Category: খেলা

Get updates on Sports News Cricket, Football, Tennis, from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Suryakumar Yadav: অস্ত্রোপচার হল সূর্যকুমারের, কেমন আছেন তারকা ব্যাটার? 

    Suryakumar Yadav: অস্ত্রোপচার হল সূর্যকুমারের, কেমন আছেন তারকা ব্যাটার? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুস্থ আছেন ভারতের তারকা টি-টোয়েন্টি ব্যাটার সূর্যকুমার যাদব (Suryakumar Yadav)। বুধবার রাতে জার্মানিতে স্পোর্টস হার্নিয়ায় অস্ত্রোপচার করালেন সূর্য। নিজেই ছবি পোস্ট করে এই খবর জানিয়েছেন বিশ্বের এক নম্বর টি-টোয়েন্টি ব্যাটার। এই অস্ত্রোপচারের কারণে সূর্যকুমার যাদব আইপিএলের কিছু প্রাথমিক ম্যাচ খেলতে নাও পারেন বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে‌ জার্মানিতেই রয়েছেন সূর্য ও তাঁর স্ত্রী দেবীশা শেঠি।

    কবে চোট পান ‘স্কাই’

    গত মাসে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন সূর্য (Suryakumar Yadav)। ২০২৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর জোহানেসবার্গে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি ম্যাচ চলাকালীন গোড়ালিতে চোট পান তিনি। সেই সময়ে দেশে ফিরে এসেছিলেন সূর্য। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছিল সূর্যকুমারের চোট বেশ গুরুতর। ঝুঁকি না নিয়ে তাঁকে আফগানিস্তানের দলে রাখা হয়নি। সূর্য এর পরে জার্মানি যান। সেখানেই তাঁর অস্ত্রোপচার হয়েছে। আপাতত রিহ্যাব করবেন তিনি। জানা গিয়েছে, সূর্যের সেরে উঠতে প্রায় মাসখানেক লাগবে। তার পরেই তিনি মাঠে নামতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: নজির রোহিতের, জোড়া সুপার ওভার, আফগানিস্তানকে হারিয়ে বিশ্বরেকর্ড ভারতের

    কেমন আছেন সূর্য

    অস্ত্রোপচারের পর সূর্য তাঁর এক্স (আগের টুইটার) হ্যান্ডলে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। সঙ্গে লিখেছেন, ‘অস্ত্রোপচার হয়ে গিয়েছে। যাঁরা আমাকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং আমার দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন, তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। এবং আমি আপনাদের সবাইকে আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, খুব শীঘ্রই ফিরে আসব।’

    সামনেই রয়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। তার আগে যে কোনও মূল্যে ১০০ শতাংশ সুস্থ হয়ে বাইশ গজে ফিরতে চান সূর্য। এখনও পর্যন্ত, সূর্যকুমার যাদব (Suryakumar Yadav) ২০২১ সালে অভিষেকের পর ৬০টি টি২০খেলেছেন এবং ৪৫.৫৫ গড়ে ২১১৪১ রান করেছেন। ১৭১-এর বেশি তাঁর স্ট্রাইক রেট রয়েছে। সূর্যের চারটি সেঞ্চুরি এবং ১৭টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। তাই বিশ্বকাপের আগে তাঁর দলে ফেরাটা দেশের পক্ষেও জরুরি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • AFC Asian Cup : উজবেকিস্তানের বিরুদ্ধেও কঠিন লড়াই ভারতের! উইং প্লে-তে জোর সুনীলের

    AFC Asian Cup : উজবেকিস্তানের বিরুদ্ধেও কঠিন লড়াই ভারতের! উইং প্লে-তে জোর সুনীলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার কাছে এশিয়ান কাপের গ্রুপ লিগের প্রথম ম্যাচে ০-২ হেরে সুনীল ছেত্রীর ভারত লিগ টেবলে চার নম্বরে। প্রথম দুইয়ের মধ্যে থেকে পরের রাউন্ডে যেতে গেলে বৃহস্পতিবার উজবেকিস্তানকে হারাতেই হবে ভারতকে। উজবেকিস্তানও ক্রমতালিকায় ভারতের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে। তারা রয়েছে ৬৮ নম্বরে, ভারতের চেয়ে ৩৪ ধাপ এগিয়ে। ভারতের র‍্যাঙ্কিং ১০২। তবুও সব কিছু ভুলে মাঠে নেমে লড়াই করতে চায় ভারত। আর ডিফেন্সিভ নয়, উজবেকিস্তানের বিরুদ্ধে অ্যাটাকিং ফুটবলই খেলতে চায় ইগর স্টিম্যাচের ছাত্ররা।

    কী বলছেন সুনীল

    অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচে হার নিয়ে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের ওয়েবসাইটে ভারত অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী বলেছেন, ‘এশিয়ার অন্যতম সেরা দলের বিরুদ্ধে খেলা মোটেই সোজা নয়। এই নিয়ে অনেক কিছু ভাবার আছে। আমরা এই ধরনের শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে খেলতে খুব একটা অভ্যস্ত নই। কারণ, এই ধরনের দলের বিরুদ্ধে বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাই না আমরা। তাই কীসের সামনে পড়তে চলেছি, তা জানা মুশকিল।’ প্রসঙ্গত, বিশ্বের ২৫ নম্বর ও এশিয়ার চার নম্বর দল অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথমার্ধে রক্ষণাত্মক হলেও, ভয়ডরহীন ফুটবল খেলেছিল ভারত। ম্যাচের ৫০ মিনিট পর্যন্ত খেলার ফল গোলশূন্যই ছিল। তবে শেষমেশ ০-২ ম্যাচটি হারে টিম ইন্ডিয়া। সুনীলের কথায়, ‘ভালো, খারাপ, দু’রকমই মনে হচ্ছে। ম্যাচের ভিডিয়ো দেখলে হয়তো আত্মবিশ্বাস আরও বাড়বে আমাদের। যে জায়গাগুলোতে আরও ভাল করতে পারতাম, সেই জায়গাগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে আমাদের।’ 

    আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার চেষ্টা

    প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তান আবার সিরিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছে। যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে তারা জিততে মরিয়া হয়ে থাকবে। পরবর্তী রাউন্ডে ওঠার আশা জিইয়ে রাখতে গেলে ভারতেরও জয় প্রয়োজন। তাই ভারতের কাছে এই ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সুনীল বলেছেন, ‘উজবেকিস্তান কিন্তু অস্ট্রেলিয়া নয়। তবে ওরাও যথেষ্ট ভালো দল। তাই এই ম্যাচেও আমরা কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে চলেছি।’ তবে চ্যালেঞ্জ থাকলেও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার লক্ষ্যই রয়েছে ভারতের। উজবেকিস্তানকে প্রথম ম্যাচে গোলশূন্যভাবে রুখে দিয়েছিল ৯১ তম স্থানে থাকা সিরিয়া। ভারতও যদি উজবেকিস্তানের কাছে না হারে ও তার পরের ম্যাচে সিরিয়ার সঙ্গে জেতে তাহলে পরের পর্বে যাওয়ার ক্ষীণ সুযোগ থাকবে সুনীলদের সামনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • MS Dhoni: ধোনির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা! জানেন কেন দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ মাহির বন্ধু?

    MS Dhoni: ধোনির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা! জানেন কেন দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ মাহির বন্ধু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএল শুরু হতে আর বেশি দিন বাকি নেই। সম্প্রতি ব্যাট হাতে নেটে দেখা গিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিকে (MS Dhoni)। তার মধ্যেই বিপত্তি। আইনি জটিলতায় ফাঁসলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক। তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করলেন এক সময়ে ধোনির ব্যবসায়িক সঙ্গী মিহির দিবাকর। কিছু দিন আগেই প্রাক্তন ব্যবসায়িক সহযোগীদের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ এনেছিলেন মাহি। এবার সেই সহযোগীরাই আদালতে ধোনির বিরুদ্ধে পাল্টা মানহানির মামলা করলেন। 

    ধোনির বিরুদ্ধে অভিযোগ

    সম্প্রতি ধোনি তাঁর প্রাক্তন ব্যবসায়িক সঙ্গী মিহির দিবাকর, তাঁর স্ত্রী সৌম্যা দাস এবং তাঁদের কোম্পানি অর্ক স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টের বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণার মামলা করেছিলেন। ধোনি এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের অভিযোগ ছিল, চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে দিবাকরের সংস্থা। অন্তত ১৫ কোটি টাকা ধোনির বকেয়া রয়েছে বলেও জানানো হয়েছিল। পরবর্তীকালে চুক্তি ভেঙে দেওয়া হয়। বারবার দিবাকরকে ওই বকেয়া অর্থ মিটিয়ে দেওয়ার কথা বলা হলেও, তাতে কোনও লাভ হয়নি। অনেক চিঠির জবাব আসেনি বলেও অভিযোগ ওঠে। এরই পাল্টা হিসেবে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন মিহির ও তাঁর স্ত্রী। আগামী ১৮ জানুয়ারি বিচারপতি প্রতিভা এম সিং মামলাটি শুনানি করবেন। মিহির এবং সৌম্যা জানিয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছে। ধোনি যে অভিযোগ করেছেন তার কোনও সত্যতা নেই বলে দাবি করেছেন তাঁরা। এই কারণেই ধোনির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সের দৌড়ে! হকিতে ইতালিকে ৫-১ গোলে হারাল ভারতের মেয়েরা

    ধোনির দাবি

    ২০০০ সালে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে ছিলেন মিহির দিবাকর। ধোনির সঙ্গে তাঁর দারুণ ঘনিষ্ঠতাও ছিল। এখন সেই সম্পর্ক আদালতের চৌকাঠে এসে দাঁড়িয়েছে। ধোনির যাবতীয় অভিযোগকে ভিত্তিহীন এবং অবমানকর বলে দাবি করে মানহানির মামলা করেছেন মিহির। তবে জানা যায়, ধোনি প্রথমেই আদালতের দ্বারস্থ হননি। প্রথমে দিবাকর এবং সৌম্যার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। চুক্তির শর্ত কেন অমান্য করা হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন করেন। যথাযথ উত্তর না পাওয়ায়, ২০২১ সালের ১৫ অগস্ট, আর্কা স্পোর্টসকে নিজের নাম ব্যবহার করার অনুমতি প্রত্যাহার করে নেন চিঠি দিয়ে। তাতেও কাজ না হওয়ায় বেশ কয়েক বার আইনি চিঠিও দেন ধোনি। কিন্তু সংস্থাটির পক্ষ থেকে সদুত্তর না পেয়ে শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Olympics 2024 Hockey Qualifier: অলিম্পিক্সের দৌড়ে! হকিতে ইতালিকে ৫-১ গোলে হারাল ভারতের মেয়েরা

    Olympics 2024 Hockey Qualifier: অলিম্পিক্সের দৌড়ে! হকিতে ইতালিকে ৫-১ গোলে হারাল ভারতের মেয়েরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিকের (Olympics 2024 Hockey Qualifier) দৌড়ে টিকে থাকল ভারতের মহিলা হকি দল। প্যারিস ২০২৪-এর যোগ্যতা অর্জন প্রতিযোগিতার সেমিফাইনালে উঠল ভারত। মঙ্গলবার ইতালিকে ৫-১ ব্যবধানে হারাল ভারত। প্রতিযোগিতার সেরা তিন দল প্যারিস অলিম্পিক্সে খেলার ছাড়পত্র পাবে। বৃহস্পতিবার সেমিফাইনালে ভারতের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী জার্মানি। অন্য সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে আমেরিকা এবং জাপান।

    দুরন্ত পারফরম্যান্স

    গেমসের কোয়ালিফায়ারের (Olympics 2024 Hockey Qualifier) শুরুটা ভারতের একেবারেই ভালো হয়নি। প্রথম ম্যাচে আমেরিকার কাছে হেরে কিছুটা চাপে পড়ে যায় ভারত। কিন্তু পরের দুটো ম্যাচে দুরন্ত পারফরম্যান্স মেলে ধরেন সঙ্গীতা কুমারী, নিক্কি প্রধান, সালিমা টেটেরা। মঙ্গলবার রাঁচিতে ইতালির বিরুদ্ধে ম্যাচের শুরু থেকেই আগ্রাসী হকি খেলতে শুরু করে মেয়েরা। প্রথম মিনিটেই পেনাল্টি কর্নার আদায় করে নেয় ভারত। গোল করতে ভুল করেননি উদিতা। রাঁচির মারাঙ্গ গোমকে জয়পাল সিং অ্যাস্টোটার্ফে ঝড় তোলেন ভারতীয় খেলোয়াড়রা। ভারতের আগ্রাসী হকি গোটা ম্যাচেই চাপে রাখে ইতালিকে। 

    এদিন ইতালির বিরুদ্ধে ড্র করলেই সেমিফাইনাল নিশ্চিত হত ভারতের। এমন অবস্থায় তারা বিরাট ব্যবধানে জয় নিশ্চিত করে। প্রথমেই লিড নেয় ভারত। এরপর দ্বিতীয় কোয়ার্টার গোলশূন্যভাবে শেষ হয়। তৃতীয় কোয়ার্টারে ভারতের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন দীপিকা। ম্যাচের ৪১ মিনিটে গোল করেন তিনি। এর চার মিনিট পরেই ভারত ফের তাদের ব্যবধান বাড়ায়। ৪৫ মিনিটে গোল করেন সালিমা টেটে। ৫৩ মিনিটে ভারতের হয়ে চতুর্থ গোলটি করেন নবনীত কৌর। ভারতীয় দলের আক্রমণের সুনামিতে ততক্ষণে ভেঙে গিয়েছে ইতালির ডিফেন্সের বাঁধ। যার সুযোগ নিয়ে ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় এবং ভারতের পঞ্চম গোলটি ম্যাচের ৫৫ মিনিটে করেন উদিতা। ম্যাচের শেষ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে একটি গোল শোধ করে ইতালি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Australian Open 2024: অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ইতিহাস, বিশ্বের ২৭ নম্বরকে হারালেন ভারতের নাগাল

    Australian Open 2024: অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ইতিহাস, বিশ্বের ২৭ নম্বরকে হারালেন ভারতের নাগাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রথম রাউন্ডে ইতিহাস গড়লেন ভারতের সুমিত নাগাল। পুরুষদের সিঙ্গলসে প্রথম রাউন্ডে বিশ্বের ২৭ নম্বর খেলোয়াড় অ্যালেক্সান্ডার বুবলিককে হারিয়ে দিলেন ভারতের টেনিস তারকা। ঙ্গলবার মেলবোর্নে ছয় নম্বর কোর্টে কাজাখস্তানের অ্যালেক্সজান্ডার বুবলিককে ৬-৪, ৬-২, ৭-৬ (৭-৫) ব্যবধানে পরাজিত করেন ভারতীয় তারকা। যিনি আপাতত এটিপির ক্রমপর্যায়ে ১৩৯ নম্বরে রয়েছেন। কেরিয়ারের নাগালের সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিং ছিল ১২২।

    সুমিতের রেকর্ড

    ১৯৮৯ সালের পর প্রথম কোনও ভারতীয় টেনিস তারকা গ্র্যান্ড স্ল্যামে বাছাই খেলোয়াড়কে হারিয়ে দিলেন। নাগালের আগে এই কীর্তি গড়েছিলেন রমেশ কৃষ্ণণ। হারিয়েছিলেন সেই সময়কার ক্রমতালিকায় এক নম্বর ম্যাটস উইল্যান্ডারকে। সেই ম্যাচটিও ছিল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের।  ৩৫ বছর পরে গ্র্যান্ডস্ল্যামে কোনও বাছাই খেলোয়াড়কে হারানোর নজির গড়েছেন সুমিত। যিনি কোয়ালিফায়ার-পর্বের গণ্ডি পেরিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মূলপর্বে খেলার সুযোগ পেয়েছেন। আর তাতেই বাজিমাত করলেন।

    মঙ্গলবার কাজাখস্তানের অ্যালেক্সান্ডার বুবলিককে স্ট্রেট সেটে হারিয়ে দেন নাগাল। টেনিস বিশ্বে সাসা নামে পরিচিত বুবলিক। ক্রমতালিকায় তিনি ২৭ নম্বর। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে তিনি ৩১ নম্বর বাছাই। প্রথম রাউন্ডে শুরুটা দুর্ধর্ষ করেন নাগাল। ম্যাচের প্রথম গেমেই বুবলিকের সার্ভিস ব্রেক করেন। কিন্তু পরের গেমে নিজের সার্ভ ধরে রাখতে ব্যর্থ হন। ফলে দ্বিতীয় গেমের শেষে স্কোর দাঁড়ায় ১-১। তারপর ফের দু’বার কাজাখস্তানের খেলোয়াড়ের সার্ভিস ব্রেক করে ৪২ মিনিটেই ৬-৪ গেমে প্রথম সেট জিতে ফেলেন ২৬ বছরের নাগাল। নাগাল জেতেন ৬-৪, ৬-২, ৭-৬ গেমে। শেষ সেট গড়ায় টাইব্রেকারে, সেখানে নাগাল জেতেন ৭-৫ ব্যবধানে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lionel Messi: অটুট রইল মুকুট! এমবাপ্পে-হালান্ডকে পিছনে ফেলে অষ্টমবার ফিফার বর্ষসেরা মেসি

    Lionel Messi: অটুট রইল মুকুট! এমবাপ্পে-হালান্ডকে পিছনে ফেলে অষ্টমবার ফিফার বর্ষসেরা মেসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃদ্ধ রাজা, তবু মুকুট টলল না। গত ৪ বছরে মোট ৩ বার ফিফার বিচারে বর্ষসেরার (Fifa Award) তকমা পেলেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। ২০২২ সালের সেরা ফুটবলার হয়েছিলেন তিনি। ২০২৩ সালের নিরিখেও সেই পুরস্কার পেলেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক। তাঁর সঙ্গে কড়া টক্কর ছিল আর্লিং হালান্ডের। হালান্ড ও মেসির সঙ্গে লড়াইয়ে ছিলেন ফ্রান্সের কিলিয়ান এমবাপ্পেও। শেষ পর্যন্ত তাঁদের টেক্কা দিলেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার। অষ্টম বার ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলার হলেন লিয়োনেল মেসি।

    মেসি ভোট দেন হালান্ডকে

    লন্ডনে সোমবার রাতে ‘দা বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ডস’ উপলক্ষে জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনেকেই ভেবেছিলেন এবার হয়তো মেসিকে (Lionel Messi) হারিয়ে সেরার শিরোপা উঠবে হালান্ডের মাথায়। অবশ্য দুই প্রজন্মের দুই সেরা ফুটবলারের মধ্য়ে ভোটিংয়ের ময়দানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইও হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জয়ের হাসি হাসলেন বিশ্বজয়ী অধিনায়ক। ৩৭ বছর বয়সে এসেও এখনও তিনি পাল্লা দিয়ে লড়ে যাচ্ছেন তরুণ প্রজন্মের তাককাদের সঙ্গে। বুঝিয়ে দিলেন তাঁর সাম্রাজ্য-আধিপত্য এখনও অটুট। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই মেসি জানিয়েছিলেন যে আসন্ন কোপা আমেরিকা পর্যন্ত আপাতত খেলা চালিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য তাঁর। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, ”যত দিন মন থেকে ফুটবলটা উপভোগ করছি, তত দিনই খেলব। আমার লক্ষ্য এখন শুধু ২০২৪ সালের কোপা আমেরিকা। সময় বলবে আমি পরের বিশ্বকাপে থাকব কি না। সেই সময় আমার বয়স ৩৯ বছর হবে। তাতে বিশ্বকাপ খেলা কঠিন।”

    সুনীলের পছন্দ মেসি

    ছেলেদের ‘দ্য বেস্ট’ বেছে নিতে ভোট দিয়েছেন জাতীয় দলের কোচ, অধিনায়ক, সংবাদকর্মী ও বিশ্বব্যাপী ভক্তরা। মেসি এবং হালান্ড দুজনেই ৪৮ পয়েন্ট পেয়েছেন ভোটে। কিন্তু জাতীয় দলের অধিনায়কদের ভোটে সেরা মনোনীত হন মেসি। উল্লেখ্য, মেসি নিজে হালান্ডকে ভোট দিয়েছিলেন। অন্যদিকে, ভারত অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী ভোট দিয়েছিলেন মেসিকে। যদিও এদিন লন্ডনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না মেসি। তাঁর হয়ে অ্যাওয়ার্ড নেন থিয়েরি অঁরি। মেয়েদের ফুটবলের বর্ষসেরা (Fifa Award) হয়েছেন স্পেন ও বার্সেলোনার মিডফিল্ডার আইতানো বনমাতি। ছেলেদের ‘দ্য বেস্ট’ কোচের পুরস্কার ওঠে পেপ গুয়ার্দিওলার হাতে। ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ব্রাজিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাজিত ৪০৪ রান! ভারতীয় ক্রিকেটে ইতিহাস তৈরি করলেন কর্নাটকের ব্যাটার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi)। কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে নজির গড়লেন প্রখর। অনূর্ধ্ব ১৯ এই টুর্নামেন্টে তাক লাগানো ব্যাটিং করলেন তিনি। যুবরাজ সিংয়ের ২৪ বছর পুরনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর।

    প্রখর-তেজ

    কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি মুম্বই ও কর্নাটক। বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে কোনও টিমকে শক্তিশালী দুর্বল বলা যায় না। এই ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে  ফিল্ডিং নেয় কর্নাটক। ব্যাট করে মুম্বই। হার্দিক রাজের ৪ উইকেট, রাহুল দ্রাবিড়-পুত্র সমিতের ২ উইকেট। মুম্বইয়ের ইনিংস শেষ হয় ৩৮০ রানে। ফাইনালে এত বড় রান সামনে থাকলে অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিপক্ষ টিম আত্মবিশ্বাস হারায়। যদিও কর্নাটকের ক্ষেত্রে হল উল্টো। ওপেনার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi) শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করলেন। ম্যাচ অমীমাংসিত থাকলেও প্রথম ইনিংস লিডে কোচবিহার ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল কর্নাটক।

    ভাঙল যুবির রেকর্ড

    ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মহেন্দ্র সিং ধোনির বিহারের বিরুদ্ধে জামশেদপুরের ম্যাচে ৩৫৮ রান করেছিলেন যুবরাজ। এদিন সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর (Prakhar Chaturvedi)। তিনি অপরাজিত ৪০৪ করেছেন ৬৩৮ বলে। ইনিংসে ৪৬টি চার এবং ৩টি ছয় মেরেছেন তিনি। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে হোক বা টেস্ট। সর্বাধিক স্কোরের রেকর্ড কিংবদন্তি ব্রায়ান চার্লস লারার দখলে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা সেন্ট জনসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অপরাজিত ৪০০ রান করেছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে লারা ১৯৯৪ সালে ডারহ্যামের বিপক্ষে অপরাজিত ৫০১ রান করেছিলেন তা-ও রেকর্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mohun Bagan: শহরে এলেন কোচ হাবাস, সুপার কাপের শেষ চারে যেতে ডার্বি জিততেই হবে মোহনবাগানকে 

    Mohun Bagan: শহরে এলেন কোচ হাবাস, সুপার কাপের শেষ চারে যেতে ডার্বি জিততেই হবে মোহনবাগানকে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় ম্যাচের তিনদিন আগে কলকাতা এসে গেলেন মোহনবাগান (Mohun Bagan) কোচ আন্তনিও লোপেজ হাবাস (Antonio Lopez Habas)। মঙ্গলবার দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। কলিঙ্গ সুপার কাপের ডার্বি শুক্রবার। তার আগে টিমের সঙ্গে হাবাসের যোগ দেওয়া নিশ্চিত ভাবেই মনোবল বাড়াবে সবুজ-মেরুন শিবিরের। সুপার কাপের (Super Cup) সেমিফাইনালে পৌঁছতে হলে ডার্বি জিততেই হবে মোহনবাগানকে। অন্যদিকে  ডার্বি ড্র হলেই শেষ চারে চলে যাবে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। 

    ডার্বিতে সুবিধা জনক জায়গায় ইস্টবেঙ্গল

    সুপার কাপে এখনও পর্যন্ত মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল  দু’দলই নিজেদের দু’টি ম্যাচ জিতেছে। ফলে দু’দলেরই পয়েন্ট ৬। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার ডার্বিতে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের মধ্যে যে দল জিতবে তারা যাবে সুপার কাপের সেমিফাইনালে। সহজ হিসাব। কিন্তু ম্যাচ ড্র হলে সেমিফাইনালে উঠবে ইস্টবেঙ্গল। সুপার কাপের নিয়ম অনুযায়ী, গ্রুপের দু’দলের পয়েন্ট সমান থাকলে দেখা হয় গোলপার্থক্য। দু’দলেরই গোলপার্থক্য সমান (২)। অর্থাৎ, ডার্বি ড্র হলে গোলপার্থক্য একই থাকবে। তখন দেখা হবে কোন দল বেশি গোল করেছে। আর সেখানেই এগিয়ে লাল-হলুদ। গ্রুপের দুই ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল গোল করেছে ৫টি। গোল খেয়েছে ৩টি। ফলে গোলপার্থক্য ২। অন্য দিকে মোহনবাগান গোল করেছে ৪টি। খেয়েছে ২টি। ফলে তাদেরও গোলপার্থক্য ২। যদি ডার্বি ড্র হয় তা হলে বেশি গোল করার নিরিখে মোহনবাগানকে টপকে সুপার কাপের সেমিফাইনালে উঠবে ইস্টবেঙ্গল। 

    আরও পড়ুন: চিন্তায় রাখলেন রোহিত-বিরাট! শিবম-যশস্বীর দাপটে সিরিজ ভারতের

    মোহন-শিবিরে যোগ দিচ্ছেন হাবাস

    কার্যত কোচ ছাড়াই সবুজ-মেরুন সুপার কাপের প্রথম দুটো ম্যাচ খেলেছে। সহকারী কোচ ক্লিফোর্ড মিরান্ডা টিম সামলেছেন। প্রথম ম্যাচে শ্রীনিদি ডেকানকে ২-১ হারিয়েছিল টিম। পরের ম্যাচে হায়দরাবাদ এফসিকে একই স্কোরলাইনে হারিয়েছে। পর পর দুটো ম্যাচ জেতায় মনোবল তুঙ্গে টিমের। হাবাস যোগ দিলে ডার্বির ছকও সাজিয়ে নিতে পারবেন। সুপার কাপের এই গ্রুপ নিশ্চিত ভাবে কঠিন। গ্রুপ থেকে একটিই টিম যাবে সেমিফাইনালে। মোহনবাগানের কাছে ডার্বি যে কারণে খুব গুরুত্বপূর্ণ।  কলকাতার দুই বড় টিমের পয়েন্ট সমান। এমনকি গোল পার্থক্য দুই টিমের সমান। কিন্তু গোল করার নিরিখে এগিয়ে লাল-হলুদ। তাই কিছুটা হলেও ডার্বিতে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Afghanistan: চিন্তায় রাখলেন রোহিত-বিরাট! শিবম-যশস্বীর দাপটে সিরিজ ভারতের

    India vs Afghanistan: চিন্তায় রাখলেন রোহিত-বিরাট! শিবম-যশস্বীর দাপটে সিরিজ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দুই ম্যাচে শূন্য হাতে ফিরলেন ভারত অধিনায়ক। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ফিরে শুরুটা ভাল করলেও বড় রান তুলতে ব্যর্থ বিরাটও।  তবে যশস্বীর শুরুর ঝড় এবং শিবম দুবের টানা দ্বিতীয় ম্যাচ জেতানো ইনিংসে ভর করে আফগানিস্তানের (India vs Afghanistan) বিপক্ষে সহজেই সিরিজ পকেটে পুরল ভারত। তরুণদের ব্যাটিং সাজঘরে বসে দেখলেন রোহিত এবং বিরাট। তিন ম্যাচের সিরিজে পর পর দু’ম্যাচে জিতে সিরিজ জিতে নিল ভারত।

    কবে রানে ফিরবেন রোহিত

    রোহিতের প্রত্যাবর্তনে হতাশার ধাক্কা দ্বিতীয় ম্যাচেও জারি রইল। গত ম্যাচে শুভমনের ভুলে রান আউট হলেও এই ম্যাচে প্রথম বলে আড়াআড়ি ব্যাট চালিয়ে বোল্ড হলেন অধিনায়ক। প্রথম বল ফেস করতে গিয়েই বড় শট খেলার চেষ্টা নিয়ে সমালোচিতও হচ্ছেন রোহিত। ১৪ মাস পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফেরা বিরাট কোহলিও বড় রান তুলতে পারলেন না। ভাল শুরু করেও ক্যাচ তুলে দেন নবীন উল হকের বলে। ১৬ বলে ২৯ রান করে আউট হয়ে যান বিরাট। তাঁরা জেতাতে না পারলেও যশস্বী জয়সওয়াল এবং শিবম ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেললেন। 

    দুরন্ত তরুণ ব্রিগেড

    হার্দিকের অভাব এক বিন্দুও টের পেতে দিচ্ছেন না শিবম। আফগানিস্তানের দেওয়া ১৭৩ রানের লক্ষ্য ১৬ ওভারের মধ্যেই পেরিয়ে গেল ভারত। শিবম আগের ম্যাচে ৬০ রান করে অপরাজিত ছিলেন। দলকে জিতিয়েছিলেন। এই ম্যাচে ৩২ বলে ৬৩ রান করলেন শিবম। অপরাজিত রইলেন এই ম্যাচেও। সঙ্গে রইলেন রিঙ্কু সিং। তিনি ৯ রানে অপরাজিত রইলেন। শুরুতে  ছ’টি ছক্কার সাহায্যে ৩৪ বলে ৬৮ রান করেন যশস্বী। এদিন টস জিতে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। প্রথমে ব্যাট করে ১৮২ তুলেছিল আফগানিস্তান। গত ম্যাচের তুলনায় এই ম্যাচে দুরন্ত ব্যাটিং উপহার দেয় আফগানরা। আফগানিস্তানের হয়ে সব থেকে বেশি রান করলেন গুলবাদিন নইব। ৩৫ বলে ৫৭ রান করলেন তিনি। শেষ বেলায় মুজিব উর রহমান ৯ বলে ২১ এবং করিম জনত ১০ বলে ২০ রান করে আফগানিস্তানকে লড়াই করার মতো জায়গায় পৌঁছে দেন। ভারতের হয়ে ৩ উইকেট নেন অর্শ্বদীপ। রবি বিষ্ণোই এবং অক্ষর প্যাটেল এই ম্যাচে দু’টি করে উইকেট নিয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • AFC Asian Cup:  লড়াই করে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২ গোলে হার ভারতের

    AFC Asian Cup:  লড়াই করে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২ গোলে হার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা ব়্যাঙ্কিংয়ে ২৫ নম্বরে অস্ট্রেলিয়া। ভারত ১০২এ। ফলও হল সেরকমই। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২-০ গোলে হেরে এশিয়ান কাপে যাত্রা শুরু করল ভারত। তবে ইগর স্টিমাচের ছেলেরা এদিন যে ফুটবল উপহার দিল তা মনে থাকবে অনেক দিন। প্রথমার্ধ ছিল ভারতের অনুকূলেই। চারগুণ এগিয়ে থাকা টিমের বিরুদ্ধেও দুরন্ত ফুটবলই উপহার দিচ্ছিলেন সন্দেশ ঝিঙ্গান, নিখিল পূজারীরা। প্রথমার্ধে গোলের দরজা খুলতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া।

    ভারতের লড়াই নজর কাড়ল

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে রক্ষণ জমাট রাখাই ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই পরীক্ষা সসম্মানে পাস তারা। প্রথমার্ধে ভারত যে গোল করতে দেবে না অস্ট্রেলিয়াকে, এটা অনেকেই ভাবতে পারেননি। শুধু তাই নয়, গোল করেও দিতে পারতেন সুনীল ছেত্রীরা। তবে বুদ্ধিতেই টেক্কা দিল অস্ট্রেলিয়া। প্রথমার্ধে প্রচুর কর্নার পেলেও গোল করতে পারেননি হ্যারি সাউটাররা। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে অস্ট্রেলিয়ার গতির কাছে পরাস্ত হলেন গুরপ্রীতরা। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর পাঁচ মিনিটের মধ্যে গোল করে অস্ট্রেলিয়া। বাঁ দিক থেকে ক্রস ভেসে এসেছিল। গোলকিপার গুরপ্রীত বল না ধরে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। বক্সের মাথায় দাঁড়িয়েছিলেন জ্যাকসন ইরভিন। তিনি বল রিসিভ করে বাঁ পায়ের শটে গোল করেন। সেই গোলের নেপথ্যে গুরপ্রীতকে দোষ দিলে ভুল হবে না। তিনি বলটি যদি ধরতেন বা আরও দূরে ফিস্ট করে দিতেন, তা হলে গোল হতই না। ম্যাচের ৭২ মিনিটে দুই পরিবর্ত প্লেয়ারের সৌজন্যে দ্বিতীয় গোল অস্ট্রেলিয়ার। রাইলি ম্যাকগ্রির মাইনাস, আনমার্কড জর্ডন বসের হালকা টাচে গোল। ২-০ এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া। 

    এদিন এশিয়ান কাপের ইতিহাসে প্রথম দেখা গেল মহিলা রেফারি। সেটাও আবার ভারতের ম্যাচেই। ফলে এই ম্যাচ থেকে গেল ইতিহাসের পাতায়। পরাজয় সত্ত্বেও, এই ম্যাচে ভারতের প্রাপ্তি অনেক। যে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২০১১ সালের এশিয়ান কাপে ০-৪ গোলে হেরেছিল ভারত, তাদের বিরুদ্ধে ইগর স্টিমাচের টিম দুরন্ত পারফর্ম করছিলেন। ম্যাচ ড্র করতে পারলে ভারতের নৈতিক জয় হিসেবেই দেখা হতো। কিন্তু মেসির মঞ্চে ইতিহাস তৈরি করা হল না সুনীল ছেত্রীর ভারতের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share