Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Lok Sabha Election 2024: কোন কোন বুথে হিংসা? গত লোকসভা, বিধানসভা ভোটের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: কোন কোন বুথে হিংসা? গত লোকসভা, বিধানসভা ভোটের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে লোকসভা ভোট (Lok Sabha Election 2024)। ইতিমধ্যেই বাংলায় চলে এসেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভোটের আগে থেকে ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে বাংলা। তাই নির্বাচনের দিন কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আগে থেকেই সতর্ক নির্বাচন কমিশন। আগামী শনিবারই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে বৈঠকে বসছেন রাজ্যের বিশেষ পর্যবেক্ষক অলোক সিন্‌হা। তার আগে বৃহস্পতিবার গত বিধানসভা এবং লোকসভা ভোটের রিপোর্ট চাইলেন তিনি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও)-এর কাছে ওই রিপোর্ট চেয়েছেন অলোক।

    কেন রিপোর্ট তলব

    গত বিধানসভা এবং লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) কোথায় কী রকম ভোট হয়েছিল, কোন কোন জায়গায় হিংসার ঘটনা ঘটেছিল, সিইও দফতরের কাছে তার বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়েছেন বিশেষ পর্যবেক্ষক অলোক সিনহা। কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে আগামী শনিবার বৈঠক ডেকেছেন তিনি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর সূত্রের খবর, ওই বৈঠকে বিশেষ পর্যবেক্ষক ছাড়াও পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল শর্মা, সিইও আরিজ আফতাব, রাজ্য পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর নোডাল অফিসাররা থাকবেন। হিংসার রিপোর্ট শনিবারের বৈঠকেই পেশ করতে বলা হয়েছে। বিশেষ পর্যবেক্ষকের তলব পেয়েই সিইও দফতর জেলার রিটার্নিং অফিসারদের কাছে গত ভোটে হিংসার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আজ থেকেই নির্বাচন শুরু রাজ্যে! বাড়িতে বসে ভোট দিতে পারবেন প্রবীণ ও দৃষ্টিহীনরা

    রিপোর্টে কী কী জানতে হবে

    গত নির্বাচনে কোথায় কোথায় হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। সেখানে উল্লেখ করতে হবে বিধানসভার নামও। ভোটারদের (Lok Sabha Election 2024) বাধা দেওয়ার অভিযোগ কোন জায়গা থেকে বেশি এসেছে তা-ও জানাতে হবে রিপোর্টে। এ ছাড়া রিপোর্টে জানাতে হবে, কোন কোন ভোটকেন্দ্রে ভোটের দিন পোলিং এজেন্ট বসাতে না পেরে অভিযোগ এসেছিল কোন কোন রাজনৈতিক দলের তরফে। বৃহস্পতিবারই রাজ্য বিজেপির এক প্রতিনিধিদল বিশেষ পর্যবেক্ষক অলোক সিন্‌হার সঙ্গে দেখা করেন। সূত্রের খবর, বিজেপি নেতৃত্ব তাঁর কাছে গত কয়েকদিনের বেশ কিছু হিংসার ঘটনা তুলে ধরেছেন। তাঁদের দাবি, সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করতে হবে। আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসন কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে ভোট গ্রহণ করা হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bratya Basu: ফের রাজ্য বনাম রাজ্যপাল! শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যকে মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর সুপারিশ বোসের

    Bratya Basu: ফের রাজ্য বনাম রাজ্যপাল! শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যকে মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর সুপারিশ বোসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার রাজ্য বনাম রাজ্যপাল বিতর্ক সামনে! রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে (Bratya Basu) মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর সুপারিশ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবন সূত্রে খবর, এই সুপারিশের নেপথ্যে রয়েছে, গত ৩০ মার্চের একটি ঘটনা।

    কেন সরানোর সুপারিশ? 

    প্রসঙ্গত, গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠনের একটি বৈঠক ডাকা হয়েছিল ৩০ মার্চ। বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। ভোটের প্রচার নিয়েও কথা বলা হয় সেদিন। গত মার্চ মাসের ১৬ তারিখ ঘোষণা হয়েছে নির্বাচন। ভোট ঘোষণার পরেই লাগু হয়ে যায়, আদর্শ আচরণ বিধি। বিধি লাগু হওয়ার পর থেকে ক্যাম্পাসের মধ্যে প্রচার করা কতটা সঙ্গত তা নিয়েই ওঠে প্রশ্ন। সেই ঘটনাতেই ব্রাত্য বসুর বিরুদ্ধে নির্বাচনী ভঙ্গের অভিযোগ ওঠে। এরপরেই তাঁকে মন্ত্রিসভা সরানোর সুপারিশ করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    রাজ্যপালের বিবৃতি

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের সঙ্গে রাজ্যপালের সংঘাত নতুন কিছু নয়। একাধিক ইস্যুতে দুতরফের বিবাদ সামনে এসেছে। রাজভবনের তরফে জারি করা এই বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘‘রাজ্য সরকারের উচ্চ শিক্ষা দফতরের বেআইনি আদেশে যে সকল উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ স্তব্ধ করে রেখেছেন, আচার্য তাঁদের সতর্ক করছেন।’’ রাজ্য সরকারের নানা ভূমিকা নিয়েই সমালোচনা করেন রাজ্যপাল। রাজভবনের সামনে তৃণমূলের বুদ্ধিজীবী সংগঠনের বিক্ষোভও (Bratya Basu) দেখা গিয়েছে। অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগকে কেন্দ্র করে বিতর্ক গত বছরেই সামনে এসেছে। এরপরে ফের লোকসভা ভোটের আগে রাজ্য-রাজ্যপাল বিতর্ক দেখা গেল। প্রসঙ্গত, রাজ্য জুড়ে গত পঞ্চায়েত ভোটের সময় হিংসা ছড়ায়। প্রতিক্ষেত্রেই অভিযোগ ওঠে শাসক দলের বিরুদ্ধে। তখনও রাজ্য সরকারের কড়া সমালোচনা করতে শোনা গিয়েছিল রাজ্যপালকে। খুলেছিলেন পিস রুমও। এবারের লোকসভা ভোটও যাতে অবাধ হয়, সেই লক্ষ্যে রাজভবন কাজ করবে বলে জানিয়েছেন সিভি বোস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: আজ থেকেই নির্বাচন শুরু রাজ্যে! বাড়িতে বসে ভোট দিতে পারবেন প্রবীণ ও দৃষ্টিহীনরা

    Election Commission: আজ থেকেই নির্বাচন শুরু রাজ্যে! বাড়িতে বসে ভোট দিতে পারবেন প্রবীণ ও দৃষ্টিহীনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রথম দফায় ভোট শুরু হচ্ছে ১৯ এপ্রিল। ওইদিনই রাজ্যের ৩ আসনে নির্বাচন রয়েছে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি। কিন্তু আজ অর্থাৎ শুক্রবার থেকে এই রাজ্যে শুরু হয়ে যাচ্ছে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া (Election Commission)। ৫ এপ্রিলই বাড়িতে বসে ভোট দিতে পারবেন ৮৫ বছরের বেশি বয়সি নাগরিকরা এবং দৃষ্টিহীন ব্যক্তিরা। এই ভোট গ্রহণ চলবে আজ ৫ এপ্রিল শুক্রবার থেকে আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত।

    ১০১ বছর বা তার বেশি বয়সি ভোটার সংখ্যা কত জানেন?

    রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ৮৫ বছরের বেশি বয়সি ভোটারের সংখ্যা (Election Commission) এ রাজ্যে রয়েছে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৭১৯ জন। তাদের মধ্যে ১০১ বছরের বেশি ভোটারের সংখ্যা রাজ্যে ৩,৫৪১ জন। কমিশন আরও জানিয়েছে, রাজ্যে ১০১ বছর বয়সি ভোটারদের সংখ্যা সব থেকে বেশি রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে। সেই সংখ্যা হল ৩০৯। অন্যদিকে ১০১ বছর বয়সি ভোটারের সংখ্যা সব থেকে কম রয়েছে কলকাতা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রে। সেখানে এই সংখ্যা মাত্র ১১।

    পশ্চিমবঙ্গে ৭২,৩০৯ জন দৃষ্টিহীন ভোটার রয়েছেন

    কমিশন (Election Commission) সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ৭২,৩০৯ জন দৃষ্টিহীন ভোটার রয়েছেন। এই সমস্ত ভোটাররাও চাইলে বাড়িতে বসে ভোট দিতে পারবেন। জানা গিয়েছে, যাঁরা বাড়িতে বসে ভোট দিতে চান তাঁদের আবেদন যদি মঞ্জুর হয় সেক্ষেত্রে দুজন নির্বাচনী আধিকারিক, একজন ভিডিওগ্রাফার এবং নিরাপত্তা রক্ষীর দল পৌঁছে যাবে তাঁর বাড়িতে। বাড়িতে পোস্টাল ব্যালটে এই ভোট দান করবেন প্রবীণ ব্যক্তিরা। যাঁরা বাড়িতে বসে ভোট দেবেন, সেই তালিকা দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের প্রার্থীদের হাতেও। অর্থাৎ বাড়িতে বসে ভোট হলেও তা কমিশনের কড়া নজরদারিতে হবে। বোঝাই যাচ্ছে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন করতে কমিশন কতটা সক্রিয়।

    ১০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা হিসাব বহির্ভূত নগদ উদ্ধার

    অন্যদিকে, কমিশন (Election Commission) এও জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এ রাজ্য থেকে ১০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা হিসাব বহির্ভূত নগদ উদ্ধার হয়েছে। এর পাশাপাশি ১৬ লাখ ৬৮ হাজার ৭৬ লিটার মদ, যার বর্তমান বাজার মূল্য ৩৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং ২১ কোটি ৯৯ লাখ টাকার মাদক, ৩১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার দামী ধাতু, ৩৪ কোটি ৯০ লাখ টাকার অন্যান্য সামগ্রীও উদ্ধার হয়েছে। এর পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ সহ ৬ রাজ্য স্পেশাল অবজারভার নিয়োগ করেছে কমিশন। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশন সাধারণ বিশেষ ও পুলিশ অফিসার নিয়োগ করেছে কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Drunk Police: নেশায় বেহুঁশ পুলিশ! রাস্তার ধার থেকে তুলে মানরক্ষার চেষ্টা সহকর্মীদের

    Drunk Police: নেশায় বেহুঁশ পুলিশ! রাস্তার ধার থেকে তুলে মানরক্ষার চেষ্টা সহকর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেশায় হুঁশ নেই। ডাকাডাকি করে অনেক পড়ে মিলছে সাড়া। কথা বলতে গিয়ে জিভ জড়িয়ে আসছে। ভরদুপুরে কারণসুধা পান করে বেহুশ পুলিশ কনস্টেবল (Drunk Police)। বোলপুরে মদ খেয়ে রাজ্য পুলিশের কনস্টেবলকে উর্দি পড়ে গড়াগড়ি দিতে দেখা গেলো, কার্যত হাঁসির রোল পড়েছে বোলপুর লজমোড়ে। পথের ধার থেকে থানার অন্য পুলিশ শেষে তাঁকে ধরে নিয়ে অন্যত্র চলে গেলেন। ওই পুলিশ নিজের নাম শান্ত মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন। তার উর্দিতে থাকা ব্যাচেও এস মুখার্জী লেখা ছিল।

    বোলপুর থানার লজমোড়ে পড়ে ছিলেন ওই পুলিশ 

    বৃহস্পতিবার বোলপুর থানার লজমোড়ে একটি মদের (Drunk Police) দোকানের উল্টোদিকে উর্দি পড়ে মদ খেয়ে রাজ্য পুলিশের কনস্টেবলকে গড়াগড়ি দিতে দেখা যায়। বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় কার্যত হাঁসির রোল পড়েছে বোলপুর লজমোড়ে। মজার ছলে অনেকে ছবি তুলে রেখেছেন মোবাইলে। ওই পুলিশকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় তুমি কি মদ খেয়েছ? তিনি সম্মতিসূচক ভাবে মাথা নাড়িয়ে উত্তর দেন। তবে নিজেকে কেষ্ট মণ্ডলের (সম্ভবত অনুব্রত) ভাই বলে বসেন। এদিকে সাধারণ মানুষ তারা প্রশ্ন তুলছেন যারা নিরাপত্তা দেয় তারা কী করে ডিউটি চলাকালীন উর্দি পড়ে মদ খেতে পারে। তার পর আবার রাস্তায় চিৎপাত হয়ে পড়ে থাকেন।

    ওই কনস্টেবলের নাম শান্ত মুখার্জি 

    জানা গিয়েছে, ওই কনস্টেবলের নাম শান্ত মুখার্জি। উর্দি পড়ে দীর্ঘক্ষণ ওই লজমোড়ে এলাকায় পড়ে থাকার পর বোলপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এদিকে বোলপুর থানার এক পুলিশ আধিকারিক (Drunk Police) রাকেশ তামাং বলেন,‘ অসুস্থ হয়ে ঘুমিয়ে গিয়েছে।’ পড়ে বোলপুর থানার পুলিশ ওই নেশাগ্রস্ত পুলিশকে পুলিশের গাড়ি করে তুলে নিয়ে যায়। সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা ওই নেশাগ্রস্ত পুলিশকে প্রশ্ন করলে তিনি অশ্লীল ভাষায় কথা বলেন।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha: রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন শমীক ভট্টাচার্য

    Rajya Sabha: রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন শমীক ভট্টাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই রাজ্যসভার সাংসদ শপথ নিলেন বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য। তাঁকে এদিন শপথ বাক্য পাঠ করান উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। বাংলাতেই শপথ নেন শমীক। শমীক ভট্টাচার্যের সঙ্গে এদিন শপথ নেন আরও ১৪ জন (Rajya Sabha)। তালিকায় ছিলেন সোনিয়া গান্ধীও। প্রসঙ্গত, রাজ্য বিজেপিকে সুশৃঙ্খল এবং তথ্য সহকারে উপস্থাপন করার জন্যে বিপুল জনপ্রিয়তা রয়েছে শমীকের। দীর্ঘ সময় ধরেই বিজেপির মুখপাত্রের দায়িত্ব সামলে আসছেন তিনি। প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ থেকে এ রাজ্যে নির্বাচিত ২ জন সাংসদ রয়েছেন রাজ্যসভায়। শমীক বাবু ছাড়াও রয়েছেন অনন্ত মহারাজ।

    দীর্ঘসময় ধরে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্রের দায়িত্ব সামলে আসছেন শমীক ভট্টাচার্য

    প্রসঙ্গত, দীর্ঘসময় ধরে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্রের দায়িত্ব সামলে আসছেন শমীক ভট্টাচার্য। রাজনৈতিক মহলে, সুবক্তা (Rajya Sabha) হিসেবে পরিচিত তিনি। দলের অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ মাধ্যমের সামনে সুস্পষ্ট যুক্তিতে দলের প্রতিনিধিত্ব করতে দক্ষ এই রাজনীতিবিদ। দীর্ঘদিন ধরেই দলের অনুগত সৈনিক হিসেবে কাজ করছেন তিনি। সেই আনুগত্যের পুরস্কার পেলেন তিনি, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। আগামী দিনে রাজ্যসভায় বিজেপির ভাবধারা ও আদর্শ এবং সর্বোপরি জনসাধারণের নানা সমস্যা সম্পর্কে সংসদের উচ্চকক্ষে বক্তব্য পেশ করবেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    শপথ নিলেন সোনিয়াও

    এদিনই শপথ নেন সোনিয়া গান্ধী। প্রসঙ্গত, শারীরিক কারণে লোকসভা ভোটে না দাঁড়ানো সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন (Rajya Sabha) সোনিয়া গান্ধী। এমত অবস্থায় রায়বেরেলি আসন থেকে তাঁর উত্তরসূরী নিয়ে কে হতে পারেন তা নিয়ে চলছে জল্পনা। প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর নামও শোনা যাচ্ছে। সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরেই রাজ্যসভায় নির্বাচিত হলেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি রাজস্থান থেকে নির্বাচিত হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘‘এক শতাংশ অভিযোগ সত্য হলেও লজ্জার বিষয়,’’ সন্দেশখালি ইস্যুতে বলল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ‘‘এক শতাংশ অভিযোগ সত্য হলেও লজ্জার বিষয়,’’ সন্দেশখালি ইস্যুতে বলল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘এক শতাংশ অভিযোগ সত্য হলেও লজ্জার বিষয়।’’ সন্দেশখালি নিয়ে মামলা শুনানিতে এমনই মন্তব্য করতে শোনা গেল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমকে। এ দিন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে সন্দেশখালি সংক্রান্ত জনস্বার্থ একটি মামলা শুনানি ছিল। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টে সন্দেশখালির ঘটনার মোট পাঁচটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে। এর প্রত্যেকটির শুনানি চলছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে।

    আরও পড়ুুন: কেন বিজেপিতে? ‘কৈফিয়ত’ দিলেন অভিজিৎ, কী লিখলেন জানেন?

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম বলেন, ‘‘ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর রিপোর্ট অনুযায়ী (Calcutta High Court) এই রাজ্য মেয়েদের জন্য সব থেকে নিরাপদ বলা হয়েছে। কিন্তু সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর যা ঘটনা ঘটেছে আইনজীবীরা হলফনামা দিয়ে তাঁদের উপর অত্যাচারের ঘটনার কথা আদালতকে জানিয়েছেন। এত অভিযোগের একটাও যদি সত্যি হয় তা অত্যন্ত লজ্জাজনক।’’

    শাহজাহান মামলার নথি তলব

    শাহজাহানের বিরুদ্ধে (Calcutta High Court) এখনও পর্যন্ত দায়ের হওয়া সমস্ত মামলার এফআইআর এবং চার্জশিটের নথি মুখ বন্ধ খামে রাজ্যকে জমা দিতে বলে এদিন উচ্চ আদালত। এই সমস্ত নথির কপিও চেয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। এ নিয়ে প্রথম আপত্তি জানিয়েছিল রাজ্য। তাদের আইনজীবীর প্রশ্ন ছিল ওই সমস্ত মামলা আর্থিক দুর্নীতি সম্পর্কিত নয় তাহলে কেন তথ্য চাই। তখন ইডি জানায়, আর্থিক দুর্নীতির তদন্ত করতেই এগুলো দরকার।

    আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল কী বলছেন?

    আইনজীবী (Calcutta High Court) প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল এদিন বলেন, ‘‘তিনি যে হলফনামা এদিন আদালতে দিয়েছেন সেখানে ৭০০ জনের বেশি অভিযোগ করেছেন। তার মধ্যে ১০০ টি’র বেশি মহিলাদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। বাকি জমি দখলের অভিযোগ। বিএলআর ছাড়া এইভাবে জমি দখল করা যায় না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: লোকসভা নির্বাচনে বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে আইএসএফের জোট ভেস্তে গেল

    Lok Sabha Election 2024: লোকসভা নির্বাচনে বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে আইএসএফের জোট ভেস্তে গেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে আইএসএফের জোট ভেস্তে গেল। বৃহস্পতিবারই আইএসএফের নেতা নওশাদ সিদ্দিকি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, লোকসভা ভোটে বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে কোনও আসন সমঝোতায় তারা যাবে না। একাই লড়বে আইএসএফ। ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি এর আগেই জানিয়েছিলেন, সিপিএম যদি শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী প্রত্যাহার করে তবেই মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে মহম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধে প্রার্থী প্রত্যাহার করার বিষয়টি বিবেচনা করবে তাঁর দল। কিন্তু ঘটনা হল, শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে সিপিএম প্রার্থী প্রত্যাহার করেনি। এই আবহে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নওশাদ সিদ্দিকি জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও জোট নয় লোকসভা ভোটে একাই লড়বে আইএসএফ।

    যাবতীয় দায় নওশাদ সিদ্দিকি চাপালেন সিপিএমের ওপর

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের আগেই প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট’। এই ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের একমাত্র বিধায়ক হলেন ভাঙড়ের নওশাদ সিদ্দিকি। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে ছিল আইএসএফ। তবে লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) এই জোট ভেস্তে গেল। যদিও জোট না হওয়ার যাবতীয় দায় নওশাদ সিদ্দিকি চাপালেন সিপিএমের ওপর। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘‘ওখানে সিপিএম আমাদের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছে। কারণ মুর্শিদাবাদে আমরা প্রথমে প্রার্থী ঘোষণা করেছিলাম। তারপরে সিপিএম সাংবাদিক সম্মেলন করে সেলিম সাহেবকে ওখানে দাঁড় করিয়েছে। বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে আমরা জোট চেয়েছিলাম। কিন্তু বামেদের জন্য সেই জোট হল না।’’

    জোটের প্রসঙ্গে এদিন কংগ্রেসকেও এক হাত নিলেন নওশাদ

    এদিন নওশাদ বলেন, ‘‘কিছু আসনে কংগ্রেস এবং আইএসএফের সঙ্গে আলোচনা করেই আমরা প্রার্থী দিতে চেয়েছিলাম। তাই সব আসনে এখনও প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়নি। তবে নওসাদ যে দাবি করছেন, এই ধরনের বার্গেনিং পলিটিক্স ঠিক নয়। আইএসএফ অন্যের হাতে সাজানো তামাক খাচ্ছে।’’ জোটের প্রসঙ্গে এদিন কংগ্রেসকেও এক হাত নিলেন নওশাদ। তাঁর দাবি, ‘‘জোটের প্রশ্নে কংগ্রেস প্রথম থেকেই ভিলেনের মতো আচরণ করে আসছে।’’ জোট না হওয়ার দায় পুরোটাই সিপিএম-কংগ্রেসের উপর চাপালেও ডায়মন্ডহারবারে তিনি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামবেন কিনা তা সেই প্রশ্নের উত্তর দেননি নওশাদ সিদ্দিকি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Raju Bista: “কেন্দ্র টাকা দিলেও তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য জল পাচ্ছেন না মানুষ”, বিস্ফোরক রাজু বিস্তা

    Raju Bista: “কেন্দ্র টাকা দিলেও তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য জল পাচ্ছেন না মানুষ”, বিস্ফোরক রাজু বিস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনগণের থেকে ট্যাক্স (Tax) নিয়ে জনগণকে জল না দিলে রাজ্য জনস্বাস্থ্য কারিগরি (PHE) দফতরের ইঞ্জিনিয়ারদের ওপর আইনের ডান্ডা চলবে। বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া ফাঁসিদেওয়ার (Fasidewa) গ্রামীণ এলাকায় জনসংযোগ যাত্রা করেন দার্জিলিংয়ের বিজেপি প্রার্থী বিদায়ী সাংসদ রাজু বিস্তা (Raju Bista)। ভোট প্রচারে এলাকাবাসী মুখে জলের কষ্টের কথা শোনার পর রাজু বিস্তা PHE ইঞ্জিনিয়ারদের এই ভাষায় সতর্ক করেন।

    কেন একথা বললেন রাজু বিস্তা?

    এদিন ভোট প্রচারে ফাঁসিদেওয়া ব্লকের চটহাট, লেউসিপাকুরি, জালাসনিজনমতারা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা চষে বেড়ান রাজু বিস্তা। প্রায় প্রতিটি জায়গাতেই বাসিন্দারা বিদায়ী সংসদের কাছে এলাকার দীর্ঘদিনের পানীয় জলের সমস্যার(Water Scarcity)  কথা তুলে ধরেন। একথা শোনার পর রাজু বিস্তার বলেন, “গ্রামের ঘরে ঘরে জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য কেন্দ্র সরকার প্রয়োজনীয় টাকা রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে দিয়েছে। কিন্তু সেই টাকায় দুর্নীতি (Scam) হয়েছে। PHE ইঞ্জিনিয়াররা মানুষের ঘরে জল পৌঁছে দেননি। তাই আমি বলছি  জনগণের টাকায় জনগণকে জল দিতে হবে।  তা নাহলে ওই ইঞ্জিনিয়ারদের উপর আইনের ডান্ডা চলবে। আমি যতটা ভদ্র ভাবে কথা বলি কাজের ক্ষেত্রে তার থেকে আরও বেশি কঠোর পদক্ষেপ করি।”

    আরও পড়ুন: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

     গরু চুরি নিয়েও সরব বিজেপি প্রার্থী

    ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত (Border) লাগোয়া ফাঁসিদেওয়ার গ্রামগুলিতে প্রতিদিনই গরু চুরির (Cattle Smugling) অভিযোগ রয়েছে। প্রায় প্রতি রাতেই গৃহস্থের গোয়াল থেকে গরু চুরি হয়ে যাচ্ছে।  এদিন প্রচারে বিদায়ী সাংসদকে  গ্রামবাসীরা তাদের এই সমস্যার কথাও জানান। এ প্রসঙ্গে রাজু বিস্তা বলেন,  “প্রতিদিনই ফাঁসিদেওয়ার এই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে গরু চুরি হয়। পুলিশ এর সঙ্গে যুক্ত না থাকলেই এটা সম্ভব নয়। যেভাবে গরু চুরি সহ অন্যান্য চুরির ঘটনা বেড়েই চলেছে তাতে এই জেলাকে চুরির জেলা হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। তাই পুলিশ প্রশাসনকে আমি এ ব্যাপারে সতর্ক করছি, গরু চুরি বন্ধ করার ব্যাপারে নিরপেক্ষ ভূমিকা নেওয়ার জন্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “১০ বছরে যা হয়েছে, এটা তো ট্রেলার, আমাকে অনেক কাজ করতে হবে”, বললেন মোদি

    Narendra Modi: “১০ বছরে যা হয়েছে, এটা তো ট্রেলার, আমাকে অনেক কাজ করতে হবে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখন বিকশিত ভারত তৈরির সময়। ভারত বিকশিত হলে বাংলারও লাভ। বাংলার ভাইবোনেদের সবচেয়ে বেশি সুবিধা হবে। এটা দেশের নির্বাচন। দিল্লিতে মজবুত সরকার জরুরি। মোদি মজবুত সরকার দেয় কিনা? সেটা আপনারাই বলুন। দেশের সরকার বানাতে হবে। কাজ করার মতো সরকার বানাতে হবে। বৃহস্পতিবার কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে প্রচারে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একথা বলেন।

    আপনাদের স্বপ্নই মোদির সংকল্প (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, স্বাধীনতার পর ৬-৭ দশক পর্যন্ত জনগণ কেন্দ্রে কেবল কংগ্রেসের মডেল দেখেছে, এবার গত দশ বছরে পূর্ণ ক্ষমতাসম্পন্ন বিজেপি সরকারের মডেল দেখেছে। আজ দুনিয়া বলে, মোদি মজবুত নেতা। আজ মানুষ বলে, মোদি বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো নেতা। আমি হাত জোড় করে বলছি, মোদি ভারতে জনতার সামান্য সেবক। মোদি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কারণ তাঁর ওপর ১৪০ কোটি ভারতীয়র স্বপ্ন পূরণ করার দায়িত্ব আছে। আপনাদের স্বপ্নই মোদির সংকল্প, মোদির গ্যারান্টি। আজ গ্রামে গ্রামে ডিজিটাল হচ্ছে। ঘরে ঘরে ফোন পৌঁছে গিয়েছে। এত আধুনিক নেটওয়ার্ক দুনিয়ার অনেক বিকশিত দেশেও নেই। এসসি-এসটি ও গ্রামের মহিলাদের জীবনে সুযোগ এসেছে। গরিবি হঠাও সংকল্প নিয়েছে সরকার। দেশকে গরিবিয়ানা থেকে বার করে মোদি দেখিয়ে দিয়েছে। এটা সম্ভব হয়েছে, কারণ আমাদের ভাগ্য, সততা সঙ্গে রয়েছে। তাই আমি বলি, উদ্দেশ্য সঠিক, তাহলে পরিণামও সঠিক। মোদি আপনাদের ভবিষ্যতের চিন্তা করে।

    ১০ বছরে যে উন্নয়ন হয়েছে, এটা তো ট্রেলার

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরও বলেন, মোদির লক্ষ্য সঠিক, তাই এত বছর পর জম্মু-কাশ্মীরে আর্টিকল ৩৭০ থেকে মুক্তি মিলেছে, নারীরা তিন তালাক প্রথা থেকে মুক্তি পেয়েছেন, ৫০০ সাল পরে অযোধ্যাতে রামমন্দির তৈরি হয়েছে। তাই দেশ বলে, যেখানে অন্যের থেকে চাহিদা শেষ হয়ে যায়, সেখান থেকেই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়। বাংলার কোটি মানুষ বিনামূল্যে রেশন পাচ্ছেন, পাকা ঘর পেয়েছেন, বাংলার কোটি মানুষ শৌচাগার, বিদ্যুৎ, গ্যাস, জল সব মিলেছে, কারণ মোদির গ্যারান্টি ছিল। চাষিদের জন্য পিএম কৃষাণ সম্মান নিধিতে সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা সোজাসুজি দিই। ১০ সালে যে উন্নয়ন হয়েছে, তার লিস্ট অনেক লম্বা। বাংলার সব এলাকায় হয়েছে। তবে এটা মনে রাখবেন ১০ বছরে যে বিকাশ হয়েছে, এটা তো ট্রেলর। এখন তো আমাকে অনেক অনেক কাজ করতে হবে। দেশকে আরও অনেক এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। বাংলাকে অনেক আগে নিয়ে যেতে হবে। মোদী গ্যারান্টি দিয়েছে, ৩ কোটি ‘বোন’কে ‘লাখপতি দিদি’ বানানোর। নমো ড্রোন দিদি যোজনার মাধ্যমে মেয়েদের ড্রোন দিচ্ছি। ড্রোন পাইলট বানাচ্ছি। যাতে চাষের ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হয়। বাংলার মেয়েদের আত্মনির্ভর বানাতে হবে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে বহু সম্ভাবনা রয়েছে। এখানকার বিকাশের জন্য নিরন্তর কাজ করেছে চলেছে।

    আরও পড়ুন: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

    তৃণমূল-বাম-কংগ্রেসের জোট কেবল রাজনীতি করতেই ব্যস্ত

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা করা, যাতায়াত সুবিধা যাতে হয়, তার চেষ্টা চলছে। কিন্তু তৃণমূল, বাম, কংগ্রেসের জোট কেবল রাজনীতি করতেই ব্যস্ত। ওরা মতুয়াদের কখনও পরোয়া করেনি। বিজেপি সরকার সিএএ এনেছে, তাহলে ওরা ভুল রটাচ্ছে। সব পরিবারকে নাগরিকতা দেওয়া মোদির গ্যারান্টি। বাংলার সব পরিবারকে বলছি, এই তৃণমূল-বাম-কংগ্রেস ভয় দেখাবে। লোকতান্ত্রিক পদ্ধতি নিয়ে ভুল কথা বলবে। কিন্তু দশ বছর ধরে আপনারা আমার কাজ দেখেছেন, এখন আমার গ্যারান্টির ওপর ভরসা রাখতে পারেন। এখানে তো তৃণমূল-বাম-কংগ্রেস সবাই লড়াই করছে। কিন্তু দিল্লিতে তো ওরা এক থালাতেই খায়। এক সঙ্গে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

    Narendra Modi: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে,” কোচবিহারে কড়া হুঁশিয়ারি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্দেশখালির দোষীদের সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে।” কোচবিহারের মঞ্চ থেকে এমনই কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর এই প্রথম বাংলায় মোদি। কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের সমর্থনে প্রচারে এসেছেন নরেন্দ্র মোদি। সভায় তাঁর পাশে উপস্থিত বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারও। কোচবিহারের রাসমেলা ময়দান থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা দেখেছেন তৃণমূল সরকার কীভাবে সন্দেশখালির অপরাধীদের বাঁচানোর জন্য পুরো শক্তি লাগিয়ে দিল! সেখানে মহিলাদের ওপর কী ধরনের অত্যাচার হয়েছে। এখন বিজেপি সংকল্প নিয়েছে, সন্দেশখালির দোষীদের শাস্তি দিয়েই ছাড়বে। সারা জীবন জেলেই কাটাতে হবে।

    আরও পড়ুন: “মতুয়া মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করছে তৃণমূল”, সরব শান্তুনু ঠাকুর

    তৃণমূলের দুর্নীতির জন্য প্রকল্প সময়ে শেষ হয় না রাজ্যে

    গরিবদের লুটেরাদের বিরুদ্ধে বড় পদক্ষেপ করেছে মোদি। দেশ যাতে ভ্রষ্টাচারমুক্ত হয়, দেশ যাতে আতঙ্কবাদ মুক্ত হয়, তার জন্য কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে। আপনারাই বলুন যারা আপনাকে লুটেছে, তাদের শাস্তি হওয়া উচিত কিনা? দিনরাত মোদিকে গালি দেয়। তোলাবাজি, খুন খারাবির রাজনীতি এভাবে চলছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে দুর্নীতিতে যুক্তদের বিরুদ্ধে আরও কড়া পদক্ষেপ হবে। এটা তৃণমূলকে যোগ্য জবাব দেওয়ার সময়। বাংলার জনতার জন্য যে যোজনা আনি, বাংলার সরকার এখানে সেটা হতেই দেয় না। আয়ুস্মান ভারত প্রকল্পকে আটকেছে। তৃণমূল সরকার করতেই দিচ্ছে না। যদি এখানে এই প্রকল্প হত, তাহলে অন্য রাজ্যেও পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা হত। সব জেলাতে একটা করে মেডিক্যাল কলেজ করতে চায় বিজেপি। তৃণমূল সেটা করতে দিচ্ছে না। বাংলাকে রেকর্ড পয়সা দেওয়ার পরও দুর্নীতির জন্য প্রকল্প সময়ে শেষ হয় না। রেশন দুর্নীতিতে, শিক্ষা দুর্নীতি যারা জড়িত, তাদের বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। তৃণমূলের মন্ত্রীদের থেকে নোটের পাহাড় উদ্ধার হয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

    কৃতজ্ঞতা জানালেন মোদি

    কোচবিহারের রাসমেলা ময়দান থেকে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্যের শুরুতেই বলেন, যখন রাস্তা দিয়ে আসছিলাম, দেখে মনে হচ্ছিল, যেন কোনও রোড শো হচ্ছে। আপনাদের এই ভালোবাসা আমার মাথায় রয়েছে। আমি সবার প্রথমে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাইছি। ২০১৯ সালে যখন আমি এই ময়দানেই এসেছিলাম, তখন এখানে মাঝখানে একটা বড় মঞ্চ বানিয়ে ময়দানের জায়গা ছোট করে দিয়েছিলেন তিনি। যাতে মোদির কথা কেউ শুনতে না পারে। সেদিন আমি মমতাদিদিকে বলেছিলাম, দিদি আপনি এটা করে ভুল করলেন, মানুষ জবাব দেবে, সেটাই হয়েছে। কিন্তু, আজ মমতাদিদি সেরকম কিছুই করেননি। ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। আপনাদের সকলের মুখ আজ আমি দেখতে পারছি। বাংলার জনগণের মুখ দেখার জন্য কোনও বাধা না দেওয়ায় আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share