Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • TNPSC: ফুড ডেলিভারি পার্টনার থেকে পিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ! উচ্ছ্বাসে ভাসল নেট দুনিয়া

    TNPSC: ফুড ডেলিভারি পার্টনার থেকে পিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ! উচ্ছ্বাসে ভাসল নেট দুনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কঠোর অধ্যবসায়, প্রবল মনের জোর এবং সর্বোপরি জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ের মানসিকতা। এসব থাকলে কেউ যে কোন উচ্চতায় (TNPSC) পৌঁছাতে পারে, তার উদাহরণ কম নেই। বেকারত্বের জ্বালা থেকে মুক্তি পেতে একদিকে যেমন উচ্চ শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের অনেকেই চায়ের দোকান খুলে বসছেন, রাস্তায় বসে সবজি বিক্রি করছেন, ঠিক তার উল্টো পথে হেঁটে অনেকের কাছেই উদাহরণযোগ্য হয়ে উঠেছেন তামিলনাড়ুর জিগনেশ। তাঁর উত্থানের কাহিনি একদিকে যেমন চমকপ্রদ, অন্যদিকে অনুপ্রেরণারও। অনেকের কাছে মনে হতে পারে স্বপ্ন। না, এখানে স্বপ্নের কিছু নেই, পুরোটাই বাস্তব।

    খবর (TNPSC) প্রকাশ্যে আনল ফুড ডেলিভারি সংস্থাই

    জিগনেশ ছিলেন দেশের একটি প্রথম সারির ফুড ডেলিভারি কোম্পানির ডেলিভারি পার্টনার। শিক্ষিত হয়েও চাকরি না মেলায় এই পথই বেছে নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর চোখ-মুখ ছিল স্বপ্নে ভরা। জীবনে আশা কখনও ছেড়ে দেননি। তাই কাজের ফাঁকে চালিয়ে গিয়েছেন পড়াশোনা। আর তাতেই হল স্বপ্নপূরণ। তামিলনাড়ুর পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ (Clear) হয়েছেন তিনি। ফলে তাঁর বাড়িতে যে খুশির বন্যা বয়ে যাবে, এটা প্রত্যাশিত, স্বাভাবিকও। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে এই খবর প্রকাশ্যে এনেছে ওই ফুড ডেলিভারি সংস্থাই। তারাই ট্যুইটারে জানিয়েছে, তাদের এই ডেলিভারি পার্টনারের সাফল্যের খবর। তারা লিখেছে, জিগনেশের জন্য একটা লাইক দিন, যিনি কিনা আমাদের ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে কাজ করে তামিলনাড়ু পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (TNPSC) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। সঙ্গে রয়েছে হার্টের সাইন। একটি ছবিও দেওয়া হয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে, বাবা-মায়ের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন এই কৃতী।

    উচ্ছ্বসিত নেটাগরিকরা

    এই পোস্টটি দেখার পর থেকেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছেন নেটাগরিকরা। কিছুক্ষণের মধ্যেই তা দেখেছেন, এমন মানুষের সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার। লাইক পড়ে যায় প্রায় পাঁচ হাজার, রি-ট্যুইট করেন অনেকে। তাঁর এই সাফল্যে (TNPSC) সকলেই তাঁকে অভিনন্দন জানান। একজন লিখেছেন, জিগনেশ তাহলে এবার থেকে অর্ডারে সই করবেন। আরেকজন লিখেছেন, অভাবনীয় সাফল্য। তৃতীয় জনের মন্তব্য, জীবনে এরকমই ডেডিকেশন দরকার। মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল সেই পোস্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mangla Haat: মঙ্গলাহাটে পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান, পুজোর মুখে মাথায় হাত ব্যবসায়ী, কারিগরদের

    Mangla Haat: মঙ্গলাহাটে পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান, পুজোর মুখে মাথায় হাত ব্যবসায়ী, কারিগরদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত হাওড়ার মঙ্গলাহাট (Mangla Haat)। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে হাজারের বেশি দোকান। পুজোর আগে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা। মাথায় হাত হাটের উপর নির্ভরশীল ব্যবসায়ী, দর্জি ও অন্যান্য কারিগরদের। তাঁরা ভেবে পাচ্ছেন না, কী ভাবে এই ক্ষতি পূরণ করবেন।

    পুজো এলেই বাড়ে ব্যস্ততা (Mangla Haat)

    হাওড়ায় ঘরে ঘরে তৈরি হয় নানা রঙের পোশাক। দিন-রাত কাজ করে চলেছেন দর্জি, কারিগররা। হাওড়ার বাঁকড়া, উনসানি, ডোমজুড়, জগৎবল্লভপুর, পাঁচলা ও উলুবেড়িয়ায় বাড়ি বাড়ি দেখা যায় এই ছবি। পুজো এলে তাঁদের বাড়ে ব্যস্ততা। হাওড়ার মঙ্গলাহাটে (Mangla Haat) যে পোশাক আসে, তা তৈরির শিল্পের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন কয়েক লক্ষ শ্রমিক। বড় বড় দোকান থেকে কাপড় এনে তৈরি হয় জামা-প্যান্ট, সালওয়ার, ফ্রক। কেউ পোশাকে ডিজাইন করেন, কেউ কাপড় কাটেন, কেউ সেলাই করেন, আবার কেউ জামায় বোতাম বসান। অনেকে আবার প্যাকিংয়ের কাজ করেন। এটাই একমাত্র উপার্জনের পথ। তাই রুটি-রুজির টানে পুরুষদের সঙ্গে হাত লাগান বাড়ির মহিলারাও।

    কী বলছেন ব্যবসায়ী এবং কারিগররা (Mangla Haat)

    মঙ্গলাহাটে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে রাতের ঘুম উড়েছে পোশাক ব্যবসায়ীদের। এরকমই এক ব্যবসায়ী শ্যামসুদ্দিন পিয়াদা বলেন, আমরা কী ভাবে সংসার চালাব, ভেবে পাচ্ছি না। পুজোর জন্য অনেক মাল তৈরি হয়ে গেছে। এত কাজ হয়ে গেছে, এদের পয়সা কী করে দেব, মাল বেচব কী করে, সেই নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছি। তিনি বলেন, তাঁর ৪০ বছরের পুরনো দোকান (Mangla Haat)। এখানে ১৫-১৬ জন দর্জি আছে। এখন মাল বিক্রি না হলে তাঁদের বেতন দেব কী ভাবে, সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। দর্জি কারিগর শেখ হাবিব বলেন, ‘কী করে চলবে আমাদের? কী করে খাব? ছোট ছোট বাচ্চা রয়েছে। তিনি বলেন, আমরা ২-৩ জন ওস্তাগারে কাজ করি। হাওড়া হাটে এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে, এখন তাঁদের মাল বিক্রি হচ্ছে না। খুব চিন্তায় পড়ে গেছি কী করব, কোথায় মাল বিক্রি করব।

    সবাই তাকিয়ে সরকারের দিকে

    বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে গেছে মঙ্গলাহাট (Mangla Haat)। হাট আবার কবে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে, জানা নেই কারও। সামনে পুজো। এই পরিস্থিতিতে সরকারের দিকে তাকিয়ে ব্য়বসায়ী, দর্জি ও কারিগররা। দর্জিমিস্ত্রি সাহেব আলি পিয়াদা বলেন, এই মাল তাঁদের  হাটে যায় প্রতি সপ্তাহে। হাট পুড়ে গেছে। মাল আর হাটে যাবে না। ওস্তাগর আমাদের পয়সা দিতে পারবেন না। এই করে আমরা খাই। কী করে আমাদের সংসার চলবে। ওস্তাগররা এখন কিছু বলছে না। দিদি তো গিয়েছিল দেখলাম। দিদির উপর আশা আছে।

    পুজো আসছে। এই সময় ঘরে ঘরে কাজ যখন বাড়ার কথা, তখন অগ্নিকাণ্ড কেড়ে নিয়েছে সব কিছু। পুজোর আগে কবে আবার আগের ছন্দে ফিরবে মঙ্গলাহাট, সেই অপেক্ষায় সকলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Tradition: প্রবীণ প্রভাসবাবুর এখনও জীবিকা বাংলার ঐতিহ্যের সেই তালপাতার হাতপাখা!

    Bengal Tradition: প্রবীণ প্রভাসবাবুর এখনও জীবিকা বাংলার ঐতিহ্যের সেই তালপাতার হাতপাখা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা সময় তালপাতার হাতপাখার সঙ্গে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য (Bengal Tradition) নিবিড়ভাবে জড়িয়ে ছিল। তারপর বিদ্যুৎ সংযোগের প্রসার ঘটল। ক্রমশ কমতে থাকল হাতপাখার ব্যবহার। যদিও কিছুদিন আগেও বিদ্যুৎ হঠাৎ চলে গেলে বাড়ির সকলের হাতে উঠে আসত এই তালপাতার হাতপাখাই। এখন সেটাও কমে এসেছে। তবু বিভিন্ন মেলায় এই হাতপাখার পসরা সাজিয়ে বসেন গুটিকয়েক মানুষ। তেমনই একজন চকভৃগুর প্রবীণ নাগরিক প্রভাসবাবু। আধুনিক যুগের আড়ালে তিনি একান্তে তৈরি করে চলেছেন একের পর এক তালপাতার হাতপাখা।

    রাজ-রাজাদের আমলে বিপুল প্রসার

    আধুনিকতার ছোঁয়ায় হাতে তৈরি এই পাখার প্রচলন তেমন না থাকায় হারিয়ে যাচ্ছে কারিগররাও। রাজ-রাজাদের আমলে বিপুল প্রসার ঘটে এই তালপাতার হাতপাখার। তারপর ব্রিটিশরাজ থেকে শুরু করে জমিদারি ব্যবস্থাতেও বড় বড় তালপাতার পাখার ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে ছিল। কারিগরি শিল্পের দৌরাত্ম্যে প্লাস্টিকের হাতপাখার জনপ্রিয়তা বিস্তার লাভ করে। তাই শহুরে মানসিকতার দাপটে হারিয়ে যেতে বসেছে প্রাচীন এই শিল্প (Bengal Tradition)। তবে তা ধরে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করছেন প্রবীণ কারিগর প্রভাস মোহন্ত। গত ৪০ বছর ধরে তিনি এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত। কয়েক দশক আগের মতোই এখনও তাঁকে হাতপাখা তৈরির কাজে সাহায্য করে চলেন তাঁর স্ত্রী।

    নতুন প্রজন্মের কারিগর আর নেই

    বালুরঘাটের শিক্ষক তথা সাহিত্যিক গগণ ঘোষ বলেন, ‘এক সময় তালপাতার হাতপাখা ছিল গ্রামীণ ঐতিহ্যের (Bengal Tradition) প্রতীক। বৈদ্যুতিক পাখা, এয়ারকন্ডিশন সহ নানা ধরনের অত্যাধুনিক জিনিস বাজারে ছেয়ে যাওয়ায় চাহিদা কমেছে তালপাতার হাতপাখার। ফলে বিক্রি না হওয়ায় কারিগররা হাতপাখা বানানো বন্ধ করে অন্য কাজে মন দিয়েছেন। গ্রাম থেকেও উঠে গিয়েছে সারি সারি সব তালগাছ। বিশ্বায়নের প্রভাবে এই শিল্পের অবক্ষয় দুঃখের। চকভৃগুর বাসিন্দা তরুণ মাহাত বলেন, ‘বর্তমানে হাতপাখার ব্যবহার না থাকায় পেশাদার কারিগররা তা বানানো বন্ধ করেছেন। জীবন বাঁচানোর তাগিদে অন্য কাজে মনঃসংযোগ করেছেন তাঁরা। ফলে ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে এই শিল্পীসত্তা। এই হাতপাখা তৈরির জন্য নতুন প্রজন্মের কারিগর আর নেই।

    কী বললেন শিল্পী?

    শিল্পী প্রভাস মোহন্ত বলেন, ‘গাছে উঠে তালপাতা, গাছের পাতলা বাকল সহ বিভিন্নরকম সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বিপদের মুখে পড়তে হয়। এমনকী বাজারদরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হাতপাখার সরঞ্জামের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ১০০টা হাতপাখা তৈরি করি। গ্রামের কিছু মানুষ এখনও তা কেনেন। কিন্তু সেই জায়গাও সংকীর্ণ হয়ে আসছে। সরকারি তরফে কোনও সাহায্য বা ভাতা পেলে এই শিল্পের ঐতিহ্যকে (Bengal Tradition) বাঁচিয়ে রাখতে পারব।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rojgar Mela: ‘রোজগার মেলা’য় বাংলার যুবক-যুবতীদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন নিশীথ প্রামাণিক

    Rojgar Mela: ‘রোজগার মেলা’য় বাংলার যুবক-যুবতীদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন নিশীথ প্রামাণিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে মঙ্গলবার, ১৬ মে পঞ্চম পর্বের ‘রোজগার মেলা’ (Rojgar Mela) অনুষ্ঠিত হল দেশের ৪৫টি স্থানে। এর মধ্যে অন্যতম কেন্দ্র হল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার আইআইটি খড়্গপুর (IIT Kharagpur)। পঞ্চম পর্বের এই রোজগার মেলায় দেশজুড়ে ৭১ হাজার যুবক-যুবতীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হল। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দফতরে তাঁরা নিয়োগ পেলেন। ভার্চুয়ালি তাঁদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আইআইটি খড়্গপুরের নেতাজি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এই ‘রোজগার মেলা’ থেকে শতাধিক চাকরিপ্রার্থী বা কর্মপ্রার্থীর হাতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দফতরের নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হল। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের যুবকল্যাণ ও স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক। তিনি বাংলার ২৫ জন যুবক-যুবতীর হাতে সরাসরি নিয়োগপত্র তুলে দিলেন।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক?

    এদিন, আইআইটি খড়্গপুরের প্রেক্ষাগৃহ থেকে সব মিলিয়ে ২৬০ জন প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। রেল, আইআইটি, ডাক বিভাগ (পোস্টাল) সহ বিভিন্ন দফতরে নিয়োগপত্র পেলেন তাঁরা। এর মধ্যে প্রায় ১০০’র কাছাকাছি শুধু ডাক বিভাগেই নিয়োগপত্র পেয়েছেন বলে জানা যায়। এদিনের অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বেও ছিল ডাক বিভাগ। এদিন আইআইটি খড়্গপুরের এই রোজগার মেলায় (Rojgar Mela) উপস্থিত ছিলেন ডাক বিভাগের শীর্ষস্থানীয় আধিকারিক সহ আইআইটি খড়্গপুরের অধিকর্তা ভি কে তেওয়ারি, সহ অধিকর্তা অমিত পাত্র, নিবন্ধক (রেজিস্ট্রার) তমাল নাথ প্রমুখ। মন্ত্রী নিশীথকুমার প্রামাণিক বলেন, “প্রধানমন্ত্রী রেলওয়ে, পোস্টাল সহ কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত দফতরের শূন্য পদ পূরণে উদ্যোগী। এবার কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন বিভাগ বা দফতরে ৭১,২০৬ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হল দেশজুড়ে।” তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বা কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধি হিসাবে বিভিন্ন স্থানে আমরা গিয়েছি। এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতেই এই উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রী যে কথা দিয়েছিলেন, তা রেখেছেন। তাই তাঁকে ধন্যবাদ জানাব। যাঁরা চাকরি পেলেন, তাঁদের পরিবার যে কতখানি আনন্দিত, তা এই মেলায় এসেই আমরা প্রত্যক্ষ করলাম।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Exotic Birds: বিদেশি পাখি পুষে বেকার যুবকদের রোজগারের দিশা দেখাচ্ছেন দুর্গাপুরের পড়ুয়া

    Exotic Birds: বিদেশি পাখি পুষে বেকার যুবকদের রোজগারের দিশা দেখাচ্ছেন দুর্গাপুরের পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ-বিদেশের রঙবেরঙের পাখি (Exotic Birds) পুষেই ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন দুর্গাপুরের এক পড়ুয়া অভিষেক রাম। নিজের আয়ের পাশাপাশি রাজ্য ও ভিন রাজ্যের বহু যুবককে রোজগারের দিশা দেখাচ্ছেন অভিষেক। বর্তমানে তাঁর পাখির সম্ভার চারশোরও অধিক। লক্ষ টাকা মূল্যের ম্যাকাও সহ আফ্রিকার জঙ্গল থেকে আনিয়েছেন নানা ওয়াইল্ড বার্ড। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে একটি সাদা আমব্রেলা কাকাতুয়া, যার মূল্য প্রায় আড়াই থেকে তিন লক্ষ টাকা। বিভিন্ন জেলা থেকে বহু কৌতূহলী মানুষ ভিড় জমায় তাঁর খামারে। ইতিমধ্যেই বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ২০ থেকে ২৫ টি প্রজাতির পাখি সংগ্রহ করে তাক লাগিয়েছেন অভিষেক।

    দক্ষিণ ভারত থেকেই ভাবনা শুরু

    বাবা অশোক রাম পেশায় ফুচকা বিক্রেতা, মা গৃহবধূ। আর্থিক অনটনের সংসারে অভিষেক ও তাঁর দাদা বিবেক রামের বেড়ে ওঠা। তাঁর দাদা কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে গ্রাজুয়েশন করে অ্যানিমেশন নিয়ে কাজ করছেন। অভিষেকও সবেমাত্র গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন। অভিষেক একজন দক্ষ ক্রিকেটার। ক্রিকেটের জন্যই তিনি গিয়েছিলেন দক্ষিণ ভারতে। তখনই তাঁর নজরে পড়ে একটি বার্ডস ফার্ম। যা দেখার পরেই অভিষেকের এমন ভাবনা মাথায় আসে। আগেও তিনি বদ্রি, ককটেল, লাভবার্ডস ইত্যাদি পাখি (Exotic Birds) পালন করতেন।

    সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই উত্থান

    এই ডিজিটাল ইন্ডিয়ার যুগে সেই সমস্ত পাখির (Exotic Birds) খাবার-দাবার, পরিচর্যা ইত্যাদির পাশাপাশি সঠিক পরিবেশ, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, প্রজনন প্রক্রিয়া, বিভিন্ন রোগের  চিকিৎসা ইত্যাদি ভিডিও’র মাধ্যমে তিনি তুলে ধরেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। বছর খানেকের মধ্যেই অভিষেকের তৈরি করা সেইসব ভিডিও অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে পশুপ্রেমীদের পাশাপাশি অসংখ্য দর্শকের কাছে। সেখান থেকেই রোজগারের দিশা দেখেন অভিষেক। আরও অনেকেই রোজগারের পথ খুঁজে পান তাঁর দেখানো রাস্তায়।

    মাসিক আয় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা!

    এরপর তিনি প্রায় আড়াই বছর ধরে এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, পড়াশোনা করেছেন। আর নিজের জমানো টাকায় এক এক করে কিনেছেন নানান নামিদামি পাখি (Exotic Birds)। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে বর্তমানে তাঁর সংগ্রহে রয়েছে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার পাখি। সান কনিওর পাখির ব্রিডিং শুরু করে তিনি প্রথম উপার্জন করা শুরু করেন। বয়স অনুযায়ী এই পাখির দাম ৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এখন তাঁর মাসিক আয় প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। অভিষেক রাম জানিয়েছেন, তিনি ২০১৪ সাল থেকে পাখি পালন শুরু করেন। ২০২২ সালে তিনি দুর্গাপুরের পারদই গ্রামে একটি বাড়ি তৈরি করেন। সেই বাড়ির ছাদেই তৈরি করেছেন বার্ডস ফার্ম হাউস। সেখানে রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা। পাখিদের থাকার মতো পরিবেশ তৈরি করেছেন তিনি। একইসঙ্গে সেখানে পাখিদের ব্রিডিংও শুরু করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Startup Business:  রিকশ চালক ও সবজি বিক্রেতা থেকে কোটিপতি!

    Startup Business: রিকশ চালক ও সবজি বিক্রেতা থেকে কোটিপতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নাম দিলখুশ। তাঁর উত্থানের চমকপ্রদ কাহিনীও যেন সত্যিই দিল খুশ করার মতোই। বিহারের সাহারসা জেলার এক প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা এই যুবক এক সময় রিকশ চালাতেন, পথে পথে সবজি বিক্রি করতেন। চাকরির চেষ্টা করেননি যে, তা নয়। কিন্তু পদে পদে হোঁচট খেতে হয়েছে। তাই চরম বিতৃষ্ণা থেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন, নিজে কিছু একটা করবেন। ব্যস, শুরু হয়ে গেল আত্মনির্ভরতার (Startup Business) পথ চলা। 

    রিকশচালক কোটিপতি হলেন কীভাবে ?

    দিলখুশ খুলে ফেললেন একটি স্টার্ট-আপ কোম্পানি (Startup Business)। ওলা/উবের যেভাবে ব্যবসা করে, কতকটা সেরকমই, কিন্তু একেবারে এক নয়। বিহারের প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ কাজে-কর্মে বাইরে যেতে চাইলে গাড়ি পান না। দিলখুশ এটাকেই হাতিয়ার করলেন। শুরুটা করলেন একটি সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি দিয়ে। পরে চালু করে দিলেন একটি ডেটানির্ভর কোম্পানি, যা গাড়ির মালিকের সঙ্গে যিনি গাড়ি চাইছেন, তাঁকে যোগাযোগ করিয়ে দেয়। ৫০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে যেতে চাইলে এটি খুবই কার্যকর হয়ে উঠল। ব্যবসাও ধীরে ধীরে বাড়তে লাগলো। দিলখুশ এবার প্রযুক্তিগত কাজে উন্নয়নের জন্য তাঁর কোম্পানিতে নিতে শুরু করলেন আইআইটি ইঞ্জিনিয়ার এবং ম্যানেজমেন্ট গ্র্যাজুয়েটদের। মাত্র ছয়-সাত মাসের মধ্যে কোম্পানির টার্নওভার দাঁড়ালো ৪ কোটি টাকা। এরপর আর তাকে পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। এখন পাটনা থেকে প্রতিটি গ্রামে যোগাযোগের মাধ্যম তিনি গড়ে তুলেছেন। এরপর তার লক্ষ্য হল পাটনার বাইরে শহর থেকে অন্য শহরে যোগাযোগ গড়ে তোলা। এরওপরে তিনি পা রাখতে চান বিহারের বাইরে।

    জীবনে ধাক্কা কম খেতে হয়নি, শুনুন সেই কাহিনী

    দিলখুশের কথায়, তিনি দিল্লির রাস্তায় রিকশ চালাতেন, সবজি বেচতেন পাটনার ফুটপাতে। কিন্তু এইভাবে জীবনকে টেনে নিয়ে যেতে কারই বা ভালো লাগে। তাই শুরু করলেন চাকরির চেষ্টা। গার্ডের চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে গেলেন। ১২ ক্লাস পাশ, একই সঙ্গে চেহারায় নেই কোনও চাকচিক্য। তাই চাকরিটা হল না। তাকে আইফোন দেখিয়ে বলা হয়েছিল, এর লোগোটা কী বলতে। কিন্তু তিনি তো আইফোন চোখেই দেখেননি। তাই তাঁকে ব্যর্থ মনোরথ হয়েই ফিরে আসতে হয়েছিল। বাবা ছিলেন বাসের চালক। তার কাছ থেকে তাই গাড়ি চালানোটা শিখতে সমস্যা হয়নি। আর তার জেরেই সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি দিয়ে শুরু হল তাঁর জীবনের জয়যাত্রা (Startup Business)। 

    এ যেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আত্মনির্ভর ভারতের এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Agniveer Recruitment: অগ্নিবীর প্রকল্পে এবার সুযোগ পাবেন আইটিআই ও পলিটেকনিক পাশ তরুণ তরুণীরা

    Agniveer Recruitment: অগ্নিবীর প্রকল্পে এবার সুযোগ পাবেন আইটিআই ও পলিটেকনিক পাশ তরুণ তরুণীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনার অগ্নিবীর প্রকল্পে (Agniveer Recruitment) এবার থেকে সুযোগ পাবেন আইটিআই এবং পলিটেকনিক পাশ তরুণ-তরুণীরাও। ভারতীয় সেনা বাহিনীর পক্ষ থেকে সব রাজ্য সরকারকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে অনুরোধ করা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে এই তথ্য জানিয়ে দিতে।
    সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে, আইটিআই পাশ ছেলেমেয়েদের অগ্নিবীর প্রকল্পে ৩০ শতাংশ নম্বর বোনাস দেওয়া হবে। তাদের কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে বোনাস মিলবে ৪০ শতাংশ। আর ৫০ শতাংশ বোনাস পাবেন পলিটেকনিক পাশ তরুণ-তরুণীরা।

    সেনা সূত্রে আরও জানানো হয়েছে, আইটিআই পাশ তরুণ-তরুণীদের নেওয়া হবে জওয়ানদের টেকনিক্যাল পদে। আর্মি, এয়ারফোর্স ও নেভি, তিন বাহিনীতেই জওয়ানদের একাংশকে টেকনিক্যাল পদে কাজ করতে হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনা অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, জানুন বিস্তারিত

    গতবছর চালু হয় অগ্নিবীর প্রকল্প (Agniveer Recruitment)

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে যে এই প্রকল্পে চলতি বছরে মোট ৪৬ হাজার নিয়োগ হবে। গত বছরে এই অগ্নিবীর প্রকল্প শুরু হয়েছে, যেখানে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছর পর্যন্ত ছেলেমেয়েরা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন। ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে দশম শ্রেণী পাশ। কাজে যোগ দেওয়া মাত্রই তাদের বেতন হবে বার্ষিক ৪ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা এবং চতুর্থ বছরে এই বেতন বেড়ে হবে ৬ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে চার বছরে বেতন বাবদ মোট ১১ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা মিলবে এর পাশাপাশি কোন খরচ ছাড়াই ৪৮ লক্ষ টাকার বিমা এবং চার বছর শেষে একটা লীন ১১ লক্ষ ৭১ হাজার টাকা দেওয়া হবে সেই সঙ্গে অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এবং ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ারও সুবিধা পাবেন অগ্নিবীররা ।

    আরও পড়ুন: লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর আত্মহত্যায় যোগ রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির! কী বললেন বিচারপতি মান্থা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Army Agniveer: ভারতীয় সেনা অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, জানুন বিস্তারিত

    Army Agniveer: ভারতীয় সেনা অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনা ২০২৩ বর্ষে অগ্নিবীর (Army Agniveer) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ইতিমধ্যে সেনাবাহিনীর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি উপলব্ধ। আগ্রহী প্রার্থীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। প্রার্থীদের অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে। এই নিয়োগের রেজিস্ট্রেশন শুরু হচ্ছে ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে চলবে ১৫ মার্চ অবধি। শুধুমাত্র পুরুষরাই এই আবেদন করতে পারবেন। আশা করা যাচ্ছে, অগ্নিবীর নিয়োগের পরীক্ষা হবে চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল। প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে হলে ১৭ থেকে ২১ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে।
    এই নিয়োগের আবেদন ফি ২৫০ টাকা। জানা গেছে, আগ্রা, আইজওয়াল, মিজোরাম, আলমোড়া, আমেঠি, বেরেলি, ব্যারাকপুর, বহরমপুর, কটক, লক্ষ্ণৌ, মীরাট, পীঠোগড়, রঙ্গপাহাড়, মনিপুর, সম্বলপুর, শিলিগুড়ি, বারাণসী, গোপালপুর, হামিরপুর সহ বিভিন্ন স্থানে অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে। 

    আবেদনের ধাপ

    প্রথমে ভারতীয় সেনার  অফিসিয়াল ওয়েবসাইট joinindianarmy.nic.in তে প্রবেশ করতে হবে। 

    এরপর হোমপেজে এসে ক্লিক করতে হবে Agnipath অপশনে।

     তারপর সেখান থেকে Rally Notification এ ঢুকতে হবে। তখন পুরো বিজ্ঞপ্তিটি দেখা যাবে।

    পরীক্ষার ধাপ 

    জানা গেছে নিয়োগের পরীক্ষা দুটি ধাপে সম্পন্ন হবে। প্রথম ধাপে হবে লিখিত পরীক্ষা। Computer Based Test. সারা দেশের বিভিন্ন কেন্দ্রে এই পরীক্ষা হবে।

    পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপে হবে শারিরীক সক্ষমতার পরীক্ষা। কার কোথায় শারিরীক সক্ষমতার পরীক্ষা হবে তখন তা জানিয়ে দেওয়া হবে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) (জেনারেল ডিউটি)

    মাধ্যমিকে ৪৫ শতাংশ নম্বর সহ পাশ করতে হবে। যেখানে প্রতিটি বিষয়ে ৩৩%  নম্বর পেতে হবে। বোর্ডের গ্রেডের ক্ষেত্রে প্রত্যেক বিষয়ে নূন্যতম ‘ডি’ গ্রেড (৩৩%  থেকে ৪০%) অথবা প্রতিটি বিষয়ে ৩৩%  এবং সামগ্রিকভাবে “C2” গ্রেড অথবা সমতুল্য সর্বমোট ৪৫ শতাংশ পেতে হবে।

     

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) (টেকনিক্যাল)

    পদার্থবিদ্যা, রয়ায়ন, অঙ্ক এবং ইংরেজি সহ বিজ্ঞান নিয়ে ১০+২ পরীক্ষা পাশ করতে হবে। সেক্ষেত্রে মোট৫০ শতাংশ নম্বর এবং প্রতিটি বিষয়ে ৪০ শতাংশ পেতে হবে।

     

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) (ক্লার্ক/স্টোরকিপার টেকনিক্যাল)

    মোট ৬০ শতাংশ নম্বর নিয়ে যে কোনও বিভাগে দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করতে হবে এবং প্রতিটি বিষয়ে ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) ট্রেডসম্যান (দশম পাশ)– প্রার্থীদের দশম শ্রেণী পাশ করতে হবে। মোট নম্বরের কোনও বাধ্যবাধকতা নেই তবে প্রতিটি বিষয়ে ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) ট্রেডসম্যান (অষ্টম পাশ)– প্রার্থীদের অষ্টম শ্রেণী পাশ করতে হবে। মোট নম্বরের কোনও বাধ্যবাধকতা নেই তবে প্রতিটি বিষয়ে ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Railway Recruitment: চলতি বছরে রেলে প্রায় ৩ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের সম্ভাবনা, জানুন বিস্তারিত  

    Railway Recruitment: চলতি বছরে রেলে প্রায় ৩ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের সম্ভাবনা, জানুন বিস্তারিত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভার সাংসদ প্রমোদ তেওয়ারির এক প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী বলেন ২,৯৮,৯৭২ টি শূন্যপদ পূরণ করতে চলেছে রেল। এর বেশিরভাগটাই গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি বলে জানা গেছে। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, রেলমন্ত্রক ইতিমধ্যে দেশের ২১টি আরআরবি বোর্ডের কাছ থেকে মোট শূন্যপদের তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছে। শোনা যাচ্ছে এই ব্যাপক পরিমান শূন্যপদের নিয়োগ খুব শীঘ্রই করা হবে। চলতি বছরেই বের হতে পারে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। জানা গিয়েছে, সর্বাধিক নিয়োগ হবে মধ্য রেলওয়েতে। এখানে শূন্যপদ প্রায় ২ লক্ষের অধিক। অন্যদিকে পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ে বাদ দিলে প্রতিটি জোনে ১০ হাজারের কিছু বেশি শূন্যপদ রয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে।

    নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইউপিএসসির মাধ্যমেও নিয়োগ হবে রেলে

    এগুলি ছাড়াও, রেলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবে গ্রুপ-এ এবং গ্রুপ-বি এই সমস্ত পদের ক্ষেত্রেও। নতুন নিয়ম অনুযায়ী এই নিয়োগ গুলির দায়িত্বে থাকবে UPSC. প্রসঙ্গত ২০২০ সাল থেকে গ্রুপ-এ এবং বি পদের জন্য নিয়োগ করা হয়নি। এরআগে আরআরবি এক লাখ তিন হাজার মতো গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল তারপর থেকে বোর্ডের পক্ষ থেকে কোনো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি। জানা গিয়েছে, প্যারামেডিক্যাল এবং এনটিপিসিতে ১,৩৯,০০০ শূন্যপদ পূরণের প্রক্রিয়া চলছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছিলেন, ১ ডিসেম্বর ২০২২ অনুযায়ী দেশের ১৮ টি রেলওয়ে জোনে ৩.১২ লক্ষ কর্মীর ঘাটতি রয়েছে এই মুহুর্তে।

     

    আরআরবি সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য

    রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড হল কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়োগ সংস্থা। ভারতীয় রেলের নন-টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরি (এনটিপিসি), গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি, নন-গেজেটেড সিভিল সার্ভিস, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার, প্যারামেডিক্যাল ইত্যাদি সহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেয়। আরআরবি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৮ সালে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Vermicompost: বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কোটি টাকা আয় করেন মিরাটের সানা 

    Vermicompost: বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কোটি টাকা আয় করেন মিরাটের সানা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! উত্তরপ্রদেশের মিরাটের সানা খান তা প্রমাণ করলেন। ভার্মিকম্পোস্ট (কেঁচো ব্যবহার করে তৈরি  একধরনের সার) তৈরি করে ১ কোটি টাকা আয় করলেন।

    সানা কীভাবে এলেন ভার্মিকম্পোস্টের (Vermicompost)  কাজে

    সানা খানের জীবনে স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার। কিন্তু তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় ব্যর্থ হন। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান। ফাইনাল ইয়ারে পড়ার সময় তাঁর ভার্মিকম্পোস্ট (Vermicompost) প্রজেক্ট-এ কাজ পড়ে। এই সময়ই তিনি হাতে কলমে কাজ শিখে যান। তাঁর নিজের ভাষায়, কলেজের প্রজেক্ট চলাকালীন, সার তৈরির এই পদ্ধতির প্রতি আমি আকৃষ্ট হই। তখন ভাবলাম এই প্রকল্পটি আমি বড় আকারে করতেই পারি। তারপর বাণিজ্যিকভাবে কেঁচোর প্রজনন শুরু করলাম।

    আরও পড়ুন: ‘জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    কীভাবে গড়ে তুললেন নিজের সংস্থা

    সানা বলেন, ২০১৪ সালে তাঁর ভাইয়ের কাছে টাকা নিয়ে SJ Organics ভার্মিকম্পোস্টিং (Vermicompost) কোম্পানি স্থাপন করেন তিনি। যদিও তাঁর প্রথম ব্যবসায়িক মডেল কাজ করেনি বলেই জানিয়েছেন তিনি। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালের মধ্যে সানার সংস্থায় ৫০০ টন বর্জ্য আমদানি হয়েছে এবং প্রতি মাসে এই পরিমান বর্জ্য থেকে ১৫০ টন ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে এই কোম্পানি বার্ষিক টার্নওভার ১ কোটিরও বেশি রয়েছে। শুধু তাই নয় সানার সংস্থায় কাজ করছে বর্তমানে ৩০ জনেরও বেশি লোক।

    নিজের এই সাফল্যে কী বললেন সানা

    সানার সংস্থা এখন ভার্মিকম্পোস্ট (Vermicompost) তৈরির প্রশিক্ষনও দিচ্ছে বলে জানা গেছে। মিরাটের ১০০টিরও বেশি স্কুল এখন এই কাজে লেগে আছে। সানা খান আরও জানান, ভার্মিকম্পোস্টকে (Vermicompost) তিনি শুধু উত্তরপ্রদেশে নয়, সারা দেশের প্রতিটি কোনায় ছড়িয়ে দিতে চান। যাতে  জৈব চাষ পদ্ধতি আরও জনপ্রিয় হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

LinkedIn
Share