Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • PM Modi: ‘‘মোদি অসাধারণ মানুষ’’, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে উদগ্রীব ট্রাম্প!

    PM Modi: ‘‘মোদি অসাধারণ মানুষ’’, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে উদগ্রীব ট্রাম্প!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর মার্কিন সফরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। মোদির সেই সফর নিয়ে উচ্ছ্বসীত আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তিনি দাবি করলেন, আগামী সপ্তাহেই তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। মিশিগানের ফ্লিন্টে একটি নির্বাচনী সভা থেকে মার্কিন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন যে তিনি শীঘ্রই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন। মোদিকে এদিন অসাধারণ ও চমৎকার প্রকৃতির মানুষ বলেও মন্তব্য করেন ট্রাম্প।

    কী বললেন ট্রাম্প (Donald Trump)?

    মোদিকে নিয়ে ট্রাম্প (Donald Trump) বলেন, ‘‘মোদি একজন অসাধারণ ও চমৎকর প্রকৃতির মানুষ৷ আমার দেখা একাধিক চমৎকার নেতাদের মধ্যে একজন তিনি। আগামী সপ্তাহে আমাদের দেখা হতে পারে। সেদেশের মানুষগুলি বেশ বুদ্ধিমান। তারা কোনও ক্ষেত্রেই পিছিয়ে নেই। বরং শীর্ষে রয়েছে। ভারত বেশ শক্তিশালী দেশ।’’

    চতুর্থ ‘কোয়াড’ বৈঠকে মোদি (PM Modi), দেখা করবেন প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও

    যদিও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মার্কিন সফরে ট্রাম্প ও মোদির বৈঠক সম্পর্কে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে কিছু জানানো হয়নি। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত এই বৈঠক সম্পর্কে ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের তরফেও কোনও বিবৃতি প্রকাশ করা হয়নি। প্রসঙ্গত, ২১ সেপ্টেম্বর ডেলাওয়ারের উইলমিংটনে চতুর্থ ‘কোয়াড’ বৈঠকের আয়োজন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ভারত ও আমেরিকা ছাড়াও এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের প্রতিনিধিরা। অন্য়দিকে, ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করবেন নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে, রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনেও যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই জানা গিয়েছে। এছাড়া, আমেরিকায় প্রথম সারির বহুজাতিক সংস্থার কর্ণধারদের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে মোদির (PM Modi)।

    আরও পড়ুন: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    VHP: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়শি দেশ নেপালে নিয়ে গিয়ে ধর্মান্তকরণের (Christian Conversion) চেষ্টা রুখে দিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। যে একশো জনকে ধর্মান্তকরণ করতে নিয়ে আসা হয়েছিল, তাদের মুখে মাখিয়ে দেওয়া হয় কালো রং। আর যে পাদ্রী এই একশোজন ভারতীয়কে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করতে এসেছিলেন, তাঁকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ধর্মান্তকরণ নিয়ে ভারত কড়া হতেই ফিকির বের করছে ধর্মের কারবারিরা। তারা এখন ভারত থেকে ভিন দেশে লোক নিয়ে গিয়ে ধর্মান্তকরণ করছে। দীক্ষা-পর্ব শেষ হওয়ার পর তাদের নিয়ে ফিরছে দেশে।

    ভেস্তে দিল ভিএইচপি (VHP)

    ঘটনার সূত্রপাত ১৪ সেপ্টেম্বর। এদিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দলের নেপালি শাখার কর্মীরা খবর পান মহারাজগঞ্জের থুথিবাড়ি শহর থেকে প্রায় ১০০ জন ভারতীয় হিন্দুকে নেপালে ধর্মান্তকরণের জন্য নিয়ে যাচ্ছে একটি খ্রিস্টান গোষ্ঠী। দুটি বাসে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল নেপালে। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়েই বাস দুটি থামিয়ে দেয় হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের লোকজন। এনিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে ধর্মান্তরিত হতে আসা লোকজনের হাতাহাতি হয়। পরে ধর্মান্তরিত হতে আসা লোকজনের মুখে কালো রং মাখিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    পাদ্রী সাহেবকে মারধর

    জানা গিয়েছে, যাদের ধর্মান্তরিত করতে নিয়ে আসা হয়েছিল, তাদের বেশিরভাগই মহিলা (VHP)। শিশুও ছিল বেশ কিছু। এঁদের অনেকেই দলিত ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। আর যে পাদ্রী তাদের দীক্ষিত করতে নিয়ে আসছিলেন, তাঁর নাম আমোস। নেপালের খৈরাহানি এলাকার একটি গির্জায় তাদের ধর্মান্তকরণ করতে তাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আগাম খবর থাকায় পাদ্রী সাহেবের পুরো পরিকল্পনাটাই ভেস্তে যায়। ভারত থেকে যারা ধর্মান্তরিত হতে নেপালে গিয়েছিল, তাদের মুখে কালো রং মাখিয়ে দেওয়া হয়। পাদ্রীকে মারধর করা হয়। যে বাসে করে তারা নেপালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল, সেই বাস দুটিকে ভারত-নেপাল সীমান্তে পৌঁছে দেওয়া হয়।

    প্রসঙ্গত, গত ৩১ অগাস্টও নেপাল সীমান্তে গ্রেফতার করা হয় কেরলের দুই ব্যক্তিকে। স্থানীয় চার্চে ধর্মান্তকরণ করানোর ধান্ধায় ছিল তারা। স্থানীয়রা তাদের ধরে তুলে দেয় (Christian Conversion) পুলিশের হাতে (VHP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • US Press Club: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    US Press Club: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সফরে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। প্রত্যাশিতভাবেই ভিড় করেছিলেন সাংবাদিকরা। সেই অনুষ্ঠানেই এক সাংবাদিককে আক্রমণ করে বসেন কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। আক্রান্ত সাংবাদিকটি হলেন ‘ইন্ডিয়া টুডে’র রোহিত শর্মা। তিনি ওয়াশিংটন ডিসির ন্যাশনাল প্রেস ক্লাবের সদস্য। তাঁর ‘অপরাধ’, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন স্যাম পিত্রোদাকে তিনি বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধীর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। এর পরেই কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে আক্রমণ করেন। এভাবে সাংবাদিককে হেনস্থার তীব্র নিন্দা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মার্কিন প্রেস ক্লাবের বিবৃতি (US Press Club)

    এই ঘটনার কড়া নিন্দা করে বিবৃতি দিল আমেরিকার প্রেস ক্লাব (US Press Club)। বিবৃতিতে ডালাস এলাকার এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এনপিসি-র প্রেসিডেন্ট এমিলি উইলকিন্স জানান, ঘটনাটি যখন ঘটেছিল, তখন শর্মা ডালাস এয়ারপোর্টের কাছাকাছি একটি হোটেলে পিত্রোদার সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র ওই সাংবাদিক কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর আগমনের অপেক্ষায় ছিলেন।

    নিগ্রহের শিকার সাংবাদিক

    সাক্ষাৎকারের সময় আইওসি-র বেশ কয়েকজন সদস্য ও কংগ্রেস কর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। শর্মা যখন তাঁর শেষ প্রশ্ন করেন, তখন উপস্থিত কয়েকজন আপত্তি জানান। তাঁকে বাধা দিয়ে চিৎকার করতে শুরু করেন। ধাক্কাধাক্কিও করা হয় তাঁকে। কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর ফোন। অভিযোগ, ওই দলে থাকা রাহুল গান্ধীর কর্মীরা শর্মার ফোন থেকে কিছু ফাইল মুছে দিয়েছিলেন। তার পরেই ফেরত দেওয়া হয়েছিল ফোনটি।’

    আরও পড়ুন: দশ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন জম্মু-কাশ্মীরে, ভোটগ্রহণ শুরু ২৪ আসনে

    পরে অবশ্য পিত্রোদাকে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তিনি পরে শর্মার কাছে ক্ষমাও চেয়েছিলেন। উইলকিন্স বলেছিলেন, “নিরাপত্তা কর্মীদের অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করা সাংবাদিকরা তিনি যে দেশেরই হোন না কেন, তিনি প্রথম সংশোধনী দ্বারা সুরক্ষিত। শর্মার ফোন বাজেয়াপ্ত করা, বিষয়বস্তু মুছে ফেল ঠিক হয়নি। এটা একটা অননুমোদিত একটি (US Press Club) কাজ।”

    ঘটনায় কংগ্রেসকে একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি বলেন, “তারা (কংগ্রেস) মহব্বত কি দুকান চালাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশের এক সাংবাদিকক আমেরিকায় কংগ্রেসের নিষ্ঠুরতার শিকার হতে হচ্ছে। ভারতের এক সন্তানকে আমেরিকায় অপমান করা হয়েছে (Rahul Gandhi)। যারা মত প্রকাশের দাবিদার, তারা বর্বরতায় লিপ্ত হয়েছে (US Press Club)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pager Blast: লেবাননে একের পর এক পেজার হামলা, বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, আহত ৪ হাজার

    Pager Blast: লেবাননে একের পর এক পেজার হামলা, বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, আহত ৪ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লেবাননে লাগাতার পেজার বিস্ফোরণে (Pager Blast) মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৯ জনের। আহতের সংখ্যা চার হাজার ছুঁইছুঁই। সিরিয়াতেও পেজার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। মূলত হিজবুল্লা (Hezbollah) জঙ্গি সংগঠনকেই নিশানা করে এই হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি। এই হামলার পিছনে ইজরায়েলকেই (Israel) দোষারোপ করেছে হিজবুল্লা। হামলার পরই লেবাননের (Lebanon) সরকার সাধারণ মানুষকে পেজার ফেলে দিতে নির্দেশ দিয়েছে। এছাড়া রেডিও এবং ট্রান্সমিটারও বিস্ফোরিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই ধরনের কোনও যন্ত্রই  আপাতত ব্যবহার করতে বারণ করা হয়েছে। 

    পেজার কী?

    পেজার (Pager Blast) হল যোগাযোগ মাধ্যমের অন্যতম একটি ডিভাইস। মোবাইল ফোনের বিকল্প হিসাবে পেজারের ব্যবহার হয়ে থাকে। সাধারণত বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী এই ডিভাইস ব্যবহার করে। লোকেশন ট্র্যাক করা যায় না এই পেজারে। হাতে বা পকেটে করে পেজার নিয়ে ঘোরা যায়। সেই পেজারের মধ্যেই বিস্ফোরক রেখে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে বলে খবর। ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ২০০০-এর দশকের প্রথম দিকে বহুল ব্যবহার হত পেজারের। পেশাদার লোকজন অফিসের বাইরেও একে অপরকে দ্রুত কোনও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার জন্য পেজার ব্যবহার করতেন। জরুরি পরিষেবাগুলিতে চিকিৎসক, নার্সদের কাছে এটি একটি দরকারি ডিভাইস ছিল। মোবাইল ফোন জনপ্রিয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেজারের ব্যবহার কমতে থাকে। আজকাল আর কেউ পেজার ব্যবহার করে না। স্মার্টফোনেই কলিং, মেসেজ  থেকে ইন্টারনেটের যাবতীয় সুবিধা পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার পর থেকে প্রথমবার! ভারতবাসীর খাদ্যশস্যের খরচে উল্লেখযোগ্য হ্রাস

    কেন হামলা?

    লেবাননে (Lebanon) পর পর পেজার বিস্ফোরণের (Pager Blast) পিছনে ইজরায়েলের হাত রয়েছে বলেই দাবি হিজবুল্লার। গাজা উপত্যকায় হামাস ও ইজরায়েলের মধ্যে চলা যুদ্ধে হামাসকে সমর্থন করে হিজবুল্লা। ইজরায়েলের উপরে হামলাও চালিয়েছে এই গোষ্ঠী। তাদের সন্দেহ, বদলা নিতেই এবার পেজার হ্যাক করে লাগাতার বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে ইজরায়েল। দাবি করা হচ্ছে, লেবাননের রাজধানী এবং তার সংলগ্ন এলাকার রাস্তায় পড়ে শয়ে শয়ে মানুষ। কারও হাত উড়েছে, কারও আবার পা। কেউ আবার চোট পেয়েছেন মাথায়। পরিজনদের খোঁজে উদ্ভান্তের মতো চারপাশ দৌড়তেও দেখা যাচ্ছে মানুষজনকে। সামান্য সময়ের পর পর বিস্ফোরণে বিধ্বস্ত লেবানন এবং সিরিয়ার বিস্তীর্ণ জনজীবন। সরকারি সূত্রে খবর, এই হামলায় হিজবুল্লার একাধিক সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের তালিকায় রয়েছে এক কিশোরীও। ইরানের রাষ্ট্রদূত মোজিতবা আমানি আহত হয়েছেন এই হামলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগে কানাডার সাংসদ

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগে কানাডার সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় (Bangladesh Crisis)  উদ্বেগে কানাডার সাংসদ চন্দ্র আর্য। সে দেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা কী কী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাও জানান তিনি (Chandra Arya)। কেবল হিন্দুরা নন, বাংলাদেশে থাকা বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টানরাও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ তাঁর। বাংলাদেশে অশান্তি-পর্বে এই সব ধর্মীয় গোষ্ঠী, বিশেষত হিন্দুরা সব চেয়ে বেশি সাফার করেছে।

    কী বললেন কানাডার সাংসদ?

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডার এই সাংসদ বলেন, “বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে ১৯৭১ সালে। তার পর থেকে সে দেশে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনসংখ্যার হার।” তিনি বলেন, “কানাডিয়ান হিন্দুদের যেসব আত্মীয়-স্বজন বাংলাদেশে রয়েছেন, তাঁরা তাঁদের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত।” আর্য বলেন (Bangladesh Crisis), “২৩ সেপ্টেম্বর কানাডিয়ান পার্লামেন্টের সামনে একটি সমাবেশের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। এই সমাবেশে যোগ দেবেন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কানাডিয়ান বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের পরিবারও।”

    কে এই চন্দ্র আর্য?

    চন্দ্র ভারতের কর্নাটকের বাসিন্দা। বছর দুই আগে কানাডার পার্লামেন্টে মাতৃভাষা কন্নড়ে বক্তৃতা দিয়ে তামাম বিশ্বের নজর কাড়েন তিনি। কানাডার হাউস অফ কমন্সে অন্টারিওতে নেপিয়ানের নির্বাচনী জেলার প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। প্রসঙ্গত, সংরক্ষণের দাবিকে কেন্দ্র করে ছাত্র আন্দোলনের জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। আন্দোলনের তীব্রতায় ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। বস্তুত, তার পর থেকেই হিন্দুদের ওপর অত্যাচার চরমে ওঠে।

    আরও পড়ুন: জুনিয়র ডাক্তারদের লাগাতার আন্দোলনের ফল, সরানো হল স্বাস্থ্য দফতরের দুই মাথাকে

    হাসিনা জমানায় যে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার হত না, তা নয়। তবে তা নেহাতই সামান্য। কিন্তু হাসিনা-উত্তর জমানায় হিন্দুদের ওপর অত্যাচার পৌছয় চূড়ান্ত পর্যায়ে। হিন্দুদের বাড়িঘর ধ্বংস করা হয়। হামলা চালানো হয় মন্দিরে। ভাঙচুর করা হয় বিগ্রহ। খুন করা হয় বহু হিন্দুকে। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তাদের বাড়িঘর মায় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানেও। নির্বিচারে চলতে থাকে লুটতরাজ। অশান্ত বাংলাদেশের রাশ নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। নেতৃত্বে দেশের এক মাত্র নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনূস। এই ইউনূস জমানায়ও হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বেড়েছে বই কমেনি (Chandra Arya)। হিন্দুদের ওপর এই নিদারুণ নির্যাতন (Bangladesh Crisis) নিয়েই মুখ খুললেন কানাডার সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Nuclear Treaty: ভারত বিরোধিতা! পাকিস্তানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির আহ্বান ঢাকার অধ্যাপকের

    Bangladesh Nuclear Treaty: ভারত বিরোধিতা! পাকিস্তানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির আহ্বান ঢাকার অধ্যাপকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের অত্যাচার থেকে মুক্তি দিতে এবং স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল ভারত। ৫০ বছর পর সেই ভারতের বিরুদ্ধে গিয়ে এবার পাকিস্তানের সঙ্গেই পরমাণু চুক্তির (Bangladesh Nuclear Treaty) দাবি করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। বাংলাদেশকে পারমাণবিক সক্ষম করার দাবি তুললেন অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই ভারত বিরোধিতা এবং জামাত প্রভাবিত ইসলামি গোঁড়ামি দিনে দিনে বাড়ছে পদ্মাপারে। ভারতের সহায়তা ছাড়া যে স্বাধীন বাংলাদেশ সম্ভবই ছিল না, তা ভুলতে বসেছে ঢাকা। তাঁকে এও দাবি করতে শোনা গিয়েছে যে, পাকিস্তান নাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত নিরাপত্তা সহযোগী! বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের মূর্তি যারা ভাঙতে পারে তাদের থেকে এর বেশি কিছুই প্রত্যাশা করা যায় না, এমনই অভিমত কূটনীতিকদের। 

    পাকিস্তানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি

    শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে ভারতের প্রতি বিরূপ মনোভাব বাড়ছে এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের দিকে আরও ঝোঁক দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার, সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ নিত্য-ঘটনা। ভারত-বিরোধিতায় কোনও কসুর করছে না জামাতের মতো সংগঠন। এমন পরিস্থিতিতে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান সম্প্রতি পাকিস্তানের সঙ্গে একটি পারমাণবিক চুক্তি (Bangladesh Nuclear Treaty) করার আহ্বান জানালেন। তাঁর মতে, এই চুক্তি ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান বলেন, “ভারতের সাধারণ ধারণা পরিবর্তনের জন্য সঠিক উত্তর হবে আমাদের পারমাণবিক সক্ষম হওয়া। পারমাণবিক সক্ষম হওয়া মানে পারমাণবিক শক্তিধর হওয়া নয়, বরং পাকিস্তানের সঙ্গে একটি পারমাণবিক চুক্তিতে প্রবেশ করা।” 

    ভারতকে ঠেকাতে পাক সহায়তা

    শাহিদুজ্জামান আরও বলেন, পাকিস্তানের কারিগরি সহায়তা (Bangladesh Nuclear Treaty) ছাড়া ভারতকে প্রতিহত করা সম্ভব নয়। তাঁর কথায়, “পাকিস্তান সবসময়ই বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত নিরাপত্তা সহযোগী ছিল। কিন্তু ভারতীয়রা চায় না আমরা এটা বিশ্বাস করি। আওয়ামি লিগও চায় না আমরা এটা বিশ্বাস করি। কিন্তু এটাই সত্য। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “পাকিস্তানিরা আমাদের কাছে ক্ষমা চাওয়ার প্রয়োজন মনে করে না, তবে তারা চায় না আমরা ভারতের সঙ্গে থাকি। তারা আমাদের রক্ষা করতে যে কোনও কিছু করতে প্রস্তুত।”

    জামাত পন্থী অধ্যাপক

    অধ্যাপক শাহিদুজ্জামান পাকিস্তান থেকে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র (Bangladesh Nuclear Treaty) সংগ্রহ করে উত্তরবঙ্গ ও চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে মোতায়েন করার প্রস্তাব দেন। এর ফলে ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়া সহজ হবে বলে তিনি মনে করেন। তাঁর দাবি, বাংলাদেশের কিছু অংশ দখল করে এটিকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে চায় ভারত এবং পাকিস্তানের পারমাণবিক চুক্তি ও ক্ষেপণাস্ত্র সাহায্য ভারতের এই পরিকল্পনা প্রতিহত করতে পারে। তিনি পাকিস্তানকে “বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য এবং বিশ্বস্ত নিরাপত্তা মিত্র” হিসেবে অভিহিত করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক জামায়াত-ই-ইসলামীপন্থী মন্তব্যের জন্য কুখ্যাত। 

    বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আহ্বান

    সম্প্রতি, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা বলেছিলেন। টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভাষণে ইউনূস বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ সহ বেশ কয়েকটি দেশের নেতারা তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “আমরা ভারতের সঙ্গে এবং অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে চাই, তবে এই সম্পর্কগুলো ন্যায্যতা এবং সমতার ভিত্তিতে হওয়া উচিত।” যদিও বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ইউনূসের মতকে মান্যতা দেয় না।

    আরও পড়ুন: ফের হত্যার চেষ্টা ট্রাম্পকে! গল্ফ ক্লাবে চলল গুলি, অল্পের জন্য বাঁচলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট

    বাংলাদেশের ঐতিহ্য বিলুপ্তপ্রায়

    জামাত-পন্থী ইসলামি শক্তিগুলি শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের (Bangladesh Nuclear Treaty) দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। এর অংশ হিসেবে, সম্প্রতি ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবে জিন্নার ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে উর্দু গান, কবিতা এবং সঙ্গীতানুষ্ঠান আয়োজন করা হয়, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবার ঘটেছে। ইসলামপন্থী বক্তারা অনুষ্ঠানে বলেন, পাকিস্তান ছাড়া বাংলাদেশও অস্তিত্ব লাভ করতে পারত না। বক্তারা জিন্নাকে বাংলাদেশের সৃষ্টিকর্তা এবং পিতা হিসেবে অভিহিত করেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ (সাবেক পূর্ব পাকিস্তান) একটি রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে উর্দু চাপিয়ে দেওয়া জিন্নার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। যেখানে বাংলা ভাষাই ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু। তবে, জামাত-সহ প্রতিক্রিয়াশীল ইসলামী শক্তিগুলি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশকে সেই উর্দু ভাষার দিকে ঠেলে দিচ্ছে, যেটি শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে তারা তীব্রভাবে বর্জন করেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Donald Trump: ফের হত্যার চেষ্টা ট্রাম্পকে! গল্ফ ক্লাবে চলল গুলি, অল্পের জন্য বাঁচলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট

    Donald Trump: ফের হত্যার চেষ্টা ট্রাম্পকে! গল্ফ ক্লাবে চলল গুলি, অল্পের জন্য বাঁচলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও হত্যার চেষ্টা প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump)। মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস জানিয়েছে, রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর), গুলি চলেছে ফ্লোরিডায় (Florida) তাঁর গল্ফ ক্লাবের কাছেই। তবে, ট্রাম্প নিরাপদেই রয়েছেন। ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন বা এফবিআই জানিয়েছে, তাঁরা এই ঘটনাটিকে ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা হিসেবেই বিবেচনা করছে এবং এই ঘটনার তদন্ত করছে। আগ্নেয়াস্ত্র-সহ এক প্রৌঢ়কে গ্রেফতার করেছে আমেরিকার সিক্রেট সার্ভিস। ট্রাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে তারাই।

    ট্রাম্পের উপর হামলার নিন্দা

    জানা গিয়েছে, স্থানীয় সময় অনুযায়ী, রবিবার দুপুর ২টোর (ভারতীয় সময় রাত ১১টা ৩০ মিনিট) কিছু আগে, ট্রাম্পের গল্ফ ক্লাবের কাছে একজনকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘুরতে দেখেই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় সিক্রেট সার্ভিস। সন্দেহভাজন ব্যক্তি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান, কিন্তু পরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম রায়ান ওয়েসলি রাউথ, বয়স ৫৮ বছর। তবে, তিনি কী উদ্দেশ্যে সেখানে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছিলেন, তা এখনও জানা যায়নি। এই ঘটনার পরপরই, ট্রাম্প (Donald Trump) একটি ইমেল করে তাঁর সমর্থকদের জানিয়েছেন, তিনি নিরাপদে আছেন। তিনি আরও বলেছেন, “কখনও আত্মসমর্পণ করব না।” হোয়াইট হাউসের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ট্রাম্পের উপর হামলার নিন্দা করেছেন। তাঁরা বলেছেন, “ট্রাম্প নিরাপদ জেনে আমরা আনন্দিত। আমেরিকায় হিংসার কোনও স্থান নেই।”

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সুপ্রিম-শুনানি, জুনিয়র ডাক্তাররা নিয়োগ করলেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংকে

    ট্রাম্প এখন নিরাপদে

    আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) এর আগে পেনসিলভেনিয়ায় হামলার শিকার হয়েছিলেন। অল্পের জন্য সে বার রক্ষা পেয়েছিলেন ট্রাম্প। গুলি তাঁর কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছিল। কান থেকে রক্তও ঝরেছিল বিস্তর। রবিবার আবার ট্রাম্পের উপর হামলার চেষ্টা হল। যদিও এ বার গুলি চললেও ট্রাম্প নিরাপদেই ছিলেন। ফ্লোরিডায় (Florida) তিনটি গল্ফ কোর্টের মালিক ট্রাম্প। প্রায়শই তাঁর দিন শুরু হয় ওয়েস্ট পাম বিচে অবস্থিত এই গল্ফ কোর্টে এক রাউন্ড গল্ফ খেলে। ঘটনার সময়ও তিনি সেখানে গল্ফ খেলছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

    কে এই রায়ান ওয়েসলি রাউথ?

    এদিকে, ট্রাম্পকে হত্যা করতে চাওয়ার অভিযোগে ধৃত রায়ান ওয়েসলি রাউথ কট্টর ডেমোক্র্যাট সমর্থক এবং ঘোরতর ভাবে ট্রাম্পের বিরোধী বলে জানা গিয়েছে। রাশিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে তিনি ইউক্রেনকে সমর্থন করেন। এমনকী, যুদ্ধ করতে ইউক্রেনেও গিয়েছিলেন প্রৌঢ়। পাশাপাশি, আমেরিকার লোকজনকেও যুদ্ধের জন্য ইউক্রেনে আহ্বান জানাতেন তিনি। মার্কিন গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ঘটনার সময়, ডোনাল্ড ট্রাম্পের থেকে মাত্র ২৭৫ থেকে ৪৫০ মিটার দূরে ছিলেন ওই বন্দুকধারী। শুধু তাই নয়, তাঁর হাতে একটি একে-৪৭ ধরনের রাইফেলও ছিল। তাতে দুরবীনও লাগানো ছিল। সেই সঙ্গে তার সঙ্গে একটি গোপ্রো ক্যামেরাও ছিল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indonesia: ভারত-ইন্দোনেশিয়ার ৭৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক, স্মরণে কবিগুরুর ফলক উন্মোচন বালিতে

    Indonesia: ভারত-ইন্দোনেশিয়ার ৭৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক, স্মরণে কবিগুরুর ফলক উন্মোচন বালিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর বালির (Indonesia) হায়াত রিজেন্সিতে শুরু হয়েছে ‘ইকোস অ্যাক্রোস দ্য ওয়েভস: ইন্টারসেকশনস অফ ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইন্দোনেশিয়ার শেয়ার্ড কালচারাল হেরিটেজ রিভিজিটিং’ নামের একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন। রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর এই সম্মেলন শেষ হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। জানা গিয়েছে, আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনটি বালিতে ভারতের কনস্যুলেট জেনারেল, মওলানা আবুল কালাম আজাদ ইনস্টিটিউট অফ এশিয়ান স্টাডিজ, ভারত (India) সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ দ্বারা আয়োজিত হচ্ছে। উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানগুলির কর্তাব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বর্তমানে ভারত (India) এবং ইন্দোনেশিয়া-এই দুই দেশই নিজেদের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বছর উদযাপন করছে। তাই এই সম্মেলনের লক্ষ্য হল দুই দেশের (Indonesia)  মধ্যে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান ও ভাব বিনিময়কে আরও বাড়িয়ে তোলা।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্কিত বালি (Indonesia)

    শনিবার ১৪ তারিখ সকালে এই সম্মেলনে ভারত-ইন্দোনেশিয়ার যৌথ  প্রতিনিধিদল উত্তর বালির মুন্ডুক পরিদর্শন করে। এই স্থানটি এশিয়ার প্রথম নোবেলজয়ী বাঙালি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। ১৯২৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এখানে অবস্থান করেন বিশ্বকবি। জানা যায়, রবি ঠাকুরের সফরের বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে, ক্যাথরিন মায়ো বিতর্কিত একটি বই লেখেন, যার নাম- মাদার ইন্ডিয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হয়েছিল এই বইটি। তাঁর বইয়ে মায়ো লেখেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাল্যবিবাহকে সমর্থন করেছিলেন। এই মিথ্যাচারের জবাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বালির ডাকবাংলোতে অবস্থানকালে একটি প্রবন্ধ রচনা করেন। এই রচনাটি পরে বিশ্বের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

    ফলক উন্মোচন (Indonesia)  

    গতকাল শনিবারই কবিগুরুর স্মরণে বালিতে (Indonesia) একটি ফলক উন্মোচন করা হয়। ইন্দোনেশিয়ায় ভারতের রাষ্ট্রদূত সন্দীপ চক্রবর্তী এটি উদ্বোধন করেন। মনে করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্মকে ইন্দোনেশিয়ায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবস্থান এবং কর্মকাণ্ড নিয়ে অবহিত করা যাবে।

     

    আরও পড়ুনঃ “মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি থেকে কার্যত ঘাড়ধাক্কা দিয়ে ফেরানো হয়েছে”, অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Crisis: লাগাতার আক্রমণ ও নির্যাতন বন্ধে ফের পথে বাংলাদেশের হিন্দুরা, অবরোধে অচল ঢাকা

    Bangladesh Crisis: লাগাতার আক্রমণ ও নির্যাতন বন্ধে ফের পথে বাংলাদেশের হিন্দুরা, অবরোধে অচল ঢাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক মাস হয়ে গেল বাংলাদেশের ক্ষমতায় এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার। তার (Hindus) পরেও বন্ধ হয়নি হিন্দুদের ওপর অত্যাচার। লাগাতার আক্রমণের প্রতিবাদে পথে নামলেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা (Bangladesh Crisis)। ন্যায় বিচার ও নির্যাতন বন্ধের দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন তাঁরা।

    আট দফা দাবি (Bangladesh Crisis)

    আন্দোলন হয় সনাতনী অধিকার আন্দোলনের ব্যানারে। এই ছাতার তলায় জড়ো হয় হিন্দুদের বিভিন্ন সংগঠন। এদিনের আন্দোলনে ছিল বাংলাদেশ হিন্দু জাগরণ মঞ্চও। আট দফা দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে তারা। বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ শুরু হয় অবরোধ। যার জেরে ব্যাপক যানজট হয় শহরে। শুক্রবারই আট দফা দাবিতে চট্টগ্রাম শহরের জামাল খান মোড় এলাকায় সমাবেশ করে সম্মিলিত সনাতনী সমাজ, বাংলাদেশও। যে আট দফা দাবিতে এদিন আন্দোলন হয়েছে, সেগুলি হল, সরকার পতনের পর সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনার দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা, সাম্প্রদায়িক হিংসায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ এবং পুনর্বাসন দেওয়া, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে হিন্দু ফাউন্ডেশনে রূপান্তর করা, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরিত করা, দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার করা এবং তাদের সুরক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন করা, সঠিকভাবে অর্পিত সম্পত্তি আইন কার্যকর করা এবং দুর্গাপুজোয় পাঁচ দিনের ছুটি ঘোষণা করা।

    কী বলছেন আন্দোলনকারীরা

    আন্দোলনকারীদের মধ্যে ছিলেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীও। তিনি (Bangladesh Crisis) বলেন, “ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ অভ্যুত্থানের পর আমরা ভেবেছিলাম, আমরা একটা বৈষম্যহীন সামাজিক ব্যবস্থা পাব। তবে ৫ অগাস্ট থেকে দেশের ৪৯টি জেলায় হিন্দু জনগণের বাড়িঘর, তাদের মন্দির ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর আক্রমণ চালানো হয়েছে।” তিনি বলেন, “প্রথম আলোর (বাংলাদেশের জনপ্রিয় দৈনিক) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৫ থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে হিন্দুদের ওপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে মোট ১ হাজার ৬৮টি।” তিনি বলেন, “অস্থায়ী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা একজন নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী। আমরা আশা করি, তিনি দেশের সকল মানুষের, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য শান্তি প্রতিষ্ঠায় পদক্ষেপ করবেন।”

    আরও পড়ুন: ‘‘ওঁরা ঘৃণার দোকানে ভালোবাসার বোর্ড ঝুলিয়েছেন’’, ভূ-স্বর্গে বিরোধীদের আক্রমণ মোদির

    বিশিষ্ট কবি ফারহাদ মাজহার বলেন, “দেশের বিভিন্ন মন্দির ভাঙচুর একটি পরিকল্পিত কর্মকাণ্ড।” তিনি বলেন, “এটা অপরাধমূলক কাজ। একাজ প্রতিরোধে নয়া সরকার কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। দ্বিতীয়ত, মন্দিরগুলিতে আক্রমণ পূর্ব পরিকল্পিত ছিল। জনসাধারণের ঘোষণার পরেই এসব আক্রমণ চালানো হয়েছে।”
    অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, “আমি মোদি (নরেন্দ্র মোদি)-কেও বলেছি, এসব বাড়িয়ে দেখানো হচ্ছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামি লিগ যে অরাজকতা করেছিল, তার পর দেশ একটি অস্থিরতার মধ্যে পড়েছিল। সেই সময় যারা (Hindus) তাদের পাশে ছিল, তারাই আক্রমণের শিকার হয়েছে (Bangladesh Crisis)।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: হিন্দুদের নির্বিচারে পেটাচ্ছে, পেটের চিন্তায় ভারতের কাছে আলু-পেঁয়াজও চাইছে বাংলাদেশ!

    Bangladesh: হিন্দুদের নির্বিচারে পেটাচ্ছে, পেটের চিন্তায় ভারতের কাছে আলু-পেঁয়াজও চাইছে বাংলাদেশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর ভারতে ইলিশ রফতানি করত হাসিনা সরকার (Bangladesh)। তবে চিত্রটা বদলে যায় গত অগাস্ট মাসে তাঁর ইস্তফা দেওয়ার পরেই। ভারত-বিরোধী শক্তি জামাত-বিএনপির সহায়তায় গণভবন দখল করা হয়। গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। এর পরেই সে দেশে শুরু হয় হিন্দুনিধন যজ্ঞ। সমাজ মাধ্যমের পাতায় জামাত-বিএনপি নেতারা একের পর এক ভারত বিরোধী-হিন্দু বিরোধী উস্কানিমূলক পোস্ট করতে থাকেন। এই আবহে ইউনূস সরকার হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়ে দেয়, উৎসবের মরশুমে ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে না তারা। তার পরেই অবশ্য নির্লজ্জের মতো হাত পেতে ২ লাখেরও বেশি মুরগির ডিম আমদানি করে বাংলাদেশ। এবার জামাত-বিএনপি’র কাছে প্রাণভোমরা থাকা ইউনূস সরকারের আর্জি, যেন কোনওভাবেই আলু এবং পেঁয়াজের রফতানি ভারত বন্ধ না করে। এর পাশাপাশি ইলিশ রফতানি করার ইস্যুটি ভারতের সঙ্গে তাদের কূটনৈতিক-অর্থনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব (Bangladesh) ফেলবে না বলেও জানিয়েছে তারা।

    পেটের চিন্তা বড় চিন্তা (Bangladesh)

    ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পরে সে দেশে অত্যাধিক মূল্যবৃদ্ধি দেখা গিয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দামে। মুরগির ডিমের দাম পৌঁছায় ১৫-১৬ টাকায়। ভারতের কাছ থেকে তা আমদানি করার পরে দাম কমে আসে ৭ থেকে ৮ টাকায়। বর্তমানে প্রতি কেজি আলুর দাম কমবেশি ৭০ টাকা। সে দেশে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে আবার ১৪০ টাকা দরে। হাসিনা সরকারের আমলে আলুর দাম ছিল ৪০-৪৫ টাকার মধ্যে। পেটের চিন্তা, বড় চিন্তা-আপাতত তাই ভারত-বিরোধী ডায়লগ দেওয়া বন্ধ করে সামান্য আলু-পেঁয়াজে সন্তুষ্ট হতে চাইছে তারা। ইলিশ (Hilisha) দেব না হুঁশিয়ারি দেওয়ার পরে ড্যামেজ কন্ট্রোলেও নামতে দেখা গিয়েছে সে দেশের মৎস্য উপদেষ্টা ফরিদা আখতারকে। এক সংবাদমাধ্যমের সামনে তাঁর বিবৃতি, ‘‘শুধু ভারত নয়, কোনও দেশেই ইলিশ পাঠাচ্ছি না আমরা। এবার ১২ অক্টোবর থেকে ইলিশ (Hilisha) ধরাও নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।’’

    ১০ জন ব্যবসায়ীকে আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে

    জানা গিয়েছে, পেটের তাগিদে ভারত থেকে দ্রুত আলু আমদানি করতে চায় বাংলাদেশ (Bangladesh)। এ কারণে মোট দশজনকে ‘ইমপোর্ট পারমিট’ (আইপি) দিয়েছে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সরকার। গত শুক্রবারই এই তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশের হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা ইউসুফ আলি। তিনি জানান, বাংলাদেশের বাজারে আলুর দাম স্বাভাবিক রাখতে বন্দরের ১০ জন ব্যবসায়ীকে আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তাঁর নিজের ভাষায়, ‘‘সরকারের উচিত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ব্যাপারে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। ভারত থেকে আলু আমদানি হলে দেশের বাজারে দাম অনেকটাই কমে আসবে, এ নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share