Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Earthquake in Morocco: ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প মরক্কোয়, মৃত ২৯৬, শোকপ্রকাশ মোদির

    Earthquake in Morocco: ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প মরক্কোয়, মৃত ২৯৬, শোকপ্রকাশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার রাতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তর আফ্রিকার মরক্কো (Earthquake in Morocco)। জানা গিয়েছে, রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৮। সেদেশের সরকারি হিসাব বলছে, ভূমিকম্পে মারা গিয়েছেন ২৯৬ জন মানুষ। মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের মতে, শুক্রবার মরক্কোর স্থানীয় সময় রাত্রি ১১টা নাগাদ  মারাকেশ এলাকায় তীব্র কম্পন অনুভূত হয়। জানা গেছে ভূপৃষ্ঠের (Earthquake in Morocco) থেকে ১৮.৫ কিলোমিটার গভীরে ছিল এই কম্পনের উৎস। চলিত বছরের ফেব্রুয়ারিতেই তুরস্কে ঘটেছিল ভয়াবহ ভূমিকম্প। তারপর এবার মরক্কোতে। 

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা?

    সেখানকার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন যে শুক্রবার রাত ১১ টা নাগাদ মারাকেশে বহুতলগুলি (Earthquake in Morocco) কাঁপতে শুরু করে। এবং রাস্তাতে ফাটল দেখা যায়। আতঙ্কে সবাই বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসেন। এর মধ্যে কয়েকটি বহুতল হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়তে শুরু করে। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে অধিকাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও সেভাবে জানা যায়নি। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উপকূলবর্তী অঞ্চলের রাবাত, কাসাব্লাঙ্কা ও এসাউরা। চারিদিকে শুধুমাত্র আর্তনাদ এবং হাহাকার (Earthquake in Morocco) শোনা যাচ্ছে। ভূমিকম্পের পরে দুর্গতদের রাস্তাতে ঘুমিয়ে পড়তেও দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, মারাকেশ মদিনা (Earthquake in Morocco) হিসেবে পরিচিত। এখানকার লাল রঙের দেওয়ালের খ্যাতি সারা বিশ্বে। শুধুমাত্র তাই নয় ইউনেস্কো হেরিটেজ হিসেবেও ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে ওই দেওয়ালগুলিকে। ভূমিকম্পের ফলে সেই জায়গাগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যাপকভাবে। এর আগে ২০০৪ সালে সব থেকে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প হয়েছিল। সেবার মারা গিয়েছিলেন প্রায় ৬০০ জন মানুষ। কিন্তু তীব্রতার দিক থেকে ২০২৩ সালের ভূমিকম্প ২০০৪ কেও ছাপিয়ে গিয়েছে। জিওলজিক্যাল সার্ভে বলছে গত ১২০ বছরে এত তীব্র ভূমিকম্প (Earthquake in Morocco) হয়নি মরক্কোতে।

    শোকপ্রকাশ করলেন নরেন্দ্র মোদি

    শোক প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি, মরক্কোর এই ভূমিকম্পে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে লিখেছেন, ‘‘মৃত্যুর খবরে আমি ব্যথিত। এই দুঃসময়ে মরক্কোর (Earthquake in Morocco) মানুষকে সমবেদনা জানাই। ভারত সব রকমের সাহায্যের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi and Hasina Meeting: ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ বললেন মোদি

    PM Modi and Hasina Meeting: ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ নতুন দিল্লিতে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (PM Modi and Hasina Meeting) অত্যন্ত ফলপ্রসূ বলে উল্লেখ করছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের অগ্রগতি অত্যন্ত ইতিবাচক। যোগাযোগ এবং বাণিজ্য প্রসারে উভয় দেশ, অত্যন্ত গঠন মূলক প্রয়াস রাখতে পেরে আনন্দিত বলে মন্তব্য করেন মোদি।

    মোদি এবং হাসিনার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (PM Modi and Hasina Meeting)

    শনিবার থেকে দেশের রাজধানী দিল্লিতে জি ২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। জি ২০ গোষ্ঠী ভুক্ত দেশের রাষ্ট্র প্রধান এবং প্রতিনিধি মণ্ডলের সদস্যরা যোগদান করবেন। দিল্লির প্রগতি ময়দান এবং ভারত মণ্ডপমে সাজোসজো রব। এই সম্মলেনের ঠিক একদিন আগেই ভারত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শেখ হাসিনা দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় (PM Modi and Hasina Meeting) বসেছেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। অপর দিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন। এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে।

    বৈঠকের বিষয়

    যদিও এই বৈঠকের বিষয় নিয়ে ভারত এবং বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক এখনও কিছুই স্পষ্ট করে জানায় নি, তবে বৈঠকের ছবি বিনিময়ে বেশ উৎফুল্লতা দেখা গেছে উভয় দেশের নেতাদের মুখে। সূত্রের খবর, উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা, বাণিজ্য এবং যোগাযোগ বিষয়ের উপর আলোচনা (PM Modi and Hasina Meeting) হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। অবশ্য এই বৈঠকের আগে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন গত বৃহস্পতি বার, বাংলাদেশের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, দুই দেশের মধ্যে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হবে। উভয় দেশের মধ্যে তিনটি মউ স্বাক্ষর হওয়ার কথাও উল্লেখ করেন। দুই দেশের কৃষি ব্যবস্থা এবং গবেষণা, সাংস্কৃতিক আদান প্রদান এবং উভয় দেশের টাকা এবং রুপি লেনদেনকে সুগম করার মউ স্বাক্ষর হওয়ার বিষয় আলোচানায় থাকার কথা জানিয়ে ছিলেন।

    মোদি কি বললেন ট্যুইটারে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইটারে বলেন যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা (PM Modi and Hasina Meeting) হয়েছে। গত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অগ্রগতি খুবই আনন্দদায়ক। তিনি আরও বলেন, দুই দেশের যোগাযোগ, বাণিজ্য সংযোগের মতন আরও অনেক বিষয় আলোচনার মধ্যে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G20: ‘‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থিতিশীল’’, জিনপিংয়ের অনুপস্থিতি ইস্যুতে জানাল চিন

    G20: ‘‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থিতিশীল’’, জিনপিংয়ের অনুপস্থিতি ইস্যুতে জানাল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০ (G20) শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সে কথা আগেই জানিয়েছে চিন। এবার এ নিয়ে বিতর্ক এড়াতে বিবৃতি দিতে শোনা গেল চিনের বিদেশ দফতরের মুখপাত্রকে। চিনের দাবি, ভারতের সঙ্গে কিছু বিষয়ে তাদের মতবিরোধ হয়তো রয়েছে, কিন্তু সম্পর্ক স্থিতিশীল। নয়াদিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু হওয়ার ঠিক আগে এমনই বিবৃতি দিলেন চিনের বিদেশ দফতরের মুখপাত্র। প্রসঙ্গত বুধবারের সাংবাদিক সম্মেলনে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলনে চিনের প্রেসিডেন্টের অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করা হয় সে দেশের বিদেশ দফতরের মুখপাত্র মাও নিংকে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘‘সামগ্রিক ভাবে ভারত-চিন সম্পর্ক স্থিতিশীল। বিভিন্ন স্তরে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা ও যোগাযোগ চলছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং জি ২০ (G20) বৈঠকে যোগ দেবেন।’’

    জিনপিংয়ের অনুপস্থিতি প্রসঙ্গে হোয়াইট হাউসের প্রতিক্রিয়া

    মঙ্গলবারও চিনা প্রেসিডেন্টের জি ২০ সফরে না আসার প্রসঙ্গ ওঠে হোয়াইট হাউসের সাংবাদিক সম্মেলনে। আমেরিকার নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সালিভান এই প্রসঙ্গ তোলেন। ভারত-চিনের সীমান্ত সংঘাত জি ২০ সম্মেলনে প্রভাব ফেলবে কিনা, সেই উত্তরে সালিভানের মন্তব্য, “বিষয়টি চিনের উপর নির্ভর করছে। যদি চিন (সম্মেলনে) আসতে চায় এবং পণ্ড করার ভূমিকা নিতে চায়, সেই বিকল্পও তাদের হাতেই রয়েছে।”

    চিনা প্রেসিডেন্টের কাজে অখুশি কমিউনিস্ট নেতারা? 

    জানা যাচ্ছে, মাসখানেক আগে চিনা কমিউনিস্ট পার্টির বর্তমান এবং অবসরপ্রাপ্ত নেতাদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় বেইদাইহের একটি সমুদ্রতীরবর্তী রিসর্টে। এই সম্মেলনের সমস্ত কিছুই গোপন থাকে। তবে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, কমিউনিস্ট পার্টির একদল প্রাক্তন শীর্ষ নেতার কাছ থেকে ধমক খেয়েছেন শি জিনপিং। চিনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মোটেও সন্তুষ্ট নন সে দেশের প্রাক্তন কমিউনিস্ট নেতারা। তাঁদের বার্তা হল, দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক অস্থিরতা যদি এই ভাবেই চলতে থাকে, তবে কমিউনিস্ট পার্টি জনসমর্থন হারাতে পারে। যা শাসকের কাছে হুমকির কারণ হয়ে যেতে পারে। প্রসঙ্গত, বহির্বিশ্বের নানা দেশের সঙ্গে চিনের সম্পর্কের অত্যন্ত অবনতি হয়েছে এবং বাণিজ্যে মন্দা দেখা দিয়েছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগও হ্রাস পেয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: এবার সাইফার মামলায় জেরা ইমরান খানকে, কী বললেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী?

    Imran Khan: এবার সাইফার মামলায় জেরা ইমরান খানকে, কী বললেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সাইফার মামলায় (Cipher Case) জেরা করা হল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে (Imran Khan)। তোষাখানা মামলায় জেলেই বন্দি রয়েছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। জেলে গিয়েই জেরা করা হয় তাঁকে। পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির সাইবার ক্রাইম সার্কেলের ছয় সদস্যের একটি দল জেলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইমরানকে। যে দলটি তাঁকে জেরা করছে, তার নেতৃত্ব দিচ্ছেন এফআইএ-র ডেপুটি ডিরেক্টর আয়াজ খান। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, পুরো জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে শান্তই ছিলেন ইমরান। তবে কোনও সাইফার (গোপন খবরের সাংকেতিক রূপ) তিনি দেখাননি বলেই দাবি প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর।

    সাইফার মামলা

    ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় ইমরানকে। এরই দিন কয়েক আগে এক জনসভায় তিনি একটি কাগজ দেখিয়ে দাবি করেছিলেন, সেটি সাইফার। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে তাঁকে অপসারণের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ষড়যন্ত্র করেছে, তার প্রমাণ তাতে রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। এর পরেই মামলা দায়ের হয় প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এই মামলাই সাইফার মামলা নামে খ্যাত।

    ইমরানের বক্তব্য

    এদিন তদন্তকারীদের ইমরান (Imran Khan) বলেন, “ওই জনসমাবেশে আমি যে কাগজটি প্রদর্শন করেছিলাম, তা ছিল মন্ত্রিপরিষদের কাগজ। সেটা কোনও সাইফার ছিল না।” তিনি এও জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কোনও নথি সঙ্গে রাখার অধিকার তাঁর ছিল। তবে কেন তিনি সেটি জনসভায় দেখিয়েছেন, তার কোনও ব্যাখ্যা ইমরান দিতে পারেননি বলেই পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

    জানা গিয়েছে, তদন্তে সহযোগিতা করলেও, সাইফার নিয়ে ইমরান তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করেছেন বারবার। কখনও তিনি বলেন, তাঁর কোড মনে নেই। কখনও আবার বলেন, যে কাগজটি তিনি জনসভায় প্রদর্শন করেছিলেন, সেটি পাক মন্ত্রিসভার বৈঠকের খসড়া। কখনও আবার বলেন, সেটি কোথায় রেখেছেন, তা তাঁর মনে নেই।

    আরও পড়ুুন: “বাংলার সরকার পাকিস্তান প্রেমী”! পাক-গুপ্তচরের গ্রেফতারি নিয়ে মমতাকে তোপ সুকান্তর

    প্রধানমন্ত্রীর (Imran Khan) পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর ইমরানের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা দায়ের হয়েছে। তোষাখানা মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড হয়েছে তাঁর। এর বিরুদ্ধে ইসলামাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ইমরান। সেখানে জামিন মিললেও, সাইফার মামলায় ফের হতে পারেন গ্রেফতার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chandrayaan 3: ‘‘বিরাট বৈজ্ঞানিক সাফল্য’’, ভারতের চন্দ্রাভিযানকে কুর্নিশ জানাল পাকিস্তান

    Chandrayaan 3: ‘‘বিরাট বৈজ্ঞানিক সাফল্য’’, ভারতের চন্দ্রাভিযানকে কুর্নিশ জানাল পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3)। তারপরেই উচ্ছ্বাসে মেতেছে দেশবাসী। দক্ষিণ মেরুতে প্রথম কোনও দেশের সফল অবতরণ হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমও প্রশংসা করেছে ভারতের চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3)। বাদ যায়নি পার্শ্ববর্তী পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমগুলিও। সে দেশের প্রথম সারির দৈনিক দ্য ডন পত্রিকা বৃহস্পতিবারই ছেপেছে ভারতের সাফল্যের কথা। প্রথম পাতাতেই তার শিরোনামে আসে। লেখা হয়,‘‘ভারতের এই চন্দ্রাভিযান থেকে পাকিস্তানের অনেক কিছু শেখার আছে।’’ পাকিস্তানি সংবাদপত্রে ছাপা হয় ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সাফল্যগাথা। ট্রিবিউন, বিজনেস রেকর্ডার, জিও নিউজের মতো সে দেশের ইলেকট্রনিক মিডিয়াও সম্প্রচার করে ইসরোর সাফল্যের (Chandrayaan 3) খবর।

    ভারতের চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) প্রশংসা পাকিস্তানের

    এবার ভারতের চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) প্রশংসা শোনা গেল পাক সরকারের মুখেও। পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মমতাজ জোহরা বালোচ বলেন,‘‘আমি বলতে পারি যে এটি একটি বিরাট বৈজ্ঞানিক সাফল্য। যে কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন প্রাপ্য ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর।’’ চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) সাফল্যে পাকিস্তানের সমাজ মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। অনেকে যেমন এক্ষেত্রে বিরূপ মন্তব্য করছেন, তেমনই নাগরিক সমাজের একাংশ প্রশংসাও করছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদেরও। পাশাপাশি তাঁরা সরব হয়েছেন সে দেশের দূরাবস্থা এবং বেহাল আর্থিক পরিস্থিতি নিয়েও।

    চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) সরাসরি সম্প্রচার চেয়েছিলেন প্রাক্তন পাক মন্ত্রী

    সূত্রের খবর, দক্ষিণ মেরুতে ভারতের অবতরণ নিয়ে পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আমলে তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী থাকা ফাওয়াদ চৌধুরী  সর্বসমক্ষে প্রশংসা করেছেন ইসরোর (Chandrayaan 3)। জানা গিয়েছে, বুধবার ল্যান্ডার বিক্রমের অবতরণের (Chandrayaan 3) কিছু আগে পাকিস্তানের সরকারি টিভি চ্যানেলকে তা সম্প্রচার করার অনুরোধও করেছিলেন নাকি পূর্বতন তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রী। যদিও তাঁর সেই অনুরোধ আমল দেয়নি পাকিস্তান সরকার।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে মঞ্চে দেখা গেল ভারতের জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে। তা সতর্কভাবে তুলে নিজের পকেটে রাখলেন নরেন্দ্র মোদি। জাতীয় অস্মিতার প্রতীক দেশের পতাকা এবং তা অমর্যাদা তিনি কখনও হতে দেবেন না। ব্রিকস সম্মেলনের ফটোশুটের সময় মঞ্চে পড়ে থাকতে দেখা যায় জাতীয় পতাকা। তবে শুধুমাত্র ভারতের জাতীয় পতাকা নয়, সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় পতাকাও পড়েছিল কিন্তু নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে তুলে ধরতেই, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও তাঁর দেশের জাতীয় পতাকাটিও নিজে হাতে তোলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই কাজে মুগ্ধ নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে নানারকমের পোস্ট সবাই কুর্নিশ জানাচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। 

    সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়া ভিডিও

    ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও এবং তাতে দেখা যাচ্ছে যে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসা একসঙ্গে মঞ্চে উঠছেন। সেখানেই পড়েছিল বিভিন্ন দেশের জাতীয় পতাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট তাঁর নিজের দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি নজর দিতে পারেন নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) নজরে চলে আসে তেরঙ্গা। নিচু হয়ে তেরেঙ্গাটি তুলে তাঁর নিজের জ্যাকেটের পকেটে রাখেন। তাঁর দেখাদেখি করে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসাও একই কাজ করেন। এরপর উদ্যোক্তাদের একজন এসে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের কাছে জাতীয় পতাকাটি নিয়ে গেলেও মোদি (PM Modi) তেরেঙ্গা দিতে চান নি। তিনি তা নিজের কাছেই রেখে দেন।

    মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কিভাবে?

    কিন্তু মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কীভাবে? যে কোনও দেশে জাতীয় পতাকার তো মঞ্চে পড়ে থাকার কথা নয়, এতো উদ্যোক্তাদের গাফিলতি! সামিট এর উদ্যোক্তারা বলছেন যে ফটোশুটের সময় কোন দেশের রাষ্ট্রনেতা কোথায় দাঁড়াবেন তা স্থির করতেই জাতীয় পতাকা ফেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, তারজন্য জাতীয় পতাকা ফেলে রাখতে কেন হবে? অন্যকোনও ভাবেও করা যেতে পারে। জাতীয় পতাকা যেকোনও দেশের জাতীয়তার প্রতীক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: আন্তর্জাতিক খবরের শিরোনামে ভারতের চন্দ্রাভিযান, অভিনন্দন বিশ্ব নেতাদের

    Chandrayaan 3: আন্তর্জাতিক খবরের শিরোনামে ভারতের চন্দ্রাভিযান, অভিনন্দন বিশ্ব নেতাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৪০ দিনের যাত্রা শেষে বুধবারই চাঁদের দেশে পৌঁছেছে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3)। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম দেশ হিসেবে অবতরণের এই কৃতিত্ব অর্জন করল ভারত। বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিটে অবতরণ করে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। তারপরেই দেশজুড়ে শুরু হয় উদযাপন। চারিদিকে উৎসবের মেজাজ। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) এর অবতরণ দেখেন প্রধানমন্ত্রী। তার সঙ্গে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণও দেন। ভারতের এই সাফল্যে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিশ্ব নেতারা। আন্তর্জাতিক খবরের শিরোনামে স্থান পেল ভারতের চন্দ্র অভিযান।

    অভিনন্দন জানিয়েছে নাসা

    নাসার মুখ্য প্রশাসক বিল নেলসন ভারতের এই সফল অভিযানে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে বিল নেলসন লেখেন, ‘‘ভারতকে অভিনন্দন চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদে (Chandrayaan 3) অবতরণের জন্য।’’

    শুভেচ্ছা জানিয়েছে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি

    ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ডিরেক্টর জেনারেল জোসেফ অ্যাশবাচার ট্যুইট করে লেখেন, ‘‘অভিনন্দন ইসরো (Chandrayaan 3)! সমস্ত ভারতবাসীকে শুভেচ্ছা। আমি অভিভূত।’’

    ব্রিটেনের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার ডিরেক্টর অনু ওঝা অভিনন্দন জানিয়েছেন। এদিন ট্যুইটে লেখেন, ‘‘অভিনন্দন ভারত! দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের জন্য (Chandrayaan 3)।’’

    বিশ্বের নেতাদের অভিনন্দন বার্তা

    নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহল চন্দ্র মিশনের সাফল্যের জন্য ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এদিন, নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে পুষ্প কমল দহল লেখেন, ‘‘চন্দ্র মিশনের (Chandrayaan 3) সাফল্যে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি প্রধানমন্ত্রী মোদিজিকে এবং ইসরোর টিমকে।’’ অভিনন্দন জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসা। তিনি বলেন, ‘‘ব্রিকস গোষ্ঠীভুক্ত দেশ হিসাবে ভারতের এই সাফল্যে খুশি আমি।’’ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মালদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রী আবদুল্লা শাহিদ।

    বিশ্বের জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থাগুলির খবরে ভারতের চন্দ্রাভিযান

    আমেরিকার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এ চন্দ্র অভিযানের খবর শিরোনামে স্থান পেয়েছে। সেখানে লেখা হয়েছে চন্দ্রপৃষ্ঠে (Chandrayaan 3) ভারতের সফল অভিযান নতুন অনেক দিক উন্মোচন করল। আমেরিকার অপর এক জনপ্রিয় সংবাদ সংস্থা ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’’-এও ঠাঁই পেয়েছে ভারতের চন্দ্র অভিযান এবং সেখানকার শিরোনাম হল, ‘‘চন্দ্রপৃষ্ঠে (Chandrayaan 3) ভারতের সফট ল্যান্ডিং।’’ বিবিসি মিডিয়াতে স্থান পেয়েছে ভারতের চন্দ্র অভিযান। তারা লিখেছে, ‘‘ভারতের ঐতিহাসিক অভিযান সফল হল।’’ এর পাশাপাশি দক্ষিণ মেরুতে ভারতের এই অবতরণে খবর প্রকাশিত হয়েছে ইউরোপ মহাদেশের একাধিক দেশে। প্রতিবেশী পাকিস্তান রাষ্ট্রের খবরে শিরোনামে ঠাঁই পেয়েছে ভারতের চন্দ্র অভিযান। পাকিস্তানের ‘ডন’ পত্রিকা এবং ‘জিও নিউজ’ বলছে, ‘‘ভারত হল পৃথিবীর প্রথম দেশ, যারা দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করল।’’ অন্যদিকে চিনের ‘মর্নিং পোস্ট’-এও স্থান পেয়েছে ভারতের এই অভিযান। তাদের শিরোনাম হল, ‘‘পৃথিবীর প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ ভারতের (Chandrayaan 3)।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Osteoarthritis: “২০৫০ সালে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াবে ১০০ কোটি!” আরথ্রাইটিস নিয়ে আশঙ্কায় গবেষকরা

    Osteoarthritis: “২০৫০ সালে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াবে ১০০ কোটি!” আরথ্রাইটিস নিয়ে আশঙ্কায় গবেষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী কেবলমাত্র আরথ্রাইটিসে (Osteoarthritis) আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াবে ১০০ কোটি। এই গভীর আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে ওয়াশিংটনের ল্যানসেট-এর গবেষণা। এই বিশেষ উদ্বেগের কথা প্রকাশিত হওয়ায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ইতিমধ্যেই চিন্তায় পড়েছেন।

    গবেষণায় কী বলা হয়েছে (Osteoarthritis)?

    ওয়াশিংটনের ইনস্টিটিউট অফ হেলথ ম্যাট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন (IHME)-এর পক্ষ থেকে গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ স্টাডি, ২০২১ সালের বিশেষ সমীক্ষার ভিত্তিতে একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়েছে। আর তাতেই রোগের সক্রিয়তা নিয়ে উদ্বেগের কথা বলা হয়েছে। এই গবেষণায় বলা হয়েছে, সারা বিশ্বে আরথ্রাইটিসে (Osteoarthritis) আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বিস্ময়কর ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২০ সালে এই রোগীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৫৯ লক্ষ ৫০ হাজার। ১৯৯০ সাল থেকে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যায় বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল প্রায় ১৩২ শতাংশ এবং রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় প্রায় ২৫ লক্ষ ৬০ হাজার। গবেষণায় বলা হয়, ২০৫০ সালে প্রায় ১০০ কোটি রোগী হবে আরথ্রাইটিসের। এই সংস্থার ল্যানসেট রিউম্যাটোলজি জার্নালের গবেষণাপত্রে বলা হয়, বর্তমানে ৩০ বছরের বয়স বেশি, এমন মানুষের মধ্যে প্রায় ১৫ শতাংশ এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এই মুহূর্তে বিশ্বের ২০০ টির বেশি দেশে পাওয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

    আইএইচএমই (IHME) গবেষকের বক্তব্য

    ইনস্টিটিউট অফ হেলথ ম্যাট্রিক্স অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশনের (IHME) বিশিষ্ট গবেষক এবং লেখক জেইমি স্টেইনমেটজ খুব স্পষ্ট করে বলেন, বিশ্বে যেভাবে জনসংখ্যার বৃদ্ধি ঘটছে, তাতে বেশির ভাগ দেশের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উপর নতুন নতুন চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, তাই সমস্যাগুলিকে নিয়ে আগাম চিন্তাভাবনা শুরু করতে হবে। প্রত্যেক মানুষের শরীরে ওজন বৃদ্ধি নিয়ে আরও সচেতন হতে হবে। গবেষণার সমীক্ষা সম্পর্কে তিনি আরও বলেন, শরীর ক্রমশ স্থূল এবং ভারী হলে হাড়ের জোড়া অংশে আরথ্রাইটিসের (Osteoarthritis) প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পায়। গবেষণায় আরও জানা গিয়েছে, ১৯৯০ সালে শরীরের অক্ষমতার জন্য ১৬ শতাংশ এই রোগ কার্যকর ছিল। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে ২০২০ সালে এই রোগের শরীরকে অক্ষম করার মাত্রা ২০ শতাংশ বেশি কার্যকর হচ্ছে। অক্ষমতার গড় হার অনেকটাই বৃদ্ধি হওয়ায় গবেষক এবং চিকিৎসকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। আবার আরথ্রাইটিস রোগ নিয়ে ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ পপুলেশন অ্যান্ড পাবলিক হেলথের অধ্যাপক জ্যাসেক কোপেক বলেন, এই রোগে লিঙ্গগত পার্থক্যের কারণগুলি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে এই রোগের প্রাদুর্ভাবে জেনেটিক্স, হরমোনজনিত কারণ এবং শারীরবৃত্তীয় পার্থক্যের একটি বিশেষ ভূমিকা থাকে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রধানমন্ত্রী বরণ, উঠল ‘হর হর মোদি’ ধ্বনি

    PM Modi: ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রধানমন্ত্রী বরণ, উঠল ‘হর হর মোদি’ ধ্বনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় পা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানকার জোহানেসবার্গের ওয়াটারক্লুফ বায়ুসেনা ঘাঁটিতে তাঁকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন সে দেশের উপরাষ্ট্রপতি পল মাসোতিলে। সামরিক অভিবাদন গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণ আফ্রিকার বায়ুসেনার। পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকার স্থানীয় উপজাতির শিল্পীরাও নিজেদের নাচ এবং গানের মধ্য দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করে নেন। প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) বরণ করতে জড়ো হয়েছিলেন প্রবাসী ভারতীয়রা। বিজেপির কোনও জনসভায় গেলে প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে স্বাগত জানানো হয়, চারদিক যেমন ‘মোদি (PM Modi) মোদি’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে, একইভাবে ‘হর হর মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতারাম’ রবে মুখরিত হলো দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী জোহানেসবার্গ। 

    হোটেলেও মোদি (PM Modi) বরণে হাজির প্রবাসী ভারতীয়রা

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আপাতত ঠিকানা হল জোহানেসবার্গের স্যান্ডটন সান হোটেল। এদিন প্রধানমন্ত্রী ওই হোটেলে ওঠার আগেই প্রচুর সংখ্যক প্রবাসী ভারতীয় সেখানে ভিড় করেন। হোটেলের বাইরের রাস্তা তখন মানুষের ভিড়ে গিজগিজ করছে এবং প্রবাসী ভারতীয়দের হাতে ব্যানার। তাতে লেখা ‘প্রাইম মিনিস্টার মোদি’। হোটেলে পৌঁছাতেও ‘মোদি মোদি’ ধ্বনি ওঠে। বাজতে থাকে ঢাক, ঢোল, হারমোনিয়াম। স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী প্রতিষ্ঠিত আর্য সমাজের দক্ষিণ আফ্রিকার শাখা রাখির থালা নিয়ে হাজির ছিল প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। আর্য সমাজের সে দেশের সভাপতি আরতি নানক চাঁদ প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) হাতে রাখি বেঁধে দেন।

    ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দক্ষিণ আফ্রিকা সফর

    ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট এই তিন দিনের সফরে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম দিন ব্রিকস বিজনেস ফোরাম লিডারদের সঙ্গে এক আলোচনায় অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে নৈশ ভোজেও অংশ নেবেন তিনি। ব্রিকস সম্মেলনের অন্তর্গত দেশগুলি নেতাদের সঙ্গে আলাদা আলাদা করে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করারও কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)। ব্রিকস সম্মেলনের সদস্য না হলেও সেখানে হাজির থাকছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও বৈঠক হওয়ার কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • US President Election: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রামস্বামী?

    US President Election: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রামস্বামী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। ফ্লোরিডার গভর্নর রন-ডি-সান্টিস এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত উদ্যোগপতি বিবেক রামস্বামী রিপাবলিকান প্রেসিডেনশিয়াল প্রার্থীদের (US President Election) মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ডি-সান্টিস এবং রামস্বামী উভয়েই ১০ শতাংশ ভোট পেয়েছেন এবং অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এগিয়ে রয়েছেন ৫৬ শতাংশ নিয়ে।

    কী বলছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকরা?

    তবে এটা উল্লেখ করতে হবে যে ডি-সান্টিস, যিনি দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন জুন মাসে ২১ শতাংশ ভোট (US President Election) পাওয়ার পরে, বর্তমানে ১০ শতাংশ এসে দাঁড়িয়েছেন। অন্যদিকে রামস্বামী জুন মাসে ছিলেন ২ শতাংশে, বর্তমানে এসেছেন ১০ শতাংশে। রামস্বামীর সমর্থকদের প্রায় অর্ধেক সমর্থকই বলছেন যে তাঁরা অবশ্যই রামস্বামীকে ভোট দেবেন, ডি-সান্টিসের সমর্থকদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র এক-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের ৮০ শতাংশই বলছেন যে তাঁরা প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকেই (US President Election) ভোট দেবেন। ওই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ডি-সান্টিস এবং রামস্বামী  খুবই কাছে রয়েছেন এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন।

    প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে আরও খুঁটিনাটি

    এমারসন কলেজ পোলিংয়ের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর স্পেনসার কিমবল জানান, রামস্বামী তাঁর ভোটারদের (US President Election) মধ্যে অনেক উন্নতি করেছেন এবং তাঁর ভোটারদের মধ্যে ১৭ শতাংশই আছে যারা স্নাতকোত্তর এবং যুব ভোটার। ৩৫ বছরে নিচে থাকা ভোটারদের মধ্যে ১৬ শতাংশই পেয়েছেন রামস্বামী। অন্যদিকে ডি-সান্টিস জুন মাসে স্নাতকোত্তর ভোট ৩৮ শতাংশ পেয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে অগাস্ট মাসে দেখা যাচ্ছে ২৪ শতাংশ কমে তা ১৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং ৩৫ বছর এর নিচে বয়সীদের মধ্যে তার ভোটার ১৫ শতাংশ। রিপাবলিকান ভোটারদের (US President Election) ৮০ শতাংশই বলছেন যে তাঁরা বিতর্ক দেখতে চান। এই ভোট সংগঠিত হয় ১৬ এবং ১৭ অগাস্ট ১ হাজার জন রেজিস্টার্ড ভোটারের মধ্যে। যেখানে ৪৬৫ জন বলেন যে তাঁরা পরিকল্পনা করেছেন তাঁদের রাজ্যের রিপাবলিকানদের ভোটার দেওয়ার জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share