Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • DVC Water Release: ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে রাজ্য সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস করে দিল বিজেপি

    DVC Water Release: ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে রাজ্য সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস করে দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাক দিয়ে মাছ ঢাকা গেল না। রাজ্য সরকারের মিথ্যাচার ফাঁস করে দিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। রাজ্যের সঙ্গে সহমতের ভিত্তিতেই ডিভিসি প্রথমে ৭৫ হাজার কিউসেক জল ছেড়েছে (DVC Water Release) এবং পরবর্তীতেও জল ছাড়া নিয়ে রাজ্যের প্রাথমিক সম্মতি ছিল বলে তিনি তথ্যপ্রমাণ সহকারে জানিয়েছেন।

    বিজেপির বক্তব্য (Flood situation)

    জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় ডিভিসির নির্দেশিকা দেখিয়ে জানিয়েছেন, অতি ভারী বৃষ্টির জেরে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হচ্ছিল। জল ছাড়ার (DVC Water Release) প্রয়োজনীয়তা ছিল, একথা রাজ্য সরকারকে জানিয়ে ডিভিসি আগাম চিঠি দেয়। রাজ্য সরকার জল ছাড়ার বিষয়ে সম্মতি জানায়। দুই পক্ষের পারস্পরিক সহমতের ভিত্তিতেই ডিভিসি জল ছাড়ে। জল ছাড়ার আগে সকালেও আগাম সরকারকে বার্তা প্রেরণ করা হয়। যাতে (Flood situation) মানুষকে আগেভাগে নদীর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে সুরক্ষিত জায়গায় সরিয়ে আনা যায়। প্রতি বছর ডিভিসির তরফে জল ছাড়া হয়। এবারও তার অন্যথা হয়নি। তা সত্ত্বেও প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়েও রাজনীতি করার উদ্দেশ্যেই ডিভিসের ঘাড়ে দায় চাপানোর চেষ্টা করছে রাজ্য প্রশাসন।

    রাজ্যের মিথ্যাচার (DVC Water Release)

    প্রসঙ্গত শনিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, জল (DVC Water Release) ছাড়ার বিষয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে কোনও আলোচনা করেনি ডিভিসি কর্তৃপক্ষ। সরকারকে অন্ধকারে রেখে জল ছাড়া হয় বলে অভিযোগ করেছিলেন আলাপনবাবু। ডিভিসির ঘাড়ে দায় চাপানোর খেলা অবশ্য নতুন নয়। প্রত্যেক বছর ডিভিসি রাজ্য সরকারকে জানিয়েই জল ছাড়ে। জল না ছাড়লে অতিরিক্ত চাপে বাঁধ এবং লকগেট ভেঙে যেতে পারে। তা হলে আরও বেশি ক্ষতি হবে, দাবি ডিভিসি কর্তৃপক্ষের। অথচ প্রত্যেকবার বর্ষাকালে দেখা যায়, রাজ্য সরকার একই (Flood situation) অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে। এ বছরও তার অন্যথা হয়নি।

    সরকারের ব্যর্থতা

    যদিও এবার রাজ্য সরকারের (DVC Water Release) মিথ্যাচার ফাঁস করে দিয়েছেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “রাজ্য সরকারের উচিত ছিল ভাগীরথী, দামোদর, হুগলি, তিস্তা সহ সমস্ত বিভিন্ন জেলায় বাঁধ মেরামত করা। কিন্তু বাঁধ মেরামত হয়নি। মেরামতের নামে প্রত্যেক বার মাটির বস্তা, বালির বস্তা ফেলে কোষাগারের অপব্বহার করা হয়। নিজেদের ব্যর্থতা থাকতেই ডিভিসির দিকে দোষ চাপাচ্ছে রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুন: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ বিভিন্ন নদীতে বাঁধ ভাঙছে (Flood situation) অথচ সরকার চুপ করে বসে আছে। মানুষের ক্ষোভ আঁচ করেই সরকার দায় চাপানোর খেলায় মেতেছে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC Minister: ‘জানোয়ার, বেয়াদপ’ বলে মহিলা আধিকারিককে গালি মমতার মন্ত্রীর, রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড়

    TMC Minister: ‘জানোয়ার, বেয়াদপ’ বলে মহিলা আধিকারিককে গালি মমতার মন্ত্রীর, রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মন্ত্রী (TMC Minister) অখিল গিরি (Akhil Giri) সর্বসমক্ষে বন দফতরের এক মহিলা আধিকারিককে জানোয়ার-বেয়াদব বলে গালি দিলেন। এই ঘটনায় রাজ্যজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে মমতা মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে। এর পাশাপাশি ওই আধিকারিককে দেখে নেওয়ার হুমকিও দেন মমতা সরকারের মন্ত্রী। শুধু তাই নয়, গোটা ঘটনায় কোনওভাবেই অনুতপ্ত হতেও দেখা যায়নি অখিল গিরিকে (Akhil Giri)। সাধারণ মানুষজন বলছেন, ‘‘অখিল গিরির কাছে এ আবার নতুন কী? এটাই তো ওনার মুখের ভাষা! মহিলাদের নিয়ে কটূক্তি তিনি করেই থাকেন। কখনও তাঁর লক্ষ্যে থাকে দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, কখনও থাকে বন দফতরের আধিকারিক।’’ আবার কেউ কেউ বলছেন, ‘‘তৃণমূলের তো এটাই সংস্কৃতি। গালিগালাজের এই রাজনীতি রাজ্যজুড়ে করে চলেছে তৃণমূল (TMC Minister)। এতে আবার নতুন কী রয়েছে।’’ আশ্চর্যজনকভাবে অখিল গিরি আবার এমন দাবিও তুলেছেন যে বন দফতরের দুর্নীতির বিষয়ে তিনি নাকি অনেক কিছুই জানেন, সেটা ফাঁস করবেন বিধানসভায়। এতেই উঠছে প্রশ্ন! মমতা মন্ত্রিসভার দফতরগুলি যদি এভাবেই নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তাহলে সাধারণ মানুষ পরিষেবা পাবে কখন? এদিকে রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা, এই ঘটনায় দলের অন্দরে অখিলের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় তোলেন বলে সূত্রের খবর। তিনিও আবার ঘুরিয়ে তির ছুড়েছেন মন্ত্রিসভার সহকর্মীর দিকেই।

    ঘটনার সূত্রপাত শনিবার বেলার দিকে (TMC Minister) 

    ঘটনার সূত্রপাত শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরের তাজপুরের সমুদ্র সৈকতে। বন দফতরের জায়গা থেকে যে সমস্ত হকারকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, সেখানে যান অখিল গিরি। সেখানেই হাজির ছিলেন কাঁথি রেঞ্জের ফরেস্ট অফিসার মনীষা সাউ সহ অন্যান্য কর্মীরা। সে সময়ে অখিল গিরি বন দফতরের ওই অফিসারকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করতে থাকেন। আঙুল নাচিয়ে অখিল গিরি বলেন, “২৫ ফুট আমরা নিলাম। এর ভিতরে যদি আপনি আসেন, আপনি ফিরে যেতে পারবেন না। বেশি কথা বলবেন না আপনি একদম। এরকম জানোয়ার, বেয়াদপ রেঞ্জার আসেনি কখনও।”

    বিজেপি বলল, ওনাদের দলীয় শিক্ষা, নীরব থাকলেন ফিরহাদ 

    বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, “অখিলবাবুকে তো বিধানসভায় দেখেছি। এটা ওনাদের দলীয় শিক্ষা। ফলে এইভাবেই ওনারা কথা বলবেন যতদিন ক্ষমতায় থাকবেন।” তবে একজন মহিলা আধিকারিককে এভাবে গালিগালাজ করা যায় কিনা সে বিষয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলে নীরব থেকেছেন রাজ্যেরই অপর এক মন্ত্রী (TMC Minister) তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তিনি শুধু বলেন, “আমি এটা জানি না।”  এতে কেউ কেউ বলছে নীরবতাই কি সম্মতির লক্ষণ?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Infiltration: মাত্র ৫ হাজার টাকায় ভারত-বাংলাদেশে সীমান্তে মুসলমান অনুপ্রবেশ! কীভাবে হয় জানেন 

    Infiltration: মাত্র ৫ হাজার টাকায় ভারত-বাংলাদেশে সীমান্তে মুসলমান অনুপ্রবেশ! কীভাবে হয় জানেন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কোনও মুসলিম ব্যক্তি বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ (Infiltration) করতে পারে মাত্র ৫ হাজার টাকার  বিনিময়ে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের (India-Bangladesh border) পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলা হল চোরা পথের প্রধান প্রবেশ দ্বার, এই তথ্য স্বীকার করেছে খোদ এক অনুপ্রবেশকারী। এই ব্যক্তি বেঙ্গালুরু থেকে পুলিশের জালে ধরা পড়েছে। ধৃতের নাম মহম্মদ হাফিজুল। বাংলাদেশি মুসলমান অনুপ্রবেশকারীদের মুক্তাঞ্চল যে পশ্চিমবঙ্গ, তা বারবার সংসদ এবং বিধানসভায় বিজেপির সাংসদ-বিধায়করা প্রশ্ন তুলে সরব হয়েছেন। তাহলে এই রাজ্যের তৃণমূল শাসক কী কিরছে? অবশ্য লোকসভার ভোটের আগে হাবড়ার এক তৃণমূল নেত্রী অনুপ্রবেশকারীদের প্রকাশ্যে আধার কার্ড, ভোটার কার্ড করার কথা ঘোষণা করেছিলেন। ফলে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত এলাকাগুলি কতটা সুরক্ষিত, তা নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের ভূমিকায় উঠছে প্রশ্ন।

    অনুপ্রবেশকারী যুবকের বক্তব্য (Infiltration)

    অনুপ্রবেশকারী (Infiltration) মুসলমান যুবক মহম্মদ হাফিজুল পুলিশের কাছে ধরা পড়ে অনর্গল হিন্দিতে বলছে, “বাংলাদেশের খুলনায় আমার বাড়ি। টাকা দিলে ওপার থেকে এপারে (India-Bangladesh border) আসা যায়। জনপ্রতি ভারতীয় টাকায় ৫ হাজার দিলে পশ্চিমবঙ্গে খুব সহজেই ঢোকা যায়। পুলিশ, বিএসএফ কেউ ধরেও না, কিছু জিজ্ঞেসাও করে না। তবে আমি চোর নই।”

    অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় পশ্চিমবঙ্গ

    বাংলাদেশ থেকে মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা (Infiltration) দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গ হয়ে সারা ভারতে যাচ্ছে। এই বিষয় নিয়ে অনেক বার রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ করতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি। সীমান্তের বিএসএফ এবং পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে বার বার প্রশ্ন উঠেছে। পশ্চিমবঙ্গের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে এজেন্টরা সক্রিয় রয়েছে। তাদের চোরাকারবার এবং অনুপ্রবেশ করানো নিত্যদিনের ব্যবসা। একই সঙ্গে শুধু সীমান্তে অনুপ্রবেশ করানো নয়, তাদের আশ্রয় দিয়ে প্রয়োজনীয় ভোটার কার্ড, আধার কার্ডও টাকার বিনিময়ে করে দেওয়া হয়। আর এই কাজে সাহায্য করে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। বাংলাদেশের অনুপ্রেবশকারীদের অধিকাংশের জাল প্রমাণপত্রের সূত্র সন্ধানে এই রাজ্যের নাম বার বার উঠে আসে। এমন দৃষ্টান্ত ছিল ২০১৪ সালের খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ডের মাস্টার মাইন্ড। ওই অভিযুক্তিও অনুপ্রবেশকারী ছিল। এইরকম অবৈধ পাচারচক্র একই ভাবে অসম, ত্রিপুরা প্রদেশের সীমান্ত বরাবরও সক্রিয় বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    সীমান্ত কতটা সুরক্ষিত?

    সম্প্রতি সংসদে ঝাড়খণ্ডের সাংসদ নিশিকান্ত দুবে, পশ্চিমবঙ্গের মালদা, মুর্শিদাবাদ, বিহারের পূর্ণিয়া, কিষানগঞ্জ এবং ঝাড়খণ্ডের পাকুর সহ একাধিক অঞ্চলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী (Infiltration) মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে আঞ্চলিক জনবিন্যাস ও ভারসাম্য বিঘ্নিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছিলেন। তিনি অবিলম্বে কেন্দ্রীয় সরকারকে পূর্ব ও উত্তরপূর্বের সীমান্ত এলাকায় সুরক্ষা এবং জনবিন্যাস বদলে যাওয়া নিয়ে সমীক্ষা করে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছেন। একই ভাবে রাজ্যের মুর্শিদবাদের বিজেপি বিধায়ক গৌরীশঙ্কর ঘোষ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার অত্যন্ত আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশি মুসলমান অনুপ্রবেশ নিয়ে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather update: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    Weather update: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বিমানবন্দর (Kolkata airport) বৃষ্টির জলে প্লাবিত (Weather update) হয়ে গিয়েছে। রানওয়ে এবং ট্যাক্সিওয়ে উভয়ই প্লাবিত হয়ে রয়েছে। জলাবদ্ধ ট্যাক্সিওয়েতে বিমানগুলিকে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। তবে বিমান চালাচলে ব্যাঘাতের তেমন খবরাখবর এখনও পর্যন্ত আসেনি। বিমানবন্দরের অন্দরে একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, “রানওয়ে এবং ট্যাক্সিওয়ে উভয়ই জলমগ্ন এবং সেখানেই ইন্ডিগো, এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানগুলি (Kolkata airport) লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।” অপর দিকে হাওড়া, সল্টলেক এবং বারাকপুর সহ কলকাতা এবং এর আশেপাশের অঞ্চলগুলি অবিরাম বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বৃষ্টির জমা জলে ঘরবন্দি হয়ে পড়েছেন অনেক মানুষ।

    দক্ষিণবঙ্গে আরও ১২ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত (Weather update)

    এই বৃষ্টিপাত নিম্নচাপের (Weather update) জন্য সৃষ্টি হয়েছে। ক্রমেই তা আরও গভীরে পরিণত হয়েছে। তবে আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এই নিম্নচাপটি বর্তমানে বিহার এবং উত্তর প্রদেশের দিকে ক্রমশ সরে যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস অনুসারে জানা গিয়েছে, এই পরিস্থিতিতে সারা দিন ধরে চলতে পারে বৃষ্টি। হাওড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, হুগলি, নদীয়া এবং উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা সহ দক্ষিণের জেলাগুলিতে আগামী ১২ ঘন্টার মধ্যে আরও বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতার বেশ কয়েকটি অংশ থেকে জলমগ্ন পরিস্থিতির খবর পাওয়া গিয়েছে। মধ্য ও দক্ষিণ কলকাতার কিছু অংশে ভারী বর্ষণের ফলে হাঁটু পর্যন্ত জল জমে গিয়েছে। শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত শহরের কয়েকটি এলাকায় ৭ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়েছিল। তবে এই ভারী বৃষ্টি সত্ত্বেও, শুক্রবার কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ২.৪ ডিগ্রি কম। একই ভাবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক মাত্রা থেকে ০.৬ ডিগ্রির সামান্য কম।

    আরও পড়ুন: বন্দে ভারত-লোকাল ট্রেন! বিভ্রান্তি ছড়ানোয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে রেল

    একাধিক জায়গায় জারি লাল সতর্কতা

    ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) আবহাওয়া (Weather update) পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে বেশ কয়েকটি এলাকায় সতর্কতা জারি করেছে। কলকাতা সহ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে ১১ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির জন্য ‘হলুদ’ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদা, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলাগুলির জন্য ‘কমলা’ সতর্কতা এবং ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সংকেত দেওয়া হয়েছে। আলিপুরদুয়ার জেলায় ‘লাল’ সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: বন্দে ভারত-লোকাল ট্রেন! বিভ্রান্তি ছড়ানোয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে রেল

    Vande Bharat: বন্দে ভারত-লোকাল ট্রেন! বিভ্রান্তি ছড়ানোয় ব্যবস্থা নিতে চলেছে রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলপথ হচ্ছে লাইফ লাইন। দেশের কোটি কোটি মানুষ এই পরিষেবার ওপর ভরসা করে রয়েছেন। ক্রমাগত রেল পরিষেবা উন্নত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে রেল দফতর। সামান্য কিছু হলেই সেটা নিয়ে গেল গেল রব। আর বিক্ষিপ্ত দু-এক জায়গায় ট্রেন, মালগাড়ি লাইনচ্যুত হওয়ার খবর সামনে আসতেই জনগনকে বিভ্রান্ত করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় হয়ে উঠেছে এক শ্রেণির অসাধু মানুষ। এমনই দাবি রেল কর্তৃপক্ষের। হুগলির শিবাইচণ্ডী স্টেশনে বন্দে ভারত (Vande Bharat)-লোকাল ট্রেন একই লাইনে চলে আসার ঘটনা নিয়ে তোলপাড় নেটপাড়া। এই ঘটনা ঠিক নয় বলে রেল আধিকারিকরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Vande Bharat)

    হুগলির শিবাইচণ্ডী স্টেশনে একই লাইনে চলে আসে বন্দে ভারত (Vande Bharat) এবং একটি লোকাল ট্রেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। সেই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, মুখোমুখি একটি বন্দে ভারত এবং লোকাল ট্রেন। আর তা দেখেই সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, হাওড়া ছেড়ে এনজিপির উদ্দেশে রওনা দেওয়া বন্দে ভারতটিকেই দেখা গিয়েছে ভাইরাল ভিডিওর ফ্রেমে।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের সামনে লক্ষ্য, ভারতের প্রথম পুরুষ শাটলার হিসেবে অলিম্পিক্সের সেমিফাইনালে

    রেল আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    যদিও এই ঘটনা নিয়ে পূর্ব রেলের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, যাঁরা ভিডিওটি পোস্ট করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই দু’জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হাওড়া-গুরাপ লোকাল ট্রেনটি (Local Train) অটোমেটিক সিগন্যাল জোনে দাঁড়িয়েছিল। ওই সময় বন্দে ভারত (Vande Bharat) ট্রেনটিও ঢুকেছিল। অটোমেটিক সিগন্যাল জোনে একটি নিরাপদ দূরত্ব রেখে ট্রেন চলাচল করে। হাওড়া বা শিয়ালদা লাইনে এটা রোজকার দৃশ্য। একটি ট্রেনের আগে বা পরে, নিরাপদ দূরত্বে অপর একটি ট্রেনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। কিছু অসাধু ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেক ভিডিও ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার এবং রেল ব্যবস্থাকে অপমান করার চেষ্টা করছে। অতএব, এটা প্রমাণিত যে ভাইরাল ভিডিওটি ভুয়ো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘এত দাম খাব কী, মমতা যাবে কি!’ মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিধানসভায় ওয়াকআউট বিজেপির

    BJP: ‘এত দাম খাব কী, মমতা যাবে কি!’ মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিধানসভায় ওয়াকআউট বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিধানসভায় ওয়াকআউট করলেন বিজেপি (BJP) বিধায়করা, নেতৃত্বে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিধানসভায় এদিন স্লোগান তোলা হয় ‘এত দাম খাব কী, মমতা যাবে কি?’ এর পাশাপাশি এদিন মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদের অভিনব বিক্ষোভও দেখায় গেরুয়া শিবির। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর উদ্যোগে এদিন বিধানসভার সামনে প্রতীকী সবজি বিক্রি করতে দেখা যায় বিজেপি বিধায়কদের। তাঁদের দাবি, ৪০ টাকার আলু এদিন ১০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

    দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে গরিব মানুষের অসুবিধা হচ্ছে

    বিধানসভার চলতি অধিবেশনে অনেকবারই বিজেপির বিধায়করা অভিযোগ তুলেছেন, বিভিন্ন জরুরি বিষয়ে মুলতবি প্রস্তাব আনা হলেও, সে সব বিষয়ে আলোচনার সুযোগ দেননা স্পিকার। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগও তুলেছে গেরুয়া শিবির। শুক্রবার মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আলোচনার জন্য মাত্র ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ করেন স্পিকার। বিজেপির (BJP) পরিষদীয় দলের তরফ থেকে অভিযোগ তোলা হয় যে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে গরিব মানুষের অসুবিধা হচ্ছে। কালোবাজারি বন্ধ এবং ফড়েদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও জানানো হয়। পুরুলিয়ার জয়পুরের বিজেপি বিধায়ক নরহরি মাহাতো প্রস্তাবটি বিধানসভায় পাঠ করেন।

    অভিনব নামতা পাঠ করলেন শুভেন্দু (BJP)

    বিজেপি (BJP) বিধায়কদের গলায় ছিল এদিন সবজির প্ল্যাকার্ড। অভিনব কায়দায় ২০-এর ঘরের নামতা পড়তে শোনা যায় বিরোধী দলনেতাকে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘২০ এক্কে পাউচ, ২০ দু’গুণে আলু, তিন ২০ টমেটো,  পাঁচ ২০ ক্যাপসিকম, সাত ২০ রসুন, আট ২০ আদা, নয় ২০ মটরশুটি, ২০ দশে মুরগি!’’ পরে বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল অভিযোগ করেন, ‘‘চাষিরা দাম পাচ্ছেন না অথচ মানুষ বাজারে সব্জি কিনতে পারছেন না। কারণ, মাঝে ফড়েরা দালালি করছে। এই কারণেই ফসলের দাম বৃদ্ধি।’’
     

    আরও পড়ুন: বিজেপির লাগাতার বয়কটে ধর্ম নিয়ে নিজের মন্তব্য থেকে পিছু হটলেন ফিরহাদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Factory in Bengal: বেকারত্বের করুণ ছবি! বাংলার ২১ লাখ শ্রমিক কাজের খোঁজে ভিন রাজ্যে

    Factory in Bengal: বেকারত্বের করুণ ছবি! বাংলার ২১ লাখ শ্রমিক কাজের খোঁজে ভিন রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাম আমল থেকেই রাজ্যের মানুষের একটা বড় প্রশ্ন ছিল, শিল্প-কলকারখানা (Factory in Bengal) কোথায়? কোথায় বিনিয়োগ? কোথায় কাজ? রাজ্যের শিক্ষিত বেকারদের জন্য উপযুক্ত কর্মসংস্থান কবে হবে? উত্তর আর সামধান, কোনওটাই জোটেনি এই রাজ্যের মানুষের কপালে। বাম রাজত্বের পতনে মিলেছে শুধু বিরাট ঋণের বোঝা। রাজ্যে ২০১১ সালে রাজনৈতিক পালাবদলের পর শাসক বদলে গেলেও বেকারত্বের (Unemploymen) হার কমেনি, বরং দিন দিন বেড়েছে। মানুষ পেটের দায়ে অন্য রাজ্যে যেতে বাধ্য হয়েছে। করোনার অতিমারির সময় সারা দেশে বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা সব থেকে বেশি ছিল। এই নিয়ে বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে বাক্যবাণে শোরগোল পড়েছিল।

    বেকারত্ব নিয়ে বিধানসভায় প্রশ্ন-উত্তর (Factory in Bengal)

    রাজ্যে মা-মাটি সরকারের আমলে একাধিকবার বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন হলেও দেখা যায়নি কোনও আশার আলো। সম্প্রতি তারাতলায় ব্রিটানিয়ার কারখানা (Factory in Bengal) বন্ধ হওয়ায় কর্মসংস্থান নিয়ে বিরোধীদের আরও তোপের মুখে পড়তে হয় মমতার সরকারকে। রাজ্যের বিধানসভায় সম্প্রতি আইএসএফ বিধায়ক প্রশ্ন তোলেন, রাজ্যে কতগুলি কলকাখানা বন্ধ আছে, কত শ্রমিক বর্তমানে ভিনরাজ্যে কাজ করছেন? এরপর যা তথ্য উঠে এল, তাতে ‘এগিয়ে বাংলা’ কতটা বলা যায়, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।

    রাজ্যের মন্ত্রীর বক্তব্যেই ভয়বহ অবস্থা (Factory in Bengal)

    বিধানসভায় প্রশ্ন-উত্তর পর্বে রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক বলেন, “২০২২-২৩ সালে রাজ্যে মোট ১৭১টি কারখানা (Factory in Bengal) বন্ধ ছিল, আর ২০২৩-২৪ সালে অর্থাৎ বর্তমানে রাজ্যের ১৬৯টি কারখানা বন্ধ হয়েছে। ভিন রাজ্যে বাংলার পরিযায়ী শ্রমিক রূপে কাজ করছেন মোট ২১ লক্ষ ৫৯ হাজার ৭৩৭ জন শ্রমিক। তবে এর মধ্যে সব থেকে বেশি সংখ্যায় কাজ করছেন মহারাষ্ট্রে।” মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, “কেরলের ধসের ঘটনায় রাজ্য থেকে যাওয়া ২৪২ জন শ্রমিক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আটকে পড়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৫৫ জনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়েছে। সব তথ্য সরকারের দফতরে জমা রয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ভোট লুটের বিরুদ্ধে ফের আদালতে বিজেপি, এবার সাংসদ দেবকে নোটিশ হাইকোর্টের

    রাজ্য সরকার উত্তর দেয়নি

    রাজ্যের একমাত্র আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, “২১ লক্ষের বেশি এই শ্রমিকের সংখ্যা মাত্র এক বছরে নথিভুক্ত করা হয়েছে। ২০২২ সালে কলকারখানা (Factory in Bengal) নিয়ে প্রশ্ন করলে রাজ্যের মা মাটি সরকার কোনও উত্তর দেয়নি। ওয়েনাড়ে কর্মরত বাংলার অনেক শ্রমিক (Unemploymen) এখনও আটকে রয়েছেন। এখনও সবার সঙ্গে সরকার যোগাযোগ করতে পারেনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dev-Hiran: ভোট লুটের বিরুদ্ধে ফের আদালতে বিজেপি, এবার সাংসদ দেবকে নোটিশ হাইকোর্টের

    Dev-Hiran: ভোট লুটের বিরুদ্ধে ফের আদালতে বিজেপি, এবার সাংসদ দেবকে নোটিশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে ভোটে কারচুপির অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Dev-Hiran)। এবার এই মামলায় তৃণমূল সাংসদ দেবকে নোটিশ দিল উচ্চ আদালত। শুক্রবার বিচারপতি বিভাস পট্টনায়ক স্পষ্ট করে নির্দেশ দেন, ঘাটাল কেন্দ্রে ভোটের সমস্ত কাগজপত্র, বৈদ্যুতিন নথি এবং ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষণ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। আগামী ৬ অগাস্ট হবে মামলার পরবর্তী শুনানি।

    ‘খুল্লম-খুল্লা ছাপ্পাদাবি হিরণের (Dev-Hiran)

    ভোটের দিন থেকেই ছাপ্পা-কারচুপির অভিযোগে সরব হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ (Dev-Hiran)। তিনি এই কেন্দ্রে পুনর্নির্বাচনের দাবিও তুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “নির্বাচনের দিন কেশপুরে ‘লুঙ্গি ড্যান্স’ করে রাজ্য প্রশাসনের সাহায্যে গণতন্ত্রকে প্রকাশ্যে হত্যা করা হয়েছে। এখানকার ৭১ ও ৭৪ বুথের ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছিল কীভাবে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ভোটারদের প্রভাবিত করেছে। কমিশনের পর্যবেক্ষক বা রিটার্নিং অফিসাররা কেউ আমার অভিযোগ শোনেননি। কেশপুরে ২০০ বুথে বিজেপির এজেন্টকে বসতে দেয়নি শাসক দলের গুন্ডারা। খুল্লাম-খুল্লা ছাপ্পা মেরেছে।” হিরণের (Dev-Hiran) মামলায় রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    রেখা পাত্রও হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন

    হিরণ একা নন। এর আগে, বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে হিরণের (Dev-Hiran) মতো আগেই ইলেকশন পিটিশেন দায়ের করেছিলেন বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্র। তাঁর অভিযোগ ছিল, নির্বাচন কেন্দ্রে তৃণমূল ব্যাপক ছাপ্পা এবং কারচুপি করেছে। সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি কৃষ্ণা রাও (Calcutta High Court) ইভিএম, ব্যালট, সিসিটিভি, ডিভিআর এবং নির্বাচনী সমস্ত কাগজপত্র সংরক্ষণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। একই ভাবে তৃণমূলের জয়ী প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলাম এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, কোচবিহারের পরাজিত প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক, আরামবাগে পরাজিত অরূপকান্তি দিগার এবং ডায়মন্ডহারবারের পরাজিত অভিজিৎ দাস ববি, প্রত্যেকে মামলা দায়ের করেছেন হাইকোর্টে। প্রত্যেক বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ ফলাফলে কারচুপি করেছে তৃণমূল।

    আরও পড়ুনঃ অভিষেকের কেন্দ্রে ভোট লুট নিয়ে এবার বড়সড় পদক্ষেপ শুভেন্দুর, করলেন আরটিআই

    অভিষেকের কেন্দ্রে আরটিআই শুভেন্দুর

    অন্যদিকে, ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রায় ৭ লাখেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছিলেন। বিজেপি এনিয়ে বার বার প্রশ্ন তুলেছে। এই কেন্দ্রে প্রায় ১০ লাখ ভোটের ছাপ্পা হয় বলে অভিযোগ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই লোকসভা কেন্দ্রে ভোট পরিচালনার কাজে যে সকল পোলিং অফিসার, প্রিসাইডিং অফিসার, রিটার্নিং, অ্যাসিস্ট্যান্ট রিটার্নিং অফিসার এবং কাউন্টিং স্টাফ যুক্ত ছিলেন তাঁদের সকলের নাম, পরিচয় প্রকাশের দাবিতে আরটিআই দাখিল করেছেন তিনি। নাম প্রকাশ্যে আসলেও ছবি আরও স্পষ্ট হবে বলে দাবি করেন শুভেন্দু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tollywood: ‘বিশ্বাস ব্রাদার্স’-এর তুঘলকি কাণ্ডে ৫০০ কোটির ক্ষতি টলিপাড়ার! তাও চুপ রাজ্য

    Tollywood: ‘বিশ্বাস ব্রাদার্স’-এর তুঘলকি কাণ্ডে ৫০০ কোটির ক্ষতি টলিপাড়ার! তাও চুপ রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশন। কয়েক দিন ধরে এই শব্দগুলি শোনা যায়নি টলি-পাড়ায় (Tollywood)। প্রতিবাদের আঁচ পড়েছিল স্টুডিও পাড়ায়। সিনেমা-সিরিয়াল টু ওটিটি- সব শুটিং ছিল বন্ধ। অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে নাকি কাজ শুরু হল স্টুডিও পাড়ায়। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে পরিচালক-টেকনিশিয়ানদের বৈঠকের পর সমাজমাধ্যমে তারকা-সাংসদ দেব জানিয়েছিলেন ফেডারেশনের সঙ্গে পরিচালকদের দ্বন্দ্বে দাঁড়ি পড়তে চলেছে। কিন্তু আদতে কি দাঁড়ি পড়ল নাকি টালিগঞ্জের প্রযোজক-পরিচালকরা একপ্রকার বাধ্য হলেন তাঁদের ক্ষতিটা মেনে নিতে? আসলে ফেডারেশনের তথাকথিত যেসব ‘নিয়ম’ নিয়ে সরব হয়েছিলেন টলিপাড়ার পরিচালক এবং প্রযোজকেরা সেসব নিয়ম-কানুন পাল্টে যাবে, এমনটাই আশ্বাস মিলেছে। কিন্তু সেই নিয়ম পাল্টাবেন কে? ফেডারেশনের সমস্ত রকমের নিয়ম কানুন নিয়ে একটি রিভিউ কমিটি তৈরি হচ্ছে। সেই কমিটির মাথায় রয়েছেন রাজের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তিনি আবার ফেডারেশনের সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাসের (Swarup Biswas) দাদা। অতএব ক্ষমতার অদলবদল হল না আদপে পাট্টা রইল “বিশ্বাস ব্রাদার্সের” হাতেই!

    অনিশ্চিত কাজের পরিবেশ

    বুধবার টালিগঞ্জের (Tollywood) কলাকুশলীদের সংগঠনের সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস (Swarup Biswas)  জানান, পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়ের বিষয়ে তাঁদের আরও কিছু আলোচনা বাকি রয়েছে। তার জন্য কয়েকদিন প্রয়োজন। ফেডারেশনের আওতাভুক্ত টেকনিশিয়ানরা রাহুলের পরিচালনায় কাজ করবেন কি না মূলত সেই বিষয়ে আলোচিত হবে আগামী কয়েকদিনের ফেডারেশনের বৈঠকে। বক্তব্য শেষে স্বরূপ আরও জানান, ৫ অগাস্ট নিজেদের সিদ্ধান্ত জানাবে ফেডারেশন। অতএব এখনও কিন্তু কোনও নিশ্চয়তা নেই। 

    স্বজনপোষণ

    যে বিষয়গুলি এখনও অস্পষ্ট, তা হল স্রেফ স্বজনপোষণের ভিত্তিতেই কি চলতে থাকবে গিল্ডের কার্ড পাওয়ার প্রক্রিয়া? না কি যোগ্যতার নিরিখে বিচার করা শুরু হবে?  আর তা যদি না হয়, তাহলে  মেধাবী ছাত্ররা যেমন চলে যাচ্ছেন, সে রকম মেধাবী পরিচালকরাও বাংলা ছেড়ে ভিন্-রাজ্যে পাড়ি দেবেন। না, ফেডারেশনের সভাপতি কোনও দিনই ‘ব্যানড’ শব্দটি সমর্থন করেন না। পরিবর্তে, অসহযোগ নীতিকেই টেকশিয়ানদের আন্দোলনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান। ফলে, পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায় যখন ফেডারেশনকে লুকিয়ে বাংলাদেশে শুটিং করেন, তখন ফেডারেশনের তরফে রাহুলের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সেখানে লেখা, “চিরন্তন মুখোপাধ্যায় (রাহুল) ফেডারেশনের নিয়মবিরুদ্ধ কাজ করেছেন। সেই সূত্রে ডিরেক্টর অ্যাসোসিয়েশন অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া (ডিএইআই) তাঁকে শুটিং সংক্রান্ত কাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দিয়েছে।”

    বাজেট বেশি

    ফেডারেশনের মতে, এক একটা শুটিংয়ে গড়ে ১২০ জন টেকশিয়ান নিতে হবে। অর্থাৎ, মানুষ বেশি, ছবির বাজেট বড়। ছবির বাজেট ছোট হলে চলবে না। কিন্তু এই বাজেট দিতে রাজি হন না কোনও প্রযোজক। অতএব সমস্যায় পড়েন পরিচালকরা। ফেডারেশনের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, বাংলাদেশের ওয়েব প্ল্যাটফর্ম ‘চরকি’ কলকাতা থেকে চলে গেল। স্বরূপ ওরফে ফেডারেশনের দাবি, বাংলাদেশ হল ‘বিদেশ’। তাই এখানকার টেকনিশিয়ানরা কাজ করার জন্য চারগুণ বেশি অর্থ নেবেন। স্বাভাবিক ভাবেই ‘চরকি’ সেই টাকা দেবে না, ফলে তারা বাইরে চলে গেল। ধরা যাক, একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বছরে ১২টি ছবি ও ১২টি ওয়েব সিরিজ নিয়ে আসে। ওয়েব সিরিজের খরচ ধরা যাক গড়ে ১.৫ কোটি। তা হলে ১২টি ওয়েব সিরিজের খরচ ১৮ কোটি। গড়ে একটি ওটিটি ছবির খরচ যদি ১ কোটি হয়, তা হলে ১২টি ছবির হিসেবে ১২ কোটি। অতএব, ‘চরকি’ চলে যাওয়ায় মোট ৩০ কোটির আর্থিক ক্ষতি হল পশ্চিমবঙ্গে! ‘চরকি’ কলকাতায় শুটিং করতে পারলে আরও অনেক ওটিটির শুটিং হত এখানে। যদি কম করে তিনটি ওটিটির শুটিং হত, তা হলে অঙ্ক দাঁড়াত মোটামুটি দেড়শো কোটি! 

    আরও পড়ুন: ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে শুক্রবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় বৃষ্টির সতর্কতা

    কত টাকার ক্ষতি

    কলকাতায় কোনও হিন্দি ছবি শুট করা হলে চোখ বন্ধ করে ৬.৫ কোটি বাজেট থাকে টেকশিয়ানদের জন্য। তামিল, তেলুগু ছবির ক্ষেত্রেই একই হিসেব। যদি ৫টি হিন্দি ছবি আর ৫টি দক্ষিণী ছবি কলকাতায় হয় তা হলে অঙ্ক দাঁড়ায় ৬০ থেকে ৭০ কোটি। মাঝেমধ্যে তা ১০০ কোটিও ছুঁয়ে ফেলে। হিন্দি ওটিটির শুটিং সব বাইরে চলে গিয়েছে। হিন্দি ওটিটি থেকে কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকার ব্যবসা হতে পারত। শুধুমাত্র ফেডারেশনের কঠোর নিয়মাবলির কারণে তা সম্ভব হয়নি।

    বাংলা ছবি কমেছে

    আগে বছরে ১৪০টি বাংলা (Tollywood) ছবি হত। এই বছরে তা ৬৫ থেকে ৭০। প্রতিটি ছবি যদি ১.৫ কোটির হয়, তা হলে প্রায় মোট প্রায় একশো কোটি। যদি বিজ্ঞাপনী ফিল্মের কথা বলা হয়, কলকাতার বিজ্ঞাপনী ফিল্মের বাজেট থাকে ২৫ লক্ষ, মুম্বইয়ের ক্ষেত্রে তা ৭০ লক্ষ। আগে পুজোর সময় অধিকাংশ বিজ্ঞাপনী ফিল্মের শুটিং হত কলকাতায়। ঠিক যে রকম আইপিএলের মরসুমে শুটিং হয় মুম্বইয়ে। সে ক্ষেত্রে হিসেব করলে আয় হতে পারত একশো কোটি। ফেডারেশনের পরিকাঠামোর জন্য সেই পথও বন্ধ! নানাদিক দিয়ে হিসেব করলে দেখা যাবে বিশ্বাস ব্রাদার্সের তৈরি নানান নিয়মে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে টলিপাড়ার। তবু উদাসীন রাজ্য সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: অভিষেকের কেন্দ্রে ভোট লুট নিয়ে এবার বড়সড় পদক্ষেপ শুভেন্দুর, করলেন আরটিআই

    Suvendu Adhikari: অভিষেকের কেন্দ্রে ভোট লুট নিয়ে এবার বড়সড় পদক্ষেপ শুভেন্দুর, করলেন আরটিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার লোকসভা নির্বাচনের ভোট পর্ব মিটতেই ডায়মন্ডহারবার (Diamond Harbour) কেন্দ্র নিয়ে সরব হয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, এই কেন্দ্রে প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ব্যাপক ভোট লুটের অভিযোগ ওঠে এই কেন্দ্রে। ৭ লাখেরও বেশি ভোটে জেতেন অভিষেক, এনিয়েই উঠতে থাকে প্রশ্ন। ডায়মন্ডহারবারে প্রায় ১০ লাখ ভোটের ছাপ্পা হয় বলে অভিযোগ। এবার ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রে ভোট পরিচালনার কাজে যে সকল পোলিং অফিসার, প্রিসাইডিং অফিসার, রিটার্নিং এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট রিটার্নিং অফিসার এবং কাউন্টিং স্টাফ  যুক্ত ছিলেন তাঁদের সকলের নাম, পরিচয় প্রকাশের দাবিতে জন্য আরটিআই-এর আবেদন দাখিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই সঙ্গে নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, আরটিআই-এর উত্তর এলেই প্রকাশ্যে আসবে শাসক দলের সঙ্গে ভোটকর্মীদের আঁতাতের বিষয়টি।

    জোড়াফুল ছাড়া ইভিএমে বাকি প্রতীক চিহ্নে স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হয়

    প্রসঙ্গত ডায়মন্ডহারবারে (Diamond Harbour) ভোট লুট, ওয়েব ক্যামেরাগুলিকে ঘুরিয়ে দেওয়া, জোড়াফুল ছাড়া ইভিএমে বাকি প্রতীক চিহ্নে স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া-এসবই সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক ভাইরাল হয়। একাধিক সংবাদমাধ্যম এনিয়ে খবরও করে। এবার আরটিআই-এর মোক্ষম চাল দিয়ে সরকারি ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে ভোট লুট করেছে শাসক দল, তা সর্বসমক্ষে আনতে চাইছেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত আগেই ডায়মন্ডহারবারের নির্বাচনকে ‘অবৈধ’ বলে উল্লেখ করে আইনি লড়াইয়ের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বাংলার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, এই আবহে তাঁর করা আরটিআই যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) ট্যুইট 

    সমাজ মাধ্যমে নিজের আরটিআই করার বিষয়টি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে লিখেছেন, ‘‘আরটিআই-এর মাধ্যমে ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে ভোটকর্মীদের সম্পর্ক এবং নির্বাচনে তারা কী ভূমিকা পালন করেছিল তা সর্বসমক্ষে আসবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share