Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Election Commission:  বাড়ছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা! ষষ্ঠ দফায় রাজ্যে মোতায়েন ৯১৯ কোম্পানি

    Election Commission: বাড়ছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা! ষষ্ঠ দফায় রাজ্যে মোতায়েন ৯১৯ কোম্পানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় দফার ভোট থেকেই রাজ্যে লাফিয়ে বাড়ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা। ষষ্ঠ দফায় (Lok sabha vote Phase 6) গিয়ে রাজ্যে সেটাই দাঁড়াচ্ছে ৯১৯ কোম্পানিতে। আগামী শনিবার ২৫ মে ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ রয়েছে রাজ্যে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বিষ্ণুপুর, মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, কাঁথি, তমলুক, ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ রয়েছে এদিন। জঙ্গলমহলের জেলাগুলিতে এই দফাতেই হবে ভোটগ্রহন। ফলে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই দফার ভোট শাসক এবং বিরোধী উভয় দলের ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। সেদিক থেকে কমিশনের (Election Commission) এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    কোথায় কত কোম্পানি মোতায়েন? (Election Commission) 

    নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে ষষ্ঠ দফার ভোট নির্বিঘ্নে করাতে আগাম সতর্কতা নিচ্ছে তারা। ঝাড়গ্রামের জন্য ১৩৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হবে, এবং প্রতি বুথে ৮ জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জাওয়ান থাকবে। অন্যদিকে পুরুলিয়ায় থাকবে ১৩৭ কোম্পানি এবং ৫৪৬৪ জন রাজ্য পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুরের জন্য মোতায়েন থাকবে ২৩৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও ৭১৪ জন রাজ্য পুলিশ।

    ভোটের দফার সঙ্গে সমানুপাতিক হারে বাড়ছে বাহিনীর সংখ্যা 

    উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ভোটে রাজ্যে মাত্র ৪৪১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছিল। ২০১৯ সালে তা ছিল ৭১০ কোম্পানি। আর এবারের নির্বাচনে ষষ্ঠ দফায় (Lok sabha vote Phase 6) থাকবে ৯১৯ কোম্পানি। প্রসঙ্গত, রাজ্যে ভোটের দফা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমানুপাতিক হারে বাহিনীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। অন্যদিকে যেহেতু দেশের একাধিক রাজ্যের ভোট পর্ব মিটে গিয়েছে তাই শেষ দফায় এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: লাইসেন্সের জন্য আরটিওতে দিতে হবেনা ড্রাইভিং টেস্ট! চালু হচ্ছে নতুন নিয়ম

    প্রসঙ্গত, আগামী ১ জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, ডায়মন্ডহারবার, মথুরাপুর, যাদবপুর, কলকাতা উত্তর এবং কলকাতা দক্ষিণের মতো নজরকাড়া ৯টি আসনে ভোট। কমিশন (Election Commission) সূত্রের খবর, স্বভাবতই, শেষ দফার ভোটেও বাহিনীর সংখ্যা প্রয়োজনে বাড়বে বই কমবে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে পুলিশের তল্লাশি, প্রতিহিংসার রাজনীতি?

    Lok Sabha Election 2024: গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে পুলিশের তল্লাশি, প্রতিহিংসার রাজনীতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) ভোটের মধ্যেই গভীর রাতে হিরণের সেক্রেটারির বাড়িতে হঠাৎ পুলিশ। আরও তিন বিজেপি নেতার বাড়িতে চলল রাতভর তল্লাশি। গতকাল মঙ্গলবার রাত পেরিয়ে ভোর পর্যন্ত চলেছিল এই পুলিশের অভিযান। আবার একই দিনে কোলাঘাটে শুভেন্দুর ভাড়া বাড়িতে চলে পুলিশের হানা। সেখানে উপস্থিত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের চলে ধস্তাধস্তি। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। অবশ্য বিজেপির দাবি তৃণমূল প্রতি হিংসার রাজনীতি করছে।

    খড়্গপুর তালবাগিচায় তল্লাশি (Lok Sabha Election 2024)

    মঙ্গলবার রাতের বেলা খড়্গপুর তালবাগিচায় তমোঘ্নর বাড়িতে হানাদেয় ঘাটাল ও খড়্গপুর তালবাগিচায় লোকাল থানার পুলিশ। লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) প্রার্থী হিরণ অবশ্য দাবি করেছেন, একই সঙ্গে কেশপুরের আরও এক বিজেপি নেতা এবং মেদিনীপুরের বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষের বাড়িতেও পুলিশ হানা দেয়। তবে বিজেপি প্রার্থীর সেক্রেটারি এবং বিজেপি নেতার বাড়িতে কেন অভিজান? তা নিয়ে পুলিশ কিছুই জানায়নি। যদিও হিরণের একটি প্রকাশ করা ভিডিওতে দেখা গিয়েছে পুলিশ বলছেন, কোনও এক প্রতারণার মামলার তদন্তে এই তল্লাশি অভিযান।

    সেক্রেটারির পরিবারের দাবি

    বিজেপি প্রার্থী হিরণের (Lok Sabha Election 2024) সেক্রেটারির পরিবার থেকে তমোঘ্ন দে-র মা রেখা দে জানিয়েছেন, “রাতে এসে পুলিশ ডাকাডাকি করে। রাত তখন ৩টে বাজে। কিন্তু আমি অসুস্থ অবস্থায় দারজা না খুললে দরজায় লাথি মারে। তারপর ভয়ে দরজা খুলি, কিন্তু কোনও কিছু না বলে সোজা ঢুকে পরে পুলিশ। তবে কী কারণে পুলিশের এই অভিযান এই বিষয়ে পুলিশ কিছুই বলতে চায়নি।”

    হিরণের বক্তব্য

    ঘাঁটাল লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমার একাধিক আপ্ত সহায়ক রয়েছেন। তাঁদের একজনকে এই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কাজ ছেড়ে দেওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হয়। এমন কী আমার পিএকে আই লাভ ইউ মেসেজ পাঠিয়েছেন তিনি। তবে দেবের পিএ গুজরাটে সোনা চুরি করেছে। আশা কর্মীকে চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়েছে, তাঁকে কেন পুলিশ গ্রেফতার করছে না।”

    আরও পড়ুনঃআশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! হাইকোর্টে নিরাপত্তার আর্জি কার্তিক মহারাজের

    একই ভাবে মেদিনীপুর শহরের মিরবাজারের বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষের বাড়িতেও হানা দেয় পুলিশ। তবে গতকাল বাড়িতে ছিলেন না এই বিজেপি নেতা। তাঁর স্ত্রী রীণা ঘোষের দাবি, “স্বামী বাড়িতে নেই জানা সত্ত্বেও ভোর পর্যন্ত এলাকাতেই ঘোরাঘুরি করছিল পুলিশ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kartik Maharaj: আশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! হাইকোর্টে নিরাপত্তার আর্জি কার্তিক মহারাজের

    Kartik Maharaj: আশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! হাইকোর্টে নিরাপত্তার আর্জি কার্তিক মহারাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সঙ্ঘের বেলডাঙা শাখার অধ্যক্ষ কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj) (স্বামী প্রদীপ্তানন্দ)। মঙ্গলবার কার্তিক মহারাজ আইনজীবী মারফত নিরাপত্তা চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। রাজ্য পুলিশের ওপর আস্থা না থাকার কারণে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। সেই আবেদন গৃহীত হয়েছে কি না, তা অবশ্য জানা যায়নি।

    আশ্রম ভেঙে দেওয়ার হুমকি! (Kartik Maharaj)

    জলপাইগুড়ি রামকৃষ্ণ মিশনে যেভাবে দুষ্কৃতীরা হামলা চালিয়েছে, তারপর থেকেই আতঙ্কে রয়েছেন কার্তিক মহারাজ। সেই ঘটনা তুলে ধরেই আতঙ্ক প্রকাশ করেছেন তিনি। মঙ্গলবার তিনি (Kartik Maharaj) জানিয়েছেন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের বেলডাঙা আশ্রম ভেঙে দেওয়া হবে বলে সোমবার তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। এরপরই নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে কার্তিক মহারাজ বলেন, ‘জলপাইগুড়ি রামকৃষ্ণ মিশনে যা ঘটেছে, তার পর থেকে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সকলেই প্রবল আতঙ্কে রয়েছেন। তাই কেন্দ্রীয় নিরাপত্তার আর্জি জানিয়েছি।’ সেইসঙ্গে তিনি দাবি আরও করেছেন, রাজনীতির সঙ্গে তাঁর কোনও যোগ নেই। পাশাপাশি কার্তিক  মহারাজ এদিন স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, সন্ন্যাসী হওয়ার কারণে নিজের  জন্য তিনি ভয় পাচ্ছেন না, বেলডাঙা আশ্রম, হাসপাতাল এবং আশ্রমিকদের কথা চিন্তা করেই তিনি নিরাপত্তার আবেদন করেছেন বলে দাবি করেছেন কার্তিক মহারাজ। এমনকী গোটা বিষয়টি নিয়ে রাজ্য পুলিশের শীর্ষকর্তাদের সঙ্গেও তিনি কথা বলেছেন।

    আরও পড়ুন: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    কী বললেন কার্তিক মহারাজ?

    এ বিষয়ে কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj) বলেন, ‘সোমবার দু’জন এসে হুমকি দিয়ে বলেছে, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের এই আশ্রম ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। আমি নিজের জন্য নিরাপত্তা চাইছি না। আমাদের যে দু’টি আনন্দলোক হাসপাতাল রয়েছে, আমাদের বিদ্যালয়ে আশ্রমিক পড়ুয়ারা রয়েছে, সেখানে যে-সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন, সবার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই আমার এই আবেদন। নিরাপত্তার অভাব খানিকটা বোধ করছি বলেই আইনজীরী মারফত আদালতে আবেদন করা হয়েছে। ‘

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মমতার সরকারের অত্যাচারের শিকার”, পুলিশি হানা নিয়ে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মমতার সরকারের অত্যাচারের শিকার”, পুলিশি হানা নিয়ে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মধ্যেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোলাঘাটের ভাড়াবাড়িতে আচমকাই পুলিশি অভিযান। মঙ্গলবার এই ঘটনা ঘিরে ফের রাজ্য-রাজনীতির উত্তেজনার পারদ চড়ল। ভোট আবহের মধ্যে পুলিশের এই ভূমিকা নিয়ে রাজ্য জুড়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ, আমাকে না জানিয়ে আচমকাই আইপ্যাকের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে কোলাঘাট থানার পুলিশ আমার ওই ভাড়াবাড়ি ও অফিসে চড়াও হয়। ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কোলাঘাট থানার সামনে ধর্নায় বসেন বিরোধী দলনেতা।

    মমতার সরকারের অত্যাচারের শিকার (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের তৃণমূল সরকার ও পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বিরোধী দলনেতা। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘কেন আমার কোলাঘাটের ভাড়াবাড়ি ও অফিসে পুলিশ হানা দিল, তা পরিষ্কার নয়।’ তাঁর অভিযোগ, ‘ভাইপোর নির্দেশে আমার বৃদ্ধ বাবা-মাকেও হেনস্থা করা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল সরকারের অত্যাচারের শিকার আমি।’ পুলিশ জানিয়েছে, এক দুষ্কৃতীর সন্ধানেই তল্লাশি চালানো হয়। যদিও এই তত্ত্ব মানতে নারাজ শুভেন্দু। বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। আইনি পদক্ষেপ করবেন বলেও জানিয়েছেন। শুভেন্দু জানান, ‘পুলিশ ও আইপ্যাক আমার বেডরুমে ঢুকে গেছে, ফোন করে বলল আমাকে। আমি অপেক্ষা করতে বলেছিলাম। কিন্তু কেউ ছিল না। ওসির সঙ্গে কথা হয়। প্রথমে ফোন ধরতে চাননি।’ আশঙ্কা প্রকাশ করে শুভেন্দুর প্রশ্ন, ‘আমার অনুপস্থিতে যদি বাড়িতে ভাঙা দু’টো বন্দুক ফেলে আসে, নগদ টাকা বা হেরোইন রেখে আসে, তার দায়িত্ব কে নেবে?’ তিনি বলেন, ‘আমার কাছে হাইকোর্টের রক্ষাকবচ রয়েছে। পুলিশ আমার বিরুদ্ধে কোনও দমনমূলক পদক্ষেপ করতে পারবে না। তাহলে এই অভিযান কেন? এর বিরুদ্ধে আমি আদালতের দ্বারস্থ হব।’

    আরও পড়ুন: ভোট তো দেন, জানেন কীভাবে কাজ করে ইভিএম?

    শাসকদলের ষড়যন্ত্র!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘পুলিশের কাছে যদি সার্চ ওয়ারেন্ট থেকে থাকে, তাহলে তো আমার উপস্থিতিতেই তল্লাশি চালাতে পারত। কিন্তু সেটা করা হয়নি। এসব আসলে আমার বিরুদ্ধে শাসকদলের ষড়যন্ত্র।’ মঙ্গলবার বিকেলে শুভেন্দুর কোলাঘাটের ভাড়াবাড়িতে যায় পুলিশ। অভিযোগ, প্রায় ৮০জন পুলিশকর্মী ওই বাড়ি ঘিরে ফেলে তল্লাশি করেন। পুলিশি অভিযানের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিজেপির স্থানীয় নেতা- কর্মীরা। পুলিশের সঙ্গে তর্কাতর্কিতেও জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। খবর পেয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি থেকে সোজা কোলাঘাট থানায় পৌঁছন শুভেন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: আজ, জেলায় জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, ঘূর্ণিঝড় নিয়ে কী বলছে আলিপুর? 

    Weather Update: আজ, জেলায় জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, ঘূর্ণিঝড় নিয়ে কী বলছে আলিপুর? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই শহরের আকাশে মেঘের আনাগোনা। সঙ্গে মাঝে মধ্যেই রোদের তেজ। মঙ্গলবারও এমনই চলেছে সারাদিন। তবে বৃষ্টির দেখা মেলেনি শহর কলকাতায় (Rain in Kolkata)। আকাশ মেঘলা থাকার দরুণ ভ্যাপসা গরমে বেড়েছে অস্বস্তি। জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হয়েছে। তবে, বুধবার বিকেল থেকে শহরে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানাল হাওয়া অফিস (Weather Update)। 

    কী বলছে হাওয়া অফিস

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হয়েছে বঙ্গে। তবে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) রয়েছে। তিনি বলেন, “২২ মে দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় বজ্রবিদ্যুত-সহ বৃষ্টিপাত, সঙ্গে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা রয়েছে। উত্তরবঙ্গেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ২৩ মে, বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ২৪ মে, শুক্রবারও একই পরিস্থিতি থাকবে । দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বজ্রবিদ্যুত-সহ বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তা থাকলেও উত্তরবঙ্গে কোনও সতর্কবার্তা নেই। ২৫ মে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর এবং দুই ২৪ পরগনায়।”

    আরও পড়ুন: ভোটের দিন ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থাবন

    রবিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) থাকলেও এখনও পর্যন্ত স্বস্তি পায়নি বঙ্গবাসী। আবহাওয়া দফতর এখনও আশা দিচ্ছে, বুধবার ও আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গর বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হবে। বুধবার দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে থাকা ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হবে। প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণাবর্তটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে। শুক্রবারের মধ্যে এই নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তবে এর থেকে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হবে কি না তা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না আবহবিদরা। এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, তার প্রভাবে ২৪ মে রাত থেকে, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূল এলাকায় বৃষ্টি (Rain in Kolkata) শুরু হতে পারে। বৃষ্টি চলতে পারে ২৬, ২৭ তারিখ পর্যন্ত। ২৩ শে মে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যের মধ্যে মৎস্যজীবীদের উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।  ২৪ মে শুক্রবার থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: “অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে”, কড়া বার্তা হিমন্তের

    Himanta Biswa Sarma: “অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে”, কড়া বার্তা হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনা মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থী অশোক কুমার পুরকাইতের সমর্থনে চুটিয়ে প্রচার করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্দেশখালি ইস্যু নিয়ে তিনি তৃণমূলকে তুলোধনা করেন। অসমের সঙ্গে রাজ্যের অবস্থার তিনি তুলনা করেন। পাশাপাশি দেশে আবারও মোদি সরকার ফিরে আসবেন বলে তিনি জানান।

    অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে (Himanta Biswa Sarma)

    চলতি বছরের প্রথমেই সন্দেশখালিতে ইডির ওপর শেখ শাহজাহান বাহিনীর হামলার ঘটনা সামনে আসতেই রাজ্য জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। মহিলাদের পার্টি অফিসে নিয়ে গিয়ে অত্যাচারের ঘটনা সামনে আসে। মঙ্গলবার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কাকদ্বীপ রামগোপালপুর হরেন্দ্র নগরে মথুরাপুর লোকসভার প্রার্থী অশোক কুমার পুরকাইতের সমর্থনে এক প্রকাশ্য জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন, আমি সন্দেশখালিতে গিয়েছিলাম। দেখলাম সন্দেশখালি মা বোনদের ওপর কীভাবে শেখ শাহজাহান অত্যাচার করেছেন। পশ্চিমবাংলা বলে দিদির প্রশ্রয়ে এই কাজ করতে পেরেছেন। এটা অসম হলে এক ঘণ্টায় সাইজ করে দিতাম শেখ শাহজাহানকে। একই সঙ্গে তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। তিনি জানিয়েছেন, আপনাদের ভোট দিদির দরকার নেই, দিদির দরকার শাহজাহানের ভোট। তাই, শাহজাহানকে তিনি এতদিন ছেড়ে রেখেছিলেন। একইসঙ্গে অসমের সঙ্গে বাংলার পেট্রোল-ডিজেলের দামের তুলনা করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা নিয়ে সরব

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma) এদিন বলেন, নরেন্দ্র মোদি সরকার যদি ৪০০ আসন নিয়ে লোকসভাতে আসতে পারেন তাহলে ভারতের যে দুটি অংশ পাকিস্তানে আছে, সেই দুটি তিনি ফিরিয়ে আনবেন। এছাড়া রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার জন্য তিনি মুখ্যমন্ত্রী এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দায়ী করেছেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, রাজ্যের যে সমস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোতে  হামলা, মহারাজদের নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে আক্রমণ করেছেন এটা মেনে নেওয়া যায় না। শাসক দলের পাপ পূর্ণ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোটের দিন ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভোটের দিন ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। বিশেষত, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির (Cyclonic Weather) সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস। এই অবস্থায় আগামী ২৫ মে ষষ্ঠ দফার ভোট (Lok Sabha Election 2024) পরিচালনা নিয়ে চিন্তিত নির্বাচন কমিশন। দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য কী কী পদক্ষেপ করা উচিত, তা নিয়ে বৈঠকে বসছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও) আরিজ আফতাব। 

    কবে, কখন বৈঠক

    বুধবার বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (Lok Sabha Election 2024)। সিইও দফতর সূত্রে খবর, বুধবার দুপুরে আলাদা আলাদা করে ওই বিষয়ে দু’টি বৈঠক করবেন সিইও আরিজ আফতাব। ওই বৈঠকে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিবও। আর ভার্চুয়াল মাধ্যমে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের জেলাশাসকেরা। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতার পাশাপাশি দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং নদিয়া জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।  আগামী শনিবার ষষ্ঠ দফার ভোট। দুই মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া-সহ জঙ্গলমহল এলাকার নির্বাচন রয়েছে। ভোটের দিনে বৃষ্টি হলে অসুবিধায় পড়বেন ভোটাররা। কীভাবে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া চালানো হবে তা নিয়েও আলোচনা হবে।

    অতীত থেকে শিক্ষা

    এর আগে উত্তরবঙ্গে ভোটে (Lok Sabha Election 2024) দুর্যোগের ফলে কয়েকটি বুথ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেই সময় বুথ সারিয়ে ভোট করাতে হয়েছিল কমিশনকে। তাই ভোটের সময় দুর্যোগ দেখা দিলে বিভিন্ন বুথ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে ফের আশঙ্কা করছে কমিশন। সেই মতো আগাম প্রস্তুতি নিতে বৈঠকে বসছেন কমিশনের আধিকারিক। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৪০ থেকে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। থাকবে বজ্রপাতের সতর্কতা। আগামী ২৩ মে-র মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন আন্দামান সাগরে একটি সবকটি জেলাতেই হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আন্দামান সাগরে একটি নিম্নচাপ অঞ্চল তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। তার থেকে নিম্নচাপ (Cyclonic Weather) তৈরি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: সুভাষবাবু ভোট চাইতে আসলে গাছে বেঁধে রাখুন, বিস্ফোরক অভিষেক

    Abhishek Banerjee: সুভাষবাবু ভোট চাইতে আসলে গাছে বেঁধে রাখুন, বিস্ফোরক অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠ দফা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রে ভোটের প্রচারে গিয়েছেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তিনি এদিন নির্বাচনী প্রচার সভা করেন শালতোড়ায়। এরপর বিজপির প্রার্থী সুভাষ সরকারের বিরুদ্ধে উস্কানি মূলক ভাষণ দেন। তিনি প্রকাশ্য সভায় বলেন, “সুভাষবাবু যখন ভোট চাইতে আসবেন সেই সময় গাছে বেঁধে জিজ্ঞাসা করুন, আপনার দলের সদস্য বলেছেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে চায়। আপনার অবস্থান কী? আমি বলব তাঁকে শৌচালয় পরিষ্কার রান।” উল্লেখ্য এই তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন অরূপ চক্রবর্তী। সুভাষ সরকার অবশ্য ২০১৯ সালে বাঁকুড়া কেন্দ্রে জয়ী হয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হয়ে ছিলেন।

    কী বললেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)?

    এদিন ভোটের প্রচারে এসে অভিষেক (Abhishek Banerjee) বিজেপিকে হুমকি দিয়ে বলেন, “সুভাষ সরকারকে বলুন রিপোর্ট কার্ড আনতে। তিনি কী করছেন? আমাদের সরকার কী করছে? বিজেপির সাংসদ কি বাঁকুড়ার জন্য একটাও ব্লকে বৈঠক করেছেন? মানুষের ১০০ দিনের কাজের জন্য কি দিল্লিতে চিঠি লিখেছেন। পাঁচ বছরের টানা সাংসদ ছিলেন। মাত্র পাঁচ সপ্তাহের জন্য সময়দেননি। যেই ভোট ঘোষণা হয়েছে পায়ের জুতো পালিশ করছেন, আবার লোকের গায়ে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছেন। আমি বলব তাঁকে শৌচালয় পরিষ্কার করান। আপনাদের পাঁচ বছর ঠকিয়েছে আপনারাও তাঁদের ঠকান।”

    আর কী বললেন?

    এদিন নির্বাচনের প্রচারে এসে বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) আরও বলেন, “আমি বলছি বিজেপির নেতা কর্মীরা ভোট চাইতে গেলে গাছে বেঁধে রাখবেন। মারবেন না। শুধু বেঁধে রাখবেন। ২০২১-এ বাংলায় হারার পর ১০ পয়সা আবাসের বাড়ির জন্য রাজ্যকে দেয়নি। যদি প্রমাণ করতে পারে টাকা দিয়েছে আমি রাজনীতির আঙিনায় পা রাখব না। কানে শুনে নয়, চোখ দিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। ১০ বছর আগে মাওবাদী হামলা, সন্ত্রাস, সিপিএমের খুনোখুনি রাজনীতি চলত। মানুষ জল পেত না, আমাদের সরকার জল এনে দিয়েছে। তৃণমূলকে ভোট দেননি এমন ব্যক্তিদের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ হিন্দু-মুসলিম সকলের ভোটে জয়ী হবেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বার্তা শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Burdwan: আরপিএফের ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা, রণক্ষেত্র বর্ধমান স্টেশন

    Burdwan: আরপিএফের ওপর হামলায় অভিযুক্ত তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা, রণক্ষেত্র বর্ধমান স্টেশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের সঙ্গে আরপিএফের গন্ডগোলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় বর্ধমান (Burdwan) স্টেশন চত্বর। আরপিএফ কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের বিরুদ্ধে। স্টেশনের মধ্যেই এই হামলার ঘটনায় সাধারণ যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়়েন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Burdwan)

    বেশ কয়েকদিন ধরেই বারে বারে সাধারণ ট্রেন যাত্রীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিল। চলন্ত ট্রেনের কামরায় তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা সাধারণ ট্রেন যাত্রীদের কাছে থেকে টাকা আদায় করছে জোরপূর্বক। টাকা দিতে অস্বীকার করলে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ আসে ট্রেন যাত্রীদের কাছ থেকে। অভিযোগ পেয়ে মঙ্গলবার বর্ধমান (Burdwan) স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে বিশেষ অভিযান চালানো হয় আরপিএফের পক্ষ থেকে। আর তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে আরপিএফ কর্মীদের সঙ্গে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের একাংশের ঝামেলায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে আরপিএফের সঙ্গে বচসা শুরু হয় তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের। তারপর তাঁরা আরপিএফের তাড়া খেয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের বাইরে চলে যান। কিন্তু তারপরেই তাঁরা পাল্টা হামলা করেন বলে অভিযোগ। প্ল্যাটফর্মের বাইরে আরপিএফের কর্মীরা তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের আক্রমণের মুখে পড়েন। আরপিএফ কর্মীদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের অভিযোগ. আরপিএফ বিনা কারণে তাঁদের কাজে বাধা দিচ্ছে ও মারধর করছে। তাঁদের ট্রেনে ও প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে গেলে আরপিএফ প্রতিনিয়ত অত্যাচার করছে বলে দাবি তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যদের। প্রায় শ’দেড়েক সদস্য আরপিএফের অফিসের সামনে জমায়েত হয়ে বিক্ষোভ দেখান।

    আরও পড়ুন: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    আরপিএফ আধিকারিক কী বললেন?

    বর্ধমান (Burdwan) স্টেশনের আরপিএফ ইন্সপেক্টর আশিস কুমার সরকার বলেন, যাত্রীদের যাতে তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা হেনস্থা না করে তারজন্য এদিন বিশেষ অভিযান চালানো হয়। ওরা দল বেঁধে এসে হামলা চালিয়েছে। আমাদের ৫ জন কর্মী জখম হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা যায় নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “নেহরু থেকে রাহুল…”, চম্পারণে ইতিহাস টেনে কংগ্রেসকে তুলোধনা মোদির

    PM Modi: “নেহরু থেকে রাহুল…”, চম্পারণে ইতিহাস টেনে কংগ্রেসকে তুলোধনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬০ বছর দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস। তিন-চারটে প্রজন্ম নষ্ট করেছে দেশের সবচেয়ে পুরনো এই রাজনৈতিক দল। সরাসরি অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিহারের পূর্ব চম্পারণের (East Champaran) দলীয় সভায় প্রধানমন্ত্রী সরাসরি কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের কোন এজেন্ডা নেই। শুধুমাত্র মোদিকে গালাগালি করা ছাড়া তাঁদের কোনও কাজ নেই।”এদিন রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) নাম না করে বলেন তিনি বলেন, “কেউ চাইছে মোদির জন্য কবর খুঁড়বে। কেউ বলছে তারা মোদিকে কবর দিয়ে দেবে। কংগ্রেসের যুবরাজ চাইছেন মোদির চোখে জল দেখতে।” 

    স্বাধীনতা আন্দোলনে চম্পারণের ভূমিকা

    চম্পারণ থেকে সত্যাগ্রহ শুরু করেছিলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। নীল চাষের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল তাঁর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন গান্ধী। স্বাধীনতা আন্দোলনের মাটিতে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতা লগ্নে গান্ধীকে কীভাবে নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছিল কংগ্রেসের তৎকালীন নেতারা সেই কথা এদিন ফের মনে করালেন মোদি। এক্ষেত্রে নাম না নিলেও তাঁর নিশানায় ছিলেন জওহরলাল নেহরু। তিনি বলেন, “ক্ষমতায় আসার প্রথম দিনেই বাপুর নীতি আদর্শকে পুরোপুরি ছেড়ে দিয়েছিল।”

    রাহুলকে কটাক্ষ মোদির

    নাম না করে রাহুলকে কটাক্ষ করে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, “যাঁরা রুপোর চামচ মুখে নিয়ে জন্ম নিয়েছেন, তাঁরা জানে না কঠিন পরিশ্রম কী জিনিস। আমি শুনেছি কেউ বলছে, ৪ জুনের পর মোদি বেড রেস্টে চলে যাবে। আমি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, ভারতের কোনও মানুষ যাতে অসুস্থ হয়ে বেড রেস্টে না যায়। ভারতের প্রত্যেক মানুষ যেন শক্তিতে পরিপূর্ণ থাকে। কিন্তু যারা জঙ্গল রাজ চালিয়েছে তাঁদের কাছ থেকে আর কী আশা করা যায়। দেশ কারো ইচ্ছায় নির্ভর করে চলবে না। মোদি হয়তো ইন্ডি জোটের কয়েকজনের চোখের কাঁটা। কিন্তু মোদি এদেশের মানুষের হৃদয়ে আছে।”

    বিহারের সবচেয়ে বড় সমস্যা কর্মসংস্থান

    প্রসঙ্গত বিহারের সবচেয়ে বড় সমস্যা কর্মসংস্থান। শ্রমিক হিসেবে বিহারের একটা বড় অংশের মানুষ সারা ভারতবর্ষে এবং বিদেশে কাজ করেন। স্থানীয়ভাবে রোজগারের অভাব রয়েছে বিহারে। এর জন্য বিহারের কংগ্রেস এবং লালু জমানার জঙ্গলরাজকে দায়ী করলেন মোদি। প্রসঙ্গত ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে ভোট রয়েছে দেশের নানান। প্রান্তে ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এই ভোট চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ৪ জুন দেশে গণনা হবে।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্কিং সেক্টরে মুনাফা ছাড়াল ৩ লাখ কোটির ঘর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন বিহারে ইন্ডি জোটের সহযোগী আরজেডিকে নিশানা করেন মোদি (PM Modi) । তিনি বলেন, “পঞ্চম দফার নির্বাচন হয়েছে। ওরা হেরে গিয়েছে। যখন ইভিএম খুলবে তখন দুনিয়া দেখবে কীভাবে ওরা হেরেছে। ইন্ডি জোটের পাপের সঙ্গে দেশ আর এগোতে পারবে না। ৪ জুন আরজেডি কংগ্রেসের উপর প্রহার হবে। দেশের সনাতনকে গালি দেওয়া, তুষ্টিকরণ ও দুর্নীতি করা দলগুলি ভেসে যাবে।”

LinkedIn
Share