Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • India China Relation: ভারত-চিন সম্পর্ক এখন একটি নয়া সূচনাবিন্দুতে পৌঁছেছে, বলছে বেজিং

    India China Relation: ভারত-চিন সম্পর্ক এখন একটি নয়া সূচনাবিন্দুতে পৌঁছেছে, বলছে বেজিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গলওয়ান উপত্যকায় ভারত-চিন সেনা সংঘর্ষ এখন অতীত। বরফ গলছে ভারত-চিন সম্পর্কের (India China Relation)। দুই দেশের মধ্যে ফের চালু হবে সরাসরি বিমান চলাচল। কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা ফের চালু করার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে দুই দেশের। চিনা বিদেশমন্ত্রকের দাবি, ভারত-চিন সম্পর্ক এখন একটি নয়া সূচনাবিন্দুতে পৌঁছেছে।

    জয়শঙ্কর-ওয়াং ই বৈঠক (India China Relation)

    ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিওতে চলছে জি-২০ সম্মেলন। এই সম্মেলনের ফাঁকে চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-র সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সেখানেই দুই দেশের মধ্যে সরাসরি ফের উড়ান চালু এবং আবার কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা চালু নিয়ে আলোচনা করেছেন তাঁরা। পূর্ব লাদাখের বিতর্কিত ডেপসাং এবং দেমচোক এলাকায় সেনা বিচ্ছিন্নকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর অনুষ্ঠিত হল এই বৈঠক। দুই দেশের দুই বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এই পদক্ষেপ শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।”

    বন্ধ ছিল উড়ান, তীর্থযাত্রাও

    করোনা অতিমারি পর্বে ২০২০ সালে বন্ধ হয়ে যায় ভারত ও চিনের মধ্যে সরাসরি বিমান পরিষেবা। কোভিড বিধি শিথিল হলেও, সরাসরি বিমান চলাচল আর শুরু হয়নি। ওই বছর মে মাসে লাদাখে উত্তেজনা শুরু হয় দুই দেশের (India China Relation) মধ্যে। পরের মাসে গলওয়ানে সংঘর্ষ ঘটে। শহিদ হন ২০ জন ভারতীয় সেনা। ক্ষতি হয় চিনের লালফৌজেরও। যদিও তাদের ঠিক কতজন সেনা হতাহত হয়েছে, তা সরকারিভাবে জানায়নি বেজিং। তবে, বেসরকারি সূত্রের দাবি অনুযায়ী, সংখ্যাটি ৪০-এর বেশি। এর পরেই সীমান্তে উভয় পক্ষের সেনা মোতায়েন বৃদ্ধি পায়। উত্তেজনা প্রশমনে সামরিক পর্যায়ের আলোচনাও শুরু হয়। একটি নোটে বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, ফ্লাইট এবং তীর্থযাত্রা ফের শুরু করা, সীমান্ত পেরনো নদীগুলোর তথ্য ভাগাভাগি এবং মিডিয়া এক্সচেঞ্জের বিষয়ে আলোচনা করেছেন জয়শঙ্কর এবং ওয়াং।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ! পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতি শিথিল করলেন পুতিন, কী কারণ?

    ভারতের একটি ধারাবাহিক বিদেশনীতি রয়েছে বলে উল্লেখ করে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “আমরা মাল্টিপোলার বিশ্বের প্রতি দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যার মধ্যে একটি মাল্টিপোলার এশিয়াও অন্তর্ভুক্ত। ভারতের ক্ষেত্রে, এর বিদেশনীতি নীতিগত এবং ধারাবাহিক, যা স্বতন্ত্র চিন্তা এবং পদক্ষেপের দ্বারা চিহ্নিত। আমরা আধিপত্য প্রতিষ্ঠার একতরফা পন্থার বিরোধী। ভারত তার সম্পর্ককে অন্য দেশের দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে দেখে না (India China Relation)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Moody’s: বাংলাদেশের ঋণমান ফের কমাল মুডি’স, ইউনূসের দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাসও ‘নেতিবাচক’

    Moody’s: বাংলাদেশের ঋণমান ফের কমাল মুডি’স, ইউনূসের দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাসও ‘নেতিবাচক’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের হাল ধরতে ব্যর্থ হয়েছেন বাংলাদেশের (Bangladeshs Ratings) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস। সম্প্রতি এ খবর জানিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপ। এহেন আবহে প্রকাশ্যে এল আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মুডি’স-এর রিপোর্ট (Moody’s)। তাতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের দীর্ঘমেয়াদি ঋণমান এবং সিনিয়র আনসিকিওরড রেটিংস ‘বি ১’ থেকে কমিয়ে ‘বি ২’ করেছে। স্বল্পমেয়াদি ঋণমান রেটিংসকে ‘নট প্রাইম’ বা ‘শ্রেষ্ঠ গুণসম্পন্ন নয়’ করা হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক পূর্বাভাস স্থিতিশীল থেকে কমিয়ে করা হয়েছে নেতিবাচক। এর আগে, গত মে মাসে বাংলাদেশের ঋণমান এক ধাপ কমিয়ে ‘বিএ৩’ থেকে ‘বি১’-এ নামিয়ে দেয় মুডি’স।

    রাজনৈতিক ঝুঁকি (Moody’s)

    মুডি’স সোমবার জানিয়েছে, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার ফলে সরকার পরিবর্তন হয়েছে, যা রাজনৈতিক ঝুঁকি বাড়িয়েছে এবং নিম্নতর প্রবৃদ্ধি তৈরি করেছে। এর ফলে সরকারি অস্থিরতার ঝুঁকি, বৈশ্বিক ভঙ্গুরতা এবং ব্যাঙ্কিং খাতের ঝুঁকি বেড়েছে। বিশ্বব্যাপী এই রেটিং সংস্থা জানিয়েছে, চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং দুর্বল প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশকে তার ঘাটতি পূরণের জন্য ক্রমবর্ধমানভাবে স্বল্পমেয়াদি অভ্যন্তরীণ ঋণের ওপর নির্ভর করতে বাধ্য করছে, যা আদতে বাড়াচ্ছে লিক্যুইডিটি ঝুঁকি।

    মুডিসে’র বক্তব্য

    মুডি’স (Moodys) জানিয়েছে, সম্পদের গুণগত মানের ওপর উচ্চ ঝুঁকি ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় কাঠামোগতভাবে দুর্বল মূলধন ও লিক্যুইডিটিকে আরও জোরদার করে, সার্বভৌম সরকারের জন্য সম্ভাব্য দায়বদ্ধতার ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। উন্নত রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে ঋণ বিতরণ করা সত্ত্বেও, গত কয়েক বছরে মজুত অর্থ ধারাবাহিকভাবে কমে যাওয়ায় বহিরাগত ঝুঁকি দুর্বল রয়ে গিয়েছে।

    উচ্চ সামাজিক ঝুঁকি, একটি সুস্পষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপের অভাব, আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং সম্প্রদায়ভিত্তিক উত্তেজনার পুনরুত্থান রাজনৈতিক ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলেছে। মুডি’স জানিয়েছে, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার চেয়ে আরও নীচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এটি দেশের দুর্বল আর্থিক অবস্থাকে আরও চাপের মুখে ফেলতে পারে, বাড়িয়ে তুলতে পারে বহিরাগত ঝুঁকি।

    আরও পড়ুন: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    এই ঝুঁকিগুলি তৈরি হয়েছে দুর্বল দেশীয় চাহিদা এবং সাম্প্রতিক প্রতিবাদ ও আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার কারণে সরবরাহে বাধা থেকে। এটি রফতানি সম্ভাবনা অনিশ্চিত করে তুলছে, নষ্ট করছে রেডিমেড পোশাক ক্ষেত্রের সম্ভাবনাকে। মুডি’স এও জানিয়েছে, যদিও অন্তর্বর্তী সরকার একটি বিস্তৃত সংস্কার অ্যাজেন্ডার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবুও তার বাস্তবায়ন ক্ষমতা অনিশ্চিত রয়ে গিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও উচ্চ বেকারত্ব (Bangladeshs Ratings) মোকাবিলায় ব্যর্থ হলে দুর্বল হয়ে পড়বে বাংলাদেশের (Moodys) রাজনৈতিক ভিত্তি। তাতে বিপদ বাড়বে বই কমবে না!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Nuclear War: দোরগোড়ায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ! পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতি শিথিল করলেন পুতিন, কী কারণ?

    Nuclear War: দোরগোড়ায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ! পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতি শিথিল করলেন পুতিন, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি দোরগোড়ায়? এবার কি তবে পারমাণবিক যুদ্ধ (Nuclear War)? অন্তত এমনই আশঙ্কা দানা বেঁধেছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে (World War III)। সোমবারই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাওয়া ৬টি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। মঙ্গলবার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে বদলে এনে প্রয়োগের সীমা (Nuclear Weapons Doctrine) কমিয়ে এনেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। এর পরই, শঙ্কিত ইউরোপ। বিশ্বের আকাশে যে ক্রমেই যুদ্ধের মেঘ ঘনাচ্ছে, তা স্পষ্ট ন্যাটোর সদস্য দেশগুলির পরিস্থিতি দেখেও। ওই দেশগুলি ইতিমধ্যেই তাদের নাগরিকদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দিয়ে পুস্তিকা বিলি করেছে।

    কী পরিবর্তন রাশিয়ার নয়া পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে?

    পুতিনের স্বাক্ষর করা নতুন নীতিতে বলা হয়েছে, শুধু পারণবিক অস্ত্র সমৃদ্ধ দেশের পাশাপাশি পরমাণু শক্তিধর নয় এমন দেশেও হামলা চালাতে পারবে রাশিয়া। অর্থাৎ, যদি কোনও পরমাণু শক্তিধর দেশের সাহায্যে রাশিয়ার মাটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় কোনও পরমাণু শক্তিশূন্য রাষ্ট্র, সেক্ষেত্রেও পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে রাশিয়া। এক্ষেত্রে দেশটি পরমাণু শক্তিধর না হলেও হামলা চালাতে পিছুপা হবে না ক্রেমলিন।

    কী বলছে সুইডেন (Nuclear War)

    জানা গিয়েছে, সুইডেন তার নাগরিকদের পরমাণু যুদ্ধ শুরু হওয়ার আশঙ্কায় ‘আশ্রয় নিন’ বলে সতর্ক করে একটি পুস্তিকা বিলি করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে মাত্র পাঁচবার এমন পুস্তিকা বিলি করা হয়েছে। সেই পুস্তিকা এবার সুইডেনের প্রতিটি বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। জরুরি পরিস্থিতিতে কীভাবে এক সপ্তাহ আত্মনির্ভরশীল থাকা যায়, তা নিয়ে পরামর্শ দিয়ে একটি জরুরি পুস্তিকা প্রকাশ করেছে নরওয়ে-ও। এর মধ্যে একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের সম্ভাবনাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ!

    বছর তিনেক ধরে চলছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একাধিকবার যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেও, বন্ধ হয়নি সংঘাত। এহেন আবহে মঙ্গলবার রাতে ইউক্রেনীয় বাহিনী আমেরিকায় তৈরি ছ’টি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র (ATACMS) নিক্ষেপ করেছে রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকই এ খবর জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, এটি মস্কোর কাছে একটি বড় উসকানি হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রত্যাশিতভাবেই বাজতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (World War III) এমনকী, পরমাণু যুদ্ধের (Nuclear War) দামামা।

    আরও পড়ুন: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    অনেক ন্যাটো দেশ তাদের নাগরিকদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে বলছে। ডেনমার্ক ইতিমধ্যেই সে দেশের নাগরিকদের ইমেল পাঠিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, শুকনো খাবার, জল এবং ওষুধ মজুত করুন। জরুরি পরিস্থিতিতে, এমনকী পারমাণবিক হামলার (Nuclear War) সময়ও যাতে তিন দিনের জন্য বেঁচে থাকা যায়, তাই এগুলি মজুত করতে হবে।

    ফিনল্যান্ডও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Ukraine Russia War) ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ঘটনা ও সঙ্কট মোকাবিলার প্রস্তুতি সম্পর্কে তাদের অনলাইন ব্রোশিওর আপডেট করেছে। এদিকে, মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি সংশোধিত পারমাণবিক নীতি অনুমোদন করেছেন (Nuclear Weapons Doctrine)। তার জেরে যুদ্ধের ১০০০তম দিনে পারমাণবিক উত্তেজনা (World War III) বৃদ্ধির আশঙ্কা তীব্রতর হয়ে উঠেছে বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের (Nuclear War)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ মোদির, কী কথা হল?

    PM Modi: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ মোদির, কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে জি২০ শীর্ষ বৈঠকে আমেরিকার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। সাক্ষাতের মুহূর্তের ছবি শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। একইসঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘‘ওঁর (বাইডেন) সঙ্গে দেখা করে আমি সব সময়েই খুশি!’’

    নিজেদের মধ্যে কুশল বিনিময়ের পর উষ্ণ করমর্দনও করেন দুই রাষ্ট্রনেতা 

    প্রসঙ্গত, ১৮-১৯ নভেম্বর ব্রাজিলে (Brazil G20 Summit) আয়োজিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে শনিবারই দেশ থেকে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। রবিবার প্রথমে তিনি যান নাইজেরিয়া। সোমবার পৌঁছেছেন ব্রাজিলে। জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে রয়েছেন আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, চিন, আমেরিকা, ফ্রান্স-সহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। সেখানেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় মোদির। নিজেদের মধ্যে কুশল বিনিময়ের পর উষ্ণ করমর্দনও করেন দুই রাষ্ট্রনেতা।

    চলতি বছরে তিনবার সাক্ষাৎ হল মার্কিন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে

    উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বর মাসেও আমেরিকায় আয়োজিত চতুর্দেশীয় অক্ষ বা ‘কোয়াড’ সদস্য রাষ্ট্রগুলির বৈঠকেও মোদি-বাইডেন সাক্ষাৎ হয়েছিল। তার আগে চলতি বছরের জুন মাসে ইতালিতে আয়োজিত জি৭ শীর্ষ সম্মেলনেও মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। তবে প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই শেষ বারের মতো মোদির মুখোমুখি হলেন বাইডেন এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    গত বছর প্রথা মতো ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের হাতে ‘গাভেল’ তুলে দেন মোদি

    সোমবার রিও ডি জেনিরোতে পৌঁছনোর পর বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে তাঁকে (প্রধানমন্ত্রী মোদি) উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রবাসীরা। সংস্কৃত শ্লোক সুর করে পাঠ করেন কয়েক জন নারী-পুরুষ। প্রত্যেকের পরনে ছিল ভারতীয় পোশাক। গুজরাটের ঐতিহ্যবাহী ডান্ডিয়া নৃত্যও প্রদর্শন করা হয়। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে জি২০ শীর্ষ (Brazil G20 Summit) বৈঠকের আয়োজন দেশ ছিল ভারত। দিল্লিতে গত বছরের ১০ নভেম্বর সেই বৈঠকের শেষে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলার হাতে আনুষ্ঠানিক ভাবে সভাপতিত্বের ‘গাভেল’ তুলে দেন। প্রথা মেনে এ বারের শীর্ষ বৈঠকের আয়োজক দেশ ব্রাজিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা দেশ (Bangladesh) ছাড়ার পর ভাঙা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর মূর্তি। দাবি উঠেছে, জিন্নাকে ‘জাতির পিতা’ ঘোষণার। মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জিন্নার মৃত্যুদিনে উর্দু শের-শায়েরি-বক্তৃতার আয়োজন দেখেছে ঢাকা। এবার একদা পাকসেনার গণহত্যার অপরাধের সাক্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামাবাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক ফোরাম সিন্ডিকেটের এক বৈঠকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গত ১৩ নভেম্বরের ওই সিদ্ধান্ত সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

    কী বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ- উপাচার্য? (Bangladesh)

    হাসিনার জমানায় (Bangladesh) ২০১৫ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘‘পাকিস্তান ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে টানা ন’মাস ধরে এ দেশে বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, এবং তা পরবর্তীকালে অস্বীকার করেছে। যত দিন না পাকিস্তান গণহত্যা এবং নির্যাতনের কথা স্বীকার করবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের সঙ্গে এ প্রতিষ্ঠান কোনও ধরনের সম্পর্ক রাখবে না।” তিনি জানান, ‘‘নতুন করে  বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও শিক্ষার্থী পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবে না। পাকিস্তানে কোনও পড়ুয়াকেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠনের সুযোগ দেওয়া হবে না।” সোমবার সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) সহ- উপাচার্য (প্রশাসন) সায়মা হক বিদিশা বলেন, ‘‘এক সময় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়েছিল। আমাদের যেহেতু অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠান, ফলে অনেকে স্কলারশিপ নিয়ে কিংবা কনফারেন্সে যোগ দিতে যেতে চায়। সেই বিষয়টি বিবেচনা করে আমরা সভায় আলোচনা করে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” এর ফলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা পাকিস্তানে ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়শোনা করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    আলি জিন্নার প্রথম বিরোধিতা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

    পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পরে কায়েদ-এ-আজম মহম্মদ আলি জিন্নাকে প্রথম বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Bangladesh)। উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার সরকারি নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে কার্জন হলে জিন্নার উপস্থিতিতেই ছাত্রছাত্রীরা আওয়াজ তুলেছিলেন-রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই। মাতৃভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবোধের সেই প্রথম বহিঃপ্রকাশই পরবর্তীকালে পাথেয় হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। পাকিস্তান সেনার অত্যাচারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মী, বাঙালি সেনা আর আমজনতার মরণপণ লড়াই বদলে দিয়েছিল এশিয়ার মানচিত্র। জন্ম নিয়েছিল নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। পালাবদলের বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সে সবই এখন অতীত। নিন্দায় সরব মুক্তি যোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছেন। দেশ চালাতে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis)। সেই সরকারের প্রধান করা হয়েছে মহম্মদ ইউনূসকে। মুদ্রাস্ফীতি-সহ নানা সমস্যার সমাধানে সেই ইউনূসই ব্যর্থ বলে জানিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক একটি ক্রাইসিস গ্রুপ।

    ব্যর্থ ইউনূস (Bangladesh Crisis)

    সদ্য প্রকাশিত এক (Pak Ships) প্রতিবেদনে তারা সতর্ক করে দিয়েছে এই বলে যে, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের আকাশচুম্বী মূল্যবৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ। এই ব্যর্থতা আরও জটিল হয়ে উঠেছে নানা অছিলায় ইউনূসের নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার স্পষ্ট ইঙ্গিতের কারণে। প্রতিবেদনে আশঙ্কা করা হয়েছে, এই সব বিষয় শেষ পর্যন্ত দেশটিকে দীর্ঘস্থায়ী সামরিক শাসনের দিকে ঠেলে দিতে পারে। ইউনূস প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দেখাতে না পারায় উদ্বিগ্ন সে দেশের সেনাবাহিনী।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন

    এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন এবং ইউনূসকে লক্ষ্য করে ওয়াশিংটনের কঠোর পদক্ষেপের সম্ভাবনায়ও উদ্বেগে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্তারা। ইউনূস বহুদিন ধরেই বিল এবং হিলারি ক্লিনটন এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কয়েকজন শীর্ষ নেতা এবং জর্জ সোরোসের মিত্র হিসেবে পরিচিত। ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। ইউনূস ও তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা, হিযবুত তাহরির ও হেফাজতে ইসলামের মতো চরমপন্থী ইসলামি গোষ্ঠী এবং জেনারেল ওয়াকের উজ জামানের মতো সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে অনুমান।

    জারি হতে পারে সামরিক শাসন!

    এই ধরনের (Bangladesh Crisis) নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি এড়াতে, জেনারেল জামানের সহকর্মীরা দ্রুত ইউনুসের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে সামরিক শাসন জারি করার জন্য চাপ বাড়াচ্ছেন বলে খবর। এদিকে, ইউনুস সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করা হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে খোলাখুলি হুমকি দিচ্ছে সেনাবাহিনীর ইসলামপন্থী গোষ্ঠী। তাদের মতে, এটি বাংলাদেশে ভারতের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার নয়া সুযোগ সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশের আকাশে যখন এমন অনিশ্চয়তার মেঘ ঘনাচ্ছে, তখন পাকিস্তান ইউনূস ও তাঁর উপদেষ্টাদের পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন একটি কৌশল অবলম্বন করেছে। এই কৌশল অনুযায়ী, সামরিক বাহিনী যদি অভ্যুত্থান ঘটায় তবে সশস্ত্র সংঘাতের দিকে এগোতে প্রস্তুত তারা।

    আরও পড়ুন: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    বাংলাদেশে ভিড়ল পাক জাহাজ

    মিডিয়া সূত্রে খবর, পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে একটি কার্গো জাহাজ (Pak Ships) ১৩ নভেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে এই প্রথম সরাসরি যোগাযোগ হল সমুদ্রপথে। ঘটনায় উদ্বেগে ভারত। পাকিস্তানের হাই কমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন ওই কার্গো জাহাজ নোঙরের সময়। তিনি বলেন, “এটি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ। এই নয়া রুট সাপ্লাই চেনকে আরও কার্যকর করবে, কমাবে পরিবহণের সময় এবং দ্বার খুলবে উভয় দেশের নতুন ব্যবসায়িক সুযোগের।”

    ভারতের দুই পড়শির ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’

    বাংলাদেশ প্রশাসন এই (Bangladesh Crisis) ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’কে স্বাগত জানিয়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে এই বাণিজ্যের পরিমাণ নেমে গিয়েছিল ৮০০ মার্কিন মিলিয়ন ডলারে নীচে। ভারতের পূর্ব ও পশ্চিম দুই দিকের দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। কারণ এই রাজ্যগুলি অবস্থিত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের কাছাকাছি। গত ২৯ সেপ্টেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাংলাদেশ সরকার। তাতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান থেকে আসা সব চালান কাস্টমস পরিদর্শন ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হবে। এর আগে, ১০ সেপ্টেম্বর পাক হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। জানা গিয়েছে, একই ধরনের গোপন বৈঠক হয়েছে পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং ইউনূস ও তাঁর দুই উপদেষ্টা – নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সাজিব ভুঁইয়ার সঙ্গেও। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসলাম ও ভূঁইয়া হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে যুক্ত। হাসিনা বিরোধী বিদ্রোহের শীর্ষ কমান্ডারদের মধ্যেও ছিলেন তাঁরা।

    কী ছিল চালানে?

    জানা গিয়েছে, চট্টগ্রামে নোঙর করা জাহাজের ২০০ কন্টেইনারের চালানটি কড়া পুলিশ প্রহরায় এবং ইউনূসের অনুগামী ছাত্র-কর্মীদের উপস্থিতিতে নামানো হয়। সঙ্গে সঙ্গেই পাঠিয়ে দেওয়া হয় অজানা জায়গায়। দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিও জানে না, চালানে কী ছিল, সেগুলি নিয়েই বা যাওয়া হল কোথায়।
    সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল, যা প্রথমে ছাত্রদের সংরক্ষণ সংস্কার আন্দোলনকে সামনে রেখে হয়েছিল, তার কয়েক মাস আগে নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, ড. আসিফ নজরুল এবং আরও কয়েকজন ব্যক্তি কাতার এবং দুবাই সফর করেছিলেন। সেখানে তাঁরা ডোনাল্ড লু, জর্জ সোরোস এবং পাকিস্তানি আইএসআইয়ের (Pak Ships) প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বলেও খবর (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    PM Modi: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ গবেষণা, শক্তির ব্যবহার, এআই-এর প্রয়োগ-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে একযোগে কাজ করার কথা বললেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ ও ইউকে-এর প্রধানমন্ত্রী কির স্টারমার। জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit) ফাঁকে দুই রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে কথা হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। দুই নেতাই ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের অঙ্গীকারে আবদ্ধ হন। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, এআই এবং ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (DPI) সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারত-ফ্রান্স সম্পর্ক আরও মজবুত করার উপর জোর দিয়েছেন মাক্রঁ।

    মোদি-মাক্রঁ বৈঠক

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) মঙ্গলবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। দুজনেই স্পেস, শক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি ফরাসি প্রেসিডেন্টকে প্যারিসে অলিম্পিক এবং প্যারালিম্পিক গেমস সফলভাবে আয়োজনের জন্য অভিনন্দন জানান। এদিন একটি পোস্টে মোদি বলেন, “প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে দেখা করে আনন্দিত। ভারত এবং ফ্রান্স কীভাবে স্পেস, শক্তি, এআই এবং অন্যান্য খাতে একসঙ্গে কাজ করতে পারে তা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। দুই দেশের মানুষের মধ্যেও যাতে গভীর সম্পর্ক স্থাপন হয়, তার দিকে নজর দেব আমরা।” বিদেশমন্ত্রক মোদি-মাক্রঁ এই বৈঠকটিকে “ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত অংশীদারিত্বের অগ্রগতি” হিসেবে বর্ণনা করেছে।

    মোদি-স্টারমার সাক্ষাৎ

    জি২০ সম্মেলন চালাকালীন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কির স্টারমারের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন। যেখানে তারা প্রযুক্তি, সবুজ শক্তি, নিরাপত্তা, উদ্ভাবন এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রগুলোতে একত্রে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। মোদি তাঁর এক্স পোস্টে বলেছেন, “রিও ডি জেনেইরোতে প্রধানমন্ত্রী কির স্টারমারের সঙ্গে আমার অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। ভারতের জন্য যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সামগ্রিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বাণিজ্য এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে চাই।” জি২০ বৈঠকে (G20 Summit) যোগ দিতে সোমবারই ব্রাজিলে পৌঁছেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার থেকে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরোতে শুরু হয়েছে দু’দিনের এই বৈঠক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর জমানায় বিগত ১০ বছরে কীভাবে বদলেছে দেশ, ব্রাজিলের রাজধানীতে সে কথাই তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। জি২০ শীর্ষ (G20 Summit) সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) তুলে ধরেন সরকারের সাফল্যগাথা। তিনি বলেন, ‘‘গত এক দশকে ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রতার বাইরে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।’’ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানেই তাঁকে এই কথাগুলি বলতে শোনা যায়। ভারতের সাফল্য তুলে ধরতে গিয়ে তিনি খাদ্য নিরাপত্তার কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ভারতবর্ষে ৮০ কোটি মানুষকে খাদ্য নিরাপত্তার সুবিধা দেওয়া গিয়েছে।‘’’এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘দেশের ৫৫ কোটি মানুষকে স্বাস্থ্য বিমার আওতায় আনা গিয়েছে।’’ এদিন তিনি ‘এক পৃথিবী এক পরিবার’-এর কথাও বলেন।

    কৃষক কল্যাণ ও নারী সশক্তিকরণের কথা

    দেশের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ভারতবর্ষে কৃষক সহায়তায় অনেক প্রকল্প চালু করা হয়েছে। মহিলা সশক্তিকরণের জন্য বেশ কিছু কর্মসূচি গৃহীত হয়েছে। মহিলাদের ঋণ দেওয়া হচ্ছে সরকারের তরফ থেকে। ৩০ কোটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত করা গিয়েছে। কৃষকদের সাহায্য করা হয়েছে ৪ হাজার কোটি মার্কিন ডলার।’’

    আরও পড়ুন: ভারত-জাপান বিশেষ প্রতিরক্ষা-চুক্তি, নৌসেনার রণতরীগুলিতে বসবে ‘স্টেলথ’ মাস্তুল

    ব্রাজিলের (G20 Summit) উদ্যোগকে সাধুবাদ

    তাঁর মতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের কারণে খাদ্য, জ্বালানি এবং সারের সঙ্কটে পড়তে হচ্ছে গ্লোবাল সাউথের দেশগুলিকে। প্রসঙ্গত, গ্লোবাল সাউথ বলতে সেই সমস্ত দেশগুলিকে বোঝায় যাদের আয় নিম্ন। মোদি আরও বলেন, ‘‘এই দেশগুলির সমস্যার কথা বাদ দিয়ে কখনও আলোচনা সদর্থক হতে পারে না।’’ প্রসঙ্গত, ক্ষুধা এবং দারিদ্র দূরীকরণে ব্রাজিল আন্তর্জাতিক মঞ্চ স্থাপনে উদ্যোগী হয়েছে। ব্রাজিলের এই উদ্যোগকেও সাধুবাদ জানান মোদি (PM Modi)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lawrence Bishnois: আমেরিকায় গ্রেফতার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল, ভারতে ফেরানোর উদ্যোগ

    Lawrence Bishnois: আমেরিকায় গ্রেফতার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল, ভারতে ফেরানোর উদ্যোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় গ্রেফতার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের (Lawrence Bishnois) ভাই আনমোল বিষ্ণোই ওরফে ভানু। কিছুদিন আগে এনআইএ তাঁর মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ১০ লক্ষ টাকা। উল্লেখ্য, সপ্তাহখানেক আগেই আনমোলকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছিল মুম্বই পুলিশ। এরই মধ্যে তাঁর গ্রেফতার হওয়ার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।

    ঠিক কী অভিযোগ ছিল? (Lawrence Bishnois)

    গোয়েন্দা সূত্রে খবর, চলতি মাসের শুরুতেই আমেরিকায় (America) লরেন্সের (Lawrence Bishnois) ভাইয়ের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল। সূত্রের খবর, ক্যালিফোর্নিয়ায় তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা এনসিপি নেতা বাবা সিদ্দিকিকে খুন এবং বলিউড তারকা সলমন খানের বাড়ির সামনে গুলি চালানোর ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল বিষ্ণোই গ্যাংয়ের। মুম্বই পুলিশ সূত্রে খবর, এই দুই ঘটনাই ঘটেছিল আনমোলের নির্দেশে। তিনিই বিদেশে বসে হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সলমনের বাড়ির সামনে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনার পরই পরিকল্পনা হয়েছিল সলমন-ঘনিষ্ঠদের খুন করার। সেই তালিকায় প্রথম নামই ছিল এনসিপি নেতা সিদ্দিকির। সলমনের বাড়ির সামনে গুলি চলার ঘটনা-সহ মোট ১৮টি মামলায় অভিযোগ রয়েছে আনমোলের বিরুদ্ধে। ২০২২ সালের মে মাসে পঞ্জাবি সঙ্গীতশিল্পী সিধু মুসেওয়ালার হত্যায়ও তাঁর যোগ রয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়। মুসেওয়ালার ওপর হামলায় যাঁরা অভিযুক্ত তাঁদের অস্ত্রের জোগান দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে লরেন্সের ভাইয়ের বিরুদ্ধে। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার (এনআইএ) ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ তালিকায় নাম রয়েছে আনমোলের।

    আরও পড়ুন: ব্যাট হাতে প্রস্তুত শীত! কলকাতায় ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়ায় ১২, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    লরেন্সের অপরাধ জগৎ দেখতেন আনমোল!

    বাবা সিদ্দিকিকে খুনের ঘটনার তদন্তে উঠে আসে আনমোলের নাম। তদন্তকারীদের দাবি, ওই ঘটনায় যাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁদের সঙ্গে বিদেশ থেকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন আনমোল। ‘স্ন্যাপচ্যাটে’ তার প্রমাণও মিলেছে। সূত্রের খবর, ভাড়া করা আততায়ীদের সিদ্দিকি ও তাঁর পুত্র জিশানের ছবিও পাঠিয়েছিলেন আনমোল। প্রসঙ্গত, লরেন্স (Lawrence Bishnois) ২০১৫ সাল থেকে গুজরাতের সবরমতী জেলে বন্দি রয়েছেন। তাঁর হয়ে বিষ্ণোই  গ্যাংয়ের বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজকর্ম আনমোলই পরিচালনা করেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর। তাঁকে দেশে ফেরানোর অনুমতি চেয়ে গত মাসেই মুম্বইয়ের এক নিম্ন আদালতে আবেদন জানিয়েছিল পুলিশ। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ভাবে সলমনের বাড়ির সামনে গুলি চলার ঘটনার কথাও আদালতে উল্লেখ করেছিল পুলিশ। ওই ঘটনার তদন্ত শুরুর পর থেকে আনমোলের কোনও খোঁজ পাচ্ছিল না পুলিশ। তাঁকে পলাতক হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। সম্প্রতি আমেরিকা থেকে এ বিষয়ে কিছু নির্দিষ্ট তথ্য এসেছিল মুম্বই পুলিশের অপরাধ দমন শাখার হাতে। তার পর তদন্তকারীরা তাঁকে দেশে ফেরাতে উদ্যোগী হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ, নাচে-গানে মোদিকে স্বাগত জানালেন ব্রাজিলের প্রবাসীরা

    PM Modi: বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ, নাচে-গানে মোদিকে স্বাগত জানালেন ব্রাজিলের প্রবাসীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণের (Sanskrit Chants) মধ্য দিয়ে ব্রাজিলের প্রবাসী ভারতীয় সমাজ স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। এমন অভ্যর্থনায় প্রধানমন্ত্রী নিজেও খুশি। প্রসঙ্গত, জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার ব্রাজিলের পা রাখেন প্রধানমন্ত্রী। বিমানবন্দরে নামতেই প্রবাসী ভারতীয়রা তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। একই সঙ্গে তাঁর সম্মানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও করা হয়। বিমানবন্দরে এদিন প্রিয় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে হাজির থাকতে দেখা যায় শিশুদেরও। কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রীর ছবি এঁকে নিয়ে এসেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী সেখানে নিজের অটোগ্রাফও দেন।

    এমন অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ, লিখলেন মোদি  (PM Modi)

    এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নিজে তাঁর এক্স হ্যান্ডেল থেকে পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘‘প্রবাসী ভারতীয়দের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হল ব্রাজিলে। এমন অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’’

    প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘‘প্রবাসী ভারতীয়দের এমন অভ্যর্থনা মহাদেশের বাইরেও এক ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করেছে।’’ প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নাইজেরিয়া সফর সেরে ব্রাজিলের পৌঁছান।

    ২ দিন চলবে জি২০ সম্মেলন 

    প্রসঙ্গত, জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ট্রোইকার সদস্য হিসেবে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ১৯তম জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। ভারত ছাড়াও বাকি দুই ট্রোইকার সদস্য হল ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রসঙ্গত জি২০ সম্মেলনে হাজির থাকবেন আমেরিকার বিদায়ী রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন এবং চিনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং। সোমবার ও মঙ্গলবার দুদিন ব্যাপী শীর্ষ সম্মেলন চলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share