Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Birbhum: শীত পড়তেই বাড়ছে নলেন গুড়ের চাহিদা, জীবিকার টানে জেলায় জেলায় ব্যস্ত ‘শিউলি’রা

    Birbhum: শীত পড়তেই বাড়ছে নলেন গুড়ের চাহিদা, জীবিকার টানে জেলায় জেলায় ব্যস্ত ‘শিউলি’রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরের হিমেল হাওয়া ও হালকা কুয়াশায় দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে শীতের আমেজ। আর শীতের আগমনের সঙ্গে লাফিয়ে কদর বেড়েছে খেজুর গাছের। কারণ এই মরশুমে গাছ থেকে সংগ্রহ করা হয় খেজুরের রস। বীরভূম জেলার (Birbhum) রামপুরহাট, মল্লারপুর, তারাপীঠ, বনহাট-সহ বিভিন্ন প্রান্তে চলছে খেজুর গাছ কেটে রস সংগ্রহ করার কাজ৷ এরপর সেই রস থেকে তৈরি হচ্ছে গুড়।

    ব্যস্ত এক শ্রেণির মানুষ (Birbhum)

    শীতের আবহে গ্রাম বাংলার অতি প্রিয় খাবার হরেক রকমের পিঠে ও পায়েস। ঘরে ঘরে খেজুর গুড় দিয়ে তৈরি হয় সেগুলি। তাই লক্ষ্মীলাভের আশায় এখন থেকেই খেজুরের রস সংগ্রহ করে গুড় তৈরিতে ব্যস্ত এক শ্রেণির মানুষ (Birbhum)। খেজুর গাছের রস ফুটিয়ে তৈরি হয় নলেন গুড় থেকে ঝোলা গুড় কিংবা পাটালিও। বীরভূম জেলায় এঁরা মূলত এসেছেন নদিয়া থেকে। টানা কয়েক মাস খেজুর গাছে হাঁড়ি বাঁধা থেকে শুরু করে রস সংগ্রহ করা এবং তা জ্বাল দিয়ে গুড় বানানো পর্যন্ত পুরো কাজটাই এঁরা করে থাকেন। এঁরা পরিচিত ‘শিউলি’ নামে। নিজেদের পরিচিত জায়গায় যেমন গুড় বিক্রি হয়, পাশাপাশি কলকাতা বা দূরের জেলা থেকেও ক্রেতারা আসেন।

    নলেন গুড়ের চাহিদা বৃদ্ধি 

    শীতের মরশুম শুরু হতেই বাড়ছে নলেন গুড়ের চাহিদা। তবে নলেন গুড় হাতে পেতে সময় আছে বলে দাবি শিউলিদের। তার আগেই বাজার ছেয়েছে নকল নলেন গুড়ে। কিন্তু এই গুড়ে চিনি মেশানো থাকায় তা বেশিদিন স্থায়ী হয় না বলে জানাচ্ছেন শিউলিরা। বীরভূমের (Birbhum) শিউলি যুব্বার আলি মণ্ডল বলেন, “আমি ২০ বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। সাধারণত শীতের মরশুম শুরু হতেই নলেন গুড়ের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সেটা অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেকটাই কম। কারণ এখন সেই ভাবে শীতকালের দেখা মেলেনি বীরভূমে। তাই ঠিক ভাবে গুড় তৈরি হচ্ছে না। তবে আগামী দিনে বিক্রি ভালো হবে বলে আশাবাদী।

    তিনি আরও জানান, মাত্র চার মাস তাঁরা এখানে থাকবেন। সব কিছু বাদ দিয়ে চার মাসে তাঁদের আয় আনুমানিক প্রায় দুই লক্ষ টাকা। চার মাস পর যখন শীতের আমেজ আস্তে আস্তে হারিয়ে যেতে থাকবে, তখন তাঁরা বীরভূম (Birbhum) ছেড়ে নদিয়াতে নিজের জেলায় ফিরে গিয়ে ডাব বিক্রি করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Success Story: শূন্য থেকে শুরু করে ৫০০ কোটির টার্নওভারে! অক্লান্ত পরিশ্রমেরই পুরস্কার?

    Success Story: শূন্য থেকে শুরু করে ৫০০ কোটির টার্নওভারে! অক্লান্ত পরিশ্রমেরই পুরস্কার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিষ্ণু ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যাল কোম্পানি’। নামটা চেনেন? ছোট করে বলি, VICCO। হ্যাঁ, এবার নিশ্চয় চিনতে পেরেছেন? ছোটবেলা থেকেই যে কোম্পানির সঙ্গে আমরা পরিচিত, সেই কোম্পানির কর্ণধার পেনধারকর শূন্য থেকে শুরু করেছিলেন তাঁর জীবন, যাঁর প্রতিষ্ঠানের টার্নওভার এখন ৫০০ কোটির মাত্রা ছাড়িয়ে ফেলেছে (Success Story)। এই সবকিছুর পিছনেই আছে অক্লান্ত পরিশ্রম আর ধৈর্য।

    কীভাবে লক্ষ্যে পৌঁছলেন? (Success Story)

    পেনধারকর মহারাষ্ট্রের নাগরপুর জেলায় তাঁর প্রথম জীবিকা শুরু করেছিলেন একটি মুদির দোকান দিয়ে। ছোট্ট লক্ষ্য, পরিবারের ভরণপোষণ। পরে নিজের জীবিকাকে আরও মজবুত করার জন্য অন্যান্য বেশ কয়েকটি কাজ করেছিলেন (Success Story)। কিন্তু এর পর তিনি সরাসরি পরিবার নিয়ে মুম্বইয়ে পাড়ি দেন। প্রথম মুম্বইয়ের বান্দ্রাতে বসবাস শুরু করলেও শেষ পর্যন্ত পেরেলে চলে যান। সেখানে থাকাকালীন লক্ষ্য করেন, মানুষের মধ্যে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ ও বিদেশী প্রসাধনী পণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই সময়েই তিনি জনপ্রিয় বিদেশী প্রসাধনী ব্র্যান্ডগুলির বিকল্প হিসাবে নিজের ব্র্যান্ড চালু করার সিদ্ধান্ত নেন।

    আয়ুর্বেদিক জ্ঞান কীভাবে? (Success Story)

    নানারকম প্রসাধনী দ্রব্য উৎপাদন করতে আয়ুর্বেদিক জ্ঞান অনিবার্য। তাই নিজস্ব ব্র্যান্ড ভিকো চালু করার আগে আয়ুর্বেদিক বিষয়ক জ্ঞানও পেনধারকরকে অর্জন করতে হয়েছিল। বিভিন্ন প্রাচীন শাস্ত্র অধ্যয়ন করেছিলেন তিনি। তাছাড়া তাঁর শ্যালকের কাছ থেকে নানা ভাবে সাহায্য পেয়েছিলেন, যিনি একজন আয়ুর্বেদিক ওষুধ বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

    VICCO ব্র্যান্ডের প্রথম পথচলা (Success Story) 

    পেনধারকর বাড়ির রান্নাঘরকেই তাঁর পণ্য প্রস্তুতকারী ইউনিট হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন। রান্নাঘর ছাড়াও তাঁর সঙ্গে একটি গোডাউনের ব্যবস্থা করেছিলেন। ১৯৫০ এর দশকে বিদেশি টুথ পেস্টের ব্যবহার তাঁর নজরে আসে। এর পরেই তিনি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে নিজের সম্পূর্ণ দেশীয় আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে তৈরি করেন টুথ পাউডার। যেটি সেই সময় মানুষ মারাত্মক ভাবে পছন্দ করতে থাকেন। পেনধারকর নিজের পণ্যকে মানুষের কাছে আরও বেশি ভাবে পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিজে লোকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করতে থাকেন। যা আস্তে আস্তে এক বিশাল জায়গা করে নেয় মানুষের মনে। চার বছরের মধ্যে তাঁর কোম্পানি এক ভালো জায়গায় পৌঁছে যায়। ১৯৭১ সালে কেশব পেনধারকর মারা যান এবং কোম্পানির সমস্ত দায়ভার তাঁর ছেলে গজানন গ্রহণ করেন। এর পর থেকেই কোম্পানি আরও নানা পণ্যের ওপর গবেষণা করতে থাকে ও নানান প্রসাধনী সামগ্রীও তৈরি করেছিল। সেই সময়েই তৈরি হয় VICCO-র দেশীয় আয়ুর্বেদিক ক্রিম, যেটি সম্পূর্ণ হলুদের গুণে সমৃদ্ধ ছিল। এর পর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য VICCO সুগার ফ্রি পেস্ট, মাল্টিপারপাস আয়ুর্বেদিক ক্রিম, পাউডার প্রভৃতির উৎপাদন শুরু হয় (Success Story)।

    বর্তমানের VICCO

    বর্তমানে কেশব পেনধারকরের তৃতীয় প্রজন্ম সঞ্জীব পেনধারকর কোম্পানির দায়ভার গ্রহণ করেছেন। আজও কোম্পানি সম্পূর্ণ দেশীয় পদ্ধতিতে তাদের নিজস্ব পণ্য উৎপাদন করে চলছে। যা এখন শুধু ভারতবর্ষ নয়, গোটা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে (Success Story)। কোম্পানির মানও পৌঁছে গিয়েছে আকাশছোঁয়া জায়গায়। ২০২৩ হওয়া শেষ অর্থবর্ষে কোম্পানির ৫০০ কোটি টাকারও বেশি আয় হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dr Zulekha Daud: বাবা ছিলেন দিনমজুর, অদম্য চেষ্টা ও সংগ্রামই পৌঁছে দিল অর্থ ও খ্যাতির শিখরে!

    Dr Zulekha Daud: বাবা ছিলেন দিনমজুর, অদম্য চেষ্টা ও সংগ্রামই পৌঁছে দিল অর্থ ও খ্যাতির শিখরে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফলতা অর্জন করার রাস্তাটা কিন্তু মোটেও সহজ নয়, থাকে অনেক চড়াই-উতরাই। আর এইসব কাটিয়েই মানুষ তার সফলতার শিখরে পৌঁছাতে পারে। আজ এই প্রতিবেদনে এমন একজন লড়াকু মহিলার (Dr Zulekha Daud) সম্বেন্ধে জানব, যিনি নিজেকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে গিয়েছেন। যাঁকে আজ এক ডাকে গোটা বিশ্ব চেনে। তাঁর নাম ডক্টর জুলেখা দাউদ। যিনি বর্তমানে একজন ভারতীয় ধনী মহিলা হিসেবেও পরিচিত।

    কে এই ডাঃ জুলেখা দাউদ (Dr Zulekha Daud)?

    ডাঃ জুলেখা দাউদ এমনই একজন নারী, যিনি নিজেকে প্রায় শূন্য থেকে উঠিয়ে নিয়ে এসে বর্তমানে ভারতীয় ধনী মহিলার তকমা পেয়েছেন, সম্পূর্ণ নিজের অদম্য চেষ্টা ও সংগ্রামের মাধ্যমে। তাঁর কর্মকাণ্ডের জন্য আজ তিনি সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছেন। ৮৪ বছর বয়সী ডাঃ জুলেখা দাউদ (Dr Zulekha Daud) মহারাষ্ট্রের নাগপুরে একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আজ তিনি দুবাইয়ে বসবাসকারী ভারতীয় ধনী মহিলা হিসেবে পরিচিত। জুলেখার বাবা একজন দিনমজুরের কাজ করতেন। অভাবী সংসারে থেকেও জুলেখা নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যান এবং একজন চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ডাক্তারি পড়া শেষ হতেই ১৯৬৪ সালে তিনি আরব আমিরশাহী যান তাঁর কর্মসূত্রে। এই সময় তিনি প্রথম ভারতীয় মহিলার আখ্যা পান যিনি প্রথমবার ভারত থেকে আরব আমিরশাহীতে ডাক্তারি প্র্যাকটিসের  জন্য যান। দুবাইয়ে তিনি প্রায় ১০,০০০ প্রসূতির ডেলিভারি করেছেন। কিন্তু এখানেই থেমে থাকেননি।

    জুলেখা হাসপাতাল গ্রুপ

    ১৯৯২ সালে তিনি প্রতিষ্ঠিত করেন জুলেখা হাসপাতাল গ্রুপ। ৬০ বছর আগে জুলেখা যখন দুবাইয়ে তার চিকিৎসা জীবন শুরু করেন, তখন দুবাইয়ের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে পরিস্থিতি ও সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখে তিনি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠা করেন জুলেখা হসপিটাল গ্রুপের। তিনি জুলেখা হসপিটাল গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন।

    ডাঃ জুলেখা দাউদের (Dr Zulekha Daud) সাফল্য

    ২০১৯ সালে তিনি প্রবাসী ভারতীয় সম্মান পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন। সম্প্রতি ফোর্বসের মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ ১০০ জন ধনী ব্যক্তির তালিকায় তিনি (Dr Zulekha Daud) স্থান পেয়েছেন। তাঁর হসপিটাল গ্রুপের বর্তমান বার্ষিক আয় প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় ৩০০০ কোটির কাছাকাছি। শুধু দুবাই নয়, ভারতেও তাঁর এই জুলেখা হসপিটাল গ্রুপ সাশ্রয়ী মূল্যে সর্বসাধারণকে চিকিৎসা প্রদান করেছে। নাগপুরে একটি টপ মেডিক্যাল সেন্টার খোলার জন্য ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক থেকে তিনি ১৯৮ কোটি টাকা পেয়েছেন ও নিজের গ্রুপ থেকে ২০ কোটি টাকা প্রদান করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • WB Govt Job: রাজ্য পুলিশে সাব ইন্সপেক্টর পদে চাকরির ব্যাপক সুযোগ, আজই আবেদন করুন

    WB Govt Job: রাজ্য পুলিশে সাব ইন্সপেক্টর পদে চাকরির ব্যাপক সুযোগ, আজই আবেদন করুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি সরকারি চাকরি (WB Govt Job) করতে চান? তাহলে আজই নজর রাখুন এই বিজ্ঞপ্তিতে। রাজ্য পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ শুরু হয়েছে। সব কিছু জেনে আবেদন করুন। আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে গত অগাস্টের ২৯ তারিখ থেকে। তাই দেরি না করে আজই আবেদন করুন।

    কোন সাইটে আবেদন করতে হবে (WB Govt Job)?

    পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুলিশের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা যাবে। আগ্রহী প্রার্থীরা wbpolice.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।

    বিজ্ঞাপনে কী বলা হয়েছে?

    রাজ্য পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর পদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাব ইন্সপেক্টর, সাব ইন্সপেকট্রেস আনআর্মড ব্রাঞ্চ এবং কলকাতা পুলিশের সার্জেন্ট পদে কর্মী নিয়োগ (WB Govt Job) করা হবে। মোট শূন্য পদের সংখ্যা হল ১৬৯। এই আবেদন জমা করার শেষ তারিখ হল ১৮ সেপ্টেম্বর। বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এই পদে আবেদন করছেন, এমন প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ২০ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে। এছাড়াও সংরক্ষিত পদের জন্য বয়সে কিছুটা ছাড় মিলবে। শূন্য পদের জন্য প্রতিমাসে বেতন হবে ৩২১০০ থেকে ৮২৯০০ টাকা পর্যন্ত। জেনারেল বিভাগের জন্য আবেদন ফি ২৭০ টাকা এবং তফশিলি জাতি এবং উপজাতির জন্য ফি ২০ টাকা।

    যোগ্যতা

    আবেদনকারী (WB Govt Job) প্রার্থীদের যোগ্যতা হিসাবে বলা হয়েছে, যে কোনও বিষয়ে স্নাতক হতে হবে। ভারতীয় নাগরিক হতে হবে আবেদনকারীকে। বাংলা ভাষায় লিখতে পড়তে জানতে হবে। শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকতে হবে। কলকাতা পুলিশের আনআর্মড শাখায় কেবল মহিলা আবেদনকারীদের আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কীভাবে হবে নিয়োগ?

    শূন্য পদের নিয়োগের জন্য প্রথমে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা হবে মোট ৯০ মিনিটে ২০০ নম্বরের। পরীক্ষা বাংলা এবং ইংরেজি মাধ্যমে নেওয়া হবে। পাশ করলে শরীরিক পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে  নিয়োগপত্র (WB Govt Job) দেওয়া হবে।

    আবেদনের পদ্ধতি

    আবেদনকারী পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ ওয়েবসাইট ttps://wbpolice.gov.in, কলকাতা পুলিশের ওয়েবসাইট kolkatapolice.gov.in এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটে https://prb.wb.gov.in আবেদন (WB Govt Job) করতে পারবেন।

    নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে আবেদন করতে পরবেন

    প্রথেম ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

    এরপর হোমপেজে রিক্রুটমেন্ট বাটনে ক্লিক করতে হবে।

    এরপর নিয়োগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে হবে।

    এরপর একটি নতুন পেজে যেতে হবে।

    তারপর আবেদনপত্র ক্লিক করে সব পূরণ হবে।

    প্রয়োজনীয় একধিক তথ্য আপলোড করতে হবে।

    এবার আবেদনের টাকা জমা করতে হবে।

    এরপর জমা করে চূড়ান্ত প্রিন্ট আউট নিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    Rozgar Mela: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ২৮ অগাস্ট রোজগার মেলার (Rozgar Mela) মধ্য দিয়ে ৫১ হাজারেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। দেশের ৪৫টি স্থানে এই রোজগার মেলার আয়োজন করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২২ সাল থেকেই নরেন্দ্র মোদির সরকারের উদ্যোগে শুরু হয়েছে রোজগার মেলা (Rozgar Mela)। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দফতরের চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হচ্ছে, রোজগার মেলার (Rozgar Mela) মধ্য দিয়ে।

    কী বললেন নরেন্দ্র মোদি?

    রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) এদিন যুবকদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে বাছাই প্রক্রিয়ায় গতি ত্বরান্বিত হয়েছে। আধাসামরিক বাহিনীতে হওয়া পরীক্ষাটি এখন ১৩টি স্থানীয় ভাষায় (Rozgar Mela) নেওয়া হচ্ছে। এই নিয়োগের ফলে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার হবে।’’ 
    প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘এক্ষেত্রে আপনারা উত্তরপ্রদেশকে উদাহরণ হিসেবে দেখতেই পারেন। এক সময় এই রাজ্য উন্নয়নের দিক থেকে অনেক পিছিয়ে ছিল এবং অপরাধের দিক থেকে অনেক এগিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় উত্তরপ্রদেশ উন্নয়নের নতুন উচ্চতাকে ছুঁয়েছে।’’

    কোন কোন দফতরে (Rozgar Mela) চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়?

    এদিনের চাকরি মেলাতে (Rozgar Mela) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স, সশস্ত্র সীমাবল, অসম রাইফেলস, সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স, ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ এই সমস্ত দফতরের নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি দিল্লি পুলিশেরও নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। ২০২২ সালেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল যে দেড় বছরে ১০ লাখ যুবক-যুবতীকে নিয়োগ করা হবে সরকারের বিভিন্ন দফতরে (Rozgar Mela)। পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত আটটি রোজগার মেলার আয়োজন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং তাতে চাকরি মিলেছে পাঁচ লাখের বেশি যুবকের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • HAL Recruitment 2023: হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড নিয়ে এল চাকরির বড় খবর

    HAL Recruitment 2023: হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড নিয়ে এল চাকরির বড় খবর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি চাকরির জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নিচ্ছেন অনেকেই। এবার চাকরির বড় খবর নিয়ে এল হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL Recruitment 2023)। উচ্চশিক্ষার পর সরকারি চাকরি পেতে তাই নজর রাখতে পারেন এই সংস্থার বিজ্ঞাপনের দিকে। এখানে চাকরির সুযোগ রয়েছে প্রচুর, বিভিন্ন ক্ষেত্রে রয়েছে শূন্যপদ। আবেদন করার শেষ তারিখ ২৩ অগাস্ট। আগ্রহীরা জেনে নিন, কীভাবে আবেদন করবেন।

    কী রয়েছে বিজ্ঞাপনে (HAL Recruitment 2023)?

    হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের (HAL Recruitment 2023) বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শিক্ষানবিশ পদের জন্য কর্মী নিয়োগ করা হবে। www.mhrdnats.gov.in এবং www.apprenticeshipindia.gov.in ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে এই সংস্থার। স্নাতকরা প্রথম সাইটে এবং আইটিআই প্রার্থীরা দ্বিতীয় সাইটে আবেদন করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, মোট শূন্যপদ ৬৪৭। যার মধ্যে ১৮৬ টিতে গ্র্যাজুয়েট অ্যাপ্রেন্টিস, ১১১ টিতে ডিপ্লোমা অ্যাপ্রেন্টিস, ৩৫০ টিতে আইটিআই অ্যাপ্রেন্টিস নিয়োগ করা হবে। যাঁরা স্নাতক, ডিপ্লোমা, আইটিআইতে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, তাঁরাই আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া সায়েন্স, আর্টস, কমার্স থেকেও অনেকে আবেদন করতে পারবেন। মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড টেলি কমিউনিকেশন, এরোনটিক্যাল, ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, হোটেল ম্যানেজমেন্ট এবং নার্সিং ডিপ্লোমা করেছেন, এমন প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। অবশ্যই প্রার্থীদের  ২০২২-২৩ সালের মধ্যে স্নাতক হতে হবে। আর যাঁরা ডিপ্লমা নিয়ে আবেদন করবেন তাঁদের ক্ষেত্রেও ২০২২-২৩ এর মধ্যেই কমপ্লিট থাকতে হবে। স্নাতক অ্যাপ্রেন্টিসদের বেতন হবে মাসে ৯ হাজার, টেকনিশিয়ানরা ৪ হাজার এবং আইটিআই অ্যাপ্রেন্টিসরা ৪ হাজার টাকা পাবেন। 

    কীভাবে আবেদন করতে পারবেন?

    বিজ্ঞাপ্তির নিয়ম অনুযায়ী যোগ্য প্রার্থীরাই আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, লিঙ্গ, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর, জন্মের সার্টিফিকেট, ই-মেইল, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক, ডিপ্লোমা, টেকনিক্যাল সার্টিফিকেট, ছবি, সই, মার্কশিট দিয়ে (HAL Recruitment 2023) আবেদন করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Success Story: শুধু গরুর দুধ ও গোবর বিক্রি করেই কোটিপতি! পড়ুন সেই উত্তরণের কাহিনি

    Success Story: শুধু গরুর দুধ ও গোবর বিক্রি করেই কোটিপতি! পড়ুন সেই উত্তরণের কাহিনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক ভারতীয় নিজের জীবনে সাফল্য নিয়ে আসার তাগিদে ব্যবসাকেই উপার্জনের মূল পথ হিসাবে বেছে নেন। সঠিক ব্যবসা মানুষকে এনে দিতে পারে চরম সাফল্য, আর এই ব্যবসা অনেক ধরনেরই হতে পারে। কিন্তু কখনও শুনেছেন, গরুর গোবর ও দুধ বিক্রি করে কোটিপতি হয়েছেন কেউ? এই প্রতিবেদনে এমন একজনের সম্পর্কে জানব, যিনি এই অসম্ভবকে সম্ভব (Success Story) করে দেখিয়েছেন, আর নিজেকে নিয়ে গেছেন উন্নতির চরম শিখরে। শুধু গরুর দুধ ও গোবর বিক্রি করেই হয়েছেন কোটিপতি। আর তাঁর নাম প্রকাশ ইমডে।

    কীভাবে এই সাফল্য (Success Story) পেলেন?

    প্রকাশ ইমডে একজন কৃষক। ১৯৮৮ সালে প্রথম দুধ বিক্রির মাধ্যমে শুরু করেন তাঁর ব্যবসা। সেই সময় তাঁর মাত্র একটি গরু ছিল। তাছাড়া ছিল ৪ একর জমি। তিনি মহারাষ্ট্রের সোলাপুরের এক কৃষক। সেই সময় এলাকায় চাষের জলের চরম ঘাটতি দেখা দেওয়ায় চাষবাসের ক্ষেত্রে চরম অসুবিধায় পড়েন তিনি। এই কারণেই তিনি চাষ ছেড়ে গরু পালন করতে শুরু করেন এবং গরুর দুধের ব্যবসা শুরু করেন। এই ব্যবসায় আস্তে আস্তে উন্নতি করতে শুরু করেন। এতে অনুপ্রাণিত হয়ে আরও বেশি গরু পালন করতে শুরু করেন। এখন তাঁর ফার্মে প্রায় ১৫০ টি গরু পালন করছেন, এর থেকে প্রায় ১০০০ লিটার দুধ উৎপাদন করেন তিনি (Success Story)। ফার্মে জন্ম নেওয়া বাছুর এবং বয়স বেড়ে যাওয়া গরুগুলিকে তিনি কখনই বিক্রি করেন না বরং তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে এই গরু এবং বাছুরগুলির সব দিক থেকে যত্ন নেন ও গোয়াল ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্বও নেন।

    অভিনব ব্যবসায় সাফল্য (Success Story) আর তাতেই কোটিপতি

    এই অদম্য ইচ্ছা শক্তি, ধৈর্য প্রকাশ ইমডেকে সাধারণ কৃষক থেকে আজ এক ধনবান ব্যক্তিত্বে (Success Story) পরিণত করেছে। প্রকাশ বর্তমানে তাঁর নিজস্ব একটি ১ কোটি টাকা ব্যয়ে বৃহৎ বাংলো তৈরি করেছেন। যে বাংলোর ভালবেসে নাম রেখেছেন “গোধন নিবাস”। প্রকাশ হয়ে উঠেছেন সবার চোখের মণি, সবাই ভালোবেসে তাঁকে “বাপু” বলেও ডাকেন। তাঁর দিনের শুরু হয় গো মাতার পুজো দিয়ে। বাংলোর ছাদে একটি বিশালাকার দুধের ক্যান এবং গরুর মূর্তি স্থাপন করেছেন, যা এখন সবার নজর কাড়ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে, বড় বড় ডিগ্রি নিয়ে চাকরির (Employment) জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এরকম অসহায় যুবক-যুবতীর সংখ্যা এ রাজ্যে যত দিন যাচ্ছে, বেড়েই চলেছে। এঁদেরই মধ্যে কেউ কেউ মনের জোর নিয়ে নেমে পড়েছেন ব্যবসায়, খুলে ফেলেছেন চায়ের দোকান, হোটেল, এমনকি রাস্তার ধারে বসে সবজিও বেচছেন। রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকরির করুণ চিত্র একটা প্রজন্মকে ক্রমশ যেন হতাশার অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছে। তবুও মনের জোর এবং লেগে থাকার মানসিকতা নিয়ে যাঁরা নিজে কিছু করার জন্য জীবনযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, তাঁদেরই একজন হলেন রিয়া। আসুন, জেনে নিই তাঁর লড়াইয়ের কাহিনি।

    কীভাবে এগিয়ে চলেছেন রিয়া?

    নদিয়ার কৃষ্ণনগর শক্তিনগরের বাসিন্দা রিয়া বিশ্বাস। বাংলায় এমএ পাশ করে আর পাঁচজন শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীর মতো তিনিও টিউশনকেই একমাত্র বেঁচে থাকার রসদ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই বুঝলেন, শুধু এই দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। তাই এর পাশাপাশি নিজের হাতে তৈরি করতে শুরু করলেন বিভিন্ন ধরনের জুয়েলারি। এমএ পাশ করার পর থেকেই চেষ্টা করছেন চাকরির (Employment)। কিন্তু ভাগ্য বিরূপ। তাই নিজের হাতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করেন এই সমস্ত অলংকার। এখন ‌যে কোনও উৎসবের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে তোলা ট্রেন্ড। তাই সামনেই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের পতাকার রঙের বিভিন্ন কারুকার্য এবং নকশা করা জুয়েলারি তৈরি করে বিক্রি করছেন তিনি। কোনও দোকানে নয়, সমস্ত জিনিসপত্র কিনে এনে বাড়িতে বসেই সেই সমস্ত জুয়েলারি বানিয়ে সরাসরি খরিদ্দারের কাছে বিক্রি করেন তিনি। শুধু স্বাধীনতা দিবসই নয়, আসন্ন বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো উপলক্ষেও বিভিন্ন ধরনের আধুনিক জুয়েলারি বানিয়ে বিক্রি করছেন। প্রথম দিকে সাধারণত শখের বসেই তিনি এই জুয়েলারি বানান। তবে ধীরে ধীরে তাঁর এই জুয়েলারির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন জায়গায়। নিজের ইচ্ছাশক্তি ও অদম্য জেদ থেকেই নিজের সঙ্গে আরও মানুষকে কর্মসংস্থান করে দেওয়ার আশায় রয়েছেন তিনি। কম পুঁজিতে অধিক লাভ এই ব্যবসায়। তাই অন্যদেরও স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন রিয়া।

    কী বলছেন রিয়া?

    এ বিষয়ে রিয়া বিশ্বাস বলেন, চাকরি (Employment) না পেয়ে প্রথমে নেশা হিসেবে কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীকালে বাবা মারা যাওয়ার পর আর্থিক সংকটের কারণে এটা পেশায় পরিণত হয়। বাড়িতে দাদা রয়েছে, তিনিও কাজ করেন। কিন্তু তাঁর নিজস্ব সংসার রয়েছে। সেই কারণে কিছুটা যদি সবাইকে সাহায্য করতে পারি আর্থিক দিক থেকে, তার প্রচেষ্টাই চালাচ্ছি আমি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Virji Vora: মুঘল আমলে বিশ্বের সবচেয়ে ধনীর তকমা পেয়েছিলেন এক ভারতীয়! কে তিনি?

    Virji Vora: মুঘল আমলে বিশ্বের সবচেয়ে ধনীর তকমা পেয়েছিলেন এক ভারতীয়! কে তিনি?

    মাধ্যম বাংলা নিউজ: মধ্যযুগ থেকেই ভারত ব্যবসার একটি অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। আর এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অনেক ধনী ব্যবসায়ী, বণিক, মহাজনরা। এঁরাই বিভিন্ন সম্প্রদায় ও অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলে ভারতীয় ব্যবসার দিকটিকে উচ্চতার শিখরে পৌঁছে দিয়েছিলেন। বর্তমান ভারতের কিছু ধনী ব্যবসায়ীর নাম মাথায় আনলে প্রথম সারিতে যাঁদের নাম আসে, তাঁরা হলেন মুকেশ আম্বানি, রতন টাটা, গৌতম আদানি প্রমুখ। কিন্তু আপনি কি জানেন স্বাধীনতার কয়েকশো বছর আগে এমন এক ভারতীয় ব্যবসায়ী ছিলেন, যিনি কিনা বর্তমানের আম্বানি, টাটা, আদানির থেকেও কয়েকগুণ সম্পত্তির অধিকারী ছিলেন। সেই সময় তিনি (Virji Vora) ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির মধ্যে একজন। তাঁর নাম বীরজি ভোরা।

    কে এই বীরজি ভোরা (Virji Vora)? কী পরিচয় তাঁর?

    বীরজি ভোরা মুঘল যুগে তৎকালীন সুরাটের একজন ভারতীয় বণিক (Virji Vora) ছিলেন। জন্ম ১৫৯০ এর দশকে, ১৬১৯ থেকে ১৬৭০, মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ব্যবসার সঙ্গেই যুক্ত ছিলেন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ফ্যাক্টরি রেকর্ডস তাঁকে সেই সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী আখ্যা দিয়েছিল।

    বীরজি ভোরা (Virji Vora) কোন কোন ব্যবসার সাথে যুক্ত ছিলেন?

    বীরজি ভোরা (Virji Vora) একজন খুচরো ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি তৎকালীন সময়ে সোনা, মরিচ, এলাচ ছাড়াও অনেক এরকম দামী পণ্যের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সেই সময় তিনি প্রায় ৮০ লক্ষ টাকার সম্পদের মালিক ছিলেন, যা মুদ্রাস্ফীতির হিসেব ধরলে বর্তমান ভারতের ধনী ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানির সম্পত্তির থেকেও প্রায় কয়েকগুণ বেশি ছিল। তাঁর ব্যবসার পদ্ধতি ছিল অনন্য, যা তাঁকে সাফল্যের জায়গায় পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল।

    কী ছিল তাঁর (Virji Vora) ব্যবসার পদ্ধতি?

    সঠিক ব্যবসা পদ্ধতি যে কোনও মানুষকে তাঁর সাফল্যে নিয়ে যেতে বিপুলভাবে সাহায্য করে। বীরজি ভোরা (Virji Vora) সেরকম নিজস্ব ব্যবসা পদ্ধতির সাহায্যেই সেই সময়ের সব থেকে ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছিলেন। ১৬১৯ থেকে ১৬৬৮ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশদের সঙ্গে একচেটিয়া ব্যবসা করে গেছেন, তাঁর এই ব্যবসার পদ্ধতিও ছিল অনেকটাই আলাদা। কোনও পণ্য বিক্রি করার আগে তিনি সেই পণ্যের সমস্ত স্টক নিজে ক্রয় করে নিতেন। এর পর একচেটিয়া বিপুল অর্থ লাভ রেখে সেই পণ্য তিনি বিক্রয় করতেন। এতে তাঁর অর্থ লাভ হত পাহাড় সমান। এছাড়াও তিনি নিজে মহাজন হিসেবেও কাজ করতেন। সেই সময়ের বড় বড় ব্যবসায়ীকে তিনি অনেক টাকা ঋণ দিতেন। ইংরেজরাও তাঁর কাছ থেকে টাকা ধার নিতেন। মুঘল যুগে সম্রাট ঔরঙ্গজেব দাক্ষিণাত্য জয়ের যুদ্ধের সময় অর্থ সংকটে ভুগছিলেন। সেই সময় নিজের দূত পাঠিয়ে স্বয়ং বীরজি ভোরার কাছে টাকা ধার চেয়ে পাঠান, যা ভাবলে অবাক হতে হয়। তাছাড়াও তিনি মুঘল সম্রাট শাহজাহানকেও ৪ টি আরবি ঘোড়া উপহার স্বরূপ পাঠিয়ে ছিলেন।

    এত সাফল্যের মাঝেও ব্যর্থতা পিছু ছাড়েনি বীরজি ভোরার (Virji Vora), কী এমন ঘটেছিল?

    এই মহান সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতাও তাঁর (Virji Vora) জীবনে এসেছিল। ১৬৬৪ সালে সুরাটে একবার উপস্থিত হন ছত্রপতি শিবাজি। সেই সময় বীরজির বাড়ি, গুদাম একদম ধ্বংস করে দিয়েছিলেন মারাঠা সম্রাটের সৈনিকরা। তাঁর সাথে প্রচুর পরিমাণে টাকা, হিরে, মুক্তসহ বিভিন্ন দামি পণ্য লুট করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু এর পরেও বীরজি নিঃস্ব হয়ে পড়েননি, সুরাটের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিল তাঁর সম্পত্তি। কিন্তু আবার ১৬৭০ সালে ফের শিবাজি সুরাটে আক্রমণ করেন। সেই সময় আবার ক্ষতির মুখে পড়েন বীরজি। এই বছরই মৃত্যু হয় বীরজি ভোরার। কিন্তু আজও তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ী ব্যক্তির আখ্যা নিয়ে বেঁচে আছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • TNPSC: ফুড ডেলিভারি পার্টনার থেকে পিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ! উচ্ছ্বাসে ভাসল নেট দুনিয়া

    TNPSC: ফুড ডেলিভারি পার্টনার থেকে পিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ! উচ্ছ্বাসে ভাসল নেট দুনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কঠোর অধ্যবসায়, প্রবল মনের জোর এবং সর্বোপরি জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ের মানসিকতা। এসব থাকলে কেউ যে কোন উচ্চতায় (TNPSC) পৌঁছাতে পারে, তার উদাহরণ কম নেই। বেকারত্বের জ্বালা থেকে মুক্তি পেতে একদিকে যেমন উচ্চ শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের অনেকেই চায়ের দোকান খুলে বসছেন, রাস্তায় বসে সবজি বিক্রি করছেন, ঠিক তার উল্টো পথে হেঁটে অনেকের কাছেই উদাহরণযোগ্য হয়ে উঠেছেন তামিলনাড়ুর জিগনেশ। তাঁর উত্থানের কাহিনি একদিকে যেমন চমকপ্রদ, অন্যদিকে অনুপ্রেরণারও। অনেকের কাছে মনে হতে পারে স্বপ্ন। না, এখানে স্বপ্নের কিছু নেই, পুরোটাই বাস্তব।

    খবর (TNPSC) প্রকাশ্যে আনল ফুড ডেলিভারি সংস্থাই

    জিগনেশ ছিলেন দেশের একটি প্রথম সারির ফুড ডেলিভারি কোম্পানির ডেলিভারি পার্টনার। শিক্ষিত হয়েও চাকরি না মেলায় এই পথই বেছে নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর চোখ-মুখ ছিল স্বপ্নে ভরা। জীবনে আশা কখনও ছেড়ে দেননি। তাই কাজের ফাঁকে চালিয়ে গিয়েছেন পড়াশোনা। আর তাতেই হল স্বপ্নপূরণ। তামিলনাড়ুর পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ (Clear) হয়েছেন তিনি। ফলে তাঁর বাড়িতে যে খুশির বন্যা বয়ে যাবে, এটা প্রত্যাশিত, স্বাভাবিকও। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে এই খবর প্রকাশ্যে এনেছে ওই ফুড ডেলিভারি সংস্থাই। তারাই ট্যুইটারে জানিয়েছে, তাদের এই ডেলিভারি পার্টনারের সাফল্যের খবর। তারা লিখেছে, জিগনেশের জন্য একটা লাইক দিন, যিনি কিনা আমাদের ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে কাজ করে তামিলনাড়ু পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (TNPSC) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। সঙ্গে রয়েছে হার্টের সাইন। একটি ছবিও দেওয়া হয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে, বাবা-মায়ের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন এই কৃতী।

    উচ্ছ্বসিত নেটাগরিকরা

    এই পোস্টটি দেখার পর থেকেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছেন নেটাগরিকরা। কিছুক্ষণের মধ্যেই তা দেখেছেন, এমন মানুষের সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার। লাইক পড়ে যায় প্রায় পাঁচ হাজার, রি-ট্যুইট করেন অনেকে। তাঁর এই সাফল্যে (TNPSC) সকলেই তাঁকে অভিনন্দন জানান। একজন লিখেছেন, জিগনেশ তাহলে এবার থেকে অর্ডারে সই করবেন। আরেকজন লিখেছেন, অভাবনীয় সাফল্য। তৃতীয় জনের মন্তব্য, জীবনে এরকমই ডেডিকেশন দরকার। মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল সেই পোস্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share