Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • ISKCON: ইসকনে জগন্নাথদেবকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, কাঁঠালসহ ৫৬ ভোগ নিবেদন, ভক্তদের ঢল

    ISKCON: ইসকনে জগন্নাথদেবকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, কাঁঠালসহ ৫৬ ভোগ নিবেদন, ভক্তদের ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার রাজাপুর থেকে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে (ISKCON) এসেছেন জগন্নাথ-বলদেব-সুভদ্রা। ইসকনে জগন্নাথ দেবের ৫৬ ভোগের সঙ্গে রয়েছে বিভিন্ন অনুষ্ঠান। তা দেখতে হাজির হয়েছেন দেশ-বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত। দিন কয়েক আগেই হয়ে গেল রথযাত্রা উৎসব। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মহাসমারোহে পালিত হয়েছে এই উৎসব। রথযাত্রার দিন নদিয়ার মায়াপুর ইসকন মন্দিরে রাজাপুর থেকে নিয়ে আসা হয়েছে বলদেব, সুভদ্রা ও জগন্নাথ দেবকে। মায়াপুরের ইসকন মন্দিরকে জগন্নাথদেবের অস্থায়ী মাসি বাড়ি হিসেবে ধরা হয়। উল্টোরথের আগে পর্যন্ত মায়াপুর (Mayapur) ইসকন মন্দিরে জগন্নাথদেবের জাঁকজমকভাবে পুজো চলে।

    জগন্নাথদেবের আটটি শ্লোকে আরতি ইসকন মন্দিরে (ISKCON)

    ইসকন মন্দিরের (ISKCON) ভিতরেই সাজানো হয়েছে জগন্নাথ দেবের মণ্ডপ। ভোর সাড়ে চারটের নাগাদ শুরু হয় মঙ্গলারতি। এরপর প্রতিদিন দুপুর সাড়ে বারোটায় ৫৬ ভোগ দেওয়া হয় জগন্নাথদেবের সামনে। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ধরনের খাবার রাখা হয় বিগ্রহের সামনে। তার মধ্যে থাকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, ডোনাট আরও রকমারি খাদ্য। দেশ-বিদেশের বহু ভক্তরা প্রতিনিয়ত আসছেন জগন্নাথদেবকে দর্শন করতে। জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা মহারানি সোনার আবরণে সজ্জিত হন। উল্টো রথের আগে পর্যন্ত প্রতিদিনই চলবে মঙ্গলারতি ও ৫৬ ভোগ আরতি। এছাড়াও প্রতিদিন জগন্নাথদেবের আটটি শ্লোকে আরতি হয় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    কী বললেন ইসকন মন্দিরের জনসংযোগ আধিকারিক?

    এ বিষয়ে মায়াপুর (Mayapur) ইসকন (ISKCON) মন্দিরের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস বলেন, ৭ জুলাই রথের দিন বলরাম, সুভদ্রা এবং বলদেবকে তাঁদের অস্থায়ী মাসি বাড়ি মায়াপুর ইসকনের নিয়ে আসা হয়েছে। আবার সাত দিন পর উল্টো রথের দিন তাঁরা নিজের বাড়িতে রওনা হবেন। এই সাতদিন মায়াপুর ইসকনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সঙ্গে জগন্নাথদেবকে ৫৬ ভোগ প্রদান করা হয়। যেহেতু জগন্নাথদেব খাদ্য রসিক ছিলেন, সেই কারণে তাঁর পছন্দের খাবার যেমন কেক, লাড্ডু থেকে শুরু করে পাস্তা এবং প্রিয় ফল কাঁঠাল ভোগ দেওয়া হয়। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত এই জগন্নাথদেবের ছাপানো ভোগ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এবং প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার মানুষকে জগন্নাথদেবের প্রসাদ বিতরণ করা হয়। এই জগন্নাথদেবের প্রসাদ গ্রহণ করার জন্য সকল ভক্তদের কাছে অনুরোধ রাখছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gangasagar: কপিল মুনির আশ্রমের রাস্তায় ধস! কোটি কোটি টাকা কি জলে? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    Gangasagar: কপিল মুনির আশ্রমের রাস্তায় ধস! কোটি কোটি টাকা কি জলে? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ ভাঙনের কবলে অন্যতম বাংলার তীর্থ পর্যটন কেন্দ্র গঙ্গাসাগর (Gangasagar)। অমাবস্যার কোটালের জেরে কপিলমুনির মন্দির (Kapil Muni Ashram) সংলগ্ন ঢালাই রাস্তা ভেঙে পড়ল। গঙ্গাসাগর সমুদ্র পাড়েও দেখা দিয়েছে বড়সড়ো ধস! বিজেপির অবশ্য অভিযোগ, তৃণমূল সরকার বছর বছর কোটি কোটি টাকা খরচ করে রাস্তা নির্মাণ করলেও, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সেই রাস্তা ভেঙে পড়ছে। খরচের টাকা সব কি জলে? বিজপির দাবি, তৃণমূলের নেতার কাটমানি খেয়ে সরকারি টাকা লুট করছে। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    দুই থেকে পাঁচ নম্বর স্নান ঘাটের রাস্তা বেহাল (Gangasagar)

    সমুদ্রের জলের স্রোতে ভেঙে গেল গঙ্গাসাগর (Gangasagar) মন্দির সংলগ্ন ঢালাই রাস্তা। একদিকে অমাবস্যার কোটাল, তারপর দ্বিতীয়া ও তৃতীয়ায় ধীরে ধীরে বাড়ছে সমুদ্রের জল। উত্তাল হয়ে পড়েছে গঙ্গাসাগরের সমুদ্র। সমুদ্রের জলের ধাক্কা লাগছে সমুদ্রের পাশে থাকা কংক্রিটের ঢালাই রাস্তাতেও। কপিলমুনির আশ্রমের (Kapil Muni Ashram) সামনে দুই থেকে পাঁচ নম্বর স্নান ঘাটের রাস্তা বেহাল অবস্থা। অমাবস্যার কোটালে সমুদ্রের জলের ধাক্কায় ভেঙে পড়ল চার নম্বর সান ঘাটের ঢালাই রাস্তা। ইতিমধ্যে ভগ্ন এলাকার রাস্তাকে বেরিকেট করে ঘিরে দিয়েছে প্রশাসন। আতঙ্কিত ব্যবসায়ী থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা।

    বিজেপির অভিযোগ

    এই বিষয় নিয়ে মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির কনভেনার অরুণাভ দাস বলেছেন, “তৃণমূলের উন্নয়নের পথে কপিলমুনির আশ্রম (Gangasagar) এখন বিপন্ন হওয়ার পথে। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে পাইলট প্রজেক্ট করা হয়েছিল কাজ, কিন্তু তার সবটাই কাটমানিতে চলে গিয়েছে। মাত্র তিন মাসের মধ্যে ভেঙে সব তলিয়ে যেতে বসেছে। আগামী দিনে কপিল মুনির মন্দিরও সমুদ্র গর্ভে চলে যাবে। যেখানে গঙ্গাসাগর থেকেই সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী পেয়েছে, সেখানে এমন হাল সত্যি লজ্জার বিষয়। অবিলম্বে মন্ত্রীর পদত্যাগ চাই।”

    কোটি টাকার বাঁধ নির্মাণ করা হলেও নজর নেই

    স্থানীয় বাসিন্দা দিব্যেন্দু খাটুই অভিযোগ করে বলেছেন, “গঙ্গাসাগর (Gangasagar) মেলার সময় কয়েক কোটি টাকা খরচে অস্থায়ী নদী বাঁধ নির্মাণ করা হলেও, সারা বছর ফিরেও তাকানো হয় না এই গঙ্গাসাগরের দিকে। আর যার ফলে একটু একটু করে ভাঙন আরও বেড়েই চলেছে গঙ্গাসাগরে। অন্যদিকে সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের আবেদন, চিরস্থায়ী ব্যবস্থা করা হোক এই নদী বাঁধের।”

    আরও পড়ুনঃক্ষমতার দম্ভ? মাথাভাঙায় পুলিশের সামনেই মহিলাকে বেধড়ক মার তৃণমূলের উপ-প্রধানের

    প্রশাসনের বক্তব্য

    পাশাপাশি এই বিষয় নিয়ে গঙ্গাসাগর (Gangasagar) বকখালি উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান সন্দীপ কুমার পাত্র জানিয়েছে, “ট্রাটাপট পদ্ধতির মাধ্যমে যে কাজ করা হয়েছিল তা খুব বেশি কাজে আসেনি তবে নতুন করে আবার প্রজেক্ট করা হচ্ছে। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Snakes: ঘরে মাটির কলসিতে রাখা কেউটে, গোখরো, চন্দ্রবোড়া! সাপের বিষ পাচারের হদিশ পূর্ব মেদিনীপুরে

    Snakes: ঘরে মাটির কলসিতে রাখা কেউটে, গোখরো, চন্দ্রবোড়া! সাপের বিষ পাচারের হদিশ পূর্ব মেদিনীপুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাপ (Snakes) এবং সাপের বিষ পাচারের কয়েক কোটি টাকার চোরাকারবারের খোঁজ মিলেছে তদন্তকারী অফিসারদের হাতে। পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুর ব্লকের গাজীপুর ও দামোদরপুর গ্রামের বেশকিছু বাড়িতে, জেলার বনবিভাগের বাজকুল রেঞ্জের অফিসারেরা হানা দিয়ে বিপুল পরিমাণ সাপের হদিশ পেয়েছেন। এই উদ্ধারের কাজে বিশেষ ভাবে সাহায্য করেছে জীববৈচিত্র সংরক্ষণ মঞ্চ নামে এক সংগঠন। এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    কোটি টাকার সাপ ও সাপের বিষ উদ্ধার (Snakes)!

    ঘরের মধ্যে মাটির কলসি, ট্রাঙ্ক ও ঝুপির মধ্যে রাখা অসংখ্য বিষধর সাপ! কেউটে, গোখরো, চন্দ্রবোড়া সব মিলিয়ে গোটা পঁচিশ হবে। ঘরেই সাপের খাবারের মধ্যে রাখা রয়েছে ল্যাটা মাছ, ব্যাঙ ইত্যাদি। এই সাপ উদ্ধারের ফলে কয়েক কোটি টাকার সাপ ও সাপের (Snakes) বিষ পাচারের বেআইনি কারবারের কথা উঠে এসেছে। একাধিক রাজ্যে এই পাচারের জাল ছড়িয়ে রয়েছে। এই ভাবে এই পাচার চক্র, অনেক দিন ধরে চলছিল এলাকায়। ইতিমধ্যে সাপের বিষ পাচারের সঙ্গে যুক্ত এক সাপুড়ে এবং তার সঙ্গীকে গ্রেফতার করে তমলুক আদালতে তোলা হয়েছে। বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, “ধৃতেরা হল জ্যোৎস্না রানি সিং (৬৫) ও সুকুমার বর (৫৫)। তাদের আপাতত জেল হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে বনদফতরের তরফ থেকে বলা হয়েছে, যাদের ধরা হয়েছে তারা আসলে চুনো পুঁটি। আসলে ওরা সাপ্লাই লাইন, তবে তাদের লিঙ্কম্যান কারা, সেই মাথাদের খুঁজে বের করতে হবে।” জীববৈচিত্র দলের সদস্য দেবগোপাল মণ্ডল বলেছেন, “ধৃতেরা এলাকায় বহু বছর ধরে বিষাক্ত সাপ ধরার কাজ করে থাকে। সাপের গতিবিধি তাদের নখদর্পণে। বেইনি কাজের সঙ্গে যুক্ত তারা।”

    আরও পড়ুনঃ মঙ্গলাহাটে প্রকাশ্যেই চলছে অবাধে ‘তোলাবাজি’, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    পঞ্চাশ বছর ধরে বিষের কাজে যুক্ত ধৃতরা

    ধৃতদের কাছ থেকে তদন্তকারী অফিসারেরা জানতে পেরেছেন, গত পঞ্চাশ বছর ধরে সাপের বিষ বের করার কাজ করছিলেন জ্যোৎস্না রানি সিং। সাপ ধরার পর তাদের দাঁত চেপে অতিরিক্ত বিষ বের করে নেওয়া হতো। মোটামুটি ১০-১০০মিলিলিটার বিষ একটি সাপের থেকে বের হয়। আবার চাপ বেশি দিলে দাঁত ভেঙেও যায়। তবে সাপ (Snakes) খেলা দেখানো সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ হলেও, এই এলাকায় অনেক দিন ধরে চলছিল এই খেলা। আর এই সব কিছুর আড়ালে চলছে বিষ পাচারের চক্র। বিষ ভেনম পাউডার করেই চালান দেওয়া হতো। একবার একটি সাপ থেকে বিষ বের করলে ফের দাঁতে বিষ তৈরি হতে সময় লাগে এক মাস। আবার বিষ বের করার সময় সাপের দাঁত ভেঙে গেলে, ভাঙা জায়গায় নতুন দাঁত গাজতে সময় লাগে সাত দিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: ক্ষমতার দম্ভ? মাথাভাঙায় পুলিশের সামনেই মহিলাকে বেধড়ক মার তৃণমূলের উপ-প্রধানের

    Cooch Behar: ক্ষমতার দম্ভ? মাথাভাঙায় পুলিশের সামনেই মহিলাকে বেধড়ক মার তৃণমূলের উপ-প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোপড়ার তৃণমূল নেতা জেসিবি, কামারহাটির জয়ন্ত সিংয়ের পর এবার কোচবিহারের (Cooch Behar) মাথাভাঙার তৃণমূলের উপ-প্রধান হাসিম আলির নাম প্রকাশ্যে এল। নিজের ক্ষমতার দাপট দেখাতে গিয়ে পুলিশের সামনেই এক মহিলাকে নৃশংশভাবে মারধর করার অভিযোগ উঠল। সব কিছু দেখেও পুলিশ নীরব দর্শক ছিল বলে অভিযোগ। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে মাথাভাঙার হাজরাহাটে। জখম মহিলাকে উদ্ধার করে মাথাভাঙা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Cooch Behar)

    জানা গিয়েছে, কোনও জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গন্ডগোল। তাতে ওই মহিলার নাম জড়িয়েছে। মহিলাকে উচিত শিক্ষা দিতে তৃণমূলের (Trinamool Congress) উপ-প্রধান পুলিশের সামনেই হামলা চালান। মাথাভাঙা (Cooch Behar) মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই আক্রান্ত মহিলা বলেন, আমি কোনও অন্যায় করলে তারজন্য পুলিশ প্রশাসন রয়েছে। তিনি তৃণমূলের উপ-প্রধান বলেই তাঁর বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পান না। এমনকী উপ প্রধান হাসিম আলি ও তাঁর ভাই মিলে আমাকে সকলের সামনে ব্যাপক মারধর করেছে। কেউ আমাকে বাঁচাতে আসেনি। সকলের সামনে আমাকে রাস্তায় ফেলে মারধর করেন ওই তৃণমূল নেতা। সেই সময়ে ঘটনাস্থলে ছিল মাথাভাঙা থানার পুলিশও। পুলিশের সামনেই চলে মারধর। তৃণমূল নেতা মারধর করছে বলে ভয়ে কেউ বাঁচাতে আসেনি। আমি হামলাকারীদের শাস্তি দাবি করছি। প্রকাশ্যে মারধর করার অভিযোগ ওঠায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    তৃণমূলের উপ-প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    যদিও তৃণমূলের (Trinamool Congress) উপ-প্রধান হাসিম আলির দাবি, ওই মহিলা স্থানীয় একটি কালী মন্দিরের পিছনের ফাঁকা জায়গা দখল করতে চেয়েছিলেন। তাতে বাধা দেওয়া হয়। এদিন অন্য একজনের দোকানে এসে ঝামেলা করাতে তাঁকে সেখান থেকে শুধু সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার বেশি কিছু হয়নি। এমনকী মারধর করার অভিযোগ ভিত্তিহীন। মিথ্যা করে আমার নাম জড়িয়ে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করছেন ওই মহিলা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nagerbazar: নাগেরবাজারে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ২২টি ইঞ্জিন

    Nagerbazar: নাগেরবাজারে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ২২টি ইঞ্জিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দমদমের নাগেরবাজার (Nagerbazar) সংলগ্ন মল রোড এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। একের পর এক কারখানা দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। স্থানীয়রা উদ্যোগী হয়ে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগালেও কোনও লাভ হয়নি। কারণ, একটি গোডাউনে দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুনের তীব্রতা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দমকলের বিশাল বাহিনী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।  

    কীভাবে আগুন লাগল? (Nagerbazar)

    নাগেরবাজার (Nagerbazar)১০ কাঠা জমির ওপর একাধিক কারখানা রয়েছে। কারখানার চারিদিকে পাঁচিল দেওয়া ছিল। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, একটি আইসক্রিম কারখানায় প্রথম আগুন লাগে। সেখান থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের এক হোসিয়ারি কারখানায়। পাশাপাশি দুটি কারখানায় দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটে নাগাদ আগুন লাগে। সকালের মধ্যে আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। যদিও খবর পেয়ে রাতেই দমকলের কয়েকটি ইঞ্জিন এসে কাজ শুরু করেছিল। কিন্তু, তাতে কাজের কাজ কিছু হয়নি। বরং, আগুন আশপাশের কারখানা,গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। পরে, দমকলের ই়়ঞ্জিনের সংখ্যা বাড়ানো হয়। সবমিলিয়ে ২২টি ইঞ্জিন একযোগে কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, বেলা ১১টা পর্যন্ত দমকল কর্মীরা আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে পারেননি। ভয়ঙ্কর আগুনের (Fire) তাপে কারখানা দুটির লোহার গ্রিলগুলি পর্যন্ত বেঁকে গিয়েছে। সেগুলি সরিয়ে আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। এখনও পর্যন্ত অবশ্য কারও হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    দমকল দেরিতে আসায় ক্ষোভ

    জানা গিয়েছে, হোসিয়ারি কারখানায় প্রচুর গেঞ্জি এবং অন্যান্য হোসিয়ারি পণ্য মজুত ছিল। সেগুলি থেকে আগুন আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে না পেরে দমকল কর্মীরা আপাতত জানলার বাইরে থেকে জল দিয়ে আগুন (Fire) নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন। দুটি কারখানাতেই প্রচুর শ্রমিক কাজ করতেন বলে জানা গিয়েছে। তবে, রাতে সেখানে কেউ ছিল কি না তা স্পষ্ট নয়। রাত থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে কীভাবে আগুন লাগল, সেই বিষয়টিও জানা  যায়নি। তবে, দমকলকর্মীদের প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লেগে থাকতে পারে। ঘটনাস্থলে দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু যান। তিনি ঘটনার তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। এদিকে, স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, দমকল আসতে অনেক দেরি করেছে। দমকল সময় মতো এলে, আগুন এতটা ছড়িয়ে পড়ত না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Burdwan: তোলাবাজিরই কি পরিণাম? বর্ধমানে যুবককে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুনে অভিযুক্ত তৃণমূ্লেরই কর্মী

    Burdwan: তোলাবাজিরই কি পরিণাম? বর্ধমানে যুবককে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুনে অভিযুক্ত তৃণমূ্লেরই কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বর্ধমানে এক যুবককে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল। আর তাতে নাম জড়ালো তৃণমূলের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত যুবকের নাম রবি পাশোয়ান(৩৪)। তাঁর বাড়ি বর্ধমান (Burdwan) শহরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদরঘাটের সুকান্তপল্লি এলাকায়। অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী শেখ ইনসান ওরফ গাবুর বাড়ি একই জায়গায়। ঘটনার পর থেকে সে উধাও। মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Burdwan)

    পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূল কর্মী (Trinamool Congress) গাবুর সঙ্গে থাকতেন রবি। শাসক দলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় সে তোলাবাজিও করত। মাঝে দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলেও বেশ কিছুদিন ধরে তাঁরা একসঙ্গে থাকতেন। রবি ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন। আর গাবুর এলাকায় (Burdwan) চায়ের দোকান রয়েছে। কোনও একটি বিষয় নিয়ে রবির সঙ্গে গাবুর বচসা হয়। এরপরই তাঁকে বাঁশ দিয়ে বেধড়ক পেটায় গাবু। গুরুতর জখম অবস্থায় রবিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন পরিবারের লোকজন থেকে শুরু করে পাড়া প্রতিবেশীরা। মৃতের স্ত্রী রাধা পাশোয়ান বলেন, আমার স্বামীকে গাবু বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধর করে। তাঁর ঘাড়ে ও পেটে আঘাত লাগে। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্বামীর মৃত্যু হয়। আমরা অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। মৃতের দাদা প্রেমনাথ পাশোয়ান বলেন, গাবু সব সময়ে অসামাজিক কাজকর্ম ও তোলাবাজি করত। আর তৃণমূল করত বলে কেউ কথা বলার সাহস পেত না। ভাই পরিবারে একমাত্র রোজগার করত। ও চলে যাওয়ার পর সংসার কী করে চলবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। আমরা চাই, গাবুর শাস্তি হোক।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের (Trinamool Congress) মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, কে কি রাজনৈতিক দল করে সেটা কোনও বিষয় নয়। আইনে অনুযায়ী পুলিশ প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। পুলিশ তদন্ত করে দেখুক। অপরাধী শাস্তি পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: দিল্লিতে শাহ-শুভেন্দু বৈঠক, রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে নালিশ বিরোধী দলনেতার

    Suvendu Adhikari: দিল্লিতে শাহ-শুভেন্দু বৈঠক, রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে নালিশ বিরোধী দলনেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের ফলাফল ঘোষণার পরে প্রথমবারের জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবারই অমিত শাহের দিল্লির বাসভবনে দুই নেতার মধ্যে ৪৫ মিনিট কথা হয় বলে জানা গিয়েছে। শুভেন্দু অধিকারী নিজের এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে জানিয়েছেন, রাজ্যের চোপড়াকাণ্ড, কামারহাটিকাণ্ড নিয়ে অমিত শাহকে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি রাজ্যের যে সমস্ত জায়গায় গণপিটুনির ঘটনা সামনে এসেছে, সেগুলির ভিডিও ফুটেজ অমিত শাহের হাতে তুলে দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস নিয়ে অমিত শাহ খোঁজখবর নিয়েছেন

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) জানিয়েছেন, ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস নিয়ে অমিত শাহ অনেক খোঁজখবর নিয়েছেন। আক্রান্তদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সাহায্য করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর পাশাপাশি নন্দীগ্রামের বিধায়ক জানিয়েছেন, কোচবিহারে বিজেপির সংখ্যালঘু মহিলা কর্মীকে নির্যাতন করার ভিডিও তিনি তুলে দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে। বিরোধী দলনেতার দাবি, আড়িয়াদহকাণ্ডের ভিডিওটিও তিনি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে।

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি প্রত্যেকটি অভিযোগই অমিত শাহ মন দিয়ে শুনেছেন 

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও জানিয়েছেন, চোপড়ার জেসিবি থেকে কামারহাটির তৃণমূল ঘনিষ্ঠ জয়ন্ত সিং- এঁদের সম্পর্কে তিনি ওয়াকিবহাল করেছেন অমিত শাহকে। শুভেন্দু অধিকারীর দাবি প্রত্যেকটি অভিযোগই অমিত শাহ মন দিয়ে শুনেছেন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে সম্পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি। রাজ্যে যে আইনের শাসন নেই- এ নিয়ে বারবারই সরব হতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের বিজেপি নেতাদের। এবার সেই একই দাবি নিয়ে বিরোধী দলনেতা পৌঁছে গেলেন দিল্লিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দরবারে। চার কেন্দ্রে উপনির্বাচন মেটার পরে রাজ্যের ইস্যুগুলি নিয়ে আন্দোলনে নামা হবে বলে আগেই বিজেপির তরফে জানিয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। তার ঠিক আগে শাহ-শুভেন্দু বৈঠক সম্পন্ন হল। রাজ্যে কী ধরনের আন্দোলন করা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়ে থাকতে পারে বলে বিজেপির অনেকে মনে করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Limca Book Of Records: নাক দিয়ে মাউথ অর্গান বাজিয়ে বাজিমাত চয়নের, ঝুলিতে ‘লিমকা বুক অফ রেকর্ডস’

    Limca Book Of Records: নাক দিয়ে মাউথ অর্গান বাজিয়ে বাজিমাত চয়নের, ঝুলিতে ‘লিমকা বুক অফ রেকর্ডস’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ নয়, নাক দিয়ে মাউথ অর্গান বাজিয়ে তাক লাগিয়েছেন পূর্ব মেদিনীপরে মহিষাদলের (Mahishadal) বাসিন্দা চয়ন চক্রবর্তী। নাম তুলে নিয়েছেন লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে (Limca Book Of Records)। তাঁর এই কর্মকাণ্ড দেখে প্রতিবেশীরাও তাঁকে কুর্ণিশ জানিয়েছেন। আর প্রতিবেশীদের প্রশংসা পেয়ে চয়নবাবুও আপ্লুত। তিনি অনুশীলন আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর ছাত্রছাত্রীর সংখ্যাও প্রচুর।

    নাক দিয়ে একটানা ১২ ঘণ্টা মাউথ অর্গান বাজিয়ে রেকর্ড! (Limca Book Of Records)

    প্রায় ২৫ বছর ধরে মাউথ অর্গান বাজাচ্ছেন চয়নবাবু। ১৯৯৯ সালে বাজনায় হাতেখড়ি। ১৩-১৪ বছর বয়সেই হাতে তুলে নেন মাউথ অর্গান। তারপর থেকে এই মাউথ অর্গানকেই করে নেন সঙ্গী । হাওড়ায় শৈবাল সেন নামে এক ব্যক্তির কাছে শুরু হয় তাঁর শিক্ষা। তারপর থেকে লাগাতার চলেছে বাজনা। সঙ্গীতের প্রতি চয়নের আগ্রহ দেখে, বাড়ির সদস্যরাও বারেবারেই উৎসাহিত করেছেন তাঁকে। শিক্ষা ও অনুশীলন বেশ ভালোই চলছিল। চয়নবাবু বলেন, নাক দিয়ে বাজানো যায় কি না তা দেখার জন্য একবার চেষ্টা করি। কিন্তু, পারি না। এরপর মনে জেদ চেপে ধরে। নাক দিয়ে মাউথ অর্গান বাজাবো বলে মনস্থির করি। এরপর শুরু হয় অনুশীলন। দীর্ঘ অনুশীলনের পর রপ্ত করে ফেলি। আর এখন অনায়াসেই নাক দিয়ে মাউথ অর্গান বাজাতে পারি। পরে, লিমকা বুক অফ রেকর্ডসের বিষয়টি জানতে পারি। সেই মতো লিমকা বুক অফ রেকর্ডস (Limca Book Of Records) কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করি। একদিন একটানা ১২ ঘণ্টা বাজিয়ে রেকর্ড গড়েছি। এই রেকর্ড আমার মনে অনেকটাই সাহস জুগিয়েছে।

    আরও পড়ুন: শীতলকুচিতে তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া হল বোমা! রক্তাক্ত বিজেপি কর্মীর দুই মেয়ে

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    বর্তমানে মহিষাদল (Mahishadal) এলাকায় মাউথ অর্গান শিল্পী হিসেবে যথেষ্টই পরিচিত চয়ন চক্রবর্তী। বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠানও করেন। অনুষ্ঠানে মূলত মুখ দিয়ে মাউথ অর্গান বাজালেও, শ্রোতা ও দর্শকদের অনুরোধ রাখতে নাক দিয়েও বাজিয়ে শোনাতে হয়। পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের মাউথ অর্গানের শিক্ষাও দেন চয়ন। এক্ষেত্রে শুধু স্থানীয় স্তরেই নয়, দেশের বিভিন্ন রাজ্য, এমনকী বিদেশেও প্রচুর ছাত্র ছাত্রী রয়েছে তাঁর। প্রতিদিনই অনলাইনে চলে ক্লাস। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, নাক দিয়ে অত সুন্দর মাউথ অর্গান বাজাতে আমরা কাউকে দেখিনি। চয়নের জন্য আমাদের গর্ব হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kamarhati: পুরসভার অনুমতি ছাড়াই জমি দখল করে অট্টালিকা! জয়ন্তর আরও কীর্তি প্রকাশ্যে

    Kamarhati: পুরসভার অনুমতি ছাড়াই জমি দখল করে অট্টালিকা! জয়ন্তর আরও কীর্তি প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কামারহাটি (Kamarhati) পুরসভার আড়িয়াদহে রাজত্ব চালাত জয়ন্ত সিং। তাঁর মুখের ওপর কথা বলার সাহস পর্যন্ত কারও ছিল না। ক্লাবে নিয়ে এসে নৃশংস অত্যাচার করার পাশাপাশি জমি দখলও করত জয়ন্তর বাহিনী। এমনকী নিজেও একটি জমি দখল করে অট্টালিকা তৈরি করছিল। পুরসভার অনুমতি নেওয়ার পর্যন্ত প্রয়োজন বোধ করেননি। আর জয়ন্তকে ঘাঁটানোর সাহস দেখাননি কেউ। জয়ন্ত গ্রেফতার হতেই তাঁর বেআইনি অট্টালিকা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    জমি দখল করে অট্টালিকা (Kamarhati)

    জানা গিয়েছে, শাসকদলের মদতেই নাকি অন্যের জমি (Kamarhati) রাতারাতি দখল করে সেখানে নির্মাণ কাজ শুরু করেন জয়ন্ত সিং। বছর খানেকের মধ্যেই সেই বিলাসবহুল বাড়ির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। বাড়ির প্রতিটি কোণ বিদেশি মার্বেল এবং কাঁচ দিয়ে মোড়া। রয়েছে দুষ্প্রাপ্য পাথরও। চোখ ধাঁধানো তিনতলা এই বাড়িতে কী নেই! দামি টিভি, ফ্রিজ, এসি থেকে আমোদ-প্রমোদের সমস্ত উপকরণই রয়েছে। আছে কয়েক লক্ষ টাকার মাহিন্দ্রা থর-এর মতো গাড়িও। ইতিমধ্যে বাইরের অংশে সিসিটিভি বসানো হয়ে গেলেও ভিতরে এখনও চলছে কাজ।

    আরও পড়ুন: শীতলকুচিতে তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া হল বোমা! রক্তাক্ত বিজেপি কর্মীর দুই মেয়ে

    তৃণমূল নেতার বাড়ি ভাঙচুর করে জয়ন্তর বাহিনী

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগেও বাড়ি তৈরির জায়গাটি (Kamarhati) ছিল জঙ্গলে ভরা। তারপর গত বছর সেখানে অট্টালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়। একবছরের মধ্যেই নাকি বাড়িটি তৈরি হয়ে যায়। তবে এই বাড়ি তৈরি নিয়েও একাধিক অভিযোগ উঠেছে। পুকুরের অনেকটা অংশ বুজিয়ে বাড়ি তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বাড়ি তৈরির কোনও বৈধ অনুমতিও পুরসভার থেকে নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। তৃণমূলের (Trinamool Congress) প্রাক্তন কাউন্সিলর সুবীর বসু বলেন, বেআইনি নির্মাণ করছিল। বিষয়টি আমি মুখ্যমন্ত্রীকে জানাব বলেছিলাম। জয়ন্তর বাহিনী আমার বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছিল। আসলে ওর মাথায় (Trinamool Congress) কারও হাত ছিল বলেই ওর এত সাহস বেড়ে গিয়েছিল। কেউ ওর ভয়ে কথা বলার সাহস দেখাতো না। ফলে, পুরসভার অনুমতি ছাড়াই রমরমিয়ে সে অট্টালিকা তৈরি করছিল।

    জয়ন্তর আরও এক শাগরেদ গ্রেফতার

    জয়ন্ত কাণ্ডে ইতিমধ্যেই ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এবার বেলঘরিয়ার আড়িয়াদহে একটি ক্লাবের ভিতরে এক কিশোরকে বিবস্ত্র করে সাঁড়াশি দিয়ে যৌনাঙ্গ টেনে ধরার ঘটনা ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল বেলঘরিয়া থানার পুলিশ। ধৃতের নাম প্রসেনজিৎ দাস ওরফে লাল্টু। বুধবার রাতে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে। বৃহস্পতিবার তাকে বারাকপুর মহাকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। উল্লেখ্য, আড়িয়াদহ তালতলা স্পোর্টিং ক্লাবের কিশোরের ওপর যে নির্মম অত্যাচারের ভিডিও সামনে এসেছে তাতে এই লাল্টুকেই দেখা গিয়েছিল সাঁড়াশি দিয়ে ওই কিশোরের যৌনাঙ্গ টেনে ধরতে। লাল্টু জয়ন্ত ওরফে জায়ান্ট সিংয়ের শাগরেদ বলেই জানা গিয়েছে। তবে তার সঙ্গে সেসময় আর কারা কারা উপস্থিত ছিল এবং তাদের ভূমিকা কি ছিল সেদিকটিও পুলিশ ধৃতকে জেরা করে জানার চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: ৫০ লক্ষ টাকা তোলা না পেয়ে মালদায় বেসরকারি বিএড কলেজে তালা! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    Malda: ৫০ লক্ষ টাকা তোলা না পেয়ে মালদায় বেসরকারি বিএড কলেজে তালা! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতার দাদাগিরিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মালদার (Malda) বেসরকারি বিএড কলেজের মালিক। তৃণমূল নেতা নিজের দাপট দেখাতে বিএড কলেজে তালাও ঝুলিয়েছেন। যদিও পরে পুলিশ প্রশাসনকে বলার পর কলেজ গেটে তালা খোলা হয়। তবে, তৃণমূল নেতার কারণে চরম আতঙ্কে রয়েছেন বিএড কলেজের মালিক।

    ৫০ লক্ষ টাকা তোলা দাবি তৃণমূল নেতার (Malda)

    জানা গিয়েছে, তোলার টাকা না পেয়ে এক বেসরকারি বিএড কলেজের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে মালদা (Malda) জেলার মোথাবাড়ি বিধানসভার সংখ্যালঘু সেলের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা নাসির আহমেদ ওরফে ভাস্করের বিরুদ্ধে। বিএড কলেজের মালিক মাজেদ আলি বলেন, তৃণমূল নেতা নাসির আহমেদ আমার কাছে ৫০লক্ষ টাকা তোলা চান। আমি তা দিতে অস্বীকার করায় এই মাসের এক তারিখে ওই নেতার নেতৃত্বে আমার ওপর হামলা চালানো হয়। আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেন। বিষয়টি গুরুত্ব দিইনি। এবার মালদা থানায় মাধাইপুর এলাকায় অবস্থিত আমার বিএড কলেজে ভাঙচুর করে এবং  গেটে তালা মেরে দেয়। এরপর আমি পুলিশের দারস্থ হই। গেটের তালা ভেঙে বিএড কলেজটি দখলমুক্ত করি। তবে, ঘটনার পর চরম আতঙ্কে রয়েছি। যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে বারংবার ফোন করা হয়। কিন্তু, ফোনে তাঁকে পাওয়া যায়নি। ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মালদা জেলার পুলিশ প্রশাসন।

    আরও পড়ুন: শীতলকুচিতে তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া হল বোমা! রক্তাক্ত বিজেপি কর্মীর দুই মেয়ে

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, বাংলাজুড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে (Trinamool Congress) নেতারা এমন দাদাগিরি করে চলেছে। কল কারখানা থেকে যে কোনও প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে হুমকি দিয়ে তোলাবাজি করা তৃণমূল কংগ্রেসের এখন রেওয়াজ। আমরা দোষীর শাস্তি দাবি করছি। তৃণমূল কংগ্রেসের (Trinamool Congress) মালদা জেলার মুখপাত্র আশিস কুণ্ডু বলেন, দল এমন তোলাবাজি বা দাদাগিরি করার অনুমতি দেয় না। কেউ যদি দলের নাম করে এই সব করে তবে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। দল কোন হস্তক্ষেপ করবে না।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share