Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Olympics 2036: লক্ষ্য ২০৩৬, অলিম্পিক্স আয়োজনের জন্য লিখিত আবেদন জানাল ভারত

    Olympics 2036: লক্ষ্য ২০৩৬, অলিম্পিক্স আয়োজনের জন্য লিখিত আবেদন জানাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মাটিতে অলিম্পিক্স আয়োজনের লক্ষ্যে আরও একধাপ এগোল ভারত। ২০৩৬ সালে অলিম্পিক্স আয়োজনের আবেদন জানাল ভারতীয় অলিম্পিক্স সংস্তা (আইওএ) (Indian Olympic Association)। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) (International Olympic Committee) কাছে এ প্রসঙ্গে ১ অক্টোবর লিখিত আবেদন জমা দিয়েছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স দেশে আয়োজনের ইচ্ছাপ্রকাশ করেন। এরপর থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। সেই প্রস্তুতি হিসেবে এবার আবেদন করা হল।

    দৌড়ে আর কারা?

    বিড প্রক্রিয়ায় আবেদন করার জন্য আইওএ একটি চিঠি লিখেছে আইওসিকে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আইওসি। ভারত আবেদন করলেই অলিম্পিক্স আয়োজনের অনুমতি পাবে এমন নয়। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স কমিটির প্রধান থমাস বাক জানান, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করতে চেয়ে অনেকগুলি শহর আবেদন করেছে। ভারত ছাড়াও ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করার দৌড়ে রয়েছে সৌদি আরব, কাতার, তুরস্ক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বলেছিলেন, “২০৩৬ সালে ভারতের মাটিতে অলিম্পিক্স আয়োজন করার চেষ্টায় আমরা কোনও খামতি রাখব না। ১৪০ কোটি ভারতীয়ের এটা বহু দিনের স্বপ্ন।”

    ২০২৮ সালের অলিম্পিক্স হবে আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলসে (Los Angeles)। ২০৩২ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন হবে অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে (Brisbane)। প্রসঙ্গত, ২০৩৬-এর স্বপ্ন পূরণ করতে হলে ভারতের সামনে রয়েছে বড় চ্যালেঞ্জ। ২০৩০ সালে যুব অলিম্পিক হতে চলেছে। যা আয়োজন করতে উঠেপড়ে লেগেছে ভারত। মুম্বই শহরকে সামনে রেখে এগোতে চাইছে আইওএ। অতীতে কমনওয়েলথ গেমস আয়োজন করেছে ভারত। এবার লক্ষ্য অলিম্পিক্স।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Rohit Virat: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    Rohit Virat: অস্ট্রেলিয়ায় ব‍্যর্থ হলেই ছাঁটাই! দাবি উঠছে রোহিত-বিরাটের অবসরের, কী ভাবছে বোর্ড?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মাঠে এক যুগ পর সিরিজ হারল ভারত। শুধু হার নয়, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-০ টেস্ট সিরিজের ফল। পুরোপুরি ব্যর্থ ব্যাটিং অর্ডার। চূড়ান্ত ফেল ‘রো-কো’ (রোহিত-কোহলিকে একসঙ্গে এই নামেই ডাকা হয়) জুটি। যা নিয়ে নেটিজেনদের কটাক্ষের শেষ নেই। অনেকেরই দাবি, এবার সরে দাঁড়াক বিরাট-রোহিতরা। এই আবহেই বিসিসিআই সূত্রে খবর, আগামী দিনে জাতীয় দলের দরজা পাকাপাকি ভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের কাছে। অস্ট্রেলিয়া সফরের পরেই ভারতীয় দলের কিছু সিনিয়র ক্রিকেটারের ভবিষ্যত ঠিক হয়ে যাবে। 

    কী ভাবছে বোর্ড

    নিউজিল্যান্ডের কাছে চুনকাম হওয়ার পর পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে চলেছে বোর্ড। পরবর্তী টেস্ট বিশ্বকাপের আগে ধীরে ধীরে সিনিয়রদের সরিয়ে দেওয়ার পথে হাঁটতে পারে তারা। মনে করা হচ্ছে, অস্ট্রেলিয়া সফর রোহিত, কোহলি, রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং রবীন্দ্র জাদেজার কাছে শেষ সুযোগ হতে পারে। প্রত্যেকেই আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের শেষ পর্বে। খারাপ ফল হলেই কোপ পড়তে পারে তাঁদের উপর। বোর্ডের এক সূত্র সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, “১০ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে দল রওনা দেওয়ার আগে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার যে বড়সড় ধাক্কা তাতে সন্দেহ নেই। তবে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দল ঘোষিত। সেখানে বদলের কোনও সম্ভাবনা নেই। যদি ভারত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যেতে না পারে, তা হলে নিশ্চিত থাকুন চার সিনিয়র ক্রিকেটার পরবর্তী ইংল্যান্ড সফরের বিমানে উঠবে না। হয়ত, ওই চার জন দেশের মাটিতে শেষ টেস্ট খেলে ফেলল।” 

    ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের দাবি

    দেশের মাটিতে পরপর বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মোট ৫টি টেস্ট ম্যাচ খেলল টিম ইন্ডিয়া (Team India)। এই পাঁচ টেস্টে দুই তারকা রোহিত ও  বিরাটের পরিসংখ্যান ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের যথেষ্ট রাগের কারণ হতে পারে। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টিম ইন্ডিয়া ৩ টেস্টের সিরিজে ক্লিনসুইপ হওয়ার পর কোহলি ও রোহিতের উপর চটেছেন ভক্তরাও। রোহিত শর্মা দেশের মাটিতে শেষ ৫ টেস্ট ম্যাচে ১০ ইনিংসে করেছেন ১৩৩ রান। গড় ১৩.৩০। সর্বাধিক রান ৫২। যা এসেছিল বেঙ্গালুরু টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে। এ বছরের মার্চে ধর্মশালায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন রোহিত।

    অন্যদিকে ভারতের মাটিতে বিরাট কোহলির শেষ ৫ টেস্ট ম্যাচে যদি নজর রাখা হয়, তা হলে দেখা যাবে তিনি ২১.৩৩ গড়ে করেছেন ১৯২ রান। তাঁর সর্বাধিক স্কোর ৭০। যা এসেছিল বেঙ্গালুরু টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে। ২০২৩ সালের জুলাইতে পোর্ট অব স্পেনে ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট শতরান করেছিলেন বিরাট। এই আবহে রোহিত-বিরাট ম্যাজিকে পড়েছে টান। নেটিজেনদের দাবি, এবার ‘রো-কো’ জুটির থামা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chess World Record: বয়স সবে সাড়ে তিন! দাবায় বিশ্বরেকর্ড বিস্ময় প্রতিভা কলকাতার অনীশের

    Chess World Record: বয়স সবে সাড়ে তিন! দাবায় বিশ্বরেকর্ড বিস্ময় প্রতিভা কলকাতার অনীশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স সবে সাড়ে তিন পেরিয়েছে। তারই মধ্যে সাদা-কালো খোপে দাপট দেখাতে শুরু করেছে কৈখালির ছোট্ট অনীশ। কনিষ্ঠতম দাবাড়ু হিসাবে ফিডে রেটিং (Chess World Record) পেল বাংলার খুদে অনীশ সরকার। ভেঙে দিল ভারতেরই তেজস তিওয়ারির রেকর্ড। গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়ার ছাত্র অনীশ সরকার। এন্টালির সেন্ট জেমস স্কুলের লোয়ার নার্সারির এই পড়ুয়া। অঙ্কই তার ধ্যান-জ্ঞান। দাবার বোর্ড তার স্বপ্ন। ৩ বছরের জন্মদিনে মামা তাকে ভালবেসে দাবা উপহার দিয়েছিল। সেই দাবাই বদলে দিল ছোট মনের কল্পনা।

    কোন পথে বিশ্ব রেকর্ড

    দাবার (Chess World Record) বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, ফিডে রেটিং অর্জন করতে হলে কোনও ফিডে রেটিং প্রাপ্ত দাবাড়ুকে হারিয়ে এক পয়েন্ট পেতে হবে। তার জন্য সর্বোচ্চ ২৬ মাস সময় দেওয়া হবে, পাঁচজন দাবাড়ুর বিরুদ্ধে খেলার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে অক্টোবর মাসে তিনজনের বিরুদ্ধে খেলেই সেই লক্ষ্য পূরণ করে ফেলেছে সাড়ে তিন বছর বয়সি অনীশ। গত মাসে রাজ্য স্তরের অনূর্ধ্ব ৯ এবং অনূর্ধ্ব ১৩ দুটি বিভাগের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল অনীশ। অনূর্ধ্ব ১৩ বিভাগে একটিও ম্যাচে জিততে পারেনি সে। অনূর্ধ্ব ৯ বিভাগে খেলতে নেমেও প্রথম ম্যাচে হারতে হয়। তবে সেখান থেকে দুরন্ত কামব্যাক খুদে অনীশের। পরপর দুই ম্যাচে ফিডে রেটিংপ্রাপ্ত দাবাড়ুকে চেকমেট করে সকলকে চমকে দেয় বাংলার দাবাড়ু। দুই পয়েন্ট পেয়ে ফিডে রেটিং অর্জন করা নিশ্চিত করে ফেলে সে। মাসের প্রথম দিনেই প্রকাশিত হয়েছে নভেম্বরের ফিডে রেটিং। দেখা যাচ্ছে, ১৫৫৫ পয়েন্ট রয়েছে অনীশের নামের পাশে। এত কম বয়সে আর কোনও দাবাড়ু ফিডে রেটিং অর্জন করতে পারেনি। সর্বকনিষ্ঠ হিসাবে ফিডে রেটিং পাওয়ার বিশ্বরেকর্ড এতদিন ছিল ভারতেরই তেজস তিওয়ারির দখলে। গত বছরই মাত্র পাঁচ বছর বয়সে ফিডে রেটিং অর্জন করেছিল সে।

    কোচের আশা

    ছাত্রের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বাংলার গ্র্যান্ডমাস্টার (Chess World Record) দিব্যেন্দু বড়ুয়া। প্রথমে নিজের অ্যাকাডেমিতে অনীশকে নিতেই চাননি দিব্যেন্দু। কারণ ৫ বছরের আগে তাঁর অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয় না। কিন্তু বারবার গুরুর পরীক্ষায় সফল হয় ছোট্ট অনীশ। দিব্যেন্দু বাধ্য হন তাকে সুযোগ দিতে। এখন অ্যাকাডেমিতেই দিনের ৭-৮ ঘণ্টা কাটে অনীশের। দিব্যেন্দু বললেন, “প্রথম দিন আমি পরীক্ষা নিয়েছিলাম, এখন সেই ছেলে আমাকে বিভিন্ন ঘুঁটি সাজিয়ে দিয়ে পরীক্ষা নেয়।” দিব্যেন্দু বললেন, “ও বিস্ময় বালক। মাত্র ক’মাস হয়েছে খেলছে। তাতেই বুঝিয়ে দিচ্ছে ও কতটা প্রতিভাধর। তবে ফিডে রেটিং পাওয়াটাই তো সব নয়। এখন অনেকটা পথ যাওয়া বাকি। অনীশ সেটা পারবে। ওর শেখার ইচ্ছা আছে। এখন ও জানতে চায় বিভিন্ন জিনিস। শিখতে চায়। আমাকে জিজ্ঞেস করে দাবা খেলার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন শব্দের মানে। ও হয়তো এখনই সবটা বোঝে না। কিন্তু বোঝার ইচ্ছেটা রয়েছে পুরো। দিনে সাত-আট ঘণ্টা অ্যাকাডেমিতে কাটায়। খেলা ছেড়ে উঠতে চায় না। আমি মাঝেমাঝে বাড়িতেও ডেকে নিই। আশা করছি আরও অনেক সাফল্য পাবে অনীশ।”

    আরও পড়ুন: ‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা’, জেনে নিন রবিবার ভাইকে টিকা পরানোর শুভ সময়

    গর্বিত মা-বাবা

    অনীশ এতই ছোট যে চেয়ার বসে ঘুঁটিতে হাত পায় না। চেয়ারের উপর হাঁটু মুড়ে বসে দাবা খেলতে হয়। উচ্চতা কম হলেও ইতিমধ্যেই আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু হয়ে গিয়েছে তাকে নিয়ে। মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম অনীশের। বাবা স্কুলে অঙ্কের শিক্ষক। মা গৃহবধূ। অনীশকে নিয়েই সময় কাটে মায়ের। নাম প্রকাশ্যে আনতে অনিচ্ছুক তাঁরা। ছেলের কৃতিত্বে উচ্ছ্বসিত হলেও চান না তাঁদের পরিচয় জানুক সকলে। নেপথ্যে থেকেই ছেলেকে এগিয়ে দিতে চাইছেন তাঁরা। অনীশের মা-এর কথায়, “অন্য কোনও খেলনার থেকে দাবাটাই মনে হয়েছিল বেশি সুরক্ষিত। ও তো খুব ছোট, কোনও কিছু পেলেই মুখে দেওয়া অভ্যেস। দাবার ঘুঁটিগুলো বড়, তাই মুখে দিলেও গিলে ফেলতে পারবে না। সেই কারণেই দাবা নিয়ে বসিয়ে দেওয়া হত ওকে। ইউটিউব দেখে দেখে খেলা শিখত। আমি খেলতে বসলে ওর সঙ্গে পাঁচ দানও খেলতে পারি না। দাবার প্রতি এই ভালবাসা দেখেই দিব্যেন্দু বড়ুয়ার কাছে নিয়ে যাই। ওঁর হাতেই তৈরি হচ্ছে অনীশ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IPL 2025: কেকেআরের সবচেয়ে দামি প্লেয়ার এখন রিঙ্কু! আইপিএল ২০২৫ নিলামের আগে কোন দলের হাতে কত টাকা?

    IPL 2025: কেকেআরের সবচেয়ে দামি প্লেয়ার এখন রিঙ্কু! আইপিএল ২০২৫ নিলামের আগে কোন দলের হাতে কত টাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএল চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক শ্রেয়স আয়ারকে ছেড়ে দিল কেকেআর। এমনকি ভাইস ক্যাপ্টেন নীতীশ রানাও এখন রিটেনার নন। কেকেআরের সবচেয়ে দামি প্লেয়ারের নাম এখন রিঙ্কু সিং। তাঁকে দেওয়া হল ১৩ কোটি। তবে কী ভবিষ্যতে কেকেআর অধিপতি রিঙ্কু! এমন কথাও শোনা যাচ্ছে ক্রীড়া মহলে। ইতিমধ্যেই আগামী আইপিএলের জন্য রিটেনার লিস্ট প্রকাশ করেছে ১০ দল। কেউ ধরে রেখেছে ছ’জন ক্রিকেটারকে, কেউ আবার রেখেছে মাত্র দু’জনকে। 

    কোন দলে কোন কোন ক্রিকেটার

    আগামী আইপিএলে ৬জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে কলকাতা।  রিঙ্কু সিং, বরুণ চক্রবর্তী, সুনীল নারাইন, আন্দ্রে রাসেল, হর্ষিত রানা এবং রমনদীপ সিংকে রেখেছে তারা। রিঙ্কুকে ধরে রাখতে হলে কেকেআরকে ন্যূনতম ১১ কোটি দিতে হত। নাইটরা রিঙ্কুকে যে হারাতে চাইবেন না, তা জানাই ছিল। শুধু টিমে রেখে দেওয়া নয়। বাড়তি সম্মান ও মাইনে দুইই একসঙ্গে বাড়ানো হল। রিঙ্কুকে ১৩ কোটি টাকা দিয়ে রেখেছে তারা। আগে ৫৫ লক্ষ টাকা পেতেন তিনি। ১২ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা আয় বাড়ল তাঁর। এ ছাড়াও বরুণ চক্রবর্তী, সুনীল নারাইন এবং আন্দ্রে রাসেলকে রেখেছে কলকাতা। তিন জনকেই ১২ কোটি টাকা করে দেওয়া হয়েছে।  দু’জনকেই ৪ কোটি টাকা করে দিয়েছে কেকেআর। মোট খরচ হয়েছে ৬৯ কোটি টাকা। কেকেআর-এর হাতে রয়েছে ৫১ কোটি টাকা।

    কার হাতে কত টাকা

    পাঞ্জাব কিংসের হাতে রয়ছে ১১০.৫ কোটি টাকা। মাত্র দু’জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে পাঞ্জাব। শশাঙ্ক সিং এবং প্রভসিমরন সিংকে রেখেছে তারা। দু’জনেই আনক্যাপড (যাঁরা এখনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেননি) ক্রিকেটার। শশাঙ্ককে দেওয়া হয়েছে ৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা। প্রভসিমরনকে দেওয়া হয়েছে ৪ কোটি টাকা। পাঞ্জাবের খরচ হয়েছে ৯ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা।

    রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হাতে আছে ৮৩ কোটি টাকা। তিন জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলিকে ২১ কোটি টাকা দিয়ে রেখেছে তারা। সেই সঙ্গে রজত পাটীদারকে ১১ কোটি টাকা দিয়ে রেখেছে। আনক্যাপড যশ দয়ালকে রেখেছে ৫ কোটি টাকা। ক্রিকেটার ধরে রাখার জন্য বেঙ্গালুরু মোট ৩৭ কোটি টাকা খরচ করেছে।

    দিল্লি-গুজরাট-চেন্নাই-মুম্বইয়ের অন্দর মহল

    দিল্লি ক্যাপিটালস চার জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে। গত বারের অধিনায়ক ঋষভ পন্থকে ছেড়ে দিয়েছে তারা। অক্ষর প্যাটেলকে ১৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা দিয়ে রেখেছে তারা। স্পিনার কুলদীপ যাদবকে তারা রেখেছে ১৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা দিয়ে। ট্রিস্টান স্টাবসকে ১০ লক্ষ টাকা রাখল দিল্লি। সেই সঙ্গে রেখেছে বাংলার উইকেটরক্ষক অভিষেক পোড়েলকে। তাঁকে ৪ কোটি টাকা দিয়ে রাখা হয়েছে। চার জন ক্রিকেটারকে ধরে রাখতে ৪৭ কোটি টাকা খরচ হয়েছে দিল্লির। হাতে আছে ৭৩ কোটি টাকা।

    পাঁচ জনকে ধরে রেখেছে চেন্নাই। সেই তালিকায় রয়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। পাঁচ বছর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া ক্রিকেটারকে আনক্যাপড হিসাবে রাখা যাবে বলে জানিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। তাই ধোনি এবারে আনক্যাপড। ৪ কোটি টাকা দিয়ে রাখা হয়েছে তাঁকে। সেই সঙ্গে রাখা হয়েছে ঋতুরাজ গায়কোয়াড় (১৮ কোটি), রবীন্দ্র জাদেজা (১৮ কোটি), মাথিসা পাথিরানা (১৩ কোটি) এবং শিবম দুবেকে (১২ কোটি)। চেন্নাই সুপার কিংস-এর হাতে রয়েছে ৫৫ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: নভেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ? রাজ্যের সরকারি ছুটিই বা কতদিন?

    পাঁচ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে হায়দরাবাদ। এনরিক ক্লাসেনকে ২৩ কোটি টাকা দিয়ে রেখেছে তারা। প্যাট কামিন্সকে তারা দিয়েছে ১৮ কোটি টাকা। অভিষেক শর্মা পেয়েছেন ১৪ কোটি টাকা। ট্রেভিস হেড ১৪ কোটি টাকা পেয়েছেন। পাঁচ জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। সবচেয়ে বেশি টাকা দেওয়া হয়েছে যশপ্রীত বুমরাকে। তিনি পাবেন ১৮ কোটি টাকা। সূর্যকুমার যাদবকে ১৬ কোটি ৩৫ লক্ষ টাকা দিয়ে রেখেছে মুম্বই। প্রাক্তন অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে তারা রেখেছে ১৬ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা দিয়ে। হায়দরাবাদ ও মুম্বই দুই দলের হাতেই রয়েছে ৪৫ কোটি করে টাকা। ছ ’জন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে রাজস্থান। অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনকে ১৮ কোটি টাকা দিয়ে রেখেছে তারা। যশস্বী জয়সওয়ালও একই টাকা পাবেন। রাজস্থান রয়্যালস-এর হাতে আছে ৪১ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Border Gavaskar Trophy: বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফিতে ভারতীয় দলে নেই শামি, ডাক পেলেন বাংলার অভিমন‍্যু, আকাশ 

    Border Gavaskar Trophy: বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফিতে ভারতীয় দলে নেই শামি, ডাক পেলেন বাংলার অভিমন‍্যু, আকাশ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে বর্ডার-গাভাস্কর ট্রফির (Border-Gavaskar Trophy) জন্য দল ঘোষণা করল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। অস্ট্রেলিয়া (India-Australia) সফরের ১৮ জনের দলে বাংলা থেকে জায়য়া পেয়েছেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ এবং আকাশ দীপ। দলে ফেরেননি মহম্মদ শামি। তাঁর চোটের সম্পর্কেও বিসিসিআই-এর তরফে কিছু বলা হয়নি। একই সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দেশের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলও ঘোষণা করেছে বিসিসিআই।

    কেন নেই শামি

    বেঙ্গালুরু টেস্টের পর পুরোদমে বল করতে দেখা গিয়েছিল শামিকে। তাঁর বোলিং দেখে খুশি হয়েছিলেন কোচ গৌতম গম্ভীর। পরে এক অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে শামি জানিয়েছিলেন, অস্ট্রেলিয়া (India-Australia) সফরে যাওয়ার আগে ঘরোয়া ক্রিকেটে বাংলার হয়ে দু’-একটি ম্যাচ খেলে নিতে চান। দেখা গেল, অস্ট্রেলিয়া সফরের দলেই সুযোগ পেলেন না তিনি। বোর্ড আলাদা করে উল্লেখ করেনি ক’টি টেস্টের দল ঘোষণা হয়েছে। ফলে পুরো সিরিজের দলই ঘোষণা করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই গোটা সিরিজেই পাওয়া যাবে না শামিকে। অস্ট্রেলিয়া সফরে পাঁচটি টেস্ট খেলবে ভারত। হবে যথাক্রমে পার্‌থ (২২-২৬ নভেম্বর), অ্যাডিলেড (দিন-রাতের, ৬-১০ ডিসেম্বর), ব্রিসবেন (১৪-১৮ ডিসেম্বর), মেলবোর্ন (২৬-৩০ ডিসেম্বর) এবং সিডনি (৩-৭ জানুয়ারি ২০২৫)।

    দলে হর্ষিত, নীতীশ

    টিম ইন্ডিয়ার টেস্ট দলে প্রথমবার সুযোগ পেলেন কেকেআর তারকা হর্ষিত রানা (Harshit Rana) ও ফাস্ট বোলিং অলরাউন্ডার নীতীশ কুমার রেড্ডি (Nitish Kumar Reddy)। অস্ট্রেলিয়া সফরে (IND vs AUS) বাংলা থেকে সুযোগ পেলেন আকাশ দীপ। পাশাপাশি সুযোগ পেয়েছেন ধারাবাহিকভাবে ঘরোয়া ক্রিকেটে গুচ্ছ গুচ্ছ রান করা অভিমন্যু ঈশ্বরণ। সফরকারী রিজার্ভ ক্রিকেটারদের মধ্যে রয়েছে বাংলার মুকেশ কুমারও। দীর্ঘ চোট সমস্যা কাটিয়ে দলে ফিরলেন আরেক ফাস্ট বোলার প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে অভিষেক ঘটানোর পর চোটের কারণে দীর্ঘদিন খেলতে পারেননি প্রসিদ্ধ। তবে দলীপ ট্রফিতে নজর কেড়েছিলেন কর্নাটকের ফাস্ট বোলার।

    অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ভারতীয় দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), যশপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, অভিমন্যু ঈশ্বরণ, শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, কেএল রাহুল, ঋষভ পন্থ (উইকেটরক্ষক), সরফরাজ খান, ধ্রুব জুরেল (উইকেটরক্ষক), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, মহম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপ, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, হর্ষিত রানা, নীতীশ কুমার রেড্ডি, ওয়াশিংটন সুন্দর।

    রিজার্ভ: মুকেশ কুমার, নবদীপ সাইনি, খলিল আহমেদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: ব্যাটিংয়ে ধস, বলেও নেই চমক! এক যুগ পর দেশে সিরিজ হারের আতঙ্ক রোহিতদের

    India vs New Zealand: ব্যাটিংয়ে ধস, বলেও নেই চমক! এক যুগ পর দেশে সিরিজ হারের আতঙ্ক রোহিতদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের (India vs New Zealand) বিপক্ষে আপাতত সিরিজ বাঁচানোর জন্য লড়াই করছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। নিউজিল্যান্ডের ২৫৯ রানের জবাবে মাত্র ১৫৬ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত। পুণে টেস্টের প্রথম ইনিংসে মিচেল স্যান্টনারের ৭ উইকেটের সুবাদে ১০৩ রানের লিড নেয় কিউইরা। দিনের শেষে ব্ল্যাক ক্যাপসদের স্কোর ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৮। ইতিমধ্যেই লিড ৩০০ পেরিয়ে গিয়েছে। চতুর্থ ইনিংসে ভারতের পক্ষে এই রান তাড়া করা প্রায় অসম্ভব বললে খুব একটা ভুল হবে না। এই ম্যাচে হারলে এক যুগ পরে দেশের মাঠে টেস্ট সিরিজ হারবে ভারত।

    ঘরের মাঠে জয়ের ধারা

    ভারতের ব্যাটিং-ধস, এক যুগ পর দেশে সিরিজ হারের শঙ্কায় ভুগছে টিম রোহিত (India vs New Zealand)। ভারতের মাটিতে তাদের বিপক্ষে সিরিজ জেতা সর্বশেষ দলটির নাম ইংল্যান্ড। ২০১২ সালে ভারত সফরে চার ম্যাচের সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল ইংলিশরা। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি দিয়েই শুরু হয় দেশের মাটিতে ভারতের অজেয়-যাত্রা। দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত দুর্দান্ত কিছু না করলে সেই যাত্রায় আপাতত ছেদ পড়তে চলেছে।

    ব্যাটিং ব্যর্থতা

    নিউজিল্যান্ডের ২৫৯ রানের জবাবে খেলতে নেমে প্রথম দিনই অধিনায়ক রোহিত শর্মার উইকেট খোয়ায় ভারত। শুক্রবার অর্থাৎ ম্যাচের দ্বিতীয় দিন সকালে এক সেশনেই আউট হলেন ভারতের ৬ জন ব্যাটার। সবাই স্পিনারদের শিকার। বলা ভালো, মিচেল স্যান্টনার নামের এক আপাত নিরীহ বাঁহাতি স্পিনারের শিকার। ফলস্বরূপ প্রথম ইনিংসে টিম ইন্ডিয়া অলআউট হয় মাত্র ১৫৬ রানে। একাই সাত উইকেট তুলে নেন স্যান্টনার। ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে জয়সওয়াল (৩০), গিল (৩০) এবং জাদেজা (৩৮) ছাড়া উল্লেখ করার মতো পারফরম্যান্স কেউ দেখাতে পারেননি।

    দ্বিতীয় ইনিংসে নিউজিল্যান্ড (India vs New Zealand) ব্যাট করতে নামতেই পিচ যেন বদলে যায়। কিছুক্ষণ আগে যে পিচ দুর্বোধ্য মনে হচ্ছিল, সেখানেই অনায়াসে ব্যাট করে গেলেন কিউই অধিনায়ক টম ল্যাথাম। একাই ৮৬ রানের ইনিংস খেলে গেলেন তিনি। তাঁকে সঙ্গত করলেন ইয়ং, ব্লান্ডেলরা। দিনের শেষে মোটে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৮ রানে খেলছে কিউইরা। লিড ৩০১ রানের। দ্বিতীয় ইনিংসেও ভারতের সফল বোলার, ওয়াশিংটন সুন্দর। এই ইনিংসে ৪ উইকেট তুলেছেন তিনি। অশ্বিন তুলেছেন এক উইকেট। তৃতীয় দিনে এখন কোনও ম্যাজিকই ভারতকে দেশের মাঠে সিরিজ হারার থেকে রক্ষা করতে পারে। একই সঙ্গে জিইয়ে রাখতে পারে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল খেলার আশা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: সুন্দর-ঘূর্ণিতে বেসামাল নিউজিল্যান্ড, প্রথম দিনে চালকের আসনে ভারত

    India vs New Zealand: সুন্দর-ঘূর্ণিতে বেসামাল নিউজিল্যান্ড, প্রথম দিনে চালকের আসনে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলে সুযোগ পাবেন হয়তো ভাবেননি। কিন্তু মনে মনে জেদ ছিল সুযোগ পেলেই সাফল্য আনবেন। তাই হল। নিউজিল্যান্ডের (India vs New Zealand) বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়েই ৭ উইকেট তুলে নিলেন ওয়াশিংটন সুন্দর (Washington Sundar)। তাঁর ঘূর্ণি দেখতেই পেলেন না কিউই ব্যাটাররা। তাঁর স্পিনেই প্রথম ইনিংসে নিউজিল্যান্ড থেমে গেল ২৫৯ রানে। জবাবে প্রথম দিনের শেষে ভারতের রান ১ উইকেট হারিয়ে ১৬। ফিরে গিয়েছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। দিনের শেষে ক্রিজে রয়েছেন যশস্বী জয়সওয়াল এবং শুভমন গিল। শুক্রবার সকালে তাঁরাই নামবেন বড় রান তোলার লক্ষ্যে। 

    সুন্দর ভেলকি

    এদিন টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টম ল্যাথাম (India vs New Zealand)। শুরুতে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি ভারতের দুই পেসার জশপ্রীত বুমরা ও আকাশ দীপ। ভালই রান তুলছিলেন কিউইরা। অবশেষে রবিচন্দ্রণ অশ্বিনকে আক্রমণে আনতেই সাফল্য পায় ভারত। টম ল্যাথাম, ডেভন কনওয়ে, উইল ইয়ংকে ফিরিয়ে দিয়ে প্রথম ধাক্কা দেন তিনি। তার পরই শুরু হয় সুন্দরের ম্যাজিক। পরীক্ষার আগে অশ্বিন, রবীন্দ্র জাডেজা, কুলদীপ যাদব পড়ে আসা নিউ জি ল্যান্ডের সামনে কঠিন প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ান ওয়াশিংটন।  যার উত্তর খুঁজে পেলেন না টম ল্যাথামরা। ওয়াশিংটনের বলের লাইন বুঝতে অসুবিধা হচ্ছিল নিউজিল্যান্ডের ব্যাটারদের। ওয়াশিংটন ২৩.১ ওভারে চারটি মেডেন বোলিং করে ৫৯ রান দিয়ে সাত উইকেট নিয়েছেন। সাত ব্যাটসম্যানের মধ্যে পাঁচজনকেই ক্লিন বোল্ড করেছেন ওয়াশিংটন সুন্দর। রচিন রবীন্দ্র, টম ব্লান্ডেল, টিম সাউদি, আজাজ প্যাটেল এবং মিচেল স্যান্টনারকে ক্লিন বোল্ড করেছেন সুন্দর (Washington Sundar)। বৃহস্পতিবারের আগে চারটি টেস্ট খেলেছিলেন ওয়াশিংটন। নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। পুণেয় এক দিনেই সাত উইকেট নিলেন তিনি।

    বড় রানের লক্ষ্যে ভারত

    ভারতের হয়ে টেস্টের প্রথম দিনে প্রথম ইনিংসে দশ উইকেটের সবকটিই নিয়েছেন স্পিনাররা। শুধু তাই নয়, ৫১ বছরে দ্বিতীয়বার প্রথম দিনেই ভারতের হয়ে স্পিন বোলাররা ১০টি উইকেট নিলেন। এই বছরের শুরুর দিকে রবীন্দ্র জাদেজা, অশ্বিন এবং কুলদীপ যাদব ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ধর্মশালায় টেস্ট ম্যাচে এমনটি করেছিলেন। সেই ম্যাচে কুলদীপ পাঁচ উইকেট, অশ্বিন চার এবং জাদেজা একটি উইকেট নিয়েছিলেন। নিউজিল্যান্ডের (India vs New Zealand) বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজের প্রথম ম্যাচে হেরে আপাতত ব্যাকফুটে ভারত। তাই এই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া রোহিত ব্রিগেড। বোলাররা কাজ করেছেন এবার পালা ব্যাটারদের। দ্বিতীয় দিনে স্কোরবোর্ডে এখন বড় রান তোলাই লক্ষ্য ভারতের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISL Kolkata Derby: ডার্বির উন্মাদনার কাছে ফিকে বিশ্বকাপও! গোল করে আপ্লুত সবুজ-মেরুনের ম্যাকলারেন

    ISL Kolkata Derby: ডার্বির উন্মাদনার কাছে ফিকে বিশ্বকাপও! গোল করে আপ্লুত সবুজ-মেরুনের ম্যাকলারেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় দলের জার্সি গায়ে বিশ্বকাপ (ISL Kolkata Derby) খেলার অনুভূতি আলাদা কিন্তু ডার্বির উন্মাদনা সবকিছুকে ছাপিয়ে যায়। আইএসএল ডার্বি জয়ের পর এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপার জেমি ম্যাকলারেন। ইন্ডিয়ান সুপার লিগে এখনও অবধি দুটো ম্যাচ খেলেছেন তিনি। দুটো ম্যাচেই গোল। অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপার জেমি ম্যাকলারেনকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখছেন মোহনবাগান সমর্থকরা। সবুজ-মেরুন জার্সি গায়ে গোল করতে পেরে আপ্লুত ম্যাকলারেনও। তাঁকে নিয়ে মোহনবাগান টিম ম্যানেজমেন্টও উচ্ছ্বসিত। ৫ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে আইএসএল টেবলে আপাতত দু’নম্বরে উঠে এসেছে  মোহনবাগান (Mohun Bagan super Giant)।

    কী বললেন ম্যাকলারেন

    ডুরান্ড ডার্বি (ISL Kolkata Derby) বাতিল হয়েছিল। স্বাভাবিক ভাবেই আইএসএলে মরসুমের প্রথম ডার্বি ঘিরে উন্মাদনাও ছিল তুঙ্গে। বড় ম্যাচ সব সময়ই নায়কের জন্ম দেয়। প্রথম বার কলকাতা ডার্বিতে নেমেছিলেন ম্যাকলারেন। আর প্রথম বড় ম্যাচেই গোল। আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে বড় ম্যাচের অন্যতম নায়ক অজি বিশ্বকাপার জেমি ম্যাকলারেন বলছেন, ‘বিশ্বকাপে খেলেছি। এ ছাড়াও অনেক বড় ম্যাচেই খেলেছি। কিন্তু এই কলকাতা ডার্বি অসাধারণ। এই ম্যাচে গোল করে সবার সঙ্গে সেলিব্রেশন দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা। সত্যি বলতে আরও সেলিব্রেট করতে চেয়েছিলাম। ইচ্ছে করছিল ফেন্সিং টপকে সমর্থকদের মাঝে চলে যাই। তবে এখনও আরও ম্যাচ বাকি আছে। এমন সুযোগ আরও পাব।’

    মোলিনার চালে মাত

    পরপর দুটো ডার্বি (ISL Kolkata Derby) জয়। ৫ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে মোহনবাগানের (Mohun Bagan super Giant) আইএসএল টেবলে দু’নম্বরে উঠে আসে। এর পিছনে রয়েছে মোহনবাগানের নতুন কোচ মোলিনার ম্যান ম্যানেজমেন্ট নীতি। মোলিনা চার বছর ধরে স্পেনের মতো বিশ্বের সেরা ফুটবল টিমের স্পোর্টিং ডিরেক্টরের কাজ করায় ম্যান ম্যানেজমেন্টে খুব ভালো। তাই তিনি দ্রুত তিন ব্যাকের বদলে মহামেডান ম্যাচ থেকে চার ব্যাকে টিম সাজানো শুরু করেন। যা তাঁর রক্ষণের ছবিটাকেই বদলে দেয়। দুই ডার্বিতে ক্লিনশিট রেখেছে মোলিনার টিম। তাঁর ম্যান ম্যানেজমেন্ট দক্ষতাতেই টিমের তিন অজি বিশ্বকাপার— ম্যাকালারেন, দিমিত্রি, কামিংসরা রিজার্ভ বেঞ্চে বসলেও টিম স্পিরিটে ধাক্কা খাচ্ছে না। অ্যাটাকে বৈচিত্র্য আনতে স্টুয়ার্টকে ফ্রি ফুটবলার হিসেবে খেলানোটাই মোলিনার বড় চাল। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে দাপুটে ফুটবলে মোলিনার মার্কিং নীতিও দারুণভাবে কাজে লেগেছে। তিনি জানতেন, লাল হলুদের দুই মিডফিল্ডার সল ক্রেসপো আর মাদিহ তালাল টিমটাকে চালনা করেন। এই দু’জনেই ক্রমাগত উইংয়ে বল সাপ্লাই করে যান। আর সেই বলেই প্রান্তিক অ্যাটাকে ঝড় তোলেন মহেশ-নন্দরা। মোলিনা তাই শনিবার রাতে ক্রেসপোর পিছনে অনিরুদ্ধ থাপা আর তালালের পিছনে আপুইয়াকে লাগিয়ে দেন। আর তাতেই জারিজুরি শেষ লাল হলুদের মাঝমাঠের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: সরফরাজ-পন্থের দুরন্ত জুটি ভাঙতেই ভারত শেষ ৪৬২ রানে,  জয়ের স্বপ্ন দেখছে নিউজিল্যান্ড

    India vs New Zealand: সরফরাজ-পন্থের দুরন্ত জুটি ভাঙতেই ভারত শেষ ৪৬২ রানে, জয়ের স্বপ্ন দেখছে নিউজিল্যান্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডের (India vs New Zealand) চাই ১০৭ রান। ভারতের চাই ১০ উইকেট। বেঙ্গালুরু টেস্টে পঞ্চম দিনে সহজ অঙ্ক দুই দলের কাছে। বৃষ্টি যদি বাধ না সাধে তাহলে এই টেস্টে ফয়সালা হচ্ছেই। সেক্ষেত্রে পাল্লা বেশ কিছুটা হেলে নিউজিল্যান্ডের দিকে। বুমরাহ-সিরাজ-যাদেজা-অশ্বিনদের ভেলকিই একমাত্র ম্যাচে ফেরাতে পারে ভারতকে। শনিবার ৪৬২ রানে শেষ হয়ে যায় ভারতের দ্বিতীয় ইনিংস। প্রথম ইনিংসে ৪৬ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল ভারত। তার পরেও পাল্টা লড়াই করলেন সরফরাজ খান, ঋষভ পন্থেরা। শুক্রবার রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলিও রান পান।

    সরফরাজ-পন্থের লড়াকু ইনিংস

    ব্যাট হাতে প্রথম ইনিংসে ভরাডুবির পর, দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতীয় দল দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ায়। দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা দ্রুত আউট হওয়ার পর, চতুর্থ নম্বরে ক্রিজে আসেন সরফরাজ খান। তিনি বিরাট কোহলির সঙ্গে ১৬৩ বলের জুটি বেঁধে ১৩৬ রান যোগ করেন। কোহলি আউট হওয়ার পরেও সরফরাজ নিজের ইনিংসকে এগিয়ে নিয়ে যান এবং ঋষভ পন্থের সঙ্গে দায়িত্বশীল ব্যাটিং করেন। সরফরাজ খান ১১০ বল খেলে তার প্রথম টেস্ট শতক পূর্ণ করেন। ৫৬.৩ ওভারে টিম সাউদির বলে এক দুর্দান্ত বাউন্ডারি হাঁকিয়ে তিনি তার শতক পূর্ণ করেন। প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হওয়ার পর, দ্বিতীয় ইনিংসে তার অসাধারণ পারফরম্যান্স ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আপাতভাবে ম্যাচে ফিরিয়ে আনে।

    [tw]


    [/tw]

    তৃতীয় দিন শেষে ভারতের (India vs New Zealand) রান ছিল ৩ উইকেটের বিনিময়ে ২৩১ রান। গতকাল দিনের শেষ বলে ব্যক্তিগত ৭০ রান করে আউট হন বিরাট কোহলি। ৭০ রানে অপরাজিত থাকেন সরফরাজ খান। চতুর্থ দিনে সরফরাজের সঙ্গে ব্যাট করতে নামেন ঋষভ পন্থ। এই দুই ব্যাটার লম্বা ইনিংস খেলার লক্ষ্যে ব্যাট করতে থাকেন। দ্বিতীয় ইনিংসে কিউই বোলারদের ব্যাট হাতে নাকানিচোবানি খাওয়ান সরফরাজ ও পন্থ। ১৫০ রান করে টিম সাউদির বলে কভারে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন সরফরাজ। মাত্র ১ রানের জন্য শতরান হাতছাড়া হয় ঋষভ পন্থের। ৯৯ রান করে বোল্ড আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। তাঁদের ব্যাটিং তাণ্ডব ভারতকে লিড এনে দেন। পন্থ ফিরে যেতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ভারতের ব্যাটিং লাইন আপ। নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নামলে রান করতে পারেনি। শেষ বেলায় চার বল খেলা হয়। তার পরেই আলো কম থাকার জন্য আম্পায়ার খেলা বন্ধ করেন। ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি শুরু হয় বেঙ্গালুরুতে। মাঠ ঢেকে দেওয়া হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: শেষ বলে আউট কোহলি, বেঙ্গালুরুতে ম্যাচ বাঁচানোর বিরাট বোঝা ভারতের সামনে

    India vs New Zealand: শেষ বলে আউট কোহলি, বেঙ্গালুরুতে ম্যাচ বাঁচানোর বিরাট বোঝা ভারতের সামনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনের শেষে বেঙ্গালুরুর মেঘলা আকাশের মতোই ভারতীয় শিবিরে আশা-আশঙ্কার দোলাচল। ম্যাচের এখনও দুই দিন বাকি। প্রথম ইনিংসে এখনও ভারত পিছিয়ে ১২৫ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে শুরুটা মন্দের ভালো হলেও ইতিমধ্যেই ৩ উইকেট পড়ে গিয়েছে। ফিরে গিয়েছেন রোহিত-যশস্বী-কোহলি। ক্রিজে রয়েছেন সরফরাজ। ম্যাচ বাঁচাতে গেলে চতুর্থ দিন টানা ব্যাট করতে হবে ভারতকে। যা এক কথায় বেশ কঠিন।

    নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

    প্রথম ইনিংসে ৪৬ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর বোলিংয়েও হতাশ করেন যশপ্রীত বুমরাহরা। ভারতের বোলিং অ্যাটাককে নির্বিষ করে দিয়ে চারশোর উপর রান তুলে ফেলে নিউজিল্যান্ড। উল্লেখ্য, মেন ইন ব্লুর বিরুদ্ধে ভারতের মাটিতে এর আগে কোনওদিন প্রথম ইনিংসে ৩০০ রানের লিড নিতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে নিউজিল্যান্ড ব্যাটারদের মধ্যে সর্বাধিক রান করেন রাচিন রবীন্দ্র। তিনি ১৫৭ বলে ১৩৪ রান করে আউট হন। ২০১২ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ড ২০৭ রানে লিড নিয়েছিল। ইডেনে সেই ম্যাচের পর থেকে ভারতের বিরুদ্ধে ভারতের মাটিতে কোনও দল ২০০ রানের উপরে লিড নিতে পারেনি। ১২ বছর পর নিউজিল্যান্ড সেই কাজটাই করে দেখাল। ভারতের বিরুদ্ধে নিউজিল্যান্ড ৩৫৬ রানে লিড নেয়। 

    লড়ছে ভারত

    ম্যাচের প্রথম দিন বৃষ্টির জন্য পুরো ভেস্তে যায়। দ্বিতীয় দিনের তিনটি সেশনেই দাপট দেখায় নিউজিল্যান্ড। এমনকী তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনেও ভারত ছিল ব্যাকফুটে। ৪০২ স্কোর তুলে প্রথম ইনিংসে ৩৫৬ রানের লিড নেয় কিউয়িরা। কার্যত কঠিন পরিস্থিতিতে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের স্কোর ৩ উইকেটে ২৩১। এদিন শুরুটা ভালো করেছিলেন রোহিত ও যশস্বী। কিন্তু বাজে শট খেলে আউট হন যশস্বী। রোহিত অর্ধশতরান পূরণ করলেও বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি। তারপর ভারতীয় ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন বিরাট কোহলি এবং সরফরাজ খান। দুই ব্যাটারই অর্ধশতরান পূরণ করেন। প্রথম সরফরাজ খান এবং পরে বিরাট কোহলি হাফ সেঞ্চুরি করলেন। শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতীয় দলকে আপাতত লড়াইয়ে ফেরান এই জুটি। দিনেৱ শেষ বলটা খেলে নিতে পারলে অপরাজিত অবস্থায় মাঠ ছাড়তে পারতেন কোহলি, কিন্তু সেটা হল না। উইল ও’রোর্ক-র বলে আউট হলেন বিরাট। ডিআরএস নিয়েও বাঁচতে পারলেন না। দিনের শেষে সরফরাজ ৭০ রানে অপরাজিত আছেন। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা এবং কুলদীপ যাদব। জোড়া উইকেট পেয়েছেন মহম্মদ সিরাজ। একটি করে উইকেট রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং বুমরাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share