Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Paris Olympics 2024: ব্রিটেন ম্যাচে ভারতকে হারাতে ষড়যন্ত্র! আইওসি-তে অভিযোগ হকি ইন্ডিয়ার

    Paris Olympics 2024: ব্রিটেন ম্যাচে ভারতকে হারাতে ষড়যন্ত্র! আইওসি-তে অভিযোগ হকি ইন্ডিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) হকির মঞ্চে ভারতকে হারাতে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ। দীর্ঘ ৪১ বছরের খরা কাটিয়ে টোকিওতে পদক জিতেছিল ভারতীয় পুরুষ হকি দল (Hockey India)। এবার প্রত্যাশা আরও বেশি। দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন হরমনপ্রীতরা। পদকের আশা দেখাচ্ছে ভারতীয় দল। তবে আম্পায়ারিং চিন্তায় রাখছে ভারতকে। গ্রেট ব্রিটেনের বিরুদ্ধে ম্যাচে বারবার ভুল আম্পায়ারিংয়ের শিকার হয়েছে মেন ইন ব্লু। এমনকী অভিযোগ, পেনাল্টি শুট আউটের সময় ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে গ্রেট ব্রিটেনের গোলরক্ষক ভিডিও ট্যাব ব্যবহার করেন। 

    ভারতের অভিযোগ

    ভারত-গ্রেট ব্রিটেন কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে তিনটি ঘটনা নিয়ে অভিযোগ রয়েছে ভারতের। রবিবার কোয়ার্টার ফাইনালে (Paris Olympics 2024) মুখোমুখি হয়েছিল ভারত এবং গ্রেট ব্রিটেন। সেই ম্যাচ নিয়েই আন্তর্জাতিক হকি সংস্থার কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। প্রথম অভিযোগ, ভিডিও আম্পায়ারের বিরুদ্ধে। অমিত রুইদাসকে লাল কার্ড দেখানো নিয়ে খুশি নয় ভারত। ভিডিও রিভিউ সিস্টেম নিয়েই প্রশ্ন তোলা হয়েছে। দ্বিতীয় অভিযোগ, গ্রেট ব্রিটেনের কোচের বিরুদ্ধে। গোলপোস্টের পিছন থেকে শুট আউটের সময় কথা বলছিলেন তিনি। গোলরক্ষককে পরামর্শ দিচ্ছিলেন। সেটা নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছে ভারত। তৃতীয় অভিযোগ, ভিডিও ট্যাবের ব্যবহার নিয়ে। টাইব্রেকারের সময় ভিডিও ট্যাবে ভারতীয় দল সম্পর্কে তথ্য দেখছিলেন গ্রেট ব্রিটেনের গোলরক্ষক অলি পেন। সেটা নিয়েও অভিযোগ জানিয়েছে ভারত।

    লাল-কার্ড কেন

    গ্রেট ব্রিটেনের বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে ভারতের (Hockey India) বিরুদ্ধে যেভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রেফারি, তাতেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে হকি ইন্ডিয়া। দ্বিতীয় কোয়ার্টারের চার মিনিটের মাথায় সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় ভারতের সেরা ডিফেন্ডার অমিত রুইদাসকে। ফলে ৪১ মিনিট দশ জনে খেলতে বাধ্য হয় ভারত। টেলিভিশন রিপ্লেতে দেখা গিয়েছে, বল দখলের লড়াইয়ের সময় রুইদাসের স্টিক ব্রিটেনের খেলোয়াড়ের মাথায় লেগে যায় অসাবধানতাবশত। বেঞ্জামিন দক্ষিণ আফ্রিকার ফিল্ড আম্পায়ার সিন রাপাপোর্টকে বলেন ‘ইচ্ছাকৃত আঘাত’ করা হয়েছে। তিনি লাল কার্ড দেখানোর সুপারিশ করেন। 

    ফুটবল ম্যাচের ক্ষেত্রে লাল কার্ড দেখলে পরের ম্যাচে নির্বাসন স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু হকিতে লাল কার্ড দেখলে সাধারণত আম্পায়ারের রিপোর্ট দেখা হয়। তার পর টেকনিক্যাল কমিটি সেই ঘটনা আবার খতিয়ে দেখে নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তবে লাল কার্ড দেখার জন্য ইতিমধ্যেই এক ম্যাচ নির্বাসিত করা হয়েছে ভারতের ডিফেন্ডার অমিত রুইদাসকে। রবিবার রাতে এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে আন্তর্জাতিক হকি সংস্থা। তার বিরুদ্ধে আবেদন করেছে ভারত। এখন দেখার, সেই আবেদন গৃহীত হয় কি না। 

    প্রশ্ন পেনাল্টি শুট-আউট নিয়েও

    গোলরক্ষক শ্রীজেশের অনবদ্য পারফরম্যান্স, হরমনপ্রীত সিংয়ের নেতৃত্বে ভারতীয় হকি প্লেয়ারদের অদম্য লড়াইয়ে গ্রেট ব্রিটেনের বিরুদ্ধে পেনাল্টি শুট আউটে জয় এসেছে ঠিকই, কিন্তু ম্যাচের রং বদলে যেতে পারত আম্পায়ারদের পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্তে। শুট আউটের সময় গ্রেট ব্রিটেনের গোলকিপারকে পিছন থেকে নানা পরামর্শ দেওয়া হলেও আম্পায়াররা কোনও পদক্ষেপ করেননি, তার প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। শুধু তাই নয়, গ্রেট ব্রিটেনের গোলকিপার শুট আউটের সময় ট্যাব ব্যবহার করেছেন। তারপরও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। কেন? তা জানতে চাওয়া হয়েছে। যেভাবে আম্পায়াররা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাতে তা প্লেয়ার, কোচ ও দর্শকদের আত্মবিশ্বাসে আঘাত দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট বলে মনে করছে হকি ইন্ডিয়া।

    সেমিফাইনালেও চিন্তা আম্পায়ারিং (Paris Olympics 2024) 

    গ্রেট ব্রিটেনের বিরুদ্ধে জিতে সেমিফাইনালে উঠেছে ভারতীয় দল। কিন্তু ভারতীয় দল আম্পায়ারিং নিয়ে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে বলে জানানো হয়েছে। খেলোয়াড়, কোচ এবং সমর্থকরা আম্পায়ারিং নিয়ে খুশি হতে পারছেন না বলেও জানানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক হকি সংস্থাকে এই বিষয়ে তদন্ত করার আবেদন করেছে ভারতীয় হকি সংস্থা (Hockey India)। ভারতকে হারাতে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছিল গ্রেট ব্রিটেন, এমনটাই অভিযোগ হকি ইন্ডিয়ার। জঘন্য আম্পায়ারিং নিয়ে চিন্তার কথা জানিয়েছে হকি ইন্ডিয়া। ভারতের পদক জয়ের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে এমন আম্পায়ারিং, অনুমান হকি-মহলে। ৬ অগাস্ট সেমিফাইনালে জার্মানির মুখোমুখি ভারত। আর এক ধাপ পার করতে পারলেই ভারতের হকি দল পদক নিশ্চিত করে ফেলবে। ভালো খেলেও যদি পদক হাতছাড়া হয়, তার চেয়ে হতাশার কিছু হতে পারে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: ১০.৭২ সেকেন্ডে ১০০ মিটার! সোনা জিতে বিশ্বের ‘দ্রুততম মানবী’ জুলিয়েন

    Paris Olympics 2024: ১০.৭২ সেকেন্ডে ১০০ মিটার! সোনা জিতে বিশ্বের ‘দ্রুততম মানবী’ জুলিয়েন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস গড়লেন সেন্ট লুসিয়ার রানার জুলিয়েন আলফ্রেড। দেশকে এনে দিলেন প্রথম অলিম্পিক্স (Paris Olympics 2024) পদক, তাও আবার এক্কেবারে সোনার পদক। ট্র্যাকে তাঁর দৌড় দেখে স্তম্ভিত হয়ে গেলেন দর্শকরা। দুরন্ত গতিতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের পিছনে ফেলে মহিলাদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে সোনা জিতলেন আলফ্রেড (Julien Alfred)। মজা করে সকলেই তাঁকে দ্রুততম মানবী বলে ডাকছেন।

    বৃষ্টি ভেজা ট্র্যাকে দৌড়ে রেকর্ড (Paris Olympics 2024)

    দৌড়ের আগে বৃষ্টি হওয়ায় ইভেন্ট (Paris Olympics 2024) শুরু হতে খানিকটা দেরি হয়। কিন্তু দৌড় শুরু হওয়ার পরে জুলিয়েনকে দেখে মনে হল না, ভিজে ট্র্যাকে দৌড়াতে কোনও সমস্যা হচ্ছে তাঁর। উড়লেন জুলিয়েন। শুরুতেই এগিয়ে যান। শেষ পর্যন্ত তিনি তাঁর অবস্থান ধরে রাখেন। অনেক চেষ্টা করেও জিততে পারেননি শাকারি। ১০.৭২ সেকেন্ডে শেষ করে  রেকর্ডও গড়লেন জুলিয়েন। সোনা জেতার পরে জুলিয়েন উল্লাসে ফেটে পড়েন। তাঁর এই জয় দেশবাসীর কাছে কতটা গুরুত্ব তাঁর উচ্ছ্বাসে বোঝা যাচ্ছিল। শাকারি প্রতিযোগিতা শেষ করেন ১০.৮৭ সেকেন্ডে। অর্থাৎ, জুলিয়েনের থেকে অনেকটাই পিছনে শেষ করেন তিনি। মেলিসা শেষ করেন ১০.৯২ সেকেন্ডে। অনেক বছর পরে অলিম্পিক্সে দৌড়ে পদক তালিকায় জামাইকার কোনও ক্রীড়াবিদ নেই। ফ্রেজ়ার-প্রাইস নাম তুলে নেওয়ায় একমাত্র টিয়া ক্লেটন ছিলেন ফাইনালে। তিনি শেষ করেন সপ্তম স্থানে।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    আলফ্রেড জয় উৎসর্গ করলেন বাবাকে

    রেকর্ড (Paris Olympics 2024) গড়ার পর আলফ্রেড জয়টি তাঁর বাবাকে উৎসর্গ করেন, যিনি ২০১৩ সালে মারা যান। তিনি বলেন, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ঈশ্বর, আমার প্রশিক্ষক এবং সবশেষে, আমার বাবা, যিনি বিশ্বাস করেছিলেন যে আমি এটা করতে পারব। তিনি ২০১৩ সালে মারা গিয়েছেন। এখন তিনি আমার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় মঞ্চে আমাকে দেখতে পাননি। তিনি’ তাঁর মেয়ে অলিম্পিয়ান হওয়ার জন্য সর্বদা গর্বিত হবেন।” অলিম্পিক্সে সেন্ট লুসিয়া এর আগে পর্যন্ত কোনও পদক জিততে পারেনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই দ্বীপরাষ্ট্রের ট্রফি খরা কাটালেন জুলিয়েন। তা-ও রুপো বা ব্রোঞ্জ নয়, একেবারে সোনা জিতলেন তিনি।

    বোল্টের সঙ্গে তুলনা 

    সেমিফাইনালের (Paris Olympics 2024) আগে জামাইকার শেলি অ্যান ফ্রেজ়ার-প্রাইস নাম তুলে নেওয়ায় সকলে ভেবেছিলেন খুব সহজেই সোনা জিতবেন শাকারি রিচার্ডসন। বিশ্বের দ্রুততম মানবী হবেন তিনি। কিন্তু, ফলাফল হল একেবারে অন্যরকম। সকলকে পিছনে ফেলে অলিম্পিক্সে মহিলাদের ১০০ মিটার দৌড়ে সোনা জিতলেন জুলিয়েন আলফ্রেড (Julien Alfred)। ১০.৭২ সেকেন্ডে দৌড় শেষ করেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে শেষ করে রুপো জিতলেন শাকারি। ব্রোঞ্জ জিতলেন আমেরিকারই মেলিসা জেফারসন। অলিম্পিক্সে ৯.৫৮ সেকন্ডে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে রেকর্ড করা উসেইন বোল্টের সঙ্গেই এখন জুলিয়েন আলফ্রেডকে তুলনা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    Paris Olympics 2024: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অলিম্পিক্সে ইতিহাস। এই প্রথম ভারতের পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে উঠলেন লক্ষ্য। শুক্রবার ব্যাডমিন্টনের সেমিফাইনালে উঠলেন লক্ষ্য সেন। কোয়ার্টার ফাইনালে চিনা তাইপেইয়ের চৌ তিয়েন চেনকে ১৯-২১, ২১-১৫, ২১-১২ গেমে হারালেন তিনি। সেমিফাইনালে জিতলেই রুপো নিশ্চিত হবে। হারলেও ব্রোঞ্জ পদকের ম্যাচে নামবেন লক্ষ্য।

    পিছিয়ে থেকেও প্রত্যাবর্তন 

    এদিন প্রথম গেম খোয়ালেও দুরন্ত প্রত্যাবর্তন করেন লক্ষ্য। প্রকাশ পাড়ুকোনের গুরু মন্ত্রে ফিরে আসেন খেলায়। দুই খেলোয়াড়ের মধ্যে প্রথম থেকেই লড়াই হচ্ছিল সমানে সমানে। তবে শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিলেন চৌ। তাঁর একের পর এক স্ম্যাশের কোনও উত্তর ছিল না লক্ষ্যের কাছে। পাশাপাশি তাঁর গতি সমস্যায় ফেলছিল লক্ষ্যকে। তবু ভারতের খেলোয়াড় যথাসম্ভব লড়াই করার চেষ্টা করছিলেন। ১১-১৫ পিছিয়ে থাকা থেকে ১৫-১৫ করে ফেলেন। সেই সময় পাশ থেকে কোচ প্রকাশ পাড়ুকোন চেঁচিয়ে বলতে থাকেন, “ওকে সমস্যায় ফেলো। লম্বা র‌্যালি হলেও চিন্তা কোরো না।” সে কথা শোনেন লক্ষ্য। চৌ-এর একের পর এক স্ম্যাশের প্রায় প্রতিটিই ফেরত দিতে থাকেন। দুর্দান্ত রক্ষণ দেখা যায় ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকার ব্যাটে। তবে শেষ দিকে মুহূর্তের ভুলে হেরে যান গেম।

    দ্বিতীয় গেমের আগে প্রকাশ শান্ত করার চেষ্টা করেন ছাত্রকে। বলেন, “জাজমেন্ট করো। বাইরে যাবেই। শান্ত থাকো। তাড়াহুড়ো কোরো না।” প্রথম গেমেই মতোই শুরু হয় দ্বিতীয় গেমও। দুই খেলোয়াড়ের কেউই কাউকে এক ইঞ্চি জমি ছেড়ে দিচ্ছিলেন না। কোচের কথা মেনেই খেলা একটু ধীরে করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। লম্বা র‌্যালি করতে থাকেন। এক সময় গেম পকেটে পুরে নেন। তৃতীয় গেমে আবার প্রথম গেমের পুনরাবৃত্তি। শুরুতে পিছিয়ে পড়েও ৪-৩ এ এগিয়ে যান লক্ষ্য। লিড ধরে রাখেন। বিরতিতে ১১-৭ এ এগিয়ে ছিলেন ভারতীয় শাটলার। ফাইনাল গেমে ৪ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন। চাইনিজ তাইপের প্রতিযোগীর ক্লান্তি পার্থক্য গড়ে দেয়। অন্যদিকে অনেক বেশি সতেজ ছিল লক্ষ্য। যার প্রতিফলন হয় কোর্টে। 

    আরও পড়ুন: সৌরভকে ১ টাকায় ৩৫০ একর জমি লিজ! মমতাকে কাঠগড়ায় তুলে জনস্বার্থ মামলা

    ভারতের আশা

    ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে লক্ষ্য সেন। পদকের থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে তিনি। চলতি অলিম্পিক্সে ব্যাডমিন্টনে ভারতের একমাত্র আশা এখন লক্ষ্য সেন। পিভি সিন্ধু, সাত্ত্বিক-চিরাগ ছিটকে যাওয়ার পর সব নজর তাঁর দিকেই। বিশ্বের তিন নম্বর জোনাথন ক্রিস্টিকে হারানোর পর আশা জাগান ভারতীয় শাটলার। গতবছর সিঙ্গাপুর ওপেনে চৌ তিয়েন চেনের কাছে হেরে গিয়েছিলেন লক্ষ্য। এদিন ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকার কাছে ছিল বদলার ম্যাচ। শেষমেষ প্রতিশোধ নিলেন লক্ষ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    Paris Olympics 2024: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অলিম্পিক্সে ইতিহাস। এই প্রথম ভারতের পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে উঠলেন লক্ষ্য। শুক্রবার ব্যাডমিন্টনের সেমিফাইনালে উঠলেন লক্ষ্য সেন। কোয়ার্টার ফাইনালে চিনা তাইপেইয়ের চৌ তিয়েন চেনকে ১৯-২১, ২১-১৫, ২১-১২ গেমে হারালেন তিনি। সেমিফাইনালে জিতলেই রুপো নিশ্চিত হবে। হারলেও ব্রোঞ্জ পদকের ম্যাচে নামবেন লক্ষ্য।

    পিছিয়ে থেকেও প্রত্যাবর্তন 

    এদিন প্রথম গেম খোয়ালেও দুরন্ত প্রত্যাবর্তন করেন লক্ষ্য। প্রকাশ পাড়ুকোনের গুরু মন্ত্রে ফিরে আসেন খেলায়। দুই খেলোয়াড়ের মধ্যে প্রথম থেকেই লড়াই হচ্ছিল সমানে সমানে। তবে শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিলেন চৌ। তাঁর একের পর এক স্ম্যাশের কোনও উত্তর ছিল না লক্ষ্যের কাছে। পাশাপাশি তাঁর গতি সমস্যায় ফেলছিল লক্ষ্যকে। তবু ভারতের খেলোয়াড় যথাসম্ভব লড়াই করার চেষ্টা করছিলেন। ১১-১৫ পিছিয়ে থাকা থেকে ১৫-১৫ করে ফেলেন। সেই সময় পাশ থেকে কোচ প্রকাশ পাড়ুকোন চেঁচিয়ে বলতে থাকেন, “ওকে সমস্যায় ফেলো। লম্বা র‌্যালি হলেও চিন্তা কোরো না।” সে কথা শোনেন লক্ষ্য। চৌ-এর একের পর এক স্ম্যাশের প্রায় প্রতিটিই ফেরত দিতে থাকেন। দুর্দান্ত রক্ষণ দেখা যায় ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকার ব্যাটে। তবে শেষ দিকে মুহূর্তের ভুলে হেরে যান গেম।

    দ্বিতীয় গেমের আগে প্রকাশ শান্ত করার চেষ্টা করেন ছাত্রকে। বলেন, “জাজমেন্ট করো। বাইরে যাবেই। শান্ত থাকো। তাড়াহুড়ো কোরো না।” প্রথম গেমেই মতোই শুরু হয় দ্বিতীয় গেমও। দুই খেলোয়াড়ের কেউই কাউকে এক ইঞ্চি জমি ছেড়ে দিচ্ছিলেন না। কোচের কথা মেনেই খেলা একটু ধীরে করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। লম্বা র‌্যালি করতে থাকেন। এক সময় গেম পকেটে পুরে নেন। তৃতীয় গেমে আবার প্রথম গেমের পুনরাবৃত্তি। শুরুতে পিছিয়ে পড়েও ৪-৩ এ এগিয়ে যান লক্ষ্য। লিড ধরে রাখেন। বিরতিতে ১১-৭ এ এগিয়ে ছিলেন ভারতীয় শাটলার। ফাইনাল গেমে ৪ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন। চাইনিজ তাইপের প্রতিযোগীর ক্লান্তি পার্থক্য গড়ে দেয়। অন্যদিকে অনেক বেশি সতেজ ছিল লক্ষ্য। যার প্রতিফলন হয় কোর্টে। 

    ভারতের আশা

    ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে লক্ষ্য সেন। পদকের থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে তিনি। চলতি অলিম্পিক্সে ব্যাডমিন্টনে ভারতের একমাত্র আশা এখন লক্ষ্য সেন। পিভি সিন্ধু, সাত্ত্বিক-চিরাগ ছিটকে যাওয়ার পর সব নজর তাঁর দিকেই। বিশ্বের তিন নম্বর জোনাথন ক্রিস্টিকে হারানোর পর আশা জাগান ভারতীয় শাটলার। গতবছর সিঙ্গাপুর ওপেনে চৌ তিয়েন চেনের কাছে হেরে গিয়েছিলেন লক্ষ্য। এদিন ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকার কাছে ছিল বদলার ম্যাচ। শেষমেষ প্রতিশোধ নিলেন লক্ষ্য।

     

  • Harbhajan Singh: রোহিত-কোহলিদের জন্য কেন নিরাপদ নয় পাকিস্তান? বোঝালেন ভাজ্জি

    Harbhajan Singh: রোহিত-কোহলিদের জন্য কেন নিরাপদ নয় পাকিস্তান? বোঝালেন ভাজ্জি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে ভারত কেন পাকিস্তানে যাবে না, তা ফের খোলসা করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার হরভজন সিং (Harbhajan Singh)। ভাজ্জি মনে করেন, পাকিস্তানের মতো দেশে ভারতীয় ক্রিকেটারদের খেলতে যাওয়ার বিরাট ঝুঁকি রয়েছে। কোনও দেশের ক্রিকেটাররাই সেখানে নিরাপদ নন। পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের উপর হামলার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে একথা লেখেন তিনি। 

    হরভজনের গুগলি

    সম্প্রতি পাকিস্তানে ভারতীয় দলের খেলতে না যাওয়ার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছিলেন ভাজ্জি। তাঁর এই মতে বেজায় চটেছিল পাকিস্তানের একাংশ। ফরিদ খান নামে এক নেটিজেন সোশ্যাল সাইটে ভাজ্জিকে ট্রোল করেন। ২০০৬ সালে লাহোরের একটি ম্যাচের ভিডিও তুলে ধরেন তিনি। সেই ম্যাচে হরভজনকে (Harbhajan Singh) পরপর চারটি ৬ মেরেছিলেন প্রাক্তন পাক অধিনায়ক শাহিদ আফ্রিদি। এরই পাল্টা হিসেবে ভাজ্জি লেখেন, ক্রিকেটে হার-জিত রয়েছে। এ জন্য তিনি কোনও দেশে খেলতে না যাওয়ার কথা বলবেন না। পাল্টা লাহোরেই শ্রীলঙ্কার টিম বাসে হামলার ছবি দিয়ে ভাজ্জি লেখেন, ২০০৯-এর ৩ মার্চ পাকিস্তানে জঙ্গি হামলার মুখে পড়ে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল। টিম বাস ঘিরে ধরে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। আহত হন কয়েকজন ক্রিকেটার। এই ঘটনায় স্তম্ভিত হয়ে যায় গোটা বিশ্ব। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের মধ্যে আহত হন থিলন সমরবীরা, চামিন্ডা ভাস, মাহেলা জয়বর্ধনে, কুমার সঙ্গাকারা, থরঙ্গা পরনভিতানা, অজন্তা মেন্ডিস ও সারুঙ্গা লাকমল। আঘাত গুরুতর হওয়ায় সমরবীরা ও পরনভিতানাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। এজন্যই পাকিস্তানের মাটিতে কোনও দল নিরাপদ নয়, বলে জানান ভাজ্জি।

    ভাজ্জির অভিমত

    আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে ভারত যাবে পাকিস্তানে?‌ গোটা বিষয়টিই অনিশ্চিত। বিসিসিআই জানিয়ে দিয়েছে, কেন্দ্র অনুমতি দিলে যাবে। নইলে নয়। প্রয়োজনে দুবাই কিংবা শ্রীলঙ্কায় খেলবে ভারত। কিন্তু পাকিস্তান এই যুক্তি মানতে রাজি নয়। পিসিবির দাবি, ভারতকে খেলতে আসতে হবে পাকিস্তানেই। নিরাপত্তার জন্য ভারতের সমস্ত ম্যাচ রাখা হয়েছে লাহোরে।  

    এর আগে এক সাক্ষাৎকারে ভাজ্জি (Harbhajan Singh) স্পষ্ট বলে দিয়েছিলেন, ‘‌ভারতীয় দল কেন যাবে পাকিস্তানে?‌ ওখানে নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। পাকিস্তানে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ঘটনা ঘটেই চলেছে। সেখানে কোনও দলই সুরক্ষিত নয়। বিসিসিআই একদম সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা সবার আগে। বিসিসিআইয়ের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করি।’‌ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে ৩২ বছর পদক পায়নি পাকিস্তান! এবারও কি লজ্জাই সঙ্গী?

    Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে ৩২ বছর পদক পায়নি পাকিস্তান! এবারও কি লজ্জাই সঙ্গী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অলিম্পিক্সে ‘বন্ধু’ চিনের সাফল্যেই উৎসাহিত প্যারিসে পাকিস্তানের (Pakistan) কর্মকর্তারা। ৩২ বছর আগে অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) শেষবার জয় এসেছিল পাকিস্তানের। তার পর থেকে খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে পাক অ্যাথলিটদের। এবারও সেরকমই সম্ভাবনা দেখছে ক্রীড়াবিশ্ব। প্যারিস অলিম্পিক্সে একমাত্র জ্যাভলিন নিক্ষেপকারী আরশাদ নাদিমকে নিয়ে এখনও আশায় বুক বাঁধছে পাকিস্তান। পাক নাগরিকদের একাংশের অনুমান, পারলে আরশাদই পারেন দেশকে ফের একটা পদক এনে দিতে। এখনও পর্যন্ত অলিম্পিক্সের ইতিহাসে মোট ১০টি পদক জিতেছে পাকিস্তান। তার মধ্যে আটটি হকিতে। বাকি দু’টি বক্সিং এবং কুস্তিতে। 

    হকিতেও এখন লজ্জায় পাকিস্তান (Pakistan)

    ১৯৫৬ সালের মেলবোর্ন অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) প্রথম পদক জিতেছিল পাকিস্তানি হকি দল। অলিম্পিক্সে পাকিস্তানের শেষ পদক এসেছিল ১৯৯২ সালে বার্সেলোনায়। হকিতে তিন বার সোনার পদক পেয়েছে পাকিস্তান। এখনও পর্যন্ত হকি ছাড়া অলিম্পিক্সের অন্য কোনও দলগত খেলায় স্বর্ণপদক পায়নি পাকিস্তান। এক সময় হকি নিয়ে গর্বের অন্ত ছিল না ভারতের প্রতিবেশী দেশের। তবে প্যারিস অলিম্পিক্সে সেই গর্ব পরিণত হয়েছে লজ্জায়। হকি দল ছাড়াই ময়দানে নেমেছে পাকিস্তানের অলিম্পিক্স দল। পাকিস্তানের হকি দল অলিম্পিক্সে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি এবারও।

    মাত্র সাত অ্যাথলিট

    পাকিস্তানে (Pakistan) প্রায় ২৪ কোটি মানুষ বাস করেন। তবুও অলিম্পিক্সের (Paris Olympics 2024) মতো বড় টুর্নামেন্টে মাত্র ৭ জন খেলোয়াড় অংশ নিচ্ছেন, যা লজ্জার বলেই অভিমত ক্রীড়া মহলের।  জ্যাভেলিন নিক্ষেপকারী আরশাদ নাদিম প্যারিস অলিম্পিক্সে পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি ছাড়াও প্রতিবেশী দেশের দলে রয়েছে মহিলা সাঁতারু জাহানারা নবীর নাম। তিনি প্যারিস অলিম্পিক্সে ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইল ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন। 

    কেন এই অবস্থা (Paris Olympics 2024) 

    শনিবার ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে পুরুষদের বিভাগে অংশ নিয়ে অলিম্পিক্স শুরু করেছে পাকিস্তান (Pakistan)। পাক খেলোয়াড় জোসেফ গুলফাম সে খেলায় ৫৭১ স্কোর করে ২২তম স্থান অর্জন করেছেন। মহিলাদের বিভাগে কিশমালা তালাত ১০ মিটার এয়ার পিস্তলে ৩১তম স্থানে ছিলেন। ওই একই খেলায় ভারতের মনু ভাকের ব্রোঞ্জ জিতেছেন। মঙ্গলবার মনু ভাকেরকে সঙ্গী করে ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতে নেন সরবজ্যোৎ সিং। ১৬-১০ স্কোরে জেতে ভারত। ওই একই ইভেন্টে তালাত এবং গুলফাম ১৪তম স্থান অর্জন করেছেন। পাকিস্তানি সাঁতারু আহমেদ দুররানি এবং জেহানারা নবিও নিজ নিজ বিভাগে কোনও পদক জয় করতে পারেননি। পাকিস্তানে খেলার এই অবস্থার জন্য দেশের সরকারকেই দায়ী করেছে সেখানকার আমজনতা। এক জন নেটাগরিক লিখেছেন, ‘‘পাকিস্তান ২৪ কোটির বেশি মানুষের দেশ। কিন্তু অলিম্পিক্সে মাত্র ৭ জন ক্রীড়াবিদ অংশ নিয়েছেন। অনুষ্ঠানের ভাষ্যকারের মন্তব্য পাকিস্তানের জন্য লজ্জাজনক। এর জন্য কে দায়ী? আমাদের সরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে ফের পদক ভারতের, এবার শুটিংয়ে ব্রোঞ্জ জিতলেন স্বপ্নিল

    Paris Olympics 2024: অলিম্পিক্সে ফের পদক ভারতের, এবার শুটিংয়ে ব্রোঞ্জ জিতলেন স্বপ্নিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিসে (Paris Olympics 2024) ফের পদক জিতল ভারত। চলতি অলিম্পিক্স শুটিংয়ের হাত ধরে তৃতীয় পদক এল দেশে। স্বপ্ন দেখিয়ে ব্রোঞ্জ জিতলেন মহারাষ্ট্রের স্বপ্নিল কুসালে (Swapnil Kusale)। ফাইনালের শুরুতে খানিকটা পিছিয়ে যাওয়ায় অল্পের জন্য মাত্র ০.৪ পয়েন্টে রুপো হাতছাড়া হল তাঁর। শেষ দুই রাউন্ডে দুরন্ত কামব্যাক করেন ভারতীয় শুটার। একটা সময়ে সোনার পদক জয়ের লড়াইয়েও ছিলেন তিনি। স্বপ্নিলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    স্বপ্নিলের লড়াই (Swapnil Kusale)

    ৫০ মিটার রাইফেল থ্রি পজিশনে বৃহস্পতিবার ব্রোঞ্জ জিতলেন স্বপ্নিল। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নিজের স্নায়ু ধরে রেখে দেশকে পদক এনে দিলেন তিনি। মনু ভাকের, সরবজ্যোৎ সিংয়ের পর তৃতীয় পদক এল দেশে। ৫০ মিটার রাইফেল থ্রি পজিশনে এই প্রথম অলিম্পিক্সে পদক (Paris Olympics 2024) জিতল ভারত। তবে এদিন শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি স্বপ্নিলের। প্রথমে ছিল ‘নিলিং’, অর্থাৎ হাঁটু মুড়ে বসে শুটিং। সেখানে প্রথম সিরি‌জে (পাঁচটি শট) ৫০.৮ স্কোর করেন তিনি। শুরুতেই নেমে যান সাতে। পরের সিরিজে স্কোর হয় আর একটু ভাল, ৫০.৯। তৃতীয় সিরিজে অনেকটা এগিয়ে ৫১.৬ স্কোর করেন।

    দুরন্ত কামব্যাক (Paris Olympics 2024)

    স্বপ্নিলকে (Swapnil Kusale) লড়াই করতে হয় শেষ পর্যন্ত। ‘প্রোন’, অর্থাৎ বুকে ভর দিয়ে শুটিংয়ের প্রতিটি সিরিজেই ভাল স্কোর করেন স্বপ্নিল। ৫২.৭, ৫২.২ এবং ৫১.৯ স্কোর করে চারে উঠে আসেন। এর পর ‘স্ট্যান্ডিং’, অর্থাৎ দাঁড়িয়ে শুটিং বিভাগের দু’টি সিরিজে ৫১.১ এবং ৫০.৪ স্কোর করেন। তখনই তিনি তিন নম্বরে উঠে এসে পদকের আশা দেখাতে শুরু করেন। এর পরে ছিল ‘এলিমিনেশন’ রাউন্ড। তিন নম্বর স্থান ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ ছিল স্বপ্নিলের কাছে। তিনি প্রথম শটে ১০.৪ মারার পর দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শটে ৯.৪ ও ৯.৯ স্কোর করেন। তবে চতুর্থ স্থানে যিনি ছিলেন, তাঁর সঙ্গে এতটাই পার্থক্য ছিল যে, স্বপ্নিল তৃতীয় স্থানে থেকে যান এবং ব্রোঞ্জ নিশ্চিত করে ফেলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anshuman Gaekwad:  “ভারতের তিন সাহসী ক্রিকেটারের একজন”, গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে শোকাহত গাভাসকর

    Anshuman Gaekwad: “ভারতের তিন সাহসী ক্রিকেটারের একজন”, গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে শোকাহত গাভাসকর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছিলেন অংশুমান গায়কোয়াড় (Anshuman Gaekwad)। অবশেষে সেই লড়াই থেমে গেল। বুধবার প্রয়াত হন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। বেশ কিছুদিন ধরেই ক্যান্সারের চিকিৎসা চলছিল। নিয়ে যাওয়া হয়েছিল লন্ডনে। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ক্রিকেট মহলে। জাতীয় দলের প্রাক্তন কোচের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোকজ্ঞাপন করেছেন।

    শোকাহত ক্রিকেটমহল

    তাঁর চিকিৎসায় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন কাপিল দেব, সন্দীপ পাতিলরা। তাঁদের অনুরোধে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড এক কোটি টাকা আর্থিক সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এমনকী, প্রয়োজনে চিকিৎসার জন্য অংশুমান গায়কোয়াড়কে (Anshuman Gaekwad) আরও অর্থ প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছিলেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। লন্ডনে চিকিৎসার পর অনেকটাই ভালো ছিলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন ব্যাটার। গত মাসেই তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল। ভদোদরায় নিজের শহরেই চিকিৎসা চলছিল তাঁর। কিন্তু বুধবার রাতে সব চেষ্টাই ব্যর্থ হল।  সুনীল গাভাসকর, সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, অনিল কুম্বলের মতো প্রাক্তন ক্রিকেটাররাও শোকস্তব্ধ। শেক প্রকাশ করেছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।

    ক্রিকেটার ও কোচ হিসেবে সাফল্য

    ২২ বছরের ক্রিকেট জীবনে বহু সাফল্য যোগ হয়েছে অংশুমানের (Anshuman Gaekwad) মুকুটে। খেলেছেন ৪০টি টেস্ট ম্যাচ। দুটি শতরান-সহ তাঁর সংগ্রহ মোট ১৯৮৫ রান। ১৯৭৪ সালের কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে তাঁর টেস্ট অভিষেক হয়। প্রতিপক্ষ বোলারদের বিরুদ্ধে তাঁর চোয়াল চাপা লড়াই সর্বজনবিদিত। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে ১১ ঘণ্টার বেশি সময় তিনি ক্রিজে কাটিয়েছিলেন। ১৯৮৫ সালে শেষ টেস্ট খেলেছিলেন অংশুমান গায়কেয়াড়। একদিনের ফরম্যাটেও দেশের হয়ে ১৫টি ম্যাচে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি। খেলা ছাড়ার পর ভারতীয় দলের কোচের দায়িত্ব সামলে ছিলেন। তাঁর কোচিংয়ে ১৯৯৯ সালে দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্টে এক ইনিংসে ১০ উইকেট নিয়ে নজির গড়েছিলেন প্রাক্তন স্পিনার অনিল কুম্বলে।

    আরও পড়ুন: ২৩ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে বাড়ছে লিভারের সমস্যা, কেন জানেন?

    ভারতীয় ক্রিকেটে সাহসী চরিত্র

    অংশুমান গায়কোয়াড়ের মৃত্যুর খবর শুনে মন খারাপ সুনীল গাভাসকরের (Sunil Gavaskar)। সানির কথায়, “ভারতীয় ক্রিকেটের তিন সাহসী ক্রিকেটার একনাথ সোলকার, মহিন্দর অমরনাথ এবং অংশুমান গায়কোয়াড়ের (Anshuman Gaekwad) সঙ্গে খেলতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করি। আমরা নরি কনট্র্যাক্টরের সাহসের কথা শুনেছি। কী ভাবে তিনি ভাঙা পাঁজর নিয়ে লর্ডসে ৮১ রান করেছিলেন। উদীয়মান ক্রিকেটারদের সেই ঘটনা অনুপ্রেরণা দেয়। কীভাবে দেশের হয়ে সর্বস্ব দিয়ে লড়তে হয়, সেটাই এক্কি (একনাথ), জিমি (মহিন্দর) এবং চার্লি (অংশুমান) দেশের হয়ে খেলার সময় করেছিলেন।” তিনি আরও বলেন, “মন খারাপ করে দেওয়ার মতো খবর। চার্লি দেখিয়ে দিল, বিনা লড়াইয়ে সে জীবনের উইকেটও ছুড়ে দেবে না। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে গেল। ওর আত্মার শান্তি কামনা করি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Sri Lanka: শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করে টি-২০ সিরিজে চ্যাম্পিয়ন ভারত  

    India vs Sri Lanka: শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করে টি-২০ সিরিজে চ্যাম্পিয়ন ভারত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় ম্যাচেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ (India vs Sri Lanka) জিতে গিয়েছিল ভারত। তৃতীয় ম্যাচ (T20 Series) ছিল কার্যত নিয়ম রক্ষার। সেই ম্যাচে প্রথম ইনিংসে হতশ্রী পারফরম্যান্স হয় ভারতের। ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ভারতের মোট রান হয় ১৩৭। প্রথম দিকে ভালই শুরু করেছিল শ্রীলঙ্কা। কিন্তু শেষ অবধি ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। সুপার ওভারে মাত্র ২ রান হয় শ্রীলঙ্কার। প্রথম বলেই চার মেরে ভারতকে জয় এনে দেন সূর্যকুমার যাদব। প্রায় জিতে যাওয়ার ম্যাচ হাতছাড়া করে সিংহলিরা।

    নিয়মিত ব্যবধানে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের উইকেট পতন (India vs Sri Lanka)

    টসে জিতে সিরিজ (India vs Sri Lanka) ভারতকে ব্যাট করতে পাঠান শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে একের পর এক উইকেট পতন হয় ভারতের। সহ অধিনায়ক শুভমন গিল ছাড়া কোনও প্রথম সারির ব্যাটসম্যান রান পাননি এদিন। অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও ৮ রান করে আউট হয়ে যান।  যশস্বী জয়সওয়াল (৯ বলে ১০), রিঙ্কু (২ বলে ১) পর পর আউট হয়ে যান। সুযোগ পেয়েও টানা দুই ম্যাচে রান করতে পারেননি সঞ্জু স্যামসন (৪ বলে শূন্য)। দলকে ভরসা জোগাতে পারেনি শিবম দুবেও। ১৩ রান করে আউট হয়ে যান দুবে। নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারায় ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। ২২ গজের এক দিক আগলে রেখেছিলেন শুধু শুভমন গিল। জয়ের জন্য ১৩৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে সাবলীল ভাবে খেললেন শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যানরা। ভারতের বোলারেরা তাঁদের তেমন সমস্যায় ফেলতে পারেনি। প্রথম উইকেটের জুটিতে নিশাঙ্কা এবং কুশল মেন্ডিস ৫৮ রান তোলেন। নিশাঙ্কা করেন ২৭ বলে ২৬ রান।

    আরও পড়ুন: সিমেন্ট সংস্থার কর্তৃত্ব হারালেও শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংস

    ৫টি চার আসে তাঁর ব্যাট থেকে। মেন্ডিসের অবদান ৪১ বলে ৪৩। ৩টি চার মারেন তিনি। নিশাঙ্কা আউট হওয়ার পর মেন্ডিসের সঙ্গে জুটি বাঁধেন কুশল। তিনি ৩৪ বলে ৪৬ রানের ইনিংস খেলেন। তাঁর ব্যাট থেকে আসে ৫টি চার। হাসরঙ্গ (৪ বলে ৩) এবং আসালঙ্কা (শূন্য)। 

    সুপার ওভারে জয় (T20 Series)

    পর পর আউট হওয়ায় শেষ দিকে চাপ বাড়তে থাকে শ্রীলঙ্কার ইনিংসে। ১৮ তম ওভারে জঘন্য বল করে শ্রীলঙ্কাকে সিরিজ (India vs Sri Lanka) সুবিধাজনক জায়গা পৌঁছে দেন ভারতের খলিল আহমেদ। পাঁচটি ওয়াইড করলেন তিনি। ভারতের সফলতম বোলার রিঙ্কু সিং ৩ রানে ২ উইকেট নেন। ১৯ তম ওভারে বল করতে এসে ভারতকে আবার লড়াইয়ে ফেরানোর চেষ্টা করেন তিনি। শেষ ওভারে বল করতে এসে ৫ রানে ২ উইকেট নেন সূর্যকুমারও। ওয়াশিংটন ২৩ রানে ২ উইকেট নিলেন। রবি বিষ্ণোই ৩৮ রানে ২ উইকেট নেন। ম্যাচ টাই হওয়ায় লড়াই গড়ায় সুপার ওভারে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: টোকিও-র পর গীতাই ছিল আশ্রয়, খেলার সঙ্গে পড়াশোনাতেও উজ্জ্বল মনু 

    Paris Olympics 2024: টোকিও-র পর গীতাই ছিল আশ্রয়, খেলার সঙ্গে পড়াশোনাতেও উজ্জ্বল মনু 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টোকিওতে পিস্তল ঠিক থাকলে হয়ত আরও তিন বছর আগেই অলিম্পিক্স (Paris Olympics 2024) পদক জিততে পারতেন মনু ভাকের। কিন্তু ভাগ্য সেদিন সঙ্গ দেয়নি মনুর। তাই চোখের জলকে সঙ্গী করে খালি হাতেই দেশে ফিরেছিলেন অষ্টাদশী। কিন্তু হার মানেননি। অপরাজেয় মন্ত্র তাঁকে শিখিয়েছে গীতা। সময় পেলেই গীতা পড়েন তিনি। অর্জুনের উক্তি, কৃষ্ণের বাণী তাঁর পাথেয়। “কর্ম করে যাও, ফলের আশা করো না”, এটাই মনুর জীবনের একমাত্র মন্ত্র। তাই টোকিও থেকে ফিরেই লক্ষ্য স্থির করেছিলেন, মনু (Manu Bhaker)। প্যারিস ছিল পাখির চোখ। সেখানেই ইতিহাস গড়ে জোড়া পদক মনুর।

    প্রতি দিন পাঁচ ঘণ্টা অনুশীলন

    প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ভারতের প্রথম পদক নিয়ে আসেন মনু (Manu Bhaker)। ১০ মিটার এয়ার পিস্তল শুটিংয়ে ব্রোঞ্জ পদক পান তিনি। এই প্রথম কোনও ভারতীয় মহিলা শুটার পদক জেতেন। ২০০২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি হরিয়ানার ঝাজ্জর জেলার গরিয়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর বাবা রামকিষণ ভাকের ছিলেন মার্চেন্ট নেভির ইঞ্জিনিয়র। মা সুমেধা একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল। সেই স্কুলেই পড়াশোনা করেছেন মনু। ২০১৬ সালে প্রথম বার বন্দুক হাতে নেন তিনি। সেই বন্দুকটার দাম ছিল এক লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। ২৫ কিলোমিটার দূরে একটি শুটিং রেঞ্জে অনুশীলন করতে যেতেন মনু। প্রতি দিন পাঁচ ঘণ্টা করে অনুশীলন করতেন। ২০১৮-য় যুব অলিম্পিক্স গেমসে সোনার পদক জেতেন ভারতের পোস্টার-গার্ল।

    পাঁচ খেলায় পারদর্শী

    ১৪ বছর বয়সে শুটিং শুরু করেন মনু। তার আগে বক্সিং, টেনিস, স্কেটিং, ভলিবল, মার্শাল আর্টসের মতো খেলায় যুক্ত ছিলেন। জাতীয় গেমসে বক্সিং, টেনিস এবং স্কেটিংয়ে পদকও আছে মনুর। স্কুলে ভলিবল খেলতে গিয়ে চোখে চোট লাগে মনুর। ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন খেলায় পারদর্শী হলেও তিনি বাধ্য হয়েছিলেন এমন খেলা বেছে নিতে যেখানে শারীরিক সংঘর্ষ নেই। তাই বক্সিং, টেনিস, স্কেটিং, ভলিবল ছেড়ে মনু বেছে নেন শুটিং। চোখে চোট লাগলেও লক্ষ্য স্থির মনুর। দ্রুত উন্নতি করেন শুটিংয়ে। পদক জয়ের পর  মনু বলেন, ”আমি খুব গীতা পড়ি। গীতা আমায় অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। অর্জুনের উক্তিটা আমার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। (আজ ফাইনালে) সেটা আমায় অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।” অদম্য লড়াই, জেদ, খেলার প্রতি মুহূর্তে মনের মধ্যে রেখেছেন গীতার বাণীকেই। শক্তি পেয়েছেন তা থেকেই। 

    আরও পড়ুন: কেরল থেকে সাইকেলে প্যারিস! ৩০টি দেশ ঘুরে অলিম্পিক্সের আসরে নীরজ-ভক্ত

    দিল্লি ও পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী

    মনুর (Manu Bhaker) বয়স এখন ২২ বছর। আরও একটি বা দুটি অলিম্পিক্সে অংশ নিতে পারেন তিনি। পেতে পারেন আরও সাফল্য। চলতি অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ব্যক্তিগত বিভাগের পর ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টেও ব্রোঞ্জ জমিতেছেন মনু। এখনও মহিলাদের ২৫ মিটার এয়ার পিস্তল ইভেন্ট বাকি আছে। সেখানেও তাঁর দিকে তাকিয়ে আছে ভারত। শুটিং রেঞ্জের সঙ্গেই পড়াশোনাতেও স্বপ্রতিভ মনু ভাকের। দিল্লির লেডি শ্রীরাম কলেজে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন তিনি। ২০২১ সালে, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিএ (অনার্স) সহ স্নাতক হন। বর্তমানে, তিনি পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share