Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Narendra Modi: ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে’! মিশরে মোদিকে অভ্যর্থনায় হিন্দি গান

    Narendra Modi: ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে’! মিশরে মোদিকে অভ্যর্থনায় হিন্দি গান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনদিনের মার্কিন সফর সেরে শনিবার বিকালেই পিরামিডের দেশে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ঘটনাক্রমে, দীর্ঘ ২৬ বছর পর প্রথমবার কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মিশরে পা রাখলেন। মোদি কায়রো বিমানবন্দরে পা রাখতেই তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান মিশরের প্রধানমন্ত্রী মোস্তাফা মাদবাউলি। প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে দেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক শাড়ি পরে এক মহিলা ভারতীয় হিন্দি সিনেমার গান গেয়ে মোদিকে স্বাগত জানান। যা শুনে অভিভূত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘শোলে’-র জনপ্রিয় গান ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে’-র দু-কলি গেয়ে শোনানো হয় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে

    এদিন কায়রো বিমানবন্দরে ‘গার্ড অফ অনার’ নেওয়ার পর প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রাজধানী শহরের একটি হোটেলে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে তাঁর আলাপচারিতার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেখানে হাজির হতেই প্রবাসী ভারতীয় মহিলারা একেবারে ভারতীয় কায়দায় শাড়ি পরে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। তাঁদের মধ্যে জনৈক জিনা নামের একজন ভারতীয় হিন্দি সিনেমা ‘শোলে’-র জনপ্রিয় গান ‘ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে’-র দু-কলি গেয়ে শোনান প্রধানমন্ত্রী মোদিকে।

    গান শুনে অভিভূত প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)

    গান শুনে অভিভূত হয়ে যান প্রধানমন্ত্রী। তিনি ওই মহিলার সামনে দাঁড়িয়ে গানের দু-কলির সম্পূর্ণ অংশ মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং করতালি দিয়ে বাহবা দেন। তারপর তাঁর গানের ভূয়সী প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “কেউ বুঝতে পারবে না যে, আপনি মিশরের নাগরিক নাকি ভারতীয় মেয়ে।” গান গেয়ে মোদিকে স্বাগত জানাতে পেরে অভিভূত জিনা। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করার মুহূর্ত ছিল অসাধারণ।” জানা গিয়েছে, হিন্দি গানের রীতিমতো চর্চা করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত জিনা। তিনি জানান, ১২-১৩ বছর ধরে হিন্দি গানের চর্চা করছেন এবং ৬ বছর বয়সে প্রথম হিন্দি গান গাওয়া শুরু করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: যৌন কেচ্ছার পর এবার গোপন নথি ‘চুরি’-তে অভিযুক্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প

    Donald Trump: যৌন কেচ্ছার পর এবার গোপন নথি ‘চুরি’-তে অভিযুক্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে হেরে পদ ছাড়লেও আমেরিকার গোপন নথি সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। যৌন কেচ্ছার একাধিক মামলা ট্রাম্পের (Donald Trump) বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে সামনে এসেছে। এবার নথি চুরি মামলায় তাঁকে মূল অভিযুক্ত করে তদন্ত শুরু করতে চলেছে জো বাইডেন প্রশাসন।

    অভিযোগ ঠিক কী?

    আমেরিকার অধিকাংশ সংবাদমাধ্যমই জানিয়েছে, এই তথ্য ‘চুরি’র মামলায় ট্রাম্পকে ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত করা হয়েছে। সেদেশের বিভিন্ন মহল থেকে জানা গিয়েছে, ২০২০ সালে নিরাপত্তা সংক্রান্ত একাধিক নথি আমেরিকার মহাফেজখানা থেকে নিয়ে গিয়েছিলেন ট্রাম্প। কম করে প্রায় ২০০ গুরুত্বপূর্ণ নথি। অভিযোগ, সেগুলো আর ফেরত আসেনি। এনিয়ে চুরির তদন্ত শুরু হলে তদন্ত প্রক্রিয়ায় বাধা দেওয়ার চেষ্টাও নাকি করেন ট্রাম্প। বছর ঘুরলেই মার্কিন মুলুকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্প ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও রিপাবলিকান দলের প্রার্থী হয়ে নামতে চলেছেন বলেই জানা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, মাসকয়েক আগেই পর্নতারকাকে ঘুষ দেওয়ার মামলাতেও নাম জড়িয়েছিল ট্রাম্পের (Donald Trump)। এবার আর এক আইনি বিড়ম্বনায় পড়লেন তিনি। তবে বিশেষজ্ঞ মহল বলছে, “মার্কিন ইতিহাসে প্রথম। এর আগে কোনও প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এত মামলা দায়ের হয়নি।”

    কী বলছেন ট্রাম্প (Donald Trump)?

    এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ভুয়ো অভিযোগ আনার জন্য বাইডেন প্রশাসনকে দুষছেন ট্রাম্প। প্রাক্তন এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট লিখেছেন, “দুর্নীতিগ্রস্ত বাইডেন প্রশাসন আমার আইনজীবীকে জানিয়েছে, আমি নাকি এই মামলায় অভিযুক্ত হতে চলেছি।” ট্রাম্প এ-ও লিখেছেন, “মঙ্গলবার তাঁকে মায়ামির যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালতে ডেকে পাঠানো হয়েছে।” তাঁর আরও সংযোজন, “আমি কখনও ভাবিনি যে, দেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এমন কিছু হওয়া সম্ভব।” হাউসের স্পিকার, কেভিন সমাজ মাধ্যমে ট্রাম্পের পাশেই দাঁড়িয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ৩৬ ঘণ্টা পর! সানফ্রান্সিসকো উড়ে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার বিকল্প বিমান

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Train Accident: ট্রেন দুর্ঘটনায় বাইডেনের দুঃখ প্রকাশ! বিশ্বনেতাদের সাহায্যের আশ্বাস

    Train Accident: ট্রেন দুর্ঘটনায় বাইডেনের দুঃখ প্রকাশ! বিশ্বনেতাদের সাহায্যের আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালাসোরের মর্মান্তিক রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) দুঃখ প্রকাশ করলেন বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারা। দিলেন সাহায্যে আশ্বাসও। শনিবারই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এক বিবৃতি জারি করে জানিয়েছেন যে ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনার (Train Accident) কথা শুনে তিনি মর্মাহত। দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, চিনের প্রেসিডেন্ট জিংপিং, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা।

    কী বললেন বাইডেন?

    এদিন বাইডেন বলেন, ‘‘আমি এবং ফার্স্ট লেডি দুজনেই মর্মাহত হয়েছি এই ভয়ঙ্কর রেল দুর্ঘটনার খবর পেয়ে। সমবেদনা জানাচ্ছি নিহতদের পরিবারবর্গকে। ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর।’’

    কী বললেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট?

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, ‘‘এই মর্মান্তিক রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) আমরা গভীর দুঃখ প্রকাশ করছি। সমবেদনা জানাচ্ছি যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের পরিবারবর্গকে এবং যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’’

    কি বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী?

    নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে ঋষি সুনক লেখেন, ‘‘আমি প্রার্থনা করছি ক্ষতিগ্রস্ত সমস্ত মানুষদের জন্য। যাঁরা ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার মধ্যে পড়েছেন।’’

    বার্তা পাঠিয়েছেন চিনের প্রেসিডেন্টও

    ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে চীনের প্রেসিডেন্ট জিংপিং শোক বার্তা পাঠিয়েছেন।

    শোকপ্রকাশ জাপানের প্রধানমন্ত্রীরও

    জাপানের প্রধানমন্ত্রীর এদিন লেখেন, ‘‘সমস্ত জাপানের মানুষ ভারতের এই ভয়ঙ্কর রেল দুর্ঘটনায় শোকাহত।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine war: রাশিয়ার তেলের পাইপ লাইনে ড্রোন হামলা ইউক্রেনের! পাল্টা কী নির্দেশ দিলেন পুতিন?

    Russia Ukraine war: রাশিয়ার তেলের পাইপ লাইনে ড্রোন হামলা ইউক্রেনের! পাল্টা কী নির্দেশ দিলেন পুতিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার তেলের পাইপ লাইনগুলির উপর হামলা চালাচ্ছে ইউক্রেন (Russia Ukraine war)। রাশিয়ার সংবাদ সংস্থার সূত্রে খবর, পশ্চিম সাইবেরিয়ান থেকে ইউরোপ পর্যন্ত পাইপলাইনে শনিবারও একাধিক ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। শোনা যাচ্ছে, চলতি সপ্তাহে রাশিয়ার উপর ড্রোন হামলার পরিমাণ ক্রমশই বাড়িয়ে চলেছে ইউক্রেন। যদিও এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। কিন্তু রবিবারই পুতিন রাশিয়ান সেনাকে অতি দ্রুত মস্কোর দখলে থাকা ইউক্রেনের অঞ্চলে প্রবেশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

    ড্রোন হামলা….

    মস্কোর উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত টিভার অঞ্চলের তেলের পাইপ লাইনে এদিন দুটো ড্রোন হামলার খবর পাওয়া গেছে। এটি পৃথিবীর বৃহত্তম তেলের পাইপলাইন বলেই জানা গেছে। সে দেশের সংবাদ সংস্থা জানাচ্ছে, টিভার অঞ্চলের একটি গ্রামে এদিন ভেঙে পড়ে ইউক্রেনের ড্রোন। গ্রামটি ইউক্রেনের সীমানা থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানাচ্ছে, তারা গত ২৪ ঘন্টায় ১২টি ইউক্রেনের ড্রোনকে ধ্বংস করেছে।

    আরও পড়ুন: ইমরানের খেলা শেষ, তোপ দাগলেন নওয়াজ কন্যা মারিয়াম

    সেনাকে রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের অঞ্চলে দ্রুত প্রবেশের নির্দেশ দিলেন পুতিন

    অন্যদিকে, রবিবার প্রেসিডেন্ট পুতিন নির্দেশ দিয়েছেন, দ্রুত রাশিয়ান সেনাবাহিনীকে ইউক্রেনের (Russia Ukraine war) সেই সমস্ত অঞ্চলগুলিতে প্রবেশ করতে হবে, যা মস্কোর দখলে রয়েছে। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, চলতি সপ্তাহে রাশিয়ার উপরে ড্রোন হামলার ঘটনা বেড়ে যাওয়াতেই এমন নির্দেশ দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। রাশিয়ান সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, খাবার, বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী, সামরিক ও বেসামরিক যানবাহন অতি দ্রুত মস্কোর দখলে থাকা ইউক্রেনের অঞ্চলে পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন। আবারও কি তাহলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরোদমে শুরু হতে চলেছে? উদ্বিগ্ন আন্তর্জাতিক মহল। অন্যদিকে শনিবার ইউক্রেনও ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা পাল্টা আক্রমণের জন্য প্রস্তুত আছে। প্রসঙ্গত, ১৫ মাস ধরে এই যুদ্ধ চলছে। খেরসন, জাপোরিঝিয়া, লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক হল ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল যা বর্তমানে রাশিয়ার দখলে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ইমরানের খেলা শেষ, তোপ দাগলেন নওয়াজ কন্যা মারিয়াম

    Imran Khan: ইমরানের খেলা শেষ, তোপ দাগলেন নওয়াজ কন্যা মারিয়াম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্যা মারিয়াম নওয়াজের তোপের মুখে পড়লেন ইমরান খান (Imran Khan)। তেহরিক-ই-ইনসাফ এর প্রধান ইমরান খানের উদ্দেশে নওয়াজ কন্যা বলেন, ‘‘আপনার খেলা শেষ।’’ এদিন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে শিয়াল বলেও কটাক্ষ করেছেন মারিয়াম। প্রসঙ্গত, মারিয়াম নওয়াজ হলেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ পিএমএল(এন) এর সহ-সভাপতি।

    আরও পড়ুন: একাত্তরে বাংলাদেশের গণহত্যাকে আন্তজার্তিক স্বীকৃতি দিতে ঢাকায় ডাচ টিম

    দলের যুব সম্মেলনে ইমরানকে (Imran Khan) একহাত নেন মারিয়াম

    শনিবার পাকিস্তানের বাহারিতে তাঁর দলের একটি যুব সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন মারিয়াম। পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ইমরানের (Imran Khan) দল তেহরিক-ই-ইনসাফ ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন নেতা। সেই ঘটনাকে টেনে এনে ইমরানের উদ্দেশে এই কটাক্ষ করেন মারিয়াম। পাশাপাশি ৯ মে ইমরানের গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে সারা পাকিস্তান জুড়ে যে অশান্তি এবং হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে, তারও কড়া নিন্দা করতে শোনা যায় নওয়াজ কন্যাকে। তিনি এদিন আরও বলেন, ‘‘একজন নেতা যখন শিয়ালের মতো হন, তখন তাঁর সঙ্গে কেমন করে মানুষ থাকবে?’’ এরপর পাকিস্তানে হওয়া যাবতীয় হিংসার দায় তিনি ইমরানের উপর চাপিয়ে দিয়ে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের হিংসার আসল ষড়যন্ত্রী ইমরান।’’

    চলতি মাসেই ইমরানের (Imran Khan) গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়েছিল গোটা পাকিস্তান

    জমি দুর্নীতির অভিযোগে ৯ মে ইমরানের গ্রেফতারির পর সে দেশের পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। ইমরানের দলের কর্মী-সমর্থকরা রাস্তায় নেমে গাড়ি জ্বালাতে থাকেন। পাশাপাশি সেনা অফিসারদের বাড়িতেও চলে হামলা। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের বাড়ি ঘেরাও করেও বিক্ষোভ দেখাতে থাকে ইমরানের দল। তাঁর জামিনের দিনেও হিংসা ছড়ায় কোর্ট চত্বরে। সেখানে তাঁর সমর্থকদের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে। হিংসায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G-7: ‘বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের মুখে তুলে দিতে হবে খাবার’, জি-৭ সম্মেলনে বললেন মোদি

    G-7: ‘বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের মুখে তুলে দিতে হবে খাবার’, জি-৭ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের মুখে তুলে দিতে হবে খাবার। শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাপানের হিরোসিমায় জি-৭ (G-7) এর সম্মেলনে খাদ্য নিরাপত্তার প্রসঙ্গও তোলেন তিনি (PM Modi)। খাদ্য নিরাপত্তা, রাসায়নিক সার এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপরও জোর দেওয়ার কথা বলেন তিনি। ওই সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাসায়নিক সারের ক্ষেত্রে সম্প্রসারণবাদী মানসিকতা অবলম্বন করতে হবে। প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের ওপরও জোর দেন তিনি।

    জি-৭ (G-7) এর সম্মেলনে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী ১০টি পয়েন্টের ওপর জোর দেন। এর মধ্যে ছিল খাবার নষ্ট হওয়ার প্রসঙ্গও। রায়াসনিক সার নিয়ে মেরুকরণের কথাও বলেন। তুলে ধরেন খাদ্য শস্য হিসেবে মিলেটের উপকারিতা এবং প্রাসঙ্গিকতার কথা। উন্নত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপরও জোর দেন তিনি। সওয়াল করেন ডিজিটাল হেল্থ কেয়ারের পক্ষে। উন্নত বিশ্বের (G-7) দেশগুলির মডেল অনুসরণ করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারের ওপর জোর দিতে হবে। ভোগবাদে প্রাণিত উন্নয়নের মডেলও বদলে গিয়েছে।

    রাসায়নিক সার প্রসঙ্গে কী বললেন মোদি?

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের এমন খাবারের জোগান নিশ্চিত করতে হবে, যাতে সমাজের একটি মানুষও, বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষকও যেন প্রতিদিন মুখে দু মুঠো অন্ন তুলতে পারে। তিনি বলেন, বিশ্বে রাসায়নিক সারের জোগান আরও শক্তপোক্ত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক যেসব বাধা আসবে, তা দূর করতে হবে। আমাদের সহযোগিতার বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের ৪ ড্রোনকে গুলি করে নামাল বিএসএফ, মিলল মাদকও

    এদিন প্রধানমন্ত্রী খাবার নষ্টের প্রসঙ্গও তোলেন। তিনি বলেন, খাবার নষ্ট বন্ধ করতে হবে। এটা আমাদের সমবেত দায়িত্ব। বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এটা আমাদের করতেই হবে। জি-৭ (G-7) এর সদস্য দেশগুলি হল, আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন, ইটালি, জার্মানি, কানাডা এবং জাপান। বিশ্বের ধনীতম দেশগুলি জি-৭ এর সদস্য। এ বছর জি-৭ সম্মেলেন আয়োজক দেশ জাপান। সেই জাপানের তরফ থেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ভারত এবং আরও সাতটি দেশকে। এদিন গণতন্ত্র, প্রযুক্তি এবং উন্নয়নের ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের মধ্যে সেতুবন্ধন করতে পারে প্রযুক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ‘‘ইমরান খান সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, তোপ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    Imran Khan: ‘‘ইমরান খান সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, তোপ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ইমরান খান (Imran Khan) এবং তাঁর তেহেরিক-ই-ইনসাফ পার্টি সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, এমনই মত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের। তিনি বলেন, ‘‘যারা দেশের সম্পত্তির ক্ষতি করেছে, লুট করেছে, সেনা অফিসারদের বাসভবনে হামলা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’ আর্থিক সংকটে ভোগা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘কয়েক দশক ধরে বহিঃশত্রুরা যা করতে পারেনি, তাই ইমরান খান (Imran Khan) এবং তাঁর দলের কর্মীরা করে দেখিয়েছে।’’ দেশ জুড়ে এই হিংসা যারা ছড়িয়েছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে আইন এবং সংবিধান অনুযায়ী।’’ প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৯ তারিখ জমি দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হয় পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে। তারপরেই দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপক অশান্তি, হিংসায় অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে পাকিস্তান। বাদ যায়নি পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের বাড়িও। তাঁর বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তেহেরিক-ই-ইনসাফের সদস্যরা। দেশজুড়ে চলা এই হিংসার ঘটনায় ১৫ জনেরও বেশি নিহত হন। কোনও কোনও জায়গাতে কারফিউ অবধি জারি করতে হয় পাকিস্তান সরকারকে। সে দেশের সেনা আধিকারিকদের বাসভবনেও হামলা চালায় তেহেরিক-ই-ইনসাফের সদস্যরা।

    শুক্রবার রাতে জামিন পান ইমরান (Imran Khan)

    শুক্রবার রাতে জামিন পান ইমরান খান। তাঁর জামিনের দিনেও হিংসা ছড়ায় ইসলামাবাদ হাইকোর্ট চত্বরে। তেহরিক-ই-ইনসাফের সদস্যদের বিরুদ্ধে গুলি চালনার অভিযোগ আনে পুলিশ। এরকম অবস্থায় পাকিস্তানের মন্ত্রিসভার বৈঠকে শেহবাজ শরিফকে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করারও পরামর্শ দেওয়া হয়। ইমরানের জামিনের পর শেহবাজ সুপ্রিম কোর্টের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছেন, যারা হিংসা ছড়িয়েছে তাদের প্রত্যেককে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে।

    এদিন শেহবাজ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের সেনা এই সমস্ত হিংসাত্মক কার্যকলাপকে সমর্থন করবে না এবং যারা এই ধরনের অশান্তির আগুন দেশে ছড়াবে, তাদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jeans: ফ্যাশন দুনিয়ার কেতাদুরস্ত জিন্স তৈরি হয়েছিল কাদের জন্য? জানলে অবাকই হবেন

    Jeans: ফ্যাশন দুনিয়ার কেতাদুরস্ত জিন্স তৈরি হয়েছিল কাদের জন্য? জানলে অবাকই হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন আট থেকে আশি, সবার জামাকাপড়ের তালিকায় জিন্স (Jeans) বা ডেনিম-এর প্যান্ট থাকবেই থাকবে। ছেলে হোক বা মেয়ে, নিত্য পরিধান হিসাবে জিন্স বহুল জনপ্রিয়। সবথেকে যে বিষয়টি জিন্সকে বেশি জনপ্রিয় করেছে সেটি হল, এর কাপড় মজবুত, সস্তা ও খুবই টেকসই। শুধু বর্তমান নয়, প্রায় ষোড়শ শতক থেকে এর জনপ্রিয়তা একে ফ্যাশন দুনিয়ায় অনেকটাই এগিয়ে রেখেছে। কিন্তু একটা কথা জানলে অবাক হতেই হবে, এই জিন্স কিন্তু ফ্যাশন দুনিয়ার জন্য বানানো হয়নি।

    কী এই জিন্সের ইতিহাস?

    ইতিহাস থেকে জানা যায়, ষোড়শ শতকে এই জিন্স (Jeans) নামের উৎপত্তি হয়। সেই সময় বিভিন্ন কলকারখানা এবং শিল্পক্ষেত্রে শ্রমজীবীদের জন্য মজবুত ও টেকসই পোশাক হিসেবে জিন্স ব্যবহার করা হত। জিন্সের পোশাক প্রথম তৈরি করা হয় ইতালির জেনোয়া এলাকায়। এই জেনোয়া থেকেই প্রথম ‘জিন’ শব্দটির উৎপত্তি হয়। পরবর্তীতে ফ্রান্সের নিম নামক এলাকার কিছু তাঁতি এই ধরনের কাপড় তৈরি করতে শুরু করেন। এই কাপড়কে ডি নিম (De nimes) নামকরণ করেন তাঁরা। পরে সেই নামই ধীরে ধীরে ডেনিমে পরিবর্তিত হয়। পরে উনিশ শতকে ডেভিস নামক ইউরোপের একজন লাটাভিয়ন এই জিন্স প্যান্ট তৈরি করেন। সেই সময় তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাভেডায় একজন বিক্রয়কর্মী হিসেবে এখানকার খনি শ্রমিকদের এই জিন্সের প্যান্ট বিক্রি করতে থাকেন এবং সেখান থেকে তিনি ভালো মাপের টাকা উপার্জন করেন। আস্তে আস্তে তখন থেকেই শ্রমিকদের ব্যবহারের পোশাক থেকে সাধারণের পোশাক হিসাবে এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে।

    জিন্সের পিছনে বা পকেটে ধাতব বোতামের মতো রিভেট কেন থাকে? 

    এরও আছে এক ইতিহাস। শোনা যায়, একসময় এক খনি শ্রমিকের স্ত্রী এক তাঁতিকে জানিয়েছিলেন, প্রায়ই তাঁর স্বামীর প্যান্টের পকেট ছিঁড়ে যায়। কাজ করার সময়, প্রতিদিন এই সমস্যায় পড়তে হয় তাঁকে। কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? যেমন করে হোক এর উপায় বের করতে বলেন তিনি। এই সমস্যার কথা শুনে এই বিষয়ে দিনরাত এক করে ভাবতে শুরু করেন জ্যাকব ডেভিস নামএর একজন তাঁতি। এর সমাধােস্বরূপ জিন্সের (Jeans) পকেটগুলিতে ধাতব বোতামের মতো রিভেট বসিয়ে দেন, যাতে পকেটগুলি আগের মতো ছিঁড়ে না যায়। এখনও জিন্সের প্যান্টে এই রিভেটের দেখা মেলে। অনেকের ধারণা, ওটা ফ্যাশনের জন্য। কিন্তু আদৌ তা নয়। এগুলি স্টাইল বা সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য নয়।

    জিন্স প্যান্টের রং সাধারণত বেশিরভাগ নীল রঙেরই হয়, কিন্তু কেন? 
     
    যখন জিন্সের (Jeans) প্যান্টের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়, তখন নীল রঙের প্যান্ট সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয় এবং নীল রঙের জিন্সেরই সবথেকে বেশি উৎপাদন হতে থাকে। এরও কয়েকটি বিশেষ কারণ আছে। এই নীল রংই কেন সবথেকে বেশি জনপ্রিয়, তা নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আছে। যে সময় জিন্সের উৎপত্তি হয়, সে সময় আমেরিকাতে প্রচুর নীল চাষ হত। তাই তা ছিল সবথেকে বেশি সহজলভ্য। সেই কারণেই নীল রং ব্যবহার করা হত। আর খনি এলাকা বা কোনও শিল্পক্ষেত্রে কাজ করার সময় প্যান্টে অনেক দাগ লেগে যেত। সেগুলিকে ঢাকার জন্য নীল রং ছিল সবথেকে উপযোগ্য। আবার নীলের রং উঠে গিয়ে হালকা হয়ে গেলেও এই প্যান্ট অনায়াসে পরা যেত। এভাবেই শ্রমজীবী মানুষদের জন্য তৈরি জিন্স গোটা পৃথিবী জুড়ে আজ সাধারণ মানুষের নিত্য ব্যবহৃত পোশাক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • US Firing: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা! ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    US Firing: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা! ভিড়ে ঠাসা শপিং মলে বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা (US Firing)। শপিং মলে এলোপাথাড়ি গুলিবর্ষণের জেরে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৯ জনের। পরে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে বন্দুকবাজও। টেক্সাসের (Texas) ঘটনায় চাঞ্চল্য। স্থানীয় সূত্রে খবর, শনিবার রাতে টেক্সাসের ডালাসে একটি শপিং মলে ব্যাপক ভিড় ছিল। সপ্তাহান্তে বেশ খোশ মেজাজেই ছিলেন ক্রেতারা। আচমকাই কান ফাটানো গুলির আওয়াজ। ভয়ে এদিক ওদিক ছোটাছুটি শুরু করে দেন ক্রেতারা। কান্না জুড়ে দেন শিশুরা। ব্যাপক ভিড় হওয়ায় এদিন শপিং মলটিতে ছিল পুলিশও।

    রক্তাক্ত আমেরিকা (US Firing)…

    পুলিশের দাবি, বন্দুকবাজ ওই যুবকের গুলিতে ১৬ জন জখম হন। খবর পেয়ে দমকল বাহিনী এসে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় স্থানীয় হাসপাতালে। পরে সেখানেই মৃত্যু হয় ৯ জনের। মৃতদের মধ্যে রয়েছে বছর পাঁচেকের এক শিশুও। ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন আরও ৭ জন। দমকল সূত্রে খবর, মৃতদের (US Firing) বয়স ৫ থেকে ৬১ বছর। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে দমকলের আশঙ্কা।

    টেক্সাস পুলিশ বিভাগের প্রধান ব্রায়ান হার্ভি জানান, গুলি চালানোর খবর পেয়েই সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে শপিং মলে উপস্থিত সাধারণ মানুষকে উদ্ধার করে আনা হয়। আহতদের কয়েকজনকে ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত বন্দুকবাজের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে পুলিশের। মৃত্যু হয়েছে বন্দুকবাজের। তার নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। জানার চেষ্টা চলছে হামলার কারণও। টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট গণহত্যার এই ঘটনাকে অভাবনীয় বিপর্যয় বলে উল্লেখ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: নিভল অশান্তির আগুন, শান্তি ফিরল মণিপুরে, নিট ইউজি ২০২৩ স্থগিত

    আমেরিকায় (US Firing) যে কেউই নিজের কাছে বন্দুক রাখতে পারেন। তাই প্রায়ই বন্দুকবাজের হামলা খবর প্রকাশ্যে আসে। কখনও বন্দুকবাজ হামলা চালায় স্কুলে, কখনও বা শপিং মলে। জনবহুল বিভিন্ন স্থানেও হামলা চালায় বন্দুকবাজরা। তাদের নিশানা থেকে বাদ যায় না শিশু কিংবা বৃদ্ধ। কেবল টেক্সাসই নয়, আমেরিকার অন্যত্রও কানে আসে এই ঘটনার খবর। তাই গুলিবিদ্ধ হয়ে এ দেশে মৃত্যুর ঘটনা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি-ই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Necrophilia cases in Pakistan: মহিলাদের মৃতদেহ তুলে ধর্ষণ! পাকিস্তানে কবরে দেওয়া হচ্ছে তালা

    Necrophilia cases in Pakistan: মহিলাদের মৃতদেহ তুলে ধর্ষণ! পাকিস্তানে কবরে দেওয়া হচ্ছে তালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলাদের মৃতদেহের প্রতিও বিকৃত যৌনাচার বৃদ্ধি পাচ্ছে পাকিস্তানে! শুনতে অবাক এবং ঘৃণা লাগলেও এমন ঘটনাই সেদেশে ঘটছে। সমাজকর্মীদের অভিযোগ, পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, পাকিস্তানে মৃত মেয়েদের কবরে তালা লাগিয়ে তাদের শরীর রক্ষা করছে পরিবার। কবর থেকে মৃত যে কোনও বয়সের মেয়ের দেহ খুঁড়ে বের করে যৌন সঙ্গম, ধর্ষণ, অত্যাচার এবং শারীরিক নিগ্রহের ঘটনা (Necrophilia cases in Pakistan) পাকিস্তানের সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    ঘটনা ঠিক কী ঘটছে?

    পাকিস্তানের এক সমাজকর্মী সামজিক মাধ্যম ট্যুইটারে মৃত মেয়েদের কবরকে তালাবন্দি করে রাখার ছবি ছড়িয়ে দিয়ে জানান, মৃত মেয়েদের ধর্ষণ Necrophilia cases in Pakisthan আটকাতেই এই তালা। তবে এই ঘটনা আকস্মিক নয়। ২০২২ সালে পাকিস্তানের গুজরাটের চক কমলা গ্রামে এক কিশোরীর মৃতদেহ মাটির নিচ থেকে তুলে ধর্ষণের অভিযোগ উঠে আসে। ২০২১ সালে উপকূলীয় শহর গোলামুল্লাহতে, ২০২০ সালে পাঞ্জাব শহরে, ২০১৯ সালে করাচির ল্যান্ড টাউনে, ২০১৩ সালে গুজরানওয়ালায় একইভাবে মৃত মহিলার দেহ তুলে নিয়ে সঙ্গম করে বিকৃত যৌনাচারের অভিযোগ পাওয়া যায়। ২০১১ সালে উত্তর জানিমাবাদ থেকে মুহামদ রিজওয়ান নামক এক গোরস্থানের রক্ষীকে গ্রেফতার হয়। এই অভিযুক্ত স্বীকার করে যে প্রায় ৪৮ টি মৃত নারীর দেহ মাটি থেকে তুলে যৌন নির্যাতন (Necrophilia cases in Pakistan) করেছে। পাক প্রশাসন বিভিন্ন সময়ে বিশেষ তদন্ত শুরু করেছিল। কিন্তু কোনও সমাধান না হওয়ায় মৃত মেয়েদের অভিভাবকরা কবরে তালা দিয়ে মৃতের শরীরে যৌনাচার বন্ধের পথে হাঁটতে বাধ্য হয়েছেন। 

    সমাজ কর্মীদের প্রতিক্রিয়া

    পাকিস্তানের বিশিষ্ট সমাজকর্মী লেখক হারিস সুলতান ট্যুইটারে মৃত মেয়ের কবরে তালাবন্দি ছবি পোস্ট করে বলেন, পাকিস্তানে মৃত মেয়েদের যাতে ধর্ষণ না করা হয়, সেই জন্যই কবরে তালা। তাঁর লেখা একটি বই ‘দ্যা কারসি অফ গড হোয়াই আই লেফট ইসলাম’ তে তিনি পাকিস্তানের সমাজে বিকৃত যৌন আচরণের (Necrophilia cases in Pakisthan) মধ্যে ধর্মীয় অন্ধত্ব এবং গোঁড়ামি বিশেষ কারণ হিসাবে দেখিয়েছেন। পাকিস্তনের সাজিদ ইউসুফ শাহ নামে আরেক সমাজতাত্ত্বিক গবেষক মনে করেছেন, যৌন ক্ষুধা এবং অবদমিত সমাজ জন্ম নিয়েছে পাকিস্তানে। এই ঘটনাগুলি কোনও বিচ্ছিন্ন নয়, মৃতদেহকে কবর থেকে তুলে এনে যৌন সম্পর্ক, নিগ্রহ ও ধর্ষণের ঘটনা (Necrophilia cases in Pakistan) সামজিক সমস্যা। পাকিস্তানে ন্যাশনাল কমিশন ফর হিউম্যান রাইট বিশেষ রিপোর্টে জানিয়েছে যে, পাকিস্তানে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী জীবনে কোনও না কোনও রকম নির্যাতনের শিকার অবশ্যই হয়েছেন। সমাজতাত্ত্বিকরা মনে করছেন, আগামী দিনে পাকিস্তান রাষ্ট্র এই বিকৃত যৌন সমস্যা এবং মৃত শরীরে যৌন নিগ্রহের বিষয়ে কী সদর্থক ভাবনাচিন্তা করে, সেটাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share