Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Konnagar Incident: কোন্নগরেও গার্ডেনরিচ-বিরাটির ছায়া! ফের পাঁচিল ধসে মৃত ২ শ্রমিক

    Konnagar Incident: কোন্নগরেও গার্ডেনরিচ-বিরাটির ছায়া! ফের পাঁচিল ধসে মৃত ২ শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গার্ডেনরিচ-বিরাটির পর এবার হুগলির (Hooghly) নবগ্রাম। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কোন্নগরের (Konnagar ) নবগ্রামে পাঁচিল ধসে (wall collapse ) মৃত্যু হয়েছে ২ জন শ্রমিকের। কোনরকম নিরাপত্তা ছাড়াই কাজ চলছিল, ঠিক এমনটাই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। বৃহস্পতিবার ঈদের দিনেই এমন দুর্ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা এলাকায়। গোটা ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয়রা। এরপর বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন সকলে। প্রশাসনের গাফিলতির কারণেই এই মৃত্যু (Konnagar Incident) বলে মনে করা হচ্ছে।

    নির্মাণে বেআইনি অনুমোদন ছিল (Konnagar Incident)

    আজ সকালে ঘটনাটি ঘটে হুগলির উত্তরপাড়া (uttarpara) থানার অন্তর্গত নবগ্রাম পঞ্চায়েতের নবচক্র এলাকায়। স্থানীয়রা বলেছেন, নির্মাণ কাজ চলার সময় পাঁচিল ধসে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। ওই ঘটনায় দু’জন শ্রমিকের মৃত্যুর (Konnagar Incident) পাশাপাশি আহত হয়েছেন আরও একজন। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। বর্তমানে ওই শ্রমিকের অবস্থায় আশঙ্কাজনক। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে কানাইপুর ফাঁড়ির পুলিশ। জানা গিয়েছে, ঘটনার পরেই ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শ্যামল দাস (৪৮) নামে এক শ্রমিকের। এরপর আহত আরও দুজনকে উত্তরপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে মৃত্যু হয় সোনা শীল (৩১) নামে আরও এক শ্রমিকের। অপর আহত ব্যক্তিকে ভর্তি করা হয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। তাঁর অবস্থা ভীষণ আশঙ্কাজনক।

    এলাকার মানুষের অভিযোগ

    গত পনেরো দিন ধরে কাজ চলছিল এই স্থানে। স্থানীয় এক বাসিন্দার অভিযোগ, “কোনও রকম নিরাপত্তা ছাড়াই কাজ (Illegal Construction) চলছিল। রাস্তার পাশে পুরোনো পাঁচিল গার্ড না করেই কাজ হচ্ছিল। বাঁশ দিয়ে পাঁচিলে সাপোর্ট দেওয়া ছিল। এখন প্রশ্ন কীভাবে পঞ্চায়েত এলাকায় জি-প্লাস ফোর আবাসনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে? বেআইনিভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এই কাজে। খোদ প্রধানের ওয়ার্ডে এমন কাজ চলছিল। সেই সঙ্গে ভারী গাড়িতে করে নির্মাণ সামগ্রী নিয়ে আসায় রাস্তায় ধস নেমেছে বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকবার নিষেধ করা হলেও শোনেনি কেউ। তাই এই বিপত্তি (Konnagar Incident) ঘটেছে। প্রশাসন সবটার জন্য দায়ী।”

    নির্মাতার বক্তব্য

    গোটা ঘটনায় নির্মাতা গণেশ দাস বলেন, ‘‘কপালে ছিল, তাই হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে ২০ জন শ্রমিক কাজ শুরু করেন। স্থানীয়দের অভিযোগ সঠিক নয়। বাঁশ দিয়ে পাঁচিল ঘেরা ছিল। কপালে ছিল তাই দুর্ঘটনা হয়ে গিয়েছে। পনেরো দিন ধরে কাজ চলছিল। কিন্তু কোনও অভিযোগ ছিল না।’’

    আরও পড়ুনঃ বিজেপি কর্মীর “আলাঘরে” আগুন দিল তৃণমূল! শোরগোল

    বিজেপির বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে স্থানীয় বিজেপি নেতা বলেন, “নিয়ম না মেনেই ওই নির্মাণ চলছিল। তৃণমূল প্রধান এই কাজের সঙ্গে জড়িত।” তবে বিরোধীদের অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। নবগ্রাম (nabagram) অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি অপূর্ব মজুমদার বলেন, ‘‘আবাসন তৈরি হচ্ছিল জেলা পরিষদের অনুমতি নিয়ে। অসাবধান হওয়ায় একটি পাঁচিল ভেঙে দুর্ঘটনাটি (Konnagar Incident) ঘটেছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পে।।

  • Sandeshkhali: বিজেপি কর্মীর “আলাঘরে” আগুন দিল তৃণমূল! শোরগোল

    Sandeshkhali: বিজেপি কর্মীর “আলাঘরে” আগুন দিল তৃণমূল! শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই সন্দেশখালির (Sandeshkhali) পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে এক পুলিশ কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। থানায় এই ঘটনায় অভিযোগও করা হয়েছিল। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার বসিরহাটের সন্দেশখালি থানার খুলনা গ্রাম পঞ্চায়েতের হাটগাছা এলাকার বিজেপি কর্মী সুব্রত মণ্ডলের আলা ঘরে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোটের মুখে এই হামলার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sandeshkhali)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সুব্রতবাবু সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বিজেপির সক্রিয় কর্মী। এবার লোকসভা নির্বাচনের একাধিক বুথের তিনি দায়িত্বে রয়েছেন। সাংগঠনিক কাজেই তিনি এখন ব্যস্ত রয়েছেন। এরইমধ্যে তাঁর ভেড়ির কাছে থানা একটি আলা ঘরে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আগুন লাগিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখে গ্রামের মানুষজন ছুটে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। তবে, ততক্ষণে  পুরো আলা ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। বিজেপি কর্মী সুব্রত মণ্ডল বলেন, আসলে এই এলাকায় আমি সক্রিয় বিজেপি করি বলে তৃণমূল সমস্ত পরিষেবা থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এমনকী পানীয় জলের পরিষেবা পর্যন্ত দেয়নি। তারপরও আমাকে দলে টানতে না পেরে এবার এই নোংরামি করল তৃণমূল। ঘরের মধ্যে অনেক জিনিসপত্র ছিল। সব পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

    আরও পড়ুন: ব্যাগ খুলতেই থ পুলিশ, টাকায় ঠাসা প্যাকেট, হাওড়া ব্রিজের কাছে একী কাণ্ড?

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা পলাশ সরকার বলেন, বসিরহাট লোকসভায় তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। মানুষ বিজেপির সঙ্গে রয়েছে। তাই, তৃণমূল এসব করে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে। যদিও এই বিষয়টি পুরোটাই অস্বীকার করেছেন তৃণমূল নেতা সুরেশ মণ্ডল। তিনি বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ সূত্র নেই। পুরোটা তাদের পারিবারিক ব্যাপার, তা থেকে আগুন লাগানো হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করুক আসল সত্য বেরিয়ে আসবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: স্কুলে খয়রাতির খাতায় মমতার ছবি, কমিশনে নালিশ ঠুকল বিজেপি

    Lok Sabha Elections 2024: স্কুলে খয়রাতির খাতায় মমতার ছবি, কমিশনে নালিশ ঠুকল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টম শ্রেণির ‘স্বাস্থ্য ও শরীর শিক্ষা’ বই পায়নি বহু স্কুলের পড়ুয়া। অথচ নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) ঘনিয়ে আসতেই বিলি করা হচ্ছে খাতা। খয়রাতির এই খাতায় তুলে ধরা হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিজ্ঞাপন। অন্তত এমনই অভিযোগ বিজেপির।

    খয়রাতির খাতার মলাটে মমতার ছবি (Lok Sabha Elections 2024)

    পদ্ম-পার্টির অভিযোগ, সম্প্রতি শিক্ষা দফতরের তরফে স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে বিলি করা হয়েছে খাতা। অভিযোগ, খয়রাতির সেই খাতার মলাটেই ব্যবহার করা হয়েছে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। তৃণমূল পরিচালিত সরকারের বিরুদ্ধে আদর্শ আচরণ বিধিভঙ্গের অভিযোগে সরব হয়েছে বিজেপি। বুধবার রাজ্যের (Lok Sabha Elections 2024) মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে এ ব্যাপারে নালিশ ঠুকেছে বিজেপি। তাদের অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচনের আগে পড়ুয়াদের অভিভাবকদের প্রভাবিত করতেই খাতায় ব্যবহার করা হয়েছে তৃণমূল নেত্রীর ছবি।

    বিকল্প মার্গ দর্শন বিজেপির

    অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে লেখা ওই চিঠির সঙ্গে খয়রাতির সেই খাতার ছবিও পাঠিয়েছেন বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া। নির্বাচন কমিশন যাতে বিষয়টিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করে, সেই অনুরোধও করা হয়েছে। খাতার মলাটে স্বামী বিবেকানন্দ ও বিদ্যাসাগরের মতো মনীষীদের ছবি ব্যবহারের বিকল্প মার্গ দর্শনও করা হয়েছে চিঠিতে। চিঠিটির প্রতিলিপি পাঠানো হয়েছে বিশেষ পর্যবেক্ষক ও বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষকের কাছেও।

    এ বিষয়ে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি লিখেছেন, “শিক্ষা দফতর হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে উঠেছে ও পড়ুয়াদের নোটবুক বিলি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও আদর্শ নির্বাচনী বিধি কার্যকর হয়ে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী একজন জনপ্রতিনিধি। তাই তাঁর ছবি সম্বলিত নোটবুক বিলির বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের নজরে পড়ে যেতে পারে। নির্বাচন কমিশনের মনে হতে পারে, অভিভাবকদের প্রভাবিত করতেই নোটবুক বিলি করা হচ্ছে। শিক্ষা দফতরের উচিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি সরিয়ে ফেলা এবং স্বামী বিবেকানন্দ ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ছবি ছাপিয়ে নোটবুক বিলি করা। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি এক নির্বাচনী জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে অসাংবিধানিক ভাষা প্রয়োগ করার অভিযোগও উঠেছিল মমতার বিরুদ্ধে। সেই প্রেক্ষিতেও কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: ৭৫২ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করায় সায়, ন্যাশলান হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mithun Chakraborty: লোকসভা নির্বাচনে উত্তরবঙ্গে মেগা প্রচারে নামছেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী

    Mithun Chakraborty: লোকসভা নির্বাচনে উত্তরবঙ্গে মেগা প্রচারে নামছেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পরামর্শে এবার ফের ভোট প্রচারের ময়দানে মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। এবার তাঁর প্রচার শুরু হবে উত্তরবঙ্গ থেকে। তাঁর অবতরণে বিজেপির প্রচারে এখন হাইভোল্টেজ গতি লাভ করবে বলে মনে করা হচ্ছে। আগামী রবিবার ১৪ এপ্রিল আসন্ন লোকসভা ভোটে বিজেপির হয়ে আরও একবার মোদি সরকার গঠনের জন্য প্রচার শুরু করবেন তিনি। এরপর টানা তিন দিন উত্তরবঙ্গ সফরে থাকবেন তিনি। প্রথম দাফায় লোকসভার প্রচার এই রাজ্যে বেশ জমজমাট।

    র‍্যালি ও সভা করবেন মিঠুন

    আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) ও কোচবিহারে (Coochbihar) দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে মিঠুনের র‍্যালি ও সভা রয়েছে। স্থানীয় দলীয় কর্মীদের আহ্বানে বেশ কয়েকটি সাংগঠনিক বৈঠকেও অংশ নেবেন তিনি, এমনটাই বিজেপি সূত্রে খবর। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচন পাখির চোখ বিজেপির। সেই লক্ষ্যেই উত্তরবঙ্গে বিশেষভাবে জোর দিচ্ছে দলের উঁচুতলা থেকে নিচুতলার সমস্ত নেতা-কর্মীরা। কারণ উত্তরবঙ্গ এখনও বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। তবে দক্ষিণবঙ্গেও তারা প্রচারে হেলাফেলা করতে রাজি নয়। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি আসনে তাদের বাড়তি সুবিধা রয়েছে। সেই সমস্ত আসনেও মিঠুন চক্রবর্তীকে ময়দানে নামানো হবে এমনটাই দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। যেহেতু দক্ষিণবঙ্গে পরবর্তী দফাগুলিতে ভোট রয়েছে তাই আগেভাগে উত্তরবঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তীকে ময়দানে নামাচ্ছে পদ্ম শিবির। প্রথম দফায় আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারে ভোট রয়েছে। উত্তরবঙ্গের এই সমস্ত আসনে আগেভাগেই প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রচার করে গিয়েছেন। শেষ বেলার প্রচারে মিঠুন চক্রবর্তীকে ময়দানে নামিয়ে বাজিমাত করতে চায় বঙ্গ বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ গাজন সন্ন্যাসীদের সঙ্গে ঢাক বাজিয়ে ভোট প্রচার করলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    বিজেপির তারকা প্রচার মিঠুন

    রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই প্রচারে তারকা প্রচারক হিসেবে মিঠুন চক্রবর্তী বিজেপির হয়ে সুর চড়িয়েছেন। শেষ পঞ্চায়েত নির্বাচনেও তাঁর ঠাসা কর্মসূচি ছিল এবারে। আবার লোকসভার ময়দানে তারকা প্রচারক হিসেবে দেখা যাবে এই মহাগুরুকে। অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে বাংলার আবেগ জড়িয়ে আছে। সেই আবেগকেই কাজে লাগাতে চায় পদ্মফুল শিবির। শেষ বেলায় বাজিমাত করতে নিশীথ প্রামাণিক, মনোজ টিগ্গা এবং জয়ন্ত রায়ের সমর্থনে জনসভা, রোড শো সহ একাধিক রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেবেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Howrah: ব্যাগ খুলতেই থ পুলিশ, টাকায় ঠাসা প্যাকেট, হাওড়া ব্রিজের কাছে একী কাণ্ড?

    Howrah: ব্যাগ খুলতেই থ পুলিশ, টাকায় ঠাসা প্যাকেট, হাওড়া ব্রিজের কাছে একী কাণ্ড?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগে হাওড়া (Howrah) স্টেশনে রাজধানী এক্সপ্রেস থেকে ২৭ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছিল। এই টাকার মধ্যে সব ছিল ৫০০ টাকার নোট। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই ফের ভোটের মুখে হাওড়া ব্রিজের আগেই গোলাবাড়ি থানা এলাকায় একটি গাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। সবমিলিয়ে ৫৮ লক্ষ ৭১ হাজার টাকা উদ্ধার হয়। ওই গাড়িতে ছিলেন প্রশান্ত কুমার সোনি ও ভূপিন্দ্রর সিং নামে দুই যুবক। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন কর্তব্যরত পুলিশ। কথায় অসঙ্গতি থাকায়, তাদের আটক করা হয়।

    হাওড়া ব্রিজের কাছে বাজেয়াপ্ত করা হল টাকা (Howrah)

    জেরায় জানা গিয়েছে, প্রশান্ত ও ভূপিন্দ্রর মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, দুই যুবক উত্তরপ্রদেশ থেকে একটি ট্রেনে চাপেন। সেখান থেকে চম্বলে স্টেশনে আসেন। পরে, চম্বল এক্সপ্রেস ধরে বর্ধমান স্টেশনে নামেন। তারপর একটি লোকাল ট্রেনে করে কোন্নগর আসেন। সেখান থেকে আবার হলুদ ট্যাক্সি ভাড়া করে কলকাতার পথে রওনা দিয়েছিলেন। ঠিক হাওড়া (Howrah) ব্রিজে ওঠার আগে গোলাবড়ি থানার পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা ওই ট্যাক্সিটিকে আটকায়। চলছিল নাকা চেকিং। গাড়িটিতে পুলিশ তল্লাশি চালালে দুটি ব্যাগ উদ্ধার করে পুলিশ। ব্যাগ খুলতেই থ হয়ে যান পুলিশ কর্মী। দুটি ব্যাগের মধ্যে প্যাকেটের ভিতরে টাকায় ঠাসা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের গড়ে বিজেপি নেতার ছেলেকে ‘অপহরণ’ তৃণমূলের! মামলা হাইকোর্টে

    পুলিশের কমিশনারের কী বক্তব্য?

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে হাওড়া (Howrah) সিটি পুলিশের কমিশনার প্রবীণকুমার ত্রিপাঠী বলেন,  নাকা তল্লাশি চালিয়ে এই বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে অবৈধভাবে ওই টাকা নিয়ে আসা হয়েছে। ভোটের মুখে এত টাকা উদ্ধারের ঘটনাকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান পুলিশ কমিশনার। এই বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে দুই যাত্রী কোথায় যাচ্ছিলেন, তা নিয়ে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। আটক হওয়া যুবকরা বলেন, বড়বাজারে সোনা কিনতে যাচ্ছিলাম। তবে, ওই টাকার কোনও বৈধ কাগজপত্রও দেখাতে পারেননি। গোলাবাড়ি থানায় নিয়ে গিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে খবর, আয়কর দফতরে খবর দেওয়া হয়েছে। আয়কর দফতরের আধিকারিকদের হাতে ওই টাকা তুলে দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hiran Chatterjee: ডেবরায় মহিলাদের সঙ্গে খুন্তি নেড়ে রান্না করে ভোটের প্রচারে হিরণ চট্টোপাধ্যায়

    Hiran Chatterjee: ডেবরায় মহিলাদের সঙ্গে খুন্তি নেড়ে রান্না করে ভোটের প্রচারে হিরণ চট্টোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (lok sabha vote 2024) হাতে মাত্র আর কয়েকটা দিন বাকি। আর এরই মধ্যে ভোটের ময়দানে প্রচারে (election campaign) ঝড় তুলছেন সব দলের প্রার্থীরাই। আর এই প্রচারে বেরিয়েই বিভিন্ন ধরনের অভিনব প্রচার করতে দেখা গিয়েছে প্রার্থীদের। এবারের নির্বাচনেও তার ব্যতিক্রম নেই। কেউ প্রচারে বেরিয়ে রান্না করছেন তো কেউ আবার পরিবেশন করছেন। কেউ বিক্রি করছে সবজি, কেউ তো আবার সেলুনে ঢুকে চুলও কেটে দিচ্ছেন। আর এবার সরাসরি ভোটারের রান্নাঘরে ঢুকে গেলেন বিজেপি প্রার্থী। প্রচারে বেরিয়ে এবার এমনই জনসংযোগ করলেন ঘাটালের (ghatal) বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chatterjee)। বিজেপির এই তারকা প্রার্থীকে (Hiran Chatterjee) হঠাৎই বাড়িতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত পরিবারের সদস্যরা। ভোট প্রচারে রান্না ঘরও একটি প্রচারের বড় জায়গা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

    মহিলাদের সঙ্গে জমিয়ে রান্না হিরণের (Hiran Chatterjee)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার ১০ এপ্রিল ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের ডেবরা নামক একটি জায়গায় প্রচার করছিলেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chatterjee)। আর এদিন প্রচারের ফাঁকেই তিনি এখানকার এক ব্যক্তির রান্নাঘরে ঢুকে পড়েন। এরপর সেখানে গিয়ে বাড়ির মহিলাদের সঙ্গে জমিয়ে রান্না করেন। কেবল রান্নাই নয়, এদিন তিনি সেই বাড়িতেই দুপুরের খাবার খান। মেনুতে ছিল খোসলা শাক, ইঁচড়ের তরকারি, বড়া ভাজা ও মাছ ভাজা।

    দেব বনাম হিরণ

    প্রসঙ্গত বলা যায়, এবারের ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী তারকা প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের (Hiran Chatterjee) প্রতিপক্ষ হয়ে ময়দানে নেমেছে আরেক তারকা তৃণমূল (TMC) প্রার্থী দেব (dev) ওরফে দীপক অধিকারী। তাই ঘাটালের রাজনৈতিক ময়দানে ভোটের খেলা যে বেশ জোরদার হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। তাই ভোটের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে নানান কায়দায় ঝড় তুলছেন এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী।

    আরও পড়ুনঃ ইরানের চাবাহারের পর এবার মায়ানমারের সিটওয়ে বন্দরের রাশ নিল ভারত, টেক্কা চিনকে?

    সামজিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া

    আর বিজেপি প্রার্থী হিরণের এদিনের এই ছবি প্রকাশ্যে আসার পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় (social media) নানান প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে অনুরাগীরা তাঁর এই প্রচারকে অভিনব প্রচার বলেছেন। আবার কেউ কেউ লিখেছেন আজকাল ভোট প্রার্থীরা নাকি ফুড ব্লগারে পরিণত হয়েছেন। সামজিক মাধ্যমে এখন হিরণ রাজনৈতিক হিরো। তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সময় জনসংযোগ বাড়াতে প্রচারে বেরিয়ে তিনি এক ব্যক্তির গায়ে সাবান মাখিয়ে দিয়েছিলেন। সেবারও সেই ছবি তুমুল ভাইরাল হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Keshpur: “দলীয় কর্মীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারল তৃণমূল,” বললেন বিজেপি জেলা সভাপতি

    Keshpur: “দলীয় কর্মীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারল তৃণমূল,” বললেন বিজেপি জেলা সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল কেশপুর (Keshpur)। এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করে দলীয় পতাকা ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এমনটাই অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। ভোটের মুখে এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলল বিজেপি। এই ঘটনায় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Keshpur)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কেশপুর (Keshpur) ব্লকের ২ নম্বর অ়ঞ্চলের গোপীনাথপুর এলাকায় বিজেপির স্থানীয় এক বুথ সভাপতি অঙ্কন নিয়োগীকে ব্যাপক মারধর করা হয়। দলীয় পতাকা লাগানোর সময় এই হামলা চালানো হয়। পাশাপাশি দলীয় পতাকা ছিঁড়়ে দেওয়া হয়েছে। দুটি ঘটনাতেই অভিযুক্ত তৃণমূল। খবর পেয়ে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি তন্ময় দাস আহত বিজেপি কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে আনন্দপুর থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। যদিও এই ঘটনায় পুলিশ এখনও কাউকে গ্রেফতার করেনি। পুলিশ জানিয়েছে, গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের গড়ে বিজেপি নেতার ছেলেকে ‘অপহরণ’ তৃণমূলের! মামলা হাইকোর্টে

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এ-প্রসঙ্গে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি তন্ময় দাস বলেন, কিছুদিন আগে কেশপুরে (Keshpur) এসে দেব বলে গিয়েছিলেন, আমি চাইনা এই সন্ত্রাস হোক, রক্ত ঝড়ুক। তিনি চলে যেতেই আমাদের কর্মীদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে তৃণমূল। এলাকায় দলীয় পতাকা লাগানোর সময় আমাদের এক সক্রিয় বিজেপি কর্মী অঙ্কন নিয়োগীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয়। অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে দলীয় কর্মীরা পতাকা লাগাচ্ছিলেন। ধারাল অস্ত্র নিয়ে হামলা চালাতে আসে তৃণমূলের লোকজন। আমাদের কর্মীরা প্রতিরোধ করলে পালিয়ে যায়। আমি সাংসদ ও এখানকার স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বকে সন্ত্রাস না করার অনুরোধ করবো। এলাকার গরিব মানুষের প্রাপ্য অধিকার তৃণমূল চুরি করেছে। মানুষ পাশে নেই তৃণমূলের। নির্বাচনের ফলে তা প্রমাণ হয়ে যাবে। যদিও স্থানীয় তৃণমূলে নেতৃত্বের বক্তব্য,  হামলার কোনও ঘটনা ঘটেনি। বিজেপি এটা নিয়ে রাজনীতি করছে। আমাদের দলের নামে বদনাম দিচ্ছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: অভিষেকের গড়ে বিজেপি নেতার ছেলেকে ‘অপহরণ’ তৃণমূলের! মামলা হাইকোর্টে

    South 24 Parganas: অভিষেকের গড়ে বিজেপি নেতার ছেলেকে ‘অপহরণ’ তৃণমূলের! মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল বিজেপি। দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ডায়মন্ডহারবার থেকে বিজেপি নেতা তথা স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের ছেলেকে অপহরণের অভিযোগে সরব হলেন গেরুয়া নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা। অপহরণ করে দলবদলের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ। আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।

    ঠিক কী অভিযোগ? (South 24 Parganas)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ডায়মন্ড হারবারের বজবজ ২ নম্বর ব্লকের নোদাখালি থানার সাতগাছিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য কৌশিক খাঁড়ার ছেলে বিগত ১ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ। এরপর থানায় এফআইআর দায়ের করতে গেলে তা নেওয়া হয় না এবং স্থানীয় তৃণমূল নেতা জাহাঙ্গীরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়। ৫ তারিখ ডায়মন্ড হারবারের এসপি-এর কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ জানায় পরিবার। কিন্তু, প্রায় ১০ দিন হতে চলল এখনও কোনও খোঁজ নেই। স্বাভাবিকভাবে পরিবারের লোকজন আতঙ্কিত। কৌশিকবাবু বলেন, ছেলে খোঁজে এক তৃণমূল নেতার কাছে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য বলেন। দলে যোগ দিলে এক সপ্তাহের মধ্যে ছেড়ে দেবে।

    আরও পড়ুন: “আমায় ভগবান নেতা মনোনীত করেছেন”, সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বললেন মোদি

    মামলা গড়াল হাইকোর্টে

    বিজেপি নেতা শঙ্কুদেব পণ্ডা বলেন, ডায়মন্ড হারবারের আর এক পঞ্চায়েত সদস্য প্রদীপ সামন্তের মেয়েকেও অপহরণের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে এলেই সব সমাধান হয়ে যাবে বলে হুমকি আসছে প্রতিনিয়ত। বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ছেন তিনি। তিনি, এটাই কি ডায়মন্ড হারবার মডেল? এখানে তৃণমূল কীভাবে ভোট করাবে তা বোঝাই যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে হাইকোর্টে মামলা করা হয়েছে।

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    যদিও এই বিষয় বুধবার বিকেলে সাংবাদিক সম্মেলন করে ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুপান্তর সেনগুপ্ত বলেন, ইতিমধ্যে পরিবারের পক্ষ থেকে একটি নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে নোদাখালি থানাতে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ আমরা খতিয়ে দেখছি। এর সঙ্গে কোন রাজনৈতিক যোগ আছে কিনা সে বিষয়েও খতিয়ে দেখছি। আমরা খুব শিগগিরই নিখোঁজ যুবকের সন্ধান পাব এমনটাই আশা করছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tanmoy Bhattacharya: বরানগর উপনির্বাচনে বামেদের বাজি সিপিএমের তন্ময়

    Tanmoy Bhattacharya: বরানগর উপনির্বাচনে বামেদের বাজি সিপিএমের তন্ময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনে বামেদের বাজি সিপিএমের তন্ময় ভট্টাচার্য (Tanmoy Bhattacharya)। এই কেন্দ্রে পদ্ম চিহ্নে লড়ছেন সজল ঘোষ। আর তৃণমূলের প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। কাস্তে-হাতুড়ি চিহ্নে আগেও জিতেছেন তন্ময়।

    প্রাক্তন বিধায়ক (Tanmoy Bhattacharya)

    সুবক্তা এই বাম নেতা জিতেছিলেন উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রে। ২০১৬ সালে তিনি ধরাশায়ী করেছিলেন তৃণমূলের চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে অবশ্য উল্টে যায় পাশার দান। এবার পরাস্ত হন তন্ময় (Tanmoy Bhattacharya)। জয়মাল্য ওঠে চন্দ্রিমার গলায়। সম্প্রতি বরানগরের বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তৃণমূলের তাপস রায়। সেই কারণে হচ্ছে উপনির্বাচন। এখানকারই জল-হাওয়ায় বেড়ে ওঠা তন্ময়ের। সেই কারণেই তাঁর ঘাড়ে দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে তৃণমূল ও বিজেপি বধের।

    দলীয় নেতৃত্বকেই নিশানা করেছিলেন তন্ময়

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে দলের হারের পরে দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন তন্ময়। নির্বাচনে বিপর্যয়ের দায় তিনি চাপিয়েছিলেন দলীয় নেতৃত্বের ঘাড়ে। তিনি বলেছিলেন, “দলের এই ব্যর্থতার দায় নেতৃত্বের। আমাদের নয়, নিচুতলার কর্মীদেরও নয়। লোকসভায় শূন্য হয়ে যাওয়ার পরেও সেই দায় কেউ নেননি। বিধানসভায় হারের পরেও কেউ দায় নেবেন না। শুধু স্তালিন কপচালে হবে না। এটা স্তালিনের যুগ নয়।” এনিয়ে দলে সমালোচনা হলেও, স্ব-বক্তব্যে অনড় ছিলেন তন্ময়।

    আরও পড়ুুন: বাংলার জামাইকে প্রার্থী করে আসানসোলে কিস্তিমাত পদ্মের, বিপাকে ঘাসফুল

    সিপিএম নেতৃত্বের সঙ্গে আগেও একবার বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন তন্ময়। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদকমণ্ডলীতে পূর্ণ সদস্য করা হয়েছিল তাঁকে। পরে করে দেওয়া হয় আমন্ত্রিত সদস্য। সূত্রের খবর, দলীয় নেতৃত্বের ওই সিদ্ধান্ত শুনেই সক্রিয় রাজনীতি করতে চান না বলে বৈঠক থেকে বেরিয়ে চলে এসেছিলেন বরানগরের ‘ছেলে’। পরে রাজ্য নেতৃত্ব তন্ময়ের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মিটিয়ে নেন। সেই তন্ময়কেই এবার বাজি ধরলেন বামেরা। এখন দেখার, তন্ময়ের (Tanmoy Bhattacharya) কাস্তে-হাতুড়ির ঘায়ে বরানগরে পদ্ম এবং ঘাসফুল মূর্চ্ছা যায় কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ranaghat: গাজন সন্ন্যাসীদের সঙ্গে ঢাক বাজিয়ে ভোট প্রচার করলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    Ranaghat: গাজন সন্ন্যাসীদের সঙ্গে ঢাক বাজিয়ে ভোট প্রচার করলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাজন সন্ন্যাসীদের সঙ্গে ঢাক বাজিয়ে ভোট প্রচার শুরু করলেন রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। লোকসভা নির্বাচনের দিন যত এগিয়ে আসছে, ততই প্রচারের প্রবণতা বাড়ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের। লোকসভার অন্তর্গত সাতটি বিধানসভা এলাকাতে প্রতিদিন নিয়ম করে প্রচারে যাচ্ছেন প্রার্থীরা। প্রচারে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথবাবু।

    ঢাক বাজিয়ে প্রচার করলেন বিজেপি প্রার্থী (Ranaghat)

    গরম উপেক্ষা করে কখনও হুট খোলা গাড়িতে, আবার কখনও পায়ে হেঁটে প্রচার অভিযান করছেন সকলে। বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে বাক্য বিনিময় করছেন প্রার্থীরা। এদিন শিবের গাজনের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে নিজেই ঢাক বাজিয়ে নৃত্য করলেন জগন্নাথ সরকার। মূলত, চৈত্র মাস পরতেই শুরু হয় শিবের আরাধনায় গাজন উৎসব। আর দুদিন বাদেই নীল পুজো, আর সারা রাজ্যের পাশাপাশি নদীয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তে এই উৎসব চলছে ধূমধামের সঙ্গে। তাই, ভোট প্রচারের আগে গাজন সন্ন্যাসীদের আশীর্বাদ নিয়ে এবং ফল বিতরণ করে বুধবার ভোট প্রচারের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ফুলিয়া এলাকার বেশ কয়েকটি এলাকায় যান তিনি। এরপর শিবের আরাধনায় মত্ত হওয়া গাজন সন্ন্যাসীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। দেন শিবের চরণে পুজো, এরপর নিজেই ঢাক কাঁধে নিয়ে বাজাতে শুরু করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: দেওয়াল লিখন নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর বিবাদ, বোমাবাজি, ঝলসে গেল এক নাবালকের পা

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থীকে কাছে পেয়ে ঢাকের তালে নীচে উঠলেন গাজন সন্ন্যাসীরা। এ প্রসঙ্গে রানাঘাটের (Ranaghat) বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই গ্রামে মানুষ জীবনে অনেক কিছু স্মৃতি লুকিয়ে আছে আমার। ঢাক বাজানো আমার অনেক দিনের পুরানো অভ্যাস। তাই, কোনও কাজেই তিনি হার মানি না। আজকের দিনে নির্বাচনী ভোট প্রচারের জন্য সন্ন্যাসীদের আশীর্বাদ নিয়ে এগিয়ে চললাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share