Category: বিজ্ঞান

Get updated Science and Research related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Aditya L-1: সৌর অভিযানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসরোর আদিত্য এল-১ , জানুন বিস্তারিত

    Aditya L-1: সৌর অভিযানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসরোর আদিত্য এল-১ , জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সূর্য নিয়ে গবেষণা চালাবে ইসরো। ভারতীয় এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা সৌর ক্ষেত্রে পাঠাচ্ছে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) কে। ইসরো সূত্রে জানা গেছে, আধুনিক মানের এই সৌরযান থেকে পাওয়া যাবে অজস্র খুঁটিনাটি তথ্য। রহস্য উন্মোচিত হবে সূয্যি মামার।

    নাসা এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির পরে  ভারতই প্রথম যাচ্ছে সূর্যের বাড়িতে

    ইসরোর ‘সোলার মিশন’ আগ্রহ এবং আলোচনা সর্বত্র চলছে। জানা গেছে, নাসা আর ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির পর ভারতই প্রথম পাড়ি দিচ্ছে সূর্যের ঘরে।  ইসরো সূত্রে জানা গেছে, পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে সূর্য ও পৃথিবীর মাঝের এক কক্ষপথ যার নাম ‘ল্যাগরাঞ্জিয়ান পয়েন্ট’ বা ‘ল্যাগরেঞ্জ পয়েন্ট’ সেখানেই অবস্থান করবে স্যাটেলাইট আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)। সূর্যের বাইরের সবচেয়ে উত্তপ্ত স্তরের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য তুলে দেবে এই সোলার যান। এই সোলার-মিশন তাইখুব গুরুত্বপূর্ণ। 

    আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) এর খুঁটিনাটি

    জ্বালানি-সহ প্রায় ১৫০০ কিলোগ্রাম ওজনের এই উপগ্রহ সাতটা সায়েন্স পে-লোড নিয়ে যাবে বলে ইসরো সূত্রে জানা গিয়েছে। পৃথিবী ও সূর্যের মাঝের একটি  কক্ষপথ হল এই ল্যাগরেঞ্জ পয়েন্ট। পৃথিবী থেকে যার দূরত্ব ১৫ লক্ষ কিলোমিটার। এই পথটাই পাড়ি দেবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)। আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) কে তাই সে ভাবেই বানানো হচ্ছে। 

    সূর্যের স্তর ‘সোলার করোনা’ নিয়েই গবেষণা করবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) । সূর্যের বহিস্তরের তাপমাত্রা প্রায় ১ কোটি কেলভিন, নিম্নস্তরের প্রায় ৬০০০ কেলভিন। সূর্যের পৃষ্ঠদেশে ও করোনার তাপমাত্রার ফারাক এবং করোনা থেকে ছিটকে আসা আগুনে রশ্মি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কী ভাবে প্রভাব ফেলে সেটাই খুঁজে বার করবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)। ইসরোর বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যের করোনার তাপমাত্রা গড়ে ১০ লক্ষ বা তার কিছু বেশি ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রা সব সময় একরকমের থাকে না। কখনও বৃদ্ধি হয় কখনও কমে। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Chandrayaan 3: চলতি বছরের ডিসেম্বরে চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেবে চন্দ্রযান-৩

    Chandrayaan 3: চলতি বছরের ডিসেম্বরে চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেবে চন্দ্রযান-৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্র অভিযানে আরও এক ধাপ এগোল ইসরো। সূত্রের খবর চলতি বছরের শেষের দিকে মহাকাশে পাড়ি দেবে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। তার জন্য চাঁদে সম্ভাব্য তিনটি অবতরণের ক্ষেত্রও ঠিক করে ফেলছে ইসরো। সবকিছু ঠিক থাকলে ডিসেম্বরেই সেখানেই নামবে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। জানা গিয়েছে, অবতরণের স্থানাঙ্কগুলি চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে অবস্থিত। এই অংশটিই এখন পৃথিবী থেকে দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: উল্টোদিকে ঘুরতে শুরু করেছে পৃথিবীর কেন্দ্রস্থল! এর প্রভাব কী হতে পারে?

    কীভাবে ঠিক করা হয় অবতরণের স্থানাঙ্ক

    মহাকাশযান নামার আগে দেখে নেওয়া হয় সেই পৃষ্ঠটির সামগ্রিকভাবে আনতি কেমন। তারপর দেখা যায়, চাঁদের সেই অংশে গর্ত আর পাথর কেমন রয়েছে। পরের ধাপে দেখা হয়, সূর্যের আলো সেখানে কতটা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: শনিকে টপকে সবথেকে বেশি উপগ্রহের মালিক এখন বৃহস্পতি

     চাঁদের দক্ষিণ মেরুকেই বেছে নেওয়া হল কেন 

    সাধারণত, চাঁদের এই অংশেই বেশি আগ্রহ থাকে বিজ্ঞানীদের, কারণ এইখানের জল ও বরফের সন্ধান মিলতে পারে বলে মনে করা হয়। বছর শেষে সেই দক্ষিণ মেরুর উদ্দেশে পাড়ি দেবে চন্দ্রযান।

    আরও পড়ুন: গভীর সমুদ্রের এই প্রাণীগুলির কথা শুনেছেন? 2022-12-07 13:06:22

     

    চন্দ্র অভিযানের ইতিহাস

    চন্দ্র মিশনের প্রথম রকেট উৎক্ষেপণ হয়েছিল ২০০৮ সালে। রকেটটি সফলভাবে উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হয় ইসরো। শুধু তাই নয়, চাঁদের কক্ষপথে সফলভাবে স্থাপিতও হয়েছিল চন্দ্রযান-১। এরপর ১১ বছর পরে ২০১৯ সালে পুনরায় চন্দ্রযান-২ পাঠানোর পরিকল্পনা নেয় ইসরো, যেকোনও মিশনের শেষ ১৫ মিনিট ল্যান্ডিং-এর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়। ঠিক সেই সময়েই ল্যান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ইসরোর। মহাকাশযানের ল্যান্ডারটি ভেঙে পড়ে চন্দ্রপৃষ্ঠে। যার ফলে ২০১৯ এর ৬ সেপ্টেম্বর ভেঙে পড়ে ল্যান্ডার। তবে এবারের প্রস্তুতি আরও ভালো বলেই মনে করছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Earth Rotation: পৃথিবীর ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী হবে জানেন?

    Earth Rotation: পৃথিবীর ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবী ঘুরছে (Earth Rotation) অনবরত ভাবে। সঙ্গে সঙ্গে আমরাও ঘুরছি। প্রশ্ন হল যদি হঠাৎ করে পৃথিবীর ঘুর্ণন (Earth Rotation) বন্ধ হয়ে যায় তাহলে কী হবে? বিজ্ঞানীরা বলছেন পৃথিবী নিজের কেন্দ্রে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৬৭৫ কিলোমিটার বেগে  ঘুরছে। পৃথিবীর সাপেক্ষে আমরা খুবই ক্ষুদ্র হওয়ায় এই ঘূর্ণন বুঝতে পারিনা। নিরক্ষরেখায় ঘূর্ণনের বেগ সব থেকে বেশি এবং মেরু অঞ্চলে সব থেকে কম। পৃথিবী পশ্চিম থেকে পুর্ব দিকে ঘোরে (Earth Rotation)।

    পৃথিবী হঠাৎ থেমে গেলে কী হবে?  

    ১) প্রথমেই পৃথিবী পৃষ্ঠে থাকা সমস্ত  কিছু একই সঙ্গে উড়তে শুরু করবে ঠিক পশ্চিম দিকে। মানুষ, জন্তু, জানোয়ার, বাড়ি, গাছপালা, পাহাড়, পর্বত সব কিছু। বিজ্ঞানীরা বলছেন ওড়ার গতি হবে ঘন্টায় ১০০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। কোন কিছুই দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। 

    ২) প্রথম কয়েক সেকেন্ডে অবশ্য বেঁচে যাবে বিমানের যাত্রীরা এবং একেবারে মেরু অঞ্চলের লোকেরা। কিন্তু ওই কয়েক সেকেন্ডের জন্যই। কারণ পৃথিবীর থেমে যাওয়ার (Earth Rotation) কয়েক সেকেন্ড পরেই শুরু হবে ভয়ানক ঝড় এবং প্রচন্ড বজ্রপাত।

     

    ৩) ঘূর্ণন (Earth Rotation) বন্ধ হলেই বায়ুর গতিবেগ তখন হয়ে যাবে কমবেশি ১৭০০ কিমি প্রতি ঘন্টা। স্বাভাবিকভাবেই বায়ু এত বেগে বইতে শুরু করলে ঘর্ষণের ফলে সব কিছুতে আগুন লেগে যাবে। 

    ৪) এর সঙ্গেই শুরু হবে প্রবল সুনামি। সেই সুনামিতে পৃথিবীর সকল স্থলভাগ ডুবে যাবে। মানে জলভাগের জল উঠে আসবে স্থলভাগে, এককথায় প্রলয় শুরু হবে চারিদিকে।  

    ৫) পৃথিবীর ঘূর্ণন (Earth Rotation) বন্ধ হয়ে গেলে সূর্য স্থির হয়ে থাকবে আকাশে। কারন সূর্যের উদয় এবং অস্ত নির্ভর করে পৃথিবীর ঘোরার উপর। সূর্য স্থির হওয়া মাত্রই পৃথিবীর একপৃষ্ঠে স্থায়ীভাবে দিন হয়ে যাবে অন্যপৃষ্ঠে স্থায়ী রাত। 

    ৬) ঘূর্ণন বন্ধ (Earth Rotation) হয়ে গেলেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। শুধু তাই নয় অন্যান্য গ্রহগুলিও কক্ষচ্যুত হয়ে যাবে। এমনটাই মত বিজ্ঞানীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Comet: পঞ্চাশ হাজার বছর পরে ভারতের আকাশে দেখা যাবে এই ধূমকেতু

    Comet: পঞ্চাশ হাজার বছর পরে ভারতের আকাশে দেখা যাবে এই ধূমকেতু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসছে সবুজ ধূমকেতু (Comet)। গত বছরের ২ মার্চ ক্যালিফোর্নিয়ার পালোমার অবজারভেটরি সংস্থা মহাকাশ বিজ্ঞান সংক্রান্ত একটি গবেষণা চালায়। ওই গবেষণায় C/2022 E3 (ZTF) নামের এই ধূমকেতুর বিষয়ে সর্বপ্রথম জানা যায়। প্রথম এই ধূমকেতুর বিষয়ে খোঁজ দেয় Zwickey Transient Facility (ZTF). জানা যাচ্ছে ১ ফেব্রুয়ারি এই ধূমকেতু পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসতে চলেছে অর্থাৎ আমাদের পৃথিবীর সীমাক্ষেত্রের ২৬ মিলিয়ন মাইলের মধ্যে চলে আসবে। গত ১২ জানুয়ারি সূর্যের নিকটতম বিন্দুর কাছে পৌঁছে যায় এই ধূমকেতু (Comet) এবং তারপর থেকে ৩৪ মিলিয়ন মাইল দূরে অবস্থান করছিল পৃথিবী থেকে।

    ধুমকেতুর (Comet) খুঁটিনাটি

    জ্যোর্তিবিজ্ঞানীরা বলেন যে ধূমকেতু হল বিভিন্ন গ্যাস, ধুলো এবং শিলা দ্বারা গঠিত এক ধরনের বস্তু যা গ্রহের মতোই নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে, কোনও কোনও মহাকাশ বিজ্ঞানী এই ধূমকেতুকে মহাজাগতিক তুষারবল বলেও উল্লেখ করেন। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন এই  ধূমকেতুগুলি যখনই কোনও নক্ষত্রের কাছে আসে তখন তারমধ্যে বিকিরণ বাড়তে থাকে এবং সেইসঙ্গে  ধূমকেতুর মধ্যে বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। এই জাতীয় বিস্ফোরণগুলির পরে  ধূমকেতু থেকে অনবরত গ্যাস ও ধ্বংসাবশেষ নির্গত হতে থাকে। বর্তমানে, C/2022 E3 (ZTF) নামের এই  ধূমকেতুকে (Comet) উত্তর গোলার্ধে রাতের আকাশে দেখা যাচ্ছে।
    জানা যাচ্ছে এই ধূমকেতু (Comet) বর্তমানে উত্তর আমেরিকায় একটি চক্রাকার বস্তুর মতো অবস্থায় রয়েছে, আগামীকাল ২৯ জানুয়ারি এই  ধূমকেতুর প্রভাবে চাঁদের আলো ক্রমশ বাড়তে থাকবে বলে জানা যাচ্ছে, ২ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সারারাত চাঁদের উজ্জ্বল আলো পাওয়া যাবে। পৃথিবীর যত কাছাকাছি আসবে এই  ধূমকেতু (Comet) তত উজ্জ্বলতা বাড়তে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে এবং ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই অবস্থা চলবে। ভারতের মধ্যে ওড়িশাতে ৩০ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে খালি চোখে এই  ধূমকেতুকে দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৫০,০০০ বছর পরে এই  ধূমকেতুকে (Comet) পৃথিবীর আকাশে দেখা যাবে। 
    ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ধূমকেতুকে (Comet) খালি চোখে আর দেখা যাবে না। রয়েল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবার্ট মেসি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন এপ্রিল মাসের মধ্যে এই  ধূমকেতু সূর্যের খুব কাছাকাছি চলে যাবে, তখন টেলিস্কোপ দিয়েও এই  ধূমকেতুকে দেখা কঠিন হয়ে পড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

    Comet:পঞ্চাশ হাজার বছর পরে ভারতের আকাশে দেখা যাবে এই ধূমকেতু

  • Robot Lawyer: বিশ্বে প্রথমবার! মানুষের হয়ে সওয়াল করবে রোবট আইনজীবী!

    Robot Lawyer: বিশ্বে প্রথমবার! মানুষের হয়ে সওয়াল করবে রোবট আইনজীবী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রজনীকান্তের রোবট সিনেমা তো কমবেশি সবাই দেখেছি। চিট্টি সেখানে অসাধ্য সাধন করছিল। এবার বাস্তবের চিট্টিকে দেখা যাবে আমেরিকার একটি আদালতে দাঁড়িয়ে সওয়াল জবাব করতে। সমগ্র বিশ্ব প্রথমবারের জন্য সাক্ষী থাকবে রোবট আইনজীবীর (Robot Lawyer) সওয়াল জবাব শোনার জন্য। গাড়ির অধিক গতির জন্য জরিমানা সংক্রান্ত একটি মামলার আইনি পরামর্শদাতার ভূমিকায় দেখা যাবে এই রোবটকে (Robot Lawyer) । 

    কোন আদালতে এবং কবে হবে এই সওয়াল জবাব

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই সম্ভব হয়েছে, এবার আদালতের এজলাসে জেরা করবে রোবট আইনজীবী (Robot Lawyer) । কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যেই হবে এই কাজ অন্তত এমনটাই দাবি করেছে ব্রিটেনের new scientist নামের একটি পত্রিকা। সবকিছু ঠিকঠাক যদি থাকে তাহলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে আমেরিকার কোনও একটি আদালতে সওয়াল জবাব করতে দেখা যাবে এই রোবট আইনজীবীকে (Robot Lawyer) । তবে এখনও পর্যন্ত কোন আদালতে এই সওয়াল জবাব হবে এবং দুটি পক্ষ কারা কারা থাকবে সে বিষয়ে কিছু বলা হয়নি।

     রোবটটি (Robot Lawyer)  কোন সংস্থা তৈরি করেছে? কীভাবে কাজ করবে এটি?

    সূত্রের খবর, রোবটটি (Robot Lawyer)  তৈরি করেছে “ডু নট পে” নামের একটি সংস্থা। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই কোম্পানির তৈরি এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সি আদালতের এজলাসে দাঁড়িয়ে সওয়াল জবাব করবে। 
    বিজ্ঞানীদের মতে এই রোবট আইনজীবীকে (Robot Lawyer)  পরিচালনা করবে একটি স্মার্টফোন। মক্কেলের কাছে থাকা এই স্মার্টফোনেই আদালতে সওয়াল জবাবের কাজ চালাবে এই রোবট। এক্ষেত্রে সাহায্য নেওয়া হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের। 
    আরও জানা যাচ্ছে ২০১৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়াতে গড়ে ওঠে এই অ্যাপ সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠা করেন স্টান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী যার নাম জোশুয়া ব্রাউডার। ডু নট পে-র বর্তমানে সিইও হিসেবে কাজ করছেন তিনি। সংস্থার দাবি যে মামলা-মোকদ্দমার খরচ যেভাবে বেড়ে চলেছে সেখানে এই  “ডু নট পে” যথেষ্ট খরচ সাশ্রয়ী হবে।

  • Gaganyaan: গগনযানের মাধ্যমে মহাকাশে মানুষ পাঠাতে চলেছে ইসরো

    Gaganyaan: গগনযানের মাধ্যমে মহাকাশে মানুষ পাঠাতে চলেছে ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রথম মহাকাশচারী ছিলেন রাকেশ শর্মা। রাকেশ শর্মা মহাকাশ থেকে ভারতবর্ষকে কেমন দেখছেন? এমনটাই প্রশ্ন ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। প্রশ্নের উত্তরে নিজের মাতৃভূমিকে মহাকাশ থেকে বর্ণনা করেছিলেন রাকেশ শর্মা। আবারও গগনজানের (Gaganyaan)  মাধ্যমে মহাকাশে মানব পাঠাতে চলেছে আমাদের দেশ।

    কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী কী বললেন ?

    কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং চলতি মাসের পয়লা দিনে সাংবাদিক সম্মেলনে বিস্তৃতভাবে বলেন ২০২৩ সালে মহাকাশ গবেষণার বিষয়ে কী কী পরিকল্পনা রয়েছে।
    এই সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২৪ এর সালে ভারতবর্ষ মহাকাশে পাঠাবে গগনযান যার প্রস্তুতিপর্ব ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে ভারতবর্ষের বিভিন্ন মহাকাশ গবেষণার সাফল্যের দিকগুলিকে তুলে ধরেছেন এবং পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাপেক্ষে মহাকাশ গবেষণায় ভারতবর্ষ যে খুব পিছিয়ে নেই,সেটাও বলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী।
    কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর কথায় জানা গেছে যে গগনজানের (Gaganyaan) পরিকল্পনা ২০২২ সালেই সম্পন্ন হত। ২০২২ সালেই হয়তো ভারতবর্ষের কোন মানবকে গগনযানের মাধ্যমে মহাকাশে দেখা যেত কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে সবকিছুই বদলে যায়।
    সূত্রমতে গগনজানের (Gaganyaan) ক্ষেত্রে দুটি প্রস্তুতি পর্ব নেওয়া হবে। তার কারণ গগনযান (Gaganyaan) ভারতের মাটি থেকে যেমন মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে তেমনি মহাকাশ থেকে সুষ্ঠুভাবে ফিরে আসবে। প্রথম দুটি পরীক্ষামূলক উড়ানে কোনও মানুষ পাঠানো হবে না, রোবট পাঠানো হবে। তৃতীয় বারে মানুষ পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। তবে তৃতীয়বারে মানুষ তখনই পাঠানো হবে যদি প্রথম দুটি প্রস্তুতি পর্ব সফলভাবে সংঘটিত হয়।

    জানা গেছে এই গগনজান (Gaganyaan) তিনজন মানুষকে মহাকাশে নিয়ে যেতে সক্ষম। পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ৪০০ কিলোমিটার উপরে এই গগনযান তিন দিন ধরে অবস্থান করবে মহাকাশে, তারপরে আবার তা পুনরায় পৃথিবী পৃষ্ঠে ফিরে আসবে।

    গগনযানে (Gaganyaan) চড়ে যাঁরা মহাকাশে যাবেন সেই সমস্ত মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বেঙ্গালুরুতে। ক্লাসরুম ট্রেনিং, ফিটনেস ট্রেনিং, এবং মহাকাশে থাকার বিভিন্ন রকমের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • ISRO: ২০২৩ সালে ইসরোর মিশনগুলি জেনে নিন

    ISRO: ২০২৩ সালে ইসরোর মিশনগুলি জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে কতগুলো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিতে চলেছে ইসরো (ISRO)। ২০২৩-এ সূর্য ও চন্দ্র, দুই দিকেই নজর থাকবে ইসরোর (ISRO)। সূর্য গবেষণার ক্ষেত্রে মিশন আদিত্য এবং চন্দ্র গবেষণার ক্ষেত্রে চন্দ্রযান-৩  মিশনের মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণার কাজ অব্যাহত রাখবে ভারতীয় মহাকাশ  গবেষণা সংস্থা। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং সংসদে জানান, ২০২৩ সালে ইসরোর অনেক পরিকল্পনা রয়েছে, সূর্য এবং চন্দ্র অভিযানের পাশাপাশি চলতি বছরে কর্ণাটকের চিত্রদুর্গার অ্যারোনটিক্যাল টেস্ট রেঞ্জ থেকে রিইউজেবল (পুনর্ব্যবহারযোগ্য) লঞ্চ ভেহিকল সংক্রান্ত প্রথম রানওয়ে ল্যান্ডিং এক্সপেরিমেন্ট (RLV-LEX) পরিচালনা করার পরিকল্পনা করছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: এবার পৃথিবীর সমস্ত জলাশয় সম্পর্কে তথ্য দেবে নাসার এই বিশেষ স্যাটেলাইট

    একইসঙ্গে মহাকাশ অভিযানের ব্যবসায়িক দিকেও থাকবে নজর।  বেসরকারি খাতের জন্য আরও সহজ হয়ে যাবে মহাকাশ অভিযানের ব্যবসা। গত নভেম্বরেই বেসরকারি উদ্যোগে দেশের প্রথম স্যাটেলাইট মহাকাশে গেছে।

    আরও পড়ুন: ২৫ দিন চাঁদের চারিদিকে পরিভ্রমণ করে পৃথিবীতে ফিরল ওরিয়ন স্পেস ক্যাপসুল

    চলতি বছরেই মানুষ যাবে মহাকাশে 

    নতুন বছরেই ভারতের প্রথম মানববাহী মহাকাশ অভিযানের প্রাথমিক সূচনা হতে  চলেছে, এমনটাই জানা যাচ্ছে ইসরো (ISRO) সূত্রে। তবে প্রথমেই মানুষ পাঠানো হবে না। ‘গগনযান’ অভিযানের মাধ্যমে প্রথমে একেবারে  প্রস্তুত লঞ্চ ভেহিকেল-কে যাচাই করে দেখে নেবে ইসরো (ISRO)। পরে মানুষ যাবে।  

    আরও পড়ুন: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত

    ২০২৩ সালের  শেষ তিন মাসে সেই পরীক্ষামূলক অভিযান হবে। লঞ্চ ভেহিকল, অরবিটাল মডিউল  প্রপালশন সিস্টেম এবং রিকভারি অপারেশন একেবারে তৈরি কিনা, তারই পরীক্ষা করবে ইসরো। সেটি সফল হলেই মহাকাশে নভোশ্চর পাঠাতে আর কোনও বাধা থাকবে না ভারতের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

      

  • Srinivasa Ramanujan: আজ ভারতীয় গণিতজ্ঞ শ্রীনিবাস রামানুজনের জন্মদিন, জানুন তাঁর জীবনকথা

    Srinivasa Ramanujan: আজ ভারতীয় গণিতজ্ঞ শ্রীনিবাস রামানুজনের জন্মদিন, জানুন তাঁর জীবনকথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ গণিতজ্ঞকে দেখতে এসেছেন তাঁর বিদেশী বন্ধু। বিলেতি বন্ধুও অবশ্য নামকরা গণিতজ্ঞ। শারীরিক খোঁজখবর নেওয়ার পর বিলেতি বন্ধু তাঁর ভারতীয় বন্ধুটিকে বললেন, যে ট্যাক্সি করে এলাম সেটির নম্বর ১৭২৯। সংখ্যাটির মধ্যে আমি বিশেষ কিছু খুঁজে পেলাম না। শয্যাশায়ী ভারতীয় বন্ধুটি তখন বললেন, ১৭২৯ সাধারণ সংখ্যা নয়। এটি একমাত্র সংখ্যা যেটি ১০ এবং ৯ এর ঘনের সমষ্টি। অন্যদিকে আবার এই সংখ্যাটি ১ এবং ১২ এর ঘনের সমষ্টি। হাসপাতালের বেডে শুয়ে শুয়ে যিনি এই ক্যালকুলেশন করছিলেন তিনি বিখ্যাত ভারতীয় গণিতজ্ঞ শ্রীনিবাস রামানুজন (Srinivasa Ramanujan)। বিদেশী বন্ধুটি হলেন আরেক বিখ্যাত গণিতজ্ঞ হার্ডি।

    জন্ম ও প্রথম জীবন
     

    আজ শ্রীনিবাস রামানুজনের (Srinivasa Ramanujan) জন্মদিন। ২২ ডিসেম্বর, ১৮৮৭ সালে তিনি জন্মগ্রহন করেন তামিলনাড়ুর ইরোড জেলার কুম্ভকনাম গ্রামে। কথিত আছে, কুম্ভমেলার মত  প্রতি ১২ বছরে এই গ্রামেও মেলা বসত। সেজন্যই গ্রামের নাম হয়েছিল কুম্ভকনাম।

    শোনা যায়, রামানুজন (Srinivasa Ramanujan) ছোটবেলায় সাধারণ মানের ছাত্র ছিলেন; কিন্তু দশম শ্রেণীর পর তিনি গণিতে দ্রুত এগিয়ে যান। কলেজে পড়াকালীন তিনি (Srinivasa Ramanujan) গণিতে এতটাই মগ্ন থাকতেন যে বাকি বিষয়গুলিতে ফেল করে যেতেন। এরফলে কলেজের বৃত্তি থেকে তিনি বঞ্চিত হন। কলেজ ড্রপার রামানুজন (Srinivasa Ramanujan) এরপর মাদ্রাজ বন্দরে একটি কেরানীর চাকরিতে ঢোকেন। সেখানেও চলত গণিত সাধনা। সারাদিন ধরে পাতার পর পাতা গণিতের জটিল সমস্যার সমাধান করতেন রামানুজন (Srinivasa Ramanujan), তৈরি করতেন একের পর এক উপপাদ্য। এখানেই তাঁর এমন কিছু মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয় যাঁরা রামানুজের (Srinivasa Ramanujan) নোটবুক-এর বিষয়ে উৎসাহ প্রকাশ করেন, এদের হাত ধরেই গণিত বিষয়ে কিছু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। ১৯১১ সালে তাঁর প্রথম গবেষণামূলক প্রবন্ধ ‘জার্নাল অফ দ্য ম্যাথেমেটিক্যাল সোসাইটি’ প্রকাশিত হয়। সংখ্যাতত্ত্বের উপর তাঁর গবেষণালদ্ধ ‘সাম প্রপার্টিজ অফ বারনৌলিস নাম্বারস’ নামে তাঁর প্রথম দীর্ঘ প্রবন্ধ একই বছর প্রকাশিত হয়।

    বিদেশ যাত্রা
     

    ইতিমধ্যে রামানুজনের প্রতিভা দেখে তাঁকে কেমব্রিজে আসতে বলেন অধ্যাপক হার্ডি।  প্রফেসর হার্ডি লক্ষ্য করেন রামানুজনের (Srinivasa Ramanujan) অনেক প্রতিভা আছে; কিন্তু প্রথাগত শিক্ষার অভাবে প্রাথমিক অনেক কিছুই তিনি জানতেন না। এখান থেকেই রামানুজন ফেলোশিপ নিয়ে পাশ করলেন। কলেজ জীবনের অসম্পূর্ণ পড়া তাঁর সম্পূর্ণ হল। ১৯১৮ সালে তিনি রয়েল সোসাইটির সদস্য হন। তিনি দ্বিতীয় ভারতীয় যিনি এই সম্মান লাভ করেন।

    জীবনাবসান

    ইংল্যান্ডে থাকাকালীন রামানুজনের (Srinivasa Ramanujan) শরীর দ্রুত খারাপ হতে শুরু করে, ১৯১৯ সালে তিনি  ভারতে ফিরে আসেন। এক বছর পর ১৯২০ সালের ২৬ এপ্রিল মাত্র ৩২ বছর বয়সে জীবনাবসান হয় এই বিরল প্রতিভার। ১৯৩৬ সালে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দেওয়ার সময় প্রফেসর হার্ডি রামানুজনকে (Srinivasa Ramanujan) যোদ্ধা বলে সম্বোধন করেছিলেন ‌। হার্ডি আরও বলেন, রামানুজন (Srinivasa Ramanujan) দারিদ্র্যতা নিয়েও  সমগ্র ইউরোপের বুদ্ধিবৃত্তিতে শান দিতে পেরেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Water Survey: এবার পৃথিবীর সমস্ত জলাশয় সম্পর্কে তথ্য দেবে নাসার এই বিশেষ স্যাটেলাইট

    Water Survey: এবার পৃথিবীর সমস্ত জলাশয় সম্পর্কে তথ্য দেবে নাসার এই বিশেষ স্যাটেলাইট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের লেক, সমুদ্র, নদীর  উচ্চতা,গভীরতা মাপবে (Water Survey) নাসার স্যাটেলাইট। এর সঙ্গে এই স্যাটেলাইটটি  জলবায়ু এবং আবহাওয়ার বিষয়েও কাজ করবে। এটাই হবে নাসার প্রথম কোনও স্যাটেলাইট যেটি মহাকাশ থেকে পৃথিবীর জলস্তরের (Water Survey)  বিষয়ে তথ্য দেবে। স্যাটেলাইটটির পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে SWOT. অর্থাৎ Surface Water and Ocean Topograph. অত্যন্ত আধুনিক মানের radar ব্যবহার করা হয়েছে এই স্যাটেলাইটে। পৃথিবীর তিনভাগ জল। এই সম্পূর্ন জলভাগ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেবে (Water Survey) এই স্যাটেলাইট।

    আরও পড়ুন: ২৫ দিন চাঁদের চারিদিকে পরিভ্রমণ করে পৃথিবীতে ফিরল ওরিয়ন স্পেস ক্যাপসুল

    স্যাটেলাইটটি কোথায় তৈরি হয়েছে ?

    স্যাটেলাইটটিকে মহাকাশ অবধি নিয়ে যাবে Falcon 9 নামের রকেট। রকেটটি তৈরি হয়েছে এলন মাস্কের কোম্পানি SpaceX থেকে।

    আরও পড়ুন: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত

    SWOT স্যাটেলাইটটি তৈরি করতে ২০ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে বলে জানা গেছে। বিজ্ঞানীদের বিবৃতি অনুযায়ী, স্যাটেলাইটে ব্যবহার করা হয়েছে advanced microwave radar technology.সমগ্র পৃথিবীর ৯০ শতাংশ জলভাগের তথ্য দিতে পারবে এই স্যাটেলাইট।

    আরও পড়ুন: এক দশকের মধ্যে চাঁদে বাস করবে মানুষ! কী বললেন নাসার বিজ্ঞানীরা?
    নাসার এই মিশনের অন্যতম উদ্দেশ্য হল সমুদ্রের জল (Water Survey) কিভাবে তাপ শোষণ করে, কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে ধরে রাখে সেগুলি খুঁজে বের করা। নাসা সূত্রে জানা গেছে, এই স্য়াটেলাইট (Water Survey) অন্য যেকোনও স্যাটেলাইটের থেকে ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী।

    আরও পড়ুন: মাদ্রাজ আইআইটির নতুন আবিষ্কার সিন্ধুজা-১, সমুদ্রের ঢেউ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে

    নাসার বিজ্ঞানী কি বললেন?

    নাসার এই প্রজেক্টের অন্যতম বিজ্ঞানী বেন হ্যামিলটন বলেন, “পৃথিবীর প্রায় সমস্ত জলাশয়ের তথ্য দিতে (Water Survey) সক্ষম এই স্যাটেলাইট”।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Inland Taipan: জানেন পৃথিবীর সবথেকে বিষধর সাপ কোনটি ? 

    Inland Taipan: জানেন পৃথিবীর সবথেকে বিষধর সাপ কোনটি ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিষধর সাপ” এই শব্দ উচ্চারণ মাত্র অনেকেরতত আত্মারাম খাঁচা হয়ে যায়। চোখের সামনে ভেসে ওঠে অসংখ্য ছবি। কেউটে থেকে গোখরো, চন্দ্রবোড়া থেকে কালাচ। চাঁদের পাহাড় গল্পে ব্ল্যাকমাম্বারের কথা নিশ্চয় মনে আছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে আফ্রিকার ভয়ঙ্কর ব্ল্যাকমাম্বারের সঙ্গে নিশ্চয়ই এতদিনে সবার পরিচয় হয়ে গেছে। ব্ল্যাকমাম্বারের আক্রমনের গতি, বিষ ঢালার পরিমান পর্যবেক্ষন করে অনেকেই এই সাপকে এক নম্বর স্থান দেন। তবে জানেন কি? এর থেকেও ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ আছে? যে সাপের একটি কামড়ে ১০০ জন অবধি মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

    আরও পড়ুন: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত

    জানুন ইনল্যান্ড তাইপেন (Inland Taipan) সম্পর্কে

    বিষধর এই সাপটির নাম হল ইনল্যান্ড তাইপেন (Inland Taipan)। পাওয়া যায় অষ্ট্রেলিয়াতে। LD50 scale-এর সাহায্যে মাপা হয় কোন সাপের বিষ কতটা বিষাক্ত। এই স্কেল বলছে পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বেশি বিষাক্ত সাপ হল ইনল্যান্ড তাইপেন (Inland Taipan)। এই সাপ সাধারণত সরু এবং লম্বা হয়ে থাকে। মাথাটি আয়তাকার হয়। লোকালয়ে এর (Inland Taipan)দেখা চট করে পাওয়া যায়না। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ভোরবেলায় এই সাপ (Inland Taipan) খুব সক্রিয় থাকে। অষ্ট্রেলিয়ার একটি গবেষণায় দেখা গেছে, একবার কামড়ে প্রায় ১১০ মিলিগ্রাম বিষ ঢালে এই সাপ (Inland Taipan)। এই পরিমান বিষে প্রায় ১০০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

    আরও পড়ুন: এবার পৃথিবীর সমস্ত জলাশয় সম্পর্কে তথ্য দেবে নাসার এই বিশেষ স্যাটেলাইট

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share