Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Hooghly: লকেটের দেওয়াল লিখন করতে গিয়েই রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Hooghly: লকেটের দেওয়াল লিখন করতে গিয়েই রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলি (Hooghly) লোকসভায় দুই তারকার লড়াই জমে উঠেছে। গত লোকসভা ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে এই কেন্দ্রটি বিজেপি দখল করে। সাংসদ নির্বাচিত হন লকেট চট্টোপাধ্যায়। এবারও তাঁকে এই কেন্দ্রে প্রার্থী করেছে বিজেপি। এই কেন্দ্রে এবার লকেটের বিরুদ্ধে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। এরই মধ্যে পাণ্ডুয়াতে দলীয় প্রার্থীর প্রচার কর্মসূচিতে তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। আর এতেই কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে রয়েছে শাসক দল। বিজেপি কর্মীরা দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে জোরকদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। শুরু হয়ে গিয়েছে দেওয়াল লিখন। আর দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে দেওয়াল লিখন করতে গিয়ে রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির ধনেখালি এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Hooghly)  

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার দুপুরে হুগলির (Hooghly) ধনেখালির মাঝেরপাড়ায় বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে দেওয়াল লিখন চলছিল। বিজেপি কর্মী যুগল মান্ডি সহ কয়েকজন দেওয়াল লিখনের কাজ করছিলেন। সেই সময় বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী এসে তাঁদের ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। বিজেপি কর্মীদের ওপর লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে। রক্তাক্ত অবস্থায় বিজেপি কর্মী যুগল সহ কয়েকজন মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁদের প্রথমে ধনেখালি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সন্ধ্যার পর যুগল মান্ডিকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছে। জখম বিজেপি কর্মী যুগল মান্ডি বলেন, মাঝেরপাড়ায় দলীয় প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে দেওয়াল লিখছিলাম। সেই সময় স্থানীয় কয়েকজন তৃণমূল কর্মী আমাদের টিটকারি করে। এরপর দু’জন দলীয় কর্মীকে মারধর করে আটকে রাখা হয়। তাদের আমি ছাড়াতে গিয়ে আক্রান্ত হই। আমাকে বেধড়ক মারধর করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। আরও এক বিজেপি কর্মী মনোজিৎ গুঁই বলেন, লকেটদির নামে দেওয়াল লেখার সময় লাঠি, বাঁশ নিয়ে আমাদের ওপর চড়াও হয় তৃণমূলের লোকজন। বেধড়ক মারধর করে। গুরুতর জখম হন আমাদের সহকর্মী যুগল। ও এখন হাসপাতালে ভর্তি। যদিও, তৃণমূল নেতৃত্ব হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে কৃষ্ণনগরের রানি মা, শুভেন্দুর হাত ধরে যোগদান বহু সংখ্যালঘু পরিবারের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: ভোটের মুখে টাকা বিলি! নির্বাচনী বিধিভঙ্গ করে বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক

    Asansol: ভোটের মুখে টাকা বিলি! নির্বাচনী বিধিভঙ্গ করে বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই জারি হয়ে গিয়েছে নির্বাচনী বিধি। এবার সেই বিধি ভঙ্গের অভিযোগ উঠল আসানসোলের (Asansol) পাণ্ডবেশ্বরের তৃণমূল বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। বিষয়টি সামনে আসতেই রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Asansol)

    মঙ্গলবার আসানসোল (Asansol) কুলটির ডিসেরগড়ে পীরবাবার মাজারে গিয়েছিলেন তৃণমূল বিধায়ক। সেখানে তিনি চাদরও চড়ান। এর পরই দেখা যায় মাজার চত্বরে থাকা দুঃস্থ মানুষদের টাকা বিলি করছেন তিনি। বিধায়কের টাকা বিলির ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ( যদিও তার সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভা আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। এই লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের তারকা প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা। তাঁর বিপরীতে বিজেপি তারকা প্রার্থী পবন সিংকে টিকিট দিয়েছিল। তাঁর গানে বঙ্গ নারীদের বিরুদ্ধে কুরুচিকর শব্দ প্রয়োগের অভিযোগে বিতর্ক দানা বাঁধে। সেই বিতর্কের জেরে লোকসভা ভোট থেকে সরে দাঁড়ান পবন। যদিও পরে শোনা যায় ঘনিষ্ঠ মহলে ফের ভোটে লড়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন ভোজপুরী গায়ক। বর্তমানে আসানসোল লোকসভা আসনে নতুন করে কোনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি গেরুয়া শিবির। তারই মাঝে বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক। যদিও টাকা বিলির বিষয়ে তৃণমূল বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে কৃষ্ণনগরের রানি মা, শুভেন্দুর হাত ধরে যোগদান বহু সংখ্যালঘু পরিবারের

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    স্থানীয় বিজেপি নেতা বাপ্পা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “তৃণমূলের সঙ্গে এখন সাধারণ মানুষ নেই। তাঁদের কাছে রেশন, চাকরি, কয়লা, জমি চুরির টাকা রয়েছে। তৃণমূল তাই টাকা দিয়ে ভোটারদের কেনার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।” কংগ্রেসের জেলা সম্পাদক দেবেশ চক্রবর্তী বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আর সাধারণ মানুষ নেই। এই ভোটে তৃণমূলের অবস্থা খারাপ। সংখ্যালঘুরাও তাঁদের পাশে নেই। তাই চুরির টাকা দিয়ে ভোটার কেনার চেষ্টা করছে। নির্বাচন কমিশনে তাঁর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি ভাঙার অভিযোগ জানাব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিজেপিতে কৃষ্ণনগরের রানি মা, শুভেন্দুর হাত ধরে যোগদান বহু সংখ্যালঘু পরিবারের

    Suvendu Adhikari: বিজেপিতে কৃষ্ণনগরের রানি মা, শুভেন্দুর হাত ধরে যোগদান বহু সংখ্যালঘু পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দু অধিকারীর হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করলেন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির বর্তমান রানি মা অমৃতা রায় সহ একাধিক তৃণমূল কর্মী। বুধবার নদিয়ার কৃষ্ণনগরে একটি দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এরপরই দেখা যায় সেখানে উপস্থিত হন রাজবাড়ির বর্তমান রানি মা অমৃতা রায়। শুভেন্দু অধিকারীর হাত থেকে তিনি বিজেপির পতাকা তুলে নেন। রাজ কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের সদস্য রাজবধূ বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় দলীয় কর্মীরা উজ্জীবিত।

    বিজেপিতে যোগ দিয়ে কী বললেন রানি মা?

    তিনি বলেন, “বাংলাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে আমি বিজেপিতে যোগদান করলাম। আপনারা আশীর্বাদ করুন, তাহলে আমি জয়ী হব।” তাঁর এই মন্তব্যে আবারও কৃষ্ণনগরের বিজেপির প্রার্থী নিয়ে রানি মায়ের নাম নিয়ে জোর তরজা শুরু হল। তবে, এ বিষয়ে অমৃতা রায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “উন্নয়নমূলক কাজ করতে বিজেপিতে আসা। এক যুগে রাজ পরিবার এলাকা শাসন করেছে। তাই আমারও ভালো লাগছে আমি ভালো কাজ করতে পারবো।” পাশাপাশি মহুয়া মৈত্রের লোকপাল তলব নিয়ে তিনি বলেন, “কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ আমি করতে চাই না। তবে, এটা ঠিক সাধারণ মানুষ তাঁর অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে।” বিজেপিতে আসার কারণ তিনি বলেছেন, “এটা একটি অনুভূতি। আমি ঠিক জায়গায় গিয়ে কাজটা করতে পারব।”

    আরও পড়ুন: ভোট ঘোষণার পর থেকে কমিশনের কাছে জমা পড়ল লাখের ওপর অভিযোগ

    সংখ্যালঘুরা যোগ দিলেন বিজেপিতে (Suvendu Adhikari)

    লোকপাল তলব নিয়ে মহুয়া মৈত্রকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন, পাসওয়ার্ড বিক্রি করে তিনি প্রচুর টাকা কামিয়েছেন। এখনও তাঁর (মহুয়া মৈত্র) বাড়িতে যে গাড়িটি পড়ে রয়েছে আপনারা গেলেই বুঝতে পারবেন ওটা কার গাড়ি। পাশাপাশি নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে তিনি বলেন, কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রায় ৭০ টি সংখ্যালঘু পরিবারের যোগদানের পাশাপাশি প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলরদের যোগদান পরিষ্কার বলে দিচ্ছে, এবারের লোকসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর বিজেপির হাতে তুলে দিতে চাইছে সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট ঘোষণার পর থেকে কমিশনের কাছে জমা পড়ল লাখের ওপর অভিযোগ

    Lok Sabha Election 2024: ভোট ঘোষণার পর থেকে কমিশনের কাছে জমা পড়ল লাখের ওপর অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১৬ মার্চ শনিবার দেশের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ (Lok Sabha Election 2024) করেছে কমিশন। নির্বাচন ঘোষণার ৫ দিনের মধ্যেই কমিশনের কাছে ভোট সংক্রান্ত অভিযোগের সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়েছে এক লাখেরও বেশি। প্রথম দফায় রাজ্যের যে আসনগুলিতে নির্বাচন রয়েছে, তারমধ্যে অন্যতম হল কোচবিহার। দেখা যাচ্ছে, কোচবিহার লোকসভা থেকেই সব থেকেই বেশি অভিযোগ এসেছে।

    সাংবাদিক বৈঠক রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে

    বুধবার, এনিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের অতিরিক্ত সিইও অরিন্দম নিয়োগী। সেখানেই তিনি জানিয়েছেন, ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর থেকে এখনও পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (সিইও) দফতরে আদর্শ আচরণবিধি ভঙ্গের মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ৭২৬টি অভিযোগ (Lok Sabha Election 2024) জমা পড়েছে। প্রথম দফায় নির্বাচন রয়েছে কোচবিহার, জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ারে। এই তিন আসনের মধ্যে কোচবিহার থেকে জমা পড়া অভিযোগের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সেখান থেকে মোট ৫,৭২৬টি অভিযোগ জমা পড়েছে। এ ছাড়া সিইও-র দেওয়া পরিসংখ্যান বলছে, চার দিনে আলিপুরদুয়ার থেকে ৩,৪৫৮টি অভিযোগ, জলপাইগুড়ি থেকে ১,৯২৩টি অভিযোগ জমা পড়েছে। অতিরিক্ত সিইও আরও জানিয়েছেন, রাজ্য, কেন্দ্র এবং কমিশনের ২৪টি সংস্থা মিলে গত ১ মার্চ থেকে এখনও পর্যন্ত মোট ৮১ কোটি ২১ টাকার সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করেছে।

    প্রথম দফার মনোনয়ন বুধবার থেকে শুরু হয়েছে

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন সংক্রান্ত যে কোনও অভিযোগ গ্রহণের জন্য সিভিজিল (cVigil) নামের একটি অ্যাপ চালু করেছে কমিশন। সেই অ্যাপে কেউ কোনও ধরনের অভিযোগ জানালে ১০০ মিনিটের মধ্যে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করে কমিশন। বিগত দিনগুলিতে ওই অ্যাপে ২৫০টি অভিযোগ জমা পড়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত সিইও। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকেই দেশে লোকসভা নির্বাচন শুরু হতে চলেছে। সাত দফায় সারা দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। পশ্চিমবঙ্গেও সাত দফায় নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। প্রথম দফার মনোনয়ন বুধবার থেকে শুরু হয়েছে। চলবে ২৭ মার্চ পর্যন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: বরফের চাদরে ঢাকল দার্জিলিংয়ের সান্দাকফু, উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা

    Darjeeling: বরফের চাদরে ঢাকল দার্জিলিংয়ের সান্দাকফু, উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্তে বরফে ঢাকলো সান্দাকফু। অসময়ের এই তুষারপাতে পাহাড় মুখী হতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। বুধবার সকাল থেকেই দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) সান্দাকফু বরফে ঢেকে রয়েছে। অসময়ের তুষারপাতের খবর ছড়িয়ে পড়তেই পাহাড়মুখী হতে শুরু করেছেন পর্যটকরা। শুধু এদিনই নয়, আরও কয়েকদিন ধরে চলবে এই তুষারপাত। আবহাওয়া দফতরের এই পূর্বাভাস। পর্যটন ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি। দোলের সামনে এই তুষারপাত ব্যাপক সংখ্যায় পর্যটকদের দার্জিলিং পাহাড়ে টেনে আনবে, এমনটাই আশা তাদের। খুশি পর্যটকরা।

    কেন এই অসময়ের তুষারপাত? (Darjeeling)

    অসময়ে তুষারপাত দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) সান্দাকফুতে নতুন নয়। সিকিমের আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক গোপীনাথ রাহা বলেন, গত বছর মার্চ মাসে সান্দাকফুতে বরফ পড়েছিল। কয়েক বছর আগে এপ্রিল মাসেও বরফ পড়েছে। শীত চলে যাওয়ার পর বসন্তের আগমনে সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছিল।  তার মাঝে হঠাৎ করে বরফ পড়ার ঘটনা চমকপ্রদ বটে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,  গত দুমাস ধরে দার্জিলিং সহ উত্তরবঙ্গ বৃষ্টিপাত ছিল না। ঘূর্ণাবর্ত, নিম্নচাপ তৈরি হলেও জলীয়বাষ্প না থাকায় এই দু’মাস বৃষ্টিপাত হয়নি। গোপীনাথ রাহা বলেন, গত কয়েকদিন ধরে উত্তর-দক্ষিণ অক্ষরেখা চলে আসার পাশাপাশি একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়। তার সঙ্গে বঙ্গোপসাগর থেকেও প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প আসতে শুরু করেছে। ঘূর্ণাবর্ত থাকা সেই জলীয়বাষ্প উপরে উঠে গিয়ে জমাট বেঁধে বৃষ্টি এবং তুষারপাত ঘটিয়েছে। আগামী কয়েকদিন ধরে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাত হবে। সেই সঙ্গে দার্জিলিং ও সিকিমের উঁচু জায়গাগুলিতে তুষারপাতও চলবে।

    আরও পড়ুন: ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলের সিলেবাসের মধ্যে রয়েছে’, বেফাঁস শতাব্দী রায়

     খুশি পর্যটন ব্যবসায়ীরা

    এখন ভরা পর্যটন মরসুম। কিন্তু, লোকসভা নির্বাচনের দামামা বেজে যাওয়ায় এবার পর্যটনে কিছুটা ভাটা শুরু হয়েছিল। অসময়ের তুষারপাত সেই ধাক্কা অনেকটাই সামলে দেবে বলে আশা পর্যটন ব্যবসায়ীদের। উত্তরবঙ্গের অন্যতম ট্যুর অপারেটর সম্রাট সান্যাল বলেন, অসময়ে তুষারপাতে এদিন থেকেই আবার পাহাড়ে পর্যটক আসতে শুরু করেছেন। দোলের আগে উইকেন্ডের মাঝে এই তুষারপাত পর্যটকদের দার্জিলিং (Darjeeling) আসার ব্যাপারে নতুন করে উৎসাহিত করেছে। এই অঞ্চলের পর্যটন ব্যবসার ক্ষেত্রে একটা ভালো দিক। আমরা আশা করছি এবারের দোল উৎসব পর্যন্ত দার্জিলিং পাহাড় পর্যটকে ঠাসা থাকবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বেআইনি কালো টাকার ব্যবহারকে আটকাতে কমিশনের কড়া পদক্ষেপ

    Lok Sabha Election 2024: বেআইনি কালো টাকার ব্যবহারকে আটকাতে কমিশনের কড়া পদক্ষেপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ভোটে বেআইনি অর্থ বা কালো টাকার ব্যবহারকে আটকাতে এবার কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে, অবৈধ লেনদেন আটকাতে এখন থেকে ব্যাঙ্কের গাড়িতে নজরদারি চালানো হবে। এটিএমে টাকা পাঠানোর গাড়িকেও পরীক্ষা করা হবে বলে জানানো হয়েছে। অপর দিকে বাংলায় নির্বাচন কমিশন এখনও পর্যন্ত ৮১ কোটি টাকার সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    কমিশনের বক্তব্য (Lok Sabha Election 2024)

    গত শনিবার লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) নির্ঘণ্ট প্রকাশের সময় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, “এইবারের ভোটে ৪ ‘ম’ বা ‘এম’ বিষয়ে অপব্যবহার আটকাতে কড়া নজর রাখবে কমিশন। এই ৪ ‘এম’ বা ‘ম’-এর মধ্যে একটি হল মানি পাওয়ার বা আর্থিক ক্ষমতা। দেশের রাজনৈতিক দলগুলি আর্থিক ক্ষমতার জোরে ভোট কিনে থাকে। তাই এই প্রবণতাকে কড়া হাতে দমন করবে কমিশন।” এই দমন করার অন্যতম কৌশল হল এটিএম ভ্যানে নজরদারি। গাড়িতে নজরদারি, ব্যাঙ্কের গাড়ি বা এটিএমের টাকা পাঠানোর গাড়িতে ‘কিউআর কোড’ ব্যবহার করা হবে।

    ৮১ কোটি টাকার সামগ্রী বাজেয়াপ্ত

    লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকে নগদ, মদ ও মাদক মিলিয়ে ৮১ কোটি টাকার সামগ্রী বাংলায় নির্বাচন কমিশন বাজেয়াপ্ত করেছে বলে জানা গিয়েছে। গত ১ মার্চ থেকে বেআইনি মদ বাতিল হয়েছে। মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৭২৬ টি এমসিসি ভঙ্গের ঘটনার তথ্য জমা পড়েছে। ১৯ শে এপ্রিল প্রথম দফায় ভোট। কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলপুরদুয়ারে এখনও পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। এরমধ্যে কোচবিহারেই ৬ হাজারের বেশি। একই সঙ্গে দার্জিলিং, উত্তর মালদা, দক্ষিণ মালদা, আসানসোল, বনগাঁ, কলকাতা উত্তর ও দক্ষিণ, এই ৬ কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর বলে চিহ্নিত করেছে কমিশন। এইসন জায়গায় বেআইনি আর্থিক লেনদেন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে মনে করে বাড়তি নজর রাখবে কমিশন। বেআইনি টাকা উদ্ধারের ঘটনা ২০১৪ সালে যেমন হয়েছে, ঠিক ২০২১ সালেও হয়েছে। ফলে বাংলায় কমিশনের নজর যে বিশেষভাবে রয়েছে, সেকথা বলা বাহুল্য।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • South 24 Parganas: ‘তৃণমূলের কিছু নেতার মদতেই আটকে রাখা হয়েছে বাবাকে’, সরব আরাবুল পুত্র

    South 24 Parganas: ‘তৃণমূলের কিছু নেতার মদতেই আটকে রাখা হয়েছে বাবাকে’, সরব আরাবুল পুত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক হয়ে গিয়েছে। শাসক থেকে বিরোধী প্রায় সব পক্ষের প্রার্থীরা জোরদার প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের অত‍্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভা হচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ভাঙড়। আর সেই ভাঙড়ের তৃণমূলের ভোট মেশিনারির হোতা আরাবুল ইসলাম এবার রাজনৈতিক ময়দানে নেই। তিনি বর্তমানে বারুইপুর জেলে কারাবন্দি। তাঁর মুক্তির দাবিতে কোর্ট চত্বরে রাস্তায় গড়াগড়ি খেয়ে মানত করলেন পঞ্চায়েত সদস্যরা। সোশ্যাল মিডিয়াতে আরাবুলের মুক্তির দাবিতে সরব হয়েছেন তৃণমূল কর্মীরা। আরবুলের জেলবন্দির জন্য তৃণমূলের একাংশকে দায়ী করা হয়েছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা।

    তৃণমূলের কিছু নেতার মদতেই আটকে রাখা হয়েছে আরাবুলকে! (South 24 Parganas)

    গত বিধানসভা নির্বাচনে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) এই ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী হন আইএসএফ। একদা তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি ভাঙড় পুনরুদ্ধার করতে মরিয়া তৃণমূল নেতৃত্ব। কিন্তু, লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে আইএসএফ কর্মী খুনের ঘটনায় ৮ই ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার হন ভাঙড় ২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলাম। জামিন পাওয়া তো দুরস্ত তাঁকে একের পর এক কেসে ট‍্যাগ করে কখনও পুলিশ হেফাজত তো আবার কখনও জেল হেফাজতে রাখা হচ্ছে। এই আবহে ভোট ময়দানে নেই ভাঙড়ের তাজা নেতা আরাবুল ইসলাম। তাঁর অনুগামী থেকে সাধারণ কর্মী সমর্থকেরা কার্যত মুষড়ে পড়েছেন। আরাবুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে সরব হয়েছেন বহু তৃণমূল কর্মী। পাশাপাশি ভাঙড় জেলা পরিষদের সদস্য তথা আরাবুল পুত্র হাকিমুল ইসলাম বলেন, তৃণমূলের কিছু নেতার মদতে বাবাকে (আরাবুল) আটকে রাখা হয়েছে। তবে, বেশিদিন আটকে রাখা যাবে না। সত্য সামনে আসবেই। দলের অন্য কর্মীরাও এই একই বক্তব্য ফেসবুকে পোস্ট করেছেন।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে মহিলাদের তাড়া খেয়ে ছুটে ঘরে ঢুকে প্রাণ বাঁচালেন দুই তৃণমূল নেতা

    আদালতে তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভ

    এবার একেবারে বারুইপুর কোর্ট চত্বরে আরাবুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ভাঙড়ের বামনঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের সদস্য দীলিপ পাত্র সহ তৃণমূল কর্মীরা বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের বক্তব্য,  “দাদাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। দাদার মুক্তির জন্য ঠাকুরের কাছে মানত করেছি।” যদিও এ বিষয়ে ভাঙড়ের পর্যবেক্ষক শওকত মোল্লা বলেন, “এটা বিচারাধীন বিষয়। আমার কোনও মন্তব্য করা ঠিক হবে না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Satabdi Roy: ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলের সিলেবাসের মধ্যে রয়েছে’, বেফাঁস শতাব্দী রায়

    Satabdi Roy: ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলের সিলেবাসের মধ্যে রয়েছে’, বেফাঁস শতাব্দী রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডল এখন তিহার জেলে রয়েছেন। দলে তাঁর বিরোধী গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত কাজল সেখ বেশ কিছুদিন ধরে বীরভূমে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাঁর দাপাদাপিতে কেষ্ট অনুগামীরা এখন কার্যত কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন। লোকসভা ভোটের মুখে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে কোন্দল প্রকাশ্যে চলে এসেছে। আর এই অবস্থায় দলের গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়ের (Satabdi Roy) বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন শতাব্দী রায়? (Satabdi Roy)

    লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে বুধবার সিউড়ি তৃণমূল কার্যালয়ে ছিল বীরভূম জেলা তৃণমূল কোর কমিটির বৈঠক। আর সেই বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন কোর কমিটির সদস্য বিকাশ রায়চৌধুরী, চন্দ্রনাথ সিনহা, অভিজিৎ সিংহ, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অসিত মাল এবং বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী শতাব্দী রায় (Satabdi Roy)। মূলত কোর কমিটির এদিনের এই বৈঠকে বীরভূম জেলায় লোকসভা ভোটের কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি বিজেপির দখলে থাকা দুবরাজপুর বিধানসভা এলাকায় কীভাবে বেশি মার্জিনে ভোট টানা যাবে তা নিয়েও আলোচনা হয়। ভোটের আগে জেলায় যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে, তা নিয়েও আলোচনা হয় বলে তৃণমূল সূত্রে খবর। এদিনের এই বৈঠকের পর সাঁইথিয়ায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে শতাব্দী রায় বলেন, “গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে বেশি মাথা ঘামাবেন না, ওটা এখন তৃণমূলের সিলেবাসের মধ্যে পড়ে গিয়েছে। যে লোকগুলোর গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে তোমরা রিপোর্ট দেখাবে, তারাই দেখবে আবার দুদিন পর হাতে হাত ধরে ভোট করতে যাবে, তখন তোমাদের ওই রিপোর্টটা বেকার হয়ে যাবে।” ফলে, জেলায় যে গোষ্ঠী কোন্দল রয়েছে তা বিদায়ী সাংসদ স্বীকার করে নেন। তৃণমূল প্রার্থীর এই বক্তব্য নিয়ে দলের কর্মীদের মধ্যে চর্চা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে মহিলাদের তাড়া খেয়ে ছুটে ঘরে ঢুকে প্রাণ বাঁচালেন দুই তৃণমূল নেতা

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: ঠিক যেন অযোধ্যার রামলালার জীবন্ত রূপ! ৯ বছরের শিশুকে সাজিয়ে তুললেন দুই শিল্পী

    Asansol: ঠিক যেন অযোধ্যার রামলালার জীবন্ত রূপ! ৯ বছরের শিশুকে সাজিয়ে তুললেন দুই শিল্পী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টায় অযোধ্যার প্রভু রামলালাকে কার্যত জীবন্ত করে তুললেন আসানসোলের (Asansol) দুই শিল্পী। আদল দেখে মনে হচ্ছে, ঠিক যেন অযোধ্যার রামলালারই জীবন্ত রূপ। চোখ-মুখ-নাক যেন অবিকল অযোধ্যার রামলালা। ৯ বছরের এক শিশুকে এভাবে সাজিয়ে তুলেছেন যাঁরা, সেই দুই শিল্পী হলেন আশিস কুণ্ডু এবং রুবি কুণ্ডু।

    রামলালার বিগ্রহ দেখে অনুপ্রাণিত শিল্পী (Asansol)

    গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এই মূর্তি নিয়ে সারা ভারতের রামভক্তদের মধ্যে যেমন উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল, ঠিক তেমনি দেশের বাইরেও ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়। অযোধ্যার রামলালার এই বিগ্রহকে দেখেই অনুপ্রাণিত হন বারবনির (Asansol) মেক-আপ আর্টিস্ট দম্পতি রুবি ও আশিস। তাঁদের ব্রাইডাল মেক-আপ স্টুডিও রয়েছে। রামলালার মূর্তি দেখে কোন বালককে এই মূর্তির আদলে সাজাবেন, তার জন্য সন্ধান শুরু করেন তাঁরা।

    শিল্পী দম্পতির বক্তব্য (Asansol)

    শিল্পী দম্পতি বলেন, “আসানসোলের মহিশিলার বাসিন্দা নয় বছরের বালক আবির দে-কে নিপুণভাবে সাজানোর জন্য পরিকল্পনা শুরু করি। দীর্ঘ একমাস ধরে পরিকল্পনা করে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর সন্ধান করে আমরা রূপ দিতে শুরু করি। অনেক প্রচেষ্টার পর কাজটি সম্পন্ন করতে পেরে আমরা খুব খুশি। তবে শিশুর কথা ভেবে ও গায়ে রাখতে পারবে, এমন হালকা অলঙ্কারই সাজে ব্যবহার করা হয়েছে। বেশিরভাগ কাজটাই রয়েছে ফোমের সজ্জায়। রামভক্ত হিসেবে এই কাজ করে নিজেকে (Asansol) খুব ধন্য মনে করছি।” আবিরও নিজে রামলালা সেজে খুব খুশি বলে জানা গিয়েছে।

    লাইভ সম্প্রচার

    উল্লেখ্য অযোধ্যায় রামলালা (Ayodhya Ram Temple) মন্দিরে উপচে পড়া ভিড় এবং দর্শনার্থীদের দূরত্বের কথা মাথায় রেখে দূরদর্শনের পক্ষ থেকে প্রতিদিন সকালে মঙ্গলারতি সরাসরি লাইভ দেখানো হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এই বিষয়ে ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে। দূরদর্শনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সময়ে সময়ে ভক্তি এবং আধ্যাত্মিক বিষয়ে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়। আগামী এপ্রিল মাস থেকে ওই নতুন লাইভ সম্প্রচার করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: “যে বুথে লিড পাবো না সেই বুথে….”, প্রচারে গিয়ে এ কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী?

    Bankura: “যে বুথে লিড পাবো না সেই বুথে….”, প্রচারে গিয়ে এ কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট চাইতে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন বাঁকুড়ার (Bankura) তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল। লিড না পেলে সেই এলাকায় কী পদক্ষেপ করবেন, তার ব্যাখ্যা করেন তিনি। তৃণমূল প্রার্থীর এই মন্তব্য নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিজেপি-র পক্ষ থেকে এই বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

    ঠিক কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী? (Bankura)

    তৃণমূল প্রার্থী সুজাতা মণ্ডল বাঁকুড়ার (Bankura) মঙ্গলবার প্রচারে গিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘যে বুথে লিড পাবো, সেই বুথে জান লড়িয়ে দেব। যে বুথে পাবো না সেই বুথে আমি তো দূরস্ত, আমার দলের কোনও কর্মীকেও আসতে দেব না।’ ওন্দা ব্লকের নতুনগ্রাম এলাকায় প্রচারে গিয়ে তিনি আরও বলেন, “কোন কোন বুথে তৃণমূল ও বিজেপি লিড পাচ্ছে তার তালিকা তৈরি করে রাখা হবে। যে বুথে তৃণমূল লিড পাবে সেখানে জান লড়িয়ে দেব। আর যেখানে তৃণমূল লিড পাবে না সেখানে আমি তো দূরস্ত আমার কোনও কর্মীকেও যেতে দেব না”। এখানেই থেমে থাকেননি। সুজাতাকে হুমকির সুরে গ্রামবাসীদের বলতে শোনা যায়, “তোমরা ভোটের বেলায় বড় ফুলকে দেবে, আর চাওয়ার বেলায় ছোট ফুলের কাছে চাইবে তা হয় না। তোমরা বারেবারে এখান থেকে বিজেপিকে জিতিয়েছ। এবারও যদি তাই হয় তাহলে এবার তোমাদের কথা শুনতে আমরা আর আসবো না। তোমরা বিজেপির সঙ্গে বুঝে নেবে।”পরে, সুজাতা মণ্ডলের যুক্তি, এই এলাকা থেকে বারবার বিধানসভা, লোকসভা ও পঞ্চায়েতে বিজেপি জিতছে। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওন্দা এলাকাকে উন্নয়নের জোয়ারে ভরিয়ে দিচ্ছেন। এতে তাঁদের যন্ত্রণা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালির মডেল এবার মুর্শিদাবাদে, জমি হাতানোয় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল প্রার্থীর এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অমরনাথ শাখার বলেন, “ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না। তৃণমূল এখন ঠেলায় পড়ে এমন মন্তব্য করছে। এরকম মন্তব্য ওরা যত করবেন, তত মানুষের থেকে তাঁরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share