Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Donald Trump: মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প! নিজেই ঘোষণা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্টের নাম

    Donald Trump: মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প! নিজেই ঘোষণা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্টের নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যুর দোরগোড়া থেকে ফিরে ফের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। দিনদুয়েক আগেই নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে ‘গুলিবিদ্ধ’ হয়েছিলেন। এবার সরকারিভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পদপ্রার্থী হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ডোনাল্ড ট্রাম্পই প্রথম ব্যক্তি যিনি যুক্তরাষ্ট্রে তিনবার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হচ্ছেন। সেই সঙ্গে তিনি বেছে নিলেন নয়া রানিং মেট, অর্থাৎ ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে। তিনি নিজেই সেই নাম প্রস্তাব করেন। ট্রাম্পের সহাকারী হওয়ার জন্য নির্বাচনে লড়বেন ৩৯ বছর বয়সি জেডি ভ্যান্স। 

    আনুষ্ঠানিক ভাবে সিলমোহর 

    চলতি বছরের শেষেই আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (US President Election 2024) রয়েছে। তবে ট্রাম্পই (Donald Trump) যে আসন্ন নির্বাচনে তাঁর দল রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী, তা এক প্রকার নিশ্চিতই ছিল। সোমবার সেই খবরেই সিলমোহর পড়ল। এদিন মিলাউকিতে ছিল রিপাবলিকানদের সম্মেলন। সেখানে কার্যত নায়কের মতো করে বরণ করে স্বাগত জানানো হয় মৃত্যুমুখ থেকে ফিরে আসা ট্রাম্পকে। রিপাবলিকান পার্টির এই জাতীয় সম্মেলনেই আনুষ্ঠানিক ভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পকেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে মনোনীত করা হয়। সম্মেলনে ভোটাভুটিতে প্রায় আড়াই হাজার প্রতিনিধির সবকটি ভোটই পেয়েছেন ট্রাম্প। কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও ১ হাজার ২১৫টি ভোটের (US President Election 2024) দরকার ছিলো ট্রাম্পের। নিজের ছেলে এরিক ট্রাম্প যখন ফ্লোরিডার প্রতিনিধিদের ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন তখনই চূড়ান্ত হয়ে যায় ট্রাম্পের প্রার্থিতা। তুমুল করতালি, হর্ষধ্বনি ও বাদ্য বাজিয়ে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানান সকলে।

    আরও পড়ুন: জগন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডারের ভিতরে নাগ দেবতা! দরজা খুলে কী দেখা গেল?

    ট্রাম্প বিরোধী ভ্যান্স এবার ‘বন্ধুর’ ভূমিকায়  

    এর আগেও একাধিক বার সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছেন ওহাইওর সেনেটর জেডি ভ্যান্স। পেশায় আইনজীবী ভ্যান্স ২০২৩ সালে ওহাইওর সেনেটর হিসাবে নির্বাচিত হন। একটা সময় তাঁকে ট্রাম্পের (Donald Trump) সবচেয়ে বড় সমালোচক বলে মনে করা হত। এমনকি ট্রাম্পকে ‘আমেরিকার হিটলার’ বলেও অভিহিত করেছিলেন ভ্যান্স। তবে ২০২১ সাল থেকে ভ্যান্স এবং ট্রাম্পের মধ্যে বরফ গলতে শুরু করে। ফলে একসময় ট্রাম্পের ঘোরতর বিরোধী ভ্যান্স এবার ‘বন্ধুর’ ভূমিকায় থাকবেন। 

    সমাজমাধ্যমে পোস্ট ট্রাম্পের (Donald Trump)

    এ প্রসঙ্গে সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প একটি পোস্ট করে লেখেন, ‘‘ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে জেডি আমাদের সংবিধানের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবেন। আমাদের সেনাবিহিনীর পাশে দাঁড়াবেন। আমেরিকাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমার পাশে থাকবেন।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Nepal Relation: নয়া প্রধানমন্ত্রী ওলি, কোন খাতে বইবে ভারত-নেপাল সম্পর্কের জল?

    India Nepal Relation: নয়া প্রধানমন্ত্রী ওলি, কোন খাতে বইবে ভারত-নেপাল সম্পর্কের জল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন কেপি শর্মা ওলি (KP Sharma  Oli)। ১৫ জুলাই, সোমবার সে দেশের রাষ্ট্রপতি ভবন ‘শীতল নিবাসে’ গিয়ে শপথবাক্য পাঠ করেন ওলি। নয়া (India Nepal Relation) প্রধানমন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পৌডেল। এ নিয়ে চতুর্থবার নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদে বসলেন বছর বাহাত্তরের ওলি। তাঁর নয়া মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে বাইশজনের।

    প্রচণ্ডের পরাজয় (India Nepal Relation)

    শুক্রবারই আস্থা ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কুমার দহল ওরফে প্রচণ্ড। নেপালের সংসদে তাঁর পক্ষে পড়ে মাত্র ৬৩ জন সাংসদের ভোট। যদিও সরকার বাঁচানোর জন্য প্রয়োজন ছিল ১৩৮ জনের সমর্থন। নেপালি সংসদের আসন সংখ্যা ২৭৫। আস্থা ভোটে হেরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন প্রচণ্ড। এক সময় ভারত-বিরোধী কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন ওলি। তারপর থেকেই ভাঁটা পড়ে ভারত-নেপাল সম্পর্কে। চিনের কমিউনিস্ট সরকারের সঙ্গে হাত মেলান কমিউনিস্ট ওলি। তার জেরেই ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র অধীনে বিভিন্ন প্রকল্পে বেজিংয়ের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে নেপাল।

    ভারত-নেপাল সম্পর্ক কোন পথে

    ২০১৫ সালের ভারত-বিরোধী (India Nepal Relation) অবস্থান নিয়েছিলেন ওলি। গত ন’বছরে পৃথিবীর ওপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে সময়ের স্রোত। নয়া ওলি সরকার চাইছে, ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে। ওলির দলের তরফে বলা হয়েছে, নেপাল এবার তার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তুলবে। সে দেশের মাটিতে আর ভারত-বিরোধী কোনও শক্তিকে মাথা তুলতে দেবে না। ওলির দলের এক প্রবীণ নেতা বলেন, “ওলি জানিয়েছেন তাঁর এই দফার মেয়াদে ভারত-নেপাল সম্পর্ককে এক নয়া উচ্চতায় নিয়ে যেতে চান তিনি।”

    আরও পড়ুন: নিষিদ্ধ করা হবে ইমরানের দলকে, ঘোষণা পাক সরকারের, অথঃ কিম?

    এদিকে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর ওলিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি যে তাঁর সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে রয়েছেন, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-নেপালের মধ্যে যে দীর্ঘ দিন ধরে সুসম্পর্ক বজায় রয়েছে, সেই সম্পর্ক যাতে বজায় থাকে, সে ব্যাপারেও তাঁর আগ্রহের কথা ওলিকে (KP Sharma  Oli) জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী (India Nepal Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PTI Banned In Pakistan: নিষিদ্ধ করা হবে ইমরানের দলকে, ঘোষণা পাক সরকারের, অথঃ কিম?

    PTI Banned In Pakistan: নিষিদ্ধ করা হবে ইমরানের দলকে, ঘোষণা পাক সরকারের, অথঃ কিম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হতে পারে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পার্টি পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফকে (PTI Banned In Pakistan)। যার জেরে আরও গাড্ডায় পড়বেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। বছর একাত্তরের ইমরান পিটিআই গঠন করেছিলেন ১৯৯৬ সালে। ২০১৮ সালে পাকিস্তানের (Shahbaz Government) মসনদে বসে পিটিআই সরকার, যার নেতৃত্ব দেন ক্রিকেটার-রাজনীতিক ইমরান স্বয়ং।

    ইমরানের দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ (PTI Banned In Pakistan)

    ইমরানের সরকারের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবে হারের জেরে প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি খোয়াতে হয় ইমরানকে। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে পতন ঘটে ইমরান সরকারের। তার পরেই তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হয় একাধিক মামলা। যার জেরে এখনও বন্দিদশা কাটাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। বর্তমানে তিনি রয়েছেন রাওয়ালপিন্ডি কারাগারে। ইমরানের দলকে যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হতে পারে, তার আঁচ মিলেছিল গত বছরই, মে মাসে। সেই সময়ই পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আশিস জানিয়েছিলেন, পাক সরকার ইমরানের পার্টি তেহরিক-ই-ইনসাফকে নিষিদ্ধ করার কথা ভাবনাচিন্তা করছে। তিনি এ-ও বলেছিলেন, ৯ই মে (২০২৩) পিটিআই সমর্থকরা দেশে যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, তারপর তাদের রাজনৈতিক দলের স্বীকৃতি থাকতে পারে না।

    কেন নিষিদ্ধ করা হবে পিটিআইকে?

    পিটিআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণার (PTI Banned In Pakistan) সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে পাকিস্তানের তথ্য বিষয়ক মন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার জানান, গত মে মাসের ওই ঘটনায়  প্রাক্তন ক্ষমতাসীন দলের জড়িত থাকার অভিযোগ এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সঙ্গে পাকিস্তানের চুক্তিতে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ানোয় পিটিআইয়ের প্রাক্তন বা বর্তমান নেতাদের প্রচেষ্টার প্রেক্ষিতে এই দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। এহেন আবহে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাত পেতেছে শাহবাজ খানের সরকার। তারপরেও সাহায্য মেলেনি।

    আরও পড়ুন: বাড়িতে তৃণমূলের ঝান্ডা পুঁতে বিজেপি কর্মীদের সামাজিক বয়কটের ডাক! শোরগোল

    পরিস্থিতি সামাল দিতে ফের একবার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারের সঙ্গে চুক্তি করতে চলেছে পাকিস্তানের সরকার। সেই প্রক্রিয়ায় পিটিআই নেতারা বাগড়া দিচ্ছে বলে অভিযোগ। তার জেরেই ইমরানের দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হতে পারে বলে ধারণা পাক রাজনৈতিক মহলের। তারার জানান, ফেডারেল গভর্নমেন্ট পিটিআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে জানাবে।প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে সবচেয়ে বড় দল ইমরানের পার্টি তেহরিক-ই-ইনসাফই। পাক সুপ্রিম কোর্টেরও সাম্প্রতিক (Shahbaz Government) একাধিক নির্দেশ গিয়েছে পিটিআইয়ের (PTI Banned In Pakistan) ফেভারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Trump Assassination Attempt: ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করা আততায়ীর গাড়িতে ছিল বিস্ফোরক! বলছে এফবিআই

    Trump Assassination Attempt: ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করা আততায়ীর গাড়িতে ছিল বিস্ফোরক! বলছে এফবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং এবারের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যার উদ্দেশে প্রাণঘাতী হামলা চালানোয় (Trump Assassination Attempt) অভিযুক্ত থমাস ম্যাথিউ ক্রুক্স তাঁরই দলের সমর্থক এমনটাই দাবি করেছে এফবিআই। রিপাবলিকান দলের সমর্থক ক্রুক্স শনিবারের হামলার পিছনে মূল বন্দুকধারী ছিলেন। ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, একাধিকবার গুলি শব্দ শোনার পর ট্রাম্প তার ডান কান ধরে মাটিতে পড়ে যাচ্ছেন। পেনসিলভেনিয়ার বাটলারে তাঁর প্রচার সমাবেশে একাধিক গুলির শব্দ এলে সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টরা ট্রাম্পকে মঞ্চ থেকে তাড়াহুড়ো করে নামিয়ে আনেন। নামানোর সময় দেখা যায় ট্রাম্পের ডান দিকের কান থেকে রক্ত ঝড়ছে।

    স্নাইপারের গুলিতে নিহত হয় ক্রুক্স (Trump Shooting Suspect)

    সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টদের স্নাইপার দল (Trump Assassination Attempt) গুলি চালানোর কয়েক সেকেন্ড মধ্যেই থমাসকে নিকেশ করে। এফবিআই জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষ থমাসের গাড়ি এবং বাড়িতে “বিস্ফোরক ও বিস্ফোরণ ঘটানোর সরঞ্জাম” খুঁজে পেয়েছে। বম্ব স্কোয়াড ও কাউন্টি পুলিশ থমাসের গাড়ি থেকে বিষ্ফোরক পায়। দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ও সিএনএন জানিয়েছে, সন্দেহভাজন হামলাকারী থমাস ম্যাথিউ ক্রুকসের গাড়িটি বাটলারে ট্রাম্পের সমাবেশস্থলের কাছেই পার্ক করা ছিল। এর ভেতরে বিস্ফোরক পদার্থ পাওয়া গিয়েছে। থমাস আক্রমণের সময় একটি এআর-১৫ রাইফেল ব্যবহার করেছিল। তদন্তকারীদের মতে এটি তাঁর বাবা কিনেছিলেন। তবে রাইফেল ব্যবহারে থমাসকে তাঁর বাবা সম্মতি দিয়েছিলেন কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পিটসবার্গের এফবিআই স্পেশাল এজেন্ট কেভিন রোজেক বলেছেন, “তদন্তকারীরা এখনও জানেন না বাবার অনুমতি ছাড়া বন্দুকটি নিয়েছিলেন কিনা।”

    ছেলের কৃত্য বোঝার চেষ্টা করছেন ম্যাথিউ (Trump Assassination Attempt)

    একজন স্থানীয় পুলিশ অফিসার ক্রুক্সের গতিবিধি বোঝার জন্য ছাদে উঠেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তিনি দেখতে পান অপর একটি ছাদ থেকে ক্রুকস গুলি করার জন্য প্রস্তুত ছিল। তিনি ক্রুক্সের দিকে বন্দুক তাক করতে গেলেই ২০ বছর বয়সি ওই হামলাকারী দ্রুত অফিসারের দিকে তাঁর রাইফেল ঘুরিয়ে গুলি চালায়। অফিসারটি সিঁড়ি বেয়ে পিছিয়ে গেলেন এবং ক্রুকস দ্রুত ট্রাম্পকে (Trump Assassination Attempt) লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এই গুলি চালনায় ট্রাম্পের কানে গুলি লাগে। এবং এক রিপাব্লিকান সমর্থক নিহত এবং দুই জন জখম হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ট্রাম্প একা নন, গুলিবিদ্ধ হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের তালিকা দীর্ঘ

    ক্রুকসের বাবা, ম্যাথিউ ক্রুকস শনিবার সিএনএনকে বলেছেন,  তিনি কী ঘটছে তা বোঝার চেষ্টা করছেন, কিন্তু তিনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে কথা না বলা পর্যন্ত তাঁর ছেলে সম্পর্কে কিছু বলবেন না। জানা গিয়েছে, ম্যাথিউ ক্রুক্স ও তাঁর স্ত্রী মানসিক কাউন্সেলিং পেশার সঙ্গে জড়িত।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: প্রাণঘাতী হামলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হতে পারে রিপাবলিকানদের ‘ট্রাম্প কার্ড’

    Donald Trump: প্রাণঘাতী হামলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হতে পারে রিপাবলিকানদের ‘ট্রাম্প কার্ড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছে গুলি। তবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা আসন্ন নির্বাচনে (US Presidential Election) প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। পেনসিলভেনিয়ায় আয়োজিত রিপাবলিকান পার্টির নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে যে গুলি করে মারতে চেয়েছিল, বছর কুড়ির সেই টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসকে গুলি করে হত্যা করেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিক্রেট সার্ভিস টিমের সদস্যরা।

    অকুতোভয় ট্রাম্প

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় পরপর তিনটি গুলির শব্দ শোনা গিয়েছে। দেখা গিয়েছে, সিক্রেট সার্ভিস বাহিনীর সদস্যরা ট্রাম্পকে মঞ্চ থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যাচ্ছেন। কান থেকে ঝরঝর করে পড়ছে রক্ত। ট্রাম্প কিন্তু অকুতোভয়। চলতি বছরের নভেম্বরেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আমেরিকায়। তার আগে জোরকদমে প্রচারে নেমে পড়েছে ট্রাম্পের দল। প্রচার করছে জো বাইডেনের দলও। তবে প্রচারসভায় ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে গুলি এবং তার পর তাঁর ভাইরাল হওয়া অকুতোভয়ের ছবিই নির্বাচনী ময়দানে ট্রাম্পকে মাইলেজ দেবে বলেই আশাবাদী রিপাবলিকানরা। ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে যখন গুলি ছোড়া হয়, তখন ট্রাম্পের (Donald Trump) পেছনে ঝুলছিল আমেরিকার জাতীয় পতাকা। ট্রাম্পের গায়ে চিনা টি-শার্ট। ট্রাম্পের মুষ্ঠিবদ্ধ হাত ওপরে তোলা। কান দিয়ে রক্ত পড়েই চলেছে।  

    লড়াইয়ের ময়দানে এগিয়ে গেলেন ট্রাম্প

    এই ছবিই ভাইরাল করছেন তাঁর দলের সদস্যরাও। রিপাবলিকানরা তো বটেই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য দলের নেতারাও ট্রাম্পের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। বাবার বিপদের দিনে পাশে দাঁড়িয়েছেন ট্রাম্পের ছেলেরাও। সোশ্যাল মিডিয়ার ট্রাম্পের ছেলে জুনিয়র ডোনাল্ড ট্রাম্প লিখেছেন, “ট্রাম্প লড়াই থেকে কখনও সরে আসবেন না। তিনি আমেরিকা বাঁচানোর লড়াই লড়ছেন।” রাজনৈতিক মহলের মতে, ট্রাম্পের এই ছবি একলপ্তে  নির্বাচনী লড়াইয়ের ময়দানে অনেকখানি এগিয়ে দিল আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে। আমেরিকার ভোট কারবারিদের মতে, ট্রাম্পের এই ‘কুছ পরোয়া নেহি’ গোছের ভাবের ছবিটা আইকনিক হয়ে থাকবে। যার সুফল কুড়োবে তাঁর দল।

    আরও পড়ুন: উপনির্বাচনে ব্যাপক ভোট লুট, ২১ জুলাই ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ পালনের ডাক শুভেন্দুর

    ট্রাম্প যখন বিমান ধরতে এগোচ্ছেন এবং বিমানে ওঠার সময় জনতার উদ্দেশে হাত নাড়ছেন, তাঁর এই ছবিও বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে মার্কিন মুলুকে। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্পের এই সাহসী ছবিকেও ক্যাশ করতে চাইছেন রিপাবলিকানরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সিক্রেট সার্ভিস বাহিনীর সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছে ট্রাম্পকে (US Presidential Election) খুনের চেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত তরুণ। তবে তিনি এগিয়ে দিয়ে গিয়েছেন ট্রাম্পকে (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Donald Trump: চিহ্নিত করা হল ডোনাল্ড ট্রাম্পের আক্রমণকারীকে, ২০ বছরের থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস! চেনেন কে?

    Donald Trump: চিহ্নিত করা হল ডোনাল্ড ট্রাম্পের আক্রমণকারীকে, ২০ বছরের থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস! চেনেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump) হত্যার চেষ্টার পিছনে সন্দেহভাজন শ্যুটার হিসাবে ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), থমাস ম্যাথিউ ক্রুকসকে (Thomas Matthew Crooks) চিহ্নিত করেছে। পেনসিলভানিয়ার বাটলারে একটি নির্বাচনী প্রচার সমাবেশে, ৭৮ বছর বয়সী এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর উপর গুলি চালালে, ঠিক তাঁর কান ঘেঁষে গুলি বেরিয়ে যায়। অপর দিকে নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের হাতে নিহত হন ২০ বছর বয়সী ক্রুকস। তাঁর স্কুলের একটি ভিডিও সামজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তাঁকে দেখা যাচ্ছে হাই স্কুল ডিপ্লোমা গ্রহণ করছেন। আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিন, কিন্তু চার মাসেরও কম সময় আগে এই ঘটনাটি অত্যন্ত চাঞ্চল্য ফেলে দিয়েছে বিশ্ব রাজনীতিতে।

    কে এই থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস (Donald Trump)?

    বাটলারের যেখানে শ্যুটআউট (Donald Trump) হয়েছে, সেখান থেকে ক্রুকস প্রায় এক ঘন্টা দূরে থাকতেন। ২০২১ সালের ফেডারেল নির্বাচন কমিশনের ফাইলিং অনুসারে, যখন ক্রুকস ১৭ বছর বয়সী ছিলেন, তখন তিনি অ্যাক্টব্লু-কে ১৫ ডলার অনুদান দিয়েছিলেন। এই সংগঠন একটি বামপন্থী রাজনীতিবিদদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে থাকে। তবে এই অনুদান প্রগতিশীল পরিবর্তনের জন্য নেওয়া হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। এই অর্থ সেখানকার ডেমোক্র্যাটদের ভোট দেওয়ার জন্য সমাবেশের কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস বেথেল পার্ক হাই স্কুল থেকে ২০২২ সালে স্নাতক হয়েছিলেন। সেই সঙ্গে জাতীয় গণিত ও বিজ্ঞান উদ্যোগ সংস্থার পক্ষ থেকে ৫০০ ডলার “তারকা পুরস্কার” পেয়েছিলেন। আবার নিউ ইয়র্ক টাইমস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে একটি গ্রেজুয়েশন অনুষ্ঠানের ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, ক্রুকস (Thomas Matthew Crooks) তাঁর হাই স্কুল ডিপ্লোমা গ্রহণ করছেন। সেই সঙ্গে বেশ প্রশংসাও পাচ্ছেন। অনলাইনে পোস্ট করা ওই অনুষ্ঠানের ভিডিওতে কালো গ্র্যাজুয়েশন গাউনে চশমা পরা ক্রুকসকে দেখা যাচ্ছে। ফলে তিনি ছাত্র হিসেবে মেধবী ছিলেন।

    এফবিআই, এনবিসি এবং সিবিএসের বিবৃতি

    এফবিআই, এনবিসি এবং সিবিএসের একটি বিবৃতিতে জানা গিয়েছে, “রাজ্যের ভোটার রেকর্ড অনুযায়ী এই ক্রুকস রিপাবলিকান হিসাবে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই হামলাকারীকে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) হত্যা প্রচেষ্টার সাথে জড়িত ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই গুলিবর্ষণে ট্রাম্প অল্পের জন্য রক্ষা পান, কিন্তু একজন পথচারী মারা গিয়েছেন। একই সঙ্গে আরও দু’জন গুরুতর আহত হয়েছেন। নিরাপত্তা রক্ষীরা যখন ট্রাম্পকে দ্রুত মঞ্চ থেকে সরিয়ে নিয়ে যায় তখন তাঁর মুখে রক্ত ​​দেখা গিয়েছিল।” আবার পেনসিলভেনিয়া পুলিশের লেফটেন্যান্ট কর্নেল জর্জ বেভিনস বলেছেন, ‘‘এখনই ঘটনার বিষয়ে সবটা বলা যাবে না। একজন আক্রমণকারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। বিভিন্ন সূত্র ধরে আমরা সন্ধানের চেষ্টা করছি। সেখানে একজনই বন্দুকবাজ ছিল, নাকি আরও ছিল তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুনঃ সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্য?

    ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) সামজিক মাধ্যমে জানিয়েছেন, “আমাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়েছিল যা আমার ডান কানের উপরের অংশে বিদ্ধ করেছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে। আমি বুঝতেই পারছিলাম না কী ঘটতে চলেছে। নিরাপত্তারক্ষীদের ধন্যবাদ জানাই। এটা অবিশ্বাস্য যে আমাদের দেশে এই ধরনের কাজ ঘটতে পারে।” যদিও ট্রাম্প প্রচার সভায় সেই সময়ে আমেরিকায় অনুপ্রবেশকারী সমস্যা নিয়ে কথা বলছিলেন। তদন্তকারী অফিসারেরা ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়েছেন। একই ভাবে ক্রুকসের সামজিক মাধ্যমগুলি যেমন- মেটা, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের মূল সংস্থার সঙ্গে সন্দেহভাজন ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত কোনও অ্যাকাউন্ট যুক্ত রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: ট্রাম্প একা নন, গুলিবিদ্ধ  হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের তালিকা দীর্ঘ

    Donald Trump: ট্রাম্প একা নন, গুলিবিদ্ধ হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের তালিকা দীর্ঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেনসিলভেনিয়ায় দলের প্রচার করার সময় ট্রাম্পের (Donald Trump) কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেল গুলি। অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকায় ভোটের প্রচারে রাজনৈতিকদের জনসংযোগের সময়, এমনকি রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন গুলিবিদ্ধ হওয়ার গুলিবিদ্ধ হওয়ার নজির রয়েছে। ভোটের এক বছর আগে জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন জন এফ কেনেডি। তাঁর ভাইপো রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র, ট্রাম্পের সাহসকে কুর্নিশ জানিয়েছেন। রবার্ট জুনিয়রের বাবা রবার্ট এ কেনেডি প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে ছিলেন। তিনিও গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন।

    খুন হওয়া প্রথম প্রেসিডেন্ট আব্রাহম লিঙ্কন  

    আমেরিকায় (America) প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন সর্বপ্রথম নিহত হয়েছিলেন আব্রাহাম লিঙ্কন। যিনি ওই দেশে  কয়েক শতক ধরে চলে আসা ঘৃণ্য দাস প্রথা সমাপ্ত করেছিলেন। ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল ওয়াশিংটনে থিয়েটার দেখার সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে মাথার পিছনে গুলি করা হয়েছিল। পরের দিন হাসপাতালে ১৪ই এপ্রিল তাঁর মৃত্যু হয়। এরপর ১৮৮১ সালের ২ জুলাই ওয়াশিংটনের একটি স্টেশনে ট্রেন ধরতে যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হন জেমস গারফিল্ড। সবে মাত্র ছয় মাস হয়েছিল তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তাঁর বুকে গুলি লেগেছিল। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর মৃত্যু হয় জেমস গারফিল্ডের। মার্কিন প্রেসিডেন্টদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ইতিহাস এখানেই থেমে থাকে নি। এরপর ১৯০১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের বাফেলোতে একটি সভার পর লোকজনের সঙ্গে হাত মেলানোর সময় উইলিয়াম ম্যাককিনলে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। কিছুদিন চিকিৎসারত থাকার পর ১৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ তম প্রেসিডেন্টের।

    খুন হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্টদের তালিকা দীর্ঘ  

    ১৯৩৩ সালে মায়ামিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট । হুডখোলা গাড়িতে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন তিনি। তাঁকে লক্ষ্য করেও পরপর গুলি ছুটে আসে। যদিও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ১৯৫০ সালে হোয়াইট হাউসের কাছে বেয়ার হাউসে ছিলেন তৎকালীন (America) প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্র্যুম্যান সেই বাড়িতে ঢুকে গিয়ে গুলি চালান দুই আততায়ী। আমেরিকার ৩৩ তম প্রেসিডেন্ট প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন সেবার। আততায়ী এবং হোয়াইট হাউসের এক রক্ষী নিহত হয়েছিলেন। এরপর ১৯৬৩ সালের নভেম্বরে আমেরিকার ডালাসে জনসংযোগে গিয়েছিলেন ৩৫ তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জ্যাকলিন কেনেডি। হুডখোলা লিমুজিনে চড়ে জনসংযোগ করছিলেন তিনি। সেই সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে পার্কল্যান্ড  মেমোরিয়াল হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁর। প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগন, জেরাল্ড ফোর্ড, জর্জ ডব্লিউ বুশকে লক্ষ্য করেও গুলি করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁরাও প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) মতই।

    প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীরাও অতীতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন (Donald Trump)

    ট্রাম্পের মতই আমেরিকার (America) প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের লক্ষ্য করে অতীতে গুলি করা হয়েছে। ১৯১২ সালে মিলওয়াওকিতে প্রচারে গিয়েছিলেন থিওডোর রুজভেল্ট। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়েছিল। ডেমোক্র্যাটের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী দৌড়ে ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি। ১৯৬৮ সালে তাঁকেও গুলি করে খুন করা হয়। সেই রবার্টের ছেলে রবার্ট জুনিয়র বলেন, “ট্রাম্পের (Donald Trump) সাহস অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর পরিবারকে আমি বার্তা পাঠিয়েছি। তিনি সুস্থ রয়েছেন, জেনে আমি স্বস্তি পেয়েছি। তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Australia student Visa: ভিসা শুল্ক বাড়ায় অস্ট্রেলিয়ায় কমতে পারে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের সংখ্যা  

    Australia student Visa: ভিসা শুল্ক বাড়ায় অস্ট্রেলিয়ায় কমতে পারে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের সংখ্যা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ জুলাই থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ছাত্রদের ভিসা (Australia student Visa) শুল্ক বাড়তে চলেছে। ক্যানবেরায় অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ায় বর্তমানে ১ লক্ষ ২০ হাজার ২৭৭ জন ভারতীয় ছাত্র বিভিন্ন বিভাগে পড়াশোনা করছেন। তাঁরা অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। নয়া ভিসা নীতিতে ছাত্রদের অস্ট্রেলিয়া পড়তে যাওয়ার সংখ্যা কমতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই ছাত্রদের মনে আশা থাকে, তাঁরা পড়াশুনা শেষে সে দেশে চাকরি এবং বসবাস করবেন।

    বিদেশী ছাত্র কমাতে চাইছে অজি সরকার (Australia student Visa)

    অস্ট্রেলিয়া সরকারের তরফে শিক্ষামন্ত্রী জেসন ক্লেয়ার বলেন, “আন্তর্জাতিক শিক্ষা রাষ্ট্রের সম্পদ বৃদ্ধিতে সহযোগী ভূমিকা পালন করে থাকে। এই পদক্ষেপের ফলে দেশের আয় বৃদ্ধিতে সহযোগিতার পাশাপাশি, বিদেশী ছাত্রের বোঝা কমবে। অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক ছাত্র পরিষদের অধ্যক্ষ ইয়েগানে সোলতানপোর সরকারের এই নির্ণয়ের নিন্দা করে বলেন, “ সরকার যে কোনও মূল্যে ছাত্রদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে কোষাগার ভরতে চাইছে। এই শুল্ক বৃদ্ধির ফলে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের (Australia student Visa)  উপর বাড়তি বোঝা চাপানো হবে। এর ফলে দেখা যাবে এই দেশে আর ছাত্ররা আগের মত আগ্রহ দেখাবে না। যোগ্য ছাত্রদের, অনেক ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতার কাছে হার মানতে হবে।” ইন্টারন্যাশনাল এডিকেশন অ্যাসোসিয়েশন অফ অস্ট্রেলিয়ার তরফে ফিল হলিউড জানিয়েছেন, বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় বিদেশী ছাত্র ও শিক্ষাব্যবস্থা দেশকে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ইন্ডাস্ট্রি দিয়েছে। সরকার ভিসা নীতিতে বদল এনে সেই ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংস করে দিতে চাইছে।

    আমেরিকা কানাডায় ছাত্রদের ভিসা শুল্ক অনেকটাই কম  

    প্রসঙ্গত ভারতীয় ছাত্ররা দ্বিতীয় অস্ট্রেলিয়ায় দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ ছাত্র গোষ্ঠী। অনেকেরই ধারণা প্রবাসীদের কমানোর জন্যই অজি সরকার বিদেশি ছাত্রদের ভিসা (Australia student Visa) নীতিতে পরিবর্তন এনেছে। নয়া ভিসা নীতির ফলে আমেরিকা, কানাডা, মালয়েশিয়ার মত দেশ ছাতদের জন্য ভিসার ক্ষেত্রে অনেকটা সস্তা হয়ে গেল। বর্তমানে আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ১৮৫ ডলার এবং কানাডায় পড়াশোনার জন্য স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ১৫০ ক্যানাডিয়ান ডলার ব্যয় করতে হয়। এমনকি ইংল্যান্ড ৯০০ ডলার ভিসা ফি নিয়ে থাকে। নয়া ভিসা নীতির ফলে ছাত্ররা অনেকটাই অস্ট্রেলিয়া বিমুখ হবে।

    আরও পড়ুন: নীতি বদল ইলন মাস্কের! ট্রাম্পের ভোটপ্রচারে টাকা দিলেন আমেরিকার ধনকুবের

    সে দেশের সরকারও অবশ্য এমনটাই চায় বলে জানা গিয়েছে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে নয়া ভিসা নিয়মের আগে অস্ট্রেলিয়ায় বিদেশি ছাত্র সংখ্যা ৩০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল। প্রায় দেড় লক্ষ বিদেশি ছাত্রের বোঝা ছিল দেশের উপর। যার জেরে উচ্চশিক্ষায় দেশের ছাত্ররা অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছিল। আগামী দিনে ভিসা নীতি আরও বদল আসতে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের মত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    Donald Trump: সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) সভায় বন্দুকবাজদের হামলা। অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ট্রাম্প। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি (Gunshot fired)। রক্তাক্ত হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর এমন প্রাণঘাতী হামলার কড়া নিন্দা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী ট্রাম্পকে বন্ধু বলে সম্মোধন করেন। তিনি লেখেন, ‘‘প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর এমন হামলার কড়া নিন্দা জানাচ্ছি। গণতন্ত্রে হিংসার কোনও স্থান নেই।’’ এর পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদি ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।

    ডানকান থেকে তাঁর (Donald Trump) রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৫ নভেম্বর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী। এদিন নির্বাচনী জনসভা তিনি করছিলেন পেনসিলভেনিয়াতে। হঠাৎ করেই পরপর তিনটি গুলির শব্দ শোনা যায়। এমনই সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে কানে হাত দিয়ে বসে পড়েন। রক্ত (Gunshot fired) দেখার পর বুঝতে পারেন ঠিক কী হয়েছে! পোডিয়ামে তাঁকে আড়াল করে ঘিরে ধরেছিলেন নিরাপত্তারক্ষীরা। ডানকান থেকে তাঁর রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল। তখনও তিনি ডান হাতের মুঠি শক্ত করে ওপরের দিকে ছুড়ে বলতে থাকেন ফাইট-ফাইট।

    নিহত মূল অভিযুক্ত

    সোশ্যাল মিডিয়াতে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায় সেই ছবি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বর্তমানে তিনি বিপদমুক্ত বলেই জানা গিয়েছে। সংবাদমাধ্যমের সামনে যে ছবি এসেছে সেখানেও দেখা যাচ্ছে ঘটনার পরেই তাঁকে দ্রুত মঞ্চ থেকে নামিয়ে আনা হয়। পরে তিনি নিজের অভিজ্ঞতার কথা ভাগও করে নেন। গুলি চলার সময় জনতাও নিচু হয়ে বসে পড়ে। সভাতে মুহূর্তের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রাণভয়ে অনেকে দৌড়াদৌড়িও শুরু করে দেন। হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, এই ঘটনার অন্যতম মূল অভিযুক্ত এবং তাঁর একসঙ্গে একজন বর্তমানে নিহত হয়েছেন। আরও দুজন জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    এনিয়ে কী বলছেন ট্রাম্প (Donald Trump)

    ঘটনাপ্রসঙ্গে ট্রাম্প পরে সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, ‘‘আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়েছিল। গুলি আমার কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছে। ডান কানের উপরের দিকের চামড়া গুলিতে চিরে গিয়েছে।’’ ট্রাম্প আরও বলেন, ‘‘আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পেরেছিলাম, কিছু একটা গোলমাল হয়েছে। কারণ আমি একটা অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেয়েছিলাম। তার পর কানে ধারালো কিছু অনুভব করেছিলাম। অনেকটা রক্ত বেরিয়ে যাওয়ার পর বুঝলাম, আসলে কী ঘটেছে। আমাদের দেশে যে এমনটা ঘটতে পারে, ভাবতেই পারি না। বন্দুকবাজ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। তিনি নিহত।’’ দলমত নির্বিশেষে ট্রাম্পের সভায় এই হামলার ঘটনার নিন্দা করেছেন আমেরিকার রাজনৈতিক নেতারা। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘‘আমেরিকায় এই ধরনের হিংসার কোনও জায়গা নেই। আমাদের একজোট হয়ে এই হিংসার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত এবং এর নিন্দা করা উচিত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Elon Musk: নীতি বদল ইলন মাস্কের! ট্রাম্পের ভোটপ্রচারে টাকা দিলেন আমেরিকার ধনকুবের

    Elon Musk: নীতি বদল ইলন মাস্কের! ট্রাম্পের ভোটপ্রচারে টাকা দিলেন আমেরিকার ধনকুবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষ নীতি’ ত্যাগ করলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Musk)। রিপাবলিকান পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump) রাজনৈতিক অনুদান দিলেন টেসলা কর্তা। আমেরিকার সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে এমনই জানানো হয়েছে। তবে ট্রাম্পকে ভোটপ্রচারে সহায়তা করার জন্য মাস্ক ঠিক কত টাকা দিয়েছেন, তা ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। 

    নিরপেক্ষতার কথা! (Elon Musk)

    মাস্কের (Elon Musk) পূর্বপুরুষেরা দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। সেই সূত্রে মাস্করা অভিবাসনের আওতায় পড়েন। ট্রাম্প নীতিগত ভাবে অভিবাসন বন্ধ করার পক্ষপাতী। সেই ট্রাম্পকে মাস্কের অর্থসাহায্য করার ঘটনাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এতদিন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিরপেক্ষ স্থান বজায় রাখার পক্ষেই সওয়াল করেছিলেন ইলন। এর আগে মাস্ক দাবি করেছিলেন, তিনি রাজনৈতিক ভাবে নিজের মত সামনে আনতে চান না। তাই ট্রাম্প (Donald Trump)  কিংবা জো বাইডেন, কারও নির্বাচনী প্রচারেই তিনি অর্থব্যয় করবেন না।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের কুর্সিতে লেবার পার্টি, স্টার্মার-রাজত্বে ভারত-ব্রিটেন সম্পর্ক কেমন হবে?

    কত পরিমাণ অর্থ (Donald Trump) 

    সূত্রের খবর, ট্রাম্পকে ‘উল্লেখযোগ্য’ পরিমাণে অর্থ দিয়েছেন মাস্ক (Elon Musk)। তবে নির্দিষ্ট অঙ্কটা সামনে আনা হয়নি। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ট্রাম্পের (Donald Trump) প্রচারের কাজে নিযুক্ত সংস্থা ‘আমেরিকা পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি’-কে অনুদানের টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত অনুদান পাওয়ার নিরিখে প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে প্রথম নির্বাচনী বিতর্কে নেমেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সে দিন বাইডেনের কাঁপা-কাঁপা গলা, বক্তব্যের খেই হারিয়ে ফেলা নিয়ে চর্চা শুরু হয় ডেমোক্র্যাটদের মধ্যেই। এমনকি প্রার্থী বদল করার প্রস্তাবও আসে। কিন্তু নিজের স্থানে অনড় থাকেন বাইডেন। তিনি নির্বাচনে লড়বেন এবং ট্রাম্পকে হারাবেন বলেও তাঁর বিশ্বাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share