Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Bagda: নাইনএমএম পিস্তল হাতে তৃণমূল কর্মী? ছবি ফাঁস করে গ্রেফতারের দাবি বিজেপির

    Bagda: নাইনএমএম পিস্তল হাতে তৃণমূল কর্মী? ছবি ফাঁস করে গ্রেফতারের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাইনএমএম পিস্তল হাতে এক যুবকের ছবি আনল বিজেপি। বাগদায় (Bagda) উপনির্বাচনের দিনে কার্যত এই তৃণমূল (TMC) নেতা বন্দুক হাতে নিয়ে দাপিয়ে বেরিয়েছেন। যদিও এই মারাত্মক অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ এখনও কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। ইতিমধ্যে সামজিক মাধ্যমে এই ছবি ব্যাপক ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

    কেন পুলিশ গ্রেফতার করেনি (Bagda)?

    গত বুধবার ১০ জুলাই, বাগদা (Bagda) উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ পর্ব ছিল। এই দিনে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্যের কথা সংবাদ মাধ্যমে শিরোনাম হয়ে উঠেছিল। বিজেপি বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি দেবদাস মণ্ডল বলেছেন, “পিস্তল হাতে এই ব্যক্তি তৃণমূল কর্মী। এই উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থীর উপর হামলা হয়েছিল। ১৮৬, ১৮৭, ১৮৮ এবং মালিপোঁতা পঞ্চায়েতে হামলা হয়েছে। এই লোকটি পিস্তল নিয়ে দাপিয়ে বেরিয়েছে। আমরা কোন রাজ্যে বসবাস করছি? পুলিশকে তথ্য দিয়ে অভিযোগ করলেও কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। গ্রেফতার পর্যন্ত করা হয়নি।” আবার বিজেপি নেতা রাহুল সিন্‌হা বলেছেন, “তৃণমূল নেতারা আইনের কথা বলে দুষ্কৃতীদের উস্কানি দিচ্ছেন। দোষীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে শাসক দল।”

    সরকারি রিভলভার কীভাবে বাইর পৌঁছচ্ছে?

    অবসর প্রাপ্ত পুলিশ কর্তা অরিন্দম আচার্য এই বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, “এই পিস্তল (Bagda) কারা বিক্রি করছে, আর কারাই বা বাইরে সরবরাহ করেছে, তা নম্বর দেখেই খুব সহজেই চিহ্নিত করা যায়। এই সব বিষয়ে সঠিক ভাবে তদন্ত না হলে আগামীদিনে আরও ভয়ঙ্কর অবস্থা নেবে। সরকারি রিভলভার কীভাবে বাইরে পৌঁছচ্ছে?”

    আরও পড়ুনঃ সিকিম যাওয়ার পথে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক! বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ, বিপাকে পর্যটকরা

    নির্বাচন একেবারে শান্তিপূর্ণ হয়েছে

    তৃণমূলের জেলা (Bagda) সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস বলেছেন, “এই নির্বাচন একেবারে শান্তিপূর্ণ হয়েছে। মানুষ উৎসবের মেজাজে ভোট দিয়েছেন। আমরা বিপুল সংখ্যক ভোটে জয়ী হব বলে, বিজেপি কুৎসা ছড়ানোর চেষ্টা করছে। বিজেপি সমাজ বিরোধীদের আশ্রয় দিয়ে থাকে। দুই একজন সমাজ বিরোধীদের ছবি প্রকাশ করে কার্যত নিজেদের মুখ ঢাকতে চেষ্টা করছে। কিন্তু এই ভাবে কাজ হবে না। মানুষ আমাদের পাশে রয়েছেন।” আবার তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেছেন, “ভোটের দিনে এমন ঘটনা ঘটলে কেন্দ্রীয় বাহিনী কী করছিল? নির্বাচন কমিশনই কোথায় ছিল? দেবদাসবাবু কেন বাহিনীকে ডেকে ধরিয়ে দিলেন না।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: সিকিম যাওয়ার পথে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক! বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ, বিপাকে পর্যটকরা

    Sikkim: সিকিম যাওয়ার পথে বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক! বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ, বিপাকে পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিম (Sikkim) যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে গেল, সড়ক পথ কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যে খারাপ আবহাওয়ার কারণে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন পর্যটকরা। উত্তরবঙ্গে টানা বৃষ্টি চলেছে। প্রবল বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক (National highway 10)। ইতিমধ্যে কালিম্পং, সিকিম যেতে ব্যাপক সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় মানুষ। আর তার সরাসরি প্রভাব পড়েছে স্থানীয় পর্যটন ব্যবসার উপর। যদিও মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    কালিম্পং জেলা প্রশাসনের বক্তব্য(Sikkim)

    কালিম্পং জেলা প্রশাসন থেকে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত এই রাস্তা বন্ধ থাকবে। পূর্ত দফতর এই সড়কের মেরামতি করবে। বিকল্প পথ হিসেবে মনসং হয়ে রংপো লাভা রোড খোলা থাকছে। সেখান দিয়েই চলাচল করছে গাড়ি। লাভা হয়ে কালিম্পং শিলিগুড়ির রাস্তায় খোলা থাকছে। যদিও এতদিন আলগাড়া লাভা হয়ে ঘুরপথে সিকিমে (Sikkim) যাওয়া হচ্ছিল। এই পথ গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তাই সিকিম সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

    তিস্তার একাংশ নদীর জলে ভেসে গিয়েছে

    টানা ভারী বর্ষণের ফলে পাহাড়ের একাধিক জায়গায় ধস নামতে শুরু করেছে। শ্বেতী ঝোড়া থেকে চিত্রে, সেলফি দাড়ার কাছে বিশাল ধসের ফলে রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়েছে। কিন্তু দার্জিলিং থেকে সিকিম (Sikkim) যাওয়ার পথ খোলা রয়েছে। আবার পাবনু হয়ে কালিম্পং, শিলিগুড়ির রাস্তা খোলা আছে। এই পথে পৌঁছানো যাবে সিকিম। তবে যেতে সময় লাগবে ৭ ঘণ্টা। যেতে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হবে। এই ভূমি ধসের ফলে এখন কবে ১০ নম্বর সড়ক (National highway 10) খোলে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তিস্তার একাংশ নদীর জলে ভেসে গিয়েছে। সেবক থেকে তিস্তাবাজার যাওয়ার পথে বেশ কিছু এলাকার জাতীয় সড়কের অংশ জলের তলায় তলিয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ কপিল মুনির আশ্রমের রাস্তায় ধস! কোটি কোটি টাকা কি জলে? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    আবহাওয়া দফতরের বক্তব্য

    এদিকে আবহাওয়া দফতর থেকে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের তীব্র সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরের পাঁচ জেলায় হবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাত। শনিবার দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়িতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে নদীগুলির জলস্তর যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, ঠিক তেমনি জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নিচু জায়গাগুলি ইতি মধ্যে বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: ভাঙা খাটে দড়ি দিয়ে বাঁধা আশি বছরের বৃদ্ধ, গুণধর ছেলেদের কীর্তি দেখে সকলে থ

    Durgapur: ভাঙা খাটে দড়ি দিয়ে বাঁধা আশি বছরের বৃদ্ধ, গুণধর ছেলেদের কীর্তি দেখে সকলে থ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন ছেলে। একজন দুর্গাপুর (Durgapur) ইস্পাত কারখানার কর্মী। বাকি দুজন বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। তা সত্বেও আশি বছরের বৃদ্ধ বাবাকে খাটে দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলে রাখা হয়েছে ডিএসপির (DSP) পরিত্যক্ত আবাসনে। তাঁকে জল দেওয়ার কেউ নেই। শুক্রবার চরম অমানবিক ছবি ধরা পড়ল দুর্গাপুরের ডিএসপি টাউনশিপের বি-জোনের জয়দেব এলাকায়।

    পরিত্যক্ত আবাসনে ঢুকে স্বাস্থ্যকর্মীরা থ! (Durgapur)

    শুক্রবার সকালে ওই এলাকায় দুর্গাপুর পুরসভার স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেউ ডেঙ্গি আক্রান্ত কি না তা দেখার জন্য সার্ভে করছিলেন। হঠাৎ তাঁরা ডিএসপি’র (Durgapur) একটি পরিত্যক্ত আবাসনের ভিতর থেকে গোঙানির শব্দ শুনতে পান। তাঁরা ভিতরে ঢুকে দেখেন, একটি ভাঙা খাটে হাত, পায়ে দড়ি বাঁধা অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এক বৃদ্ধ। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, বৃদ্ধের নাম মাগারাম ঘোষ। তিনি অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের কর্মী ছিলেন। স্বাস্থ্যকর্মীরা মাগারাম ঘোষের হাত-পায়ের দড়ি খুলে তাঁকে নিয়ে যান দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে। গুণধর ছেলের কীর্তি দেখে হতবাক। পরিত্যক্ত ঘরের ভিতেরে বৃদ্ধকে অসহায়র মতো দড়ি বাঁধা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে সকলেই হতবাক হয়ে যান।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    কী বললেন গুণধর ছেলে?

    বড় ছেলে দয়াময় অবশ্য নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মানতে চাননি। তিনি বলেন, “বাবা বরাবর এখানেই থাকতেন। সেই জন্য এখানেই রাখা হয়েছে তাঁকে। বাবা অসুস্থ। যাতে বিছানা থেকে তিনি না পড়ে যান, সেই জন্য দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। আমি নিয়মিত আসি। বাবার দেখভাল করি। আমাদের আর্থিক অবস্থা খারাপ। তাই বাবার আবাসন (DSP) ভাড়া দেওয়া হয়েছে। বাবাকে দখল করা আবাসনে রাখা হয়েছে। অমানবিক কিছু ঘটেনি।”

    কী বললেন প্রাক্তন কাউন্সিলর?

    প্রাক্তন কাউন্সিলর মণি দাশগুপ্ত বলেন,”এমন নির্মম ঘটনা আগে কোনওদিন দেখিনি। মাগারামবাবু এলাকায় খুব ভালো মানুষ হিসাবে পরিচিত। কিন্তু, তাঁর ছেলেরা যে এরকম করতে পারেন তা কেউ কল্পনা করতে পারছেন না। আমি পুলিশকে জানিয়েছি। প্রয়োজনে ছেলেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করব। এই ধরণের ঘটনা যাতে সমাজে না ঘটে সে বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dholahat Death Case: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    Dholahat Death Case: জামিন পাইয়ে দিতেও ঘুষ চেয়েছিল পুলিশ! ঢোলাহাটকাণ্ডে অভিযোগ মৃতের পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক ঘটনায় মুখ পুড়ছে রাজ্য পুলিশ- প্রশাসনের। ঢোলাহাটে যুবকের মৃত্যু (Dholahat Death Case) ঘিরে এমনিতেই অভিযোগের আঙুল পুলিশের দিকে। এ বার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা চলাকালীন (Calcutta HighCourt) ‘জামিন পাইয়ে দেওয়ার শর্ত’ হিসেবেও পুলিশের বিরুদ্ধে পৌনে দু’লক্ষ টাকা ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ করল মৃত যুবকের পরিবার। 

    আগে কী ঘটেছিল? (Dholahat Death Case)   

    ঘটনার সূত্রপাত গত ৩০ জুন। ওইদিন ঢোলাহাটের ঘাটমুকুলতলা এলাকায় একটি চুরির ঘটনা ঘটে। এরপর আবু সিদ্দিক হালদার (২২) নামে এক যুবককে চোর সন্দেহে থানায় ধরে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। কিন্তু বাড়ি ফেরার পরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে প্রথমে মথুরাপুর ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। একের পর এক হাসপাতাল ঘুরে চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় তাঁকে। কিন্তু সেখানেও চিকিৎসকরা সাড়া না দেওয়ায়, তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কসার্কাসের বেসরকারি হাসপাতালে। আর সেখানেই গত সোমবার রাতে মৃত্যু হয় যুবকের। এরপরই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

    ঠিক কী অভিযোগ মৃতের পরিবারের? 

    মৃতের পরিবারের দাবি, ঢোলাহাট থানার আইসি ওই যুবককে জামিন পাইয়ে দেওয়ার জন্য পৌনে দু’লক্ষ টাকা দাবি করেছিলেন। থানায় আবুকে বেদম মারধরের পাশাপাশি বিদ্যুতের শক দেওয়া হয়েছিল বলেও তাদের অভিযোগ। পরিবারের তরফে আরও জানানো হয়, ৪ জুলাই জামিন পাওয়ার পরে আবুর শরীরে আঘাতের দাগ ছিল। বাড়ি ফেরার পর তিনি আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। একাধিক হাসপাতাল ঘুরে শেষে কলকাতার একটি নার্সিংহোমে মারা যান (Dholahat Death Case) আবু।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে ভারতীয় পরিচারিকার শ্লীলতাহানির চেষ্টায় অভিযুক্ত পাকিস্তানি কুক 

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ 

    এ দিন কোর্টে (Calcutta HighCourt) পুলিশের বিরুদ্ধে মৃত্যুর ঘটনা (Dholahat Death Case) আড়াল করার অভিযোগও করেছেন আবুর পরিবারের আইনজীবী। তাঁর বক্তব্য, পুলিশ আবুর দেহের ময়নাতদন্তের কথা পরিবারকে জানায়নি। ডাক্তারের রিপোর্টও দেওয়া হয়নি। কেন এই ‘অতি সক্রিয়তা’, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। যদিও এ প্রসঙ্গে রাজ্যের দাবি, জন্ডিস এবং রক্তে ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিনের উচ্চমাত্রাই ওই যুবকের মৃত্যুর কারণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISKCON: ইসকনে জগন্নাথদেবকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, কাঁঠালসহ ৫৬ ভোগ নিবেদন, ভক্তদের ঢল

    ISKCON: ইসকনে জগন্নাথদেবকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, কাঁঠালসহ ৫৬ ভোগ নিবেদন, ভক্তদের ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার রাজাপুর থেকে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে (ISKCON) এসেছেন জগন্নাথ-বলদেব-সুভদ্রা। ইসকনে জগন্নাথ দেবের ৫৬ ভোগের সঙ্গে রয়েছে বিভিন্ন অনুষ্ঠান। তা দেখতে হাজির হয়েছেন দেশ-বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত। দিন কয়েক আগেই হয়ে গেল রথযাত্রা উৎসব। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মহাসমারোহে পালিত হয়েছে এই উৎসব। রথযাত্রার দিন নদিয়ার মায়াপুর ইসকন মন্দিরে রাজাপুর থেকে নিয়ে আসা হয়েছে বলদেব, সুভদ্রা ও জগন্নাথ দেবকে। মায়াপুরের ইসকন মন্দিরকে জগন্নাথদেবের অস্থায়ী মাসি বাড়ি হিসেবে ধরা হয়। উল্টোরথের আগে পর্যন্ত মায়াপুর (Mayapur) ইসকন মন্দিরে জগন্নাথদেবের জাঁকজমকভাবে পুজো চলে।

    জগন্নাথদেবের আটটি শ্লোকে আরতি ইসকন মন্দিরে (ISKCON)

    ইসকন মন্দিরের (ISKCON) ভিতরেই সাজানো হয়েছে জগন্নাথ দেবের মণ্ডপ। ভোর সাড়ে চারটের নাগাদ শুরু হয় মঙ্গলারতি। এরপর প্রতিদিন দুপুর সাড়ে বারোটায় ৫৬ ভোগ দেওয়া হয় জগন্নাথদেবের সামনে। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ধরনের খাবার রাখা হয় বিগ্রহের সামনে। তার মধ্যে থাকে পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, ডোনাট আরও রকমারি খাদ্য। দেশ-বিদেশের বহু ভক্তরা প্রতিনিয়ত আসছেন জগন্নাথদেবকে দর্শন করতে। জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা মহারানি সোনার আবরণে সজ্জিত হন। উল্টো রথের আগে পর্যন্ত প্রতিদিনই চলবে মঙ্গলারতি ও ৫৬ ভোগ আরতি। এছাড়াও প্রতিদিন জগন্নাথদেবের আটটি শ্লোকে আরতি হয় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    কী বললেন ইসকন মন্দিরের জনসংযোগ আধিকারিক?

    এ বিষয়ে মায়াপুর (Mayapur) ইসকন (ISKCON) মন্দিরের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস বলেন, ৭ জুলাই রথের দিন বলরাম, সুভদ্রা এবং বলদেবকে তাঁদের অস্থায়ী মাসি বাড়ি মায়াপুর ইসকনের নিয়ে আসা হয়েছে। আবার সাত দিন পর উল্টো রথের দিন তাঁরা নিজের বাড়িতে রওনা হবেন। এই সাতদিন মায়াপুর ইসকনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সঙ্গে জগন্নাথদেবকে ৫৬ ভোগ প্রদান করা হয়। যেহেতু জগন্নাথদেব খাদ্য রসিক ছিলেন, সেই কারণে তাঁর পছন্দের খাবার যেমন কেক, লাড্ডু থেকে শুরু করে পাস্তা এবং প্রিয় ফল কাঁঠাল ভোগ দেওয়া হয়। দেশ-বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত এই জগন্নাথদেবের ছাপানো ভোগ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এবং প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার মানুষকে জগন্নাথদেবের প্রসাদ বিতরণ করা হয়। এই জগন্নাথদেবের প্রসাদ গ্রহণ করার জন্য সকল ভক্তদের কাছে অনুরোধ রাখছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gangasagar: কপিল মুনির আশ্রমের রাস্তায় ধস! কোটি কোটি টাকা কি জলে? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    Gangasagar: কপিল মুনির আশ্রমের রাস্তায় ধস! কোটি কোটি টাকা কি জলে? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ ভাঙনের কবলে অন্যতম বাংলার তীর্থ পর্যটন কেন্দ্র গঙ্গাসাগর (Gangasagar)। অমাবস্যার কোটালের জেরে কপিলমুনির মন্দির (Kapil Muni Ashram) সংলগ্ন ঢালাই রাস্তা ভেঙে পড়ল। গঙ্গাসাগর সমুদ্র পাড়েও দেখা দিয়েছে বড়সড়ো ধস! বিজেপির অবশ্য অভিযোগ, তৃণমূল সরকার বছর বছর কোটি কোটি টাকা খরচ করে রাস্তা নির্মাণ করলেও, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সেই রাস্তা ভেঙে পড়ছে। খরচের টাকা সব কি জলে? বিজপির দাবি, তৃণমূলের নেতার কাটমানি খেয়ে সরকারি টাকা লুট করছে। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    দুই থেকে পাঁচ নম্বর স্নান ঘাটের রাস্তা বেহাল (Gangasagar)

    সমুদ্রের জলের স্রোতে ভেঙে গেল গঙ্গাসাগর (Gangasagar) মন্দির সংলগ্ন ঢালাই রাস্তা। একদিকে অমাবস্যার কোটাল, তারপর দ্বিতীয়া ও তৃতীয়ায় ধীরে ধীরে বাড়ছে সমুদ্রের জল। উত্তাল হয়ে পড়েছে গঙ্গাসাগরের সমুদ্র। সমুদ্রের জলের ধাক্কা লাগছে সমুদ্রের পাশে থাকা কংক্রিটের ঢালাই রাস্তাতেও। কপিলমুনির আশ্রমের (Kapil Muni Ashram) সামনে দুই থেকে পাঁচ নম্বর স্নান ঘাটের রাস্তা বেহাল অবস্থা। অমাবস্যার কোটালে সমুদ্রের জলের ধাক্কায় ভেঙে পড়ল চার নম্বর সান ঘাটের ঢালাই রাস্তা। ইতিমধ্যে ভগ্ন এলাকার রাস্তাকে বেরিকেট করে ঘিরে দিয়েছে প্রশাসন। আতঙ্কিত ব্যবসায়ী থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা।

    বিজেপির অভিযোগ

    এই বিষয় নিয়ে মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির কনভেনার অরুণাভ দাস বলেছেন, “তৃণমূলের উন্নয়নের পথে কপিলমুনির আশ্রম (Gangasagar) এখন বিপন্ন হওয়ার পথে। ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে পাইলট প্রজেক্ট করা হয়েছিল কাজ, কিন্তু তার সবটাই কাটমানিতে চলে গিয়েছে। মাত্র তিন মাসের মধ্যে ভেঙে সব তলিয়ে যেতে বসেছে। আগামী দিনে কপিল মুনির মন্দিরও সমুদ্র গর্ভে চলে যাবে। যেখানে গঙ্গাসাগর থেকেই সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী পেয়েছে, সেখানে এমন হাল সত্যি লজ্জার বিষয়। অবিলম্বে মন্ত্রীর পদত্যাগ চাই।”

    কোটি টাকার বাঁধ নির্মাণ করা হলেও নজর নেই

    স্থানীয় বাসিন্দা দিব্যেন্দু খাটুই অভিযোগ করে বলেছেন, “গঙ্গাসাগর (Gangasagar) মেলার সময় কয়েক কোটি টাকা খরচে অস্থায়ী নদী বাঁধ নির্মাণ করা হলেও, সারা বছর ফিরেও তাকানো হয় না এই গঙ্গাসাগরের দিকে। আর যার ফলে একটু একটু করে ভাঙন আরও বেড়েই চলেছে গঙ্গাসাগরে। অন্যদিকে সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের আবেদন, চিরস্থায়ী ব্যবস্থা করা হোক এই নদী বাঁধের।”

    আরও পড়ুনঃক্ষমতার দম্ভ? মাথাভাঙায় পুলিশের সামনেই মহিলাকে বেধড়ক মার তৃণমূলের উপ-প্রধানের

    প্রশাসনের বক্তব্য

    পাশাপাশি এই বিষয় নিয়ে গঙ্গাসাগর (Gangasagar) বকখালি উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান সন্দীপ কুমার পাত্র জানিয়েছে, “ট্রাটাপট পদ্ধতির মাধ্যমে যে কাজ করা হয়েছিল তা খুব বেশি কাজে আসেনি তবে নতুন করে আবার প্রজেক্ট করা হচ্ছে। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Snakes: ঘরে মাটির কলসিতে রাখা কেউটে, গোখরো, চন্দ্রবোড়া! সাপের বিষ পাচারের হদিশ পূর্ব মেদিনীপুরে

    Snakes: ঘরে মাটির কলসিতে রাখা কেউটে, গোখরো, চন্দ্রবোড়া! সাপের বিষ পাচারের হদিশ পূর্ব মেদিনীপুরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাপ (Snakes) এবং সাপের বিষ পাচারের কয়েক কোটি টাকার চোরাকারবারের খোঁজ মিলেছে তদন্তকারী অফিসারদের হাতে। পূর্ব মেদিনীপুরের চণ্ডীপুর ব্লকের গাজীপুর ও দামোদরপুর গ্রামের বেশকিছু বাড়িতে, জেলার বনবিভাগের বাজকুল রেঞ্জের অফিসারেরা হানা দিয়ে বিপুল পরিমাণ সাপের হদিশ পেয়েছেন। এই উদ্ধারের কাজে বিশেষ ভাবে সাহায্য করেছে জীববৈচিত্র সংরক্ষণ মঞ্চ নামে এক সংগঠন। এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    কোটি টাকার সাপ ও সাপের বিষ উদ্ধার (Snakes)!

    ঘরের মধ্যে মাটির কলসি, ট্রাঙ্ক ও ঝুপির মধ্যে রাখা অসংখ্য বিষধর সাপ! কেউটে, গোখরো, চন্দ্রবোড়া সব মিলিয়ে গোটা পঁচিশ হবে। ঘরেই সাপের খাবারের মধ্যে রাখা রয়েছে ল্যাটা মাছ, ব্যাঙ ইত্যাদি। এই সাপ উদ্ধারের ফলে কয়েক কোটি টাকার সাপ ও সাপের (Snakes) বিষ পাচারের বেআইনি কারবারের কথা উঠে এসেছে। একাধিক রাজ্যে এই পাচারের জাল ছড়িয়ে রয়েছে। এই ভাবে এই পাচার চক্র, অনেক দিন ধরে চলছিল এলাকায়। ইতিমধ্যে সাপের বিষ পাচারের সঙ্গে যুক্ত এক সাপুড়ে এবং তার সঙ্গীকে গ্রেফতার করে তমলুক আদালতে তোলা হয়েছে। বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, “ধৃতেরা হল জ্যোৎস্না রানি সিং (৬৫) ও সুকুমার বর (৫৫)। তাদের আপাতত জেল হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে বনদফতরের তরফ থেকে বলা হয়েছে, যাদের ধরা হয়েছে তারা আসলে চুনো পুঁটি। আসলে ওরা সাপ্লাই লাইন, তবে তাদের লিঙ্কম্যান কারা, সেই মাথাদের খুঁজে বের করতে হবে।” জীববৈচিত্র দলের সদস্য দেবগোপাল মণ্ডল বলেছেন, “ধৃতেরা এলাকায় বহু বছর ধরে বিষাক্ত সাপ ধরার কাজ করে থাকে। সাপের গতিবিধি তাদের নখদর্পণে। বেইনি কাজের সঙ্গে যুক্ত তারা।”

    আরও পড়ুনঃ মঙ্গলাহাটে প্রকাশ্যেই চলছে অবাধে ‘তোলাবাজি’, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    পঞ্চাশ বছর ধরে বিষের কাজে যুক্ত ধৃতরা

    ধৃতদের কাছ থেকে তদন্তকারী অফিসারেরা জানতে পেরেছেন, গত পঞ্চাশ বছর ধরে সাপের বিষ বের করার কাজ করছিলেন জ্যোৎস্না রানি সিং। সাপ ধরার পর তাদের দাঁত চেপে অতিরিক্ত বিষ বের করে নেওয়া হতো। মোটামুটি ১০-১০০মিলিলিটার বিষ একটি সাপের থেকে বের হয়। আবার চাপ বেশি দিলে দাঁত ভেঙেও যায়। তবে সাপ (Snakes) খেলা দেখানো সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ হলেও, এই এলাকায় অনেক দিন ধরে চলছিল এই খেলা। আর এই সব কিছুর আড়ালে চলছে বিষ পাচারের চক্র। বিষ ভেনম পাউডার করেই চালান দেওয়া হতো। একবার একটি সাপ থেকে বিষ বের করলে ফের দাঁতে বিষ তৈরি হতে সময় লাগে এক মাস। আবার বিষ বের করার সময় সাপের দাঁত ভেঙে গেলে, ভাঙা জায়গায় নতুন দাঁত গাজতে সময় লাগে সাত দিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: ক্ষমতার দম্ভ? মাথাভাঙায় পুলিশের সামনেই মহিলাকে বেধড়ক মার তৃণমূলের উপ-প্রধানের

    Cooch Behar: ক্ষমতার দম্ভ? মাথাভাঙায় পুলিশের সামনেই মহিলাকে বেধড়ক মার তৃণমূলের উপ-প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোপড়ার তৃণমূল নেতা জেসিবি, কামারহাটির জয়ন্ত সিংয়ের পর এবার কোচবিহারের (Cooch Behar) মাথাভাঙার তৃণমূলের উপ-প্রধান হাসিম আলির নাম প্রকাশ্যে এল। নিজের ক্ষমতার দাপট দেখাতে গিয়ে পুলিশের সামনেই এক মহিলাকে নৃশংশভাবে মারধর করার অভিযোগ উঠল। সব কিছু দেখেও পুলিশ নীরব দর্শক ছিল বলে অভিযোগ। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে মাথাভাঙার হাজরাহাটে। জখম মহিলাকে উদ্ধার করে মাথাভাঙা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Cooch Behar)

    জানা গিয়েছে, কোনও জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গন্ডগোল। তাতে ওই মহিলার নাম জড়িয়েছে। মহিলাকে উচিত শিক্ষা দিতে তৃণমূলের (Trinamool Congress) উপ-প্রধান পুলিশের সামনেই হামলা চালান। মাথাভাঙা (Cooch Behar) মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই আক্রান্ত মহিলা বলেন, আমি কোনও অন্যায় করলে তারজন্য পুলিশ প্রশাসন রয়েছে। তিনি তৃণমূলের উপ-প্রধান বলেই তাঁর বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পান না। এমনকী উপ প্রধান হাসিম আলি ও তাঁর ভাই মিলে আমাকে সকলের সামনে ব্যাপক মারধর করেছে। কেউ আমাকে বাঁচাতে আসেনি। সকলের সামনে আমাকে রাস্তায় ফেলে মারধর করেন ওই তৃণমূল নেতা। সেই সময়ে ঘটনাস্থলে ছিল মাথাভাঙা থানার পুলিশও। পুলিশের সামনেই চলে মারধর। তৃণমূল নেতা মারধর করছে বলে ভয়ে কেউ বাঁচাতে আসেনি। আমি হামলাকারীদের শাস্তি দাবি করছি। প্রকাশ্যে মারধর করার অভিযোগ ওঠায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    তৃণমূলের উপ-প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    যদিও তৃণমূলের (Trinamool Congress) উপ-প্রধান হাসিম আলির দাবি, ওই মহিলা স্থানীয় একটি কালী মন্দিরের পিছনের ফাঁকা জায়গা দখল করতে চেয়েছিলেন। তাতে বাধা দেওয়া হয়। এদিন অন্য একজনের দোকানে এসে ঝামেলা করাতে তাঁকে সেখান থেকে শুধু সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার বেশি কিছু হয়নি। এমনকী মারধর করার অভিযোগ ভিত্তিহীন। মিথ্যা করে আমার নাম জড়িয়ে সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টা করছেন ওই মহিলা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nagerbazar: নাগেরবাজারে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ২২টি ইঞ্জিন

    Nagerbazar: নাগেরবাজারে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ২২টি ইঞ্জিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দমদমের নাগেরবাজার (Nagerbazar) সংলগ্ন মল রোড এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। একের পর এক কারখানা দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। স্থানীয়রা উদ্যোগী হয়ে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগালেও কোনও লাভ হয়নি। কারণ, একটি গোডাউনে দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুনের তীব্রতা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দমকলের বিশাল বাহিনী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।  

    কীভাবে আগুন লাগল? (Nagerbazar)

    নাগেরবাজার (Nagerbazar)১০ কাঠা জমির ওপর একাধিক কারখানা রয়েছে। কারখানার চারিদিকে পাঁচিল দেওয়া ছিল। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, একটি আইসক্রিম কারখানায় প্রথম আগুন লাগে। সেখান থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের এক হোসিয়ারি কারখানায়। পাশাপাশি দুটি কারখানায় দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটে নাগাদ আগুন লাগে। সকালের মধ্যে আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। যদিও খবর পেয়ে রাতেই দমকলের কয়েকটি ইঞ্জিন এসে কাজ শুরু করেছিল। কিন্তু, তাতে কাজের কাজ কিছু হয়নি। বরং, আগুন আশপাশের কারখানা,গোডাউনে ছড়িয়ে পড়ে। পরে, দমকলের ই়়ঞ্জিনের সংখ্যা বাড়ানো হয়। সবমিলিয়ে ২২টি ইঞ্জিন একযোগে কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, বেলা ১১টা পর্যন্ত দমকল কর্মীরা আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে পারেননি। ভয়ঙ্কর আগুনের (Fire) তাপে কারখানা দুটির লোহার গ্রিলগুলি পর্যন্ত বেঁকে গিয়েছে। সেগুলি সরিয়ে আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা। এখনও পর্যন্ত অবশ্য কারও হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    দমকল দেরিতে আসায় ক্ষোভ

    জানা গিয়েছে, হোসিয়ারি কারখানায় প্রচুর গেঞ্জি এবং অন্যান্য হোসিয়ারি পণ্য মজুত ছিল। সেগুলি থেকে আগুন আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে না পেরে দমকল কর্মীরা আপাতত জানলার বাইরে থেকে জল দিয়ে আগুন (Fire) নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন। দুটি কারখানাতেই প্রচুর শ্রমিক কাজ করতেন বলে জানা গিয়েছে। তবে, রাতে সেখানে কেউ ছিল কি না তা স্পষ্ট নয়। রাত থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে কীভাবে আগুন লাগল, সেই বিষয়টিও জানা  যায়নি। তবে, দমকলকর্মীদের প্রাথমিক অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লেগে থাকতে পারে। ঘটনাস্থলে দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু যান। তিনি ঘটনার তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। এদিকে, স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, দমকল আসতে অনেক দেরি করেছে। দমকল সময় মতো এলে, আগুন এতটা ছড়িয়ে পড়ত না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Burdwan: তোলাবাজিরই কি পরিণাম? বর্ধমানে যুবককে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুনে অভিযুক্ত তৃণমূ্লেরই কর্মী

    Burdwan: তোলাবাজিরই কি পরিণাম? বর্ধমানে যুবককে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে খুনে অভিযুক্ত তৃণমূ্লেরই কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বর্ধমানে এক যুবককে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল। আর তাতে নাম জড়ালো তৃণমূলের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত যুবকের নাম রবি পাশোয়ান(৩৪)। তাঁর বাড়ি বর্ধমান (Burdwan) শহরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদরঘাটের সুকান্তপল্লি এলাকায়। অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী শেখ ইনসান ওরফ গাবুর বাড়ি একই জায়গায়। ঘটনার পর থেকে সে উধাও। মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Burdwan)

    পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তৃণমূল কর্মী (Trinamool Congress) গাবুর সঙ্গে থাকতেন রবি। শাসক দলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় সে তোলাবাজিও করত। মাঝে দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলেও বেশ কিছুদিন ধরে তাঁরা একসঙ্গে থাকতেন। রবি ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন। আর গাবুর এলাকায় (Burdwan) চায়ের দোকান রয়েছে। কোনও একটি বিষয় নিয়ে রবির সঙ্গে গাবুর বচসা হয়। এরপরই তাঁকে বাঁশ দিয়ে বেধড়ক পেটায় গাবু। গুরুতর জখম অবস্থায় রবিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন পরিবারের লোকজন থেকে শুরু করে পাড়া প্রতিবেশীরা। মৃতের স্ত্রী রাধা পাশোয়ান বলেন, আমার স্বামীকে গাবু বাঁশ দিয়ে ব্যাপক মারধর করে। তাঁর ঘাড়ে ও পেটে আঘাত লাগে। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্বামীর মৃত্যু হয়। আমরা অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। মৃতের দাদা প্রেমনাথ পাশোয়ান বলেন, গাবু সব সময়ে অসামাজিক কাজকর্ম ও তোলাবাজি করত। আর তৃণমূল করত বলে কেউ কথা বলার সাহস পেত না। ভাই পরিবারে একমাত্র রোজগার করত। ও চলে যাওয়ার পর সংসার কী করে চলবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছি। আমরা চাই, গাবুর শাস্তি হোক।

    আরও পড়ুন: ঢাকায় আওয়ামি লিগ কাউন্সিলরের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, জখম ৬০

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের (Trinamool Congress) মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, কে কি রাজনৈতিক দল করে সেটা কোনও বিষয় নয়। আইনে অনুযায়ী পুলিশ প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। পুলিশ তদন্ত করে দেখুক। অপরাধী শাস্তি পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share