Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Recruitment in Assam: একদিনে প্রায় ২৩ হাজার নিয়োগপত্র বিলি আসাম সরকারের 

    Recruitment in Assam: একদিনে প্রায় ২৩ হাজার নিয়োগপত্র বিলি আসাম সরকারের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিনে ২২,৯৫৮ যুবক-যুবতীকে চাকরির নিয়োগপত্র দিল বিজেপি (BJP) শাসিত আসাম (Assam) সরকার। গুয়াহাটির খানা পাড়ায় একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) যুবক-যুবতীদের হাতে নিয়োগোপত্র (Appointment Letter) তুলে দেন। 

    আসাম বিধানসভা ভোটের (Assam Assembly election) আগে বিজেপি ক্ষমতায় আসার এক বছরের মধ্যে ১ লক্ষ সরকারি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সেই লক্ষ্যেই ১১টি সরকারি দফতরে ২২,৯৫৮টি পদে নিয়োগ করা হল। খানাপাড়ার ভেটেরিনারি কলেজ প্রাঙ্গণে নিয়োগপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

    [tw]


    [/tw]

    ৮,৮৬৭ জন চাকরি পেলেন আসাম পুলিশে, ১১,০৬৩ জন শিক্ষা দফতরে, ২,৪১৯ স্বাস্থ্য দফতরে, ৩৩০ জন জনস্বাস্থ্য এবং ইঞ্জিনিয়ারিং দফতরে। ১০৫ জন চাকরি পেলেন জলসম্পদ বিভাগে, ৬৯ জন জনকল্যাণ বিভাগে, ৫৫ জন কৃষি দফতর, ২৩ জন বন দফতর, ১৭ জন শ্রমিক কল্যাণ দফতরে বিমা স্বাস্থ্য আধিকারিক পদে, ৮ জন জনস্বাস্থ্য এবং কারিগরি দফতরে এবং ২ জন চাকরি পেলেন খনি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে।

    এর ফলে ভোটের সময় দেওয়া প্রতিশ্রুতির প্রায় ২৫%- পূরণেই সক্ষম হল আসাম সরকার। এই সপ্তাহেই ক্ষমতায় আসার এক বছর পূর্ণ করেছে হিমন্ত বিশ্ব শর্মার সরকার।  এর আগেও ১২০০ চাকরি দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি আরও প্রায় ২৩,০০০ চাকরি দেওয়া হল। 

    [tw]


    [/tw]

    মার্চ মাসেই আরও ২৬,৪৪১ শূন্য পদের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফ থেকে। ১৩,১৪১ গ্রেড ৩ পদে এবং ১৩,৩০০ গ্রেড ৪ পদের জন্যে আবেদনপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে চাকরি প্রার্থীদের। আবেদন করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে। 

    মার্চে অর্থমন্ত্রী অজন্তা নিয়োগ তাঁর বক্তৃতায় বলেন, সরকার ইতিমধ্যেই ১,১৫৭ জনকে নিয়োগ করেছে। আরও ৮৪,২৪৪ শূন্য পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। 

    নিয়োগে কেন দেরি হল? সেই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেন, “করোনা পরিস্থিতি সামলাতে গিয়ে সরকারের প্রায় ৫ মাস নষ্ট হয়েছে। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে আরও ৭০০০-৮০০০ পদে নিয়োগ করা হবে। জুলাইয়ের শেষে মোট ২৬,০০০ শূন্য পদে চাকরি দেওয়া হবে।”   

    চাকরি পেয়ে খুশি সবাই। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, চাকরি পেতে তাঁদের এক টাকাও ঘুষ দিতে হয়নি। স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয়েছে নিয়োগের প্রক্রিয়া। প্রসঙ্গত, প্রাক্তন কংগ্রেস সরকারের আমলে চাকরি পেতে বহু টাকা ঘুষ দিতে হত বলে অভিযোগ ছিল।

    গ্রেড ৩ এবং ৪ পদে নিয়োগে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে দুটি পৃথক কমিশন গঠন করেছে আসাম সরকার। আগে বিভিন্ন দফতরের এই পদগুলিতে পৃথক পৃথকভাবে নিয়োগ করা হত। কিন্তু এখন সবটাই হবে কমিশনের নজরদারিতে।  

     

  • SSC: ক্যান্সার আক্রান্তকে চাকরির প্রস্তাব কলকাতা হাইকোর্টের

    SSC: ক্যান্সার আক্রান্তকে চাকরির প্রস্তাব কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার আক্রান্ত একজন এসএসসি চাকরিপ্রার্থীকে কাজে নিয়োগ করা যায় কি না তা দেখার জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাজ্য শিক্ষা দফতরকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।  বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এ নিয়ে নিজে মামলা রুজু করেন।

    বিচারপতি ক্যান্সার আক্রান্ত ওই চাকরিপ্রার্থীকে জানান তাঁর নাম ওয়েটিং লিস্টে আছেন। ওয়েটিং লিস্টে নাম থাকা ব্যক্তি আদৌ চাকরি পাবে কি না, কেউ জানে না। আপনি এখনও অপেক্ষা করছেন কেন? অন্য কোনও পরীক্ষা দিয়ে চাকরির চেষ্টা করছেন না কেন?

    তিনি জানান, তাঁর চিকিসার জন্য ১২ লাখ টাকা প্রয়োজন। তাঁর থেকে অনেক অযোগ্য ব্যাক্তি চাকরি পেলেও তিনি এসএসসিতে চাকরি পাননি। তিনি অন্যত্র চাকরি করবেন না। 

    এরপরই বিচারপতি রাজ্য শিক্ষা দফতরকে ওই নির্দেশ দেন।

  • IT Return: আয়কর রিটার্ন জমা দিচ্ছেন না? বেশি কর দেওয়ার জন্যে প্রস্তুত হন

    IT Return: আয়কর রিটার্ন জমা দিচ্ছেন না? বেশি কর দেওয়ার জন্যে প্রস্তুত হন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়মতো আয়কর রিটার্ন (Income Tax Return) জমা করছেন না? তাহলে এখনই সাবধান হয়ে যান। একবছর পর থেকেই বেশি হরে কর (TDS) দিতে হবে আপনাকে। ১ এপ্রিল থেকে এই নিয়ম লাগু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। নতুন অর্থ আইন বিভিন্ন উৎস থেকে সঠিক আয়ের হিসেব রাখতে কর আদায়ের নিয়মে বদল এনেছে। অর্থ আইন ২০২১ অনুসারে, যদি কোনও করদাতার উৎসমূলে কাটা কর (TDS) বছরে ৫০ হাজার টাকার চেয়ে বেশি হয় ও গত ২ বছর তিনি টিডিএস না জমা দিয়ে থাকেন তবে ১ জুলাই থেকে আয়কর রিটার্ন জমা করার সময় তাঁকে বেশি হারে টিডিএস জমা করতে হত। এই হার সর্বোচ্চ দ্বিগুণ পর্যন্ত হতে পারে। কিন্তু এই অর্থবর্ষে নিয়মে দুবছরের সময় কমিয়ে এক বছর করেছে সরকার। 

    ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ২০৬ এবি ধারার অধীনে নতুন টিডিএস-এর হার হবে-আয়কর আইনের প্রাসঙ্গিক বিধানে থাকা নির্দিষ্ট হারের দ্বিগুণ বা বর্তমান হারের দ্বিগুণ বা পাঁচ শতাংশ হারে। টিসিএস-র ক্ষেত্রে আয়কর আইনের ২০৬ সিসিএ ধারার অধীনে থাকা হারের চেয়ে দ্বিগুণ বা ৫ শতাংশ হারে দিতে হবে কর।

    তবে বছরে ৫০০০০ টাকার কম যারা কর দেন তাঁদের ওপর প্রযোজ্য হবে না এই নিয়ম। প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে টাকা তোলা বা বেতনের ক্ষেত্রে নতুন বিধি প্রযোজ্য হবে না। এ ছাড়াও লটারি, খেলা থেকে প্রাপ্ত অর্থও নতুন বিধির আওতায় আসবে না। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ৩১ ডিসেম্বর।

     

  • IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারের অর্থাৎ ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) আবেদন জমা করার তিন দিনের মধ্যেই ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) অফিসে জমা পড়ল ৫৬ হাজার ৯৬০টি আবেদন। রবিবার এই বিষয়টি বায়ুসেনার তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়। ট্যুইটে লেখা আছে ‘৫৬,৯৬০! অগ্নিপথ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ভবিষ্যতের ‘অগ্নিবীর’দের (Agniveer) তরফে এতগুলো আবেদন পাওয়া গেছে।‘

    [tw]


    [/tw]

    গত ১৪ জুন অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করে কেন্দ্র। এর পরেই একাধিক সমালোচনার মুখে পড়তে হয় কেন্দ্র সরকারকে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় যুবকরা। তার মধ্যেই ২৪ জুন থেকে অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগের জন্য প্রথম প্রক্রিয়া শুরু হয় অনলাইনে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময়সীমা ৫ জুলাই পর্যন্ত। রবিবার পর্যন্ত অগ্নিপথ নিয়োগ প্রকল্পের অধীনে ৫৬,৯৬০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী?

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) এই অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করেন এবং এর অধীনে সমস্ত সেনাদের অগ্নিবীর (Agniveer) বলা হবে জানিয়েছেন তিনি। ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের অধীনে  স্থলসেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনা— এই তিন বিভাগেই আবেদন করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু তাঁদের সাড়ে ১৭ থেকে ২১ বছর বয়সিদের চার বছরের জন্য সেনায় নিয়োগ করা হবে। চার বছর পর তাঁদের মাত্র ২৫ শতাংশকে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সেনায় চাকরিতে নিয়োগ করা হবে। এই ঘোষণায় বিক্ষোভ শুরু হতেই বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২১ থেকে ২৩ করে দেয় কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    অগ্নিবীরদের বায়ুসেনাতে ভর্তি হতে হলে বিভিন্ন যোগ্যতার সঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতাও গুরুত্বপূর্ণ। আগ্রহী অগ্নিবীরদের দশম শ্রেণীর ও দ্বাদশ শ্রেণীর সার্টিফিকেট দরকার ও সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমার ফাইনাল বছরের সার্টিফিকেটও লাগবে।

    বায়ুসেনাতে যোগদান করতে প্রথমে অনলাইন টেস্ট, অ্যাডাপটিবিলিটি টেস্ট দিতে হবে, এছাড়াও ফিজিক্যাল ফিটনেস দেখা হবে। এছাড়াও সরকার থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, অগ্নিবীরদের চাকরির মেয়াদ শেষ হলে তাঁদের বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আধা সামরক বাহিনী ও নিরাপত্তার বিভিন্ন বিভাগের চাকরিতে নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলো তাঁদের পুলিশে চাকরির ক্ষেত্রেও বিশেষ সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন।

  • Life Insurance: মেয়াদী জীবনবিমা নাকি আজীবনবিমা কোনটা আপনার জন্যে বেশি লাভজনক?  

    Life Insurance: মেয়াদী জীবনবিমা নাকি আজীবনবিমা কোনটা আপনার জন্যে বেশি লাভজনক?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জীবনের যে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা থেকে সুরক্ষা দেয় জীবনবিমা। বর্তমানে প্রায় প্রত্যেকেই জীবনবিমা করার বিষয়ে যথেষ্ট সচেতন। এক বা একাধিক জীবনবিমায় টাকা রেখে আমরা সবাই নিশ্চিন্ত হতে চাই। যেকোনও জীবনবিমায় টাকা রাখলেই তো হবে না, পরিশ্রমে অর্জিত টাকা রাখতে হবে ভেবেচিন্তে। জানতে হবে কোন জীবনবিমায় টাকা রাখলে আপনি সব থেকে বেশি লাভের টাকা ঘরে তুলতে পারবেন। 

    বাজারে বিভিন্ন রকমের জীবনবিমা রয়েছে। অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না কোথায় বিনিয়োগ করব। মেয়াদী জীবনবিমা, আজীবনবিমা, মানিব্যাক, এনডাওমেন্ট, শিশুদের জন্য বিমা, অবসরকালীন সময়ের জন্য বিমা — এরকম আরও বহু বিমার কথা আমরা অহরহ শুনতে পাই।   

    মেয়াদী বিমায় (Term Life Insurance) পলিসিহোল্ডারের মৃত্যুতে নমিনি একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা পান। কিন্তু পলিসিহোল্ডার বিমার মেয়াদ পেরনো অবধি জীবিত থাকলে তিনি কোনও টাকা পাবেন না। এই সমস্যার সমাধান করতে বহু বিমা কোম্পানি এই বিমার সঙ্গে টাকা ফেরত পাওয়ার সুবিধা যুক্ত করেছে। তাতে কিছু বাড়তি টাকা গুনতে হবে পলিসিহোল্ডারকে। 

    এনডওমেন্ট বিমায় (Endowment Insurance) পলিসিহোল্ডার মৃত্যুর পর টাকা তো পাওয়াই যাবে, উপরন্তু সঞ্চয়ের সুযোগও করে দেয় এই বিমা। বিমার মেয়াদের শেষে মোটা অঙ্কের একটি টাকা পান পলিসিহোল্ডার। বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের খরচার হাত বেশি এবং একদম সঞ্চয় করতে পারেন না তাদের জন্যে আদর্শ এই বিমা।  

    আজীবনবিমায় (Whole Life Insurance) ১০০ বছরের কভারেজ পান পলিসিহোল্ডার। নির্দিষ্ট সময় অবধি প্রিমিয়াম জমা দিতে হয়। তারপরে আজীবনের জন্যে সুরক্ষিত পলিসিহোল্ডার। ধরুন, কেউ যদি প্রতিমাসে ১০ হাজার টাকা করে প্রিমিয়াম দিয়ে একটি ১৫ লক্ষ টাকার বিমা করেন। তাহলে তার প্রথম দিন থেকেই ১৫ লক্ষ টাকা সঞ্চয় নিশ্চিত। তারপরে বছর বছর সেই টাকার অঙ্ক বাড়তে থাকে। 

    প্রতিটি বিমারই কিছু সুবিধে কিছু অসুবিধে রয়েছে। তাই আপনার কী প্রয়োজন সেটা আপনাকেই বুঝতে হবে আর সেইমতো বিমা নির্বাচন করতে হবে।  

     

  • H1B Visa: এইচওয়ানবি ভিসা হোল্ডারদের স্ত্রীদের ‘কাজের অধিকার’ নিয়ে বিল পেশ আমেরিকায়

    H1B Visa: এইচওয়ানবি ভিসা হোল্ডারদের স্ত্রীদের ‘কাজের অধিকার’ নিয়ে বিল পেশ আমেরিকায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিসা নীতি সরলীকরণ করতে চলেছে আমেরিকা। এইচওয়ানবি ভিসা হোল্ডারদের স্ত্রীদের ‘কাজের অধিকার’ নিয়ে মার্কিন হাউস অফ রিপ্রেজেন্টিভস (House of Representatives)-এ পেশ হয়েছে নতুন এক বিল। যেখানে বলা হয়েছে, এইচ ফোর (H-4) ভিসা হোল্ডারদের কাজের অধিকারের কথা। এই ভিসা হোল্ডাররা এইচওয়ান বি (H-1B visa), এইচ টু এ (H-2A), এইচ টু বি (H-2B), এইচ থ্রি (H-3 visa) ভিসা হোল্ডারদের ওপর নির্ভর করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখেন। অর্থাৎ ভিন দেশ থেকে আসা এই ভিসা হোল্ডারদের (visa holder)সন্তান ও স্ত্রীরা যাতে মার্কিন মুলুকে গিয়ে কাজের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হন, তার পক্ষে সওয়াল করেছে এই বিল।
    মার্কিন হাউস অফ রিপ্রেজেন্টিভে এই বিল পেশ করেছেন দুই কংগ্রেসের প্রতিনিধি মহিলা। উল্লেখ্য, বর্তমানে  এইচওয়ান ফোর ভিসা হোল্ডারদের মধ্যে কয়েকটি ক্যাটোগোরির ভিসা প্রাপকরাই কেবল এম্প্লয়মেন্ট অথরাইজেশন ডক্যুমেন্ট পেতে পারেন। H-4 Work Authorization Act নামাঙ্কিত এই বিল বর্তমান নিয়মকে কিছুটা পাল্টে দেওয়ার কথা বলেছে। যাতে এইচওয়ান বি ভিসার আওতায় থাকা ব্যক্তিদের স্ত্রী বা স্বামীরা এইচফোর ভিসা পেয়ে মার্কিন মুলুকে চাকরি করার ‘স্বয়ংক্রিয়’ অধিকার পেয়ে যান, তার পক্ষে সওয়াল করছে এই নতুন আইনের প্রস্তাব। এই প্রস্তাব পাশ হলে, Form I-765 এর জন্য আবেদন এইচওয়ান বি ভিসা হোল্ডারদের স্ত্রী বা স্বামীকে না করলেও চলবে।

     

  • Open Classroom at Ganga Ghat: গঙ্গার ঘাটে মুক্ত পাঠশালা, বিনামূল্যে প্রস্তুতি চলছে চাকরির জন্য  

    Open Classroom at Ganga Ghat: গঙ্গার ঘাটে মুক্ত পাঠশালা, বিনামূল্যে প্রস্তুতি চলছে চাকরির জন্য  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে, বিহারের (Bihar) রাজধানী পাটনায় (Patna) গঙ্গার ঘাটে (Ganga Ghat) কয়েক মাস ধরে শনি ও রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সমাগম ঘটছে পড়ুয়াদের। ঘাটের সিঁড়িতে একরকম ঠাসাঠাসি করে বসেই চলছে ক্লাস (Open classroom)। কারুর কোলে খাতা তো কারুর  চাতালের উপর।  একটানা লিখে যাচ্ছে শয়ে শয়ে ছেলে-মেয়ে।

    গঙ্গার ঘাটে পড়ুয়াদের এই সমাগমের নেপথ্যে রয়েছেন শিক্ষক এস কে ঝা (S K Jha)। নিজের অর্জিত শিক্ষাই অকাতরে বিলিয়ে চলেছেন ৩০ বছরের এই যুবক। আর শুধু নিজে নন, সমমনস্ক জনা তিরিশের একটি দলও জুটিয়ে ফেলেছেন তিনি। সকলে মিলে গঙ্গার ঘাটেই খুলে বসেছেন পাঠশালা।

    অনলাইন শিক্ষার যুগে সেই পাঠশালায় ভিড়ও করছেন শয়ে শয়ে ছেলেমেয়ে। শুধু পাটনা বা বিহার নয়, সীমান্ত লাগোয়া উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড তো বটেই, মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ এমনকি রাজস্থান থেকেও সেই পাঠশালায় নাম লিখিয়েছেন অনেকে। ক্লাস শুরু হয় সকাল ৬টা নাগাদ। কিন্তু ভোর ৪ টেতেও পৌঁছে যান অনেকে। গোল হয়ে বসে চলে গ্রুপ স্টাডি। স্কুল বা কলেজের পড়াশোনা নয়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় (Competitive Exams) পাশ করে চাকরি জোটানোর পড়াশোনাই (study for govt jobs) করে তারা। পরস্পরকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করার তাগিদ রয়েছে এই পড়ুয়াদের মধ্যে।

    দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসা ছেলেমেয়েদেরই এই পাঠশালার কৃতিত্ব দিচ্ছেন শিক্ষক এস কে ঝা। তিনি জানিয়েছেন, ক্লাস করতে যাঁরা আসেন, অধিকাংশই হয় রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড (RRB) অথবা স্টাফ সিলেকশন কমিশনে (SSC) চাকরি প্রার্থী (job aspirants)। নন টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটেগরি (NTPC) পরীক্ষায় প্রথম ধাপ উতরে গিয়েছেন। পরের ধাপের পরীক্ষার কোনও হাল-হদিশ নেই। তাই বলে প্রস্তুতিতেও ফাঁক রাখা যায় না। কিন্তু পয়সা খরচ করে কোচিং নেওয়ার সাধ্য নেই কারও। তাই দূরে হলেও, বিনে পয়সার পাঠশালাতেই ভিড় করেন সকলে।

    শনি-রবি, সপ্তাহে এই দু’দিন ক্লাস বসে। ৩০-৩৫ জনের একটি দল রয়েছে। সপ্তাহভর পরিশ্রম করে প্রশ্নপত্র তৈরি করেন তাঁরা। ৯০ মিনিটের পরীক্ষা। ১২০টি প্রশ্ন। তা লিখতেই সপ্তাহে দু’দিন ১২০০-১৪০০ ছেলেমেয়ে ভিড় করেন। তাতে পরীক্ষার প্রস্তুতিও যেমন সারা হয়, আবার কোথাও আটকে গেলে জেনে নেওয়া হয় সমাধানও। 

     

  • 7th Pay Commission: সর্বাধিক ৩% বাড়তে পারে HRA, TA! জোড়া ভাতা বৃদ্ধিতে হাসি ফুটবে সরকারি কর্মীদের মুখে

    7th Pay Commission: সর্বাধিক ৩% বাড়তে পারে HRA, TA! জোড়া ভাতা বৃদ্ধিতে হাসি ফুটবে সরকারি কর্মীদের মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মুখে হাসি ফুটিয়ে ৩ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়। সূত্রের খবর, এবার অন্যান্য ভাতাও বাড়াতে পারে কেন্দ্র। 
    সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় সরকারি কর্মচারীদের ডিএ (DA) এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের ডিআর (DR) বাড়ানো হয়েছে তিন শতাংশ। যা ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। আর এবার শীঘ্রই হাউজ রেন্ট অ্যালাওয়েন্স (HRA)বাড়ানো হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের হাউজ রেন্ট অ্যালাউন্সে সংশোধন করা হয় মহার্ঘ ভাতার ভিত্তিতে। গতবছর জুলাইতে মহার্ঘ ভাতার পাশাপাশি বেড়েছিল এইচআরএ। বর্তমানে ২৭, ১৮, ৯ শতাংশ হারে এইচআরএ পান সরকারি কর্মচারীরা। সর্বাধিক এইচআরএ হার ২৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হতে পারে। যাদের ভাতা ১৮ শতাংশ তারা ২০ শতাংশ হারে এইচআরএ পাবেন। এবং যাদের এইচআরএ ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে দশ শতাংশ করে হবে।উল্লেখ্য, এইচআর-এর ক্ষেত্রে তিনটি ভাগে শহরগুলিকে ভাগ করা হয়েছে। এই ক্যাটেগোরির নিরিখে এইচআরএ দেওয়া হয়।  X ক্যাটাগরির শহরের বাসিন্দা কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ২৭ শতাংশ এইচআরএ, Y ক্যাটাগরির জন্য ১৮ শতাংশ ও Z ক্যাটেগরির জন্য ৯ শতাংশ এইচআরএ দেওয়া হয়ে থাকে। এদিকে যাতায়াত ভাতা বা ট্রানসপোর্ট অ্যালাওয়েন্সও বাড়তে পারে সরকারি কর্মীদের।  বেতন ম্যাট্রিক্স স্তরের ভিত্তিতে ভ্রমণ ভাতা তিনটি বিভাগে বিভক্ত। শহরের ক্ষেত্রে দুটি ভাগ রয়েছে। শহরের জনসংখ্যার ভিত্তিতে এই শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে। মহার্ঘ ভাতা ৩৪ শতাংশ হলে ভ্রমণ ভাতা বাড়তে পারে। তবে এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার। বর্তমানে TPTA শহরগুলিতে, TPTA লেভেল ১ থেকে ২-এর জন্য ১৩৫০ টাকা, লেভেল ৩ থেকে ৮ কর্মীদের জন্য ৩৬০০ টাকা এবং লেভেল ৯ কর্মীদের জন্য ৭২০০ টাকা দেওয়া হয়৷ 

  • Jobs: ভারতে এপ্রিলেই কাজে যোগ ৮৮ লক্ষ মানুষের!

    Jobs: ভারতে এপ্রিলেই কাজে যোগ ৮৮ লক্ষ মানুষের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল এপ্রিল মাসেই ভারতে কাজে যোগ দিয়েছেন প্রায় ৮৮ লক্ষ (India adds 88 lakh jobs)। অতিমারী-পর্ব কাটিয়ে ওঠার পর এক মাসে একসঙ্গে এত মানুষ কাজে ফিরেছেন। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি-র (centre for monitoring Indian Economy) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্যের উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও কাজের চাহিদা অনুযায়ী এটা পর্যাপ্ত নয় বলেও দাবি করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।  

    কোভিড (covid)অতিমারীর আকার নেওয়ার পর দেশে দেশে শুরু হয় লকডাউন (Lockdown)। করোনার বাড়বাড়ন্ত রুখতে ভারতেও হয় লকডাউন। লকডাউন পর্বে কাজ হারান বহু মানুষ। জীবিকা নির্বাহ করতে বেছে নেন অন্য কোনও পেশা। সম্প্রতি মারণ ভাইরাস করোনার আগ্রাসন রুখে দিতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। তার জেরে অতিমারী পর্ব কাটিয়ে ক্রমেই ছন্দে ফিরছে ভারত (India)। প্রত্যাশিতভাবেই খুলেছে কাজের বাজারও। পুরানো কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন বহু মানুষ। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি-র ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও মহেশ ব্যাস বলেন, ভারতের শ্রমশক্তি এপ্রিল মাসে ৮.৮ মিলিয়ন বেড়ে ৪৩৭.২ মিলিয়ন হয়েছে, যা অতিমারী শুরুর পর থেকে সব চেয়ে বড় মাসিক বৃদ্ধির মধ্যে একটি।

    আরও পড়ুন : মেয়াদী জীবনবিমা নাকি আজীবনবিমা কোনটা আপনার জন্যে বেশি লাভজনক?

    সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি-র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ৮০ লক্ষ কর্মীর মতো বড় সংযোজন তখনই সম্ভব কারণ অতিমারীর ফলে একাংশ মানুষ যাঁদের কর্মে সাময়িক বিরতি পড়েছিল, এপ্রিল মাসে তাঁরা ফের নিজ কর্মে ফিরে এসেছেন। রিপোর্টে বলা হয়েছে,  কর্মসংস্থানের সংখ্যা প্রতি মাসে দু লাখের বেশি বাড়তে পারে না। তাই কর্মসংস্থানের আকস্মিক বৃদ্ধি বোঝায় যে যাঁদের চাকরিতে ছেদ পড়েছিলতাঁরা কর্মস্থলে ফিরে এসেছেন।

    লক্ষ্যণীয় যে, এপ্রিল মাসে ৮৮ লক্ষ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পূর্ববর্তী তিন মাসে ১২ লক্ষ হ্রাসের পরে আসে বলেও দাবি করা হয়েছে সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি-র রিপোর্টে। কোন কোন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান বেড়েছে? রিপোর্টে মিলেছে তারও তথ্য। এপ্রিল মাসে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে শিল্প ও সেবা খাতে। প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, শিল্পে ৫৫ লক্ষ চাকরি এবং পরিষেবা খাতে যোগ হয়েছে ৬৭ লক্ষ চাকরি। শিল্পের মধ্যে আবার উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে ৩০ লক্ষ। নির্মাণ শিল্পে কাজের সুযোগ হয়েছে ৪ কোটির। কৃষিক্ষেত্রে ৫২ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

     

  • Sukanya Samriddhi Yojana: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় বড় বদল, বিনিয়োগ করার আগে দেখে নিন

    Sukanya Samriddhi Yojana: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় বড় বদল, বিনিয়োগ করার আগে দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়েদের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করার জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় (Sukanya Samriddhi Yojana) বিনিয়োগ করা সবচেয়ে ভাল বিকল্প মনে করা হয় ৷ মেয়েদের উচ্চ শিক্ষা,বিয়ে ইত্যাদির জন্য এই যোজনায় ইনভেস্ট করে বড় টাকার ফান্ড জমিয়ে ফেলতে পারেন ৷ এই যোজনায় বিপুল সংখ্যক মানুষকে যুক্ত করার তাগিদে মোদি সরকারের তরফে বেশ কিছু বদল করা হয়েছে ৷
    এই যোজনায় আপনার মেয়ে ২১ বছর হতেই লক্ষপতি হতে পারে ৷ এখানে বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই নতুন যে বদলগুলি করা হয়েছে সেগুলি জেনে নিন ৷

    কী কী বদল করা হয়েছে –

    ১. সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় ইনভেস্ট করা বাবা-মায়েরা প্রথম দুই মেয়ের ক্ষেত্রে কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন ৷ এবার এতে বদল করে জানানো হয়েছে যে তৃতীয় মেয়ের ক্ষেত্রেও এই সুবিধা মিলবে ৷
    ২. আগের নিয়ম অনুযায়ী, ১০ বছর হতেই মেয়েরা তাদের অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করতে পারত ৷ তবে এবার ১৮ বছরের বয়স হওয়ার পরই এই সুবিধা মিলবে ৷ মেয়ের ১৮ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত বাবা-মা বা অভিভাবকেরা অ্যাকাউন্ট অপারেট করতে পারবেন ৷
    ৩. আগের নিয়ম অনুযায়ী, কমপক্ষে ২৫০ টাকা প্রতি বছর এই অ্যাকাউন্টে জমা না করলে অ্যাকাউন্ট ডিফল্ট হয়ে যাবে ৷ কিন্তু এখন আর তা হবে না ৷ ম্যাচিউরিটি পর্যন্ত যত টাকা জমা থাকবে তার উপরেই সুদ দেওয়া হবে ৷
    ৪. ম্যাচিউরিটির আগে মেয়ের মৃত্যু হলে বা ঠিকানা বদলালে এই যোজনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে ৷ অভিভাবকের মৃত্যুর ক্ষেত্রেও অ্যাকাউন্ট আগে বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে ৷
    সুকন্য সমৃদ্ধি যোজনায় এখন পর্যন্ত ৭.৬ শতাংশ বার্ষিক সুদ পাওয়া যায় ৷ পোস্ট অফিস বা ব্যাঙ্কে গিয়ে এই যোজনায় অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে ৷ এখানে বিনিয়োগকারীরা বছরে ১.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় পেয়ে থাকেন ৷

LinkedIn
Share