Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Virat Kohli: প্রায় সাড়ে তিন বছর পর টেস্টে শতরান বিরাটের 

    Virat Kohli: প্রায় সাড়ে তিন বছর পর টেস্টে শতরান বিরাটের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে শেষবার টেস্টে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন বিরাট। এরপর দীর্ঘ তিন বছর পর ফের লাল বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শতরান এল বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ব্যাট থেকে। আহমেদাবাদে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ টেস্টে দুরন্ত শতরান হাঁকান বিরাট। ১৮৬ রানের ইনিংস খেললেন বিরাট। এই শতরান হাঁকিয়েই নতুন ইতিহাস গড়লেন ভারতের তারকা ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্টে এটাই বিরাটের সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোর। কোহলি বরাবার আগ্রাসী ব্যাটিং করতেই দেখা যায়। কিন্তু আহমেদাবাদে দেখা গেল অন্য বিরাটকে ঠান্ডা মাথায় নিজের ইনিংস গড়েন। ২৪১ বলে শতরান করেন তিনি। যার মধ্যে কেবল ৫ বাউন্ডারি মারেন। অর্থাৎ ৮০ রান সিঙ্গেলে নিয়েছেন কোহলি। ফলে লাল বলে ক্রিকেটে শতরানের খরা কাটাতে কম কষ্ট করতে হয়নি বিরাটকে।

    এটি ছিল তাঁর কেরিয়ারের ২৮ তম শতরান

    কোহলি নিজের টেস্ট কেরিয়ারের ২৮তম শতরান পূর্ণ করেন। সব থেকে টেস্ট সেঞ্চুরি করা ক্রিকেটারদের তালিকায় তিনি পিছনে ফেলে দেন দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রেম স্মিথ ও অস্ট্রেলিয়ার অ্যালান বর্ডারকে। এই নিরিখে তিনি ছুঁয়ে ফেলেন অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল ক্লার্ক ও দক্ষিণ আফ্রিকার হাসিম আমলাকে।
    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্টে এটি কোহলির ৮ নম্বর সেঞ্চুরি। এই নিরিখে তিনি ছুঁয়ে ফেলেন সুনীল গাভাসকরকে। ভারতীয়দের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সব থেকে বেশি ১১টি টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন সচিন তেন্ডুলকর। তিন ফর্ম্যাট মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কোহলির এটি ১৬ নম্বর আন্তর্জাতিক শতরান।

    দেশের মাটিতে ৫০তম টেস্ট খেলছেন বিরাট

    দেশের মাটিতে এটি বিরাট কোহলির (Virat Kohli) ৫০তম টেস্ট ম্যাচ। কেরিয়ারের স্মরণীয় ম্যাচে আরও একটি নজির গড়েন বিরাট কোহলি। দেশের মাটিতে টেস্ট ক্রিকেটে ৪ হাজার রান পূরণ করেন বিরাট কোহলি। ৫৯ রান করতেই এই রেকর্ড করেন কোহলি (Virat Kohli)।

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ৭৫ তম শতরান করলেন বিরাট কোহলি। যা একমাত্র সচিন তেন্ডুলকরের রয়েছে। শততম সেঞ্চুরিরও একমাত্র মালিক সচিন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ শতরানের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আগেই পৌছে গিয়েছিলেন বিরাট (Virat Kohli) এখন। সামনে শুধু সচিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Harmanpreet Kaur: “স্বপ্ন পূরণের মুহূর্ত”, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জয়ে উচ্ছ্বসিত হরমনপ্রীত

    Harmanpreet Kaur: “স্বপ্ন পূরণের মুহূর্ত”, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জয়ে উচ্ছ্বসিত হরমনপ্রীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার নাভি মুম্বইতে মহিলা প্রিমিয়ার লিগের উদ্বোধনী ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ,গুজরাট জায়ান্টসকে ১৪৩ রানে পরাজিত করার পরে অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর (Harmanpreet Kaur) এটিকে “স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মুহূর্ত” বলে অভিহিত করেছেন। মহিলা প্রিমিয়ার লিগের প্রথম ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং গুজরাট জায়েন্টসের মধ্যে খেলা হয়। এই ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন। এই ইনিংসে ইতিহাস তৈরি করেন তিনি। এই ম্যাচে তিনি ৩০ বলে ৬৫ রান করেন।  

    তাঁর ব্যাট থেকে এদিন ১৪টি চার আসে। হরমনপ্রীত কৌরের ফর্ম দেখে গ্যালারিতে দর্শকরা বিস্মিত। হরমনপ্রীত কৌর (Harmanpreet Kaur) মহিলা প্রিমিয়ার লিগে দুর্দান্ত অভিষেক করেন। তার ইনিংস বছরের পর বছর মনে থাকবে সকলের। হরমনপ্রীত কৌর তার ইনিংসের জোরে এই ম্যাচে মুম্বাই দলকে ২০৭ রানে পৌঁছে দেন।   

    দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর (Harmanpreet Kaur)। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন তিনি। বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হাফ সেঞ্চুরিও করেছিলেন তিনি। যদিও এই ম্যাচে রানআউট হয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে সংক্রমণ, সতর্ক থাকার পরামর্শ কেন্দ্রের 

    ম্যাচ-পরবর্তী উপস্থাপনায় হরমনপ্রীত বলেছেন, “এটি একটি দুর্দান্ত শুরু ছিল। স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো অনুভব করছি….প্রথম দিন। আমরা আশা করছিলাম সবকিছুই ভালো হবে। ভাগ্য আমাদের পক্ষে ছিল।”

    তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রতিটি বিষয়কে সহজ এবং স্বাভাবিক রেখেছি। খেলোয়াড়দের স্বাভাবিক খেলতে বলেছি। এটি মহিলাদের ক্রিকেটের জন্য একটি বড় দিন।”

    হরমনপ্রীত (Harmanpreet Kaur) বলেন, “আমি শুধু ভেবেছিলাম আমি বলে চোখ রাখব এবং তার জবাব দেব। আমি খুব বেশি ভাবব না, এবং পরিবর্তে পরিস্থিতির ওপর আমার প্রতিক্রিয়া নির্ভর করবে। এটি কেবল শুরু। এটি একটি শেখার অভিজ্ঞতা ছিল এবং আমরা আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসব।” 

    তিনি আরও বলেন, “এটা নিশ্চিত একটি সুযোগ। কিন্তু আমি চাই, যে দল যেন তাদের ভুলের পুনরাবৃত্তি না করে। আমি মেয়েদের বলব মাথা উঁচু করে থাকতে এবং আজ থেকে এটাই  শিখতে। অবশ্যই আমরা ভালো পারফর্ম করব।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Lionel Messi: এমবাপে ও বেঞ্জেমাকে হারিয়ে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি

    Lionel Messi: এমবাপে ও বেঞ্জেমাকে হারিয়ে ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটবলের রাজপুত্র লিওনেল মেসির মুকুটে ফের নয়া পালক। ফিফার (FIFA The Best Award 2023) বর্ষসেরা ফুটবলারের শিরোপা পেলেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। বিশ্বকাপ তাঁর হাতে ওঠার পর গোটা বিশ্বেই তাঁর ভক্তরা আবেগে ভেসেছিল। এবার নয়া পালক জুড়ল লিওনেলের মুকুটে। এই লড়াইয়ে ছিলেন ব্যালন ডি’অর জয়ী করিম বেঞ্জেমা। বর্ষসেরা হওয়ার যোগ্য দাবিদার ছিলেন বিশ্বকাপ ফাইনালে হ্যাটট্রিক-সহ কাতারে গোল্ডেন বুট জেতা কিলিয়ান এমবাপেও। তবে সকলকে টেক্কা দিয়ে দিয়েছেন ফুটবলের রাজপুত্র।

    বর্ষসেরা ফুটবলার মেসি

    বর্ষসেরার খেতাব হাতে উঠল আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের। তবে এর আগেও ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিলেন লিওনেল মেসি। ২০১৯ সালে এই শিরোপার অধিকারী হয়েছিলেন তিনি। এছাড়াও ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫ সালেও এই পুরস্কার জিতেছিলেন তিনি। ফলে মোট ৭ বার ফিফার বর্ষসেরার পুরস্কার পেলেন মেসি। ২০১৬ সাল থেকে ফিফা একক ভাবে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। তার আগে অন্য একটি সংস্থার সঙ্গে যৌথ ভাবে এই পুরস্কার দিত ফিফা।

    এমবাপে ও বেঞ্জেমাকে ছাপিয়ে মেসির

    আড়াই মাস আগেও মেসির কাছে রানার-আপ হয়েই সন্তুষ্ট হতে হয়েছিল এমবাপেকে। আর এই বর্ষসেরা পুরস্কারের ক্ষেত্রেও প্রথমেই মেসি। কারণ বর্ষসেরা ফুটবলারের তালিকায় থাকা আরও দু’জন হলেন কিলিয়ান এমবাপে ও করিম বেঞ্জেমা। মেসির সঙ্গে সব থেকে বেশি টক্কর এমবাপের। বিশ্বকাপে সব থেকে বেশি গোল (৮) করে সোনার বুট জিতেছেন এমবাপে। কিন্তু বিশ্বকাপ জিততে পারেননি তিনি। ফিফার বর্ষসেরার তালিকায় এমবাপেকেও টেক্কা দিয়ে গেলেন মেসি।

    অন্যদিকে ২০২২ সাল ভালো গিয়েছে বেঞ্জেমার। রিয়াল মাদ্রিদকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতিয়েছেন তিনি। কিন্তু বিশ্বকাপের আগেই চোট পান বেঞ্জেমা। ফলে বিশ্বকাপে খেলতে পারেননি এই স্ট্রাইকার। আর এবারে বেঞ্জেমাকেও ছাপিয়ে গেলেন মেসি। মেসি এই পুরস্কার জেতার ক্ষেত্রে ৫২ পয়েন্ট পেয়েছেন। এমবাপে পেয়েছেন ৪৪ পয়েন্ট। তৃতীয় স্থানে থাকা বেঞ্জেমার পয়েন্ট ৩৪।

    ফিফা অ্যাওয়ার্ডের তালিকা দেখুন একনজরে

    বর্ষসেরা খেলোয়ার (পুরুষ) লিওনেল মেসি

    বর্ষসেরা খেলোয়ার (মহিলা) অ্যালেক্সিয়া পুতেলাস

    বর্ষসেরা কোচ (পুরুষ) লিওনেল স্কালোনি

    বর্ষসেরা কোচ (মহিলা) সারিনা উইগম্যান

    বর্ষসেরা গোলরক্ষক (পুরুষ) এমিলিয়ানো মার্তিনেজ

    বর্ষসেরা গোলরক্ষক (মহিলা) মেরি ইরাপ্স

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • T20 Lowest Run: মাত্র ১০ রানে অল আউট পুরো টিম! কোথায় ঘটল?

    T20 Lowest Run: মাত্র ১০ রানে অল আউট পুরো টিম! কোথায় ঘটল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছে একটি দল। এমন ঘটনা এর আগে কোনওদিন ঘটেনি। টি ২০ ক্রিকেটে (T20 Lowest Run) এটি একেবারেই ব্যতিক্রমী নজির। ১১ জন ব্যাটসম্যান মিলে ১০ রানের বেশি তুলতে পারেননি।

    কোন দল ১০ রানে থেমে গেল

    স্পেনের বিপক্ষে সিরিজের ষষ্ঠ ও শেষ টি ২০-তে দু’অঙ্কের রানে পৌঁছে অলআউট হয়ে গেছে ব্রিটেনের একটি দল, আইল অব ম্যান। বিপক্ষ দল আবার মাত্র দুই বলের মধ্যে খেলাও শেষ করে ১০ উইকেটে ম্যাচ জিতে নিয়েছে। জানা গেছে স্বীকৃত টি ২০ (T20 Lowest Run)-তে এত দিন সবচেয়ে কম রানের দলীয় ইনিংসটি ছিল সিডনি থান্ডারের। গত বছর বিগ ব্যাশে তারা ১৫ রানে অলআউট হয়েছিল অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে।

    এর আগে আন্তর্জাতিক টি ২০ (T20 Lowest Run)-তে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ডটি ছিল তুরস্কের। ২০১৯ সালে রোমানিয়া কাপে চেক রিপাবলিক কাছে ২১ রানে অলআউট হয়েছিল তারা। আইল অব ম্যান ১০ রান করতে খেলেছে ৮.৪ ওভার। দলের কোনও ব্যাটার ৫ রানও করতে পারেননি। আইল অব ম্যানকে এত অল্প রানে আটকে দেওয়ার দুই কারিগর স্পেনের মহম্মদ কামরান ও আতিফ মেহমুদ। কামরান হ্যাটট্রিকসহ ৪ ওভারে ৪ রান দিয়ে নেন ৪টি উইকেট। মেহমুদও ৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে নেন ৪টি। ৪ বল করে কোনও রান না দিয়ে ২ উইকেট লর্ন বার্নসের। স্পেনের বিরুদ্ধে এর আগের ম্যাচেই ৭ উইকেটে জিতেছিল, ১৩২-৮ তুলে। সেই টিমই ১০ রানে দাঁড়িয়ে গেল। স্পেনের বিরুদ্ধে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৮.৪ ওভারেই শেষ হয়ে যায়। টিমের প্রথম ছয় ব্যাটসম্যান রানই পাননি। সব মিলিয়ে সাতজন শূন্য করে ফিরেছেন। টিমের সর্বোচ্চ জোসেফ বরোজের ৪। বাকি তিন ব্যাটার ২ করে করতে পেরেছিলেন বলেই দু’অঙ্কের রান তুলতে পেরেছিল আইল অফ ম্যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Bengal Chess Player: সুদূর ফ্রান্সে গিয়ে যোগ্যতা অর্জন, বাংলার ১১তম গ্র্যান্ডমাস্টার সায়ন্তন দাস

    Bengal Chess Player: সুদূর ফ্রান্সে গিয়ে যোগ্যতা অর্জন, বাংলার ১১তম গ্র্যান্ডমাস্টার সায়ন্তন দাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সে গিয়ে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন বাংলার দাবাড়ু সায়ন্তন দাস (Bengal Chess Player)। বাংলার একাদশতম গ্র্যান্ডমাস্টার হচ্ছেন তিনি। বর্তমানে ফ্রান্সে রয়েছেন সায়ন্তন দাস। সেখানেই একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তিনি। এর আগে চারটি গ্র্যান্ডমাস্টার নর্ম পেয়েছেন সায়ন্তন। তারপর বেশ কয়েক দিনের অপেক্ষা। গ্র্যান্ডমাস্টার হতে প্রয়োজন ছিল ২৫০০ রেটিং পয়েন্ট। আর সেই স্বপ্নই পূরণ হল। গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন তিনি।   

    ফ্রান্সের এক প্রতিযোগিতায় শেষ রাউন্ডে জিতে সেই রেটিং পয়েন্ট অর্জন করেন তিনি (Bengal Chess Player)। সেই সঙ্গে গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন তিনি। সায়ন্তনের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বাংলার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার  দিব্যেন্দু বড়ুয়াও। তিনি বলেন, “সায়ন্তনের সাফল্য প্রমাণ করে যে বাংলার দাবা সঠিক পথে রয়েছে। বাংলার দাবার জন্য এটা খুবই আনন্দের দিন। সায়ন্তন একজন প্রতিভাবান দাবাড়ু। আগেই জিএম নর্ম পেয়ে গিয়েছিল। প্রয়োজন ছিল কিছু রেটিং পয়েন্টের। সেটাও পেয়ে গিয়েছে সায়ন্তন।”

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ‘গ্রাম সম্পর্ক’ অভিযানে নামছে বিজেপি যুব মোর্চা

    উচ্ছ্বসিত কোচ

    ২৬ বছরের সায়ন্তনের ছোটবেলার কোচ সপ্তর্ষি রায়। কলকাতার গুডরিক ন্যাশনাল চেস অ্যাকাডেমি থেকেই দাবায় হাতে খড়ি তাঁর (Bengal Chess Player)। শিষ্যের সাফল্যে খুশি কোচ সপ্তর্ষি রায়। কুর্নিশ জানিয়েছেন নিজের ছাত্রকে। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, “সায়ন্তন খুবই প্রতিভাবান। আমি ছোট থেকে ওকে কোচিং করিয়েছি। আমার হাতে রাজ্য থেকে শুরু করে জাতীয় ও পরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নও হয়েছে সায়ন্তন। যে পরিবার থেকে উঠে ও এই লড়াই করেছে তার জন্য সায়ন্তনকে কুর্নিশ জানাতেই হবে। ওর আরও আগে গ্র্যান্ডমাস্টারের যোগ্যতা পাওয়া উচিত ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যে পেয়েছে তার জন্য আমি খুব খুশি।” 

    কৌস্তুভ চট্টোপাধ্যায়ের গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার একমাসের মধ্যে ফের গ্র্যান্ডমাস্টার পেল বাংলা। স্কটিশচার্চ স্কুল এবং কলেজের প্রাক্তন ছাত্র সায়ন্তন (Bengal Chess Player)। কান আর্ন্তজাতিক দাবা প্রতিযোগিতায় ৯ রাউন্ডে ৭.৫ পয়েন্ট সংগ্রহ করে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। ফ্রান্সে যাওয়ার আগে কাঙ্খিত পয়েন্ট থেকে ২৪ পয়েন্ট দূরে ছিলেন বাঙালি তরুণ এই দাবাড়ু। সেখানে গিয়ে প্রতিযোগিতা থেকে ২৮ রেটিং পয়েন্ট এল ৷ তা আসতেই ভারতের ৮১ নম্বর গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন সায়ন্তন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বি জিততে দেশী ফুটবলাররাই ভরসা মোহনবাগানের! সম্মান বাঁচানোর লড়াই ইস্টবেঙ্গলের

    East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বি জিততে দেশী ফুটবলাররাই ভরসা মোহনবাগানের! সম্মান বাঁচানোর লড়াই ইস্টবেঙ্গলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএলে আজ ডার্বি। মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল এফসি ও এটিকে মোহনবাগান। প্লেয়ার থেকে শুরু করে সমর্থকদের মধ্যে ম্যাচের শুরু থেকেই উত্তেজনা চরমে থাকে। টিকিট নিয়ে বিবাদ, সমর্থকদের মধ্যে অসন্তোষ, তবু শনিবার যুবভারতীতে ডার্বি ঘিরে সাজ সাজ রব। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আইএসএলে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান মুখোমুখি সাক্ষাতে পাঁচবারই জয় পেয়েছে সবুজ-মেরুন। সব মিলিয়ে টানা সাতবার কলকাতা ডার্বিতে জয় মোহনবাগানের। তবু এধরনের ম্যাচে কাউকেই এগিয়ে রাখা যায় না।

    ৩ বিদেশিকে পাচ্ছে না মোহনবাগান 

    খাতায়-কলমে যদি বিচার করা যায়, তা হলে শনিবারের ম্যাচে সে ভাবে কাউকে এগিয়ে রাখা যাবে না। মোহনবাগান তিন বিদেশিকে পাচ্ছে না। ব্রেন্ডন হ্যামিল কার্ড সমস্যায় খেলতে পারবেন না। হুগো বুমোস এবং কার্ল ম্যাকহিউয়ের চোট রয়েছে। তিন বিদেশিই চলতি মরসুমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন। জনি কাউকো চোটের জেরে মরসুম থেকেই ছিটকে গিয়েছেন। ফলে শনিবার মূলত দেশী ফুটবলারদের হাতেই থাকবে মোহনবাগানকে জেতানোর ভার। লিস্টন কোলাসো, মনবীর সিংহরা চলতি মরসুমে ছাপ ফেলতে পারেননি। আগের মরসুমের সাফল্য এ বার দেখাতে পারেননি। কিন্তু ডার্বির মতো একটা ম্যাচে সাফল্য পেলে সমর্থকরা অতীতের পারফরম্যান্স ভুলে যেতে সময় নেবেন না। এই দুই ফুটবলারের কাছে অনেক আশা রয়েছে সমর্থকদের। আক্রমণ ভাগে দিমিত্রি পেত্রাতোস এবং রক্ষণে স্লাভকো দামিয়ানোভিচকেও বাড়তি ভূমিকা নিতে হবে।

    জিততে মরিয়া ইস্টবেঙ্গল

    ইস্টবেঙ্গলের কাছে হারানোর কিছু নেই। শেষ ম্যাচে মুম্বইকে হারিয়েছে তারা, যারা এ বার অপ্রতিরোধ্য ছিল। দু’বার হারিয়েছে বেঙ্গালুরুকে। জেতার মতো খেলেছে অনেক ম্যাচেই। কিন্তু শেষ দিকে মনোযোগ হারানোর কারণে ম্যাচ হারতে হয়েছে। তবে মুম্বইকে হারানো যে তাদের বাড়তি সুবিধা দেবে, এমনটা মনে করছেন না কোচ স্টিভন কনস্ট্যান্টাইন। বলেছেন, “ডার্বি বিশেষ ম্যাচ। এখানে কে এগিয়ে বা কে পিছিয়ে, তা দিয়ে কিছু বোঝা যায় না।”

    আরও পড়ুন: আর ক্লান্তি নয়, কয়েক মিনিটের ওয়ার্কআউটেই সুস্থ থাকবে শরীর, মন থাকবে ফুরফুরে

    কড়া নিরাপত্তা

    এবার ডার্বির আয়োজক ইস্টবেঙ্গল। ফলে তাদের কাছে এবারের ডার্বিটা চ্যালেঞ্জের। কারণ ময়দানে চলছে বয়কটের আবহ। সমর্থকদের একাংশ ডার্বি বয়কটের দাবি করেছেন। যদিও ডার্বি নিয়ে প্রস্তুতি সম্পূর্ণ বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের। ডার্বি নিয়ন্ত্রণ করতে মোট ১৭ জন DC পদমর্যাদার অফিসার, ২৬ জন AC পদমর্যাদার অফিসার, ৪৮ জন ইন্সপেক্টর, ৩২০ জন অফিসার ও বাকি পুলিশকর্মীরা। বিভিন্ন পদমর্যাদার অফিসার মিলিয়ে মোট ২ হাজার জন পুলিশকর্মী মোতায়েন থাকবে। তিনটে মোবাইল ভ্যান, তিনটে HRFS। এছাড়া প্রতিটা গেটে থাকবে অ্যাম্বুলেন্স এবং একটা বিশেষ নজরদারির ভ্যান। এছাড়াও একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে নিরাপত্তার জন্য।

    টিকিট নিয়ে অসন্তোষ

    টিকিট নিয়ে ইনভেস্টরের প্রতি অসন্তুষ্ট ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। ফিরতি ডার্বি আয়োজনের দায়িত্ব ইস্টবেঙ্গলের, সেক্ষেত্রে ইনভেস্টর সংস্থাই সমস্ত দায়িত্ব নিচ্ছে। ইস্টবেঙ্গল কর্মকর্তাদের ভিভিআইপি এবং ভিআইপি টিকিট পাঠালেও তা যথেষ্ট কম সংখ্যক। ডার্বি বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। ভিভিআইপি বা ভিআইপি টিকিট নাকি মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের মধ্যে সমান বন্টন হয়নি। এই বিষয়ে মোহনবাগান ক্লাবের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়, সমস্ত ভিভিআইপি এবং ভিআইপি টিকিট ফেরত দিচ্ছে তারা। আইএফএ-কে মোট ৫০০ টি টিকিট দিয়েছে ইস্টবেঙ্গলের ইনভেস্টর সংস্থা। আইএফএ -র তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, “৩০০ টিরও বেশি ক্লাব ও জেলা রয়েছে। এত অল্প সংখ্যক টিকিট গভর্নিং বডির সদস্য ও ক্লাবগুলোকে পর্যাপ্ত টিকিট দেওয়া সম্ভব নয়। টিকিট ম্যাচ আয়োজকদের ফিরিয়ে দিচ্ছে আইএফএ।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Indian Cricket Team: তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করে দিল বিসিসিআই

    Indian Cricket Team: তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করে দিল বিসিসিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করে দিল বিসিসিআই। একইসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য টিম ইন্ডিয়ার (Indian Cricket Team) স্কোয়াড ঘোষণাও করা হল। রঞ্জি জয়ের পর সৌরাষ্ট্র অধিনায়ককে সুযোগ দেওয়া হল ভারতীয় স্কোয়াডে।

    উইনিং স্কোয়াড অপরিবর্তিত রাখা হচ্ছে

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে শেষ দুটি টেস্টে কোনও পরিবর্তন আনা হচ্ছে না। শুধু জয়দেব উনাদকাট দলে ফিরছেন। রঞ্জি ফাইনালের জন্য তাঁকে ভারতীয় দল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। তিনি ফের ভারতীয় দলের (Indian Cricket Team) সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন। এছাড়া ভারতের টেস্ট দল অপরিবর্তিত। জয়দেব উনাদকাট প্রথম দুটি টেস্টেও দলে ছিলেন। তাঁকে সৌরাষ্ট্রের হয়ে রঞ্জি ফাইনাল খেলার ছাড়পত্র দিয়েছিল বিসিসিআই।

    তবে রঞ্জি জয়ের উপহারস্বরূপ জয়দেব উনাদকাট জায়গা পেয়েছেন একদিনের দলেও। এর আগে তিনি সাতটি ওয়ানডে খেলেন। শেষ ওয়ানডে খেয়েছিলেন ২০১৩ সালে। সেই নিরিখে ১০ বছর পরে তাঁর ভারতীয় টিমে ‘ওয়াপসি’ হল। ২০১৩ সালে তিনি ওয়েস্টইন্ডিজের বিপক্ষে শেষবার খেলেছিলেন।

    জয়দেব উনাদকাট ছাড়াও হার্দিক পাণ্ডিয়ার জন্যও সুখবর রয়েছে ভারতীয় দলে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ওয়ান ডে-তে পাওয়া যাবে না অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে। পারিবারিক কারণে তিনি থাকতে পারছেন না। ফলে এই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করবেন হার্দিক পাণ্ডিয়া। কে এল রাহুলের অফ ফর্মের জন্য তাঁকে ব্যাটার হিসেবে রেখে দিলেও সহ অধিনায়ক রাখা হল না।

    প্রথম দুটি টেস্টে সহ অধিনায়ক ছিলেন কে এল রাহুল। কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে কোনও সহ অধিনায়ক রাখা হল না। সহ অধিনায়ক ছাড়াই টিম ঘোষণা করা হল। টেস্ট স্কোয়ার অপরিবর্তিত থাকল। উল্লেখ্য. তৃতীয় টেস্ট ১ থেকে ৫ মার্চ ইন্দোরে হোলকার স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। চতুর্থ টেস্ট খেলা হবে ৯ থেকে ১৩ মার্চ আমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। তিনটি ওয়ানডে হবে ১৭, ১৯ ও ২২ মার্চ যথাক্রমে মুম্বই, বিশাখাপত্তনম ও চেন্নাইয়ে।

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় এবং চতুর্থ টেস্টের জন্য ভারতের টেস্ট স্কোয়াড

    রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কে এল রাহুল, শুভমান গিল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি, কেএস ভরত (উইকেটরক্ষক), ঈশান কিষান (উইকেটরক্ষক), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, রবীন্দ্র জাদেজা, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, শ্রেয়াস আইয়ার, সূর্যকুমার যাদব, উমেশ যাদব ও জয়দেব উনাদকাট।

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের ওডিআই স্কোয়াড: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, সূর্যকুমার যাদব, কে এল রাহুল, ঈশান কিষান (উইকেটরক্ষক), হার্দিক পান্ডিয়া (সহ-অধিনায়ক), রবীন্দ্র জাদেজা, কুলদীপ যাদব, ওয়াশিংটন সুন্দর, যুজবেন্দ্র চাহাল,মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, উমরান মালিক, শার্দুল ঠাকুর, অক্ষর প্যাটেল ও জয়দেব উনাদকাট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Indian cricket Team: দিল্লি টেস্টেও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে সহজ জয় পেল ভারত 

    Indian cricket Team: দিল্লি টেস্টেও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে সহজ জয় পেল ভারত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টেও  ৬ উইকেটে  সহজ জয় পেল টিম ইন্ডিয়া (Indian cricket Team)। চতুর্থ ইনিংসে অজিদের দেওয়া ১১৫ রানের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে বেশি সময় লাগল না টিম ইন্ডিয়ার।

    ম্যাচের সারসংক্ষেপ

    স্পিন সহায়ক পিচে অজিদের ১১৫ রানের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে টিম ইন্ডিয়ার (Indian cricket Team) লাগল মাত্র ২৬ ওভার। মাত্র ৪ উইকেট হারিয়েই এই লক্ষ্যে পৌঁছে গেল ভারতীয় ক্রিকেট দল। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই আক্রমনাত্মক মেজাজে খেলে ভারতীয় দল। ভারতের হয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে অধিনায়ক রোহিত শর্মা  ৩১ রান করেছেন। পুজারাও করেছেন ৩১ রান।

    তৃতীয় দিনের শুরু থেকেই বোঝা যায় ভারতীয় দল (Indian cricket Team) ফেভারিট এই ম্যাচে। অশ্বিন-জাদেজার যুগলবন্দিতে ম্যাচে ব্যাকফুটে যেতে থাকে অজিরা । অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হয়ে যায় ১১৩ রানেই। মাত্র ৪২ রান দিয়ে ৭ উইকেট নেন জাড্ডু। যা এখনও পর্যন্ত তাঁর কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স। অন্যদিকে ৫৯ রান দিয়ে ৩ উইকেট পান অশ্বিন। আগের ইনিংসে অজিদের লিড ছিল ১ রানের। সব মিলিয়ে চতুর্থ ইনিংসে ভারতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১৫ রানের। 

    জয়ের ফলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আরও কাছে চলে গেল টিম ইন্ডিয়া (Indian cricket Team)। এই মুহূর্তে ভারত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকায় দু’নম্বরে রয়েছে। শেষ দু’ম্যাচের মধ্যে আর একটিতে জিতলেই ভারতের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে চলে যাবে রোহিত ব্রিগেড।

     

         IND বনাম AUS ২য় টেস্ট, ২০২৩
          অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম, দিল্লি
        
    অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়

    ম্যাচের শেষে ভারত ৬ উইকেটে জয়ী
         
    ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রবীন্দ্র জাদেজা
         
    আম্পায়ার: নীতিন মেনন (ভারত), মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড), রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ (ইংল্যান্ড, টিভি)
         
    রেফারি: অ্যান্ডি পাইক্রফট (জিম্বাবুয়ে)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

        

     

  • Eoin Morgan: সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান 

    Eoin Morgan: সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ইংল্যান্ডের একদিনের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান (Eoin Morgan)। ২০১৯ সালে ইয়ন মর্গ্যানের নেতৃত্বে একদিনের বিশ্বকাপে প্রথমবারের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল টিম ইংল্যান্ড। গত বছরেই আন্তর্জাতিক কেরিয়ারের দাঁড়ি দিয়েছিলেন। এরপর তিনি শুধুমাত্র ঘরোয়া ক্রিকেট খেলছিলেন। এবার সব ধরনের ক্রিকেট থেকেই অবসর নিলেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক মর্গ্যান (Eoin Morgan)। প্রায় দু-দশকের ক্রিকেট কেরিয়ার থেকে অবসর নিলেন তিনি।

    কী বললেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক

    সোমবার এক বিবৃতিতে ৩৬ বছর বয়সি মর্গ্যান (Eoin Morgan) বলেন, ‘অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা করছি আমি। অনেক চিন্তা-ভাবনার পর, মনে হয়েছে খেলার জগৎ থেকে সরে আসার এটাই সঠিক সময় আমার জন্য। ক্রিকেট আমাকে বছরের পর বছর অনেক কিছু দিয়েছে। মিডলসেক্সে যোগ দেওয়ার জন্য ২০০৫ সালে ইংল্যান্ডে চলে আসি। শেষে এসএ২০-তে পার্ল রয়্যালসের হয়ে খেলা, প্রতিটা মুহূর্ত আমি উপভোগ করেছি।’ প্রসঙ্গত, দক্ষিণ আফ্রিকার ফ্রাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট এসএ ২০-তে পার্ল রয়্যালসের হয়ে প্রিটোরিয়া ক্যাপিটালসের বিপক্ষে টি-২০ ম্যাচই মর্গ্যানের কেরিয়ারের শেষ ম্যাচ বলে জানা গেছে। এখানে ৭ ম্যাচে ২১.৩৩ গড়ে ১২৮ রান করেছেন তিনি। যার মধ্যে রয়েছে একটি অর্ধশতরান। মর্গ্যান (Eoin Morgan) আরও বলেন, ‘যদিও আমি আমার খেলোয়াড় জীবনের ইতি টানছি, তবুও আমি এই খেলার সঙ্গেই যুক্ত থাকব। একজন ধারাভাষ্যকার ও বিশ্লেষক হিসেবে আন্তর্জাতিক ও ফ্রাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে সম্প্রচারকারীদের সঙ্গে কাজ করব।’ 

    একঝলকে তাঁর ক্রিকেট জীবন

    ২০২২ সালের জুন মাসেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছিলেন মর্গ্যান (Eoin Morgan)। ২০১০ টি-২০ বিশ্বকাপজয়ী ইংল্যান্ড দলের সদস্য ছিলেন তিনি। পরে বিশ্বকাপে তাঁর নেতৃত্বে ফাইনাল খেলেছিল ইংল্যান্ড। যদিও চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি তাঁরা।
    ২০০৩ সালে মর্গানের (Eoin Morgan) কেরিয়ার শুরু হয়েছিল আয়ারল্যান্ডে। ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আইরিশদের হয়ে অভিষেক হয় তার। পরে ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা শুরু করেন তিনি। ২০১৫ সালে ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পান। একদিনের ম্যাচ খেলেছেন ২৪৮টি , টেস্ট খেলেছেন ১৬টি  এবং ১১৫টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচে খেলেছেন মর্গ্যান (Eoin Morgan)। ওয়ানডেও টেস্ট ক্রিকেটে সব মিলিয়ে মোট ১৬টি শতরান রয়েছে তাঁর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Ranji Trophy: মধ্যপ্রদেশকে হারিয়ে রনজি ফাইনালে বাংলা! প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র 

    Ranji Trophy: মধ্যপ্রদেশকে হারিয়ে রনজি ফাইনালে বাংলা! প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবছরের রনজি (Ranji Trophy) সেমিফাইনালে মধ্যপ্রদেশের কাছে হেরেছিল বাংলা। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ঠিক যেন মধুর প্রতিশোধ। গত বছর ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে বাংলাকে হারিয়েছিল মধ্যপ্রদেশ, উঠেছিল ফাইনালে। এবার সেই ইন্দোরেই গতবারের রনজি (Ranji Trophy) চ্যাম্পিয়ন মধ্যপ্রদেশকে ৩০৬ রানে হারিয়ে ফাইনালে উঠল বাংলা।

    রনজি (Ranji Trophy) সেমিফাইনালের সারকথা

    জয়ের জন্য ৫৪৮ রানের লক্ষ্য ছিল, অথচ মধ্যপ্রদেশের দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হল ২৪১ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ৬০ রান করার পাশাপাশি ৫ উইকেট তুলে নেন বাংলার প্রদীপ্ত প্রামানিক।
     চতুর্থ দিনের শেষে বাংলা এগিয়ে গিয়েছিল ৫৪৭ রানে। একদিনে মধ্যপ্রদেশের পক্ষে ৫৪৮ রান তোলা সহজ ছিলনা। মধ্যপ্রদেশ দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করে। কিন্তু এত বিশাল টার্গেটের অনেকটা আগে নিঃশেষ হয়ে যায় মধ্যপ্রদেশের ব্যাটিং।

    আরও পড়ুন: রবিবার মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান, কখন ও কোথায় দেখবেন ম্যাচ?

    প্রথম ইনিংসে বাংলা তুলেছিল ৪৩৮ রান। জবাবে মধ্যপ্রদেশ প্রথম ইনিংসে তুলেছিল মাত্র ১৭০ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ দিনের শেষে বাংলা রান ছিল ১১৯ ওভারে ৯ উইকেটে ২৭৯। 

    জয়ের জন্য মধ্যপ্রদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৫৪৮। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আগ্রাসী ছিলেন মধ্যপ্রদেশের ব্যাটসম্যানরা। কিন্তু ৩৯.৫ ওভারে ২৪১ রানে গুটিয়ে যায় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস। সর্বোচ্চ রান করেন রজত পতিদার। তিনি ৫৮ বলে করেন ৫২। অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব করেন ২৯, যশ দুবে ৩০ বেঙ্কটেশ আয়ার করেন ১৯, শুভম শর্মা ২৪। শেষ দিকে ১২ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন অনুভব আগরওয়াল। 

    অন্য সেমিফাইনালটিতে কর্ণাটককে ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠল সৌরাষ্ট্র। প্রথম ইনিংসে কর্ণাটক তুলেছিল ৪০৭। জবাবে সৌরাষ্ট্র তোলে ৫২৭।
    ফাইনালে মুখোমুখি হবে বাংলা এবং সৌরাষ্ট্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share