Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Weather Update: অবশেষে স্বস্তির বার্তা, তাপপ্রবাহের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস

    Weather Update: অবশেষে স্বস্তির বার্তা, তাপপ্রবাহের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্যাপসা গরমে চৈত্রের শেষেই নাজেহাল পরিস্থিতি দক্ষিণবঙ্গ-জুড়ে। একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের (Weather Update) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অস্বস্তিকর গরমে বড় থেকে ছোট সকলের প্রাণান্তকর অবস্থা। তবে শনি-সন্ধ্যা থেকে হাওয়া বদলের ইঙ্গিত দিল আবহাওয়া দফতর। শনি-রবি-সোম তিনদিন বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া। এর ফলেই তাপমাত্রাও কিছুটা কমবে। জুড়োবে দহন জ্বালা।

    বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গে

    আজ, শনিবারও তাপপ্রবাহের (Weather Update)  ইঙ্গিত রয়েছে বীরভূম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও পশ্চিম বর্ধমানে৷ পাশাপাশি বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ জেলায়৷ সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হওয়া বইবে। আগামিকাল, রবিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড় ও বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানের জেলাগুলিতে কালবৈশাখীর সম্ভাবনা আছে । রবিবারের পর সোমবারেও দুর্যোগ চলবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। জেলায়-জেলায় বৃষ্টির সঙ্গে ৪০-৫০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়ার জোরালো দাপট থাকবে। একইসঙ্গে থাকবে বজ্রপাতের আশঙ্কাও।

    উত্তরবঙ্গে চলবে বৃষ্টি

    ঝড়-বৃষ্টির দাপট থাকবে উত্তরবঙ্গেও।  উত্তরবঙ্গের উপরের দিকের ৬ জেলাতে  শনিবারও বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি এবং ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ,কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং উত্তর দিনাজপুর জেলায় বৃষ্টি ঝড়ের সম্ভাবনার কথা বলেছে আবহাওয়া দফতর। শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই দমকা ঝড়ো হওয়ার সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘ঢুকে খতম করে আসব’, পাকিস্তানে আশ্রিত জঙ্গিদের হুঁশিয়ারি রাজনাথের

    শহরের আবহাওয়া

    শনিবারও প্রখর রোদে পুড়ছে শহর কলকাতা। বিকেলে আকাশ থাকবে আংশিক মেঘলা। সকালের দিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং আপেক্ষিক আর্দ্রতার আধিক্যের জন্য অস্বস্তি রয়েছে। শুক্রবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৮৯ ডিগ্রি এবং শনিবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। এদিন বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ সর্বাধিক ৮৯ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৫০ শতাংশ। রবি এবং সোমবার কলকাতায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: সন্দেশখালির ছায়া ভূপতিনগরে, তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত এনআইএ-র আধিকারিকরা, ভাঙচুর করা হল গাড়ি

    NIA: সন্দেশখালির ছায়া ভূপতিনগরে, তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত এনআইএ-র আধিকারিকরা, ভাঙচুর করা হল গাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির ছায়া দেখা গেল এবার পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগরে। ফের আক্রান্ত হল কেন্দ্রীয় সংস্থা(NIA)। তৃণমূল কর্মীকে আটক করতে গিয়ে আক্রান্ত হতে হল ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি তথা এনআইএ-র অফিসারদের। ভূপতিনগরে যে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ঘটনা ঘটেছিল, তার তদন্ত করতে গিয়েই এভাবে আধিকারিকদের হামলার শিকার হতে হল বলে অভিযোগ। ভোটের মুখে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (NIA)

    ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল ভূপতিনগর। মৃত্যুও হয়েছিল কয়েক জনের। সেই ঘটনার তদন্তভার এনআইএ-র হাতে দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশে সেই বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্ত করতে গিয়েই হামলার মুখে পড়ল এনআইএ (NIA)। জানা যাচ্ছে, ভূপতিনগর বিস্ফোরণের ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে নোটিস পাঠিয়েছিল এনআইএ। তাঁরা হাজিরা না দেওয়ায় আশপাশের গ্রামে তল্লাশিতে যান আধিকারিকরা। সেই তালিকাতেই ছিলেন তৃণমূল কর্মী বলাই মাইতি। সূত্রের খবর, এনআইএ তলব করলেও তিনি নির্ধারিত দিনে হাজিরা দেননি। তৃণমূল কর্মী বলাই মাইতির বাড়িতে যাওয়ার পথেই এই হামলার ঘটনা বলে অভিযোগ। সূত্রের খবর, প্রায় ৩-৪ জন অফিসারের সঙ্গে ছিল ২০-২৫ জনের কেন্দ্রীয় বাহিনী। বলাইকে গাড়িতে তুলে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়ার সময় কেন্দ্রীয় এজেন্সির গাড়ি ঘিরে ধরেন উত্তেজিত গ্রামবাসীরা। তাঁরা বলাইকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দেওয়ার দাবি করতে থাকেন বলে সূত্রের দাবি। এর পরেই এনআইএ-র গাড়ির কাচ ভেঙে দেওয়া হয়। দুই এনআইএ আধিকারিক সামান্য আহত হয়েছেন বলেও জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গেও হয় ধস্তাধস্তি। রাতের অন্ধকারে ছোড়া হয় ইট, গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। যদিও ধস্তাধস্তির পরও বলাই মাইতিকে আটক করতে পেরেছে এনআইএ।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    সন্দেশখালিতে আক্রান্ত হয়েছিল ইডি

    প্রসঙ্গত, গত ৫ জানুয়ারি কার্যত একইভাবে হামলার মুখে পড়েছিল ইডি। সে বার ইডি হানা দিয়েছিল সন্দেশখালির সরবেড়িয়া গ্রামে শাহজাহানের ডেরায়। সাতসকালে গিয়ে শাহজাহানের অনুগামীদের হামলার মুখে পড়েন ইডির আধিকারিকেরা। একাধিক ইডি আধিকারিক আহত হয়েছিলেন। সেই ঘটনার তদন্ত এখনও চলছে। তার জের মিটে না মিটতেই ফের হামলার মুখে পড়ল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    Election Commission: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে (Election Commission) অভিযোগ জানাল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, কোচবিহারের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এর পাশাপাশি তৃণমূলের দলীয় সভাতে শিশুদের নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। এই মর্মে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বিজেপি। তৃণমূল সুপ্রিমোর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সরাসরি দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অভিযোগ জমা দিয়েছে বিজেপি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই চিঠিটি পাঠিয়েছেন বিজেপি নেতার শিশির বাজোরিয়া। ঐ চিঠিতে তৃণমূল সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, অত্যন্ত আপত্তিকর এবং অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগ করার। ওই চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরে এমন মন্তব্য করা যায় না। রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতাদের সম্পর্কে গাইড লাইনও যেখানে প্রকাশ হয়েছে, সেখানে তিনি কিভাবে এমন মন্তব্য করেন এই প্রশ্ন তোলা হয়েছে চিঠিতে।

    তৃণমূলের সভায় শিশুরা, কমিশনে বিজেপি

    চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, বিজেপির হাতে এমন ভিডিও ফুটেজ আছে যেখানে স্পষ্টই শাসক দলের ব়্যালিতে বহু সংখ্যক শিশুদের দেখা যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, শিশুরা হাতে প্ল্যাকার্ড ধরে রয়েছে সেই ছবিও ধরা পড়েছে ভিডিয়োতে। নির্বাচনী প্রচারের ক্ষেত্রে শিশুদের ব্যবহার করার বিষয়টি একেবারে নির্বাচনী আদর্শ আচরণ বিধির পরিপন্থী। গেরুয়া শিবিরের দাবি, শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য (Election Commission) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারও হুগলির বিজেপির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে কুরুচিকর শব্দ প্রয়োগ করেছেন।

    কোচবিহারের সভা থেকে কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কোচবিহারের সভায় তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, ‘‘বিনা পয়সায় রেশন দেব বলেছিলাম, আমরা দিই। মনে রাখবেন, ওরা যে সংখ্যাটায় দেয় সব লোককে দেয় না। ওরা ৪০ পারসেন্ট দিলে আমরা ১০০ পারসেন্ট দিই। বাংলার বাড়ি প্রকল্প? নামটা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। আর তার ৫০ পারসেন্ট টাকা (Election Commission) আমাদের দিতে হয়। ৪০ পারসেন্ট টাকা আমরা দিই। আর জায়গাটাও আমরা দিই। তাহলে কত হল? ৫০ – ৫০। তাহলে তোমার নাম কেন থাকবে? বলছে রেশন দোকানে রেশন যাবে, তাতেও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আর বিজেপির লোগো থাকবে। শালা আমি না খেতে পেয়ে মরে যাব। তবু আমি বলে দিচ্ছি আমি ওর মধ্যে যাব না।’’ পরক্ষণেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘সরি আমি। উইড্র অ্যা ওয়ার্ড। আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: রাজ্যে আরও ৫ আসনে প্রার্থী দিল বামেরা, রয়েছে ডায়মন্ডহারবারও

    Lok Sabha Election 2024: রাজ্যে আরও ৫ আসনে প্রার্থী দিল বামেরা, রয়েছে ডায়মন্ডহারবারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আরও এক দফায় প্রার্থী ঘোষণা করল বামফ্রন্ট। এবারে বামেদের প্রার্থী তালিকার (Lok Sabha Election 2024) রয়েছে রাজ্যের পাঁচটি আসন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে ডায়মন্ডহারবারও রয়েছে। এর পাশাপাশি বসিরহাট, বারাকপুর, ঘাটাল, বারাসাতেও প্রার্থী ঘোষণা করেছে বামেরা।

    একনজরে প্রার্থীরা

    বসিরহাট- নিরাপদ সরদার
    বারাকপুর- দেবদূত ঘোষ
    ডায়মন্ডহারবার- প্রতিকুর রহমান
    ঘাটাল- তপন গঙ্গোপাধ্যায়
    বারাসাত- প্রবীর ঘোষ 

    এর আগে শোনা যাচ্ছিল, ডায়মন্ডহারবারে প্রাথী হতে পারেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। তবে তিনি প্রার্থী হননি। তাঁর বদলে আইএসএফ সেখানে দাঁড় করিয়েছে মজনু লস্করকে। বৃহস্পতিবারই আইএসএফ-এর সঙ্গে বাম-কংগ্রেসের জোট ভেঙে গিয়েছে। জোট ভাঙার একদিনের মধ্যেই ৫ আসনে প্রার্থী দিল বামফ্রন্ট শিবির। সূত্রের খবর, হাই ভোল্টেজ ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্র নিয়ে দড়ি টানাটানি চলেছে বেশ কয়েকদিন কংগ্রেসের সঙ্গে বামেদেরও। কারণ এই কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন তৃণমূল সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই প্রথম থেকেই নজর ছিল আসনটি বাম কংগ্রেসের মধ্যে কার কাছে যাবে। শেষমেষ এখান থেকে বামেরাই প্রার্থী দিল। অন্যদিকে বারাকপুরের মত আসনে বামেরা দাঁড় করাল অভিনেতা দেবদূত ঘোষকে। বারাসাত আসনটি তারা জোট শরিক ফরওয়ার্ড ব্লককে ছেড়ে দিয়েছে এবং সেখান থেকে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) হয়েছেন প্রবীর ঘোষ। ঘাটাল আসনটি জোট শরিক সিপিআইকে ছেড়েছে। সেখানে প্রার্থী হয়েছেন তপন গঙ্গোপাধ্যায়। ঘাটাল আসন নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের দড়ি টানাটানি চলছিল। তবে শেষ পর্যন্ত সেখানে প্রার্থী দিল বামেরা। এখনও পর্যন্ত ২৮ আসনে বামেরা এবং ১২ আসনে কংগ্রেস প্রার্থী ঘোষণা করেছে। অর্থাৎ জোটের মোট ৪০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা হল। বাকি রয়েছে দুটি আসন।

    আইএসএফ-বামফ্রন্ট দ্বন্দ্ব

    আইএসএফের সঙ্গে জোট ভেস্তে যাওয়ার জন্য বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টকেই দায়ী করলেন। সাংবাদিকদের সামনে বিমান অভিযোগ করেন, জোট গঠনে প্রথম থেকে একেবারেই আন্তরিক ছিল না আইএসএফ। গতকাল ১৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে নওশাদ সিদ্দিকির দল। এ নিয়ে একদা তাদেরই জোট শরিক বামফ্রন্টের নেতা বিমান বসুর বক্তব্য, ২০২১ সালে যে দল তৈরি হয় তারা এতদূর কিভাবে ভাবছে! সিপিএমের বর্তমানে রাজ্য সম্পাদক রয়েছেন মহম্মদ সেলিম। তাঁকে এবার মুর্শিদাবাদ কেন্দ্র (Lok Sabha Election 2024) থেকে দাঁড় করিয়েছে দল। সেই আসনেও সেলিমের বিপক্ষে প্রার্থী দিয়েছে নওশাদ সিদ্দিকির দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata News: চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি ধর্মতলা চত্বরে

    Kolkata News: চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি ধর্মতলা চত্বরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে ফের ধুন্ধুমার পরিস্থিতি ধর্মতলা চত্বরে। শুক্রবার সাতটি সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্ম সভা পর্যন্ত মহামিছিলের ডাক দেওয়া হয়। কিন্তু ডোরিনা ক্রসিং-এর সামনেই মিছিল আসতে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক ধস্তাধস্তি শুরু হয়। নিয়োগের দাবিতে চাকরিপ্রার্থীদের (Kolkata News) রাস্তায় বসে পড়েন এবং পুলিশ তাঁদের টেনে হিঁচড়ে তুলতে থাকে।

    ডোরিনার ক্রসিং-এর কাছেই উত্তেজনার পরিস্থিতি

    বুধবার ২০১৭ সালের গ্রুপ ডি, ২০০৯ সালের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার প্রাইমারি মঞ্চ, যুব ছাত্র অধিকার, ২০১৪ প্রাইমারি টেট একতা মঞ্চ, প্রভৃতি সংগঠন এই মিছিলের ডাক দেয়। সেই মতো শহীদ মিনার পর্যন্ত মিছিল চলতে শুরু করে। কিন্তু ডোরিনার ক্রসিং-এর কাছেই উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়। রাস্তা আটকে চাকরিপ্রার্থীরা (Kolkata News) আন্দোলন শুরু করলে পুলিশের সঙ্গে বচসা বাঁধে। এরপরই কয়েকজন চাকরিপ্রার্থীকে আটো করে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। যার মধ্যে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষকেও গ্রেফতার করা হয়। এ প্রসঙ্গে ভাস্কর বাবু বলেন, ‘‘আমি জানতে পেরেছি পুলিশ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এইভাবে আন্দোলন থামিয়ে দিয়েছে। ওনার মদতেই বিক্ষোভে বাধা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমাদের আন্দোলন থামবে না।’’

    কী বলছেন চাকরি প্রার্থীরা?

    বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের তরফে আশিষ খামরুই বলেন, ‘‘সরকার বলছে, আইনি জটিলতার জন্য চাকরি (Kolkata News) দিচ্ছি না ৷ এটা সর্বৈব মিথ্যা ৷ একাধিক মঞ্চ আছে, যেখানে কোনও আইনি জটিলতা নেই ৷ সরকারের সদিচ্ছা থাকলে আইনি জটিলতা কাটিয়ে নিয়োগ করা যেত ৷ এতদিন ধরে আমরা মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি ৷ আজও তা করছি ৷ মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমাদের আবেদন, আগে নিয়োগ, তারপরে ভোট ৷’’

     

    আরও পড়ুন: বিকল নৌকা, মাঝ-সমুদ্রে আটকে পড়া ২৭ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে উদ্ধার ভারতের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Krishnanagar: প্রার্থীর সামনেই সম্মুখসমরে দুই গোষ্ঠী, চাপে মহুয়া

    Krishnanagar: প্রার্থীর সামনেই সম্মুখসমরে দুই গোষ্ঠী, চাপে মহুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহুয়া মৈত্রর (Mahua moitra) নির্বাচনী প্রচারে ভরদুপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তৃণমূল নেতা (TMC) জেবের শেখের নামে গো ব্যাক স্লোগান দিল তৃণমূল কর্মীরা। এদিন কৃষ্ণনগর (Krishnanagar) লোকসভা কেন্দ্রের চাপড়া (Chapra)  থানার হাতিশালা (hatishala) জিদা এলাকায় চলছিল মহুয়া মৈত্রের নির্বাচনী প্রচার(Election campaign)। এরপরই তাঁর গাড়িতে দেখা যায় জেবের শেখকে। জেবের শেখ দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূল করলেও ২০২১ এর বিধানসভা ভোটে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নির্দল হয়ে লড়াই করেছিলেন। জমানত বাজেয়াপ্ত হওয়া নির্দল (Independent) জেবের শেখকে মহুয়া মৈত্র জেলা সভাপতি হওয়ার পর পুনরায় তৃণমূলে যোগদান করিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    তৃণমূল কর্মীকে হুমকি মহুয়ার

    এদিন মহুয়া মৈত্রের পাশে তাঁকে দেখতে পেয়েই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে অন্যান্য তৃণমূল নেতৃত্ব। জানা যায়, গাড়ি থেকে জেবের শেখকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপরেই জেবের শেখের নামে গো ব্যাক স্লোগান দিতে থাকে তারা। যদিও ক্ষুব্ধ কর্মীদের থামাতে দেখা যায় মহুয়া মৈত্রকে। কর্মীদের থামানোর সময় মহুয়াকে ধমক দিতে দেখা যায়। সেই সময়কার ঘটনা ক্যামেরাবন্দী করছিলেন এক তৃণমূল কর্মী। মহুয়া তাঁকে হুমকির সুরে বলেন, “ক্যামেরা বন্ধ কর। ছবি ডিলিট কর। নাহলে আমার কাছে খাবে এক।”

    সাংবাদিকদের  ‘দু-পয়সার’ বলেছিলেন মহুয়া 

    মহুয়া মৈত্রর উগ্র মেজাজের কথা সকলেরই জানা। ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন কাণ্ডের তদন্তচলাকীন তদন্তকারীদের মেজাজ হারিয়ে অনেক কথা বলেছিলেন তিনি। পরে দোষী সাব্যবস্ত হয়ে তিনি তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন।  সাংবাদিকদের  ‘দু-পয়সার’ মন্তব্য করে নিন্দা কুড়িয়েছিলেন তিনি। এবার তার এলাকায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে নিজেদের দলের নেতাকেই তাড়ানো এবং ধমকের ঘটনায় তৃণমূলের নড়বড়ে সংগঠনের বিষয়টি প্রকাশ্যে চলে এল। যদিও এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের আধিকারিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ফের পুলিশে অনাস্থা! ময়নায় বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ফের পুলিশে অনাস্থা! ময়নায় বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়নার বিজেপি কর্মী খুনের মামলায় সরাসরি এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তদন্তের দায়িত্ব নিতে এনআইএ-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত তাঁর নির্দেশে জানিয়েছেন, আগামী ২৪ এপ্রিলের মধ্যে আদালতের নির্দেশ কার্যকর করে আদালতে রিপোর্ট পেশ করতে হবে এনআইএ-কে। ভোটের আগে রাজ্যের একটি মামলায় হাইকোর্ট ফের এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দেওয়ায় অস্বস্তি বাড়ল রাজ্য সরকারের।

    বিচারপতির বক্তব্য

    একইসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ভূমিকাতেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে উচ্চ আদালত (Calcutta High Court)। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, “এটা দুর্ভাগ্যজনক। হাইকোর্টের নির্দেশ কার্যকর করতে কোনও পদক্ষেপ করতে আগ্রহ দেখায়নি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শুক্রবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের বেঞ্চে এই মামলার শুনানির সময় কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল আদালতে জানান, তিনি চিঠি দিয়ে হাই কোর্টের নির্দেশের কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেই চিঠির কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। যা শুনে বিচারপতি মন্তব্য করেন, ‘‘এটা দুর্ভাগ্যজনক যে হাই কোর্টের নির্দেশ কার্যকর করতে আগ্রহ দেখায়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।’’ তার পরই তিনি সরাসরি এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দেন। 

    আরও পড়ুন: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    কী ঘটেছিল

    গত বছর, ১ মে পঞ্চায়েত ভোটের আগে, বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে  অপহরণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। ঘটনার দিন বিকেল ৫টা নাগাদ বাড়ি ফেরার পথে, বিজেপি নেতার স্ত্রী-ছেলেকে মারধর করে, বাইকে চাপিয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ ছিল। অভিযোগের আঙুল ওঠে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে। ওই দিন, রাতেই বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে উদ্ধার হয় বিজয়কৃষ্ণের দেহ। মাথায় ভারী কিছু দিয়ে মেরে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ছিল। নেতা খুনের প্রতিবাদে গভীর রাতে ময়না থানার সামনে বিধায়ক অশোক দিন্দার নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Coast Guard: বিকল নৌকা, মাঝ-সমুদ্রে আটকে পড়া ২৭ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে উদ্ধার ভারতের

    Indian Coast Guard: বিকল নৌকা, মাঝ-সমুদ্রে আটকে পড়া ২৭ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে উদ্ধার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় জলসীমার ভিতরে মাঝ-সমুদ্রে বিকল নৌকায় আটকে পড়া ২৭ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে (Bangladeshi Fishermen) উদ্ধার করে ফেরত পাঠাল ভারত। 

    বিকল হয়ে ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ

    ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর (Indian Coast Guard) তরফে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক জলসীমান্তের কাছে নিয়মমাফিক প্যাট্রলিং করার সময় উপকূলরক্ষী বাহিনীর জাহাজ ‘আইসিজিএস অমোঘ’ দেখতে পায় যে, ‘সাগর-২’ নামে বাংলাদেশের একটি ফিশিং বোট (মাছ ধরার নৌকা) এদেশের জলসীমায় ঢুকে পড়েছে। সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ওই নৌকার কাছে পৌঁছে যায় বাহিনীর জাহাজ। নৌকায় উঠে তদন্ত শুরু করে উপকূলরক্ষী বাহিনীর একটি টিম। তারা জানতে পারে যে, গত ২ দিন আগে নৌকার স্টিয়ারিং গিয়ার ভেঙে যাওয়ায় নৌকাটি ঢেউয়ের তোড়ে ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়েছে। নৌকায় সেই সময় ২৭ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবী (Bangladeshi Fishermen) ছিল।

    মাঝ-সমুদ্রে আটকে ২৭ বাংলাদেশি

    ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর (Indian Coast Guard) টেকনিক্যাল টিম সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করে। প্রথমে বিকল হওয়া স্টিয়ারিং গিয়ার মেরামত করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু, পরে দেখা যায়, নৌকার রাডার (যা দিয়ে নৌকার দিশা ঠিক করা হয়) ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর ফলে, কোনও অবস্থাতেই ওই নৌকাকে মাঝ-সমুদ্রে সারানো যাবে না। এর পর, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বাংলাদেশি নৌকাকে সমুদ্রেই আরেকটি মৎস্যজীবীদের নৌকা (Bangladeshi Fishermen) বা বাংলাদেশি উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হবে। সেইমতো, দড়ি দিয়ে উপকূলরক্ষী বাহিনীর জাহাজের সঙ্গে বেঁধে বিকল হয়ে পড়া নৌকাটিকে টেনে বাংলাদেশি জলসীমার কাছে পৌঁছে যায় ‘আইসিজিএস অমোঘ’।

    ঢাকার হাতে তুলে দেওয়া হয় বাংলাদেশিদের

    এর মধ্যেই, কলকাতায় ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর (Indian Coast Guard) দফতর থেকে যোগাযোগ করা হয় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সঙ্গে। গোটা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত করা হয়। এর পর  সন্ধ্যেবেলা পৌনে সাতটা নাগাদ আন্তর্জাতিক জলসীমার কাছে পৌঁছে যায় বাংলাদেশি উপকূলরক্ষী বাহিনীর জাহাজ ‘বিসিজিএস কামারুজ্জামান’। প্রথামাফিক, বিকল হওয়া নৌকা সহ ২৭ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে (Bangladeshi Fishermen) প্রতিবেশি দেশের বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shahjahan: পার্থ, বালুর পর এবার শাহজাহান, শুনতে হল ‘চোর চোর’ স্লোগান

    Sheikh Shahjahan: পার্থ, বালুর পর এবার শাহজাহান, শুনতে হল ‘চোর চোর’ স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্থ চট্টোপাধ্যায় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের পর এবার শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। শাহাজাহানকে দেখে চোর চোর স্লোগান দিল রোগীর পরিজনেরা। সূত্রের খবর, শেখ শাহজাহানকে যখন মেডিক্যাল চেক আপ করে বের করা হয় তখন সেখানে উপস্থিত রোগীর পরিজনেরা চোর স্লোগান তোলেন। শাহজাহানকে দেখে স্লোগানের সঙ্গে চলে লাগাতার বিক্ষোভ।

    ‘চোর চোর’ স্লোগান 

    উল্লেখ্য, শুক্রবার শাহাজাহানকে স্বাস্থ্যপরীক্ষার পর জোকা ইএসআই হাসপাতাল (joka ESI Hospital) থেকে বার করার সময় ‘চোর চোর’ স্লোগান তুলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বেশ কয়েজন সাধারণ মানুষ। তাঁদের দাবি, যারা ভোট লুঠ করে তাদের তিহাড়ে পাঠিয়ে দেওয়া হোক। তাদের যারা নিরাপত্তা দিচ্ছে সেই বাহিনীকে সন্দেশখালির স্পর্শকাতর বুথে মোতায়েন করা হোক। ভিড়ের মাঝেই একজন তো চেঁচিয়ে বলে উঠলেন, “এদের গুলি করে মেরে ফেলা হোক। এনকাউন্টার করা হোক। এরা সন্দেশখালির (sandeshkhali) ত্রাস। অন্য এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘‘যারা মহিলাদের সম্মান নিয়ে খেলা করে, ভোটের সময় বুথ দখল করে তাদের কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে কেন? এদের তিহাড়ে পাঠিয়ে সেই নিরাপত্তা বুথগুলিতে দেওয়া উচিত।’’

    ইডির নজরে ডায়েরি

    অন্যদিকে ইডির নজরে এসেছে সন্দেশখালির এই নেতার হিসাবের খাতা। ঠিক যেন সারদার লাল ডায়েরি কিংবা খাদ্য কেলেঙ্কারির মেরুন ডায়েরি সেই ধাঁচেই একটি সাদা রঙের খাতার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে খোদ শাহজাহান এবং তাঁর কর্মচারী, ঘনিষ্ঠদের জেরা করে। ইডি সূত্রে খবর, শাহজাহানের বিরুদ্ধে যে সমস্ত দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, ব্যাঙ্কের নথিতে (bank details) তার হিসাব নেই। তবে কি শাহজাহানের সেই সাদা খাতাতেই মিলবে কালো টাকার হিসাব? এই ডায়েরি (accounts copy) কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। শাহজাহানের লেনদেন সংক্রান্ত যে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর এখনও মেলেনি, ওই খাতার পাতা থেকে মিলতে পারে সব উত্তর,এমনটাই মনে করছে তদন্তকারী সংস্থা।

    ইডি হেফাজতে শাহজাহান

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ইডি (ED) হেফাজতে আছেন সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা শেখ শাহজাহান। রেশন দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে এই শাহজাহানের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে সন্দেশখালির সাধারণ মানুষের জমি-ভেড়ি জবর দখলেরও অভিযোগ রয়েছে শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে। গত মঙ্গলবার শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়েছে ইডি। ইডির দাবি, চিংড়ি রফতানির নামে অন্তত ১৩৭ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে শেখ শাহজাহান। যদিও রেশন দুর্নীতি ও টাকা পাচারের অভিযোগে আগেই নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছে শেখ শাহজাহান। তিনি দাবি করে, তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক চক্রান্ত হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: এবার প্রার্থী নয়, মোদির ফোন এল বিজেপি’র সাধারণ মহিলা কর্মীর কাছে!

    Narendra Modi: এবার প্রার্থী নয়, মোদির ফোন এল বিজেপি’র সাধারণ মহিলা কর্মীর কাছে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী ঘোষণার পর বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র ও কৃষ্ণনগরের প্রার্থী অমৃতা রায়কে ফোন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) । এবার কোনও প্রার্থী কিংবা দলীয় শীর্ষ নেতা নয় এক সাধারণ কর্মীকে ফোন করলেন প্রধানমন্ত্রী। খোঁজ নিলেন তৃণমূলের অত্যাচারে দলীয় প্রচারে কোন সমস্যা হচ্ছে কি না।

    বিজেপি কর্মী লতিকা হালদারকে (Latika Halder) ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী

    উত্তর মালদহের (Malda) হবিবপুরের (Habibpur) বিজেপি কর্মী লতিকা হালদারকে(Latika Sarkar) ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী। লতিকা হবিবপুরের গ্রাম পঞ্চায়েতের (GP Member) সদস্য। বৃহস্পতিবার তাকে ফোন করে প্রধানমন্ত্রী জানতে চেয়েছিলেন আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলের প্রচার কেমন চলছে। একইসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন বাংলায় রাজনৈতিক সন্ত্রাসের কথা।

    কী কথা হল?

    প্রধানমন্ত্রী লতিকাকে ফোন করে জানতে চান যারা দায়িত্বে রয়েছেন তারা ঠিকভাবে কাজ করছেন কি না। লতিকা জানান দলের সকলে ভালোভাবে কাজ করছে এবং বিকেল বেলায় তাকে সারাদিনে কি কাজ হল সে সম্পর্কে খবর দিচ্ছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় প্রশ্ন ছিল বাংলায় নির্বাচনের সময়( Poll Violence) যে হিংসা হয় সেই ধরনের সমস্যায় লতিকা ভুগছেন কিনা। লতিকা বলেন তিনি এবং তার সহকর্মীরা সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে প্রচার করছেন। যার জেরে এখনও এই ধরনের সমস্যা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তৃতীয় প্রশ্ন করেন কেন্দ্রীয় সরকার যে প্রকল্পে বাংলার মানুষকে পৌঁছে দিচ্ছে সেগুলি মানুষ জানতে পারছে তো? উত্তরে লতিকা জানান মানুষ এখন সচেতন এবং জানে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পগুলি সম্পর্কে। সবশেষে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বুথ ও বিধানসভার স্তর পর্যন্ত তার অঞ্চলের কর্মীদের প্রত্যেক ভোটারের এর কাছে পৌঁছানো এবং তাদের তথ্য সংগ্রহ করার পরামর্শ দেন।

    লতিকার কাছে স্বপ্ন ছোঁয়ার মত

    এর আগে কোন প্রধানমন্ত্রী এভাবে দলের তৃণমূল স্তরের কর্মীদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতেন এই উদাহরণ বিরল। নাম কা ওয়াস্তে হলেও কে কবে করেছেন তা মনে করতে পারছেন না তাবড় রাজনীতিবদরাও। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে বেজায় খুশি লতিকা সরকার। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর মন্ডল সভাপতি তাঁকে প্রধানমন্ত্রী ফোন করতে পারেন এ খবর দিয়েছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর ফোন আসার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রীর ফোন লতিকার কাছে স্বপ্ন ছোঁয়ার মত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share