Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Bangladesh Crisis: আইএসআই-এর সঙ্গে গোপন সাক্ষাত ছাত্রনেতাদের! বাংলাদেশের গণ আন্দোলন কি চক্রান্ত?

    Bangladesh Crisis: আইএসআই-এর সঙ্গে গোপন সাক্ষাত ছাত্রনেতাদের! বাংলাদেশের গণ আন্দোলন কি চক্রান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) গণ অভ্যুত্থান বা ছাত্র আন্দোলন পুরোটাই ষড়যন্ত্র নয় তো! বাংলাদেশ কি উপলক্ষ! মূল লক্ষ্য, ভারতকে কবজা করা? এর পিছনে কার হাত রয়েছে পাকিস্তান, চিন না আমেরিকা? বারবার উঠেছে এই প্রশ্ন। সাম্প্রতিক এক তদন্তে বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্ব এবং পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স অর্থাৎ আইএসআই এবং মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে চমকপ্রদ সংযোগ প্রকাশ পেয়েছে। ওই তদন্তে দেখা গিয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে পাকিস্তান, দুবাই এবং দোহায় গোপন বৈঠক করা হয়েছিল।

    সু-সমন্বিত ষড়যন্ত্রের অংশ 

    বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলন, (Bangladesh Crisis) প্রাথমিকভাবে বৈষম্য ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে শুরু হয়েছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে এই আন্দোলন  ব্যাপক আকার ধারণ করে। শেষ পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত হন শেখ হাসিনা। প্রাথমিকভাবে যা গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য তৃণমূলস্তরের আন্দোলন হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল, তা এখন বিদেশি অপারেটিভদের একটি বৃহত্তর, সু-সমন্বিত ষড়যন্ত্রের অংশ। 

    আইএসআই -যোগ

    প্রায় এক বছর আগের কথা। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে, কয়েকজন বাংলাদেশি ছাত্রকে (Bangladesh Crisis) বেছে নেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীকালে এরাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা নেয়।  এই ছাত্ররা বাংলাদেশি গোয়েন্দা সংস্থার রাডার এড়িয়ে পাকিস্তান, দুবাই এবং দোহায় ভ্রমণ করেছিল। সেখানেই তারা আইএসআই ও মার্কিন গোয়েন্দাদের সঙ্গে বৈঠক করে। একজন অবসরপ্রাপ্ত আইএসআই লেফটেন্যান্ট জেনারেল পুরো বিষয়টি দেখভাল করছিলেন। ছাত্রদের সঙ্গে বৈঠক করা, আন্দোলনের রূপরেখা এঁকে দেওয়ার কাজ করেছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশকে অশান্ত করেছে পাকিস্তান। সেক্ষেত্রে পদ্মাপারে অভ্যুত্থান বা সেনা শাসন প্রতিষ্ঠায় পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর ভূমিকা রয়েছে তা বলাই যায়। বস্তুত, এই আন্দোলনে আইএসআই-এর  মদতপুষ্ট মৌলবাদী শক্তি ও এনজিও-কে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে। বাংলাদেশে সরকার বিরোধী আন্দোলন শেষ পর্যন্ত হয়ে ওঠে অভ্য়ুত্থান! প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়তে হয় হাসিনাকে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়।

    মার্কিন-যোগ 

    এই গোলমালের পেছনে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) পূর্বের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ আমেরিকার হাতে তুলে দিয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থাকতে পারতেন বলে, দাবি করেছিলেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি জানান, সেন্ট মার্টিন আমেরিকার হাতে তুলে না দেওয়ার ফলে তাঁকে দেশ ছাড়তে হয়েছে। সেন্ট মার্টিন নিয়ে সংসদে আগেও ইঙ্গিত দিয়ে ছিলেন হাসিনা। সেন্ট মার্টিনে সামরিক ঘাঁটি তৈরি করতে চায় আমেরিকা। ওই ঘাঁটি তৈরি হলে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় আমেরিকার কর্তৃত্ব বাড়ত। তাতে ভারতের মাথাব্যথার কারণ ছিল। সেক্ষেত্রে অবশ্য সমস্যা ছিল চিনেরও। তবে, যাই হোক পদ্মাপারের আন্দোলনের পিছনে আমেরিকারও পরোক্ষ হাত ছিল বলেই অনুমান। ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলিও ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে মার্কিন নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মীদের যুক্ত থাকার প্রমাণ পেয়েছে। আমেরিকা থেকে প্রচুর টাকা বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল। গত নির্বাচনের সময় থেকেই হাসিনা বিরোধী সুর তুলেছিল ওয়াশিংটন। 

    জামাত-যোগ

    গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশ জুড়ে (Bangladesh Crisis) যে ব্যাপক হিংসাত্মক কার্যকলাপ চলছে তার নেপথ্যে রয়েছে জামাতের ছাত্র সংগঠন ইসলামি ছাত্র শিবির। চলতি বছরের শুরুতেই ব্যাপক আর্থিক সাহায্য পায় আইএসআই সমর্থিত জামাত-ই-ইসলামি। এই টাকার একটি বড় অংশ এসেছিল পাকিস্তান থেকে। সাম্প্রতিক তদন্তে দেখা গিয়েছে ছাত্র আন্দোলন এবং নিষিদ্ধ ইসলামী সংগঠন যেমন হিজবুত তেহরীর এবং জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র শাখা ইসলামী ছাত্র শিবিরের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে। মোহাম্মদ মাহফুজ আলমের মতো ব্যক্তিত্ব, যিনি ঢাকায় ছাত্র আন্দোলনের নেতা, জামাতের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল। আলম এখন অন্তর্বর্তী প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী।

    আরও পড়ুন: ভারতের দাবিই সত্যি প্রমাণিত হল, কার্গিল যুদ্ধে জড়িত থাকার কথা কবুল পাকিস্তানের!

    চিনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখলেও কূটনীতির নিয়ম মেনে প্রতিবেশী তথা বন্ধু ভারতকেই বরাবর অগ্রাধিকার দিয়েছেন মুজিবকন্যা হাসিনা। বেজিংয়ের চাপ থাকলেও ভারত বিরোধী শক্তিগুলিকে প্রশ্রয় দেননি তিনি। পাকিস্তানকে গুরুত্ব দিতে একেবারেই নারাজ ছিলেন হাসিনা। তাই তাঁকে সরিয়ে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী সরকার তৈরির লক্ষ্য ছিল চিন-পাকিস্তানের। একইসঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রভাব বিস্তারে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) একটা শক্ত জমি চেয়েছিল আমেরিকা। তাই মুক্ত বাংলাদেশ জনগণের ইচ্ছায় না ষড়যন্ত্রের  ভিত্তিতে রচিত, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে ২৫টি দেশের ১৩০টি শহরে বিক্ষোভ প্রবাসীদের

    RG Kar Case: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে ২৫টি দেশের ১৩০টি শহরে বিক্ষোভ প্রবাসীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে শিক্ষানবিশ তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-হত্যাকাণ্ডের (RG Kar Case) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়ল বিদেশের মাটিতেও। ২৫টি দেশের মোট ১৩০টি শহরে প্রবাসীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করলেন। রবিবার নির্যাততার জন্য ন্যায় বিচার (Justice) চেয়ে আমেরিকার ৬০টি শহরে আন্দোলন অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে মূলত ছিলেন ভারতীয়রা, তবে তাঁদের মধ্যে আয়োজক ছিলেন বাঙালি সমাজ।

    আমেরিকার কোথায় কোথায় প্রতিবাদ

    চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ (RG Kar Case) করে খুনের প্রতিবাদে আমেরিকার যে শহরগুলিতে আন্দোলন হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম — আটলান্টা, ডাবলিন, সান দিয়েগো, বস্টন, হিউস্টন, আইওয়া, মিনেয়াপোলিস, নিউ ইয়র্ক, সিয়াটল, ট্যাম্পা, ভার্জিনিয়া। আবার জাপান, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, কানাডা, সাউথ আফ্রিকা, জার্মানি, জাম্বিয়া, নেদারল্যান্ডস, সুইৎজারল্যান্ড, সুইডেন, চেক প্রজাতন্ত্র, স্পেন, নিউজিল্যান্ডেও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। 

    ব্রিটেন-সুইডেনেও বিক্ষোভ

    অন্যদিকে, ব্রিটেনের বেলফাস্ট, বার্মিংহাম, কার্ডিফ কেমব্রিজ, এডিনবরা, লিডস, লেস্টার, ম্যানচেস্টারের মতো শহরে প্রবাসী ভারতীয়রা আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন। সকলের একটাই দাবি ছিল, জাস্টিস ফর আরজি কর। ন্যায় বিচারের (RG Kar Case) দাবিতে সুইডেনে মূলত মহিলারা প্রতিবাদ জানিয়ে আন্দোলনে নামেন। তাঁদের পরনে ছিল কালো পোশাক। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে গান গেয়েছেন এবং সেই সঙ্গে তুলেছেন স্লোগান। এই কর্মসূচির আয়োজক ছিলেন দীপ্তি জৈন। তিনি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তনী ছিলেন। বর্তমানে তিনি অবশ্য ব্রিটিশ নাগরিক। দীপ্তি বলেন, “কলকাতার হাসপাতালে কর্তব্যরত জুনিয়র চিকিৎসকের সঙ্গে যে নৃশংস ঘটনা ঘটেছে, তাতে আমরা শিহরিত। এটা মানব সভ্যতার লজ্জা।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘বিনীতের অপসারণ নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন’’, মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে নির্দেশ রাজ্যপালের

    রবিবার রাত দখলে জনজোয়ার

    আরজি কর কাণ্ড নিয়ে রবিবার ফের মেয়েদের রাত দখলকে ঘিরে রবিবার শহর কলকাতা জুড়ে জন জোয়ায়ের ঢল নেমেছিল। আপামর বাঙালি সমাজের একটাই দাবি বিচার চাই (Justice), বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। গত ৯ অগাস্ট চিকিৎসক তরুণীকে নির্মম ভাবে ধর্ষণ (RG Kar Case) করে হত্যার ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশের ভূমিকা প্রথম থেকেই অত্যন্ত সন্দেহজনক ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ১৩ তারিখ থেকে মামলার তদন্ত ভার নেয় সিবিআই। সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ফের সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানিতে সিবিআই তার স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nepal Ghar Wapsi: নেপালে ২০০০ খ্রিস্টানকে ‘ঘর ওয়াপসি’ করাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    Nepal Ghar Wapsi: নেপালে ২০০০ খ্রিস্টানকে ‘ঘর ওয়াপসি’ করাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি নেপালে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি, Vishva Hindu Parishad  Nepal) ২০০০ হিন্দুকে ‘ঘর ওয়াপসি’ (Nepal Ghar Wapsi) করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ধর্মান্তরের শিকার হওয়া হিন্দুদের আর একবার নিজের ধর্মে ফিরিয়ে এনে সামজিক ভারসাম্যকে রক্ষা করেছে ভিএইচপি। নিজের ধর্মে ফিরিয়ে পরিবর্তনশীল জনসংখ্যার আবহে, সনাতন ধর্মের প্রতি নিজেদের প্রতিশ্রুতিকে আর একবার পুনর্ব্যক্ত করেছে ভিএইচপি নেপাল। এই উদ্যোগের মাধ্যমে হাজার হাজার খ্রিস্টানকেও হিন্দু ধর্মে স্বাগত জানানো হয়েছে। বিপথগামী এই ব্যক্তিদের পুনরায় একত্রিত করতে এবং তাঁদের মধ্যে সনাতনী আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যকে শক্তিশালী করতে একটি হিন্দু আচার অনুষ্ঠানও এদিন পালিত হয়েছে। যাঁরা নিজের ধর্মে ফিরলেন, তাঁরাও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।

    বৈদিক মন্ত্র পাঠ এবং যজ্ঞের প্রত্যাবর্তন (Nepal Ghar Wapsi)

    নেপাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishva Hindu Parishad  Nepal) জাতীয় সংগঠন সম্পাদক, জাতীয় সভাপতি এবং অনেক সমাজকর্মী সম্মিলিত ভাবে এই ‘ঘর ওয়াপসি’ (Nepal Ghar Wapsi) অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এই অনুষ্ঠানে বৈদিক মন্ত্র পাঠ এবং যজ্ঞের মাধ্যমে খ্রিস্টধর্ম গ্রহণকারীরা নিজের ইচ্ছায় সনাতন ধর্মে ফিরে আসেন। হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করে সকল নারী ও পুরুষেরর মুখে আনন্দ, হর্ষ এবং উল্লাসের চিত্র ধরা পড়েছে। এই বিষয়ে, ধর্মান্তরের শিকার ভীম পরাজুলি বলেন, “সনাতন ধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে রূপান্তরের জন্য প্রচুর প্রলোভন এবং আর্থিক সহযোগিতার কথা বলা হত। আর ঠিক সেই আবহের মধ্যে পড়ে গভীর ধর্মীয় মেরুকরণের শিকার হয় মানুষ। কিন্তু কিছু দিনের মধ্যে গোটা ষড়যন্ত্রের কুপ্রভাব সম্পর্কে বুঝতে পারেন সকলেই। যাঁরা অজ্ঞতার কারণে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে আমরাও ছিলাম। এখন স্বেচ্ছায় আমরা সনাতন ধর্মকে স্বীকার করেছি এবং হিন্দু ধর্মও আমাদের স্বাগত জানিয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ মার্কিন মুলুকে হামলার ষড়ষন্ত্র, গণহত্যার পরিকল্পনা, গ্রেফতার পাক তরুণ

    হনুমান চাল্লিশা দিয়ে বরণ করা হয়

    নেপালের সুনসারি, মোরাং এবং অন্যান্য জেলা থেকে হাজার হাজার মানুষ স্বেচ্ছায় স্বধর্মে (Nepal Ghar Wapsi) ফিরে আসতে শুরু করেছেন। এদিন যজ্ঞের পর সকল প্রত্যাবর্তনকারীর হাতে তুলে দেওয়া হয় হনুমান চালিশা। ফলে মূল বিশ্বাসের শিকড় অন্বেষণ ও স্মরণ করার কাজ সহজ হয়। উল্লেখ্য, সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে খজরানা গণেশ মন্দিরে আচার-অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে মুসলিম সম্প্রদায়ের আটজন ব্যক্তি হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছেন। একই ভাবে ঝাড়খণ্ডেও ১৫০ জন মানুষ খ্রিষ্টান ধর্ম ছেড়ে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছেন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে (Vishva Hindu Parishad  Nepal) জানানো হয়েছে, সকলকেই সম্পূর্ণ আচার-অনুষ্ঠান, বিধি-নিয়ম মেনে সনাতন ধর্মে স্বাগত জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistani Arrested: মার্কিন মুলুকে হামলার ষড়ষন্ত্র, গণহত্যার পরিকল্পনা, গ্রেফতার পাক তরুণ

    Pakistani Arrested: মার্কিন মুলুকে হামলার ষড়ষন্ত্র, গণহত্যার পরিকল্পনা, গ্রেফতার পাক তরুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুকে (New York Terror Plot) হামলা চালানোর ষড়ষন্ত্র করার অভিযোগে গ্রেফতার পাক তরুণ (Pakistani Arrested)। বর্তমানে কানাডায় বাস করে বছর কুড়ির ওই তরুণ। ইসলামিক স্টেটের সমর্থনে নিউ ইয়র্কের ব্রুকলিনে একটি ইহুদি কেন্দ্রে গণহত্যার পরিকল্পনা করার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় ওই পাকিস্তানি নাগরিককে। জানা গিয়েছে, ইজরায়েলের ওপর হামাসের হামলার বর্ষপূর্তিতে ওই হামলার পরিকল্পনা করেছিল ওই পাকিস্তানি তরুণ।

    কানাডায় গ্রেফতার পাক তরুণ (Pakistani Arrested)

    অভিযুক্ত তরুণের নাম শাহজেব খান ওরফে শাহজেব জাদুন। তার বিরুদ্ধে যত বেশি সম্ভব ইহুদিকে হত্যা করার জন্য স্বয়ংক্রিয় ও আধা-স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ রয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগের দাবি, শাহজেব সীমান্ত পেরিয়ে কানাডা থেকে আমেরিকায় যাওয়ার চেষ্টা করছিল। সেই সময় কুইবেকের ওরমসটাউন এলাকা থেকে রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

    কী বলছে পুলিশ

    পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত তরুণ ইসলামিক স্টেট সমর্থকদের একটি অফলাইন সেল তৈরির ইচ্ছে প্রকাশ করেছিল। প্রশাসনের কর্তাদের আক্রমণ করতে অ্যাসল্ট রাইফেল, গোলাবারুদ এবং অন্য উপকরণ জোগাড়ের নির্দেশ দিয়েছিল সে। নিউইয়র্ক শহরে প্রচুর ইহুদি বাস করেন। তাই ওই পাক তরুণ টার্গেট করেছিল নিউইয়র্ককে।

    জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে আইএসআইএসের প্রতি অনলাইনে সে সমর্থন প্রকাশ করে (Pakistani Arrested)। পরে বিলি করতে থাকে প্রচার সামগ্রী। এনক্রিপ্ট করা মেসেজ অ্যাপ্লিকেশনগুলোয় অন্যদের সঙ্গে জড়িত ছিল সে। পরে সে প্রশাসনের দুই কর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। সীমান্ত পেরিয়ে হামলা চালানোর পরিকল্পনা সম্পর্কে তাদের জানায়। ওই পাক তরুণ ইহুদিদের ওপর হামলা চালানোর জন্য বেছে নিয়েছিল ৭ ও ১১ অক্টোবর।

    আরও পড়ুন: “এনআরসি’তে আবেদন না করলে মিলবে না আধার”, বড় ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    এই দু দিনের একটি হামাসদের ওপর আক্রমণের বার্ষিকী, অন্যটি ইয়োম কিপ্পুরের। ওই তরুণের বিরুদ্ধে একটি নির্দিষ্ট বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠনকে মেটিরিয়াল সাপোর্ট দেওয়া এবং সম্পদ দেওয়ার দেওয়ার চেষ্টা করার অভিযোগ আনা হয়েছে (New York Terror Plot)। দোষী সাব্যস্ত হলে তার সর্বোচ্চ ২০ বছর কারাদণ্ড হতে পারে (Pakistani Arrested)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ভারতের দাবিই সত্যি প্রমাণিত হল, কার্গিল যুদ্ধে জড়িত থাকার কথা কবুল পাকিস্তানের!

    Pakistan: ভারতের দাবিই সত্যি প্রমাণিত হল, কার্গিল যুদ্ধে জড়িত থাকার কথা কবুল পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ কার্গিল যুদ্ধে (Kargil War) জড়িত থাকার কথা কবুল করে নিল পাকিস্তান (Pakistan)। সে দেশের প্রতিরক্ষা দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। সেখানেই বক্তৃতা দিচ্ছিলেন পাক সেনা প্রধান জেনারেল আসিম মুনির।

    কার্গিল যুদ্ধ কবুল (Pakistan)

    এই অনুষ্ঠানে কার্গিল যুদ্ধে পাকিস্তানের যোগের কথা কবুল করেন তিনি। জানান, ১৯৬৫, ১৯৭১ এবং ১৯৯৯ সালে কার্গিলের যুদ্ধে তাঁদের অনেক সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন। তিনি বলেন, “১৯৪৮, ১৯৬৫, ১০৭১ বা ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধ হোক, হাজার হাজার সৈন্য পাকিস্তান ও ইসালমের জন্য তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।” প্রসঙ্গত, পাক সেনা কখনওই কার্গিল যুদ্ধে তাদের জড়িত থাকার কথা প্রকাশ্যে স্বীকার করেনি। তারা এতদিন দাবি করে এসেছে, কার্গিল যুদ্ধ ‘মুজাহিদিন’ বা মুক্তি যোদ্ধাদের কাজ।

    কার্গিল যুদ্ধ

    ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধ হয়। তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী। ওই যুদ্ধে গোহারা হারে পাক সেনা। লাদাখে টানা প্রায় তিন মাস যুদ্ধ করে টাইগার হিল-সহ কার্গিল সেক্টরে নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতের অংশের যে জায়গাটা অনুপ্রবেশকারীরা দখল করে রেখেছিল, তা পুনরুদ্ধার করে ভারত। পরে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনও পাকিস্তানের (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে কার্গিল সেক্টর থেকে সেনা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুন: তিনটি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস, অশান্ত মণিপুর নিয়ে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের

    যুদ্ধের পর থেকেই ভারত দাবি করে আসছে, কার্গিল যুদ্ধের নেপথ্যে রয়েছে পাকিস্তান। কাশ্মীরের ওপর তাদের দাবি জাহির করতেই এলাকা দখল করেছিল তারা। যে দখলদারদের হটিয়ে কার্গিল পুনরুদ্ধার করে ভারতীয় সেনা। কার্গিল যুদ্ধে যে পাক সেনা জড়িত, তার একাধিক প্রমাণ রয়েছে বলে দাবি করেছে ভারত। এর মধ্যে রয়েছে যুদ্ধবন্দি, তাদের পে বুক, ইউনিফর্ম এবং অস্ত্র। কার্গিল যুদ্ধে নিহত কয়েকজন পাক সেনার দেহ নিতে অস্বীকার করে পাকিস্তান। সেই দেহগুলোকে কবর দেয় ভারত।

    কার্গিল যুদ্ধে শহিদ হন ভারতের ৫৪৫ জন সেনা। পাকিস্তানের (Pakistan) বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয়ের স্মরণে ফি বছর ২৬ জুলাই দিনটিকে কার্গিল (Kargil War) বিজয় দিবস হিসেবে পালন করে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paralympics 2024: প্যারালিম্পিক্সে সোনা জিতলেন নভদীপ, ভারতের পদক সংখ্যা বেড়ে ৩০ ছুঁয়ে ফেলল

    Paralympics 2024: প্যারালিম্পিক্সে সোনা জিতলেন নভদীপ, ভারতের পদক সংখ্যা বেড়ে ৩০ ছুঁয়ে ফেলল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্য স্থির রেখে নিজের সেরাটা দিলেই মিলবে সাফল্য। প্যারিস প্যারালিম্পিক্সে (Paralympics 2024) সোনা জিতে এবার সেটাই প্রমাণ করলেন জ্যাভলিন থ্রোয়ার নভদীপ সিং। তাঁর হাত ধরে প্যারিস প্যারালিম্পিক্সে আরও একটি সোনা জিতল ভারত। এনিয়ে দেশের পদক জয়ের সংখ্যা দাঁড়়াল ৩০টি। স্বাভাবিকভাবে প্যারালিম্পিক্সে নতুন করে আরও একটি সোনা জয়ের খবর জানাজানি হতেই উচ্ছ্বসিত দেশবাসী।

    তিনবারের চেষ্টায় সেরাটা দেন নভদীপ (Paralympics 2024)

    প্যারালিম্পিক্সে (Paralympics 2024) জ্যাভলিনে প্রথম থ্রো ফাউল করেন ২৩ বছর বয়সি হরিয়ানার প্যারা অ্যাথলিট নভদীপ। দ্বিতীয় থ্রোয়ে তিনি ৪৬.৩৯ মিটার ছোড়েন। এর ফলে তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসেন তিনি। তৃতীয় থ্রোয়ে নিজের সেরাটা দেন। কেরিয়ারের সেরা ৪৭.৩২ মিটার ছুড়ে প্যারালিম্পিক্সের রেকর্ড ভেঙে দেন নভদীপ। কিন্তু, ইরানের বেইত সায়াহ সাদেঘ সেই রেকর্ডও ভেঙে দেন। এর ফলে সোনা জিতে নেন ইরানের খেলোয়াড়। রুপো নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় নভদীপকে। কিন্তু, এর কিছু পরে ইরানের খেলোয়াড়কে বাতিল করে দেওয়া হয়। সোনা তুলে দেওয়া হয় নভদীপকে। প্যারালিম্পিক্সে জ্যাভলিন থ্রোয়ে এর আগে বিশ্বরেকর্ড ছিল চিনের পেংজিয়াং সানের দখলে। জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালে নীরজ চোপড়াকে দেখে কেরিয়ার শুরু তাঁর। ২০১৭ সালে দুবাইয়ে এশিয়ান ইউথ প্যারা গেমসে সোনা জিতেছিলেন। ২০২০ টোকিও অলিম্পিক্সে চতুর্থ স্থানে শেষ করেন নভদীপ।  ২০২৪-এ জাপানে প্যারা অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন। আর এবার ২০২৪ প্যারিস (Paris) প্যারালিম্পিক্সের সোনা জিতে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: চিনা রাষ্ট্রদূতের মুখে জামাত প্রশস্তি, বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা বেজিংয়ের!

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    ভারতের ঝুলিতে (Paralympics 2024) একের পর এক পদক আসতেই উচ্ছ্বসিত দেশবাসী। প্রধানমন্ত্রীও সকল খেলোয়াড়কে ব্যক্তিগতভাবে উৎসাহিত করেছেন। এর আগে পদক জয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী দুই অ্যাথলিট প্রবীণ কুমার ও হোকাতো হোতোড়ে সেমা-কে ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এবার সেই তালিকায় যোগ হল নভদীপ। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তাঁকেও শুভেচ্ছা জানানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: চিনা রাষ্ট্রদূতের মুখে জামাত প্রশস্তি, বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা বেজিংয়ের!

    Bangladesh Crisis: চিনা রাষ্ট্রদূতের মুখে জামাত প্রশস্তি, বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা বেজিংয়ের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই স্পষ্ট হচ্ছে চিনের সঙ্গে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) জামাত-ই-ইসলামির (Jamaat E Islami) যোগ। গোয়েন্দা বিভাগ এ খবর আগেই দিয়েছিল। এবার ঢাকায় নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের আচরণে গোয়েন্দাদের সেই দাবি আরও জোরালো হল। কারণ সম্প্রতি জামাতকে সুসংগঠিত রাজনৈতিক দল হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। জামাতের আমির সফিকুর রহমানের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন চিনা রাষ্ট্রদূত। সেখানে জামাত প্রশস্তি শোনা যায় ওয়েনের মুখে।

    বাংলাদেশ আছে সেই তিমিরেই (Bangladesh Crisis)

    বর্তমানে বাংলাদেশের রাশ রয়েছে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তার পরেই দায়িত্ব দেওয়া হয় অন্তর্বর্তী সরকারকে। হাসিনার জমানায় জামাতের বাড়বাড়ন্তে রাশ টানতে নানা পদক্ষেপ করেছিল বাংলাদেশ সরকার। দেশে পালাবদল ঘটতেই পোয়া বারো জামাতের। এই জামাতকেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল হাসিনা সরকার। হাসিনা-উত্তর জমানায় ব-কলমে তারাই রাজ করছে বলে অভিযোগ। তার জেরেই দেশে পালাবদল হলেও, সোনার বাংলার দৃশ্যপট বদলায়নি এতটুকুও।

    জামাত-চিন বৈঠক

    বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে আলোচনা হয়েছে জামাত নেতা ও চিনা রাষ্ট্রদূতের মধ্যে। দুই নেতাই নিজের নিজের দেশের জনগণ ও সরকারের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি করার অঙ্গীকার করেছেন (Bangladesh Crisis)। প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের পর জামাত-ই-ইসলামির কার্যালয়ে প্রথম বিদেশি কোনও কূটনীতিকের সফর ছিল এটা। জামাত-ই-ইসলামির আমিরের সঙ্গে বৈঠকের পর চিনের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশকে একটি সুন্দর দেশ হিসেবে প্রশংসা করেছেন। জমাতের গায়ে সাঁটিয়ে দিয়েছেন সুসংগঠিত দলের তকমা। চিনা রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশবাসীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়ে চিনের ইচ্ছের কথা জানান। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিকে সমর্থন করার প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।

    আরও পড়ুন: পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছে মণিপুরে, বললেন ভাগবত

    বৈঠক শেষে ইয়াও বলেন, “চিনের অন্তবর্তী সরকার সব রাজনৈতিক দল এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের সঙ্গে মত বিনিময় ও সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের লক্ষ্য হল, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্বকে শক্তিশালী করা। চিন-বাংলাদেশের সামগ্রিক কৌশলগত সহযোগিতার অংশীদারিত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা শেষ পর্যন্ত উভয় দেশ ও তাদের মানুষের জন্য (Jamaat E Islami) আরও বেশি বেনিফিট বয়ে আনবে (Bangladesh Crisis)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indonesia: অগ্নুৎপাত থেকে তাঁদের রক্ষা করেন, প্রাচীন গণেশ মূর্তিতে বিশ্বাস এই দেশের ভক্তদের

    Indonesia: অগ্নুৎপাত থেকে তাঁদের রক্ষা করেন, প্রাচীন গণেশ মূর্তিতে বিশ্বাস এই দেশের ভক্তদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) ব্রোমো পাহাড়ের ওপরে রয়েছে ৭০০ বছরেরও প্রাচীন একটি গণেশ মূর্তি (Ancient Ganesh Murti)। প্রসঙ্গত, ব্রোমো পাহাড় হল ইন্দোনেশিয়ার একটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। ইন্দোনেশিয়া এমন একটি দেশ যেখানে উল্লেখযোগ্য ভাবে হিন্দু জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। সেদেশে হিন্দু উৎসবগুলিও অত্যন্ত ভক্তি সহকারে পালন হতে দেখা যায়। ইন্দোনেশিয়াতে একাধিক গণেশ মন্দিরও দেখা যায়। যেখানে ভক্তরা গণপতি বাপ্পার উদ্দেশে পুজো করেন। তবে ব্রোমো পাহাড়ের (Indonesia) গণেশ মূর্তি (Ancient Ganesh Murti) একেবারেই ব্যতিক্রম। ঠিক আগ্নেয়গিরির পাশেই অবস্থিত এই গণেশ মূর্তি ভক্তদের অগ্নুৎপাতের বিপদ থেকে রক্ষা করেন বলে বিশ্বাস। মাউন্ট ব্রোমোর এই গণেশ মূর্তির অসামান্য শক্তি রয়েছে বলেও ভক্তদের বিশ্বাস।

    টেঞ্জার ম্যাসিফ রাজার বংশধররা অধিষ্ঠিত করেন এই মূর্তি (Indonesia)

    বিশ্বাস করা হয়, এই গণেশ মূর্তিকে আগ্নেয়গিরির ঠিক পাশেই অধিষ্ঠিত করেছিলেন (Ancient Ganesh Murti) টেঞ্জার ম্যাসিফ রাজার বংশধররা, আজ থেকে প্রায় ৭০০ বছর আগে। এরপর থেকেই স্থানীয় বাসিন্দারা মূর্তির পুজো (Indonesia) করতে থাকেন কারণ তাদের বিশ্বাস আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত থেকে স্বয়ং ভগবান গণেশ তাঁদেরকে রক্ষা করেন। ফুল-ফল সহযোগে ভক্তরা এই পুজো করেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়া বর্তমানে মুসলিম প্রধান দেশ হলেও পূর্বে এই ভূমিতে বেশ জনপ্রিয় হিন্দু ধর্ম বা সনাতন ধর্ম। যা ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণে গিয়ে দেশটির রাস্তাঘাটে ঘুরলেই অনুমান করা যায়।  এগুলো আদতে ইন্দোনেশিয়ার প্রাচীন ইতিহাসেরই সাক্ষীস্বরূপ, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এখনও ১৩০টি জীবন্ত আগ্নেয়গিরি রয়েছে (Anicient Ganesh Murti)

    প্রসঙ্গত ইন্দোনেশিয়া (Indonesia) হল এমন একটি দেশ যেখানে ১৪১টি আগ্নেয়গিরি রয়েছে। যার মধ্যে ১৩০টি এখনও জীবন্ত আগ্নেয়গিরি। এর মধ্যে অন্যতম মাউন্ট ব্রোমো। এখানে এখনও মাঝেমধ্যেই অগ্নুৎপাতের ঘটনা দেখা যায়। প্রসঙ্গত, ব্রোমো শব্দের জাপানি উচ্চারণ হয়, ব্রহ্মা। মাউন্ট ব্রোমো সিমারু জাতীয় উদ্যানে অবস্থিত। ৮০০ বর্গ কিলোমিটারের এই জাতীয় উদ্যানে ইন্দোনেশিয়ার অন্য়তম বৃহৎ উদ্যান বলেই জানা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভারতে বড় লগ্নি, মোদির সঙ্গে বৈঠক শেষে ইঙ্গিত সিঙ্গাপুরের শিল্পপতিদের

    PM Modi: ভারতে বড় লগ্নি, মোদির সঙ্গে বৈঠক শেষে ইঙ্গিত সিঙ্গাপুরের শিল্পপতিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-সিঙ্গাপুর বাণিজ্য নিয়ে উদ্যোগী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের মধ্যে মৈত্রী আরও জোরদার করা নিয়েও আশাবাদী তিনি। দু’দিনের সফরে গিয়ে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী, সেদেশের শিল্পপতি এবং তাবড় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন মোদি। মোদির সঙ্গে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওং-এর বৈঠকে ছিলেন মন্ত্রী লি সিয়েন লুং, গোহ চোক টং এবং দেশের শিল্প-বাণিজ্য কর্তারাও। ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও।

    ভারতে বিপুল বিনিয়োগের আশ্বাস

    সিঙ্গাপুরের একাধিক শিল্পপতি এবং সংস্থার সিইও-দের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক হয় প্রধানমন্ত্রী মোদির।  যেখানে অর্থনৈতিক বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। দীর্ঘ এই বৈঠক শিল্পপতিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারতে বেশ কিছু সংস্কার হচ্ছে, যা বিনিয়োগে উৎসাহ দেবে। জানা গিয়েছে, বৈঠকে আগামীদিনে ভারতে বিপুল বিনিয়োগের আশ্বাস দেন সিঙ্গাপুরের শিল্পপতিরা। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ব্ল্যাকস্টোন সিঙ্গাপুর, টেমাসেক হোল্ডিংস, সেম্বকর্প ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, এসটি টেলিমিডিয়া গ্লোবাল ডেটা সেন্টার এবং সিঙ্গাপুর এয়ারওয়েজের সিইও।

    বৈঠক নিয়ে উচ্ছ্বসিত মোদি

    বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘‘ভারত এবং সিঙ্গাপুর দুই দেশই অদূর ভবিষ্যতে আঞ্চলিক শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে। সিঙ্গাপুর প্রতিটি উন্নয়নশীল দেশের কাছে অনুপ্রেরণা। আমরা ভারতে অনেক ‘সিঙ্গাপুর’ তৈরি করতে চাই।’’ বৃহস্পতিবার সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনে অংশীদারিত্বের পাশাপাশি আলোচনা হয়েছে ডিজিটাল অর্থনীতি নিয়েও। সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রপ্রধান এবং শিল্প-বাণিজ্য কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সেমিকন্ডাক্টর, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা ও দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক চারটি মউ তথা সমঝোতা (এমওইউ) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেগুলি হল— ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সহযোগিতা, ভারত, সিঙ্গাপুর সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম পার্টনারশিপ, স্বাস্থ্য ও ওষুধের ক্ষেত্রে সহযোগিতা এবং শিক্ষাগত সহযোগিতা এবং দক্ষতা উন্নয়ন।

    প্রসঙ্গত, গত ১০ বছরে দু’দেশের বিনিয়োগ প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। চালু হয়েছে ডিজিটাল মাধ্যমে দ্রুত অর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা। সেমিকন্ডাক্টর সেক্টর দুই দেশকে এক সুতোয় বাঁধতে পারে বলে মনে করেন মোদি।

    লি সিয়েন লুংয়ের দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে মোদি

    সিঙ্গাপুরে প্রবীণ মন্ত্রী লি সিয়েন লুংয়ের দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারত-সিঙ্গাপুর কূটনৈতিক অংশীদারিত্বের উন্নয়নে তাঁর অবদানের প্রশংসাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী ৷ লি সিয়েন লুং, মোদির সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছিলেন৷ সেই ভোজে অংশ নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “আমার বন্ধু এবং সিঙ্গাপুরের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং-এর সঙ্গে দেখা করা সবসময়ই আনন্দের। তিনি সবসময় ভারত-সিঙ্গাপুরের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের একজন শক্তিশালী অংশ হিসাবে কাজ করেছেন ৷ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর অন্তর্দৃষ্টিও খুব সমৃদ্ধ। আমাদের দেশগুলি কীভাবে সবুজ শক্তি, ফিনটেক, ইত্যাদিতে একসঙ্গে কাজ করতে পারে সে সম্পর্কে আমরা একটি সুন্দর আলোচনা করেছি ৷”

    মোদির সফরের লক্ষ্য

    মোদির দু’দিনের সফরের সঙ্গে ভারত ও সিঙ্গাপুর তাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কূটনৈতিক অংশীদারিত্বে বেশ কিছুটা উন্নীত করেছে বলেই মনে করছে বিদেশ মন্ত্রক। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের লক্ষ্য দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্ব, কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার নরেন্দ্র মোদী ও লরেন্স উয়ং একটি বৈঠক করেছেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের পার্টনারশিপের বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। ডিজিটাইজেশন, স্বাস্থ্য, ওষুধ সহ বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে সেই বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ধর্মের অবমাননা, প্রতিবাদ জানাতেই খুলনায় পিটিয়ে খুন হিন্দু কিশোরকে!

    Bangladesh Crisis: ধর্মের অবমাননা, প্রতিবাদ জানাতেই খুলনায় পিটিয়ে খুন হিন্দু কিশোরকে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা অব্যাহত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis)। দেশের কয়েকটি জায়গায় পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও বহু জেলাতেই নির্দিষ্ট ভাবে সংখ্যালঘুদের ওপরেই হামলা চলছে। খুন করা হচ্ছে সাধারণ সংখ্যালঘুদের। সম্প্রতি খুলনায় এক হিন্দু কিশোককে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। ওই কিশোরের নাম উৎসব মণ্ডল। অভিযোগ, কিছু উন্মত্ত মুসলিম জনতা পুলিশ এবং সেনার সামনেই ওই কিশোরকে (Hindu Boy Killed in Khulna) পিটিয়ে খুন করেছে। 

    কী ঘটেছিল?

    বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই হিন্দুদের উপর অত্যাচার ক্রমশ বেড়ে চলেছে। শতাধিক হিন্দু বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। রামদা ও দেশি বন্দুক নিয়ে হিন্দুদের বাড়িতে ঢুকে সোনা এবং নগদ টাকা লুট করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রাণে বেঁচে থাকতে ‘চাঁদা’ও দিতে হচ্ছে। এবার ৪ সেপ্টেম্বর সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকায় ১৮ বছরের এক হিন্দু (Hindu Boy Killed in Khulna) ছেলেকে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠেছে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, আহত বা মৃত একজন মাটিতে উপুড় হয়ে পড়ে আছে, আর সামরিক বাহিনীর সদস্যরা সেখানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পিছন থেকে কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, “হিন্দু… নাস্তিক”। 

    কেন এই ঘটনা?

    ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওয় ছেলেটিকে বলতে শোনা গিয়েছে, “আমি খেলা দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানে কিছু লোক আমার ধর্মকে অপমান করে। তা শুনে আমি ঠিক থাকতে পারিনি।” এরপর ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। জানা যায়, সন্ধ্যায় বেশ কয়েকজন ছাত্র ওই হিন্দু ছেলেটিকে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) তাজুল ইসলামের অফিসে নিয়ে যায়। কথাবার্তা চলাকালীন সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকায় মুসলিম জনতা উপ-কমিশনারের অফিস ঘিরে ফেলে। উন্মত্ত জনতা হিন্দু ছেলেটির (Bangladesh Crisis) শাস্তির দাবি করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু পরে ওই ছেলেটিকে যখন থানায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন উন্মত্ত জনতা তাঁকে মারধর করে হত্যা করে। ভিডিওগুলিতে দেখা গিয়েছে, সামরিক বাহিনী এবং পুলিশের উপস্থিতিতেই এই নৃশংস ঘটনাটি ঘটেছে।

    অনুরোধেও কাজ হয়নি

    একজন ব্যক্তি পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেছিলেন, “আমি আমার সব মুসলিম ভাইয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ করছি, মাত্র ১০ মিনিট আমাদের দিন। আমরা তাকে জুতোর মালা পরিয়ে ‘নাস্তিক’ লিখে সারা এলাকায় ঘোরাব।” এ কথা শুনে উপস্থিত নিরাপত্তা কর্মীরা হাসছিলেন। অন্যদিকে, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা জনতাকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে হিন্দু ছেলেটিকে (Hindu Boy Killed in Khulna) সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হবে। কিন্তু উত্তেজিত জনতা এসব কথায় আমলই দেয়নি, তারা তাকে পিটিয়ে হত্যা করে।

    বাংলাদেশি পোর্টালে এখন এই খবর নেই

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংবাদমাধ্যম, যারা সেনা ও পুলিশের উপস্থিতিতে হিন্দু ছেলের নৃশংস হত্যার খবর প্রকাশ করেছিল, তারা বর্তমানে তাদের প্রতিবেদন মুছে ফেলেছে বলে অনুমান। ঢাকা পোস্ট, সকালের খবর, সমকাল সহ যেসব পোর্টালে খুলনার এই ঘটনা নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলোর লিঙ্ক এখন ‘Error 404: not found’ দেখাচ্ছে।

    এটা স্পষ্ট নয় কেন বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমগুলি ঘটনাটির প্রতিবেদন মুছে ফেলেছে। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, বাংলাদেশের নবনির্বাচিত ইউনুস সরকার দেশটির সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর সহিংসতা ও নির্যাতনের ঘটনা অস্বীকার এবং সেগুলো ঢেকে রাখার চেষ্টা করছে, যাতে ‘ধর্মনিরপেক্ষ, উদার’ ভাবমূর্তিকে রক্ষা করা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share