Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Temple in Abu Dhabi: আবুধাবিতে প্রথম হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধন করবেন মোদি, কবে জানেন? 

    Temple in Abu Dhabi: আবুধাবিতে প্রথম হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধন করবেন মোদি, কবে জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে প্রথম হিন্দু মন্দির (Temple in Abu Dhabi)। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মন্দিরটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে খুলে যাচ্ছে রাম মন্দিরের দরজা এর পাশাপাশি আরব দুনিয়াতে প্রথম হিন্দু মন্দিরের উদ্বোধন হতে চলেছে ফেব্রুয়ারিতে। আবার দুটো মন্দিরই উদ্বোধন করবেন মোদি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মোদি জমানাতে হিন্দু সভ্যতা ও সংস্কৃতি এক নয়া উচ্চতায় পৌঁছেছে। 

    অশ্বিনী চৌবের মন্দিরস্থল পরিদর্শন

    মোদি সরকারের অন্যতম মন্ত্রী অশ্বিনী চৌবে আরব আমিরশাহিতে এই মন্দির ইতিমধ্যেই পরিদর্শন করেছেন। মন্দিরের (Temple in Abu Dhabi) নির্মাতারা সেখানে ৩-ডি গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এই প্রকল্পের নানা কাজও দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। ২০২৪ সালেই নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে বলে জানা যাচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর আবুধাবির ৫৫ হাজার বর্গ মিটার জমিতে এই মন্দির তৈরি হচ্ছে। আবুধাবিতে ভারতীয় সভ্যতা এবং সংস্কৃতির অন্যতম নিদর্শন হিসেবে রয়ে যাবে এই স্থাপত্য। ভারত থেকে গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর জলে ধোয়া হবে প্রাঙ্গণ। প্রসঙ্গত, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই তিন নদীর জল পবিত্র বলে মানা হয়। ২০১৮ সালে মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। তথ্য বলছে, আবুধাবিতে ৩৫ লাখ হিন্দু বসবাস করেন এবং তাঁদের প্রত্যেকের জন্যই আরাধনা স্থল হতে চলেছে এই মন্দির। 

    মার্কিন মুলুকে বৃহত্তম হিন্দু মন্দির (Temple in Abu Dhabi) 

    অন্যদিকে, রবিবারই আমেরিকার নিউ জার্সির রবিন্সভিলে উদ্বোধন হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম হিন্দু মন্দিরের। সারা বিশ্ব থেকে লাখ লাখ ভক্তের উপস্থিতিতে এই মন্দিরের (Temple in Abu Dhabi) উদ্বোধন হয়। হিন্দু শিল্প, স্থাপত্য এবং সংস্কৃতির এক বিরাট নিদর্শন এখানে দেখা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে স্বামীনারায়ণ অক্ষরধাম মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। গান্ধীনগর এবং নতুন দিল্লির পর এটি বিশ্বের তৃতীয় অক্ষরধাম মন্দির হতে চলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel-Palesatine Conflict: ‘ইজরায়েলের পাশে ভারত’, বার্তা মোদির

    Israel-Palesatine Conflict: ‘ইজরায়েলের পাশে ভারত’, বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যালেস্তাইনের হামাস বাহিনী আচমকাই হামলা চালিয়েছে ইজরায়েলের (Israel-Palesatine Conflict) ওপর। লাগাতার রকেট ছোঁড়া হয়েছে ইজরায়েলের ওপর। এরপরেই প্যালেস্তাইনের হামাস বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েল। ইজরায়েল-প্যালেস্তাইনের এই দ্বন্দ্বে প্রায় সমস্ত শক্তিশালী রাষ্ট্র নেতারা ইজরায়েলের পাশেই দাঁড়িয়েছে। তথ্য বলছে, ৫,০০০ এরও বেশি রকেট হামলা করা হয়েছে ইজরায়েলের ওপর। সেদেশের সেনাদফতরও বাদ যায়নি এই হামলা থেকে। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ইজরায়েলের পাশেই দাঁড়িয়েছে ভারত।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইজরায়েলের (Israel-Palesatine Conflict) ওপর এই হামলার নিন্দা করেছেন। শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ইজরায়েলে জঙ্গি হামলার খবরে গভীর মর্মাহত। হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত নিরাপরাধ পরিবারগুলির জন্য প্রার্থনা করছি। কঠিন সময়ে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়াচ্ছি আমরা।”

    প্রবাসী ভারতীয়দের প্রতি বার্তা

    এমত অবস্থায় সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের জন্য কিছু নির্দেশিকা জারি করেছে ভারতীয় দূতাবাস। ভারতীয় নাগরিকদের সর্বদা সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অপ্রয়োজনীয় চলাফেরা করতেও নিষেধ করা হয়েছে। এই যুদ্ধে ইজরায়েলকে সমর্থন করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। সমাজমাধ্যম এক্সে তিনি লিখেছেন, ‘‘আমরা ইজরায়েলে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। হামলায় আক্রান্ত, তাদের পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি পূর্ণ সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’’ ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিহুর বলেন, ‘‘ইজরায়েল (Israel-Palesatine Conflict) যুদ্ধে রয়েছে। শনিবার সকাল থেকেই হামাস জঙ্গিরা ইজরায়েলের ওপর আক্রমণ চালাতে শুরু করেছে। এর মূল্য তাদেরকে চোকাতে হবে। আমরা যুদ্ধে রয়েছি এবং আমরা জিতব।’’ হামাসের সিনিয়র সামরিক কমান্ডার মহম্মদ দেইফ ইজরায়েলে অভিযান শুরুর ঘোষণা করেছেন। একটি বার্তায় তিনি বলেছেন, ‘‘আমরা পৃথিবীতে শেষ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করব।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sri Lanka: ভারতের পাশেই শ্রীলঙ্কা, বন্দরে নোঙর করতে দিল না চিনা জাহাজ

    Sri Lanka: ভারতের পাশেই শ্রীলঙ্কা, বন্দরে নোঙর করতে দিল না চিনা জাহাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন ইস্যুতে ভারতের পাশেই শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। এবার নিজেদের বন্দরে একটি চিনা জাহাজকে ঢোকার অনুমতি দিল না শ্রীলঙ্কা। এর পাশাপাশি শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) বিদেশমন্ত্রী আলি সবরি সোমবারই স্পষ্টভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের নিরাপত্তার বিষয়টি তাঁদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওয়াকিবহাল মহলের ধারনা, নিয়ম মেনে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত এবং মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি সঙ্গে আলোচনা করেই ওই চিনা জাহাজকে নোঙর করতে দেওয়া হয়নি। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে শ্রীলঙ্কার এই অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    চিনা আবেদন খারিজ শ্রীলঙ্কার

    প্রসঙ্গত, ‘শি ইয়ান-৬’ নামে একটি জাহাজ শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) বন্দরকে পোতাশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করার জন্য আবেদন জানিয়েছিল চিন। কিন্তু সেই আবেদনকে খারিজ করে শ্রীলঙ্কার  প্রশাসন। এ নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার বিদেশ মন্ত্রী আলি সবরি বলেন, ‘‘বেশ কিছুটা সময় ধরেই বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা চলছে। ভারত নিজের উদ্বেগের কথাও জানিয়েছে। কিন্তু আমরা একটা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর বা এসওপি তৈরি করেছি। ভারত-সহ আমাদের একাধিক বন্ধুরাষ্ট্রের সঙ্গে ওই এসওপি তৈরির সময় কথা বলা হয়। এই এসওপি মেনে ভেসেল নোঙর করলে আমাদের সমস্যা নেই। না মানলে সমস্যা রয়েছে।’’

    বন্ধু রাষ্ট্রের পাশেই শ্রীলঙ্কা

    আর্থিক সংকটে থাকাকালীন শ্রীলঙ্কাকে (Sri Lanka) প্রভূত সাহায্য করেছিল ভারত। সেসময় থেকেই কূটনৈতিক সম্পর্ক বেশ জোরালো হয় দুই দেশের। তাই স্বাভাবিবভাবেই দুর্দিনের বন্ধুকে ভোলেনি শ্রীলঙ্কা। চিনা জাহাজকে নোঙর করতে না দেওয়া তারই প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত ২০২২ সালে ‘ইউয়ান ওয়াং ৫’নামের একটি চিনা গুপ্তচর জাহাজ শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) বন্দরে নোঙর করেছিল। সেই সময় ভারতে তরফ থেকে কড়া বার্তা সামনে আসে বিদেশমন্ত্রীদের জয়শঙ্কর স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন, ‘‘আমাদের আশপাশে যা ঘটছে, বিশেষত তার সঙ্গে যদি আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি জড়িয়ে থাকে তা হলে নিশ্চয়ই সেটা নিয়ে আমাদের মাথা ঘামাতে হবে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Pm Rishi Sunak: ব্রিটেনে কি সিগারেট নিষিদ্ধ করতে চলেছেন ঋষি সুনক? জল্পনা তুঙ্গে

    Pm Rishi Sunak: ব্রিটেনে কি সিগারেট নিষিদ্ধ করতে চলেছেন ঋষি সুনক? জল্পনা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের আগামী প্রজন্মের মানুষকে সিগারেট থেকে মুক্তি দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Pm Rishi Sunak )? অতি শীঘ্রই ব্রিটিশ সরকার সিগারেটের বিক্রিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করবে বলে জানা গেছে। তরুণ প্রজন্মকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এই সিগারেটের নেশা থেকে মুক্ত করতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। ব্রিটেনকে দূষণমুক্ত করাই কার্যত সরকারের উদ্দেশ্য। ব্রিটেন সরকারের সূত্রে গার্ডিয়ান নামক সংবাদ সংস্থা এমনই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বলে জানা গেছে। আর তাকে ঘিরেই তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ব্রিটেনে কি বন্ধ হবে ধূমপান?

    সিগারেট নিষিদ্ধ করা নিয়ে কী বলা হয়েছে (Pm Rishi Sunak )?

    সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রশ্নের উত্তরে ব্রিটেন সরকারের মুখপাত্র মেইল করে জানিয়েছেন, ব্রিটেন সরকারের (Pm Rishi Sunak ) উদ্দেশ্য হল ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে ধোঁয়ামুক্ত করা। আর সেই লক্ষ্যেই নাগরিকদের সিগারেট বন্ধ করার জন্য নানা উৎসাহ দেওয়ার কথা এই প্রতিবেদনে বলা হয়। আরও বলা হয়, ব্রিটেন সরকার সিগারেটমুক্ত সমাজ গড়তে নানা নিয়ম আনতে চলেছে। এমনকি গর্ভবতী নারীরা যেন সিগারেট বর্জন করেন, সেই বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়া হয়।

    ই-সিগারট বা ভ্যাপ কিট ব্যবহারে নজর

    সূত্রে জানা গেছে, ব্রিটেন সরকারের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক (Pm Rishi Sunak ) নাগরিকদের ই-সিগারট বা ভ্যাপ কিট গ্রহণ করার কথা বলেছেন। এই ই-সিগারেট অনেক বেশি নিরাপদ। সিগারেটের তুলনায় স্বাস্থ্যের ক্ষতি অনেক কম করে। এই ই-সিগারেট সরকার বিনামূল্যে বিলি করছে বলেও প্রতিবেদনে জানা গেছে। তবে অপ্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ই-সিগারেট বিলির বিষয়ে এই বছর থেকে বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।   

    আগামী বছর হতে পারে ব্রিটেনে সাধারণ নির্বাচন। আর তাই ব্রিটেনের সাধারণ মানুষকে জনমুখী পরিকল্পনা উপহার দিতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী সুনক। আর তাই, ধোঁয়ামুক্ত সমাজ গড়তে, সিগারেট নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা করেছেন বলে মনে করছেন সেই দেশের রাজনীতির একাংশের মানুষ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Leader: পাকিস্তানে গিয়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয় নিজ্জর, ছক ভারতে হামলারও, চাঞ্চল্যকর তথ্য গোয়েন্দাদের

    Khalistani Leader: পাকিস্তানে গিয়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয় নিজ্জর, ছক ভারতে হামলারও, চাঞ্চল্যকর তথ্য গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্থানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের (Khalistani Leader) মৃত্যুকে ঘিরে কূটনৈতিক বিবাদ চরমে পৌঁছেছে ভারত এবং কানাডার মধ্যে। এরই মাঝে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসতে শুরু করেছে। কানাডার গোয়েন্দাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক হতো নিজ্জরের (Khalistani Leader) এমন দাবি শনিবারই তাঁর ছেলে করেছেন। এবার সামনে এল পাঞ্জাব থেকে পালিয়ে কানাডায় আশ্রয় নেওয়া এই খালিস্থানি জঙ্গি পাকিস্তান থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়ার ঘটনা। শুধু তাই নয় পাঞ্জাব সহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপের জন্য আর্থিক ফান্ড জোগাড় করার দায়িত্বও নিয়েছিলেন নিজ্জর। কানাডায় তৈরি করেছিলেন টের্নিং ক্যাম্পও। সেখানে একে ৪৭, পিস্তল চালানো শেখানো হতো।

    কী জানা গেল গোয়েন্দা সূত্রে 

    জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা ইতিমধ্যে জানিয়েছে যে নিজ্জর (Khalistani Leader) ছিল খালিস্তানি টাইগার ফোর্সের প্রধান। ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে কানাডা থেকে পাকিস্তানে গিয়েছিল নিজ্জর। জানা গিয়েছে মোট ১ সপ্তাহ পাকিস্তানে ছিল সে। কানাডায় ফেরার পর নিজ্জরের প্রধান কাজ হয় ড্রাগ এবং অস্ত্রপাচার। ২০১৪ সালে হরিয়ানার সিরসায় ডেরা সাচ্চা সৌদার সদর দফতরে হামলার পরিকল্পনাও ছিল নিজ্জরের। কিন্তু ভিসা বাতিল হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে সে। গোয়েন্দা সূত্রে মিলেছে এমনই খবর। জানা গিয়েছে, একাধিক খালিস্তানি নেতাদের নিয়ে কানাডায় একটি গ্যাং তৈরির পরিকল্পনা করেছিলেন নিজ্জর। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় তাঁদের অস্ত্র প্রশিক্ষণও হয়।

    ১৯৯৬ সালে কানাডায় পালায় নিজ্জর

    জানা গিয়েছে ১৯৯৬ সালে জাল নথি বানিয়ে কানাডায় পালায় সে। ওই সময়ই তার বিরুদ্ধে খুন, তোলাবাজি, সহ জঙ্গি কার্যকলাপ (Khalistani Leader) মিলিয়ে প্রায় ১২টিরও বেশি মামলা ছিল। কানাডায় পৌঁছে কিছুদিন ট্রাক চালানোর কাজও করতে হয় নিজ্জরকে। এর রেই তার সঙ্গে আলাপ হয় জগতার সিং তারার। তারই মদতে পাকিস্তানের যায় নিজ্জর। বছর কয়েক আগে নিজ্জরের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ জারি হয়েছিল ইন্টারপোলের তরফে। চলতি বছরের ১৮ জুন দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় নিজ্জরের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Canada: ‘‘ট্রুডো যে অভিযোগ এনেছেন, তাতে ভারত নয়, কানাডারই বিপদ বেশি’’, মত প্রাক্তন পেন্টাগন কর্তার

    Canada: ‘‘ট্রুডো যে অভিযোগ এনেছেন, তাতে ভারত নয়, কানাডারই বিপদ বেশি’’, মত প্রাক্তন পেন্টাগন কর্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্থানপন্থী জঙ্গিদের আশ্রয় দানের প্রসঙ্গে ভারত কানাডা (Canada) কূটনৈতিক বিবাদ চরম আকার ধারন করেছে। এই আবহে প্রাক্তন মার্কিন প্রতিরক্ষা আধিকারিক মাইকেল রুবিনের মন্তব্যে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। প্রাক্তন পেন্টাগন কর্তা এদিন বিবৃতি দেন, ‘‘ট্রুডো যে অভিযোগ এনেছেন, তাতে ভারত নয়, কানাডারই বিপদ বেশি।’’ পাশাপাশি তাঁকে বলতে শোনা যায়,  ‘‘ভারত কানাডার লড়াই হল পিঁপড়ে ও হাতির লড়াই।’’

    কী বললেন মার্কিন প্রতিরক্ষা আধিকারিক

    এক সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রুবিন বলেন, “সত্যি কথা বলতে গেলে এই লড়াইতে ভারতের চেয়ে কানাডার (Canada) বিপদ অনেক বেশি। এখন কানাডা যদি যুদ্ধটা চালিয়ে যায়, তাহলে পিঁপড়ে হাতির সঙ্গে লড়াই করলে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়, সেটাই হবে।” কানাডার থেকে ভারত যে আমেরিকার বেশি ভাল বন্ধু, সেকথাও এদিন বলতে শোনা যায় তাঁকে। এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে প্রাক্তন মার্কিন কূটনীতিক বলেন, “এটা মনে রাখতে হবে যে চিন ইস্যুতে কৌশলগত দিক থেকে কানাডার (Canada) চেয়ে ভারত অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ইন্দো-প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগরীয় এলাকায় দাদাগিরি চালিয়ে যাচ্ছে বেজিং। সেটা বন্ধ করতে গেলে ভারতের মতো বন্ধু দেশের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করা একেবারেই উচিত হবে না।” পাশাপাশি এদিন জাস্টিন ট্রুডোকেও তুলোধোনা করেন মাইকেল রুবিন। প্রসঙ্গত, সেদেশে ট্রুডো ব্যাপকভাবে জনসমর্থন হারিয়েছেন। সেখানকার সংবাদপত্রগুলির প্রতিবেদনে তা বলাও হয়েছে। এই আবহে সমর্থন ফেরাতে শিখ উগ্রপন্থীদের আশ্রয়দানের অভিযোগও উঠেছে ট্রুডোর বিরুদ্ধে। সেই প্রসঙ্গ টেনে এনে রুবিন বলেন, ‘‘ওনার প্রধানমন্ত্রীত্ব (ট্রুডো) আর বেশি দিন নেই। উনি চলে যাওয়ার পর আমেরিকার সঙ্গে কানাডার সম্পর্ক আবার ভাল হবে।’’

    ভারত-কানাডা কূটনৈতিক বিবাদ 

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৮ জুন খালিস্থানপন্থী জঙ্গি নিজ্জরকে হত্যা করা হয় কানাডায় (Canada)। এই ঘটনায় কানাডার সংসদে দাঁড়িয়ে ভারতের যোগের কথা বলেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি ভারতের এক শীর্ষ কূটনীতিককে সেদেশ থেকে বহিষ্কারও করে কানাডা। পাল্টা হিসেবে এদেশে থাকা কানাডার এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করে দিল্লি। এ নিয়ে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে চাপানউতোর শুরু হয়। সম্পর্ক এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ভারত শেষ পর্যন্ত কানাডার (Canada) ভিসাও বাতিল করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Canada: কানাডায় মৃত্যু আরেক খালিস্তানি জঙ্গির, ভারত-বিরোধী শক্তির নয়া ঘাঁটি ট্রুডোর দেশ?

    Canada: কানাডায় মৃত্যু আরেক খালিস্তানি জঙ্গির, ভারত-বিরোধী শক্তির নয়া ঘাঁটি ট্রুডোর দেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতবিরোধী সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের আতুঁড়ঘর হয়ে উঠেছে কানাডা (Canada)। আগে পাকিস্তানের বিরুদ্ধেই শুধুমাত্র এমন অভিযোগ আনা হতো। সম্প্রতি নানা ঘটনায় ভারত বিরোধী ষড়যন্ত্রে কানাডার মাটি ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। এনিয়ে জাস্টিন ট্রুডোদের দেশকে চরম হুঁশিয়ারিও দিয়েছে নয়া দিল্লি। কানাডা সরকারের কাছে বারবার অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও কোনওরকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, এমনই অভিযোগ দিল্লির। সন্ত্রাসবাদীরা ভারত ছেড়ে পালানোর পর তাদের নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে বেছে নিচ্ছে কানাডাকে। ভারত বিরোধী জঙ্গি এবং গ্যাংস্টারদের আস্তানা এখন তাই কানাডা (Canada)। ইতিমধ্যে এনআইএ তরফে বুধবারই ৩৩ জন মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীর তালিকা কানাডা সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। ওই সন্ত্রাসবাদীরা প্রত্যেকেই কানাডায় আশ্রয় নিয়েছে বলে খবর। তারই মধ্যে বুধবার কানাডায় মৃত্যু হয়েছে এক খালিস্তানি জঙ্গির। 

    কানাডাতে আশ্রয় নেওয়া সন্ত্রাসবাদীদের ছবি সহ নাম প্রকাশ এনআইএ-এর 

    কানাডাতে (Canada) আশ্রয় নেওয়ার জঙ্গিদের লিস্ট নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে প্রকাশ করেছে এনআইএ, ছবি সহ ওই লিস্টে নাম দেখা যাচ্ছে  লরেন্স বিষ্ণোই, জসদীপ সিংহ, কালা জাথেরি ওরফে সন্দীপ, বীরেন্দ্র প্রতাপ ওরফে কালা রানা এবং জোগিন্দর সিংহের মতো কুখ্যাত গ্যাংস্টার ও অপরাধীদের। অন্যদিকে গতকালই খালিস্তানি জঙ্গি সুখদল সিং-এর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। গ্যাংস্টারদের এই আভ্যন্তরীণ লড়াইয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    ২০১৭ সালে পাঞ্জাব থেকে কানাডায় পালায় সুখা

    জানা গিয়েছে, কানাডা (Canada) নিবাসী অন্যতম মাফিয়া অর্শদীপ সিংয়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল সুখা। জাল নথিপত্র বানিয়ে ভারত থেকে পালিয়ে যায় সে। ২০১৭ সালেই পাঞ্জাব থেকে কানাডায় আশ্রয় নেয় সুখা। অন্যদিকে এর আগেই কানাডার মাটিতেই গোষ্ঠী সংঘর্ষে খুন হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং। এই ঘটনায় কানাডা সরকার ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র’য়ের ভূমিকা রয়েছে বলে সোমবারই অভিযোগ করে। যার পরে ভারত এবং কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্কে চাপানউতোর শুরু হয়। শুধু তাই নয় এক ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করে কানাডা। তারপরেই পাল্টা প্রতিক্রিয়া হিসেবে কানাডার (Canada) এক শীর্ষ কূটনীতিককে পাঁচদিনের মধ্যে ভারত ছাড়তে নির্দেশ দেয় দিল্লি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rat Tourism: স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকে পিছনে ফেলে নিউইয়র্কের নয়া আকর্ষণ ইঁদুরের উৎপাত

    Rat Tourism: স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকে পিছনে ফেলে নিউইয়র্কের নয়া আকর্ষণ ইঁদুরের উৎপাত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার নিউইয়র্ক শহর বর্তমানে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণস্থল হয়ে উঠেছে। তবে কোনও দর্শনীয় স্থান দেখতে নয়, শহরের রাস্তায় ইঁদুরের উৎপাত (Rat Tourism) দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের অভিযোগ যে শহরে এই ইঁদুরের সমস্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। এভাবে ইঁদুরের সমস্যা বাড়তে থাকলে নানা অসুখ-বিসুখ ছড়ানোর আশঙ্কা করছেন তাঁরা। শুধু তাই নয় ইঁদুর থেকে ছড়িয়ে পড়া জীবাণু শিশুদের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তবে সেসব কিছু তোয়াক্কা না করে ইঁদুর সমস্যাকেই এই রোজগারের উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। শহরে শুরু হয়েছে ইঁদুর পর্যটন (Rat Tourism)।

    নিউইউর্কে ইঁদুর পর্যটন (Rat Tourism)

     আবার পর্যটকদের ইঁদুরের দৌরাত্ম্য দেখাতে গাইডের ভূমিকাও পালন করছেন অনেকজন। মোটা টাকা উপার্জন হচ্ছে শুধুমাত্র ইঁদুরকে কেন্দ্র করে। রিপোর্ট বলছে নিউইয়র্ক শহরে বর্তমানে ইঁদুর রয়েছে ১ কোটিরও বেশি। পর্যটকরা জানিয়েছেন যে নিউইয়র্কের আকর্ষণীয় স্থান বলতে রয়েছে সেন্ট্রাল পার্ক, স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, টাইম স্কোয়ার ইত্যাদি। ইঁদুরের দৌরাত্ম্য পর্যটক টানার ক্ষেত্রে যেন স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকেও অনেক পিছনে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে এই শহরে ১ কোটিরও বেশি ইঁদুর (Rat Tourism) রয়েছে।

    ইঁদুরের উৎপাতের ভিডিও করছেন অনেকে 

    তবে শুধুমাত্র পর্যটকরাই যে ইঁদুরের দৌরাত্ম্য দেখছেন এমনটা নয়। ভিডিও করে বিভিন্ন রিলস বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে ইঁদুরের উৎপাত। এই ভিডিওগুলির ভিউও হচ্ছে ব্যাপক (Rat Tourism)। শহরের বাসিন্দারা জানাচ্ছেন যে ইঁদুরের দৌরাত্ম্য বিগত বছরগুলির তুলনায় বেশ কিছুটা কমেছে। তবে তা খুব বেশি কমেনি। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে যেমন বর্জ্য পদার্থ সঠিক জায়গায় ফেলার জন্য নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের আবেদন জানিয়েছে প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chinese Defence Minister: নিখোঁজ চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী, দাবি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

    Chinese Defence Minister: নিখোঁজ চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী, দাবি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই গায়েব হয়েছিলেন চিনের বিদেশমন্ত্রী কুন গ্যাং এবং এক রকেট ফোর্সের কমান্ডার (Chinese Defence Minister)। এবার জাপানে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের দাবি অনুযায়ী চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি স্যাংফু নিখোঁজ হয়েছেন। গত ২৯ অগাস্টের পর আর সন্ধান মেলেনি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর। এমনই দাবি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের। এক এক করে কীভাবে গায়েব হয়ে যাচ্ছেন চিনা মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা? সত্যিই কি তাঁরা নিখোঁজ? নাকি চিনা কমিউনিস্ট শাসনে তাঁদের গোপনে হত্যা করা হচ্ছে? এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। লি স্যাংফু হলেন প্রেসিডেন্টের বিরোধী লবির সদস্য। চিনের সঙ্গে আফ্রিকার শান্তি ও সুরক্ষা ফোরামের একটি বৈঠক হয়েছিল বেজিং-এ, সেটা ছিল ২৯ অগাস্ট। তখনই শেষবারের মতো দেখা গিয়েছিল চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে (Chinese Defence Minister)।

    মার্কিন রাষ্ট্রদূতের দাবি

    চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Chinese Defence Minister) নিখোঁজ হওয়া নিয়ে মার্কিন জাপানি নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পোস্ট জল্পনা আরও উস্কে দিয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে মার্কিন রাষ্ট্রদূত রাহাম এমান্যুয়েল লিখছেন, ‘‘প্রথমে বিদেশমন্ত্রী কুন গ্যাং নিখোঁজ হয়ে গেলেন। তারপর রকেট ফোর্সের কমান্ডাররা গায়েব। আর এবার তো প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি স্যাংফুকে গত দু’সপ্তাহ ধরে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে না।’’

    চলতি বছরের মার্চে লি স্যাংফুকে নিয়োগ কেরন শি জিনপিং

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের যুদ্ধ-সরঞ্জাম বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব সামলেছেন লি স্যাংফু (Chinese Defence Minister)। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে তাঁকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেন শি জিনপিং। মতপার্থক্যের জন্য তাঁকে সরানো হল, নাকি তাঁকে সত্যিই গুম করে খুন করা হয়েছে, সে নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। ঘটনাক্রমে, গত জুলাইতে ২ মাস নিখোঁজ থাকার পরে বিদেশমন্ত্রী কুন গ্যাংকে সরান শি জিনপিং। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Morocco Earthquake: মরক্কোতে প্রবল ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ছাড়াল, চারদিকে ধ্বংসের স্তূপ!

    Morocco Earthquake: মরক্কোতে প্রবল ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ছাড়াল, চারদিকে ধ্বংসের স্তূপ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাকৃতিক বিপর্যয় ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে মরক্কো (Morocco Earthquake)। এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০০০ এর বেশি। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন বহু মানুষ। চারদিকে স্বজন হারাদের হাহাকার। সরকার উদ্ধার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছে জোর কদমে। অপর দিকে বিশ্বের নানান প্রান্ত থেকে আসছে ত্রাণ এবং সাহায্য। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য মরক্কোকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে তাক লাগিয়েছে শত্রুদেশ আলজিরিয়া।

    কেমন ছিল ভূমিকম্পের মাত্রা (Morocco Earthquake)?

    গত শুক্রবার রাত ১১ টার সময় আচমকা প্রবল তীব্রতায় কম্পিত হয় মরক্কো (Morocco Earthquake)। সেই সময় ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮। মারাকশ শহর থেকে ৭২ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র বলে জানা গেছে। এই দেশে গত ছয় দশকে সবথেকে বড় হল এই ভূমিকম্প। সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতেই প্রায় মৃত্যু হয়েছে ১০০০ জনের। সরকারি ভাবে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত সব মিলিয়ের মৃতের সংখ্যা ২০০০ এর বেশি। আহত হয়েছেন ২০৫৯ জন। প্রচুর মানুষের বাড়িঘর, দোকান, হোটেল, বাজার ভূমিকম্পের গ্রাসে ধ্বংস হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষ হয়েছেন নিঃস্ব।

    প্রতিবেশী রাজ্যের সহযোগিতা

    মরক্কোর (Morocco Earthquake) প্রাণঘাতী ভূমিকম্পে একে একে বিশ্বের অনেক দেশ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। এই দেশের পাশে দাঁড়িয়েছে আলজিরিয়াও। বিগত কয়েক দশক ধরে আলজিরিয়ার সঙ্গে মরক্কোর সম্পর্ক অত্যন্ত তিক্ত ছিল। দুই দেশের শত্রুতার মাত্রা ছাপিয়েছে বহুগুণ। এই দুর্যোগের সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ত্রাণ অবতরণের জন্য আলজিরিয়া নিজেদের এয়ারস্পেস খুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছে। জানা গেছে উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্কের মাত্রা অত্যন্ত খারাপ থাকার কারণে ১৯৯৪ সাল থেকে সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ ছিল। ২০২১ সালের সময় থেকে বন্ধ হয়ে যায় এয়ারস্পেস। কিন্তু ভূমিকম্পের কারণে অসহায় মরক্কোর পাশে দাঁড়াতে দেড়ি করেনি আলজিরিয়া। গতকাল শনিবারেই আলজিরিয়া প্রেসিডেন্ট আবেদলমাদজিদ তেববোনে একটি বিবৃতি দিয়ে মরক্কোর পাশে থাকার কথা বলেছেন।

    পাশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত

    সেই সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির কথা বলে মরক্কোর পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও গতকাল শনিবারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষ এবং প্রাণহানির কথা বলে সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। ঠিক একই ভাবে ইজরায়েল, দুবাই, জর্ডন, তুরস্ক, জার্মানি, ফ্রান্সের মতন দেশের পক্ষ থেকে সাহায্য পাঠানোর কথা জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share