Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • FIFA World Cup 2022: কাতারে বিশ্বকাপে বিয়ার বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা, হতাশ সুরাপ্রেমীরা

    FIFA World Cup 2022: কাতারে বিশ্বকাপে বিয়ার বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা, হতাশ সুরাপ্রেমীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের খেলা (FIFA World Cup 2022) শুরু হতে বাকি মাত্র দু দিন। তার আগে ফিফা এবং কাতার যা ঘোষণা করল, তা শুনে মাথায় হাত সুরাপ্রেমীদের। শুক্রবার ফিফা এবং কাতার এক যোগে জানিয়ে দিল, সে দেশের আটটি বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের আশপাশে বিয়ার (Beer) বিক্রি করা যাবে না। ফিফার তরফে জানানো হয়েছে, আয়োজকদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতে…

    কাতার ইসলামিক রাষ্ট্র। ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতে মদ্যপানের ক্ষেত্রে নানা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কাতারেও তা রয়েছে। তবে বিশ্বকাপ আয়োজকদের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের একটি চুক্তি হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল, বিশ্বকাপ যতদিন চলবে, ততদিন কাতারে বিয়ার পান করার ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। তার পরেও হঠাৎ করে খেলা শুরুর মাত্র দু দিন আগে কেন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল, তা বুঝতে পারছেন না সুরাপ্রেমীরা। ঘটনাটিতে যে কাতারের শাসক পরিবারের সায় রয়েছে, তা জানা গিয়েছে সে দেশের মিডিয়া রিপোর্ট থেকেই।

    কাতার প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তে মাথায় হাত ফিফার (FIFA)। কারণ এবার বিশ্বকাপের মূল স্পনসর একটি বিয়ার প্রস্তুতকারী সংস্থা। বিশ্বকাপ উপলক্ষে ব্যবসা ভালো হওয়ার কথা ভাবছিলেন তাঁরা। কিন্তু কাতার প্রশাসনের আচমকা এক সিদ্ধান্তে এক লহমায় বদলে গেলে সব কিছু। যদিও আগে ঠিক হয়েছিল, খেলা শুরুর আধ ঘণ্টা আগে স্টেডিয়াম এবং ফ্যান পার্কে বিয়ার বিক্রি করা হবে। কিন্তু কাতার প্রশাসনের এই নিষেধাজ্ঞার জেরে এখন আর তা হচ্ছে না।

    আরও পড়ুন: কাতারে ফিফা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন জগদীপ ধনখড়

    এক সময় জানা গিয়েছিল, ফ্যান পার্কে বিক্রি করা হবে বিয়ার। সেখানে এক গ্লাস বিয়ারের দাম ধার্য করা হয়েছিল ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১১০০ টাকা। এক গ্লাস বিয়ারের দাম ১১০০ টাকা হওয়ায় দাম বেড়েছিল অনুপানেরও। স্যালাডের দাম হয়েছিল ৯০০ টাকা। তুলনায় সস্তা গ্রিক স্যালাড। তার দাম ৫০০টাকা। এসব নিয়েও ক্ষোভ ছিল সুরাপ্রেমীদের একাংশের মনে। সেই ক্ষোভই এবার আরও বাড়ল বিয়ার নিষিদ্ধ হওয়ায়। জানা গিয়েছে, কেবল ফ্যান পার্ক নয়, বিয়ার মিলবে না হোটেলগুলিতেও।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • UNSC: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক ভারত, এবার দাবি ফ্রান্সের

    UNSC: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক ভারত, এবার দাবি ফ্রান্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের (UNSC) স্থায়ী সদস্য হোক ভারত (India)। এবার সওয়াল করল ফ্রান্সও। কেবল ভারত নয়, নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদে আসুক জার্মানি, ব্রাজিল এবং জাপানও। অন্ততঃ এমনই চাইছে ইমানুয়েল মাক্রঁর দেশ। নিরাপত্তা পরিষদকে শক্তিশালী করতে এই দেশগুলিকেও স্থায়ী সদস্য করা প্রয়োজন বলেও জানিয়েছে ফ্রান্স। শুক্রবার নিরাপত্তা পরিষদে ফ্রান্সের ডেপুটি পার্মানেন্ট রিপ্রেজেনটেটিভ নাথালি ব্রডহার্স বলেন, ফ্রান্সের অবস্থান স্পষ্ট। এবং সবাই জানে। আমরা চাই, নিরাপত্তা পরিষদ আজকের বিশ্বের উপযোগী হোক। এজন্য প্রয়োজন আরও প্রতিনিধির। এর কর্তৃত্ব এবং ফল যাতে ভাল হয়, সেই কারণেই নিরাপত্তা পরিষদে প্রয়োজন আরও প্রতিনিধি।

    নিরাপত্তা পরিষদ…

    পনের সদস্য দেশ নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ (UNSC)। বিশ্বের পাঁচ শক্তিশালী দেশ চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা এবং ব্রিটেন নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য। নিরাপত্তা পরিষদের রেজ্যুলেশন, নতুন দেশের অন্তর্ভুক্তি বা মহাসচিব প্রার্থীর নিয়োগে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে এই স্থায়ী সদস্যদের। নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান অস্থায়ী সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, আলবানিয়া, ঘানা, কলম্বো, আয়ারল্যান্ড, কেনিয়া, মেক্সিকো এবং নরওয়ে। ভারতও নিরাপত্তা পরিষদের অন্যতম অস্থায়ী সদস্য। ভারতের স্থায়ী সদস্য হওয়ার পক্ষে একাধিকবার সওয়াল করেছে আমেরিকাও। ভারতের হয়ে সম্প্রতি সওয়াল করেছে রাশিয়াও। তবে প্রতিবারই চিনের ভেটো প্রয়োগের জেরে ভারতকে থেকে যেতে হয়েছে অস্থায়ী সদস্য হয়েই। এই অস্থায়ী সদস্যরা নির্বাচিত হন দু বছরের জন্য। এবার ভারত সহ চার দেশের স্থায়ী সদস্য করার দাবি তুলল ফ্রান্সও।

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়া প্রয়োজন ভারতের, ফের সওয়াল রাশিয়ার

    নিরাপত্তা পরিষদের জেনারেল অ্যাসেম্বলি প্লেনারি মিটিংয়ে নাথালি ব্রডহার্স বলেন, নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারত, জার্মানি, ব্রাজিল এবং জাপান স্থায়ী সদস্য হোক চায় ফ্রান্স। আমরা চাই আফ্রিকান দেশগুলির শক্তিশালী উপস্থিতি থাকুক। তাদেরও কোনও একটি দেশকে স্থায়ী সদস্য করা হোক। বাকি যে পদগুলি খালি থাকবে, সেখানে ভৌগোলিক অঞ্চল ভেদে প্রতিনিধিত্ব রাখা হোক। তিনি বলেন, ভেটো প্রয়োগের ক্ষমতাটি সংবেদনশীল। নিরাপত্তা পরিষদে ফ্রান্সের প্রতিনিধি বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান সবাই জানে। ব্রিটেনও নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য বাড়ানোর পক্ষে সওয়াল করেছিল ঢের আগেই। কেবল স্থায়ী সদস্য নয়, অস্থায়ী সদস্য বাড়ানোর দাবিও জানিয়েছিল ব্রিটেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Population: ৮০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল বিশ্বের জনসংখ্যা, অচিরেই চিনকে টপকে যাবে ভারত!

    World Population: ৮০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল বিশ্বের জনসংখ্যা, অচিরেই চিনকে টপকে যাবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন বিস্ফোরণ! বিশ্বের জনসংখ্যা (World Population) ছুঁয়ে ফেলল ৮০০ কোটির মাইলস্টোন। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসংঘ (UN)। তাতেই উঠে এসেছে এই তথ্য। ১৯৭৪ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পার হয়েছিল ৪০০ কোটির চৌকাঠ। যার অর্থ, মাত্র ৪৮ বছরেই দ্বিগুণ হয়েছে বিশ্বের জনসংখ্যা।

    ২০১১ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা…

    জানা গিয়েছে, ২০১১ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছাড়িয়েছিল ৭০০ কোটি। আর এ বছর হল ৮০০ কোটি। অর্থাৎ ১১ বছরে বিশ্বের জনসংখ্যা পেরল ১০০ কোটি। যা রেকর্ড বই কি!  রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৯৭০ কোটি। ১৮০৪ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল ১০০ কোটি। তার পর থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে জনসংখ্যা।

    রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, অস্বাভাবিক গতিতে যে জনসংখ্যা (World Population) বেড়েছে, তার কারণ একদিকে যেমন বেড়েছে গড় আয়ু, তেমনি অন্যদিকে কয়েকটি দেশে সন্তান জন্মের হার অত্যন্ত বেশি। জনস্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং উন্নত ওষুধ আবিষ্কারের কারণে কমেছে মৃত্যুহারও। স্বাভাবিকভাবেই বাড়ছে জনসংখ্যা।

    আরও পড়ুন: চিনা আগ্রাসন রুখতে পূর্ব লাদাখে কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে ভারত, জানেন?

    বিশ্বের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ভারতের জনসংখ্যাও। রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যেই জনসংখ্যার নিরিখে চিনকে টপকে যাবে ভারত। তার পরেই ভারতের জনসংখ্যা হয়ে যাবে বিশ্বের মধ্যে সব চেয়ে বেশি। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, এই মুহূর্তে ভারত ও চিন দুই দেশের জনসংখ্যাই ১৪০ কোটির বেশি। ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার চিনের থেকেও ঢের বেশি। কেবল ভারত নয়, গোটা পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়ই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেশি। রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা যাচ্ছে, শুধু দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়ই বাস করেন গোটা বিশ্বের ২৯ শতাংশ মানুষ। আর পূর্ব এশিয়ায় বাস করেন ২৬ শতাংশ।

    তবে আশার আলোও দেখা যাচ্ছে রাষ্ট্রসংঘের ওই রিপোর্টে। জানা গিয়েছে, ২০৩০ সালে ভারত চিনকে টপকে গেলেও, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ক্রমেই নিম্নগামী। কারণ ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৩৭ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা ছোঁবে ৯০০ কোটির ঘর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indonesia Earthquake: ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে ২৫২, এবার কেঁপে উঠল সলোমনও

    Indonesia Earthquake: ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে ২৫২, এবার কেঁপে উঠল সলোমনও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল ইন্দোনেশিয়া। এরপরেই কার্যত মৃত্যু মিছিল। এই ভূমিকম্পের ফলে বহু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মৃতের সংখ্যাও ক্রমশ বেড়েই চলেছে। আর আজ সেখানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৫২। অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ১৩ হাজার জনকে। ভূমিকম্পের ফলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার ওয়েস্ট জাভা প্রদেশের গভর্নর। কারণ এখনও ধ্বংসস্তূপের নীচে আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। এক ভূমিকম্পের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের আজ শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল সলোমন দ্বীপপুঞ্জ (Solomon Islands)। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.০।

    ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিকম্প

    গতকাল ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভা প্রদেশ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৫.৬। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল রাজধানী জাকার্তার দক্ষিণ-পূর্বে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দূরে পশ্চিম জাভার সিয়ানজুর শহরের কাছে। অঞ্চলটিতে ২.৫ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ বসবাস করে। গতকালের ভূমিকম্পের ঘটনার পর থেকে ভয়াবহ পরিস্থিতি সেখানে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ২২০০ টির বেশি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ৫ হাজারের বেশি মানুষ ঘর ছাড়া হয়েছেন। একের পর এক বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। হাসপাতাল, স্কুল, অফিস সব ভেঙে পড়েছে। একাধিক স্কুলের দেওয়াল পড়ে গিয়েছে। বিদ্যুৎ পরিষেবাও বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এতটাই ভয়াবহ পরিস্থিতি যে, হাসপাতালের পার্কিং লটে চিকিৎসা করা হচ্ছে।

    আজ সকালে পশ্চিম জাভার গভর্নর রিদওয়ান কামিল বলেছেন, সোমবারের ভূমিকম্পে অন্তত ১৬২ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে অনেক শিশু ছিল এবং ৩০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। তিনি বলেন, আহত ও মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে। তবে বেলা গড়াতেই মৃতের সংখ্যা ২৫২-তে পৌঁছে যায়।

    আরও পড়ুন: হিমালয়ে বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বেশি,ভয়ংকর খবর শোনালেন বিশেষজ্ঞরা

    সলোমন দ্বীপপুঞ্জে ভূমিকম্প

    গতকালের এই ভয়াবহ পরিস্থিতি সামলানোর আগেই ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল সলোমন দ্বীপপুঞ্জ। ভারতীয় সময় অনুযায়ী, মঙ্গলবার ভোররাতে মালাঙ্গোর কাছে দক্ষিণ-পশ্চিমে সলোমন দ্বীপপুঞ্জের রাজধানী হোনিয়ারায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.০। প্রায় ২০ সেকেন্ডের জন্য এই কম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা দেখে একে একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হিসাবেই দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল সলোমন উপকূলের ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১৫ কিলোমিটার গভীরে। ফলে ভূ-কম্পের উৎসস্থল, সলোমন উপকূল থেকে ৩০০ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কম্পনের সময় আতঙ্কিত হয়ে লোকজন ঘরবাড়ি ছেড়ে রাস্তায় বের হয়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নেন বলে জানা গিয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।

     

  • Spanish Village: এই দেশে বিক্রি হচ্ছে একটি পুরো গ্রাম, যার দাম শুনলে অবাক হবেন আপনিও!

    Spanish Village: এই দেশে বিক্রি হচ্ছে একটি পুরো গ্রাম, যার দাম শুনলে অবাক হবেন আপনিও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপানারা সাধারণত একটি বাড়ি বা ভিলা কেনার স্বপ্ন দেখে থাকেন, তবে কখনও ভেবেছেন কি যদি আপনি পুরো একটি গ্রাম কিনতে পারেন? পুরো গ্রাম, ভাবতেই অবাক লাগছে তো! কিন্তু এটিই সত্যি। স্পেনের একটি গ্রাম আছে যেটি বিক্রি করা হবে (Spanish Village)। স্পেনের এই গ্রাম ৩০ বছর ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে রয়েছে। গ্রামটির নাম স্যালতো দে ক্যাস্ট্রো (Salto de Castro)।

    এই গ্রামটি জামোরা প্রদেশের পোতুর্গাল সীমান্তে অবস্থিত। স্পেনের মাদ্রিদ থেকে এই গ্রামে যেতে প্রায় তিন ঘন্টা সময় লাগে। প্রায় তিন দশক ধরে পোর্তুগাল সীমান্তের কাছে গ্রামটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। তাই গ্রামটি এখন বিক্রির জন্য ক্রেতা খুঁজছেন এর বর্তমান মালিক। এটির (Spanish Village) দাম রাখা হয়েছে ২ লাখ ২৭ হাজার ইউরো, যা ভারতীয় মুদ্রায় ২কোটি ১৬ লক্ষ ৮৭ হাজার ৮৩১ টাকা।

    আরও পড়ুন: ইসলামিক দেশ সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে খুলল হিন্দু মন্দিরের দরজা

    এই গ্রামে কী কী আছে?

    জামোরা প্রদেশের সীমান্ত লাগোয়া গ্রামটিতে (Spanish Village) ৪৪টি বাড়ি, হোটেল, চার্চ, স্কুল, সুইমিং পুল রয়েছে। কিন্তু এখান থেকে বাসিন্দারা তিন দশক আগেই সরে গেছেন। এখানে শহরের মত পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নেই। ২০০০ সালের দিকে গ্রামটির বর্তমান মালিক এটি কেনেন। তিনি গ্রামটিকে পর্যটনকেন্দ্র তৈরির পরিকল্পনা করেছিলেন। তবে অর্থনৈতিক মন্দাসহ নানা কারণে তাঁর পরিকল্পনা সফল হয়নি। তিনি এখানে একটি হোটেলও করার কথা ভেবেছিল কিন্তু তা কিছুই করে ওঠা হয়নি।

    গ্রামটির (Spanish Village) মালিকানা সংস্থা রয়্যাল ইনভেস্টের কর্মকর্তা রনি রদ্রিগেজ বলেছেন, ‘মালিকের এখানে একটি হোটেল করার স্বপ্ন ছিল। কিন্তু এটি হয়নি।’ এই সম্পত্তির কথা Idealista নামক একটি স্প্যানিশ রিটেল ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওয়েবসাইটে গ্রামটি বিক্রির কারণ হিসেবে এর মালিক বলেছেন, ‘আমি শহরে থাকি। গ্রামটি দেখাশোনা করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তাই এটা বিক্রি করতে হচ্ছে।’

    আর এই রিটেল পেজটিতে বর্তমানে প্রায় ৫০হাজারের বেশি ভিউ এসেছে। এরই মধ্যে রাশিয়া, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, ব্রিটেন সহ বেশ কিছু দেশ থেকে ৩০০ জনেরও বেশি মানুষ এই গ্রাম (Spanish Village) কিনতে আগ্রহ দেখিয়েছেন। একজন কিছু অর্থ অগ্রিম দিয়েও বুকিং করে রেখেছেন।

    প্রসঙ্গত, উল্লেখ্য, ১৯৫০ সালের দিকে স্পেনের একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থা ইবারডুরো জলাধার তৈরি করা শ্রমিকদের পরিবারের জন্য এই গ্রাম তৈরি করা হয়েছিল। তবে ওই নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর বাসিন্দারা এখান থেকে সরে যেতে থাকেন। এরপর ১৯৮০ সালের শেষ দিকে গ্রামটি (Spanish Village) পুরো খালি হয়ে যায়।

  • Fighter Plane Crash: এয়ার-শো চলাকালীন আমেরিকায় দুই যুদ্ধবিমানের সংঘর্ষ! মৃত ৬

    Fighter Plane Crash: এয়ার-শো চলাকালীন আমেরিকায় দুই যুদ্ধবিমানের সংঘর্ষ! মৃত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাঝ আকাশে দুর্ঘটনা। এয়ারশো চলাকালীন ঘটল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মুখোমুখি সংঘর্ষে টুকরো টুকরো হয়ে গেল দুটি যুদ্ধবিমান (Fighter Plane Crash)। ঘটনায় প্রায় ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার ডালাস শহরে। শনিবার, টেক্সাসের ডালাস এক্সিকিউটিভ এয়ারপোর্টে বোয়িং-১৭ এবং তার থেকে ছোট একটি বিমানের এয়ার শো চলাকালীন মাঝ আকাশে ধাক্কা লাগে। দুটি বিমান মিলিয়ে মোট ছয়জন ছিলেন এবং এই সংঘর্ষে প্রত্যেকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই যুদ্ধবিমানগুলি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার (Fighter Plane Crash)। শনিবার, ডালাস বিমানবন্দরে এয়ারশো চলাকালীন বোয়িং-১৭ যুদ্ধ বিমানটির সঙ্গে বেল পি ৬৩ কিংকোবরা (Bell P 63 Kingcobra) ধাক্কা লাগে। আর এর ফলে সঙ্গে সঙ্গে দু’টি বিমান মাঝ আকাশেই ভেঙে পড়ে, সেকেন্ডের মধ্যে তা মাটিতে এসে পড়ে ও আগুনও লেগে যায় বিমানগুলিতে। বেল পি-৬৩ টি বিমানটি বোয়িং-১৭-এর বাঁদিক থেকে এসে আঘাত করে ও দুটি সেই মুহূর্তেই ভেঙে পড়ে।

    আরও পড়ুন: ওয়ালমার্ট ওড়ানোর হুমকি বিমান চালকের! আমেরিকায় ফিরল ৯/ ১১-র স্মৃতি

    এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার দৃশ্য ইতিমধ্যেই সোশ্যাল ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে (Fighter Plane Crash)। এই ভয়াবহ দৃশ্য দেখলেই গা শিউরে উঠবে আপনারও!

    [tw]


    [/tw]

    ইতিমধ্যেই ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড এবং এফএএ-র তরফে দুর্ঘটনা (Fighter Plane Crash) খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। একটি ট্যুইট বার্তায় ডালাসের মেয়র এরিক জনসন বলেছেন যে, “এখনও কিছু তথ্য রয়েছে যা “অজানা বা অনিশ্চিত”। আপনারা অনেকেই এখন দেখেছেন, একটি এয়ার শো চলাকালীন আমাদের শহরে আজ একটি ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এই সময়ে এই দুর্ঘটনার পুরো বিবরণ জানা যায়নি ও নিশ্চিত করা হয়নি। ডালাস পুলিশ ডিপার্টমেন্ট ও দমকল বাহিনীর সহযোগিতায় ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড গোটা ঘটনার তদন্ত করছে।”

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার যুদ্ধবিমান

    উল্লেখ্য, বোয়িং-১৭ বোয়িং সংস্থার তৈরি, চার ইঞ্জিন যুক্ত একটি বোমারু বিমান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির বিরুদ্ধে বিমান যুদ্ধে জয়ী হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করেছিল এই বিমান। অন্যদিকে, যে বিমানটির সঙ্গে ধাক্কা লেগেছে তার নাম বেল-পি ৬৩। এটি ফাইটার জেট। একই যুদ্ধের সময় বেল এয়ারক্রাফ্ট এটি তৈরি করেছিল। কিন্তু শুধুমাত্র সোভিয়েত বিমান বাহিনী এটি যুদ্ধে ব্যবহৃত করেছিল। এর পোশাকি নাম কিং কোবরা (Fighter Plane Crash)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • US Mid-Term Polls: কম ভোটের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দখল রিপাবলিকানদের

    US Mid-Term Polls: কম ভোটের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদ দখল রিপাবলিকানদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কম মার্জিনে যুক্তরাষ্ট্রের নিম্নকক্ষে প্রতিনিধি পরিষদের দখল নিল রিপাবলিকান পার্টি। জো বাইডেনের ডেমোক্র্যাটকে ৯ আসনে হারিয়ে দেয় ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল। রিপাবলিকানদের ঝুলিতে আসে ২০১৮টি আসন এবং ডেমোক্র্যাটরা পায় ২০৯টি আসন। কংগ্রেসের ৪৩৫ আসনের প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ২১৮টি আসন প্রয়োজন ছিল। আর কাঁটায়-কাঁটায় ঠিক সেই সংখ্যক আসনই পেয়েছে রিপাবলিকানরা। কার দখলে যাবে মার্কিন সেনেটের নিম্নকক্ষ, তা নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই জল্পনা ছিল। শেষ মুহূর্তে ২৭ তম কংগ্রেস জেলাতে জয়লাভ করে শেষ হাসি হাসলেন রিপাবলিকানরাই। যদিও সেনেটের উচ্চকক্ষের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে ডেমোক্র্যাটরাই।

    আরও পড়ুন: নিজের পাতা ফাঁদেই ধরা পড়ল আফতাব! শ্রদ্ধা খুনে নয়া দিক

    গত সপ্তাহেই আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হয়েছে। তার দখল নিয়েছে মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের পার্টি। তবে বুধবার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষের ২১৮তম আসনের ফল প্রকাশ হতেই দেখা যায়, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে বাইডেন নয়, বরং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প্র দল রিপাবলিকানরাই জয়ী হয়েছে। যদিও খুন কম ভোটের মার্জিনেই জয় পেয়েছে রিপাবলিকানরা। তবে এতে ডেমোক্র্যাটদের মুশকিল যে বাড়ল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান কেভিন ম্যাককার্থি বলেন, “আমেরিকানরা নতুন একদিকে হাঁটতে শুরু করেছে। রিপাবলিকানরাও প্রস্তুত।”

     

     

    কী বললেন রাষ্ট্রপতি?

    নিম্নকক্ষের ফল প্রকাশের পর রিপাবলিকানদের অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন। তিনি বলেন, “গত সপ্তাহের নির্বাচন আমেরিকার গণতন্ত্রের শক্তিকে প্রমাণিত করেছে। রাজনৈতিক হিংসা, ভোট দিতে অনিচ্ছা- এমন নানা প্রতিবন্ধকতা এসেছে। কিন্তু আমেরিকায় সাধারণ নাগরিকের সদিচ্ছারই জয় হল। ভবিষ্যত অত্য়ন্ত আশাব্যাঞ্জক, রাজনৈতিক লড়াইয়ের ফাঁদে আটকে পড়বেন না।”

    জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই ২০২৪- এর হোয়াইট হাউজ দখলের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিয়েছে দুই দলই। কে কোন ইস্যু তুলে কাকে আক্রমণ করবে সে ছকও কষে ফেলা হয়েছে। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় তদন্ত চলছে। বাইডেন প্রশাসন এই তদন্তের গতি বাড়ানোর জন্য চাপ দিতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। অন্যদিকে, রিপাবলিকানরা বাইডেন প্রশাসনের বিভিন্ন আধিকারিক, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনের চিন ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্য সহ একাধিক বিষয় নিয়ে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

       

     

     

     

     

  • Indian Students in US: চিনকেও ছাড়িয়ে গেল আমেরিকায় ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা

    Indian Students in US: চিনকেও ছাড়িয়ে গেল আমেরিকায় ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সব জায়গাতেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন ভারতীয় পড়ুয়ারা (Indian Students in US)। কিন্তু উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ভারতীয়দের প্রথম পছন্দ আমেরিকা। গত দশ বছরে আমেরিকায় ভারত থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা আগের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই সংখ্যা ১১.৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২১ শতাংশ হয়েছে। সোমবার সমীক্ষক সংস্থা ‘ওপেন ডোরস’-এর প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকেই পাওয়া গিয়েছে এই পরিসংখ্যান। 

    এর আগের পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে সব থেকে বেশি আমেরিকায় পড়াশোনা করতে যেতেন চিনের পড়ুয়ারা। কিন্তু গত দশ বছরে চিনকেও ছাপিয়ে গিয়েছে ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা। সম্প্রতি দিল্লিতে অনুষ্ঠিত এক অধিবেশনে আমেরিকার এক প্রতিনিধি জানান, ২০২১-’২২ সালে ভারতীয় পড়ুয়াদের জন্য মোট ৬২ হাজার স্টুডেন্ট ভিসা দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরে স্টুডেন্ট ভিসার সংখ্যা বেড়ে ৮২ হাজারে পৌঁছেছে। 

    আরও পড়ুন: ধর্ম পরিবর্তনে রাজি না হওয়াতেই কি খুন শ্রদ্ধা? দিল্লির নৃশংস হত্যাকাণ্ডে নয়া মোড় 

    সেই অধিবেশনে আরও এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ভারত থেকে আসা বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রী অঙ্ক, কম্পিউটার সায়েন্স, প্রযুক্তিবিদ্যা এবং বাণিজ্য এইসব বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করেন যুক্তরাষ্ট্রে। শুধু আমেরিকাতেই নয়, চলতি বছরে ব্রিটেনেও ভারত থেকে আসা পড়ুয়াদের সংখ্যা বেড়েছে। 

    প্রসঙ্গ ভিসা 

    সম্প্রতি মার্কিন বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের (Antony Blinken) সঙ্গে এক বৈঠকে ভিসা প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।  যেখানে পাকিস্তান বা চিন ১-২ দিনেই মার্কিন ভিসা (US Visa) পেয়ে যাচ্ছে, সেখানে ভারতীয়দের ৮০০- রও বেশি দিন অপেক্ষা করতে হচ্ছে কেন? এই প্রশ্ন করেন জয়শঙ্কর। এর উত্তরে মার্কিন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করকে আশ্বস্ত করে বলেন এই সমস্যার দ্রুত সমাধান পরিকল্পনা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর তারপরেই মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত সামনে এল। 

    নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে ছাত্র ভিসার ইন্টারভিউ শুরু করতে চলেছে মার্কিন প্রশাসন। এছাড়াও এবছরই যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১০০০০০ ভিসা স্লটও খুলেছে। মূলত যারা প্রথমবার ভিসার আবেদন করবেন এই ভিসাগুলি তাদের জন্য। মার্কিন প্রশাসন জানিয়েছে, যারা কোভিডের সময় থেকে এই দেশে পড়ে রয়েছেন নিজের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখেই এই সিদ্ধান্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Twitter Layoffs: অর্ধেক কর্মী ছাঁটাইয়ের পর এবারে ৪৪০০ ‘চুক্তিভিত্তিক কর্মী’ বরখাস্ত করল ট্যুইটার

    Twitter Layoffs: অর্ধেক কর্মী ছাঁটাইয়ের পর এবারে ৪৪০০ ‘চুক্তিভিত্তিক কর্মী’ বরখাস্ত করল ট্যুইটার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেসলার মালিক ইলন মাস্ক (Elon Musk) ট্যুইটার কেনার পর থেকেই শুরু করেছে গণছাঁটাই (Twitter Layoffs)। ক্ষমতা হাতে আসার পর থেকেই শুরু হয়েছে একের পর এক কর্মী ছাঁটাই। ইতিমধ্যেই প্রায় ৩,৭০০ জন কর্মী অর্থাৎ সংস্থার প্রায় ৫০ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে। আর এই কর্মী ছাঁটাইয়ের আঁচ এসে পড়ল চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের উপরেও। কারণ সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে, সংস্থার স্থায়ী কর্মীদের ছাঁটাই করার পর এবারে প্রায় ৪,৪০০ অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ছাঁটাই করা হয়েছে। ফলে ক্ষোভে ফুঁসছেন ট্যুইটারের অস্থায়ী কর্মীরা।

    চুক্তিভিত্তিক কর্মী ছাঁটাই

    রিপোর্ট অনুযায়ী, মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এবার চুক্তিতে থাকা কর্মচারীদের ছাঁটাই করেছে (Twitter Layoffs)। এই প্রসঙ্গে ট্যুইট করেছেন প্ল্যাটফর্মারের কেসি নিউটন। তিনি লিখেছেন, ‘অস্থায়ী কর্মীদের নোটিশও দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র ই-মেল পাঠিয়ে ৫৫০০ জনের মধ্যে ৪৪০০ জনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ম্যানেজাররাও বিষয়টা জানতেন না। সিস্টেমে কর্মীদের না পেয়ে তাঁরা ছাঁটাইয়ের ব্যাপারটা বুঝতে পারেন’। অন্যদিকে চুক্তিভিত্তিক কর্মীরাও আচমকা বুঝতে পারেন, ট্যুইটারের সিস্টেমে অ্যাক্সেস নেই তাঁদের। এরপর জানতে পারেন, তাঁরা আর কোম্পানির হয়ে কাজ করবেন না।

    আরও পড়ুন: ট্যুইটার দেউলিয়ার পথে! নয়া আশঙ্কার মাঝে ‘সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা’ কাজের আদেশ ইলনের

    সম্প্রতি ৪৪ বিলিয়ন ডলারে ট্যুইটার কেনেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। কোম্পানির সিইও পরাগ আগরওয়াল সহ আরও বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেন তিনি (Twitter Layoffs)। ট্যুইটার অধিগ্রহণ করতেই প্রথমে সরিয়ে ফেলা হয় ভারতীয় বংশোদ্ভূত ট্যুইটারের শীর্ষ কর্তাদের, আর তারপর ভারতে কর্মীদেরও সরিয়ে ফেলা হয়েছে (Twitter Layoffs)। গণছাঁটাইয়ের মাঝেই সংস্থার কর্মীদরে উপর একাধিক নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছেন মাস্ক। তিনি জানিয়েছেন, কর্মীদের সপ্তাহে ৮০ ঘণ্টা কাজ করতে হবে, বিনামূল্যে খাবার দেওয়া আর হবে না। এমনকি কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোমও সম্পূর্ণভাবে তুলে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন ট্যুইটার কর্তা। আবার এসবের মধ্যেই ইলন নিজেই ট্যুইটার দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাই এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে সংস্থার কর্মীদের আরও বেশি করে কাজ করারও নির্দেশ দিয়েছেন।

    এত কর্মী ছাঁটাইয়ের পর ইলন মাস্ককে এর আগেই সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আর এবারে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ছাঁটাইয়ের কথা ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে (Twitter Layoffs)। পরবর্তীতে আর কী কী করতে চলেছেন ইলন মাস্ক, সেটাই এখন দেখার।

  • Khalistani Terrorist: পঞ্জাব রকেট হামলায় মূল অভিযুক্ত খালিস্তানি জঙ্গির মৃত্যু পাকিস্তানে

    Khalistani Terrorist: পঞ্জাব রকেট হামলায় মূল অভিযুক্ত খালিস্তানি জঙ্গির মৃত্যু পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুখ্যাত খালিস্তানি জঙ্গি (Khalistani Terrorist) হরবিন্দর সিং রিন্ডা নিহত। এ+ ক্যাটাগরির জঙ্গি ছিল রিন্ডা (Harwinder Singh Rinda)। তার বিরুদ্ধে কমপক্ষে ৩৫ খুন ও সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বছরের মে মাসে মোহলিতে পঞ্জাব পুলিশের ইন্টিলিজেন্স হেড কোয়ার্টারে রকেট হামলায় মূল অভিযুক্ত ছিল সে।

    পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছিল এই জঙ্গি। সেখান থেকেই ওই দেশের সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতে নাশকতা চালাত রিন্ডা। সে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন বাব্বর খালসার সদস্য ছিল। মৃত্যুর কারণ এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। জানা গিয়েছে, রিন্ডা লাহোরের এক হাসপাতালে ভর্তি ছিল। আর সেখানেই মৃত্যু হয় তার। 

    কী কী অভিযোগ রয়েছে জঙ্গির বিরুদ্ধে?  

    চলতি বছরের মে মাসে মোহলিতে পঞ্জাব পুলিশের ইন্টিলিজেন্স হেড কোয়ার্টারে রকেট প্রপেলড গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সেই হামলার মূল চক্রী রিন্ডা, বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই মাসেই হরিয়ানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক বোঝাই একটি গাড়ি উদ্ধার হয়। এই ঘটনার পিছনেও ছিল রিন্ডার হাত। নওনশরে ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি অফিসেও হাত গ্রেনেড নিয়ে হামলা চালায় রিন্ডা। গোয়েন্দা সংস্থার মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিল ৩৫ বছরের এই জঙ্গির নাম। শুধু পঞ্জাব নয়, রিন্ডার নামে মহারাষ্ট্র, চণ্ডীগড়, হরিয়ানা, পশ্চিমবঙ্গে  একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা ওয়ালকারের খুলির অংশ উদ্ধার করল দিল্লি পুলিশ, পাঠানো হল ডিএনএ পরীক্ষায়        

    পঞ্জাবের তরণতারণে জন্ম রিন্ডার। পরবর্তীতে মহারাষ্ট্রে থাকা শুরু করে। কিন্তু তরণতারণেই অপরাধ জীবনের সূত্রপাত। সেখানে ২০০৮ সালে ব্যক্তিগত শত্রুতায় একজনকে খুন করে সে। তরণতারণের সরপঞ্চ হত্যায়ও নাম জড়ায় রিন্ডার। শুধু খুন বা নাশকতা নয়, সীমান্তে মাদক প্রচারেও জড়িত ছিল সে। এরপর, রিন্ডা পঞ্জাবের তরন তারান জেলার সরহালি গ্রাম থেকে মহারাষ্ট্রের নান্দেদ জেলায় পাড়ি দিয়েছিল। তারপরই কোনও এক সুযোগে সে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গেও বহু অপরাধকাণ্ডে অভিযুক্ত ছিল সে। সব মিলিয়ে অন্তত ৩০টি মামলায় সে পলাতক আসামী হিসেবে চিহ্নিত ছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

LinkedIn
Share