Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • New Zealand: নিউজিল্যান্ডে চালু হল নয়া শিক্ষার আসর, পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ!

    New Zealand: নিউজিল্যান্ডে চালু হল নয়া শিক্ষার আসর, পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্ম বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্ম (Hindu Scripture Classes)। এই ধর্মের বহু গ্রন্থে পাঠ দেওয়া হয়েছে জীবন চর্যার, জীবন দর্শনের। সনাতনীরা এই দর্শন জানেন। জানেন না বিশ্বের সিংহভাগ মানুষ। তাঁরাও যাতে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানতে পারেন, হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে খুঁজে নিতে পারেন জীবন চর্যার মণিমুক্তো, তাই পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ। আজ্ঞে হ্যাঁ, নিউজিল্যান্ডেই (New Zealand) চালু হয়েছে এই শিক্ষার আসর।

    কী শেখানো হয়? (New Zealand) 

    সে দেশের রোটোরুয়ায় হিন্দু হেরিটেজ সেন্টারে ফি রবিরার সকাল ১১টা থেকে শুরু হয় ক্লাস। ক্লাস করেন সাত থেকে সত্তর – সবাই। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যে কেউই অংশ নিতে পারেন এই ক্লাসে। শেখানো হয় সংস্কৃত শ্লোক এবং মন্ত্র। সহজ সরল ভাষায় বুঝিয়ে দেওয়া হয় সেগুলোর অর্থও। হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলিতে জীবন চর্যার যে পাঠ রয়েছে, তাও দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। হিন্দু সংস্কৃতি সম্পর্কে যাঁরাই আগ্রহী, তাঁরাই যোগ দিতে পারেন এই ক্লাসে। প্রথম ক্লাস হয়েছে ২১ জুলাই, গুরু পূর্ণিমার দিন। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী (New Zealand), দিনটি অত্যন্ত পবিত্র। তাই এই দিনেই শুরু হয়েছে প্রথম ক্লাস।

    শিক্ষক পেশায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার

    ক্লাস করাচ্ছেন ঈশ্বরী বিদ্যা নামে একজন। পেশায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। ক্লাস রুমে তিনিই নিয়ে আসেন সিন্ধু ছেঁচে মুক্তো। জন পল কলেজে অঙ্ক এবং বিজ্ঞানের পাঠও দেন ঈশ্বরী। বলেন, “আমার মা ৫ থেকে ১২ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের সংস্কৃত শেখাতেন। আমার বেড়ে ওঠার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে সংস্কৃত শ্লোক-মন্ত্র। এই জ্ঞানটাই আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দিয়ে যেতে চাই।”

    আরও পড়ুন: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    নিউজিল্যান্ডের হিন্দু কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট গুনা মাগেসান বলেন, “আমরা অনেক দিন ধরেই এই জাতীয় একটা ক্লাস শুরু করার পরিকল্পনা করেছিলাম। ক্লাস শুরুর পরে দেখলাম অনেকেই হিন্দু সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হচ্ছেন। তাই আমরা ঠিক করেছি, নিউজিল্যান্ডের অন্যান্য শহরেও আমরা এটাকে ছড়িয়ে দেব।” নিউজিল্যান্ডের আগে এমন ক্লাস শুরু হয়েছে মার্কিন মুলুকেও। সেখানকার বিভিন্ন মন্দির এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হিন্দুত্বের পাঠ দিতে এমন ক্লাসের আয়োজন করে। ব্রিটেনেও হিন্দুত্ব শিক্ষার ক্লাস হচ্ছে। ক্লাস হচ্ছে লন্ডনেও। ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে (New Zealand)। বিশেষত, যাঁরা প্রবাসী ভারতীয়, তাঁদের মধ্যে। বিশ্বের যত দেশে এমন উদ্যোগ নেওয়া হবে, ততই প্রসার হবে হিন্দু ধর্মের। সনাতন ধর্ম (Hindu Scripture Classes) সুরক্ষিত থাকবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Bangladesh Crisis: “ধর্মনিরপেক্ষ, অথচ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম কী করে?” প্রশ্ন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির

    Bangladesh Crisis: “ধর্মনিরপেক্ষ, অথচ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম কী করে?” প্রশ্ন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে বারবার হিংসার শিকার হন হিন্দুরা। এর বীজ লুকিয়ে আছে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংবিধানেই। এমনই মত প্রকাশ করলেন বাংলাদশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি, সুরেন্দ্রকুমার সিনহা। তাঁর মতে একটি রাষ্ট্র ধর্মনিরপেক্ষ হলে কী করে তার রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম হয়? তিনি বলেন, “আপনার (সংবিধানে) ধর্মনিরপেক্ষতা থাকবে কিন্তু আপনি ইসলামকেও রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে রেখে দেবেন—দুটো বিষয় তো একসঙ্গে চলতে পারে না।” তাঁর মতে, বাংলাদেশকে সেক্যুলার হতে আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। 

    সত্যিই কি ধর্মনিরপেক্ষ(Bangladesh Crisis) 

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis)  প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি, সুরেন্দ্রকুমার সিনহার মতে, শেখ হাসিনার একটি পদক্ষেপেই হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ গঠনের সময় দেশটিকে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবেই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ছিল এক মৌলিক বিষয়। তবে, ১৯৮৮ সালে সামরিক শাসক এরশাদ সংবিধান সংশোধন করে বাংলাদেশকে মুসলিম দেশ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। এরশাদের বিদায়ের পরও দীর্ঘদিন বাংলাদেশের পরিচয় মুসলিম দেশই ছিল। এই সময় খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা দুজনেই দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ২০১১ সালে, দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সময়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সংবিধান ফের সংশোধন করে বাংলাদেশ সংবিধানের মৌলিক বিষয় হিসেবে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ পরিচয় পুনরুদ্ধার করেছিলেন। তবে, একইসঙ্গে তিনি ঘোষণা করেছিলেন, ইসলাম বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবেই থাকবে।

    সুরক্ষিত হিন্দুরা!

    হাসিনা সরকারের আকস্মিক পতনের পর, বাংলাদেশে হিন্দুদের (Bangladeshi Hindu) ওপর অত্যাচার চলছে। সম্প্রতি হিন্দুদের উপর হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উপদেষ্টা। ইসকন বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম শাখাওয়াত হোসেন। সেখানে তিনি জানান, বাংলাদেশে হিংসা, ঘৃণা বা সংঘাতের কোনও স্থান নেই। হোসেন আরও জানান, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সব ধর্মের মানুষ এখানে কোনও ভেদাভেদ ছাড়াই বাস করেন। বৈঠকে ইসকন বাংলাদেশের সভাপতি সত্যরঞ্জন বাড়ই উপদেষ্টাকে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবি জানান। পাশাপাশি আট দফা দাবিও পেশ করা হয়। তাতে সংখ্যালঘু সুরক্ষায় নতুন আইন তৈরি, সংখ্যালঘু সেল তৈরি, সংখ্যালঘু কমিশন গঠন এবং মন্দিরের জন্য সরকারি সুরক্ষার  দাবি জানানো হয়েছে। তবে, সরকার হিন্দুদের সুরক্ষায় যতই আশ্বাস বাণী শোনাক, সাধারণ মানুষ কিন্তু অন্য কথাই বলছেন। বাংলাদেশের হিন্দুদের অভিযোগ, নিরাপত্তার বদলে মোটা টাকা দাবি করা হচ্ছে। 

    রাষ্ট্রধর্ম বাতিলের দাবি 

    বাংলাদেশে হিন্দুদের (Bangladeshi Hindu) উপর অত্যাচার প্রসঙ্গে সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেন, “রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে আমরা ইসলামকে রাখব এবং সেই সঙ্গে বলব আমাদের দেশ ধর্মনিরপেক্ষ। এটা একসঙ্গে চলতে পারে না। বাংলাদেশকে সত্যিকারের ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পরিণত করতে চাইলে রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করতে হবে। আপনার ধর্মনিরপেক্ষতাও থাকবে, কিন্তু সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম বলা হবে, দুটো একসঙ্গে চলতে পারে না।” আর এই দুই নৌকোয় পা দিয়ে চলা বন্ধ না হলে, হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারও বন্ধ হবে না বলে মত তাঁর। সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এখনও পর্যন্ত একমাত্র হিন্দু, যিনি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হয়েছেন। তবে, ২০১৭ সালে তাঁর সঙ্গে হাসিনা সরকারের বিবাদ বেধেছিল। শেষ পর্যন্ত দুর্নীতির দায় নিয়ে তাঁকে পদত্যগ করতে হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডের জের! ডাক্তারদের ওপর হামলা হলেই কঠোর সাজা, আইন আনছে কেন্দ্র

    সম্পত্তি আইন নিয়ে প্রশ্ন

    বাংলাদেশের সম্পত্তি আইন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এতে হিন্দুদের ক্ষতি হচ্ছে বলে দাবি করেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, “ধর্মনিরপেক্ষ দেশে সম্পত্তি আইনের মতো আইন থাকতে পারে না। এই আইনের বলে হিন্দুদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে। একইভাবে, হিন্দু মন্দির পরিচালনার জন্য আলাদা আইন থাকতে পারে না। যদি সত্যিকারের গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং সাম্য বজায় থাকে, তবেই বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদে থাকবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিংসায় মৃত ৬৫০, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিংসায় মৃত ৬৫০, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) বিদ্রোহ মোকাবিলায় অযথা শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে।’ শুক্রবার এই মর্মে রিপোর্ট দিল রাষ্ট্রসংঘ (UN Report)। শুধু তাই নয়, ১৬ জুলাই থেকে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত হিংসার জেরে বাংলাদেশে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৫০ জন মানুষ। প্রাথমিক রিপোর্টে এমনই জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দফতর। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে খুন, আটক, প্রমাণ ছাড়া গ্রেফতারি নিয়ে স্বচ্ছ, পক্ষপাতহীন তদন্তের সুপারিশও করেছে তারা।

    কী বলা হয়ে রিপোর্টে? (Bangladesh Crisis)

    এদিন ‘প্রিলিমিনারি অ্যানালিসিস অফ রিসেন্ট প্রোটেস্ট অ্যান্ড আনরেস্ট ইন বাংলাদেশ’ নামে ১০ পাতার একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে রাষ্ট্রসংঘে। তাতে বলা হয়েছে, পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে নিরাপত্তা বাহিনী অপ্রয়োজনে এবং সামঞ্জস্যহীনভাবে বলপ্রয়োগ করেছে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। এ নিয়ে তদন্তের প্রয়োজন। হিংসায় মৃত্যুর খতিয়ানও দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে। বলা হয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৪ অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশে মারা গিয়েছেন ৪০০ জন। ৫ এবং ৬ অগাস্ট এই দুদিনে মৃত্যু হয়েছে আরও ২৫০ জনের। সংবাদ মাধ্যমের দাবি, ১৬ জুলাই থেকে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৬০০ জন।

    সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার কথাও বলা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মুজিবুর রহমান খুন হন ১৫ অগাস্ট। তার পর থেকে বাংলাদেশে দিনটি পালিত হয় জাতীয় শোক দিবস হিসেবে। এদিন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে শ্রদ্ধা জানাতে জড়ো হয়েছিলেন আওয়ামি লিগের কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের ওপর লাঠি-রড নিয়ে যে চড়াও হয়েছিল, সেই ঘটনারও উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে (Bangladesh Crisis)।

    আরও পড়ুন: “বাংলা অনাচার ও নৈরাজ্যের ঘাঁটি”, আরজি করকাণ্ডে মমতার মুন্ডুপাত বিজেপির

    বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দফতরের প্রধান ভোলকার টার্ক। পক্ষপাতহীন, স্বচ্ছ তদন্তের দাবিও তুলেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, আগামী সপ্তাহেই বাংলাদেশে যাবে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দফতরের একটি প্রতিনিধি দল। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইস্তফার আগে-পরে প্রতিবাদীদের হত্যা নিয়ে (UN Report) তদন্ত করবে ওই দল (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jana Gana Mana: ব্রিটিশ-ভূমে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন পাকিস্তানিরাও!

    Jana Gana Mana: ব্রিটিশ-ভূমে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন পাকিস্তানিরাও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার। ব্রিটেনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত জন-গণ-মন (Jana Gana Mana) গাইছেন এক দল ভারতীয়। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন কয়েকজন পাকিস্তানিও (Pakistanis)। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইছেন তাঁরাও। এঁদের মধ্যে কয়েকজনের হাতে ধরা পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা। ভাইরাল ভিডিওয় শোরগোল।

    ভারতের স্বাধীনতা দিবস (Jana Gana Mana)

    বৃহস্পতিবারই স্বাধীনতার ৭৮তম বর্ষ উদযাপন করেছে ভারত। দেশজুড়ে ভারতবাসী কেমনভাবে স্বাধীনতা দিবস পালন করছে, সেই ছবি সম্বলিত নানা ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমনই একটা ভিডিওই নজর কেড়েছে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, স্বাধীনতা দিবসে ব্রিটেনের পিকাডেলি সার্কাস এলাকায় জড়ো হয়েছেন অনেক ভারতীয়। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাঁরা গাইছেন জন-গণ-মন। এই অনুষ্ঠানেই পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা হাতে যোগ দিয়েছেন কয়েকজন। জাতীয় পতাকা ছাড়াও যোগ দিয়েছেন আরও কয়েকজন পাকিস্তানি। জন-গণ-মন-র সঙ্গে গলা মিলিয়েছেন তাঁরাও। ভারতীয়দের মতোই মাথা নিচু করে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইছেন তাঁরা (Jana Gana Mana)।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Farid Qureshi (@faridqureshi_uk)

    কী বললেন পাক সাংবাদিক

    পাকিস্তানের একটি সংবাদ মাধ্যমের এক সাংবাদিক ইনস্টাগ্রামে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছেন, “ব্রিটেন আলাদা করেছিল। আবার ব্রিটেনেই তাঁরা একত্রিত হয়েছেন।” ফরিদ কুরেশি নামের ওই সাংবাদিক আরও লিখেছেন, “পাকিস্তানি ও ভারতীয়রা এক সঙ্গে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করছে। এই ভিডিওয় শ্রোতারা ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করছেন। আগের ভিডিওটি পিকাডলি সার্কাসে পাকিস্তানি ও ভারতীয় উভয় সম্প্রদায়কেই সমানভাবে পাকিস্তানের জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করার। এর কৃতিত্ব গায়ক আমির হাশমির।”

    ইতিমধ্যেই ভিডিওটি দেখে ফেলেছেন তিন লাখেরও বেশি মানুষ। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী লিখেছেন, “শিক্ষিত মানুষরা এমনটাই করেন।”

    ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয় ভারত ও পাকিস্তান। ব্রিটিশ শাসন থেকে একই সঙ্গে মুক্তি পেলেও, পাকিস্তান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে ১৪ অগাস্ট, ভারতের স্বাধীনতা দিবসের একদিন আগে (Pakistanis)। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জন-গণ-মন। কবিগুরু রচিত সেই সঙ্গীতই গাইলেন পাকিস্তানিরাও (Jana Gana Mana)।

     

      

  • Mumbai Attack 2008: ২৬/১১ ষড়যন্ত্রী তাহাউর রানার ভারতে প্রত্যর্পণে নেই বাধা, রায় মার্কিন আদালতের

    Mumbai Attack 2008: ২৬/১১ ষড়যন্ত্রী তাহাউর রানার ভারতে প্রত্যর্পণে নেই বাধা, রায় মার্কিন আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান ব্যবসায়ী তাহাউর রানা (Tahawwur Rana) ২০০৮ সালে মুম্বইয়ের সন্ত্রাসবাদী (Mumbai Attack 2008) হামলার অন্যতম যড়যন্ত্রী। ইতিমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোর্ট অফ আপিল জানিয়েছে যে, এই পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ষড়যন্ত্রীকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া যেতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে যে চুক্তি রয়েছে তার মাধ্যমেই এটা সম্ভব বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, তাহাউর রানাকে ভারত-মার্কিন চুক্তির মাধ্যমে এদেশে প্রত্যর্পণ করা যেতে পারে বলে ১৫ অগাস্ট রায় দিয়েছে মার্কিন আদালত। শনিবার এই তথ্য সামনে এসেছে।

    রানার পরিচয়  (Mumbai Attack 2008)

    জানা গিয়েছে, মুম্বই হামলার ষড়যন্ত্রে (Tahawwur Rana) যুক্ত থাকার একাধিক প্রমাণ মিলেছে রানার বিরুদ্ধে। লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গে বসেই তিনি মুম্বই হামলার নীল নকশা তৈরি করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, ভারত সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানো, হত্যা, প্রতারণা, জালিয়াতি সমেত ভারতীয় ন্যায় সংহিতা মোতাবেক একাধিক অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের একজন সেনা চিকিৎসক ছিলেন তাহাউর হোসেন রানা। পরে তিনি কানাডাতে চলে যান এবং সেখানেই ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেন। জানা গিয়েছে, তাঁর ব্যবসা শিকাগো সমেত অন্যান্য বহু জায়গাতেই চলত। বর্তমানে তাঁর বয়স ৬৩ বছর (Mumbai Attack 2008), মুম্বই হামলায় যুক্ত থাকার কারণেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসের জেলে বন্দি রয়েছেন তিনি।

    হেডলির বন্ধু রানা

    জানা গিয়েছে, মুম্বই হামলার অন্যতম ষড়যন্ত্রী ডেভিড কোলম্যান হেডলির সঙ্গেও রীতিমতো যোগাযোগ ছিল রানার। লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছিল রানার। শুধু তাই নয়, রানা ও ডেভিড হেডলি মুম্বই হামলাকে বাস্তবায়িত করতে একাধিকবার পাকিস্তান থেকে নিউইয়র্ক, দুবাই সহ অন্যান্য শহরে ভ্রমণ করেছিলেন। জানা গিয়েছে, রানা ও হেডলি দুইজনেই স্কুলের সহপাঠী ছিলেন। পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক হেডলি ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার পরিকল্পনা করে। এর জন্য বর্তমানে তাঁর ৩৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে।

    মুম্বই হামলা  (Mumbai Attack 2008)

    ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর — দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার সাক্ষী থাকে মুম্বই। মোট ১০ জন পাকিস্তানি জঙ্গি ওই হামলা চালিয়েছিল। ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস, তাজ হোটেল, ট্রাইডেন্ট হোটেল, নরিমান হাউস, কামা হাসপাতাল সহ মুম্বইয়ের বেশ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহিত স্থানে ৬০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে হামলা চলেছিল। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অপারেশন চালায় সেনাবাহিনী। সন্ত্রাসবাদীদের হামলায় মৃত্যু হয় ১৬৬ জনেরও বেশি মানুষের। একমাত্র জীবিত সন্ত্রাসবাদী আজমল কাসভকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে পরবর্তীকালে ফাঁসি দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dhaka University: আরজি কর কাণ্ডে এপার বাংলার আদলে রাত দখলে নামছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা

    Dhaka University: আরজি কর কাণ্ডে এপার বাংলার আদলে রাত দখলে নামছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলন চলছে। বাড়ির মেয়েরা রাস্তায় নেমে গর্জে উঠেছিলেন ১৪ অগাস্ট। বুধবারের সেই রাতের সাক্ষী ছিলেন দেশবাসী। এবার এপার বাংলার আন্দোলনের ঢেউ গিয়ে পড়ল ওপার বাংলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) মেয়েরা ডাক দিলেন রাত দখল করো কর্মসূচির। ১৬ অগাস্ট শুক্রবার রাত ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক পালাবদলের পর অশান্ত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই আবহের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এই কর্মসূচি ঘোষণার কথা জেনে খুশি এপার বাংলার আন্দোলনকারীরা।

    কী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে? (Dhaka University)

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) মেয়েরা ডাক দিল রাত দখল করার কর্মসূচির। শুক্রবার রাত ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্যের সামনে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে এদিনের এই কর্মসূচির পোস্টার। সেখানে লেখা, ‘‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে পূর্বের প্রতিটি ধর্ষণ মামলার প্রকৃত তদন্ত ও বিচারের দাবিতে এবং কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সংহতিতে মেয়েরা রাত দখল করো।‘‘ বাংলাদেশে কোটা বিরোধী আন্দোলনে নেমেছিল দেশের ছাত্র-যুবরা। আন্দোলনের ঝাঁঝ এতটাই ছিল যে সংরক্ষণ সংক্রান্ত বাংলাদেশের যে আইন, তা বদলে বাধ্য হয়েছিল সে সময় মসনদে থাকা হাসিনা সরকার। এরপর পদ্মার জল অবশ্য অনেক দূর গড়ায়।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    রাস্তায় নেমে আন্দোলন

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই আরজি করের (RG Kar Incident) এক মহিলা ডাক্তারি পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয় সেমিনার রুম থেকে। তাঁকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই কলকাতার সীমা ছাড়িয়ে প্রতিবাদের ঢেউ মুম্বই থেকে দিল্লি কিংবা বেঙ্গালুরুতে আছড়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন প্রতিবাদ জানিয়েছে আরজি করের ঘটনার। বাংলাদেশ থেকেও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হয়েছেন অনেকেই। এবার সরাসরি পথে নামা। হাসিনার পতন, বাংলাদেশে অস্থিরতা এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন। আপাতত রাজনৈতিক ঝড়ঝাপ্টা সামাল দিয়েছে বাংলাদেশ। এবার কলকাতায় আরজি করের পাশে দাঁড়াতে ডাক দিল বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University)। সেখানে শুক্রবার রাতে জমায়েত। এপার বাংলার মতোই মহিলারা ওপারে রাত দখলে নামছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘বাঁচতে চাইলে দিতে হবে টাকা’! বাংলাদেশে হিন্দুদেরকে হুমকি, দেশ ছাড়ার নির্দেশ

    Bangladesh Crisis: ‘বাঁচতে চাইলে দিতে হবে টাকা’! বাংলাদেশে হিন্দুদেরকে হুমকি, দেশ ছাড়ার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস শান্তি ফেরানোর কথা বললেও এখনও পর্যন্ত পদ্মাপারে সুরক্ষিত নন হিন্দুরা (Hindu in Bangladesh)। অভিযোগ, নিরাপত্তা দানের জন্য তাঁদের থেকে লক্ষাধিক টাকা দাবি করা হচ্ছে। টাকা না দিলে মিলছে প্রাণনাশের হুমকি। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ সংখ্যালঘুদের জন্য নয়, আর যদি তাঁরা এখানে থাকতে চান তবে তাঁদের ‘চাঁদা’ দিয়ে থাকতে হবে। এমনই জানালেন ঢাকায় কর্মরত এক হিন্দু ইঞ্জিনিয়ার। যিনি শিক্ষার্থী ভিসায় ভারতে এসে মহারাষ্ট্রের একটি কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন। এখন ঢাকায় কাজ করছেন। সম্প্রতি দেশে পালাবদলের পর আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন ওই যুবক।

    হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের অভিযোগ

    ওই হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি ঢাকা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রামে। সম্প্রতি তাঁরা একাধিক হুমকি ফোন কল পান, যেখানে তাঁদের লক্ষাধিক টাকা না দিলে বা বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) ছেড়ে না গেলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। তাঁর কথায়, “আমার বাবা-মা বাংলাদেশের বন্দরনগরীর এক কলোনিতে থাকেন, যেখানে অন্যান্য হিন্দুরাও বসবাস করেন। সংখ্যালঘুদের বাড়িগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মালিকদের কাছে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। ফোনে বলা হয়েছে, টাকা দিতে না পারলে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বা মৃত্যুর মুখোমুখি হতে।” 

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    শঙ্কিত হিন্দুরা

    ওই হুমকিদাতা নিজেকে একটি ইসলামি গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন বলেও জানা যায়। চট্টগ্রামের আরও অনেকে একই ধরনের কল পেয়েছেন। ওই হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের কথায়, “আমি চাকরির কারণে ঢাকায় চলে এসেছি, কিন্তু আমার বাবা-মা এবং আত্মীয়স্বজনরা তাদের নিজ শহর চট্টগ্রামে রয়ে গিয়েছেন। গ্রামীণ বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হচ্ছে। তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে যাচ্ছে, তবে শহরে বসবাসকারীরা কিছুটা নিরাপদ।” বাংলাদেশের শহুরে এলাকায় সংখ্যালঘুরা (Hindu in Bangladesh) এখনও রাস্তায় চলাচল করতে পারে, তবে উদ্বেগ স্পষ্ট। হিন্দু, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টানরা নীরবে থাকেন এবং জনসমক্ষে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা নিয়ে কথা বলা এড়িয়ে চলেন। ওই ইঞ্জিনিয়ার দ্রুত ভারতে ফিরতে চান। সেজন্য ভিসারও আবেদন করেছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ritwik Ghatak: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীর বাড়ি, দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    Ritwik Ghatak: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীর বাড়ি, দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর উত্তাল হয়েছিল বাংলাদেশ (Bangladesh)। রাজপথে বঙ্গবন্ধু মূর্তিতে ভাঙচুর চালানো হয়। বাদ যায়নি বিশ্বকবির মূর্তিও। দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছিল। এই আবহের মধ্যে এবার ওপার বাংলার রাজশাহীতে অবস্থিত এপার বাংলার বিশিষ্ট চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের (Ritwik Ghatak) পৈতৃক ভিটে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল। আর এই বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় নাম জড়াল সরকারি হোমিওপ্যাথি কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে।

    আগেও দখল হয়েছে চিত্র পরিচালকের জমি! (Ritwik Ghatak)

    জানা গিয়েছে, জীবনের শুরুর দিকের বেশ কিছুটা সময় রাজশাহীর ঘোড়ামারা মহল্লায় মিয়াপাড়ার ওই বাড়িতে কাটিয়েছিলেন চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটক (Ritwik Ghatak)। তাঁর বাবা সুরেশচন্দ্র ঘটক ছিলেন ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। পরে বদলি হয়ে রাজশাহীতে আসেন তিনি। সেখানেই পাকাপাকিভাবে পরিবার নিয়ে বসবাস শুরু করেন। দীর্ঘদিন ধরেই বাড়িটি সংরক্ষণের বিষয়ে কথাবার্তা চলছিল। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বাড়ির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালকে ইজারা দেয়। ২০১৯ সালে বাড়িটির একাংশ ভেঙে সাইকেল গ্যারাজ তৈরির অভিযোগ উঠেছিল কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। তখন রাজশাহী-সহ সারা দেশে এই ঘটনার প্রতিবাদ হয়। পরে ২০২০ সালে বাড়িটি সংরক্ষণে উদ্যোগী হয় রাজশাহী জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক শামিম আহমেদ বলেন, ‘‘জেলা প্রশাসন সংরক্ষণের জন্য ভূমিমন্ত্রককে চিঠি দিয়েছিল। তাতে বাড়িটি ইজারা থেকে মুক্ত করে ঋত্বিক ঘটকের নামে করে দেওয়ার জন আবেদন করা হয়েছিল। তা ফলপ্রসূ হওয়ার আগেই বাড়িটা ভাঙা হয়ে গেল।’’ জানা গিয়েছে, কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। বাড়ির অধিকাংশ অংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। বলা যেতে পারে, গোটা বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এক ঠিকাদার বাড়ি ভাঙার কাজ করছিলেন। কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এই কাজ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    ঋত্বিক ঘটক (Ritwik Ghatak) ফিল্ম সোসাইটি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের কড়া শাস্তির দাবি করেছে। তাঁদের বক্তব্য, রাজশাহী হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের একদম পাশে এই বাড়ি। কিন্তু সেই বাড়ি ভেঙে দেওয়া হলেও হাসপাতালে কোনও আঁচ পড়েনি। এর থেকেই বোঝা যায় কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। সংগঠনের অভিযোগ, ঋত্বিক ঘটকের বাড়ির জমির কিছুটা দখল করে আগেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের বিল্ডিং বানিয়েছে। এবার পুরো জায়গা দখল করার জন্যই এই কাজ করেছে। মেডিক্যাল কলেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এখানেই শেষ নয়। পরিচালক তৌকির শাইকের দাবি, এর আগে ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি ভাঙার বহু চেষ্টা করেছে তাঁরা। কিন্তু পারেননি। তবে বাড়ি ভাঙার অজুহাত খুঁজছিল। এমনকী তিনি এও জানিয়েছেন, এই বাড়ির ওপর যাতে কোনও আক্রমণ না হয় তার জন্য স্টে অর্ডার আনা হয়েছিল। কিন্তু গত ৬ অগাস্ট থেকে মেডিক্যাল কলেজের সিসিটিভি যা বাড়ির দিকে ছিল তা বন্ধ করা রয়েছে। কেন তা করা হয়েছে, তার কোনও উত্তর নেই।

    অধ্যক্ষ কী সাফাই দিলেন?

    এদিকে এই অভিযোগ ওঠার পর রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান বলেন, ‘‘৬ অগাস্ট একদল ছাত্র এসে আমাকে বলে যে কলেজ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরাতে হবে এবং ওই বাড়িটা ভেঙে ফেলা হবে। পরে সেদিন রাতেই আমি জানতে পারি যে, বাড়িটি ভাঙা হচ্ছে। আমাকে শ্রমিকরা জানিয়েছেন যে কিছু লোক টাকা দিয়ে বাড়িটি ভাঙতে বলে গিয়েছিল। আমার কাছে খবর আসে ৬-৭ জন মিলে ওই বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছে। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবাদ করায় তারা পালিয়ে যায়। তবে কাউকে আমি চিনি না।’’ সিসিটিভি ফুটেজ কেন নেই, এই প্রশ্ন করায় তিনি বলেন, ‘‘দুষ্কৃতীরাই তা ভেঙে দিয়েছে। ’’  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের হল। মূল অভিযোগে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার-বিরোধী আন্দোলন দমন করা ও গণহত্যায় প্রত্যক্ষ মদত ছিল হাসিনা এবং আওয়ামি লিগের। একথাই বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করেছে। এছাড়াও বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও হাসিনার বিরুদ্ধে কয়েকটি হত্যা এবং অপহরণের মামলা দায়ের করা হয়। এসবই হাসিনার ওপর চাপ বাড়ানোর কৌশল চলছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    ‘প্রথম আলো’ সূত্রে খবর (Sheikh Hasina)

    বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশের বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত নেতা আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মহম্মদ বুলবুল কবীরের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজি এমএইচ তামিম বুধবার মামলা দায়ের করেন। ঢাকায় ট্রাইব্যুনালের আঞ্চলিক দফতরে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন আইনুযায়ী তদন্ত করে উপযুক্ত পদক্ষেপের আবেদন জানান তিনি। তবে এই আবেদনে ঘটনাস্থল হিসেবে সারা বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ১৫ জুলাই থেকে ৫ অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে আন্দোলনকারীদের হত্যা করা হয়েছিল। এই অভিযোগে হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য, উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক এবং আওয়ামি লিগ ও তার ছাত্র-যুব শাখার নেতাদের অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপ-পরিচালক আতাউর রহমানও বলেন, “এদিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, গাজি এমএইচ তামিম এই সংক্রান্ত মামলা রুজু করেছেন।”

    আরও পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    হাসিনা ছাড়া আর কাদের বিরুদ্ধে মামলা?

    ১৪ অগাস্ট রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং প্রাক্তন আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় হাসিনা ছাড়াও উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও রাজনৈতিক নেতাদের আসামি হিসেবে নাম যুক্ত করা রয়েছে। তাঁরা হলেন, প্রাক্তন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, প্রাক্তন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী এমএ আরাফাত, প্রাক্তন আইজিপি চৌধুরি আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রাক্তন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও প্রাক্তন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ। এছাড়াও আওয়ামি লিগ, যুব লিগ, ছাত্র লিগ-সহ অন্যান্য শাখা সংগঠনগুলির বিরুদ্ধেও খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    Bangladesh Crisis: বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের হত্যার দিন ১৫ অগাস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করে বাংলাদেশ। হাসিনা-উত্তর জমানায় আর পালিত হবে না এই দিবস। বাতিল করা হয়েছে ১৫ অগাস্টের ছুটি ((Bangladesh Crisis))। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, বঙ্গবন্ধুর (Bangabandhu Mujibur Rahman) সব স্মৃতি মুছে ফেলতে মরিয়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাই বাতিল করা হয়েছে ছুটি। মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে ছুটি বাতিলের কথা জানায় সরকার। 

    ১৫ অগাস্ট ছুটি নেই

    এদিন, ১৬ জনের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠক হয়। বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা, ‘যমুনা’য় হয় এই বৈঠক। আর এই বৈঠকেই জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে ১৫ অগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়। উপদেষ্টা পরিষদ জানিয়েছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছে। বলাই বাহুল্য, এই রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগ ছিল না। বাংলাদেশের ৩৪টি ছাত্র সংগঠনও এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে। ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু, কোন যুক্তিতে জাতীয় শোক দিবস বাতিল করা হল, তা কোনও পক্ষই জানায়নি। 

    বঙ্গবন্ধু হত্যার ইতিহাস মুছে যাবে!

    শোকদিবস বাতিল করে কি বঙ্গবন্ধু (Bangabandhu Mujibur Rahman) হত্যার ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে চাইছে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) নয়া সরকার? প্রশ্ন উঠছে নানা মহলে। ১৯৭৫-এর ১৫ অগাস্ট ধানমণ্ডির বাড়িতে বিক্ষুব্ধদের হাতে নির্মমভাবে প্রাণ হারান বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান। হাসিনার আমলে মুজিবর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নির্বিচারে হত্যার দিনটি বাংলাদেশের পালিত হত জাতীয় শোকের দিন হিসেবে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। অভিযোগ, তাই ইতিহাসও বদলে ফেলতে চাইছে বাংলাদেশের একাংশ। যাঁর হাত ধরে বাংলাদেশের সৃষ্টি, তাঁকে ভুলে গিয়ে আগামীতে দেশের ভিত্তি রচনা করতে চাইছেন একদল মানুষ।

    আরও পড়ুনঃ ৫ মাসে শেয়ার থেকে রাহুল গান্ধী নিজে লাভ করেছেন ৪৬ লক্ষ টাকা, তারপরেও বলছেন ঝুঁকিপুর্ণ!

    আন্দোলন আওয়ামি লিগের

    ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) জুড়ে বঙ্গবন্ধুর (Bangabandhu Mujibur Rahman) একাধিক মূর্তি ভেঙে খানখান করে ফেলা হয়েছে। ছবিতে লেপা হয়েছে কালি। দেশজুড়ে মুজিবরের স্মৃতি, মুজিবর কন্যার জিনিসপত্র ও তার সমর্থকদের উপর চড়াও হয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এই বিক্ষুব্ধ জনতার পিছনে কাদের মদত আছে তা অবশ্য এখন বেশ পরিষ্কার। তবে এই বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতেও মুজিবের মৃত্যুদিবস পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাসিনার আওয়ামি লিগ। হালে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের উপর বর্বরোচিত অত্যাচার হয়েছে। তার মধ্যেই তারা অনড় বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণ দিবস পালন করার বিষয়ে।  জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ওই দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি তথা জাদুঘরে দলে দলে জড়ো হবেন আওয়ামি লিগ সমর্থকরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share