Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • BJP Congress clash: অধীরের গড়ে কংগ্রেস দুষ্কৃতীদের দাদাগিরি! বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধর

    BJP Congress clash: অধীরের গড়ে কংগ্রেস দুষ্কৃতীদের দাদাগিরি! বিজেপি কর্মীদের ব্যাপক মারধর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহরমপুরের (baharampore) স্কোয়ার ময়দানে একটি টিভি চ্যানেলের বিতর্ক (Debate) সভা চলাকালীন বিজেপির (BJP) যুব মোর্চার (youth morcha) সমর্থকদের ব্যাপক মারধর করার অভিযোগ (BJP Congress clash) উঠল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। মূল অভিযোগের তীর কংগ্রেস নেতা শিলাদিত্য হালদারের দিকে। তাঁর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী মিলে হামলা করেছে বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যের এক বৈদ্যুতিন সংবাদমাধ্যমের দ্বারা আয়োজিত এই বিতর্ক সভায় বিজেপির উদ্দ্যেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়ার পর উত্তর দিতেই মারমুখী হয়ে ওঠে কংগ্রেস (congress) কর্মীরা। কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরির গড়ে এই ঘটনা ঘটায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য (BJP Congress clash)

    মুর্শিদবাদ জেলার বিজেপি সহ-সম্পাদিকা অনামিকা ঘোষ বলেন, “বিতর্ক করতে শিক্ষিত সমাজের লোকেরা আসে। সেখানে কী করে এখানকার পাঁচটি টার্মের সাংসদ এইরকম দুষ্কৃতীদের পাঠালেন। তিনি কি ভয় পেয়ে গিয়েছেন? প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুষ্কৃতীরা ভারতীয় জনতা পার্টির কার্যকর্তাদের উপর হামলা (BJP Congress clash) করে। কংগ্রেসের মহিলা কর্মীরা বিজেপির যুব মোর্চাকর্মীদের ব্যাপক মারধর করছে। তবে বিজেপির যুবকর্মীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেওয়ার জন্য কংগ্রেসের মহিলা কর্মীদের লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও পাশে তৃণমূলের সমর্থকেরা ছিল কিন্তু তারা গোটা ঘটনাপর্ব চলাকালীন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে।”

    প্রতিবাদে থানা ঘেরাও

    এই রাজনৈতিক আক্রমণের ঘটনায় অশান্তির পর্ব শেষে বিজেপি (BJP) বহরমপুর (baharampore) থানা ঘেরাও করে। একইসঙ্গে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। তবে বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের (BJP Congress clash) গ্রেফতার করতে হবে। এরকম সমাজবিরোধী ও দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য যদি চলতে থাকে, তাহলে মানুষ ভোট দিতে পারবে না। অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে বড় আন্দোলন করা হবে বলে দাবি করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ ওড়িশায় লাভ জিহাদের শিকার তরুণী! খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দিল যুবক 

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    বিজেপি কর্মীদের এই হামলার (BJP Congress clash) ঘটনায়, পাল্টা কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়, “জনসমক্ষে নিজেদের কথা তুলে ধরতে না পেরে রণভঙ্গ করে বিজেপি ময়দান ত্যাগ করেছে। কংগ্রেসের কর্মীরা চিৎকার চেঁচামেচি কিছুই করেনি। হামলার ঘটনার সঙ্গে কংগ্রেস কোনও ভাবেই জড়িত নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attacks On BJP: বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    Attacks On BJP: বাঁকুড়ায় বিজেপির প্রচার গাড়িতে আক্রমণ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) প্রচার গাড়ির ওপর হামলার (Attacks On BJP) অভিযোগের আঙুল উঠল তৃণমূলের (TMC) দিকে। বুধবার রাতে বিজেপির একাধিক প্রচার গাড়িতে ব্যাপক হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। বাঁকুড়ার (bankura) ইন্দাস থানার খোসবাগ এলাকায় রাতের অন্ধকারে গাড়িগুলি ভাঙচুরের ঘটনাটি ঘটে। শুধুমাত্র গাড়ি ভাঙচুরই নয় পাশাপাশি গাড়িতে থাকা প্রচারের সব ফ্লেক্স ছিঁড়ে ফেলে হামলাকারীরা। একই ভাবে কর্মীদের করা হয় ব্যাপক মারধর। তবে ঘটনায় অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।

    বিজেপির অভিযোগ

    এই হামলার (Attacks On BJP) ঘটনায় স্থানীয় বিজেপির এক নেতা বক্তব্য দিয়ে বলেন, “এদিন রাতে নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিকশিত ভারতের প্রচার মূলক দুটি গাড়ি বর্ধমানের খণ্ডঘোষ এলাকা থেকে ইন্দাসের দিকে যাচ্ছিল। কারণ শুক্রবার ইন্দাস এলাকায় বিকশিত ভারতের একটি প্রদর্শনী হওয়ার কথা ছিল। তবে বৃহস্পতিবার রাতেই ইন্দাসের খোসবাগ এলাকায় আসতেই বিকশিত ভারতের ওই দুটি গাড়ির উপর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। সেই সঙ্গে চলে ব্যাপক ভাংচুর এবং বিজেপি কর্মীদের উপর চলে ব্যাপক মারধর। তবে ভয় দেখিয়ে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। মানুষ ভোটে জবাব দেবেন।”

    অভিযোগ নিতে অস্বীকার পুলিশের (Attacks On BJP)

    ঘটনায় গাড়ির চালকেরা ইন্দাস থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ জানাতে গেলে ইন্দাস থানার পুলিশ (police) সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। এরপরে ই-মেলের মাধ্যমে পুলিশকে ও নির্বাচন কমিশনকে গোটা ঘটনাটি জানায় বিজেপি নেতৃত্ব। একই সঙ্গে এই ঘটনার কড়া নিন্দা করে রাজ্যের শাসক দলকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিজেপি জেলা নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুনঃ “চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব”- তৃণমূলের হুমকির বিরুদ্ধে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করে গোটা ঘটনাটিকে বিজেপির সাজানো বলে দাবি করা হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, “এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। বরং বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ (saumitra khan) নিজের দলের লোকেদের দিয়ে ভাঙচুর (Attacks On BJP) করিয়ে সমবেদনা আদায়ের চেষ্টা করছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব”- তৃণমূলের হুমকির বিরুদ্ধে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপের

    Dilip Ghosh: “চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব”- তৃণমূলের হুমকির বিরুদ্ধে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের হুমকির বিরুদ্ধে পাল্টা সরব বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। ভোটের মুখে এর আগেও বারংবার শিরোনামে উঠে এসছেন দিলীপ ঘোষ। এবার আরও একবার শাসক দলকে নিশানা করলেন তিনি। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন দিলীপ ঘোষ। বর্ধমানের ডিভিসি বাংলোর পাশের ময়দানে প্রাতভ্রমণে (morning walk) বের হন তিনি। সেখান থেকে বাজার হয়ে যান নীলপুর শ্রীগুরু সঙ্ঘের একটি আশ্রমে। সেখানেই তৃণমূলের গুন্ডামির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।

    বিজেপির অস্ত্র ভোট (Dilip Ghosh)

    প্রচারের মাঝে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) একাধিক বিষয়ে মত প্রকাশ করেন। তৃণমূলের চেলা কাঠ প্রসঙ্গে উত্তর দিয়ে বলেন, “চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব। যে যা ইচ্ছা বলবে, ওই দিন চলে গিয়েছে। আমরাও পাল্টা বলব। বিজেপির (BJP) কিছু লাগে না। ভোটই (vote) অস্ত্র আমাদের। মানুষ ওটা দেবে আমাদের, এভাবেই হারাবো তৃণমূলকে।” একই ভাবে অনন্ত মহারাজ দলে আসার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “অনন্ত মহারাজ অনেক দিন বাইরে থেকে সাপোর্ট করেছেন। এবারে যোগ দিয়ে দলের হয়ে কাজ করছেন। এটা ভালো কথা।”

    শাহজাহান প্রসঙ্গে কী বললেন?

    শাজাহানের প্রসঙ্গে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, “শাজাহানকে (sheikh shahjahan) টিএমসি (TMC) ব্যবহার করেছে। তৃণমূলের হয়ে টাকা তুলেছেন তিনি। দুমাস চেষ্টা করল তাঁকে রক্ষা করতে। এখন তাঁকে ছেড়ে দিয়েছে। তবে সিবিআই তদন্ত করলে আরও অনেকে ধরা পড়বেন।” উল্লেখ্য গতকাল তৃণমূল কংগ্রেসের শিবিরে ঢুকে ভাষণ দিয়েছেন, শরবত খেয়েছেন দিলীপ। তা নিয়ে প্রশ্ন এলে তিনি বলেন, “কোনও রঙ কারও কেনা নয়। তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা আমায় ডেকেছেন। আমায় ভাষণ দিতেও বলে ছিলেন ওঁরা। রাজনীতি (politics) ছাড়া কিছুই বোঝে না তৃণমূল। ভালোবেসে খাওয়ালে শরবতও মিষ্টি লাগে। ওঁরা কাল ভালোবেসে খাইয়েছেন। যাঁরা আমার গাড়িতে হামলা করত তাঁরাই যদি শরবত খাওয়ায় তাহলে বুঝতেই পারছেন পরিস্থিতি কেমন এখন।”

    আরও পড়ুনঃ তৃণমূলকে ভোট না দিলে ভোটারদের দেখে নেওয়ার হুমকি চোপড়ার বিধায়কের

    কীর্তি আজাদ প্রসঙ্গে কী বললেন?

    কীর্তি আজাদ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, “আমি বলেছিলাম একসপ্তাহ পরে দেখবেন। কীর্তি আজাদ (kirti azad) অনেক বড়বড় কথা বলে ছিলেন। মনোনয়নের আগেই বুঝবেন কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি লাল মেঘ দেখছেন। লাল মেঘ দেখলে গরু যেমন লাফায় তেমন লাফাচ্ছেন।” আবার নিয়োগ মামলায় এফআইআর প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এফআইআর হয়েছে। মানুষ ক্ষুদ্ধ, বিচার প্রক্রিয়া দীর্ঘ হলে মানুষ আশাহত হবেন। এবারে আশাকরি ওঁরা সাজা পেয়ে যাবেন।” বিনয় তামাং প্রসঙ্গে তিনি আবার বলেন, “বিনয় তামাং (binay tamang) এন্ড কোম্পানি আমার উপর হামলা করেছিল। আমার এফআইআর নেয়নি সেই সময়। এখন এফআইআর হয়েছে। ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: তৃণমূলকে ভোট না দিলে ভোটারদের দেখে নেওয়ার হুমকি চোপড়ার বিধায়কের

    Uttar Dinajpur: তৃণমূলকে ভোট না দিলে ভোটারদের দেখে নেওয়ার হুমকি চোপড়ার বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Vote 2024), আর সেই নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই চলছে শাসক-বিরোধী দলের তীব্র লড়াই। ভোটের মুখে এবার তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) বিরোধী ভোটারদের প্রকাশ্যে দেখে নেবার হুমকি দিলেন উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) চোপড়ার (Chopra) বিধায়ক হামিদুল রহমান। তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট না দিলে পরিস্থিতি হবে ভয়ঙ্কর । ২৬ এপ্রিল কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে যাবার পর তৃণমূল বাহিনীই থাকবে, তখন বিরোধী ভোটারদের (Voter) কিছু হলে তার সমাধান তিনি করবেন না বলে প্রকাশ্যে জানালেন তৃণমূল বিধায়ক।

    চোপড়ায় সভায় হুমকি (Uttar Dinajpur)

    বুধবার দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী (TMC Candidate) গোপাল লামার সমর্থনে চোপড়া ব্লকের (Uttar Dinajpur) মাঝিয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েতের চুয়াগাড়ি চৌরঙ্গী মোড়ে নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে চোপড়ার বিধায়ক বিরোধী দলের ভোটারদের এমনই হুমকি দিলেন। বিধায়কের এই হুমকির পরেই জোর বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। অপরদিকে তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ককে এই নির্বাচনী প্রচারে হুমকি না দেবার জন্য সতর্ক করেছে চোপড়ার বিজেপি (BJP) নেতা বরুন সিংহ।

    তৃণমূল বিধায়কের বক্তব্য

    চোপড়া (Uttar Dinajpur) তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল সভায় বলেছেন, “চোপড়ার প্রতিটি পঞ্চায়েত বিরোধী শূন্য। এলাকায় প্রতিটি বুথে ৯০ শতাংশ ভোট তৃণমূল কংগ্রেস না পেলে দলের পঞ্চায়েত সদস্যদের বসিয়ে দিয়ে দলের নেতাদের দিয়ে উন্নয়ন করাবো। পঞ্চায়েত সদস্যদের শুধু বুথে লিড দিলেই হবে না, বুথে বুথে ৯০ শতাংশ ভোট দলের প্রার্থী গোপাল লামাকে দিতে হবে। যদি এই কাজ না হয় তাহলে কড়া পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।” ঘটনায় এলাকায় ভোটারদের মধ্যে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরী হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    তবে এই প্রসঙ্গে চুপ থাকেননি চোপড়ার (Uttar Dinajpur) বিজেপি নেতা বরুন সিংহও। লোকসভা নির্বাচনের আগে বিধায়ক হামিদুল রহমানকে অত হুমকি না দেবার জন্য সতর্ক করেছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে এই বিজেপি নেতা বলেছেন, “ভোটে তৃণমূল সন্ত্রাস তৈরি করতে চাইছে। পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং লোকসভা নির্বাচন (lok sabha vote 2024) দুটি আলাদা নির্বাচন। নির্বাচনে বল খাটাতে গেলে তার পরিনাম ভাল হবে না।”

    আরও পড়ুনঃ নির্বাচনী প্রচারে বিজেপি প্রার্থীদের কীভাবে যেতে হবে মানুষের কাছে, জানালেন অমিত মালব্য

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে উত্তপ্ত ছিল চোপড়া

    উল্লেখ্য, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে স্পর্শকাতর এলাকা ছিল চোপড়া (Uttar Dinajpur)। বিরোধী সিপিএম (CPIM), কংগ্রেস (congress) মিছিল করে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় মিছিলের উপর গুলি, বোম ছোড়া হয়েছিল। গুলিবিদ্ধ হয়ে এক সিপিএম কর্মীর মৃত্যুও পর্যন্ত হয়েছিল। গুলি এবং বোমার আঘাতে বেশ কয়েকজন গুরুতরভাবে আহত হয়েছিলেন। এই ঘটনার পর রাজ্য রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছিল। বিরোধীদের ওপর তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) এই হামলার পর বিরোধীরা কেউ মনোনয়নপত্র দাখিল করতেই পারেননি। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের আসনগুলি জয় লাভ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: জলপাইগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে “চোর, চোর” স্লোগান, শোরগোল

    Mamata Banerjee: জলপাইগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে “চোর, চোর” স্লোগান, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় দেখেই “চোর, চোর” স্লোগান দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার এই ঘটনার সাক্ষী থাকলেন জলপাইগুড়ির চালসার মঙ্গলবাড়ি এলাকার মানুষ। ভোটের মুখে উত্তরবঙ্গ সফরে এসে এভাবে বিক্ষোভের মুখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) পড়বেন তা কেউ আশা করেননি। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে চোর, চোর স্লোগান (Mamata Banerjee)

    বৃহস্পতিবার বিকেলে ফের একবার চার দিনের নির্বাচনী সভার জন্য উত্তরবঙ্গ সফরে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। চালসার টিয়াবন এলাকায় মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) কপ্টার নামে। সেখান থেকে গাড়িতে চালসার একটি বেসরকারি রিসর্টের উদ্দেশে রওনা হন তিনি। সেই সময় চালসার মঙ্গলবাড়িতে বিজেপির একটি পথসভা চলছিল। আলিপুরদুয়ারের বিজেপি প্রার্থী মনোজ টিজ্ঞার সমর্থনে সভা করছিলেন বিজেপি নেতা কর্মীরা। ওই রাস্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যাবেন বলেন তাঁকে দেখতে স্থানীয় বাসিন্দারা হাজির হয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় আসছে বলে পুলিশের তরফে বিজেপি কর্মীদের মাইকের আওয়াজ কমাতে বলা হয়। আর তাতেই তাল কাটে, পুলিশের সঙ্গে বিজেপি কর্মীরা বচসায় জড়িয়ে পড়েন। শুধু তাই নয় পুলিশ রীতিমতো হুমকি দিয়ে তাদের মাইকের আওয়াজ বন্ধ করতে যায় বলেও অভিযোগ। আর তাতেই সমস্যা চরমে ওঠে। বিজেপি কর্মীরা মাইক বন্ধ করবেন না বলে জানিয়ে দেন। মাইকেই বিজেপি নেতাকে বলতে শোনা যায়, অনুমতি নিয়েই তারা পথসভা করছে, ফলে মাইক বন্ধ করার কোনও প্রশ্নই নেই। এরপরেই ওই আবহের মধ্যে রাস্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় এলে, স্থানীয় বাসিন্দারা মুখ্যমন্ত্রীকে দেখে “চোর, চোর” স্লোগান দিতে শুরু করেন। দিন কয়েক আগেই মুখ্যমন্ত্রী এই মঙ্গলবাড়িতে এসে চা-য়ের দোকানে চা তৈরি করে খাইয়েছেন সবাইকে। দিন কয়েকের ব্যবধানে এই জায়গাতেই তাঁকে এমন বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হবে তা হয়তো দলের নেতা-কর্মীরা কেউ  স্বপ্নেও ভাবেননি। ১২ তারিখ থেকে তার বেশ কয়েকটি নির্বাচনী সভা রয়েছে উত্তরবঙ্গে। সেই কারনেই তিনি বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গের চালসায় এসেছেন। এখান থেকেই তিনি সভাস্থলে যাতায়াত করবেন।

    আরও পড়ুন: এনআইএ-র ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অধিকাংশ জামিনযোগ্য ধারা পুলিশের, উঠছে প্রশ্ন

    স্লোগান শুনেও কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি মুখ্যমন্ত্রী

    কয়েক বছর আগে মেদিনীপুরে তাঁর কনভয়ের সামনে “জয় শ্রীরাম” স্লোগান দিয়েছিলেন কিছু মানুষ। সেই সময় তিনি গাড়ি থেকে নেমে তাঁদের দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু, এখানে তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়াই লক্ষ্য করা যায়নি। উলটে ওই এলাকা ছেড়ে তিনি তাড়াতাড়ি চলে যান। কিছুটা দূরে গিয়ে আবার তিনি তাঁর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে গাড়ি আস্তে করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন। যদিও সেটা গাড়িতে থেকেই। তবে মুখ্যমন্ত্রীকে বা তার কনভয়ের সামনে “চোর, চোর” স্লোগান কিন্ত এই প্রথমবার দেখা গেলো। যা কিন্তু, বেশ চিন্তার ভাঁজ ফেলতে পারে তৃণমূলের কপালে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: নির্বাচনী প্রচারে বিজেপি প্রার্থীদের কীভাবে যেতে হবে মানুষের কাছে, জানালেন অমিত মালব্য

    Murshidabad: নির্বাচনী প্রচারে বিজেপি প্রার্থীদের কীভাবে যেতে হবে মানুষের কাছে, জানালেন অমিত মালব্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল বুধবার মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলা বিজেপির পার্টি অফিসে (BJP party office) সংগঠনিক বৈঠক করেছেন পশ্চিমবঙ্গের সহরকারী পর্যবেক্ষক কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য (amit malviya)। এদিন অমিত মালব্য বিজেপির প্রার্থীর (BJP candidate) হাতে সিম্বল তুলে দেন এবং নির্বাচনী প্রচারে বিজেপি প্রার্থীদের কীভাবে যেতে হবে মানুষের কাছে তাও বলে দিলেন। যদিও তিনি সাংবাদিকদের সামনে কোনও কথা বলতে রাজি হননি তিনি। অন্যদিকে আজ বৃহস্পতিবার বহরমপুরের কারবালা রোডে এক বেসরকারি অতিথি আবাসনে লোকসভা ভোটের জন্য বিজেপির কার্যালয় উদ্বোধন করেন। এখানেই আজ লোকসভার ইলেকশন (lok sabha election) ম্যানেজমেন্ট টিমের বৈঠক করা হয়।

    বিজেপি প্রার্থী গৌরীশংকর ঘোষের বক্তব্য (Murshidabad)

    এদিন মুর্শিদবাদে (Murshidabad) অমিত মালব্য, বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক আছে বলে জানান গৌরীশংকর ঘোষ। এখানে নির্বাচনে কী রকম লড়াই হবে এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি আরও বলেন, “লড়াই বলতে তো মূলত মানুষের ভোট। এই ভোট মানুষ কেন বিজেপি (BJP) কে দেবে, সেটা মানুষকে বোঝাতে হবে। আজ রাজ্য জুড়ে তৃণমূলের যে সন্ত্রাস চলছে, চাকরি চুরি, রেশন চুরি, গরু পাচারেও তৃণমূল (TMC) রেকর্ড তৈরি করেছে। সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর অত্যাচারের কথা সারা রাজ্য জুরে মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। একই সঙ্গে বিগত ১০ বছর ধরে সব কা সাথ সবকা বিকাশ, সেবা, সুশাসন মানুষকে যেভাবে মোদি দিচ্ছেন সেই সার্বিক সুবিধাগুলি জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে।”

    করণীয় কাজ বলে দিলেন অমিত মালব্য

    মুর্শিদবাদ (Murshidabad) জেলা বিজেপি সভাপতি শাখারাভ সরকার বলেন, “লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে আজকে কারবালা রোডে (karbala road) নির্বাচনী কার্যালয় খোলা হল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের সহকারী পর্যবেক্ষক কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালব্য। আজ আলোচনা হয় কীভাবে এই লোকসভা নির্বাচনে (general election 2024) দল কাজ করবে। সমস্ত বিষয়টি তিনি আজকে এখানে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করেন। করণীয় কাজ এবং মানুষের কাছে গিয়ে কী কী বলা হবে সেই সমস্ত নিয়ে আলোচনা হয়।”

    আরও পড়ুনঃ কোন্নগরেও গার্ডেনরিচ-বিরাটির ছায়া! ফের পাঁচিল ধসে মৃত ২ শ্রমিক

    ৭ মে বিশেষ আলোচনা সভা

    উল্লেখ্য, আগামী ৭ই মে ভারতীয় জনতা পার্টি (bharatiya janata party) মন্ডল স্তরের কার্যকর্তা, বিধানসভার স্তরের কার্যকর্তা এবং এই জেলা (Murshidabad) কমিটিকে নিয়ে লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একটি সার্বিক বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। মূলত কীভাবে মানুষের কাছে যেতে হবে, কীভাবে লড়াই করতে হবে এবং বিষয় ঠিক করা হবে উক্ত বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “ক্রিকেট হোক বা রাজনীতি, ব্যাটসম্যান ভালো হলেই জয় নিশ্চিত”, ব্যাট হাতে নিয়ে বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “ক্রিকেট হোক বা রাজনীতি, ব্যাটসম্যান ভালো হলেই জয় নিশ্চিত”, ব্যাট হাতে নিয়ে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারের ফাঁকে ব্যাট হাতে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের দুর্গাপুর গ্রামে নির্বাচনের প্রচারে বেরিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে ক্রিকেট খেললেন সুকান্ত মজুমদার। বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বললেন, ছোটদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলে ছোটবেলার স্মৃতি ফিরে এল। ক্রিকেটের ময়দান হোক বা রাজনীতির ময়দান ব্যাটসম্যান ভালো হলেই জয় নিশ্চিত।

    প্রচারের ফাঁকে ক্রিকেট খেললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মহদীপুর, আলিপুর, দুর্গাপুর সহ বিভিন্ন এলাকায় পায়ে হেঁটে প্রচার করলেন বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি বিভিন্ন দোকানে গিয়েও তিনি জনসংযোগ সারেন। সুকান্তর সমর্থনে আগামী ১৬ই এপ্রিল বালুরঘাটে জনসভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জনসভায় এলাকার মানুষদেরকে আমন্ত্রণ জানালেন তিনি। এদিন প্রচারে ফাঁকে মাঠের মধ্যে কয়েকটি বাচ্চাকে ক্রিকেট খেলতে দেখে তিনি সোজা সেখানে চলে যান। এরপরই ব্যাট হাতে নিয়ে খেলাও করেন।

    আরও পড়ুন: এনআইএ-র ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অধিকাংশ জামিনযোগ্য ধারা পুলিশের, উঠছে প্রশ্ন

    মুখ্যমন্ত্রীর মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, আমি আজ নির্বাচনী প্রচারে বালুরঘাট ব্লকের কয়েকটি গ্রামে এসেছি। ভোট প্রচারে ভালো সারা পাচ্ছি। বাংলায় বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে তৃণমূল। একটা ভোটও যেন অন্য কোথাও না যায় বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ওরা তো আমাদের ডায়লগ চুরি করে বলছে। চুরি করা তো তৃণমূলের অভ্যেস হয়ে গিয়েছে। আমরা বলতাম, বাংলাতে কুস্তি, দিল্লিতে দোস্তি। এখন দেখছি তৃণমূল সেটাও নকল করছে। মুখ্যমন্ত্রীর কি নিজের ডায়লগ শেষ হয়ে গেছে নাকি? বাংলায় সরকার বদলের শাহের হুঁশিয়ারির পাল্টা জবাব আগে ২০০ টি আসনে জিতে দেখাক বলে খোঁচা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, মুখ্যমন্ত্রী এইটা লোকসভা ভোটের কথা বলছে। মুখ্যমন্ত্রীর মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হয়ে শপথ নেওয়া হয়ে গিয়েছে ধরে নিন। বিদেশ সহ অন্যান্য দেশ থেকে ওনাকে আমন্ত্রণ জানানো শুরু হয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: রাজ্যে প্রথম দফার ভোটে বাহিনীর সঙ্গে ১০ হাজার রাজ্য পুলিশও থাকবে, জানাল কমিশন

    Election Commission: রাজ্যে প্রথম দফার ভোটে বাহিনীর সঙ্গে ১০ হাজার রাজ্য পুলিশও থাকবে, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে প্রথম দফায় ভোট রয়েছে ১৯ এপ্রিল। কমিশন (Election Commission) জানিয়েছে, প্রথম দফায় পশ্চিমবঙ্গে ভোটে কেবল কেন্দ্রীয় বাহিনী নয় পাশাপাশি রাজ্য পুলিশও মোতায়েন করা হবে। প্রথম দফায় তিন কেন্দ্রের লোকসভা ভোটে ১০ হাজারেরও বেশি রাজ্য পুলিশ মোতায়েন করবে নির্বাচন কমিশন। এমনটাই জানা গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে ভোটের তিন দিন আগে পুলিশ পৌঁছে যাবে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন কেন্দ্রগুলিতে।

    নির্বাচন কমিশন মোতায়েন করবে ১০,৮৭৫ পুলিশ কর্মী 

    প্রসঙ্গত প্রথম দফার ভোটে উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে ভোট রয়েছে। ওই তিনটি কেন্দ্রের জন্য নির্বাচন কমিশন মোতায়েন করবে ১০,৮৭৫ পুলিশ কর্মী। জানা গিয়েছে, এদের মধ্যে ৩,৯৫৭ জন সশস্ত্র পুলিশ থাকবেন। ভোটে তিন দিন আগেই ১৬ এপ্রিল দুপুরের মধ্যে ওই পুলিশ কর্মীদের নির্দিষ্ট কেন্দ্রে (Election Commission) পৌঁছে যেতে বলা হবে। রাজ্য পুলিশের পাশাপাশি তিন কেন্দ্রে ভোটের নিরাপত্তার দায়িত্বে কেন্দ্রীয় বাহিনীও। কমিশন ইতিমধ্যে জানিয়েছে, আপাতত প্রথম দফার ভোটের জন্য ২৬৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোতায়েন করা হবে। যার মধ্যে আলিপুরদুয়ারে থাকবে ৬৩ কোম্পানি বাহিনী, কোচবিহারে ১১২ কোম্পানি বাহিনী এবং জলপাইগুড়িতে ৭৫ কোম্পানি বাহিনী।

    তিন কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৫ হাজার ৮১৪টি

    জানা গিয়েছে, প্রথম দফার ভোটে তিন কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ৫ হাজার ৮১৪টি। এর মধ্যে সম্পূর্ণ কেন্দ্রীয় বাহিনী (Election Commission) দিয়ে ভোট করাতে হলে বিধানসভা কিছু ১৬ থেকে ১৮ কোম্পানি বাহিনী প্রয়োজন হয়। ৩টি লোকসভায় মোট বিধানসভা ২১টি। অর্থাৎ ঠিকঠাক বাহিনী দিয়ে ভোট করালে নূন্যতম ৩৩৬ কোম্পানিরও বেশি বাহিনী প্রয়োজন। তবে এখনও পর্যন্ত সারা রাজ্যে মোট ২৭৭ কোম্পানি বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে। তাদের মধ্যে এখন সকলে রাজ্যে এসে পৌঁছাতে পারেননি। তাই প্রথম দফায় বাহিনীর পাশাপাশি রাজ্য পুলিশও নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Abhijit Ganguly: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম পুলিশ আধিকারিকের! ভাইরাল ভিডিও

    Abhijit Ganguly: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম পুলিশ আধিকারিকের! ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট, আর ভোটের আগেই আবার বিতর্কের দানা বাঁধল তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে। এই বিজেপি প্রার্থীকে (Abhijit Ganguly) পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে ভোটের মুখে শোরগোল ফেলে দিলেন তমলুকের এক পুলিশ আধিকারিক। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়া মাত্রই তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। সম্প্রতি প্রাক্তন সাংসদ শিশির অধিকারীকে প্রণাম করে পুর প্রধানের পদ খুইয়েছেন তৃণমূল নেতা সুবল মান্না। শাসক দল এবার এই পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেবেন না তো? এই বিতর্ক এখন তুঙ্গে।

    পুলিশ আধিকারিকের বক্তব্য (Abhijit Ganguly)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি তমলুকে প্রচারে যান এই লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেখানে মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তিতে মাল্যদান করে রাস্তায় ঘুরে আসন্ন লোকসভা ভোটের প্রচার সারেন তিনি। এরপর সেখান থেকে জেলখানা মোড়ের কাছেও প্রচারে যান। সেখানেই তমলুক (tamluk) পুলিশ টেলিকম থানার আধিকারিক অব্দদেশ কুমার সিং-এর বাড়ি। এই প্রণাম প্রসঙ্গে এই পুলিশ আধিকারিক বলেন, “ওই দিন আমার অফিস ছিল না। শৌচালয় ব্যবহার করতে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আমার বাড়িতে আসেন। এরপর তিনি আমার মাকে প্রণাম করেন। তারপর বাড়ির সকলেই অভিজিৎবাবুকে (Abhijit Ganguly) আমরা পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করি। তবে এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই।”

    বিজেপির বক্তব্য

    অন্যদিকে পাল্টা বিজেপি এই ঘটনাকে সনাতনী কৃষ্টি-সংস্কৃতি বলেই দাবি করেছে। তবে এই গোটা ঘটনায় বিজেপির (BJP) তমলুক সাংগঠনিক জেলা সভানেত্রী তথা বিধায়িকা তাপসী মণ্ডল বলেন, “ওই সময় ওই অফিসার অন ডিউটিতে ছিলেন না। তাই ব্যক্তিগত ভাবে গুরুজন অভিজিৎবাবুকে (Abhijit Ganguly) তিনি সম্মান দেখিয়ে প্রণাম করতেই পারেন। তাতে বিতর্ক কিংবা অন্যায় কিছু দেখছি না।”

    আরও পড়ুনঃ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম পুলিশ আধিকারিকের! ভাইরাল ভিডিও

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তবে গোটা ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনে নালিশ জানিয়েছে। তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য বলেন, “পুলিশ এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে। পুলিশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে আসা মাত্রই বিজেপি প্রার্থীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছেন। এর থেকে বেশি বলার কী আছে!” তবে বিজেপি প্রার্থীকে (Abhijit Ganguly) প্রণাম করায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এলাকায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhupatinagar: এনআইএ-র  ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অধিকাংশ জামিনযোগ্য ধারা পুলিশের, উঠছে প্রশ্ন

    Bhupatinagar: এনআইএ-র ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অধিকাংশ জামিনযোগ্য ধারা পুলিশের, উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভূপতিনগরে (Bhupatinagar) বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্তে গিয়ে হামলার মুখে পড়েছিলেন এনআইএ আধিকারিক। ভাঙচুর করা হয়েছিল তাঁদের গাড়ি। হামলার পরই এনআইএ আধিকারিকরা ভূপতিনগর থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। ঘটনার পর প্রায় এক সপ্তাহ হতে চলল পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। পুলিশের পক্ষ থেকে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অধিকাংশ জামিনযোগ্য ধারায় মামলা করা হয়েছে। যা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    জামিনযোগ্য ধারায় মামলা! (Bhupatinagar)

    জানা গিয়েছে, ৬ এপ্রিলই এনআইএ-র তরফে লিখিত অভিযোগ হয়েছে ভূপতিনগর (Bhupatinagar) থানায়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৮৬, ৩৪১, ৩২৩, ৩৩২, ৩৫৩, ৪২৭ এবং ৩৪ নম্বর ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। এরমধ্যে ৩৫৩ নম্বর ধারা ছাড়া বাকি সবই জামিনযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আরও কড়া ধারা প্রয়োগ করা যেত বলেই মত আইনজীবী মহলের। কাঁথি মহকুমা আদালতের আইনজীবী দীপককুমার মিশ্র বলেন, ” ভিডিও ফুটেজে যে ভাবে মহিলা সিআরপিএফ জওয়ানদের হাত থেকে লাঠি কাড়ার চেষ্টা ও সশস্ত্র অবস্থায় হুমকি ছবি দেখা যাচ্ছে, তাতে অনেক কঠোর ধারায় মামলা করা যেত। পুলিশ না করলেও পরে কোনও কেন্দ্রীয় সংস্থা দায়িত্ব পেলে নিশ্চিত ভাবেই তা করবে। কাঁথির এসডিপিও দিবাকর দাস বলেন, “অভিযুক্তদের খোঁজ চলছে। প্রাথমিক ভাবে যা জানা গিয়েছে, সেই মতো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।” বৃহস্পতিবার সকালেও নাড়ুয়াবিলা গ্রামে গিয়েছিল পুলিশ। তবে তাদের দাবি, হামলায় অভিযুক্ত কাউকে চিহ্নিত করা যায়নি। সে ক্ষেত্রে গ্রামবাসীর বয়ানের ভিত্তিতে আরও কয়েক জনকে নোটিস পাঠানো হতে পারে। স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতি বলেন, “তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বাঁচাতে পুলিশ লঘু ধারায় মামলা করেছে। গ্রামে লোক দেখানো তল্লাশি চলছে।”

    আরও পড়ুন: ব্যাগ খুলতেই থ পুলিশ, টাকায় ঠাসা প্যাকেট, হাওড়া ব্রিজের কাছে একী কাণ্ড?

    বিস্ফোরণে কাণ্ডে ধৃত দুজনের ফের এনআইএ হেফাজত

    বুধবারই আদালতে তোলা হয় বিস্ফোরণ মামলায় ধৃত স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতা, বলাইচরণ মাইতি এবং মনোব্রত জানাকে। রুদ্ধদ্বার শুনানির পরে এনআইএ-র বিশেষ আদালত দু’জনকেই আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত এনআইএ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে। এনআইএ সূত্রের খবর, গত ৬ এপ্রিল ভূপতিনগরের (Bhupatinagar) নারুয়াবিলা গ্রাম থেকে ধৃত এই দু’জনকে আরও ছ’দিন হেফাজতে চেয়ে এদিন আবেদন করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share