Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • SSC Recruitment Scam: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় দয়ালু, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করেননি’’, নিয়োগ-মামলায় হাইকোর্ট

    SSC Recruitment Scam: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় দয়ালু, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করেননি’’, নিয়োগ-মামলায় হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় অনেক দয়ালু, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করেননি’’, নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সাফ জানাল কলকাতা হাইকোর্ট। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (SSC Recruitment Scam) আদালতের নির্দেশে সোমবারই চাকরি খোয়া গিয়েছে ২৩ হাজার ৭৫৩ জনের। মামলার শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক দু’টি বিষয়ের উল্লেখ করেন।

    কী বললেন বিচারপতি দেবাংশু বসাক? (SSC Recruitment Scam)

    তিনি বলেন, “আমাদের আর কোনও উপায় ছিল না। তাই গোটা প্যানেল বাতিল করা হয়েছে। তাছাড়া এই প্যানেলে যে কোথাও কোনও দুর্নীতি হয়েছে রাজ্য সরকার তা জানত। সেই কারণেই তারা আবেদন করেছিল সুপার নিউমেরিক পোস্টের।” কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রায় পাঁচ হাজার জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে আইনজীবী সুদীপ্ত বসাক বলেন, “বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে যে ধরনের অভিযোগ উঠেছিল, যে তিনি প্রভাবিত হয়ে এই ধরনের রায় দিয়েছিলেন। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে এটাও স্পষ্ট, দুর্নীতি হয়েছিলই। তাই পুরো প্যানেল বাতিল করল।”

    অভিজিতের সম্পর্কে কী বলছে আদালত?

    এর পরেই তিনি বলেন, “বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় অনেক দয়ালু, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করেননি।” তিনি বলেন, “শুনানির সময় রাজ্য সরকার ও এসএসসিকে আদালত বারংবার জিজ্ঞাসা করেছিল, কারা প্রকৃত, তার হিসেবটা দিতে। রাজ্য সরকার তা দিতে পারেনি। এসএসসি যতজনকে রেকমেন্ডেশন দিয়েছিল, তার চেয়েও বেশি লোক চাকরি করছে। সেই কারণেই বিচারপতি বলেছেন, প্যানেল বাতিল করা ছাড়া আরও কোনও উপায় নেই।”

    আরও পড়ুন: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, অভিজিৎ যখন বিচারপতি ছিলেন তখন প্রচুর অযোগ্য (SSC Recruitment Scam) শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। পরে রাজ্য সরকারের আবেদনের প্রেক্ষিতে অভিজিতের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পরে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা অভিজিতের বেঞ্চ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে গঠন করা হয় বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি শাব্বার রাশিদির বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ। ৯ নভেম্বর গঠিত হয় ওই বেঞ্চ। ছ’মাসের মধ্যে মামলার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশও দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট।

    কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্ত করছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা জেনেছে, নবম, দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক পদে নিয়োগের পাশাপাশি এসএলএসটি ২০১৬-র মাধ্যমে গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি-র নিয়োগেও দুর্নীতি হয়েছিল। নিয়োগ কেলেঙ্কারির (SSC Recruitment Scam) ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে রাজ্যের তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Alipurduar: কথা রাখল বিজেপি, দুর্গতদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিলেন বিধায়ক

    Alipurduar: কথা রাখল বিজেপি, দুর্গতদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিলেন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট মিটে গেলে নেতারা ফিরেও চায় না। এরকম অভিযোগ অনেকে করে থাকেন। কিন্তু, ভোটপর্ব মিটে যাওয়ার পরও যে দুর্গত মানুষের পাশে নেতারা থাকেন, তার জ্বলন্ত উদাহরণ হচ্ছে আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও। তিনি নিজে উদ্যোগী হয়ে ঝড়ে বিধ্বস্ত মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন। বিজেপি বিধায়কের এই পদক্ষেপে খুশি দুর্গতরা।

    দুর্গতদের ত্রাণ বিলি করলেন বিজেপি বিধায়ক (Alipurduar)

    প্রথম দফার ভোটগ্রহণ শুরুর আগে আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার কুমারগ্রাম বিধানসভা এলাকার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড়ের দাপটে বাড়ির টিনের চাল ফুটো হয়ে গিয়েছিল। ভেঙে পড়েছিল বাড়ি। কিন্তু, সে সময় নির্বাচনের বিধিনিষেধ থাকার কারণে বিজেপি বিধায়ক দুর্গতদের কাছে গেলেও ত্রাণ-সাহায্য করতে পারেননি। তবে, পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন। এবার ভোট মিটতেই দুর্গত এলাকায় ত্রাণ পৌঁছে দিলেন কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বিধ্বস্ত মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে গেলেন কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও।

    আরও পড়ুন: স্বস্তির বার্তা, তাপপ্রবাহের মধ্যেই তিন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) ভোট হয়ে যাওয়ার পর রবিবার কুমারগ্রামের রায়ডাক, খোয়ারডাঙা-১, ধনতলি টাপুতে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সঙ্গে নিয়ে যান ত্রিপল ও শুকনো খাবার। যদিও দুর্যোগের খবর পেয়ে আগেই এলাকায় গিয়েছিলেন শাসকদলের তৃণমূল প্রার্থী প্রকাশ চিক বরাইক। নির্বাচনী বিধিনিষেধ থাকায় তাঁকেও খালি হাতেই যেতে হয়েছিল। তবে আশ্বাস দিয়ে এসেছিলেন ভোট মিটলে যাবেন। কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও বলেন, আসলে ঝড়ে এলাকায় প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমি নিজে গিয়ে দেখে এসেছিলাম। ভোট পর্ব মিটে যাওয়ার পর আমরা দুর্গতদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছি।

    দুর্গতদের কী বক্তব্য?

    দুর্গতদের বক্তব্য, ঝড়ে বাড়ি-ঘর সব ভেঙে গিয়েছে। বিজেপি বিধায়ক নিজে নদী পেরিয়ে আমাদের কাছে ত্রাণ পৌছে দিয়েছেন। সকলের অভাব অভিযোগ শুনেছেন। আমরা এলাকার সমস্যার কথা জানিয়েছি। তিনি প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “এতদিন বাঘিনী ছিলেন, এখন বিড়াল হয়ে গিয়েছেন”, মমতাকে তোপ দিলীপ ঘোষের

    Dilip Ghosh: “এতদিন বাঘিনী ছিলেন, এখন বিড়াল হয়ে গিয়েছেন”, মমতাকে তোপ দিলীপ ঘোষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এতদিন বাঘিনী, ভোট হয়ে গেলেই বিড়াল হয়ে মেউ মেউ। আমি মেয়ে, আমি মহিলা, আমাকে একা দেখুন ঘিরে ফেলেছে। যা কর্ম করেছেন, তার ফল ভোগ করতে হবে, আর কোনও সহানুভূতি পাবেন না।” নির্বাচনী প্রচারে বের হয়ে ফের তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতাকে কটাক্ষ করলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghsoh)।

    মমতাকে ঠিক কী বললেন?

    সোমবার পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) মির্জাপুরে মাঠে প্রাতঃভ্রমণে আসেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এরপর চায় পে চর্চা অনুষ্ঠানে দেওয়ানদিঘির মোড়ে আসেন দিলীপ। সেখানে তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) লক্ষ্য করে বলেন, “ভোট হয়ে গেলেই নাকি তিনি টার্গেট হন। এতদিন বাঘিনী ছিলেন, এখন বিড়াল হয়ে গিয়েছেন। তিনি কোনও ভাবেই রেহাই পাবেন না। যা কর্ম করেছেন, তার ফল পাবেন। নেতাদের চোর বানিয়েছেন, চোরেদের নেতা বানিয়েছেন। যত ইলেকশন এগিয়ে আসছে ততই নির্বাচনে হারার ভয়ে হিংস্র হয়ে যাচ্ছে তৃণমূল।”

    শত্রুঘ্নকে আক্রমণ

    প্রধানমন্ত্রীর প্লেনে চড়া নিয়ে আসানসোলের (Asansol) তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহার (Satrughna Sinha) মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে দিলীপ ঘোষ বলেন, “কারও বাপের টাকায় চড়ছেন নাকি? ১৪০ কোটির দেশের প্রধানমন্ত্রী, তাঁর জো বাইডেনের থেকেও দামী প্লেনে চাপা উচিত। আমরা ভিখারি পার্টি নই, ভিখারি দেশও নয়। যারা ভিখারি বানিয়েছে তারা এটা করছে। শত্রুঘ্ন সিনহা এবং কীর্তি আজাদ (Kirti Azad) ওনার এখানকার পরিস্থিতি জানেন না। বাইরে থেকে এসেছেন, ফরেনার তো আগে ভোটটা লড়ুন। শুনলাম একজন বিহার যাচ্ছেন। আর-একজন ভয়ে বেরাচ্ছেন না। এরা কী রাজনীতি করবেন।”

    আরও পড়ুনঃ নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বাতিল ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি

    অভিষেককে আক্রমণ

    অন্যদিকে, অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কেও কড়া আক্রমণ করেন দিলীপ ঘোষ। বিজেপিকে ২ নম্বর বলার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, “তিনি একমাত্র ভদ্রলোক! যার বাড়ির বউ থেকে চাকর বাকর, কুকুর সবাইকে ইডি ডাকছে। সোনা নিয়ে যাচ্ছে, রাস্তায় চোর চোর বলে সবাই ডাকছে। ওঁর চোদ্দপুরুষ চোর। আজ মুখ্যমন্ত্রীকেও চোর চোর শুনতে হচ্ছে।”

    সোমবার এসএসসির রায়দান নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “এরাজ্যের লোক তাকিয়ে থাকে আদালতের দিকে আর কেন্দ্রীয় সরকারের দিকে। কেন্দ্রীয় সরকার উন্নয়ন করে আর আদালত ন্যায় বিচার করে। এই তৃণমূল সরকার কিছু করে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lady Truck Driver: প্রথমবার পেট্রাপোল পেরিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছালেন মহিলা ট্রাকচালক

    Lady Truck Driver: প্রথমবার পেট্রাপোল পেরিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছালেন মহিলা ট্রাকচালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবার পেট্রাপোল (Petrapole Border) পেরিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছালেন মহিলা ট্রাকচালক (Lady Truck Driver)। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক পণ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বনগাঁ সীমান্তের পেট্রাপোল বন্দরে এদিন তৈরি হল এক ইতিহাস। নারীর প্রগতিতে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল ভারত। 

    মহিলা ট্রাকচালকের পরিচয় (Lady Truck Driver)

    বন্দর সূত্রে খবর, ওই মহিলা ট্রাকচালকের (Lady Truck Driver) নাম অন্নপূর্ণা রানি রাজকুমার। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর বাসিন্দা তিনি। রবিবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিট নাগাদ তামিলনাড়ুর ওই মহিলা ছয় চাকার একটি কন্টেনার ট্রাক নিয়ে অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বাংলাদেশে (Bangladesh) যান। সেই সময় বন্দরে উপস্থিত ছিলেন পেট্রাপোল ল্যান্ড পোর্ট অথরিটির ম্যানেজার কমলেশ সাইনি। সাইনি বলেন, “পেট্রাপোল বন্দরের ক্ষেত্রে এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। প্রথম মহিলা ট্রাকচালক পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে গেলেন। তাঁর জন্য বন্দরের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছিল।”

    পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং ফরওয়ার্ডিং সম্পাদকের বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং ফরওয়ার্ডিং-এর সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, “গত ১৯ শে মার্চ পেট্রাপোলে ভারত সরকারের অর্থ মন্ত্রকের সদস্য রেখা রায়কর কুমার বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও (Lady Truck Driver) সমানভাবে আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে ট্রাক নিয়ে যাতে যেতে পারে, সে দিকে নজর দিতে হবে। সেই মতোই রবিবার সকালে প্রথম কোনও মহিলা ট্রাকচালক (Lady Truck Driver) ভারত থেকে বাংলাদেশ পণ্য বোঝাই ট্রাক নিয়ে পাড়ি দিলেন।” একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে মহিলা চালকদের ট্রাক চলাচলে বিশেষ নিরাপত্তাও দেওয়া হবে। আগামী দিনে এই পেশাতেও মহিলাদের প্রাধান্য দেখা যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ “এতদিন বাঘিনী ছিলেন, এখন বিড়াল হয়ে গেছেন”, মমতাকে তোপ দিলীপ ঘোষের

    জানানো হল অভ্যর্থনা

    উল্লেখ্য প্রতিদিন পেট্রাপোল বন্দর (Petrapole Border) দিয়ে যে পণ্যবাহী ট্রাক যায়, এত দিন সেই সমস্ত ট্রাকের চালক ছিল পুরুষ। তবে এবার সেই রেকর্ড ভাঙল। এই প্রথম বার কোনও মহিলা ট্রাকচালক পণ্যবাহী ট্রাক নিয়ে পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে পণ্য নিয়ে গেলেন। প্রথম মহিলা ট্রাকচালক (Lady Truck Driver) হিসেবে পণ্য নিয়ে বাংলাদেশে যাওয়ায় বন্দরের পক্ষ থেকে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানো হয়। সব মিলিয়ে এদিনের এই পদক্ষেপ ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও মজবুত করল বলেই মনে করছেন সীমান্ত এলাকার মানুষজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: দ্বিতীয় দফার আগে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: দ্বিতীয় দফার আগে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দফার নির্বাচন থেকে শিক্ষা নিল কমিশন (ECI)। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন রয়েছে রাজ্যের ৩টি লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024)-দার্জিলিং (Darjeeling), রায়গঞ্জ (Raiganj) এবং বালুরঘাট (Balurghat)। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে দ্বিতীয় দফার ৩টি লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচনের আগে পর্যবেক্ষকদের নাম, ফোন নম্বর, এবং ইমেল আইডি প্রকাশ্যে আনল নির্বাচন কমিশন। ভোটাররা কোনও ক্ষেত্রে ভোট দিতে গিয়ে সমস্যায় পড়লে সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বর এবং ইমেল আইডিতে অভিযোগ জানাতে পারবেন। অপর দিকে স্ট্রং রুমের বাইরে শিবিরে ছাড়পত্র দিল কমিশন।

    এক্সপেন্ডিচার পর্যবেক্ষকদের তালিকা (Lok Sabha Election 2024)

    ১. দার্জিলিং

    শ্রী পুষ্কর কাঠুরিয়া (ফোন নম্বর-7318695201), (email-deodarj@gmail.com)

    শ্রী বি নিশান্থ রাও (ফোন নম্বর-7319349201), (email-chennai.ddit.inv3.3@incometax.gov.in)

    ২. রায়গঞ্জ:

    শ্রী হারশ সিদ্ধার্থ (ফোন নম্বর-9046227872), (Email Id-exobs.raiganj@gmail.com)

    ৩. বালুরঘাট

    শ্রী ভাঙ্গেপাটিল পুশকারাজ রমেশ (ফোন নম্বর-7586926462) (Email Id-expenditureobserver.blg6pc@gmail.com)

    সাধারণ পর্যবেক্ষক (Lok Sabha Election 2024)

    ১. দার্জিলিং 

    শ্রী বিক্রম সিং মালিক (ফোন-736494505), (Email-genobs04darj@gmail.com)

    ২.রায়গঞ্জ

    শ্রী শ্রীধর বাবু আড্ডাকানি (ফোন-9046227870), (Email-genobs.raiganj@gmail.com)

    ৩. বালুরঘাট

    শ্রী নর্মাদেশ্বর লাল (ফোন নম্বর-7384269466), (Email Id-generalobserver.blg6pc@gmail.com)

    পুলিশ পর্যবেক্ষক (Lok Sabha Election 2024)

    ১. দার্জিলিং

    শ্রী প্রদীপ কুমার যাদব (ফোন নম্বর-7318748206), (Email Id-policeobserver24@gmail.com)

    ২. রায়গঞ্জ

    শ্রী সুভাষ চন্দ্র ডুবেই (ফোন নম্বর-9046227871), (Email Id-udpoliceobserver@gmail.com)

    ৩. বালুরঘাট

    শ্রী হনুমন্তারায়া (ফোন নম্বর-7384013279), (Email Id-observerddnj@gmail.com)

    কোন কেন্দ্রে কত স্পর্শকাতর বুথ (Loksabha Election)?

    প্রসঙ্গত দার্জিলিংয়ে মোট পোলিং স্টেশন ১৯৯৯টি। স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৪০৮। রায়গঞ্জ মোট পোলিং স্টেশন ১৭৩০টি এবং স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৪১৮টি। বালুরঘাটে মোট পোলিং স্টেশন ১৫৬৯টি এবং স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৩০৮টি। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ৩টি লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024) মোট পোলিং স্টেশন ৫২৯৮ টি এবং মোট স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১১৩৪।

    আরও পড়ুনঃ ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    গণনায় কারচুপি রুখতে কড়া কমিশন

    প্রথম দফা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) কোনও মায়ের কোল খালি হয়নি ঠিকই। তবে একেবারে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে, একথাও বলা যাবে না। শাসক দলের তরফে পুলিশকে কাজে লাগানো, বিরোধী দলের এজেন্টদের বসতে না দেওয়া, ভোটারদের ভয় দেখানো সহ নানা ঘটনা ঘটেছে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ভোটের পর গণনায় “খেলা” হয়েছিল বলে অভিযোগ তুলেছিল বিজেপি। গণনায় কারচুপির অভিযোগ আটকাতে তার জন্য এবার সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কমিশন ঠিক করেছে, এবার থেকে স্ট্রংরুমের বাইরে যে কোনও রাজনৈতিক দল শিবির করে বসে থেকে নজর রাখতে পারবে স্ট্রং রুমের দিকে। সেখানকার সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে ভিতরে কোনও কারচুপি হচ্ছে কিনা, জানতে পারবে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা। প্রতিটি স্ট্রং রুমের বাইরে এক প্ল্যাটুন অর্থাৎ ২৪ জন কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। তিন শিফটে তাদের ডিউটি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে নিয়ম করে রিটার্নিং অফিসারকে স্ট্রং রুমে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে হবে এবং সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট লিখে রেখে আসতে হবে সেখানে রাখা খাতায়। যদি কোনও প্রার্থী স্ট্রং রুমের অবস্থা দেখতে চান, তাঁকে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয় পেরিয়ে স্ট্রং রুমের সামনে পৌঁছতে হবে। সঙ্গে জলের বোতল, মোবাইল সহ অন্যান্য কিছুই রাখা চলবে না। শুধুমাত্র সাদা কাগজ এবং পেন নিয়ে প্রার্থী যেতে পারেন স্ট্রং রুমের সামনে। সেখানে রাখা খাতায় তাঁর নিজের নাম, ফোন নাম্বার ঠিকানা সহ যাবতীয় তথ্য লিখতে হবে প্রার্থীকেও। ফলে গণনার আগে “ইভিএমে খেলা” আটকানো যাবে বলে মনে করছে কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: স্বস্তির বার্তা, তাপপ্রবাহের মধ্যেই তিন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: স্বস্তির বার্তা, তাপপ্রবাহের মধ্যেই তিন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরের আকাশে সকাল থেকে হালকা মেঘের আনাগোনা। বেলা গড়ালে রোদ বাড়লেও তাপমাত্রা (Weather Update) কিছুটা কম। কলকাতায় আগামী দু’দিন তাপপ্রবাহ হবে না বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে আকাশে মেঘ থাকলেও এখনই বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে হাওয়া অফিস জানিয়েছে, জেলায় জেলায় মঙ্গলবার থেকে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। দু’দিনের জন্য সর্বত্রই তাপমাত্রা দেড় থেকে দুই ডিগ্রি কমবে। 

    কমবে গরম!

    সোমবার গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের কিছু জেলায় হালকা বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার ও মঙ্গলবার পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। দু এক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার দমকা হাওয়া বইতে পারে। বৃষ্টিতে তাপমাত্রা মোটের উপর তেমন কমার কোনও সম্ভাবনা নেই। বৃষ্টির পর ১-২ ডিগ্রি কমলেও তা ফের বাড়বে। বাকি জেলায় এখনই বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আাগামী শুক্রবার পর্যন্ত অস্বস্তিকর গরম থাকবে।

    দীর্ঘস্থায়ী গরম

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, এ বছর এপ্রিল মাসে যত দীর্ঘ সময় ধরে তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি চলছে, তা গত ৫০ বছরে বিরল। আগেও এই ধরনের গরম পড়েছে কলকাতায় (Kolkata Weather)। বেশ কয়েক বার তাপমাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছে ৪১ ডিগ্রির গণ্ডিও। কিন্তু এই তীব্র গরম এত দীর্ঘ সময় ধরে স্থায়ী হতে দেখা যায়নি। গরমের এই ‘স্পেল’ আরও দীর্ঘ হবে বলে জানিয়েছেন আবহবিদেরা। রবিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে চার ডিগ্রি বেশি। গত কয়েক দিন ধরেই কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০-এর বেশি থাকছে। রবিবার রাজ্যে সবচেয়ে বেশি গরম পড়েছিল বাঁকুড়ায়। সেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ছয় ডিগ্রি বেশি। গরমের হিসাবে রবিবার বাঁকুড়া সারা দেশের মধ্যে তৃতীয় ছিল। এ ছাড়া পানাগড়ে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যারাকপুরে ৪৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠছিল তাপমাত্রার পারদ।

    উত্তরের আবহাওয়া

    দক্ষিণের জেলার সঙ্গে সঙ্গেই উত্তরের নীচের তিনটি জেলায় গরমের দাপট বেড়েছে।  শুক্রবার পর্যন্ত মালদহ, উত্তর দিনাজপুর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি থাকবে। সোমবার থেকেই ওই তিন জেলায় গরমের কারণে অস্বস্তিকর আবহাওয়া তৈরি হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। দার্জিলিং কালিম্পং আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: ভোটের মুখে জ্বালিয়ে দেওয়া হল বিজেপির পার্টি অফিস, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Durgapur: ভোটের মুখে জ্বালিয়ে দেওয়া হল বিজেপির পার্টি অফিস, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের ১৩ মে ভোটগ্রহণ রয়েছে বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনে। এবার সেখানে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বর্ধমান-দুর্গাপুরে তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের সঙ্গে কড়া টক্করের পরে শেষ হাসি হাসতে পারেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। সমীক্ষার রিপোর্ট বিজেপি কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন দিচ্ছে। আর এই আবহের মধ্যেই এবার আগুনে পুড়ে গেল বিজেপির পার্টি অফিস। পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের (Durgapur) এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Durgapur)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্গাপুরের (Durgapur) বিধাননগরের পাম্প হাউস মোড়ের কাছে বিজেপির পার্টি অফিস রয়েছে। আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায় ওই পার্টি অফিস। খবর পেয়ে দমকলের দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ। নিউ টাউনশিপ থানার পুলিশও আসে ঘটনাস্থলে। ভিড় জমান স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা। তাঁদের বক্তব্য, পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেয় তৃণমূল কর্মীরা। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। আসলে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনে হার নিশ্চিত জেনেই তৃণমূল সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করছে। এই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানো হবে। নিউ টাউনশিপ থানায় জানানো হয়েছে গোটা ঘটনাটি। যদিও দমকল কর্মীরা আগুন লাগার নিশ্চিত কারণ হিসেবে কিছু জানাতে পারেননি। যদি দুষ্কৃতীরা ধরা না পড়ে, তাহলে দল লাগাতার আন্দোলনে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি। সব মিলিয়ে গোটা ঘটনায় টানটান উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে দুর্গাপুরের নিউ টাউনশিপ থানার বিধাননগর এলাকায়।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও বিজেপির আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তাঁদের বক্তব্য, আসলে বিজেপির জনসমর্থন নেই। তাই, এসব করে তারা খবরের শিরোনামে আসতে চাইছে। এটুকু বলতে পারি, এসব করে কোনও লাভ হবে না। মানুষ তৃণমূলের সঙ্গে রয়েছে। এবার এই আসনে তৃণমূলের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। ফলে, অকারণে এসব আমরা করতে যাব না। তাছাড়া তৃণমূল এরকম নোংরা কাজ করে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Scam: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বাতিল ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি

    SSC Recruitment Scam: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় বাতিল ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় (SSC Recruitment Scam) বিরাট রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি বাতিল করে দিল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কোনও চাকরিই বৈধ বলে গণ্য হওয়া উচিত নয়, সাফ জানাল আদালত। সোমবার হাইকোর্টে হয় রায়দানের প্রক্রিয়া। রায়দান হয় ৯টি ইস্যুতে। ২৮১ পাতার নির্দেশে রয়েছে ৩৭০টি অনুচ্ছেদ।

    নিয়োগ বাতিল (Calcutta High Court)

    আদালত জানিয়েছে, এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি (SSC Recruitment Scam) মামলায় সব নিয়োগ বাতিল করা হচ্ছে। ২০১৬-র পুরো প্যানেলই বাতিল করে দিল হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে ওই প্যানেলে হওয়া চারটে নিয়োগ প্রক্রিয়া- গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ— সকলেরই প্যানেল বাতিল করা হয়েছে। প্যানেলের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও যাঁদের চাকরি হয়েছে, তাদের প্রাপ্ত বেতন ১২ শতাংশ সুদ সহ আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে জেলাশাসকের কাছে জমা করতে হবে। বেতন ফেরত হয়েছে কিনা, সেটা দেখার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ডিআই-কে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী ২ সপ্তাহের মধ্যে ওই টাকা আদালতের কাছে জমা করবেন জেলাশাসক।

    হেফাজতে নিতে পারবে সিবিআই

    এই দুর্নীতির (SSC Recruitment Scam) রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্তের প্রয়োজনে যখন যাকে প্রয়োজন হবে, তখন তাঁকেই হেফাজতে নিতে পারবে সিবিআই। যাঁরা অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি করেছিলেন, তাঁদেরও হেফাজতে নিতে পারবে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। কেবল তাই নয়, ওএমআর শিটের সমস্ত কপি আপলোড করার নির্দেশও দিয়েছে আদালত। ওএমআর শীট পুনঃমূল্যায়ন করে নতুন করে প্যানেল প্রকাশ করতে হবে। একই সঙ্গে এসএসসিকে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতেও বলেছে আদালত (Calcutta High Court)। ১৫ দিনের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে বলে জানিয়ে দিল হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুন: ‘ইন্ডি’ জোটকে ‘ঝগড়ুটে জোট’ আখ্যা বিজেপির, কেন জানেন?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারির (SSC Recruitment Scam) অভিযোগ প্রমাণিত হলে যাঁরা চাকরি করছেন, তাঁদের কী হবে? ১৩ মার্চ শুনানি চলাকালীন এই প্রশ্নের দুটি বিকল্পের উল্লেখ করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক। পর্যবেক্ষণে তিনি দু’টি বিকল্পের কথা বলেছিলেন। এক, দুর্নীতি প্রমাণিত হলে সম্পূর্ণ নিয়োগ বাতিল করা হতে পারে। দুই, গোটা নিয়োগের অংশ বিশেষ বাতিল করা হতে পারে। ওই দিন বিচারপতি বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়, পিছনের দরজা দিয়ে চাকরি পেলে কী করা উচিত? পদ ভরাতে হবে বলে অযোগ্যদের কেন নিয়োগ করা হবে? অযোগ্য ব্যক্তিরা কী শেখাবেন? যদি সবটা অবৈধ হয়, তাহলে যা পরিণতি, তাই হবে। ডিভিশন বেঞ্চের তরফে বলা হয়, কমিশনকে বিশ্বাস করতে না পারলে তো গোটা নিয়োগই বাতিল করা উচিত। 

    প্রসঙ্গত, এসএসসি মামলায় (SSC Recruitment Scam) প্রায় পাঁচ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court)। মানবিক কারণে সোমা দাস নামক এক চাকরিপ্রাপকের চাকরি থাকবে। তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ায় মানবিক কারণে তাঁর চাকরি বাতিল করা হয়নি বলেও জানাল আদালত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তীব্র গরম উপেক্ষা করে হুডখোলা জিপে শেষ রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটের দলীয় প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) সমর্থনে বিজেপি প্রচারের কোনও খামতি রাখছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী পর শনিবার মিঠুন চক্রবর্তী জেলা বিভিন্ন অংশে রোড শোয়ের পাশাপাশি জনসভা করেছেন। রবিবাসরীয় প্রচারে এদিন ঝড় তুলেছেন সুকান্ত। হুডখোলা গাড়িতে তীব্র গরম ও রোদকে উপেক্ষা করে গ্রামের পর গ্রাম প্রচার করে বেড়াচ্ছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর সঙ্গে এদিন প্রচারে ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ।

    ভোট প্রচারে সুকান্তর স্ত্রী (Sukanta Majumdar)

    এদিন বালুরঘাট শহর লাগোয়া তপন ব্লকের একাধিক গ্রামে জনসংযোগ করছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। ভোটের আগে শেষ রবিবারের প্রচারে সারাদিনই জনসংযোগ কর্মসূচিতেই ব্যস্ত ছিলেন তিনি। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার অনুরোধ জানান সুকান্ত। পাশাপাশি সুকান্ত মজুমদার দ্বিতীয়বারের জন্য এবার নির্বাচনে লড়াই করছেন। প্রসঙ্গত,দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সাতটি ও উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার বিধানসভা মিলিয়ে বালুরঘাট লোকসভা আসন। মোট ১৮০০ বেশি বুথ রয়েছে। প্রতিটি বুথে বুথে যাওয়া সম্ভব হয়ে উঠছে না  প্রার্থীর। কারণ, এক মাসের মধ্যে লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে যাওয়া কার্যত অসম্ভব। এই অবস্থায় বালুরঘাট শহরে স্বামীর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে নামলেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের স্ত্রী কোয়েল চৌধুরী মজুমদার। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী প্রচারে সারছেন সুকান্ত মজুমদারের সহধর্মিণী। ভোট পর্যন্তই এভাবেই তাঁর স্ত্রী প্রচার চালাবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারও জেলা জুড়ে চুটিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই,” বিস্ফোরক রাজনাথ সিং

    কী বললেন সুকান্ত?

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন,ভোটের আগে শেষ রবিবার। তাই, রোদ গরমকে উপেক্ষা করে বেরিয়ে পড়লাম প্রচারে। প্রচারে বেরিয়ে ২৬ তারিখে বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি ভোটারদের। যেহেতু আমি সব জায়গায় প্রচার করছি বালুরঘাটে সেই ভাবে প্রচারে সময় দিতে পারছিনা। তাই আমার হয়ে আমার স্ত্রী প্রচার করছে। তাঁর রাজনীতিতে আসার কোনও ইচ্ছে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বিশেষ বেঞ্চের রায় ঘোষণা সম্ভবত আজই

    Recruitment Scam: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বিশেষ বেঞ্চের রায় ঘোষণা সম্ভবত আজই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী, তাঁর সময়কালীন শিক্ষা দফতরের একটা বড় অংশ এবং তৃণমূলের অনেক নেতা-বিধায়ক জেলে রয়েছেন। শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। অবশেষে আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন বঞ্চিত চাকরীপ্রার্থীরা। আজ সোমবার স্কুল সার্ভিস (SSC) সংক্রান্ত মামলার রায় ঘোষণা করতে পারে কলকাতা হাইকোর্ট।

    টানা শুনানি চলেছে কলকাতা হাইকোর্টে (Recruitment Scam)

    শিক্ষক নিয়োগে বিপুল দুর্নীতি (Recruitment Scam) ও বেনিয়মের অভিযোগে জেলে রয়েছেন (Partha Chattopadhyay) পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্য, শান্তিপ্রসাদ সিনহার মতো প্রাক্তন শিক্ষাকর্তারা। সুবিচার পাননি বহু যোগ্য প্রার্থী। প্রায় ২৫ হাজার প্রার্থী এবার এই মামলায় আশার আলো দেখছেন। তাঁদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে এই রায়ের উপরে। প্রসঙ্গত সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) কলকাতা হাইকোর্টকে (Calcutta Highcourt) বিশেষ বেঞ্চ তৈরি করে মামলার নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছিল। নিষ্পত্তি করার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে ৬ মাস। নভেম্বর মাসে এই রায় দেওয়া হয়েছিল। সেই মতো বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও সাব্বির রাশিদির ডিভিশন বেঞ্চে শুরু হয়েছিল শুনানি। কয়েক মাস ধরে টানা শুনানি চলেছে কলকাতা হাইকোর্টে। ৬ মাস পার হওয়ার আগেই রায় ঘোষণা হতে চলেছে আজ সোমবার। সকাল ১০টা ৩০ মিনিট নাগাদ রায় ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে।

    ওএমআর শিটে (OMR Sheet) শূন্য পেয়েও চাকরি!

    হাইকোর্ট সূত্রে খবর, এসএসসি, গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম, দশম ও দ্বাদশ-একাদশে নিয়োগ সংক্রান্ত (Recruitment Scam) শুনানি চলছিল বেশ কয়েক মাস ধরে। আইনজীবী ফিরদৌস শামিম বলেন, “এই সব কটি ক্ষেত্রে ২৪,৬৪০ টি পদ ফাঁকা ছিল। দেখা যায় ২৫,৭৫৩ জনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ অতিরিক্ত নিয়োগ করা হয়েছিল বহু ক্ষেত্রে। ছিল একাধিক অভিযোগ। ওএমআর শিটে (OMR Sheet) শূন্য অথবা এক পাওয়া সত্ত্বেও সরকারি চাকরি দেওয়া হয়েছিল। তালিকায় নাম না থাকা প্রার্থীকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। মেধা তালিকার নীচে প্রার্থীদের চাকরি দিয়ে উপরের প্রার্থীদের বঞ্চিত করার অভিযোগ সহ নানান অভিযোগ ছিল শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে। সেই সব বিষয়ই শোনার পর রায় দিতে চলেছে আদালত।”

    রায় প্রকাশে অস্বস্তিতে তৃণমূল

    প্রসঙ্গত নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলার রায় এলে তা শাসকপক্ষের (TMC) মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। ভোটের মরশুমে রায় ঘোষণাার প্রভাব পড়তে পারে লোকসভা নির্বাচনে। রায় ঘোষণার পর বিরোধীরা সুর চড়াতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। দুর্নীতির অভিযোগে আগে থেকেই বেসামাল শাসক শিবির। বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কের অভিযোগে একাধিক নেতার নাম জড়ানো থেকে শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ সহ শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতিতে বেসামাল তৃণমূল নেতারা। শাসক দলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তালিকা ক্রমশ চওড়া হচ্ছে। উপর থেকে নিচ পর্যন্ত নানা স্তরে দলের একাধিক নেতা মন্ত্রীর সরাসরি যোগের বিষয়ে সামনে আসছে। দুর্নীতির অভিযোগে বিরোধীদের নিশানায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত শাসকদলের নেতানেত্রী ও তাঁদের বন্ধু-বান্ধবীর ঘর থেকে টাকা পয়সা, সোনা, গহনা উদ্ধারের ঘটনায় দলের ভাবমূর্তিতে যে ধাক্কা লেগেছে, তা নতুন করে আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কেউ ধরা পড়লেই দায় ঝেড়ে ব্যক্তিগত দুর্নীতির অভিযোগ বলা হয় শাসকের মুখপাত্রদের তরফে।

    বিজেপির বক্তব্য

    রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “এই মামলার (Recruitment Scam) রায় অবশ্যই রাজ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শাসকদলের ছোট, বড়, মাঝারি, অনেকেই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। আশা করব কলকাতা হাইকোর্টের রায়ের পর যোগ্যরা চাকরি পাবেন এবং বঙ্গে যোগ্যদের চাকরি পাওয়ার জন্য আর লক্ষ লক্ষ টাকা কাউকে ঘুষ দিতে হবে না।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের বাজারে উলট পুরাণ সিউড়িতে! তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের বিজেপির

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে পাল্টা রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, “এই মামলায় (Recruitment Scam) তৃণমূল কংগ্রেসকে হেয় করার চেষ্টা হয়েছিল। এর মধ্যে রাজনীতিও ছিল। তবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার বিষয়টিকেই রাজ্য গুরুত্ব দিয়ে ভেবে দেখবে। মুখ্যমন্ত্রী যোগ্য প্রার্থীদের জন্য যথেষ্ট সহানুভূতিশীল।” প্রসঙ্গত যোগ্যদের চাকরি হোক, এই দাবি নিয়ে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সঙ্গে একাধিক দফায় বৈঠক করেছেন কুণাল ঘোষ। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সহানুভূতির কথাও বলেছেন। কিন্তু যোগ্য ও বঞ্চিতদের চাকরি মিলছে কোথায়, প্রশ্ন চাকরি প্রার্থীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share