Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Job Vacancies: কেন্দ্রীয় দপ্তরগুলিতে কত শূন্যপদ আছে জানেন?

    Job Vacancies: কেন্দ্রীয় দপ্তরগুলিতে কত শূন্যপদ আছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালের অগাষ্ট মাসে কেন্দ্রীয় সরকার সংসদে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল যে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে বর্তমানে  ৯,৭৯,৩২৭ গুলি পদ খালি (Job Vacancies) রয়েছে। এর মধ্যে ২৩,৫৮৪টি গ্রুপ এ’ পদ, ১,১৮,৮০৭টি গ্রুপ বি’ পদ এবং ৮,৩৬,৯৩৬টি গ্রুপ সি’ পদ।

    এরমধ্যে একমাত্র রেলেই রয়েছে ২,৯৩,৯৪৩টি শূন্যপদ (Job Vacancies)। এছাড়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে রয়েছে ২,৬৪,৭০৪টি শূন্যপদ (Job Vacancies) এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের শূন্যপদের সংখ্যা ১,৪৩,৫৩৬টি।কংগ্রেস সাংসদ দীপক বাইজ সংসদে প্রশ্ন করেছিলেন যে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় দপ্তর  এবং পাবলিক সেক্টরগুলিতে(পিএসইউ) কত শূন্যপদ (Job Vacancies) রয়েছে? প্রশ্নের উত্তরে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (এমওএস) জিতেন্দ্র সিং বলেছিলেন, চলতি অর্থবছরে  ১,৪৭০০০ নতুন নিয়োগ হয়েছে বিভিন্ন মন্ত্রক, দপ্তর, PSU, ব্যাঙ্ক এবং রেল সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে।

    কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান কী বলছে?

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের অক্টোবরে, সরকার নতুন নিয়োগ করেছে ৭৫,০০০ জনকে এবং নভেম্বরের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ৭১,০০০ জন। নতুন নিয়োগপ্রাপ্তরা কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রক ও দপ্তরে যোগদান করবেন। 

    সরকার আগামী দেড় বছরের মধ্যে ১০,০০০০০ জনকে “মিশন মোডে” নিয়োগ করার পরিকল্পনা করেছে, যার মধ্যে গ্রুপ বি এবং সি পরিষেবাগুলিতে প্রায় ৯৮ শতাংশ শূন্যপদ (Job Vacancies) রয়েছে। প্রসঙ্গত,গত অগাস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে একটি  ট্যুইট করা হয়েছিল কয়েকদিন আগে। যেখানে বলা হয়েছিল, “প্রধানমন্ত্রী সমস্ত দপ্তর  এবং মন্ত্রকগুলিতে মানব সম্পদের অবস্থা পর্যালোচনা করছেন এবং নির্দেশ দিয়েছেন যে সরকার আগামী দেড় বছরের মধ্যে ‘মিশন মোডে’ ১০ লক্ষ লোক নিয়োগ করবে।”

    কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, গত তিন বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের স্টাফ সিলেকশন কমিশন, ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন এবং রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের (আরআরবি) মাধ্যমে নিয়োগ হয়েছে। ইউপিএসসি-র মাধ্যমে  ২০১৮-১৯ সালে নিয়োগ হয়েছিল ৪,৩৯৯ জন। ২০১৯-২০ সালে এই সংখ্যা ছিল ৫,২৩০ এবং ২০২০-২১ সালের সংখ্যা হলো ৩,৬০৯ জন অর্থাৎ মোট ১৩,২৩৮ জন।

    এসএসসির ক্ষেত্রে, ২০১৮-১৯ সালে ১৬,৭৪৮ জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল, ২০১৯-২০ সালে নিয়োগ করা হয়েছিল ১৪,৬৯১ জনকে, ২০২০-২১ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬৮,৮৯১; অর্থাৎ মোট ১,০০,৩৩০ কর্মচারী নিয়োগ হয়েছে।

     এরমধ্যে রেলওয়ে বোর্ড সামগ্রিকভাবে ১,৫১,৯০০ জনকে নিয়োগ করেছে বলেই জানা গেছে, যার মধ্যে ২০১৯-২০ সালে সবথেকে বেশি ১,২৮,৪৫৬ জনকে নিয়োগের দরখাস্ত হাতে তুলে দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Southern Railway: দক্ষিণ রেলে স্পোর্টস কোটায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ

    Southern Railway: দক্ষিণ রেলে স্পোর্টস কোটায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পোর্টস কোটার ভিত্তিতে দক্ষিণ রেলে (Southern Railway) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা দক্ষিণ রেলের (Southern Railway) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, rrcmas.in-এ RRC-এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। দক্ষিণ রেলের স্পোর্টস কোটা পোস্টের জন্য আবেদন করার শেষ তারিখ ২ জানুয়ারী, ২০২৩। মোট শূন্যপদ ২১টি।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    আবেদনের খুঁটিনাটি

    -অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে ০৩-১২-২০২২ থেকে।
    -আবেদন করার  শেষ তারিখ  ০২-০১-২০২৩ অবধি।
    -আসাম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড,
    ত্রিপুরা, সিকিম, জম্মু কাশ্মীরের লাহৌল ও স্পিতি জেলা
    এবং হিমাচল প্রদেশের চম্পা জেলার পাঙ্গি মহকুমা আন্দামান ও নিকোবর, লাক্ষাদ্বীপ এবং বিদেশে বসবাসকারী প্রার্থীদের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১৭-০১-২০২৩।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    -post in Level 2 / 3 of 7thC P C Pay Matrix এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমতুল পাশ করতে হবে।

    – post in Level 4 / 5 of 7thC P C Pay Matrix এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে যেকোন শাখায় স্নাতক হতে হবে।

    বেতন 

    সপ্তম পে কমিশন অনুসারে প্রারম্ভিক বেতন দেওয়া হবে।

    -Level-2 এর জন্য ১৯,৯৯৯ টাকা

    -Level-3 এর জন্য ২১,৭০০ টাকা

    -Level-4 এর জন্য ২৫,৫০০ টাকা

    -Level-5 এর জন্য ২৯,২০০ টাকা

    আরও পড়ুন: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    আবেদন ফি

    সাধারণ প্রার্থীদের জন্য আবেদনের ফি হল ৫০০ টাকা এবং SC/ST/Women/ex-Service Man/ শারিরীক ভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি/সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রার্থী এবং অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর শ্রেণীর প্রার্থীরদের ক্ষেত্রে অনলাইন ফি মাত্র ২৫০ টাকা। পেমেন্ট ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

    গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা

    – নথি যাচাইয়ের দিনে প্রার্থীদের জন্মের প্রমাণপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, বিভিন্ন Sports Achievments সঙ্গে আনতে হবে।

    -প্রার্থীকে নির্দিষ্ট তারিখ,সময় এবং স্থানে ট্রায়াল/ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনে অংশগ্রহণ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Agriculture: তাইল্যান্ডের পিঙ্ক কাঁঠালের চাষ করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন মাজদিয়ার প্রশান্ত

    Agriculture: তাইল্যান্ডের পিঙ্ক কাঁঠালের চাষ করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন মাজদিয়ার প্রশান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতবর্ষ কৃষিপ্রধান দেশ। কিন্তু বর্তমানে সার, কীটনাশক এবং কৃষিকাজে ব্যবহৃত অন্যান্য যন্ত্রাংশের দাম প্রচণ্ড ঊর্ধগামী। এর পাশাপাশি আবহাওয়াও বিরূপ হওয়ায় চাষিরা ফসলের সঠিক ফলন ও পর্যাপ্ত দাম পান না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ফসল ঘরে ওঠার সময় আবহাওয়ার অবনতির ফলে চাষি সঠিক পরিমাণ ফলন পান না। এমনকী ঋণে জর্জরিত হয়ে আত্মহত্যার পথও বেছে নেন। এমন অবস্থায় স্বল্প খরচে এবং স্বল্প সময়ে তাইল্যান্ডের পিঙ্ক কাঁঠাল চাষ (Agriculture) করে অধিক ফলন ও অধিক লাভের মুখ দেখাচ্ছেন নদিয়ার মাজদিয়ার প্রশান্ত বিশ্বাস।

    লাভজনক নতুন চাষের দিশা (Agriculture)

    নিজে প্রথমে বাড়ির নিকটস্থ এক বিঘা জমিতে কুড়িটি চারা দিয়ে শুরু করেন পিঙ্ক কাঁঠালের চাষ। দুই বছরের মধ্যেই পেতে শুরু করেন অধিক ফলন। ওই গাছ থেকেই কলমের মাধ্যমে তৈরি করেন চারা এবং খুবই স্বল্প মূল্যে ৫০ থেকে ৬০ টাকায় অন্যান্য চাষিদের কাছে তা বিক্রি করেন। তাঁর কাছ থেকে চারা নিয়ে নদিয়ার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এই পিঙ্ক কাঁঠালের চাষ শুরু করেছেন। এই চাষে প্রতি বছর গড়ে বিঘা প্রতি তিন থেকে চার লাখ টাকা লাভ হয় চাষিদের (Agriculture)। কাঁঠালের পাশাপাশি বারোমাসি আম, বারোমাসি লেবু, হাইব্রিড পেঁপে সহ অন্যান্য ফল ও তার চারা তৈরি করছেন এই প্রশান্ত বিশ্বাস। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকলেও শুধুমাত্র কর্মদক্ষতার মাধ্যমে তিনি নিজে তথা অন্যান্য চাষিদের দেখাচ্ছেন লাভজনক নতুন চাষের দিশা। প্রায় প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে বিভিন্ন মানুষ আসেন তাঁর এই নতুন ধরনের চাষ দেখতে এবং চারা গাছ সংগ্রহ করতে।

    কুড়িখানা চারা দিয়ে শুরু (Agriculture)

    এ বিষয়ে প্রশান্ত বিশ্বাস বলেন, আমি বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় গিয়ে প্রথম এই চাষ দেখেছিলাম। তারপরে নিজেও এই চাষ করার আগ্রহ প্রকাশ করি। ওই ব্যক্তির কাছ থেকেই কুড়িখানা চারা আমি নিয়ে এসেছিলাম। পনেরো খানা চারা থেকে ঠিকঠাক ফলন (Agriculture) দেওয়া শুরু হয়েছিল। এখন আমি প্রায় দুই বিঘা জমি চাষ করি। এক এক বিঘাতে ৮০ খানা চারা লাগানো যাবে। অন্যান্য চাষের থেকে এই চাষ অনেক লাভজনক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের ফলে অযোধ্যায় পর্যটন শিল্পে জোয়ার! ২ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের ফলে অযোধ্যায় পর্যটন শিল্পে জোয়ার! ২ লক্ষ কর্মসংস্থানের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে অযোধ্যার পর্যটন শিল্পে জোয়ার। যা থেকে হতে পারে বিপুল কর্মসংস্থান।

    গত ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অযোধ্যায় লক্ষ লক্ষ ভাক্তদের সমাগম শুরু হয়েছে। আগামী দিনে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে বিরাট পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই এলাকার সামাজিক, আর্থিক, সংস্কৃতিক, পর্যটন শিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।আগামী ৪-৫ বছরের মধ্যে অযোধ্যা শহরকে ঘিরে আশেপাশের ছোট, বড় শহরগুলি দ্রুত মানব সম্পদ বিকাশের সমৃদ্ধশীল নগরে পরিণত হবে। অনুমান করা হচ্ছে, এর ফলে সেখানে ১.৫ থেকে ২ লক্ষ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হবে। একথা জানিয়েছেন বিশিষ্ট শিল্পপতি বেটারপ্লেস সংস্থার সহকারী প্রতিষ্ঠাতা এবং গ্রুপের সিইও প্রবীণ আগরওয়াল। 

    কী বললেন প্রবীণ আগরওয়াল (Ram Mandir)

    প্রবীণ আগরওয়াল বলেছেন, “এই মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে অযোধ্যায় বিরাট অঞ্চল জুড়ে নির্মাণ কাজের ব্যাপক বৃদ্ধি পাবে আগামী দিনে। এখানে হোটেল চেইন, অ্যাপার্টমেন্ট ইউনিট, স্বাস্থ্যসেবার মতো সুবিধাগুলির সম্প্রসারণ দ্রুত হবে। ফলে গোটা অঞ্চল জুড়ে উন্নয়নের পরিকাঠামোকে ঘিরে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই এই অঞ্চলে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ ঘটবে। হোটেল, আতিথেয়তা, পর্যটন, খাদ্য ও পানীয়, দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, পণ্য সমগ্রী, স্বাস্থ্যসেবা, ব্যাঙ্ক ব্যবস্থার নির্মাণের ফলে জনশক্তির চাহিদা আরও বাড়বে। অঞ্চলটি ধর্মীয় পর্যটনের জন্য একটি হটস্পটে পরিণত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।”

    দৈনিক ১০ থেকে ৩০ হাজার কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা

    অর্থনীতিবিদ এবং চাকরির বাজার বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দৈনিক ১ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ মানুষের সমাগম হবে। এর ফলে প্রায় কমপক্ষে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার মানুষের তাৎক্ষণিক কর্মসংস্থান হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও ভোগ্যপণ্য এবং খাদ্য পরিষেবার  সঙ্গে যুক্ত কোম্পানিগুলি এই এলাকায় ক্রমবর্ধমানভাবে তাদের উপস্থিতি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করছে। অযোধ্যাকে একটি ব্র্যান্ডিং এবং মার্কেটিং হটস্পট হিসাবে সকল বিনিয়োগকারীরা দেখেছেন বলে একাংশ মানুষ মনে করছেন।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলেছেন?

    বিশিষ্ট বিনিয়োগকারী এইচএউএল-সংস্থার প্রাক্তন সিও সঞ্জীব মেহতা বলেছেন, “অযোধ্যা একটি প্রধান তীর্থস্থানে পরিণত হবে এবং প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ মানুষ আসবেন এখানে। এটি সৃজনশীলতা এবং নতুন উপভোক্তা তৈরির সুযোগ প্রদান করবে।” আবার স্টাফিং অ্যান্ড রিন্ডস্ট্যাড টেকনোলজিসের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা ইয়েশাব গিরি বলেছেন, “অযোধ্যায় প্রচুর ভক্ত আগমনের ফলে বোতলজাত জল, স্ন্যাকিং পণ্য, রিফ্রেশমেন্ট সহ পানীয় ইত্যাদির চাহিদা ব্যাপক ভাবে বেড়েছে। ফলে ব্যবসার এক অপার সম্ভাবনা তৈরি হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও (Dalal Street)! চার রাজ্যের মধ্যে তিনটিতেই বিজয় নিশান উড়িয়েছে বিজেপি। তার প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও। তেজি হল সূচক। সোমবার সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল দেশীয় বেঞ্চমার্ক ইক্যুইটি সূচকগুলি। বিএসই বেঞ্চমার্ক সেনসেক্স ২.০৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ হাজার ৮৬৫-এ।

    বিজেপির জয়ে আশার আলো

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নিফটি ২.০৭ শতাংশ বেড়ে শেষ হয়েছে ২০ হাজার ৬৮৭তে। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে বিজেপির জয়ে আশার আলো দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ফের স্থিতিশীল সরকার গঠনের আশা জাগিয়েছে এই ভোটের ফল। সেই কারণেই বাজার হয়েছে তেজি। এর পাশাপাশি ফ্যাক্টর হয়েছে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক বাজারে সুদের হার কমা।

    বাড়ল মোট বাজার মূলধন

    জানা গিয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত (Dalal Street) সংস্থাগুলির মোট বাজার মূলধন ৫.৭৮ লক্ষ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪৩.৪৫ লক্ষ কোটি টাকায়। সেনসেক্সে সব চেয়ে বেশি বৃদ্ধি ধরা পড়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক ব্যাঙ্ক ও এসবিআইয়ে। এই তিনটি ব্যাঙ্কিং সংস্থারই শেয়ারের দর বেড়েছে ৪ থেকে ৫ শতাংশ। বাজার বন্ধের সময় চড়া দরে বিক্রি হয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আল্ট্রাটেক সিমেন্ট, অ্যাক্সিক ব্যাঙ্ক, বাজাজ ফাইনান্সের শেয়ার। দর পড়েছে উইপ্রো, মারুতি, সান ফার্মা এবং টাটা মোটরর্সের।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    গত সপ্তাহে (Dalal Street) বিএসই বেঞ্চমার্ক পৌঁছে গিয়েছিল ১,৫১১.১৫ পয়েন্টে। নিফটি বেড়েছে ২.৩৯ শতাংশ। শুক্রবার ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির মূলধন এই প্রথম পেরিয়েছে ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এদিন বেড়েছে আদানি গ্রুপের স্টকের দরও। বৃদ্ধির হার ৯.৪ শতাংশ। আদানি গ্রিন এনার্জি বেড়েছে ৯.৪ শতাংশ। অম্বুজা সিমেন্ট ও আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দর বেড়েছে ৬ শতাংশ করে। সব মিলিয়ে এদিন বিএসইতে স্টকের দাম বেড়েছে প্রায় ২ হাজার ৩৯২টির। আর স্টকের দর পড়েছে ১ হাজার ৪৪৭টি। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টি স্টকের দর (Dalal Street)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Tata IPO: লক্ষ্মীবারে বিপুল লক্ষ্মীলাভ! ডেবিউ-র দিনই মাল্টিব্যাগার স্টকে পরিণত টাটা টেকের শেয়ার!

    Tata IPO: লক্ষ্মীবারে বিপুল লক্ষ্মীলাভ! ডেবিউ-র দিনই মাল্টিব্যাগার স্টকে পরিণত টাটা টেকের শেয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রত্যাশা ছিলই। হলও তাই। বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীবারে দুর্দান্ত রিটার্ন দিয়ে শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত হল টাটা গোষ্ঠীর শেয়ার (Tata IPO)। টাটা টেকনোলজিস শুরুই করল ১৪০ শতাংশ লাভ নিয়ে। স্বাভাবিকভাবই লক্ষ্মীবারে বেশ ভালই লক্ষ্মীলাভ হল বিনিয়োগকারীদের। 

    টাটার আইপিওতে সাবস্ক্রাইব ৫০০ টাকায়

    এদিন সকাল ১০টা নাগাদ টাটা গোষ্ঠীর এই শেয়ার এনএসইতে ১২০০ টাকা ও বিএসইতি ১১৯৯.৯৫ টাকায় লিস্টিং হয়। অর্থাৎ শুরুতেই শেয়ারের প্রতি স্ক্রিপ বা ইউনিটে ৭০০ টাকার মুনাফা। টাটা টেকনোলজিসের এই আইপিওতে লট সাইজের আকার ছিল ৩০। তাই এই ছ’ দিনেই বিনিয়োগকারীরা শুরুতেই মুনাফা লুটলেন ২১ হাজার টাকা। তার পর দিন যত এগিয়েছে উপরে উঠতে থেকেছে গ্রাফ। একটা সময় ১৪০০ টাকায় পৌঁছে যায় এই শেয়ারের দর। অর্থাৎ, প্রিমিয়াম বা মুনাফার পরিমাণ ১৮০ শতাংশ। সেখানে থেকে কিছুটা নেমে এদিন বাজার বন্ধের সময় এই শেয়ারের দর দাঁড়ায় ১৩১৩ টাকায়। অর্থাৎ ১৬২ শতাংশ প্রিমিয়ামে। 

    বিনিয়োগকারীরা টাটা গোষ্ঠীর এই আইপিওতে সাবস্ক্রাইব করেছিলেন ৫০০ টাকায়। আইপিও-র মাধ্যমে এই সংস্থা ২২০০ কোটি টাকার শেয়ার ছেড়েছিল। কিন্তু, বিড বা আগাম বুকিংয়ের পরিমাণ ছিল ১.৫৬ লক্ষ কোটি টাকার। অর্থাৎ, প্রায় ৭০ গুণ ওভার-বুকিং হয়েছিল। ফলত, যাঁরা আবেদন করেছিলেন, তাঁদের সকলে অ্যালটমেন্ট পাননি। কিন্তু, এই ওভার-বুকিং থেকেই আভাস মিলেছিল যে, এই স্টক বাজারে ধামাল করবে। আর ঠিক সেটাই হলো। 

    মাত্র ছ’দিনে এই আইপিও-র মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের অর্থ দ্বিগুণের বেশি হয়ে গেল। বৃহস্পতিবার বাজার বন্ধের সময় এক-একটি স্ক্রিপে লাভের পরিমাণ ৮১৩ টাকা। টাটা টেকের এই শেয়ার যে ভালই লাভ দেবে, তা আশা করেছিলেন শেয়ারবাজারের কারবারিরা। টাটা গোষ্ঠী যে তাঁদের নিরাশ করেনি, এদিনের বাজারের ছবিই তা-ই বলে দিচ্ছে। এখনও সপ্তাহও পার হয়নি বাজারে এসেছে এই শেয়ার। তার মধ্যেই টাটা টেকের শেয়ার পরিণত হল মাল্টিব্যাগার স্টকে।

    টিসিএসের পর এবার টাটা টেক

    প্রায় দু’ দশক পরে শেয়ার বাজারে এল টাটা গোষ্ঠীর কোনও আইপিও (Tata IPO)। এর আগে এই গোষ্ঠীর স্টক এসেছিল ২০০৪ সালে। সেবার তালিকাভুক্ত হয়েছিল টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস) এর শেয়ার। সেবারও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল টাটার ওই শেয়ার। ফুলেফেঁপে উঠেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। এবারও বাজারে পা রেখেই টাটা টেকের রেকর্ড গড়ে ফেলল রেকর্ড। এলআইসির আইপিও-র রেকর্ড ভেঙে দেশের বৃহত্তম আইপিওতে পরিণত হয়েছে টাটা টেকের শেয়ার। আইপিও খোলার প্রথম দিনই মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই ইস্যুটি সাবস্ক্রাইব হয়ে গিয়েছিল একশো শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: “জ্যোতিপ্রিয় জেলে, তাঁকে কেন বরখাস্ত করছেন না?” প্রশ্ন তুলে ওয়াক আউট বিজেপির

    বিডিংয়ের ক্ষেত্রেও চমক দিয়েছিল টাটা টেক। খুচরো বিনিয়োগকারীদের বিভাগে ১৬ বার এবং কোয়ালিফায়েড ইনস্টিটিউশনাল বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে ২০৩ বার ও নন ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টরদের বিভাগে ৬২ গুণ সাবস্ক্রিপশন দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত এই কোম্পানির মোট আয়ের পরিমাণ প্রায় ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। কর বাদে সংস্থাটির মুনাফা ৩৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫২ কোটি টাকায় (Tata IPO)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tata Technologies IPO: রাত পোহালেই বাজারে আসছে টাটা টেকনোলজিস আইপিও, উন্মাদনা তুঙ্গে   

    Tata Technologies IPO: রাত পোহালেই বাজারে আসছে টাটা টেকনোলজিস আইপিও, উন্মাদনা তুঙ্গে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ২২ নভেম্বর। এদিনই সাবস্ক্রিপশনের জন্য খুলতে চলেছে স্টক মার্কেটের বহু প্রতীক্ষিত টাটা টেকনোলজিস আইপিও (Tata Technologies IPO)। লঞ্চের আগেই খবরের শিরোনামে চলে এসেছে টাটা টেকনোলজিসের এই আইপিও। গ্রে মার্কেটেও দুরন্ত গতি। ইতিমধ্যেই টাটা টেকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭০ শতাংশ প্রিমিয়ামে। বাজারে এই অবস্থা বজায় থাকলে কয়েকদিনের মধ্যেই টাটা টেকের আইপিও থেকে ৭০ শতাংশ আয় করতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা।

    টাটার শেয়ার মাল্টিব্যাগার 

    টাটা গোষ্ঠীর এই আইপিও নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। স্টক মার্কেটে টাটা গোষ্ঠীর অনেক শেয়ার মাল্টিব্যাগার হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। টিসিএস কিংবা টাইটান অথবা ট্রেন্ট বিপুল মুনাফা দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। বিগ বুল হিসেবে পরিচিত ছিলেন প্রয়াত বিনিয়োগকারী রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। তাঁর সাফল্যের নেপথ্যেও সব চেয়ে বড় অবদান টাটা গোষ্ঠীর।

    উন্মাদনা তুঙ্গে 

    এর আগে টাটা গোষ্ঠীর আইপিও (Tata Technologies IPO) এসেছিল প্রায় দু’দশক আগে। ২০০২ সালে শেষ আইপিও এনেছিল টাটা। সেবার বাজারে এসেছিল টিসিএস। শেয়ার বাজারে টিসিএসই দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানি। মার্কেট ক্যাপের দিক থেকে এর আগে রয়েছে কেবল রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। তাই টাটার নতুন আইপিও নিয়ে উন্মাদনা তুঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। অপেক্ষার প্রহর গুণছেন তাঁরা।

    টাটার এই আইপিও খোলা হবে ২২ নভেম্বর। বিড করা যাবে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত। ৩০ নভেম্বর টাটা টেক শেয়ার বরাদ্দ করা হবে। যে বিনিয়োগকারীরা আইপিওয় ইউনিট পাবেন না, তাঁদের জন্য ফেরত দেওয়া শুরু হবে ১ ডিসেম্বর। সফল দরদাতাদের ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট শেয়ার জমা হবে। লিস্টিং হবে ৫ ডিসেম্বর।   

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    আইপিওর প্রাইস ব্যান্ড নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৭৫ থেকে ৫০০ টাকা। এক-একটি আইপিও ব্লকে রয়েছে ৩০টি শেয়ার। অর্থাৎ এই আইপিওতে লগ্নি করতে একজন ব্যক্তিকে বিনিয়োগ করতে হবে ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা। প্রসঙ্গত, ২০২৩ অর্থবর্ষে টাটা কোম্পানির আয় বেড়ছে ২৫ শতাংশ। টাকার অঙ্কে আয় দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। কোম্পানির মুনাফা ছিল ৭০৮ কোটি টাকা (Tata Technologies IPO)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • IIT Bombay: ক্যাম্পাসিং থেকেই বছরে ৩.৭ কোটি টাকার অফার পেলেন আইআইটি বম্বের ছাত্র

    IIT Bombay: ক্যাম্পাসিং থেকেই বছরে ৩.৭ কোটি টাকার অফার পেলেন আইআইটি বম্বের ছাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জীবনের প্রথম চাকরিতেই রেকর্ড বেতন। বছরে ৩.৭ কোটি টাকার অফার এল আইআইটি বম্বের (IIT Bombay) এক পড়ুয়ার কাছে। চাকরির শুরুতেই এই বিপুল অর্থ অবশ্য যোগত্যার নিরিখেই পাচ্ছেন ওই পড়ুয়া। এমনটাই জানিয়েছে আইআইটি বোম্বে। বিদেশি একটি সংস্থার তরফে এমন অফার দেওয়া হয়েছে‌ ওই পড়ুয়াকে।

    আইআইটি বোম্বেরও রেকর্ড

    আইআইটির (IIT Bombay) ইতিহাসেও এমন বিশাল অঙ্কের অফার প্রথম এল। স্বভাবতই পড়ুয়ার জন্য রীতিমতো গর্ববোধ করছে বম্বের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। আইআইটি বম্বের তরফের এখনও পড়ুয়ার বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়নি। ফলে সে কোন বিভাগের পড়ুয়া তা জানা যায়নি। তাঁর পরিচয়ও গোপন রাখা হয়েছে। চলতি বছরে সম্প্রতি শেষ হয়েছে আইআইটির ক্যাম্পাসিং।‌ তার পরেই এই সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তাতে দেখা গিয়েছে, মাইনের নিরিখে নয়া রেকর্ড গড়েছে আইআইটি।‌‌ গত বছর বিদেশ থেকে যে চাকরির অফার এসেছিল তাতে বছরে সর্বোচ্চ ২.১ কোটি টাকা দেওয়া হয়। প্রাক্তন পড়ুয়ার সেই অফারকে চলতি বছরে ছাপিয়ে গেল এই পড়ুয়া। এর ফলে আইআইটির মুকুটে যুক্ত হল নতুন পালক। 

    আরও পড়ুন: পুরনো সংসদ ভবনের শেষ অধিবেশন! গণেশ বন্দনার মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু নতুনের

    দেশের ভিতরে বেতন ১.৭ কোটি

    দেশের ভিতরে অবশ্য চাকরির নিরিখে গত বছরকে ছাপিয়ে যেতে পারেনি আইআইটি বম্বের (IIT Bombay) এই বছরের পরিসংখ্যান। গত বছর ১.৮ কোটি টাকা মাইনের চাকরির অফার এসেছিল দেশের ভিতরেই। কিন্তু চলতি বছর ১.৭ কোটি টাকা মাইনের চাকরির অফার আসে। চলতি বছর বিদেশে চাকরি পেয়েছে ৬৫ জন। ব্রিটেন, জাপান, আমেরিকা, নেদারল্যান্ডস, হংকংয়ের সংস্থাগুলি এবারের ক্যাম্পাসিংয়ে চাকরি দেয়। প্রসঙ্গত ২০২১-২২ সালে বছরে গড়ে ২১.৫ লাখ টাকা মাইনের চাকরি পেয়েছিল পড়ুয়ারা‌। ২০২০-২১ সালে সেই গড় অঙ্কের পরিমাণ ছিল ১৭.৯ লাখ। চলতি বছরে সেই অঙ্কের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৮২ লাখ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে মোট মিলিয়ে ১৮৪৫ জন চাকরি পেয়েছেন ক্যাম্পাসিংয়ে। দেশের প্রথম সারির এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত ভাল  ছাত্র তৈরির কাজ করে চলেছে। তাই এই সাফল্য বলে অনুমান শিক্ষামহলের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vaibhav Taneja: নাদেলা এবং সুন্দর পিচাইয়ের পর বৈভব তানেজা! টেসলার মাথায় ভারতীয় প্রতিভাবান

    Vaibhav Taneja: নাদেলা এবং সুন্দর পিচাইয়ের পর বৈভব তানেজা! টেসলার মাথায় ভারতীয় প্রতিভাবান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্ব জুড়ে অনেক ভারতীয় প্রতিভাবান অনেক কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে মাইক্রোসফ্ট থেকে গুগল পর্যন্ত অনেক কোম্পানির সঙ্গে ভারতীয়রা যুক্ত। তার মধ্যে সত্য নাদেলা এবং সুন্দর পিচাইয়ের নাম অন্যতম। এবার আরও এক ভারতীয় প্রতিভার নাম জুড়ে গেল এই তালিকায়। তিনি এমন একজন, যাঁর কাছে ইলন মাস্ক তাঁর সমস্ত নথি ও কোম্পানির দায়ভার অর্পণ করেছেন। তাঁর নাম বৈভব তানেজা (Vaibhav Taneja)।

    কীভাবে এলেন এই পদে?

    ইলন মাস্কের কোম্পানি টেসলা বিশ্বের বৃহত্তম বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি। আর এই কোম্পানি ইলন মাস্ককে বিশ্বের ধনী ব্যক্তির মর্যাদা দিয়েছে। আর এই কোম্পানিরই সিএফও (চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার) হিসাবে ইলন মাস্ক নিযুক্ত করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈভব তানেজাকে (Vaibhav Taneja)। যিনি এই কোম্পানির সমস্ত আর্থিক দায়ভার নিজে সামলান। এর আগে এই পদটি সামলাতেন টেসলার সিএফও জ্যাচারি কিরখোর্ন। সেই সময় বৈভব অ্যাকাউন্টিং বিভাগে কাজ করতেন।

    বৈভব তানেজার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কর্মজীবন

    এত বড় সাফল্যের পিছনে আছে অনেক সংগ্রাম ও পড়াশোনা। বৈভব দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর ভারতের চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউট থেকে একজন যোগ্য চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসেবে নিজেকে তৈরি করেন। তিনি এর পর ১৯৯৯ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাইস ওয়াটারহাউস কুপার্স ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডে (PwC) সিনিয়র ম্যানেজার পদে কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে তিনি সোলারসিটির কর্পোরেট কন্ট্রোলার হিসাবে যোগদান করেন। এর পর ২০১৭ সালে তিনি টেসলাতে যোগদান করেন। ২০১৮ সালের মে মাসে তিনি (Vaibhav Taneja) কর্পোরেট কন্ট্রোলার হিসাবে নিযুক্ত হন এবং ২০১৯ সালে তিনি প্রধান অ্যাকাউন্টিং অফিসার হিসাবে নিযুক্ত হন।

    দুই সিএফও-র সঙ্গে কাজ

    বৈভব (Vaibhav Taneja) তাঁর কর্মজীবনে অনেক বহুজাতিক সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। টেসলাতে সিএফও হওয়ার আগে তিনি কর্পোরেট কন্ট্রোলার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। টেসলার আগে বৈভব সোলারসিটিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। টেসলার প্রাক্তন জ্যাচারি কিরখর্নের সঙ্গেও তিনি আগে কাজ করেছেন। তাছাড়াও আরও এক ভারতীয় দীপক আহুজা, যিনি তাঁরও আগে টেসলার সিএফও ছিলেন, তাঁর সঙ্গেও কাজ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Cost Guard Recruitment 2023: উপকূলরক্ষী বাহিনীতে ৩৫০ শূন্যপদে নিয়োগ, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৮ সেপ্টেম্বর

    Indian Cost Guard Recruitment 2023: উপকূলরক্ষী বাহিনীতে ৩৫০ শূন্যপদে নিয়োগ, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৮ সেপ্টেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবিক (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারবেন joinindiancoastguard.cdac.in ওয়েবসাইটে। মোট শূন্য পদ ৩৫০ এবং আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ৮ তারিখ থেকে।

    আবেদনের সময়সীমা?

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) বলা হয়েছে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং চলবে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী আবেদনকারীরা তাই দ্রুত আবেদন করতে পারেন। মোট নাবিকের শূন্য পদের সংখ্যা হল ৩৫০। এই পদগুলি হল, সাধারণ নাবিক পদ মোট ২৬০টি। আন্তঃদেশীয় নাবিক পদ ৩০টি, যান্ত্রিক মেকানিক্যাল পদ ২৫টি, যান্ত্রিক ইলেকট্রিক্যাল পদ ২০টি এবং যান্ত্রিক ইলেকট্রনিক পদ ১৫টি।

    আবেদনের যোগ্যতা

    আবেদনকারীদের ন্যূনতম যোগ্যতা হতে হবে ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। প্রার্থীদের জন্মের তারিখ হতে হবে ১ মে ২০০২ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০০৬ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে। সাধারণ, আন্তঃদেশীয় এবং যান্ত্রিক নাবিক পদের (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) জন্য বয়সের যোগ্যতা উপরি উক্ত সময়ের মধ্যেই হতে হবে। অন্যথায় আবেদনপত্র বাতিল হবে।

    নির্বাচন পদ্ধতি

    এই শূন্যপদে (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) নির্বাচনের জন্য সারা ভারত ব্যাপী পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার বিশেষ চারটি ধাপ থাকবে। সেই সঙ্গে থাকবে মেডিক্যাল পরীক্ষা। সবকটা পর্ব পাশ করলে একটি মেরিট লিস্ট করা হবে এবং সেই লিস্টের ভিত্তিতেই শূন্য পদের জন্য ডাকা হবে।

    পরীক্ষার জন্য কত টাকা লাগবে?

    উপকূলরক্ষী বাহিনীতে নাবিক পদের (Indian Cost Guard Navik Recruitment2023) পরীক্ষায় বসার জন্য যাঁরা তফশিলি জাতি এবং উপজাতি শ্রেণিভুক্ত, তাঁদের পরীক্ষায় কোনও টাকা লাগবে না। কিন্তু বাকি সকলের জন্য অনলাইনে ৩০০ টাকা করে পরীক্ষার মূল্য দিতে হবে। এই টাকা অনলাইনে ভিসা/ মাস্টারকার্ড /রুপে ক্রেডিট, ডেবিট ক্রেডিট/ ইউপিআই এর মাধ্যমে জমা করতে পারবেন আবেদনকারীরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share