Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Ethical Hacker: পেয়েছেন নাসার ‘হল অফ ফেম’ স্বীকৃতি, এথিক্যাল হ্যাকিংকেই পেশা করেছেন কাশ্মীরের মুনীব

    Ethical Hacker: পেয়েছেন নাসার ‘হল অফ ফেম’ স্বীকৃতি, এথিক্যাল হ্যাকিংকেই পেশা করেছেন কাশ্মীরের মুনীব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফটওয়্যার ডেভেলপার নয়, বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে সব চেয়ে বেশি চাহিদা হ্যাকারদের। কিন্তু এই হ্যাকারদের অপরাধী নয়, বরং গোয়েন্দা বলা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হ্যাকিং শব্দটির সঙ্গে সাইবার অপরাধীরা ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। কিন্তু হ্যাকারদের শায়েস্তা করতেও হ্যাকিং জানতে হয়। সেই কৌশলকে বলে ‘এথিক্যাল হ্যাকিং’ (Ethical Hacker) অর্থাৎ যেখানে নৈতিকতা থাকে। আর এই এথিক্যাল হ্যাকিং-এর দুনিয়ায় নয়া পালক যোগ করল দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাম জেলার জুঙ্গালপোরা গ্রামের বাসিন্দা মুনীব আমিন।

    কে এই মুনীব?  

    মুনীব হলেন একজন কাশ্মীরি প্রযুক্তিবিদ, যিনি সম্প্রতি এথিক্যাল হ্যাকিং-এর দুনিয়ায় তার কাজের ক্ষেত্রে যথেষ্ট উন্নতি লাভ করেছে। একজন এথিক্যাল হ্যাকার হিসেবে ’ (Ethical Hacker) কাজের ক্ষেত্রে তার উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ২০২৩ সালের অগস্ট মাসে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (NASA)-এর ‘হল অফ ফেম’-এ বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতি অর্জন করেছেন। মুনীবের কৃতিত্ব সাইবার নিরাপত্তা জগতে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং আজকের ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপে সংবেদনশীল তথ্য রক্ষায় তা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে তিনি ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটি (IGNOU) থেকে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে স্নাতক (BCA) ডিগ্রির জন্য পড়াশোনা করছেন। 
    আসলে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কর্পোরেট সংস্থা ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে যে ভাবে তথ্য চুরি ও সাইবার হানা বাড়ছে তা ঠেকাতেও এই এথিক্যাল হ্যাকারদের ’ (Ethical Hacker)  প্রয়োজন। তাই সাইবার জগতে মুনীবের এই কৃতিত্ব একটি অনুপ্রেরণা হিসাবে রয়ে যাবে। এ প্রসঙ্গে মুনীব বলেছিল, “আজকের ডিজিটাল যুগে, কিছুই সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়। একটি সংস্থা যত বড়ই হোক না কেন, যদি এটি কোনও নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকে তবে এটি হ্যাক হওয়ার সম্ভবনা থেকেই যায়।”  

    আরও পড়ুন: মন্ত্রক বদলাল না শান্তনুর, মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েই জোড়া দায়িত্ব সুকান্তর

    এথিক্যাল হ্যাকিং এর ভবিষ্যৎ ’ (Ethical Hacker)  

    আর ঠিক এই কারণেই সাইবার সিকিউরিটি (Cybersecurity Expert) এবং এথিক্যাল হ্যাকিং বর্তমান সময়ে একটি ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্র হিসেবে অগ্রসর হচ্ছে, যেখানে ভারত এবং বিদেশে এই কাজের জন্য একাধিক চাকরির পরিসর রয়েছে। আর এই এথিক্যাল হ্যাকিং দুনিয়ায় প্রবেশ করতে সাধারন ডিগ্রির চেয়েও বেশি প্রয়োজন হার্ডওয়্যার, অপারেটিং সিস্টেম এবং নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে স্ব-শিক্ষা এবং জ্ঞান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vertical Vegetable Garden: ছাদে এবং বারান্দায় পিভিসি পাইপের মাধ্যমে কীভাবে ভার্টিক্যাল সবজি বাগান বানাবেন?

    Vertical Vegetable Garden: ছাদে এবং বারান্দায় পিভিসি পাইপের মাধ্যমে কীভাবে ভার্টিক্যাল সবজি বাগান বানাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেট্রো শহরে ছাদে বাগান করার শখ অনেকেরই থাকে। কিন্তু বাধ সাধে জায়গার অভাব। জায়গার অভাবের সমাধান সূত্র নিয়ে এসেছেন উত্তরপ্রদেশের মিথিলেশ সিং এবং বিহারের বাসিন্দা সুনিতা প্রসাদ। গার্ডেনিং ব্যাগ এবং পিভিসি পাইপে (Vertical Vegetable Garden) তাঁরা ছাদে ভার্টিক্যাল বাগানে দেদার চাষ করছেন টমেটো, লঙ্কা, ধনেপাতা, বেগুন, মটর, উচ্ছে জাতীয় সবজি।

    ছাদ বাগানে কী কী চাষ করা যায়?

    ছাদের অল্প পরিসরে পাঁচিলের ওপরে টব তৈরি করে বাগান আগেই বানিয়েছেন অনেকে। এবার মোটা পিভিসি পাইপের মধ্যে ছোট ছোট ফুটো করে তাতে (Vertical Vegetable Garden) সবজি চাষ করার অভিনব পন্থা বের করে নিয়ে এসেছেন মিথিলেশ প্রসাদ সিং। পিভিসি পাইপে মাটি ভরে তাতে নির্দিষ্ট দুরত্বে ফুটো করে সেখানে বীজ বা চারা রোপন করে সফলভাবে চাষ করছেন মিথিলেশ এবং সুনীতা। পিভিসি পাইপকে দেয়ালের সাহায্যে লম্বা করে দাঁড় করিয়ে বা স্ক্রুর সাহায্যে ঝুলিয়ে তাঁর মধ্যে বেগুন, ভিন্ডি, লঙ্কা, উচ্ছে, টমেটো সহজেই চাষ করা যায়। তবে কীভাবে পিভিসি পাইভেটকে চাষযোগ্য করা যায় এর উপায় জানাচ্ছেন মিথিলেশ। প্রথমে পাঁচ ফুট করে পিভিসি পাইপকে কেটে নিতে হবে। এরপর তার মধ্যে মাটি এবং গোবর সার মিশিয়ে পাইপে ভরে দিতে হবে। ১৮ ইঞ্চি অন্তর পাইপে ফুটো করে নিতে হবে। সেখানে বীজ কিংবা গাছের চারাগাছ লাগিয়ে দিতে হবে। গ্রীষ্মকালে দিনে দুবার এবং শীতকালে দুদিন অন্তর কিংবা দিনে একবার আবহাওয়া বুঝে জল দিতে হবে। মাত্র এটুকু কাজ করলেই সময় মত ফলন হবে গাছে।

    ছাদে পিভিসি পাইপের অভিনব বাগান (Vertical Vegetable Garden)

    পিভিসি পাইপ ছাড়াও চারাগাছ লাগানোর টব ও ব্যাগ পাওয়া যায়। ব্যাগ এবং টবেও ছাদের সবজি চাষ করে ভালো ফলন পাওয়া যায়। একইসঙ্গে টব এবং ব্যাগ ঠিকঠাক ভাবে রাখা সম্ভব হলে ছাদ বাগান থেকে ভাল পরিমাণে সবজি কিংবা ফল পাওয়া সম্ভব। তবে পিভিসি পাইপের মাধ্যমে জায়গা কম হলেও ভার্টিক্যাল গার্ডেন (Vertical Vegetable Garden) তৈরি করে অল্প জায়গায় অতিরিক্ত চাষ করা সহজেই সম্ভব। প্রায়শই মেট্রোপলিটন শহরে বসবাসকারীরা জায়গার অভাবে বাড়িতে বাগান করতে দ্বিধাবোধ করেন।

    আরও পড়ুন: তাইল্যান্ডের পিঙ্ক কাঁঠালের চাষ করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন মাজদিয়ার প্রশান্ত

    মিথিলেশ সিং এবং বিহারের সুনিতা প্রসাদ তাঁদের কমপ্যাক্ট বাগানে (Vertical Vegetable Garden) লংকা, ধনে, টমেটো, বেগুন, ওকড়া, মটর এবং করলা সহ বিভিন্ন ধরণের ফসল সফলভাবে চাষ করেছেন। দুজনেই সপ্তাহে অন্তত পাঁচ কেজি সব্জির ফলন পাচ্ছেন। মিথিলেশ বলেন, “পিভিসি পাইপ ব্যবহার করলে জায়গার পাশাপাশি টাকাও বাঁচে। “সাধারণভাবে, পিভিসি পাইপগুলি সস্তা, খুঁজে পাওয়া সহজ এবং অনেক জায়গা বাঁচাতে পারে। তদুপরি, এটির জন্য একটি জটিল সেটআপের প্রয়োজন নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tata Technologies: আত্মনির্ভর হওয়ার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে ভারত, আই ফোনের অংশ তৈরি করবে টাটা

    Tata Technologies: আত্মনির্ভর হওয়ার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে ভারত, আই ফোনের অংশ তৈরি করবে টাটা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইলের সরঞ্জাম তৈরির ক্ষেত্রে চিন (China) নির্ভরতা কমিয়ে আত্মনির্ভর হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে ভারত (India)। টাটা ইলেকট্রনিক্স (Tata Electronics) সম্প্রতি জানিয়েছে তারা অ্যাপেল সংস্থার আইফোনের (iphone) খোল তৈরি করার মেশিন বানাতে চলেছে। এর জন্য তারা দেশীয় দুটি সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। এই মেশিন তৈরি করে শুধু ভারতে নয় টাটা (Tata Technologies) বিদেশেও রফতানি করতে চায়।

    ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সরঞ্জাম বিদেশে রফতানি (Tata Technologies)

    সারা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন মোবাইল ফোনের পার্টনার সংস্থাকে ওই মেশিন পরবর্তীকালে বিক্রি করা হবে। জানা গিয়েছে ভারত সরকার ২০২৫ সালের শেষে ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সরঞ্জাম বিদেশে রফতানি করার টার্গেট নিয়েছে। টাটা ইলেকট্রনিক্সের (Tata Technologies) এই নয়া মেশিন সেই লক্ষ্যে পৌঁছতে সহযোগিতা করবে বলে জানা গিয়েছে। সংস্থার সঙ্গে যুক্ত এক বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন টাটা গ্রুপের এই মেশিনগুলি তৈরি হওয়ার পথে রয়েছে। তাদের হোসুর কমপ্লেক্সে এই মেশিন গুলি তৈরি করা হচ্ছে। উদ্দেশ্য ঘরোয়া ক্ষমতাকে আরো বৃদ্ধি করা। একইসঙ্গে ভারতে মোবাইলের প্রত্যেক পার্টস তৈরি করার একটা ইকো-সিস্টেম তৈরি করা।

    আরও পড়ুন:লক্ষ্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইট! ৩০টি চওড়া এয়ারবাস এ৩৫০-৯০০ বিমান কিনছে ইন্ডিগো

    মোবাইল ফোন জগতে বড় বিপ্লব

    টাটা ইলেকট্রনিক্সের (Tata Technologies) একটা পদক্ষেপ মোবাইল ফোন জগতে অনেক বড় বিপ্লব আনতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এহেন ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপ গোটা দেশে মোবাইল ফোনের পার্টস তৈরির ক্ষেত্রে একটা নেটওয়ার্ক তৈরি করবে। চিন এভাবেই তাদের দেশে ৯০ এর দশক থেকে একটা ইকো সিস্টেম গড়ে তুলেছে। যার ফসল আজ তারা পাচ্ছে। সারা বিশ্বে মোবাইলের খোলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি সংস্থা মোবাইলের খোল তৈরি করতে সক্ষম। বর্তমানে যে ধরনের মোবাইল তৈরি হচ্ছে তাতে ডিসপ্লে এবং খোলের মোবাইল বিক্রির পরেও চাহিদা রয়েছে। টাটা গ্রুপ এ বিষয়টি ভালোভাবেই জানে। এর জন্যই তারা এই ধরনের মেশিন বানাতে চাইছে। তাঁরা এই বিভাগে সক্ষম হলে পরবর্তীকালে অন্য মোবাইলের জন্য খোল তৈরি করতে সক্ষমতা অর্জন করতে পারবে। বর্তমানে এই খোল বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তৈরি হয় চিনে। বেশিরভাগ মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা তাদের পার্টস ভারতে এনে অ্যাসেম্বল এসেম্বল করে। কিন্তু মোদি সরকার চাইছে আর অ্যাসেম্বল নয়। ভারতেই তৈরি হবে মোবাইলের সমস্ত পার্টস। এর জন্য গোটা দেশে ইকো-সিস্টেম তৈরি করার ভাবনা রয়েছে সরকারের। সরকারের সেই ভাবনার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে চাইছে টাটা গোষ্ঠী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UPSC Exam 2025: প্রকাশিত হল ২০২৫ সালের ইউপিএসসি পরীক্ষার তারিখ, জেনে নিন সূচি

    UPSC Exam 2025: প্রকাশিত হল ২০২৫ সালের ইউপিএসসি পরীক্ষার তারিখ, জেনে নিন সূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএসসির (UPSC Exam 2025) জন্য যাঁরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁদের জন্য বড় খবর। প্রকাশিত হল ২০২৫ সালের ইউপিএসসি পরীক্ষার তারিখ। ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (UPSC ) আওতায় আগামী বছর কোন কোন তারিখে (exams schedule) গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাগুলি হতে চলেছে, তার তথ্য ইউপিএসসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট upsc.gov.in-এ প্রকাশিত হয়েছে।

    পরীক্ষাগুলির তারিখ (UPSC Exam 2025)

    ২০২৫ সালের সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার (UPSC Exam 2025) প্রিলিমিনারি আয়োজিত হবে ২৫ মে ২০২৫। পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেসের বিষয়ের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ৯ ফব্রুয়ারি ২০২৫ হবে। আর কম্বাইন্ড জিও সায়ান্টিস্ট পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষাও হবে ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা (মেইন) হতে পারে ২২ আগস্ট থেকে। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার নোটিফিকেশন ২২ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে।

    আবার সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স, স্টেনোগ্রাফার (গ্রেড বি ও ডি), স্টাফ সিলেকশন কমিশনের নিয়োগের পরীক্ষা ইউপিএসসির আওতায় হয়। আইএফএস পরীক্ষা হবে ২৫ মে, ও আর্মড পুলিস ফোর্সের পরীক্ষা হবে ৩ আগস্ট ২০২৫। সেই সঙ্গে ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসেস (IAS), ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিসেস (IPS) এবং বাকি সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষার জন্য বিশদে জানতে ইউপিএসসির ওয়েবসাইট (official website) নজরে রাখুন। যে সমস্ত পরীক্ষার্থীরা আইএএস, আইপিএসকে পাখির চোখ করে রেখেছেন, তাঁদের এই পরীক্ষাই লক্ষ্যে পৌঁছে দেওয়ার রাস্তা তৈরি করে দেবে।

    আরও পড়ুন: ইভিএমের সঙ্গে ১০০ শতাংশ ভিভিপ্যাট যাচাইয়ের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

    কবে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হবে

    উল্লেখ্য, সিভিল সার্ভিস (UPSC Exam 2025) প্রিলিমিনারি ২০২৫ সালের পরীক্ষার জন্য অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি ২২ জানুয়ারী, ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত হবে। আবেদনকারীদের পরীক্ষায় বসার জন্য ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ এর মধ্যে আবেদন জমা দিতে হবে। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের সরকারি চাকরি পাওয়ার মূলসূত্র গেঁথে রয়েছে ইউপিএসসি (Union Public Service Commission) পরীক্ষায়। এই পরীক্ষায় দেশের সেরার সেরারা সুযোগ পান। তবে শুধু যে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাশ করতে হয়, তা নয়। এরপর থাকে মেইনস, ইন্টারভিউয়ের মতো বড় ধাপ। আর সেই সব ধাপ পেরোতে পারলেই লক্ষ্যে পৌঁছনো যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: মোদির কল্যাণে গঙ্গার নীচে দিয়ে ছুটছে মেট্রো, হাওড়ায় অটোর দৌরাত্ম্য শেষ

    Kolkata Metro: মোদির কল্যাণে গঙ্গার নীচে দিয়ে ছুটছে মেট্রো, হাওড়ায় অটোর দৌরাত্ম্য শেষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গার নীচ দিয়ে মেট্রো রেল পরিষেবা চালু হওয়ার পরে এক পক্ষও কাটেনি, এরই মধ্যে দ্রুত যাত্রাপথ বদল হয়েছে হাওড়া শহরের বড় অংশের বাসিন্দাদের। হাওড়া ময়দান থেকেই তাঁরা মেট্রো রেলে চড়ে কলকাতায় (Kolkata Metro) চলে যাচ্ছেন। এর ফলে হাওড়া ময়দানের পরে আর বিশেষ যাত্রী পাচ্ছেন না অটোরিকশার চালকরা। হাওড়া থেকেও ফিরতি পথে যাত্রী মিলছে না অনেক রুটেরই। শিবপুর হোক বা শালকিয়া, যাত্রীরা হাওড়া এড়িয়ে সরাসরি হাওড়া ময়দানে চলে আসছেন। তাই রোজগার এক ধাক্কায় অনেকটা কমে গেছে অটোচালকদের।
    হাওড়ার দিকে যাওয়ার পথে অধিকাংশ অটোই হাওড়া ময়দানে খালি হয়ে যাচ্ছে। রুট বজায় রাখতে ফাঁকা অটো নিয়ে হাওড়ায় যেতে হচ্ছে। কিন্তু বেশি বিপত্তি ফেরার পথে। হাওড়া ময়দানের অটো ও টোটোয় সব সময়ই যাত্রী মিলছে, কিন্তু হাওড়া স্টেশনে যাত্রীর প্রতীক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে গিয়ে ট্রিপের সংখ্যা কমে অর্ধেক হয়ে গেছে অনেক অটোর। রাত নটায় মেট্রো বন্ধ, তার পরে হাওড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে যাত্রী মিলছে আগের মতোই। কিন্তু দিনের বাকি চোদ্দো ঘণ্টা এক রকম মাছি তাড়াতে হচ্ছে অটোচালকদের।

    “আরামে ধর্মতলায় চলে যাচ্ছি” (Kolkata Metro)

    হাওড়া ময়দান পর্যন্ত বাসে এসে সময় বাঁচাতে অনেকেই অটো ধরে হাওড়া স্টেশনে চলে গিয়ে সেখান থেকে বাস ধরতেন। এমনই এক যাত্রী শেখর প্রামাণিক বলেন, মেট্রো হয়ে যাওয়ায় এখন ময়দান থেকে আর অটো ধরে হাওড়ায় যাই না। বাসগুলো ময়দানে দাঁড়িয়ে থাকে অনেকক্ষণ, তাই বাধ্য হয়ে অটো ধরতে হত। হাওড়ায় যেতে সাত টাকা ভাড়া দিতে হত। ইদানিং দশ টাকা তো ন্যূনতম ভাড়া হয়ে গেছে। কিন্তু দশ টাকায় এখন এসি মেট্রোয় বারো মিনিটে ধর্মতলা (Kolkata Metro)। মানে গুঁতোগুঁতি করে যতক্ষণে হাওড়ায় পৌঁছতাম ততক্ষণে আরামে ধর্মতলায় চলে যাচ্ছি। ট্রেনের সময় জেনে গেছি। তাই তেমন অপেক্ষাও আর করতে হচ্ছে না। অটোওয়ালাদের যা মেজাজ, তার থেকে বেঁচেছি। বাসের কন্ডাক্টররা তো এখান থেকে গাড়ি এগোতেই চাইতেন না। এখন ওঁরা বুঝছেন।

    যাত্রী কমে যাওয়ায় ধাক্কা (Kolkata Metro)

    হাওড়ার বাসের গতি নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাই টোটো বা ই রিকশা চালু হওয়ার পরে অনেকেই বাড়তি ভাড়া দিয়ে আরামে ও তাড়াতাড়ি যাওয়ার পন্থা বেছে নিতে শুরু করেন। বিদ্যাসাগর সেতু চালু হওয়ার পঁচিশ বছর পরেও আমতলা ওপি-শ্যামবাজার, চ্যাটার্জিহাট-ধর্মতলা, রামরাজাতলা-রাজাবাজারের মতো রুট টিঁকে ছিল। কিন্তু টোটোর দাপটে দ্রুত সঙ্কটে পড়ে চ্যাটার্জিহাটের বাস উঠে যায়। রুট ছোট করেও অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারেনি আমতলা ওপি রুটের বাস। এখন মেট্রোর ধাক্কায় (Kolkata Metro) চালু থাকা রুটগুলো নতুন করে ধাক্কা খাচ্ছে, বিশেষ করে হাওড়া ময়দান হয়ে হাওড়া স্টেশনগামী অটোর রুট। এতদিন ধীরে ধীরে অটোর সংখ্যা বাড়লেও এবার সমস্যায় পড়ছে তারা। কারণ বিদ্যাসাগর সেতুর সুবিধা সেভাবে পান না শালকিয়া-বালির দিকের বাসিন্দা, কিন্তু মেট্রোর সুবিধা তাঁরা পাচ্ছেন। শালকিয়ার দিয়ে আগে অটোর রমরমাই সবচেয়ে বেশি ছিল। বছর সাত-আট এর সঙ্গে যোগ হয়েছে টোটো। এখন হাওড়া ময়দান থেকে অটোর সমস্যা না হলেও হাওড়া স্টেশনের অটোর পক্ষে দিনের বেলায় যাত্রী কমে যাওয়ার ধাক্কা সামলানো মুশকিল হয়ে যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: সেনাবাহিনীতে ‘অগ্নিবীর’ সুমন, প্রত্যন্ত গ্রামে প্রথম সরকারি চাকরিতে খুশির হাওয়া

    Birbhum: সেনাবাহিনীতে ‘অগ্নিবীর’ সুমন, প্রত্যন্ত গ্রামে প্রথম সরকারি চাকরিতে খুশির হাওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাতারাতি সেলিব্রিটি বীরভূমের (Birbhum) গ্রামের ছেলে। না, কোনও সিনেমায় অভিনয় বা অন্য কোনও কাজ করে নয়, সরকারি চাকরি পেয়ে সেলিব্রিটি তিনি। হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনছেন, গ্রামের প্রথম সরকারি চাকরি বলে কথা। বীরভূমের সিউড়ির নগরী গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত বড়গ্রামের এক সামান্য দিনমজুরের ছেলে সুমন। ছোট থেকেই পড়াশোনাতে অনেক সুনাম। তারই প্রতিফলন সেনাবাহিনীতে অগ্নিবীর হিসেবে সাফল্য পাওয়া। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই গ্রামের মানুষজন শুভেচ্ছা জানাতে ভিড় করছেন সুমনের ছোট্ট মাটির কুঁড়ে ঘরে।

    সংসারের হাল ধরতে পড়াশোনা শেষের আগেই চাকরির সিদ্ধান্ত (Birbhum)

    নগরী গ্রামের সুধাংশু বদনি শিক্ষানিকেতন স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর বিশ্বভারতীতে বিএসসি অনার্স নিয়ে পড়াশোনা সুমনের। ইচ্ছে ছিল নেট-সেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পিএইচডি করে অধ্যাপক হওয়ার। কিন্তু বিএসসি পঞ্চম সেমেস্টার সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই সেনাবাহিনী থেকে ডাক পড়ে সুমনের। অনেক কষ্টের মধ্যে দিয়ে দিন যেত সুমনের। বাবা রাজমিস্ত্রির শ্রমিক, কোনও দিন হাতে কাজ থাকত, আবার কোনও দিন তাও থাকত না। তাই সুমনের মা সিউড়িতে বাড়ির পরিচারিকার কাজ করতেন। সেই থেকেই সুমনের পড়াশোনার খরচ চলত বলে জানিয়েছে পরিবার। কিন্তু সুমন থেমে থাকেননি, এত কষ্টের মধ্যেও পড়াশোনা চালিয়ে গিয়েছেন। সংসারের হাল ধরতেই সেনাবাহিনীর জন্য আবেদন করেন সুমন, আর প্রথমবারেই সাফল্য। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই গ্রামে খুশির জোয়ার। কারণ বড়গ্রামের বাউড়িপাড়া অঞ্চলে প্রথম সরকারি চাকরি পেয়েছেন সুমন। আগামী ২২ এপ্রিল থেকেই সেনাবাহিনীর কর্মী হিসেবে নিযুক্ত হবেন তিনি (Birbhum)।

    সুমন নিজে কী জানিয়েছেন?

    সুমনের এই সাফল্যের পর খুশি গোটা গ্রামবাসী থেকে তাঁর পরিবার। এই বিষয়ে সুমন বলেন, “যেহেতু আমি একটি গরিব ঘরের ছাত্র, আমার বাবা দিনমজুর এবং মা পরিচারিকার কাজ করে, তাই সংসার খুব কষ্ট করেই চলত আমাদের। এতে আমার পড়াশোনার খরচও চালাতে হত। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিই সেনাবাহিনীতে আবেদন করার। প্রথমবারই আমি সাফল্য পেয়েছি। আর গ্রামে প্রথম সরকারি চাকরিজীবী হিসেবে নিজেকে আজ প্রতিষ্ঠা করেছি। তাই গ্রামবাসীও খুব খুশি।” সুমনের মা বলেন, “ছেলের পড়াশোনা করার খুবই ইচ্ছে ছিল। তাই খুব কষ্ট করে পড়াশোনা করাচ্ছিলাম। ও সরকারি চাকরি পাওয়ায় আমরা খুবই খুশি। এবার পরিবারের (Birbhum) অভাব কিছুটা হলেও মিটবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Success Story: এক সময় রিকশও চালিয়েছেন, আজ অ্যাপ-নির্ভর ক্যাব সংস্থার মালিক

    Success Story: এক সময় রিকশও চালিয়েছেন, আজ অ্যাপ-নির্ভর ক্যাব সংস্থার মালিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইচ্ছাশক্তি ও চেষ্টা মানুষকে যে জিরো থেকে হিরো বানাতে পারে, তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ দিলখুশ কুমার (Success Story)। বিহারের প্রত্যন্ত গ্রামে জন্ম, রোজ দারিদ্রতার সাথে লড়াই, অভাব-অনটন এতটাই ছিল যে এক সময় রিকশও চালিয়েছেন। কিন্তু এত কষ্টের মাঝেও নিজের ইচ্ছাশক্তিকে বিসর্জন দেননি তিনি।  আর এই সবকিছুকে কাটিয়ে তিনি আজ এক কোম্পানির সিইও। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা জানব সেই দিলখুশ কুমারের সম্বন্ধে, যাঁর গল্প বড় সিনেমাকেও হার মানাবে।

    দিলখুশের সংগ্রামের দিনগুলি (Success Story)

    বিহারের সহরসা জেলার বনগাঁও নামের একটি ছোট্ট গ্রামে জন্ম দিলখুশ কুমারের। এই গ্রাম থেকেই তিনি হাইস্কুলের পড়াশোনা শেষ করেন। কিন্তু অভাব-অনটনের কারণে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারেননি দিলখুশ। তাঁর বাবা ছিলেন ট্রাক ড্রাইভার। পরিবারে উপার্জনের একমাত্র মানুষ ছিলেন তিনিই। তাই দিলখুশ নিজের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য কাজের খোঁজ নিতে থাকেন। কিন্তু অনেক ইন্টারভিউ দেওয়ার পরেও ভালো ফলাফল পাননি তিনি। তাই সিদ্ধান্ত নেন রিকশ চালানোর। তাই লোকালয়ে প্রথমে রিকশ চালানো শুরু করেন। কিন্তু এতে শারীরিক অনেক পরিশ্রমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন দিলখুশ (Success Story)। এর পরেই তিনি আবার কর্মজীবনে ফিরে আসেন। এবার তিনি বাজারে সব্জি বিক্রি করতে শুরু করেন। কিন্তু এই সবকিছুর মধ্যেই তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনে খামতি থেকে যাচ্ছিল। যদিও তাঁর প্রথম থেকেই ইচ্ছা ছিল ব্যবসা করার। তাই তিনি যেমন করেই হোক ব্যবসার প্রতি মনোনিবেশ করতে চেয়েছিলেন সারাটা জীবন।

    তৈরি করলেন নিজের ক্যাব সংস্থা (Success Story)

    তিনি কয়েক বছর ওলা, উবর-এর মতো কিছু ক্যাব সংস্থাতেও গাড়ি চালানোর কাজ করেন। তখনই তিনি সিদ্ধান্ত নেন নিজস্ব একটি অ্যাপ নির্ভর ক্যাব সংস্থা গড়ে তোলার। যেমন ভাবা তেমনই কাজ, তৈরি করে ফেললেন তাঁর প্রথম স্টার্ট আপ, নিজের প্রতিষ্ঠিত অ্যাপনির্ভর ক্যাব সংস্থা “রোডবেজ”। তবে ওলা কিংবা উবরের মতো যাত্রীদের গাড়ি সরবরাহ করে না তাঁর সংস্থা। দিলখুশের গ্রাহক পেশাদার গাড়ি চালকেরা। তাঁদেরকে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে গাড়ি ভাড়া দেয় রোডবেজ। দিলখুশের (Success Story) প্রতিষ্ঠিত সংস্থা রোডবেজের বার্ষিক লেনদেন বেশ কয়েক কোটির কাছাকাছি। তিনি নিজেই ওই সংস্থার সিইও হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সারা বিহার জুড়ে দিলখুশের পরিবহণ সংস্থা এক নতুন মাত্রা পেয়েছে, যেখানে তিনি বহু ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র, এমনকী আইআইটি ও এনআইটির ইঞ্জিনিয়ারদের নিজের কোম্পানিতে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: ভারতীয় রেলে কোন পদে চাকরির বিজ্ঞপ্তি কবে, প্রকাশিত ২০২৪ সালের ক্যালেন্ডার

    Indian Railways: ভারতীয় রেলে কোন পদে চাকরির বিজ্ঞপ্তি কবে, প্রকাশিত ২০২৪ সালের ক্যালেন্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই মুহূর্তে যাঁরা একটি চাকরির চেষ্টায় আছেন, তাঁদের সকলের জন্য সুখবর এনে দিল ভারতীয় রেল (Indian Railways)। চলতি বছরে রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড দ্বারা RRB রিক্রুটমেন্টস-এর জন্য একটি বার্ষিক সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে রেলের তরফে। ২০২৪ সালে সারা বছর ধরেই সেই রিক্রুটমেন্টস নোটিফিকেশন ধাপে ধাপে প্রকাশ করা হবে এবং সেই অনুযায়ী নিয়োগ সম্পন্ন হবে বলে রেল জানিয়েছে।

    কবে কোন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি? (Indian Railways)

    পূর্ব রেল ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, অ্যাসিস্ট্যান্ট লোকো পাইলট পদের রিক্রুটমেন্ট নোটিফিকেশনের জন্য চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। টেকনিশিয়ানস পদের রিক্রুটমেন্ট নোটিফিকেশনের জন্য এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে চারটি আলাদা ক্যাটিগরিতে রিক্রুটমেন্ট নোটিফিকেশন রিলিজ করা হবে। যেমন গ্র্যাজুয়েট ক্যান্ডিডেটদের জন্য নন টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটিগরিস, যেটা সপ্তম পে কমিশনের লেভেল ফোর, লেভেল ফাইভ এবং লেভেল সিক্স-এ রিক্রুটমেন্ট করা হবে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ক্যান্ডিডেটদের জন্য নন টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটিগরিস থাকছে। সেখানে লেভেল টু এবং লেভেল থ্রি-তে রিক্রুটমেন্ট করা হবে। এছাড়াও, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার এবং প্যারামেডিক্যাল ক্যাটিগরির জন্যও রিক্রুটমেন্ট নোটিফিকেশন রিলিজ হবে। এছাড়াও অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাসের মধ্যে লেভেল ওয়ান ছাড়াও মিনিস্ট্রিয়াল ও আইসোলেটেড ক্যাটিগরিস পদ্গুলির জন্য রিক্রুটমেন্ট নোটিফিকেশন রিলিজ (Indian Railways) করার পরিকল্পনা রয়েছে।

    প্রতারণা নিয়ে সতর্কতা (Indian Railways)

    রেলের চাকরি নিয়ে প্রায়শই নানা অভিযোগ শোনা যায়। চাকরির লোভ দেখিয়ে প্রতারণার ঘটনায় অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা খুইয়ে বসেন। এই বিষয়েও সতর্ক করেছে রেল। ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যে সমস্ত ক্যান্ডিডেট রেলওয়েতে (Indian Railways) চাকরির জন্য আপিল করতে চান, তাঁরা অফিসিয়াল RRB ওয়েবসাইটগুলিতে খোঁজ রাখুন। দয়া করে কোনও জাল চাকরিচক্রের দ্বারা প্রতারিত হবেন না। মনে রাখবেন, রেলওয়েতে চাকরি শুধুমাত্র RRB এবং RRC এর মাধ্যমে জারি করা রিক্রুটমেন্ট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে পাওয়া যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Begging: মুম্বইয়ের পথে ভিক্ষাবৃত্তি করেই সাড়ে ৭ কোটির মালিক! চেনেন এই ভরতকে?

    Begging: মুম্বইয়ের পথে ভিক্ষাবৃত্তি করেই সাড়ে ৭ কোটির মালিক! চেনেন এই ভরতকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিক্ষুক শব্দটির সঙ্গে পরিচিত সকলেই। আর এই শব্দটি মাথায় আসতেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে জরাজীর্ণ শরীর, ছেঁড়া জমাকাপড়, চরম দরিদ্র কোনও মানুষের চেহারা। ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশে ভিখারিদের এখনও চোখে পড়ে। রেলওয়ে স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, মন্দির- কোনও জায়গা বাদ নেই। চলার পথে হাত পেতে টাকা, খাবার চাওয়াটাই ভিক্ষুকের (Begging) পরিচয় প্রকাশ্যে আনে। কিন্তু আজ আমরা এমন এক ভিক্ষুকের সম্পর্কে জানব, যিনি ভিক্ষা করে আজ দেশের ধনী ভিক্ষুকের তকমা পেয়েছেন। যিনি নাকি ভিক্ষাবৃত্তি করেই বর্তমানে কোটি কোটি টাকার মালিক। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।মুম্বইয়ের ভরত জৈন আজ ভারতের ধনী ভিক্ষুকের পরিচয় পেয়েছেন।l মুম্বইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে কীভাবে তিনি এত সম্পত্তির মালিক হলেন, তা সবাইকেই অবাক করে।

    কেনই বা তিনি ভিক্ষা করেন? (Begging)

    ভরতের আকাশছোঁয়া সম্পত্তির পরিমাণ দেখে অবাক হন বহু মানুষ। কেউ ভালো চোখে, কেউ বা খারাপ চোখেই দেখেন ব্যাপারটিকে। ভরতের প্রথমের দিনগুলি কিন্তু মোটেও বর্তমানের মতো ছিল না। অনেক অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটত তাঁর পরিবারের, জুটত না দু’বেলার খাবার, পরিবার নিয়ে পথে বসে যাওয়ার মতো অবস্থা ছিল তাঁর। টাকাপয়সার অভাবে পড়াশোনাও করতে পারেননি ভরত। তাই সব ইচ্ছাকে বিসর্জন দিয়ে পরিবার ও নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্দেশ্যেই ভিক্ষাবৃত্তি বেছে নিতে বাধ্য হন তিনি। দীর্ঘদিন থেকে ভরত মুম্বইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করছেন। তাঁর নম্র আচরণ অনেক মানুষকে আকর্ষণ করত। ফলে মানুষ তাঁকে ভালোবেসেই ভিক্ষাপ্রদান করত। সেই ভিক্ষার টাকা তিনি অসৎ পথে ব্যয় না করে সঞ্চয় করতে শুরু করেন। আজ তার ফলস্বরূপ ভরতের সম্পত্তির পরিমাণ ৭.৫ কোটি। শুনতে অবাক লাগলেও ভিক্ষা করেই তিনি মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনকাম করেন। শুধু তাই নয়, মুম্বইয়ের থানেতে রয়েছে তাঁর দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। সেখানে তিনি তাঁর বাবা, স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বাস করেন। আবার থানেতে দুটি দোকানও আছে তাঁর,  যেগুলি ভাড়া দেওয়া আছে। সেখান থেকেও তিনি মাসিক ৩০ হাজার টাকা আয় করেন। প্রতিদিন তিনি ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা করে ভিক্ষা (Begging) আদায় করেন।

    কেন তিনি এত সম্পত্তির মালিক হয়েও ভিক্ষা করেন? (Begging)

    মুম্বই ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস ও আজাদ ময়দানের মতো জায়গায় এখনও ভরতকে ভিক্ষা করতে দেখা যায়। এত বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হয়েও এখনও পর্যন্ত তিনি ভিক্ষাবৃত্তি ছাড়েননি।  এক থেকে দু’ঘণ্টা ভিক্ষা করেই তিনি দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা ইনকাম করেন। তাঁর দুই ছেলে বর্তমানে কনভেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করে। ভরত তাঁর পরিবারের সঙ্গে পারেলের একটি 1BHK ফ্ল্যাটে বসবাস করেন। পরিবারে অন্যান্য সদস্যরা স্টেশনারি দোকান চালান, অভাব -অনটনের লেশমাত্র নেই ভরতের। পরিবারের সবাই তাঁকে বর্তমানে ভিক্ষাবৃত্তি (Begging) থেকে সরে আসার আর্জি জানালেও তিনি তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছেন। ভরতের মতে, নিজের অতীতকে কখনই ভুলে যেতে চান না। তাই আজও তিনি সেই একইভাবে ভিক্ষাবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছেন রাস্তায় রাস্তায়। বাকি বিচার মানুষের ওপরেই ছেড়ে দিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Success Story: আইএএসের চাকরি ছেড়ে চ্যালেঞ্জ! এখন ২৬ হাজার কোটির সংস্থার মালিক

    Success Story: আইএএসের চাকরি ছেড়ে চ্যালেঞ্জ! এখন ২৬ হাজার কোটির সংস্থার মালিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সঠিক সিদ্ধান্তই এনে দিতে পারে পাহাড়সম সাফল্য। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে এমন এক মানুষের সম্বন্ধে জানব, যিনি তাঁর সঠিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্বদরবারে। আর সেই মানুষটি হচ্ছেন মেধাবী যুবক রোমান সাইনি। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় পাশ করে বড় চাকরি পেয়েও ছেড়ে দেন। নিজেকে সব সময় চ্যালেঞ্জের মধ্যে রাখতেই পছন্দ করতেন তিনি। আর শুধুমাত্র একটি সিদ্ধান্তে তাঁর বন্ধু গৌরব মঞ্জুল ও হেমেশ সিংকে নিয়ে তৈরি করে ফেলেছিলেন এডু-টেক সংস্থা, যা আজ শিক্ষার দুনিয়ায় নতুন পথের দিশারী (Success Story)।

    কীভাবে সব কিছু শুরু করেন রোমান? (Success Story)

    কোভিড পরবর্তী সময় থেকেই অনলাইন শিক্ষার ওপরে বেশি জোর দিতে শুরু করেছে অনেক সংস্থা। এর ফলে বহু শিক্ষার্থী এখন অনেক দূরে থেকেই অনলাইন মাধ্যমে শিক্ষা অর্জন করতে পারছে। এই ধরনের একটি অনলাইন শিক্ষা সংস্থা হল আনঅ্যাকাডেমি (Unacademy), যার মালিক রোমান সাইনি। একটি সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে রোমান। বাবা দীর্ঘদিন ধরে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছেন এবং মা গৃহবধূ। আজ তাঁর নিজস্ব এডু-টেক সংস্থা তৈরি করে বহু সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার্থীদের পাশ করার স্বপ্ন পূরণ করছেন। যেটি অনলাইন পড়াশোনার ক্ষেত্রে একটি নতুন পথ দেখিয়েছে। খুব অল্প খরচেই এই সংস্থার সঙ্গে শিক্ষার্থীরা যুক্ত হয়ে তাঁদের স্বপ্নপূরণ করতে পারেন। 
    প্রথমে রোমান ডাক্তারি পরীক্ষা পাশ করার পরে হঠাৎ ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর মধ্যে আইএএস অফিসার হওয়ার এক বাসনা জন্মায়। যেমন ভাবনা তেমনই কাজ। ভারতের সবথেকে কঠিনতম পরীক্ষায় পাশ করে তিনি আইএএস অফিসারের চাকরি পান। আইএএস অফিসার হওয়ার আগে ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান AIIMS এও সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। মাত্র ২২ বছর বয়সে দেশের কনিষ্ঠতম আইএএস অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। কখনই পিছিয়ে পড়ায় তিনি বিশ্বাসী ছিলেন না। সব সময় এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্নই দেখতেন রোমান (Success Story)।

    কী এমন সিদ্ধান্ত, যা হঠাৎ বদলে দিল জীবন? (Success Story)

    উচ্চপদস্থ কালেক্টরেটের চাকরি ছেড়ে তাঁর বন্ধু গৌরব মঞ্জুলের সঙ্গে মিলিত হয়ে একটি ওয়েবসাইট চালানোর কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন রোমান। যার নাম রাখেন “আনঅ্যাকাডেমি”। প্রথমে এই ওয়েবসাইটে সমস্ত ইউপিএসসি পরীক্ষার্থীদের পড়ানো হত। সর্বপ্রথম বেঙ্গালুরুতে তাঁর এই ব্যবসার সূচনা হয়। অনেক মানুষ যাঁরা সাধারণ বাড়ি থেকে উঠে আসেন, তাঁদের পক্ষে লক্ষ টাকা খরচ করে কোচিং নেওয়ার সামর্থ্য থাকে না। ফলে এই এডু-টেক সংস্থার মাধ্যমে সেই সব ছেলেরাও খুব স্বল্পমূল্যে অনলাইন কোচিংয়ে যুক্ত হতে শুরু করেন। বর্তমানে এই সংস্থার সঙ্গে সারা দেশের প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষক যুক্ত হয়ে বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষার্থীদের কোচিং দিচ্ছেন ও অনেক শিক্ষককে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে এই সংস্থা (Success Story)। 
    ২০২২ সালের একটি সমীক্ষাতে দেখা যায়, রোমান সাইনির সংস্থার টার্নওভার ২৬ হাজার কোটি টাকা। এই কোম্পানিতে বর্তমানে সিইও হিসাবে তাঁরই বন্ধু গৌরব মঞ্জুল রয়েছেন, যাঁর মাসিক বেতন এখন ১.৫৮ কোটি টাকা। আর অবিশ্বাস্য হলেও রোমান নিজে বেতন নেন ৮৮ লক্ষ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share