Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • South 24 Parganas: ভোটের মরশুমে পাহাড় থেকে সাগরে গানে গানে শান্তির বার্তা বাউল শিল্পীর

    South 24 Parganas: ভোটের মরশুমে পাহাড় থেকে সাগরে গানে গানে শান্তির বার্তা বাউল শিল্পীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোটের লক্ষ্যে বন্দর শহর ডায়মন্ডহারবার ভাসলো বাউল শিল্পী স্বপন দত্তের সুরে। সারা দেশে ভোট গণতান্ত্রিক উৎসব হলেও এই রাজ্যে ভোট কেবল মাত্র হিংসা, হানাহানি-মারামারি এবং সন্ত্রাসের চিত্র লক্ষ করা যায়। তাই এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) গানের মাধ্যমে অভিনব প্রচার লক্ষ্য করা গেল বাউল শিল্পীর গানে। 

    গানে গানে শান্তির বার্তা (South 24 Parganas)

    বিগত রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসা হানাহানি ব্যালট পুড়িয়ে দেওয়া, ব্যালট পুকুরে ফেলা, বোমাবাজি, একাধিক মায়েরকোল খালি হওয়া ছবিগুলো নাড়া দিয়েছিল রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত বাউল শিল্পী স্বপন দত্তকে। আর তাই ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচন যাতে অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে হয় সেই বার্তাকে সামনে রেখে বিভিন্ন জেলা ঘুরে বেড়াচ্ছেন পূর্ব বর্ধমানের বাউল শিল্পী স্বপন দত্ত। পাহাড় থেকে সাগর, এভাবেই তিনি ভোটের সচেতনতা এবং শান্তির বার্তা দিচ্ছেন। এবার প্রচার করছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas)।

    গানের  কথা ও সুরে কমিশনকে বার্তা

    বাউল শিল্পী স্বপন দত্ত তাঁর কথায় ও গানের সুরে বলেছেন, “নির্বাচন কমিশনকে আরও কঠোর হতে হবে, প্রশাসনকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।” অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোটের লক্ষ্যে এমনই গান বেঁধেছেন তিনি। এবার তাঁর গানের সুরেই ভাসলো বন্দর শহর ডায়মন্ডহারবার (South 24 Parganas)। কখনও নদীর ধার কখনও বা রেলস্টেশন, কখনও আবার জনবহুল বাজারে মানুষের মাঝে পৌঁছে যাচ্ছেন এই বাউল শিল্পী।

    আরও পড়ুনঃ ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    কী বললেন বাউল শিল্পী

    শিল্পীর একতারার সুরে ফুটে উঠছে ভোট দানের কথা। বাউল শিল্পী স্বপন দত্ত বলেছেন, “একটি ভোটের মূল্য অনেক, শান্তিপূর্ণ ভোট দাও হিংসা হানাহানি, বোমাবাজি কেউ করোনা। সকাল-সকাল ভোটের লাইনে যাও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দাও।” ঠিক এইভাবে ইতিমধ্যেই ২৩টি জেলার প্রচার সেরে ফেলেছেন তিনি। ২০১৬ সালে সমাজ সচেতনতার নিরিখে তিনি রাষ্ট্রপতির পুরস্কার পেয়েছিলেন। যা তাঁকে আরও বেশি করে উদ্বুদ্ধ করেছে। আর এই ভাবেই একের পর এক জেলায় অবাদ শান্তিপূর্ণ ভোটদানের বার্তা নিয়ে পৌঁছে যাচ্ছেন বাউল শিল্পী স্বপন দত্ত। তাঁর প্রচারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে সাধারণ মানুষের মনে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tufanganj Incident: প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার চুলের মুঠি ধরল পুলিশ! ক্লোজ করা হল তুফানগঞ্জের এসআইকে

    Tufanganj Incident: প্রকাশ্য রাস্তায় মহিলার চুলের মুঠি ধরল পুলিশ! ক্লোজ করা হল তুফানগঞ্জের এসআইকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছর লোকসভা ভোটের প্রথম চার দফা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম-এই তিন দফার ভোট। কিন্তু রাজ্যে এই ভোটের আবহের মধ্যেই এক  মহিলাকে পুলিশি হেনস্থার শিকার হতে হল। ঘটনায় অভিযুক্ত এসআই। কোচবিহারের তুফানগঞ্জের সেই ঘটনায় (Tufanganj Incident) এবার ওই পুলিশ আধিকারিককে করা হল ক্লোজ।

    ঠিক কী ঘটছিল? (Tufanganj Incident) 

    ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার।  নিগৃহীতা মহিলার বয়ান অনুযায়ী, পারিবারিক বিবাদের জন্য গত ৯ তারিখ বাড়িতে সালিশি সভা হয়। অভিযোগ, বচসা শুরু হতেই এই সালিশি সভার ভিতরেই এলাকার তৃণমূল নেতা জাহাঙ্গির আলি তাঁকে মারধর করেন। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করতে গেলেও নাকি অভিযোগ গ্রহণ করা হয়নি বলে দাবি তাঁর। নিগৃহীত মহিলা বলেন, “বাড়ির লোক মারল না। তৃণমূল নেতা মারল। আমি থানায় গেলেও পুলিশ কোনও কথা শোনেনি। আমার কেসও নেয়নি।” এরপর এই ঘটনার (Tufanganj Incident) প্রতিবাদে বিচার চেয়ে নাটাবাড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের সামনে আন্দোলন শুরু করেন তিনি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। অভিযোগ এরপর প্রকাশ্যেই পুলিশের এক এসআই মহিলাকে তাঁর চুলের মুঠি ধরে মারতে মারতে পুলিশের গাড়িতে তোলেন। 
    এ প্রসঙ্গে সিপিএম প্রার্থী সুজন চক্রবর্তী বলেন, “এটা বঙ্গের সংস্কৃতীর সঙ্গে যায় না। মহিলাদের কোনও নিরাপত্তা নেই? তৃণমূল নেতারা আসবে, মারধর করবে। তারপর পুলিশ অভিযোগ করবে না।”

    আরও পড়ুন: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    পুলিশ আধিকারিককে ক্লোজ করার সিদ্ধান্ত 

    অন্যদিকে ঘটনার (Tufanganj Incident) খবর জানাজানি হতেই শোরগোল পড়ে যায় এলাকায়। একজন মহিলাকে কী করে চুলের মুঠি ধরে টেনে ওই পুলিশ আধিকারিক গাড়িতে তুললেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এলাকার মানুষ। যদিও ইতিমধ্যেই সেই পুলিশ আধিকারিককে ক্লোজ করা হয়েছে। জেলা পুলিশ আধিকারিক জানান, ওই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    BJP: ভগবানপুরে কান কাটা হল বিজেপি কর্মীর, বোলপুরে বাড়িতে আগুন, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) করার অপরাধে বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পোলিং এজেন্টের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গত চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহার পোলিং এজেন্ট ছিলেন তিনি। ভোটকেন্দ্র থেকে বাড়িতে ফেরার সময় তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয়। আবার পূর্ব মেদিনীপুরে বিজেপি কর্মী বাজার করে বাড়ি ফেরার সময় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে কান কেটে নিয়েছে বলে মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। ভোটের বাজারে জেলা জুড়ে বিজেপি কর্মীদের উপর আক্রমণের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়েছে।

    কান কাটা হল বিজেপির কর্মীর

    আগামী ২৫ মে ভোট পূর্ব মেদিনীপুরে। কিন্তু ইতিমধ্যে বিজেপি (BJP) করার অপরাধে এক কর্মীর কান কেটে নিয়েছে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে। আহত বিজেপি কর্মীর নাম সুব্রত বাগ। তাঁর বাড়ি ইলাশপুরের কাছে হাড়মশানি গ্রামের হরিজনপল্লীতে। নিজের বাড়ির কাছেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। কান কাটার পর অসুস্থ অবস্থায় ভগবানপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এরপর আহত বিজেপির কর্মী বলেন, “আগে আমরা তৃণমূল করতাম, কিন্তু এখন বিজেপিতে যোগদান করেছি। এরপর থেকে আমাকে টার্গেট করা হয়। বাজার থেকে বাড়িতে ফেরার সময় দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে।”

    বিজেপি এজেন্টের বাড়িতে আগুন (BJP)

    কেন বিজেপি (BJP) প্রার্থীর হয়ে বুথে এজেন্ট হয়েছিলেন? আর এই অপরাধেই আগুন দিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে বোলপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। আক্রান্ত কর্মীর নাম শম্ভু বাড়ুই। প্রথমে তাঁকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং এরপর তাঁর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। বাড়ির এক অংশ পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির ওই এজেন্ট বলেছেন, “আমাকে আগে থেকেই হুমকি দিচ্ছিল তৃণমূলের নেতারা। ভোটের আগে বেশ কয়েকবার ভয় দেখানো হয়েছিল। কিন্তু আমি ভোটে বিজেপির হয়ে কাজ করায় আমাকে ভোটের পরে আক্রমণ করা হয়।” যদিও ঘটনার দায় নিতে অস্বীকার করেছে তৃণমূল। বিজেপি হারবে তাই অপবাদ দেওয়া হয়েছে। মূলত গ্রাম্য বিবাদের কারণে ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুনঃ মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এই ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে ভগবানপুর ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি অম্বিকেশ মান্না বলেছেন, “বিষয়টি আদি ও নব্য বিজেপির মধ্যে গোলমাল হয়েছে, তাই এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তৃণমূল ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    Lok Sabha Election 2024: “সিএএ নিয়ে তৃণমূলের প্রচার ঠিক হলে আমি থুতু চাটব”, চ্যালেঞ্জ মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪২টি কেন্দ্রেরই প্রার্থী তিনি। অসুস্থতার পর ভোটপ্রচারে নেমে এমনই বলেছিলেন বিজেপির তারকা প্রচারক ‘মহাগুরু’ মিঠুন চক্রবর্তী। সেই কথামতো কাজও করছেন তিনি। বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে হাইভোল্টেজ প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন লাগাতার। ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে থেকেই সিএএ ইস্যু নিয়ে বিজেপিকে এক নাগাড়ে আক্রমণ শানিয়ে যাচ্ছে তৃণমূল। এবার সেই  আক্রমণেরই পাল্টা জবাব দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের আগেই সিএএ কার্যকর করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেটাকে হাতিয়ার করেই তৃণমূলের শীর্ষ নেতা থেকে শুরু করে ছোট-বড়-মাঝারি সব মাপের নেতারা এক সুরে আক্রমণ শানাচ্ছেন বিজেপিকে। এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোটের প্রচারপর্বে বলতে শোনা গিয়েছে যে, রাজ্যে সিএএ কার্যকর করতে দেওয়া হবে না। যদিও ইতিমধ্যেই একাধিকবার পাল্টা প্রতিক্রিয়া এসেছে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহের তরফে। আর এবার প্রতিক্রিয়া দিলেন মিঠুন চক্রবর্তীও।

    সিএএ প্রসঙ্গে মিঠুন

    লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে তৃণমূলকে একহাত নিয়ে মিঠুন বলেন, “এরা টাকার বিনিময়ে সব কিছু ভুয়ো করেছে। ভুয়ো আধার কার্ডও করেছে। যাদের ভুয়ো আধার কার্ড রয়েছে, তাদের সমস্যা হবে। কিন্তু আপনাদের জন্য কোনও সমস্যা হবে না। এটা আমার চ্যালেঞ্জ। তৃণমূল বলছে, সিএএ কার্যকর হওয়া মানে মুসলিমদের তাড়িয়ে দেবে। এরা যা বলছে, সেটা যদি সত্যি হয়, যদি একজনকেও তাড়ানোর চেষ্টা হয়, আমাকে ডাকবেন, এই মাঠে আপনারা থুতু ফেলবেন, আমি সেই থুতু চাটব।” তাঁর (Mithun Chakraborty) স্পষ্ট কথা, “সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। কাউকে তাড়িয়ে দেওয়ার আইন নয়। নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন হল সিএএ।”

    নয়া মোড়কে মিঠুনের ‘জলঢোঁড়া’ সংলাপ

    অন্যদিকে লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে হুগলিতে জনসভায় এসে তিন বছর পর আবারও ‘জলঢোঁড়া’র সংলাপ খানিক ঘুরিয়ে আওড়ালেন মিঠুন। আগামী ২০ মে হুগলি জেলার শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট রয়েছে। হুগলিতে এবারে লকেটের প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূলের রচনা। তাই ভোটের আগে শেষ লগ্নে মঙ্গলবার পাণ্ডুয়ায় বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে সভা করলেন মহাগুরু। মঞ্চে নিজের অভিনীত নানা ছবির সংলাপ বলেন বিজেপি নেতা। তাঁর কথায়, ‘‘সিনেমার ডায়লগ থেকে নাকি হিংসা হচ্ছে! যাই হোক, ডায়লগ তো আমি বলবই। তবে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলব।’’ তার পরেই ‘অভিমন্যু’ ছবির সংলাপকে এদিক-ওদিক করে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, ‘‘আমি জলঢোঁড়াও নই, বেলেবোড়াও নই। আমি এই রকম একটা সাপ, যে গর্ত থেকে ছোট ছোট ইঁদুর বার করে নিয়ে আসে।’’  

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, নির্বাচন কমিশনে অভিযোগের পরামর্শ

    তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো

    চব্বিশের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র কলকাতা উত্তর। আর সেই লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত জোড়াবাগান মিঠুনের পৈতৃক ভিটে। এখনও সেখানেই ভোট দেন তিনি। সূত্রের খবর, এবার সেই কেন্দ্রেরই বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সমর্থনে রোড শো করবেন মিঠুন চক্রবর্তী। তবে  মিঠুনের রোড শো-র দিনক্ষণ এখনও স্থির হয়নি। এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে তাপস রায়ের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে মাত্র। তিনি জানিয়েছেন, দ্রুতই দিনক্ষণ ঠিক হয়ে যাবে। অর্থাৎ নিজের কথা মতোই বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঝড় তুলছেন মহাগুরু। কোথাও জনসভায় নিজস্ব স্টাইলে বক্তৃতা, কখনও আবার প্রার্থীকে পাশে নিয়ে রোড শো। রোজই প্রচার ময়দানে নানান মেজাজে দেখা যাচ্ছে মিঠুন চক্রবর্তীকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    Agnimitra Paul: মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নির্বাচনী প্রচারে হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পলের (Agnimitra Paul) প্রচার সভায় হামলা করল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় বসে পথ অবরোধে সামিল হয় বিজেপি। পাল্টা তৃণমূলের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির বিরুদ্ধের হিংসার অভিযোগ তোলা হয়েছে।

    রাজ্যের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উপর আক্রমণের ঘটনা নতুন নয়। আগেও বিধানসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং এখন লোকসভা নির্বাচনে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিজেপির উপর হামলার অভিযোগ উঠেছিল। অগ্নিমিত্রা পল এই রাজ্যের তৃণমূল শাসনের একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। রাজ্যে যে আইনের শাসন নেই তা নিয়ে বিধানসভায় সোচ্চার হয়েছিলেন তিনি।

    ঘটনা কোথায় ঘটেছে (Agnimitra Paul)?

    গত মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা-১ ব্লকের জেড়থান বাজার এলাকায়। এরপরই পথ অবরোধ শুরু করেছিলেন বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পল (Agnimitra Paul)। এই কারণে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এলাকায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী বললেন অগ্নিমিত্রা?

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা (Agnimitra Paul) জানিয়েছেন, “এদিন আমি এগরায় নির্বাচনী প্রচার সভায় গিয়েছিলাম। প্রচার সভায় যেতে আমাকে বাধা দেওয়া হয় এবং আমাদের কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা করা হয়। আমি এই বিষয়ে কমিশনকে জানাব। এখানকার পুলিশ-প্রশাসন তৃণমূলের দলদাস হয়ে কাজ করছে।”

    আরও পড়ুনঃ “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে অগ্নিমিত্রার (Agnimitra Paul) দাবিকে অস্বীকার করে বলা হয়েছে, খুব পরিকল্পিত ভাবে আমাদের উপর আক্রমণ করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা শান্তশীল বেরা এদিন তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎকে গালিগালাজ করেছে। প্রতিবাদ জানালে এরপর বিজেপি ঝামেলা শুরু করে। আবার পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ইতিমধ্যে অভিযোগ জমা পড়েছে। তদন্ত শুরু করেছি আমরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালের বিরুদ্ধে এখনই এগোবে না কোনও তদন্ত। তাঁর বিরুদ্ধে করা এফআইআরের ওপরও কোনও কড়া পদক্ষেপও করা যাবে না বলে মৌখিকভাবে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আজ, মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হয় বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে। মামলার পরবর্তী শুনানি শুক্রবার।

    গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এফআইআর (Calcutta High Court)

    সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে একটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে গঙ্গাধরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন জনৈক শক্তিপদ রাউত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য মামলায় দায়ের করা হয় এফআইআর। এই এফআইআরের ওপর রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন গঙ্গাধর। বিচারপতি সেনগুপ্তর মন্তব্য, “মিথ্যা মামলায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আর তাতে থানায় এফআইআর রুজু করা হল কীসের ভিত্তিতে? ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে এই এফআইআর করার সিদ্ধান্ত হওয়া উচিত ছিল।” তিনি জানান, সন্দেশখালি মামলার তদন্ত চলছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নজরদারিতে। সিবিআই তদন্ত করছে। এই আবেদনেরও শুনানি হওয়া উচিত প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।

    আরও পড়ুুন: “চাবাহার বন্দর চুক্তিতে খুলে গেল বিনিয়োগের বৃহত্তর দ্বার”, বললেন জয়শঙ্কর

    আদালতে গঙ্গাধর

    বিজেপি নেতা গঙ্গাধর খবরে চলে আসেন সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে দু’টি স্টিং অপারেশন পর্ব-১ ও পর্ব-২ প্রকাশ্যে আসার পর। প্রথম পর্বে গঙ্গাধরকে বলতে শোনা যায়, সন্দেশখালির ঘটনা সাজানো। ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যা। দ্বিতীয় পর্বের ভিডিওয় তাঁকে বলতে শোনা যায়, ৭২ জন মহিলাকে দু’হাজার করে টাকা দিয়ে ধর্ষণের মিথ্যা মামলা করানো হয়েছে। ভিডিও দু’টির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। ভিডিও দু’টি ভাইরাল হতেই চাপে পড়ে যান গঙ্গাধর। কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা চেয়ে দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। তাঁর আরও অভিযোগ, তাঁর ছবি ব্যবহার করে ভুয়ো ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। পরে তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সমাজমাধ্যমে। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলার অনুমতি চান গঙ্গাধর। সেই অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি সেনগুপ্তের সিঙ্গল বেঞ্চ (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Khardah: সন্দেশখালির পর এবার খড়দা! ভোটের মুখে ফের উদ্ধার হল অস্ত্র

    Khardah: সন্দেশখালির পর এবার খড়দা! ভোটের মুখে ফের উদ্ধার হল অস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালিতে শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বিপুল পরমাণ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছিল। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার খড়দা (Khardah) থানা এলাকা থেকে উদ্ধার হল অস্ত্র। ভোটের আগে অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কীভাবে উদ্ধার হল অস্ত্র? (Khardah)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খড়দার (Khardah) এক চাল ব্যবসায়ীর মোটা টাকা চেয়ে হুমকি দিচ্ছিল এলাকারই এক যুবক। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছিল পুলিশ। তদন্তের নেমে পুলিশের হাতে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। উদ্ধার হল প্রচুর অস্ত্র। লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রচুর অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করল খরদা থানার পুলিশ। আইপিএল খেলায় বেটিং লাগিয়ে হেরে যাওয়ায় খড়দা থানার বিবেকনগরে এক ব্যবসায়ীর কাছে মোটা টাকা তোলা চেয়ে হুমকি ফোন করেছিল কিছু দুষ্কৃতী। অভিযোগ, তোলার টাকা না দেওয়ায় গত ৭ তারিখ বিবেকনগরে ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে চার রাউন্ড গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করে খড়দা থানার পুলিশ। টিটাগর এলাকা থেকে মূল দুষ্কৃতী ওয়াসিমকে গ্রেফতার করে পুলিশ। দুষ্কৃতী ওয়াসিমকে জেরা করে তার কাছ থেকে প্রচুর অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ অমিত শাহের

    কী কী অস্ত্র উদ্ধার হল?

    এমনিতেই ভোটের আগে পুলিশের অভিযান চলতে থাকে। মাঝে মধ্যে অস্ত্র উদ্ধার হয়। কিন্তু, এক দুষ্কৃতীকে ধরতে গিয়ে তার ডেরা থেকে একাধিক অস্ত্র উদ্ধার হওয়ায় পুলিশ আধিকারিকরা হতবাক হয়ে গিয়েছে। দুষ্কৃতীর ডেরায় তল্লাশি চালিয়ে তিনটি সেভেন এম এম পিস্তল, একটি রিভলভার ও ১৮ টি গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ। মূল অভিযুক্ত ওয়াসিমের সঙ্গে বিহারের দুই দুষ্কৃতীর যোগ রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। ওই দুই দুষ্কৃতীর খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে খড়দা থানার পুলিশ। লোকসভা নির্বাচনের আগে বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে এত অস্ত্র উদ্ধার হওয়ায় চিন্তিত পুলিশ প্রশাসনও। ফের অভিযান শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের আগে হালিশহরের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    BJP: ভোটের আগে হালিশহরের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বহু কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে বারাকপুর লোকসভায় ফের তৃণমূলে ধস নামল। হালিশহর পুরসভার তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান রাজা দত্ত বহু কর্মী-সমর্থক নিয়ে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিলেন। কয়েকদিন আগেই তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের খাসতালুক নৈহাটিতে ধস নামিয়েছিল বিজেপি। অর্জুনের হাত ধরে তৃণমূলের যুব নেতা স্বপন ইন্দু সহ বহু কর্মী যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। সেই জের কাটতে না কাটতে নির্বাচনের আগে হালিশহরে এই যোগদানে বিজেপি কর্মীরা চাঙ্গা হয়ে উঠেছেন।

    তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত (BJP)

    বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, হালিশহরের দাপুটে তৃণমূল নেতা ছিলেন রাজা দত্ত। তিনি দীর্ঘদিন পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর মতো দাপুটে তৃণমূল নেতা বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় হালিশহরে গেরুয়া শিবিরের অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হল বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। অর্জুনের হাত ধরে তিনি বিজেপি যোগদান করেন। বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজা দত্ত বলেন, তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। দলের জন্য অনেক লড়াই করেছি। আমাকে দলে কোনও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এখন দলে দুর্নীতিগ্রস্তরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমরা এসবের বিরুদ্ধে সরব হয়েছি। আমি কোনওভাবেই এই দল করতে পারব না। তাই অর্জুনদার হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিলাম। আমার এলাকায় বিজেপি লিড পাবে। হালিশহর, কাঁচরাপড়া জুড়ে তৃণমূল যা করে বেড়াচ্ছে তাতে ওদের পক্ষে আর ভোট নেই।

    আরও পড়ুন: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ অমিত শাহের

    অর্জুন সিংয়ের কী বক্তব্য?

    যোগদান নিয়ে বিজেপি (BJP) প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই দলে যোগদান লেগেই রয়েছে। বীজপুর এলাকায় তৃণমূল নেতারা যা করে রেখেছে, তাতে মানুষ ওদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান সহ বহু কর্মী যোগ দিলেন। আগামীদিনে আরও অনেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করবে। আগেও বলেছি, নৈহাটিতে আমি লিড নেব। এবার বলছি, বীজপুরেও বিজেপি লিড পাবে। তৃণমূলের সঙ্গে মানুষ নেই তা ভোটের ফলে প্রমাণ হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চমদফার নির্বাচনের আগে ফের ভোটের প্রচারে এসেছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি এদিন বনগাঁয় নির্বাচনী সভা করেন। মতুয়া সমাজকে বিজেপির জন্য ভোট দানের কথা বলেন। তিনি বলেন, “বিশ্বের কোনও শক্তি নেই সিএএ আটকাতে পারবে না”। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক বার নাগরিকত্ব সংশোধন আইন নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। এবার অমিত শাহ, মমতাকে ফের আক্রমণ করলেন।

    কী বললেন আমিত শাহ (Amit Shah)?

    নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রবীণ বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah) তৃণমূলকে একাধিক বিষয়ে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “আপনারা কেউ জীবনে একসঙ্গে ৫০ কোটি টাকা দেখেছেন। তৃণমূলের মন্ত্রীর কাছে ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল, তাপস পাল অনেক নেতা কুলপতি হয়েছেন। কেউ চাকরি বিক্রি করেছেন আবার কেউ গরু পাচার করেছেন। রাজ্যের কয়লা, বালি, গরু পাচারকারী সকলকে জেলে যেতে হবে। সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাংলার জন্য কিছুই করেননি। অনুপ্রবেশকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্থ লোকেদের জন্য কেবল কাজ করে গিয়েছেন। দিদি আপনি যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখনও ইভিএম-ই ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফ-এর গুলিতে ঝাঁঝরা এক পাচারকারী

    আর কী বললেন?

    বনগাঁয় এদিন বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে ভোট প্রচারে এসে অমিত শাহ(Amit Shah) বলেন, “সিএএ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন। মতুয়ারা নাগরিকত্ব পাবেনই। কেউ আটকাতে পারবেননা। দিদি আপনার সময় শেষ হতে চলেছে। দেশের কোনও এমন শক্তি নেই যে সিএএকে আটকাতে পারবে। নিমন্ত্রণ করা সত্ত্বেও রাহুল গান্ধী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাননি। তাঁদের কাছে ভোটব্যাঙ্ক হল অনুপ্রবেশকারীরা। রামমন্দির নির্মাণে বড় বাধা দিয়েছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, কমিউনিস্টরা। কিন্তু দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে মোদি জী রামমন্দির নির্মাণ করেছেন। দেশে ইতিমধ্যে ৩৮০টি আসনের ভোট হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৭০টি আসনে মোদি জয়লাভ করেছেন। বাংলায় ৩০টি আসনএ জয়ী হবে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: কলা গাছের ছালের সুতোয় তৈরি চট, গামছাসহ আস্ত জ্যাকেট, বালুরঘাটের শিল্পীর কামাল

    Balurghat: কলা গাছের ছালের সুতোয় তৈরি চট, গামছাসহ আস্ত জ্যাকেট, বালুরঘাটের শিল্পীর কামাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলাগাছের ছাল ছাড়িয়ে সুতো! আর সেই সুতোয় তৈরি হয় চট, গামছাসহ আস্ত জ্যাকেট। শুনতে খানিকটা অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। কলাগাছের ছাল ছাড়িয়ে সুতো তৈরির কারিগরের নাম খিরোদা রায়। একসময় সুনাম অর্জন করেছেন জেলা শিল্প দফতর থেকে শুরু করে শিলিগুড়ি, কলকাতা এমনকী দিল্লিতেও। প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থানাধিকারী হয়েছেন একাধিকবার। কিন্তু, সেসব সার্টিফিকেট বর্তমানে ফাইলবন্দি। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার কুশমুন্ডি ব্লকের কচরা গ্রামে এই বিরলতম শিল্পের শিল্পী খিরোদা রায়কে মনে রাখেনি কেউ। মেলা করলেও এখন জোটে না টাকা। তাই, সরকারের আর্থিক সাহায্যের আশায় বুক বেঁধেছেন তিনি।

     কলা গাছের ছালের সুতোয় তৈরি হয় চট, গামছাসহ আস্ত জ্যাকেট (Balurghat)

    কচরা (Balurghat) গ্রামে বাবার বাড়িতে সরু সুতো তৈরির কাজ শিখেছিলেন আগেই। হাটে ধোকরা বিক্রির অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর।  কিন্তু, কম খরচে নতুন কিছু করার ইচ্ছে ছিল ছোটবেলা থেকেই। বিয়ের পর ফতেপুর গ্রামে রাস্তার ধারে এক চিলতে ঘরে স্বামী সহ দুই ছেলেমেয়েকে বড় করতে করতে নাম লেখান জেলা শিল্প দফতরে। এরপর ১৯৯০ সালের শেষের দিকে কলাগাছের ছাল ছাড়িয়ে তৈরি করেন চিকন সুতো। সেই সুতোয় তৈরি করেন চট, গামছাসহ ছোট ছোট ব্যাগ এমনকী জ্যাকেট পর্যন্ত। এখনও মেলা করেন। তবে, মেলার সরকারি টাকা পেতে ঘাম ঝরে যায়। এখন স্বামী সন্তান নিয়ে ফতেপুর ছেড়ে ডেরা বেঁধেছেন বালাপুকুর গ্রামে। রুগ্ন শরীর নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারে রান্না করে যৎসামান্য টাকায় দিনযাপন করেন। এখনও তিনি বিভিন্ন সরকারি মেলায় নিজের তৈরি সামগ্রী বিক্রি করেন।

    আরও পড়ুন: কয়লাকাণ্ডে ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেলেন অনুপ মাঝি

    সরকারি সাহায্যের আর্জি

    শিল্পী খিরোদা রায় বলেন, আমার আফসোস কলাগাছের ছাল ছাড়িয়ে সুতো তৈরির মর্যাদা দিতে পারল না কেউ। সরকারি দফতর সবই জানে। কিন্তু, নতুন প্রজন্মকে এই শিল্প শেখানোর কোনও ধারাবাহিক কর্মশালার আয়োজন করেনি। চরম অবহেলায় পড়ে রয়েছে এই শিল্প। সরকারি সাহায্য পেলে এই শিল্প বাঁচানো সম্ভব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share