Category: বিজ্ঞান

Get updated Science and Research related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Rhumi-1: ভারতের প্রথম পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট ‘রুমি-১’ পাড়ি দিল মহাকাশে

    Rhumi-1: ভারতের প্রথম পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট ‘রুমি-১’ পাড়ি দিল মহাকাশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মহাকাশ গবেষণার সাফল্যের মুকুটে ফের যোগ হল একটি পালক। শনিবার সকালে চেন্নাইয়ের ইস্ট রোড উপকূল থেকে মহাকাশে পাড়ি দিল ভারতের প্রথম হাইব্রিড রিউজেবল বা পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট (Reusable Hybrid Rocket)। মোবাইল লঞ্চারের মাধ্যমে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা এই রকেটের পোশাকি নাম ‘রুমি-১’ (Rhumi-1)। জানা গিয়েছে, এই রকেটের মাধ্যমেই মহাকাশে পাঠানো হয়েছে ৩টি কিউব স্যাটেলাইট, ৫০টি পিকো স্যাটেলাইট। এই মহাকাশ অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিশন রুমি ১’। ক্ষুদ্র উপগ্রহগুলিকে একটি সাবঅরবিটাল ট্র্যাজেক্টরিতে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই স্যাটেলাইটগুলি বিশ্ব উষ্ণায়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের গবেষণার উদ্দেশ্যে ডেটা সংগ্রহ করবে।

    স্পেস জোন ইন্ডিয়া এই রুমি-১ (Rhumi-1) নামক হাইব্রিড রকেটটিকে মহাকাশে পাঠিয়েছে

    জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুর স্টার্ট-আপ কোম্পানি স্পেস জোন ইন্ডিয়া এই রুমি-১ (Rhumi-1) নামক হাইব্রিড রকেটটিকে মহাকাশে পাঠিয়েছে। এই মহাকাশ অভিযানের উদ্যোক্তা হলেন স্পেস জোন ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা আনন্দ মেগালিঙ্গমের। অভিযানে তাঁকে দিশা দেখিয়েছেন ইসরোর প্রাক্তন অধিকর্তা মিলস্বামী আন্নাদুরা। প্রসঙ্গত, স্পেস জোন ইন্ডিয়া হল একটি অ্যারো-টেকনোলজি কোম্পানি যা চেন্নাইতে অবস্থিত এবং এর লক্ষ্য হল স্বল্পমূল্যের এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য সামগ্রী দিয়ে রকেট তৈরি করা। এর পাশাপাশি, এই সংস্থা প্রশিক্ষণও দেয় অ্যারো ডাইনামিক নীতি, স্যাটেলাইট টেকনোলজি, ড্রোন টেকনোলজি, রকেট টেকনোলজি (Reusable Hybrid Rocket) প্রভৃতি বিষয়ে। এর পাশাপাশি এই সমস্ত বিষয়গুলিতে কেরিয়ার তৈরি করলে কী কী সুফল মিলবে তাও বলে এই সংস্থা। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্ট এবং সায়েন্স কলেজ, বেসরকারি এবং সরকারি স্কুলকে যুক্ত করে কাজ করে থাকে স্পেস জোন ইন্ডিয়া (SZI)।

    আরও পড়ুন: ঔপনিবেশিকতার চিহ্ন! ডাক্তারদের সমাবর্তনে কালো পোশাক বাতিল কেন্দ্রের

    ভারতের প্রথম পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট রুমি-১-এর খুঁটিনাটি (Rhumi-1)

    জানা গিয়েছে, রকেটের এয়ারফ্রেমে কার্বন ফাইবার, কাচের ফাইবার ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া, রকেটে পাইরো টেকনিক পদ্ধতির সাহায্যে প্যারাশ্যুট ডেপ্লয়মেন্ট সিস্টেমও রয়েছে। হাইব্রিড প্রপালশন সিস্টেমও রয়েছে (Reusable Hybrid Rocket)। জ্বালানি হিসাবে নাইট্রাস অক্সাইড আর ওয়াক্স ফুয়েল সলিড ফুয়েল ব্যবহার করা হয়েছে। ট্রাইনাইট্রোটোলুইন (TNT) এই রকেটের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Astronaut: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’-এ বড় ঘোষণা

    Indian Astronaut: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছেন এক ভারতীয়, ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’-এ বড় ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আন্তর্জাতিক মহকাশ স্টেশনে (International Space Station) যাচ্ছেন এক ভারতীয় (Indian Astronaut)। আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে মহাকাশে পাড়ি দেবেন তিনি। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এবং ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর যৌথ উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হবে ওই মহাকাশচারীকে। এ খবর জানালেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ।

    এএক্স-৪ মিশন (Indian Astronaut)

    নাসা এবং ইসরোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই মহাকাশ অভিযানের নাম এক্সিওম স্পেস এএক্স-৪ মিশন। এই অভিযানে ভারত থেকে পাঠানো হবে দুই নভশ্চরকে। এঁরা হলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা ও প্রশান্ত বালকৃষ্ণণ নায়ার। বর্তমানে নাসায় চলছে এঁদের প্রশিক্ষণ। জানা গিয়েছে, এএক্স-৪ মিশনের জন্য ইসরো বেছে নিয়েছেন শুক্লাকে। আর নায়ার হবেন ব্যাকআপ ক্যান্ডিডেট। নয়াদিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, “একজন ভারতীয় মহাকাশচারী আগামী এপ্রিলের মধ্যে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাবেন।” এবার আজ ২৩ অগাস্ট পালিত হবে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’। গত বছর এই দিনে চাঁদে ল্যান্ড করেছিলেন বিক্রম ল্যান্ডার। তারই বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পালিত হবে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’। তার আগেই এক ভারতীয় মহাকাশচারীর (Indian Astronaut) আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যাওয়ার কথা জানিয়ে দিলেন মন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: ‘হিন্দু গর্ব দিবস’ পালন বিজেপির, কার সম্মানে পালন হয় জানেন?

    জাতীয় মহাকাশ দিবসের থিম

    জাতীয় মহাকাশ দিবসের থিমও জানিয়ে দিয়েছেন মন্ত্রী। এবার থিম হল, ‘টাচিং লাইভস হোয়াইল টাচিং দ্য মুন: ইন্ডিয়াজ স্পেস সাগা।’ এ উপলক্ষে এদিন ইসরোর তরফে চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সায়েন্টিফিক ডেটা প্রকাশ করবে ইসরো। গবেষকরা যাতে এই ডেটা ব্যবহার করতে পারেন, তা-ই এই ব্যবস্থা। চন্দ্রযান-৩ সাফল্যের বর্ষপূর্তিতে গত দু’মাসেরও বেশি সময় ধরে হাজারো অনুষ্ঠান হচ্ছে দেশজুড়ে। ভারত মণ্ডপমে ‘জাতীয় মহাকাশ ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ হ্যাকাথন’ ও ‘ইসরো রোবোটিক্স চ্যালেঞ্জ’ জয়ীদের পুরস্কারও দেবেন তিনি। আসন্ন স্পেস মিশনের বিষয়ে বলতে গিয়ে ইসরোর সায়েন্টিফিক সেক্রেটারি সান্ত্বনু ভাটাদেকর বলেন, “ইসরো-নাসার (International Space Station) যৌথ অভিযান এনআইএসএআর আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির পরেই লঞ্চ করা হবে (Indian Astronaut)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Undersea Cable Projects: ইন্টারনেট ক্ষমতা বাড়বে চারগুণ! রূপায়নের পথে তিনটি আন্ডারসি কেবল প্রকল্প

    Undersea Cable Projects: ইন্টারনেট ক্ষমতা বাড়বে চারগুণ! রূপায়নের পথে তিনটি আন্ডারসি কেবল প্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India’s Internet Capacity) ডিজিটাল বিপ্লব ঘটতে চলেছে। তিনটি উল্লেখযোগ্য আন্ডারসি কেবল প্রকল্প (Undersea Cable Projects) চলতি বছরের অক্টোবর থেকে আগামী বছরের মার্চের মধ্যে চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই প্রকল্পগুলি হল ‘২ আফ্রিকা পার্লস’, ‘ইন্ডিয়া-এশিয়া-এক্সপ্রেস’ (IAX) এবং ‘ইন্ডিয়া-ইউরোপ-এক্সপ্রেস’ (IEX)। এই প্রকল্পগুলির রূপায়ণ হলে ভারতের ইন্টারনেট ক্ষমতা চারগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে বিশ্বাস বিশেষজ্ঞদের।

    আন্ডারসি কেবল

    আন্ডারসি (Undersea Cable Projects) বা সাবমেরিন যোগাযোগ কেবলগুলি হল ফাইবার-অপটিক কেবল। মহাদেশগুলির মধ্যে ডেটা প্রেরণের জন্য এগুলি মহাসাগরের নীচে স্থাপন করা হয়। এগুলি বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটের ভিত মজবুত করে। অধিকাংশ আন্তর্জাতিক যোগাযোগ এই ধরনের কেবলের মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। 

    ২ আফ্রিকা পার্লস

    ‘২ আফ্রিকা পার্লস’ প্রকল্পটি দীর্ঘতম আন্ডার-সি কেবল সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি। ৪৫,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরত্ব পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। এখানে বিনিয়োগ করেছে ভারতী এয়ারটেল এবং মেটা। এই বিশাল কেবল নেটওয়ার্কের ডেটা ট্রান্সমিশনের ক্ষমতা ১৮০ টেরাবিট প্রতি সেকেন্ড (tbps)। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং এশিয়ার ৩৩টি দেশকে সংযুক্ত করবে এই কেবল। এক্ষেত্রে এয়ারটেলের মুম্বই ল্যান্ডিং স্টেশন একটি প্রধান নোড হিসাবে কাজ করবে।

    ভারত-এশিয়া ও ভারত ইউরোপ এক্সপ্রেস

    এছাড়াও, ইন্ডিয়া-এশিয়া-এক্সপ্রেস (IAX) এবং ইন্ডিয়া-ইউরোপ-এক্সপ্রেস (IEX) কেবলগুলি ভারতের সংযোগ ব্যবস্থা আরও জোরদার করবে। সূত্রের খবর, রিলায়েন্স জিও-র সমর্থনে এই সিস্টেমগুলির প্রতিটি ২০০ টিবিপিএস-এরও বেশি ক্ষমতা যোগ করবে। আইএএক্স কেবলটি ১৬,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরত্বে বিস্তৃত হবে। এটি মুম্বইকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রধান হাব সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, তাইল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যুক্ত করবে। একইভাবে, আইইএক্স কেবলটি প্রায় ৯,৭৭৫ কিমি দূরত্বে বিস্তৃত হবে। পারস্য উপসাগরের মাধ্যমে ভারতকে ইউরোপের সঙ্গে যুক্ত করবে।

    আরও পড়ুন: সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান! আইসিসি-র সর্বোচ্চ পদে বসতে চলেছেন জয় শাহ?

    আন্ডারসি কেবলের সুবিধা

    টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা অনুসারে, ২০২৩ পর্যন্ত, এই নেটওয়ার্কের মোট ক্ষমতা ছিল ১৩৮.৫৫ টিবিপিএস, যার মধ্যে ১১১.১১ টিবিপিএস সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছিল। নতুন কেবলগুলি (India’s Internet Capacity) যোগ করার ফলে এই ক্ষমতা ব্যাপকভাবে বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। ইন্টারনেট ক্ষমতার বৃদ্ধি পরিষেবার মান উন্নত করবে। বিশেষ করে, ৫জি ভিডিও স্ট্রিমিং, ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) ডিভাইস, এআই-ভিত্তিক পরিষেবা এবং ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রে এই প্রকল্পগুলি নয়া দিগন্ত খুলে দেবে। দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিকেও চাঙ্গা করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gaganyaan Mission: ডিসেম্বরেই মানবহীন গগনযান-এর মহাকাশ যাত্রা! জানেন ইসরোর পরিকল্পনা?

    Gaganyaan Mission: ডিসেম্বরেই মানবহীন গগনযান-এর মহাকাশ যাত্রা! জানেন ইসরোর পরিকল্পনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ডিসেম্বরেই গগনযান প্রকল্পের প্রথম মিশন (Gaganyaan Mission) মহাকাশে পাড়ি দিতে পারে বলে আশা ইসরোর। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (ISRO) চেয়ারম্যান এস সোমনাথ (S Somanath) সম্প্রতি জানান, গগনযানের মানববিহীন প্রথম মিশন (জি১)-এর শেষপর্যায়ের কাজ চলছে। ডিসেম্বরের মধ্যেই এর উৎক্ষেপণ করার কথা ভাবা হচ্ছে।

    গগনযান-এর কাজ কোন পর্যায়

    গগনযান (Gaganyaan Mission) প্রথম মিশন মহাকাশে পাঠানোর তোড়জোড় চলছে। একাধিক আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ এগিয়ে চলেছে। চেষ্টা চলছে ডিসেম্বরের মধ্যে প্রথম মিশনটি শুরু করে দেওয়ার। সম্প্রতি ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ বলেন, ‘‘বর্তমানে মহাকাশাভিযান কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত রকেট ও হার্ডওয়ার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারে পৌঁছেছে এবং ক্রু মডিউলের সংযোজন প্রক্রিয়া তিরুবনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে।’’ তাঁর কথায়, ‘‘এই মুহূর্তে আমরা গগনযানের মানববিহীন প্রথম মিশন (জি১)-এর শেষপর্যায়ের কাজ করছি। আমরা পুরো তারের ওয়ারিং এবং টেস্টিং-এর কাজ সম্পন্ন করে ফেলেছি। আশা করছি, নভেম্বরের মধ্যেই পুরো সিস্টেম উৎক্ষেপণ কেন্দ্রে পৌঁছে যাবে। ফলে খুব সহজেই আমরা ডিসেম্বরের মধ্যে উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হব।’’

    আরও পড়ুন: রাখি পূর্ণিমায় রাতের আকাশে সুপার-ব্লু মুন! ভারতে কখন দেখা যাবে?

    মহাকাশে মানুষ পাঠানোই লক্ষ্য

    চন্দ্রযান-৩ প্রকল্পে সাফল্যের পর গগনযান প্রকল্প সফল করতে জোরদার প্রস্তুতি শুরু করে ইসরো (ISRO)। প্রথমে পৃথিবীর অক্ষে এই মানববিহীন যান প্রদক্ষিণ করবে। মহাকাশযানে করে মানুষের পরিবর্তে পাঠানো হবে মানবীয় (মানুষের মতো দেখতে) রোবট ‘ব্যোমিত্র’-কে। পরবর্তীতে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। ইতিমধ্যেই রকেটের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ছাড়াও মানববাহী মহাকাশযানের যন্ত্রাংশ মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র সতীশ ধবন স্পেস সেন্টারে আনার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। এবং বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারেও শুরু হয়েছে মহাকাশ গবেষণার নানান পরীক্ষা নিরীক্ষার কাজ। ইসরো আগে এই ধরনের অভিযান (Gaganyaan Mission) করেনি ফলে এটা সর্বাত্মক ভাবে সফল করা ভারতীয় মহাকাশ সংস্থার কাছে একটা বিশাল চ্যালেঞ্জ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supermoon: রাখি পূর্ণিমায় রাতের আকাশে সুপার-ব্লু মুন! ভারতে কখন দেখা যাবে?

    Supermoon: রাখি পূর্ণিমায় রাতের আকাশে সুপার-ব্লু মুন! ভারতে কখন দেখা যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাখি পূর্ণিমায় ফের বিরল দৃশ্যের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ব। ১৯ অগাস্ট সোমবার রাতের আকাশে দেখা যাবে সুপারমুন। চলতি বছরে চারবার সুপারমুন (Supermoon) দেখতে পাওয়ার ঘোষণা হয়েছিল আগেই। এদিন বছরের প্রথম সুপারমুন দেখবে পৃথিবীর মানুষ। মধ্যরাতে ভারতের আকাশে দৃশ্যমান হবে সুপারমুন বা ব্লু মুন (Blue Moon)। সুপারমুন বলার অর্থ এই সময় পৃথিবী থেকে সবচেয়ে উজ্জ্বল দেখায় চাঁদকে।

    কাকে বলে সুপারমুন

    নাসার তরফে জানানো হয়েছে, চাঁদ যখন পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থান করে অর্থাৎ পৃথিবীর ৯০ শতাংশ কাছে অবস্থান করে তখনই তাকে বলা হয় সুপারমুন। ১৯৭৯ সালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী রিচার্ড নোলে এই নামকরণ করেন। সুপারমুন (Supermoon) অন্যান্য দিনের তুলনায় ৩০ শতাংশ উজ্জ্বল ও আকারেও ১৪ গুণ বড় হয়ে দৃশ্যমান হয় আকাশে। খালি চোখেই ফারাক বোঝা যায়। দূষণ যেখানে কম, সেখান থেকে ভালো ভাবে দেখা যাবে সুপারমুন।

    ব্লু মুন কি নীল!

    সুপারমুন (Supermoon) হওয়ার পাশাপাশি, এবার ব্লু মুন হিসেবেও ধরা দিতে চলেছে চাঁদ। তবে ব্লুমুনে-এর অর্থ চাঁদের রং নীলাভ নয়। এক ঋতুতে পূর্ণিমায় যে চারটি পূর্ণচন্দ্র দেখা যায়, তার মধ্যে তৃতীয়টিকে বলা হয় ব্লু মুন (Blue Moon)। ১৫২৮ সাল থেকে ব্লু মুন দেখার রেকর্ড রয়েছে। পশ্চিমি বিশ্বে একে বিট্রেয়ার মুন-ও বলে। সময়ের আগে আকাশে চাঁদের উদয় ঘটার জন্য এমন নাম। সেখান থেকেই এমন নামকরণ। এটাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানী বিরল বলে আখ্যা দেন।

    কখন, কোথা থেকে দেখবেন

    ভারতে ১৯ অগাস্ট রাতে এবং ২০ অগাস্ট ভোরবেলা আকাশে দেখা যাবে সুপারমুন (Supermoon)। নেপালে ২০ অগাস্ট সকালে দৃশ্যমান হবে। ইউরোপ এবং আমেরিকায় ১৯ অগাস্ট রাতে দেখা যাবে। আমেরিকায় ওইদিন দুপুর থেকে চোখে পড়বে। সেখানে তিন দিন চাঁদকে ওই অবস্থায় দেখা যাবে বলে জানা গিয়েছে। সোমবারের পর, এ বছর সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর মাসে পরবর্তী সুপারমুন দেখা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO: ঐতিহাসিক পদক্ষেপ! স্যাটেলাইট নিয়ে মহাকাশে গেল ইসরোর ক্ষুদ্রতম রকেট

    ISRO: ঐতিহাসিক পদক্ষেপ! স্যাটেলাইট নিয়ে মহাকাশে গেল ইসরোর ক্ষুদ্রতম রকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের পরের দিনই ইসরোর নয়া সাফল্য। শুক্রবার সকালে শ্রীহরিকোটার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে সফলভাবে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছে ইসরোর (ISRO) নতুন মিশন ইওএস-০৮ (EOS-08)। তবে, এই অভিযানে এই স্যাটেলাইটটি নয়, বরং সকলের চোখ ছিল এর বাহক, ‘স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল ডি৩’-এর (SSLV D3) দিকে। কারণ, এটিই হল ইসরোর তৈরি সবথেকে ছোট রকেট। অতি সম্প্রতি, ইসরো এই রকেটটি তৈরি করেছে। 

    এই বেবি রকেটের কিছু বিশেষত্ব (SSLV launch) 

    গত বেশ কয়েকবছর ধরেই ছোট আকারের রকেট তৈরি নিয়ে কাজ করছে ইসরো (ISRO)। এই অভিযান ইসরোর মিশন স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেলের চূড়ান্ত সংস্করণের প্রথম উড়ান। ৩৪ মিটার এই রকেটটি ৫০০ কেজি পর্যন্ত ওজনের ছোট উপগ্রহগুলি বহন করতে পারে। ছোট আকারের স্যাটেলাইটগুলিকে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্থাপন করার জন্যই এই রকেটটির নকশা করা হয়েছে।  

    ইওএস-০৮ স্যাটেলাইটের উদ্দেশ্য

    ইওএস-০৮ স্যাটেলাইটটি ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪৭৫ কিলোমিটার উচ্চতায় লো-আর্থ অরবিটে স্থাপন করা হয়েছে। জানা গিয়েছে এটি এক বছরের জন্য কাজ করবে। ১৭৫.৫ কেজি ওজনের এই স্যাটেলাইটটি প্রায় ৪২০ ওয়াট শক্তি উৎপাদন করতে পারে। যে পেলোডগুলি রয়েছে স্যাটেলাইটটিতে, সেগুলি আসন্ন গগনযান মিশনে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে। এই স্যাটেলাইটের উদ্দেশ্য হল পরিবেশ এবং দুর্যোগ সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রদান করা। 
    যদিও স্বাধীনতা দিবসের সকালেই এই রকেট (SSLV launch) উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু, কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্য তা করা যায়নি। তার বদলে, স্বাধীনতা দিবসের পরের দিন অর্থাৎ ১৬ অগাস্ট অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারের প্রথম লঞ্চ প্যাড থেকে, সকাল ৯টা বেজে ১৯ মিনিটে যাত্রা শুরু করে রকেটটি। ইসরো (ISRO) জানিয়েছে, এই উৎক্ষেপণ একেবারে সফল। ইসরো সফলভাবে ইওএস-০৮ এবং এসএসএলভি ডি৩-কে কক্ষপথে স্থাপন করেছে। পাশাপাশি ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ‘উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে। পুরো দলকে অভিযানের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানাই।’

    আরও পড়ুন: ভারতরত্ন অটল বিহারী বাজপেয়ীর ষষ্ঠ প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    ইসরোর প্রশংসা করলেন বিজ্ঞানমন্ত্রী (ISRO) 

    কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ইওএস-০৮ এবং এসএসএলভি-ডি৩ (SSLV launch) মিশনের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো দলের প্রশংসা করে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন। পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘‘ইওএস-০৮ এবং এসএসএলভি ডি৩ মিশনের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো টিমকে ধন্যবাদ জানাই৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতায় টিম ইসরো ধারাবাহিকভাবে একের পর এক সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeep Mall: ১২ সদস্যের পরিবারে এসি চালিয়েও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ বিল মাত্র ১২.৬৯ টাকা!

    Sandeep Mall: ১২ সদস্যের পরিবারে এসি চালিয়েও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ বিল মাত্র ১২.৬৯ টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রখর গ্রীষ্মে ১২ সদস্যের পরিবারে বিদ্যুৎ বিল মাত্র ১২.৬৯ টাকা! কিন্তু কীভাবে? সেই রহস্যেরই সমাধান করেছেন ফরিদাবাদের প্রশিক্ষক সন্দীপ মল (Sandeep Mall) নিজের বাড়ির ছাদে সোলার সিস্টেম লাগিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁর প্রায় ১০ হাজার বর্গফুট বাড়ির জন্য প্রচুর বিদ্যুতের প্রয়োজন হত। তাই বিদ্যুৎ বিলকে কমিয়ে আনতে ওই অভিনব কৌশল প্রয়োগ করেন তিনি। তাঁর সাফল্যের কথা প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিতও হয়েছে। আসুন জেনে নিই, কী বলেছেন তিনি।

    কম বিদ্যুৎ বিল এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট (Sandeep Mall)

    সন্দীপ মল (Sandeep Mall), একজন বিনিয়োগকারী এবং দক্ষ প্রশিক্ষক। তিনি চলতি বছরের জুন এবং জুলাই মাসের সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ চাহিদার সময়েও খুব সামান্য পরিমাণ বিল মিটিয়ে নজির গড়েছেন। তিনি নিজের এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে বলেন, “আমি ফরিদাবাদে একটি যৌথ পরিবারে থাকি, বাবা-মা সহ চার ভাই এক ছাদের নীচে বসবাস করি। আমি একজন পেশাদার বিনিয়োগকারী। একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আমার কোম্পানি আন্তর্জাতিক বাজারে এখন দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দক্ষিণ হরিয়ানা বিদ্যুৎ বিতরণ নিগম (DHBVN) থেকে বিদ্যুৎ বিল এসেছে মাত্র ১২.৬৯ টাকার। আপনারাও এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে দেখতে পারেন।”

    সোলার সিস্টেম নিয়ে সন্দীপের বক্তব্য (Solar Power) 

    দ্য বেটার ইন্ডিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সন্দীপ (Sandeep Mall) জানিয়েছেন, নিজের ফরিদাবাদের বাসভবনে একাধিক এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করা সত্ত্বেও কীভাবে তিনি বিদ্যুৎ বিলে সাশ্রয় করতে পেরেছেন। তিনি বলেন, “সোলার (Solar Power) সিস্টেমে যাওয়ার আগে বিদ্যুৎ বিলের অভিজ্ঞতা কেমন, তা জানা প্রয়োজন। যেহেতু আমরা একটি বড় পরিবার, একটি বড় বাড়িতে বাস করি, তাই আমাদের বাড়িতে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করার কানেকশন রয়েছে৷ আর সবার মতো আমাদের বিদ্যুতের বিলও ঋতুভেদে পরিবর্তিত হয়। কিন্তু গ্রীষ্মে, জুন এবং জুলাই মাসে তা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠে যায়। আবার শীতের সময় দু’মাসের বিদ্যুৎ বিল প্রায় ১০ হাজারে নেমে আসে।

    আমরা প্রায় চার বছর আগে সোলার সিস্টেমে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। প্রাথমিকভাবে একটি ১০ ​​কিলোওয়াট রুফটপ সোলার সিস্টেম স্থাপন করেছিলাম। হরিয়ানা সরকারের দেওয়া সাধারণ বিদ্যুৎ আমি ব্যবহার করতাম না। বাড়ির যা প্রয়োজন, সৌরচালিত ব্যবস্থার মাধ্যমেই উত্পন্ন করতাম। যেহেতু ইতিমধ্যেই অনেক বেশি পরিমাণে বিদ্যুতের বিল আসছিল, তাই আমরা এই পথে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। খরচ কমাতে প্রথমে ১০ কিলোওয়াট, পরে ১৫ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সিস্টেম স্থাপন করা হয়। প্রাথমিক খরচ কিছু বেশি পড়েছিল ঠিকই। কিন্তু পরে সাশ্রয়ের অঙ্ক দেখে বোঝাই যায়, আমরা কতটা লাভবান হয়েছি। তাই আমাদের দেখে অনেক পরিবার এবং আশেপাশের বন্ধুরাও অনুপ্রাণিত হয়েছেন।” 

    প্রথমিক খরচ কত করেছেন?

    খরচ সম্পর্কে সন্দীপ মল বলেন, “আমাদের ছাদের সোলার পাওয়ার ইউনিটটি টাটা পাওয়ার থেকে কিনেছিলাম। এরপর কোম্পানি থেকেই তা ইনস্টল করে দেওয়া হয়েছিল। প্রথম ১০ কিলোওয়াট সিস্টেম ইনস্টল করতে আমার প্রতি কিলোওয়াটে প্রায় ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে৷ তবে এই ধরনের সোলার সিস্টেম স্থাপন করার খরচ এখন অনেকটাই কমে গিয়েছে। আমি দ্বিতীয় পর্বে যে প্যানেলগুলি ইনস্টল করেছি, তার গুণমান এবং শক্তি উৎপাদন ক্ষমতা আরও বেড়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ধাপে প্রতি কিলোওয়াটে খরচ হয়েছিল প্রায় ৪৫ হাজার টাকা। সোলার প্যানেল বসানোর আগে কিছু ছোটখাট নির্মাণকাজ করার দরকার হয়। রাজ্য বিদ্যুৎ বোর্ডের প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়ার কাজে কোম্পানি সহায়তা করেছিল। তবে এই প্লাগ-এন্ড-প্লে রুফটপ সোলার সিস্টেম বসাতে তেমন কোনও ঝামেলার সম্মুখীন হইনি।”

    সিস্টেম স্থাপন করার ২টি পদ্ধতি

    সোলার (Solar Power) সিস্টেম বসানোর খরচ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিষেবার বিষয়ে নানা খুঁটিনাটি বিষয়ও তিনি (Sandeep Mall) ব্যাখ্যা করেছেন। এর জন্য তিনি দুটি পদ্ধতির কথা বলেছেন। এক, এ থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হবে, তা একটি ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেমে সঞ্চয় করে সেখান থেকে বাড়িতে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য শক্তিকে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনা করা ব্যয়বহুল। কারণ প্রতি কয়েক বছর অন্তর ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হয়। এক্ষেত্রে, ভোক্তা বিদ্যুৎ কিনছেন না বা বিক্রিও করছেন না। ফলে যে শক্তি উত্পন্ন হবে তা ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেমে একটি ইনভার্টারের মতো সংরক্ষিত হবে। এরপর সেখান থেকে বাড়িতে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি চালানোর জন্য ব্যবহার করা হবে। দ্বিতীয় পদ্ধতি হল সোলারে নেট মিটারিং স্থাপন করা।

    সোলারের রক্ষণাবেক্ষণ

    সন্দীপ (Sandeep Mall) সোলারের (Solar Power) রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে বলেন, “গত চার বছরে, আমি রক্ষণাবেক্ষণ খাতে কোনও খরচ করিনি। এমনকী সাহায্যের জন্য কাউকে ডাকিনি। এনসিআর অঞ্চলের ধুলো ও দূষণের মাত্রা বেশি এবং তাই আমাদের প্যানেলগুলি ঘন ঘন পরিষ্কার করার প্রয়োজন হয়। আমরা প্রতি তিন দিনে পরিষ্কার করি ঝরনার মাধ্যমে। তবে বিভিন্ন ধরনের ভর্তুকি এবং কম সুদে ঋণের স্কিম রয়েছে, যা ছাদে সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন করতে সাহায্য করবে।

    আরও পড়ুনঃ টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    বিনিয়োগে রিটার্ন কেমন?

    সন্দীপ (Sandeep Mall) বিনিয়োগের রিটার্ন নিয়ে বলেন, “আমি ২৫ কিলোওয়াটএর সৌর বিদ্যুৎ স্থাপন করার জন্য মোট ১২ লক্ষ থেকে ১৩ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছি। প্রতি কিলোওয়াটে গড়ে ৫০হাজার টাকা খরচ করেছি৷ কিন্তু বিদ্যুৎ বিলে আমার বার্ষিক সঞ্চয় প্রায় ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা। সুতরাং, আগামী দু’ থেকে তিন বছরের মধ্যে আমি এই সৌরবিদ্যুতের জন্য যত টাকা বিনিয়োগ করেছি তা তুলে নিতে পারব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vikram Sarabhai: আজ ইসরোর প্রাণপুরুষ বিক্রম সারাভাইয়ের জন্মবার্ষিকী, জানুন তাঁর অবদান

    Vikram Sarabhai: আজ ইসরোর প্রাণপুরুষ বিক্রম সারাভাইয়ের জন্মবার্ষিকী, জানুন তাঁর অবদান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের জনক বিক্রম সারাভাই (Vikram Sarabhai)। আজ তাঁর জন্মবার্ষিকী। ১৯১৯ সালের ১২ অগাস্ট গুজরাটের বিখ্যাত সারাভাই পরিবারে জন্মগ্রহণ (ISRO Founder Birth Anniversary) করেন বিক্রম সারাভাই। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণার অন্যতম পথিকৃৎ বিক্রম সারাভাই। জাতীয় স্তরে গঠনমূলক বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। আজ তাঁর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আসুন জেনে নিন সারাভাই সম্পর্কে ৯টি আকর্ষণীয় তথ্য। 

    সারাভাইয়ের ভারতে প্রত্যাবর্তন এবং ইসরো প্রতিষ্ঠা 

    সারাভাইয়ের (Vikram Sarabhai) প্রাথমিক শিক্ষা ভারতের সেন্ট জন্স কলেজ থেকে। এরপর তিনি তাঁর উচ্চশিক্ষা কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শেষ করে ১৯৪৭ সালে তিনি ডক্টরেট উপাধি অর্জন করেছিলেন।এরপর সেখান থেকে ভারতে ফিরে আসার পর ডক্টর বিক্রম সারাভাই আমেদাবাদ ফিজিক্যাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করেন। একইসঙ্গে আমেদাবাদের স্পেস অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন তিনি। 

    পিআরএল প্রতিষ্ঠা 

    ‘ফিজিক্যাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি’ (পিআরএল) ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞানের জন্মস্থান বলে বিবেচিত হয়। ১৯৪৭ সালের নভেম্বর মাসে বিক্রম সারাভাই এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।  

    আইআইএম প্রতিষ্ঠা

    এছাড়াও ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট (আইআইএম) প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। কমিউনিটি সায়েন্স সেন্টারের ধারণারও পথপ্রদর্শক তিনি, যার লক্ষ্য শিশুদের ব্যাপকভাবে বিজ্ঞান শিক্ষা প্রদান করা এবং তাদের মধ্যে বিজ্ঞান চেতনার বিকাশ ঘটানো।

    একাধিক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা 

    আমেদাবাদে নেহরু ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট, আমেদাবাদ টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশন এবং সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল প্ল্যানিং অ্যান্ড টেকনোলজি সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা তাঁর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান গুলির মধ্যে অন্যতম।

    বিজ্ঞান, শিক্ষা এবং শিল্পকলায় অবদান

    বিক্রম সারাভাই (Vikram Sarabhai) ছিলেন একজন দূরদর্শী নেতা যিনি ভারতের বিজ্ঞান, শিক্ষা এবং শিল্পকলায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলে। তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী সারাভাইয়ের সঙ্গে তিনি দর্পনা অ্যাকাডেমি অফ পারফরমিং আর্টস প্রতিষ্ঠা করেন।

    সারাভাই কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত কিছু সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান 

    তিরুবনন্তপুরুম বিক্রম সারাভাই (Vikram Sarabhai) স্পেস সেন্টার, কালপাক্কামে ফাস্টার ব্রিডার টেস্ট রিঅ্যাক্টর, কলকাতায় ভ্যারিয়েবল এনার্জি সাইক্লোট্রোন প্রজেক্ট সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: আরব সাগরে ডুব, সাবমেরিনের চড়ে দ্বারকা দর্শনের সুযোগ

    অর্জন

    পরমাণু শক্তি কমিশনের (অ্যাটোমিক এনার্জি কমিশন) চেয়ারম্যানও ছিলেন বিক্রম সারাভাই। 

    উত্তরাধিকার   

    ভারতের চন্দ্রযান-২ মিশনের ল্যান্ডারের নাম ছিল বিক্রম। এর মাধ্যমে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা কর্তৃক মহাকাশ বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও গবেষণায় বিক্রম সারাভাই সকলের মনে থেকে যাবেন আজীবন। 

    ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ 

    ১৯৭৫ সালে রুশ কসমোড্রোম থেকে ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘আর্যভট্ট’-এর সফল উৎক্ষেপণ হয়। সাফল্যের নেপথ্যে বিক্রম সারাভাইয়ের উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল। তবে সুদিন দেখার সৌভাগ্য হয়নি বিক্রমের। ১৯৭১ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেরলের তিরুবনন্তপুরুমে মাত্র ৫২ বছর বয়সে প্রয়াণ হয় এই বিজ্ঞানসাধকের।
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Earth: পৃথিবী থেকে আস্তে আস্তে দূরে চলে যাচ্ছে চাঁদ, দিন কি হবে ২৫ ঘণ্টার!

    Earth: পৃথিবী থেকে আস্তে আস্তে দূরে চলে যাচ্ছে চাঁদ, দিন কি হবে ২৫ ঘণ্টার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি সাধারণ প্রশ্ন, কত ঘণ্টায় একদিন হয়? অনায়াসেই সবাই উত্তর দেবে, ২৪ ঘণ্টায়। কিন্তু না, এবার গবেষণায় উঠে এল, একদিনের দৈর্ঘ্য হতে চলেছে ২৫ ঘণ্টা। শুনতে হয়তো অবাক লাগছে, কিন্তু এটাই সত্যি। আর এর কারণ হিসেবে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, পৃথিবী (Earth) থেকে আস্তে আস্তে দূরে চলে যাচ্ছে চাঁদ। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রত্যেক বছর প্রায় ৩.৮ সেন্টিমিটার করে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ। আর এর জন্যই একদিনের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এই মহাজাগতিক পরিবর্তন ঘটতে সময় লাগবে ২০ কোটি বছর। এই সময় শুনতে অনেক বছর লাগলেও মহাজাগতিক সময়ের হিসেবে এটা কোনও সময়ই নয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আজ থেকে প্রায় ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে মাত্র ১৮ ঘণ্টায় এক দিন হত।

    কীভাবে এই গবেষণায় পৌঁছালেন বিজ্ঞানীরা? (Earth)

    ছোটবেলায় ভূগোল বইয়ের পাতায় আমরা সবাই পড়েছি, আহ্নিক গতির জেরেই পৃথিবীতে ২৪ ঘণ্টায় একদিন হয়। হয়তো কোনও দিন আমরা ভাবিনি, এই ২৪  ঘণ্টায় একদিন হওয়া পরিবর্তিত হয়ে ২৫ ঘণ্টাও হতে পারে। আসলে পৃথিবী প্রায় ২৪ ঘণ্টায় নিজের অক্ষের চারপাশে একবার ঘোরে। আর এই গতির কারণেই পৃথিবীতে দিন এবং রাত হয়। বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে জানা যায়, আজ থেকে প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছিল এই পৃথিবী। বিভিন্ন গ্যাস, ধুলো প্রভৃতির সমন্বয়ে আজ পৃথিবী তার এই নিজের আকার নিয়েছে। আর এইসবের পিছনে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব রয়েছে। আর তখন থেকেই শুরু হয় এই আহ্নিক গতির। সম্প্রতি ভূবিজ্ঞানীরা জানতে পারেন, চাঁদ (Moon) পৃথিবী থেকে ক্রমে দূরে সরে যাচ্ছে। উইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এই অনুসন্ধান চালিয়েছেন। আর এই অনুসন্ধানে দেখা গিয়েছে, চাঁদের ধীরে ধীরে দূরে সরে যাওয়ার প্রভাব পড়ছে সরাসরি পৃথিবীর ওপর। বিশেষ করে দিনরাত্রি পরিবর্তনের উপর।

    গবেষকরা কী জানিয়েছেন এই বিষয়ে?

    উইসকনসিন-ম্যাডিসন ইউনিভার্সিটির ভৌবিজ্ঞানের অধ্যাপক স্টিফেন মায়ার্স জানিয়েছেন, “যেমন ঘূর্ণায়মান ফিগার স্কেটাররা দুই হাত প্রসারিত করলে তাদের গতি কমে আসে, ঠিক সেই রকমই চাঁদ সরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতিও কমে আসে। আর এর ফলে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ে।” তিনি আরও জানান, অ্যাস্ট্রোক্রনোলজি ব্যবহার করে সুদূর অতীতের সময় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা এবং প্রাচীন ভূতাত্ত্বিক সময়ের একটি পরিমাপ করতে চেয়েছিলেন। যাতে কয়েকশো কোটি বছরের পুরানো শিলাগুলি নিয়ে গবেষণা করা যায়, সেই পর্যায়ে পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। আর ঠিক এই সময়ে গবেষণার ফাঁকে জানতে পারেন পৃথিবীর (Earth) ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যাওয়ার এই মহাজাগতিক পরিবর্তনের বিষয়টি। বিভিন্ন প্রাচীন ভূতাত্ত্বিক গঠন এবং বিভিন্ন পলির স্তর তারা পরীক্ষা করেন এবং গবেষণা করে জানতে পারেন পৃথিবীর চাঁদের সম্পর্কের ইতিহাস। জানা যায় বর্তমানে স্থিতিশীলভাবেই আস্তে আস্তে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ (Moon)। এই দূরে সরে যাওয়ার হার নির্ভর করছে পৃথিবীর আর্নিক গতি এবং মহাদেশীয় বিভিন্ন প্রবাহের উপর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chinese Scientists: চাঁদের মাটির নমুনায় জলের উপস্থিতি! নিশ্চিত করল চিনা বিজ্ঞানীরা

    Chinese Scientists: চাঁদের মাটির নমুনায় জলের উপস্থিতি! নিশ্চিত করল চিনা বিজ্ঞানীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদের বুকে এবার জলের খোঁজ (Water In Lunar Soil) মিলল। চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস (CAS) অনুসারে, চিনের চন্দ্রযান চাং’ই ৫ (Chang’e 5) অভিযান থেকে আনা নমুনায় চাঁদের বুকে জলের অণুর খোঁজ পেয়েছেন চিনের বিজ্ঞানীরা (Chinese Scientists)। চাঁদের বুকে পাথরের নীচে জলের অণু চাপা পড়েছিল বলেই তাদের অনুমান। এই প্রথম হাতেকলমে চাঁদের বুকে জলের অস্তিত্বের খোঁজ মিলল। চাঁদ থেকে আনা নমুনা পরীক্ষা করে যা মিলেছে, সেই গবেষণাপত্র সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার অ্যাস্ট্রোনমি’ (Nature Astronomy) জার্নালে। 

    ঠিক কী জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা? (Chinese Scientists)

    মঙ্গলবার চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস জানিয়েছে, ২০২০ সালে চাং’ই ৫ মিশন থেকে নিয়ে আসা চাঁদের মাটির নমুনার উপর ভিত্তি করেই চিনা বিজ্ঞানীরা একটি হাইড্রেটেড খনিজ খুঁজে পেয়েছেন। চাঁদের মাটি নিয়ে পরীক্ষা করা চিনা বিজ্ঞানীরা ১,০০০টিরও বেশি খনিজ পদার্থ নিয়ে গবেষণা চালিয়েছেন। গবেষকরা বলেছেন, ”এইসব খনিজ পদার্থের মধ্যে একটি স্বচ্ছ পদার্থ ছিল, যাকে “অজানা চন্দ্র খনিজ” (ULM-1) বলা হয়েছে, এর মধ্যেই জলের অণু রয়েছে।”

    মিলেছে অ্যামোনিয়ার খোঁজও

    গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়েছে, চাঁদের বুকে যেখানে সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে, সেখানেও জলের অণুগুলি লবণের আকারে বিরাজ করে। শুধু জলের অণুই নয়, চাঁদের মাটি থেকে সংগ্রহ করে আনা পাথরের টুকরোর মধ্যে অ্যামোনিয়ার খোঁজও পেয়েছেন চিনা বিজ্ঞানীরা (Chinese Scientists), যা রকেট জ্বালানির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিজ্ঞানী (Chinese Scientists) বলেছেন, ”আমি আশা করেছিলাম এই গবেষণায় চাঁদের মাটিতে জলের অস্তিত্বের (Water In Lunar Soil) প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যাবে। যদি এই জল বহনকারী খনিজটি চাঁদের নমুনায় থাকে, তবে চাঁদের মাটিতে এমন একাধিক টুকরো পাওয়া উচিত।” 

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে রেলে, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২০০৯ সালে, ভারতের চন্দ্রযান-১ চাঁদের সূর্যালোক অঞ্চলে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন, অণুর আকারে হাইড্রেটেড খনিজের সন্ধান পেয়েছিল। এর পরেই নাসা মুন মিনারোলজি ম্যাপার (M3) ও একটি ইমেজিং স্পেকট্রোমিটার দিয়ে চাঁদে খনিজ পদার্থে জলের উপস্থিতি নিশ্চিত করেছিল। যদিও সেবার হাতে কলমে কোনও প্রমাণ মেলেনি। এরপরেই চাঁদের মাটি থেকে নমুনা সংগ্রহ করে আনতেই অভিযান চালায় চিন।
     
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share