Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Nepal’s Communists: ‘সেকুলার’ শব্দ হিন্দু ধর্মকে আক্রমণের লাইসেন্স দেয় না, মত নেপালের কমিউনিস্টদের 

    Nepal’s Communists: ‘সেকুলার’ শব্দ হিন্দু ধর্মকে আক্রমণের লাইসেন্স দেয় না, মত নেপালের কমিউনিস্টদের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশিরভাগ ভারতীয়র কাছে আশ্চর্যজনক হলেও এটা সত্য যে নেপালের (Nepal’s Communists) বৃহত্তম কমিউনিস্ট পার্টি ইউনিফায়েড মার্কসবাদী-লেনিনবাদী প্রায় নয় বছর আগে সেদেশের নতুন সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দের অপব্যবহার ও ভুল ব্যাখ্যার জন্য যথেষ্ট চিন্তিত। এনিয়ে সরব হয়েছেন সেদেশের একাধিক কমিউনিস্ট নেতাও। ভারতের মতো নেপালেও সাংবিধানিক ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অপব্যবহার করার  অভিযোগ একাধিকবার উঠেছে খ্রিস্টান মিশনারী এবং ইসলাম ধর্মের প্রচারকদের বিরুদ্ধে। বিপুল সংখ্যক সে দেশের হিন্দুকে খ্রিস্টান ও ইসলামে ধর্মান্তরিত (Secularism) করা হচ্ছে শুধুমাত্র সাংবিধানিকভাবে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দের ভুল ব্যাখ্যা এবং অপব্যবহারের মাধ্যমে। নেপালের ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দকে অপব্যবহার করা হচ্ছে শুধুমাত্র সনাতন ধর্মকে আক্রমণ করা ও খাটো করার উদ্দেশে। এমনিতে সে দেশের অ-কমিউনিস্ট দলগুলি প্রায় সরব হয়ে থাকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দের অপব্যবহারের জন্য। এই দাবিতে তারা আন্দোলনও করেছে। যেমন, নেপালের রাজনৈতিক দল ‘রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি’ ইতিমধ্যে দাবি তুলেছে যে নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রের মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে হবে। আশ্চর্যজনকভাবে নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির নেতারাও ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অপব্যবহারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন।

    কী বলছেন শীর্ষ কমিউনিস্ট নেতা (Nepal’s Communists) প্রদীপ গিয়াওয়ালি?

    সে দেশের অন্যতম শীর্ষ কমিউনিস্ট নেতা প্রদীপ গিয়াওয়ালি একটি নেপালি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমন মতই তুলে ধরেছেন। গিয়াওয়ালি তাঁর সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, সমাজের একটা অংশ সর্বদাই সচেষ্ট রয়েছে সংবিধানের ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটিকে কিভাবে অপব্যবহার করা যায়। নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির নেতার (Nepal’s Communists) এমন মন্তব্যে ভারতের বামপন্থী তথা লিবারেলরা যে ঘাবড়ে যাবেন তা বলাই যায়। গিয়াওয়ালি আরও বলেছেন, ‘‘কিছু লোক ধর্মনিরপেক্ষতাকে ব্যবহার করছে শুধুমাত্র ধর্মান্তরিত করার জন্যই। ধর্মনিরপেক্ষ শব্দ আজকে লাইসেন্স হয়ে গিয়েছে অন্য ধর্মের লোককে আরেকটি ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য।’’

    ভারতবর্ষের কমিউনিস্টদের চিরাচরিত বৈশিষ্ট্য হল হিন্দু সংস্কৃতির বিরোধিতা

    ভারতবর্ষের কমিউনিস্টদের চিরাচরিত বৈশিষ্ট্য হল হিন্দু সংস্কৃতির বিরোধিতা এবং এক্ষেত্রে তাঁরা চোখ-কান-নাক মুখ বুজে থাকেন। যখন হিন্দু জনগোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ হয় অথবা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের খ্রিস্টান বা ইসলামে ধর্মান্তকরণ করা হয় তখনও নিশ্চুপ থাকেন এদেশের কমিউনিস্টরা। পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের কাছ থেকে কি এবার শিক্ষা নিয়ে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা তাঁদের লাইন চেঞ্জ করবেন? এমন প্রশ্ন উঠছে।

    নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির আর এক শীর্ষ নেতা ঈশ্বর পোখারেল কী বলছেন?

    নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির আর এক শীর্ষ নেতা ঈশ্বর পোখারেল তিনিও তাঁর সহকর্মী গিয়াওয়ালির মতামতকে ১০০ শতাংশ সমর্থন করেছেন। এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, ধর্মান্তকরণ রোধ করার জন্য নতুন শক্তিশালী আইন আনা প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, নেপালে দীর্ঘ দিন ধরেই অভিযোগ আসছে যে খ্রিস্টান মিশনারীরা এবং ইসলামিক ধর্ম প্রচারকরা হিন্দুদের ব্যাপকভাবে ধর্মান্তরিতকরণ করছেন। ঈশ্বর পোখারেলের কথাতেও উঠে এসেছে সেই প্রসঙ্গই। তিনি জানিয়েছেন, খ্রিস্টান মিশনারীরা ধর্মনিরপেক্ষতার অপব্যবহার করে বড়সড় ধর্মান্তকরণের ফাঁদ পাতা হয়েছে সারা নেপালজুড়ে। এক্ষেত্রে তাঁরা ব্যবহার করছেন মানুষের দারিদ্রতা-অসচ্ছলতাকে। এটা যে কোনও মূল্যে বন্ধ করতে হবে বলেও জানিয়েছেন ঈশ্বর। নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির বর্তমান সাংসদ জনার্দন শর্মা তিনি এ বিষয়ে বলেন,‘‘বড় আকারের ধর্মান্তকরণ চলছে নেপালজুড়ে। বিশেষ করে খ্রিস্টান ধর্মে। এর ফলে এক সামাজিক বৈষম্য তৈরি হচ্ছে।’’

    একই মত উঠে এসেছে, নেপালি কংগ্রেসের কাছ থেকেও

    একই মত উঠে এসেছে, নেপালি কংগ্রেসের কাছ থেকেও। সে দেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শেখর কৈরালা জানিয়েছেন, সনাতন ধর্মকে খাটো করার প্রয়াস চলছে ধর্মান্তকরণের মাধ্যমে। অর্জুন প্রসাদ জোশি নামের অপর এক নেপালি কংগ্রেসের নেতা জানিয়েছেন ধর্মনিরপেক্ষতার (Secularism) ব্যাপকভাবে অপব্যবহার হচ্ছে নেপালে। এই আবহে রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি ফের একবার দাবি তুলেছে যে সংবিধান থেকে সেকুলার শব্দকে হটিয়ে দেওয়া হোক এবং হিন্দু রাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠা করা হোক।

    ভারত সফরের সময়ও নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা মন্দির পরিদর্শন করেন

    ভারত সফরের সময়ও নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির (Nepal’s Communists) নেতাদের মন্দির পরিদর্শন এবং পূজা দিতে দেখা যায়। নেপালের প্রধানমন্ত্রী দাহাল গত বছরের মে মাসে ভারত সফরে এসেছিলেন এবং সে সময় উজ্জ্বয়নীর মহাকালেশ্বর মন্দিরে পরিদর্শন করেছিলেন। কিন্তু ভারতের কমিউনিস্টদের কাছে মন্দির পরিদর্শন যেন খুব বড় অপরাধ হয়ে যায়। হিন্দু সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করাটা, তাঁদের পার্টির শোকজের কারণ হয়। অনেক আগে সিপিএম নেতা সুভাষ চক্রবর্তী তারাপীঠ মন্দির পরিদর্শন করেছিলেন এবং এর পরে কী ঘটনা ঘটেছিল তা আমরা সকলেই জানি। সে সময় গোটা কমিউনিস্ট পার্টি সুভাষ চক্রবর্তীর এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় নেমেছিল। ভারতবর্ষের কমিউনিস্টদের কখনও মন্দিরে যেতে বা হিন্দুদের কোনও উৎসব অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেখা যায় না। শুধুমাত্র তাই নয়, তাঁদের দলের সম্মেলন যখন শুরু হয় তখন ভারতের কমিউনিস্টরা প্রদীপ জ্বালিয়ে উদ্বোধনটাও করেন না। কারণ হিসেবে তাঁরা মনে করেন, হিন্দু সংস্কৃতির প্রতিফলন হয় প্রদীপে। তবে কমিউনিস্ট নেতা হয়েও আব্দুল রেজ্জাক মোল্লা হজ করতে যেতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nepal Bus Accident: ভারী বৃষ্টিতে ভয়াবহ ধস নেপালে! রাস্তা থেকে নদীতে পড়ল ২টি বাস, নিখোঁজ ৬৩ জন

    Nepal Bus Accident: ভারী বৃষ্টিতে ভয়াবহ ধস নেপালে! রাস্তা থেকে নদীতে পড়ল ২টি বাস, নিখোঁজ ৬৩ জন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বিপর্যয় নেপালে। ভারী বৃষ্টি এবং ধসের জেরে রাস্তা থেকে ছিটকে খরস্রোতা ত্রিশূলি নদীতে গিয়ে পড়ল দুটি যাত্রীবোঝাই বাস (Nepal Bus Accident)। শুক্রবার সকালে নেপালের মদন-আশ্রিত মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী দুর্ঘটনায় দুটি বাস মিলিয়ে নিখোঁজ ৬৩ জন যাত্রী। দুর্ঘটনার পরেই নদীতে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। তবে একনাগাড়ে বৃষ্টির জেরে নিখোঁজ বাসগুলির সন্ধান পেতে নাজেহাল হতে হচ্ছে উদ্ধারকারী দলকে। ইতিমধ্যেই এই দুর্ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল ওরফে ‘প্রচণ্ড’। 

    কীভাবে ঘটল এই দুর্ঘটনা? (Nepal Bus Accident)

    উল্লেখ্য, গত কয়েক দিন ধরেই নেপালের বড় অংশে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। রাস্তায় ধস (Nepal Landslide) নামার ঘটনাও ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার ভোর ৪টে নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে। সেই সময় নেপালের চিতওয়ান জেলার মদন-আশ্রিত সড়ক ধরে এগোচ্ছিল দুটি বাস। দুটি বাসই নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দিকে যাচ্ছিল। তবে ভারী বৃষ্টির কারণে রাস্তায় হঠাৎ ধস নামে। তখনই দুটি বাস ছিটকে গিয়ে পড়ে পাশ দিয়ে বয়ে চলা ত্রিশূলি নদীতে। ভেসে যান যাত্রীদের প্রায় সকলেই। দুর্ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যান জেলা প্রশাসনের আধিকারিকেরা। তড়িঘড়ি শুরু হয় উদ্ধারকাজ। নিখোঁজদের মধ্যে ৭ জন ভারতীয় রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে৷ 

    ঘটনায় শোকপ্রকাশ নেপালের প্রধানমন্ত্রীর

    ঘটনায় (Nepal Bus Accident) শোকপ্রকাশ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল৷ দ্রুত তল্লাশি অভিযান শেষ করে সকলকে খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি৷ এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘‘নারায়ণগড়-মুগলিন সড়কে ভূমিধসের ঘটনায় নদীতে তলিয়ে গিয়েছে বাস৷ ভয়াবহ এই ঘটনায় আমি গভীরভাবে শোকাহত৷ প্রশাসনের সমস্ত সংস্থাকে দ্রুত অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকার্যের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷’’

    আরও পড়ুন: সেনার নমিনি নিয়মে বদলের আর্জি ক্যাপ্টেন অংশুমান সিং-এর বাবা-মার

    দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় বাতিল সব ফ্লাইট 

    অন্যদিকে, আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকায় কাঠমান্ডু থেকে ভরতপুরগামী সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। এই দুর্ঘটনার পর নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্ষার মরশুম শুরু হওয়ার পর থেকে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সারাদেশে ১ হাজার ৫৮টি পরিবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। পাশাপাশি নেপালে বৃষ্টিজনিত ঘটনায় কমপক্ষে ৬২ জন নিহত এবং ৯০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে থেকে ভূমিধসে (Nepal Landslide) ৩৪ জন এবং টানা বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যায় ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কমপক্ষে ১২১টি বাড়ি প্লাবিত হয়েছে এবং ৮২টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Joe Biden: ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ‘পুতিন’, কমলা হলেন ‘ট্রাম্প’! কী বললেন বাইডেন?

    Joe Biden: ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ‘পুতিন’, কমলা হলেন ‘ট্রাম্প’! কী বললেন বাইডেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার বক্তব্য-বিভ্রাট বাইডেনের (Joe Biden)। ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে ‘পুতিন’ বলে ডাকলেন। আবার কথায় কথায় কমলা হ্যারিসের কথা বলতে গিয়ে নিজের ভাইস প্রেসিডেন্টকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বানিয়ে দিলেন। স্বভাবতই মার্কিন প্রেসিডেন্ট (US President) বাইডেনের শারীরিক সক্ষমতা, বয়স নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    জেলেনস্কি হলেন ‘পুতিন’

    আমেরিকায় নেটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানদের নিয়ে বৈঠক চলছে। বৃহস্পতিবার সেই বৈঠকেই বক্তব্য রাখতে ওঠেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট (US President) জো বাইডেন (Joe Biden)। তাঁর পরের বক্তা ছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। বাইডেনকে বলতে শোনা যায়, “আমি এ বার মঞ্চ ছেড়ে দিতে চাই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে। যাঁর আছে সাহস, আছে কিছু করে দেখানোর ইচ্ছা। আমি প্রেসিডেন্ট পুতিনকে স্বাগত জানাচ্ছি।” নেটোর বৈঠকে পুতিন এলেন কোথা থেকে, তা ভেবেই হতচকিত হয়ে যায় বৈঠকে উপস্থিত অতিথিরা। অপ্রস্তুত দেখায় জেলেনস্কিকেও। ভুল হয়েছে বুঝতে পেরে তা সংশোধন করে নেন বাইডেনও। বলেন, “জেলেনস্কি পুতিনকে হারাবেন।”

    হ্যারিস হলেন ‘ট্রাম্প’

    শুধু একবারই নয়, বাইডেন (Joe Biden) আরও একবার মুখ ফস্কান। ওই বৈঠকেই। তিনি বলেন, “দেখুন, আমি ট্রাম্পকে ভাইস প্রেসিডেন্ট করতামই না, যদি তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য না হতেন।” বাইডেন যখন এই মন্তব্য করছেন, তখন দর্শকাসনে বসে আমেরিকার শীর্ষ পদাধিকারীরা। অনেকেই মনে করছেন, দেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে গুলিয়েছেন বাইডেন।

    আরও পড়ুন: বাজেটের আগে বিশেষ বৈঠক, অর্থনীতিবিদদের থেকে পরামর্শ নিলেন মোদি

    পরপর ভুল বাইডেনের (Joe Biden)

    প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক ‘ভুল’ করেছেন জো বাইডেন (Joe Biden)। সাক্ষাৎকার থেকে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডিবেটে জড়িয়েছে তাঁর কথা। এরই মাঝে কয়েকদিন আগেই এক রিপোর্টে দাবি করা হয়, গত জানুয়ারি মাসে হোয়াই হাউজে এসেছিলেন পার্কিনসন রোগ বিশেষজ্ঞ। এই আবহে বাইডেনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে আরও জল্পনা বেড়েছে। এরই মাঝে এবার আন্তর্জাতিক মঞ্চেও ‘হোঁচট’ খেলেন বাইডেন। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের নির্বাচনের প্রচারে দাঁড়িয়ে বাইডেন বলেন, ‘২০২০ সালে ট্রাম্পকে আবারও হারাব’। আর তাঁর সেই মুখ ফসকে বেরিয়ে যাওয়া কথা নিয়ে তোলপাড় নেটপাড়া। বাইডেনের পরপর ‘হোঁচট’ দেখে ইতিমধ্যেই ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী বদলের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে নিজের অবস্থানে অনড় থেকেছেন বাইডেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    Bangladesh: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপরে ফের একটি আক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে। ইসলামিক উগ্র মৌলবাদীরা এই হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ। হামলায় নেতৃত্ব দেন স্থানীয় এক আওয়ামী লিগ নেতা। বুধবার হিন্দুদের ওপর এমন আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে রাজধানী ঢাকার মিরানজিল্লা কলোনিতে। ঘটনায় ৬০ জন হিন্দু গুরুতর জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের ঢাকা (Hindus in Dhaka) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। হিন্দুদের ওপর এমন হামলার ঘটনা ফের একবার প্রশ্নের মুখের দাঁড় করাল বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নিরাপত্তাকে।

    কীভাবে শুরু গণ্ডগোল (Bangladesh)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গন্ডগোলের সূত্রপাত হয় বুধবার দুপুর দেড়টা নাগাদ। যখন ঢাকার (Bangladesh) স্থানীয় এক প্রশাসনিক আধিকারিক মিরানজিল্লা কলোনি পরিদর্শনে আসেন। ওই কলোনিতে একটি নবনির্মিত কেন্দ্রে সংখ্যালঘু হিন্দুদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা তিনি খতিয়ে দেখতে থাকেন। কিন্তু সংখ্যালঘু হিন্দুদের এমন পুনর্বাসন কেন্দ্র নিয়ে আপত্তি জানান স্থানীয় আওয়ামি লিগের নেতারা, (Bangladesh) সেটাই পরবর্তীকালে রূপ নেয় সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে। জানা গিয়েছে, উত্তেজিত উগ্রবাদী মুসলিম জনতা এরপরেই ইট, পাথর ছুড়তে থাকে। বহু হিন্দু বাড়িতে (Hindus in Dhaka) লুট চালানো হয়, ভাঙচুর করা হয়।

    মূলচক্রী মহম্মদ আওয়াল হোসেন  

    ঘটনার মূলচক্রী হিসেবে নাম উঠে আসছে আওয়ামি লিগ নেতা মহম্মদ আওয়াল হোসেনের। তবে এটাই নতুন বা প্রথম কিছু নয়। এমন ঘটনা বাংলাদেশে (Bangladesh) ঘটেই থাকে। গত জুন মাসের ১৯ তারিখ মাদারিপুর জেলাতেও একই ধরনের ঘটনা সামনে এসেছিল যেখানে স্থানীয় একটি হিন্দু মন্দিরের ওপর হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sunita Williams: মহাকাশে আটকে সুনীতা উইলিয়ামস, কবে ফিরতে পারেন জানালেন নিজেই

    Sunita Williams: মহাকাশে আটকে সুনীতা উইলিয়ামস, কবে ফিরতে পারেন জানালেন নিজেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক মাসেরও বেশি সময় হতে যায় আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) আটকে রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস, বুচ উইলমোর সহ ৯জন মহাকাশচারী। বুধবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে সরাসরি বার্তা পাঠালেন সুনীতা। সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) বলেন, ‘‘আমরা হার মানছি না। সব রকম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে মহাকাশযানটিকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে আমাদের। সে রকম হলে মহাকাশ স্টেশন থেকে নিজেদের ‘আনডক’ করে নিজেরাই ঘরে ফেরার রাস্তা বের করতে পারব।’’

    স্টারলাইনার রকেটে নানান সমস্যা

    প্রসঙ্গত মহাকাশযান বোয়িং সিএসটি-১০০ স্টারলাইনার ক্যাপসুলে চড়ে ৫ জুন মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার ওই দুই নভশ্চর পাড়ি দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের উদ্দেশ্যে। অভিযান ঘিরে উত্তেজনাও ছিল তুঙ্গে। দীর্ঘ অপেক্ষা এবং প্রস্তুতির পর এটিই বোয়িং-এর প্রথম মহাকাশচারী নিয়ে যাত্রা। দ্বিতীয়ত, এই ‘ক্রু ফ্লাইট টেস্ট’ অভিযানের উদ্দেশ্য বেসরকারি উদ্যোগে সাধারণের জন্য বাণিজ্যিক ভাবে মহাকাশ সফরের রাস্তা সুগম করা। শুরুতে কথা ছিল, একুশ দিন পরেই ফিরছেন সুনীতারা। কিন্তু হঠাৎই বেঁকে বসে বোয়িং। স্টারলাইনার ওড়ার আগেও রকেটে হিলিয়াম লিকেজের সমস্যা ধরা পড়ে। যাত্রাপথে আরও নানা যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দেয়। রকেটের পাঁচটি ‘ম্যানুভারিং থ্রাস্টার’ খারাপ হয়ে যায়। সমস্যা দেখা দেয় একটি ধীর গতির ‘প্রপেল্যান্ট ভালভ্’-এও। সব মিলিয়ে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে সুনীতাদের (Sunita Williams) ফেরা। একদা এহেন সমস্যার ফলে ফেরার সময় প্রাণ হারান কল্পনা চাওলা সহ আরও অনেকে। তাই এবার আর কেউ ঝুঁকি নিতে চাইছে না। নাসার ইঞ্জিনিয়ারেরা বোয়িং ক্যাপসুলের যান্ত্রিক ত্রুটি সমাধানের জন্য কাজ করছেন। নাসার কমার্শিয়াল ক্রু প্রোগ্রাম ম্যানেজার স্টিভ স্টিচ আগেই জানিয়েছিলেন, মহাকাশচারীদের ফেরানো নিয়ে কোনও তাড়া নেই, নেই দুশ্চিন্তাও।

    আরও পড়ুন: ১০ দিনের বদলে এক মাস মহাকাশে সুনীতা, কেমন আছেন, কী খাচ্ছেন তিনি? জেনে নিন…

    এর মধ্যেই সুনীতারা বুধবার ভারতীয় সময় রাত সাড়ে ৮ টায় আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (ISS) থেকে সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে জানালেন, সব কিছু সুষ্ঠু ভাবে চললে জুলাই মাস শেষের আগেই ফিরছেন তাঁরা। স্টারলাইনারের ফেরা নিয়ে দুই মহাকাশচারীর গলায় আত্মবিশ্বাসের সুর।

    আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে চলছে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা  

    আপাতত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) নানান বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই সময় কাটছে (Sunita Williams) তাঁদের। যেমন মাইক্রো-গ্র্যাভিটি পরিস্থিতিতে জিন সিকোয়েন্সিং। এ ছাড়া অবসর সময়ে বদলাচ্ছেন মূত্র থেকে পানীয় জল তৈরি করার মেশিনের পাম্প। অন্য দিকে, উইলমোর মহাকাশ থেকে হ্যারিকেন বেরিল-এর আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল পেরিয়ে টেক্সাসে আছড়ে পড়ার দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করেছেন। ফেরা নিয়ে বিশেষ মাথাব্যথা নেই তাঁদের। যে কাজের জন্য এসেছেন, সেটি নিয়েই ব্যস্ত তাঁরা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Protest in Bangladesh: সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার প্রতিবাদে উত্তাল বাংলাদেশ

    Protest in Bangladesh: সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার প্রতিবাদে উত্তাল বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা তুলে দেওয়ার দাবিতে বাংলাদেশ জুড়ে ছাত্র আন্দোলন (Protest in Bangladesh) চলছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ছাত্ররা অবরোধ শুরু করেছে। ঢাকার কমপক্ষে ৫০টি রাস্তা তিন দিন টানা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্তব্ধ ছিল, ঢাকার সঙ্গে গোটা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগও সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ চাকরিতে সংরক্ষণ বা কোটা ব্যবস্থার (Quota System) উপর স্থগিতাদেশ দেয়। একইসঙ্গে পড়ুয়াদের রাস্তা ছাড়তে পরামর্শ দিয়েছে। কিন্তু নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা উচ্ছেদের দাবিতে আন্দোলনকারীরা টানা রেল ও সড়ক অবরোধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    বিতর্কিত কোটা ব্যবস্থা (Protest in Bangladesh)

    প্রসঙ্গত বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ আসন সংরক্ষিত (Quota System) এবং ৪৪ শতাংশ অসংরক্ষিত। এই ৫৬ শতাংশের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ৩০ শতাংশ, মেয়েদের জন্য ১০ শতাংশ, বিভিন্ন জেলার জন্য ১০ শতাংশ, জনজাতিদের জন্য ৫ শতাংশ এবং প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ সংরক্ষিত পদ ছিল। এর আগেও ২০১৮ সালে কোটা-বিরোধী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল। তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ জারি করে মুক্তিযোদ্ধার স্বজনদের জন্য ৩০ শতাংশ, নারীদের জন্য ১০ শতাংশ এবং জেলা খাতে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ বাতিল করে দেন। রাখা হয় শুধু জনজাতিদের ৫ শতাংশ এবং প্রতিবন্ধীদের ১ শতাংশ সংরক্ষণ। তখনকার মত আন্দোলন (Protest in Bangladesh) প্রত্যাহার করেন ছাত্ররা।

    মামলা এখন সুপ্রিম কোর্টে (Quota System)

    ৭ জন মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্য ২০১৮ সালের সংরক্ষণ বাতিলের সরকারি নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ২০২১ সালে হাইকোর্টে যান। ৫ জুন হাইকোর্ট রায় দেয়, সরকারি নির্দেশ অবৈধ। নির্দেশ বাতিলের অর্থ ফের আগের মতো সংরক্ষণ ফিরে আসা। এর প্রতিবাদেই ফের আন্দোলনে (Protest in Bangladesh) নেমেছেন ছাত্ররা। তাঁরা দাবি করেন, স্থায়ী ভাবে সরকারি নিয়োগ থেকে সব ধরনের কোটা ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের তরফে হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের অ্যাপিল বিভাগে আবেদন করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে অ্যাপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ বুধবার গোটা বিষয়টির উপর এক মাসের স্থগিতাদেশ দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ জানিয়েছে, হাই কোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হওয়ার পরে তা খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পরবর্তী শুনানি হবে ৭ অগস্ট। আন্দোলনকারীরা চাইলে এই মামলায় অংশ নিতে পারেন। কিন্তু অবিলম্বে তাঁদের রাস্তা ছেড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরতে হবে এবং জনজীবনকে এভাবে অতিষ্ঠ করা চলবে না। সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে হবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    PM Modi: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দুদিনের রাশিয়া সফরের পরই মঙ্গলবার রাতে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার সারাদিন ঠাসা কর্মসূচি ছিল তাঁর। কিন্তু তার মাঝেই নোবেলজয়ী এবং কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গারের (Anton Zeilinger) সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় তাদের মধ্যে কোয়ান্টাম ফিজিক্স এবং আধ্যাত্মিকতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। আর তখনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ হন নোবেলজয়ী বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে তিনি বলেন, “আমার মতে, প্রধানমন্ত্রী মোদি একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি। বর্তমান সময়ে অনেক রাষ্ট্রনেতার মধ্যে এই গুণ প্রয়োজন।” 

    কী জানালেন নোবেলজয়ী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর নোবেলজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী (Anton Zeilinger) বলেন, “খুব ভালো আলোচনা হয়েছে আমাদের মধ্যে। আমরা আধ্যাত্মিক বিষয়, কোয়ান্টম টেকনোলজি, কোয়ান্টম ফিজিক্স নিয়ে আলোচনা করেছি। আমার মনে হয়েছে, উনি একজন আধ্যাত্মিক রাষ্ট্রনেতা। বর্তমান সময়ে অনেক রাষ্ট্রনেতার মধ্যে এই গুণ থাকা প্রয়োজন।”

    এক্স হ্যান্ডস পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর  

    অন্যদিকে, এই সাক্ষাৎকারের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে নোবেলজয়ীর সঙ্গে আলাপের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, “নোবেলজয়ী অ্যান্টন জেলিঙ্গারের (Anton Zeilinger) সঙ্গে অসাধারণ বৈঠক হয়েছে। কোয়ান্টম মেকানিক্সে তাঁর কাজ আগামী প্রজন্মের গবেষক ও উদ্ভাবকদের পথ প্রদর্শন করবে। জ্ঞান ও নতুন কিছু শেখার জন্য ওনার আগ্রহ স্পষ্ট দেখা যায়। আমি ন্যাশনাল কোয়ান্টম মিশন, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন নিয়ে একাধিক বিষয়ে আলোচনা করেছি। ওনার লেখা বই পেয়ে খুব খুশি আমি।”

    আরও পড়ুন: অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের পর্দাফাঁস! দিল্লি পুলিশের জালে অভিযুক্তরা

    উল্লেখ্য, পদার্থবিজ্ঞানীর সঙ্গে সাক্ষাতের আগের দিন, প্রধানমন্ত্রী মোদি অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নেহামারকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে মোদি (PM Modi) বলেন, “উনিশ শতকে এখানেই ঐতিহাসিক ভিয়েনা কংগ্রেস হয়। ইউরোপে শান্তি ফেরাতে যা দিশা নির্দেশ করেছিল। আজ আমি ও চ্যান্সেলর নেহামার ইউক্রেনের হিংসা, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি— সব নিয়েই কথা বলেছি।” এরপর মোদি বলেন, “আগেও বলেছি, এই সময় যুদ্ধের নয়। কোনও নিরপরাধ মানুষের প্রাণহানিকে মেনে নেওয়া যায় না, তা সে যেখানেই হোক। ভারত ও অস্ট্রিয়া যত দ্রুত সম্ভব শান্তি ফেরানোর জন্য কূটনীতিতে জোর দিতে চাইছে। সবার সঙ্গে সংযোগ তৈরি করতে রাজি।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। এদিন ভিয়েনায় (India Austria Relation) প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি বলেন, “ভারত বিশ্ব সেরা হওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। উজ্জ্বলতম হতে চাইছে। সব চেয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করছে। পৌঁছতে চাইছে উচ্চতম মাইলস্টোনে।”

    শান্তির ললিত বাণী (PM Modi In Austria)

    তামাম বিশ্বকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন বুদ্ধের দেশের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েও তিনি বার্তা দিয়েছেন এই বলে যে, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। ভিয়েনায় প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালেও তিনি ফের শোনালেন ‘বুদ্ধ’-বাণী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হাজার হাজার বছর ধরে আমরা আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতাকে শেয়ার করে চলেছি। আমরা বিশ্বকে যুদ্ধ দিইনি, দিয়েছি বুদ্ধ।” তিনি বলেন, “ভারত সবসময় বিশ্বকে শান্তি এবং সমৃদ্ধি দিয়েছে। তাই একবিংশ শতাব্দীতে ভারত তার ভূমিকাকে মজবুত করতে চলেছে।”

    প্রতীক্ষার অবসান

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে উড়ে যান অস্ট্রিয়ায়। ইন্দিরা গান্ধীর অস্ট্রিয়া সফরের পর তিনিই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী, যিনি পা রেখেছেন ভিয়েনায়। তাঁর অস্ট্রিয়া সফরকে অর্থপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “৪১ বছর পর ভারতের এক প্রধানমন্ত্রী এই দেশ সফরে এলেন। এই দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে। সেটি হল, এ বছর ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্বের ৭৫তম বর্ষ পূর্তি।”

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) বলেন, “ভারত ও অস্ট্রিয়া ভৌগোলিকভাবে দুই প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে প্রচুর সাদৃশ্য রয়েছে। গণতন্ত্রই দুই দেশকে এক সূত্রে বেঁধেছে। আমাদের মধ্যে বিনিময় হয়েছে মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, সাম্য, বহুত্ববাদ। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাও রয়েছে দুই দেশে। আমাদের সমাজ বহুসংস্কৃতির। দুই দেশই জয়গান গায় বৈচিত্রের। এই সব মূল্যবোধ প্রতিফলিত হয় নির্বাচনে।” প্রধানমন্ত্রী যখন বিশ্বকে (India Austria Relation) আরও একবার ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ বার্তা দিচ্ছেন, তখন সভাস্থল বারংবার মুখরিত হচ্ছে ‘মোদি’, ‘মোদি’ ধ্বনিতে (PM Modi In Austria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Austria: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    PM Modi In Austria: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া সফর সেরে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ভিয়েনায় পা রেখেছিলেন ১৯৮৩ সালে। আর ২০২৪ সালে সেখানে (Terrorism War) পদার্পণ করলেন নরেন্দ্র মোদি।

    ‘বন্দে মাতরম’-এ স্বাগত মোদিকে (PM Modi In Austria)

    বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামার। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন অস্ট্রিয়ার বিদেশমন্ত্রী আলেকজান্ডার শ্যালেনবার্গ-ও। উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রিয়ান শিল্পীরাও। তাঁদের কণ্ঠে ‘বন্দে মাতরম’ গান শুনে মুগ্ধ মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “অস্ট্রিয়া তার প্রাণবন্ত সঙ্গীত ও সংস্কৃতির জন্য পরিচিত। বন্দে মাতরম-এর আশ্চর্যজনক পরিবেশনে আমি তার আভাস পেয়েছি।”

    কী বললেন অষ্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর?

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “ভারত-অস্ট্রিয়া বন্ধুত্বের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানান অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামার। দুই নেতার মধ্যে এটাই প্রথম বৈঠক। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিপুল উন্নতির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।” এদিকে, এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর সঙ্গে মোদির একটি ছবি পোস্ট করেছেন অষ্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর। লিখেছেন, “ভিয়েনায় স্বাগত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অস্ট্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাতে পারাটা আনন্দ ও সম্মানের। অস্ট্রিয়া ও ভারত বন্ধু এবং অংশীদার। আপনার সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আলোচনার অপেক্ষায় রয়েছি।”

    এই এক্স হ্যান্ডেলেই অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, “আগামিকাল আমাদের বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করছি। আমরা এক সঙ্গে বিশ্বের ভালোর জন্য কাজ করব।” অন্য একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) লিখেছেন, “ভিয়েনায় আপনার সঙ্গে দেখা করতে পেরে ভালো লাগছে কার্ল নেহামার। ভারত-অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্ব দৃঢ় ও ভবিষ্যতে আরও মজবুত হবে।”

    আর পড়ুন: নারী থেকে পুরুষ হয়ে ইতিহাস গড়লেন আইআরএস আধিকারিক

    বুধবার অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলারের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ, চ্যান্সেলর নেহামার এবং আমি ফলপ্রসূ আলোচনা করেছি। আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা মজবুত করতে নয়া সম্ভাবনার ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত করেছি। আমাদের সম্পর্ককে একটা স্ট্র্যটেজিক ডিরেকশন দেওয়ার সিদ্ধান্তও আমরা নিয়েছি। আগামী দশকে সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে আমরা ব্লুপ্রিন্টও ছকেছি।” তিনি বলেন, “চ্যান্সেলর নেহামার এবং আমি বিশ্বের বিভিন্ন এলাকায় যে দ্বন্দ্ব চলছে, তা নিয়েও কথা বলেছি। এটা ইউক্রেনের দ্বন্দ্বই হোক কিংবা (Terrorism War) পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি। আমি আগেও বলেছি, এটা যুদ্ধের সময় নয় (PM Modi In Austria)।” তিনি বলেন, “ভারত এবং অস্ট্রিয়া দুই দেশই সন্ত্রাসবাদের কড়া সমালোচনা করেছে। সন্ত্রাসবাদ কোনওভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Tourists Fight On Mt Everest: ‘যত কাণ্ড মাউন্ট এভারেস্টে’! সেলফি তোলা নিয়ে হাতাহাতি, পুলিশ হেফাজতে ৪

    Tourists Fight On Mt Everest: ‘যত কাণ্ড মাউন্ট এভারেস্টে’! সেলফি তোলা নিয়ে হাতাহাতি, পুলিশ হেফাজতে ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত কাণ্ড কাঠমাণ্ডুতে নয়, পড়ুন, যত কাণ্ড মাউন্ট এভারেস্টে (Tourists Fight On Mt Everest)! আজ্ঞে হ্যাঁ, সেলফি (Selfie Spot) তোলার হিড়িকেই রীতিমতো হাতাহাতি পর্যটকদের মধ্যে। ২৫ জুন এভারেস্টের বেস ক্যাম্পের ঘটনা। তবে প্রকাশ্যে এসেছে অতি সম্প্রতি। বিশ্বের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গে যে এমন একটা কাণ্ড ঘটতে পারে, তা আঁচ করতে পারেননি পর্বতারোহীরা। তবে ঘটনাটি সত্যি একশো ভাগ।

    এভারেস্ট পর্যটকের ভিড় (Tourists Fight On Mt Everest)

    প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এভারেস্ট। তুষারধবল এই পর্বতশৃঙ্গের সৌন্দর্য উপভোগ করতেই ফি বছর বহু মানুষ যান পর্বতারোহনে। এই তালিকায় থাকেন দু’ধরনের মানুষ। একদল পর্বতারোহী। অন্যদল ছবি শিকারি। দ্বিতীয় এই দলের লোকজন পাহাড় চূড়ায় ওঠেন না। তাঁরা মূলত ভিড় করে বেস ক্যাম্পে। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি চিনা পর্যটকদের দু’টি দল তিব্বতের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে যান এভারেস্টের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য। এভারেস্ট ভ্রমণ স্মরণীয় করে রাখতে সেলফি তুলতে যান এক দম্পতি।

    তুষার ধবল শৃঙ্গে হাতাহাতি

    তাঁদের সঙ্গে থাকা ট্যুর গাইড এভারেস্ট এলিভেশন মনুমেন্টের পাশে ছবি তুলতে বলেন। এই সময় ওই একই জায়গায় ছবি তোলার চেষ্টা করেন অন্য এক পর্যটক দম্পতি। তাঁরাও এসেছিলেন চিন থেকে। কারা আগে সেলফি তুলবে, তা নিয়েই বচসা দুই দলের। তা গড়ায় হাতাহাতিতে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যায়, একদল অন্য দলকে এলোপাথাড়ি লাথি, ঘুসি মারছে। এরই মাঝে এক মহিলা নিরন্তর মারপিট থামানোর ব্যর্থ চেষ্টা করে চলেছেন। তবে লড়াই আর থামে কই? খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসেন এভারেস্ট (Tourists Fight On Mt Everest) বর্ডার পুলিশ ক্যাম্পের আধিকারিকরা। তাঁদের হস্তক্ষেপেই শেষমেশ দাঁড়ি পড়ে হাতাহাতিতে।

    আর পড়ুন: এবার খোরপোশ দাবি করতে পারবেন ডিভোর্সি মুসলিম মহিলারাও, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    এভারেস্টে বিশৃঙ্খলা পাকানোর অভিযোগে তাঁদের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত। এভারেস্ট যাত্রার ইতিহাসে এমনতর ঘটনা এই প্রথম। তবে এই ঘটনাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, কীভাবে সেলফির (Selfie Spot) প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে মানুষের। কীভাবে সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করার ঝোঁক বাড়ছে। স্থান-কাল-পাত্রের গুরুত্ব এবং ঐতিহ্য কিংবা মাহাত্ম্য ভুলেই চলছে এসব ‘বেওসা’ (Tourists Fight On Mt Everest)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share