Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Railway Recruitment: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে ৫,৬৪৭টি অ্যাপ্রেনটিস পদে নিয়োগ হচ্ছে, কী যোগ্যতা লাগবে?

    Railway Recruitment: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে ৫,৬৪৭টি অ্যাপ্রেনটিস পদে নিয়োগ হচ্ছে, কী যোগ্যতা লাগবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে (Railway Recruitment) অ্যাপ্রেনটিস পদে প্রচুর পরিমাণে কর্মী নিয়োগ হতে চলেছে। চাকরিতে কারা আবেদন করতে পারবেন তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কত কর্মী নিয়োগ করা হবে তাও উল্লেখ রয়েছে। অধিকাংশ টেকনিক্যাল বিভাগে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ইতিমধ্যে আবেদনপত্র জমা নেওয়ার কাজ চলছে। কতদিন পর্যন্ত আবেদন জমা নেওয়া হবে তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    কত কর্মী নিয়োগ করা হবে? (Railway Recruitment)

    রেল (Northeast Frontier Railway) সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে ৫ হাজার ৬৪৭টি অ্যাপ্রেনটিস (Railway Recruitment) পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ম্যাট্রিকুলেশন (দশম শ্রেণি) এবং আইটিআই নম্বরের ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। যোগ্য প্রার্থীরা এনএফআর-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নভেম্বর ৪ তারিখ থেকে আবেদন জমা নেওয়া শুরু হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন জমা নেওয়া চলবে।  

    আরও পড়ুন: ভারতে আগেই ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’! নিজ্জর-ঘনিষ্ঠ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নেতা গ্রেফতার কানাডায়

    কোথায় কত কর্মী নিয়োগ?

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে (Railway Recruitment) একাধিক বিভাগে শূন্যপদ রয়েছে। জানা গিয়েছে, কাটিহার (KIR) এবং তিন্ধরিয়া (TDH) কর্মশালা: ৮১২টি পদ রয়েছে। আলুপুরদুয়ার (APDJ): ৪১৩টি পদ রয়েছে।  রাঙ্গিয়া (RNY): ৪৩৫টি পদ, লুমডিং (এলএমজি): ৯৫০টি পদ রয়েছে। তিনসুকিয়া (TSK): ৫৮০টি পদ রয়েছে। নতুন বোঙ্গাইগাঁও ওয়ার্কশপ (NBQS) এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ (EWS/BNGN): ৯৮২টি পদ রয়েছে। ডিব্রুগড় ওয়ার্কশপ (DBWS): ৮১৪টি ​​এবং মালিগাঁওয়ে এনএফআর-এর সদর দফতর (HQ): ৬৬১টি পদ রয়েছে।

    যোগ্যতা কী?

    এনএফআর শিক্ষানবিশ নিয়োগে (Railway Recruitment) যোগ্যতার জন্য আবেদনকারীদের আবেদনের শেষ তারিখ অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। প্রার্থীদের অবশ্যই কমপক্ষে ৫০ শতাংশ মোট নম্বর সহ তাদের ম্যাট্রিকুলেশন পাশ হতে হবে। আর চাহিদা মতো ট্রেডে আইটিআই সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

    নির্বাচন প্রক্রিয়া

    নির্বাচন প্রক্রিয়া (Railway Recruitment) মেধা-ভিত্তিক এবং ইউনিট। আর সম্প্রদায় বিভাগ বিবেচনা করে। প্রতিটি ইউনিটে ম্যাট্রিকুলেশন এবং আইটিআই-তে প্রার্থীদের স্কোরের ভিত্তিতে একটি মেধা তালিকা তৈরি করবে। চূড়ান্ত নির্বাচন উভয় স্কোরের গড় হিসেবে গণনা করা হবে। আবেদন ফি? আবেদনের ফি হল ১০০ টাকা। তবে, এসসি, এসটি, বিডব্লুবিডি, ইবিসি বিভাগ এবং মহিলাদের প্রার্থীদের জন্য ছাড় দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীরা প্রতি পরিবর্তনের জন্য ৫০ টাকা ফি দিয়ে জমা দেওয়ার পরে তাদের আবেদন সংশোধন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Svanidhi Yojana: ফুটপাতে ব্যবসা করেন? মোদি সরকার দিচ্ছে স্বল্প সুদে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ

    PM Svanidhi Yojana: ফুটপাতে ব্যবসা করেন? মোদি সরকার দিচ্ছে স্বল্প সুদে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটপাতের পণ্য বিক্রেতাদের পাশে মোদি সরকার ( PM Svanidhi Yojana)। ফুটপাত ব্যবসায়ীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government) চালু করেছে ‘প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনা’। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ফুটপাত ব্যবসায়ীদের স্বল্প সুদে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, প্রকল্পের আওতায় প্রথমে ১০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে। তারপরে, দ্বিতীয় কিস্তিতে ২০ হাজার টাকা এবং তৃতীয় কিস্তিতে আরও ২০ হাজার দেওয়া হবে। কীভাবে আবেদন করবেন এই প্রকল্পে, কারা পাবেন ঋণ, সে নিয়েই আজকে আমাদের প্রতিবেদন।

    প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনা প্রকল্পে ( PM Svanidhi Yojana) কারা আবেদন করতে পারবেন?

    আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতের নাগরিক হতে হবে।

    আবেদনকারীর ব্যবসা কমপক্ষে ২ বছরের পুরনো হতে হবে।

    কোন কোন প্রয়োজনীয় নথি লাগবে?

    – আধার কার্ড

    – প্যান কার্ড

    – আয়ের শংসাপত্র

    – বাসস্থান সার্টিফিকেট

    – স্থানীয় পুরসভা বা পঞ্চায়েতের শংসাপত্র

    – ব্যাঙ্ক পাসবুক

    – ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

    – মোবাইল নম্বর

    কীভাবে প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনায় ( PM Svanidhi Yojana) আবেদন করবেন?

    – প্রথমে আপনাকে pmsvanidhi.mohua.gov.in ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

    – এর পরে, অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের হোম পেজে ঋণের আবেদনের জন্য তিনটি অপশন দেখাবে।

    – এর পরে, আপনাকে নিজের ( PM Svanidhi Yojana) পছন্দ অনুযায়ী ঋণ অপশনে ক্লিক করতে হবে।

    – এর পরে, আপনার সামনে নতুন একটি পেজ খুলে যাবে, সেখানে আপনাকে মোবাইল নম্বরটি দিতে হবে।

    -এর পরে, ক্যাপচা কোড লিখতে হবে।

    – এর পর Request OTP-তে ক্লিক করবেন। মোবাইলে OTP আসবে, পরে তা সাবমিট করবেন।

    – এর পরে, আবেদনপত্রের পাতা খুলে যাবে, সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য সমেত এটি পূরণ করতে হবে।

    – এরপরে, সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।

    – সবশেষে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে আবেদনপত্র জমা করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Internship Scheme: আপনি কি পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমে প্রশিক্ষণ নিতে চান? আজই আবেদন করুন

    PM Internship Scheme: আপনি কি পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমে প্রশিক্ষণ নিতে চান? আজই আবেদন করুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিম (PM Internship Scheme) কেন্দ্রের মোদি সরকারের একটি বিশেষ প্রকল্প। তাতে রয়েছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অপার সম্ভাবনার দিক। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন গত ২৩ জুলাই বাজেট বক্তৃতার সময় এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে গত ৩ অক্টোবর থেকে চালু হয়েছে এই স্কিম৷ এই উদ্যোগটির লক্ষ্য আগামী পাঁচ বছরে শীর্ষ ৫০০ কোম্পানিতে এক কোটি যুবককে ইন্টার্নশিপ (Learn) প্রদান করানো৷ আবেদনের জন্য পোর্টাল ১২ অক্টোবর থেকে খোলা হয়েছে। চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। আগ্রহীরা ইতিমধ্যে আবেদন শুরু করে দিয়েছেন। আপনিও কি এই স্কিমের সঙ্গে যুক্ত হতে চান? তাহলে কীভাবে আবেদন করবেন জেনে নিন।

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিম কী (PM Internship Scheme)?

    এই স্কিমটি দৈনন্দিন জীবনে জীবিকা বা ব্যবসায় যুবক-যুবতীদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ (Learn) প্রদানের মাধ্যমে কীভাবে নতুন নতুন কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা যায়, সেই দিকেই নজর দেওয়া হয়েছে। এই স্কিমটি (PM Internship Scheme) কাজের দক্ষতায় কোনও ব্যবধান থাকলে তা পূরণ করবে। একই ভাবে যুবসমাজকে প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা দিয়ে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধি ও স্বনির্ভর করবে। স্কিমের প্রশিক্ষণনের জন্য প্রতিটি ইন্টার্ন কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সরাসরি বেনিফিট ট্রান্সফার (DBT) এর মাধ্যমে ৪৫০০ টাকা মাসিক বৃত্তিও পাবেন। একই ভাবে থাকবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সিএসআর তহবিল থেকে অতিরিক্ত আরও ৫০০ টাকা। এছাড়া এককালীন ৬ হাজার টাকা দেওয়া হবে ইন্টার্নদের। এআই টুল ব্যবহার করা, যোগ্যতা এবং অবস্থানের উপর ভিত্তি করে ইন্টার্নশিপের সুযোগ মিলবে প্রার্থীদের। 

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমের জন্য যোগ্যতার মানদণ্ড কী কী?

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমের (PM Internship Scheme) যোগ্যতা অর্জনের জন্য, আবেদনকারীদের অবশ্যই নিম্নলিখিত মানদণ্ড পূরণ করতে হবে:

    ১) আবেদনকারীর বয়স ২১ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে হতে হবে এবং পূর্ণ-সময়ের চাকরিতে নিযুক্ত নয় এমন হতে হবে।

    ২) আবেদনকারীদের দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ হতে হবে। দ্বাদশ শ্রেণি কিংবা যাঁদের বিএ, বিকম, বিফার্মের ডিগ্রি রয়েছে, তাঁরাও এই স্কিমে ইন্টার্নশিপের আবেদন করতে পারেন।

    ৩) আইটিআই গ্রাজুয়েট, পলিটেকনিক ডিপ্লোমাধারীরাও আবেদনের যোগ্য। 

    ৪) সরকারি চাকরি বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী পরিবারের প্রার্থীরা যোগ্য নন। এনআইটি, আইআইটি, আইআইএম, আইআইএসইআর-এর মতো প্রিমিয়ার ইনস্টিটিউটের স্নাতক বা সিএ বা  সিএমএ (CMA)-এর মতো যোগ্যতা থাকা ব্যক্তিদের বাদ দেওয়া হয়েছে।

    ৫) ২০২৩-২৪ সালে ৮ লাখ বা ​​তার বেশি আয়ের পরিবারের আবেদনকারীরা অযোগ্য হবেন।

    কীভাবে আবেদন করতে হবে?

    আবেদন করার পোর্টাল (PM Internship Scheme)-এর ওয়েবসাইট হল- pminternship.mca.gov.in । ১২ অক্টোবর থেকে সারাসরি আবেদন করা শুরু হয়েছে, চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রার্থীদের অবশ্যই ওয়েব সাইটে গিয়ে নিজেদের নাম ও বিশদ তথ্য নিবন্ধন করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করতে হবে এবং সকল দেওয়া তথ্যকে স্ব-প্রত্যয়িত (Self Attested) করতে হবে।

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিমের সুবিধা

    এই স্কিমটি (PM Internship Scheme) তরুণদের চাকরি বা কর্ম সংস্থানের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করবে। একই ভাবে প্রার্থীদের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের দ্বারা প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দেশের ৫০০টি সংস্থায় ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাচ্ছেন যুবক-যুবতীরা। আইটিসি, ইনফোসিস, উইপ্রো, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের মতো সংস্থায় কাজ শেখার সুযোগ পাবেন। দেশের ৭৩৭টি জেলায় ২৪টি সেক্টরে এই ইন্টার্নশিপ করা যাবে। কোম্পানিগুলিতে কাজের সুবিধা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চাকরিতে প্রস্তুত করার জন্য প্রার্থীদের বিশেষভাবে উপযোগী হবে। ইন্টার্নশিপ শেষ করার পরে বড় কর্পোরেশন বা মাইক্রো, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগে (এমএসএমই) স্থায়ী কর্মীর ভূমিকায় কাজের সুযোগ মিলবে।

    উদ্যোগী প্রধানমন্ত্রী

    পিএম ইন্টার্নশিপ স্কিম হল একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ। যুবসমাজের কর্মসংস্থান ও শিল্প-উদ্যগ-বানিজ্যকে দক্ষ করতে কেন্দ্র সরকারের ভাবনা একেবারে অভিনব। আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তুলতে দেশের যুব সমাজের জন্য আগে আত্মনির্ভর এবং কর্মসংস্থান একান্ত প্রয়োজনীয়। যদিও ভারত সরকার গত করোনা মহামারির পর থেকেই ‘লোকাল ফর ভোকাল’, ‘ওয়ান প্রোডাক্ট ওয়ান ডিস্ট্রিক্ট’, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘বিশ্বকর্মা যোজনা’, ‘স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া’-সহ একাধিক প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মক্ষেত্রে যুব সম্প্রদায়কে যোগদানের জন্য উৎসাহী করছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও নিজের ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রেখেছেন এই স্কিলের উপর। উন্নত ভারত বা বিকশিত ভারত নির্মাণে এই প্রকল্পগুলি কার্যকর হবে বলে আশাও প্রকাশ করেছেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Meta Layoff: কর্মী ছাঁটাই ‘মেটা’য়, হোয়াটস্অ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে কাজ হারালেন বহু মানুষ

    Meta Layoff: কর্মী ছাঁটাই ‘মেটা’য়, হোয়াটস্অ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে কাজ হারালেন বহু মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গুগল’-এর পর এবার কর্মী ছাঁটাই (Meta Layoff) করল ‘মেটা’ (Meta), এমনই খবর সামনে এসেছে। এর ফলে ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটস্‌অ্যাপ ও রিয়্যালটি ল্যাব্‌সের মতো সমাজমাধ্যম থেকে কাজ হারিয়েছেন বহু কর্মী। গত বুধবার ১৬ অক্টোবর সংবাদ সংস্থা ‘রয়টার্স’-এ এই খবর প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপরেই হইচই পড়ে যায়। তবে মোট কত জন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। ছাঁটাই হওয়া এক কর্মীর এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও সামনে এসেছে এই আবহে।

    কী বললেন মেটার মুখপাত্র (Meta Layoff)?

    রয়টার্সকে ছাঁটাই নিয়ে বিবৃতি দেন মেটার (Meta Layoff)  মুখপাত্র। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন, সংস্থার তরফে কর্মীদের দলগুলিতে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘আমরা কিছু টিমকে অন্যত্র স্থানান্তরিত করেছি। কিছু কর্মীকে এ বার থেকে অন্য ভূমিকায় দেখা যাবে। যখন একটা কাজ বা ইউনিটকেই বাদ দিতে হয়, তখন অন্যদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়াটা আমাদের কর্তব্য। আর এর জন্য আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি।’’ প্রসঙ্গত, মোট কতজনকে ছাঁটাই করা হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন মেটার মুখপাত্র। তবে কাজ হারানো কর্মীর সংখ্যা খুব কম বলেই ইঙ্গিত দিয়েছেন মেটার মুখপাত্র। 

    ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে প্রায় ২১ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে মেটা

    তথ্য বলছে,  ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে প্রায় ২১ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে মেটা (Meta Layoff)। ওই সময়ে কোম্পানির সিইও মার্ক জুকেরবার্গকে বিবৃতি দিতে শোনা যায় যে, ২০২৩ সাল হল ‘দক্ষতার বছর’। অন্যদিকে জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালে এখনও পর্যন্ত মেটার শেয়ারের দর ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি, দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের ফলাফল প্রকাশ করেছে এই মেটা। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, বাজার থেকে প্রত্যাশা অনুযায়ী রাজস্ব পেতে বেশ ব্যর্থ হতে হয়েছে মেটাকে। ঠিক এই কারণেই তৃতীয় ত্রৈমাসিকের আগে ব্যবসার ধরনে কিছু বদল এনেছে মেটা (Meta)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WB SET 2024: রাজ্যে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগের উদ্যোগ, চলতি মাসেই আবেদন

    WB SET 2024: রাজ্যে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগের উদ্যোগ, চলতি মাসেই আবেদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর পদে নিয়োগের জন্য স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (WB SET 2024) নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। চলতি মাস থেকেই আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হবে। এর জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে। ১ অগাস্ট থেকে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়া যাবে। আবেদনপত্রের ত্রুটি সংশোধনের জন্য ৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পোর্টাল চালু রাখা হবে।

    কবে নেওয়া হবে পরীক্ষা? (WB SET 2024)

    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের ১৫ ডিসেম্বর এরাজ্যে ২৬তম স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (WB SET 2024) নেওয়া হবে। স্নাতকোত্তর স্তরে ৫৫ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেয়ে যাঁরা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা এই পরীক্ষা দিতে পারতেন। ১৫ ডিসেম্বর প্রথম পত্রের পরীক্ষার জন্য সকাল ৯টা এবং দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষার জন্য বেলা ১১টা ৪৫ নাগাদ পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। প্রথম পত্রের পরীক্ষা বেলা সাড়ে ১১টা এবং দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা দুপুর ২টো নাগাদ শেষ হবে। তবে, আবেদনের ক্ষেত্রে বয়সের কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। বাংলা, ইংরেজি, লাইব্রেরি সায়েন্স, ভৌতবিজ্ঞানসহ মোট ৩৩টি বিষয়ে দু’টি সেশনে দু’টি পেপারে পরীক্ষা চলবে। প্রথম সেশনের পরীক্ষা এক ঘণ্টা এবং দ্বিতীয় সেশনের পরীক্ষা দু’ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন হবে। প্রথম পেপারে ১০০ এবং দ্বিতীয় পেপারে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ৪০ শতাংশের বেশি নম্বর থাকতে হবে। তবেই তাঁরা অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর (Assitant Professor) হওয়ার যোগ্য হয়ে উঠবেন।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    কত ফি?

    রাজ্যের ৩৩টি জেলায় এই পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকবে। সব মিলিয়ে মোট দু’টি জেলা পরীক্ষার্থীরা (Assitant Professor) বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবেন। এর জন্য অনলাইনে আবেদন (WB SET 2024) গ্রহণ করা হবে। এগজামিনেশন ফি হিসেবে অসংরক্ষিত প্রার্থীদের ১,৩০০ টাকা, তফশিলি জাতি ও উপজাতিভুক্ত প্রার্থী এবং তৃতীয় লিঙ্গের আবেদনকারীদের ৩২৫ টাকা এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণিভুক্ত ব্যক্তিদের ৬৫০ টাকা জমা দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Swadeshi Blessings: মাটির হাঁড়ি-কলসি-থালা-বাসন ফিরিয়ে আনছে ‘স্বদেশি ব্লেসিংস’, জানেন এর পরিচয়

    Swadeshi Blessings: মাটির হাঁড়ি-কলসি-থালা-বাসন ফিরিয়ে আনছে ‘স্বদেশি ব্লেসিংস’, জানেন এর পরিচয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোটবেলায় রাজস্থানের তীব্র গরমে মাটির কলসির (Swadeshi Blessings) জল তাঁকে দিত অমৃত সুধা। মাটির হাঁড়ির স্বতন্ত্র গন্ধ তাঁর ছিল খুব প্রিয়। কিন্তু ছোট থেকে কৈশোর পেরিয়ে যখন তিনি তারুণ্য়ে প্রবেশ করেছেন, তখন মাটির হাঁড়-কলসি প্রায় হারিয়ে যেতে চলেছে। তার জায়গায় বাজার দখল করেছে প্লাস্টিক। আধুনিক প্রযুক্তি, নতুন কায়দা ঐতিহ্যকে দূরে ঠেলে দিয়েছে। প্লাস্টিকের বোতল হোক বা ফাইবারের পাত্র কোনওটাই স্বাস্থ্যকর নয়, তবু সহজলভ্য। মানুষ ঝুঁকেছে তার দিকেই। কাজ হারিয়েছেন শয়ে শয়ে মৃৎশিল্পী। এটা মেনে নিতে পারেনি মাটির ছেলে দত্তাত্রেয় ব্যাস। ১০০-র বেশি মৃৎশিল্পীকে নিয়ে তিনি তৈরি করলেন ‘স্বদেশি ব্লেসিংস’ নামে একটি সংস্থা। যাঁরা ফিরিয়ে আনলেন মাটির হাঁড়ি-কলসি-থালা-বাসন।

    কবে থেকে শুরু

    দত্তাত্রেয় জানান, “আমি কর্পোরেট জগতে খুশি ছিলাম। আমার পরিবারে কেউ কখনও উদ্যোক্তা হতে চাননি এবং আমারও এমন কোনও পরিকল্পনা ছিল না। লকডাউনের সময় বাড়ি থেকে কাজ চলছিল। বিকেলের দিকে গ্রামের পথে হাঁটতে বেরিয়েই একদিন চোখে পড়ল কুমোর-পাড়া (Artisanal Clay Utensils)। আমরা কয়েকজন মৃৎশিল্পীকে তাঁদের কারুকার্য বিক্রি করতে দেখলাম, তাঁদের জীবিকা পর্যটনের উপর নির্ভরশীল। লকডাউনের কারণে, তাঁরা কোনমতে দিন কাটাচ্ছিলেন।” দত্তাত্রেয় পরিবারের সকলের সঙ্গে কথা বলে ঠিক করেন, এই শিল্পীদের নিয়েই কিছু করবেন। 

    পথচলার প্রথম দিন

    দত্তাত্রেয় বলেন, “আমার পরিবার এবং আমি ওই শিল্পীদের (Swadeshi Blessings) সঙ্গে যোগাযোগ করি। আমার মা, বউদি, ভাই এবং আমি তাদের সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি।” তৈরি হয় ‘স্বদেশি ব্লেসিংস’। ২০২৩ সালে, চাকরি ছেড়ে পুরোপুরি ব্যবসায় নিবেদিত হন দত্তাত্রেয়। সীমিত সম্পদ এবং জ্ঞানের মাধ্যমে এই ব্যবসাকে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন তাঁরা। প্রথমে ইউটিউব, সোশ্যাল সাইটের সাহায্য নেন দত্তাত্রেয়রা। বর্তমানে, স্বদেশি ব্লেসিংস-এ রাজস্থান এবং তার বাইরের ১২০ জনেরও বেশি কারিগরের সঙ্গে কাজ করছে। দত্তাত্রেয় বলেন, “আমাদের কারিগররা আমাদের মেরুদণ্ড, তারা দক্ষ কারিগর, যাদের মধ্যে অনেকেই রাষ্ট্রপতি পুরস্কার বা ইউনেস্কো পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।” 

    আরও পড়ুন: টোকিও-র পর গীতাই ছিল আশ্রয়, খেলার সঙ্গে পড়াশোনাতেও উজ্জ্বল মনু

    মহিলা কারিগর

    স্বদেশি ব্লেসিংস-এর (Swadeshi Blessings) কারিগররা, প্রধানত মহিলা। উৎপাদনের প্রতিটি দিকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তাঁরা। মাটি সংগ্রহ (Artisanal Clay Utensils) এবং মেশানো থেকে শুরু করে সবকিছু কাজ তাঁরা নিজেরা করেন। এখানকার তৈরি পণ্যগুলি সীসা মুক্ত এবং ব্যবহারের জন্য নিরাপদ। কোম্পানিটি মগ, বাটি, ওয়াইন গ্লাস, কুকার, রান্নার হাঁড়ি, সসপ্যান, তাওয়া, কড়াই, মাটির হাঁড়ি, চা-প্রদীপের হোল্ডার, মূর্তি আরও অনেক কিছু তৈরি করে — সবই মাটি ব্যবহার করে। দত্তাত্রেয়র মতে, বর্তমানে তারা ৬৫ ধরনের রান্নার পাত্র বিক্রি করছে। প্রতিটি পণ্য ঐতিহ্যবাহী শিল্পকর্ম এবং আধুনিক সংবেদনশীলতার মিশ্রণ প্রতিফলিত করে। বিশ্বের প্রায় ২০টি দেশে মাটির তৈরি এই বাসন রফতানি করছে স্বদেশি ব্লেসিংস। বার্ষিক আয় আনুমানিক ৫ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LinkedIn: ‘৯টা-৫টা’র চাকরি ২০৩৪ সালের মধ্যেই শেষ হবে! ভবিষ্যদ্বাণী লিঙ্কডইনের সহ প্রতিষ্ঠাতার

    LinkedIn: ‘৯টা-৫টা’র চাকরি ২০৩৪ সালের মধ্যেই শেষ হবে! ভবিষ্যদ্বাণী লিঙ্কডইনের সহ প্রতিষ্ঠাতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিঙ্কডইনের (LinkedIn) সহ প্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান (Reid Hoffman) সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে,  ২০৩৪ সালের মধ্যেই শেষ হবে ‘৯টা-৫টা’র চাকরি। তাঁর এই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ক্লিপটি যথেষ্ট ভাইরাল হয়েছে সমাজ মাধ্যমে এবং এই ভিডিও ক্লিপেই হফম্যান তাঁর নিজের বলা এই মন্তব্যের ব্যাখ্যাও দিয়েছেন।

    কেন থাকবে না ‘৯টা-৫টা’র চাকরি (LinkedIn) 

    তিনি (LinkedIn) জানিয়েছেন, বর্তমান দিনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কর্মক্ষেত্রগুলোকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে এবং চিরাচরিত চাকরি ব্যবস্থার ওপরেও প্রভাব ফেলছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। এর পাশাপাশি, তিনি মনে করেন ভবিষ্যতে যে কোনও সংস্থার জন্য কেউ স্থায়ী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত হবেন না অর্থাৎ একই ব্যক্তি একাধিক সেক্টরে বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে কাজ করবেন। এর পাশাপাশি তাঁরা গিগ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করবেন বলেও মনে করেন লিঙ্কডইনের সহ প্রতিষ্ঠাতা (Reid Hoffman)। প্রসঙ্গত, গিগ অর্থনীতি মানে ফ্রিল্যান্সভিত্তিক অর্থনীতি।

    আরও পড়ুন: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    জনৈক ভারতীয় বংশোদ্ভূত উদ্যোক্তা কী বলছেন এ ব্যাপারে?

    নীল তাপারিয়া নামের এক মার্কিন নিবাসী ভারতীয় বংশোদ্ভূত হফম্যানের ওই ভিডিওটি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে থেকে শেয়ার করেছেন এবং ওই পোস্টে হফম্যানের (LinkedIn) ভবিষ্যদ্বাণীতেই সিলমোহর দিয়েছেন তাপারিয়া। তার কারণ হিসেবে তিনি বেশ কতগুলি উদাহরণও দিয়েছেন যে ভবিষ্যদ্বাণীগুলি হফম্যান আগে করেছিলেন। উল্লেখযোগ্যভাবে, হফম্যান ১৯৯৭ সালেই সোশ্যাল মিডিয়া বিপ্লবের কথা জানিয়েছিলেন এবং তা পরবর্তীকালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাপারিয়া আরও উল্লেখ করেছেন যে ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সাররা স্থায়ী কর্মচারীদের তুলনায় যথেষ্ট বেশি পরিমাণে উপার্জন করতে পারবেন।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • The Department of Post: দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ? ডাক বিভাগে চলছে বড় নিয়োগ, শূন্যপদ ৪৪ হাজার ২২৮

    The Department of Post: দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ? ডাক বিভাগে চলছে বড় নিয়োগ, শূন্যপদ ৪৪ হাজার ২২৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য ইতিমধ্যে বিবৃতি প্রকাশ করেছে ভারতীয় ডাক বিভাগ (The Department of Post)। ঐ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, গ্রামীণ ডাক সেবক, ব্রাঞ্চ পোস্টমাস্টার, সহকারী ব্রাঞ্চ পোস্টমাস্টার পদের জন্য আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে। এর জন্য যোগ্যতা চাওয়া হচ্ছে দশম শ্রেণি পাশ। মোট ৪৪ হাজার ২২৮টি শূন্যপদে নিয়োগ করবে ভারতীয় ডাক বিভাগ (GDS Recruitment)। এর জন্য আবেদনগ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে। আবেদন চলবে ৫ অগাস্ট পর্যন্ত।

    দেশ জুড়ে ২৩টি সার্কেলে এই শূন্যপদ পূরণ করা হবে

    ভারতীয় ডাক বিভাগের (The Department of Post) তরফ থেকে জানানো হয়েছে, দেশ জুড়ে ২৩টি সার্কেলে এই শূন্যপদ পূরণ করা হবে। প্রতিটি রাজ্যে আলাদা আলাদা শূন্যপদ রয়েছে। রাজস্থানে শূন্যপদের সংখ্যা ২,৭১৮, বিহারে শূন্যপদের সংখ্যা ২,৫৫৮, উত্তরপ্রদেশে শূন্যপদের সংখ্যা ৪,৫৮৮, মধ্যপ্রদেশের শূন্যপদের সংখ্যা ৪,০১১, ছত্তিশগড়ের শূন্যপদের সংখ্যা রয়েছে ১,৩৩৮টি।

    নিয়োগ সংক্রান্ত খুঁটিনাটি জানুন (The Department of Post)

    যে সকল প্রার্থীরা কোনও স্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম শ্রেণি পাশ করেছেন, তাঁরাই আবেদন করার যোগ্য। এর জন্য সাইকেল চালাতে জানতে হবে এবং কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা থাকতে হবে। আবেদনকারীর বয়স ৫ অগাস্ট ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। সংরক্ষিত প্রার্থীদের জন্য বয়সের ছাড় রয়েছে। দশম শ্রেণিতে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে তৈরি করা হবে তালিকা এবং তার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে বলে জানিয়েছে ডাক বিভাগ।

    কীভাবে করবেন আবেদন?

    -প্রথমেই ডাক বিভাগের (The Department of Post) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

    -তারপর সেখানে রেজিস্ট্রেশন লিঙ্কে ক্লিক করে নিজের নাম, জন্ম-তারিখ, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি দিতে হবে।

    -রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পরে লগ-ইন করতে হবে পাসওয়ার্ড দিয়ে।

    -পরবর্তীকালে আবেদন পত্রটি পূর্ণ করতে হবে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি দিয়ে।

    -নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা (GDS Recruitment), বয়সের প্রমাণপত্র ইত্যাদি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।

    -পরীক্ষা ফি হিসেবে জমা দিতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে ১০০ টাকা।

    -এরপরে দরখাস্তটি সাবমিট করতে হবে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Auto Industry: লক্ষ্য ২০৩০! দেশের অটো শিল্পে প্রয়োজন ২ লাখ দক্ষ কর্মীর!

    Auto Industry: লক্ষ্য ২০৩০! দেশের অটো শিল্পে প্রয়োজন ২ লাখ দক্ষ কর্মীর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার গেরো কাটিয়ে দেশ ফিরেছে ছন্দে। কেবল দেশ নয়, বিশ্ববাজারও চাঙা। স্বাভাবিকভাবেই সুদিন ফিরেছে ভারতের অটোমোটিভ শিল্পেও (Auto Industry)। জানা গিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এই শিল্পে ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে। দক্ষ লোকের প্রয়োজন হবে ২ লাখ। কেন্দ্র চাইছে, এই সময়সীমার মধ্যে দেশে গাড়ি শিল্পের মোট বাজারের ৩০ শতাংশ দখল করুক ইলেকট্রিক যান। সেটা করতে গেলেই প্রয়োজন দক্ষ কর্মীর। এবং সেটাও একটা-আধটা নয়, দুলাখ।

    কী বলছে সিয়াম?

    সোশ্যাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স (SIAM) জানিয়েছে, এই কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও মাইনে দিতে ১৩ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সোশ্যাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্সের তরফে প্রেসিডেন্ট বিনোদ আগরওয়াল বলেন, “আমরা যদি সামনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব যে সব চেয়ে বড়ো যে বাধাটা অটো শিল্পে আসবে, সেটা হল দক্ষ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল ক্যাপাবল ম্যানপাওয়ারের মৃত্যু।” সম্প্রতি একটি ওয়ার্কশপে যোগ দিয়েছিলেন বিনোদ। সেখানেই তিনি জানান, আগামী ছ’বছরের মধ্যে কত দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে।

    দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন

    আগরওয়াল ভলভো ইচার কমার্সিয়াল ভেহিক্যাল লিমিটেডের এমডি এবং সিইও-ও। তিনি জানান, ব্যাটারি টেকনোলজি (Auto Industry), পাওয়ার্ড ইলেকট্রনিক্স এবং মোটর ডিজাইন এরিয়ায় প্রচুর দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে। তিনি বলেন, “গ্লোবাল ট্রেন্ডে পদক্ষেপ করতে হলে এবং আমাদের অটো শিল্পকে বৈশ্বিক কম্পিটিটিভ ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত করতে হলে জরুরি প্রয়োজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দক্ষ কর্মীর। যাঁরা দক্ষ রয়েছেন, তাঁদেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে আরও দক্ষ কর্মীতে পরিণত করতে হবে।”

    আরও পড়ুন: জার্মানির প্রাচীনতম মসজিদে হানা পুলিশের, কারণ জানলে ভিরমি খাবেন

    ভাইস প্রেসিডেন্ট শৈলেশ চন্দ্র বলেন, “২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের প্রয়োজন এক থেকে দুলাখ দক্ষ কর্মীর। সরকার যে ৩০ শতাংশ ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল তৈরির মিশন নিয়েছে, তার জন্যই প্রয়োজন এই বিপুল কর্মীর। এই কর্মীদের মধ্যে ব্লু-কলার এবং হোয়াইট কলার প্রোফেশনালস থাকবেন। কর্মীদের মধ্যে যেমন টেকনিক্যাল প্রোফেশনাল থাকবেন, তেমনি থাকবেন (SIAM) পিএইডি ডিগ্রিধারী বিজ্ঞানী এবং আর অ্যান্ড ডি ইঞ্জিনিয়াররাও (Auto Industry)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Organic Farming: চাকরি ছেড়ে জৈব চাষ, বছরে ৪ কোটি আয় দিল্লির দীপকের

    Organic Farming: চাকরি ছেড়ে জৈব চাষ, বছরে ৪ কোটি আয় দিল্লির দীপকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষি কাজে কীটনাশকের ব্যবহার ভাবিয়ে তোলে দিল্লি এনসিআর-এর এমবিএ গ্র্য়াজুয়েট দীপক সবরওয়ালকে (Deepak Sabharwal)। কিভাবে এই কীটনাশক মাটি এবং ফসলকে বিষাক্ত করে তুলছে এবং প্রতিনিয়ত মানুষ তা খাচ্ছেন, এনিয়ে ভাবতে থাকেন দীপক। এরপরেই তিনি মনস্থির করেন যে তিনি জৈব চাষ (Organic Farming) শুরু করবেন। নিজের ভাবনাতে জৈব চাষ শুরু করে ২০২৩-২০২৪ আর্থিকবর্ষে তিনি ৪ কোটি টাকা আয় করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    ২১ একর জমিতে জৈব চাষ (Organic Farming) শুরু করেন

    ৪৮ বছর বয়সি দীপক সবরওয়াল ২১ একর জমিতে জৈব চাষ শুরু করেন এবং উৎপাদিত ফসলকে দিল্লি-এনসিআরে বিক্রি করতে শুরু করেছিলেন। জৈব চাষকে আরও প্রচারের আলোয় আনার জন্য ২০১৭ সালে তিনি শুরু করেন আর্থি টেলস (Earthy Tales)। সাক্ষাৎকারে দীপক জানিয়েছেন, সারাদেশে পাঁচশোরও বেশি কৃষকের সঙ্গে কাজ করে তাঁর সংস্থা। এর পাশাপাশি ১৫ হাজারেরও বেশি উপভোক্তা রয়েছে তাঁর সংস্থার।

    জেনারেল ইলেকট্রিক দফতরে চাকরিও ছেড়ে দেন তিনি

    জৈব চাষ (Organic Farming) সম্পর্কে জানার জন্য জেনারেল ইলেকট্রিক দফতরে চাকরিও ছেড়ে দেন তিনি এবং মহারাষ্ট্র, হিমাচল প্রদেশ ও রাজস্থানে কৃষকদের সঙ্গে ঘুরতে থাকেন। তাঁদের চাষ পদ্ধতিকে দেখতে থাকেন। এভাবে কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। তারপরেই তিনি জৈব চাষে নিজেকে নিয়োগ করেন। মহারাষ্ট্রে বিভিন্ন অঞ্চলে কৃষকদের জৈব চাষের পদ্ধতি দেখে দীপক (Deepak Sabharwal) বুঝতে পারেন যে জৈব চাষ আসলে কী! প্রসঙ্গত, ভারতবর্ষের সবুজ বিপ্লবের আগে কৃষকরা মূলত জৈব চাষের মাধ্যমেই ফসল উৎপাদন করতেন। সাধারণত জৈব চাষের জন্য মাটি পুনরায় তৈরি করতে হয় যে জমিগুলোতে আগে কীটনাশক ব্যবহার করা হয়েছে।

    আমরা একজন কৃষকের সেরা বন্ধু হতে চাই 

    এক্ষেত্রে সংবাদ মাধ্যমকে দীপক বলেন, ‘‘রাসায়নিকগুলি কয়েক দশক ধরে একই জমিতে ব্যবহার করলে সেই জমির মাটি তাতেই অভ্যস্ত হয়ে যায়। জৈব চাষে প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মাটির ওপর লক্ষ্য রাখা।’’ জৈব চাষে (Organic Farming) ব্যবহার করা হয় গোবর সারে। প্রসঙ্গত, জৈব চাষে এটা মনে করা হয় যে কীটপতঙ্গ চাষেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং তা ফসলের সঙ্গে সহবস্থান করতে পারে। প্রতি সপ্তাহে দুবার দীপক পণ্য সরবরাহ করেন। দিল্লি এনসিআর ও অন্যান্য ১১ টি শহরে এই পণ্য সরবরাহ করা হয়। তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা একজন কৃষকের সেরা বন্ধু হতে চাই।’’
     
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share