Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Canada News: বাড়িতে ‘সন্দেহজনক’ আগুন, কানাডায় মৃত্যু ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি, কিশোরী কন্যার

    Canada News: বাড়িতে ‘সন্দেহজনক’ আগুন, কানাডায় মৃত্যু ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি, কিশোরী কন্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় (Canada News) আগুনে পুড়ে মারা গেলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি। জানা গিয়েছে, নিহত দম্পতির নাম রাজীব ওয়ারিকু (৫১) এবং শিল্পা ওয়ারিকু (৫১)। মর্মান্তিক এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ওই দম্পতির কিশোরী কন্যা মেহেকেরও (১৬)। জানা গিয়েছে, গত ৭ মার্চ কানাডার অন্টারিওতে ঘটনাটি ঘটে। তখনই স্থানীয় পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহগুলি উদ্ধার করে। কানাডার পুলিশ অনুমান করছে, কোনওভাবে বাড়িতে আগুন লাগার কারণেই মৃত্যু হয়েছে ওই পরিবারের সদস্যদের।

    আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি 

    যদিও আগুন লাগার কারণ কী, তা এখনও পর্যন্ত কোনওভাবে জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত করছে কানাডার হোমিসাইড শাখা। এ নিয়ে ধন্দে পড়েছেন খোদ তদন্তকারীরাও। রাজীব ওয়ারিকু পেশায় পুলিশ কর্মী ছিলেন বলে জানা যায়। ২০১৬ সালে তিনি অবসর নেন। কানাডার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই পরিবারের আবাসস্থলে আগুন লাগার ঘটনা যথেষ্ঠ ‘সন্দেহজনক’। আগুন লাগার সময় তাঁদের বাড়িতে আর অন্য কেউ ছিলেন কি না, তা পুলিশ এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আরও ৫ বছর নিষিদ্ধ ইয়াসিন মালিকের জেকেএলএফ, ঘোষণা কেন্দ্রের

    কী জানাল কানাডার পুলিশ

    কানাডার পুলিশ নিজেদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত (Canada News) ওই পরিবার অন্টারিওর ব্রাম্পটনের ভ্যান কার্ক ড্রাইভ এলাকায় বসবাস করতেন। গত ৭ মার্চ তাঁদের বাড়িতে আগুন জ্বলতে দেখেন এক প্রতিবেশী। ওই প্রতিবেশীর নাম কেনেথ ইউসুফ তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এক বিকট আওয়াজ তিনি শুনতে পেয়েছিলেন আগুন লাগার আগে। সঙ্গে সঙ্গে ওই প্রতিবেশী পুলিশে খবর দেন। প্রশাসনের সঙ্গে সেখানে পৌঁছয় দমকলও। এর পরেই আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়। শেষে দেহাবশেষ উদ্ধারের কাজে লাগেন দমকলকর্মীরা। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পুলিশ ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। আগুন লাগার কারণও খুঁজে বার করতেও তৎপর হয়েছেন তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: জলদস্যুদের কবলে বাংলাদেশি জাহাজ, উদ্ধার করল ভারতের নৌবাহিনী

    Indian Navy: জলদস্যুদের কবলে বাংলাদেশি জাহাজ, উদ্ধার করল ভারতের নৌবাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমালিয়া উপকূলে বাংলাদেশি জাহাজের উপরে জলদস্যুদের হামলা রুখল ভারত। এর পাশাপাশি জাহাজে থাকা সমস্ত নাবিকদেরও উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছে ভারতের নৌবাহিনী (Indian Navy)। বাংলাদেশের পতাকা লাগানো জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লা’ কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। কিন্তু মাঝ পথেই হঠাৎ জলদস্যুদের আক্রমণের শিকার হয়ে ওই জাহাজ। আটক করা হয় জাহাজে থাকা সকল নাবিকদেরও। খবর পেয়েই অপারশেনে নামে ভারতের নৌবাহিনী। উদ্ধার করা হয় জাহাজকে।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট নৌবাহিনীর

    এই উদ্ধারকাজের বর্ণনা নিজেদের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy)। সেখানে লেখা হয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী বাংলাদেশের জাহাজকে জলদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছে। খবর মেলে, জলদস্যুদের হামলার মুখে পড়েছে বাংলাদেশি জাহাজ। দ্রুততার সঙ্গে ভারতীয় নৌবাহিনীর তরফ থেকে একটি যুদ্ধজাহাজকে সেখানে পাঠানো হয়। তারপরেই চলে উদ্ধার কাজ।

    মার্চের প্রথমেই আরও ১ বাণিজ্যিক জাহাজ উদ্ধার

    তবে এটাই নতুন কিছু নয়, মার্চ মাসের প্রথমেই ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy) এডেন উপসাগরের একটি পণ্যবাহী জাহাজের উপর আগুন লেগে গেলে সেখান থেকেও ২১ জন নাবিককে উদ্ধার করে। জানা যায়, জলদস্যুদের মিসাইল হামলার জেরে ওই জাহাজে আগুন লেগে গিয়েছিল। ওই উদ্ধারকৃত নাবিকদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ভারতীয়ও ছিলেন। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সকালেই এমভি আবদুল্লা নামের ওই বাংলাদেশি জাহাজকে সোমালিয়ার জলদস্যুরা আটক করে।

     

  • TikTok Ban:  ভারতের পথেই আমেরিকা, চিনা অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ হতে চলেছে মার্কিন মুলুকে

    TikTok Ban: ভারতের পথেই আমেরিকা, চিনা অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ হতে চলেছে মার্কিন মুলুকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের দেখানো পথেই এবার হাঁটতে চলেছে আমেরিকা। শর্ট ভিডিও তৈরির জনপ্রিয় চিনা অ্যাপ টিকটক আগেই নিষিদ্ধ হয়েছিল ভারতে। মার্কিন মুলুকেও এবার নিষিদ্ধ হবে চিনা অ্যাপ টিকটক। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে বিল পাশ হয়েছে আমেরিকার সংসদে। ভারতে টিকটক (TikTok) অ্যাপ নিষিদ্ধ (TikTok Banned) হয়েছে প্রায় চার বছর হল।  ২০২০ সালে ভারত সরকার এই অ্যাপ নিষিদ্ধ করে। 

    বিপুল ভোটে বিল পাশ

    বিভিন্ন ইস্যুতে মার্কিন শাসক ও বিরোধী শিবিরের মধ্যে মতানৈক্য থাকলেও টিকটককে নিষিদ্ধ ঘোষণার জন্য হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ঐক্যমত পোষণ করেছে। টিকটককে নিষিদ্ধ করতে যৌথভাবে এই বিল পেশ করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ডেমোক্র্যাট সদস্য রাজা কৃষ্ণমূর্তি এবং রিপাবলিকান সদস্য মাইক গ্যালাহে। বুধবার ইউএস হাউস অভ রিপ্রেজেনটেটিভে টিকটককে (TikTok) নিষিদ্ধ করার বিল পাশ হয়। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সেই বিল পাশ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। টিকটককে নিষিদ্ধ ঘোষণার পক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩৫২ জন। এর বিরোধিতায় ভোট দিয়েছেন ৬৫ জন। যদিও হাউস অব রিপ্রেজেনটিভে এই বিল পাশ হয়ে গেলেও সেনেটে পাশ নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা রয়েছে। সেনেটে পাশ হলেই তবে আমেরিকায় নিষিদ্ধ হবে টিকটক।

    ভারতে আগেই নিষিদ্ধ

    ভারতে মূলত জেনারেশন ওয়াই এবং জেড- এর কাছেই মারাত্মক ভাবে জনপ্রিয় হয়েছিল এই টিকটক অ্যাপ। তবে এই অ্যাপ ব্যান হওয়ার পর এর বেশ কিছু ফিচার ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম হল রিলস। টিকটক (TikTok) ছাড়াও একাধিক চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ হয়েছে ভারতে। সেই তালিকায় রয়েছে উই চ্যাট, শেয়ারইট, হ্যালো, লাইক, ইউসি নিউজ, ইউসি ব্রাউজার, বিগো লাইভ ও আরও অনেক অ্যাপ। ইউজারদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বজায় রাখার খাতিরেই এইসব অ্যাপ ব্যান করা হয়েছিল। এ যাবৎ ৩০০-র বেশি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ হয়েছে ভারতে। 

    আরও পড়ুন: আহমেদনগর এখন থেকে অহল্যানগর, নয়া নামে সিলমোহর মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভার

    কেন এই পথে আমেরিকা

    ভারতে নিষিদ্ধ হলেও বিশ্বের অনেক দেশেই রমরমিয়ে এখনও ব্যবসা করছে টিকটক (TikTok) অ্যাপ। চিন, আমেরিকা, রাশিয়া- সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এক লক্ষেরও বেশি কর্মী রয়েছেন যাঁরা টিকটকে কর্মরত। প্রায় ১৭ কোটি আমেরিকান বর্তমানে টিকটক ব্যবহার করেন। আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্ন হচ্ছে এই অভিযোগেই টিকটক নিষিদ্ধ ঘোষণার উদ্যোগ শুরু হয়। এই অ্যাপ ইতিমধ্যেই গুগল এবং অ্যাপল স্টোর থেকে বাদ গিয়েছে।  চাইনিজ মালিকানা থেকে এই অ্যাপের মালিকানা অন্য হাতে গেলে তবেই তা অনুমোদিত হতে পারে মার্কিন মুলুকে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives News: সেনা সরাতে শুরু করেছে ভারত, দাবি মলদ্বীপের সংবাদমাধ্যমের

    Maldives News: সেনা সরাতে শুরু করেছে ভারত, দাবি মলদ্বীপের সংবাদমাধ্যমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের মিত্র দেশ মলদ্বীপ (Maldives News) থেকে ধাপে ধাপে সেনা সরাতে শুরু করল ভারত। জানা গিয়েছে, ভারতীয় সেনা সেখানে পর্যবেক্ষক বিমান চালনা করত। ওই জওয়ানদেরই সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। মলদ্বীপের স্থানীয় সংবাদপত্র মিহারু-তে এমনটাই দাবি করা হয়েছে। ওই সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৫ জন ভারতীয় সেনা ১০ মার্চের আগেই এলাকা ছেড়ে দিয়েছে। এদিকে ভারতীয় সেনা যাতে কোনওভাবেই মলদ্বীপে না থাকে তার সবরকম চেষ্টা চালিয়েছে সেখানকার সরকার।

    চিনের উসকানি!

    মলদ্বীপে ভারতের দেওয়া দু’টি হেলিকপ্টার এবং একটি ডর্নিয়ার বিমানও ছিল। সূত্রের খবর, এই জোড়া কপ্টার ও বিমানের সাহায্যে ভারত দ্বীপরাষ্ট্রটির প্রত্যন্ত বহু এলাকায় অত্যাবশ্যক চিকিৎসাসামগ্রী, খাদ্য ও পণ্য যেমন সরবরাহ করে আসছিল দীর্ঘদিন ধরে। এমনকী, প্রয়োজনে অসুস্থদের এয়ারলিফ্‌ট করে রাজধানী মালেতে যাতায়াত করা বা দুর্যোগ মোকাবিলার ক্ষেত্রেও জরুরি ছিল ভারতের দেওয়া ফ্লাইট সার্ভিস। সেগুলি এ বার থেকে চালনা করবেন অসামরিক ভারতীয় কর্মীরা। তারা ইতিমধ্যেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা, চিনের উসকানিতেই মলদ্বীপ এই ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে। 

    ১০ মে-র মধ্যে সরাতে হবে সেনা

    মলদ্বীপের সংবাদপত্র মিহারুর দাবি, ফেব্রুয়ারির শুরুতেই দিল্লিতে বৈঠকে বসে দুই দেশ যা স্থির করেছিল, তা-ই করা হয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে মলদ্বীপে ক্ষমতায় এসেছেন চিনের অত্যন্ত কাছের মানুষ মহম্মদ মুইজ্জু (Maldives News)। তার পরই তিনি ঘোষণা করেন, সে দেশ থেকে সরিয়ে নিতে হবে ভারতীয় সেনা। ফেব্রুয়ারির ওই বৈঠকে স্থির হয়, ১০ মে-র মধ্যে মলদ্বীপ থেকে সেনা সরিয়ে নেবে ভারত। প্রথম ধাপে সেনা সরানোর কথা ওই বৈঠকে ১০ মার্চ বলা হয়। সেই মতোই সিদ্ধান্ত নিতে দেখা গেল। যদিও এই নিয়ে ভারত বা মলদ্বীপ সরকার কোনও মন্তব্য করেনি।

    লাক্ষাদ্বীপে সেনা জড়ো করছে ভারত

    প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই চিনের সঙ্গে সামরিক সাহায্য নেওয়ার চুক্তিতে সই করেছে মলদ্বীপ। চিন ঘনিষ্ঠ মলদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এতে দুই দেশের সম্পর্ক মজবুত হবে। চুক্তি অনুসারে তাঁদের সেনাবাহিনীকেও প্রশিক্ষণ দেবে চিন। ভারত মহাসাগরে চিন দাদাগিরি করতেই মলদ্বীপকে (Maldives News) ব্যবহার করছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। তবে মোদি সরকারও বিকল্প ব্যবস্থা নিচ্ছে। গত মাসেই ভারত সরকার জানিয়েছে, লাক্ষাদ্বীপে এখন নৌবাহিনী জড়ো করা হচ্ছে। সেখান থেকেই নজরদারি চালানো হবে ভারত মহাসাগরে। প্রসঙ্গত, মলদ্বীপ থেকে ১৩০ কিলোমিটার উত্তরে রয়েছে লাক্ষাদ্বীপ। নৌবাহিনী সূত্রে আরও খবর, লাক্ষাদ্বীপের মিনিকয়তে বাহিনী জড়ো করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: ‘‘পাক হিন্দুরা খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারবে’’, পাক হিন্দু ক্রিকেটারের মুখে সিএএ বন্দনা

    CAA: ‘‘পাক হিন্দুরা খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারবে’’, পাক হিন্দু ক্রিকেটারের মুখে সিএএ বন্দনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে সারা দেশে সিএএ (Citizenship Amendment Act) কার্যকর করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর ফলে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে যে সংখ্যালঘুরা ভারতে এসেছেন তাঁরা নাগরিকত্ব পাবেন। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) নিয়ে ভারত সরকারের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানালেন পাকিস্তানের প্রাক্তন হিন্দু ক্রিকেটার দানিশ কানেরিয়া (Danish Kaneria)। তিনি ট্যুইট করে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah)।

    দানিশের (Danish Kaneria) ট্যুইট-বার্তা

    ভারত সরকারের সিএএ (CAA) চালুর প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে দানিশ কানেরিয়া এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘পাকিস্তানের হিন্দুরা এবার মুক্ত হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারবেন।’ অপর একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, ‘সংশোধিত নাগরিকত্ব সংশোধন বিল (Citizenship Amendment Act) পাশের জন্য নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহকে ধন্যবাদ।’ পাকিস্তানের মাটিতে হিন্দুরা সাধারণত থাকেন মজনু কা টিলা এলাকায়। সেখানেও আনন্দ করতে দেখা গিয়েছে বাসিন্দাদের। সিএএ-র জন্য আবেদন করতে একটি পোর্টাল চালু করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। অমিত শাহ নিজে সেই পোর্টাল শেয়ার করেছেন। যারা সিএএ-র মধ্যে পড়বেন তাঁদের সেখানে গিয়ে আবেদন করতে হবে।

    ধর্মপ্রাণ দানিশ (Danish Kaneria)

    করাচির হিন্দু পরিবারে জন্ম দানিশের। দীর্ঘ সময়ে খেলেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলে। বেশ কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে অভিযোগ করেছিলেন, পাক ক্রিকেট দলে খেলতে তাঁকে মুসলিম হওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছিল। দানিশ ২০০০-২০১০ পর্যন্ত পাকিস্তানের জার্সিতে ৬১টি টেস্ট (২৬১ উইকেট) ও ১৮টি ওয়ানডে (১৫ উইকেট) খেলেছেন।

    আরও পড়ুন: “আমরাও এখন ভারতীয়”, সিএএ কার্যকর হওয়ার পর বললেন পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দুরা

    পাকিস্তান দলে খেলা এই হিন্দু ক্রিকেটার (Danish Kaneria) গত জানুয়ারি মাসে রাম মন্দির উদ্বোধনের সময়ও বেশ কয়েকটি ট্যুইট করেছিলেন। লিখেছিলেন, জয় জয় শ্রী রাম। শ্রী রামচন্দ্রের জন্মভূমিতে মন্দির উদ্বোধনের আগে গেরুয়া পতাকা নিয়ে ছবিও পোস্ট করেছিলেন। রামলালার মূর্তির প্রথম ছবি প্রকাশ থেকে শুরু করে রাম মন্দিরের নানা ভিডিও ও ছবি তিনি নিয়মিত পোস্ট করছিলেন। এমনকী, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা নিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন তিনি। শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমিতে কৃষ্ণ লালা প্রতিষ্ঠার দাবিকে সমর্থনের পাশাপাশি ‘জয়তু হিন্দু রাষ্ট্রম’ বলেও ট্যুইট করেছিলেন কানেরিয়া (Danish Kaneria)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UPI Payment: নেপালে ইউপিআই দিয়ে পেমেন্ট! খুশি ভারতীয় পর্যটকরা

    UPI Payment: নেপালে ইউপিআই দিয়ে পেমেন্ট! খুশি ভারতীয় পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়রা নেপালে ইউপিআই-এর (UPI Payment) মাধ্যমে টাকার লেনদেন করতে পারবেন। শ্রীলঙ্কা, ফ্রান্স, মালদ্বীপের মতো এবার ভারতীয় পর্যটকরা নেপালে গিয়ে গুগল পে, ফোন পে, পেটিএম ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারবেন। কোনও পর্যটকের কাছে নগদ টাকা না থাকলে সমস্যায় পড়তে হবে না। স্বাভাবিকভাবেই নেপালে ইউপিআই চালু হলে, নেপাল ও ভারতের নাগরিকদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন সহজসাধ্য হবে।

    নেপালে ইউপিআই-এর সুবিধা

    এনসিপিসিআই ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্টস লিমিটেড (NIPCL), ন্য়াশনাল পেমেন্ট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার (NPCI) আন্তর্জাতিক শাখা ও ফোন পে পেমেন্টস সার্ভিস লিমিটেড, নেপালের পেমেন্ট নেটওয়ার্কের তরফে সম্প্রতি ঘোষণা করা হয় দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে ইউপিআই-এর মাধ্যমে নগদের লেনদেনে আর বাধা রইল না। ভারতীয় নাগরিকরা বা ইউপিআই (UPI Payment) ব্যবহারকারীরা কিউআর কোড স্ক্যান করে নেপালি ব্যবসায়ীদের পেমেন্ট করতে পারবেন। এনআইপিএল-এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসারের কথায়, ‘আমরা নেপালে ইউপিআই পেমেন্ট পদ্ধতি চালু করতে পেরে ও ফোন-পে-এর সঙ্গে হাত মেলাতে পেরে আনন্দিত। আমাদের এই উদ্যোগ একদিকে ডিজিটাল পেমেন্টে মানুষকে আরও বেশি উৎসাহিত করবে। অপরদিকে ব্যবসায়িক দিক থেকে সুবিধাজনক হবে। নতুন এক দিক খুলে দেবে। এর ফলে দুই দেশের বন্ধন আরও মজবুত হবে।’

    আরও পড়ুন: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    জনপ্রিয় মাধ্যম ইউপিআই

    বর্তমানে সিঙ্গাপুর, ফ্রান্স, কানাডা, ওমান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সহ একাধিক দেশে ইউপিআই অ্যাপ (UPI Payment) ব্যবহার করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নগদের লেনদেনের সুবিধা মিলছে। ডিজিটাল পেমেন্টের বিভিন্ন মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল ইউপিআই। টাকা পাঠানো, কেনাকাটা করা, ফোনের রিচার্জ কিংবা বিদ্যুতের বিল দেওয়া— সর্বত্রই এখন ইউনিফায়েড পেমেন্টস ইন্টারফেস বা ‘ইউপিআই’-এর মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে। এনআইপিএলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিতেশ শুক্লা এ প্রসঙ্গে বলেন, “এই উদ্যোগটি শুধুমাত্র ডিজিটাল পেমেন্ট সেক্টরে উদ্ভাবনের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতিই প্রতিফলিত করে না, বরং বাণিজ্যের জন্য নতুন রাস্তা তৈরি করার, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার প্রতি আমাদের উদ্দাম আগ্রহকেও প্রতিফলিত করে। অন্যদিকে, ফোনপে (Fonepay) এর প্রধান কার্যনির্বাহী আধিকারিক ডি কুমার দাবি করেছেন যে এর (UPI) ফলে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য ও পর্যটনের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হবে। এটি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও অগ্রগতির দিকে নিয়ে যাবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nirav Modi: ফেরত দিতে হবে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ৬৬ কোটি টাকা, নীরব মোদিকে নির্দেশ লন্ডন হাইকোর্টের

    Nirav Modi: ফেরত দিতে হবে ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ৬৬ কোটি টাকা, নীরব মোদিকে নির্দেশ লন্ডন হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমস্যা বাড়ল ‘পলাতক’ ভারতীয় ব্যবসায়ী নীরব মোদির। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি মামলায় তাঁকে  ফেরত দিতে হবে ৮০ লক্ষ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৬৬ কোটি টাকা। শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিল লন্ডন হাইকোর্ট। বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে থাকা ওই ব্যবসায়ীর সম্পত্তি নিলাম করে সেই অর্থ ফেরত দিতে হবে, বলে জানিয়েছে আদালত। রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক পিএনবির কাছ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করেই দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদি (Nirav Modi)। এখন লন্ডনের (London High Court) একটি জেলে রয়েছেন তিনি।

    আদালতের নির্দেশ 

    দুবাইয়ে অবস্থিত নীরব মোদির (Nirav Modi) একটি সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে লন্ডন হাইকোর্টের (London High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া কর্তৃপক্ষ। আবেদনে জানানো হয়, ‘ফায়ারস্টার ডায়মন্ড এফজেডই’ নামে সংস্থার কাছ থেকে মোট ৮০ লক্ষ ডলার পায় তারা। শুক্রবার সংশ্লিষ্ট মামলার শুনানিতে ‘সামারি জাজমেন্ট’ দেয় আদালত। বিচারপতি নির্দেশ দেন, নীরব মোদিকে ওই টাকা ফেরত দিতেই হবে। বিশ্বের যে কোনও প্রান্তে থাকা তাঁর সম্পত্তি নিলাম করে অর্থ উদ্ধারের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার মামলার প্রেক্ষিতে আদালতের পর্যবেক্ষণ, হিরে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এই মামলা আর এগোনোর প্রয়োজন নেই। অতি সত্ত্বর তাঁর সংস্থার কাছ থেকে আসলের ৪০ লক্ষ ডলার এবং সুদের ৪০ লক্ষ ডলার মিলিয়ে মোট ৮০ লক্ষ ডলার নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: হাতির পিঠে জঙ্গল পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী, কাজিরাঙায় জিপ সাফারিও করলেন মোদি

    নীরব মোদির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    ভারত এবং ব্রিটেনের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী, অর্থনৈতিক অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রক্রিয়া চললে সেক্ষেত্রে এক দেশ অপর দেশের সঙ্গে তদন্ত সংক্রান্ত তথ্য আদানপ্রদান করবে। সূত্রের খবর, জানা গিয়েছে, সম্প্রতি ভারতের একটি তদন্তকারী দল ঋণখেলাপি ‘পলাতক’ ব্যবসায়ীদের নাগাল পেতে ব্রিটেনে পাড়ি দিচ্ছে। ইডি, সিবিআই এবং জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)-র উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের নিয়ে তৈরি হওয়া দলটির নেতৃত্ব দেবেন বিদেশ মন্ত্রকের এক আধিকারিক। পাশাপাশি, ওই দল ব্রিটিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে সেদেশে থাকা ওই ব্যবসায়ীদের নামে-বেনামে সম্পত্তিগুলিকেও বাজেয়াপ্ত করার আবেদন জানাবে। যদিও কেন্দ্রের তরফে আনুষ্ঠানিক ভাবে এখনও এই বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। উল্লেখ্য, কিছু দিন আগে ইডির একটি অভিযোগ অনুযায়ী, পিএনবির সঙ্গে সব মিলিয়ে ৭০২৯.০৭ কোটি টাকার প্রতারণা করেছেন নীরব (Nirav Modi)। সব মিলিয়ে মোদির ১৩৯৬.০৭ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে তারা। এই সম্পত্তি কাদের হাতে যাবে, তার শুনানিও চলছে বিশেষ আদালতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Garry Kasparov: পুতিন বিরোধী স্বর তোলাই ভুল! বিশ্বখ্যাত দাবাড়ু গ্যারি কাসপারভকে ‘জঙ্গি’ তকমা রাশিয়ার

    Garry Kasparov: পুতিন বিরোধী স্বর তোলাই ভুল! বিশ্বখ্যাত দাবাড়ু গ্যারি কাসপারভকে ‘জঙ্গি’ তকমা রাশিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাবায় প্রাক্তন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন গ্যারি কাসপারভ (Garry Kasparov)। ইউক্রেনে রাশিয়ার (Russia) সামরিক অভিযানের পর থেকে ভ্লাদিমি পুতিনের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন রুশ দাবাড়ু। এবার সেই কাসপারভকে জঙ্গি তকমা দিয়ে দিল ক্রেমলিন। রাশিয়ার আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা রসফিনমনিটরিং দাবার ওই গ্র্যান্ডমাস্টারকে জঙ্গি ও চরমপন্থীদের তালিকাভুক্ত করেছে। 

    কী বলছে পুতিন সরকার

    নিপীড়ন এবং প্রাণনাশের আশঙ্কায় ২০১৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাস করেন কাসপারভ (Garry Kasparov)। এর আগে ২০২২ সালে রাশিয়ার (Russia) বিচারমন্ত্রক কাসপারভকে ‘বিদেশি এজেন্টদের’ তালিকায় যুক্ত করেছে। এবার কাসপারভকেও জঙ্গি তকমা দেওয়া হল। মনে করা হচ্ছে রাশিয়ার আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা এর পরে প্রাক্তন দাবা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন কাসপারভের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ‘ফ্রিজ’ করে দিতে পারে। এই সংস্থা মূলত খেয়াল রাখে আর্থিক প্রতারণা সংক্রান্ত কোনও ঘটনা হচ্ছে কিনা। জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে কেউ আর্থিক সহায়তা করছে কি না এটাও দেখে ওই আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আর সেই সংস্থাই এবার বড় পদক্ষেপ আনতে পারে গ্যারি কাসপারভের বিরুদ্ধে। 

    আরও পড়ুন: নারী দিবসে মোদি সরকারের উপহার, উজ্জ্বলা প্রকল্পে রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি আরও ১ বছর

    কেন এই পদক্ষেপ

    আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে জন্ম কাসপারভের। সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত ছিল এই জায়গা। ২২ বছর বয়সে ১৯৮৫ সালে প্রথম বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন কাসপারভ (Garry Kasparov)। কনিষ্ঠতম হিসেবে তিনি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের সিংহাসনে বসেছিলেন। ১৯৮৪ থেকে অবসর নেওয়া পর্যন্ত তিনি বিশ্বের এক নম্বর ছিলেন। রেকর্ড ২৫৫ মাস। ২০০৫ সালে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার জন্য দাবা থেকে অবসর নেন। ষাট বছর বয়সী গ্যারি কাসপারভ প্রথম থেকেই ছিলেন ঘোর পুতিন বিরোধী। রাশিয়ার গণতন্ত্র নেই বলে একাধিকবার অভিযোগ করে সরব হয়েছিলেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের সময় কিয়েভের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জানিয়েছিলেন আর্জি। পুতিন বিরোধী প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়নের এই মনোভাব মেনে নিতে পারেনি রাশিয়া। তাই কাসপারভের বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ বলে অনুমান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • International Women’s Day: আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস, এই দিনটির বিশেষত্ব জানেন?

    International Women’s Day: আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস, এই দিনটির বিশেষত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। প্রতিবছর এই দিনটি আন্তর্জাতিক নারী দিবস (International Women’s Day) হিসেবে পালিত হয়। এই দিনের মূল উদ্দেশ্য হল, সমাজে পুরুষ এবং নারীর বিভেদকে দূর করা। পুরুষের তুলায় নারীকে করুণার দৃষ্টিতে বা অবহেলিত না দেখে সামাজিক সাম্যের কথাকে প্রাধান্য দেওয়া হয় এই দিনে। প্রত্যেক নারীর অধিকারকে সুরক্ষিত করাই এই নারী দিবসের প্রধান ভাবনা।

    কীভাবে শুরু নারী দিবসের ভাবনা (International Women’s Day)?

    সালটা ১৯০৯। সেই সময় থেকেই সারা বিশ্বে পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীরা বিশেষ জায়গা তৈরি করতে শুরু করে। আমেরিকার সোশ্যালিস্ট পার্টির ঘোষণার পর রাষ্ট্রসংঘে আন্তর্জাতিক নারী দিবস (International Women’s Day) সম্পর্কে ঘোষণা হয়। এরপর থেকেই সমাজে নারীদের সমান অধিকার, ভোটের অধিকার এবং বৈষম্যকে দূরীকরণের বিষয়ে নানা স্তরে দাবি-দাওয়া উঠতে শুরু করে। পরে ১৯১১ সালের ৮ মার্চ অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, জার্মানি এবং সুইৎজারল্যান্ডে প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত হয়। এরপর একই দিন থেকে পালিত হয় সারা বিশ্বে। 

    নারী দিবসের গুরুত্ব

    এই আন্তর্জাতিক নারী দিবসের (International Women’s Day) বিরাট গুরুত্ব রয়েছে। সমাজে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে নারীদের গুরুত্বকে তুলে ধরা হয়ে থাকে। সমাজে নারীরা নিজেদের প্রতিবন্ধকতাকে কীভাবে অতিক্রম করে এগিয়ে চলেছে সেই বিষয়ে আলোকপাত করার একটা প্রয়াস থাকে এই দিনে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং আর্থিক ক্ষেত্রে বিশেষ ক্ষমতায়ন এবং লিঙ্গবৈষম্য দূরীকরণের কথাও এই দিনে বলা হয়। সর্বত্র ৮ মার্চকে মাথায় রেখে নারীদের নিয়ে নানা রকম সম্মেলন এবং কর্মশালার আয়োজন করা হয়ে থাকে। একইসঙ্গে, নারী নির্যাতনের বিষয়কে সমাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং সচেতন করার প্রচেষ্টা করা হয়ে থাকে।

    এই বছরের থিম

    আন্তর্জাতিক নারী দিবস (International Women’s Day) প্রতি বছর একটি বিশেষ থিম নিয়ে পালিত হয়। এ বছর এই থিম হল ‘বিনিয়োগে নারী এবং দ্রুত অগ্রগতি।’ অর্থাৎ বিনিয়োগ ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিকে তুলে ধরা হয়েছে। থিমে মূলত অর্থনৈতিক দিকে নারী সমাজের স্বনির্ভরতার বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ২০২৪ সালের নারী দিবসের প্রচারাভিযানে লিঙ্গ সমতা অর্জনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসের তাৎপর্য তখনই স্বার্থক, যখন এটি নারীদের সামনে থাকা সকল বাধাকে ভেঙে দিতে সক্ষম হবে। সমস্ত চ্যালেঞ্জ উপেক্ষা করে এমন একটি পরিবেশ তৈরি করবে যেখানে সমস্ত নারীকে মর্যাদা ও সম্মান করার ভাবধারাকে সুরক্ষিত রাখবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • US Presidential Election: সরে দাঁড়ালেন নিকি হ্যালি, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেন-ট্রাম্পের লড়াই

    US Presidential Election: সরে দাঁড়ালেন নিকি হ্যালি, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেন-ট্রাম্পের লড়াই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (US Presidential Election) ফের মুখোমুখি হতে চলেছেন জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধবার নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থীর লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালেন নিকি হ্যালি (Nikki Haley)। জানা গিয়েছে, সুপার টুইসডেতে আমেরিকার ১৫টি প্রদেশে ছিল রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ের ভোট। এর মধ্যে ১৪টিতে ট্রাম্পের কাছে হারতে হয়েছে হ্যালিকে। এরপরেই রিপাবলিকান প্রার্থী হওয়ার লড়াই থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। 

    কী বললেন হ্যালি

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনি নিকি হ্যালি (Nikki Haley) বুধবার এক সাংবাদিক সম্মেলন করন। তিনি সারা আমেরিকা থেকে যে ‘অভাবনীয় সমর্থন’ পেয়েছেন তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে যোগ করেন যে,’সময় এসেছে আমার প্রচারকে থামানোর।’ নিকি বলেন, ‘ এটাই সম্ভাব্য যে জুলাইতে আমাদের পার্টি কনভেনশনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকেই আমাদের পার্টির প্রার্থী করা হবে।’

    নিকি বলেন, ‘আমি তাকে অভিনন্দন জানাই এবং তার মঙ্গল কামনা করি।’ আগামী নভেম্বর মাসে আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। নতুন করে কোনও অঘটন না ঘটলে, ডেমোক্র্যাট জো বাইডেনের সঙ্গে রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের লড়াইয়ের সম্ভাবনা বেশি। ভোটের ময়দান ছাড়লেও, যে ভাবনা চিন্তিায় তিনি বিশ্বাস করেন, সেই ভাবনা চিন্তাকে পূর্ণ সমর্থন যুগিয়ে যাবেন বলে জানান নিকি।

    আরও পড়ুন: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    ট্রাম্প-বাইডেন দ্বৈরথ!

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (US Presidential Election) রিপাবলিকান প্রার্থীর দৌঁড়ে প্রথম থেকে ছিল চারজনের নাম। ডোনাল্ড ট্রাম্প ছাড়া এই তালিকায় ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত বিবেক রামস্বামী, ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যান্টিস এবং সাউথ ক্যারোলিনার প্রাক্তন গভর্নর নিকি হ্যালি (Nikki Haley)। রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ের প্রাথমিক পর্বেই ছিটকে গিয়েছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত রামস্বামী। সেই সময় রিপাবলিকানদের ট্রাম্পকে সমর্থন করার জন্য জানিয়েছিলেন আবেদন। গত ২১ জানুয়ারি প্রার্থী বাছাইয়ের লড়াই থেকে সরে দাঁড়াতে দেখা যায় ফ্লোরিডার গভর্নরকে।এরপর লড়াই মূলত ছিল হ্যালি ও ট্রাম্পের মধ্যেও। এবার সাউথ ক্যারোলিনার প্রাক্তন গভর্নরও সরে দাঁড়ালেন। নিকির এই সিদ্ধান্তের ফলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে আরও কোনও বাধা রইল না বলে মনে করছে মার্কিন ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share