Category: বিদেশ

Get updates on World News Headlines International News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Mumbai Attack 2008: ২৬/১১ ষড়যন্ত্রী তাহাউর রানার ভারতে প্রত্যর্পণে নেই বাধা, রায় মার্কিন আদালতের

    Mumbai Attack 2008: ২৬/১১ ষড়যন্ত্রী তাহাউর রানার ভারতে প্রত্যর্পণে নেই বাধা, রায় মার্কিন আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান ব্যবসায়ী তাহাউর রানা (Tahawwur Rana) ২০০৮ সালে মুম্বইয়ের সন্ত্রাসবাদী (Mumbai Attack 2008) হামলার অন্যতম যড়যন্ত্রী। ইতিমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোর্ট অফ আপিল জানিয়েছে যে, এই পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ষড়যন্ত্রীকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া যেতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে যে চুক্তি রয়েছে তার মাধ্যমেই এটা সম্ভব বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, তাহাউর রানাকে ভারত-মার্কিন চুক্তির মাধ্যমে এদেশে প্রত্যর্পণ করা যেতে পারে বলে ১৫ অগাস্ট রায় দিয়েছে মার্কিন আদালত। শনিবার এই তথ্য সামনে এসেছে।

    রানার পরিচয়  (Mumbai Attack 2008)

    জানা গিয়েছে, মুম্বই হামলার ষড়যন্ত্রে (Tahawwur Rana) যুক্ত থাকার একাধিক প্রমাণ মিলেছে রানার বিরুদ্ধে। লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গে বসেই তিনি মুম্বই হামলার নীল নকশা তৈরি করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, ভারত সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানো, হত্যা, প্রতারণা, জালিয়াতি সমেত ভারতীয় ন্যায় সংহিতা মোতাবেক একাধিক অভিযোগ রয়েছে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের একজন সেনা চিকিৎসক ছিলেন তাহাউর হোসেন রানা। পরে তিনি কানাডাতে চলে যান এবং সেখানেই ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেন। জানা গিয়েছে, তাঁর ব্যবসা শিকাগো সমেত অন্যান্য বহু জায়গাতেই চলত। বর্তমানে তাঁর বয়স ৬৩ বছর (Mumbai Attack 2008), মুম্বই হামলায় যুক্ত থাকার কারণেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসের জেলে বন্দি রয়েছেন তিনি।

    হেডলির বন্ধু রানা

    জানা গিয়েছে, মুম্বই হামলার অন্যতম ষড়যন্ত্রী ডেভিড কোলম্যান হেডলির সঙ্গেও রীতিমতো যোগাযোগ ছিল রানার। লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছিল রানার। শুধু তাই নয়, রানা ও ডেভিড হেডলি মুম্বই হামলাকে বাস্তবায়িত করতে একাধিকবার পাকিস্তান থেকে নিউইয়র্ক, দুবাই সহ অন্যান্য শহরে ভ্রমণ করেছিলেন। জানা গিয়েছে, রানা ও হেডলি দুইজনেই স্কুলের সহপাঠী ছিলেন। পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক হেডলি ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার পরিকল্পনা করে। এর জন্য বর্তমানে তাঁর ৩৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে।

    মুম্বই হামলা  (Mumbai Attack 2008)

    ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর — দেশের সবচেয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার সাক্ষী থাকে মুম্বই। মোট ১০ জন পাকিস্তানি জঙ্গি ওই হামলা চালিয়েছিল। ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস, তাজ হোটেল, ট্রাইডেন্ট হোটেল, নরিমান হাউস, কামা হাসপাতাল সহ মুম্বইয়ের বেশ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহিত স্থানে ৬০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে হামলা চলেছিল। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অপারেশন চালায় সেনাবাহিনী। সন্ত্রাসবাদীদের হামলায় মৃত্যু হয় ১৬৬ জনেরও বেশি মানুষের। একমাত্র জীবিত সন্ত্রাসবাদী আজমল কাসভকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে পরবর্তীকালে ফাঁসি দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dhaka University: আরজি কর কাণ্ডে এপার বাংলার আদলে রাত দখলে নামছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা

    Dhaka University: আরজি কর কাণ্ডে এপার বাংলার আদলে রাত দখলে নামছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে ডাক্তারি পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলন চলছে। বাড়ির মেয়েরা রাস্তায় নেমে গর্জে উঠেছিলেন ১৪ অগাস্ট। বুধবারের সেই রাতের সাক্ষী ছিলেন দেশবাসী। এবার এপার বাংলার আন্দোলনের ঢেউ গিয়ে পড়ল ওপার বাংলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) মেয়েরা ডাক দিলেন রাত দখল করো কর্মসূচির। ১৬ অগাস্ট শুক্রবার রাত ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক পালাবদলের পর অশান্ত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই আবহের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এই কর্মসূচি ঘোষণার কথা জেনে খুশি এপার বাংলার আন্দোলনকারীরা।

    কী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে? (Dhaka University)

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) মেয়েরা ডাক দিল রাত দখল করার কর্মসূচির। শুক্রবার রাত ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। সন্ত্রাস বিরোধী রাজু স্মারক ভাস্কর্যের সামনে জমায়েতের ডাক দেওয়া হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে এদিনের এই কর্মসূচির পোস্টার। সেখানে লেখা, ‘‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে পূর্বের প্রতিটি ধর্ষণ মামলার প্রকৃত তদন্ত ও বিচারের দাবিতে এবং কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সংহতিতে মেয়েরা রাত দখল করো।‘‘ বাংলাদেশে কোটা বিরোধী আন্দোলনে নেমেছিল দেশের ছাত্র-যুবরা। আন্দোলনের ঝাঁঝ এতটাই ছিল যে সংরক্ষণ সংক্রান্ত বাংলাদেশের যে আইন, তা বদলে বাধ্য হয়েছিল সে সময় মসনদে থাকা হাসিনা সরকার। এরপর পদ্মার জল অবশ্য অনেক দূর গড়ায়।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    রাস্তায় নেমে আন্দোলন

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই আরজি করের (RG Kar Incident) এক মহিলা ডাক্তারি পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয় সেমিনার রুম থেকে। তাঁকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই কলকাতার সীমা ছাড়িয়ে প্রতিবাদের ঢেউ মুম্বই থেকে দিল্লি কিংবা বেঙ্গালুরুতে আছড়ে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন প্রতিবাদ জানিয়েছে আরজি করের ঘটনার। বাংলাদেশ থেকেও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হয়েছেন অনেকেই। এবার সরাসরি পথে নামা। হাসিনার পতন, বাংলাদেশে অস্থিরতা এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন। আপাতত রাজনৈতিক ঝড়ঝাপ্টা সামাল দিয়েছে বাংলাদেশ। এবার কলকাতায় আরজি করের পাশে দাঁড়াতে ডাক দিল বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (Dhaka University)। সেখানে শুক্রবার রাতে জমায়েত। এপার বাংলার মতোই মহিলারা ওপারে রাত দখলে নামছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘বাঁচতে চাইলে দিতে হবে টাকা’! বাংলাদেশে হিন্দুদেরকে হুমকি, দেশ ছাড়ার নির্দেশ

    Bangladesh Crisis: ‘বাঁচতে চাইলে দিতে হবে টাকা’! বাংলাদেশে হিন্দুদেরকে হুমকি, দেশ ছাড়ার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস শান্তি ফেরানোর কথা বললেও এখনও পর্যন্ত পদ্মাপারে সুরক্ষিত নন হিন্দুরা (Hindu in Bangladesh)। অভিযোগ, নিরাপত্তা দানের জন্য তাঁদের থেকে লক্ষাধিক টাকা দাবি করা হচ্ছে। টাকা না দিলে মিলছে প্রাণনাশের হুমকি। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ সংখ্যালঘুদের জন্য নয়, আর যদি তাঁরা এখানে থাকতে চান তবে তাঁদের ‘চাঁদা’ দিয়ে থাকতে হবে। এমনই জানালেন ঢাকায় কর্মরত এক হিন্দু ইঞ্জিনিয়ার। যিনি শিক্ষার্থী ভিসায় ভারতে এসে মহারাষ্ট্রের একটি কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন। এখন ঢাকায় কাজ করছেন। সম্প্রতি দেশে পালাবদলের পর আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন ওই যুবক।

    হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের অভিযোগ

    ওই হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি ঢাকা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রামে। সম্প্রতি তাঁরা একাধিক হুমকি ফোন কল পান, যেখানে তাঁদের লক্ষাধিক টাকা না দিলে বা বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) ছেড়ে না গেলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। তাঁর কথায়, “আমার বাবা-মা বাংলাদেশের বন্দরনগরীর এক কলোনিতে থাকেন, যেখানে অন্যান্য হিন্দুরাও বসবাস করেন। সংখ্যালঘুদের বাড়িগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মালিকদের কাছে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। ফোনে বলা হয়েছে, টাকা দিতে না পারলে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বা মৃত্যুর মুখোমুখি হতে।” 

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে তাণ্ডব, ভয়ে রোগীর চাদরের তলায় লুকিয়েছিল মমতার পুলিশ!

    শঙ্কিত হিন্দুরা

    ওই হুমকিদাতা নিজেকে একটি ইসলামি গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন বলেও জানা যায়। চট্টগ্রামের আরও অনেকে একই ধরনের কল পেয়েছেন। ওই হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের কথায়, “আমি চাকরির কারণে ঢাকায় চলে এসেছি, কিন্তু আমার বাবা-মা এবং আত্মীয়স্বজনরা তাদের নিজ শহর চট্টগ্রামে রয়ে গিয়েছেন। গ্রামীণ বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হচ্ছে। তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে যাচ্ছে, তবে শহরে বসবাসকারীরা কিছুটা নিরাপদ।” বাংলাদেশের শহুরে এলাকায় সংখ্যালঘুরা (Hindu in Bangladesh) এখনও রাস্তায় চলাচল করতে পারে, তবে উদ্বেগ স্পষ্ট। হিন্দু, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টানরা নীরবে থাকেন এবং জনসমক্ষে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা নিয়ে কথা বলা এড়িয়ে চলেন। ওই ইঞ্জিনিয়ার দ্রুত ভারতে ফিরতে চান। সেজন্য ভিসারও আবেদন করেছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ritwik Ghatak: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীর বাড়ি, দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    Ritwik Ghatak: ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল ঋত্বিক ঘটকের রাজশাহীর বাড়ি, দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর উত্তাল হয়েছিল বাংলাদেশ (Bangladesh)। রাজপথে বঙ্গবন্ধু মূর্তিতে ভাঙচুর চালানো হয়। বাদ যায়নি বিশ্বকবির মূর্তিও। দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছিল। এই আবহের মধ্যে এবার ওপার বাংলার রাজশাহীতে অবস্থিত এপার বাংলার বিশিষ্ট চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের (Ritwik Ghatak) পৈতৃক ভিটে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল। আর এই বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় নাম জড়াল সরকারি হোমিওপ্যাথি কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে।

    আগেও দখল হয়েছে চিত্র পরিচালকের জমি! (Ritwik Ghatak)

    জানা গিয়েছে, জীবনের শুরুর দিকের বেশ কিছুটা সময় রাজশাহীর ঘোড়ামারা মহল্লায় মিয়াপাড়ার ওই বাড়িতে কাটিয়েছিলেন চিত্র পরিচালক ঋত্বিক ঘটক (Ritwik Ghatak)। তাঁর বাবা সুরেশচন্দ্র ঘটক ছিলেন ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট। পরে বদলি হয়ে রাজশাহীতে আসেন তিনি। সেখানেই পাকাপাকিভাবে পরিবার নিয়ে বসবাস শুরু করেন। দীর্ঘদিন ধরেই বাড়িটি সংরক্ষণের বিষয়ে কথাবার্তা চলছিল। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বাড়ির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালকে ইজারা দেয়। ২০১৯ সালে বাড়িটির একাংশ ভেঙে সাইকেল গ্যারাজ তৈরির অভিযোগ উঠেছিল কলেজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। তখন রাজশাহী-সহ সারা দেশে এই ঘটনার প্রতিবাদ হয়। পরে ২০২০ সালে বাড়িটি সংরক্ষণে উদ্যোগী হয় রাজশাহী জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক শামিম আহমেদ বলেন, ‘‘জেলা প্রশাসন সংরক্ষণের জন্য ভূমিমন্ত্রককে চিঠি দিয়েছিল। তাতে বাড়িটি ইজারা থেকে মুক্ত করে ঋত্বিক ঘটকের নামে করে দেওয়ার জন আবেদন করা হয়েছিল। তা ফলপ্রসূ হওয়ার আগেই বাড়িটা ভাঙা হয়ে গেল।’’ জানা গিয়েছে, কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। বাড়ির অধিকাংশ অংশ ভেঙে ফেলা হয়েছে। বলা যেতে পারে, গোটা বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এক ঠিকাদার বাড়ি ভাঙার কাজ করছিলেন। কলেজ কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এই কাজ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে আরজি করে দুষ্কৃতী তাণ্ডব, আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর ছক?

    দেশজুড়ে নিন্দার ঝড়

    ঋত্বিক ঘটক (Ritwik Ghatak) ফিল্ম সোসাইটি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের কড়া শাস্তির দাবি করেছে। তাঁদের বক্তব্য, রাজশাহী হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের একদম পাশে এই বাড়ি। কিন্তু সেই বাড়ি ভেঙে দেওয়া হলেও হাসপাতালে কোনও আঁচ পড়েনি। এর থেকেই বোঝা যায় কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। সংগঠনের অভিযোগ, ঋত্বিক ঘটকের বাড়ির জমির কিছুটা দখল করে আগেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের বিল্ডিং বানিয়েছে। এবার পুরো জায়গা দখল করার জন্যই এই কাজ করেছে। মেডিক্যাল কলেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এখানেই শেষ নয়। পরিচালক তৌকির শাইকের দাবি, এর আগে ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি ভাঙার বহু চেষ্টা করেছে তাঁরা। কিন্তু পারেননি। তবে বাড়ি ভাঙার অজুহাত খুঁজছিল। এমনকী তিনি এও জানিয়েছেন, এই বাড়ির ওপর যাতে কোনও আক্রমণ না হয় তার জন্য স্টে অর্ডার আনা হয়েছিল। কিন্তু গত ৬ অগাস্ট থেকে মেডিক্যাল কলেজের সিসিটিভি যা বাড়ির দিকে ছিল তা বন্ধ করা রয়েছে। কেন তা করা হয়েছে, তার কোনও উত্তর নেই।

    অধ্যক্ষ কী সাফাই দিলেন?

    এদিকে এই অভিযোগ ওঠার পর রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান বলেন, ‘‘৬ অগাস্ট একদল ছাত্র এসে আমাকে বলে যে কলেজ থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরাতে হবে এবং ওই বাড়িটা ভেঙে ফেলা হবে। পরে সেদিন রাতেই আমি জানতে পারি যে, বাড়িটি ভাঙা হচ্ছে। আমাকে শ্রমিকরা জানিয়েছেন যে কিছু লোক টাকা দিয়ে বাড়িটি ভাঙতে বলে গিয়েছিল। আমার কাছে খবর আসে ৬-৭ জন মিলে ওই বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছে। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবাদ করায় তারা পালিয়ে যায়। তবে কাউকে আমি চিনি না।’’ সিসিটিভি ফুটেজ কেন নেই, এই প্রশ্ন করায় তিনি বলেন, ‘‘দুষ্কৃতীরাই তা ভেঙে দিয়েছে। ’’  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    Sheikh Hasina: শেখ হাসিনার ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) ওপর এবার গণহত্যার দায় চাপিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের হল। মূল অভিযোগে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার-বিরোধী আন্দোলন দমন করা ও গণহত্যায় প্রত্যক্ষ মদত ছিল হাসিনা এবং আওয়ামি লিগের। একথাই বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করেছে। এছাড়াও বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও হাসিনার বিরুদ্ধে কয়েকটি হত্যা এবং অপহরণের মামলা দায়ের করা হয়। এসবই হাসিনার ওপর চাপ বাড়ানোর কৌশল চলছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। 

    ‘প্রথম আলো’ সূত্রে খবর (Sheikh Hasina)

    বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশের বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত নেতা আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মহম্মদ বুলবুল কবীরের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজি এমএইচ তামিম বুধবার মামলা দায়ের করেন। ঢাকায় ট্রাইব্যুনালের আঞ্চলিক দফতরে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন আইনুযায়ী তদন্ত করে উপযুক্ত পদক্ষেপের আবেদন জানান তিনি। তবে এই আবেদনে ঘটনাস্থল হিসেবে সারা বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ১৫ জুলাই থেকে ৫ অগাস্ট পর্যন্ত সময়ে আন্দোলনকারীদের হত্যা করা হয়েছিল। এই অভিযোগে হাসিনার (Sheikh Hasina) সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য, উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক এবং আওয়ামি লিগ ও তার ছাত্র-যুব শাখার নেতাদের অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপ-পরিচালক আতাউর রহমানও বলেন, “এদিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, গাজি এমএইচ তামিম এই সংক্রান্ত মামলা রুজু করেছেন।”

    আরও পড়ুনঃ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    হাসিনা ছাড়া আর কাদের বিরুদ্ধে মামলা?

    ১৪ অগাস্ট রাতে গ্রেফতার করা হয়েছে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং প্রাক্তন আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে এই মামলায় হাসিনা ছাড়াও উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও রাজনৈতিক নেতাদের আসামি হিসেবে নাম যুক্ত করা রয়েছে। তাঁরা হলেন, প্রাক্তন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, প্রাক্তন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী এমএ আরাফাত, প্রাক্তন আইজিপি চৌধুরি আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রাক্তন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও প্রাক্তন ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ। এছাড়াও আওয়ামি লিগ, যুব লিগ, ছাত্র লিগ-সহ অন্যান্য শাখা সংগঠনগুলির বিরুদ্ধেও খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    Bangladesh Crisis: বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি মুছতে চায় বাংলাদেশ! জাতীয় শোক দিবসের ছুটি বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের হত্যার দিন ১৫ অগাস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করে বাংলাদেশ। হাসিনা-উত্তর জমানায় আর পালিত হবে না এই দিবস। বাতিল করা হয়েছে ১৫ অগাস্টের ছুটি ((Bangladesh Crisis))। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, বঙ্গবন্ধুর (Bangabandhu Mujibur Rahman) সব স্মৃতি মুছে ফেলতে মরিয়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাই বাতিল করা হয়েছে ছুটি। মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে ছুটি বাতিলের কথা জানায় সরকার। 

    ১৫ অগাস্ট ছুটি নেই

    এদিন, ১৬ জনের উপদেষ্টা পরিষদের এক বৈঠক হয়। বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা, ‘যমুনা’য় হয় এই বৈঠক। আর এই বৈঠকেই জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে ১৫ অগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়। উপদেষ্টা পরিষদ জানিয়েছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনা করে ঐকমত্যের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছে। বলাই বাহুল্য, এই রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগ ছিল না। বাংলাদেশের ৩৪টি ছাত্র সংগঠনও এই সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে। ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু, কোন যুক্তিতে জাতীয় শোক দিবস বাতিল করা হল, তা কোনও পক্ষই জানায়নি। 

    বঙ্গবন্ধু হত্যার ইতিহাস মুছে যাবে!

    শোকদিবস বাতিল করে কি বঙ্গবন্ধু (Bangabandhu Mujibur Rahman) হত্যার ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে চাইছে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) নয়া সরকার? প্রশ্ন উঠছে নানা মহলে। ১৯৭৫-এর ১৫ অগাস্ট ধানমণ্ডির বাড়িতে বিক্ষুব্ধদের হাতে নির্মমভাবে প্রাণ হারান বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান। হাসিনার আমলে মুজিবর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নির্বিচারে হত্যার দিনটি বাংলাদেশের পালিত হত জাতীয় শোকের দিন হিসেবে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। অভিযোগ, তাই ইতিহাসও বদলে ফেলতে চাইছে বাংলাদেশের একাংশ। যাঁর হাত ধরে বাংলাদেশের সৃষ্টি, তাঁকে ভুলে গিয়ে আগামীতে দেশের ভিত্তি রচনা করতে চাইছেন একদল মানুষ।

    আরও পড়ুনঃ ৫ মাসে শেয়ার থেকে রাহুল গান্ধী নিজে লাভ করেছেন ৪৬ লক্ষ টাকা, তারপরেও বলছেন ঝুঁকিপুর্ণ!

    আন্দোলন আওয়ামি লিগের

    ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) জুড়ে বঙ্গবন্ধুর (Bangabandhu Mujibur Rahman) একাধিক মূর্তি ভেঙে খানখান করে ফেলা হয়েছে। ছবিতে লেপা হয়েছে কালি। দেশজুড়ে মুজিবরের স্মৃতি, মুজিবর কন্যার জিনিসপত্র ও তার সমর্থকদের উপর চড়াও হয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এই বিক্ষুব্ধ জনতার পিছনে কাদের মদত আছে তা অবশ্য এখন বেশ পরিষ্কার। তবে এই বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতেও মুজিবের মৃত্যুদিবস পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাসিনার আওয়ামি লিগ। হালে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের উপর বর্বরোচিত অত্যাচার হয়েছে। তার মধ্যেই তারা অনড় বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণ দিবস পালন করার বিষয়ে।  জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ওই দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি তথা জাদুঘরে দলে দলে জড়ো হবেন আওয়ামি লিগ সমর্থকরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ‘আপনারাও সমান অধিকার পাবেন’, বাংলাদেশে ঢাকেশ্বরী মন্দির দর্শনে গিয়ে সংহতির বার্তা ইউনূসের

    Bangladesh Crisis: ‘আপনারাও সমান অধিকার পাবেন’, বাংলাদেশে ঢাকেশ্বরী মন্দির দর্শনে গিয়ে সংহতির বার্তা ইউনূসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) মানবাধিকার এবং বাক-স্বাধীনতা নিশ্চিত করাই অন্তর্বর্তী সরকাররে প্রধান লক্ষ্য। হিন্দুরাও সরকারের কাছে সমান সাংবিধানিক অধিকার চাইতে পারেন, এমনই অভিমত বাংলাদেশে অন্তর্বর্তিকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের (Muhammad Yunus)। মঙ্গলবার বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। ঢাকেশ্বরী মন্দির দর্শনে গিয়ে সংহতির বার্তা দেন ইউনূস। তিনি বলেন, ‘‘দেশে মানবাধিকার এবং বাক স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করতে হবে। এই পরিস্থিতিতে এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।’’ 

    ঢাকেশ্বরী মন্দিরে ইউনূস

    শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বাংলাদেশ (Bangladesh) ছাড়ার পরই সে দেশে বসবাসকারী সংখ্যালঘুদের উপর প্রতিদিন আক্রমণ হচ্ছিল। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার ঢাকার (Dhaka) বিখ্যাত ঢাকেশ্বরী মন্দিরে যান ইউনূস (Muhammad Yunus Visits Dhakeshwari Temple)। মন্দিরে গিয়ে সেখানকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।  হিন্দুদের উদ্দেশে ইউনূস বার্তা দেন, ‘‘নিজেদের আলাদা ভাববেন না। সব পরিচয়ের ঊর্দ্ধে উঠে নিজেদের মানুষ বলে মনে করুন। দেশের সন্তান বলে মনে করুন। এগুলো আপনাদের সাংবিধানিক অধিকার, যা আমরা সুনিশ্চিত করবই।’’ তিনি সবাইকে শান্ত থাকার আর্জি জানান। তাঁর কথায়, ‘দেশে এখন সংকট চলছে। সবাইকে একজোট হয়ে থাকতে হবে।’ একইসঙ্গে হিন্দুদের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের বিষয়ে রায় দেওয়ার আগে ধৈর্য্য ধরার আবেদনও করেন ইউনূস।

    ঘরে-বাইরে চাপ সামলাতে বৈঠক

    হাসিনার সরকারের পতনের পরে বাংলাদেশের ৫২টি জেলায় হিন্দুদের উপর কমপক্ষে ২০৫টি হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ। সেখানে বাড়িঘরে হামলা চালানোর পাশাপাশি একাধিক মন্দিরেও ভাঙচুর করা হয় বলে দাবি। এর প্রতিবাদে বিভিন্ন এলাকায় মিছিল করেছেন হিন্দুরা। আন্তর্জাতিক স্তর থেকেও চাপ তৈরি করা হচ্ছিল। ভারতও বারবার বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। এরপরই ঘরে-বাইরে চাপ সামলাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করলেন ইউনূস। তাঁর কথায়, ‘এমন একটা বাংলাদেশ গঠন প্রয়োজন যেখানে সবাই যেন এক ছাতার তলায় থাকতে পারেন। একটা পরিবারের মতো বসবাস করতে পারেন। সেখানে ভেদাভেদের কোনও জায়গা নেই। সবাই শান্তিতে থাকবেন। শান্তি যাতে রক্ষিত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সবাইকে একজোট হয়ে তা নিশ্চিত করতে হবে।’ 

    আরও পড়ুন: টোকিও ৭, প্যারিস ৬! এবার লক্ষ্য লস অ্যাঞ্জেলস! পাশে থাকার বার্তা মোদির

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দাবি

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর এবং সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা। সর্বজনীন পূজা কমিটির পক্ষ থেকে ছিলেন জয়ন্তকুমার দেব এবং তাপসচন্দ্র পাল। এ ছাড়াও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য সভার পক্ষ থেকে ছিলেন কাজল দেবনাথ এবং মণীন্দ্রকুমার নাথ। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা ইউনূসের সামনে আট দফা দাবি তুলে ধরেছেন বলে জল্পনা। এই দাবিগুলির মধ্যে রয়েছে হামলার (Bangladesh Crisis) ঘটনায় যুক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া, সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা মন্ত্রক তৈরি করা ইত্যাদি। জানা গিয়েছে, সংখ্যালঘুদের জন্য হেল্পলাইন নম্বরও চালু করেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। প্রয়োজনে সেখানে ফোন করে অভিযোগ জানানো যেতে পারে। বলা হয়েছে মন্দির, গির্জা বা কোনও ধর্মীয় স্থানে হামলা হলে ০১৭৬৬-৮৪৩৮০৯ এই নম্বরে ফোন বা এসএমএস করে জানানো যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গভীর করার সিদ্ধান্তকে সমর্থন মুইজ্জুর

    Mohamed Muizzu: মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গভীর করার সিদ্ধান্তকে সমর্থন মুইজ্জুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক মাস ধরে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক বারংবার সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে। শুধু তাই নয়, মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu) একের পর এক পদক্ষেপ তুলেছে সমালোচনার ঝড়ও। তবে, এবার মুইজ্জু বিরাট প্রতিক্রিয়া দিলেন। আগেই ভারতকে (India) মলদ্বীপের “সবথেকে কাছের বন্ধু”- হিসেবে বিবেচিত করেছিলেন তিনি। আর এবার মলদ্বীপের উন্নয়নে ঘনিষ্ঠ মিত্র ভারতের ভূমিকা তুলে ধরে ভারতের লাইন অফ ক্রেডিট দ্বারা অর্থায়িত প্রকল্পগুলির সমর্থন করলেন মুইজ্জু।   

    কী জানিয়েছেন মুইজ্জু? (Mohamed Muizzu)

    মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মহাম্মদ মুইজ্জু মলদ্বীপ এবং ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক এবং ঘনিষ্ঠ সংযোগ জোরদার করার জন্য তার প্রশাসনের সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। একইসঙ্গে রাষ্ট্রপতি মুইজ্জু আরও জোর দিয়ে বলেছেন, ”ভারত সর্বদা মলদ্বীপের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে থেকেছে। মলদ্বীপের যখনই প্রয়োজন হয়েছে তখনই সহায়তা প্রদান করেছে ভারত।”

    এ প্রসঙ্গে মুইজ্জু মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বলেছেন, ”মলদ্বীপের ২৮টি দ্বীপে জল সরবরাহের জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে ভারত (India) সরকারের লাইন অফ ক্রেডিট দ্বারা অর্থের জোগান দেওয়া হয়েছিল। এই উদ্যোগটি মলদ্বীপের ওপর উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করেছে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে উৎসাহিত করেছে যা দেশের সমৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। এই প্রকল্পই ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মূল মাইলফলক।” মলদ্বীপের প্রতি এই বন্ধুত্বপূর্ণ সহায়তার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন মহম্মদ মুইজ্জু (Mohamed Muizzu)।   

    আরও পড়ুন: নতুন সম্প্রচার বিলের খসড়া প্রকাশ নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    বিদেশমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ 

    প্রসঙ্গত, মলদ্বীপের (Maldives) রাষ্ট্রপতি মহম্মদ মুইজ্জু গত শনিবার ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ঐতিহাসিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য তাঁর সরকারের পূর্ণ অঙ্গীকারের বিষয়টি উপস্থাপিত করেছেন। তিনি ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও করেছেন। তাঁরা ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র – অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার, আবাসন, প্রতিরক্ষা, পর্যটন, ক্ষমতা উন্নয়ন এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার প্রচেষ্টার জন্য এস জয়শঙ্করের কাছে তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relations: দিল্লিতে হাসিনা, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না, জানাল বাংলাদেশ

    India Bangladesh Relations: দিল্লিতে হাসিনা, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না, জানাল বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা (Seikh Hasina) ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। এর প্রভাব পড়বে না দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে। একথা জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদেশ মন্ত্রকের উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। দুই দেশের সম্পর্কের ভিত্তি পারস্পরিক স্বার্থের ওপর নির্ভর করে। হাসিনার ভারতে অবস্থানের প্রভাব পড়বে না দুই দেশের (India Bangladesh Relation) পারস্পরিক সম্পর্কে জানিয়েছেন তিনি। বিদেশ মন্ত্রকের উপদেষ্টার এই মন্তব্যে খানিকটা হলেও স্বস্তি পাবেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    ভারতের সঙ্গে সুস্থ সম্পর্ক রাখতে চায় বাংলাদেশ (India Bangladesh Relations)

    তৌহিদ হোসেন এদিন ঢাকায় বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, “দুই দেশের সম্পর্ক (India Bangladesh Relations) অনেক কিছুর উপরে নির্ভর করে। এখানে বন্ধুত্ব দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। আমরা চাই, ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখতে। প্রসঙ্গত বাংলাদেশ তিন দিক থেকে ভারত দ্বারা বেষ্টিত। অনেক বিষয়েই প্রতিবেশী দেশটি ভারতের উপর নির্ভরশীল। দুই দেশের মধ্যে প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ কোটি টাকার বাণিজ্যিক আদান-প্রদান হয়। দুই দেশের সম্পর্কে ঘাটতি এলে তার প্রভাব পড়বে বাণিজ্যে। স্বাভাবিকভাবেই কোনও পক্ষই এক্ষেত্রে চায় না সম্পর্কে তিক্ততা আসুক।

    বাংলাদেশে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর দাবি (Seikh Hasina)

    অন্যদিকে বাংলাদেশে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা হোক, এই দাবি জোরালো হচ্ছে। বিএনপি’র তরফ থেকে তাঁকে (Seikh Hasina) দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি প্রক্রিয়ার সম্মুখীন করার দাবি তোলা হচ্ছে। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা এখনও এ বিষয়ে নীরব। শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হবে কিনা, তা নিয়ে এখনও (India Bangladesh Relation) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিক্রিয়া মেলেনি। এই মুহূর্তে দেশে হওয়া ক্ষয়ক্ষতি সামাল দেওয়ায় দেওয়ার প্রচেষ্টায় মগ্ন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।

    আরও পড়ূন: বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর গ্রামের জমিও হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা! হতবাক বাসিন্দারা

    পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলে শেখ হাসিনার বিষয়ে তাঁরা ভাবলেও ভাবতে পারেন। যদিও শরণ দেওয়া কোনও ব্যক্তিকে তাঁর দেশে শাস্তি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হওয়ার জন্য ফেরত পাঠানোর নজির নেই ভারতবর্ষে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Violence Against Hindus: প্রশাসনের মৌখিক আশ্বাসই সার! বাংলাদেশে অত্যাচারিত হয়েই চলেছেন হিন্দুরা

    Violence Against Hindus: প্রশাসনের মৌখিক আশ্বাসই সার! বাংলাদেশে অত্যাচারিত হয়েই চলেছেন হিন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশ অশান্ত। অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে শুরু হয় হিন্দু সহ (Violence Against Hindus) অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরও সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার বন্ধ হয়নি। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ভয়াবহ আক্রমণ ও নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে। দেশের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৮ শতাংশ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এখন গভীর বিপদের মুখে পড়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে, হিন্দু পরিবারগুলি তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে, মন্দিরগুলি ভাঙচুর করা হচ্ছে।

    হিন্দুরাই হিংসার লক্ষ্য

    শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকে এই হত্যাকাণ্ডে ইতিমধ্যেই শত শত প্রাণহানি ঘটেছে, এবং বিভিন্ন জেলা থেকে গণপিটুনি ও নৃশংস হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে অন্তত ৫২টি জেলায় সাম্প্রতিককালে তীব্র সাম্প্রদায়িক হিংসা (Violence Against Hindus) দেখা গিয়েছে। হরধন রায়ের মতো কাউন্সিলরদের গণপিটুনির শিকার হতে হয়েছে, মেহেরপুরের ইসকন মন্দিরগুলিতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে আরও নানা মন্দির। বাংলাদেশে এই ঘটনা নতুন নয়।  ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকেও বাংলাদেশি হিন্দুরা এই ধরনের হিংসার শিকার হন। ১৯৫১ সালে বাংলাদেশ হিন্দু জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২২ শতাংশ। এরপর থেকে কমতে থাকে হিন্দুদের সংখ্যা। তাদের অনেকেই ভারতে পালিয়ে এসেছেন বলেও জানা গিয়েছে।

    ভারতে প্রভাব

    আগেও হামলা হয়েছে বাংলাদেশের হিন্দু (Violence Against Hindus)  এবং মন্দিরের উপরে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পরে সেখানে নতুন করে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ শুরু হয়েছে।  বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার ভারতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। ইতিমধ্যে হাজার হাজার হিন্দু বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলে এসেছেন। বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য সেদেশের অর্তর্বর্তী সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আন্তর্জাতিক স্তরে এ বিষয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ করারও দাবি জানিয়েছেন মোদি। রাষ্ট্রসঙ্ঘ বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচারের নিন্দা করেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সংখ্যালঘুদের স্বার্থ দেখার কথাও বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নভেম্বরেই রাজ্যসভায় পাশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল? আত্মবিশ্বাসী মোদি সরকার

    সংখ্যালঘুদের আর্তনাদ

    নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে যেভাবেই হোক আইন-শৃঙ্খলা যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত সে দেশে অরাজক পরিস্থিতি বজায় রয়েছে। এর প্রতিবাদে রাস্তায় (Bangladesh) নেমেছেন সেখানের হিন্দুরা। এই হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে আগেই তাঁরা মিছিল করেছেন ঢাকা এবং চট্টগ্রামে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে এবার একটি বৈঠক করতে চলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস। প্রাণভয়ে ভীত হিন্দুরা তাঁদের দাবি জানাতে চলেছেন সেই বৈঠকে। তবে লাভ কতটা হবে, তা সময়ই বলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share