Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Texas: ৯০ ফুট উঁচু হনুমানজির মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা টেক্সাসে, জানুন বিশদে

    Texas: ৯০ ফুট উঁচু হনুমানজির মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা টেক্সাসে, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশের মাটিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল ৯০ ফুট উঁচু হনুমান মূর্তির। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় উচ্চতম স্থাপত্য এটি। ১৮ অগাস্ট রবিবার টেক্সাসের (Texas) হিউস্টনে একটি জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্বোধন হল হনুমানজির এই মূর্তির। 

    মূর্তির বিশেষত্ব (Hanuman sculpture)  

    ৯০ ফুট উঁচু এই মূর্তিটির নাম ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিয়ন’। স্থাপত্যটি তৈরির পেছনের স্বপ্নদর্শী মানুষটি হলেন শ্রী চিন্নাজিয়ার স্বামীজি। মন্দিরটি টেক্সাসের (Texas) সুগার ল্যান্ডের শ্রী অষ্টলক্ষ্মী মন্দির এলাকায় বসানো হয়েছে। স্ট্যাচু অফ ইউনিয়নের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই মূর্তিটি উত্তর আমেরিকায় ভগবান হনুমানের সবচেয়ে উঁচু মূর্তি। হনুমানজি “শক্তি, ভক্তি এবং নিঃস্বার্থ সেবার প্রতীক।” 

    আরও পড়ুন: এফআইআর করতে দেরি কেন? প্রশ্ন রাজ্যকে, মামলার স্টেটাস রিপোর্ট তলব সুপ্রিম কোর্টের

    মূর্তিটি সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখা হয়েছে,  ‘‘এছাড়াও স্ট্যাচু অফ ইউনিয়ন হল একটি আধ্যাত্মিক কেন্দ্র, যেখানে মন সান্ত্বনা পায়, শান্তি পায় এবং জীবনের সব পরিস্থিতি অতিক্রম করার পথ খুঁজে পায়। আসুন, উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে উঁচু হনুমান মূর্তিকে জীবন্ত করে তুলি, এবং একসঙ্গে ভালোবাসা, শান্তি এবং ভক্তিতে ভরা একটি পৃথিবী গড়ে তুলি।’’

    কী জানিয়েছে হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশন? (Texas) 

    হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, ভগবান হনুমানকে (Hanuman sculpture) রামের একনিষ্ঠ ভক্ত হিসেবে পুজো করা হয়। বিগত কয়েক দশক আগে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভগবান হনুমানের অস্তিত্ব উঠে আসে। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন হল ঋষি বাল্মীকির সংস্কৃত রামায়ণে পাওয়া ঘটনা। যখন সীতাকে উদ্ধারের জন্য রাম ও তাঁর ভাই লক্ষণ বনবাসে ছিলেন, তখন হনুমানের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে তাঁদের। সে সময় বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সাহস, শক্তি ও অসাধারণ কর্মক্ষমতা প্রদর্শনের মাধ্যমে ভক্তি ও অনুগত্য প্রকাশ পায় হনুমানের।     
      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।  

  • Imran Khan: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর পদে আবেদন করলেন জেলবন্দি ইমরান

    Imran Khan: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর পদে আবেদন করলেন জেলবন্দি ইমরান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাকিস্তানের জেলবন্দি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। গত রবিবারই তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর তরফ থেকে এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।

    ইমরানের (Imran Khan) সঙ্গে দৌড়ে আরও দুই প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী 

    প্রসঙ্গত, ইমরান খান বর্তমানে রাওয়ালপিন্ডির একটি কারাগারে বন্দি রয়েছেন। তাঁর হয়ে এক প্রতিনিধি এই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁর দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কারাগারে থেকেই চ্যান্সেলর বা আচার্যের পদে লড়বেন তিনি। জানা গিয়েছে, প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ও বরিস জনসনও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর হওয়ার দৌড়ে রয়েছেন।

    কী বলছেন ইমরান খানের উপদেষ্টা?

    ইমরান খানের (Imran Khan) উপদেষ্টা পিটিআই নেতা জুলফিকার বুখারি এবিষয়ে বলেন, ‘‘ইমরান খানের নির্দেশ মতোই অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর নির্বাচন ২০২৪-এ তাঁর আবেদনপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। আমরা সকলের সমর্থন প্রত্যাশা করছি।’’ চলতি বছরের জুলাই মাসে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফে একটি সাক্ষাৎকার দেন ইমরানের দলের নেতা সৈয়দ জুলফি বুখারি। তখনই প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর চ্যান্সেলর পদে লড়ার বিষয়টি নিয়ে তিনি আভাস দেন।

    ৮০ বছর বয়সি ক্রিস প্যাটেন ইস্তফা দিয়েছেন

    সম্প্রতি ব্রিটেনের বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি তথা টোরি পার্টির প্রাক্তন চেয়ারম্যান ৮০ বছর বয়সি ক্রিস প্যাটেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের (Oxford University) চ্যান্সেলর পদ থেকে ইস্তফা দেন। ক্রিস প্যাটেন প্রায় ২১ বছর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেছেন। নিয়ম অনুযায়ী, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর নির্বাচনের সময় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্নাতকদের সশরীরে উপস্থিত থাকতে হয়। তবে এবার সেই প্রথা ভেঙে অনলাইনে ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ১৯৭৫ সালে অক্সফোর্ড থেকে স্নাতক হন ইমরান

    প্রসঙ্গত, ইমরান খান ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ব্র্যাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি অক্সফোর্ড (Oxford University) বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন প্রাক্তন ছাত্র। ১৯৭৫ সালে অক্সফোর্ড থেকে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ে স্নাতক হন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Crisis: হাসিনার দলকে নির্মূলের চেষ্টা! গ্রেফতার আওয়ামি লিগ নেত্রী দীপু মনি

    Bangladesh Crisis: হাসিনার দলকে নির্মূলের চেষ্টা! গ্রেফতার আওয়ামি লিগ নেত্রী দীপু মনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) একের পর এক গ্রেফতার হচ্ছেন আওয়ামি লিগের (Awami League) নেতা-কর্মীরা। এবার প্রাক্তন হাসিনা সরকারের মন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনিকে (Dipu Moni) গ্রেফতার করল ঢাকা পুলিশ (Dhaka Police)। হাসিনা মন্ত্রিসভার সমাজকল্যাণ, বিদেশ ও শিক্ষা দফতরের মন্ত্রী ছিলেন দীপু। হয়তো সেটাই তাঁর অপরাধ। তাঁকে কেন গ্রেফতার করা হল তা এখনও স্পষ্ট করেনি সেদেশের পুলিশ।

    কেন গ্রেফতার দীপু মনি

    ঢাকা মহানগর পুলিশের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত ৮টার সময় বারিধারা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় মনিকে। যদিও ঠিক কোন অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে পুলিশ কিছু জানায়নি। তবে গ্রেফতারের পর আওয়ামি লিগ (Awami League) নেত্রীকে গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) হেফাজতে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ১৩ অগাস্ট হাসিনা সরকারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পূর্ণমন্ত্রীর মর্যাদাপ্রাপ্ত সলমন এফ রহমানকে ঢাকার সদরঘাট এলাকা থেকে গ্রেফতারের কথা জানিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (Dhaka Police)। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে কোটা সংস্কার আন্দোলন (Bangladesh Crisis) চলাকালীন ঢাকা কলেজের সামনে সংঘর্ষে দোকানদারের মৃত্যুর ঘটনায় নিউমার্কেট থানায় খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছিল। 

    এখানেই শেষ নয়। ১৪ অগাস্ট প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু, প্রাক্তন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং ছাত্রলিগের (Awami League) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তনভির হাসান সৈকতকে গ্রেফতার করা হয়। গত ১৬ অগাস্ট গ্রেফতার করা হয় সেনাবাহিনী থেকে সদ্য বরখাস্ত মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে। গ্রেফতার করা হয় জলসম্পদ মন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের নেতা রমেশচন্দ্র সেনকেও।

    আরও পড়ুন: ‘‘আমাদের আগে ৩টি বডি ছিল’’! দাবি নির্যাতিতার বাবার, সৎকারে কেন তৎপর পুলিশ?

    আওয়ামি লিগকে (Awami League) নিষিদ্ধ করার দাবি

    এদিনই ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে হত্যার দায়ে আওয়ামি লিগ দলকেই নিষিদ্ধ করা এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে চেয়ে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠন সারডা সোসাইটির পক্ষে তাদের কার্যনির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া এই রিট পিটিশন দায়ের করেছেন। শেখ হাসিনার নামে থাকা যাবতীয় প্রতিষ্ঠানগুলিরও নাম পরিবর্তন করতে চাওয়া হয়েছে এই আবেদনে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নিধন যজ্ঞ, ইসলামি রাষ্ট্রই ভবিষ্যৎ?

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দু নিধন যজ্ঞ, ইসলামি রাষ্ট্রই ভবিষ্যৎ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামেই ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র! তবে মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) চিরকালই হয়ে আসছে হিন্দু নিধন যজ্ঞ (Violence Against Hindus)। যে দেশে হিন্দুরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেই দেশের সাহায্যেই ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সূর্য দেখে বাংলাদেশ। আর সেই দেশেই প্রায়ই হয়েছে হিন্দুমেধ যজ্ঞ। কারণ ছাড়াই যখন তখন নির্বিচারে চলেছে হিন্দু-হত্যা।

    ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান (Bangladesh Crisis)

    এখন যেটা বাংলাদেশ, ব্রিটিশ জমানায় সেটা ছিল অখণ্ড ভারতে। দেশভাগের পর মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশ চলে যায় অখণ্ড পাকিস্তানে। ভারতের সহায়তায়  একাত্তরে স্বাধীনতার স্বাদ পায় বাংলাদেশ। তবে ভারতের প্রতি, আরও স্পষ্ট করে বললে হিন্দুদের প্রতি কখনওই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনি অকৃতজ্ঞের (নিন্দুকরা বলে) দল! তাই মলদ্বীপের মতো ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান ওঠে বাংলাদেশেও।

    ‘ডিরেক্ট অ্যাকশন ডে’-র ডাক

    যে দেশের মানুষ এত অকৃতজ্ঞ (?), সে ‘দেশে’ (দেশ বলা যায় না কারণ তখনও স্বাধীন হয়নি বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ড। স্বাধীন হয়নি ভারতও) হিন্দু নিধন চলছে সেই ১৯৪৬ সাল থেকে। ভারত স্বাধীন হতে তখনও বছরখানেক বাকি। ১৯৪৬ সালের ১৬ অগাস্ট ‘ডিরেক্ট অ্যাকশন ডে’ ঘোষণা করে মুসলিম লিগ কাউন্সিল। মুসলমানদের জন্য নিজস্ব একটা দেশের জন্য ‘ডিরেক্ট অ্যাকশন ডে’-র ডাক দেওয়া হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল, হিন্দু এবং হিন্দু নেতাদের আতঙ্কিত করা। কলকাতার তৎকালীন মেয়র এসএন উসমান এবং কলকাতা মুসলিম লিগের সেক্রটারি লিফলেট বিলি করেন। তাতে লেখেন, ‘কাফের, তোদের ধ্বংসের আর দেরি নেই। সার্বিক হত্যাকাণ্ড ঘটবে।’

    আরও পড়ুন: ‘তিন তালাক বিপজ্জনক’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে জানাল কেন্দ্র

    হিন্দু-হিংসার সেই শুরু

    এর পরেই শুরু হয় হিংসা। হিন্দু-হিংসার সেই শুরু। নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় হিন্দুদের। কলকাতার বিভিন্ন পকেটে নির্বিচারে চলে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। অধুনা বাংলাদেশের নোয়াখালিতে ব্যাপক গণহত্যা হয়। হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ, অপহরণ, লুট-রাহাজানি কী হয়নি অশান্তির সেই সময়। জোর করে কেড়ে নেওয়া হয়েছে হিন্দুদের জমি-জমা। চোদ্দ পুরুষের ভিটে ছেড়ে এক বস্ত্রে স্ত্রী-ছেলেমেয়েদের নিয়ে নোয়াখালি ছেড়ে এপারে চলে এসেছেন বহু হিন্দু। যাঁরা কোনওক্রমে ভিটে আঁকড়ে পড়েছিলেন, তাঁদের অবস্থা কহতব্য নয়। হিংসার এই আঁচ ছড়িয়ে পড়েছিল মুসলমান অধ্যুষিত বিভিন্ন এলাকায়। যার জেরে বেঘোরে প্রাণ যায় হাজার হাজার নিরীহ হিন্দুর (Bangladesh Crisis)।

    পূর্ব পাকিস্তানে সেনা অভিযান

    ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারতে ওঠে (Violence Against Hindus) স্বাধীনতার সূর্য। এদিনই মধ্যরাতে আত্মপ্রকাশ করে স্বাধীন পাকিস্তানও। তার ঢের আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় সীমানা তৈরির কাজ। এই সময়ই ঠিক হয়, মুসলিম অধ্যুষিত অধুনা বাংলাদেশ চলে যাবে পাকিস্তানে। স্বাধীনতার পর ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ আলি জিন্না ঢাকায় সিভিক রিসেপশনের আয়োজন করেন। সেখানে তিনি ঘোষণা করেন পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু, কেবল উর্দু। প্রতিবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবি তোলেন তারা। তার জেরে পূর্ব পাকিস্তানে সেনা অভিযান চালায় পাকিস্তান সরকার।

    ফের গণহত্যা

    ফের গণহত্যা হয় ১৯৭১ সালে। এবার পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা দাবি করে পূর্ব পাকিস্তান। এই সময়ও নির্বিচারে চলে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ায় ভারত। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ। এই সময় ব্যাপক হিন্দু হত্যা হয়। হিন্দু মা-বোনেদের ধর্ষণ এবং অপহরণ করা হয়। এবারও চলে লুটতরাজ। আবারও ভিটে ছাড়া হন বাংলাদেশি হিন্দুদের একটা বড় অংশ। ১৯৯২ সালে ধ্বংস হয় বাবরি মসজিদ। তার জেরে বাংলাদেশে ফের শুরু হয় হিন্দু হত্যা। এবারও কয়েকশো হিন্দুকে হত্যা করা হয়। ঢাকায় ভোলানাথ গিরি আশ্রমে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। চালানো হয় লুটপাট। হিন্দু মালিকানাধীন সোনার গয়নার দোকানেও লুটতরাজ চালায় দুষ্কৃতীরা। ১৯৯৩ সালের ৭ ডিসেম্বর হামলা হয় ইতিহাসখ্যাত ঢাকেশ্বরী মন্দিরে। এদিনই লাঠি ও লোহার রড নিয়ে ঢাকা ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে হামলা চালায় হাজার পাঁচেক মুসলমান।এখানেই হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়া এ-র ম্যাচ। ঘটনার জেরে ভন্ডুল হয়ে যায় ম্যাচ।

    সাম্প্রতিক হিংসা

    চলতি বছরের জানুয়ারিতে নির্বাচন হয় বাংলাদেশে। তার আগেও হিন্দুদের বহু বাড়িতে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। খুলনা ডিভিশনের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দুদের বাড়ি খালি করে দিতে বলা হয়। বাংলাদেশের হিন্দুরা আওয়ামি লিগের সমর্থক। তাই সাম্প্রতিক অতীতে সে দেশে যে হিংসা হয়েছে, তার বলি হয়েছেন ৬৫০জন হিন্দু। অন্তত রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে এমনই দাবি করা হয়েছে। হিন্দুদের হাজারের বেশি মন্দির ও বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। হাজারো মহিলা শিকার হয়েছেন যৌন নির্যাতনের (Bangladesh Crisis)।

    কমছে হিন্দু

    ১৯৪০ সালে বাংলাদেশে হিন্দু ছিল মোট জনসংখ্যার ২৮ শতাংশ। কমতে কমতে সেটাই এখন দাঁড়িয়েছে ৮.৯৬ শতাংশে (২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী)। যেভাবে হিন্দু নিধন চলছে, তাতে অচিরেই হিন্দু শূন্য হয়ে যাবে বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে বিপদ হবে ভারতেরই। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, হিন্দু শূন্য বাংলাদেশ হয়ে উঠবে আক্ষিরক (Violence Against Hindus) অর্থেই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Update: দুর্গাপুজোয় ৩ দিন ছুটির সওয়াল করায় স্বরাষ্ট্র-উপদেষ্টাকে সরালেন ইউনূস

    Bangladesh Update: দুর্গাপুজোয় ৩ দিন ছুটির সওয়াল করায় স্বরাষ্ট্র-উপদেষ্টাকে সরালেন ইউনূস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ধীরে ধীরে স্থিতিশীল হচ্ছিল বাংলাদেশের (Bangladesh Update) পরিস্থিতি। কিন্তু এরই মধ্যে এবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র-উপদেষ্টার পদ থেকে অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াত হোসেনকে সরিয়ে দিল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাঁর বদলে যুক্ত করা হয়েছে আরও চার উপদেষ্টাকে। জানা গিয়েছে, সাখওয়াতকে সরিয়ে তাঁর জায়গায় আনা হয়েছে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গির আলম চৌধুরীকে।

    দুর্গাপুজোর সময় তিনদিন ছুটির প্রস্তাব (Holiday In Durga Puja) 

    এর আগে, হিন্দুদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোর সময় তিনদিন ছুটি দেওয়ার প্রস্তাব করেছিলেন সাখাওয়াত। তিনি জানিয়েছিলেন, আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়নি। এই পরিস্থিতিতে আওয়ামি লিগকে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছিলেন তিনি। সে সময় সাখাওয়াতকে আওয়ামি লিগপন্থী বলে অভিযোগ তুলতে থাকে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সদস্যরা। রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ‘আওয়ামি লিগপন্থী মন্তব্যের’ জেরেই বদলি হতে হয়েছে সাখাওয়াতকে। এই আবহে সাখাওয়াত হোসেনকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে সরিয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মাত্র ৯ দিন আগেই বাংলাদেশের নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের (Bangladesh Update) অন্তর্বর্তীকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আর এরই মধ্যে উপদেষ্টামণ্ডলীতে এত বড় রদবদল হওয়ায় হতবাক অনেকেই। 

    আরও পড়ুন: বাড়ছে আন্দোলনের ঝাঁঝ! লালবাজারে তলব পাওয়া ২ চিকিৎসককে নিয়ে মিছিল ডাক্তারদের

    বাংলাদেশে দুর্গাপুজোর  ছুটি নিয়ে সংশয় 

    উল্লেখ্য, হাসিনার দেশ ত্যাগের পর থেকেই বাংলাদেশের (Bangladesh Update) সংখ্যালঘু গোষ্ঠীগুলি তাদের অধিকার রক্ষার জন্য একটি সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন চালু করার দাবি করছে। জানা গিয়েছে, ইউনূসের কাছে তুলে ধরার জন্য আট দফা দাবির একটি তালিকা তৈরি করেছিল একটি হিন্দু ছাত্র সংগঠন। এই দাবিগুলির মধ্যে একটি ছিল দুর্গাপুজোর সময় ৫ দিনের ছুটি। সে সময় সাখাওয়াত হোসেন জানিয়েছিলেন, তাঁরা দুর্গাপুজোর সময়ে ছুটির (Holiday In Durga Puja) বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবেন। কিন্তু এরপরই তাঁর বদলির অর্ডার আসে। সুতরাং এর ফলে এবার বাংলাদেশে দুর্গাপুজোর ছুটি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে সংখ্যালঘু গোষ্ঠীগুলির মধ্যে। 
      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: মার্কিন মুলুকে পালিত ভারতীয় দিবস, প্যারেডে নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো

    Ram Mandir: মার্কিন মুলুকে পালিত ভারতীয় দিবস, প্যারেডে নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠানের নাম ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’ (India Day Parade)। আর সেখানে রাম মন্দির (Ram Mandir) থাকবে না, তা হয় নাকি? হয়নিও। মার্কিন মুলুকে ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’-এ সবার নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো। বিদেশে এভাবেই উদযাপিত হল ৪২তম বার্ষিক ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’। প্যারেড হয় ম্যাডিসন অ্যাভেনিউতে। প্যারেডে অংশ নেন হাজার হাজার মানুষ। যা দেখতে ভিড় জমে যায় রাস্তার দুধারে।

    রাম মন্দিরের ট্যাবলো (Ram Mandir)

    প্যারেডের পরতে পরতে তুলে ধরা হয়েছে ভারতীয় সংস্কৃতির চিত্র। জাতীয় পতাকার পাশাপাশি বাজানো হয়েছে ঢোল। প্রবাসী ভারতীয় ও তাদের শেকড়ের মধ্যে গভীর সম্পর্ক স্থাপনের যাবতীয় ব্যবস্থা করা হয়েছিল এই প্যারেডে। সেখানেই নজর কাড়ে রাম মন্দিরের ট্যাবলো। ট্যাবলোটি ছিল ১৮ ফুট লম্বা, চওড়ায় ৯ ফুট। উচ্চতা ৮ ফুট। ভারতে তৈরি এই ট্যাবলো পাঠানো হয়েছিল মার্কিন মুলুকে। প্রসঙ্গত, রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিতর্কের অবসান শেষে অযোধ্যায় গড়ে ওঠে রাম মন্দির। গত ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় মন্দিরের। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হন রামলালা। তার পর থেকে অযোধ্যার এই মন্দির তামাম বিশ্বের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। নিউ ইয়র্কে দাঁড়িয়ে সেই মন্দিরই (হোক না রেপ্লিকা) দর্শন করলেন মার্কিন নাগরিকরাও।

    কী বলছে ভিএইচপি

    প্যারেডে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ট্যাবলো প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছিলেন আমেরিকার বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কর্তৃপক্ষ। তাদের বক্তব্য, হিন্দুদের ধর্মীয় স্থান উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে ট্যাবলোয়। উদ্দেশ্য, ভারত ও হিন্দুদের দেবতার মহিমা তুলে ধরা। অনুষ্ঠানের আয়োজক ‘দ্য ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনস’ জানিয়েছে, এই প্যারেড ভারতের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র তুলে ধরে। জানা গিয়েছে, সপ্তাহান্তের এই প্যারেডে হাজির ছিল ৪০টি ফ্লোট, ৫০টি মার্চিং গ্রুপ এবং ৩০টি মার্চিং ব্যান্ড। প্যারেডে পা মিলিয়েছেন অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী, সোনাক্ষী সিন‍্‍হা, বিজেপি অভিনেতা-সাংসদ মনোজ তিওয়ারিও। অনুষ্ঠানে ছিলেন স্বামী অবধেশানন্দ গিরিও।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    কানাডায় তাণ্ডব খালিস্তানপন্থীদের

    আমেরিকায় ইন্ডিয়া ডে প্যারেড নির্বিঘ্নে উদযাপিত হলেও, কানাডায় কার্যত তাণ্ডব চালায় খালিস্তান পন্থীরা। ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টরন্টোয় আয়োজন করা হয়েছিল শোভাযাত্রার। অভিযোগ, এই শোভাযাত্রায় হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা। ছুরি দিয়ে ফালাফালা করে দেওয়া হয় ভারতের জাতীয় পতাকা (India Day Parade)। প্রবাসী ভারতীয়দের হুমকি দিয়ে (Ram Mandir) ‘গো ব্যাক টু ইন্ডিয়া’ স্লোগানও দেয় দুষ্কৃতীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • New Zealand: নিউজিল্যান্ডে চালু হল নয়া শিক্ষার আসর, পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ!

    New Zealand: নিউজিল্যান্ডে চালু হল নয়া শিক্ষার আসর, পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্ম বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্ম (Hindu Scripture Classes)। এই ধর্মের বহু গ্রন্থে পাঠ দেওয়া হয়েছে জীবন চর্যার, জীবন দর্শনের। সনাতনীরা এই দর্শন জানেন। জানেন না বিশ্বের সিংহভাগ মানুষ। তাঁরাও যাতে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানতে পারেন, হিন্দু ধর্মগ্রন্থ থেকে খুঁজে নিতে পারেন জীবন চর্যার মণিমুক্তো, তাই পড়ানো হচ্ছে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ। আজ্ঞে হ্যাঁ, নিউজিল্যান্ডেই (New Zealand) চালু হয়েছে এই শিক্ষার আসর।

    কী শেখানো হয়? (New Zealand) 

    সে দেশের রোটোরুয়ায় হিন্দু হেরিটেজ সেন্টারে ফি রবিরার সকাল ১১টা থেকে শুরু হয় ক্লাস। ক্লাস করেন সাত থেকে সত্তর – সবাই। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যে কেউই অংশ নিতে পারেন এই ক্লাসে। শেখানো হয় সংস্কৃত শ্লোক এবং মন্ত্র। সহজ সরল ভাষায় বুঝিয়ে দেওয়া হয় সেগুলোর অর্থও। হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলিতে জীবন চর্যার যে পাঠ রয়েছে, তাও দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। হিন্দু সংস্কৃতি সম্পর্কে যাঁরাই আগ্রহী, তাঁরাই যোগ দিতে পারেন এই ক্লাসে। প্রথম ক্লাস হয়েছে ২১ জুলাই, গুরু পূর্ণিমার দিন। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী (New Zealand), দিনটি অত্যন্ত পবিত্র। তাই এই দিনেই শুরু হয়েছে প্রথম ক্লাস।

    শিক্ষক পেশায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার

    ক্লাস করাচ্ছেন ঈশ্বরী বিদ্যা নামে একজন। পেশায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। ক্লাস রুমে তিনিই নিয়ে আসেন সিন্ধু ছেঁচে মুক্তো। জন পল কলেজে অঙ্ক এবং বিজ্ঞানের পাঠও দেন ঈশ্বরী। বলেন, “আমার মা ৫ থেকে ১২ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের সংস্কৃত শেখাতেন। আমার বেড়ে ওঠার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে সংস্কৃত শ্লোক-মন্ত্র। এই জ্ঞানটাই আমি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দিয়ে যেতে চাই।”

    আরও পড়ুন: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    নিউজিল্যান্ডের হিন্দু কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট গুনা মাগেসান বলেন, “আমরা অনেক দিন ধরেই এই জাতীয় একটা ক্লাস শুরু করার পরিকল্পনা করেছিলাম। ক্লাস শুরুর পরে দেখলাম অনেকেই হিন্দু সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হচ্ছেন। তাই আমরা ঠিক করেছি, নিউজিল্যান্ডের অন্যান্য শহরেও আমরা এটাকে ছড়িয়ে দেব।” নিউজিল্যান্ডের আগে এমন ক্লাস শুরু হয়েছে মার্কিন মুলুকেও। সেখানকার বিভিন্ন মন্দির এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হিন্দুত্বের পাঠ দিতে এমন ক্লাসের আয়োজন করে। ব্রিটেনেও হিন্দুত্ব শিক্ষার ক্লাস হচ্ছে। ক্লাস হচ্ছে লন্ডনেও। ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে (New Zealand)। বিশেষত, যাঁরা প্রবাসী ভারতীয়, তাঁদের মধ্যে। বিশ্বের যত দেশে এমন উদ্যোগ নেওয়া হবে, ততই প্রসার হবে হিন্দু ধর্মের। সনাতন ধর্ম (Hindu Scripture Classes) সুরক্ষিত থাকবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Bangladesh Crisis: “ধর্মনিরপেক্ষ, অথচ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম কী করে?” প্রশ্ন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির

    Bangladesh Crisis: “ধর্মনিরপেক্ষ, অথচ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম কী করে?” প্রশ্ন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে বারবার হিংসার শিকার হন হিন্দুরা। এর বীজ লুকিয়ে আছে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংবিধানেই। এমনই মত প্রকাশ করলেন বাংলাদশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি, সুরেন্দ্রকুমার সিনহা। তাঁর মতে একটি রাষ্ট্র ধর্মনিরপেক্ষ হলে কী করে তার রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম হয়? তিনি বলেন, “আপনার (সংবিধানে) ধর্মনিরপেক্ষতা থাকবে কিন্তু আপনি ইসলামকেও রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে রেখে দেবেন—দুটো বিষয় তো একসঙ্গে চলতে পারে না।” তাঁর মতে, বাংলাদেশকে সেক্যুলার হতে আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। 

    সত্যিই কি ধর্মনিরপেক্ষ(Bangladesh Crisis) 

    বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis)  প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি, সুরেন্দ্রকুমার সিনহার মতে, শেখ হাসিনার একটি পদক্ষেপেই হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ গঠনের সময় দেশটিকে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবেই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ছিল এক মৌলিক বিষয়। তবে, ১৯৮৮ সালে সামরিক শাসক এরশাদ সংবিধান সংশোধন করে বাংলাদেশকে মুসলিম দেশ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। এরশাদের বিদায়ের পরও দীর্ঘদিন বাংলাদেশের পরিচয় মুসলিম দেশই ছিল। এই সময় খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা দুজনেই দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ২০১১ সালে, দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সময়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সংবিধান ফের সংশোধন করে বাংলাদেশ সংবিধানের মৌলিক বিষয় হিসেবে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ পরিচয় পুনরুদ্ধার করেছিলেন। তবে, একইসঙ্গে তিনি ঘোষণা করেছিলেন, ইসলাম বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবেই থাকবে।

    সুরক্ষিত হিন্দুরা!

    হাসিনা সরকারের আকস্মিক পতনের পর, বাংলাদেশে হিন্দুদের (Bangladeshi Hindu) ওপর অত্যাচার চলছে। সম্প্রতি হিন্দুদের উপর হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উপদেষ্টা। ইসকন বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম শাখাওয়াত হোসেন। সেখানে তিনি জানান, বাংলাদেশে হিংসা, ঘৃণা বা সংঘাতের কোনও স্থান নেই। হোসেন আরও জানান, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সব ধর্মের মানুষ এখানে কোনও ভেদাভেদ ছাড়াই বাস করেন। বৈঠকে ইসকন বাংলাদেশের সভাপতি সত্যরঞ্জন বাড়ই উপদেষ্টাকে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবি জানান। পাশাপাশি আট দফা দাবিও পেশ করা হয়। তাতে সংখ্যালঘু সুরক্ষায় নতুন আইন তৈরি, সংখ্যালঘু সেল তৈরি, সংখ্যালঘু কমিশন গঠন এবং মন্দিরের জন্য সরকারি সুরক্ষার  দাবি জানানো হয়েছে। তবে, সরকার হিন্দুদের সুরক্ষায় যতই আশ্বাস বাণী শোনাক, সাধারণ মানুষ কিন্তু অন্য কথাই বলছেন। বাংলাদেশের হিন্দুদের অভিযোগ, নিরাপত্তার বদলে মোটা টাকা দাবি করা হচ্ছে। 

    রাষ্ট্রধর্ম বাতিলের দাবি 

    বাংলাদেশে হিন্দুদের (Bangladeshi Hindu) উপর অত্যাচার প্রসঙ্গে সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেন, “রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে আমরা ইসলামকে রাখব এবং সেই সঙ্গে বলব আমাদের দেশ ধর্মনিরপেক্ষ। এটা একসঙ্গে চলতে পারে না। বাংলাদেশকে সত্যিকারের ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পরিণত করতে চাইলে রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করতে হবে। আপনার ধর্মনিরপেক্ষতাও থাকবে, কিন্তু সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম বলা হবে, দুটো একসঙ্গে চলতে পারে না।” আর এই দুই নৌকোয় পা দিয়ে চলা বন্ধ না হলে, হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারও বন্ধ হবে না বলে মত তাঁর। সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এখনও পর্যন্ত একমাত্র হিন্দু, যিনি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হয়েছেন। তবে, ২০১৭ সালে তাঁর সঙ্গে হাসিনা সরকারের বিবাদ বেধেছিল। শেষ পর্যন্ত দুর্নীতির দায় নিয়ে তাঁকে পদত্যগ করতে হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডের জের! ডাক্তারদের ওপর হামলা হলেই কঠোর সাজা, আইন আনছে কেন্দ্র

    সম্পত্তি আইন নিয়ে প্রশ্ন

    বাংলাদেশের সম্পত্তি আইন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। এতে হিন্দুদের ক্ষতি হচ্ছে বলে দাবি করেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, “ধর্মনিরপেক্ষ দেশে সম্পত্তি আইনের মতো আইন থাকতে পারে না। এই আইনের বলে হিন্দুদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে। একইভাবে, হিন্দু মন্দির পরিচালনার জন্য আলাদা আইন থাকতে পারে না। যদি সত্যিকারের গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং সাম্য বজায় থাকে, তবেই বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদে থাকবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিংসায় মৃত ৬৫০, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিংসায় মৃত ৬৫০, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) বিদ্রোহ মোকাবিলায় অযথা শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে।’ শুক্রবার এই মর্মে রিপোর্ট দিল রাষ্ট্রসংঘ (UN Report)। শুধু তাই নয়, ১৬ জুলাই থেকে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত হিংসার জেরে বাংলাদেশে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৫০ জন মানুষ। প্রাথমিক রিপোর্টে এমনই জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দফতর। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে খুন, আটক, প্রমাণ ছাড়া গ্রেফতারি নিয়ে স্বচ্ছ, পক্ষপাতহীন তদন্তের সুপারিশও করেছে তারা।

    কী বলা হয়ে রিপোর্টে? (Bangladesh Crisis)

    এদিন ‘প্রিলিমিনারি অ্যানালিসিস অফ রিসেন্ট প্রোটেস্ট অ্যান্ড আনরেস্ট ইন বাংলাদেশ’ নামে ১০ পাতার একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে রাষ্ট্রসংঘে। তাতে বলা হয়েছে, পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে নিরাপত্তা বাহিনী অপ্রয়োজনে এবং সামঞ্জস্যহীনভাবে বলপ্রয়োগ করেছে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। এ নিয়ে তদন্তের প্রয়োজন। হিংসায় মৃত্যুর খতিয়ানও দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে। বলা হয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৪ অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশে মারা গিয়েছেন ৪০০ জন। ৫ এবং ৬ অগাস্ট এই দুদিনে মৃত্যু হয়েছে আরও ২৫০ জনের। সংবাদ মাধ্যমের দাবি, ১৬ জুলাই থেকে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৬০০ জন।

    সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্টে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার কথাও বলা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মুজিবুর রহমান খুন হন ১৫ অগাস্ট। তার পর থেকে বাংলাদেশে দিনটি পালিত হয় জাতীয় শোক দিবস হিসেবে। এদিন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে শ্রদ্ধা জানাতে জড়ো হয়েছিলেন আওয়ামি লিগের কর্মী-সমর্থকরা। তাঁদের ওপর লাঠি-রড নিয়ে যে চড়াও হয়েছিল, সেই ঘটনারও উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে (Bangladesh Crisis)।

    আরও পড়ুন: “বাংলা অনাচার ও নৈরাজ্যের ঘাঁটি”, আরজি করকাণ্ডে মমতার মুন্ডুপাত বিজেপির

    বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দফতরের প্রধান ভোলকার টার্ক। পক্ষপাতহীন, স্বচ্ছ তদন্তের দাবিও তুলেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, আগামী সপ্তাহেই বাংলাদেশে যাবে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার দফতরের একটি প্রতিনিধি দল। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইস্তফার আগে-পরে প্রতিবাদীদের হত্যা নিয়ে (UN Report) তদন্ত করবে ওই দল (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jana Gana Mana: ব্রিটিশ-ভূমে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন পাকিস্তানিরাও!

    Jana Gana Mana: ব্রিটিশ-ভূমে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন পাকিস্তানিরাও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার। ব্রিটেনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত জন-গণ-মন (Jana Gana Mana) গাইছেন এক দল ভারতীয়। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন কয়েকজন পাকিস্তানিও (Pakistanis)। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইছেন তাঁরাও। এঁদের মধ্যে কয়েকজনের হাতে ধরা পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা। ভাইরাল ভিডিওয় শোরগোল।

    ভারতের স্বাধীনতা দিবস (Jana Gana Mana)

    বৃহস্পতিবারই স্বাধীনতার ৭৮তম বর্ষ উদযাপন করেছে ভারত। দেশজুড়ে ভারতবাসী কেমনভাবে স্বাধীনতা দিবস পালন করছে, সেই ছবি সম্বলিত নানা ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এমনই একটা ভিডিওই নজর কেড়েছে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, স্বাধীনতা দিবসে ব্রিটেনের পিকাডেলি সার্কাস এলাকায় জড়ো হয়েছেন অনেক ভারতীয়। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে তাঁরা গাইছেন জন-গণ-মন। এই অনুষ্ঠানেই পাকিস্তানের জাতীয় পতাকা হাতে যোগ দিয়েছেন কয়েকজন। জাতীয় পতাকা ছাড়াও যোগ দিয়েছেন আরও কয়েকজন পাকিস্তানি। জন-গণ-মন-র সঙ্গে গলা মিলিয়েছেন তাঁরাও। ভারতীয়দের মতোই মাথা নিচু করে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইছেন তাঁরা (Jana Gana Mana)।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Farid Qureshi (@faridqureshi_uk)

    কী বললেন পাক সাংবাদিক

    পাকিস্তানের একটি সংবাদ মাধ্যমের এক সাংবাদিক ইনস্টাগ্রামে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছেন, “ব্রিটেন আলাদা করেছিল। আবার ব্রিটেনেই তাঁরা একত্রিত হয়েছেন।” ফরিদ কুরেশি নামের ওই সাংবাদিক আরও লিখেছেন, “পাকিস্তানি ও ভারতীয়রা এক সঙ্গে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করছে। এই ভিডিওয় শ্রোতারা ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করছেন। আগের ভিডিওটি পিকাডলি সার্কাসে পাকিস্তানি ও ভারতীয় উভয় সম্প্রদায়কেই সমানভাবে পাকিস্তানের জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করার। এর কৃতিত্ব গায়ক আমির হাশমির।”

    ইতিমধ্যেই ভিডিওটি দেখে ফেলেছেন তিন লাখেরও বেশি মানুষ। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী লিখেছেন, “শিক্ষিত মানুষরা এমনটাই করেন।”

    ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয় ভারত ও পাকিস্তান। ব্রিটিশ শাসন থেকে একই সঙ্গে মুক্তি পেলেও, পাকিস্তান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে ১৪ অগাস্ট, ভারতের স্বাধীনতা দিবসের একদিন আগে (Pakistanis)। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জন-গণ-মন। কবিগুরু রচিত সেই সঙ্গীতই গাইলেন পাকিস্তানিরাও (Jana Gana Mana)।

     

      

LinkedIn
Share