুরো ঘটনা

    Raj Babbar: ২৬ বছরের পুরনো মামলায় ২ বছরের কারাদন্ড রাজ বব্বরের! জানুন পুরো ঘটনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ২৬ বছর ধরে মামলা চলার পর অবশেষে ২ বছর কারাদণ্ডের সাজা পেলেন অভিনেতা তথা কংগ্রেস নেতা রাজ বব্বর (Raj Babbar)। ১৯৯৬ সালে লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election) সময় এক পোলিং অফিসারের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করায় অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। সেই মামলায় তাঁর সাজা ঘোষণা করা হল।

    আরও পড়ুন:দেশে এই প্রথম সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী অ-মুসলিম, অতিরিক্ত দায়িত্ব স্মৃতি ইরানিকে

    ১৯৯৬ সালের ২ মে পোলিং অফিসারটি ওয়াজিরগঞ্জ পুলিশ থানায় (Wazirganj Police station) রাজ বব্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করছিলেন। সরকারি কাজে বাধা দেওয়া এবং হামলার জন্য এদিন আদালত অভিনেতা রাজ বব্বরকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার পাশাপাশি অন ডিউটি পোলিং অফিসারকে শারীরিক নিগ্রহেরও অভিযোগ ছিল রাজ বব্বরের বিরুদ্ধে। ভোট চলাকালীন জোর করে বুথে প্রবেশ করার ফলে ও সরকারি আধিকারিকের ওপর হামলা চালানোয় উত্তরপ্রদেশের এমপি এমএলএ কোর্ট রাজ বব্বরকে সাজা শোনায়।  শুধুমাত্র ২ বছরের কারাদন্ড দেয়নি, আদালত তাঁকে ৮,৫০০ টাকার জরিমানাও করেছে। রায় ঘোষণার সময় রাজ বব্বর আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

    উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে রাজ সমাজবাদী পার্টিতে (Samajwadi Party) ছিলেন এবং লখনউ (Lucknow) থেকে লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। নির্বাচনের সময় পোলিং অফিসারের সঙ্গে প্রথমে তাঁর কথা কাটাকাটি হয় ও পরে তা হাতাহাতিতে পরিণত হয়। তিনি তখম এই দোষ মেনে নিলে তাঁকে জেলে পর্যন্ত পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় তিনি জামিনে ছাড়া পেয়ে যান। বর্তমানে রায়দানের সময়ে তিনি এই অভিযোগকে অস্বীকার করছেন।

    আরও পড়ুন: গুলিবিদ্ধ জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    ভারতীয় দণ্ডবিধির আইপিসি (IPC) ১৪৩, ৩৩২, ৩৫৩, ৩২৩, ৫০৪, ১৮৮ ধারায় রাজ বব্বর এবং অরবিন্দ যাদবের (Arvind Yadav) বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (Representation of the People Act) ছাড়াও ফৌজদারী সংশোধনী আইনেও (Criminal Law Amendment Act) আদালতে রাজ বব্বরের নামে চার্জশিট দাখিল করা হয়েছিল। 

  • India-China conflict: পূর্ব লাদাখে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনের যুদ্ধবিমান

    India-China conflict: পূর্ব লাদাখে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনের যুদ্ধবিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার লাদাখ সীমান্তে চিন সেনাবাহিনীর অনুপ্রবেশের চেষ্টা। জুনের শেষ সপ্তাহেই পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার(LAC) খুব কাছে চলে আসে চিনা যুদ্ধবিমান। ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) রাডারে তা ধরা পড়তেই সতর্কতা জারি হয় সর্বত্র। এই পরিস্থিতিতে চিনের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে সরকারি স্তরে আলোচনা হয়েছে। এই ধরনের কোনও ঘটনা যাতে আগামী দিনে না ঘটে তা নিয়েও চিনকে সতর্ক করেছে ভারত।

    সূত্রের খবর, বিভিন্ন সময় চিনের সেনাবাহিনীর তরফে ভারতীয় সেনাকে প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গত কয়েকমাসে সরাসরি আকাশসীমা লঙ্ঘনের এরকম ঘটনা এই প্রথম বলেই জানা গেছে। এমনিতে পূর্ব লাদাখে (Ladakh) নিজেদের দখলে থাকা এলাকায় চিনা বিমানবাহিনী বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁদের সক্রিয়তা বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। মহড়া চলাকালীন বিমানবাহিনীর তরফে বেশ কিছু সমরাস্ত্রেরও ব্যাপক ব্যবহার করা হচ্ছে। ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়, পরিস্থিতির উপর তীক্ষ্ণ নজর রাখা হয়েছে। এর আগে ২০২০ সালেও ভারত চিনের আগ্রাসনের কড়া জবাদ দিয়েছিল। নিয়ম অনুযায়ী, এই বিষয় নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কথা হয়েছে।  তাই গোটা বিষয়টি নিয়ে দু’পক্ষের বৈঠকে আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনা তুলে ধরে আলোচনা করেছে দুপক্ষের আধিকারিকেরা। যদিও তার পর থেকে চিনের তরফে ভারত সীমান্ত লাগোয়া অঞ্চলে এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটানো হয়নি বলেই জানা গেছে।

    আরও পড়ুন: শিবসেনার তির-ধনুক প্রতীক কেউ কেড়ে নিতে পারবেন না, সাফ জানালেন উদ্ধব

    সীমান্ত বিবাদ নিয়ে এখনও নিজেদের মধ্যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে দুই দেশ। তার মধ্যেই এই চিনা সক্রিয়তার কথা সামনে আসতে নড়েচড়ে বসেছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে গালওয়ান সংঘর্ষের পর ভারত-চিন সম্পর্ক কার্যত তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল। দফায় দফায় আলোচনার পর কিছু জায়গা থেকে সেনা সরিয়ে সাময়িক ভাবে স্থিতাবস্থা ফেরানো হলেও মাঝে মাঝে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা তৈরি হয়। সম্প্রতি বালিতে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির মধ্যে বৈঠকে অংশ নিতে গিয়ে চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-এর সঙ্গে কথা বলেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী জানিয়ে দেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তি বজায় রাখতে চায় ভারত। তবে, আগ্রাসনের চেষ্টা হলে ভারত তার যোগ্য জবাব দেবে।

  • Sourav Ganguly Birthday: ৫০ তম জন্মদিনে লন্ডনের রাস্তায় উদ্দাম নাচ মহারাজের! ভিডিয়ো ভাইরাল

    Sourav Ganguly Birthday: ৫০ তম জন্মদিনে লন্ডনের রাস্তায় উদ্দাম নাচ মহারাজের! ভিডিয়ো ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ৮ জুলাই। কারোরই জানতে বাকি নেই যে আজ মহারাজার জন্মদিন। প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা বিসিসিআই-এর সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Sourav Ganguly) আজ ৫০ তম জন্মদিন। সাধারণত জন্মদিনের এই দিনটি বেহালার বীরেন রায় রোডের বাড়িতেই কাটান সৌরভ। সকাল থেকেই বাড়ির সামনে হাজার হাজার ভক্তের ভিড় হয়। তবে এবারের জন্মদিনটা অন্যরকমভাবে পালন করতে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। আজ তাঁর জন্মদিন হলেও গতকাল থেকেই তাঁর জন্মদিন উদযাপন করতে দেখা যাচ্ছে। তিনি এখন সপরিবারে রয়েছেন লন্ডনে। আর এবার লন্ডনে থেকেই জন্মদিন পালন করছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রাজ্যসভায় যাচ্ছেন সৌরভ-পত্নী ডোনা? জোর জল্পনা রাজ্য রাজনীতিতে

    শুধু এখানেই থেমে নেই, তাঁকে ৫০ তম জন্মদিনে খোশ মেজাজেই দেখা গিয়েছে। একের পর এক বলিউডের গানের তালে তালে কোমর দোলাতে দেখা গেল। আর সেই ভিডিয়ো শেয়ার হতেই ব্যাপক ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে। তাঁর পরিবার, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে লন্ডনেই ধুমধাম করে পালিত করছে মহারাজের ৫০তম জন্মদিন৷

    [tw]


    [/tw]

    সেই ভাইরাল ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, জন্মদিনের রাতে কন্যা সানা এবং স্ত্রী ছাড়াও আরও বেশ কয়েক জনের সঙ্গে আনন্দে মেতে উঠেছেন সৌরভ। শুধু তাই নয়, সকলে মিলে নাচছেনও। তাঁকে ‘ওম শান্তি ওম’ ছবির টাইটেল গান ও অন্য একটি ভিডিয়োটিতে ‘কুইন’ ছবির ‘লন্ডন ঠুমকদা’ গানে নাচতে দেখা গিয়েছে। দুটির গানের তালে তালে এদিন এক অন্য মেজাজেই কোমর দোলাতে দেখা যায় মহারাজকে।

    [fb]https://www.facebook.com/100003187375145/videos/334193092249870/[/fb]

    আরও পড়ুন: সৌরভের বাড়িতে শুভেন্দুকে নিয়ে নৈশভোজে যাচ্ছেন অমিত শাহ?

    এছাড়াও সৌরভ গাঙ্গুলির জন্মদিনের আগেই শুভেচ্ছা দিতে পৌঁছে গিয়েছেন খোদ শচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। এছাড়াও এদিন প্রাক্তন আইপিএল চেয়ারম্যান রাজীব শুক্লা (Rajeev shukla), বিসিসিআই-এর সচিব জয় শাহকে (Jay Shah) দেখা গিয়েছে সৌরভের জন্মদিন পালন করতে। 

    [tw]


    [/tw] 

  • Kerala MBBS Scam: কেরলে ডাক্তারিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বেআইনি আর্থিক লেনদেন! ইডির তলব চার্চ বিশপকে

    Kerala MBBS Scam: কেরলে ডাক্তারিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বেআইনি আর্থিক লেনদেন! ইডির তলব চার্চ বিশপকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকার বিনিময়ে বহু ছাত্রকে কেরলে (Kerala) ডাক্তারিতে ভর্তি করা হয়েছিল। তিরুঅনন্তপুরমের কারাকোনামের ডাঃ সোমারভেল মেমোরিয়াল সিএসআই মেডিকেল কলেজে (Karakonam Medical College scam) ভর্তির প্রস্তাব দিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছিলেন চার্চ অফ সাউথ ইন্ডিয়া (CSI)-র বিশপ এ ধর্মরাজ রাসালাম (Bishop A Dharmmaraj Rasalam)। পার্শ্ববর্তী রাজ্য তামিলনাড়ুর ছাত্রদের থেকে এই টাকা নেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। কেরল হাইকোর্টে দায়ের করা এক মামলায় অভিযোগ করা হয় চার্চ বিশপ ও তাঁর সহযোগীরা এমডি এবং এমবিবিএস-এ আসন বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ৬০ লাখ টাকার উপরে ক্যাপিটেশন ফি আদায় করেছিলেন। কিন্তু পরে ওই ছাত্রদের ভর্তি করা হয়নি।

    আরও পড়ুন: কর্ণাটকে কুপিয়ে খুন বিজেপি যুব মোর্চার নেতা

    কেরলে এমবিবিএস, বিডিএস এবং এমডি কোর্সে (MD and MBBS) ভর্তির জন্য সেই রাজ্যেরই বাসিন্দা হতে হয়। কিন্তু নন-কেরলাইটদের জন্য টাকা  নিয়ে আসন বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দেন এ ধর্মরাজ রাসালাম। এমবিএস বা এমডি আসনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অতিরিক্ত ফি দাবি করা হয়। কারাকোনামের এই কলেজটি সংখ্যালঘু মর্যাদার প্রতিষ্ঠান। তাই এখানে ৫০ শতাংশ আসন মেধাতালিকার ভিত্তিতে প্রস্তুত করা হয় আর বাকি অর্ধেক আসন থাকে সংরক্ষিত। এই সংরক্ষিত আসনগুলিতে টাকা নিয়ে ভর্তি করার কথা বারবার শোনা গিয়েছে। এজন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জাল শংসাপত্রও তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই জাল শংসাপত্র তৈরি করে টাকা নিয়ে ছাত্রদের ভর্তি করা হয়, বলে দাবি।

    আরও পড়ুন: অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের কোথায় কী কী সম্পত্তি? উত্তর খুঁজতে দিকে দিকে হানা ইডি-র

    এই দুর্নীতিতে যুক্ত বিশপ রাসালামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কোচিতে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি (ED)। টাকা দিয়ে ভর্তির জন্য ইতিমধ্যেই ১১জন এমবিবিএস ছাত্রের ভর্তি বাতিল করেছে কেরল হাইকোর্ট। সোমবার তিরুবনন্তপুরমে মেডিকেল কলেজ এবং চার্চ অফ সাউথ ইন্ডিয়ার (সিএসআই) অফিসে ১৩ ঘণ্টা অভিযান চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডি বিশপ এ ধর্মরাজ রাসালামের অফিস, চার্চ সেক্রেটারি টিটি প্রবীনের বাসভবন, মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন ডিরেক্টর ডাঃ বেনেট আব্রাহাম এবং মেডিক্যাল কলেজের অফিসেও এদিন অভিযান চালায়।

  • Mutual Fund Investment: মিউচ্যুয়াল ফান্ডে লগ্নি করতে চাইছেন? দেখতে পারেন এই পাঁচ স্কিম 

    Mutual Fund Investment: মিউচ্যুয়াল ফান্ডে লগ্নি করতে চাইছেন? দেখতে পারেন এই পাঁচ স্কিম 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে মুদ্রাস্ফীতি। মন্দার মুখ দেখছে শেয়ার বাজারও। মিউচ্যুয়াল ফান্ডে (Mutual Fund) বিনিয়োগ (Investment) করতে ভয় পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে ইক্যুইটি-ভিত্তিক স্কিমগুলোতে এমনটা হচ্ছে। যদিও দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন বা আতঙ্কিত হওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই।  

    মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে রোজগার হিসেবে না দেখে, দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক নিশ্চয়তা হিসেবে দেখা উচিত। ঠিকঠাক জায়গায় বিনিয়োগ করলে লাভের পরিমাণ বহুগুণ বেড়ে যেতে পারে। বিনিয়োগের সময় শেয়ার বাজারের অবস্থা বিবেচনা করে স্বল্প থেকে মধ্য মেয়াদ বা দীর্ঘ মেয়াদী মিউচ্যুয়াল ফান্ডে টাকা রাখতে পারেন।

    আরও পড়ুন: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ যারা করতে চাইছেন, এটাই তাঁদের বিনিয়োগ করার সঠিক সময়। বাজারের অবস্থা যখন খারাপ থাকে, তখন বিনিয়গ করলে রিটার্নের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। 

    এমন কিছু মিউচ্যুয়াল ফান্ডের স্কিম রয়েছে, যেখানে ঝুঁকি কম, কিন্তু লাভ বেশি।

    আরও পড়ুন: ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    কানাড়া রোবেকো ব্লুচিপ ইক্যুইটি ফান্ড: এই স্কিমটি পুঁজির বাজারে ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে। যারা কম ঝুঁকিতে, বেশি লাভের মুখ দেখতে যান তাঁদের জন্যে আদর্শ। এটি লার্জ-ক্যাপ স্টকগুলিতে বিনিয়োগ করার একটি ভাল বিকল্প। এই স্কিমটি ৩ বছর এবং ৫ বছরের মেয়াদে নিফটি ৫০ -কে ছাড়িয়ে গিয়েছে। 

    মিরাই অ্যাসেট ইমার্জিং ব্লুচিপ: এই স্কিমে এখনও কোনও দীর্ঘ মেয়াদী ফল দেখা যায়নি। কিন্তু ফান্ড ম্যানেজার নীলেশ সুরানার অভিজ্ঞতা এবং ব্র্যান্ডের সুনামের ওপর ভরসা করে টাকা রাখতেই পারেন। ফান্ডটি লার্জ ক্যাপ স্টকগুলিতে ৪৬.৮%, মিড ক্যাপ স্টকগুলিতে ২৫.৭৬% এবং স্মল ক্যাপ স্টকগুলিতে ৮.২৫% বিনিয়োগ করেছে৷ ৩ বছর এবং ৫ বছর মেয়াদে, এই স্কিমটি নিফটি ৫০- কে ব্যাপক ব্যবধানে ছাড়িয়ে গিয়েছে।

    কুয়ান্ট অ্যাক্টিভ ফান্ড: যারা ঝুঁকি নিতে পছন্দ করেন, এই মাল্টি-ক্যাপ ফান্ড তাঁদের জন্যে । ৩ বছর এবং ৫ বছরের মেয়াদে যেখানে নিফটি ৫০- ৩১.২০% এবং ৬২.৪০% রিটার্ন দিয়েছে, সেখানে এই ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা যথাক্রমে ৯৫.৩৯% এবং ১৩৫.৬৫% রিটার্ন পেয়েছেন।   

    আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল ইক্যুইটি এন্ড ডেট ফান্ড: যারা মাঝারি ঝুঁকি নিতে পছন্দ করেন তাঁদের জন্যে এই স্কিম আদর্শ। অতীতের ভালো রেকর্ড এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ফান্ড ম্যানেজার থাকায় আইসিআইসিআই প্রুডেনসিয়াল বিনিয়োগের জন্যে ভালো বিকল্প। ১ বছর, ৩ বছর এবং ৫ বছরের মেয়াদে, এই স্কিমটি নিফটি ৫০- কে অনেক ব্যবধানে ছাড়িয়ে গিয়েছে।  

    কোটাক ডেট হাইব্রিড ফান্ড: যারা ঝুঁকি নিতে একদম পছন্দ করেন না কোটাকের এই স্কিমটি তাঁদের জন্যে বিনিয়োগের ভালো বিকল্প। বহুদিন ধরেই কোটাকের শেয়ার বাজারে পারফর্ম্যান্স ভালো। তাই এখানে বিনিয়োগে ঝুঁকিও কম। ঝুঁকি কম হওয়া সত্ত্বেও ভালো রিটার্ন দেওয়ার রেকর্ড আছে এই স্কিমের। 

     

     

     

  • Maharashtra Political Crisis:  বিধায়কদের পর এবার সেনা সাংসদের হুঁশিয়ারি উদ্ধবকে ! দ্রৌপদীকে সমর্থনের আর্জি

    Maharashtra Political Crisis: বিধায়কদের পর এবার সেনা সাংসদের হুঁশিয়ারি উদ্ধবকে ! দ্রৌপদীকে সমর্থনের আর্জি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধায়করা তো বিদ্রোহ করেইছেন এবার সাংসদ হারানোর আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) অন্দরে। শিন্ডে শিবির ইতিমধ্যেই দাবি করেছে যে দলের অধিকাংশ সাংসদ তাদের সঙ্গে রয়েছেন। তবে এখনও খাতায় কলমে শিবসেনা প্রধান উদ্বব ঠাকরে। তাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপির (BJP) মনোনীত প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুকে (Draupadi Murmu) সমর্থনের আর্জি জানিয়ে উদ্ধবকে চিঠি লিখলেন শিবসেনা সাংসদ রাহুল শেওয়াল (Rahul Shewale)।

    প্রসঙ্গত, উদ্ধবের শিবসেনা শিবির এখনও কংগ্রেস, এনসিপির সঙ্গে সখ্যতা বজায় রেখেছে। সেই অর্থে তারা বিরোধীদের সঙ্গে আছে। এই আবহে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধীদের প্রার্থী যশবন্ত সিনহাকেই সমর্থন জানাতে পারে উদ্ধব গোষ্ঠী। তবে রাহুল বলেন, ‘দ্রৌপদী মুর্মু আদিবাসী সম্প্রদায় থেকে এসেছেন এবং সামাজিক জীবনে তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। তাই সেনাপ্রধানকে তাঁকে সমর্থন করার কথা বলেছি।’ অবশ্য, রাজনৈতিক মহলের মতে এই আবেদন নিছক রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ঘিরে নয়। এটা আদতে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে একটিকে বেছে নেওয়ার পরীক্ষা। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে এবার অটো-মার্সিডিজ লড়াই! উদ্ধব-শিন্ডে বাকযুদ্ধে সরগরম শিবাজির দেশ

    প্রতিদিনই শিবির বদলাচ্ছে সেনাকর্মী, বিধায়ক, সাংসদরা। রাজ্যে পালাবদলের পুরো পর্বে উদ্ধব ঠাকরের সমর্থনে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছে মহারাষ্ট্রের কালামনুড়ির বিধায়ক সন্তোষ বাঙ্গারকে। অথচ সোমবার  আস্থা ভোটে একনাথ শিন্ডের পক্ষে চলে যান তিনি। সূত্রের খবর,আস্থা ভোটে উদ্ধব শিবিরের হার বুঝেই শিন্ডের হাত ধরেন সন্তোষ। এতদিন বিদ্রোহী শিবসেনা বিধায়কদের সমালোচনা শোনা গিয়েছে তাঁর মুখে। নিজের বিধানসভা কেন্দ্রে নিয়মিতভাবে ঠাকরে পরিবারের হয়ে প্রচার করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। গত সপ্তাহে নিজের এলাকায় একটি প্রচারসভায় তাঁকে হাত জোড় করে চোখের জল ফেলতেও দেখা যায়। সেখানে বালাসাহেব ঠাকরে ও উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) নামে স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি ঠাকরে পরিবারের পাশে থাকার বার্তাও দেন সন্তোষ। ওই সভা থেকে শিন্ডে (Eknath Shinde) শিবিরের বিধায়কদের বিশ্বাসঘাতক বলে দাবি করেন সন্তোষ বাঙ্গার (Santosh Bangar)। তবে গত রবিবার সকালে স্পিকার ভোটের পরই বদলে যায় ছবিটা। সূত্রের খবর, রাতেই একনাথ শিন্ডের হোটেলে যান সন্তোষ বাঙ্গার। মহারাষ্ট্রের নতুন মুখ্যমন্ত্রীর (Maharashtra Chief Minister) সঙ্গে কথা বলেই শিবির বদল করেন এই বিধায়ক।

  • Tajpur Port: তাজপুর বন্দরের ‘তাজ’ কেন পাচ্ছে না আদানিরা, নীরব কেন নবান্ন?

    Tajpur Port: তাজপুর বন্দরের ‘তাজ’ কেন পাচ্ছে না আদানিরা, নীরব কেন নবান্ন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পূর্ব মেদিনীপুরের তাজপুরে (Tajpur) নতুন বন্দর (New Port) নির্মাণে সর্বোচ্চ দর হেঁকেছে আদানি গোষ্ঠী (Adani Group) । তার পরেও গত পাঁচ মাসে এ নিয়ে আর উচ্চবাচ্য করছে না নবান্ন। শিল্প দফতর সূত্রের খবর, শিল্পোন্নয়ন নিগম থেকে তাজপুরের ফাইল মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য পৌঁছে গিয়েছিল এপ্রিলের শুরুতেই। আশা ছিল, গত ২০-২১ এপ্রিল শিল্প সম্মেলনের আসরেই তাজপুর বন্দরের ‘তাজ’ আদানি গোষ্ঠীদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা  করা হবে। কিন্তু তা হয়নি। নবান্নও আর আপাতত আদানিদের হাতে তাজপুর তুলে দিতে তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছে না। যা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছে। তাহলে কি আদানিরাই আর রাজ্যে বিনিয়োগে রাজি হচ্ছে না? নাকি নবান্ন চাইছে না রাজ্যের একমাত্র বেসরকারি বন্দরের রাশ চলে যাক আদানিদের হাতে?  

    আরও পড়ুন : পিছিয়ে পড়লেন আদানি! আবারও এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি আম্বানি

    জাহাজি মহল অবশ্য দুটি প্রশ্নের পিছনেই যুক্তি রয়েছে বলে মতামত দিয়েছে। জানা যাচ্ছে, শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, দেশের আরও কয়েকটি বন্দরে আদানিদের লগ্নি প্রস্তাব আটকে রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার হঠাৎ আদানি পোর্টের নানা কাজকর্ম নিয়ে বীতশ্রদ্ধ, এমনই মত জাহাজ মন্ত্রকের খবর রাখা বিশেষজ্ঞদের।কয়েক মাস আগে বিশাখাপত্তনম বন্দরের কয়লা নামানোর কাজ থেকে আদানিদের সরিয়ে দিয়েছে সেখানকার বন্দর কর্তৃপক্ষ। আদালতে গিয়েও সাহারা পাননি বন্দর ব্যারন। কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রকের যাবতীয় টেন্ডারে শর্তও আরোপ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে কোনও সংস্থাকে বন্দর কর্তৃপক্ষ কোনও কারণে সরিয়ে দিলে পরবর্তী তিন বছর তারা আর কোনও কাজ করতে পারবে না। তার প্রেক্ষিতে আদানিরা ভারতের কোনও বন্দরে নতুন করে বিনিয়োগ করতে পারছে না। সম্প্রতি মুম্বইয়ে জেএনপিটি বন্দরের লগ্নি করতে গিয়ে ফের হোঁচট খায় আদানিরা। মুম্বই হাইকোর্টে মামলা গড়ালে আদালত আদানিদের পাঁচ লক্ষ টাকা জরিমানা করে। এর পর সুপ্রিম কোর্টে জরুরি ভিত্তিতে মামলা শুনানির আবেদন জানায় ওই সংস্থা। তাতেও সাড়া দেয়নি আদালত।

    এসব জেনে রাজ্য সরকার আদানিদের ছোঁয়াচ এড়িয়ে চলতে চাইছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। দেশের বড় বন্দরগুলির সঙ্গে আইনি লড়াইয়ে চলে যাওয়া আদানিদের তাজপুরে ডেকে আনলে ফের আইনি সংঘাত বাড়বে বলে মনে করছেন নবান্নের একাংশ। তাই যতদিন না আদানিরা বন্দরে লগ্নির ব্যাপারে ভারত সরকার ও আদালতের সবুজ সংকেত পাচ্ছে, ততদিন আদানিদের সঙ্গে লোক দেখানো সংস্রব চাইছে না তৃণমূলও।

    আরও পড়ুন : এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শেষ সময়ের আগেই, বাঁচল হাজার কোটি টাকারও বেশি

    তাজপুর বন্দরে ৭০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে নতুন বন্দরের বরাত পেয়েছে তারা। প্রতি মেট্রিক টন রাজস্ব সংগ্রহের ০.২৫% রাজ্য সরকারকে দেওয়ার কথাও দরপত্রে দাবি করেছিল তারা। দিল্লির অসূয়ার পাত্র হয়েই কি তা হলে ঘটা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন আদানি গোষ্ঠীর কর্ণধার গৌতম আদানি—এমন প্রশ্নও জাহাজি ও রাজনৈতিক মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে। শিল্পোন্নয়ন নিগমের এক কর্তার কথায়, তাজপুর বন্দর রাজ্যের জন্য খুবই স্পর্শকাতর বিষয়। যদি আদানিদের বরাত দেওয়ার পর মামলা-মোকদ্দমা হয়ে যায় তাহলে রাজ্যের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ ক্ষেত্রে সাবধানী পদক্ষেপই শিরোধার্য।

     

  • Single Use Plastic Ban: প্লাস্টিক নিষিদ্ধ! একনজরে দেখে নিন কী কী বিকল্প রয়েছে প্লাস্টিকের

    Single Use Plastic Ban: প্লাস্টিক নিষিদ্ধ! একনজরে দেখে নিন কী কী বিকল্প রয়েছে প্লাস্টিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  সিঙ্গল-ইউজ প্লাস্টিক (Single Use Plastic) ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে জারি করা হয়েছে এই নিষেধাজ্ঞা। বিগত কয়েক বছর ধরে পরিকল্পনা করার পরে অবশেষে জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে এই নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশে এবার থেকে বন্ধ হতে চলেছে প্লাস্টিকের উৎপাদন, সরবরাহ, জমানো এবং বিক্রি। তবে এবার শুধুমাত্র প্লাস্টিক বন্ধ করেনি, যদি কোনও ব্যক্তি বা কোনও সংস্থাকে প্লাস্টিক সরবরাহ করতে দেখা যায় তবে তাদের জন্য তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। প্লাস্টিক ব্যবহার করলেই এবার থেকে দিতে হবে মোটা টাকার জরিমানা।

    আরও পড়ুন: ১ জুলাই থেকে দেশে নিষিদ্ধ ‘সিঙ্গল ইউজ’ প্লাস্টিক! নতুন নিয়ম জানেন তো? এক

    [tw]


    [/tw]

    তাই প্লাস্টিক ব্যবহারকারীদের জন্য এটি বলতে গেলে দুঃখের খবর। কিন্তু প্লাস্টিক ছাড়াও এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে প্রথমেই যেই জিনিসটির কথা মাথায় আসে সেটি হল পাট (Jute)। তবে পাটজাতীয় যে সকল পণ্য বাজারে রয়েছে, সেই সমস্ত পণ্যের দাম প্লাস্টিকের চেয়ে অনেকটা বেশি। এছাড়া প্লাস্টিকের মত সহজে ব্যবহার করাও যায় না। কিন্তু পৃথিবীকে দূষণমুক্ত করতে এখন থেকে পাটের তৈরি ব্যাগের ওপরই নির্ভর করতে হবে।

    আরও পড়ুন: মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরওয়ে, ডেনমার্ক, কেন জানুন

    শুধুমাত্র প্লাস্টিক ব্যাগ নয়, সিঙ্গল-ইউজড প্লাস্টিকের তৈরি মিষ্টির বাক্স, কাপ, চামচ, ছুরি, বাটি, সিগারেটের প্যাকেট, আইসক্রিমের কাঠি— সবই নিষিদ্ধ তালিকায় রাখা হয়েছে। ফলে পাটের তৈরি ব্যাগ ছাড়াও প্লাস্টিকের তৈরি বিভিন্ন পণ্যের বিকল্পগুলো হল-

    • পাটের তৈরি ব্যাগ।
    • খাদি ব্যাগ।
    • বাঁশের তৈরি স্ট্র ও বাসনপত্র।
    • প্লাস্টিক বোতলের বদলে স্টিলের ও কপারের বোতল।
    • কাপড়ের ব্যাগ।
    • প্লাস্টিকের তৈরি বাক্সের বদলে স্টিলের বাক্স।

     

     

     

     

     

     

     

LinkedIn
Share