Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Pakistan: ঘোর আঁধারে পাকিস্তান, গাড্ডায় অর্থনীতির চাকা, ওয়াশিংটনের দ্বারস্থ ইসলামাবাদ

    Pakistan: ঘোর আঁধারে পাকিস্তান, গাড্ডায় অর্থনীতির চাকা, ওয়াশিংটনের দ্বারস্থ ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আক্ষরিক অর্থেই ঘোর আঁধারে পাকিস্তান (Pakistan)! হাঁড়ির হাল দেশের অর্থনীতির। এমতাবস্থায় সাহায্যের আশায় ফের আমেরিকার (US) দ্বারস্থ হয়েছে শাহবাজ শরিফের সরকার। জানা গিয়েছে, সোমবার আচমকাই বসে যায় সে দেশের গ্রিড। তার জেরে দেশের জেনারেটরগুলিকে প্রয়োজনের তুলনায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হয়েছে। অন্ধকারে ডুবে যান ২২০ মিলিয়ন পাক নাগরিক। পুরো একটি গ্রিড বসে যাওয়ার ঘটনা বিরল। তবে সেটাই হয়েছে পাকিস্তানে। গোটা একটা দিন কার্যত অন্ধকারেই কাটাতে হয়েছে পাকস্তানবাসীকে। কেন এই বিপর্যয়, সে ব্যাপারে মুখ খোলেননি পাকিস্তানের শক্তিমন্ত্রী।

    পাক অর্থনীতি…

    এদিকে, আক্ষরিক অর্থেই হাঁড়ির হাল পাক অর্থনীতির। দেশের ঋণ গিয়ে পৌঁছেছে ৬০ লক্ষ কোটি পাকিস্তানি রুপিতে। বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার তলানিতে। জানা গিয়েছে, বুধবার পাকিস্তানে (Pakistan) এক ডলারের মূল্য ছিল ২৩০ পাকিস্তানি রুপি। ২৪ ঘণ্টা পরে তার দাম দাঁড়ায় ২৫৫ টাকায়। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার শর্ত দিয়েছে, রুপির দামের ওপর কোনও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না পাকিস্তান। তা ছেড়ে দিতে হবে বাজারের হাতে। ফলে দ্রুত গতিতে কমতে শুরু করেছে পাকিস্তানি রুপির দাম। সম্প্রতি পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্ক দেশের ঋণ সংক্রান্ত তথ্য সামনে এনেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, গত অর্থবর্ষে পাকিস্তানের সরকারি ঋণ ছিল ৯ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি। ২০২২ সালের জুনের শেষে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৯ লক্ষ ২০ হাজার কোটি টাকা। পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রা ভাণ্ডারের দেখভাল করে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ পাকিস্তান। বর্তমানে এই ব্যাঙ্কের কাছে রয়েছে মাত্র ৪.৩৪৩ মার্কিন ডলার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অর্থে পাকিস্তানের চলবে মাত্র তিন সপ্তাহ।

    আরও পড়ুুন: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    এমতাবস্থায় আমেরিকার সাহায্য চেয়েছে পাক সরকার। তারা চাইছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার ১.১ বিলিয়ন ডলার ঋণ বরাদ্দ করুক, যাতে ডুবতে বসা অর্থনীতিকে টেনে তোলা যায়। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে পাকিস্তানকে (Pakistan) ৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার। জানা গিয়েছে, এই আর্থিক সঙ্কটের জন্য মূলত দায়ী ব্যাঙ্কের বাণিজ্যিক ঋণ পরিশোধ। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দুটি ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার পরে প্রায় ১০০ কোটি ডলার শোধ করতে হয় পাকিস্তানকে। এছাড়া, গত বছর জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের রেমিট্যান্স অনেক কমে গিয়েছে। সব মিলিয়ে গাড্ডায় ইসলামাবাদ। পাকিস্তান এই পরিস্থিতি কীভাবে সামলায়, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ISIS: মার্কিন অভিযানে সোমালিয়ায় খতম ইসলামিক স্টেটের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল

    ISIS: মার্কিন অভিযানে সোমালিয়ায় খতম ইসলামিক স্টেটের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খতম ইসলামিক স্টেটের (ISIS) অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার বিলাল আল সুদানি। আফ্রিকার সোমালিয়ায় (Somalia) আমেরিকা (America) সেনার স্পেশাল ফোর্সের হামলায় নিহত হয়েছেন তিনি। ওই আইএস নেতার সঙ্গে সঙ্গে খতম হয়েছেন তাঁর আরও ১০ সঙ্গীও। বিলাল আল সুদানি ও তাঁর ১০ সঙ্গীর নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে ওয়াশিংটনের তরফে। আমেরিকার প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন বলেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে ২৫ জানুয়ারি উত্তর সোমালিয়ায় আইএসের গোপন ডেরায় অভিযান চালিয়েছিল স্পেশাল ফোর্স। সেই অভিযানেই নিহত হয়েছেন বিলাল ও তাঁর সঙ্গীরা। বিলালের মৃত্যুতে আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়ায় আইএস বড় ধাক্কা খাবে বলেই দাবি মার্কিন সেনার জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফস কমিটির চেয়ারম্যান মার্ক মিলেরি।

    আইএস…

    এই প্রথম নয়, এর আগেও খতম হয়েছেন আইএসের (ISIS) সর্বোচ্চ নেতা। তবে তিনি মারা গিয়েছেন গত নভেম্বরে, সিরিয়ায় আমেরিকার এয়ারস্ট্রাইকে। আইএসের এই সর্বোচ্চ নেতার নাম আবু আল হাসান আল হাসেমি আল কুরেশি। তাঁর মৃত্যুর পর এই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রধান হন আবু আল হুসেন আল হুসেইনি আল কুরেশি। বুধবার মার্কিন সেনার হামলায় খতম হওয়া বিলাল এই জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রধান আবু আল হুসেন আল হুসেইনি আল কুরেশির ঘনিষ্ঠ ছিলেন বলেই সূত্রের খরব।

    আরও পড়ুুন: টাকা নিয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, ইডির জেরায় বিস্ফোরক কুন্তল ঘোষ

    অস্টিন বলেন, আইএস শীর্ষ নেতা ও তাঁর ১০ সঙ্গী নিহত হলেও, সাধারণ মানুষের কোনও ক্ষতি হয়নি। যাঁরা এই অভিযানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তাঁদের সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই। প্রসঙ্গত, মার্কিন সেনার অভিযানে ২০১৯ সালে খতম হন আইএসের (ISIS) প্রতিষ্ঠাতা আবু বকর আল বাগদাদি। তাঁর মৃত্যুর পরে জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতা হন আবু ইব্রাহিম আল হাশিমি আল কুরেশি। মার্কিন সেনা অভিযানে তাঁর মৃত্যুর পর দায়িত্ব দেওয়া হয় হাশেমিকে।

    আরও পড়ুুন: ‘বাংলাকে পথ দেখাচ্ছে শুভেন্দু’, ছেলেকে সার্টিফিকেট বাবা শিশিরের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Uyghur: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    Uyghur: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের উপর নিপীড়ন প্রতিদিন বাড়ছে। চিনের জ্বলন্ত সমস্যা শিনজিয়াং প্রদেশের উইঘুররা। তাঁদের বিরুদ্ধে অত্যাচার নিয়ে বারবার আন্তর্জাতিক মহলে সমালোচিত হয়েছে বেজিং। তবু নিজেদের পথ থেকে সরেনি বেজিং। চিনের ওই অঞ্চলে বসবাসকারী উইঘুরদের জীবন জেলখানায় বন্দিদের মতো হয়ে গিয়েছে। প্রতিটি আশ্রয় শিবির যেন কারাগার। 

    ডিটেনশন ক্যাম্পে আটক

    বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, শিনজিয়াং প্রদেশে চরমপন্থা এবং সন্ত্রাসদমনের নামে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বলে অভিযোগ। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ধর্ষণ, পুরুষদের জোর করে নির্বীজকরণের মতো ঘটনা ঘটেছে সেখানে। এমনকী, হঠাৎই নিজের বাড়ি থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে অনেকে। পরে যাদের আর কোনও খোঁজ মেলেনি। উইঘুর এবং অন্যান্য মুসলিম গোষ্ঠীর সদস্যদের সাধারণ নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। জোর করে ডিটেনশন ক্যাম্পে আটকে রাখা হচ্ছে তাদের। 

    শিনজিয়াং-এ প্রায় এক কোটি কুড়ি লক্ষ উইঘুর মুসলমান বাস করে। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টেই উঠে এসেছে সেখানকার মানুষদের দুর্দশার কথা। রিপোর্টে,‘শিনজিয়াংয়ে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ রয়েছে চিনের বিরুদ্ধে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিমের ‘স্বশাসিত’ শিনজিয়াং প্রদেশে চিন সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের উপর রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন চালানো হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: আজ ফের তাপসকে জিজ্ঞাসাবাদ ইডির! দীর্ঘ ১২ ঘণ্টা জেরায় নতুন কী তথ্য মিলল?

    অভিযোগ, উইঘুর এবং তুর্কিভাষী ১০ লক্ষেরও বেশি ইসলাম ধর্মাবলম্বীকে শিনজিয়াংয়ের বিভিন্ন ‘ডিটেনশন ক্যাম্পে’ বন্দি করে রাখা হয়েছে। বলপূর্বক তাঁদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ত্যাগ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টেও উইঘুরদের বন্দি করার অভিযোগে নিশানা করা হয়েছে শি জিনপিং সরকারকে। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার একটি সংবাদপত্রে দাবি করা হয়েছিল, আন্তর্জাতিক চোরাবাজারে বিক্রি হওয়া কিডনি, লিভার-সহ বিভিন্ন মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বড় অংশের মালিক চিনের বন্দিশিবিরে আটক হতভাগ্য উইঘুর মুসলিমরা! জোর করে তাদের অঙ্গ কেটে বিক্রি করছে বেজিং!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GM Syed: ‘সিন্ধ আর অত্যাচার সহ্য করবে না’, জিএম সৈয়দের জন্মদিনে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি

    GM Syed: ‘সিন্ধ আর অত্যাচার সহ্য করবে না’, জিএম সৈয়দের জন্মদিনে পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষোভ তুঙ্গে পাকিস্তানের (Pakistan) সিন্ধ প্রদেশে। সেইন জিএম সৈয়দের (GM Syed) ১১৯তম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে পাকিস্তানজুড়ে। রাষ্ট্রের নৃশংসতার প্রতিবাদের বিরুদ্ধে সেই দিনটিকেই বেছে নিয়েছেন জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট নেতৃত্ব। সেই কারণে বুধবার তারা প্রতিবাদ মিছিল করেন। এদিনের মিছিলে পা মেলান বহু মানুষ। সিন্ধ প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ওই প্রতিবাদ মিছিল হয়। তবে সব চেয়ে বেশি প্রতিবাদ হয়েছে কাণ্ডারা ও থারিরি মহব্বত শহরে।

    প্রতিবাদের আগুন…

    মহব্বত শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মিছিল গিয়ে থামে সেখানকার প্রেস ক্লাবে। এই প্রেস ক্লাবের সামনে একটি জনসভাও হয়। জনসভায় বক্তৃতা দেন জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্টের কর্তাব্যক্তিরা। বক্তারা প্রত্যেকেই শ্রমিক, নারী এবং শিশুদের ওপর রাষ্ট্র কীভাবে নির্যাতন করছে তা তুলে ধরেন। সিন্ধের রেঞ্জারর্স এবং রাজ্য পুলিশও অত্যাচার করছে। ১৭ জানুয়ারি সান্নে পুলিশ শেলিং করে। ছোড়ে গুলিও। এদিন সভার পরে প্রতিবাদীরা একটি স্মারকলিপিও দেন প্রশাসনকে। রাষ্ট্রের অত্যাচার ও ফ্যাসিইজমের বিরুদ্ধে স্লোগানও দেওয়া হয় এদিন। এই স্লোগান দিতে দিতেই শহর পরিক্রম করে মিছিল। রাষ্ট্রের অত্যাচারের প্রতিবাদে প্রেস ক্লাবে কিছুক্ষণের জন্য ধর্নায়ও বসেন মিছিলে অংশগ্রহণকারী লোকজন। সেখানে তাঁরা বিক্ষোভও দেখান।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    যেসব জাতীয় কর্মী কাজ করতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনার দাবিও স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধেও সরব হন তাঁরা। রাষ্ট্রের নিরন্তর সন্ত্রাস যে মেনে নেওয়া হবে না, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। প্রতিবাদ মিছিলে ভাষণ দিতে গিয়ে জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট নেতৃত্ব বলেন, জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট একটি রাজনৈতিক বৈপ্লবিক সংগঠন। সিন্ধের স্বাধীনতার জন্য তারা লড়ছে। এই সংগঠন জিএম সৈয়দের (GM Syed) আদর্শ চিরকাল মেনে চলবে, এটা ধরে নিলে চলবে না।

    এদিন জিয়া সিন্ধ ফ্রিডম মুভমেন্ট নেতৃত্ব সাফ জানিয়ে দেন, স্বাধীনতার জন্য তাঁদের যদি প্রাণ বলিদান দিতে হয়, তাতেও তাঁরা পিছু হঠবেন না। ওই একই কারণে যদি ঘর, ছেলেমেয়ে, মায় পরিবারও বলি দিতে হয়, তাতেও তাঁরা রাজি। রাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিয়ে প্রতিবাদীরা এও জানিয়ে দেন, সিন্ধ আর অত্যাচার সহ্য করবে না। অত্যাচার করা হলে, ভবিষ্যতে তা ফেরত পাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Cough Syrup: কফ সিরাপ খেয়ে শিশুমৃত্যুর জের, নয়া গাইডলাইন তৈরি করতে তদন্ত শুরু হু-র

    Cough Syrup: কফ সিরাপ খেয়ে শিশুমৃত্যুর জের, নয়া গাইডলাইন তৈরি করতে তদন্ত শুরু হু-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) তৈরি কাশির সিরাপ (Cough Syrup) খেয়ে মৃত্যু হয়েছে তিনশো শিশুর। এই অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নেমেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সংক্ষেপে হু (WHO)। তারা জানতে চাইছে এই তিনশো শিশুর মৃত্যুর নেপথ্যে ওই কফ সিরাপের ভূমিকা কতখানি। সোমবার এক বিবৃতি জারি করে হু জানিয়েছে, গাম্বিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং উজবেকিস্তানে ৩০০রও বেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এই শিশুদের বয়স পাঁচ বছরের কম ছিল। ওষুধগুলিতে উচ্চ মাত্রার ডাইথাইলিন গ্লাইকোল এবং ইথিলিন গ্লাইকোল ছিল। আরও মৃত্যু রোধ করতে ১৯৪টি সদস্য দেশকে পদক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছে। জারি করা হয়েছে তিনটি মেডিক্যাল অ্যালার্ট।

    শিশুমৃত্যু…

    প্রসঙ্গত, গাম্বিয়ায় শিশুমৃত্যুর ঘটনায় ভারতে তৈরি তিনটি সিরাপ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে হু। ওই সিরাপ (Cough Syrup) তৈরি করেছে যে সংস্থা, সেই মেইডেন ফার্মাসিউটিক্যালসের কারখানায় সিরাপ তৈরিতে অনিয়ম হয়েছে বলে জানিয়েছে হরিয়ানা সরকারও। হরিয়ানার সোনিপতেই কারখানা রয়েছে ওই সংস্থার। ভারতে তৈরি ওই কফ সিরাপে (Cough Syrup) মাত্রাতিরিক্ত লেভেলের টক্সিন ছিল বলে জেনেছে হু। তবে ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার যে ছটি ম্যানুফেকচারার কফ সিরাপ তৈরিতে যে নির্দিষ্ট কাঁচামালগুলি ব্যবহার করছে, সেগুলি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে চায় হু। ওই ওষুধ সরবরাহকারীদের সম্পর্কেও খোঁজ খবর নিচ্ছে হু। যদিও তাঁরা কারা, সে সম্পর্কে কিছুই বলছেন না হুয়ের বিশেষজ্ঞরা। এর পাশাপাশি আরও একটি জিনিস করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে হু। সেটি হল, বিশ্বজুড়ে শিশুদের কফ সিরাপের ব্যবহার কমানোর পরামর্শ দেওয়া যায় কিনা।যতক্ষণ না এই কফ সিরাপগুলি সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য আহরণ করা সম্ভব হচ্ছে। শিশুদের কখন এই ওষুধগুলি প্রয়োজন, আদৌ প্রয়োজন কিনা, তাও খতিয়ে দেখছেন হুয়ের বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের জুলাই মাসে অ্যাকিউট কিডনি সমস্যার জেরে গাম্বিয়ায় শুরু হয়েছিল শিশুমৃত্যু। তার পরে পরেই শিশু মৃত্যুর খবর আসতে থাকে ইন্দোনেশিয়া এবং উজবেকিস্তান থেকেও। হু জানিয়েছে, এই মৃত্যুর সঙ্গে সাধারণ অসুখে মাত্রাতিরিক্ত কফ সিরাপ খাওয়ানোয়। এতে প্রচুর পরিমাণে টক্সিনও ছিল। তার পরেই তদন্তে নামে হু। ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার ছটি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাকে চিহ্নিত করা হয়। এই সংস্থাগুলিই ওই কফ সিরাপ তৈরি করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • BBC: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    BBC: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে বিখ্যাত সংবাদ সংস্থা বিবিসি (BBC)। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য।

    মোদি…

    মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, এই তথ্যচিত্রটি কোটি কোটি ভারতবাসীর হৃদয়ে আঘাত হেনেছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভারতের পুলিশ ও ভারতের বিচার ব্যবস্থাকে এর মাধ্যমে অপমান করা হয়েছে। হিংসায় জীবনহানি হয়। হিংসা কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়।

    আরও পড়ুুন: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    তবে বিবিসি (BBC) যেভাবে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে, তার কড়া নিন্দা করছি। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় তাই বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট। তিনি জানিয়েছেন, ব্রিটিশ হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে ইতিমধ্যেই উত্তেজনা ছড়িয়েছে। তাই এখনই সম্প্রচার বন্ধ করা হোক। কেবল তাই নয়, বিবিসি কর্তৃপক্ষকে তিনি এই উপদেশও দিয়েছেন যে যা সম্প্রচার করা হচ্ছে, তার সত্যাসত্য যাচাই নিশ্চিত হতে হবে। বিবিসিকে লেখা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, বিবিসির (BBC) তথ্যচিত্রটি দেখে তিনি আঘাত পেয়েছেন।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী ২০০২ সালে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। সেই সময়ের হিংসার ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি তথ্যচিত্রটি সম্প্রচারিত হয়েছে। তিনি লিখেছেন, তথ্যচিত্রটি ভীষণভাবে একপেশে হয়েছে গিয়েছে। হিংসার ঘটনার পরের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থা এবং সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। সেই কারণেই ভারতবাসীর আস্থা অর্জন করে তিনি ফের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। এর পরেই তিনি বিবিসি কর্তৃপক্ষকে ঘটনার সত্যাসত্য যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Pakistan Economic Crisis: পাক অর্থনীতির হাঁড়ির হাল, কী জন্য জানেন কি?

    Pakistan Economic Crisis: পাক অর্থনীতির হাঁড়ির হাল, কী জন্য জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে ভারতের (India) এক প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। গত বছর মার্চের দিকে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে দ্বীপরাষ্ট্র। তার পর থেকে এ পর্যন্ত ছন্দে ফিরতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার পর এবার প্রায় একই হাল হতে চলেছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানেরও (Pakistan Economic Crisis)। ইতিমধ্যেই সাহায্যের জন্য বিশ্বব্যাঙ্কের কাছে আবেদন করেছে ইসলামাবাদ। এখনও সাহায্য মেলেনি। তাই ক্রমেই হাঁড়ির হাল হচ্ছে পাক অর্থনীতির।

    হাইব্রিড সিস্টেম…

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, পাকিস্তানের এই আর্থিক দুরাবস্থার জন্য দায়ী হাইব্রিড সিস্টেম। যে সিস্টেম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আইএসআইয়ের (ISI) ডিরেক্টর জেনারেল সুজা পাশা। ২০১০ সালে তিনি এই সিস্টেম চালু করেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজ ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির মধ্যে অশান্তি জিইয়ে রাখতে। যদিও পাকিস্তানের (Pakistan Economic Crisis) সিংহভাগ বিশেষজ্ঞ, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদদের মতে, ২০১৮ সালের অগাস্টে এক্সপেরিমেন্ট করা হয়েছিল হাইব্রিড সিস্টেম প্রজেক্ট ইমরান। সেজন্য ব্যবহার করা হয়েছিল সমস্ত অবৈধ সম্পদ। তার জেরে ব্যর্থ হয়েছিল বিলিয়ন বিলিয়ন লগ্নি। এসবের প্রভাবও পড়েছিল ইমরান সরকারের জমানায়। পাক অর্থনীতিবিদ খুররম হুসেনের মতে, পাকিস্তানের এই সংকট কাটাতে প্রয়োজন বিশ্বব্যাঙ্কের সাহায্য। এজন্য রাজনৈতিক মূল্য চোকাতে হতে পারে। তিনি মনে করিয়ে দেন ক্ষমতায় আসার আগে শাহবাজ শরিফ একাধিকবার দেশের আর্থিক অবস্থা নিয়ে বৈঠক করেছিলেন মিফতা ইসমাইলের সঙ্গে। তিনি জানান, আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের শর্ত মেনে শাহবাজ যখন অর্থনৈতিক সংস্কার করতে শুরু করলেন, তখন দলেই শুরু হয় অশান্তি। দলীয় নেতাদের অনেকেই লন্ডনে নওয়াজ শরিফের সঙ্গে দরবার করতে শুরু করেন।

    আরও পড়ুুন: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    পাকিস্তানের (Pakistan Economic Crisis) বর্তমান অর্থমন্ত্রী ইশাক দার লন্ডনে শরিফকে জানান অর্থমন্ত্রী মতিফ ইসমাইল পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারছেন না। এর পরেই মতিফকে সরিয়ে অর্থমন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয় দারকে। তার পরেও বদলায়নি পাক অর্থনীতির হাল। পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদদের সিংহভাগের মতে, ভুল সিদ্ধান্তের জন্যই ভেঙে পড়েছে পাক অর্থনীতি। কী ভূতপূর্ব প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, কী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ কেউই সংস্কারের রাস্তায় হাঁটেননি। সেই কারণেই লাগামছাড়া হয়েছে মূল্যবৃদ্ধি। সরকারের ভুল নীতির জন্যই দেশে বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ারও তলানিতে। মড়ার ওপর ঘাঁড়ার ঘায়ের মতো রয়েছে চিনা ঋণের ফাঁদ। সব মিলিয়ে আক্ষরিক অর্থেই গাড্ডায় পাক অর্থনীতির রথের চাকা। পাক সরকার এই ক্রাইসিস কীভাবে সামাল দেয়, এখন তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Brazil: ব্রাজিলের সেনা প্রধানকে সরিয়ে দিলেন নয়া রাষ্ট্রপতি, কেন জানেন?

    Brazil: ব্রাজিলের সেনা প্রধানকে সরিয়ে দিলেন নয়া রাষ্ট্রপতি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছু দিন আগেই ব্রাজিলের (Brazil) রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিয়েছেন লুইজ ইনাসিও লুলা ডা সিলভা (Lula Da Silva)। ক্ষমতায় এসে প্রথম যে কাজটি তিনি করলেন, সেটি হল সেনা প্রধানকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া। শনিবার (ব্রাজিলের স্থানীয় সময়) দেশে বিদ্রোহ করার অভিযোগে সেনা প্রধান জুলিও সিজার দি আরুডাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। দ্য আইরিশ নিউজের খবর থেকেই মিলেছে এই তথ্য। এই সংবাদপত্রের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, জুলিও সিজার দি আরুডার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি দেশের গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক। জানুয়ারির ৮ তারিখে তিনি রাজধানীতে হিংসায় মদত দিয়েছিলেন। দ্য আইরিশ নিউজের খবরটি যে মিথ্যা নয়, তা জানা গিয়েছে ব্রাজিলিয়ান আর্মড ফোর্সের অফিসিয়াল ওয়েব সাইট থেকেও। ওই ওয়েব সাইটে বলা হয়েছে, জুলিও সিজার দি আরুডাকে সেনা প্রধানের পদ (Brazil) থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর জায়গায় বসানো হয়েছে জেনারেল টমাস মিগুয়েল রিবেইরো পাইভাকে। এর আগে টমাস ছিলেন সাউথ ইস্ট মিলিটারি কমান্ডের প্রধান।

    প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি…

    সম্প্রতি ব্রাজিলের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জাইর বলসোনারোর সমর্থকরা কার্যত তাণ্ডব চালায় রাজধানীতে। ভাঙচুর চালানো হয় একাধিক সরকারি বাসভবনে। ব্রাজিলিয়ান কংগ্রেসে হামলা চালানোর পর বিক্ষোভকারীরা আক্রমণ করে প্রেসিডেন্টের প্যালেস। পরে তারা হামলা চালায় সে দেশের সুপ্রিম কোর্টেও। সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার পাশাপাশি তারা ধ্বংস করে ব্যক্তিগত সম্পত্তিও। পরিস্থিতি সামাল দিতে হস্তক্ষেপ করতে হয় সেনাকে।

    আরও পড়ুুন: আইএসএফের তাণ্ডবের জেরে রণক্ষেত্র ধর্মতলা, বাঁশ নিয়ে তাড়া পুলিশকে

    ব্রাজিলের নয়া প্রেসিডেন্টের সন্দেহ, দেশে যে ব্যাপক বিক্ষোভ প্রদর্শন হয়েছে, তার নেপথ্যে রয়েছে আর্মড ফোর্সের মদত। তার জেরেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ভূতপূর্ব সেনা প্রধানকে। প্রেসিডেন্টের (Brazil) অফিস থেকেও জানিয়ে দেওয়া হয়, নিরাপত্তার কারণে সেনা অফিসারদের সরিয়ে দেবে ফেডারেল পুলিশ। দ্য আইরিশ টাইমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিভিন্ন জনসভায় লুলা বলেছেন, সম্প্রতি দেশে যে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে, তার নেপথ্যে অবশ্যই ছিল আর্ডম ফোর্সের মদত। দেশে যেদিন হিংসার ঘটনা ঘটে, সেদিন এক হাজারেরও বেশি বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করা হয়।

    প্রসঙ্গত, ব্রাজিলের (Brazil) এই ঘটনার সঙ্গে বেশ মিল রয়েছে আমেরিকার। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন কংগ্রেসে হিংসার ঘটনা ঘটায় জনতার একাংশ। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভোটে হেরে যাওয়ার পরে তাঁর সমর্থকরাই হামলা চালায় বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • New Zealand: নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ক্রিস হিপকিনস, কেন জানেন?

    New Zealand: নিউজিল্যান্ডের নয়া প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ক্রিস হিপকিনস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) নয়া প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ক্রিস হিপকিনস (Chris Hipkins)। ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে তাঁকে কোভিড ১৯ (Covid 19) মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করা হয়। করোনা মোকাবিলায় তাঁর পদক্ষেপ উচ্চ প্রশংসিত হয়। তার জেরেই দলের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। লেবার পার্টির ৬৪ জন সাংসদের সমর্থন পেয়েছেন তিনি। তবে এখনই প্রধানমন্ত্রী হতে পারছেন না ক্রিস। কারণ ৭ ফেব্রুয়ারি নিউজিল্যান্ডের গভর্নর জেনারেলের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডেন (Jacinda Ardern)। তার পরেই দায়িত্বভার গ্রহণ করবেন বছর চুয়াল্লিশের হিপকিনস। দলের মনোনয়ন পেয়ে দৃশ্যতই খুশি হিপকিনস। বলেন, আমরা অবিশ্বাস্যভাবে একটা শক্ত দল। তিনি বলেন, আমরা ঐক্যের ভিত্তিতে এই জায়গায় এসেছি। এবং আমরা সেটা চালিয়ে যাব। আমি সত্যিকারের ভাগ্যবান। কারণ এই সব (মন্ত্রিসভার সদস্য) মানুষদের সঙ্গে কাজ করতে পারব। এই মানুষগুলি নিজেদের উৎসর্গ করেছেন নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দাদের স্বার্থে।

    চিপ্পি…

    হিপকিনস দলে চিপ্পি নামে পরিচিত। জনপ্রিয়ও বটে। কোভিড-১৯ মন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি ছিলেন পুলিশ, শিক্ষা ও জনসেবা বিষয়ক মন্ত্রী। তবে এই দফতরের চেয়ে তাঁকে বেশি মাইলেজ দিয়েছে কোভিড মন্ত্রিত্বের পদ। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রিত্বের পদে তাঁর মনোনয়ন হয়েছে অনায়াস। অথচ দৌড়ে এগিয়েছিলেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী গ্যান্ট রবার্টসন। তবে জেসিন্ডা পদত্যাগ করার পরে পরেই রাবার্টসন জানিয়ে দিয়েছিলেন লেবার পার্টির দলনেতা হওয়ার কোনও বাসনাই নেই তাঁর।

    আরও পড়ুুন: ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় পিএফআই! কী বলছে এনআইএ-এর চার্জশিট?

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার আচমকাই নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি ছাড়ার কথা ঘোষণা করেন জেসিকা আর্ডের্ন। তিনি জানিয়েছিলেন, ৭ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রিত্ব পদ ছাড়তে চলেছেন তিনি। অক্টোবর মাসে হতে চলেছে নিউজিল্যান্ডের সাধারণ নির্বাচন। সেই নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না বলেও জানিয়ে দেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ট্যাঙ্কে আর জ্বালানি নেই। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি কঠিন সাড়ে পাঁচ বছর কাটিয়েছেন। কিন্তু তিনিও তো মানুষ। তাই তাঁকে সরে দাঁড়াতে হবে। আগামিকাল, রবিবার হিপকিনসকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংসদে লেবার পার্টির সাংসদদের সমর্থন পেতে হবে। তার পরেই তিনি হতে পারবেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী। তবে তার আগে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে আর্ডের্নকে। যা এখন কেবল স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ice Burial: সময় বাঁচাতে ‘আইস বারিয়াল’ করে দেহ সৎকার চলছে চিনে! কী এই পদ্ধতি?

    Ice Burial: সময় বাঁচাতে ‘আইস বারিয়াল’ করে দেহ সৎকার চলছে চিনে! কী এই পদ্ধতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওমিক্রনের নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ এর দাপটে প্রতিদিন চিনে ৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। সেদেশে শুরু হয়েছে মৃত্যু মিছিল। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন এবং কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বলছে যে প্রকৃত রিপোর্ট চিন গোপন রাখছে, আসলে বেসরকারিভাবে মৃতের সংখ্যা আরও বেশি চিনে। হাসপাতালে বেড পাওয়া যাচ্ছে না এবং চিনের সৎকার স্থলের কর্মীরা বলছে যে প্রতি মুহূর্তে তাদের ফোন বেজে যাচ্ছে এবং গত ৬ বছরে এমন ব্যস্ততা কখনও দেখেনি তারা। সময় বাঁচাতে তাই নতুন পদ্ধতিতে মৃতদেহ সৎকার শুরু করল চিন।

    আরও পড়ুন: গত ৬ মাসে রাজ্যের দিকে দিকে উদ্ধার বিপুল নগদ, দেখুন কবে, কোথায়

    আইস বারিয়াল (Ice Burial) পদ্ধতি ঠিক কী?

    মৃতদেহ সৎকারের পদ্ধতি হিসেবে নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করল বেজিং। দাহ করতে বা কবর দিতে সময় বেশি লাগছে সেই কারণে চিনে প্রয়োগ করা হল আইস বারিয়াল বা বরফ সমাধি  (Ice Burial)  পদ্ধতি। নতুন এই প্রযুক্তিতে তরল নাইট্রোজেনকে মাইনাস ১৯৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এনে দেহগুলিকে পাউডারের করা হচ্ছে। এতে নাকি সৎকার খুব দ্রুত হচ্ছে।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আইস বারিয়াল  (Ice Burial)  প্রযুক্তি প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিল ২০১৬ সালে। একটি সুইডিশ এবং আইরিস কোম্পানি এই পদ্ধতির  (Ice Burial)  আবিষ্কার করেছিল, সৎকারের নতুন পদ্ধতি আধুনিক বিশ্বের সামনে আনার জন্য। যদিও এই পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share