Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • RG Kar Protest: আরজি করকাণ্ডে গণেশ পুজো ম্লান, ফ্লেক্স টাঙিয়ে বিচার চাইলেন উদ্যোক্তারা

    RG Kar Protest: আরজি করকাণ্ডে গণেশ পুজো ম্লান, ফ্লেক্স টাঙিয়ে বিচার চাইলেন উদ্যোক্তারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে (RG Kar Protest) রাজ্য তথা দেশজুড়ে আন্দোলন চলছে। এখনও জুনিয়র ডাক্তাররা বিচার চেয়ে লাগাতার কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন। রাজ্যজুড়ে মেয়েরা রাত দখলের ডাক দিয়ে পথে নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। রাজ্য সরকারের দেওয়া পুজোর অনুদানও একের পর এক পুজো কমিটি ফিরিয়ে দিচ্ছে। এই আবহে এবার সোদপুর, পানিহাটি, পানশিলায় অন্যরকম গণেশপুজো দেখলেন এলাকার মানুষ। নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে সমব্যাথী হয়ে অধিকাংশ পুজো কমিটি এবার নমো নমো করে গণেশ পুজো সেরেছেন।

    গণেশ পুজোয় জাঁকজমক উধাও! (RG Kar Protest)

    নির্যাতিতার বাড়ি পানিহাটি পুরসভা এলাকায়। সোদপুর ট্রাফিক মোড়ে অধিকাংশ দিনই বিভিন্ন সংগঠন অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবিতে পথে (RG Kar Protest) নামছে। ফলে, পানিহাটি, সোদপুর, আগরপাড়ার মানুষ কেউ এই ঘটনাকে ঠিক মেনে নিতে পারছেন না। এমনিতেই প্রতিবছর এই এলাকায় গণেশ পুজোয় বিশেষ আয়োজন করেন বিভিন্ন পুজো উদ্যোক্তারা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান তো লেগেই থাকে। আর পুজো মানেই থিমের ছড়াছড়ি। গণেশ প্রতিমা কার কত বড় হবে, তা নিয়ে চলে পুজো কমিটিগুলির মধ্যে প্রতিযোগিতা। এবার সে সবই যেন উধাও। সোদপুর, পানশিলা এলাকা ঘুরে দেখা গেল, এবার অধিকাংশ পুজো হচ্ছে নমো নমো করে। প্রত্যেকটি পুজো কমিটি ব্যানার, ফেস্টুন করে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং মাইক বাজানোর সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে বলে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    পুজো উদ্যোক্তারা কী বললেন?

    সোদপুরে (RG Kar Protest) পানশিলা গণপতি সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক রাজকুমার চক্রবর্তী জানালেন, “এই মর্মান্তিক ঘটনাটির প্রতিবাদে আমরা মাইক বাজানো বন্ধ রাখছি। হচ্ছে না কোনও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।” সোদপুরে সাধুর মোড় পুজো কমিটিও প্রতি বছর জাঁকজমক করে গণেশ পুজো (Ganesh Puja) করে। হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। এবার পুজো উদ্যোক্তারা আরজি করের ঘটনার বিচার চেয়ে এলাকায় পুজো কমিটির পক্ষ থেকে ফ্লেক্স টাঙিয়েছেন। পুজো কমিটির কর্তা নান্টু দত্ত বলেন, “আর জি করের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এবার গণেশ পুজো করছি। কিন্তু, পুজোয় কোনও জৌলুস থাকছে না। কারণ, আমাদের কারও মন ভালো নেই। আমরা অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইছি। পুজো কমিটির পক্ষ থেকে বিচার চেয়ে আমরা ফ্লেক্স তৈরি করেছি। এলাকার একাধিক জায়গায় ফ্লেক্স টাঙিয়ে আমরা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে নিম্নচাপ, মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কতা, বৃষ্টি কবে থেকে?

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে নিম্নচাপ, মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কতা, বৃষ্টি কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণাবর্ত এবং নিম্নচাপের (Weather Update) জোড়া দাপটে আগামী সপ্তাহের শুরু থেকেই বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ। শনি ও রবিবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের ৪ জেলায়। দক্ষিণবঙ্গের উপকূল সহ সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টি চলবে ৩-৪ দিন ধরে। সোম ও মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টি হবে বাংলাজুড়েই। বৃষ্টিতে ভাসতে পারে বঙ্গের ৬ জেলা। দু এক জায়গায় স্বল্প সময়ের জন্য বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির জেরে গরম থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি মিলবে।

    যেতে মানা মৎস্যজীবীদের (Weather Update)

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্য-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে। এই নিম্নচাপটি আপাতত অবস্থান করছে দক্ষিণ ওড়িশা ও উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে। এটি খুব ধীরে ধীরে উত্তর দিকে এগোবে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর এটি ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টি বাড়তে পারে উপকূলে। সমুদ্র হতে পারে উত্তাল। তাই মৎস্যজীবীদের জন্য বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে। ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। মৎস্যজীবীদের রবিবার সকালের মধ্যে উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগরে যেতে মানা মৎস্যজীবীদের।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    কলকাতায় রবিবার সকালে রোদ ঝলমলে পরিষ্কার আকাশ থাকবে। চড়া রোদ ও সঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়বে। বেলায় কখনও আংশিক মেঘলা আকাশ হতে পারে। স্বল্প সময়ের খুব হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা থাকবে। ভারী বৃষ্টির (Weather Update) কোনও সম্ভাবনা নেই।  দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলা— পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া জেলার অনেক জায়গায় রবিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। সোমবার ৯ সেপ্টেম্বর দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বৃষ্টি হতে পারে। ১০ সেপ্টেম্বর পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া জেলাগুলিতে বৃষ্টি বাড়বে। সোমবার এবং মঙ্গলবার বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। মূলত উপকূল ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতে। বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হবে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবারের মধ্যে।

    উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টি

    রবিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়বে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই। একইসঙ্গে অস্বস্তি ও বাড়বে। নিচের দিকের জেলাগুলিতে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়তে পারে। এরপর আবার সোমবার ও মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টি বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি এই তিন জেলাতে। উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই স্থানীয়ভাবে স্বল্প সময়ের জন্য বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে প্রতিদিনই। অন্যদিকে, ভারী বৃষ্টি হবে উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, সিকিম, ঝাড়খণ্ড এবং তেলঙ্গানায়। ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, মেঘালয়, ত্রিপুরা এবং অরুণাচল প্রদেশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সাসপেন্ড অভীক ও বিরূপাক্ষ, সন্দীপ ঘোষকে শো-কজ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের

    RG Kar Incident: সাসপেন্ড অভীক ও বিরূপাক্ষ, সন্দীপ ঘোষকে শো-কজ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে শোকজ করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল (West Bengal Medical Council)। সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে একাধিক আর্থিক দুর্নীতি, খুন-ধর্ষণের প্রমাণ লোপাটের চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে। কাউন্সিল ৩ দিনের মধ্যে জবাব তলব করেছে। এক্ষেত্রে সময়ের মধ্যে উত্তর না দিলে বা ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হলে রেজিস্ট্রেশন বাতিল হবে সন্দীপ ঘোষের। সেই সঙ্গে, স্বাস্থ্য ভবনের পর এবার বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং প্রাক্তন আরএমও অভীক দে-কে সাসপেন্ড করেছে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল।

    কাউন্সিলের ঘোষণা (West Bengal Medical Council)

    রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল সূত্রে খবর, শনিবার তিন চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। অভীক, বিরূপাক্ষের পাশাপাশি সাসপেন্ড হয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসক মুস্তাফিজুর রহমান মল্লিকও। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক বিরূপাক্ষ মেডিক্যাল কাউন্সিলের  পিনাল এবং এথিক্স কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। একই কমিটির সদস্য ছিলেন মুস্তাফিজুরও। আপাতত কাউন্সিলের (West Bengal Medical Council) কোনও মিটিংয়ে থাকতে পারবেন না তাঁরা। মেডিক্যাল কলেজে ‘থ্রেট কালচার’ চালানোর অভিযোগে এর আগে গত ৫ তারিখ  স্বাস্থ্য ভবন সাসপেন্ড করে অভীক দে ও বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে। দুই বিতর্কিত চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়। আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও নৃশংস খুনের দিন আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যালে হাজির ছিলেন বিরূপাক্ষ ও অভীক।  বিরূপাক্ষ ও অভীকের বিরুদ্ধে শাসানি, ভয় দেখানোর একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ ঘোষের আরও এক জোড়া ফ্ল্যাটের হদিশ, ইডি হাজির শ্যালিকার বাড়িতেও

    সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ (RG Kar Incident)

    সূত্রের খবর, মেডিক্যাল কাউন্সিলের (West Bengal Medical Council) চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের উপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন অন্যান্য চিকিৎসকেরা। এক প্রকার বাধ্য হয়েই কাউন্সিলের কোড অফ কন্ডাক্টের ২৫(২) এবং ৩৭(৩) ধারা অনুযায়ী সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হল। শুক্রবার শোকজের চিঠি পাঠানো হয়েছে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে। আরজি করে (RG Kar Incident) আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আপাতত সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন সন্দীপ। কাউন্সিলের তরফে বলা হয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিন দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে হবে সন্দীপকে। ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হলে বাতিল হতে পারে রেজিস্ট্রেশনও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: ‘চলুন দেখা করে আসি’! টালা থানার ‘অসুস্থ’ ওসিকে দেখতে অভিনব মিছিলের ডাক

    RG Kar Protest: ‘চলুন দেখা করে আসি’! টালা থানার ‘অসুস্থ’ ওসিকে দেখতে অভিনব মিছিলের ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Protest) বারবার উঠে এসেছে টালা থানার ওসি-র নাম। তদন্তের স্বার্থে সিবিআইয়ের কাছে বারবার গিয়েছেন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। এবার সেই তিনিই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। তাঁকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার জন্য অভিনব মিছিলের ডাক দেওয়া হয়। শনিবার বিকেলে মিছিলের জন্য জমায়েতের ডাক দেন উদ্যোক্তারা। প্রথমে জমায়েতের স্থান গোলপার্ক করা হলেও পরে পরিবর্তন করে এক্সাইড মোড় রাখা হয়।

    সুপ্রিম কোর্টে হাজিরা শুনেই ওসি ‘অসুস্থ’! (RG Kar Protest)

    আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar Protest) টালা থানার অধীনে। ধর্ষিতা এবং নিহত চিকিৎসকের মামলাও টালা থানায় রয়েছে। ইতিমধ্যে থানার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নির্যাতিতার বাবা-মা টালা থানার কার্যকলাপ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং অনেক প্রশ্নও তুলেছেন। কেন ময়না তদন্তের আগে পুলিশের খাতায় অস্বাভাবিক মৃত্যু লেখা হয়েছিল সেই প্রশ্নও উঠেছে।

    এবার টালা থানার ‘অসুস্থ’ ওসিকে দেখতে যাওয়ার জন্য মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। মিছিলের প্রচারে সমাজমাধ্যমে একটি পোস্টার ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে লেখা রয়েছে, “সুপ্রিম কোর্টের পরের শুনানিতে উপস্থিত থাকতে হবে শুনে টালা থানার ওসি নাকি অসুস্থ? চলুন, দেখা করে আসি (অ)সুস্থ ওসির সঙ্গে।” মিছিলের উদ্যোক্তাদের দাবি, টালা থানার ওসিকে ছ’টি হাসপাতাল সুস্থ ঘোষণা করার পরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়েছে। উদ্যোক্তারা এ-ও জানিয়েছেন, তাঁরা জানতে পেরেছেন সেই বেসরকারি হাসপাতাল থেকে সরিয়ে ভবানীপুরের একটি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন টালা থানার ওসি।

    ওসির সঙ্গে দেখা করতে উদ্যোক্তারা জমায়েতের ডাক দিয়েছেন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, জমায়েত হবে এক্সাইড মোড়ে। উদ্যোক্তাদের একজন তনিমা দাস বলেন, “স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে হাজিরা এড়াতে এই ঘটন ঘটানো হয়েছে। সেই কারণেই আমরা মিছিল ডেকেছি। নাগরিকদের পক্ষ থেকে মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা। এর নেপথ্যে কোনও রাজনৈতিক দল নেই।”

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    টালার নতুন ওসি কে হলেন?

    আরজি কর মেডিক্যালে (RG Kar Protest) মহিলা চিকিৎসকের খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় একাধিকবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে টালা থানার ভূমিকা। অভিযোগ উঠছে, ঘটনা নিয়ে তেমন সদর্থক কোনও ভূমিকাই পালন করেননি টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। এমনকী, আরজি কর দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আগেও ঢালায় থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এমনকী নাম-কে-ওয়াস্তে তদন্ত করে অভিযুক্তদের ক্লিনচিট দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

    সম্প্রতি হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর মেডিক্যালে দুর্নীতির তদন্তেও শুরু করেছে সিবিআই। গোটা মামলা এখন রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে। আগামী ৯ তারিখ সেখানেই হতে চলেছে শুনানি।  তারই মধ্যেই বৃহস্পতিবার অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সূত্রের খবর, তিনি ঘনিষ্ঠ মহলে অভিজিৎ জানিয়েছেন, তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছে। কিন্তু কোনও হাসপাতালেই দীর্ঘক্ষণ ভর্তি হতে পারেননি তিনি। অবশেষে রাত ৯টা নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন অভিজিৎ মণ্ডল। তাঁর উদ্বেগ ও ডিহাইড্রেশনের উপসর্গ রয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর। এই পরিস্থিতি সামাল দিতে রাতারাতি টালা থানায় নতুন ওসি নিয়োগ করে লালবাজার। সূত্রের খবর, শ্যামপুকুর থানার অতিরিক্ত ওসি মলয় দত্তকে টালা তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সন্দীপ ঘোষের আরও এক জোড়া ফ্ল্যাটের হদিশ, ইডি হাজির শ্যালিকার বাড়িতেও

    RG Kar Incident: সন্দীপ ঘোষের আরও এক জোড়া ফ্ল্যাটের হদিশ, ইডি হাজির শ্যালিকার বাড়িতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য-সিন্ডিকেটের মাথা! আরজি করে (RG Kar Incident) আর্থিক দুর্নীতির হোতা প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) বেলেঘাটার বাড়িতে একাধিকবার তল্লাশি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। ইতিমধ্যেই ক্যানিংয়ে সন্দীপের একটি বাংলার হদিশ পাওয়া গিয়েছে। এবার মিলল বেলেঘাটায় আরও দুটি ফ্ল্যাটের সন্ধান। সেখানেও হাজির এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। একই সঙ্গে কলকাতা এয়ারপোর্টের কাছে একটি আবাসনে হানা দিয়েছে ইডি। সেখানে সন্দীপ ঘোষের শ্যালিকা থাকেন বলে জানা যাচ্ছে। 

    সন্দীপের শ্যালিকাও ইডির নজরে

    জানা গিয়েছে, সন্দীপের (Sandip Ghosh) শ্যালিকা ইএসআই হাসপাতালের চিকিৎসক। এয়ারপোর্ট ২ নম্বর গেট এলাকার মিলনপল্লিতে তাঁর বাড়ি। গত ৯ অগাস্ট, অর্থাৎ আরজি করে (RG Kar Incident) তরুণী চিকিৎসকের ক্ষত-বিক্ষত দেহ উদ্ধার হওয়ার পর ওই ঠিকানায় চলে আসেন শ্যালিকার বাবা-মা অর্থাৎ সন্দীপের শ্বশুর ও শাশুড়ি। সংশ্লিষ্ট এলাকাতেই একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন তাঁরা। সেখানেই বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালায় ইডি, জিজ্ঞাসাবাদও করা হয় বলে সূত্রের খবর। শুক্রবার সকালে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়ি চন্দননগরে পৌঁছে গিয়েছিল ইডি। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, বাড়িটিতে তালা দেওয়া। কাউকে দেখতে না পেয়ে ফিরে যান আধিকারিকরা। এয়ারপোর্টের ঠিকানা পাওয়া যায় সেখান থেকেই। এরপরে ইডি আধিকারিকরা এদিন দুপুরে এয়ারপোর্ট সংলগ্ন মিলনপল্লি এলাকায় শ্যালিকার ফ্ল্যাটে পৌঁছে যান। 

    আরও পড়ুন: ফের নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, দীর্ঘক্ষণ কথা, পুলিশের বিরুদ্ধে কী বললেন বাবা-মা?

    বেলেঘাটায় আরও দুটি ফ্ল্যাট

    এদিকে, বেলেঘাটায় যে চারতলা বাড়িতে সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh) থাকেন, তার অদূরেই রয়েছে সন্দীপের আরও দুটি ফ্ল্যাট। গ্যারাজে রয়েছে ঝাঁ চকচকে গাড়িও। এই দুটি ফ্ল্যাটের হদিশ পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল সংলগ্ন একটি আবাসনের দুটি ফ্ল্যাটই যে সন্দীপের তা জানিয়েছেন আবাসনের কেয়ারটেকার। গ্রাউন্ড ফ্লোরে অর্থাৎ নীচের তলায় একটি ফ্ল্যাট অফিস হিসেবে ব্যবহার করতেন সন্দীপ। এছাড়াও তিন তলায় আরও একটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওই কেয়ারটেকার। তবে সেখানে খুব বেশি যেতেন না সন্দীপ ঘোষ। মাঝে মধ্যে গিয়ে থাকতেন। আবাসনের পার্কিং স্পেসে এসইউভি গাড়িটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, তার বয়স বেশি নয়। কেয়ারটেকার জানান, ৩-৪ মাস আগে ওই গাড়িটি কেনা হয়েছিল। তারপর থেকে এই গ্যারাজেই থাকত। বেলেঘাটা সংলগ্ন এইটুকু জায়গার মধ্যে কেন সন্দীপের তিনটি ফ্ল্যাট তা-ও ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Health Scam: ‘‘রাজ্য জুড়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বড় দুর্নীতি’’, সিবিআই তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    Health Scam: ‘‘রাজ্য জুড়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বড় দুর্নীতি’’, সিবিআই তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের পর রাজ্যের একের পর এক মেডিক্যাল কলেজে দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়েছেন চিকিৎসকদের একাংশ। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে নম্বর দুর্নীতি সামনে এসেছে। সেই ঘটনায় সেখান ডিন পদত্যাগ করেছেন। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়েছেন চিকিৎসকদের একাংশ। এই আবহের মধ্যে এবার ফের ‘স্বাস্থ্যক্ষেত্রে দুর্নীতি’ (Health Scam) নিয়ে সরব হলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    সিবিআই তদন্তের দাবি (Health Scam)

    শুভেন্দু বলেন, ‘‘স্বাস্থ্যক্ষেত্রে দুর্নীতি, নিয়োগ-রেশন কেলেঙ্কারির থেকেও বড়। স্বাস্থ্য দফতরের (Health Scam) বড় অংশ রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। শুধু আরজি কর মেডিক্যাল নয়, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে রাজ্যজুড়ে বড়সড় দুর্নীতি হয়েছে। কোভিড-কালে পিএম কেয়ারের যে টাকা এসেছিল, তার বড় অংশই নয়ছয় করা হয়েছে। আরজি কর হাসপাতালে যে দুর্নীতির অভিযোগ উঠে আসছে, স্বাস্থ্য দফতরের একটা বড় অংশ রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। আমরা চাই সব মেডিক্যাল কলেজের দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত করুক সিবিআই।”

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    সন্দীপের মাথায় মমতার হাত!

    আরজি কর কাণ্ডের দুর্নীতি (Health Scam) নিয়ে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে তুলোধনা করলেন শুভেন্দু। একইসঙ্গে কাঠগড়ায় তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। ফের প্রশ্ন তুললেন কলকাতা পুলিশের ভূমিকা নিয়েও। শুভেন্দু বলেন, ‘‘সরকারের মিথ্যাচার সামনে এসেছে। দেখা গিয়েছে পুলিশকে দিয়ে কীভাবে মিথ্যা বলানো হয়েছিল, ডাক্তার বোনের মা-বাবা যেভাবে মুখ খুলেছেন তাতে পুলিশের মুখোশ টেনে খুলে দিয়েছেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সন্দীপ ঘোষের আরজি করকে ভাঙচুর করার চিঠি (অর্ডার) সামনে এসেছে। শাহজাহানের মতো, কেষ্ট মণ্ডলের মতো, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মতো সন্দীপ ঘোষের একটার পর একটা আলিশান বাংলোর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে। ওর মাথায় ডাক্তার এসপি দাসের হাত ছিল, তার মানে মুখ্যমন্ত্রীর হাত ছিল।’’

    পুলিশকে তোপ

    কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘কলকাতা পুলিশের ডিসি নর্থ, ডিসি সেন্ট্রাল এবং পুলিশ কমিশনারের সিবিআই কাস্টডি চাইছি। সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাইছি।’’ প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডের শুরু থেকেই কলকাতা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে সুর চড়িয়েছে বিরোধীরা। প্রশ্নের মুখে পড়েছে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের ভূমিকাও। তাঁকে অপসারণের দাবিতে জল গড়িয়েছে আদালতেও। এরই মধ্যে আবার কিছুদিন আগে ঘটনার দিন অকুস্থলে থাকা লোকজনের ছবি দেখিয়ে চাপে পড়ে কলকাতা পুলিশ। যা আবার দেখিয়েছিলেন ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। সেখানে অভীক দে নামে এক ব্যক্তিকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট এক্সপার্ট বলে দেখানো হয়। যা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিল খোদ আইএমএ। এবার নতুন করে শুভেন্দুর দাবি ঘিরে চলছে চর্চা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ, আগামী কর্মসূচি ঘোষণা শুভেন্দুর, পুজোয় বিশেষ ‘ডিউটি’

    Suvendu Adhikari: আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদ, আগামী কর্মসূচি ঘোষণা শুভেন্দুর, পুজোয় বিশেষ ‘ডিউটি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য বিজেপি নেতা-কর্মীদের পুজোর ছুটি বাতিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। পুজোর দিনগুলিতে কলকাতা তথা জেলার সব বড় পুজো মণ্ডপের বাইরে বিজেপি নেতা-কর্মীদের বিশেষ ‘ডিউটি’র কথা জানালেন তিনি। দুর্গাপুজোর আর বাকি একমাস। বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    শুক্রবার মুরলীধর সেন লেনে বিজেপি দফতরে সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘পুজো মণ্ডপের বাইরে বিজেপি নেতা-কর্মীরা থাকবেন। তাঁদের কাজ হবে দর্শনার্থীদের কাছ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে স্বাক্ষর সংগ্রহ করা।’’ আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Protest) জেরে রাজ্যজুড়ে রোজ প্রতিবাদ আন্দোলন সংঘটিত হচ্ছে। কিন্তু, তৃণমূলের এক শ্রেণির নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। সেই সূত্রে এদিন শুভেন্দু বলেন, ‘‘ওই সব মন্তব্য নারী- বিরোধী। আর তা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে ভুলতে দেওয়া চলবে না। পুজোর সময় ওই সব মন্তব্যের রেকর্ডিং বাজবে।’’ সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার, রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ-সহ তৃণমূলের ১১ জন প্রথম সারির নেতৃত্বের বক্তব্যের রেকর্ডিং বাজানোর দায়িত্ব দলীয় কর্মী সমর্থকদের হাতে তুলে দিয়েছেন শুভেন্দু। তাঁর কথায়, ‘‘দেবীপক্ষ চলাকালীন ওই তৃণমূল নেতাদের ‘নারী-বিরোধী’ মন্তব্য রাজ্যবাসীকে মনে করিয়ে দিতে হবে বিজেপি নেতা-কর্মীদের।’’ পাশাপাশি শুভেন্দু এদিন বলেছেন, ‘‘একদিনে নবান্ন, লালবাজার ও কালীঘাট অভিযান হবে। ’’সেই অভিযানের দিনক্ষণ শীঘ্রই জানানো হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই এই ডাক দিয়েছিলেন তিনি। তাই পুজোর আগেই সেই কর্মসূচি হবে কি না, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    ঠিক কী বলেছিলেন তৃণমূলের নেতা-নেত্রীরা?

    কিছুদিন আগেই তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার একটি বিতর্ক সভায় বলেছেন, ‘‘ছাত্রীদের কোলে বসিয়ে পাশ করিয়ে দেওয়ার একটা চল শুরু হয়েছিল। যার আমি তীব্র নিন্দা করি, ঘৃণা করি। কিন্তু কোলে বসিয়ে পাশ করিয়ে দেওয়ার চলটা যে এখানে এসে দাঁড়াবে, উৎকোচ নিয়ে পাশ করানো হবে, কিংবা কেউ মুখ খোলার সাহস দেখালে যে তাঁর থিসিস আটকে দেওয়া হবে, এমনটা আমি ভাবতে পারিনি।’’ এই মন্তব্যের পর ব্যাপক বিতর্ক হওয়ায় কাকলি ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়েছিলেন। একই ভাবে উদয়ন গুহকে বলতে শোনা গিয়েছিল, ‘‘যাঁরা মনে করছেন যে, কিছু ছাত্রছাত্রীকে ভুল বুঝিয়ে রাত দখল করে পশ্চিমবঙ্গের নবান্ন দখল করবেন, তাঁরা জেনে রাখুন তাঁদের জন্য শুধু ওই রাতের অন্ধকারটুকুই থাকবে। দিনের আলো আপনারা দেখতে পাবেন না। দিনের আলো আপনাদের জন্য থাকবে না।’’ এই ধরনের মন্তব্যের রেকর্ডিং পুজোর দিনগুলিতে বাজানোর ডাক দিয়েছেন শুভেন্দু।

    বিশেষ বৈঠক বিজেপির

    এদিকে, ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ধর্মতলায় বিজেপির ধর্না কর্মসূচি চলবে।  এরপর ১৭ তারিখ বিশেষ বৈঠক ডেকেছে বিজেপি। তারপরই পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে সিদ্ধান্ত ঘোষণা হবে বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু। এছাড়া শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন আরও বলেন, ‘‘ধর্মতলার ধর্না শেষ হলেও গোটা সেপ্টেম্বর মাসটাই বিজেপি নেতা-কর্মীরা প্রত্যেকটি বাজার, স্টেশন এবং বাসস্ট্যান্ডে পথসভা করবেন। এছাড়াও নানা কর্মসূচি চালিয়ে নিয়ে যাবেন।’’ উৎসবের মরশুমে সাধারণত রাজনৈতিক কর্মসূচি দেখা যায় না। কিন্তু আরজি কর কাণ্ড নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রম। সেই সূত্রেই এমন কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ঘটনার ভোরেই কুচকাওয়াজের মহড়া! দোষীদের আড়াল করতেই কি? প্রশ্ন আইএমএ-র

    RG Kar: ঘটনার ভোরেই কুচকাওয়াজের মহড়া! দোষীদের আড়াল করতেই কি? প্রশ্ন আইএমএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজে গত ৯ অগাস্ট উদ্ধার হয়েছিল নির্যাতিতার দেহ, সেইদিনই ভোর সাড়ে ৫টায় হাসপাতাল থেকে স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজের মহড়া শুরু নিয়ে একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করে স্বাস্থ্য দফতর! সেই নির্দেশিকা প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। এনিয়েই প্রশ্ন তুলেছে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)-এর (IMA) পশ্চিমবঙ্গ শাখা। চিকিৎসক সংগঠনের অভিযোগ, কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার ‘অ্যালিবাই’ (অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সময় অভিযুক্তের অন্যত্র থাকার দাবি) খুঁজে দিতেই কি প্রকাশ্যে আনা হল সেই নির্দেশিকা? ওই নির্দেশিকায় যে তিন জন চিকিৎসকের মহড়ায় উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে এক জন ছিলেন সন্দীপ ঘোষ-‘ঘনিষ্ঠ’ চিকিৎসক অভীক দে। প্রবল চাপে পড়ে যাঁকে সাসপেন্ড করেছে রাজ্য।

    একাধিক প্রশ্ন আইএমএ-র (IMA)

    দেখা যাচ্ছে, গত ৬ অগাস্ট ওই নির্দেশিকা জারি করে স্বাস্থ্য দফতর। সেই নির্দেশিকায় ৯, ১০, ১৩ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর (RG Kar) থেকে এসএসকেএম পর্যন্ত কুচকাওয়াজের মহড়ার কথা বলা হয়। সেখানেই অভীক, চিকিৎসক সৌত্রিক রায় এবং চিকিৎসক সৌরভ পালের উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়েছে। সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে আইএমএ এই নির্দেশিকা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে (RG Kar)। আইএমএ-র প্রশ্ন, কীভাবে আরজি কর হাসপাতাল থেকে মহড়া শুরু করার কথা বলা হয়েছিল? তা-ও আবার ওই ‘দুর্ভাগ্যজনক’ দিনের ভোরে? নির্দেশিকায় মেমোর নম্বর এবং তারিখ ছাপা অক্ষরে কেন লেখা নেই? কেন তা পেন দিয়ে লেখা হল?- এরকম একাধিক প্রশ্ন তুলেছে চিকিৎসকদের সংগঠন। আইএমএ-র আরও দাবি, এই একই মর্মে একটি নির্দেশিকাও সামনে এসেছে। সেটায় সই রয়েছে অন্য ব্যক্তির। সেখানে মহড়ার দায়িত্বও অন্য ব্যক্তিদের দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি আইএমএ-র। তারা প্রশ্ন তুলেছে, দু’টি নির্দেশিকার মধ্যে কোনটি আসল?

    সিবিআইকে সত্য আবিষ্কারের অনুরোধ

    আইএমএ-র আরও প্রশ্ন, কেন আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারির পরেই প্রকাশ্যে এল সেই নির্দেশিকা? চিকিৎসক সংগঠনের দাবি, সন্দীপ জেরায় কারও নাম বললে, তাঁর মোবাইল টাওয়ারের অবস্থান খতিয়ে দেখতে পারে সিবিআই। আইএমএ সিবিআইয়ের কাছে এই নিয়ে সত্য আবিষ্কারের জন্য অনুরোধও জানিয়েছে। সংগঠনের আরও দাবি, ৯ অগাস্ট ঘটনার সময় সৌত্রিক এবং সৌরভ — এই দুই চিকিৎসকের মোবাইল টাওয়ারের অবস্থানও খতিয়ে দেখুক সিবিআই এবং কলকাতা পুলিশ। সমাজমাধ্যমে আইএমএ লিখেছে, ‘‘আশা করি, আপনারা সত্য উদ্‌ঘাটন করবেন, যা কলকাতা পুলিশ করেনি। অভীক দে যে ঘটনাস্থলে ছিলেন, তা নিয়ে আমাদের দেওয়া চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেনি কলকাতা পুলিশ। জবাব দেওয়ার বিষয়টিও এড়িয়ে গিয়েছে। এর আগে, সাংবাদিক সম্মেলনে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই তারা অভীককে ফিঙ্গার প্রিন্ট বিশেষজ্ঞ বলে দাবি করেছিল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ফের নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, দীর্ঘক্ষণ কথা, পুলিশের বিরুদ্ধে কী বললেন বাবা-মা?

    RG Kar Incident: ফের নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই, দীর্ঘক্ষণ কথা, পুলিশের বিরুদ্ধে কী বললেন বাবা-মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘটনার পর প্রায় এক মাস অতিক্রান্ত। তদন্তের দাবিতে আন্দোলন চলছে। বিচারের আশায় দিন গুনছেন আরজি করের (RG Kar Incident) নির্যাতিতার বাবা-মা-পরিবার-পরিজন থেকে সবাই। তারই মধ্যে পুলিশের বিরুদ্ধে একের পর এক ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছে নির্যাতিতার পরিবার। তাদের কথা শুনতেই ২৮ অগাস্টের পর ৬ সেপ্টেম্বর, ফের একবার নির্যাতিতার বাড়িতে গেলেন সিবিআইয়ের (CBI) আধিকারিকরা। প্রায় আড়াই ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন তাঁরা। যদিও কী কথা হয়েছে, সে নিয়ে মুখ খোলেননি কেউই। 

    কী কী নিয়ে আলোচনা

    সিবিআইয়ের একটি সূত্রের দাবি, আরজি কর-কাণ্ড (RG Kar Incident) নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে যে সব সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন নির্যাতিতার বাবা-মা, সেই বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে তাঁদের। এর আগে ২৮ অগাস্ট নির্যাতিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন সিবিআইয়ের (CBI) দুই আধিকারিক। সূত্র মারফত জানা গিয়েছিল, কিছু তথ্য সংগ্রহ করে চলে গিয়েছিলেন। নির্যাতিতার বাবা-মা দাবি করেছেন, পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন তদন্তকারীরা। তদন্তকারীরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার আশ্বাসও দিয়েছেন বলে জানান তাঁরা। তদন্তকারীদের সঙ্গে আর কী কথা হয়েছে, তা বিশদে জানাতে চাননি নির্যাতিতার বাবা-মা। তবে তদন্তের যাতে দ্রুত নিষ্পত্তি হয়, সেই দাবি তোলেন তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: ১৪ অগাস্টের পর ৮ সেপ্টেম্বর, সেই রিমঝিমরা আবার ডাক দিলেন ‘মেয়েদের রাত দখল’-এর

    বিরোধীদের দাবি

    বুধবার রাতে আরজি করের (RG Kar Incident) আন্দোলনকারীদের মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবা-মা। সেখানে পুলিশের বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করার গুরুতর অভিযোগ এনেছিলেন তাঁরা। সেই সূত্রে ঘটনার তদন্তের দাবি উঠেছিল। সূত্রের দাবি, এ ব্যাপারেই নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে শুক্রবার প্রায় আড়াই ঘণ্টা কথা বলেছেন তদন্তকারীরা। বুধবার আরজি করে দাঁড়িয়ে নির্যাতিতার বাবার স্পষ্ট কথা ছিল, মেয়ের দেহ যখন দাহ করা হয়নি তখন বাড়িতেই ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তা তাঁকে টাকা দেওয়ার চেষ্টা করেন! কিন্তু তিনি সেই টাকা নেননি। যদিও এই টাকা রাজ্য সরকারের তরফে ক্ষতিপূরণের টাকা কিনা তা স্পষ্ট করে বলেননি নির্যাতিতার বাবা-মা। এরপরই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, অবিলম্বে এই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হোক। তারপরই নির্যাতিতার বাড়িতে ফের তদন্তকারীদের (CBI) উপস্থিতি ঘিরে তৈরি হয়েছে নয়া জল্পনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aparajita Bill 2024: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    Aparajita Bill 2024: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মঙ্গলবার বিধানসভায় রাজ্য সরকার পাশ করেছে ধর্ষণবিরোধী বিল (Aparajita Bill 2024)। যার নাম ‘দ্য অপরাজিতা উইমেন অ্যান্ড চাইল্ড (ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্রিমিনাল ল অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল ২০২৪’। বিধানসভায় পাশ হওয়ার পরে এই বিলকে পাঠানো হয় রাজভবনে। কিন্তু রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) সেই বিলে সম্মতি দিতে পারছিলেন না কারণ প্রয়োজনীয় টেকনিক্যাল রিপোর্ট ছিল না। শুক্রবারে সেই রিপোর্ট হাতে পেয়েছেন সিভি আনন্দ বোস। এরপর এই বিলকে (Aparajita Bill 2024) বিবেচনার জন্য রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল। তবে এখানেই শেষ নয়। বিলের সঙ্গে অনেক কিছু মন্তব্য জুড়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল। সাধারণভাবে রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) সম্মতি দিলেই রাজ্যের বিল আইনে পরিণত হয়, কিন্তু রাজ্যপাল সই না করে তা রাষ্ট্রপতির কাছেও পাঠাতে পারেন।

    বিলটি পাশ করাতে তাড়াহুড়ো করে ফেলেছে রাজ্য (Aparajita Bill 2024)

    নিয়ম অনুযায়ী, কেন বিল আনা হয়েছে, কী ভাবে আনা হয়েছে, তা নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট বিলের সঙ্গেই পাঠানো হয়। কিন্তু রাজভবনের বক্তব্য, অপরাজিতা বিলের ক্ষেত্রে রাজ্যের তরফ থেকে কিছুই পাঠানো হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী, বিল নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে রাজ্যপালের সমস্যা হলে, তিনি তা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাতে পারেন। রাজভবনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, অপরাজিতা বিল (Aparajita Bill 2024) রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়েছেন বোস (CV Ananda Bose)। শুক্রবার রাতেই রাজভবনের তরফ থেকে একটি বিবৃতির সামনে আসে এবং সেখানে বলা হয় যে টেকনিক্যাল রিপোর্ট পাওয়ার পর রাজ্যপাল অপরাজিতা বিল রাষ্ট্রপতির কাছে বিবেচনার জন্য পাঠিয়েছেন। রাজ্যপাল জানিয়েছেন, বিলটি পাশ করাতে তাড়াহুড়ো করে ফেলেছে রাজ্য। বেশ কিছু ত্রুটি রয়েছে যা সংশোধন করা প্রয়োজন।

    কন্যাকে হারানো শোকাহত মায়ের চোখের জল মুছে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের

    রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) সতর্ক করেছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে। তিনি জানিয়েছেন, তাড়াহুড়ো করে কাজ করবেন না, না হলে আফশোস হতে পারে। রাজ্যপালের আরও সংযোজন, ‘‘বিলটি (Aparajita Bill 2024) কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত জনগণ অপেক্ষা করতে পারে না। জনগণ ন্যায় বিচার চান এবং আইনের কাঠামোয় যা রয়েছে সেই অনুযায়ী তাঁদেরকে ন্যায়বিচার দিতে হবে। সরকারকে সঠিক পদক্ষেপ করতে হবে।’’ রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) মনে করিয়ে দেন, কন্যা হারানো শোকাহত মায়ের চোখের জল মুছে দেওয়ার দায়িত্বও রাজ্যের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share